বাংলা

স্কুলের শিফট পরিবর্তনের জন্য আবেদন

স্কুলের শিফট পরিবর্তনের জন্য আবেদন

সরকারি মাধ্যমিক উচ্চ বিদ্যালয়ে অধ্যায়নকরি শিক্ষার্থীদের অথবা অন্য কোথায় ভর্তিকৃত শিক্ষার্থী অথবা কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকুরিরত কর্মজীবীদের বিভিন্ন কারণে শিফট পরিবর্তনের প্রয়োজন হতে পারে। শিফট পরিবর্তনের জন্য আবেদন নিচে সরকারি মাধ্যমিক উচ্চ বিদ্যালয়ে দিবা শিফটে অধ্যায়নরত একটি শিক্ষার্থীর  শিফট পরিবর্তনের জন্য প্রধান শিক্ষক বরাবার একটি আবেদন পত্র দেওয়া হলো। এটির আদলে উপরে বর্ণিত বিষয়গুলোর আবেদন পত্র লেখা যাবে।  তারিখঃ ৩০/১০/২০২৩ খ্রি: বরাবর প্রধান শিক্ষক মেহেরপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মেহেরপুর সদর, মেহেরপুর বিষয়: শিফট পরিবর্তনের জন্য আবেদন। জনাব, যথাবিহিত সম্মান প্রদর্শন পূর্বক সবিনয় বিনীত নিবেদন এই যে, আমি আপনার বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির একজন নিয়মিত ছাত্র। আমি ২০২৩ সালে ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে দিবা শিফটে ভর্তির সুযোগ পাই। কিন্তু দিবা শিফটে বিদ্যালয়ে আসতে আমার অনেক সমস্যা হচ্ছে। এমতাবস্থায় আমি ও আমার পরিবারের অনেক সুবিধা হত যদি আমার প্রভাতী শিফটে পড়ার সুযোগ হত। অতএব, জনাবের নিকট আমার আকুল আবেদন এই যে, আমার সমস্যার কথা বিবেচনা করে আমাকে প্রভাতী শিফটে যাওয়ার অনুমতি দিয়ে বাধিত করবেন। আপনার একান্ত অনুগত ছাত্র রাইক ইবনে রশিদ মেহেরপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় শ্রেণি: ৬ষ্ঠ রোলঃ ০২ উপরের আবেদন পত্রটি আদলে আপনার নিচের কারণ বসিয়ে স্কুলের শিফট পরিবর্তনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আপনার চাহিদা অনুযায়ী আবেদন পত্রের নমুনা পেতে নিচে কমেন্ট করুন।    

স্কুলের শিফট পরিবর্তনের জন্য আবেদন Read More »

দ্বিতীয় শ্রেণির বাংলা ১০ম অধ্যায় দাদির হাতের মজার পিঠা অনুশীলনীর প্রশ্ন সমাধান

দ্বিতীয় শ্রেণির বাংলা ১০ম অধ্যায় দাদির হাতের মজার পিঠা অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হলো। দাদির হাতের মজার পিঠা ১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি। অনুষ্ঠান-আয়োজন সুন্দর-ভালো, উত্তর উনুন – চুলা ভাপ-গরম পানি ধোঁয়া সিদ্ধ আগুনের তাপে রান্না করা মজাদার-সুস্বাদু অঞ্চল-এলাকা, দেশের বিভিন্ত অংক বিখ্যাত-নামকরা ২. ঘরের ভেতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। উনুনে, অনুষ্ঠানে, ভাপ, সিদ্ধ, বিখ্যাত, সুন্দর, মজাদার ক. ভাপ দিয়ে তৈরি হয় ভাপা পিঠা। খ, গোলাপ দেখতে সুন্দর| গ. অতিথির জন্য মজাদার খাবার রান্না হচ্ছে। ঘ. আমরা গানের অনুষ্ঠানে যাই । ঙ. আমরা সিদ্ধ ডিম খাই। চ. উনুনে ভাত বসাও। ছ. টাঙ্গাইলের চমচম বিখ্যাত ৪, মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি। ক. পিঠাপুলি খাওয়ার ধুম পড়ে কখন? উত্তরঃ পিঠাপুলি খাওয়ার ধুম পড়ে শীতকালে। খ. চাল গুঁড়ো করা হয় কেন? উত্তরঃ চাল গুড়ো করা হয় নানা রঙের পিঠা বানাতে গ. ভাপে সিদ্ধ পিঠাকে কী পিঠা বলে? উত্তরঃ ভাপে সিদ্ধ পিঠাকে ভাপা পিঠা বলা হয়। ঘ, ভাপা পিঠা বানাতে কী কী লাগে? উত্তরঃ ভাপা পিঠা বানাতে চালের গুড়ো, খেজুরের গুড় আর কোরা নারকেল লাগে। ৫। ছবির নিচে পিঠার নাম লিখি ও পিঠা সম্পর্কে বলি ভাপা পিঠাঃ ভাপ দিয়ে তৈরি করা হয় বলে এই পিঠার নাম ভাপা পিঠা। চালের গুঁড়ো, খেজুরের গুড় আর কোরা নারিকের দিয়ে এ পিঠা তৈরি করতে হয়। পুলি পিঠাঃ পুলি পিঠাও ভাপা পিঠার মতো ভাপ দিয়ে তৈরি করা হয়। এ পিঠার একপাশে হাত দিয়ে নকশা করা হয়। পাটিসাপটা পিঠাঃ পাটি ব মাদুরের মতো ভাজ করে বানাতে হয় বলে এই পিঠাকে পাটিসাপটা পিঠা বলে। পিঠার ভিতরে থাকে নারকেল , গুড় অথাব ক্ষীর। সেমাই পিঠাঃ চালের গুড়ো সিদ্ধ করে তারপর ছোট ছোট সেমাইয়ের মত করে কেটে রান্না করতে হয়। এজন্য এ পিঠার নাম সেমাই পিঠা। ৬। আমার প্রিয় পিঠা সম্পর্কে দুটি বাক্য বলি উত্তরঃ আমার প্রিয় পিঠা পুলি পিঠা। পুলি পিঠা ভাপা পিঠার মতো ভাপ দিয়ে তৈরি করা হয়। এ পিঠার একপাশে হাত দিয়ে নকশা করা হয়।

দ্বিতীয় শ্রেণির বাংলা ১০ম অধ্যায় দাদির হাতের মজার পিঠা অনুশীলনীর প্রশ্ন সমাধান Read More »

দ্বিতীয় শ্রেণির বাংলা ৯ম অধ্যায় আমাদের ছোট নদী অনুশীলনীর প্রশ্ন সমাধান

দ্বিতীয় শ্রেণির বাংলা ৯ম অধ্যায় আমাদের ছোট নদী অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হলো আমাদের ছোট নদী ১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি। পাড়ি-পাড় ঢালু-নিচু সাড়া- শোরগোল বা আলোড়ন উৎসব-আনন্দের অনুষ্ঠান হাঁক-চিৎকার করে ডাকা বাদলধারা-বৃষ্টির ধারা খরতর-প্রবল নাওয়া- গোসল করা বাঁকে বাঁকে- নদী বা রাস্তা যেখানে বেঁকে যায়। ২. ঘরের ভেতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। ধারে, চিকচিক, উৎসবে, ঝাঁক, নাওয়া, হাটুজলে, কুলে ক. ছেলেমেয়েরার হাটুজলে মাছ ধরছে। খ. নববর্ষে সারা দেশ উৎসবে মেতে ওঠে গ. নদীর  কুলে নৌকাবীধা রয়েছে। | ঘ. এক ঝাঁক পাখি উড়ে গেল। উ. আমার এখনো নাওয়া খাওয়া হয়নি। চ. রোদে বালি  চিকচিক করে। ছ. নদীর ধারে সাদা কাশবন দেখা যায়। ৩. মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি। ক. বাকে বাকে কী বয়ে চলে? উত্তরঃ বাঁকে বাঁকে নদী বয়ে যায়। খ. বৈশাখ মাসে ছোট নদীর পানি কতটুকু থাকে? উত্তরঃ বৈশাখ মাসে ছোট নদীর পানি হাঁটু পযন্ত থাকে। গ. নদীর দুই ধার দেখতে কেমন? উত্তরঃ নদীর দুই ধার দেখতে উঁচু। ঘ. রাতে কী শোনা যায়? উত্তরঃ রাতে শিয়ালের হাঁক শোনা যায়। উ. নদীতে কীভাবে ছেলেমেয়েরা মাছ ধরে? উত্তরঃ নদীতে ছেলেমেয়েরা আঁচলে ছেঁকে ছোট মাছ ঘরে। চ. কথন নদী পানিতে ভরে যায়? উত্তরঃ আষাঢ় মাসে নদী পানিতে ভরে যায়। ৫. জোড়া শব্দ পড়ি ছন্দ মিলাই ও লিখি । বাঁকে বাঁকে- ফাঁকে ফাঁকে ফুলে ফুলে- কূলে কূলে তীরে তীরে -ধীরে ধীরে ভরো ভরো – থরো থরো বনে বনে- মনে মনে ৬. নদীর ছবিটি দেখে দুইট বাক্য লিখি। উত্তরঃ নদীতে নৌকা চলছে। নদীর পানিতে মাছেরা খেলা করছে।  

দ্বিতীয় শ্রেণির বাংলা ৯ম অধ্যায় আমাদের ছোট নদী অনুশীলনীর প্রশ্ন সমাধান Read More »

দ্বিতীয় শ্রেণির বাংলা ৮ম অধ্যায় নানা রঙের ফুলফল অনুশীলনীর প্রশ্ন সমাধান

দ্বিতীয় শ্রেণির বাংলা ৮ম অধ্যায় নানা রঙের ফুলফল অনুশীলনীর প্রশ্ন ‍ও উত্তর নিচে দেওয়া হলো। নানা রঙের ফুলফল ১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি। কোষ-কোয়া, কাঁঠাল বা কমলালেবুর আলগা অংশ দানা- বিচি, বীজ, ছোলা, মটর বা গম খোসা-ছাল, চামড়া, ফল বা সবজির আবরণ সুগন্ধ- সুবাস, যার ভালো গন্ধ আছে। ২. ঘরের ভেতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। দানা, খোসা , কোষ ক. কীঠালের রসভরা কোষ থেতে কী যে মজা। খ. ডালিমের দানা টুকটুকে লাল। গ. খোসা ছাড়িয়ে কলা খাও। ৪. মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি । ক. কী কী ফুল লাল রঙের হয়? উত্তরঃ কৃষ্ণচূড়া, শিমুল ও পলাশ ফূল লাল রঙের হয়। এছাড়া কিছু কিছু গোলাপ, জবা ও শাপলা ফুলও লাল রঙের হয়। খ. সুগন্ধ ফুল কী কী? উত্তরঃ গোলাপ, বেলি, রজনীগন্ধা, কামিনী, গন্ধরাজ, হাসনাহেনা, দোলনচাঁপা, শিউলী- এগুলো সুগন্ধি ফুল। গ. কোন কোন ফুলে গন্ধ নেই? উত্তরঃ জবা, কৃষ্ণচূড়া, শিমুল, পলাশ, কাশফুল, টগর ও কলাবতী ফুলে গন্ধ নাই। ঘ. কাচা থাকতে কোন কোন ফল সবুজ হয়? উত্তরঃ কাঁচা থাকতে আম, পেঁপে, পেয়ারা, বাঙ্গি ফল সবুজ থাকে। উ. কোন কোন ফলের ভেতরটা লাল রঙের? উত্তরঃ পাকা ডালিম ও তরমুজের ভিতরটা লাল রঙের। ৬। নিচে দুইটি ফুল ও ফলের ছবি আছে। যেকোনো একটি বিষয়ে তিনটি বাক্য লিখি। বাক্যগুলো সবাইকে পড়ে শোনাই। উত্তরঃ আমকে ফলের রাজা বলা হয়। পাকা আম খুবই সুস্বাদু। আমাদের দেশে প্রচুর আম পাওয়া যায়। ৭। আমরা সবচেয়ে ভালো লাগে —- ফুল। কেন ভালো লাগে তা সবাইকে বলি ও লিখি। উত্তরঃ আমরা সবচেয়ে ভালে লাগে গোলাপ ফুল। এটি এক প্রকারের সুগন্ধি ফুল। বছর জুড়েই থোকায় থোকায় এ ফুল ফোটে। আামাদের উঠোনের পাশেই আমি একটি বাগান করেছি। সেখানে আমি চারটি গোলাপ ফুলের গাছ লাগিয়েছি। গাছগুলোতে অনেক ফুল ফোটে। গোলাপ ফুলের সৌন্দর্য ও সুবাসে আমাদের উঠোন ভরে গেছে।  

দ্বিতীয় শ্রেণির বাংলা ৮ম অধ্যায় নানা রঙের ফুলফল অনুশীলনীর প্রশ্ন সমাধান Read More »

দ্বিতীয় শ্রেণির বাংলা ৭ম অধ্যায় জলপরি ও কাঠুরে অনুশীলনীর প্রশ্ন সমাধান

দ্বিতীয় শ্রেণির বাংলা ৭ম অধ্যায় জলপরি ও কাঠুরে অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হলো। ৭ম অধ্যায় জলপরি ও কাঠুরে ১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্ধ বলি। কাঠুরে-যিনি কাঠ কাটেন কুড়াল-কাঠ কাটার হাতিয়ার স্রোত- জলের ধারা দুঃখ-মনের কষ্ট কিছুক্ষণ-অল্প সময় সততা-কাজে ও কথায় সৎ থাকা লোভী-অনেক লোভ যার। ২. ঘরের ভেতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। স্রোতে, কুড়াল, লোভী, দুঃখ, সততার, কাঠুরে ক. লোকটা দুঃখ পেয়ে কাদতে লাগল। খ. লোভী কাঠুরে নিজের কুড়াল ফিরে পেল না। গ. নদীতে খুব স্রোত ছিল। ঘ. কাঠুরে কাঠ কাটতে বনে গেল। উ. সে কুড়াল দিয়ে কাঠ কাটছিল। চ. কাঠুরে সততার জন্য পুরস্কার পেয়েছে। ৪। নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য তৈরি করি। গরিব, নদী, কুড়াল, কিছুক্ষণ, গরিব-কাঠুরে গরিব হলেও সৎ ছিল। নদী- কাঠুরে নদীর ধারে কাঠ কাঠছিল। কুড়াল-কাঠুরের একটি কুড়াল ছিল। কিছুক্ষণ- সে কিছুক্ষণ গাছের ছায়ায় বসল। ৫. মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি । ক. কাঠুরে কোথায় কাঠ কাটতে গিয়েছিল? উত্তরঃ কাঠুরে নদীর ধারে কাঠ কাটতে গিয়েছিল। খ, কাঠুরে কাদতে লাগল কেন? উত্তরঃ কাঠুরের হাত ফসকে তার ‍কুড়ালটি নদীর পানিতে পড়ে গেল। তাই সে মনের দুঃখে কাঁদতে লাগল। গ. জলপরি প্রথমে কোন কুড়াল আনল? – উত্তরঃ জলপরি প্রথমে সোনার কুড়াল আনল। ঘ. জঙ্গপরি কাঠুরের উপর খুশি হলো কেন? উত্তরঃ কাঠুরে সোনা ও রুপার কুড়ালের জন্য লোভ করলো না। সে সত্যি কথা বলল। তাই জলপরি কাঠুরের উপর খুশি হলো। ঙ. লোতী কাঠুরের উপর জলপরি খুব রাগ হলো কেন? উত্তরঃ লোভী কাঠুরে জলপরিকে মিথ্যা কথা বলেছিল। এজন্য লোভী কাঠুরের উপর জলপরি খুব রাগ হলো। চ. লোভী কাঠুরে জলপরির কাছ থেকে কী শিক্ষা পেল? উত্তরঃ লোভী কাঠুরে জলপরির কাছ থেকে শিক্ষা পেল যে, লোভ করলে শাস্তি পেতে হয়। লোভের পরিণাম কখনো ভালো হয় না। ৬. বিপরীত শব্দ জেনে নিই । ফাঁকা ঘরে ঠিক শব্দ বসিয়ে বাক্য তৈরি করি । কিনতে- বেচতে, দুঃখে-সুখে, কাঁদতে-হাসতে, হ্যাঁ – না, ক. কাঠুরে উপহার পেয়ে . সুখে দিন কাটাতে লাগল। খ. কাঠুরে খুব গরিব তাই কুড়াল কিনতে পারল না। গ. লোভী কাঠুরে মিছামিছি কাঁদতে লাগল। ঘ. কাঠুরে সোনার কুড়াল দেখে হ্যাঁ বলল। ৭. ছবি দেখে গল্প বলি ও লিখি। উত্তরঃ মিঠুন একটি লোককে রাস্তায় হেঁটে যেতে দেখল। সে দেখল লোকটির পকেট থেকে কিছু টাকা রাস্তায় পড়ে গেল। মিঠুন টাকাগুলো কুড়িয়ে নিল। সে জানত, কারো কোনো জিনিস কুড়িয়ে পেলে তা তাকে ফেরত দিতে হয়। তাই সে লোকটিকে ডেকে টাকাগুলো ফেরত দিলো।

দ্বিতীয় শ্রেণির বাংলা ৭ম অধ্যায় জলপরি ও কাঠুরে অনুশীলনীর প্রশ্ন সমাধান Read More »

দ্বিতীয় শ্রেণির বাংলা ৬ষ্ঠ অধ্যায় আমি হব অনুশীলনীর প্রশ্ন সমাধান

দ্বিতীয় শ্রেণির বাংলা ৬ষ্ঠ অধ্যায় আমি হব অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর পেতে নিচে চোখ রাখুন। ৬ষ্ঠ অধ্যায় আমি হব ১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুজে বের করি। অর্থ বলি। কুসুম- ফুল বাগ- বাগান, বাগিচা সুয্যি- সূর্য, রবি সুয্যি মামা- সূর্যকে আদর করে মামা ডাকা হয়েছে। আলসে- অলস, কুঁড়ে ২. ঘরের ভেতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য সুয্যি, বাগে, সুয্যিমামা, কুসুম, আলসে ক. সুয্যিমামা জাগার আগে আমি জেগে উঠব খ,সুয্যি পুব দিকে ওঠে। গ. আমার বোনটি আলসে নয়। ঘ. বনে কুসুম ফোটে । উ. গোলাপ বাগে গোলাপ ফুটেছে। ৪. বিপরীত শব্দ জেনে নিই। ফাকা ঘরে ঠিক শব্দ বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। সকাল-বিকাল, ঘুমিয়ে-জেগে, রাত-দিন, আগে-পরে ক. আমি প্রতিদিন সকাল নয়টায় স্কুলে যাই। খ. রাত পোহালে আমি জেগে উঠি। গ. রাত হলে আকাশে অনেক তারা দেখা যায়। ঘ. আমি রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে দাঁত পরিষ্কার করি। ৭, মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি। ক. কে সকাল বেলার পাখি হতে চায়? উত্তরঃ খোকা সকাল বেলার পাখি হতে চায়। খ. মা রাগ করে কী বলবেন? উত্তরঃ মা রাগ করে বলবেন- হয়নি সকাল, ঘুমো এখান। গ. খোকা মাকে আলসে মেয়ে বলছে কেন? উত্তরঃ মা খোকাকে খুব সকালে ঘুম থেকে উঠতে দিতে চান না। তাই খোকা মাকে আলসে মেয়ে বলছে। ঘ. আমি কখন ঘ্বুম থেকে উঠি? উত্তরঃ আমি খুব সকালে ঘুম থেকে উঠি। ৮. কবিতাটি দেখে দেখে লিখি। ৯. কবিতাটি আবৃত্তি করি। ১০. আমার জানা অন্য একটি কবিতা আবৃত্তি করি। উত্তরঃ নিচের কবিতাটি মুখস্থ করে আবৃত্তি করো। বাবুরাম সাপুড়ে সুকুমার রায় বাবুরাম সাপুরে কোথা যাস বাপুরে? আয় বাবা দেখে যা, দুটো সাপ রেখে যা! যে সাপের চোখ নাই, শিং নেই নোখ নাই, ছোটে না কি হাঁটে না, কাউকে যে কাটে না, করে নাকো ফোসফাস মারে নাকো ঢুঁশঢাঁশ, নেই কোনো উৎপাত, খায় শুধু দুধভাত- সেই সাপ জ্যন্ত, গোটা দুই আনতো! তেড়ে মেরে ডান্ডা করে দিই ঠান্ডা।

দ্বিতীয় শ্রেণির বাংলা ৬ষ্ঠ অধ্যায় আমি হব অনুশীলনীর প্রশ্ন সমাধান Read More »

দ্বিতীয় শ্রেণির বাংলা ৫ম অধ্যায় শীতের সকাল অনুশীলনীর সমাধান

দ্বিতীয় শ্রেণির বাংলা ৫ম অধ্যায় শীতের সকাল অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর দেওয়া হলো। ৫ম অধ্যায় শীতের সকাল ১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি। পোহানো- উপভোগ করা মিষ্টি- মিছা নাশতা- সকালের খাবার, হালকা খাবার। ২. ঘরের ভেতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। নাশতা, মিষ্টি, পোহান ক. শীতের সকালে রোদ মিষ্টি লাগে। খ, অতিথি এলে নাশতা দেব। গ. নানা প্রতিদিন সকাল বেলা রোদ পোহান। ৪. বাক্য শেষে প্রশ্ন ও যতি চিহ্বের ব্যবহার দেখি ও বসাই। আমি বাড়ি এসেছি। তুমি কোথায় গিয়েছিলে (?) তোমার ওষুধ খাওয়া প্রয়োজন। নানা বেড়াতে এসেছেন (।) তোমার কেমন লাগছে? রোদ মিষ্টি হয় কী করে (?) বইটি তুমি কোথায় পেলে? তোমার তালো৷ লাগছে (।) ৫. বাড়িতে ফুপু এসেছেন। কোন কাজ কখন করব তা সাজাই। নাশতা খেতে অনুরোধ করব। ফুপুকে বসতে বলব। সালাম জানাব। তার সামনে নাশতা সাজিয়ে দেব। ফুপুকে ঘরের ভেতরে আসতে অনুরোধ করব। উত্তরঃ  ক. সালাম জানাব। খ. ফুপুকে ঘরের ভেতরে আসতে অনুরোধ করব। গ. ফুপুকে বসতে বলব। ঘ. তার সামনে নাশতা সাজিয়ে দেব। ঙ. নাশতা খেতে অনুরোধ করব। ৬. ছবি দেখি। কথোপকথন তৈরি করি। নাজমা : এই বিকেলে তুমি পড়ছো কেন? আমার সাথে খেলতে আস। হাসান : ঠিক বলেছ, এখন খেলার সময়। নাজমা: তাহলে চলো মাঠে যাই। হাসান: মিনুকেও আমাদের সাথে খেলতে ডেকে আনি। নাজমা: সবাই মিলে আজ খুব মজা হবে।

দ্বিতীয় শ্রেণির বাংলা ৫ম অধ্যায় শীতের সকাল অনুশীলনীর সমাধান Read More »

Scroll to Top