চতুর্থ শ্রেণি

চতুর্থ শ্রেণির বাওবি অধ্যায় ৩ বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী

৪র্থ শ্রেণির অধ্যায় ৩ বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর 👉 অল্প কথায় উত্তর দাও : ১. চাকমা জনগোষ্ঠী কোন ধরনের বাড়ি নির্মাণ করেন? উত্তর : চাকমা জনগোষ্ঠী কাঠ ও বাঁশ দিয়ে তাদের বাড়িগুলো নির্মাণ করে এবং বাড়িগুলো থাকে পাহাড়ের ঢালে ঢালে। ২. মারমা জনগোষ্ঠী কোন ধর্মের অনুসারী? উত্তর : মারমা জনগোষ্ঠীর লোকেরা বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী। ৩. সাঁওতালদের একটি উৎসবের নাম লেখ। উত্তর : সাঁওতালদের একটি উৎসবের নাম হলো ‘সোহরায় উৎসব’। ৪. মণিপুরিরা যে বিশেষ এক ধরনের সবজি খান তার নাম কী? উত্তর : মণিপুরিরা যে বিশেষ এক ধরনের সবজি খান তার নাম হলো ‘সিঞ্জেদা’। 👉 প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ১. কীভাবে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জীবনযাত্রা অন্যদের চেয়ে আলাদা? উত্তর : প্রধান ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীরা সাধারণত পাহাড়ি অঞ্চলে বাস করে। এদের প্রায় প্রত্যেকের স্বতন্ত্র ভাষা রয়েছে। খাবার ও পোশাকের বেলায়ও তাদের মাঝে বৈচিত্র্য দেখা যায়। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীরা সাধারণত বাঁশ, কাঠ, ছন দিয়ে তাদের বাড়িঘর তৈরি করে। নাচ, গান, বাদ্যযন্ত্র এবং বিভিন্নভাবে তারা তাদের উৎসবগুলো পালন করে। আর এসকল কারণেই ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জীবনযাত্রা অন্যদের চেয়ে আলাদা। ২. কীভাবে বর্তমান সময়ে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জীবনযাত্রা বদলে যাচ্ছে? উত্তর : নানা দিক থেকে বর্তমান সময়ে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জীবনযাত্রা বদলে যাচ্ছে। যেমন-  তারা বর্তমানে আধুনিক শিক্ষার প্রতি আগ্রহী হচ্ছেন;  বর্তমানে তারা আধুনিক চিকিৎসা ও ওষুধ ব্যবহার করেন;  নৃ-গোষ্ঠীদের অনেকেই এখন আধুনিক পোশাক পরেন;  তারা কুটিরশিল্পসহ আরও নিত্য নতুন পেশার প্রতি আগ্রহী হচ্ছেন। অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর 👉 বাম অংশের সাথে ডান অংশ মিলকরণ ক) চাকমাদের নিজেদের খ) চাকমা নারীদের পোশাক গ) ভাত আর সিদ্ধ সবজি ঘ) ‘নালিতা’ বা পাটশাক ঙ) মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জে মারমাদের প্রধান খাবার। সাঁওতালদের বিশেষ খাবার। বর্ণমালা ও ভাষা আছে। অধিকাংশ মণিপুরিদের বসবাস। মণিপুরিদের প্রধান খাবার। পিনোন-হাদি। উত্তর : ক) চাকমাদের নিজেদের বর্ণমালা ও ভাষা আছে। খ) চাকমা নারীদের পোশাক পিনোন-হাদি। গ) ভাত আর সিদ্ধ সবজি সাঁওতালদের বিশেষ খাবার। ঘ) ‘নালিতা’ বা পাটশাক মারমাদের প্রধান খাবার। ঙ) মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জে অধিকাংশ মণিপুরিদের বসবাস। 👉 শুদ্ধ/অশুদ্ধ নির্ণয় ক) মণিপুরিরা দুটি গোত্রে বিভক্ত। খ) বাংলাদেশে প্রায় ৪৫টিরও অধিক ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর রয়েছে। গ) সাঁওতাল বাংলাদেশের বৃহত্তম ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী। ঘ) চাকমাদের প্রধান খাবার নাপ্পি। ঙ) মণিপুরিরা অতীতে ঔষধি গাছ থেকে চিকিৎসা নিত। উত্তর : ক) ‘শুদ্ধ’ খ) ‘শুদ্ধ’ গ) ‘অশুদ্ধ’ ঘ) ‘অশুদ্ধ’ ঙ) ‘অশুদ্ধ’। 👉 শূন্যস্থান পূরণ ক. চাকমাদের গ্রামপ্রধানকে বলে । খ. সাঁওতালদের একটি বিশেষ খাবার । গ. সাংগ্রাই  একটি উৎসব। ঘ. মারমারা প্রতি মাসে  পালন করেন। ঙ. বাংলাদেশে অধিকাংশ মণিপুরি  জেলায় বাস করেন। উত্তর : ক. কারবারি খ. নালিতা বা পাটশাক গ. মারমাদের ঘ. লাবরে ঙ. মৌলভীবাজার। বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর চাকমা  সাধারণ ১. বাংলাদেশে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সংখ্যা কত? ঝ ক ৪০টি খ ৪৪টি গ ৪৫টি ঘ ৪৫টিরও অধিক ২. বাংলাদেশের বৃহত্তম ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী কোনটি? ছ ক মণিপুরি খ চাকমা গ সাঁওতাল ঘ গারো ৩. চাকমা সমাজের প্রধান কে? ঝ ক রানি খ প্রজা গ মন্ত্রী ঘ রাজা ৪. চাকমাদের গ্রাম প্রধানকে কী বলা হয়? জ ক মোড়ল খ মাতাব্বর গ কারবারি ঘ নেতা ৫. চাকমাদের ধর্মের নাম কী? ঝ ক সনাতন খ খ্রিষ্টান গ ইহুদি ঘ বৌদ্ধ ৬. চাকমাদের প্রধান খাবার কোনটি? ছ ক মাছ খ ভাত গ মাংস ঘ সবজি ৭. চাকমা নারীদের পোশাক কোনটি? চ ক পিনোন-হাদি খ থামি গ আঙ্গি ঘ পাঞ্চি ৮. চাকমাদের শ্রেষ্ঠ উৎসবের নাম কী? ঝ ক বৌদ্ধ পূর্ণিমা খ মাঘী পূর্ণিমা গ কঠিন চীবরদান ঘ বিজু  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : চাকমাদের চাষাবাদ পদ্ধতি সম্পর্কে জানব। ৯. সুসান চাকমার বাবা পাহাড়ের ঢালু জমিতে গাছ পুড়িয়ে এবং পরিষ্কার করে দা দিয়ে গর্ত করে চাষাবাদ করেন। এই চাষ পদ্ধতির নাম কী? ছ ক পাহাড়ি চাষ খ জুম চাষ গ টিলা চাষ ঘ আদি চাষ শিখনফল : চাকমাদের বাড়ি সম্পর্কে জানতে পারব। ১০. বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর বাড়িগুলো তৈরি করা হয় ছ ক ইট ও সিমেন্ট দিয়ে খ কাঠ ও বাঁশ দিয়ে গ গাছ ও মাটি দিয়ে ঘ বাঁশ ও পাতা দিয়ে শিখনফল : চাকমাদের পোশাক সম্পর্কে জানতে পারব। ১১. অবন্তী ‘পিনোন’ নামের একটি পোশাক পরে আছে। তার এ পোশাকটি জ ক মাথা থেকে বুক পর্যন্ত খ গলা থেকে কোমর পর্যন্ত গ কোমর থেকে নিচ পর্যন্ত ঘ গলা থেকে পা পর্যন্ত মারমা  সাধারণ ১২. মারমাদের ধর্মের নাম কী? চ ক বৌদ্ধ খ হিন্দু গ ইসলাম ঘ খ্রিষ্টান ১৩. বাংলাদেশে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মধ্যে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে কারা? জ ক সাঁওতাল খ চাকমা গ মারমা ঘ মণিপুরি ১৪. মারমাদের প্রিয় খাবার কোনটি? ছ ক ভাত খ নাপ্পি গ সিদ্ধ সবজি ঘ মাছ ১৫. জলের উৎসব কাদের অনুষ্ঠান? চ ক মারমাদের খ চাকমাদের গ সাঁওতালদের ঘ মণিপুরিদের ১৬. নাপ্পি কী দিয়ে তৈরি করা হয়? ছ ক লতা, পাতা দিয়ে খ শুঁটকি মাছ দিয়ে গ গোশত দিয়ে ঘ ডিম দিয়ে ১৭. মারমাদের ঐতিহ্যাবাহী পোশাকের নাম কী? চ ক থামি ও আঙ্গি খ পিনোন ও হাদি গ পানচি ও পা-হাট ঘ লাহিড় ও অংহিং ১৮. মারমারা পূর্ণিমার সময় কোন উৎসবটি পালন করে? ছ ক সাংগ্রাই খ লাবরে গ বিজু ঘ সোহরায় ১৯. মারমারা লাবরে উৎসব বছরে কয়বার পালন করে? ঝ ক ৬ বার খ ৮ বার গ ১০ বার ঘ ১২ বার ২০. সাংগ্রাই কাদের উৎসব? ছ ক চাকমাদের খ মারমাদের গ মণিপুরিদের ঘ সাঁওতালদের ২১. মারমারা সাংগ্রাই উৎসব কোন মাসে পালন করে? চ ক বৈশাখ মাসে খ ভাদ্র মাসে গ ফাল্গুন মাসে ঘ কার্তিক মাসে  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : মারমা ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিচয় পাব। ২২. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর দিক থেকে তাঁরা বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্থানের জনগোষ্ঠী। তাঁদের অধিকাংশের বসবাস পার্বত্য চট্টগ্রামে। এখানে কোন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীকে বোঝানো হয়েছে? ছ ক চাকমাদের খ মারমাদের গ সাঁওতালদের ঘ মণিপুরিদের শিখনফল : মারমাদের খাবার সম্পর্কে জানতে পারব। ২৩. বাংলাদেশে দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর লোকেরা সবজি খেতে পছন্দ করেন। তারা এ সবজি খান ছ ক রোদে শুকিয়ে খ সিদ্ধ করে গ তেলে ভেজে ঘ বড়ি তৈরি করে শিখনফল : মারমাদের উৎসব সম্পর্কে জানতে পারব। ২৪. এক শ্রেণির ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী বৈশাখ মাসের দ্বিতীয় দিনে উৎসব উদ্যাপন করেন। তারা এই বিশেষ দিনে জ ক আকাশে ঘুড়ি ওড়ান খ আগুন নিয়ে খেলা করেন গ পানি দিয়ে খেলা করেন ঘ লাঠি দিয়ে খেলা করেন সাঁওতাল  সাধারণ ২৫. সাঁওতালদের বিশেষ খাবার কোনটি? ঝ ক মাছ খ মাংস গ সবজি ঘ পাটশাক ২৬. সাঁওতালদের প্রধান পেশা কোনটি? জ ক মাছধরা খ চা বাগানের কাজ গ কৃষি ঘ কুটিরশিল্পের কাজ ২৭. সাঁওতাল নারীদের কাপড়ের উপরের অংশের নাম কী? চ ক পানচি খ পারহাট গ থামি ঘ আঙ্গি ২৮.

চতুর্থ শ্রেণির বাওবি অধ্যায় ৩ বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী Read More »

চতুর্থ শ্রেণির বাওবি অধ্যায় ২ সমাজে পরস্পরের সহযোগিতা

চতুর্থ শ্রেণির অধ্যায় ২ সমাজে পরস্পরের সহযোগিতা অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর 👉 অল্প কথায় উত্তর দাও : ১. জনসংখ্যায় নারী ও পুরুষের সংখ্যা কীভাবে তুলনা করা হয়? উত্তর : জনসংখ্যায় নারী ও পুরুষের সংখ্যা আনুপাতিক হারে তুলনা করা হয়। ২. ‘বৈষম্য’ বলতে কী বোঝায়? উত্তর : যার যা প্রাপ্য তাকে তা না দেওয়াই হলো বৈষম্য। ৩. শ্রেণিকক্ষে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন একটি শিশুর পরিচয় দাও। উত্তর : আমাদের শ্রেণিকক্ষে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন একটি শিশু রয়েছে। সে চোখে কম দেখতে পায়। যার কারণে বোর্ডের লেখা সে ভালোভাবে বুঝতে পারে না। কখনও কখনও পথ চলতেও তার সমস্যা হয়। ৪. ‘বৈচিত্র্য’ বলতে কী বোঝায়? উত্তর : ভিন্ন ভিন্ন বা নানা রকম বৈশিষ্ট্যকেই বলা হয় বৈচিত্র্য। 👉 প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ১. পরিবারে ছেলে ও মেয়েদের সমানভাবে মূল্যায়নের একটি উদাহরণ দাও। উত্তর : পরিবারে ছেলে ও মেয়েদের সমানভাবে মূল্যায়নের একটি উদাহরণ হলো আমাদের দুই ভাই-বোনকেই মা-বাবা বিদ্যালয়ে ভর্তি করে দিয়েছেন। ২. তোমার কোনো বন্ধুর উপর রেগে গেলে তুমি কী কর? উত্তর : আমার কোনো বন্ধুর উপর রেগে গেলে আমি চুপ থাকার চেষ্টা করি।   অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর 👉 বাম অংশের সাথে ডান অংশ মিলকরণ ক) পরিবারে সবাই মিলেমিশে সমান চোখে দেখা উচিত। খ) আমরা আমাদের মা-বাবাকে শান্তিতে বসবাস করি। গ) নারী ও পুরুষকে যতœ করি। ঘ) অনেকের মা-বাবার বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন হতে পারে। ঙ) শ্রেণির কেউ মানসিকভাবে পেশা ভিন্ন সমস্যা থাকতে পারে উত্তর : ক) পরিবারে সবাই মিলেমিশে শান্তিতে বসবাস করি। খ) আমরা, আমাদের মা-বাবাকে শ্রদ্ধা করি। গ) নারী ও পুরুষকে সমান চেখে দেখা উচিত। ঘ) অনেকের মা-বাবার পেশা ভিন্ন। ঙ) শ্রেণির কেউ মানসিকভাবে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন হতে পারে। 👉 শুদ্ধ/অশুদ্ধ নির্ণয় ক) নারী ও পুরুষের মাঝে কোনো বৈষম্য করা উচিত নয়। খ) বিভিন্ন কাজে ছেলেমেয়ের অংশগ্রহণ করার প্রয়োজন নেই। গ) পরিবারে ছেলে ও মেয়ে শিশু সবারই বিনোদনে অংশগ্রহণ করার অধিকার আছে। ঘ) আমাদের সবার মা-বাবার পেশা এক। ঙ) অসুবিধাগ্রস্তদের মনে কষ্ট দেওয়া উচিত নয়। উত্তর : ক) ‘শুদ্ধ’ খ) ‘অশুদ্ধ’ গ) ‘শুদ্ধ’ ঘ) ‘অশুদ্ধ’ ঙ) ‘শুদ্ধ’। 👉 শূন্যস্থান পূরণ ক) মা-বাবা ও ভাইবোন নিয়ে আমাদের । খ) আমাদের মা-বাবারাও তাদের পিতা-মাতাকে  করেন। গ) নারী ও পুরুষের সমান কাজ করার  আছে। ঘ) নারী-পুরুষ সবাই দেশের  জন্য কাজ করে। ঙ) সমাজে বিভিন্ন মানুষের মধ্যে  রয়েছে। উত্তর : ক) পরিবার খ) শ্রদ্ধা গ) যোগ্যতা ঘ) উন্নয়নের ঙ) বিভিন্নতা। বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর নারী ও পুরুষ  সাধারণ ১ সমাজে বিভিন্ন ধরনের মানুষ কীভাবে বাস করে? জ ক বিচ্ছিন্নভাবে খ একাকী গ মিলেমিশে ঘ ভাগ হয়ে ২. দেশের উন্নয়নে নারী ও পুরুষের কীরূপ অবদান রয়েছে? জ ক পুরুষের বেশি খ নারীর বেশি গ নারী ও পুরুষের সমান ঘ কোনো অবদান নেই ৩. বাংলাদেশে নারী ও পুরুষের সংখ্যা কীরূপ? ছ ক একদম সমান খ প্রায় সমান গ নারী বেশি ঘ পুরুষ কম ৪. আমরা যেমন আমাদের মা-বাবাকে শ্রদ্ধ করি, তেমনি তাঁরাও কাদের শ্রদ্ধা করেন? ছ ক তাঁদের দাদা-দাদিকে খ তাঁদের মা-বাবাকে গ তাঁদের চাচা-চাচিকে ঘ তাঁদের মামা-মামিকে ৫. পরিবারে সবারই কোন অধিকারটি আছে? জ ক বেড়াতে যাওয়ার খ টেলিভিশন দেখার গ শিক্ষা গ্রহণ করার ঘ খেলনা কেনার ৬. কোথায় নারী-পুরুষকে সমান চোখে দেখা উচিত? ঝ ক ঘরে খ অফিসে গ বিদ্যালয়ে ঘ সবখানে ৭. পরিবারে কোন শিশুকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়? চ ক ছেলে শিশুকে খ মেয়ে শিশুকে গ অসুবিধাগ্রস্ত শিশুকে ঘ অটিস্টিক শিশুকে  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : নারীর মর্যাদা বৃদ্ধির উপায় জানতে পারব। ৮. আমাদের সমাজে নারীর মর্যাদা বাড়বে কীভাবে? জ ক নারীদের ঘরে বন্দি করলে খ নারীদের কাজ করতে না দিলে গ নারী-পুরুষ ভেদাভেদ দূর হলে ঘ নারীদের বাইরে বের হতে দিলে শিখনফল : সমাজকে সুন্দর করার উপায় জানতে পারব। ৯. আমাদের সমাজে নারী, পুরুষ, ধনী, দরিদ্র এবং বিভিন্ন জাত ও ধর্মের মানুষ রয়েছে। এই সমাজকে সুন্দর করা যায় কীভাবে? জ ক নারী-পুরুষ ভেদাভেদ তৈরি করে খ পরস্পরে ঝগড়া করে গ সবাই মিলেমিশে থেকে ঘ সবার জন্য চাকরির ব্যবস্থা করে শিখনফল : পরিবারের কাজে অংশগ্রহণ করব। ১০. ফরহাদের পরিবারের সদস্য সংখ্যা তিনজন। তাদের পরিবারের মঙ্গলের জন্য কাকে কাজ করতে হবে? ঝ ক ফরহাদের বাবাকে খ ফরহাদের মাকে গ ফরহাদকে ঘ সবাইকে শিখনফল : একসাথে কাজ করার সুফল বুঝতে পারব। ১১. রানার বাবার অফিসে নারী-পুরুষ সবাই একসাথে কাজ করে। এর ফলে কোনটি ঘটবে? চ ক দেশের উন্নয়ন হবে খ নারীর মর্যাদা কমবে গ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা পাবে ঘ সমাজের অবনতি হবে সামাজিক বিভিন্নতা ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু  সাধারণ ১২. সমাজে ও বিদ্যালয়ে স্বাভাবিক মানুষ ছাড়া আর কারা বাস করে? চ ক বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষ খ চাকরিজীবী গ নারী ঘ পুরুষ ১৩. আমাদের সবার মা-বাবার পেশা কী রকম? ছ ক কৃষিকাজ করেন খ ভিন্ন ভিন্ন কাজ করেন গ চাকরি করেন ঘ ব্যবসা করেন  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : সহপাঠীদের সহযোগিতা করব। ১৪. ঝুমুর ক্ষুদ্র জাতিসত্তার শিক্ষার্থী। সে বাংলা কম বোঝে। তুমি তার জন্য কী করবে? ছ ক তার সাথে মিশবে না খ ক্লাস শেষে তাকে পড়া বুঝিয়ে দেবে গ তাকে ক্লাস থেকে বের করে দেবে ঘ শিক্ষকের কাছে নালিশ করবে শিখনফল : বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুর পরিচয় পাব। ১৫. রবিন শব্দ, আলো ও স্পর্শের ব্যাপারে অত্যন্ত সংবেদনশীল। সে কোন ধরনের শিশু? চ ক অটিস্টিক শিশু খ ক্ষুদ্র জাতিসত্তার শিশু গ স্বাভাবিক শিশু ঘ লাজুক শিশু শিখনফল : ছেলেমেয়ের বিদ্যালয়ে না আসার কারণ জানতে পারব। ১৬. অনেক ছেলেমেয়ে বিদ্যালয়ে আসতে পারে না কেন? জ ক বেশি ঘুমানোর জন্য খ ভালো পোশাক না থাকার জন্য গ মা-বাবার সাথে কাজ করার জন্য ঘ ঘরে খাবার না থাকার জন্য শিখনফল : বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন সহপাঠীকে সাহায্য করতে পারব। ১৭. তোমার বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন এক সহপাঠী বিদ্যালয়ে আসতে চায় না। তার প্রতি তোমার করণীয়- চ ক তাকে উৎসাহ প্রদান খ তাকে টাকা-পয়সা দেওয়া গ তাকে বাড়িতে পড়ানো ঘ পড়াশোনা বন্ধে পরামর্শ দান সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর ১. বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু কারা? উত্তর : যে সকল শিশু সমাজের সাধারণ শিশুদের থেকে আলাদা, যাদের বিশেষ যতœ, পরিচর্যা ও সহযোগিতার প্রয়োজন হয় তারাই বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু। ২. বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের জন্য আমরা কী করতে পারি? উত্তর : বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের ভিন্নতা মেনে নিয়ে আমরা তাদের জন্য পরিবারে, বিদ্যালয়ে বিশেষ ব্যবস্থা করতে পারি। সব ব্যাপারে তাদের বন্ধুর মতো সহযোগিতা করতে পারি। ৩. বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের সহযোগিতা না করলে এর ফলাফল কী হবে? উত্তর : বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের সহযোগিতা না করলে তারা পিছিয়ে পড়বে, স্কুলে ঠিকমতো আসতে চাইবে না। তখন সমাজেও তারা কোনো অবদান রাখতে পারবে না। ৪. পরিবারের বিভিন্ন কাজে কাদের অংশগ্রহণ প্রয়োজন? উত্তর : পরিবারে বিভিন্ন কাজে ছেলেমেয়ে

চতুর্থ শ্রেণির বাওবি অধ্যায় ২ সমাজে পরস্পরের সহযোগিতা Read More »

চতুর্থ শ্রেণির বাওবি অধ্যায় ১ আমাদের পরিবেশ ও সমাজ

৪র্থ শ্রেণির অধ্যায় ১ আমাদের পরিবেশ ও সমাজ অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর 👉 অল্প কথায় উত্তর দাও : ১. প্রাকৃতিক পরিবেশের তিনটি উপাদানের নাম লেখ। উত্তর : প্রাকৃতিক পরিবেশের তিনটি উপাদান হলো মাটি, পানি, বাতাস। ২. বাংলাদেশের কোন কোন অঞ্চলে বেশি বন্যা হয়? উত্তর : বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে বন্যার প্রবণতা বেশি। ৩. সামাজিক পরিবেশের তিনটি উপাদানের নাম লেখ। উত্তর : সামাজিক পরিবেশের তিনটি উপাদান হলো বাড়ি, বিদ্যালয়, খেলার মাঠ। ৪. বেশি বেশি গাছ লাগানো প্রয়োজন কেন? উত্তর : প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য বেশি বেশি গাছ লাগানো প্রয়োজন। 👉 প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ১. বাংলাদেশের উত্তর ও দক্ষিণ অঞ্চলের ভূপ্রকৃতি কীভাবে আলাদা? উত্তর : বাংলাদেশের উত্তর ও দক্ষিণ অঞ্চলের ভ‚প্রকৃতি যে আলাদা তা নিচের ছকের মাধ্যমে দেখানো হলো : উত্তর অঞ্চলের ভ‚প্রকৃতি দক্ষিণ অঞ্চলের ভ‚প্রকৃতি ভ‚মি উঁচু ভ‚মি নিচু নদ-নদীর সংখ্যা কম নদ-নদীর সংখ্যা বেশি গ্রীষ্মকালে অনেক গরম পড়ে, শীতকালে বেশ ঠাণ্ডা বৃষ্টিবহুল আবহাওয়া ২. আমাদের সামাজিক পরিবেশে আর্দ্র জলবায়ুর প্রভাব কী? উত্তর : আর্দ্র জলবায়ুর কারণে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়, গাছ ও ফসল ভালো জন্মে, জলাশয় ও নদ-নদী পানিতে ভরে যায়, তখন প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং ফসলের জমিতে সেচ দেওয়ার পর্যাপ্ত পানি পাওয়া যায়। ফলে আমাদের সামাজিক পরিবেশ আরও উন্নত হয়।   অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর 👉 বাম অংশের সাথে ডান অংশ মিলকরণ ক) পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের প্রাকৃতিক পরিবেশের মধ্যে কাঠ লাগে খ) আমাদের দেশের উত্তরাঞ্চলে প্রকৃতির উপর প্রভাব ফেলে গ) গাছপালা বেশি থাকলে নদনদী কম ঘ) ঘরবাড়ি, আসবাবপত্র বানাতে বৈচিত্র্য রয়েছে ঙ) সামাজিক পরিবেশও ফুল ব্যবহার করি প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় উত্তর : ক) পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের প্রাকৃতিক পরিবেশের মধ্যে বৈচিত্র্য রয়েছে। খ) আমাদের দেশের উত্তরাঞ্চলে নদ-নদী কম। গ) গাছপালা বেশি থাকলে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। ঘ) ঘরবাড়ি, আসবাবপত্র বানাতে কাঠ লাগে। ঙ) সামাজিক পরিবেশও প্রকৃতির উপর প্রভাব ফেলে। 👉 শুদ্ধ / অশুদ্ধ নির্ণয় ক) সাগর, নদী, বিল প্রভৃতি সামাজিক পরিবেশের উপাদান। খ) পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের জলবায়ুর মধ্যে ভিন্নতা রয়েছে। গ) উত্তরাঞ্চলে শীতকালে বেশ ঠাণ্ডা পড়ে। ঘ) বৃষ্টির পানি ফসলে সেচ দেওয়ার কাজে লাগে। ঙ) শুষ্ক এলাকায় গাছ ও ফসল বেশি জন্মে। উত্তর : ক) ‘অশুদ্ধ’ খ) ‘শুদ্ধ’ গ) ‘শুদ্ধ’ ঘ) ‘শুদ্ধ’ ঙ) ‘অশুদ্ধ’। 👉 শূন্যস্থান পূরণ ক) পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের প্রাকৃতিক পরিবেশের মধ্যে  রয়েছে। খ) আমাদের দেশের উত্তর অঞ্চলের ভ‚মি কিছুটা । গ) গাছপালা বেশি থাকলে প্রচুর  হয়। ঘ) প্রচুর গাছপালা থাকলে  ঠাণ্ডা থাকে। ঙ)  মাটির জন্য উপকারী। উত্তর : ক) বৈচিত্র্য খ) উঁচু গ) বৃষ্টিপাত ঘ) আবহাওয়া ঙ) বৃষ্টি। বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর   প্রাকৃতিক পরিবেশের বৈচিত্র্য  সাধারণ ১. কোনটি প্রাকৃতিক পরিবেশের উপাদান? চ ক. পানি খ. ঘরবাড়ি গ. খেলার মাঠ ঘ. বিদ্যালয় ২. শীতকালে বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে বেশ ঠাণ্ডা পড়ে? ছ ক পূর্বাঞ্চলে খ উত্তরাঞ্চলে গ পশ্চিমাঞ্চলে ঘ দক্ষিণাঞ্চলে ৩. গ্রীষ্মকালে আমাদের দেশের উত্তর অঞ্চলে আবহাওয়া কীরূপ থাকে? ছ ক নাতিশীতোষ্ণ খ অনেক গরম গ বেশ ঠাণ্ডা ঘ অল্প গরম ৪. আমাদের দেশের কোন অঞ্চলে অনেক নদী রয়েছে? জ ক পূর্বাঞ্চলে খ উত্তরাঞ্চলে গ দক্ষিণাঞ্চলে ঘ পশ্চিমাঞ্চলে ৫. আমাদের দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ভ‚মি কীরূপ? ঝ ক বন্ধুর খ বেশ উঁচু গ কিছুটা উঁচু ঘ বেশ নিচু  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : প্রাকৃতিক পরিবেশের বৈচিত্র্যতার কারণ জানতে পারব। ৬. পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের প্রাকৃতিক পরিবেশের মধ্যে পার্থক্য দেখা যায় কেন? ছ ক বৃষ্টিপাতের কারণে খ জলবায়ুর কারণে গ নদ-নদীর কারণে ঘ গাছপালার কারণে শিখনফল : বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের প্রাকৃতিক পরিবেশের ধারণা পাব। ৭. বৃষ্টিভেজা পরিবেশ দেখতে তোমাকে বাংলাদেশের যে অঞ্চলে যেতে হবে- ঝ ক পূর্বাঞ্চল খ উত্তরাঞ্চল গ পশ্চিমাঞ্চল ঘ দক্ষিণাঞ্চল শিখনফল : দক্ষিণাঞ্চলের বন্যার কারণ জানতে পারব। ৮. দক্ষিণাঞ্চলে বন্যার প্রবণতা বেশি কেন? চ ক নদীর কারণে খ গাছপালার কারণে গ বৃষ্টির কারণে ঘ পাহাড়ের কারণে সামাজিক পরিবেশের উপর প্রকৃতির প্রভাব  সাধারণ ৯. কোনটি সামাজিক পরিবেশের উপাদান? চ ক ঘর-বাড়ি খ গাছপালা গ নদী ঘ বিল ১০. আমাদের সমাজজীবন নানাভাবে কিসের উপর নির্ভরশীল? ঝ ক. গাছপালার খ. বৃষ্টিপাতের গ. নদীর ঘ. প্রকৃতির ১১. কৃষি ও পরিবহন ব্যবস্থা কোন পরিবেশের অংশ? ঝ ক. প্রাকৃতিক খ. সামাজিক গ. রাজনৈতিক ঘ. অর্থনৈতিক ১২. আমরা মোটা জামা-কাপড় পরি কখন? জ ক. বর্ষায় খ. গ্রীষ্মে গ. শীতে ঘ. বসন্তে ১৩. ঠাণ্ডা আবহাওয়া ও বৃষ্টিপাতের জন্য কোনটি প্রয়োজন? ছ ক. অনেক নদ-নদী খ. প্রচুর গাছপালা গ. উঁচু পাহাড় ঘ. প্রচুর খাল-বিল  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : সামাজিক পরিবেশের ভিন্নতার কারণ জানতে পারব। ১৪. সামাজিক পরিবেশে ভিন্নতা দেখা যায় কেন? চ ক প্রাকৃতিক পরিবেশের পার্থক্যের কারণে খ আবহাওয়ার পার্থক্যের কারণে গ জলবায়ুর পার্থক্যের কারণে ঘ প্রযুক্তিগত আবিষ্কারের কারণে শিখনফল : বৃষ্টিপাতের কারণ জানতে পারব। ১৫. কোনো এলাকায় প্রচুর বৃষ্টিপাত হওয়ার কারণ কী? ছ ক গাছপালার স্বল্পতা খ গাছপালার আধিক্য গ মাটির গঠন ঘ বাতাসের আধিক্য শিখনফল : সমাজের উপর প্রকৃতির প্রভাব বুঝতে পারব। ১৬. কোনটি ঘটলে সমাজজীবনে সবচেয়ে বেশি সমস্যার সৃষ্টি হবে? ঝ ক জমির ফসল কমে গেলে খ বিলের মাছ কমে গেলে গ মাটির ক্ষয় হলে ঘ গাছপালা কমে গেলে ১৭. মাটির উর্বরতা কমে যায় কেন? ঝ ক বৃষ্টির আধিক্যে খ সারের অভাবে গ আলোর আধিক্যে ঘ পানির অভাবে শিখনফল : সমাজজীবনে প্রাকৃতিক পরিবেশের প্রভাব বুঝতে পারব। ১৮. তোমার এলাকার ফসল ভালো হওয়ার সবচেয়ে উপযোগী কারণ কোনটি? জ ক উন্নত রাস্তা-ঘাট খ বৃষ্টি কম হওয়া গ পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত ঘ অধিক উষ্ণতা শিখনফল : পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় যতœবান হব। ১৯. পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় তুমি কী করবে? জ ক অকারণে গাছপালা কাটবে খ পশুপাখি মারবে গ বেশি করে গাছ লাগাবে ঘ জমিতে কীটনাশক ব্যবহার করবে সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর ১. আমাদের দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের ভ‚মি কীরূপ? উত্তর : আমাদের দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের ভ‚মি বেশ নিচু। ২. প্রয়োজনে গাছ কাটলে কী করতে হয়? উত্তর : প্রয়োজনে গাছ কাটলে বেশি করে গাছ লাগাতে হয়। ৩. পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের সমাজজীবনের মধ্যে পার্থক্য দেখা যায় কেন? উত্তর : প্রাকৃতিক পরিবেশের পার্থক্যের কারণে পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের সমাজজীবনের মধ্যে পার্থক্য দেখা যায়। ৪. বাংলাদেশের উত্তর অঞ্চলের ভ‚মি কীরূপ? উত্তর : বাংলাদেশের উত্তর অঞ্চলের ভ‚মি উঁচু। ৫. উত্তর অঞ্চলে কখন অনেক গরম পড়ে? উত্তর : উত্তর অঞ্চলে গ্রীষ্মকালে অনেক গরম পড়ে। ৬. বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে অনেক নদীর সমাহার ঘটেছে? উত্তর : বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে অনেক নদীর সমাহার ঘটেছে। ৭. বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে বন্যার প্রবণতা বেশি কেন? উত্তর : অনেক নদী থাকার কারণে বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে বন্যার প্রবণতা বেশি। ৮. সামাজিক পরিবেশ কীভাবে গঠিত হয়? উত্তর : মানুষের সৃষ্ট উপাদান নিয়ে সামাজিক পরিবেশে গঠিত হয়। ৯. কোন ধরনের এলাকায় গাছ ও ফসল কম জন্মে? উত্তর : শুষ্ক এলাকায়

চতুর্থ শ্রেণির বাওবি অধ্যায় ১ আমাদের পরিবেশ ও সমাজ Read More »

চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১৩ জনসংখ্যা ও প্রাকৃতিক পরিবেশ

চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১৩ জনসংখ্যা ও প্রাকৃতিক পরিবেশ

চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১৩ জনসংখ্যা ও প্রাকৃতিক পরিবেশ অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর ১. শূন্যস্থান পূরণ কর। ১) বর্ধিত জনসংখ্যার জন্য অধিক —- ও জায়গার প্রয়োজন। ২) বিজ্ঞান ও —- ব্যাপক অগ্রগতির জন্য জনসংখ্যা দ্রæত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ৩) অধিক প্রাকৃতিক সম্পদের জন্য মানুষ প্রাকৃতিক —- ধ্বংস ও পরিবর্তন করছে। উত্তর : ১) খাদ্য ২) প্রযুক্তির ৩) পরিবেশ। ২. সঠিক উত্তরে টিক চিহ্ন (√) দাও। ১) ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার সাথে স্থান এবং খাদ্যের সম্পর্ক কোনটি? ক. খাদ্য উৎপাদন বাড়লে স্থান ও জনসংখ্যা বাড়বে। √ খ. জনসংখ্যা বাড়লে স্থান ও খাদ্যের চাহিদা বাড়বে। গ. জনসংখ্যা বাড়লে স্থান ও খাদ্যের চাহিদা কমবে। ঘ. জনসংখ্যা বাড়লে স্থান ও খাদ্যের চাহিদা একই থাকবে। ৩. সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন : ১) বনভ‚মি ধ্বংসের ফলে কী ঘটতে পারে? উত্তর : বনভ‚মি ধ্বংসের ফলে বিভিন্ন গাছপালা ও পশুপাখি বিলুপ্ত হতে পারে এবং ভ‚মিক্ষয় ও ভ‚মিধ্বস হতে পারে। ২) মানুষ কীভাবে বনভ‚মি ধ্বংস করছে? উত্তর : অতিরিক্ত প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ, যেমন- চাষের জমি, গোখাদ্য, বাসস্থান ও রাস্তাঘাট তৈরির জন্য মানুষ বনভ‚মি ধ্বংস করছে। ৪. বর্ণনামূলক প্রশ্ন : ১) জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে খাদ্য ও বাসস্থানের চাহিদার সম্পর্ক ব্যাখ্যা কর। উত্তর : জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে খাদ্য ও বাসস্থানের চাহিদা বৃদ্ধি পায়। খাদ্য ও বাসস্থান মানুষের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দুটি মৌলিক অধিকার। মানুষের বেঁচে থাকার জন্য খাদ্য ও বাসস্থান প্রয়োজন। জনসংখ্যা বৃদ্ধি, খাদ্য ও বাসস্থানের মধ্যে নিবিড় সম্পর্ক বিদ্যমান। জনসংখ্য যত বাড়বে, তত বেশি খাবারের প্রয়োজন হবে। বাড়তি মানুষের বসবাসের জন্য বেশি জায়গা প্রয়োজন হবে। জনসংখ্যা যদি ক্রমাগত বাড়তে থাকে, তাহলে সবার জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য ও জায়গা থাকবে না। ২) জনসংখ্যার উপর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রগতির প্রভাব কী? উত্তর : বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রগতি জনসংখ্যা বৃদ্ধির অন্যতম প্রধান কারণ। বর্তমান যুগ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির যুগ। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসার মতো মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলো সহজে পূরণ হচ্ছে। উন্নত প্রযুক্তির কারণে মানুষ যথেষ্ট পরিমাণ খাদ্য উৎপাদন করতে পারছে। চিকিৎসা প্রযুক্তির উন্নতির ফলে মানুষ বিভিন্ন রোগ ও দুর্ঘটনা থেকে সহজেই বাঁচতে পারছে। ফলে মানুষ দীর্ঘায়ু লাভ করছে। কাজেই বলা যায়, জনসংখ্যা বৃদ্ধির উপর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রভাব অপরিসীম। ৩) বাড়তি জনসংখ্যা প্রাকৃতিক সম্পদের উপর কী প্রভাব ফেলেছে? উত্তর : বাড়তি জনসংখ্যা প্রাকৃতিক সম্পদের ক্ষতি সাধন করছে। পৃথিবীর জনসংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে। কিন্তু প্রাকৃতিক সম্পদের পরিমাণ সীমিত। কাজেই প্রাকৃতিক সম্পদের অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে প্রাকৃতিক পরিবেশে পরিবর্তন ঘটছে, কখনো কখনো পরিবেশ ধ্বংস হচ্ছে। বাড়তি জনসংখ্যার জন্য বাড়তি খাবার, বাসস্থান, জমি, শক্তি ও অন্যান্য সম্পদের প্রয়োজন। এই অতিরিক্ত খাদ্য ও বাসস্থানের চাহিদা মেটাতে মানুষ গাছপালা কেটে বনভূমি ধ্বংস করছে, পাহাড় কেটে রাস্তাঘাট তৈরি করছে। বনভ‚মি ধ্বংসের ফলে গাছপালা ও পশুপাখি বিলুপ্ত হচ্ছে, ভ‚মিক্ষয় ও ভ‚মিধ্বস হচ্ছে, বৃষ্টিপাত ও তাপমাত্রা প্রভাবিত হচ্ছে। জ্বালানি সম্পদের অতিরিক্ত ব্যবহারে পরিবেশ দূষিত হচ্ছে। ৫. বামপাশের শব্দের সাথে ডানপাশের শব্দের মিল করি। আবাসস্থল ধ্বংসের ফল প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ প্রাকৃতিক দুর্যোগ চিকিৎসা প্রযুক্তির উন্নতি খরা জীবের বিলুপ্তি মানুষের দীর্ঘায়ু পরিবেশের পরিবর্তন উত্তর : আবাসস্থল ধ্বংসের ফল —- জীবের বিলুপ্তি। প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ —- পরিবেশের পরিবর্তন। প্রাকৃতিক দুর্যোগ —- খরা। চিকিৎসা প্রযুক্তির উন্নতি —- মানুষের দীর্ঘায়ু।   চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১৩ অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর ⇒ শূন্যস্থান পূরণ কর। ১) বেঁচে থাকার জন্য মানুষের —- সম্পদ প্রয়োজন। ২) পৃথিবীর —- ক্রমাগত বাড়ছে। ৩) অধিক জনসংখ্যার জন্য অধিক —- ও —- প্রয়োজন। ৪) বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রগতির কারণে মানুষ যথেষ্ট পরিমাণ —- উৎপাদন করতে পারছে। ৫) চিকিৎসা প্রযুক্তির উন্নতির ফলে মানুষ —- ও —- থেকে বাঁচতে পারছে। ৬) বনভ‚মি ধ্বংসের ফলে বিভিন্ন গাছপালা ও পশুপাখির —- নষ্ট হয়। ৭) বনভ‚মি ধ্বংসের ফলে —- ও —- হচ্ছে। ৮) প্রাকৃতিক পরিবেশের পরিবর্তন বৃষ্টিপাত ও —- উপর প্রভাব ফেলে। উত্তর : ১) প্রাকৃতিক ২) জনসংখ্যা ৩) খাদ্য, জায়গা ৪) খাদ্য ৫) রোগ, দুর্ঘটনা ৬) আবাসস্থল ৭) ভ‚মিক্ষয়, ভ‚মিধ্বস ৮) তাপমাত্রার। ⇒ বামপাশের শব্দের সাথে ডানপাশের শব্দের মিল কর। অধিক জনসংখ্যা মানুষের প্রয়োজন বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজন গাছপালার আবাসস্থল ধ্বংস বনভ‚মি ধ্বংস প্রাকৃতিক সম্পদ জীবের বিলুপ্তি ভ‚মিক্ষয় ও ভ‚মিধ্বস অধিক খাবার খাদ্য ও বাসস্থান উত্তর : অধিক জনসংখ্যা —- অধিক খাবার। মানুষের প্রয়োজন —- প্রাকৃতিক সম্পদ। বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজন —- খাদ্য ও বাসস্থান। গাছপালার আবাসস্থল ধ্বংস —- জীবের বিলুপ্তি। বনভ‚মি ধ্বংস —- ভ‚মিক্ষয় ও ভ‚মিধ্বস। চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১৩সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর ১. জনসংখ্যা ক্রমাগত বাড়তে থাকলে কী ঘটবে? উত্তর : জনসংখ্যা ক্রমাগত বাড়তে থাকলে সকলের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য ও বাসস্থানের অভাব ঘটবে। ২. জনসংখ্যা বৃদ্ধির অন্যতম প্রধান কারণ কী? উত্তর : জনসংখ্যা বৃদ্ধির অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যাপক অগ্রগতি। ৩. মানুষ কেন দীর্ঘায়ু লাভ করছে? উত্তর : বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রগতির কারণে মানুষ দীর্ঘায়ু লাভ করছে। ৪. তিনটি প্রাকৃতিক দুর্যোগের নাম লেখ। উত্তর : তিনটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ হলো- ১) বন্যা ২) খরা ৩) ঝড়। ৫. ভ‚মিক্ষয় ও ভ‚মিধ্বসের কারণ কী? উত্তর : বনভ‚মি ধ্বংসের ফলে ভ‚মিক্ষয় ও ভ‚মিধ্বস হয়। ৬. বাড়তি জনসংখ্যার জন্য কী প্রয়োজন? উত্তর : বাড়তি জনসংখ্যার জন্য বাড়তি খাবার, বাসস্থান, জমি, শক্তি এবং অন্যান্য সম্পদ প্রয়োজন। চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১৩ কাঠামোবদ্ধ প্রশ্ন ও উত্তর ⇔ সাধারণ ১. জনসংখ্যা ক্রমাগত বাড়তে থাকলে বাসস্থানের জায়গা থাকবে না কেন? ব্যখ্যা কর। উত্তর : যেকোনো দেশের জায়গার পরিমাণ সীমিত। তাই জনসংখ্যা ক্রমাগত বাড়তে থাকলে একপর্যায়ে বাসস্থানের জায়গা থাকবে না। বেঁচে থাকার জন্য মানুষের প্রাকৃতিক সম্পদ প্রয়োজন। জায়গা বা ভ‚মি গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক সম্পদ। জনসংখ্যার সাথে জায়গা ও খাদ্যের একটি সম্পর্ক রয়েছে। অধিক জনসংখ্যার জন্য অধিক জায়গা ও খাদ্যের প্রয়োজন। বাড়তি জনগণের খাদ্য চাহিদা পূরণের জন্য প্রয়োজন অধিক কৃষিজমি। অন্যান্য চাহিদা, যেমন- বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা, যাতায়াত ইত্যাদির জন্য বনভ‚মি ধ্বংস করা হয়। এভাবে ধীরে ধীরে জমির পরিমাণ কমতে থাকে। তাই জনসংখ্যা ক্রমাগত বাড়তে থাকলে একসময় বসবাস উপযোগী জায়গা থাকবে না। ২. প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণ ব্যাখ্যা কর। উত্তর : প্রাকৃতিক পরিবেশের পরিবর্তনের কারণে তাপমাত্রা, বৃষ্টিপাত ইত্যাদি আবহাওয়ার উপাদানগুলো পরিবর্তিত হয়। এর ফলে বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা দেয়। বিশ্বের জনসংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাড়তি জনসংখ্যার বিভিন্ন চাহিদা পূরণে অতিরিক্ত প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ করতে হয়। এর ফলে প্রাকৃতিক পরিবেশের পরিবর্তন ঘটে, কখনো কখনো পরিবেশ ধ্বংস হয়। বনভ‚মি ধ্বংসের ফলে ভ‚মিক্ষয় ও ভ‚মিধ্বস ঘটে। প্রাকৃতিক পরিবেশের এই পরিবর্তন বৃষ্টিপাত ও তাপমাত্রার উপর প্রভাব ফেলে। এর ফলে বন্যা, খরা ও ঝড়ের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের সৃষ্টি হয়। ⇔ যোগ্যতাভিত্তিক ৩. জনসংখ্যার সাথে জায়গা ও খাদ্যের সম্পর্ক কী? বর্তমানে মানুষ দীর্ঘায়ু লাভ করছে কেন? বাড়তি জনসংখ্যার কারণে তুমি কী কী সমস্যার সম্মুখীন হও? আলোচনা কর। উত্তর : জনসংখ্যার সাথে জায়গা ও খাদ্যের একটি সম্পর্ক রয়েছে। তা হলো- অধিক জনসংখ্যার জন্য অধিক

চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১৩ জনসংখ্যা ও প্রাকৃতিক পরিবেশ Read More »

চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১২ আমাদের জীবনে তথ্য

চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১২ আমাদের জীবনে তথ্য

চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১২ আমাদের জীবনে তথ্য অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর ১. শূন্যস্থান পূরণ কর। ১) আমাদের জীবনকে সহজ করে তথ্য ও —- প্রযুক্তি। ২) গুহার দেয়ালে ছবি এঁকে বা —- এর সাহায্যে মানুষ তথ্য সংরক্ষণ করতো। ৩) তথ্যের ব্যবহার বলতে বোঝায় তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও তথ্যের —-। উত্তর : ১) যোগাযোগ, ২) লিথোগ্রাফ, ৩) বিনিময়। ২. সঠিক উত্তরে টিক চিহ্ন (√) দাও। ১) কোনটি যোগাযোগের আধুনিক প্রযুক্তি? ক. ধোঁয়ার সংকেত √খ. ইন্টারনেট গ. বার্তাবাহী পায়রা ঘ. ঢাক ২) তোমার বন্ধুর অভিজ্ঞতার তথ্য সংগ্রহের সর্বোত্তম উপায় কোনটি? ক. রেডিও শোনা খ. টিভি দেখা গ. বইপড়া √ঘ. বন্ধুকে জিজ্ঞেস করা ৩. সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন : ১) তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয় এমন চারটি ক্ষেত্রের নাম লেখ। উত্তর : তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। যেমন- ব্যবসা, শিক্ষা, চিকিৎসা ও কৃষি। ২) তথ্য বিনিময়ের সময় কোন কোন বিষয়ের প্রতি মনোযোগী হতে হবে? উত্তর : তথ্য বিনিময়ের সময় কোন তথ্যটি বিনিময় করতে চাচ্ছি এবং তা সঠিকভাবে বিনিময় করছি কি না সে বিষয়ের প্রতি মনোযোগী হতে হবে। ৩) তথ্য সংগ্রহের চারটি উৎসের নাম লেখ। উত্তর : তথ্য সংগ্রহের বিভিন্ন উৎস রয়েছে। যেমন- জনসাধারণ, সংবাদপত্র, টেলিভিশন, ইন্টারনেট ইত্যাদি। ৪. বর্ণনামূলক প্রশ্ন : ১) তথ্যের যথাযথ ব্যবহারের চারটি ধাপ ব্যাখ্যা কর। উত্তর : তথ্যের যথাযথ ব্যবহার বলতে বোঝায় তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও বিনিময়। নিচের ধাপগুলোর মাধ্যমে তথ্যের যথাযথ পদ্ধতি দেখানো হলো- ধাপ ১ : কোন বিষয়ের তথ্য প্রয়োজন তা নির্দিষ্ট করা- আমাদের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন বিষয়ে প্রচুর তথ্যের প্রয়োজন হয়। এর মধ্যে রয়েছে সংবাদ, আবহাওয়া, খেলাধুলা, বিভিন্ন ঘটনা, উন্নত চিন্তাধারা বা মানুষের জীবনের অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সম্পর্কিত তথ্য। ধাপ ২ : তথ্যের উৎস ও সংগ্রহের উপায় নির্ণয়- আমাদের অবশ্যই প্রয়োজনীয় তথ্যের উৎস ও তা সংগ্রহের উপায় নির্ণয় করতে হবে। পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে, সরাসরি মানুষকে জিজ্ঞাসা করে আমরা তথ্য সংগ্রহ করতে পারি। তথ্যের বিভিন্ন উৎস রয়েছে। যেমন- জনসাধারণ, সংবাদপত্র, বই, রেডিও, টিভি, ইন্টারনেট ইত্যাদি। ধাপ ৩ : তথ্য সংগ্রহ- প্রয়োজনীয় তথ্যটি নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে ও সর্বোত্তম উপায়ে সংগ্রহ করতে হবে। তথ্যটি সংগ্রহের সময় অবশ্যই তা সংরক্ষণ করতে হবে। আমরা নোটবই বা কাগজে লিখে তথ্য সংরক্ষণ করতে পারি। আবার বিভিন্ন তথ্য সংরক্ষণ প্রযুক্তি যেমন- ক্যামেরা, সিডি, ডিভিডি ইত্যাদি ব্যবহার করেও তথ্য সংরক্ষণ করা যায়। ধাপ ৪ : তথ্য বিনিময়- তথ্য বিনিময়ের পূর্বে সংরক্ষিত তথ্য সুন্দরভাবে সাজাতে হবে। তথ্য বিনিময়ের সময় কোন তথ্যটি বিনিময় করতে চাচ্ছি এবং তা সঠিকভাবে বিনিময় করছি কি না সে বিষয়ের অধিক মনোযোগী হতে হবে। ২) কীভাবে তথ্য সংরক্ষণ করা যায় ব্যাখ্যা কর। উত্তর : কাগজে লিখে এবং বিভিন্ন তথ্য সংরক্ষণ প্রযুক্তি ব্যবহার করে তথ্য সংরক্ষণ করা যায়। প্রতিদিন আমরা প্রচুর তথ্য পাই। এই তথ্যের পরিমাণ খুব দ্রæত বাড়ছে। তথ্যের যথাযথ ব্যবহারের গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো তথ্য সংরক্ষণ করতে হবে। বর্তমান তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির দুটি ভাগ হলো- যোগাযোগ প্রযুক্তি ও তথ্য সংরক্ষণ প্রযুক্তি। আমরা নোট বই বা কাগজে লিখে তথ্য সংরক্ষণ করতে পারি। আবার বিভিন্ন তথ্য সংরক্ষণ প্রযুক্তি যেমন- ক্যামেরা, সিডি, ডিভিডি ইত্যাদি ব্যবহার করেও তথ্য সংরক্ষণ করা যায়। ৫. বামপাশের শব্দের সাথে ডানপাশের শব্দের মিল করি। যোগাযোগ প্রযুক্তি তথ্য সংরক্ষণ তথ্যের উৎস তথ্য সংগ্রহের একটি উপায় টেলিভিশন পর্যবেক্ষণ ক্যামেরা টেলিফোন উত্তর : যোগাযোগ প্রযুক্তি —- টেলিফোন। তথ্য সংরক্ষণ —- ক্যামেরা। তথ্যের উৎস —- টেলিভিশন। তথ্য সংগ্রহের একটি উপায় —- পর্যবেক্ষণ।   চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১২ অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর ⇒ শূন্যস্থান পূরণ কর। ১) তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিকে সংক্ষেপে —- বলা হয়। ২) তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আমাদের জীবনকে —- করে। ৩) আইসিটিকে প্রধানত —- ভাগে ভাগ করা যায়। ৪) যোগাযোগ প্রযুক্তির ইতিহাস শুরু হয়েছে —- বছর আগে। ৫) প্রাচীনকালে মানুষ —- সংকেত পাঠিয়ে ও —- বাজিয়ে যোগাযোগ করত। ৬) —- মাধ্যমে, সরাসরি মানুষকে —- করে আমরা তথ্য সংগ্রহ করতে পারি। ৭) প্রয়োজনীয় তথ্যটি —- উৎস ও —- উপায়ে সংগ্রহ করতে হবে। ৮) তথ্যটি সংগ্রহের সময় অবশ্যই তা —- করতে হবে। ৯) তথ্য —- পূর্বে সংরক্ষিত তথ্য সুন্দরভাবে সাজাতে হবে। ১০) —- আবিষ্কারের ফলে মানুষ অনেক তথ্য বইতে ছাপিয়ে সংরক্ষণ করতে শুরু করে। উত্তর : ১) আইসিটি, ২) সহজ, ৩) দুই, ৪) হাজার, ৫) ধোঁয়ার ঢোল, ৬) পর্যবেক্ষণের, জিজ্ঞাসা, ৭) নির্ভরযোগ্য, সর্বোত্তম, ৮) সংরক্ষণ, ৯) বিনিময়ের, ১০) ছাপাখানা। ⇒ বামপাশের শব্দের সাথে ডানপাশের শব্দের মিল কর। টেলিগ্রাফ তারের মধ্য দিয়ে সংকেত পাঠানো টেলিফোন দেয়ালে ছবি আঁকা পেনড্রাইভ টেলিভিশন স্যামুয়েল মোর্স আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল ব্যারন শিলিং তথ্য সংগ্রহ লিথোগ্রাফ তথ্য সংরক্ষণ উত্তর : টেলিগ্রাফ —- ব্যারন শিলিং। তারের মধ্য দিয়ে সংকেত পাঠানো —- স্যামুয়েল মোর্স। টেলিফোন —- আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল। দেয়ালে ছ্িব আঁকা —- লিথোগ্রাফ। পেনড্রাইভ —- তথ্য সংরক্ষণ। টেলিভিশন —- তথ্য সংগ্রহ। চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১২ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর ১. তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়? কী কী? উত্তর : তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা- ক) যোগাযোগ প্রযুক্তি খ) তথ্য ও সংরক্ষণ প্রযুক্তি। ২. টেলিফোন কে এবং কত সালে আবিষ্কার করেন? উত্তর : আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল ১৮৭৬ সালে টেলিফোন আবিষ্কার করেন। ৩. যোগাযোগের জন্য ব্যবহৃত তিনটি আইসিটি যন্ত্রের নাম লেখ। উত্তর : যোগাযোগের জন্য ব্যবহৃত তিনটি আইসিটি যন্ত্র হলো ক) কম্পিউটার খ) মোবাইল ফোন এবং গ) ইন্টারনেট। ৪. তথ্যের যথাযথ ব্যবহার বলতে কী বোঝায়? উত্তর : তথ্যের যথাযথ ব্যবহার বলতে তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও বিনিময় বোঝায় । ৫. তথ্যের যথাযথ ব্যবহারের চারটি ধাপ কী কী? উত্তর : তথ্যের যথাযথ ব্যবহারের চারটি ধাপ হলো- ক) কোন বিষয়ের তথ্য প্রয়োজন তা নির্দিষ্ট করা খ) তথ্যের উৎস ও সংগ্রহের উপায় নির্ণয় গ) তথ্য সংগ্রহ ঘ) তথ্য বিনিময়। ৬. তথ্য সংরক্ষণে ব্যবহৃত তিনটি প্রযুক্তির নাম লেখ। উত্তর : তথ্য সংরক্ষণে ব্যবহৃত তিনটি প্রযুক্তি হলো – ক) ক্যামেরা খ) সিডি গ) ডিভিডি। ৭. আবহাওয়া সম্পর্কিত তথ্য কোথা থেকে জানা যায়? উত্তর : আবহাওয়া সম্পর্কিত তথ্য বিভিন্ন মাধ্যম যেমন- রেডিও, টেলিভিশন, সংবাদপত্র, ইন্টারনেট ইত্যাদি থেকে জানা যায়। ৮. যোগাযোগের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত তিনটি আইসিটি যন্ত্রের নাম লেখ। উত্তর : যোগাযোগের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত তিনটি আইসিটি যন্ত্র হলো- ক) কম্পিউটার খ) মোবাইল ফোন গ) ইন্টারনেট। চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১২ কাঠামোবদ্ধ প্রশ্ন ও উত্তর ⇔ সাধারণ ১. আমাদের জীবনে তথ্যের গুরুত্ব উল্লেখ কর। উত্তর : তথ্য ব্যবহার করে আমরা জীবনধারায় পরিবর্তন আনতে পারি বলে আমাদের জীবনে তথ্যের গুরুত্ব অপরিসীম। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আমাদের জীবনকে সহজ করে। কারণ এ প্রযুক্তির মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে আমরা বিভিন্ন ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে পারি। ব্যবসা, শিক্ষা, চিকিৎসা, কৃষি ইত্যাদি ক্ষেত্রে বিভিন্ন তথ্য ব্যবহার করে আমরা লাভবান হতে পারি। যেমন- জমিতে কোন ফসলের জন্য

চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১২ আমাদের জীবনে তথ্য Read More »

চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১১ জীবনের নিরাপত্তা এবং প্রাথমিক চিকিৎসা

চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১১ জীবনের নিরাপত্তা এবং প্রাথমিক চিকিৎসা

৪র্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১১ জীবনের নিরাপত্তা এবং প্রাথমিক চিকিৎসা অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর ১. শূন্যস্থান পূরণ কর। ১) হঠাৎ ঘটে যাওয়া কোনো ঘটনা যা আমাদের শরীরের বা সম্পদের ক্ষতি সাধন করে তাই —-। ২) সাপ বনজঙ্গল ছাড়াও —- আশেপাশে থাকে। ৩) আমরা —- শিখে পানিতে ডোবা প্রতিরোধ করতে পারি। ৪) শরীরের কোনো অঙ্গ —- উৎসের সংস্পর্শে এলে মানুষ বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়। উত্তর: ১) দুর্ঘটনা, ২) বাড়িঘরের, ৩) সাঁতার, ৪) বিদ্যুৎ। ২. সঠিক উত্তরে টিক চিহ্ন (√) দাও। ১) আগুন লাগা জনিত দুর্ঘটনা প্রতিরোধের ভালো উপায় কী? ক. শুকনো কাপড় বা কাগজ চুলার কাছাকাছি রাখা খ. আগুন নিয়ে খেলা করা গ. রান্নার সময় লম্বা হাতাওয়ালা পোশাক পরা √ঘ. আগুন থেকে দূরে থাকা ২) পুড়ে যাওয়া রোগীর জন্য আমরা কী করব? √ক. পোড়া স্থানে ঠাণ্ডা পানি ঢালব খ. পোড়া স্থানে বরফ লাগাব গ. পোড়া স্থানে লোশন বা মাখন ব্যবহার করব ঘ. যত দ্রæত সম্ভব ফোস্কা গলিয়ে ফেলব ৩) সাপে কাটা রোগীর জন্য আমরা কী করব? ক. চুষে বিষ বের করার চেষ্টা করব √খ. রোগীকে যথাসম্ভব স্থির রাখব গ. ক্ষতস্থানের চারপাশের চামড়া কেটে ফেলব ঘ. সাপটি ধরার চেষ্টা করব ৩. সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন : ১) বাড়িতে কী কী দুর্ঘটনা ঘটতে পারে? উত্তর : বাড়িতে সচরাচর যে সকল দুর্ঘটনা ঘটতে পারে তার মধ্যে রয়েছে পড়ে যাওয়া, কেটে যাওয়া, আগুন লাগা, পুড়ে যাওয়া, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়া, বিষক্রিয়া ঘটা ইত্যাদি। ২) আমরা বিদ্যুৎস্পৃষ্ট ব্যক্তিকে কীভাবে বিদ্যুতের উৎস থেকে আলাদা করব? উত্তর : বিদ্যুৎস্পৃষ্ট ব্যক্তিকে বিদ্যুতের উৎস থেকে আলাদা করার উপায় নিচে দেওয়া হলোÑ ক. মেইন সুইচ বন্ধ করে বা বৈদ্যুতিক প্লাগ খুলে ফেলে বৈদ্যুতিক সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে হবে। খ. বৈদ্যুতিক সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা সম্ভব না হলে শুকনো কাঠ বা বাঁশ দিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট ব্যক্তিকে বিদ্যুতের উৎস থেকে আলাদা করতে হবে। এ সময় প্লাস্টিকের মাদুর, চটের বস্তা বা মোটা কাগজের উপর দাঁড়িয়ে কাজটি সম্পন্ন করতে হবে। ৩) কীভাবে আগুনে পোড়া ব্যক্তির প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়? উত্তর : আগুনে পোড়া ব্যক্তির প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার উপায় হলোÑ ক. পোড়া স্থানে কমপক্ষে ১০ মিনিট ঠাণ্ডা পানি ঢালতে হবে। খ. পোড়া স্থানে বরফ ব্যবহার করা যাবে না এবং ফোস্কা গলানো যাবে না। গ. সামান্য পোড়ায় বার্নল বা পানি নারিকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে লাগাতে হবে। ঘ. প্রয়োজনে যত দ্রæত সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। ৪. বর্ণনামূলক প্রশ্ন : ১) প্রাথমিক চিকিৎসার সাধারণ নিয়মগুলো কী কী? উত্তর : প্রাথমিক চিকিৎসার কিছু সাধারণ নিয়ম রয়েছে। যেমনÑ ক. সাহায্য চাওয়া : সর্বপ্রথম আমাদেরকে বড় কাউকে ডাকতে হবে বা জরুরি সেবার জন্য সাহায্য চাইতে হবে। খ. নিজেকে নিরাপদ রাখা : আহত কোনো ব্যক্তিকে সাহায্যের পূর্বে আমাদের নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। তা না হলে আমরা নিজেরাই দুর্ঘটনায় পড়তে পারি। গ. আহত ব্যক্তিকে স্থির রাখা : প্রয়োজন ছাড়া আহত ব্যক্তিকে নাড়াচাড়া না করা। ঘ. আহত ব্যক্তিকে শান্ত রাখা : আহত ব্যক্তিকে উৎসাহমূলক কথা বলে শান্ত রাখা। ২) আমরা পানিতে ডুবতে থাকা কোনো মানুষকে কীভাবে উদ্ধার করব? উত্তর : পানিতে ডুবতে থাকা ব্যক্তিকে উদ্ধারের জন্য আমরা তার হাতের নাগালে লম্বা দড়ি বা লাঠি ধরব। তা না হলে ভেসে থাকতে পারে এমন বস্তু যেমনÑ বড় কাঠের টুকরা, কলাগাছ ইত্যাদি পানিতে ভাসিয়ে দেব, ডুবতে থাকা ব্যক্তি যেন সেটি ধরে ভাসতে পারে ও উঠে আসতে পারে। একা একা সাঁতার কেটে উদ্ধারের চেষ্টা করব না। এতে করে নিজের ডুবে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। ৩) সাপে কাটা কীভাবে প্রতিরোধ করা যায়? উত্তর : আমরা বিভিন্ন উপায়ে সাপে কাটা প্রতিরোধ করতে পারি। যেমনÑ ক. সাপ নিয়ে নাড়াচাড়া বা খেলাধুলা করব না। খ. সাপ থাকতে পারে এমন জায়গা যেমনÑ ঘন ঘাস বা ঝোপঝাড়, ইট বা পাথরের ফাঁক, গর্ত ইত্যাদি এড়িয়ে চলতে হবে। গ. জঙ্গল বা ঝোপঝাড়ে যেতে হলে অবশ্যই লম্বা লাঠি ব্যবহার করতে হবে। ঘ. রাতে চলাফেরার সময় টর্চ লাইট বা অন্য বাতি ব্যবহার করতে হবে। ঙ. বাড়ির চারপাশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে, যাতে সাপ লুকিয়ে থাকতে না পারে। ৪) দুর্ঘটনায় পড়া কোনো মানুষ শ্বাস না নিলে আমরা কী করব? উত্তর : দুর্ঘটনায় পড়া কোনো মানুষ শ্বাস না নিলে আমরা যা করব তা হলোÑ ক. রোগীকে চিত করে শুইয়ে দিতে হবে এবং থুতনি আলতো করে উপরে তুলে ধরতে হবে। খ. রোগীর নাক চেপে ধরে মুখে মুখ লাগিয়ে কয়েকবার ফুঁ দিতে হবে, যতক্ষণ না রোগীর বুক ফুলে উঠে। তবে মাঝে মাঝে রোগীকে শ্বাস ছাড়ার জন্য সময় দিতে হবে। এতে রোগীর বুক ফুলে না উঠলে তার মাথার অবস্থান পরিবর্তন করে পুনরায় ফুঁ দিতে হবে। একটু উপরে দড়ি বা কাপড় দিয়ে শক্ত করে বাঁধতে হয়। চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১১ অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর ⇒ শূন্যস্থান পূরণ কর। ১) বেশির ভাগ দুর্ঘটনাই —- করা সম্ভব। ২) সাধারণত —- মানুষ বেশি সাপে কাটার শিকার হয়। ৩) রান্নার সময় —- পোশাক পরা যাবে না। ৪) দুর্ঘটনায় সবার আগে নিজের —- কথা চিন্তা করতে হবে। ৫) আগুনে পোড়া স্থানে কমপেক্ষ —- ঠাণ্ডা পানি ঢালতে হবে। ৬) আগুনে পোড়া স্থানে —- ব্যবহার করা যাবে না। ৭) মানবদেহের মধ্য দিয়ে —- প্রবাহিত হতে পারে। ৮) যত দ্রæত সম্ভব বিদ্যুতের উৎস থেকে —- ব্যক্তিকে আলাদা করতে হবে। ৯) সাপে কাটলে যত দ্রæত সম্ভব —- পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে। ১০) সাপে কাটলে চিকিৎসার জন্য —- কাছে যাওয়া যাবে না। উত্তর : ১) প্রতিরোধ, ২) গ্রামাঞ্চলের, ৩) লম্বা হাতাওয়ালা বা ঢিলেঢালা, ৪) নিরাপত্তার, ৫) ১০ মিনিট, ৬) বরফ ৭) বিদ্যুৎ, ৮) বিদ্যুৎস্পৃষ্ট, ৯) ডাক্তারের, ১০) ওঝা বা সাপুড়ের। ⇒ বাম পাশের শব্দের সাথে ডান পাশের শব্দের মিল কর। হঠাৎ দুর্ঘটনা বিদ্যুৎস্পৃষ্ট গ্রামাঞ্চল ম্যাচ অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র শরীর ও সম্পদের ক্ষতি শুকনো লাঠি বেশি সাপে কাটা অগ্নিকাণ্ড আগুন নেভানো উত্তর : হঠাৎ দুর্ঘটনা —- শরীর ও সম্পদের ক্ষতি। গ্রামাঞ্চল —- বেশি সাপে কাটা। অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র —- আগুন নেভানো। শুকনো লাঠি —- বিদ্যুৎস্পৃষ্ট। অগ্নিকাণ্ড —- ম্যাচ। চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১১ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর ১. দুর্ঘটনার ফলে কী হয়? উত্তর : দুর্ঘটনার ফলে আমাদের শরীর ও সম্পদের ক্ষতি হয়। ২. আমরা কীভাবে পানিতে ডোবা প্রতিরোধ করতে পারি? উত্তর : সাঁতার শিখে আমরা পানিতে ডোবা প্রতিরোধ করতে পারি। ৩. কোন অঞ্চলের মানুষ বেশি সাপে কাটার শিকার হয়? উত্তর : সাধারণত গ্রামাঞ্চলের মানুষ বেশি সাপে কাটার শিকার হয়। ৪. অগ্নিকাণ্ড ঘটতে পারে কীভাবে? উত্তর : রান্নার সময় অসাবধানতা, মোমবাতি বা কুপিবাতি ব্যবহারে অসতর্কতা, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট, জ্বলন্ত বিড়ি, দিয়াশলাইয়ের কাঠি ইত্যাদির মাধ্যমে অগ্নিকাণ্ড ঘটতে পারে। ৫. অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধের একটি উপায় লেখ। উত্তর : সহজে আগুন ধরে এমন সব বস্তু যেমনÑ কাগজ, কাপড়, শুকনো কাঠ ইত্যাদি তাপ ও আগুনের শিখা থেকে যথাসম্ভব দূরে রাখা অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধের একটি উপায়। ৬. প্রাথমিক চিকিৎসা কী? উত্তর : ডাক্তার

চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১১ জীবনের নিরাপত্তা এবং প্রাথমিক চিকিৎসা Read More »

চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১০ আবহাওয়া ও জলবায়ু

চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১০ আবহাওয়া ও জলবায়ু

চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১০ আবহাওয়া ও জলবায়ু অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর ১. শূন্যস্থান পূরণ কর। ১) কোনো স্থানের বহু বছরের আবহাওয়ার সামগ্রিক অবস্থা হলো —-। ২) মেঘের ক্ষুদ্র পানি-কণা একত্রে মিলিত হয়ে —- হয়। ৩) বাংলাদেশে —- কালে কুয়াশা পড়ে। ৪) ভালো ফসল ফলাতে —- প্রয়োজন। উত্তর : ১) জলবায়ু, ২) বৃষ্টি, ৩) শীত, ৪) বৃষ্টি। ২. সঠিক উত্তরটিতে টিক চিহ্ন (√) দাও। ১) কোনটি আবহাওয়ার উপাদান নয়? ক. তাপমাত্রা খ. আর্দ্রতা √গ. অক্ষাংশ ঘ. বায়ুপ্রবাহ ২) আবহাওয়া পরিবর্তনের প্রধান কারণ কী? ক. বৃষ্টি খ. কুয়াশা √গ. বায়ুপ্রবাহ ঘ. মেঘ ৩) মেঘ তৈরি হয় কোনটি থেকে? ক. বাতাস খ. রোদ গ. শিশির √ঘ. জলীয় বাষ্প ৪) কোনটির উপর কোনো স্থানের জলবায়ু নির্ভর করে? ক. বিষুব রেখা খ. সূর্য থেকে স্থানটির দূরত্ব গ. চাঁদ √ঘ. সমুদ্র থেকে স্থানটির দূরত্ব ৩. সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন : ১) আবহাওয়ার উপাদানগুলোর নাম লিখ। উত্তর: আবহাওয়ার উপাদানগুলো হলো আকাশের অবস্থা, বায়ুর তাপমাত্রা, আর্দ্রতা, বায়ুপ্রবাহ, মেঘ, বৃষ্টি, রোদ ইত্যাদি। ২) আর্দ্রতা বলতে কী বোঝ? উত্তর : আর্দ্রতা হচ্ছে বাতাসে কতটুকু জলীয় বাষ্প আছে তার পরিমাণ। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেশি থাকলে আমরা খুব সহজেই ঘেমে যাই কিন্তু কম থাকলে শুষ্ক অনুভব করি। আমরা আবহাওয়ার অবস্থা বোঝানোর জন্য ‘আর্দ্র’ বা শুষ্ক বলে থাকি। ৩) শিশির কী? উত্তর : কুয়াশা গাছের পাতা বা ঘাসের উপর জমা হয়ে ক্ষুদ্র পানি-কণার সৃষ্টি করে। এটিই শিশির। ৪. বর্ণনামূলক প্রশ্ন : ১) বাংলাদেশের জলবায়ু কেমন বর্ণনা কর। উত্তর : বাংলাদেশের জলবায়ু উষ্ণ ও আর্দ্র। বাংলাদেশে গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত এই ছয়টি ঋতু রয়েছে। বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ এই দুই মাস গ্রীষ্মকাল। এটি বছরের সবচেয়ে উষ্ণ ঋতু। আষাঢ় ও শ্রাবণ দুই মাস বর্ষাকাল। এ সময় প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। ভাদ্র ও আশ্বিন এই দুই মাস শরৎকাল। শরতের নীল আকাশে সাদা মেঘ ভেসে বেড়ায়। কার্তিক ও অগ্রহায়ণ এই দুই মাস হেমন্তকাল। এটি ফসল ঘরে তোলার ঋতু। পৌষ ও মাঘ এই দুই মাস শীতকাল। এই সময় বাংলাদেশে ঠাণ্ডা অনুভব হয়। ফাল্গুন ও চৈত্র মাস বসন্তকাল। এই সময় শীত ধীরে ধীরে কমতে থাকে এবং আবহাওয়া উষ্ণ হতে থাকে। এটিই বাংলাদেশের জলবায়ুর কাঠামো। ২) মেঘ কীভাবে তৈরি হয় ব্যাখ্যা কর। উত্তর : জলীয় বাষ্প ঠাণ্ডা এবং ঘনীভ‚ত হয়ে মেঘ তৈরি হয়। রৌদ্রের তাপে সাগর বা নদীর পানি বাষ্পীভ‚ত হয়ে জলীয় বাষ্পে পরিণত হয়। এ জলীয় বাষ্প বায়ুর চেয়ে হালকা বলে আকাশের উপরের দিকে উঠে যায়। উপরের দিকে বাতাস ঠাণ্ডা। এই ঠাণ্ডা বায়ুর সংস্পর্শে জলীয় বাষ্প ঠাণ্ডা হয়। যখন বাতাসের জলীয় বাষ্প ঠাণ্ডা হয় তখন তা সূ² ধূলিকণার উপর জমা হয়ে ক্ষুদ্র পানি-কণা তৈরি করে। বাতাসে ভেসে বেড়ানো এই ক্ষুদ্র পানি-কণাকে মেঘ বলে। ৩) অতি বৃষ্টি হলে কী সমস্যা হয়? উত্তর : অতি বৃষ্টি হলে বন্যা হয়। বৃষ্টি হয়ে সাধারণ বৃষ্টির পানি নদীতে গড়িয়ে পড়ে এবং পরবর্তীতে তা সমুদ্রে চলে যায়। কিন্তু বৃষ্টি বেশি হলে নদীর পানি দ্রæত বৃদ্ধি পায় এবং সমতল ভ‚মি তলিয়ে যায়। এ সময় রাস্তা-ঘাট, মাঠের ফসল, বাড়ি-ঘর পানির নিচে তলিয়ে যায়। অতি বৃষ্টির ফলে সৃষ্ট বন্যায় জানমালের প্রচুর ক্ষতি হয়। ৪) আবহাওয়া ও জলবায়ুর মধ্যে পার্থক্য কী? উত্তর : আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপাদানের মধ্যে ভিন্নতা নেই। তবুও তাদের মধ্যে নিম্নরূপ পার্থক্য রয়েছেÑ আবহাওয়া জলবায়ু ১) আবহাওয়া হলো কোনো জায়গার স্বল্পকালীন অবস্থা। ১) জলবায়ু হলো কোনো জায়গার অনেক বছরের আবহাওয়ার গড় অবস্থা। ২) একই সময়ে দুটি কাছাকাছি বা নিকটবর্তী এলাকার আবহাওয়া ভিন্ন হতে পারে। যেমনÑ বৃষ্টি হচ্ছে এমন জায়গার নিকটবর্তী এলাকায় রোদ হতে পারে। ২) বিশাল এলাকা জুড়ে বিস্তৃত একটি দেশের জলবায়ু অভিন্ন না হয়ে একই রকম হয়। এই জন্য বাংলাদেশের জলবায়ু উষ্ণ ও আর্দ্র। ৩) আবহাওয়ার পরিবর্তন স্বল্প সময়ের মধ্যে হতে পারে। কোনো এলাকায় সকালে বৃষ্টি কিন্তু দুপুরে আবার রোদ হতে পারে। ৩) কোনো বিশাল এলাকায় জলবায়ুর পরিবর্তন হতে অনেক সময় লাগে। যেমনÑ বিশ বা ত্রিশ বছর ধরে বাংলাদেশের জলবায়ু একই রকম অর্থাৎ উষ্ণ ও আর্দ্র। ৫. বাম পাশের শব্দের সাথে ডান পাশের শব্দের মিল কর। তাপমাত্রা আর্দ্রতা বায়ুপ্রবাহ বৃষ্টিপাত মৃদু বা প্রবল গরম বা ঠাণ্ডা ভারী বা হালকা আর্দ্র বা শুষ্ক উত্তর : তাপমাত্রা —- গরম বা ঠাণ্ডা। আর্দ্রতা —- আর্দ্র বা শুষ্ক। বায়ুপ্রবাহ —- মৃদু বা প্রবল। বৃষ্টিপাত —- ভারী বা হালকা। চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১০ অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর ⇒ শূন্যস্থান পূরণ কর। ১) বাতাস কতটা ঠাণ্ডা বা গরম সেই অবস্থাই হচ্ছে —-। ২) বাতাসে —- বেশি থাকলে আমরা সহজেই ঘেমে যাই। ৩) বায়ুপ্রবাহ অনেক শক্তিশালী —- সৃষ্টি করতে পারে। ৪) ধূলিকণা থেকে তৈরি হয় —- অবস্থা। ৫) পানির অন্যতম প্রধান উৎস হলো —-। ৬) —- কারণে বন্যা হয়। ৭) অক্ষাংশ হলো —- থেকে কোনো স্থানের দূরত্ব। ৮) বিষুবরেখার নিকট সূর্য —- কিরণ দেয়। ৯) আষাঢ় ও শ্রাবণ দুই মাস —-। ১০) ফসল ঘরে তোলার ঋতু হলো —-। ১১) —- মান যত বেশি হবে জলবায়ু তত শীতল হবে। উত্তর : ১) তাপমাত্রা, ২) জলীয় বাষ্প, ৩) সাইক্লোন বা ঝড়, ৪) আবছায়া, ৫) বৃষ্টি, ৬) ভারী বৃষ্টিপাতের, ৭) বিষুবরেখা, ৮) খাড়াভাবে, ৯) বর্ষাকাল, ১০) হেমন্তকাল, ১১) অক্ষাংশের। ⇒ বাম পাশের শব্দের সাথে ডান পাশের শব্দের মিল কর। শীতকাল বায়ুর জলীয় বাষ্প তাপমাত্রার পার্থক্য শিলা অতি বৃষ্টি সাদা মেঘ বন্যা বায়ুপ্রবাহ শরৎকাল কুয়াশা জমাটবদ্ধ বৃষ্টি আর্দ্রতা উত্তর : শীতকাল —- কুয়াশা। বায়ুর জলীয় বাষ্প —- আর্দ্রতা। তাপমাত্রার পার্থক্য —- বায়ুপ্রবাহ। শিলা —- জমাটবদ্ধ বৃষ্টি। অতি বৃষ্টি —- বন্যা। সাদা মেঘ —- শরৎকাল। চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১০ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর ১. আবহাওয়া কী? উত্তর : আবহাওয়া হলো কোনো স্থানের আকাশ ও বায়ুমণ্ডলের সাময়িক অবস্থা, যা প্রতিদিন পরিবর্তিত হয়। ২. বাংলাদেশে কোন ঋতুতে বজ্রবৃষ্টি হয়? উত্তর : বাংলাদেশে গ্রীষ্ম ঋতুতে বজ্রবৃষ্টি হয়। ৩. বাংলাদেশে কোন সময়ে কুয়াশা দেখা যায়? উত্তর : বাংলাদেশে শীতকালে কুয়াশা দেখা যায়। ৪. তাপমাত্রা কী? উত্তর : কোনো জিনিস কতটা ঠাণ্ডা বা গরম, সেটাই হচ্ছে তার তাপমাত্রা। ৫. বায়ুপ্রবাহ কী? উত্তর : বায়ুপ্রবাহ হলো বায়ুর সচল অবস্থা। এটি হালকা বা প্রবল হতে পারে। ৬. বায়ুপ্রবাহের কারণ কী? উত্তর : বিভিন্ন অঞ্চলের তাপমাত্রার পার্থক্যের কারণেই বায়ুপ্রবাহের সৃষ্টি হয়। ৭. বৃষ্টি কী? উত্তর : মেঘের ক্ষুদ্র পানি-কণগুলো মিলিত হয়ে বড় পানির কণা তৈরি করে। বড় পানি-কণাগুলো বাতাসে ভেসে বেড়াতে পারে না। ফোঁটা ফোঁটা পানি হয়ে নিচে নেমে আসে। এটিই বৃষ্টি। ৮. শিলা কী? উত্তর : শিলা হলো অসম আকৃতির বরফের টুকরা যা জমাটবদ্ধ বৃষ্টি থেকে তৈরি হয়। ৯. বন্যা সৃষ্টির মূল কারণ কী? উত্তর : বন্যা সৃষ্টির মূল কারণ হলো ভারী বৃষ্টিপাত। ১০. বন্যা কাকে বলে? উত্তর : ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে যখন নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে সমতল ভ‚মি,

চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১০ আবহাওয়া ও জলবায়ু Read More »

Scroll to Top