তৃতীয় শ্রেণির বাংলা

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা কানামাছি ভোঁ ভোঁ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা কানামাছি ভোঁ ভোঁ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা কানামাছি ভোঁ ভোঁ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর পোস্টে সকলকে স্বাগতম। আজকের পোষ্টে বাংলা ১৪ অধ্যায় কানামাছি ভোঁ ভোঁ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর, অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর, প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনীর সিলেবাস অনুযায়ী প্রশ্ন উত্তর দেয়া হবে। ৩য় শ্রেণির বাংলা কানামাছি ভোঁ ভোঁ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর রচনাটির মূলভাব জেনে নিই মজার একটি খেলা ‘কানামাছি’ সম্পর্কে বলা হয়েছে গল্পটিতে। মামাবাড়ি বেড়াতে এসে খেলাটি সম্পর্কে জানতে পারে তপু। খেলার নিয়ম খুবই সহজ। প্রথমে একজনের চোখ ভালোভাবে বেঁধে দিতে হয়। তারপর তাকে ঘিরে সবাই ঘুরতে থাকে। যার চোখ বাঁধা থাকে সে চেষ্টা করে অন্যদের ধরতে। একজনকে ধরতে পারলেই তার মুক্তি। খেলার সময় পড়া হয় মজার মজার ছড়া। খেলাটি খেলে তপু খুব আনন্দ পেল।  বানানগুলো লক্ষ করি গ্রীষ্ম, বনভোজন, আঙুল, শৈশব, সন্ধ্যে, জিজ্ঞেস। কানামাছি ভোঁ ভোঁ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি। গ্রীষ্ম মিছেমিছি বনভোজন ঝাঁক ছড়া শৈশব উত্তর : গ্রীষ্ম  গরমের কাল। মিছেমিছি  কোনো কারণ ছাড়া, খামোখা। বনভোজন  চড়–ইভাতি। ঝাঁক  পাখি, মাছ, মাছি ইত্যাদির দল। ছড়া  এক ধরনের ছোট কবিতা। শৈশব  ছোটবেলা, শিশুকাল। ২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। মিছেমিছি গ্রীষ্ম বনভোজনে ঝাঁকে ছড়া শৈশব উত্তর : ক) আমরা কাল বনভোজনে গিয়েছিলাম। খ) বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ এই দুই মাস গ্রীষ্ম কাল। গ) মিছেমিছি তিনি ছুটে এসেছেন। ঘ) ঝাঁকে ঝাঁকে পাখি উড়ছে। ঙ) মা আমাকে ছড়া শিখিয়েছেন। চ) আমার শৈশব কেটেছে মামার বাড়িতে। ৩. যুক্তবর্ণগুলো চিনে নিই। যুক্তবর্ণ দিয়ে তৈরি করা নতুন শব্দ পড়ি। গ্রাম (র-ফলা) গ্রহ, অগ্র গ্রীষ্ম উষ্ম ৪. মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি। ক) তপুর মামাবাড়ি কোথায়? উত্তর : তপুর মামাবাড়ি শীতলপুর গ্রামে। খ) সবাই কখন খেলা করে? উত্তর : সবাই বিকেলে খেলা করে। গ) নতুন শেখা খেলার নাম কী? উত্তর : নতুন শেখা খেলার নাম কানামাছি। ঘ) রাতুলের চারপাশে সবাই কিসের মতো ঘুরতে লাগল? উত্তর : রাতুলের চারপাশে সবাই একঝাঁক মাছির মতো ঘুরতে লাগল। ৫. ঠিক উত্তরটি বাছাই করে বলি ও লিখি। ক) প্রথমে কার চোখ কাপড় দিয়ে বাঁধা হয়েছিল? ১. শিহাবের ২. সুবিমলের ৩. কেয়ার ৪. রাতুলের খ) রাতে উঠানে মাদুর পেতে সবাই কী করে? ১. খেলে ২. ঘুমায় ৩. পড়ে ৪. গল্প করে গ) খেলার সময় রাতুলের সামনে আঙুল কে উঁচু করল? ১. সোমা ২. কান্তা ৩. তপু ৪. কনক ঘ) মামা এসে কী করলেন? ১. বসতে চাইলেন ২. খেলতে চাইলেন ৩. বাড়ি ফিরে যেতে চাইলেন ৪. খেলতে মানা করলেন উত্তর : ক) ৪. রাতুলের; খ) ৪. গল্প করে; গ) ১. সোমা; ঘ) ২. খেলতে চাইলেন। ৬. বিপরীত শব্দ জেনে নিই। ফাঁকা ঘরে ঠিক শব্দ বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। বড় ছোট অনেক অল্প সামনে পেছনে আনন্দে দুঃখে উত্তর : ক) বাংলাদেশ ছোট একটি দেশ। খ) গ্রামে ছেলেমেয়েরা অনেক খেলাধুলা করে। গ) সবাই আনন্দে হইচই শুরু করল। ঘ) আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে। ৭. বাক্যগুলো পড়ি। অবস্থান বোঝানো শব্দগুলো লিখি। উত্তর : আমরা বাগানে বনভোজন করছি। বাগানে ওরা উঠানে গল্প করছে। উঠানে মাঠে খেলা চলছিল। মাঠে সন্ধ্যার পর আকাশে চাঁদ উঠল। আকাশে গ্রামটি ছবির মতো সুন্দর। গ্রামটি ৮. শব্দ খুঁজি। মালা বানাই। এটি একটি শব্দখেলা। দুজন বা কয়েকজন মিলে এটি খেলা যায়। খেলার নিয়ম এ রকম- প্রথম জন একটা শব্দ বলবে। যেমন : আম। দ্বিতীয় জন আম শব্দটা বলে আমের শেষ বর্ণ দিয়ে একটা শব্দ তৈরি করবে। যেমন : আম, মশা। তৃতীয় জন এ দুটো শব্দ উচ্চারণ করে নতুন শব্দের শেষ ব্যঞ্জনবর্ণ দিয়ে নতুন শব্দ তৈরি করবে। যেমন, আম-মশা-শামুক। এভাবে শব্দের মালা তৈরির খেলা চলবে। শব্দমালার প্রতিটি শব্দ ধারাবাহিকভাবে বলতে হবে। কেউ না পারলে সে বাদ যাবে। তখন পরের জনের পালা আসবে। এভাবে এক এক জন ঝরে পড়ার পর শেষ জন বিজয়ী হবে। উত্তর : শিক্ষকের সহায়তায় নিজে নিজে চেষ্টা কর। ৯. ছবি দেখি এবং ইচ্ছেমতো বাক্য লিখি। উত্তর : গ্রামের সামনে বিশাল এক মাঠ। বিকেলে সেখানে শিশুদের মিলনমেলা বসেছে। তাদের মধ্যে কেউ ঘুড়ি ওড়াচ্ছে, কেউ কেউ পুতুল খেলছে, কেউ খেলছে কুতকুত, কেউ বা আবার দড়ি লাফ। ওদের মনে অনেক আনন্দ। কানামাছি ভোঁ ভোঁ অনুশীলনীর অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর  সঠিক উত্তরটি লেখ। ১. তপু কোন ছুটি কাটাতে মামাবাড়ি গিয়েছিল? ক গ্রীষ্মের ছুটি খ পূজার ছুটি গ শীতের ছুটি ঘ ঈদের ছুটি ২. তপুর বোনের নাম কী? ক রিতু খ কেয়া গ কান্তা ঘ সোমা ৩. খেলার শুরুতে কী হলো? ক একজনের চোখ বাঁধা হলো খ ছড়া কাটা হলো গ সবাই চরকির মতো ঘুরতে লাগল ঘ আঙুল গোনা হলো ৪. সোমা রাতুলের সামনে কয়টি আঙুল উঁচিয়ে ধরেছিল? ক একটি খ তিনটি গ চারটি ঘ পাঁচটি ৫. রাতুল কাকে ধরে ফেলল? ক সোমাকে খ তপুকে গ কান্তাকে ঘ কেয়াকে ৬. খেলা শেষে সবাই কাকে ঘিরে গোল হয়ে বসল? ক তপুকে খ কান্তাকে গ মামাকে ঘ সোমাকে  নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা কর। ছুটি, হইচই, নিয়ম, ছড়া। উত্তর : শব্দ বাক্য ছুটি  শুক্রবার স্কুল ছুটি থাকে। হইচই  আমরা মাঠে হইচই শুরু করলাম। নিয়ম  নিয়ম মেনে খাবার খেতে হয়। ছড়া  ছড়া পড়তে ভালো লাগে।  নিচের যুক্তবর্ণগুলো কোন কোন বর্ণ দিয়ে তৈরি ভেঙে দেখাও এবং প্রতিটি যুক্তবর্ণ দিয়ে একটি করে নতুন শব্দ গঠন করে বাক্যে প্রয়োগ দেখাও। ন্ত, ন্ধ, ল্প, ঙ্গ, চ্ছ, স্ক। উত্তর : ন্ত = ন + ত  দুরন্ত  দুরন্ত শিশুরা মাঠে খেলছে। ল্প = ল + প  অল্প  সোহান অল্প ব্যথা পেয়েছে। ঙ্গ = ঙ + গ  মঙ্গল  আমরা সবার মঙ্গল চাই। চ্ছ = চ + ছ  গুচ্ছ  একগুচ্ছ গোলাপ কিনেছি। স্ক = স + ক  পুরস্কার  বেলী প্রথম পুরস্কার পেয়েছে।  শূন্যস্থান পূরণ কর। ক) গ্রামখানি  মতো সুন্দর। খ) দুপুরে বাগানে মিছেমিছি  হয়। গ) সবাই আনন্দে  জুড়ে দিল। উত্তর : ক) ছবির; খ) বনভোজন; গ) হইচই।  ডান পাশের বাক্যাংশের সাথে বাম পাশের বাক্যাংশের মিল কর। অনেক পুরনো খেলা ছড়া শিখে নিয়েছে। কান্তা অল্প সময়ে রাতের বেলা। সবাই আনন্দে বিকেল বেলা। মাদুর পেতে গল্প হয় কানামাছি ভোঁ ভোঁ। হইচই জুড়ে দিল। উত্তর : অনেক পুরনো খেলা  কানামাছি ভোঁ ভোঁ। কান্তা অল্প সময়ে  ছড়া শিখে নিয়েছে। সবাই আনন্দে  হইচই জুড়ে দিল। মাদুর পেতে গল্প হয়  রাতের বেলা।  নিচের শব্দগুলোর সমার্থক শব্দ লেখ। গ্রাম, হাত, চোখ, স্কুল। উত্তর : শব্দ সমার্থক শব্দ গ্রাম  গাঁ, পলি­। হাত  হস্ত, পাণি। চোখ  নয়ন, আঁখি। স্কুল  বিদ্যালয়, পাঠশালা।  নিচের শব্দগুলোর বানান শুদ্ধ করে লেখ। গ্রীস্ম, বনোভোজন, আঙ্গুল, হইচঈ। উত্তর : ভুল বানান

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা কানামাছি ভোঁ ভোঁ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর Read More »

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা আমাদের গ্রাম অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা আমাদের গ্রাম অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

আজকে তোমাদের তৃতীয় শ্রেণির বাংলা আমাদের গ্রাম অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর দেওয়া হবে। সেই সাথে তৃতীয় শ্রেণির বাংলা ১৩ অধ্যায় আমাদের গ্রাম অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তরের সাথে সাথে অতিরিক্ত কিছু প্রশ্ন উত্তর এবং একটি মডেল টেস্ট দেওয়া হবে। ৩য় শ্রেণির বাংলা আমাদের গ্রাম অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর কবিতাটির মূলভাব জেনে নিই কবিতাটিতে বাংলাদেশের গ্রামগুলোর সৌন্দর্য ও গ্রামের মানুষের জীবন যাপন সম্পর্কে একটি ধারণা পাওয়া যায়। গ্রামের ঘরগুলো ছোট ছোট। সবাই সেখানে মিলেমিশে বসবাস করে। গ্রামের ছেলেমেয়েরা একসাথে খেলাধুলা করে, পাঠশালায় যায়। আলো, বাতাস দিয়ে গ্রামটি সবাইকে বাঁচিয়ে রাখে। গ্রামে রয়েছে মাঠভরা ধান, জলভরা দিঘি। গাছগাছালি দিয়ে ঘেরা ছোট গ্রামকে সবাই ভালোবাসে।  বানানগুলো লক্ষ করি গাঁ, হিংসা, প্রাণ, দিঘি, বাঁশঝাড়, আত্মীয়, কিরণ, পেঁচা, শশী। ১৩ অধ্যায় আমাদের গ্রাম অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি। সেথা পাঠশালা কিরণ আত্মীয় হেন উত্তর : সেথা  সেখানে। পাঠশালা  বিদ্যালয়। কিরণ  আলো। আত্মীয়  আপনজন। হেন  এরূপ। এ রকম। ২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। পাঠশালা কিরণে হেন সেথা আত্মীয় উত্তর : ক) ছুটিতে আমরা আত্মীয় স্বজনদের বাড়িতে বেড়াতে যাই। খ) সেকালে শিশুদের পড়ার পাঠশালা ছিল। গ) থাকি সেথা সবে মিলে নাহি কেহ পর। ঘ) এ হেন কাজ করতে নেই। ঙ) চাঁদের কিরণে চারদিক আলোকিত। ৩. নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য লিখি। জলভরা মাঠভরা ঝিকিমিকি বাঁশঝাড় উত্তর : জলভরা – জলভরা দিঘি টলমল করে। মাঠভরা – মাঠভরা ফসল দেখে চাষির মন খুশিতে ভরে ওঠে। ঝিকিমিকি – চাঁদের আলোতে চারদিক ঝিকিমিকি করে। বাঁশঝাড় – বাঁশঝাড়ে হুতোম পেঁচা ডাকে। ৪. এক শব্দের অনেক অর্থ জেনে নিই। চাঁদ – চন্দ্র, শশী, সুধাকর। রবি – সূর্য, দিনমণি, দিবাকর। বায়ু – বাতাস, হাওয়া, সমির। ৫. ঠিক উত্তরটি বাছাই করে বলি ও লিখি। ক) পাড়ার সকল ছেলে একসঙ্গে কী করে? ১. মাছ ধরে ২. বাজারে যায় ৩. বেড়াতে যায় ৪. খেলাধুলা করে খ) কোন কাজ থেকে আমরা নিজেকে বিরত রাখব? ১. একসঙ্গে খেলা করা ২. মারামারি করা ৩. বিদ্যালয়ে যাওয়া ৪. গুরুজনকে ভয় করা গ) গ্রামকে মায়ের সমান বলা হয়েছে কেন? ১. সবাই মিলেমিশে থাকে বলে ২. সবাইকে মায়া-মমতা দেয় বলে ৩. সব গাছ আত্মীয়ের মতো বলে ৪. সবকিছু মিলে গ্রামটি সুন্দর বলে উত্তর : ক) ৪. খেলাধুলা করে; খ) ২. মারামারি করা; গ) ২. সবাইকে মায়া-মমতা দেয় বলে। ৬. প্রশ্নগুলোর উত্তর বলি ও লিখি। ক) গাঁয়ের ঘরগুলো দেখতে কেমন? উত্তর : গাঁয়ের ঘরগুলো দেখতে ছোট ছোট। খ) সেখানে লোকজন কীভাবে থাকে? উত্তর : সেখানে লোকজন একসাথে মিলেমিশে থাকে। গ) ছেলেমেয়েরা একসাথে কোথায় যায়? উত্তর : ছেলেমেয়েরা একসাথে পাঠশালায় যায়। ঘ) গ্রামের গাছপালা দেখলে কী মনে হয়? উত্তর : গ্রামের গাছপালা দেখলে মনে হয় ওরা যেন আত্মীয়-স্বজনের মতোই মিলেমিশে আছে। ঙ) সকালে গাঁয়ে কী কী ঘটে? উত্তর : সকালে গাঁয়ের পূর্ব দিকে সোনালি রঙের সূর্য ওঠে। পাখিরা ডাকাডাকি করে, বাতাস বইতে থাকে এবং নানা রকমের ফুল ফোটে। ৭. কবিতাটি মুখস্থ বলি ও লিখি। উত্তর : পাঠ্য বই থেকে কবির নামসহ কবিতাটি মুখস্থ করে নাও। এরপর প্রথমে মুখস্থ বল এবং পরে খাতায় লেখ। ৮. আমার গ্রাম বা শহর সম্পর্কে চারটি বাক্য লিখি। উত্তর : আমার গ্রাম : ১। আমার গ্রামটির নাম ঘোপাল। ২। গ্রামের পাশ দিয়ে একটি নদী বয়ে গেছে। ৩। আমার গ্রামটি ছবির মতো সুন্দর। ৪। গ্রামের মানুষজন মিলেমিশে থাকে। আমার শহর : ১। আমার শহরের নাম সিলেট। ২। শহরটি সুরমা নদীর তীরে অবস্থিত। ৩। এই শহরে অনেক যানবাহন চলাচল করে। ৪। শহরের লোকজন সারাদিন খুব ব্যস্ত থাকে। ১৩ অধ্যায় আমাদের গ্রাম অনুশীলনীর অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর  সঠিক উত্তরটি লেখ। ১. গ্রামকে কিসের সাথে তুলনা করা হয়েছে? চ ক মায়ের সাথে খ বাবার সাথে গ স্বর্গের সাথে ঘ শহরের সাথে ২. গ্রামের ছেলেরা একসাথে কোথায় যায়? ঝ ক মাঠে খ নদীতে গ হাটে ঘ পাঠশালায়  নিচের শব্দগুলোর অর্থ লেখ। গাঁয়ে, সদা, পুব, ডরি। উত্তর : শব্দ অর্থ গাঁয়ে  গ্রামে। সদা  সবসময়। পুব  পূর্ব। ডরি  ভয় করি।  নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা কর। ছোট, কিরণ, দিঘি, মিলেমিশে। উত্তর : শব্দ বাক্য ছোট  ছোট ভাই-বোনদের ভালোবাসব। কিরণ  সূর্যের কিরণে পৃথিবী আলোকিত হয়। দিঘি  দিঘির জলে শাপলা ফুটে আছে। মিলেমিশে  মিলেমিশে থাকলে সমাজে শান্তি আসবে।  শূন্যস্থান পূরণ কর। ক) হিংসা ও  কভু নাহি করি। খ) আমাদের ছোট গ্রাম  সমান। গ) মাঠভরা ধান আর  দিঘি। ঘ) সকালে সোনার রবি  দিকে ওঠে। উত্তর : ক) মারামারি; খ) মায়ের; গ) জলভরা; ঘ) পুব।  ডান পাশের বাক্যাংশের সাথে বাম পাশের বাক্যাংশের মিল কর। চাঁদের কিরণ লেগে মোরা ভাই ভাই। পাখি ডাকে, বায়ু বয় সদা মোর ডরি। পাড়ার সকল ছেলে নানা ফুল ফোটে। পিতামাতা গুরুজনে করে ঝিকিমিকি। পাঠশালায় যাই। উত্তর : চাঁদের কিরণ লেগে  করে ঝিকিমিকি। পাখি ডাকে, বায়ু বয়  নানা ফুল ফোটে। পাড়ার সকল ছেলে  মোরা ভাই ভাই। পিতামাতা গুরুজনে  সদা মোরা ডরি।  নিচের শব্দগুলোর বিপরীত শব্দ লেখ। পর, সমান, পুব, গ্রাম, কিরণ। উত্তর : শব্দ বিপরীত শব্দ পর  আপন সমান  অসমান পুব  পশ্চিম গ্রাম  শহর কিরণ  আঁধার  নিচের শব্দগুলোর বানান শুদ্ধ করে লেখ। হিংশা, কিরণ, দীঘি, পূব, গূরুজন। উত্তর : ভুল বানান শুদ্ধ বানান হিংশা  হিংসা কিরন  কিরণ দীঘি  দিঘি পূব  পুব গূরুজন  গুরুজন  নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ। ক) কারা আত্মীয়ের মতো মিলেমিশে আছে? উত্তর : গ্রামের আমগাছ, জামগাছ ও বাঁশঝাড় যেন আত্মীয়ের মতো মিলেমিশে আছে। খ) চাঁদের কিরণ লেগে কোনগুলো ঝিকিমিকি করে? উত্তর : চাঁদের কিরণ লেগে মাঠভরা ধান আর জলভরা দিঘি ঝিকিমিকি করে।  বুঝিয়ে লেখ। আমাদের ছোটো গ্রাম মায়ের সমান, আলো দিয়ে বায়ু দিয়ে বাঁচাইছে প্রাণ। উত্তর : আলোচ্য চরণ দুটি বন্দে আলী মিঞা রচিত ‘আমাদের গ্রাম’ কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে। এখানে আমাদের জীবন ধারণে গ্রামের অবদান তুলে ধরা হয়েছে। আমরা গ্রামের আলো বাতাসে বেড়ে উঠি। গ্রামের প্রকৃতি থেকে জীবন ধারণের নানা উপাদান পাই। মায়ের মতোই ভালোবাসা দিয়ে গ্রাম আমাদের জড়িয়ে রাখে। ১৩ অধ্যায় আমাদের গ্রাম অনুশীলনীর আরো কিছু প্রশ্ন উত্তর নিচের কবিতাংশটি পড়ে ১, ২, ৩ ও ৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ। আমাদের ছোটো গ্রাম মায়ের সমান, আলো দিয়ে বায়ু দিয়ে বাঁচাইছে প্রাণ। মাঠভরা ধান আর জলভরা দিঘি, চাঁদের কিরণ লেগে করে ঝিকিমিকি। আমগাছ জামগাছ বাঁশঝাড় যেন, মিলেমিশে আছে ওরা আত্মীয় হেন। সকালে সোনার রবি পুব দিকে ওঠে পাখি ডাকে, বায়ু বয়, নানা ফুল ফোটে। ১. সঠিক উত্তরটি উত্তরপত্রে লেখ। ১) কবিতাংশে প্রকাশিত হয়েছে  (ক) গ্রাম ও শহরের

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা আমাদের গ্রাম অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর Read More »

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা পাখিদের কথা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা পাখিদের কথা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা পাখিদের কথা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর পোস্টটি এমনভাবে করা হল যেন তৃতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থীর অনুসরণীয় প্রশ্ন-উত্তরের সাথে সাথে অতিরিক্ত কিছু প্রশ্ন উত্তর এবং নতুন সিলেবাস অনুযায়ী কিছু প্রশ্ন-উত্তর অর্থাৎ মডেল টেস্ট পেয়ে যায়। ৩য় শ্রেণির বাংলা পাখিদের কথা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর রচনাটির মূলভাব জেনে নিই আমাদের চারপাশে আমরা নানা ধরনের পাখি দেখতে পাই। এসব পাখির শরীরজুড়ে থাকে বিচিত্র রঙের সমাহার। স্বভাবের দিক থেকে একেক পাখি একেক রকম। কোনো পাখি অস্থির প্রকৃতির, কেউ বা আবার লড়াকু স্বভাবের। এসব পাখির কেউ কেউ সুরেলা কণ্ঠে গান করে। কোনো কোনোটি মানুষের কথা বা অন্যান্য প্রাণীর ডাক নকল করতে পারে। কোনো কোনো পাখি খুব সুন্দর করে বাসা বানাতে পারদর্শী। এ পাখিগুলো আমাদের পরিবেশের জন্য অত্যন্ত জরুরি। পাখিরা আমাদের বন্ধু।  বানানগুলো লক্ষ করি প্রতিবেশী, উঁচু, স্বর, বোকামি, মুগ্ধ, উজ্জ্বল, চমৎকার, পরিচিত, ঝাঁক, ঝুঁটি, জাতীয়, তাঁতি, খঞ্জনা, শঙ্খচিল, শ্যামা। পাখিদের কথা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি। প্রতিবেশী পালক পোঁচ ছোপ ঝুঁটি শখ ঝাঁক তাঁতি উত্তর : প্রতিবেশী – পড়শি। কাছাকাছি বসবাস করে যারা। পালক – পাখির শরীর বা পাখার আবরণ। পোঁচ – মাখানো, লেপা। ছোপ – দাগ। রং। ঝুঁটি – খোঁপা। মাথার ওপরে গোছা করে বাঁধা চুল। শখ – পছন্দ। আগ্রহ। ঝাঁক – দল। পাল। তাঁতি – (কাপড়) বোনে যে। ২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। প্রতিবেশী শখ তাঁতিরা ঝাঁক ঝুঁটি পালক পোঁচ উত্তর : ক) বকের পালক সাদা। খ) শীলা চাচি আমাদের প্রতিবেশী । গ) গরমে মেয়েরা ঝুঁটি করে চুল বাঁধে। ঘ) সাঁঝের আকাশে অনেক রঙের পোঁচ । ঙ) তাঁতিরা খুব সুন্দর শাড়ি বোনে। চ) বন্ধুদের ছবি জমানো রবির শখ । ছ) এক ঝাঁক পাখি উড়ছে। ৩. মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি। ক) কোন কোন পাখি গান গাইতে পারে? উত্তর : কোকিল, বুলবুলি, ময়না ও দোয়েল পাখি গান গাইতে পারে। খ) মানুষের কথা নকল করতে পারে কোন কোন পাখি? উত্তর : মানুষের কথা নকল করতে পারে ময়না ও টিয়া পাখি। গ) কোন কোন পাখিকে ছোট পাখি বলা হয়? উত্তর : বুলবুলি, দোয়েল, টুনটুনি ও বাবুই পাখি আকারে ছোট বলে এদেরকে ছোট পাখি বলা হয়। ঘ) তাঁতি পাখি কোনটি? এদের তাঁতি পাখি বলা হয় কেন? উত্তর : বাবুইকে তাঁতি পাখি বলা হয়। বাবুই পাখি সরু সরু আঁশ দিয়ে খুব সুন্দর করে বাসা বানাতে পারে। এই গুণের জন্য বাবুইকে তাঁতি পাখি বলা হয়। ঙ) আমাদের জাতীয় পাখির নাম কী? উত্তর : আমাদের জাতীয় পাখির নাম দোয়েল। চ) কোকিল কোন সময় ডাকে? উত্তর : কোকিল বসন্তকালে ডাকে। ছ) টুনটুনিকে চঞ্চল পাখি বলা হয় কেন? উত্তর : টুনটুনি কোথাও স্থির হয়ে বসে না। এরা ছোট ছোট গাছে সারাক্ষণ নেচে বেড়ায়। তাই টুনটুনিকে চঞ্চল পাখি বলা হয়। ৪. যুক্তবর্ণগুলো চিনে নিই। যুক্তবর্ণ দিয়ে তৈরি করা নতুন শব্দ পড়ি। কণ্ঠ গুণ্ঠন, কুণ্ঠা উজ্জ্বল প্রোজ্জ্বল লম্বা খাম্বা, কম্বল ছোট্ট ভুট্টা, খোট্টা চঞ্চল অঞ্চল, কাঞ্চন খঞ্জনা অঞ্জন, গঞ্জ শঙ্খচিল শৃঙ্খলা, ময়ূরপঙ্খী ৫. ঠিক উত্তরটি বাছাই করে বলি ও লিখি। ক) গান গাইতে পারে কোন পাখি? ১. বাবুই ২. ময়না ৩. শালিক ৪. টিয়া খ) ঝাঁক বেঁধে চলে কোন সারির পাখিরা? ১. কোকিল, বাবুই, ময়না ২. শালিক, বাবুই, বুলবুলি ৩. কাক, টিয়া, শালিক ৪. মাছরাঙা, টুনটুনি, দোয়েল গ) কোন সারির সব শব্দের অর্থ এক? ১. ঝলক, ঝলমল, উজ্জ্বল ২. ঝাঁক, পাল, দল ৩. পালক, ঝলক, নকল ৪. আগ্রহ, দক্ষ, চালাক ঘ) পাখিদের আমরা রক্ষা করব। কারণÑ ১. পাখিরা আমাদের পরিচিত ২. পাখিরা আমাদের পড়শি ৩. পাখিরা দল বেঁধে চলে ৪. পাখিরা আমাদের উপকার করে উত্তর : ক) ২. ময়না; খ) ৩. কাক, টিয়া, শালিক; গ) ২. ঝাঁক, পাল, দল; ঘ) ৪. পাখিরা আমাদের উপকার করে। ৬. বাক্যগুলো পড়ি। ঠিক জায়গায় কমা, দাড়ি ও প্রশ্নচিহ্ন বসিয়ে খাতায় লিখি। ক) আমাদের দেশে আছে কত রকমের পাখি খ) আর কত যে তাদের নাম গ) মিষ্টি সুরে গান করে কোকিল ময়না ও দোয়েল ঘ) রবি আমি অনেক পাখি দেখেছি ঙ) তুমি কি পাখি দেখেছ চ) তুমি কী কী পাখি দেখেছ উত্তর : ক) আমাদের দেশে আছে কত রকমের পাখি। খ) আর কত যে তাদের নাম। গ) মিষ্টি সুরে গান করে কোকিল, ময়না ও দোয়েল। ঘ) রবি, আমি অনেক পাখি দেখেছি। ঙ) তুমি কি পাখি দেখেছ? চ) তুমি কী কী পাখি দেখেছ? ৭. শব্দ আছে পাতায় পাতায়। ঠিক শব্দ খুঁজে বের করি। নিচের খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। উত্তর : ক) টিয়া সবুজ রঙের পাখি। খ) নরম সুরে শিস বাজাতে পারে দোয়েল। গ) মিষ্টি সুরে গান গায় কোকিল, ময়না ও দোয়েল । ঘ) মাথার সামনে ঝুঁটি আছে বুলবুলি পাখির। ঙ) সবচেয়ে ছোট পাখি টুনটুনি । চ) বাবুই হচ্ছে শিল্পী পাখি। ৮. শব্দগুলো ভালোভাবে দেখি। এগুলো পাখিদের রং ও গুণের কথা বোঝাচ্ছে। শব্দগুলো দিয়ে বাক্য লিখি। সবুজ তাঁতি ছোট্ট নরম সুন্দর উত্তর : সবুজ আমাদের বিদ্যালয়ের মাঠটি সবুজ ঘাসে ভরা। তাঁতি বাবুইকে তাঁতি পাখি বলা হয়। ছোট্ট ছোট্ট পাখি দোয়েল। নরম বিড়াল নরম বিছানা পছন্দ করে। সুন্দর টিয়া একটি সুন্দর পাখি। ৯. ছবি দেখি। পাখি সম্পর্কে দুটি করে বাক্য লিখি। উত্তর : ১) মাছরাঙা একটি সুন্দর পাখি। ২) মাছরাঙার ডানার পালক উজ্জ্বল নীল। ১) দোয়েল আমাদের জাতীয় পাখি। ২) দোয়েল নরম সুরে শিস দেয়। ১) ময়নার গান খুব মিষ্টি। ২) ময়নার দেহের রং কালো। পাখিদের কথা অনুশীলনীর অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর  সঠিক উত্তরটি লেখ। ১. কোকিলের ডিমে না বুঝেই তা দেয় কোন পাখি? ক ময়না খ কাক গ টিয়া ঘ বুলবুলি ২. কোনটির জন্য কাকের নাম আছে? ক গানের জন্য খ বোকামির জন্য গ বাসা তৈরি জন্য ঘ চালাকির জন্য ৩. কোকিলের ঠোঁট দেখতে কেমন? চ ক সবুজ ও বাঁকানো খ হলুদ ও বাঁকানো গ সবুজ ও সোজা ঘ হলুদ ও সোজা ৪. কোকিলের চোখের রং কী? ক গাঢ় সবুজ খ টকটকে লাল গ উজ্জ্বল বাদামি ঘ হালকা নীল ৫. উঁচু ও সুরেলা কণ্ঠে ডাকে কোন পাখি? ক কাক খ মাছরাঙা গ কোকিল ঘ বাবুই ৬. বুলবুলির কোনটি আছে? ক কণ্ঠস্বর নকল করার ক্ষমতা খ মিষ্টি গানের কণ্ঠ গ মাছ ধরার শক্ত ঠোঁট ঘ বাসা বানানোর দক্ষতা ৭. মাথার উপর সামনে ঝুলে পড়া ঝুঁটি কোন পাখির বৈশিষ্ট্য? ক কাক খ টিয়া গ বুলবুলি ঘ টুনটুনি ৮. কাকের মতো গায়ের রং কোন পাখিটির? ক টিয়া খ বুলবুলি গ ময়না ঘ মাছরাঙা ৯. ময়নার চোখ ও মাথার পেছনে কোন রংটি দেখা যায়? ক লাল খ কমলা গ সাদা ঘ হলুদ ১০. কমলা আর লাল রঙে মেশানো ঠোঁট কার? ক ময়নার খ কোকিলের গ টিয়ার ঘ দোয়েলের

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা পাখিদের কথা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর Read More »

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা আমার পণ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা আমার পণ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা আমার পণ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর পোস্টটি শুধুমাত্র তৃতীয় শ্রেণীর জন্য। এই পোস্টের মাধ্যমে তৃতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তরের সাথে সাথে তৃতীয় শ্রেণীর অতিরিক্ত কিছু প্রশ্ন উত্তর এবং সেইসাথে আরো কিছু প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবে। ৩য় শ্রেণির বাংলা আমার পণ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর কবিতাটির মূলভাব জেনে নিই কবিতাটিতে ভালো হয়ে চলার ইচ্ছা প্রকাশিত হয়েছে। আমরা গুরুজনদের আদেশ-নিষেধ মেনে চলব। সবার সাথে মিলেমিশে থাকব। পড়াশোনায় অবহেলা করব না। মিথ্যা বলা, লোভ করা, দায়িত্বে অবহেলা, ঝগড়া করা ইত্যাদি মন্দ কাজ থেকে বিরত থাকব। তাহলেই আমরা ভালো মানুষ হয়ে উঠব।  বানানগুলো লক্ষ করি গুরুজন, সুখি, ফাঁকি, ঝগড়া, সাবধান, সৎ। আমার পণ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি। গুরুজন পাঠ হেলা আদেশ ফাঁকি কভু সামলিয়ে উত্তর : গুরুজন – সম্মানীয় ব্যক্তি। পাঠ – পড়া। হেলা – অবহেলা। আদেশ – হুকুম। ফাঁকি – কাজে অবহেলা। কভু – কখনো। সামলিয়ে – এড়িয়ে। ২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। কভু পাঠ হেলা আদেশ সামলিয়ে গুরুজন ফাঁকি উত্তর : ক) বড়দের আদেশ মেনে চলা উচিত। খ) আমরা পাঠ শেষ করে খেলতে যাই। গ) কাজে ফাঁকি দেওয়া উচিত নয়। ঘ) কভু মিথ্যা বলব না। ঙ) মা বাবা শিক্ষক আমাদের গুরুজন । চ) কাউকে হেলা করব না। ছ) লোভ সামলিয়ে যেন চলতে পারি। ৩. ঠিক উত্তরটি বাছাই করে বলি ও লিখি। ক) কবিতাটি থেকে আমরা কী শিখলাম? ১. সবাই যেন একসঙ্গে সুখে বাস করতে পারি। ২. সবাই মিলেমিশে সৎ জীবন কাটাতে পারি। ৩. সবাই যেন সবাইকে ভালোবাসতে পারি। ৪. সবাই সাবধানে সুখে জীবন কাটাতে পারি। উত্তর : ক) ২. সবাই মিলেমিশে সৎ জীবন কাটাতে পারি। ৪. মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি। ক) সারাদিন আমি কীভাবে চলব? উত্তর : সারাদিন আমি ভালো হয়ে চলব। খ) কারা গুরুজন? উত্তর : বয়সে যাঁরা বড় ও সম্মানের যোগ্য তাঁরাই আমাদের গুরুজন। যেমন : মা-বাবা, বড় ভাই-বোন, শিক্ষক-শিক্ষিকা। গ) পড়ার সময় আমি কী করব? উত্তর : পড়ার সময় আমি মন দিয়ে পড়ব। পড়ায় কোনো অবহেলা করব না। ঘ) কোন ধরনের কথা আমি বলব না? উত্তর : আমি কখনও মিথ্যা কথা বলব না। ঙ) কাদের আমরা ভালোবাসব? উত্তর : ভাই-বোনসহ সকলকে আমরা ভালোবাসব। চ) অন্যের দুঃখে আমরা কী করব? উত্তর : অন্যের দুঃখে আমরা সুখি হব না। অন্যের দুঃখে দুঃখী হয়ে তার দুঃখ দূর করতে চেষ্টা করব। ৫. ডান দিকের যে কথাটি বাম দিকের কথার সাথে মেলে তা পড়ি ও লিখি। আদেশ মেনে চলি গুরুজনদের/ভালো ছেলেদের ভালোবাসি ভালো ছেলেদের/সবাইকে কাজ করি মনে মনে/ভালো মনে পাঠের সময় করি খেলা/নাহি হেলা সামলে রাখি দুঃখ/লোভ উত্তর : আদেশ মেনে চলি  গুরুজনদের। ভালোবাসি  সবাইকে। কাজ করি  ভালো মনে। পাঠের সময়  নাহি হেলা। সামলে রাখি  লোভ। ৬. গুরুজন সম্পর্কে জানি এবং তাঁদের সম্পর্কে একটি করে বাক্য লিখি। উত্তর : বাবা মা বাবা-মা আমাদের সবচেয়ে আপনজন। দাদা দাদি দাদা-দাদির জন্য আমরা দোয়া করব। নানা নানি নানা-নানির অনেক বয়স হয়েছে। চাচা চাচি চাচা-চাচি আমাদের সাথেই থাকেন। মামা মামি মামা-মামি ঈদে আমাদের বাড়ি আসবেন। শিক্ষক শিক্ষক আমাদের ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলেন। ৭. নিচের বাক্যগুলোর কাজ বোঝানো শব্দগুলো লিখি এবং তা দিয়ে বাক্য তৈরি করি। উত্তর : আমি সকালে ঘুম থেকে উঠি। ওঠা সকালে ওঠা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। কথাটা মনে মনে বললাম। বলা সবার সত্য কথা বলা উচিত। ভালো হয়ে চলি চলা সাবধানে পথ চলা উচিত। ভালো মনে কাজ করি করা পাঠে হেলা করা উচিত নয়। সকলেরে যেন ভালোবাসি ভালোবাসা ভাই-বোনদের ভালোবাসা দিতে হবে। একসাথে থাকি থাকা সময়মতো ক্লাসে হাজির থাকা চাই। কারো দুঃখে সুখি যেন না হই হওয়া বড় মানুষ হওয়া কঠিন কাজ। ৮. কবিতাটি মুখস্থ বলি ও লিখি। উত্তর : পাঠ্য বই থেকে কবির নামসহ কবিতাটি মুখস্থ কর। এবার না দেখে কবিতাটি বল এবং লেখ। ৯. আমার ইচ্ছে সম্পর্কে তিনটি বাক্য লিখি। উত্তর : আমার ইচ্ছে সম্পর্কে তিনটি বাক্য ১) আমার ইচ্ছে করে পাখির মতো ডানা মেলে উড়তে। ২) আমি চাই সব শিশু যেন স্কুলে যেতে পারে । ৩) আমি বড় হয়ে ভালো মানুষ হব। আমার পণ অনুশীলনীর অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর  সঠিক উত্তরটি লেখ। ১. সকালে উঠে খোকা মনে মনে কী ভাবে? ছ ক সারাদিন খেলাধুলা করবে খ সারাদিন ভালো হয়ে চলবে গ সারাদিন পড়াশোনা করবে ঘ সারাদিন ঘুমাবে ২. অন্যের কী দেখে সুখি হওয়া ঠিক নয়? জ ক আনন্দ খ সুখ গ দুঃখ ঘ সাফল্য ৩. কাদের আদেশ ভালো মনে পালন করতে হবে? চ ক গুরুজনদের খ আত্মীয়দের গ ভাই-বোনদের ঘ বন্ধুদের  নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা কর। গুরুজন, ফাঁকি, হেলা, সাবধান। উত্তর : শব্দ বাক্য গুরুজন  সবসময় গুরুজনের আদেশ মেনে চলব। ফাঁকি  পড়াশোনায় ফাঁকি দিলে উন্নতি হবে না। হেলা  কোনো কাজে হেলা করব না। সাবধান  রাস্তা পারাপারে সাবধান থাকতে হয়।  ডান পাশের বাক্যাংশের সাথে বাম পাশের বাক্যাংশের মিল কর। খেলা করি মিছে কথা কভু না বলি মিলেমিশে একসাথে থাকি ভালো ছেলেদের সাথে পাঠের সময় উত্তর : খেলা করি  ভালো ছেলেদের সাথে। কভু না বলি  মিছে কথা। একসাথে থাকি  মিলেমিশে।  নিচের বানানগুলো শুদ্ধ করে লেখ। গুরূজন, শাবধান, ফাকি, জগড়া। উত্তর : ভুল বানান শুদ্ধ বানান গুরূজন  গুরুজন শাবধান  সাবধান ফাকি  ফাঁকি জগড়া  ঝগড়া  নিচের কোনটি কোন পদ লেখ। সকাল, সুখী, ভালো, মুখ, খেলি। উত্তর : শব্দ পদ সকাল  বিশেষ্য সুখী  বিশেষণ ভালো  বিশেষণ মুখ  বিশেষ্য খেলি  ক্রিয়া  নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ। ক) গুরুজনরা কোনো আদেশ করলে আমরা কী করব? উত্তর : গুরুজনরা আমাদের কাছে সম্মানীয় ব্যক্তি। তাঁরা কোনো আদেশ করলে আমরা ভালো মনে তা পালন করব। খ) আমরা কাদের সাথে খেলা করব? উত্তর : আমরা ভালো ছেলেদের সাথে মিলেমিশে খেলা করব। গ) মন্দ কাজ কোনগুলো? উত্তর : পাঠে অবহেলা করা, অন্যের দুঃখে সুখি হওয়া, মিথ্যা কথা বলা, লোভ করা, কাউকে কোনো কিছুতে ফাঁকি দেওয়া, ঝগড়া করা ইত্যাদি হলো মন্দ কাজ। আমরা এ কাজগুলো কখনও করব না।  বুঝিয়ে লেখ। সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি, সারাদিন আমি যেন ভালো হয়ে চলি। উত্তর : আলোচ্য চরণ দুটি মদনমোহন তর্কালঙ্কার রচিত ‘আমার পণ’ কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে। এখানে ভালো পথে চলার ইচ্ছা প্রকাশিত হয়েছে। ভালো পথে চললে, ভালো কাজ করলে সকলে ভালোবাসে। আর ভালো পথে চলার জন্য সকলকেই মনে মনে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হতে হবে। কবি সেই পণই করেছেন। আমার পণ অনুশীলনীর আরো কিছু প্রশ্ন উত্তর নিচের কবিতাংশটি পড়ে ১, ২, ৩ ও ৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ। সকালে উঠিয়া আমি মনে

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা আমার পণ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর Read More »

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা একাই একটি দুর্গ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা একাই একটি দুর্গ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা একাই একটি দুর্গ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর পোস্টটি সকলের জন্য উন্মুক্ত করা হলো। এই পোষ্টের মাধ্যমে তৃতীয় শ্রেণীর অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর এর সাথে সাথে কিছু অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর দেয়া হলো সেই সাথে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার সিলেবাস অনুযায়ী কিছু প্রশ্নের উত্তর দেয়া হলো। ৩য় শ্রেণির বাংলা একাই একটি দুর্গ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর রচনাটির মূলভাব জেনে নিই বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামালের মহান আত্মত্যাগের কথা বর্ণিত হয়েছে রচনাটিতে। পাকিস্তানি সেনাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া দখলে বাধা দিতে প্রস্তুত হন মুক্তিযোদ্ধারা। কিন্তু হানাদার বাহিনীর সৈন্যসংখ্যা ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের চেয়ে অনেক বেশি। তাদের অস্ত্রশস্ত্রও ছিল অনেক বেশি উন্নত। ফলে শত্রæদের আক্রমণের মুখে মুক্তিযোদ্ধাদের অধিনায়ক সিপাহি মোস্তফা কামাল সবাইকে পিছু হটে আত্মরক্ষার নির্দেশ দেন। আর নিজে অনবরত গুলি চালিয়ে শত্রæবাহিনীকে ঠেকিয়ে রাখেন। শত্রæর গোলার আঘাতে শেষ পর্যন্ত তিনি শহিদ হন। নিজের জীবনের বিনিময়ে এভাবে সহযোদ্ধাদের প্রাণ রক্ষা করেন তিনি। বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল আমাদের গর্ব।  বানানগুলো লক্ষ করি ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বাহিনী, সিপাহি, মুক্তিযোদ্ধা, ভাষণ, বঙ্গবন্ধু, জরুরি, সরবরাহ, আত্মরক্ষা, গোলাবর্ষণ, নির্বিঘেœ, আক্রমণ, তীব্র, মুহূর্ত, অস্ত্রশস্ত্র, আশ্রয়, সাথি, ঝাঁঝরা, ক্ষতবিক্ষত, গৌরব, বীরশ্রেষ্ঠ, ভ‚ষিত। একাই একটি দুর্গ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ১. শব্দগুলোর পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি। অধিনায়ক পরিখা নির্বিঘেœ অকুতোভয় বীরশ্রেষ্ঠ সমাহিত উত্তর : অধিনায়ক – দলপতি, দলনেতা। পরিখা – শত্রæর আক্রমণ থেকে বাঁচার জন্যে মাটির মধ্যে তৈরি গর্ত। নির্বিঘেœ – নিরাপদে, বাধাহীনভাবে। অকুতোভয় – ভয় নেই এমন। বীরশ্রেষ্ঠ – মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বের জন্যে দেওয়া বিশেষ উপাধি। সমাহিত – কবরে শায়িত। ২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। পরিখার বীরশ্রেষ্ঠ অধিনায়ক অকুতোভয় সমাহিত নির্বিঘেœ উত্তর : ক) যাত্রীরা নির্বিঘেœ নদী পার হলো। খ) অধিনায়ক লড়াই চালিয়ে যেতে বললেন। গ) মোস্তফা কামাল একজন বীরশ্রেষ্ঠ । ঘ) সৈন্যরা পরিখার ভেতর থেকে গুলি ছুঁড়ছে। ঙ) মোস্তফা কামালকে দরুইনে সমাহিত করা হয়। চ) তিনি একজন অকুতোভয় মুক্তিযোদ্ধা। ৩. পাঠ অনুসরণ করে নিচের ঘটনার পাশে তারিখবাচক শব্দ লিখি। উত্তর : ক) পাকিস্তানি বাহিনী আখাউড়া রেললাইন ধরে এগোয় Ñ ১৬ই এপ্রিল । খ) দরুইন গ্রামে মুক্তিযোদ্ধাদের উপর গোলাবর্ষণ হয় Ñ ১৭ই এপ্রিল। গ) মোস্তফা কামাল শহিদ হলেনÑ ১৮ই এপ্রিল। ৪. আমাদের জাতীয় দিবসগুলোর পাশে তারিখবাচক শব্দ লিখি। উত্তর : ক) আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২১শে ফেব্রæয়ারি। খ) স্বাধীনতা দিবস ২৬শে মার্চ। গ) বিজয় দিবস ১৬ই ডিসেম্বর। ৫. ঠিক উত্তরটি বাছাই করে বলি ও লিখি। ক) মোস্তফা কামাল সমাহিত আছেনÑ ১. ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২. দরুইন ৩. আখাউড়া ৪. কুমিল্লা খ) এই যুদ্ধে কত জন মুক্তিযোদ্ধা নিহত হয়েছেন? ১. আট জন ২. নয় জন ৩. দশ জন ৪. এগারো জন গ) পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা এগিয়ে আসছিলÑ ১. ঢাকার দিকে ২. দরুইনের দিকে ৩. ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দিকে ৪. কুমিল্লার দিকে ঘ) ১৮ই এপ্রিল কয়টার সময়ে প্রচÐ বৃষ্টি হলো? ১. সকাল ৯টায় ২. সকাল ১১টায় ৩. দুপুর ১টায় ৪. দুপুর ২টায় উত্তর : ক) ২. দরুইন; খ) ৩. দশ জন; গ) ৩. ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দিকে; ঘ) ২. সকাল ১১টায়। ৬. প্রশ্নগুলোর উত্তর বলি ও লিখি। ক) কারা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দিকে এগিয়ে আসছিল? উত্তর : পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দিকে এগিয়ে আসছিল। খ) মুক্তিযোদ্ধারা কোথায় অবস্থান নিয়েছিল? উত্তর : মুক্তিযোদ্ধারা দরুইন গ্রামে অবস্থান নিয়েছিল। গ) মুক্তিযোদ্ধাদের সামনে কোন দুটি পথ খোলা ছিল? উত্তর : মুক্তিযোদ্ধাদের সামনে মাত্র দুটি পথই খোলা ছিল। হয় সামনাসামনি যুদ্ধ। না হয় পিছু হটে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যাওয়া। ঘ) সঙ্গীদের জীবন বাঁচাতে মোস্তফা কামাল কী সিদ্ধান্ত নিলেন? উত্তর : সঙ্গীদের জীবন বাঁচাতে মোস্তফা কামাল সবাইকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যেতে নির্দেশ দিলেন। একাই অবিরাম গুলি চালিয়ে দুশমনদের ঠেকিয়ে রাখার সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি। ঙ) একাই একটি দুর্গ কাকে বোঝানো হয়েছে? কেন? উত্তর : ‘একাই একটি দুর্গ’ বলতে বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামালকে বোঝানো হয়েছে। সঙ্গীদের জীবন রক্ষা করতে একাই অবিরাম গুলি চালিয়ে পাক বাহিনীকে ঠেকিয়ে রাখেন তিনি। তাঁর গুলির তোড়ে শত্রæরা এগোতে পারল না। তিনি যেন একাই মুক্তিবাহিনীর একটি দুর্গ হয়ে উঠেছিলেন। ৭. বিপরীত শব্দ জেনে নিই। ফাঁকা ঘরে ঠিক শব্দ বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। জীবন মৃত্যু শত্রæ মিত্র কম অনেক হালকা ভারি বন্ধ খোলা উত্তর : ক) আমাদের দেশে অনেক নদী আছে। খ) মুক্তিযুদ্ধে অনেকেই জীবন দিয়েছিলেন। গ) পাকিস্তানি সেনাদের সাথে ছিল ভারি অস্ত্রশস্ত্র। ঘ) শত্রæ বাহিনী গোলাবর্ষণ শুরু করল। ঙ) শুক্রবারে আমাদের স্কুল বন্ধ থাকে। ৮. বাক্যগুলো পড়ি। হাঁ বোঝানো এবং না বোঝানো বাক্য সম্পর্কে জেনে নিই। ওদের মোকাবেলা করা যাবে। ওদের মোকাবেলা করা যাবে না। হাঁ বোঝানো না বোঝানো এবার নিচের বাক্যগুলোকে হাঁ বোঝানো/না বোঝানো বাক্যে পরিবর্তন করি। সকালে গোলাবর্ষণ শুরু হলো। উত্তর : সকালে গোলাবর্ষণ শুরু হলো না। [না বোঝানো] শত্রæরা এগুতে পারল না। উত্তর : শত্রæরা এগুতে পারল। [হাঁ বোঝানো] মুক্তিযোদ্ধারা পিছু হটবে। উত্তর : মুক্তিযোদ্ধারা পিছু হটবে না। [না বোঝানো] একাই একটি দুর্গ অনুশীলনীর অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর  সঠিক উত্তরটি লেখ। ১. সিপাহি মোস্তফা কামাল কোন মাসে শহিদ হন? ঝ ক জানুয়ারি খ ফেব্রæয়ারি গ মার্চ ঘ এপ্রিল ২. দরুইন গ্রামটি কোন জেলায় অবস্থিত? ছ ক ঢাকা খ ব্রাহ্মণবাড়িয়া গ নোয়াখালী ঘ ময়মনসিংহ ৩. ১৯৭১ সালে মোস্তফা কামালের বয়স কত ছিল? জ ক ২২ বছর খ ২৩ বছর গ ২৪ বছর ঘ ২৫ বছর ৪. ১৬ই এপ্রিল মোস্তফা কামাল কোন খবর পেলেন? ছ ক বঙ্গবন্ধুর ভাষণের খ পাকিস্তানি বাহিনী আসার গ তুমুল গোলাবর্ষণের ঘ মুক্তিযোদ্ধার মৃত্যুর ৫. কত তারিখ থেকে পাকিস্তানিরা গোলাবর্ষণ করা শুরু করল? ছ ক ১৬ই এপ্রিল খ ১৭ই এপ্রিল গ ১৮ই এপ্রিল ঘ ১৯শে এপ্রিল ৬. মোস্তফা কামাল কিসের জন্য খবর পাঠালেন? ঝ ক খাবার সরবরাহের জন্য খ গোলা বারুদের জন্য গ হেলিকপ্টারের জন্য ঘ সেনা সহায়তার জন্য ৭. মুক্তিযোদ্ধারা গোলাবর্ষণ থেকে বাঁচতে কী করলেন? জ ক পিছু হটলেন খ পাল্টা গোলাবর্ষণ করলেন গ পরিখার ভেতর থাকলেন ঘ পানিতে ডুব দিলেন ৮. মোস্তফা কামাল সেনাবাহিনীর কোন পদে ছিলেন? জ ক হাবিলদার খ সুবেদার গ সিপাহি ঘ মেজর ৯. মোস্তফা কামাল কোন তারিখে শহিদ হন? ঝ ক ১৫ই এপ্রিল খ ১৬ই এপ্রিল গ ১৭ই এপ্রিল ঘ ১৮ই এপ্রিল  নিচের শব্দগুলোর অর্থ লেখ। সংগ্রাম, জরুরি, দুশমন, অবধারিত, অনবরত, ভ‚ষিত, সর্বোচ্চ। উত্তর : শব্দ অর্থ সংগ্রাম  যুদ্ধ। জরুরি  অত্যন্ত দরকারি। দুশমন  শত্রæ। অবধারিত  নিশ্চিত। অনবরত  কোনো রকম বিরতি ছাড়াই। ভ‚ষিত  সম্মানিত। সর্বোচ্চ  সবচেয়ে উঁচু।  নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা কর। লড়াই, সাহসী, আহত, গৌরব। উত্তর : শব্দ বাক্য লড়াই  মুক্তিযোদ্ধারা লড়াই করে দেশকে স্বাধীন করেছেন। সাহসী  সাহসী মানুষেরাই উন্নতি করে। আহত  আহতদের সেবা করা উচিত। গৌরব  ভাষাশহিদেরা আমাদের গৌরব।  নিচের শব্দগুলোর যুক্তবর্ণগুলো কোন কোন বর্ণ নিয়ে গঠিত ভেঙে দেখাও এবং প্রতিটি যুক্তবর্ণ দিয়ে একটি করে নতুন শব্দ গঠন কর। মুক্তিযোদ্ধা, ধ্বংস, বন্ধ,

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা একাই একটি দুর্গ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর Read More »

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা তালগাছ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা তালগাছ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা তালগাছ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর পোস্টে সকলকে স্বাগতম আজকের পোষ্টে তৃতীয় শ্রেণি বাংলা দ্বিতীয় অধ্যায় তালগাছ এর অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তরের সাথে সাথে অতিরিক্ত কিছু প্রশ্ন উত্তর এবং সেইসাথে আরো কিছু প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হল। ৩য় শ্রেণির বাংলা তালগাছ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর কবিতাটির মূলভাব জেনে নিই তালগাছের মনের ইচ্ছা নিয়ে কবিমনের কল্পনার কথা বলা হয়েছে ‘তালগাছ’ কবিতায়। তালগাছকে দেখলে মনে হয় সে যেন এক পায়ে ভর করে দাঁড়িয়ে আছে। কবি ভাবেন তালগাছ বুঝি আকাশে উড়াল দিতে চায়। কিন্তু তার তো আর পাখির মতো ডানা নেই। তাই নিজের পাতাগুলোকেই ডানা হিসেবে ভেবে নেয় সে। বাতাস বইলে ডানাগুলো মেলে সে যেন আকাশে উড়ে বেড়ায়। বাতাস থেমে গেলে তালগাছের মনের ইচ্ছার পরিবর্তন হয়। তখন পৃথিবীর পরিচিত কোণটিকেই তার ভালো লাগে।  বানানগুলো লক্ষ করি উঁকি, ফুঁড়ে, ইচ্ছা, কাঁপা, ঝরঝর, পৃথিবী, কোণ। তালগাছ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি। সাধ থত্থর উত্তর : সাধ – ইচ্ছা। থত্থর – থর থর। ২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। থত্থর সাধ উত্তর : ক) দীপুর পাখির মতো ওড়ার সাধ হয়েছে। খ) শীলা শীতে থত্থর করে কাঁপছে। ৩. কথাগুলো বুঝে নিই। পত্তর – পাতা। ফেরে – ফিরে আসে। ফেরে তার মনটি – তার ইচ্ছে বদলে যায়। আরবার – আরেকবার। ৪. ডান দিক থেকে ঠিক শব্দটি বেছে নিয়ে খালি জায়গায় বসাই। ক) তালগাছ এক পায়ে দাঁড়িয়ে সব গাছ ……….। খ) তারপরে হাওয়া যেই নেমে যায় ………. ………. থেমে যায়। গ) যেই ভাবে, মা যে হয় মাটি তার ভালো লাগে ………. ………. কোণটি। উত্তর : ক) তালগাছ এক পায়ে দাঁড়িয়ে সব গাছ ছাড়িয়ে । খ) তারপরে হাওয়া যেই নেমে যায় পাতা কাঁপা থেমে যায়। গ) যেই ভাবে, মা যে হয় মাটি তার ভালো লাগে আরবার পৃথিবীর কোণটি। ৫. ঠিক উত্তরটি বাছাই করে বলি ও লিখি। ক) তালগাছ মনে মনে কাকে মা বলে ভাবে? ১. মেঘকে ২. আকাশকে ৩. মাটিকে ৪. পৃথিবীকে খ) তালগাছের মনে কী ইচ্ছে জাগে? ১. সব গাছের চেয়ে উঁচু হবে ২. পাতায় ভর করে ভাসবে ৩. আকাশে উঁকি মেরে দেখবে ৪. কালো মেঘ ফুঁড়ে উড়ে যাবে গ) তালগাছের ইচ্ছে কখন বদলায়? ১. মায়ের কথা মনে হলে ২. দিন শেষ হলে ৩. বাতাস থেমে গেলে ৪. বেড়ানো শেষ হলে উত্তর : ক) ৩. মাটিকে; খ) ৪. কালো মেঘ ফুঁড়ে উড়ে যাবে; গ) ৩. বাতাস থেমে গেলে। ৬. মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি। ক) তালগাছকে দেখে কী মনে হয়? উত্তর : তালগাছকে দেখে মনে হয় সে যেন এক পায়ে দাঁড়িয়ে আছে। যেন অন্য সব গাছ ছাড়িয়ে আকাশে উঁকি মারে সে। খ) ‘মনে সাধ কালো মেঘ ফুঁড়ে যায়’ কথাটির অর্থ কী? উত্তর : ‘মনে সাধ কালো মেঘ ফুঁড়ে যায়’Ñ কথাটির অর্থ হলো আকাশের কালো মেঘ ভেদ করে উড়ে যাওয়ার ইচ্ছা। তালগাছের মনে এই ইচ্ছাটি জাগে। গ) তালগাছ কীভাবে তার ইচ্ছেকে ছড়িয়ে দেয়? উত্তর : হাওয়া বইলে তালগাছের পাতা থরথর করে কাঁপে। তালগাছ মনে মনে ভাবে এই পাতাগুলোই বুঝি তার ডানা। সেই ডানায় ভর করেই আকাশে উড়ে বেড়াবার কথা ভাবে সে। এভাবেই তালগাছ তার গোল গোল পাতাতে নিজের ইচ্ছেকে ছড়িয়ে দেয়। ঘ) তালগাছ পাখা চায় কেন? উত্তর : তালগাছের মনে পাখির মতো পাখা মেলে আকাশের কালো মেঘ ফুঁড়ে একেবারে উড়ে যাওয়ার সাধ জাগে। এ জন্যই সে পাখা চায়। ৭. গাছের যতœ নেওয়া সম্পর্কে তিনটি বাক্য মুখে মুখে বলি ও লিখি। উত্তর : গাছের যতœ সম্পর্কে তিনটি বাক্য : ১) আমরা নিয়মিত গাছে পানি দেব। ২) গাছের চারপাশের আগাছা পরিষ্কার করব। ৩) অকারণে গাছের পাতা, ফুল, ফল ছিঁড়ব না এবং ডাল ভাঙব না। ৮. নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য তৈরি করি। উত্তর : পৃথিবী পৃথিবী দেখতে কমলালেবুর মতো। সাধ খোকার পৃথিবীটা ঘুরে দেখার সাধ জাগে। মনে মনে আমি মনে মনে সৃষ্টিকর্তাকে ডাকছি। ডানা পাখিরা ডানা মেলে উড়ে বেড়ায়। মাটি ভালো ফসলের জন্য দরকার উর্বর মাটি। ৯. ‘তালগাছ’ কবিতার প্রথম বারো লাইন মুখস্থ লিখি। উত্তর : পাঠ্য বই থেকে কবির নামসহ ‘তালগাছ’ কবিতার প্রথম বারো লাইন মুখস্থ কর। এরপর খাতায় লেখ। ১০. কবিতাটি আবৃত্তি করি। উত্তর : পাঠ্য বই থেকে কবির নামসহ কবিতাটি মুখস্থ করে নাও। এরপর শিক্ষক বা সহপাঠীর সাহায্য নিয়ে আবৃত্তি কর। ১১. ছবি দেখি এবং ইচ্ছেমতো বাক্য লিখি। উত্তর : তালগাছ খোকার খুব প্রিয়। গাছগুলোকে দেখলেই মনে হয় ওরা যেন এক পায়ে ভর করে দাঁড়িয়ে আছে। আর থেকে থেকে আকাশে উঁকি মারছে। খোকার খুব ইচ্ছে হয় লম্বা তালগাছটার মাথায় চড়তে। ও ভাবে, ওর যদি পাখির মতো ডানা থাকত, তাহলে উড়ে গিয়ে বসত তালগাছের এক্কেবারে মগডালে। অত উঁচু থেকে নিচের সবকিছু দেখতে কেমন অন্য রকম লাগত, তা-ই কল্পনা করে খোকা। তালগাছ অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর  সঠিক উত্তরটি লেখ। ১. তালগাছ কোথায় উঁকি মারে? ছ ক কালো মেঘে খ আকাশে গ গোল গোল পাতাতে ঘ বাতাসে ২. সারাদিন কী কাঁপে? ছ ক বাতাস খ পাতা গ মেঘ ঘ ডানা ৩. তালগাছ কিসে তার ইচ্ছা মেলে দেয়? ঝ ক মেঘে খ বাতাসে গ শিকড়ে ঘ পাতায়  নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা কর। পাখা, মন, হাওয়া, সারাদিন। উত্তর : শব্দ বাক্য পাখা  শালিকের পাখায় সাদা দাগ থাকে। মন  শরীর সুস্থ থাকলে মন ভালো থাকে। হাওয়া  ভোরের মিষ্টি হাওয়ায় মন জুড়িয়ে যায়। সারাদিন  আজ সারাদিন ঘরে থাকব।  উপযুক্ত শব্দ দিয়ে শূন্যস্থান পূরণ কর। কালো, আরবার, এক পায়ে, মাটি, মানা। ক) তালগাছ  দাঁড়িয়ে। খ)  মেঘ ফুঁড়ে যায়। গ) ভালো লাগে । ঘ) উড়ে যেতে  নেই। উত্তর : ক) এক পায়ে; খ) কালো; গ) আরবার; ঘ) মানা।  ডান পাশের বাক্যাংশের সাথে বাম পাশের বাক্যাংশের মিল কর। যেন কোথা পৃথিবীর কোণটি কোথা পাবে উড়ে যায় ভালো লাগে আরবার যাবে ও উড়ে যেতে পাখা সে মানা নেই উত্তর : যেন কোথা  যাবে ও। কোথা পাবে  পাখা সে। ভালো লাগে আরবার  পৃথিবীর কোণটি। উড়ে যেতে  মানা নেই।  নিচের শব্দগুলোর সমার্থক শব্দ লেখ। হাওয়া, গাছ, পৃথিবী, মন, আকাশ, সাধ। উত্তর : শব্দ সমার্থক শব্দ হাওয়া  বাতাস, পবন। গাছ  বৃক্ষ, তরু। পৃথিবী  ধরণী, দুনিয়া। মন  অন্তর, হৃদয়। আকাশ  গগন, আসমান। সাধ  ইচ্ছা, আকাক্সক্ষা।  নিচের বানানগুলো শুদ্ধ করে লেখ। ফুড়ে, পৃথিবি, ঝরজর, থত্থুর, ইছ্ছা। উত্তর : ভুল বানান শুদ্ধ বানান ফুড়ে  ফুঁড়ে পৃথিবি  পৃথিবী ঝরজর  ঝরঝর থত্থুর  থত্থর ইছ্ছা  ইচ্ছা  কোনটি কোন পদ লেখ। কাঁপে, পৃথিবী, ইচ্ছা, উড়ে যায়, সে। উত্তর : শব্দ পদ কাঁপে  ক্রিয়া পৃথিবী  বিশেষ্য ইচ্ছা  বিশেষ্য

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা তালগাছ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর Read More »

তৃতীয় শ্রেণি বাংলা কুজো বুড়ির গল্প অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণি বাংলা কুজো বুড়ির গল্প অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণি বাংলা কুজো বুড়ির গল্প অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর পোস্টে সবাইকে স্বাগতম আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে কুঁজো বুড়ির গল্প অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তরের সাথে সাথে অতিরিক্ত কিছু প্রশ্ন উত্তর নিয়ে আলোচনা করব। ৩য় শ্রেণি বাংলা কুজো বুড়ির গল্প অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর গল্পটির মূলভাব জেনে নিই আমাদের দেশে মানুষের মুখে মুখে প্রচলিত রয়েছে অনেক গল্প। কুঁজো বুড়ির গল্পটি তেমনই একটি। এ গল্পের কুঁজো বুড়ি নাতনির বাড়ি যাওয়ার সময় বাঘ আর শেয়ালের মুখোমুখি হয়। দুজনই বুড়িকে খেতে চাইলে বুড়ি কৌশলে নিজেকে রক্ষা করে। ফেরার পথে বুড়ির নাতনির বুদ্ধির কাছে হেরে যায় বাঘ। আর শেয়াল কুপোকাৎ হয় বুড়ির উপস্থিত বুদ্ধির জোরে। এভাবে বুদ্ধিমত্তার কারণে বুড়ির জীবন রক্ষা পেল।  বানানগুলো লক্ষ করি কুঁজো, মহাচিন্তা, ফাঁকি, চিৎকার, নিমেষে, নাস্তানাবুদ, মুশকিল, জোগাড়, দূর, এক্ষুনি, মহানন্দে। কুজো বুড়ির গল্প অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি। কুঁজো খিদে মুশকিল এক্ষুনি তক্ষুনি নাস্তানাবুদ উত্তর : কুঁজো  যার পিঠ বাঁকা ও ফোলা। খিদে  ক্ষুধা। মুশকিল  অসুবিধা। এক্ষুনি  এখনি। একটুও দেরিতে নয়। তক্ষুনি  তখনই। নাস্তানাবুদ  নাজেহাল। ২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। নাস্তানাবুদ এক্ষুনি তক্ষুনি মুশকিল খিদে উত্তর : ক) ফুলির খুব খিদে পেয়েছে। খ) আমাকে এক্ষুনি যেতে হবে। গ) কাজটা করতে গেলে মুশকিল হবে। ঘ) তক্ষুনি কাজটা করে ফেললে ভালো হতো। ঙ) কুকুরগুলো শেয়ালটাকে নাস্তানাবুদ করে ছাড়ল। ৩. যুক্তবর্ণগুলো চিনে নিই। যুক্তবর্ণ দিয়ে তৈরি করা নতুন শব্দ পড়ি। আচ্ছা খাচ্ছে, ইচ্ছা ধাক্কা ছক্কা, এক্কা ৪. ঠিক উত্তরটি বাছাই করে বলি ও লিখি। ক) কুঁজো বুড়ি বাড়ি পাহারা দিতে কাদের বলল? ১. দারোয়ানদের ২. পাহারাদারদের ৩. কুকুর তিনটিকে ৪. নাতনিকে খ) বিপদ দেখে বুড়ি শেয়ালকে বলেছিলÑ “আগে নাতনির বাড়ি যাই। খেয়ে দেয়ে মোটা তাজা হয়ে আসি।” এ কথায় বুড়ির কিসের পরিচয় পাওয়া যায়? ১. বুদ্ধির ২. বোকামির ৩. রসিকতার ৪. রাগের গ) নিমেষেই ছুটে এলো বুড়ির কুকুর তিনটা। কেন? ১. শেয়ালের ডাক শুনে ২. গানের সুরে বুড়ির চিৎকার শুনে ৩. শেয়ালের গান শুনে ৪. মুরগির খোঁজ পেয়ে ঘ) নাতনি বুড়িকে লাউয়ের খোলে ঢুকিয়ে সঙ্গে কী কী খাবার দিল? ১. চিঁড়ে আর দই ২. চিঁড়ে আর গুড় ৩. গুড় আর মুড়ি ৪. গুড় আর খই উত্তর : ক) ৩. কুকুর তিনটিকে; খ) ১. বুদ্ধির; গ) ২. গানের সুরে বুড়ির চিৎকার শুনে; ঘ) ২. চিঁড়ে আর গুড়। ৫. মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি। ক) বুড়ির কয়টি কুকুর ছিল? তাদের নাম কী কী? উত্তর : বুড়ির তিনটি কুকুর ছিল। তাদের নামÑ রঙ্গা, বঙ্গা ও ভুতো। খ) বুড়ি কোথায় যাচ্ছিল? উত্তর : বুড়ি তার নাতনির বাড়ি যাচ্ছিল। গ) কুকুর তিনটাকে সে কী বলে গেল? উত্তর : কুকুর তিনটাকে সে বলে গেল, ‘তোরা বাড়ি পাহারা দে। আমি নাতনিকে দেখে আসি।’ ঘ) বুড়ি শেয়ালকে কী বলল? উত্তর : বুড়ি শেয়ালকে বলল, ‘আমাকে এখন খেয়ো না। আমার গায়ে কি মাংস আছে? আগে নাতনির বাড়ি যাই, খেয়ে দেয়ে মোটাতাজা হয়ে আসি। তখন বরং খেয়ো।’ ঙ) বুড়ি বাঘকে কী বলল? উত্তর : বুড়ি শেয়ালকে যে কথা বলেছিল বাঘকেও তা-ই বলল। সে বাঘকে বলল, ‘আমাকে এখন খেয়ো না। আমার গায়ে কি মাংস আছে? আগে নাতনির বাড়ি যাই। খেয়ে দেয়ে মোটাতাজা হয়ে আসি। তখন বরং খেয়ো।’ চ) নাতনির বাড়িতে গিয়ে বুড়ি মোটা হলো কীভাবে? উত্তর : নাতনির বাড়িতে কদিন মজার মজার খাবার খেয়ে বুড়ি মোটা হয়ে উঠল। ছ) নাতনি বুড়িকে কী রকম করে পাঠাল? উত্তর : নাতনি বুদ্ধি করে বুড়ির জন্য মস্ত এক লাউয়ের খোল জোগাড় করল। চিঁড়ে আর গুড় দিয়ে বুড়িকে তার ভিতরে ঢুকিয়ে দিল। তারপর খোলটিকে দিল জোরে এক ধাক্কা। খোল চলল গড়িয়ে গড়িয়ে। এভাবেই নাতনি বুড়িকে বাড়ি পাঠাল। জ) বাড়ি ফেরার পথে কার কার সঙ্গে বুড়ির দেখা হলো? উত্তর : বাড়ি ফেরার পথে বাঘ ও শেয়ালের সাথে বুড়ির দেখা হলো। ঝ) বুড়ি কীভাবে বাঁচল? উত্তর : বুড়ি বুদ্ধি করে গানের সুরে সুরে তার কুকুর তিনটাকে ডাকল। নিমেষেই কুকুর তিনটা ছুটে এসে শেয়ালকে ঘিরে ফেলল। কুকুরদের আক্রমণে শেয়াল কুপোকাৎ হলো। এভাবেই নিজের বুদ্ধির জোরে বুড়ি বেঁচে গেল। ৬. বাক্যগুলো পড়ি। বাক্যের শেষে দাড়ি এবং প্রশ্নচিহ্ন বসাই। উত্তর : ক) আমার গায়ে কি মাংস আছে খ) সে আজ বাড়ি যাবে গ) সে ফিরবে কীভাবে ঘ) ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী ঙ) ভেতরে কী আছে চ) আমরা আমাদের দেশকে ভালোবাসি ছ) এবার যাবে কোথায় প্রশ্নচিহ্ন বাক্যে কিছু জানার ভাব বা জানার ইচ্ছে বোঝায়। এগুলোকে বলে প্রশ্নবাক্য। এ ধরনের বাক্যের শেষে প্রশ্নচিহ্ন (?) বসে। ৭. কুঁজো বুড়ির গল্পটা মুখে মুখে বলি। উত্তর : পাঠ্য বই থেকে গল্পটা পড়ে নাও। এবার নিজে নিজে বলার চেষ্টা কর। ৮. গল্পটি দলে অভিনয় করি। [শিক্ষক সহায়তা করবেন] উত্তর : শিক্ষকের সাহায্য নিয়ে সহপাঠীরা মিলে অভিনয় করে দেখানোর চেষ্টা কর। ৯. পোষা প্রাণী সম্পর্কে তিনটি বাক্য লিখি। উত্তর : পোষা প্রাণী সম্পর্কে তিনটি বাক্য : ১) আমরা বাড়িতে গরু, ছাগল, কুকুর, বিড়াল, খরগোশ, কবুতর ইত্যাদি পশুপাখি পুষে থাকি। ২) পোষা প্রাণীদের সাথে মানুষের নিবিড় মমতার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ৩) পোষা প্রাণীরা নানাভাবে আমাদের উপকার করে। ১০. ছবি দেখে গল্প বলি ও লিখি। উত্তর : শুভ জীবজন্তুদের খুব ভালোবাসে। বাড়িতে সে দুটি খরগোশ পোষে। একটির নাম রেখেছে নিতু, আরেকটির মিতু। খরগোশ দুটিকে শুভ খুব আদর করে। ওদের ঘাস, লতাপাতা, শাক-সবজি ইত্যাদি খেতে দেয়। খরগোশগুলোও তাকে খুব পছন্দ করে। নাম ধরে ডাকলেই সাড়া দেয়। ওরা সব সময় শুভর কাছে কাছে থাকে। কুজো বুড়ির গল্প অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর  সঠিক উত্তরটি লেখ। ১. কুঁজো বুড়ির কয়টি কুকুর ছিল? ছ ক ২টি খ ৩টি গ ৪টি ঘ ৫টি ২. নাতনির বাড়ি যাওয়ার পথে কার সাথে বুড়ির প্রথম দেখা হলো? জ ক বাঘের সাথে খ নাতনির সাথে গ শেয়ালের সাথে ঘ ভুতোর সাথে ৩. বুড়ি নাতনির বাড়িতে গিয়েছিল কেন? চ ক নাতনিকে দেখে আসতে খ মজার খাবার খেতে গ নাতনিকে নিয়ে আসতে ঘ মনের সুখে গান গাইতে ৪. লাউয়ের খোলের ভিতর কে ছিল? চ ক কুঁজো বুড়ি খ বুড়ির নাতনি গ বাঘ ঘ শেয়াল ৫. লাউয়ের খোল দেখে বাঘ কী করল? জ ক গন্ধ শুঁকল খ ভেঙে ফেলল গ ধাক্কা দিল ঘ ভয়ে পালাল ৬. কোনটির মাধ্যমে বুড়ির বুদ্ধির পরিচয় পাওয়া যায়? ছ ক মোটাতাজা হওয়া খ গান করা গ ছড়া কাটা ঘ চিঁড়ে আর গুড় খাওয়া  নিচের শব্দগুলোর অর্থ লেখ। খানিক দূরে, ঢিবি, নিমেষে, মরমর, মহানন্দে। উত্তর : শব্দ অর্থ খানিক দূরে  সামান্য দূরে। ঢিবি  মাটির স্তূপ। নিমেষে  সাথে সাথে, মুহূর্তের মধ্যে। মরমর  মরে যাওয়ার মতো অবস্থা। মহানন্দে  অনেক আনন্দের সাথে।  নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা কর। পাহারা,

তৃতীয় শ্রেণি বাংলা কুজো বুড়ির গল্প অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর Read More »

Scroll to Top