বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

পঞ্চম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অধ্যায় ৪ আমাদের অর্থনীতি কৃষি ও শিল্প

অধ্যায় ৪ আমাদের অর্থনীতি : কৃষি ও শিল্প  অনুশীলনীর প্রশ্ন ও সমাধান  অল্পকথায় উত্তর দাও : প্রশ্ন-১ : আমাদের দেশের পাঁচটি শস্যের নাম লেখ। উত্তর : আমাদের প্রধান পাঁচটি শস্যের নাম হলো : ১. ধান, ২. গম, ৩. সরিষা, ৪. ডাল ও ৫. আলু। প্রশ্ন-২ : বাংলাদেশের তিনটি বৃহৎ শিল্পের নাম লেখ। উত্তর : বাংলাদেশের তিনটি বৃহৎ শিল্প হলো : ১. পাট শিল্প, বস্ত্র শিল্প ও কাগজ শিল্প। প্রশ্ন-৩ : বাংলাদেশের তিনটি কুটির শিল্পের নাম লেখ। উত্তর : বাংলাদেশের তিনটি কুটির শিল্প হলো : ১. তাঁত শিল্প, ২. রেশম শিল্প ও ৩. মৃৎ শিল্প।  প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : প্রশ্ন-১ : বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে কৃষি আমাদের কীভাবে সহায়তা করে? উত্তর : কৃষিখাত জনবহুল বাংলাদেশের খাদ্য সরবরাহের প্রধান উৎস হিসেবে কাজ করে। তদুপরি এদেশের রপ্তানি আয়ের একটি প্রধান অংশ আসে কৃষিপণ্য থেকে। বর্তমানে অর্থাৎ ২০১১-২০১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট জাতীয় আয়ের প্রায় ২০% হচ্ছে কৃষির অবদান। বাংলাদেশে দু’ধরনের কৃষিজাত পণ্য রয়েছে। যথা: খাদ্য জাতীয় কৃষিদ্রব্য এবং অর্থকরী কৃষিদ্রব্য। অর্থকরী কৃষিদ্রব্যের মধ্যে হিমায়িত খাদ্য, পাটজাত দ্রব্য, চামড়া, চা ইত্যাদি অর্থকরী কৃষিদ্রব্য রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয়। অর্থাৎ বলা যায় যে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের ক্ষেত্রে কৃষির গুরুত্ব অপরিসীম। প্রশ্ন-২ : আমাদের পোশাক শিল্পের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক বর্ণনা কর। উত্তর : বর্তমানে বাংলাদেশের একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ শিল্প হলো পোশাক শিল্প। বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় পোশাক কারখানা গড়ে উঠেছে। নিচে পোশাক শিল্পের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক বর্ণনা করা হলো : ক. এসব কারখানায় পোশাক তৈরি করে দেশের ষোলো কোটি মানুষের বস্ত্র চাহিদা মেটায়। খ. বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে কয়েক লক্ষ নারী ও পুরুষ কাজ করে। গ. দেশের বেকারত্ব দূর করে এবং কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়। ঘ. পোশাক রপ্তানি করে বাংলাদেশ প্রতিবছর অনেক বৈদেশিক মুর্দ্রা অর্জন করে। প্রশ্ন-৩ : বৃহৎ শিল্প ও ক্ষুদ্র শিল্পের মধ্যে পার্থক্য কী? উত্তর : বৃহৎ শিল্প ও ক্ষুদ্র শিল্পের মধ্যে পার্থক্য : বৃহৎ শিল্প ক্ষুদ্র শিল্প বিপুল পরিমাণ পণ্য উৎপাদিত হয় অল্প পরিমাণ পণ্য উৎপাদিত হয় প্রচুর শ্রমিকের প্রয়োজন অল্প শ্রমিকের প্রয়োজন। প্রচুর পরিমাণে কাঁচামাল প্রয়োজন। স্থানীয়ভাবে প্রাপ্ত উপকরণ ব্যাহত হয়। উৎপাদিত পণ্য দেশে বিদেশে বাজারজাত করা হয়। উৎপাদিত পণ্য বেশিরভাগই স্থানীয়ভাবে বিক্রি করা হয়। পুঁজি ও বিনিয়োগের পরিমাণ বেশি। পুঁজি ও বিনিয়োগের পরিমাণ অল্প।  বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর  যোগ্যতাভিত্তিক ১. বর্তমানে বাংলাদেশে তামাক চাষ নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে কেন? ক. তামাক চাষ ব্যয়বহুল খ. তামাক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর গ. বিদেশে তামাকের চাহিদা কমেছে ঘ. তামাক চাষের ফলে মাটির উর্বরতা নষ্ট হয় ২. বাংলাদেশে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবহারের সর্বোত্তম উপায় কোনটি? ক. শিল্প উন্নয়নে বিনিয়োগ করে খ. দরিদ্র জনগণকে বিলিয়ে দিয়ে গ. সমগ্র জনগণকে বিলিয়ে দিয়ে ঘ. পরিশ্রমী পরিবারকে বিলিয়ে দিয়ে ৩. তোমাদের এলাকার কৃষিজমির উর্বরতা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এ ক্ষেত্রে তুমি কার পরামর্শ নেবে? ক. মৎস্য কর্মকর্তার খ. শিক্ষা কর্মকর্তার গ. কৃষি কর্মকর্তার ঘ. বন কর্মকর্তার ৪. বাংলাদেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে হলে নিচের কোনটি প্রয়োজন? ক. রপ্তানির পরিমাণ বাড়ানো খ. আমদানির পরিমাণ বাড়ানো গ. রপ্তানির পরিমাণ অপরিবর্তিত রাখা ঘ. আমদানির পরিমাণ অপরিবর্তিত রাখা ৫. বাংলাদেশকে ‘কৃষিপ্রধান দেশ’ বলার কারণ কী? ক. এদেশের অধিকাংশ লোকের জীবিকা কৃষির উপর নির্ভরশীল খ. বাংলাদেশ কেবল কৃষিজাত দ্রব্যই উৎপাদন করে গ. এদেশের অর্থনাীতিতে কৃষি গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা পালন করে ঘ. বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের প্রধান উৎস হলো কৃষি সামগ্রী ৬. মনে কর তুমি একজন কৃষক এবং তোমার জমি দিন দিন উর্বরতা হারাচ্ছে। এখন তুমি কী করবে? ক. আখ ফলানো খ. ফসল ফলাবো না গ. সার ব্যবহার করবো ঘ. জমি বিক্রি করে দেব ৭. ধর তুমি পাহাড়ি এলাকায় বসবাস কর। তুমি নিচের কোন ফসলটি ফলাবে? ক. চা খ. গম গ. ধান ঘ. পাট ৮. বাংলাদেশের জন্য কৃষি খুবই গুরুত্ব বহন করে। তাই অধিক খাদ্য উৎপাদনের জন্য আমাদের কী করা উচিত? ক. অধিক জমি চাষ খ. অধিক সারের ব্যবহার গ. উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার ঘ. বিভিন্ন প্রকার শস্যের চাষ ৯. শিল্পকারখানা বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটাÑ ক. কৃষির চেয়ে ভালো খ. কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে গ. কৃষির চেয়ে নোংরা ঘ. কৃষির চেয়ে লাভজনক ১০. বাংলাদেশের পোশাক শ্রমিকদের জীবনযাত্রার মান খুবই নিম্ন আমরা তাদের জীবন যাত্রার মান উন্নত করতে পারিÑ ক. বেতন বাড়িয়ে খ. ভালো খাবার দিয়ে গ. উপদেশ দিয়ে ঘ. ভালো কাপড় দিয়ে ১১. লাকী বেগম মাটি ও পোড়ামাটি দিয়ে বিভিন্ন জিনিস তৈরি করে বাজারে বিক্রয় করে অনেক টাকা উপার্জন করেন, তার এই কাজটি কোন শিল্পের অন্তর্ভুক্ত? ক. বৃহৎ শিল্প খ. মাঝারি শিল্প গ. তাঁত শিল্প ঘ. কুটির শিল্প ১২. রানা গাজীপুরে চটের তৈরি বস্তা ও নানারকম ব্যাগের ব্যবসা করে। রানার ব্যবসায় উৎপাদিত পণ্যগুলো কোন শিল্পের? ক. পাট শিল্পের খ. বস্ত্র শিল্পের গ. কুটির শিল্পের ঘ. তাঁত শিল্পের ১৩. দেশের চন্দ্রঘোনা, খুলনা ও পাকশীর কলে উৎপাদিত শিল্পপণ্য দেশের চাহিদা অনেকখানি পূর্ণ করে। এখানে কোন শিল্পের কথা বলা হয়েছে? ক. পাট শিল্প খ. সিমেন্ট শিল্প গ. কাগজ শিল্প ঘ. চিনি শিল্প ১৪. দেশের উত্তর ও পশ্চিম অঞ্চলের জেলাগুলোতে গম চাষ ছাড়া আর কোনটির চাষ ভালো হয়? ক. ডাল খ. ধান গ. আলু ঘ. পাট ১৫. বাংলাদেশের কোন শিল্পে কয়েক লক্ষ নারী শ্রমিকের কাজের সংস্থান হয়েছে? ক. কুটির শিল্পে খ. ক্ষুদ্র শিল্পে গ. ওষুধ শিল্পে ঘ. পোশাক শিল্পে ১৬. বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্র ধান উৎপাদন হয়। এর কারণ হিসেবে নিচের কোন তথ্যটি তুমি সমর্থন কর? ক. বাংলাদেশের জলবায়ু খ. উন্নত কৃষি প্রযুক্তি গ. কৃষকদের প্রশিক্ষণ ঘ. কৃত্রিম সেচ ব্যবস্থা ১৭. নিচের কোন শিল্পটি জনপ্রিয় সিল্ক শাড়ির চাহিদা মেটায়? ক. তাঁত শিল্প খ. রেশম শিল্প গ. সাবান শিল্প ঘ. চামড়া শিল্প ১৮. এদেশের মাটিতে উৎপাদিত রপ্তানিযোগ্য কৃষিদ্রব্যÑ ক. গম খ. আলু গ. তেলবীজ ঘ. মসলা ১৯. শিল্পায়নের ফলে বাংলাদেশ যে সুবিধাটি পাচ্ছে তা হলোÑ ক. বেকারত্ব কমেছে খ. শ্রমিকদের দক্ষতা বাড়ছে গ. বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে ঘ. জীবনযাত্রার মান উন্নত হচ্ছে ২০. কাঁসা শিল্পের জন্য বিখ্যাত একটি স্থানে তুমি বেড়াতে গেলে। স্থানটি কোথায়? ক. রাজশাহী জেলার চারঘাট খ. কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর গ. রংপুর জেলার কাউনিয়া ঘ. জামালপুর জেলার ইসলামপুর ২১. বাংলাদেশকেÑ নির্ভর দেশ বলা হয়। ক. শিল্প খ. কৃষি গ. বৈদেশিক ঘ. সবগুলো ২২. জমির শেখ অর্থকরী কৃষিদ্রব্য উৎপাদন করেন। তিনি কোন ফসলটি চাষ করবেন? [খিলগাঁও গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা] ক. তৈলবীজ খ. ডাল গ. পাট ঘ. গম ২৩. চন্দ্রঘোনা, পাকশি ও খুলনায় একটি অভিন্ন শিল্প রয়েছে। সেটি কী? ক. চিনি খ. সার গ. কাগজ ঘ. সিমেন্ট ২৪. আসলাম পাট শিল্পের সাথে জড়িত। সে বাংলাদেশের কোন জেলার বাসিন্দা? ক. চাঁদপুর খ. কুমিল্লা গ. দিনাজপুর ঘ. চট্টগ্রাম ২৫. জামি প্রায়ই ভাতের সাথে মরিচ খায়। মরিচ কী হিসেবে উৎপাদন করা হয়? ক. খাদ্যশস্য

পঞ্চম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অধ্যায় ৪ আমাদের অর্থনীতি কৃষি ও শিল্প Read More »

চতুর্থ শ্রেণির বাওবি অধ্যায় ৫ মূল্যবোধ ও আচরণ

৪র্থ শ্রেণির অধ্যায় ৫ মূল্যবোধ ও আচরণ অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর 👉 অল্প কথায় উত্তর দাও : ১. একটি নৈতিক গুণের নাম লেখ। উত্তর : একটি নৈতিক গুণের নাম হলো সততা। ২. নম্র স্বভাবের মানুষ কেমন আচরণ করেন, তার একটি উদাহরণ দাও। উত্তর: নম্র স্বভাবের মানুষ ভালো আচরণ করেন। যেমন- আশরাফ সাহেব সবার সাথে নিচু স্বরে কথা বলেন। ৩. তোমার একটি খারাপ স্বভাবের কথা লেখ যা তুমি পরিত্যাগ করতে চাও। উত্তর: আমার একটি খারাপ স্বভাব হলো সময়মতো কাজ শেষ না করা, যা আমি পরিত্যাগ করতে চাই। ৪. রাস্তায় কিছু টাকা কুড়িয়ে পেলে তুমি কী করবে? উত্তর: রাস্তায় কিছু টাকা পেলে আমি সেগুলো প্রকৃত মালিককে দেওয়ার চেষ্টা করব, তাকে না পেলে টাকাগুলো নিকটবর্তী থানায় জমা দেব। 👉 প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ১. মূল্যবোধ ও আচরণের মধ্যে পার্থক্য কী? উত্তর: মূল্যবোধ হলো বিশ্বাস এবং আচরণ হলো তার প্রকাশ বা কাজ। ২. নৈতিক গুণগুলোর মধ্যে কোনটির মাধ্যমে তুমি সুপরিচিত হতে চাও? উত্তর: নৈতিক গুণগুলোর মধ্যে সততার মাধ্যমে আমি সুপরিচিত হতে চাই।   অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর 👉 বাম অংশের সাথে ডান অংশ মিলকরণ ক) সততা খ) নিয়মনিষ্ঠা গ) ন্যায়বোধ ঘ) শিষ্টাচার ঙ) উচ্চ শব্দে রেডিও, টিভি চালানো জীবনকে সুন্দরভাবে পরিচালনা করে সৎ পথে চলতে সাহায্য করে মন্দ কাজ মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার শেখায় উত্তর : ক) সততা সৎ পথে চলতে সাহায্য করে। খ) নিয়মনিষ্ঠা জীবনকে সুন্দরভাবে পরিচালনা করে। গ) ন্যায়বোধ মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে। ঘ) শিষ্টাচার মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার শেখায়। ঙ) উচ্চ শব্দে রেডিও, টিভি চালানো মন্দ কাজ। 👉 শুদ্ধ/ অশুদ্ধ নির্ণয় ক) সহপাঠী পেনসিল আনতে ভুলে গেলে পেন্সিল দিয়ে সাহায্য করা উচিত। খ) জীবনকে সুন্দরভাবে পরিচালনার জন্য নৈতিক গুণের দরকার নেই। গ) ন্যায়বোধের কারণে আমরা ভালো কাজে উৎসাহিত হই না। ঘ) নৈতিক ও সামাজিক গুণ পরিবার ছাড়া বিদ্যালয় ও সমাজে অনুসরণ করার দরকার নেই। ঙ) নৈতিক গুণ মানুষকে ভালো ও আদর্শ মানুষ হতে সাহায্য করে। উত্তর : ক) ‘শুদ্ধ’ খ) ‘অশুদ্ধ’ গ) ‘অশুদ্ধ’ ঘ) ‘অশুদ্ধ’ ঙ) ‘শুদ্ধ’। 👉 শূন্যস্থান পূরণ ক. ভালো আচরণ করাই হলো  গুণ। খ.  হলো আমাদের ভিতরের নৈতিক গুণাবলি। গ. আমরা পরিবার,  ও  থেকে মূল্যবোধের শিক্ষা পাই। ঘ. প্রতিদিন আমাদেরকে বিভিন্ন কাজের বিষয়ে  নিতে হয়। ঙ. বন্ধুদের প্রতি আমরা  হব। উত্তর : ক. নৈতিক খ. মূল্যবোধ গ. সমাজ, বিদ্যালয় ঘ. সিদ্ধান্ত ঙ. সদয়। বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর   ভালো হওয়া ও ভালো কাজ করা  সাধারণ ১. কোনটি নৈতিক গুণ? ঝ ক বিপদে সাহায্য করা খ মিলেমিশে চলা গ অনুষ্ঠানে দাওয়াত দেওয়া ঘ সত্য কথা বলা ২. সমাজের সদস্যদের কোন আচরণকে সামাজিক গুণাবলি বলা হয়? চ কভালো খ অসৎ গ মন্দ ঘ সব আচরণকেই ৩. নিয়মনিষ্ঠা কোন ধরনের গুণ? ছ কসামাজিক খনৈতিক গ অসামাজিক ঘ স¤প্রীতিমূলক ৪. আমাদের মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে ও ভালো কাজ করতে উৎসাহিত করে কোন গুণ? ঝ ক শ্রদ্ধা খ নিষ্ঠা গ শিষ্টাচার ঘ ন্যায়বোধ  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : নৈতিক গুণ সম্পর্কে জানতে পারব। ৫. সুমন সময়মতো পড়ালেখা, খেলাধুলা ও অন্যান্য কাজ করে। এগুলো তার কোন গুণের মধ্যে পড়ে? জ ক সততা খ নিষ্ঠা গ শৃঙ্খলাবোধ ঘ কর্তব্যবোধ ৬. দারোয়ান, আয়া ও অন্য সকলের সাথে ভালো ব্যবহার করা কোন ধরনের নৈতিক গুণ? ছ ক ন্যায়বোধ খশিষ্টাচার গ শৃঙ্খলাবোধ ঘ দায়িত্ববোধ শিখনফল : নৈতিক গুণের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করব। ৭. তোমার জীবনকে সুন্দরভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করে কোনটি? ছ ক সততা খ নিয়মনিষ্ঠা গ ন্যায়বোধ ঘশৃঙ্খলাবোধ ৮. কারও সাথে তুমি হঠাৎ ভুল আচরণ করলে। এখন তোমার কী করা উচিত? ঝ কখুশি হওয়া উচিত খ শাস্তি চাওয়া উচিত গ ব্যাপারটি ভুলে যাওয়া উচিত ঘ দুঃখ প্রকাশ করা উচিত একটি ঘটনা পড়ি  সাধারণ ৯. কেউ ঘুমালে বা পড়তে বসলে জোরে শব্দ করা একটিÑ ছ ক ভালো কাজ খ মন্দ কাজ গ সামাজিক গুণ ঘ নৈতিক গুণ ১০. আমরা কখন ঘুম থেকে উঠব? চ ক সকালে খ বিদ্যালয়ে যাওয়ার আগে গ অনেক বেলা করে ঘ শেষ রাতে ১১. শিক্ষক প্রশ্ন করলে আমাদের কী করা উচিত? ছ ক চুপ করে থাকা খ সঠিক উত্তর দিতে চেষ্টা করা গ অন্য দিকে তাকিয়ে থাকা ঘ ভুল উত্তর দেওয়া ১২. শ্রেণিকক্ষ থেকে আমরা কীভাবে বের হয়? জ ক হৈ চৈ করে খ ধাক্কাধাক্কি করে গ শৃঙ্খলার সাথে ঘ এলোমেলোভাবে ১৩. খাওয়ার পর থালা বাটি আমরা কোথায় রাখব? ঝ ক যেখানে সেখানে খ খাটের নিচে গ টেবিলের নিচে ঘ নির্দিষ্ট জায়গায়  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : বন্ধুর প্রতি সদয় হব। ১৪. অনুর কলমের কালি শেষ হয়ে গেলে মিতু তাকে কলম দিয়ে সাহায্য করে। মিতুর কাজটি কোনটি দ্বারা প্রকাশ পায়? চ ক সদয় আচরণ খ শৃঙ্খলাবোধ গ সততা ঘ নম্রতা শিখনফল : ভালো কাজ শিখতে পারব। ১৫. সুনীল বিদ্যালয়ে গিয়ে ভালো কাজ করতে আগ্রহী। এজন্য তাকে যে কাজটি করতে হবে- চ ক শ্রেণিকক্ষ পরিষ্কার রাখা খ বন্ধুদের সাথে হাসাহাসি করা গ না বলে সহপাঠীদের কলম নেওয়া ঘ এলোমেলোভাবে বেঞ্চে বই রাখা\ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর ১. নৈতিক গুণ কী? উত্তর : সবার প্রতি ভালো আচরণ করা ও ভালো সম্পর্ক গড়ে তোলাই হলো নৈতিক গুণ। ২. মূল্যবোধ কী? উত্তর: মূল্যবোধ হলো আমাদের ভেতরের নৈতিক গুণাবলি। ৩. আমাদের আচরণ কী দ্বারা পরিচালিত হয়? উত্তর: আমাদের আচরণ নৈতিক গুণাবলি বা মূল্যবোধ দ্বারা চালিত হয়। ৪. আমরা কোথায় মূল্যবোধের শিক্ষা পাই? উত্তর: আমরা পরিবার, বিদ্যালয় ও সমাজ থেকে মূল্যবোধের শিক্ষা পাই। ৫. ন্যায়নিষ্ঠার ফলাফল কী? উত্তর : ন্যায়নিষ্ঠার কারণে আমরা সকল বন্ধুর প্রতি ন্যায়সঙ্গত আচরণ করি। ৬. প্রতিবেশীদের সাহায্য করা কীরূপ কাজ? উত্তর : প্রতিবেশীদের সাহায্য করা ভালো বা উচিত কাজ। ৭. কোন গুণ আমাদের ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলে? উত্তর: নৈতিক গুণ আমাদের ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলে। ৮. মন্দ কাজ করলে সমাজের কী ক্ষতি হয়? উত্তর : মন্দ কাজ করলে সমাজে ঝগড়া-বিবাদ সৃষ্টি হয়। সমাজের শান্তি বিনষ্ট হয়। কাঠামোবদ্ধ প্রশ্ন ও উত্তর ন্ধ সাধারণ ১. নৈতিক গুণ ও সামাজিক গুণ কেন প্রয়োজন? দুটি করে নৈতিক ও সামাজিক গুণের নাম লেখ। নৈতিক গুণের ২টি ইতিবাচক দিক লেখ। উত্তর : জীবনকে সুন্দরভাবে পরিচালনার জন্য নৈতিক গুণ ও সামাজিক গুণ প্রয়োজন। দুটি নৈতিক ও সামাজিক গুণ হলো যথাক্রমেÑ শিষ্টাচার ও ন্যায়বোধ এবং কারো বিপদে সাহায্য করা ও বড়দের শ্রদ্ধা করা। নৈতিক গুণ দুটির ২টি ইতিবাচক দিক হলো : র. ন্যায়বোধ আমাদের মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে। রর. শিষ্টাচার মানুষকে ভালো ব্যবহার শিক্ষা দেয়। ২. মূল্যবোধ কোন ধরনের গুণ? ৪টি মূল্যবোধের ফলাফল লেখ। উত্তর: মূল্যবোধ হলো আমাদের ভেতরের নৈতিক গুণাবলি। ৪টি মূল্যবোধের ফলাফল নিচের ছকে দেওয়া হলো

চতুর্থ শ্রেণির বাওবি অধ্যায় ৫ মূল্যবোধ ও আচরণ Read More »

চতুর্থ শ্রেণির বাওবি অধ্যায় ৪ নাগরিক অধিকার

৪র্থ শ্রেণির অধ্যায় ৪ নাগরিক অধিকার অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর 👉 অল্প কথায় উত্তর দাও : ১. ‘নাগরিক’ বলতে কী বোঝায়? উত্তর: রাষ্ট্রের স্থায়ী বাসিন্দা যারা রাষ্ট্র প্রদত্ত বিভিন্ন অধিকার ভোগ করে এবং রাষ্ট্রের প্রতি কর্তব্য পালন করে তাদেরকে নাগরিক বলা হয়। ২. ‘ভাষার অধিকার’ বলতে কী বোঝায়? উত্তর : নিজের মাতৃভাষায় কথা বলা এবং সংস্কৃতিচর্চার অধিকারকে ভাষার অধিকার বলা হয়। ৩. একটি রাজনৈতিক অধিকারের নাম লেখ। উত্তর : একটি রাজনৈতিক অধিকার হলো নির্বাচনে ভোট প্রদান। ৪. ‘অর্থনৈতিক অধিকার’ কী? উত্তর : যে অধিকার ভোগের মাধ্যমে নাগরিক স্বাধীনভাবে আয় রোজগার করতে পারে তাকে অর্থনৈতিক অধিকার বলে। 👉 প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ১. মত প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকারের একটি উদাহরণ দাও। উত্তর : মত প্রকাশের স্বাধীনতার একটি উদাহরণ হলো নারী নির্যাতন বন্ধে প্রেসক্লাবে তাহমিনার বক্তৃতা প্রদান। ২. ন্যায্য পারিশ্রমিক না পেলে মানুষ কী করতে পারেন? উত্তর : ন্যায্য পারিশ্রমিক না পেলে মানুষ আইনের আশ্রয় নিতে পারেন। অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর 👉 বাম অংশের সাথে ডান অংশ মিলকরণ ক. সুষ্ঠুভাবে জীবিকা নির্বাহের জন্য খ. ধর্ম পালনের অধিকার গ. ভোট দেওয়ার অধিকার ঘ. ন্যায্য মজুরি লাভের অধিকার ঙ. অন্যের অধিকার নষ্ট হয় সামাজিক অধিকার। অর্থনৈতিক অধিকার। রাজনৈতিক অধিকার। এমন কাজ আমরা করব না। অর্থনৈতিক অধিকার প্রয়োজন। উত্তর : ক. সুষ্ঠুভাবে জীবিকা নির্বাহের জন্য অর্থনৈতিক অধিকার প্রয়োজন। খ. ধর্ম পালনের অধিকার সামাজিক অধিকার। গ. ভোট দেওয়ার অধিকার রাজনৈতিক অধিকার। ঘ. ন্যায্য মজুরি লাভের অধিকার অর্থনৈতিক অধিকার। ঙ. অন্যের অধিকার নষ্ট হয় এমন কাজ আমরা করব না। 👉 শুদ্ধ/ অশুদ্ধ নির্ণয় ক) নাগরিক অধিকার পূরণে আমরা অন্যকে সাহায্য করব। খ) সামাজিক অধিকার নাগরিককে স্বাধীনভাবে কথা বলার সুযোগ দেয়। গ) নাগরিক হিসেবে আমাদের কোনো অর্থনৈতিক অধিকার নেই। ঘ) রাষ্ট্রে নাগরিকের স্বাধীনভাবে কোনো কিছু করার অধিকার নেই। ঙ) আইন অনুযায়ী দেশের সকল নাগরিক সমান। উত্তর : ক) ‘শুদ্ধ’ খ) ‘শুদ্ধ’ গ) ‘অশুদ্ধ’ ঘ) ‘অশুদ্ধ’ ঙ) ‘শুদ্ধ’। 👉 শূন্যস্থান পূরণ ক. রাষ্ট্রের কাছে আমাদের সামাজিক,  ও অর্থনৈতিক অধিকার আছে। খ. নিজের ভাষায় কথা বলার অধিকার একটি  সামাজিক অধিকার। গ. রাষ্ট্র পরিচালনায়  করার অধিকারকে রাজনৈতিক অধিকার বলে। ঘ. রাষ্ট্রের দায়িত্ব নাগরিক  পূরণ করা। ঙ. রাষ্ট্রের প্রত্যেক নাগরিকের সম্পত্তি  ও  অধিকার আছে। উত্তর : ক. রাজনৈতিক খ. মৌলিক গ. অংশগ্রহণ ঘ. অধিকার ঙ. অর্জন, ভোগের বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর সামাজিক অধিকার  সাধারণ ১ সাধারণ অর্থে নাগরিক বলতে কাদের বোঝায়? ক নারী খ রাষ্ট্রের সদস্য ছ গ শিশু ঘ পুরুষ সদস্য ২ নিচের কোনটি সামাজিক অধিকার? চ ক বেঁচে থাকা খ আয় করা গ অবকাশ ছুটি পাওয়া ঘ নির্বাচিত হওয়া ৩. রাষ্ট্রের কাছ থেকে নাগরিকের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা ভোগ করাকে কী বলে? ছ ক নাগরিক চাহিদা খ নাগরিক অধিকার গ নাগরিক কর্তব্য ঘ নাগরিক সম্মাননা ৪. বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে আমরা সাধারণত কয় ধরনের অধিকার ভোগ করি? ছ ক ২ খ ৩ গ ৪ ঘ ৫ ৫. ভাষা ও সংস্কৃতির অধিকার মানুষের কোন ধরনের অধিকার? ঝ ক অর্থনৈতিক অধিকার খ রাজনৈতিক অধিকার গ সাংস্কৃতিক অধিকার ঘ সামাজিক অধিকার  যোগ্যতাত্তিক শিখনফল : নাগরিক অধিকারের গুরুত্ব বুঝতে পারব। ৬. নাগরিক অধিকার গুরুত্বপূর্ণ কেন? ছ কবেশি আয় রোজগারের জন্য খ উন্নত ও মানসম্মত জীবনের জন্য গ সুনামের জন্য ঘ রোগমুক্ত থাকার জন্য শিখনফল : ভাষা ব্যবহারের স্বাধীনতা সম্পর্কে জানতে পারব। ৭. বরুণ চাকমা তাদের নিজস্ব ভাষায় কথা বলে। এটা তার কোন ধরনের অধিকার? ছ কঅতিরিক্ত অধিকার খসামাজিক অধিকার গ রাজনৈতিক অধিকার ঘ অর্থনৈতিক অধিকার শিখনফল : সামাজিক অধিকার সম্পর্কে জানতে পারব। ৮. মামলার রায়ের ক্ষেত্রে বিচারকগণ ধনী-গরিব ভেদাভেদ করেন না। কেননা চ ক আইন সবার জন্য সমান খ এতে রাজনৈতিক অধিকার ক্ষুণœ হয় গ আইন সবার জন্য সমান নয় ঘ বিচারকগণ অনভিজ্ঞ শিখনফল : শিক্ষার গুরুত্ব বুঝতে পারব। ৯. প্রতিটি নাগরিকের শিক্ষা গ্রহণ করা প্রয়োজন কেন? জ কচাকরির জন্য খসম্মানের জন্য গ রাষ্ট্রের উন্নয়নের জন্য ঘ দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য রাজনৈতিক অধিকার  সাধারণ ১০. নির্বাচনে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করা কোন ধরনের অধিকার? জ ক সামাজিক খ অর্থনৈতিক গ রাজনৈতিক ঘ সাংস্কৃতিক ১১. রাষ্ট্র পরিচালনায় অংশগ্রহণ নাগরিকের কোন ধরনের অধিকার? ছ ক সামাজিক খ রাজনৈতিক গ অর্থনৈতিক ঘ সাংস্কৃতিক ১২. নাগরিককে তার কাজ করতে গিয়ে কোন বিষয়টি খেয়াল রাখতে হয়? চ কঅন্যের যেন ক্ষতি না হয় খ অন্যের যেন লাভ হয় গ নিজের কাজের যেন সফলতা আসে ঘঅন্যের যেন ক্ষতি হয় ১৩. বাংলাদেশের নাগরিকেরা কত বছর বয়সে ভোট দিতে পারবে? ছ ক ১৬ বছর খ ১৮ বছর গ ২০ বছর ঘ ২২ বছর ১৪. বাংলাদেশের নাগরিক কত বছর বয়সে নির্বাচনে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করতে পারে? চ ক ২৫ খ ২৮ গ ৩০ ঘ ৩৫  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : রাজনৈতিক অধিকার সম্পর্কে জানতে পারব। ১৫. করিম মাঝি নির্বাচনে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করছে। এটা তার কোন ধরনের অধিকার? ছ কসামাজিক খ রাজনৈতিক গ অর্থনৈতিক ঘ সাংস্কৃতিক শিখনফল : রাজনৈতিক অধিকার প্রয়োগে সচেতন হব। ১৬. সাইমার ১৮ বছর পূর্ণ হওয়ার সাথে যে বিশেষ রাজনৈতিক অধিকারটি জড়িত- জ কনির্বাচনে প্রতিদ্ব›িদ্বতা খ মত প্রকাশ করা গ নির্বাচনে ভোট দেওয়া ঘ বিদেশে নিরাপত্তা লাভ করা শিখনফল : আইনের সমতার বিষয়টি বুঝতে পারব। ১৭. আসিফ ক্ষমতাবান হলেও বিচারক দরিদ্র সুজনের পক্ষে রায় ঘোষণা করে। এর কারণ- ছ কবিচারক দয়ালু খ আইনের চোখে সবাই সমান গ আসিফ বিচারককে উপহার দেয়নি ঘ বিচারক অনভিজ্ঞ শিখনফল : বিদেশে নিরাপত্তা লাভের উপায় জানব। ১৮. রোকন পরিবার নিয়ে সৌদি আরবে গিয়ে বিপদের সম্মুখীন হলো। এক্ষেত্রে তাদের করণীয়- ছ কনিজেরাই সমস্যার সমাধান করা খ দেশের সরকারের কাছে সাহায্য চাওয়া গ সৌদি সরকারের কাছে সাহায্য চাওয়া ঘ পুলিশের সাহায্য নেওয়া অর্থনৈতিক অধিকার  সাধারণ ১৯. নিচের কোনটি অর্থনৈতিক অধিকার? ঝ ক নির্বাচনে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করা খ নিরাপত্তা লাভ গ জমি ক্রয় ঘ অবকাশ ছুটি লাভ ২০. আয় রোজগার করা কোন ধরনের অধিকার? জ ক সামাজিক খ রাজনৈতিক গ অর্থনৈতিক ঘপারিবারিক ২১. অর্থনৈতিক অধিকার অনুসারে নারী ও পুরুষের কাজের ক্ষেত্রেÑ ঝ ক পুরুষ বেশি পারিশ্রমিক পাবে খ নারী বেশি পারিশ্রমিক পাবে গ নারী-পুরুষ কেউই পারিশ্রমিক পাবে না ঘ নারী-পুরুষ উভয়ই সমান পারিশ্রমিক পাবে  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : অর্থনৈতিক অধিকারের গুরুত্ব বুঝতে পারব। ২২. অর্থনৈতিক অধিকার কেন প্রয়োজন? ছ ক বেশি রোজগারের জন্য খ সুষ্ঠুভাবে জীবিকা নির্বাহের জন্য গ ক্ষমতা অর্জনের জন্য ঘ সম্মানের অর্জনের জন্য শিখনফল : মজুরি বৈষম্য বুঝতে পারব। ২৩. রহমত ও আয়েশা দুজনে পোশাক কারখানায় কাজ করে। রহমতকে প্রতিদিন ৪০০ টাকা দেওয়া হলেও আয়েশাকে দেওয়া হয় ৩৫০ টাকা। এক্ষেত্রে লঙ্ঘন করা হয়েছে চ কঅর্থনৈতিক অধিকার খ রাজনৈতিক অধিকার গ চাকরির অধিকার ঘ সামাজিক অধিকার শিখনফল : অর্থনৈতিক অধিকারের প্রয়োগ বুঝতে পারব। ২৪. বিদেশ থেকে ছেলের পাঠানো টাকা দিয়ে

চতুর্থ শ্রেণির বাওবি অধ্যায় ৪ নাগরিক অধিকার Read More »

চতুর্থ শ্রেণির বাওবি অধ্যায় ৩ বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী

৪র্থ শ্রেণির অধ্যায় ৩ বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর 👉 অল্প কথায় উত্তর দাও : ১. চাকমা জনগোষ্ঠী কোন ধরনের বাড়ি নির্মাণ করেন? উত্তর : চাকমা জনগোষ্ঠী কাঠ ও বাঁশ দিয়ে তাদের বাড়িগুলো নির্মাণ করে এবং বাড়িগুলো থাকে পাহাড়ের ঢালে ঢালে। ২. মারমা জনগোষ্ঠী কোন ধর্মের অনুসারী? উত্তর : মারমা জনগোষ্ঠীর লোকেরা বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী। ৩. সাঁওতালদের একটি উৎসবের নাম লেখ। উত্তর : সাঁওতালদের একটি উৎসবের নাম হলো ‘সোহরায় উৎসব’। ৪. মণিপুরিরা যে বিশেষ এক ধরনের সবজি খান তার নাম কী? উত্তর : মণিপুরিরা যে বিশেষ এক ধরনের সবজি খান তার নাম হলো ‘সিঞ্জেদা’। 👉 প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ১. কীভাবে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জীবনযাত্রা অন্যদের চেয়ে আলাদা? উত্তর : প্রধান ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীরা সাধারণত পাহাড়ি অঞ্চলে বাস করে। এদের প্রায় প্রত্যেকের স্বতন্ত্র ভাষা রয়েছে। খাবার ও পোশাকের বেলায়ও তাদের মাঝে বৈচিত্র্য দেখা যায়। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীরা সাধারণত বাঁশ, কাঠ, ছন দিয়ে তাদের বাড়িঘর তৈরি করে। নাচ, গান, বাদ্যযন্ত্র এবং বিভিন্নভাবে তারা তাদের উৎসবগুলো পালন করে। আর এসকল কারণেই ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জীবনযাত্রা অন্যদের চেয়ে আলাদা। ২. কীভাবে বর্তমান সময়ে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জীবনযাত্রা বদলে যাচ্ছে? উত্তর : নানা দিক থেকে বর্তমান সময়ে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জীবনযাত্রা বদলে যাচ্ছে। যেমন-  তারা বর্তমানে আধুনিক শিক্ষার প্রতি আগ্রহী হচ্ছেন;  বর্তমানে তারা আধুনিক চিকিৎসা ও ওষুধ ব্যবহার করেন;  নৃ-গোষ্ঠীদের অনেকেই এখন আধুনিক পোশাক পরেন;  তারা কুটিরশিল্পসহ আরও নিত্য নতুন পেশার প্রতি আগ্রহী হচ্ছেন। অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর 👉 বাম অংশের সাথে ডান অংশ মিলকরণ ক) চাকমাদের নিজেদের খ) চাকমা নারীদের পোশাক গ) ভাত আর সিদ্ধ সবজি ঘ) ‘নালিতা’ বা পাটশাক ঙ) মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জে মারমাদের প্রধান খাবার। সাঁওতালদের বিশেষ খাবার। বর্ণমালা ও ভাষা আছে। অধিকাংশ মণিপুরিদের বসবাস। মণিপুরিদের প্রধান খাবার। পিনোন-হাদি। উত্তর : ক) চাকমাদের নিজেদের বর্ণমালা ও ভাষা আছে। খ) চাকমা নারীদের পোশাক পিনোন-হাদি। গ) ভাত আর সিদ্ধ সবজি সাঁওতালদের বিশেষ খাবার। ঘ) ‘নালিতা’ বা পাটশাক মারমাদের প্রধান খাবার। ঙ) মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জে অধিকাংশ মণিপুরিদের বসবাস। 👉 শুদ্ধ/অশুদ্ধ নির্ণয় ক) মণিপুরিরা দুটি গোত্রে বিভক্ত। খ) বাংলাদেশে প্রায় ৪৫টিরও অধিক ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর রয়েছে। গ) সাঁওতাল বাংলাদেশের বৃহত্তম ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী। ঘ) চাকমাদের প্রধান খাবার নাপ্পি। ঙ) মণিপুরিরা অতীতে ঔষধি গাছ থেকে চিকিৎসা নিত। উত্তর : ক) ‘শুদ্ধ’ খ) ‘শুদ্ধ’ গ) ‘অশুদ্ধ’ ঘ) ‘অশুদ্ধ’ ঙ) ‘অশুদ্ধ’। 👉 শূন্যস্থান পূরণ ক. চাকমাদের গ্রামপ্রধানকে বলে । খ. সাঁওতালদের একটি বিশেষ খাবার । গ. সাংগ্রাই  একটি উৎসব। ঘ. মারমারা প্রতি মাসে  পালন করেন। ঙ. বাংলাদেশে অধিকাংশ মণিপুরি  জেলায় বাস করেন। উত্তর : ক. কারবারি খ. নালিতা বা পাটশাক গ. মারমাদের ঘ. লাবরে ঙ. মৌলভীবাজার। বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর চাকমা  সাধারণ ১. বাংলাদেশে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সংখ্যা কত? ঝ ক ৪০টি খ ৪৪টি গ ৪৫টি ঘ ৪৫টিরও অধিক ২. বাংলাদেশের বৃহত্তম ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী কোনটি? ছ ক মণিপুরি খ চাকমা গ সাঁওতাল ঘ গারো ৩. চাকমা সমাজের প্রধান কে? ঝ ক রানি খ প্রজা গ মন্ত্রী ঘ রাজা ৪. চাকমাদের গ্রাম প্রধানকে কী বলা হয়? জ ক মোড়ল খ মাতাব্বর গ কারবারি ঘ নেতা ৫. চাকমাদের ধর্মের নাম কী? ঝ ক সনাতন খ খ্রিষ্টান গ ইহুদি ঘ বৌদ্ধ ৬. চাকমাদের প্রধান খাবার কোনটি? ছ ক মাছ খ ভাত গ মাংস ঘ সবজি ৭. চাকমা নারীদের পোশাক কোনটি? চ ক পিনোন-হাদি খ থামি গ আঙ্গি ঘ পাঞ্চি ৮. চাকমাদের শ্রেষ্ঠ উৎসবের নাম কী? ঝ ক বৌদ্ধ পূর্ণিমা খ মাঘী পূর্ণিমা গ কঠিন চীবরদান ঘ বিজু  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : চাকমাদের চাষাবাদ পদ্ধতি সম্পর্কে জানব। ৯. সুসান চাকমার বাবা পাহাড়ের ঢালু জমিতে গাছ পুড়িয়ে এবং পরিষ্কার করে দা দিয়ে গর্ত করে চাষাবাদ করেন। এই চাষ পদ্ধতির নাম কী? ছ ক পাহাড়ি চাষ খ জুম চাষ গ টিলা চাষ ঘ আদি চাষ শিখনফল : চাকমাদের বাড়ি সম্পর্কে জানতে পারব। ১০. বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর বাড়িগুলো তৈরি করা হয় ছ ক ইট ও সিমেন্ট দিয়ে খ কাঠ ও বাঁশ দিয়ে গ গাছ ও মাটি দিয়ে ঘ বাঁশ ও পাতা দিয়ে শিখনফল : চাকমাদের পোশাক সম্পর্কে জানতে পারব। ১১. অবন্তী ‘পিনোন’ নামের একটি পোশাক পরে আছে। তার এ পোশাকটি জ ক মাথা থেকে বুক পর্যন্ত খ গলা থেকে কোমর পর্যন্ত গ কোমর থেকে নিচ পর্যন্ত ঘ গলা থেকে পা পর্যন্ত মারমা  সাধারণ ১২. মারমাদের ধর্মের নাম কী? চ ক বৌদ্ধ খ হিন্দু গ ইসলাম ঘ খ্রিষ্টান ১৩. বাংলাদেশে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মধ্যে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে কারা? জ ক সাঁওতাল খ চাকমা গ মারমা ঘ মণিপুরি ১৪. মারমাদের প্রিয় খাবার কোনটি? ছ ক ভাত খ নাপ্পি গ সিদ্ধ সবজি ঘ মাছ ১৫. জলের উৎসব কাদের অনুষ্ঠান? চ ক মারমাদের খ চাকমাদের গ সাঁওতালদের ঘ মণিপুরিদের ১৬. নাপ্পি কী দিয়ে তৈরি করা হয়? ছ ক লতা, পাতা দিয়ে খ শুঁটকি মাছ দিয়ে গ গোশত দিয়ে ঘ ডিম দিয়ে ১৭. মারমাদের ঐতিহ্যাবাহী পোশাকের নাম কী? চ ক থামি ও আঙ্গি খ পিনোন ও হাদি গ পানচি ও পা-হাট ঘ লাহিড় ও অংহিং ১৮. মারমারা পূর্ণিমার সময় কোন উৎসবটি পালন করে? ছ ক সাংগ্রাই খ লাবরে গ বিজু ঘ সোহরায় ১৯. মারমারা লাবরে উৎসব বছরে কয়বার পালন করে? ঝ ক ৬ বার খ ৮ বার গ ১০ বার ঘ ১২ বার ২০. সাংগ্রাই কাদের উৎসব? ছ ক চাকমাদের খ মারমাদের গ মণিপুরিদের ঘ সাঁওতালদের ২১. মারমারা সাংগ্রাই উৎসব কোন মাসে পালন করে? চ ক বৈশাখ মাসে খ ভাদ্র মাসে গ ফাল্গুন মাসে ঘ কার্তিক মাসে  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : মারমা ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিচয় পাব। ২২. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর দিক থেকে তাঁরা বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্থানের জনগোষ্ঠী। তাঁদের অধিকাংশের বসবাস পার্বত্য চট্টগ্রামে। এখানে কোন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীকে বোঝানো হয়েছে? ছ ক চাকমাদের খ মারমাদের গ সাঁওতালদের ঘ মণিপুরিদের শিখনফল : মারমাদের খাবার সম্পর্কে জানতে পারব। ২৩. বাংলাদেশে দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর লোকেরা সবজি খেতে পছন্দ করেন। তারা এ সবজি খান ছ ক রোদে শুকিয়ে খ সিদ্ধ করে গ তেলে ভেজে ঘ বড়ি তৈরি করে শিখনফল : মারমাদের উৎসব সম্পর্কে জানতে পারব। ২৪. এক শ্রেণির ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী বৈশাখ মাসের দ্বিতীয় দিনে উৎসব উদ্যাপন করেন। তারা এই বিশেষ দিনে জ ক আকাশে ঘুড়ি ওড়ান খ আগুন নিয়ে খেলা করেন গ পানি দিয়ে খেলা করেন ঘ লাঠি দিয়ে খেলা করেন সাঁওতাল  সাধারণ ২৫. সাঁওতালদের বিশেষ খাবার কোনটি? ঝ ক মাছ খ মাংস গ সবজি ঘ পাটশাক ২৬. সাঁওতালদের প্রধান পেশা কোনটি? জ ক মাছধরা খ চা বাগানের কাজ গ কৃষি ঘ কুটিরশিল্পের কাজ ২৭. সাঁওতাল নারীদের কাপড়ের উপরের অংশের নাম কী? চ ক পানচি খ পারহাট গ থামি ঘ আঙ্গি ২৮.

চতুর্থ শ্রেণির বাওবি অধ্যায় ৩ বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী Read More »

চতুর্থ শ্রেণির বাওবি অধ্যায় ২ সমাজে পরস্পরের সহযোগিতা

চতুর্থ শ্রেণির অধ্যায় ২ সমাজে পরস্পরের সহযোগিতা অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর 👉 অল্প কথায় উত্তর দাও : ১. জনসংখ্যায় নারী ও পুরুষের সংখ্যা কীভাবে তুলনা করা হয়? উত্তর : জনসংখ্যায় নারী ও পুরুষের সংখ্যা আনুপাতিক হারে তুলনা করা হয়। ২. ‘বৈষম্য’ বলতে কী বোঝায়? উত্তর : যার যা প্রাপ্য তাকে তা না দেওয়াই হলো বৈষম্য। ৩. শ্রেণিকক্ষে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন একটি শিশুর পরিচয় দাও। উত্তর : আমাদের শ্রেণিকক্ষে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন একটি শিশু রয়েছে। সে চোখে কম দেখতে পায়। যার কারণে বোর্ডের লেখা সে ভালোভাবে বুঝতে পারে না। কখনও কখনও পথ চলতেও তার সমস্যা হয়। ৪. ‘বৈচিত্র্য’ বলতে কী বোঝায়? উত্তর : ভিন্ন ভিন্ন বা নানা রকম বৈশিষ্ট্যকেই বলা হয় বৈচিত্র্য। 👉 প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ১. পরিবারে ছেলে ও মেয়েদের সমানভাবে মূল্যায়নের একটি উদাহরণ দাও। উত্তর : পরিবারে ছেলে ও মেয়েদের সমানভাবে মূল্যায়নের একটি উদাহরণ হলো আমাদের দুই ভাই-বোনকেই মা-বাবা বিদ্যালয়ে ভর্তি করে দিয়েছেন। ২. তোমার কোনো বন্ধুর উপর রেগে গেলে তুমি কী কর? উত্তর : আমার কোনো বন্ধুর উপর রেগে গেলে আমি চুপ থাকার চেষ্টা করি।   অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর 👉 বাম অংশের সাথে ডান অংশ মিলকরণ ক) পরিবারে সবাই মিলেমিশে সমান চোখে দেখা উচিত। খ) আমরা আমাদের মা-বাবাকে শান্তিতে বসবাস করি। গ) নারী ও পুরুষকে যতœ করি। ঘ) অনেকের মা-বাবার বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন হতে পারে। ঙ) শ্রেণির কেউ মানসিকভাবে পেশা ভিন্ন সমস্যা থাকতে পারে উত্তর : ক) পরিবারে সবাই মিলেমিশে শান্তিতে বসবাস করি। খ) আমরা, আমাদের মা-বাবাকে শ্রদ্ধা করি। গ) নারী ও পুরুষকে সমান চেখে দেখা উচিত। ঘ) অনেকের মা-বাবার পেশা ভিন্ন। ঙ) শ্রেণির কেউ মানসিকভাবে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন হতে পারে। 👉 শুদ্ধ/অশুদ্ধ নির্ণয় ক) নারী ও পুরুষের মাঝে কোনো বৈষম্য করা উচিত নয়। খ) বিভিন্ন কাজে ছেলেমেয়ের অংশগ্রহণ করার প্রয়োজন নেই। গ) পরিবারে ছেলে ও মেয়ে শিশু সবারই বিনোদনে অংশগ্রহণ করার অধিকার আছে। ঘ) আমাদের সবার মা-বাবার পেশা এক। ঙ) অসুবিধাগ্রস্তদের মনে কষ্ট দেওয়া উচিত নয়। উত্তর : ক) ‘শুদ্ধ’ খ) ‘অশুদ্ধ’ গ) ‘শুদ্ধ’ ঘ) ‘অশুদ্ধ’ ঙ) ‘শুদ্ধ’। 👉 শূন্যস্থান পূরণ ক) মা-বাবা ও ভাইবোন নিয়ে আমাদের । খ) আমাদের মা-বাবারাও তাদের পিতা-মাতাকে  করেন। গ) নারী ও পুরুষের সমান কাজ করার  আছে। ঘ) নারী-পুরুষ সবাই দেশের  জন্য কাজ করে। ঙ) সমাজে বিভিন্ন মানুষের মধ্যে  রয়েছে। উত্তর : ক) পরিবার খ) শ্রদ্ধা গ) যোগ্যতা ঘ) উন্নয়নের ঙ) বিভিন্নতা। বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর নারী ও পুরুষ  সাধারণ ১ সমাজে বিভিন্ন ধরনের মানুষ কীভাবে বাস করে? জ ক বিচ্ছিন্নভাবে খ একাকী গ মিলেমিশে ঘ ভাগ হয়ে ২. দেশের উন্নয়নে নারী ও পুরুষের কীরূপ অবদান রয়েছে? জ ক পুরুষের বেশি খ নারীর বেশি গ নারী ও পুরুষের সমান ঘ কোনো অবদান নেই ৩. বাংলাদেশে নারী ও পুরুষের সংখ্যা কীরূপ? ছ ক একদম সমান খ প্রায় সমান গ নারী বেশি ঘ পুরুষ কম ৪. আমরা যেমন আমাদের মা-বাবাকে শ্রদ্ধ করি, তেমনি তাঁরাও কাদের শ্রদ্ধা করেন? ছ ক তাঁদের দাদা-দাদিকে খ তাঁদের মা-বাবাকে গ তাঁদের চাচা-চাচিকে ঘ তাঁদের মামা-মামিকে ৫. পরিবারে সবারই কোন অধিকারটি আছে? জ ক বেড়াতে যাওয়ার খ টেলিভিশন দেখার গ শিক্ষা গ্রহণ করার ঘ খেলনা কেনার ৬. কোথায় নারী-পুরুষকে সমান চোখে দেখা উচিত? ঝ ক ঘরে খ অফিসে গ বিদ্যালয়ে ঘ সবখানে ৭. পরিবারে কোন শিশুকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়? চ ক ছেলে শিশুকে খ মেয়ে শিশুকে গ অসুবিধাগ্রস্ত শিশুকে ঘ অটিস্টিক শিশুকে  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : নারীর মর্যাদা বৃদ্ধির উপায় জানতে পারব। ৮. আমাদের সমাজে নারীর মর্যাদা বাড়বে কীভাবে? জ ক নারীদের ঘরে বন্দি করলে খ নারীদের কাজ করতে না দিলে গ নারী-পুরুষ ভেদাভেদ দূর হলে ঘ নারীদের বাইরে বের হতে দিলে শিখনফল : সমাজকে সুন্দর করার উপায় জানতে পারব। ৯. আমাদের সমাজে নারী, পুরুষ, ধনী, দরিদ্র এবং বিভিন্ন জাত ও ধর্মের মানুষ রয়েছে। এই সমাজকে সুন্দর করা যায় কীভাবে? জ ক নারী-পুরুষ ভেদাভেদ তৈরি করে খ পরস্পরে ঝগড়া করে গ সবাই মিলেমিশে থেকে ঘ সবার জন্য চাকরির ব্যবস্থা করে শিখনফল : পরিবারের কাজে অংশগ্রহণ করব। ১০. ফরহাদের পরিবারের সদস্য সংখ্যা তিনজন। তাদের পরিবারের মঙ্গলের জন্য কাকে কাজ করতে হবে? ঝ ক ফরহাদের বাবাকে খ ফরহাদের মাকে গ ফরহাদকে ঘ সবাইকে শিখনফল : একসাথে কাজ করার সুফল বুঝতে পারব। ১১. রানার বাবার অফিসে নারী-পুরুষ সবাই একসাথে কাজ করে। এর ফলে কোনটি ঘটবে? চ ক দেশের উন্নয়ন হবে খ নারীর মর্যাদা কমবে গ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা পাবে ঘ সমাজের অবনতি হবে সামাজিক বিভিন্নতা ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু  সাধারণ ১২. সমাজে ও বিদ্যালয়ে স্বাভাবিক মানুষ ছাড়া আর কারা বাস করে? চ ক বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষ খ চাকরিজীবী গ নারী ঘ পুরুষ ১৩. আমাদের সবার মা-বাবার পেশা কী রকম? ছ ক কৃষিকাজ করেন খ ভিন্ন ভিন্ন কাজ করেন গ চাকরি করেন ঘ ব্যবসা করেন  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : সহপাঠীদের সহযোগিতা করব। ১৪. ঝুমুর ক্ষুদ্র জাতিসত্তার শিক্ষার্থী। সে বাংলা কম বোঝে। তুমি তার জন্য কী করবে? ছ ক তার সাথে মিশবে না খ ক্লাস শেষে তাকে পড়া বুঝিয়ে দেবে গ তাকে ক্লাস থেকে বের করে দেবে ঘ শিক্ষকের কাছে নালিশ করবে শিখনফল : বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুর পরিচয় পাব। ১৫. রবিন শব্দ, আলো ও স্পর্শের ব্যাপারে অত্যন্ত সংবেদনশীল। সে কোন ধরনের শিশু? চ ক অটিস্টিক শিশু খ ক্ষুদ্র জাতিসত্তার শিশু গ স্বাভাবিক শিশু ঘ লাজুক শিশু শিখনফল : ছেলেমেয়ের বিদ্যালয়ে না আসার কারণ জানতে পারব। ১৬. অনেক ছেলেমেয়ে বিদ্যালয়ে আসতে পারে না কেন? জ ক বেশি ঘুমানোর জন্য খ ভালো পোশাক না থাকার জন্য গ মা-বাবার সাথে কাজ করার জন্য ঘ ঘরে খাবার না থাকার জন্য শিখনফল : বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন সহপাঠীকে সাহায্য করতে পারব। ১৭. তোমার বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন এক সহপাঠী বিদ্যালয়ে আসতে চায় না। তার প্রতি তোমার করণীয়- চ ক তাকে উৎসাহ প্রদান খ তাকে টাকা-পয়সা দেওয়া গ তাকে বাড়িতে পড়ানো ঘ পড়াশোনা বন্ধে পরামর্শ দান সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর ১. বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু কারা? উত্তর : যে সকল শিশু সমাজের সাধারণ শিশুদের থেকে আলাদা, যাদের বিশেষ যতœ, পরিচর্যা ও সহযোগিতার প্রয়োজন হয় তারাই বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু। ২. বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের জন্য আমরা কী করতে পারি? উত্তর : বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের ভিন্নতা মেনে নিয়ে আমরা তাদের জন্য পরিবারে, বিদ্যালয়ে বিশেষ ব্যবস্থা করতে পারি। সব ব্যাপারে তাদের বন্ধুর মতো সহযোগিতা করতে পারি। ৩. বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের সহযোগিতা না করলে এর ফলাফল কী হবে? উত্তর : বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের সহযোগিতা না করলে তারা পিছিয়ে পড়বে, স্কুলে ঠিকমতো আসতে চাইবে না। তখন সমাজেও তারা কোনো অবদান রাখতে পারবে না। ৪. পরিবারের বিভিন্ন কাজে কাদের অংশগ্রহণ প্রয়োজন? উত্তর : পরিবারে বিভিন্ন কাজে ছেলেমেয়ে

চতুর্থ শ্রেণির বাওবি অধ্যায় ২ সমাজে পরস্পরের সহযোগিতা Read More »

চতুর্থ শ্রেণির বাওবি অধ্যায় ১ আমাদের পরিবেশ ও সমাজ

৪র্থ শ্রেণির অধ্যায় ১ আমাদের পরিবেশ ও সমাজ অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর 👉 অল্প কথায় উত্তর দাও : ১. প্রাকৃতিক পরিবেশের তিনটি উপাদানের নাম লেখ। উত্তর : প্রাকৃতিক পরিবেশের তিনটি উপাদান হলো মাটি, পানি, বাতাস। ২. বাংলাদেশের কোন কোন অঞ্চলে বেশি বন্যা হয়? উত্তর : বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে বন্যার প্রবণতা বেশি। ৩. সামাজিক পরিবেশের তিনটি উপাদানের নাম লেখ। উত্তর : সামাজিক পরিবেশের তিনটি উপাদান হলো বাড়ি, বিদ্যালয়, খেলার মাঠ। ৪. বেশি বেশি গাছ লাগানো প্রয়োজন কেন? উত্তর : প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য বেশি বেশি গাছ লাগানো প্রয়োজন। 👉 প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ১. বাংলাদেশের উত্তর ও দক্ষিণ অঞ্চলের ভূপ্রকৃতি কীভাবে আলাদা? উত্তর : বাংলাদেশের উত্তর ও দক্ষিণ অঞ্চলের ভ‚প্রকৃতি যে আলাদা তা নিচের ছকের মাধ্যমে দেখানো হলো : উত্তর অঞ্চলের ভ‚প্রকৃতি দক্ষিণ অঞ্চলের ভ‚প্রকৃতি ভ‚মি উঁচু ভ‚মি নিচু নদ-নদীর সংখ্যা কম নদ-নদীর সংখ্যা বেশি গ্রীষ্মকালে অনেক গরম পড়ে, শীতকালে বেশ ঠাণ্ডা বৃষ্টিবহুল আবহাওয়া ২. আমাদের সামাজিক পরিবেশে আর্দ্র জলবায়ুর প্রভাব কী? উত্তর : আর্দ্র জলবায়ুর কারণে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়, গাছ ও ফসল ভালো জন্মে, জলাশয় ও নদ-নদী পানিতে ভরে যায়, তখন প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং ফসলের জমিতে সেচ দেওয়ার পর্যাপ্ত পানি পাওয়া যায়। ফলে আমাদের সামাজিক পরিবেশ আরও উন্নত হয়।   অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর 👉 বাম অংশের সাথে ডান অংশ মিলকরণ ক) পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের প্রাকৃতিক পরিবেশের মধ্যে কাঠ লাগে খ) আমাদের দেশের উত্তরাঞ্চলে প্রকৃতির উপর প্রভাব ফেলে গ) গাছপালা বেশি থাকলে নদনদী কম ঘ) ঘরবাড়ি, আসবাবপত্র বানাতে বৈচিত্র্য রয়েছে ঙ) সামাজিক পরিবেশও ফুল ব্যবহার করি প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় উত্তর : ক) পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের প্রাকৃতিক পরিবেশের মধ্যে বৈচিত্র্য রয়েছে। খ) আমাদের দেশের উত্তরাঞ্চলে নদ-নদী কম। গ) গাছপালা বেশি থাকলে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। ঘ) ঘরবাড়ি, আসবাবপত্র বানাতে কাঠ লাগে। ঙ) সামাজিক পরিবেশও প্রকৃতির উপর প্রভাব ফেলে। 👉 শুদ্ধ / অশুদ্ধ নির্ণয় ক) সাগর, নদী, বিল প্রভৃতি সামাজিক পরিবেশের উপাদান। খ) পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের জলবায়ুর মধ্যে ভিন্নতা রয়েছে। গ) উত্তরাঞ্চলে শীতকালে বেশ ঠাণ্ডা পড়ে। ঘ) বৃষ্টির পানি ফসলে সেচ দেওয়ার কাজে লাগে। ঙ) শুষ্ক এলাকায় গাছ ও ফসল বেশি জন্মে। উত্তর : ক) ‘অশুদ্ধ’ খ) ‘শুদ্ধ’ গ) ‘শুদ্ধ’ ঘ) ‘শুদ্ধ’ ঙ) ‘অশুদ্ধ’। 👉 শূন্যস্থান পূরণ ক) পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের প্রাকৃতিক পরিবেশের মধ্যে  রয়েছে। খ) আমাদের দেশের উত্তর অঞ্চলের ভ‚মি কিছুটা । গ) গাছপালা বেশি থাকলে প্রচুর  হয়। ঘ) প্রচুর গাছপালা থাকলে  ঠাণ্ডা থাকে। ঙ)  মাটির জন্য উপকারী। উত্তর : ক) বৈচিত্র্য খ) উঁচু গ) বৃষ্টিপাত ঘ) আবহাওয়া ঙ) বৃষ্টি। বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর   প্রাকৃতিক পরিবেশের বৈচিত্র্য  সাধারণ ১. কোনটি প্রাকৃতিক পরিবেশের উপাদান? চ ক. পানি খ. ঘরবাড়ি গ. খেলার মাঠ ঘ. বিদ্যালয় ২. শীতকালে বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে বেশ ঠাণ্ডা পড়ে? ছ ক পূর্বাঞ্চলে খ উত্তরাঞ্চলে গ পশ্চিমাঞ্চলে ঘ দক্ষিণাঞ্চলে ৩. গ্রীষ্মকালে আমাদের দেশের উত্তর অঞ্চলে আবহাওয়া কীরূপ থাকে? ছ ক নাতিশীতোষ্ণ খ অনেক গরম গ বেশ ঠাণ্ডা ঘ অল্প গরম ৪. আমাদের দেশের কোন অঞ্চলে অনেক নদী রয়েছে? জ ক পূর্বাঞ্চলে খ উত্তরাঞ্চলে গ দক্ষিণাঞ্চলে ঘ পশ্চিমাঞ্চলে ৫. আমাদের দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ভ‚মি কীরূপ? ঝ ক বন্ধুর খ বেশ উঁচু গ কিছুটা উঁচু ঘ বেশ নিচু  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : প্রাকৃতিক পরিবেশের বৈচিত্র্যতার কারণ জানতে পারব। ৬. পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের প্রাকৃতিক পরিবেশের মধ্যে পার্থক্য দেখা যায় কেন? ছ ক বৃষ্টিপাতের কারণে খ জলবায়ুর কারণে গ নদ-নদীর কারণে ঘ গাছপালার কারণে শিখনফল : বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের প্রাকৃতিক পরিবেশের ধারণা পাব। ৭. বৃষ্টিভেজা পরিবেশ দেখতে তোমাকে বাংলাদেশের যে অঞ্চলে যেতে হবে- ঝ ক পূর্বাঞ্চল খ উত্তরাঞ্চল গ পশ্চিমাঞ্চল ঘ দক্ষিণাঞ্চল শিখনফল : দক্ষিণাঞ্চলের বন্যার কারণ জানতে পারব। ৮. দক্ষিণাঞ্চলে বন্যার প্রবণতা বেশি কেন? চ ক নদীর কারণে খ গাছপালার কারণে গ বৃষ্টির কারণে ঘ পাহাড়ের কারণে সামাজিক পরিবেশের উপর প্রকৃতির প্রভাব  সাধারণ ৯. কোনটি সামাজিক পরিবেশের উপাদান? চ ক ঘর-বাড়ি খ গাছপালা গ নদী ঘ বিল ১০. আমাদের সমাজজীবন নানাভাবে কিসের উপর নির্ভরশীল? ঝ ক. গাছপালার খ. বৃষ্টিপাতের গ. নদীর ঘ. প্রকৃতির ১১. কৃষি ও পরিবহন ব্যবস্থা কোন পরিবেশের অংশ? ঝ ক. প্রাকৃতিক খ. সামাজিক গ. রাজনৈতিক ঘ. অর্থনৈতিক ১২. আমরা মোটা জামা-কাপড় পরি কখন? জ ক. বর্ষায় খ. গ্রীষ্মে গ. শীতে ঘ. বসন্তে ১৩. ঠাণ্ডা আবহাওয়া ও বৃষ্টিপাতের জন্য কোনটি প্রয়োজন? ছ ক. অনেক নদ-নদী খ. প্রচুর গাছপালা গ. উঁচু পাহাড় ঘ. প্রচুর খাল-বিল  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : সামাজিক পরিবেশের ভিন্নতার কারণ জানতে পারব। ১৪. সামাজিক পরিবেশে ভিন্নতা দেখা যায় কেন? চ ক প্রাকৃতিক পরিবেশের পার্থক্যের কারণে খ আবহাওয়ার পার্থক্যের কারণে গ জলবায়ুর পার্থক্যের কারণে ঘ প্রযুক্তিগত আবিষ্কারের কারণে শিখনফল : বৃষ্টিপাতের কারণ জানতে পারব। ১৫. কোনো এলাকায় প্রচুর বৃষ্টিপাত হওয়ার কারণ কী? ছ ক গাছপালার স্বল্পতা খ গাছপালার আধিক্য গ মাটির গঠন ঘ বাতাসের আধিক্য শিখনফল : সমাজের উপর প্রকৃতির প্রভাব বুঝতে পারব। ১৬. কোনটি ঘটলে সমাজজীবনে সবচেয়ে বেশি সমস্যার সৃষ্টি হবে? ঝ ক জমির ফসল কমে গেলে খ বিলের মাছ কমে গেলে গ মাটির ক্ষয় হলে ঘ গাছপালা কমে গেলে ১৭. মাটির উর্বরতা কমে যায় কেন? ঝ ক বৃষ্টির আধিক্যে খ সারের অভাবে গ আলোর আধিক্যে ঘ পানির অভাবে শিখনফল : সমাজজীবনে প্রাকৃতিক পরিবেশের প্রভাব বুঝতে পারব। ১৮. তোমার এলাকার ফসল ভালো হওয়ার সবচেয়ে উপযোগী কারণ কোনটি? জ ক উন্নত রাস্তা-ঘাট খ বৃষ্টি কম হওয়া গ পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত ঘ অধিক উষ্ণতা শিখনফল : পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় যতœবান হব। ১৯. পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় তুমি কী করবে? জ ক অকারণে গাছপালা কাটবে খ পশুপাখি মারবে গ বেশি করে গাছ লাগাবে ঘ জমিতে কীটনাশক ব্যবহার করবে সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর ১. আমাদের দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের ভ‚মি কীরূপ? উত্তর : আমাদের দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের ভ‚মি বেশ নিচু। ২. প্রয়োজনে গাছ কাটলে কী করতে হয়? উত্তর : প্রয়োজনে গাছ কাটলে বেশি করে গাছ লাগাতে হয়। ৩. পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের সমাজজীবনের মধ্যে পার্থক্য দেখা যায় কেন? উত্তর : প্রাকৃতিক পরিবেশের পার্থক্যের কারণে পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের সমাজজীবনের মধ্যে পার্থক্য দেখা যায়। ৪. বাংলাদেশের উত্তর অঞ্চলের ভ‚মি কীরূপ? উত্তর : বাংলাদেশের উত্তর অঞ্চলের ভ‚মি উঁচু। ৫. উত্তর অঞ্চলে কখন অনেক গরম পড়ে? উত্তর : উত্তর অঞ্চলে গ্রীষ্মকালে অনেক গরম পড়ে। ৬. বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে অনেক নদীর সমাহার ঘটেছে? উত্তর : বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে অনেক নদীর সমাহার ঘটেছে। ৭. বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে বন্যার প্রবণতা বেশি কেন? উত্তর : অনেক নদী থাকার কারণে বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে বন্যার প্রবণতা বেশি। ৮. সামাজিক পরিবেশ কীভাবে গঠিত হয়? উত্তর : মানুষের সৃষ্ট উপাদান নিয়ে সামাজিক পরিবেশে গঠিত হয়। ৯. কোন ধরনের এলাকায় গাছ ও ফসল কম জন্মে? উত্তর : শুষ্ক এলাকায়

চতুর্থ শ্রেণির বাওবি অধ্যায় ১ আমাদের পরিবেশ ও সমাজ Read More »

১৬ সপ্তাহের ৭ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর

বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় তোমাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আজ সেই বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়ের উত্তর দিতে চলেছি আমরা। করোনাকালীন সময়ে তোমাদের সপ্তাহে একদিন ক্লাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কিন্তু এসাইনমেন্ট কার্যক্রম চালু রয়েছে। আজ তোমাদের ১৬ সপ্তাহের ৭ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর দেওয়া হবে। ৭ম শ্রেণির ১৬ সপ্তাহের বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর আমরা তোমাদের জন্য সকল এসাইনমেন্টের উত্তর দিয়ে থাকি। ২০২০ থেকে শুরু করে ২০২১ এর ১৬ সপ্তাহ পর্যন্ত তোমাদের এসাইনমেন্ট উত্তরগুলি দেওয়া হয়েছে। তোমরা নিচের একটি লিংক থেকে উত্তরগুলি কালেক্ট করতে পারো। শিক্ষার্থী বন্ধুরা তোমরা বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়ের ২টি এসাইনমেন্টটি লিখেছো ২০২১ সালে। এটা তোমাদের বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৩য় অ্যাসাইনমেন্ট। তোমাদের বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় এসাইনমেন্ট রয়েছে আবার ২০ সপ্তাহে। ১৭ সপ্তাহে তোমাদের কী কী এসাইনমেন্ট আছে সেটা কী তোমরা জানো? তো চলো জেনে আসা জাক ১৭ সপ্তাহে তোমাদের কী কী এসাইনমেন্ট আছে। ১৭ সপ্তাহে তোমাদের বাংলা, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অ্যাসাইনমেন্ট রয়েছে। করোনাকালীন সময়ে তোমাদের মত শিক্ষার্থীরা অনেক দুর্ভোগের শিকার হয়েছে। তাই তোমাদের সামাজিকীকরণে অনেক সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। তাই বর্তমানে তোমাদের সামাজিকীকরণে সকল প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা রয়েছে। ১৬ সপ্তাহের ৭ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্ন অ্যাসাইনমেন্ট ক্রমঃ ৭ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অ্যাসাইনমেন্ট ৩ নির্ধারিত কাজঃ  ৩. কোভিড-১৯ পরিস্িতিতে তোমার মতো শিশুদের সুষ্ঠু সামাজিকীকরণে কী ধরনের বাধা সৃষ্টি হয়েছে ভা চিহ্নিত কর এবং এই বাধাগুলো দূরীকরণে পরিবার, সমাজ ও বিদ্যালয়ের কাছ থেকে কী ধরনের সহযোগিতা প্রত্যাশা কর তা ব্যাখ্যা কর। কি এই নির্ধারিত কাজটি করার সময় নিশ্ললিখিত বিষয়গুলো বিবেচনায় নিতে হবে- ক. সামাজিকীকরণের সুস্পষ্ট ধারপা প্রদান করবেখ. শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ অভিজ্ঞতা প্রদান করবেগ. এই পরিস্থিতিতে যে ধরনের বাধার সম্মুখীন হয়েছে তা নির্দিষ্ট করবেঘ. প্রত্যাশাগুলো বাস্তব প্রেক্ষাপটে তুলে ধরবে। প্রশ্নে বলা হয়েছে করোনাকালীন সময়ে তোমাদের সামাজিকীকরণের বাধাগুলো ও এই সময়ে অন্যান্য কিছু প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করতে হবে। তো ৭ম শ্রেণির শিক্ষার্থী বন্ধুরা চলো আমরা ১৬ সপ্তাহের বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অ্যাসাইনমেন্টের নমুনা উত্তরটি দেখে নিই। ১৬ সপ্তাহের ৭ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর এসাইনমেন্ট শুরু কোভিড -১৯ পরিস্থিতিতে আমার মতো শিশুদের সুষ্ঠু সামাজিকীকরণে যে ধরনের বাধা সৃষ্টি হয়েছে তা চিহিত করা হলো এবং এই বাধাগুলো দূরীকরণে পরিবার, সমাজ বিদ্যালয়ের কাছ তেকে যে ধরণের সহযোগীতা প্রত্যাশা করি তা ব্যাখ্যা করা হলোঃ সামাজিকাকরণের সুস্পষ্ট ধারণাঃ মানব শিশু ভূমিষ্ঠ হবার পর তাকে সামাজিক পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে টিকে থাকার প্রয়োজনে অনেক কিছু শিখতে হয় । এ শিক্ষণ প্রক্রিয়া জন্মের পর থেকে শুরু হয় এবং তার জীবনব্যাপি চলতে থাকে | শিশুর এ শিক্ষণ প্রক্রিয়ায় প্রথমে তার মা – বাবা পরিবারের সদস্যরা, প্রতিবেশি, আত্মীয়-স্বজন  এবং পরবর্তীতে তার শিক্ষক , সহযোগী , চেনা অচেনা অনেকেই খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে । শিক্ষণ প্রক্রিয়া মানব শিশুকে ভাষা , আচার আচরণ প্রথা  পদ্ধতি, মূল্যবোধ, আদব – কায়দা ইত্যাদি সম্পর্কে অবহিত করানোর মাধ্যমে তাকে সামাজিক মানুষ হয়ে উঠতে সহায়তা করে । জীবনব্যাপি চলতে থাকা এই শিক্ষণ প্রক্রিয়াকেই সামাজিকীকরণ বলে ৷ সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়ায় ব্যক্তি মূলত : সংস্কৃতি সম্পর্কে অবহিত হয় । সামাংজিকীকরণ প্রসঙ্গে মনোবিজ্ঞানী বোগারডাস (Bogardus) বলেছেন, “ সামাজিকীকরণ হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া,যার মাধ্যমে ব্যক্তি জনকল্যাণের নিমিত্তে একত্রে নির্ভরযোগ্য আচরণ করতে শেখে | এটি করতে গিয়ে সামাজিক আত্মনিয়ন্ত্রণ, দায়িত্ব ও সুসামঞ্জস্য ব্যক্তিত্বের অভিজ্ঞতা লাভ করে । ” আমার নিজ অভিঙ্গতাঃ  আমরা প্রতিনিয়ত নানান ভাবে নানান কিছু জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত শিখছি আর এটা হচ্ছে সামাজিকীকরন | এটা একটা জীবনব্যাপী প্রক্রিয়া এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আমরা সমাজ, পরিবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে সবসময় নানান কিছু শিখছি । শুধু ছোট রেলায় নয় * বৃদ্ধ অথবা যুবক অবস্থায় ও সামাজিকীকরণ হতে পারে । এটি যেকোনো সময় যেকোনো ভাবে ঘটতে পারে । কারও থেকে নতুন কি শিখা এক ধরণের সামাজিকীকরণ। সামাজিক নীতি ও সামাজিকীকরণঃ শিশুর সামাজিকীকরণের ক্ষেত্রে সামাজিক নীতি বিভিন্ন ভূমিকা পালন করে থাকে । বহির্বিশ্বে বিশেষ শিশু প্রতিপালনের ক্ষেত্রে উন্নত দেশগুলো বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকে বড়দের দেখলে যে শ্রদ্ধা করতে হয়, ছোটদের স্নেহ করতে হয়, প্রতিমেশীদের খোঁজখবর নিত হয়, রোগীর সেবা করতে হয় এসকল কাজ আমি ছোটবেলায় আমার পরিবার থেকেই শিখেছি । এই পরিস্থিতিতে যে ধরনের বাধার সম্মুখীন হয়েছিঃ পরিবারঃ মানুষের জীব সামগ্রিক জীবনের সামাজিকীকর প্রথমে পরিবার থেকে শুরু হয়। নবজাতক শোনা, দেখা, স্বাদ গ্রহন সহ সকল বিষয় পরিবার থেকে শিখে থাকে । পরিবারের সদস্যরা সামাজিক পরিবেশের ক্ষেত্রে বড় ধরনের ভূমিকা পালন করে । সব সমাজ ও পরিবার সামাজিকীকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে | বিভিন্ন ধরনের আদব কায়দা, নীতি নৈতিকতা এবং শিক্ষার প্রথম ধাপ পরিবার থেকে শিশু শিখে থাকে । শিক্ষা প্রতিষ্ঠানঃ সামাজিকীকরণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা রয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠার থেকে ব্যক্তি বিভিন্ন নৈতিক জ্ঞান লাভ করে । একজন দ্বাম্বিক তাত্বিক  পর্যবেক্ষণ করেন যে স্কুল কলেজ অর্থাৎ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কাজের পুরষ্কার এবং শাস্তির বিষয়টা আছে সেটার প্রথম পরিচয় ঘটে থাকে । শিশুরা সময়ের সাথে সাথে বেশি বাস্তববাদী হয়ে উঠে সেটা শারীরিক মানবিক ও সামাজিক সক্ষমতাকেও বুঝিয়ে থাকে । এই করোনা কালীন সময়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার কারণে অনেক কিছুই শেখার থেকে বঞ্চিত হয়েছি। গণমাধ্যম ও প্রযুক্তিঃ গণমাধ্যম ও প্রযুক্তি শিশুর সামাজিকীকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে । রেডিও, টেলিভিশন , রেকর্ডগান এবং ইন্টারনেরট এগুলো সামাজিকীরণের সাথে জড়িত। বর্তমানে ইন্টারনেট, টেলিভিশনের থেকে বেশি সামাজিকীকরণে ভূমিকা পালন করছে। বিভিন্ন ধরণের টেলিভিশন অনুষ্ঠান এমনকি ব্যবসায়িক অনুষ্ঠাণ উঠতি বয়সীদের সাথে বিভিন্ন অপরিচিত সংস্কৃতি ও জীবনযাপন এর ধরনে সাথে পরিচয় করিয়ে দেয় । ধর্মঃ ধর্ম পারিবারিক বন্ধন সুদৃট করার ক্ষেত্রে চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করে | সমাজের মানুষের ধর্মীয় আদর্শ জীবনধারার উপর ধর্ম ভূমিকা পালন করে থাকে । সঠিক জীবনধারার লক্ষে ধর্মের গুরুত্ব অপরিসীম । কিন্তু এই করোনাকালীন সময়ে আমরা ধর্ম পালন করতে মসজিদ, মন্দির, গির্জায় যেতে পারিনি তাই সামাজিকীকরণে বাধাগ্রস্থ হয়েছে। রাষ্ট্র ও সরকার ব্যবস্থাঃ রাষ্ট্র ও প্রচলিত সরকার ব্যবস্থা সামাজিকীকরণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । রাষ্ট্র একটি নিয়মনীতি থাকে যা রাষ্ট্রের বা জনগণকে মেনে চলতে হয় । অন্যথায় শাস্তির ব্যবস্থা থাকে । শিশু ছোটবেলা থেকে এই সমন্ত বিষয় ও জীবনযাপনের নিয়মের সাথে পরিচালিত হয়ে উঠে । সবশেষে এটাই প্রতীয়মান যে, রাষ্ট্র সরকার ব্যবস্থা শিশুর সামাজিকীকরণে ভমিকা পালন করে। প্রতিবেশিঃ পরিবারের পরে শুরু হয় প্রতিবেশীদের সাথে চলাফেরা । তাদের সাথে সামাজিকীকরবন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয় । এই করোনা পরিস্থিতিতে আমাদের সবার ধরেই থাকতে হয়েছে যার ফলে আমরা প্রতিবেশীদের সাথে খুব একটা মিশতে পারে নি। প্রত্যাশাগুলো বাস্তব পেক্ষাপটে তুলে ধরা হলোঃ বর্তমান পরিস্থিতিতে পরিবার ছাড়া সামাজিকীকরণে কোনো উপাদান ভূমিকা রাখতে পারছে না । যদিও গণমাধ্যমে সবাই জড়িয়ে পড়ছে কিন্তু তা তাদের নেতিবাচক সামাজিকীকরপ্ের বিস্তার করছে। এক্ষেত্রে একটি শিশুর সুষ্ঠু সামাজিকীকরণের জন্য সকল ইপাদান কে সক্রিয় ভাবে এগিয়ে আসতে হবে। আবার, বর্তমান পরিস্থীতির কথা বিবেচনা করে বলা যায়, এটি একেবারেই অসম্ভব কারণ করোনা ভাইরাসের কারনে সবাই

১৬ সপ্তাহের ৭ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর Read More »

Scroll to Top