তৃতীয় শ্রেণির বাংলা তালগাছ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর পোস্টে সকলকে স্বাগতম আজকের পোষ্টে তৃতীয় শ্রেণি বাংলা দ্বিতীয় অধ্যায় তালগাছ এর অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তরের সাথে সাথে অতিরিক্ত কিছু প্রশ্ন উত্তর এবং সেইসাথে আরো কিছু প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হল।
৩য় শ্রেণির বাংলা তালগাছ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর
কবিতাটির মূলভাব জেনে নিই
তালগাছের মনের ইচ্ছা নিয়ে কবিমনের কল্পনার কথা বলা হয়েছে ‘তালগাছ’ কবিতায়। তালগাছকে দেখলে মনে হয় সে যেন এক পায়ে ভর করে দাঁড়িয়ে আছে। কবি ভাবেন তালগাছ বুঝি আকাশে উড়াল দিতে চায়। কিন্তু তার তো আর পাখির মতো ডানা নেই। তাই নিজের পাতাগুলোকেই ডানা হিসেবে ভেবে নেয় সে। বাতাস বইলে ডানাগুলো মেলে সে যেন আকাশে উড়ে বেড়ায়। বাতাস থেমে গেলে তালগাছের মনের ইচ্ছার পরিবর্তন হয়। তখন পৃথিবীর পরিচিত কোণটিকেই তার ভালো লাগে।
বানানগুলো লক্ষ করি
উঁকি, ফুঁড়ে, ইচ্ছা, কাঁপা, ঝরঝর, পৃথিবী, কোণ।
তালগাছ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর
১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি।
সাধ থত্থর
উত্তর :
সাধ – ইচ্ছা।
থত্থর – থর থর।
২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি।
থত্থর সাধ
উত্তর : ক) দীপুর পাখির মতো ওড়ার সাধ হয়েছে।
খ) শীলা শীতে থত্থর করে কাঁপছে।
৩. কথাগুলো বুঝে নিই।
পত্তর – পাতা।
ফেরে – ফিরে আসে।
ফেরে তার মনটি – তার ইচ্ছে বদলে যায়।
আরবার – আরেকবার।
৪. ডান দিক থেকে ঠিক শব্দটি বেছে নিয়ে খালি জায়গায় বসাই।
ক) তালগাছ এক পায়ে দাঁড়িয়ে
সব গাছ ……….।
খ) তারপরে হাওয়া যেই নেমে যায়
………. ………. থেমে যায়।
গ) যেই ভাবে, মা যে হয় মাটি তার
ভালো লাগে ……….
………. কোণটি।
উত্তর :
ক) তালগাছ এক পায়ে দাঁড়িয়ে
সব গাছ ছাড়িয়ে ।
খ) তারপরে হাওয়া যেই নেমে যায়
পাতা কাঁপা থেমে যায়।
গ) যেই ভাবে, মা যে হয় মাটি তার
ভালো লাগে আরবার
পৃথিবীর কোণটি।
৫. ঠিক উত্তরটি বাছাই করে বলি ও লিখি।
ক) তালগাছ মনে মনে কাকে মা বলে ভাবে?
১. মেঘকে ২. আকাশকে
৩. মাটিকে ৪. পৃথিবীকে
খ) তালগাছের মনে কী ইচ্ছে জাগে?
১. সব গাছের চেয়ে উঁচু হবে
২. পাতায় ভর করে ভাসবে
৩. আকাশে উঁকি মেরে দেখবে
৪. কালো মেঘ ফুঁড়ে উড়ে যাবে
গ) তালগাছের ইচ্ছে কখন বদলায়?
১. মায়ের কথা মনে হলে
২. দিন শেষ হলে
৩. বাতাস থেমে গেলে
৪. বেড়ানো শেষ হলে
উত্তর : ক) ৩. মাটিকে; খ) ৪. কালো মেঘ ফুঁড়ে উড়ে যাবে; গ) ৩. বাতাস থেমে গেলে।
৬. মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি।
ক) তালগাছকে দেখে কী মনে হয়?
উত্তর : তালগাছকে দেখে মনে হয় সে যেন এক পায়ে দাঁড়িয়ে আছে। যেন অন্য সব গাছ ছাড়িয়ে আকাশে উঁকি মারে সে।
খ) ‘মনে সাধ কালো মেঘ ফুঁড়ে যায়’ কথাটির অর্থ কী?
উত্তর : ‘মনে সাধ কালো মেঘ ফুঁড়ে যায়’Ñ কথাটির অর্থ হলো আকাশের কালো মেঘ ভেদ করে উড়ে যাওয়ার ইচ্ছা। তালগাছের মনে এই ইচ্ছাটি জাগে।
গ) তালগাছ কীভাবে তার ইচ্ছেকে ছড়িয়ে দেয়?
উত্তর : হাওয়া বইলে তালগাছের পাতা থরথর করে কাঁপে। তালগাছ মনে মনে ভাবে এই পাতাগুলোই বুঝি তার ডানা। সেই ডানায় ভর করেই আকাশে উড়ে বেড়াবার কথা ভাবে সে। এভাবেই তালগাছ তার গোল গোল পাতাতে নিজের ইচ্ছেকে ছড়িয়ে দেয়।
ঘ) তালগাছ পাখা চায় কেন?
উত্তর : তালগাছের মনে পাখির মতো পাখা মেলে আকাশের কালো মেঘ ফুঁড়ে একেবারে উড়ে যাওয়ার সাধ জাগে। এ জন্যই সে পাখা চায়।
৭. গাছের যতœ নেওয়া সম্পর্কে তিনটি বাক্য মুখে মুখে বলি ও লিখি।
উত্তর : গাছের যতœ সম্পর্কে তিনটি বাক্য :
১) আমরা নিয়মিত গাছে পানি দেব।
২) গাছের চারপাশের আগাছা পরিষ্কার করব।
৩) অকারণে গাছের পাতা, ফুল, ফল ছিঁড়ব না এবং ডাল ভাঙব না।
৮. নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য তৈরি করি।
উত্তর :
পৃথিবী পৃথিবী দেখতে কমলালেবুর মতো।
সাধ খোকার পৃথিবীটা ঘুরে দেখার সাধ জাগে।
মনে মনে আমি মনে মনে সৃষ্টিকর্তাকে ডাকছি।
ডানা পাখিরা ডানা মেলে উড়ে বেড়ায়।
মাটি ভালো ফসলের জন্য দরকার উর্বর মাটি।
৯. ‘তালগাছ’ কবিতার প্রথম বারো লাইন মুখস্থ লিখি।
উত্তর : পাঠ্য বই থেকে কবির নামসহ ‘তালগাছ’ কবিতার প্রথম বারো লাইন মুখস্থ কর। এরপর খাতায় লেখ।
১০. কবিতাটি আবৃত্তি করি।
উত্তর : পাঠ্য বই থেকে কবির নামসহ কবিতাটি মুখস্থ করে নাও। এরপর শিক্ষক বা সহপাঠীর সাহায্য নিয়ে আবৃত্তি কর।
১১. ছবি দেখি এবং ইচ্ছেমতো বাক্য লিখি।
উত্তর : তালগাছ খোকার খুব প্রিয়। গাছগুলোকে দেখলেই মনে হয় ওরা যেন এক পায়ে ভর করে দাঁড়িয়ে আছে। আর থেকে থেকে আকাশে উঁকি মারছে। খোকার খুব ইচ্ছে হয় লম্বা তালগাছটার মাথায় চড়তে। ও ভাবে, ওর যদি পাখির মতো ডানা থাকত, তাহলে উড়ে গিয়ে বসত তালগাছের এক্কেবারে মগডালে। অত উঁচু থেকে নিচের সবকিছু দেখতে কেমন অন্য রকম লাগত, তা-ই কল্পনা করে খোকা।
তালগাছ অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর
সঠিক উত্তরটি লেখ।
১. তালগাছ কোথায় উঁকি মারে? ছ
ক কালো মেঘে খ আকাশে
গ গোল গোল পাতাতে ঘ বাতাসে
২. সারাদিন কী কাঁপে? ছ
ক বাতাস খ পাতা
গ মেঘ ঘ ডানা
৩. তালগাছ কিসে তার ইচ্ছা মেলে দেয়? ঝ
ক মেঘে খ বাতাসে
গ শিকড়ে ঘ পাতায়
নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা কর।
পাখা, মন, হাওয়া, সারাদিন।
উত্তর :
শব্দ বাক্য
পাখা শালিকের পাখায় সাদা দাগ থাকে।
মন শরীর সুস্থ থাকলে মন ভালো থাকে।
হাওয়া ভোরের মিষ্টি হাওয়ায় মন জুড়িয়ে যায়।
সারাদিন আজ সারাদিন ঘরে থাকব।
উপযুক্ত শব্দ দিয়ে শূন্যস্থান পূরণ কর।
কালো, আরবার, এক পায়ে, মাটি, মানা।
ক) তালগাছ দাঁড়িয়ে।
খ) মেঘ ফুঁড়ে যায়।
গ) ভালো লাগে ।
ঘ) উড়ে যেতে নেই।
উত্তর : ক) এক পায়ে; খ) কালো;
গ) আরবার; ঘ) মানা।
ডান পাশের বাক্যাংশের সাথে বাম পাশের বাক্যাংশের মিল কর।
যেন কোথা পৃথিবীর কোণটি
কোথা পাবে উড়ে যায়
ভালো লাগে আরবার যাবে ও
উড়ে যেতে পাখা সে
মানা নেই
উত্তর : যেন কোথা যাবে ও।
কোথা পাবে পাখা সে।
ভালো লাগে আরবার পৃথিবীর কোণটি।
উড়ে যেতে মানা নেই।
নিচের শব্দগুলোর সমার্থক শব্দ লেখ।
হাওয়া, গাছ, পৃথিবী, মন, আকাশ, সাধ।
উত্তর : শব্দ সমার্থক শব্দ
হাওয়া বাতাস, পবন।
গাছ বৃক্ষ, তরু।
পৃথিবী ধরণী, দুনিয়া।
মন অন্তর, হৃদয়।
আকাশ গগন, আসমান।
সাধ ইচ্ছা, আকাক্সক্ষা।
নিচের বানানগুলো শুদ্ধ করে লেখ।
ফুড়ে, পৃথিবি, ঝরজর, থত্থুর, ইছ্ছা।
উত্তর : ভুল বানান শুদ্ধ বানান
ফুড়ে ফুঁড়ে
পৃথিবি পৃথিবী
ঝরজর ঝরঝর
থত্থুর থত্থর
ইছ্ছা ইচ্ছা
কোনটি কোন পদ লেখ।
কাঁপে, পৃথিবী, ইচ্ছা, উড়ে যায়, সে।
উত্তর : শব্দ পদ
কাঁপে ক্রিয়া
পৃথিবী বিশেষ্য
ইচ্ছা বিশেষ্য
উড়ে যায় ক্রিয়া
সে সর্বনাম
নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।
ক) তালগাছ মনে মনে কী ভাবে?
উত্তর : তালগাছ তার গোল গোল পাতাকে নিজের ডানা বলে ভাবে। বাতাস এলে তালগাছের পাতা থর থর করে কাঁপে। তালগাছ তখন মনে মনে ভাবে সে যেন আকাশে উড়ছে।
খ) পৃথিবীর কোণটিকে তালগাছের আবার কখন, কেন ভালো লাগে?
উত্তর : হাওয়া থেমে গেলে তালগাছের পাতা কাঁপাও বন্ধ হয়ে যায়। তালগাছ তখন মাটিকে তার মা বলে ভাবে। আর পৃথিবীর কোণটিকে আবার ভালো লাগে তার।
তালগাছ অনুশীলনীর আরো কিছু প্রশ্ন উত্তর
নিচের কবিতাংশটি পড়ে ১, ২, ৩ ও ৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ।
তালগাছ এক পায়ে দাঁড়িয়ে
সব গাছ ছাড়িয়ে
উঁকি মারে আকাশে।
মনে সাধ, কালো মেঘ ফুঁড়ে যায়,
একেবারে উড়ে যায়
কোথা পাবে পাখা সে।
তাই তো সে ঠিক তার মাথাতে
গোল গোল পাতাতে
ইচ্ছাটি মেলে তার
মনে মনে ভাবে বুঝি ডানা এই,
উড়ে যেতে মানা নেই
বাসাখানি ফেলে তার।
১. সঠিক উত্তরটি উত্তরপত্রে লেখ।
১) কবিতাংশের আলোকে বলা যায়
(ক) তালগাছ খুব বেশি লম্বা হয় না
(খ) তালগাছের পাতা লম্বা লম্বা হয়
(গ) তালগাছ অনেক লম্বা হয়
(ঘ) তালগাছ খুব ছোট্ট একটি গাছ
২) তালগাছ তার পাতাতে কী মেলে দেয়?
(ক) উড়ে যাওয়ার ইচ্ছা (খ) আকাশ ছোঁয়ার ইচ্ছা
(গ) পাখিদের ধরার ইচ্ছা (ঘ) বাসা বানানোর ইচ্ছা
৩) তালগাছ উড়ে যেতে পারে না কেন?
(ক) বাতাস নেই বলে (খ) পাতা নেই বলে
(গ) ইচ্ছে নেই বলে (ঘ) ডানা নেই বলে
৪) তালগাছ মনে মনে ডানা ভেবে নেয়Ñ
(ক) ডালকে (খ) পাতাকে
(গ) আকাশকে (ঘ) বাতাসকে
৫) তালগাছ কী ফুঁড়ে উড়ে যেতে চায়?
(ক) বাতাস (খ) নীল মেঘ
(গ) বাসাখানি (ঘ) কালো মেঘ
উত্তর : ১) (গ) তালগাছ অনেক লম্বা হয়; ২) (ক) উড়ে যাওয়ার ইচ্ছা; ৩) (ঘ) ডানা নেই বলে; ৪) (খ) পাতাকে; ৫) (ঘ) কালো মেঘ।
২. নিচের শব্দগুলোর অর্থ লেখ।
ফুঁড়ে, সাধ, উঁকি, মানা, কোথা।
উত্তর : শব্দ অর্থ
ফুঁড়ে ছিদ্র করে।
সাধ ইচ্ছা।
উঁকি আড়াল থেকে দেখা।
মানা নিষেধ।
কোথা কোথায়।
৩. নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।
ক) তালগাছের মনে কী সাধ জাগে?
উত্তর : তালগাছের মনে ডানা মেলে কালো মেঘ ফুঁড়ে উড়াল দেওয়ার সাধ জাগে।
খ) তালগাছ কীভাবে তার ইচ্ছেকে ছড়িয়ে দেয়?
উত্তর : হাওয়া বইলে তালগাছের পাতা থর থর করে কাঁপে। তালগাছ মনে মনে ভাবে এই পাতাগুলোই বুঝি তার ডানা। সেই ডানায় ভর করেই সে আকাশে উড়ে বেড়াবার কথা ভাবে। এভাবেই তালগাছ তার গোল গোল পাতাতে নিজের ইচ্ছেকে ছড়িয়ে দেয়।
গ) ‘মনে সাধ, কালো মেঘ ফুঁড়ে যায়’ কথাটি বুঝিয়ে লেখ।
উত্তর : ‘মনে সাধ, কালো মেঘ ফুঁড়ে যায়’Ñ কথাটির অর্থ হলো আকাশের কালো মেঘ ভেদ করে উড়ে যাওয়ার ইচ্ছা। তালগাছের মনে এই ইচ্ছাটি জাগে।
৪. কবিতাংশটির মূলভাব লেখ।
উত্তর : তালগাছ সব গাছ ছাড়িয়ে আকাশে উঁকি মারে। তার ইচ্ছা সে কালো মেঘ ভেদ করে একেবারে উড়ে চলে যাবে। কিন্তু তার তো আর পাখির মতো ডানা নেই। তাই সে মনে মনে তার গোল গোল পাতাগুলোকে ডানা ভেবে নিয়ে ইচ্ছেটা পূরণ করতে চায়।
এ অংশে পাঠ্য বই বহিভর্‚ত অনুচ্ছেদ/কবিতাংশ দেওয়া থাকবে। প্রদত্ত অনুচ্ছেদ/কবিতাংশ পড়ে ৩ ধরনের প্রশ্নের উত্তর করতে হবে। এখানে থাকবে- ৫. বহুনির্বাচনি প্রশ্ন, ৬. শূন্যস্থান পূরণ ও ৭. প্রশ্নের উত্তর লিখন। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর করতে হবে।
পাঠ্য বই বহিভর্‚ত অনুচ্ছেদ/কবিতাংশ পরীক্ষায় কমন পড়বে না। তাই এটি এখানে দেওয়া হলো না। তবে পরীক্ষার প্রশ্নের পূর্ণাঙ্গ নমুনা (ঋড়ৎসধঃ) বোঝার সুবিধার্থে বইয়ের প্রথম দুটি অধ্যায়ে পাঠ্য বই বহিভর্‚ত অংশটি সংযোজন করা হয়েছে।
৮. নিচের যুক্তবর্ণগুলো কোন কোন বর্ণ নিয়ে গঠিত ভেঙে দেখাও এবং প্রতিটি যুক্তবর্ণ দিয়ে একটি করে শব্দ গঠন করে বাক্যে প্রয়োগ দেখাও।
ন্দ্র, চ্ছ, ত্ত, পৃ, ত্থ।
উত্তর :
ন্দ্র = ন + দ + র-ফলা ( ্র ) তন্দ্রা
= তন্দ্রায় চোখ ঢুলু ঢুলু করছে।
চ্ছ = চ + ছ পুচ্ছ
ময়ুর পুচ্ছ মেলে নাচছে।
ত্ত = ত + ত উত্তর
প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
পৃ = প + ঋ-কার ( ৃ ) পৃথক
আম আর আপেল পৃথক কর।
ত্থ = ত + থ উত্থান
জীবনে উত্থান-পতন থাকে।
৯. সঠিক স্থানে বিরামচিহ্ন বসিয়ে অনুচ্ছেদটি আবার লেখ।
(কবিতার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)
১০. ক্রিয়াপদের চলিত রূপ লেখ।
পাইবে, কাঁপিয়া, মেলিল, উড়িতেছে, এড়াইয়া।
উত্তর : ক্রিয়াপদ চলিত রূপ
পাইবে পাবে
কাঁপিয়া কেঁপে
মেলিল মেলল
উড়িতেছে উড়ছে
এড়াইয়া এড়িয়ে
১১. নিচের শব্দগুলোর বিপরীত শব্দ লেখ।
ঠিক, দিন, নামা, থামা, ভালো।
উত্তর : শব্দ বিপরীত শব্দ
ঠিক ভুল
দিন রাত
নামা ওঠা
থামা চলা
ভালো মন্দ
১২. নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
ফেরে তার মনটি
যেই ভাবে মা যে হয় মাটি তার,
ভালো লাগে আরবার
পাতা কাঁপা থেমে যায়,
পৃথিবীর কোণটি।
তারপরে হাওয়া যেই নেমে যায়
ক) কবিতার লাইনগুলো সাজিয়ে লেখ।
খ) কবিতাংশটি কোন কবিতার অংশ?
গ) কবিতাটির কবির নাম কী?
ঘ) হাওয়া নেমে গেলে তালগাছের কী ভালো লাগে?
উত্তর :
ক) কবিতার লাইনগুলো নিচে সাজিয়ে লেখা হলোÑ
তারপরে হাওয়া যেই নেমে যায়
পাতা কাঁপা থেমে যায়,
ফেরে তার মনটি
যেই ভাবে মা যে হয় মাটি তার,
ভালো লাগে আরবার
পৃথিবীর কোণটি।
খ) কবিতাংশটি ‘তালগাছ’ কবিতার অংশ।
গ) কবিতাটির কবির নাম রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
ঘ) হাওয়া নেমে গেলে পৃথিবীর পরিচিত কোণটিকে তালগাছের আবার ভালো লাগে।