তৃতীয় শ্রেণি

তৃতীয় শ্রেণি বাংলা হাটে যাব অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণি বাংলা হাটে যাব অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণি বাংলা হাটে যাব অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর পোস্টে সবাইকে স্বাগতম। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে তৃতীয় শ্রেণীর দ্বিতীয় অধ্যায় হাটে যাব অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর সেইসাথে অতিরিক্ত কিছু প্রশ্ন উত্তর এবং প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী সিলেবাস অনুযায়ী একটি মডেল টেস্টের প্রশ্ন দেখব। তৃতীয় শ্রেণি বাংলা হাটে যাব অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ছড়াটির মূলভাব জেনে নিই ছোট্ট শিশুটি হাটে যেতে চায়। মাঝিকে সে অনুরোধ করে তাকে নৌকায় করে হাটে নিয়ে যেতে। মাঝি নদী পারাপারের জন্য শিশুটির কাছে টাকা চায়। কিন্তু তার কাছে কোনো টাকা-পয়সা নেই। মাঝি বলে, শিশুর মুখের সোনার টুকরোর মতন মিষ্টি হাসিটি পেলেই সে খুশিমনে তাকে নদী পার করে দেবে। শিশুটি এ কথা শুনে খুব আনন্দিত হয়। হাটে যাব অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি। নিঘাটা কড়ি নেই কড়া নেই উত্তর : নিঘাটা – যেখানে ঘাট নেই। যেখানে নৌকা ভেড়ানোর জায়গা নেই। কড়ি নেই কড়া নেই – টাকা-পয়সা নেই। ২. ছড়াটি মুখে মুখে বলি। উত্তর : নিজে নিজে চেষ্টা কর। ৩. আমার জানা আর একটি ছড়া বলি। উত্তর : মুচকি হাসি গিয়াস উদ্দিন রূপম জন্মদিনে আনবো কিনে খেলনা-ঘুড়ি আলতা নূপুর। আনবো কিনে পয়সা বিনে রোদ ঝলোমল স্বচ্ছ দুপুর। মুক্ত পাখি নীল জোনাকি জুঁই-চামেলি হাসনাহেনা। আর তবে কী আনবো ঠিকই মুচকি হাসি একটু দে না। ৪. ছবি দেখি। ছবিতে কে কী করছে তা মুখে মুখে বলি ও লিখি। উত্তর : উপরের ছবিতে গ্রামের একটি হাট দেখা যাচ্ছে। হাটটি নদীর পাড়ে অবস্থিত। একটি নৌকা এসে ক‚লে ভিড়েছে। নৌকা থেকে মালপত্র বিক্রির জন্য হাটে তোলা হচ্ছে। মানুষজন কেনাবেচায় ব্যস্ত। ছোট শিশুরাও আপনজনের সাথে হাটে এসেছে। একজন বাউল গাছের নিচে দাঁড়িয়ে একতারা হাতে গান করছেন। হাটে যাব অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা কর। মাঝি, হাসি, সোনা। উত্তর : শব্দ বাক্য মাঝি  মাঝি নৌকা চালায়। হাসি  শিশুটির মুখে সারাক্ষণ হাসি লেগেই থাকে। সোনা  সোনা অত্যন্ত মূল্যবান ধাতু।  শূন্যস্থান পূরণ কর। ক)  নায়ের মাঝি আমায় নিয়ে যাও। খ) কড়ি নেই  নেই আর কিবা নেবে? গ) হাসিটুকু নিও আর  নিও। ঘ)  মুখে সোনা হাসি। উত্তর : ক) নিঘাটা; খ) কড়া; গ) খুশিটুকু; ঘ) সোনা।  ডান পাশের বাক্যাংশের সাথে বাম পাশের বাক্যাংশের মিল কর। ঘাটে নেই কড়া নেই হাসিটুকু নিও আর তার কিছু দিও কড়ি নেই নাও খুশিটুকু নিও উত্তর : ঘাটে নেই  নাও। হাসিটুকু নিও আর  খুশিটুকু নিও। কড়ি নেই  কড়া নেই।  নিচের শব্দগুলোর সমার্থক শব্দ লেখ। নাও, খুশি, সোনা। উত্তর : শব্দ সমার্থক শব্দ নাও  নৌকা খুশি  আনন্দ সোনা  স্বর্ণ  নিচের কোনটি কোন পদ লেখ। হাট, হাসি, খুশি, যাব, নেবে। উত্তর : শব্দ পদ হাট  বিশেষ্য হাসি  বিশেষ্য খুশি  বিশেষণ যাব  ক্রিয়া নেবে  ক্রিয়া প্রাথমিক সমাপনী নমুনা প্রশ্ন ও উত্তর নিচের কবিতাংশটি পড়ে ১, ২, ৩ ও ৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ। হাটে যাব হাটে যাব ঘাটে নেই নাও নিঘাটা নায়ের মাঝি আমায় নিয়ে যাও। নিয়ে যাব নিয়ে যাব কত কড়ি দেবে, কড়ি নেই কড়া নেই আর কিবা নেবে? সোনা মুখে সোনা হাসি তার কিছু দিও। হাসিটুকু নিও আর খুশিটুকু নিও। ১. সঠিক উত্তরটি উত্তরপত্রে লেখ। ১) অনুচ্ছেদে প্রকাশিত হয়েছে খোকার (ক) নৌকায় চড়ার ইচ্ছা (খ) গ্রামে যাওয়ার ইচ্ছা (গ) হাটে যাওয়ার ইচ্ছা (ঘ) নৌকা বাওয়ার ইচ্ছা ২) কার মুখে সোনা হাসি? (ক) খোকার (খ) মাঝির (গ) নদীর (ঘ) হাটের ৩) খোকার কী নেই? (ক) খুশি (খ) টাকা-পয়সা (গ) হাসি (ঘ) হাটে যাওয়ার ইচ্ছা ৪) খোকা হাটে নিয়ে যাওয়ার কথা কাকে বলেছে? (ক) নদীকে (খ) নাওকে (গ) মাঝিকে (ঘ) বাবাকে ৫) ঘাটে কী নেই? (ক) সিঁড়ি (খ) নাও (গ) পানি (ঘ) মাঝি উত্তর : ১) (গ) হাটে যাওয়ার ইচ্ছা; ২) (ক) খোকার; ৩) (খ) টাকা-পয়সা; ৪) (গ) মাঝিকে; ৫) (খ) নাও। ২. নিচের শব্দগুলোর অর্থ লেখ। নাও, ঘাট, মাঝি, নিঘাটা, কড়া কড়ি। উত্তর : শব্দ অর্থ নাও  নৌকা। ঘাট  নৌকা ভেড়ানোর জায়গা। মাঝি  যে নৌকা বায়। নিঘাটা  যেখানে ঘাট নেই। কড়া কড়ি  টাকা-পয়সা। ৩. নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ। ক) খোকা কোথায় যেতে চায়? উত্তর : খোকা হাটে যেতে চায়। খ) খোকাকে হাটে নিয়ে যেতে মাঝি শেষ পর্যন্ত কী চায়? উত্তর : খোকাকে হাটে নিয়ে যেতে মাঝি শেষ পর্যন্ত খোকার সোনা মুখের সোনা হাসি চায়। গ) খোকা মাঝিকে কী দিতে রাজি হয়? উত্তর : খোকা মাঝিকে তার মুখের হাসিটুকু আর মনের খুশিটুকু দিতে রাজি হয়। ৪. কবিতাংশটির মূলভাব লেখ। উত্তর : খোকা হাটে যেতে চায়। মাঝিকে সে অনুরোধ করে তাকে হাটে নিয়ে যেতে। মাঝি খোকার কাছে নদী পারাপারের ভাড়া চায়। কিন্তু খোকার কাছে কোনো টাকা-পয়সা নেই। শেষ পর্যন্ত মাঝি খোকার মুখের সোনা হাসির বিনিময়ে তাকে নৌকায় নিতে রাজি হয়। পাঠ্য বই বহিভর্‚ত- যোগ্যতাভিত্তিক এ অংশে পাঠ্য বই বহিভর্‚ত অনুচ্ছেদ/কবিতাংশ দেওয়া থাকবে। প্রদত্ত অনুচ্ছেদ/কবিতাংশ পড়ে ৩ ধরনের প্রশ্নের উত্তর করতে হবে। এখানে থাকবে- ৫. বহুনির্বাচনি প্রশ্ন, ৬. শূন্যস্থান পূরণ ও ৭. প্রশ্নের উত্তর লিখন। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর করতে হবে। পাঠ্য বই বহিভর্‚ত অনুচ্ছেদ/কবিতাংশ পরীক্ষায় কমন পড়বে না। তাই এটি এখানে দেওয়া হলো না। তবে পরীক্ষার প্রশ্নের পূর্ণাঙ্গ নমুনা (ঋড়ৎসধঃ) বোঝার সুবিধার্থে বইয়ের প্রথম দুটি অধ্যায়ে পাঠ্য বই বহিভর্‚ত অংশটি সংযোজন করা হয়েছে। ৮. নিচের যুক্ত বর্ণগুলো কোন কোন বর্ণ নিয়ে তৈরি ভেঙে দেখাও এবং প্রতিটি যুক্তবর্ণ দিয়ে একটি করে শব্দ গঠন করে বাক্যে প্রয়োগ দেখাও। ঙ্গ, ফ্র, ঙ্ক, চ্ছ, কৃ। উত্তর : ঙ্গ = ঙ + গ – অঙ্গ – ছেলেটির অঙ্গ ঘামে ভেজা। ফ্র = ফ + র-ফলা ( ্র ) – ফ্রক – খুকী ফ্রক পরেছে। ঙ্ক = ঙ + ক – অঙ্ক – বাদল অঙ্ক কষছে। চ্ছ = চ + ছ – কচ্ছপ – কচ্ছপ খুব ধীরে চলে। কৃ = ক + ঋ-কার ( ৃ ) – কৃষক – কৃষক মাঠে কাজ করেন। ৯. সঠিক স্থানে বিরামচিহ্ন বসিয়ে অনুচ্ছেদটি আবার লেখ। (কবিতার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়) ১০. ক্রিয়াপদের চলিত রূপ লেখ। যাইব, দিয়াছিল, লইয়া, ভিড়াইবার, জানিয়া। উত্তর : ক্রিয়াপদ চলিত রূপ যাইব  যাব দিয়াছিল  দিয়েছিল লইয়া  নিয়ে ভিড়াইবার  ভেড়াবার জানিয়া  জেনে ১১. নিচের শব্দগুলোর বিপরীত শব্দ লেখ। হাসি, খুশি, নেই, জানা, দেবে। উত্তর : শব্দ বিপরীত শব্দ হাসি  কান্না খুশি  অখুশি নেই  আছে জানা  অজানা দেবে  নেবে ১২. নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও। সোনা মুখে সোনা হাসি তার কিছু দিও। নিঘাটা নায়ের মাঝি আমায় নিয়ে যাও। কড়ি নেই কড়া নেই আর কিবা নেবে? নিয়ে যাব নিয়ে যাব কত কড়ি দেবে,

তৃতীয় শ্রেণি বাংলা হাটে যাব অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর Read More »

তৃতীয় শ্রেণি বাংলা রাজা ও তার তিন কন্যা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণি বাংলা রাজা ও তার তিন কন্যা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে আমরা তৃতীয় শ্রেণি বাংলা রাজা ও তার তিন কন্যা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর দেখব। আজকের পোস্টে সবাইকে স্বাগতম। ৩য় শ্রেণি বাংলা রাজা ও তার তিন কন্যা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর গল্পটির মূলভাব জেনে নিই রূপকথার এই গল্পটিতে পিতা ও কন্যার মধ্যে ভালোবাসার কথা বলা হয়েছে। এক রাজা তাঁর তিন কন্যার কাছে জানতে চাইলেন কে তাঁকে কী রকম ভালোবাসে। বড় কন্যা বলল, চিনির মতো। আর মেঝো কন্যা বলল, মিষ্টির মতো ভালোবাসে। ছোট কন্যা বলল, সে রাজাকে নুনের মতো ভালোবাসে। রাজা ভাবলেন ছোট কন্যা বুঝি তাঁকে ভালোবাসে না। তাই তাকে দেওয়া হলো বনবাসের শাস্তি। একসময় নিজের বুদ্ধিমত্তা দিয়ে সে রাজাকে নুনের গুরুত্ব বুঝিয়ে দিল। রাজা বুঝতে পারলেন যে, তাঁর প্রতি ছোট কন্যার ভালোবাসা ছিল সত্যিকারের ভালোবাসা। নিজের ভুল বুঝতে পেরে রাজা ছোট কন্যাকে রাজ্যে ফিরিয়ে আনলেন। রাজা ও তার তিন কন্যা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি। জবাব হাসির রেখা অস্থির হুকুম বনবাসে অরণ্য জনপ্রাণী খেয়াল উজির নাজির পাইক বরকন্দাজ জিরিয়ে বেজায় বিস্বাদ উত্তর : জবাব  উত্তর। হাসির রেখা  হাসির চি‎হ্ন। অস্থির  চঞ্চল। হুকুম  আদেশ। বনবাসে  বনে বাস করার জন্য পাঠানো। এক ধরনের শাস্তি। অরণ্য  গাছপালায় ভরা বন জঙ্গল। জনপ্রাণী  মানুষ ও অন্যান্য প্রাণী। খেয়াল  ইচ্ছে। উজির  মন্ত্রী। নাজির  রাজার কর্মচারী। পাইক  লাঠিয়াল, পেয়াদা। বরকন্দাজ  যে সেপাইয়ের সঙ্গে বন্দুক থাকে। জিরিয়ে  বিশ্রাম করে। বেজায়  খুব বেশি। বিস্বাদ  কোনো স্বাদ নেই। ২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। হুকুম অস্থির বেজায় জনপ্রাণী বরকন্দাজরা বিস্বাদ বনবাসে উত্তর : ক) বিপদে অস্থির হওয়া ভালো নয়। খ) বাবা কাজটা করতে হুকুম দিলেন। গ) এ বছর বেজায় শীত পড়েছে। ঘ) চাঁদে কোনো জনপ্রাণী নেই। ঙ) এ খাবার খেতে একেবারে বিস্বাদ। চ) রাজা মেয়েকে বনবাসে পাঠালেন। ছ) বরকন্দাজরা জমিদার বাড়ি পাহারা দিত। ৩. যুক্তবর্ণগুলো চিনে নিই। যুক্তবর্ণ দিয়ে তৈরি করা নতুন শব্দ পড়ি। কন্যা -ন+(য-ফলা) বন্যা, বন্য বরকন্দাজ -ন+দ- ছন্দ, খন্দ প্রাণী -প+(র-ফলা) প্রথম, প্রাণ ক্ষুধার্ত -ক+ষ- ক্ষমা, ক্ষণ রান্না -ন+ন- কান্না, পান্না ৪. শূন্যস্থান পূরণ করি। ক) বকুল বলল, আমি তোমাকে  মতো ভালোবাসি। খ) রাজা একটু  হাসলেন। গ) পারুলকে পাঠানো হলো । ঘ) পারুল ফিরে আসায় রাজ্যে সবার মুখে  ফুটল। উত্তর : ক) মিষ্টির; খ) মুচকি; গ) বনবাসে; ঘ) হাসি। ৫. ঠিক উত্তরটি বাছাই করে বলি ও লিখি। ক) রাজাকে কে কীরকম ভালোবাসেÑ সে প্রশ্নের উত্তরে প্রথম কন্যা কী বলল? ১. আমি তোমাকে নুনের মতো ভালোবাসি ২. আমি তোমাকে মিষ্টির মতো ভালোবাসি ৩. আমি তোমাকে চিনির মতো ভালোবাসি ৪. আমি তোমাকে গুড়ের মতো ভালোবাসি খ) রাজার ছোট মেয়েকে বনের মধ্যে কারা বাড়ি বানিয়ে দিল? ১. রাজার লোকেরা ২. বনের পরিরা ৩. বনের পশুরা ৪. বনের পাখিরা গ) আমাকে চিনতে পেরেছেন? রাজাকে এ প্রশ্ন কে করল? ১. শিমুল ২. বকুল ৩. পারুল ৪. রানি ঘ) রাজা খুব খুশি হলেন কেন? ১. সাজানো খাবার দেখে ২. ছোট মেয়েকে দেখে ৩. শিকার করতে এসে ৪. নানা ফলমূল খেয়ে উত্তর : ক) ৩. আমি তোমাকে চিনির মতো ভালোবাসি; খ) ২. বনের পরিরা; গ) ৩. পারুল; ঘ) ১. সাজানো খাবার দেখে। ৬. মুখে মুখে উত্তর বলি। ক) শিমুল বকুল পারুল -এদের পরিচয় কী? উত্তর : শিমুল বকুল পারুল তিন বোন। তারা রাজার তিন কন্যা। খ) মেয়েদের কাছে রাজার প্রশ্নটা কী ছিল? উত্তর : মেয়েদের কাছে রাজা একটি সহজ প্রশ্ন করেছিলেন। প্রশ্নটা ছিলÑ কে তাঁকে কী রকম ভালোবাসে। গ) শিমুল ও বকুলের উত্তর শুনে রাজার কেমন লাগল? উত্তর : শিমুল ও বকুলের উত্তর শুনে রাজা খুশি হলেন। বড় কন্যা শিমুলের উত্তর শুনে তিনি মুচকি হাসলেন। মেঝো কন্যা বকুলের উত্তরেও তাঁর মুখে দেখা দিল হাসির রেখা। ঘ) তোমাকে আমি নুনের মতো ভালোবাসি। এ কথা কে বলেছিল? উত্তর : তোমাকে আমি নুনের মতো ভালোবাসি Ñএ কথা বলেছিল রাজার ছোট কন্যা পারুল। ঙ) রাজা ছোট কন্যাকে কী করলেন? উত্তর : ছোট কন্যা পারুলকে রাজা বনবাসের শাস্তি দিলেন। পারুলকে গভীর জঙ্গলে ফেলে দিয়ে আসার নির্দেশ দিলেন তিনি। চ) বনে রাজার মেয়েকে কারা ফলমূল এনে দিল? উত্তর : বনের হরিণ, খরগোশ ও ময়ূর রাজার মেয়ে পারুলের দুঃখে দুঃখী হলো। তারা রাজার মেয়েকে নানা ফলমূল এনে দিল। ছ) খাবার মুখে দিয়ে রাজা বিরক্ত হলেন কেন? উত্তর : রাজাকে যে খাবারগুলো দেওয়া হয়েছিল তার কোনোটাতেই নুন ছিল না। ফলে খাবারগুলো রাজার মুখে অত্যন্ত বিস্বাদ লেগেছিল। যে কারণে খাবার মুখে দিয়ে রাজা বিরক্ত হলেন। জ) তিনি কীভাবে নিজের ভুল বুঝতে পারলেন? উত্তর : রাজাকে নুনের মতো ভালোবাসে বলায় ছোট কন্যা পারুলকে বনবাসের শাস্তি দেন রাজা। কিন্তু পরবর্তীতে সে রাজাকে কৌশলে নুনের প্রয়োজনীয়তা বুঝিয়ে দেয়। তখন রাজা বুঝতে পারেন যে তাঁর প্রতি পারুলের ভালোবাসা খাঁটি ছিল। এভাবেই রাজা তাঁর ভুল বুঝতে পারলেন। ঝ) রাজার রাজ্যে আবার সুখ এলো কেন? উত্তর : পারুল রাজ্যে ফিরে আসায় সবার মুখে হাসি ফুটল। রাজার রাজ্যে আবার সুখ ফিরে এলো। ৭. উত্তরগুলো লিখি। ক) কার উত্তর শুনে রাজার মুখ কালো হয়ে গেল? উত্তর : ছোট কন্যা পারুলের উত্তর শুনে রাজার মুখ কালো হয়ে গেল। খ) বনবাস বলতে কী বোঝায়? উত্তর : লোকালয় ছেড়ে বনে বসবাস করতে পাঠানোকে বলে বনবাস। বনবাস এক ধরনের শাস্তি। গ) পারুলের সঙ্গে দেখা করতে কারা এলো? উত্তর : পারুলের সাথে দেখা করতে এলো বনের নানা পশুপাখি। তাদের মধ্যে ছিল হরিণ, খরগোশ ও ময়ূর। ঘ) পারুল রাজ্যে ফিরে আসায় কারা খুশি হলো? উত্তর : পারুল রাজ্যে ফিরে আসায় রাজ্যের সবাই খুশি হলো। ঙ) কী না দেওয়ায় খাবার বিস্বাদ হয়েছিল? উত্তর : নুন না দেওয়ায় খাবার বিস্বাদ হয়েছিল। চ) পারুল রান্নার সময় কোনো কিছুতে নুন দিল না কেন? উত্তর : রাজাকে নুনের গুরুত্ব বুঝিয়ে দিতেই পারুল রান্নার সময় কোনো কিছুতে নুন দিল না। ছ) রাজা মেয়েকে বুকে জড়িয়ে ধরলেন কেন? উত্তর : পারুলের বুদ্ধিমত্তায় রাজা নুনের গুরুত্ব বুঝতে পারলেন। সেই সঙ্গে বুঝলেন যে পারুলকে বনবাসে পাঠিয়ে তিনি ভুল করেছিলেন। আদরের মেয়েকে ফিরে পেয়ে ও নিজের ভুল বুঝতে পেরে রাজা মেয়েকে বুকে জড়িয়ে ধরলেন। ৮. কথাগুলোর উত্তর জেনে নিই। ক) উজির শব্দের বদলে আমরা এখন কোন শব্দ ব্যবহার করি? মন্ত্রী খ) পাইক শব্দের বদলে আমরা এখন কী বলি? সৈন্য গ) হুকুম শব্দের মতো একই রকম আর কী কী শব্দ আছে? আদেশ, নির্দেশ ৯. গল্পটি মুখে মুখে বলি। উত্তর : পাঠ্য বই থেকে গল্পটি পড়ে নাও। এবার বই না দেখে নিজের মতো করে গল্পটি বল। অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর সঠিক উত্তরটি লেখ । ১. রাজার কয়টি মেয়ে ছিল? ক ১টি খ ২টি গ ৩টি ঘ ৪টি ২.

তৃতীয় শ্রেণি বাংলা রাজা ও তার তিন কন্যা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর Read More »

তৃতীয় শ্রেণি বাংলা আমাদের এই দেশ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণি বাংলা আমাদের এই দেশ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণি বাংলা আমাদের এই দেশ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর পোস্টে সবাইকে স্বাগতম। এখানে তৃতীয় শ্রেণীর বাংলা বিষয়ের অনুশীলনীর সকল প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হল। ৩য় শ্রেণি বাংলা আমাদের এই দেশ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর কবিতাটির মূলভাব জেনে নিই কবিতাটিতে বাংলাদেশের নানা পরিচয় উল্লেখ করা হয়েছে। বাংলাদেশ পূর্ব দিকে অবস্থিত বলে এদেশে অনেক আগে সূর্য ওঠে। যুদ্ধ করে মুক্তিযোদ্ধারা এ দেশকে স্বাধীন করেছেন। বাংলাদেশে রয়েছে অসংখ্য নদ-নদী। ধানের দেশ, গানের দেশ, কবির দেশ ইত্যাদি নানা নামে বাংলাদেশকে ডাকা হয়। মায়ের শেখানো মিষ্টি ভাষা বাংলাকে আমরা অনেক ভালোবাসি। আমাদের এই দেশ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি। পূর্বদেশ প্রিয় আপন কবি বীর স্বাধীন জন উত্তর : পূর্বদেশ – পূর্ব দিকে আছে এমন দেশ। প্রিয় – পছন্দ করা হয় এমন। আপন – নিজ। কবি – যিনি কবিতা লেখেন। বীর – বলবান ও সাহসী। স্বাধীন – মুক্ত। জন – সাধারণ মানুষ। ২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। আপন কবি পূর্বদেশে বীরের স্বাধীন উত্তর : ক) নজরুল আমাদের জাতীয় কবি । খ) পূর্বদেশে সূর্য ওঠে। গ) আমরা স্বাধীন দেশের মানুষ। ঘ) আমরা সবাই আপন কাজ করি। ঙ) বাংলাদেশ অনেক বীরের জন্মভ‚মি। ৩. মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি। ক) সূর্য ওঠার পূর্বদেশ কোনটি? উত্তর : সূর্য ওঠার পূর্বদেশ বাংলাদেশ। খ) কোন দেশ নদীর দেশ? উত্তর : বাংলাদেশ নদীর দেশ। গ) কে মাতৃভাষা শেখালেন? উত্তর : মা মাতৃভাষা শেখালেন। ঘ) মায়ের ভাষাকে মিষ্টি বলা হয়েছে কেন? উত্তর : মা আমাদের সবচেয়ে আপনজন। মায়ের কাছে শেখা ভাষাতেই আমরা আমাদের মনের ভাব প্রকাশ করি। মায়ের ভাষায় কথা বলতে ও শুনতে আমাদের সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। তাই মায়ের ভাষাকে মিষ্টি বলা হয়েছে। ৪. যুক্তবর্ণগুলো চিনে নিই। যুক্তবর্ণ দিয়ে তৈরি করা নতুন শব্দ পড়ি। সূর্য -য+ (য-রেফ) -কার্য, ধৈর্য পূর্ব – ব+(ব-রেফ) গর্ব, সর্ব স্বাধীন -স+ব (ব-ফলা) স্বর, স্বদেশ মিষ্টি-ষ+ট- কষ্ট, চেষ্টা জেনে রাখি। ব্যঞ্জনবর্ণে র যুক্ত হলে তা রেফ চি‎হ্ন ( র্ ) হয়ে যায়। রেফ পরবর্তী বর্ণের মাথায় বসে। ৫. ডান দিক থেকে কবিতায় ব্যবহৃত ঠিক কথাটি নিয়ে খালি জায়গায় বসাই। ক) আমার প্রিয় ……….। স্বাধীন দেশ/ আপন দেশ খ) কবির দেশ ……….। বীরের দেশ/ নদীর দেশ গ) সূর্য ওঠার …………। বাংলাদেশ/ পূর্বদেশ ঘ) মনের ভাষা ……….। বাংলা ভাষা/ জনের ভাষা ঙ) মা শেখালেন ………। মাতৃভাষা/ ভালোবাসা উত্তর : ক) আমার প্রিয় আপন দেশ । খ) কবির দেশ বীরের দেশ । গ) সূর্য ওঠার পূর্বদেশ । ঘ) মনের ভাষা জনের ভাষা । ঙ) মা শেখালেন মাতৃভাষা । ৬. ঠিক উত্তরটি বাছাই করে বলি ও লিখি। ক) বাংলাদেশ কত নদীর দেশ? ১. এগারো শত ২. বারো শত ৩. তেরো শত ৪. চৌদ্দ শত খ) জনের ভাষা বলতে কবি কোনটিকে বুঝিয়েছেন? ১. মিষ্টি বাংলা ভাষা ২. মায়ের মুখের ভাষা ৩. সাধারণ মানুষের ভাষা ৪. মানুষের মনের ভাষা গ) বাংলা কাদের মাতৃভাষা? ১. সকল দেশবাসীর ২. সকলের মায়ের ৩. সকল কবির ৪. সকল বাঙালির উত্তর : ক) ৩. তেরো শত; খ) ৩. সাধারণ মানুষের ভাষা; গ) ৪. সকল বাঙালির। ৭. কবিতাটি সবাই মিলে একসঙ্গে জোরে জোরে পড়ি। উত্তর : বন্ধুরা একসাথে চেষ্টা কর। ৮. কবিতাটি না দেখে লিখি। উত্তর : পাঠ্য বই থেকে প্রথমে কবির নামসহ কবিতাটি মুখস্থ করে নাও। এরপর না দেখে খাতায় লেখ। ৯. বাংলাদেশ সম্পর্কে দুটি বাক্য লিখি। উত্তর : বাংলাদেশ সম্পর্কে দুটি বাক্য Ñ ১) বাংলাদেশ আমাদের প্রিয় জন্মভ‚মি। ২) বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ। প্রাথমিক সমাপনী নমুনা প্রশ্ন ও উত্তর নিচের কবিতাংশটি পড়ে ১, ২, ৩ ও ৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ। আমার প্রিয় আপন দেশ বাংলাদেশ। আমাদের এই বাংলাদেশ। কবির দেশ বীরের দেশ আমার দেশ স্বাধীন দেশ বাংলাদেশ। ধানের দেশ গানের দেশ তেরো শত নদীর দেশ বাংলাদেশ। আমার ভাষা বাংলা ভাষা মা শেখালেন মাতৃভাষা মিষ্টি বেশ। মনের ভাষা জনের ভাষা এই ভাষাতে ভালোবাসা মায়ের দেশ। ১. সঠিক উত্তরটি উত্তরপত্রে লেখ। ১) বাংলা ভাষা আমরা প্রথম কার কাছে শিখি? (ক) বাবার কাছে (খ) আত্মীয়-স্বজনের কাছে (গ) মায়ের কাছে (ঘ) প্রতিবেশীর কাছে ২) বাংলাদেশ কত নদীর দেশ? (ক) তেরো (খ) তেরো শত (গ) তেরো হাজার (ঘ) তেরো লক্ষ ৩) আমরা কেমন জাতি? (ক) স্বাধীন জাতি (খ) পরাধীন জাতি (গ) ভীতু জাতি (ঘ) দুর্বল জাতি ৪) কোনটিকে জনের ভাষা বলা হয়েছে? (ক) বাংলাকে (খ) উর্দুকে (গ) ইংরেজিকে (ঘ) হিন্দিকে ৫) কবিতাংশ পড়ে বলা যায়  (ক) আমাদের দেশ অসুন্দর (খ) দেশকে নিয়ে আমরা ভাবব না (গ) দেশকে আমরা ভালোবাসব (ঘ) দেশকে আমরা ভালোবাসব না উত্তর : ১) (গ) মায়ের কাছে; ২) (খ) তেরো শত; ৩) (ক) স্বাধীন জাতি; ৪) (ক) বাংলাকে; ৫) (গ) দেশকে আমরা ভালোবাসব। ২. নিচের শব্দগুলোর অর্থ লেখ। আপন, বীর, কবি, জন, মাতৃভাষা। উত্তর : শব্দ অর্থ আপন  নিজ। বীর  বলবান ও সাহসী। কবি  যিনি কবিতা লেখেন। জন  সাধারণ মানুষ। মাতৃভাষা  মায়ের মুখ থেকে শিশু যে ভাষা শেখে। ৩. নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ। ক) কোন দেশ বীরের দেশ? উত্তর : বাংলাদেশ বীরের দেশ। খ) কোনটিকে মনের ভাষা বলা হয়েছে? উত্তর : আমাদের মাতৃভাষা বাংলাকে মনের ভাষা বলা হয়েছে। গ) মায়ের ভাষাকে মিষ্টি বলা হয়েছে কেন? উত্তর : মা আমাদের সবচেয়ে আপনজন। মায়ের কাছে শেখা ভাষাতেই আমরা আমাদের মনের ভাব প্রকাশ করি। মায়ের ভাষায় কথা বলতে ও শুনতে আমাদের সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। তাই মায়ের ভাষাকে মিষ্টি বলা হয়েছে। ৪. কবিতাংশটির মূলভাব লেখ। উত্তর : বাংলাদেশের সাহসী মানুষেরা লড়াই করে এ দেশকে স্বাধীন করেছে। ধানের দেশ, গানের দেশ, নদীর দেশ- এরকম অনেক নামে এদেশকে ডাকা হয়। মায়ের মুখ থেকে আমরা শিখেছি মাতৃভাষা বাংলা। মিষ্টি এ ভাষার মাধ্যমে আমরা আমাদের সব ভালোলাগা প্রকাশ করি। পাঠ্য বই বহিভর্‚ত- যোগ্যতাভিত্তিক নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ে ৫, ৬ ও ৭ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ। সুজলা-সুফলা, শস্য-শ্যামলা আমাদের এই বাংলাদেশ। নদী, মাঠ, পাহাড়, বন, সমুদ্র, প্রান্তর সবকিছু মিলিয়ে এদেশের সৌন্দর্য অপরূপ। যেদিকে চোখ যায় কেবলই সবুজের সমারোহ। বাংলাদেশের উত্তর ও পূর্ব দিকে রয়েছে পাহাড়ের হাতছানি। পাহাড়ের বুক চিরে উঠে যাওয়া আঁকাবাঁকা পথ, পাহাড়ি নদী বা ঝরনা, পাহাড়ের গা জুড়ে থাকা চা-বাগান ইত্যাদি সৌন্দর্যে আমরা পুলকিত হই। আবার দেশের দক্ষিণে রয়েছে বঙ্গোপসাগর। তার কোল ঘেঁষে মোহনীয় সুন্দরবন। পৃথিবীখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগারের আস্তানা এখানেই। এদেশে রয়েছে অসংখ্য নদ-নদী। নদ-নদীগুলোর রূপ অতুলনীয়। নদীর রুপালি জলের স্রোত আর তাতে ভেসে চলা পালতোলা নৌকা দেখলে মুগ্ধ হতে হয়। ছয়টি ঋতুর পালাবদল এদেশের সৌন্দর্যের মূল উৎস। ভিন্ন ভিন্ন ঋতুতে প্রকৃতি সাজে ভিন্ন ভিন্ন রূপে। সত্যিই রূপের দিক থেকে বাংলাদেশ সকল দেশের রানি। ৫. সঠিক উত্তরটি উত্তরপত্রে লেখ। ১) অনুচ্ছেদে প্রকাশিত হয়েছে (ক) বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কথা

তৃতীয় শ্রেণি বাংলা আমাদের এই দেশ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর Read More »

৩য়-শ্রেণির-বাংলা-ছবি-ও-কথা-মডেল-টেস্ট

৩য় শ্রেণির বাংলা ছবি ও কথা মডেল টেস্ট

  ৩য় শ্রেণির বাংলা ছবি ও কথা মডেল টেস্ট পাঠ্য বই ভিত্তিক – ছবি ও কথা মডেল টেস্ট নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ে ১, ২, ৩ ও ৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ। ঐশী আর ওমর যেমন অবাক, তেমনি খুশি। খালু বললেন, পাখিরা কীট-পতঙ্গ খায়। অনেক পাখি আবার মধুও ভালোবাসে। ওরা দেখল একটা আমগাছের ডালে বড় একটা মৌচাক। ওরা খালুর কাছে শুনল মৌমাছি, পিঁপড়ে ও পাখিরা গাছের অনেক উপকার করে। পাখি, পিঁপড়ে ও মৌমাছিরা ফুলে ফুলে ঘোরে। মধু খাওয়ার সময় এক ফুলের রেণু অন্য ফুলের রেণুর সঙ্গে মিলে যায়। তাই গাছে ফল ধরে। আম গাছ দেখিয়ে খালু বললেন, এখন গাছে মুকুল হয়েছে। কিছুদিন পর এগুলো আমের গুটিতে পরিণত হবে। সীমা আপা বলল, গাছ আমাদের উপকার করে। একটু ভেবে বলো তো কীভাবে? ওমর খুশিতে হাততালি দিল। বলল আমি জানি, আমরা তো গাছ থেকে কত রকমের খাবার পাই। খড়ি আর কাঠও পাই। খালু বললেন, ঠিক তাই। তবে গাছ আমাদের সবচেয়ে উপকার করে অক্সিজেন দিয়ে। অক্সিজেন ছাড়া আমরা বাঁচতে পারি না। ১. সঠিক উত্তরটি উত্তরপত্রে লেখ।  ১) মুকুল ধরেছে কোন গাছে? (ক)আমগাছে (খ)লাউগাছে (গ)বেগুনগাছে(ঘ)শিমগাছে ২) আমের মুকুল কোনটিতে রূপান্তরিত হয়? (ক) ফুলে (খ)বীজে (গ)গুটিতে (ঘ)মৌচাকে ৩) সীমা আপা জিজ্ঞাসা করল  (ক) কীট-পতঙ্গের উপকারিতা সম্বন্ধে (খ) গাছের উপকারিতা সম্বন্ধে (গ)মানুষের উপকারিতা সম্বন্ধে (ঘ)পাখিদের উপকারিতা সম্বন্ধে ৪) কীট-পতঙ্গরা ফুলের মধু খায় বলে গাছের কী উপকার হয়? (ক) গাছে অক্সিজেন সৃষ্টি হয় (খ) গাছ বৃদ্ধি পায় (গ)গাছে আরও ফুল ধরে (ঘ)গাছে ফল ধরে ৫) ‘অক্সিজেন’ শব্দটির যুক্তবর্ণটি কোন কোন বর্ণ নিয়ে গঠিত? (ক) ক + র(খ)ক + র-ফলা (গ) ক + শ(ঘ)ক + স উত্তর : ১) (ক) আমগাছে; ২) (গ) গুটিতে; ৩) (খ) গাছের উপকারিতা সম্বন্ধে; ৪) (ঘ) গাছে ফল ধরে;            ৫) (ঘ) ক + স। ২. নিচের শব্দগুলোর অর্থ লেখ।  খড়ি, অবাক, মুকুল, মৌচাক, রেণু। উত্তর : শব্দ অর্থ খড়িজ্বালানি কাঠ। অবাকবাক্যহীন, নির্বাক। মুকুলকুঁড়ি। মৌচাকযেখানে মৌমাছিরা মধু জমা করে। রেণুপরাগ। ৩. নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।  ক) আমগাছের ডালে কী দেখা গেল? উত্তর : আমগাছের ডালে বড় একটা মৌচাক দেখা গেল। খ) কীট-পতঙ্গ ও পাখিরা কীভাবে গাছের উপকার করে? উত্তর : গাছের ফুল থেকে মধু খাওয়ার জন্য কীট-পতঙ্গ ও পাখিরা ফুলে ফুলে ঘোরে। তখন তাদের ঠোঁটে, ডানায়, পায়ে লেগে থাকা ফুলের রেণু নতুন ফুলের রেণুর সঙ্গে মেলে। এতে গাছে ফল ধরে। এভাবে কীট-পতঙ্গ ও পাখিরা গাছের উপকার করে। গ) অক্সিজেন কী? উত্তর : অক্সিজেন হলো এমন একটি রাসায়নিক পদার্থ যেটি ছাড়া আমরা বাঁচি না। গাছ আমাদের অক্সিজেন দেয়। ৪. অনুচ্ছেদটির মূলভাব লেখ। উত্তর : পাখি ও কীট-পতঙ্গরা গাছ থেকে যেমন উপকার পায় তেমনি গাছের উপকারও করে থাকে। ওরা গাছের ফুল থেকে ফল হওয়ায় সাহায্য করে। গাছ আমাদের খাদ্য, কাঠ, খড়ি, ইত্যাদির জোগান দেয়। আমাদের বাঁচার জন্য অক্সিজেনের বিকল্প নেই। এটিও আমরা গাছ থেকে পাই। পাঠ্য বই বহির্ভূত – ছবি ও কথা মডেল টেস্ট নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ে ৫, ৬ ও ৭ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ। কামাল স্যার একদিন ক্লাসে গাছপালা নিয়ে কথা বলছিলেন। তিনি বললেন, গাছ আমাদের নানাভাবে উপকার করে। বাদল বলল, কীভাবে স্যার? স্যার বললেন, গাছপালা থেকে আমরা খাবার পাই, কাঠ পাই, অক্সিজেন পাই। সুমি প্রশ্ন করল, অক্সিজেন কী স্যার? স্যার জবাব দিলেন, অক্সিজেন হলো এক ধরনের রাসায়নিক উপাদান। আমাদের বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেন অপরিহার্য। খুশি বলল, কিন্তু স্যার মানুষ তো দেখি প্রায়ই গাছপালা কেটে ফেলে। স্যার হেসে বললেন, হ্যাঁ, মানুষ অনেক সময় কাঠ, খাদ্য, বস্ত্র ইত্যাদির চাহিদা মেটাতে গাছ কাটে। তবে একটি গাছ কাটলে অন্তত দুটি গাছ লাগানো উচিত। গাছ আমাদের পরিবেশ রক্ষা করে। গাছপালা কমে গেলে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হয়। ৫. সঠিক উত্তরটি উত্তরপত্রে লেখ। ১) কামাল স্যার কোন ব্যাপারে কথা বলছিলেন? (ক) গাছপালার প্রয়োজনীয়তার ব্যাপারে (খ) গাছ কাটার প্রয়োজনীয়তার ব্যাপারে (গ) খাবার খাওয়ার প্রয়োজনীয়তার ব্যাপারে (ঘ) অক্সিজেনের প্রয়োজনীয়তার ব্যাপারে ২) একটি গাছ কাটলে কমপক্ষে কয়টি গাছ লাগানো উচিত? (ক) ১টি (খ) ২টি (গ) ৩টি(ঘ) ৪টি ৩) আমরা কী থেকে অক্সিজেন পাই? (ক) খাদ্য থেকে (খ) কাঠ থেকে (গ) বস্ত্র থেকে (ঘ) গাছ থেকে ৪) ‘উপকার’ শব্দটির বিপরীত শব্দ কোনটি? (ক) অপকার(গ) উপহার (গ) প্রকার(ঘ)আকার ৫) কোনটি করলে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হবে? (ক) বেশি করে গাছ লাগালে (খ) গাছের যতœ  নিলে (গ)বেশি বেশি গাছ কাটলে (ঘ)মানুষকে গাছ লাগাতে বললে উত্তর : ১) (ক) গাছপালার প্রয়োজনীয়তার ব্যাপারে;    ২) (খ) ২টি;  ৩) (ঘ) গাছ থেকে;   ৪) (ক) অপকার;    ৫) (গ) বেশি বেশি গাছ কাটলে। ৬. নিচে কতগুলো শব্দ ও শব্দার্থ দেওয়া হলো। নিচের বাক্যগুলোর শূন্যস্থানের উপযুক্ত শব্দটি উত্তরপত্রে লেখ।  শব্দ শব্দার্থ অপরিহার্য অবশ্যই যা প্রয়োজন জবাব উত্তর ধ্বংস ক্ষয়, বিনাশ বস্ত্র পরার কাপড় উপাদান উপকরণ, মাল মশলা চাহিদা প্রয়োজন ক) বাবা গরিব বৃদ্ধটিকে শীতের — দিলেন। খ) আমার কথার — দাও। গ) বেঁচে থাকার জন্য খাবার খাওয়া –। ঘ) দুধ, চিনি, ক্রিম, বরফ ইত্যাদি হলো আইসক্রিম তৈরির –। ঙ) মুক্তিবাহিনীর আক্রমণে পাকিস্তানিদের জাহাজ — হয়ে গেল। উত্তর : ক) বস্ত্র; খ) জবাব; গ) অপরিহার্য; ঘ) উপাদান;  ঙ) ধ্বংস। ৭. নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ। ক) গাছ আমাদের কী কী উপকার করে? তিনটি বাক্যে লেখ। উত্তর : গাছ আমাদের নানাভাবে উপকার করে। যেমন ১) গাছ থেকে আমরা খাবার পাই। ২) গাছ থেকে আমরা অক্সিজেন পাই। ৩) গাছ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে। খ) বাদল ও সুমি স্যারের কাছে কী কী জানতে চাইল? উত্তর : বাদল স্যারের কাছে গাছের উপকারিতার কথা জানতে চাইল। আর সুমি জানতে চাইল অক্সিজেন সম্পর্কে। গ) আমরা বেশি বেশি গাছ লাগাব কেন? উত্তর : গাছ থেকে আমরা খাদ্য, বস্ত্র, কাঠ, অক্সিজেন ইত্যাদি পাই। গাছ আমাদের পরিবেশ রক্ষা করে। গাছ না থাকলে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হয়। তাই আমরা বেশি বেশি গাছ লাগাব। ৮. নিচের যুক্তবর্ণগুলো কোন কোন বর্ণ নিয়ে গঠিত ভেঙে দেখাও এবং প্রতিটি যুক্তবর্ণ দিয়ে একটি করে শব্দ গঠন করে বাক্যে প্রয়োগ দেখাও।  ন্দ, চ্ছ, ঙ্গ, ক্স, প্র। উত্তর : ন্দ = ন + দ – আনন্দ -শিশুরা খেলাধুলা করে খুব আনন্দ পায়। চ্ছ = চ + ছ – ইচ্ছা -মামা বাড়ি যেতে ইচ্ছা করছে। ঙ্গ = ঙ + গ – সঙ্গে -আমার সঙ্গে বাবাও এসেছেন। ক্স = ক + স – বাক্স -মা বইগুলো বাক্সে রাখলেন। প্র = প + র-ফলা (  ্র ) – প্রিয় -জবা ফুল আমার খুব প্রিয়। ৯. সঠিক স্থানে বিরামচিহ্ন বসিয়ে অনুচ্ছেদটি আবার লেখ।  ঐশী আর ওমর যেমন অবাক তেমনি খুশি খালু বললেন পাখিরা কীট পতঙ্গ খায় উত্তর : ঐশী আর ওমর যেমন অবাক, তেমনি খুশি। খালু বললেন, পাখিরা কীট-পতঙ্গ খায়। ১০. ক্রিয়াপদের চলিত রূপ লেখ।  দুলিতেছে, বলিলেন, দেখাইবেন, খাইবে, শুনিল। উত্তর : ক্রিয়াপদচলিত

৩য় শ্রেণির বাংলা ছবি ও কথা মডেল টেস্ট Read More »

৩য়-শ্রেণির-বাংলা-ছবি-ও-কথা-অনুশীলনীর-ও-অতিরিক্ত-প্রশ্ন-ও-সমাধান

৩য় শ্রেণির বাংলা ছবি ও কথা অনুশীলনীর ও অতিরিক্ত প্রশ্ন ও সমাধান

৩য় শ্রেণির বাংলা ছবি ও কথা অনুশীলনীর ও অতিরিক্ত প্রশ্ন ও সমাধান নিচে দেওয়া হলো। শিক্ষার্থীরা ও শিক্ষকরা এখান থেকে তৃতীয় শ্রেণির বাংলা ছবি ও কথা অধ্যায়টির সকল কিছু পেয়ে যাবে। ৩য় শ্রেণির বাংলা ছবি ও কথা ছবি ও কথা রচনাটির মূলভাব জেনে নিই এই রচনায় গাছপালার সাথে নানা ধরনের পশুপাখি, কীট-পতঙ্গ এবং মানুষের সম্পর্কের কথা বলা হয়েছে। পাখি ও কীট-পতঙ্গরা গাছপালা থেকে খাদ্য সংগ্রহ করে। আবার নানাভাবে গাছের উপকারও করে। গাছপালা আমাদের সবচেয়ে উপকারী বন্ধু। গাছ না থাকলে আমরা বেঁচে থাকতে পারতাম না। ঐশী ও ওমর খালুর বাড়ি বেড়াতে এসে এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পারল। ছবি ও কথা অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর ছবি দেখি। ছবি নিয়ে ভাবি। বাক্য বলি ও খাতায় লিখি। ১. উত্তর : নদীতে ফুটে আছে সাদা ও লাল রঙের অসংখ্য শাপলা ফুল। নদীর পাশে গ্রাম। ২. উত্তর : একটি ছেলে ও একটি মেয়ে নৌকায় চড়ে শাপলা ফুল তুলতে এসেছে। ছেলেটি বৈঠা দিয়ে নৌকা বাইছে। মেয়েটি পানি থেকে শাপলা ফুল তুলে নৌকায় রাখছে। লাল-সাদা শাপলায় নৌকার পাটাতন ভরে উঠেছে। ৩. উত্তর : ছেলে ও মেয়েটি নদীর পাড়ে এলে বন্ধুরা তাদের ঘিরে ধরে। মেয়েটি তাদের শাপলা ফুলের মালা পরিয়ে দেয়। সবাই খুব খুশি হয়। ৩য় শ্রেণির বাংলা ছবি ও কথা অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর 👉 সঠিক উত্তরটি লেখ ।  ১.ঐশী ও ওমর কোথায় এসেছে? কমামার বাড়িখফুপার বাড়ি গখালুর বাড়িঘচাচার বাড়ি ২.বেগুনখেতে কোন পাখি মধু খাচ্ছিল? কশালিক খদোয়েল গবুলবুলিঘটুনটুনি ৩.কোন রঙের ফড়িং ওড়াওড়ি করছিল? কহলুদখলাল গসাদাঘসবুজ ৪.কোনটি ছাড়া আমরা বাঁচি না? কমধু খকাঠ গকীট-পতঙ্গঘঅক্সিজেন 👉 নিচের শব্দগুলোর অর্থ লেখ।  মৌচাক, রেণু, আপনজন, কীট-পতঙ্গ। উত্তর : শব্দ অর্থ মৌচাক = মৌমাছি যেখানে মধু জমা করে। রেণু = পরাগ। আপনজন = কাছের মানুষ। কীট-পতঙ্গ = পোকা-মাকড়। 👉 নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা কর।  উপকার, হাততালি, আপনজন। উত্তর : শব্দ বাক্য উপকার = অন্যের উপকার করা ভালো। হাততালি = দর্শকরা খুশিতে হাততালি দিল। আপনজন = বাবা-মা আমাদের সবচেয়ে আপনজন। 👉 নিচের যুক্তবর্ণগুলো কোন কোন বর্ণ নিয়ে গঠিত ভেঙে দেখাও এবং প্রতিটি যুক্তবর্ণ দিয়ে একটি করে নতুন শব্দ গঠন করে বাক্যে প্রয়োগ দেখাও।  প্র, চ্ছ, ঙ্গ, ক্স। উত্তর : প্র = প্ + র-ফলা (  ্র ) – প্রাণী – গরু খুব শান্ত প্রাণী। চ্ছ = চ্ + ছ – কচ্ছপ – কচ্ছপ খুব ধীরে চলে। ঙ্গ = ঙ্ + গ – অঙ্গ – আমার সারা অঙ্গে ব্যথা। ক্স = ক্ + স – বাক্স – বাক্সটি খেলনায় ভরা। 👉 শূন্যস্থান পূরণ কর।  ক) লাউয়ের — ঝুলছে লাউ। খ) ওমর — হাততালি দিল। গ) — ছাড়া আমরা বাঁচতে পারি না। ঘ) অনেক পাখি আবার মধুও —। ঙ) আমগাছের ডালে বড় একটা —। উত্তর : ক) মাচায়; খ) খুশিতে; গ) অক্সিজেন; ঘ) ভালোবাসে; ঙ) মৌচাক। 👉 ডান পাশের বাক্যাংশের সাথে বাম পাশের বাক্যাংশের মিল কর।  সবুজ পাতার মধ্যে      হাততালি দিল। অনেক পাখি আবার মধু খাচ্ছে। গাছ আমাদের         দুলছে সাদা ফুল। টুনটুনি পাখিরা মধুও ভালোবাসে। ওমর খুশিতে     উপকার করে।                     ডাল দুলছে। উত্তর : সবুজ পাতার মধ্যে – দুলছে সাদা ফুল। অনেক পাখি আবার – মধুও ভালোবাসে। গাছ আমাদের – উপকার করে। টুনটুনি পাখিরা – মধু খাচ্ছে। ওমর খুশিতে – হাততালি দিল। 👉 নিচের শব্দগুলোর সমার্থক শব্দ লেখ। ফুল, পাখি, গাছ। উত্তর :শব্দসমার্থক শব্দ ফুল-পুষ্প, কুসুম। পাখি-বিহঙ্গ, পক্ষী। গাছ-তরু, বৃক্ষ। 👉 নিচের বানানগুলো শুদ্ধ করে লেখ।  অক্সিসেন, কীট-পতঙ, পিপড়ে, প্রজাপতী, বন্ধুত্ত¡। উত্তর : ভুল বানান শুদ্ধ বানান অক্সিসেন – অক্সিজেন কীট-পতঙ – কীট-পতঙ্গ পিপড়ে — পিঁপড়ে প্রজাপতী – প্রজাপতি বন্ধুত্ত¡ – বন্ধুত্ব 👉 নিচের কোনটি কোন পদ লেখ। বেগুন, খুশি, ওড়া, সুন্দর, মধু। উত্তর :শব্দপদ বেগুন-বিশেষ্য খুশি-বিশেষণ ওড়া-ক্রিয়া সুন্দর-বিশেষণ মধু-বিশেষ্য 👉 নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।  ক)  সীমার সাথে ঐশী ও ওমরের সম্পর্ক কী? উত্তর : সীমা হলো ঐশী ও ওমরের খালাতো বোন। খ) বাড়ির পাশের সবজি বাগানে কী কী গাছ ছিল? উত্তর : বাড়ির পাশের সবজি বাগানে ছিল লাউ, শিম, বেগুন ইত্যাদি সবজির গাছ। গ) বেগুনখেতে কোন কোন রঙের প্রজাপতি ওড়াওড়ি করছিল? উত্তর : বেগুনখেতে হলুদ ও সাদা রঙের প্রজাপতি ওড়াওড়ি করছিল। ঘ) পাখিরা কী কী খায়? উত্তর : পাখিরা নানা রকমের কীট-পতঙ্গ খায়। তবে অনেক পাখি মধু খেতেও ভালোবাসে। ঙ) আমের মুকুল কিসে পরিণত হয়? উত্তর : আমের মুকুল আমের গুটিতে পরিণত হয়। চ) গাছের তিনটি উপকারিতা লেখ। উত্তর : গাছের তিনটি উপকারিতা হলো : ১.গাছ থেকে আমরা নানা রকম খাবার পাই। ২. গাছ থেকে আমরা খড়ি ও কাঠ পাই। ৩. গাছ থেকে আমরা অক্সিজেন পাই। অক্সিজেন ছাড়া আমরা বাঁচতে পারি না। 👉 বুঝিয়ে লেখ। গাছ আমাদের উপকার করে। উত্তর : আলোচ্য বাক্যটি ‘ছবি ও কথা’ রচনা থেকে নেওয়া হয়েছে। এখানে গাছের মাধ্যমে আমরা যে সকল সুবিধা পাই তার কথা বলা হয়েছে। গাছ আমাদের বিভিন্ন প্রয়োজন মেটায়। গাছ থেকে আমরা নানা রকম খাবার ও কাঠ পাই। আবার আমাদের প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের চাহিদাও পূরণ করে গাছ। আরো পড়ুনঃ তৃতীয় শ্রেণির বাংলা সকল অধ্যায় তৃতীয় শ্রেণির সকল বিষয়  

৩য় শ্রেণির বাংলা ছবি ও কথা অনুশীলনীর ও অতিরিক্ত প্রশ্ন ও সমাধান Read More »

Scroll to Top