বিজ্ঞান

চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ২ উদ্ভিদ ও প্রাণী

চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ২ উদ্ভিদ ও প্রাণী

৪র্থ শ্রেণির বিজ্ঞানঅধ্যায় ২ উদ্ভিদ ও প্রাণী অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর ১. শূন্যস্থান পূরণ কর। ১) পরিবেশের যে স্থানে কোনো উদ্ভিদ বা প্রাণী বাস করে সেটিই তার —-। ২) উদ্ভিদ এবং প্রাণী —- বিভিন্ন স্থানে বাস করে। ৩) ঘনভাবে জন্মানো বিভিন্ন ধরনের উদ্ভিদ সংবলিত প্রাকৃতিক স্থানই হলো —-। ৪) লবণাক্ত পানির বিশাল ভাণ্ডার হলো —-। ৫) উট তার পিঠের কুঁজে —- জমিয়ে রাখে। উত্তর : ১) আবাসস্থল, ২) পরিবেশের, ৩) বন, ৪) সমুদ্র, ৫) চর্বি। ২. সঠিক উত্তরটিতে টিক চিহ্ন (√) দাও। ১) তিমি কোথায় বাস করে? ক) নদী √খ) সমুদ্র গ) মরুভ‚মি ঘ) বনভ‚মি ২) মেরু ভালুকের দেহের ঘন পশম তাকে কীভাবে সাহায্য করে? ক) গরম থেকে বাঁচতে খ) কিছু প্রাণীকে দূরে সরিয়ে রাখতে √ গ) ঠাণ্ডা থেকে বাঁচতে ঘ) সাঁতার কাটতে ৩) কোনটি বিলুপ্ত প্রাণী? √ক) ডোডো পাখি খ) রয়েল বেঙ্গল টাইগার গ) ঘুঘু ঘ) মেরু ভালক ৩. সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন : ১) উদ্ভিদ এবং প্রাণীর মধ্যে ৩টি পার্থক্য লেখ। উত্তর : উদ্ভিদ এবং প্রাণীর মধ্যে ৩টি পার্থক্য হলোÑ উদ্ভিদ প্রাণী ১) উদ্ভিদ নিজের খাদ্য নিজে তৈরি করে। ১) প্রাণী খাদ্যের জন্য অন্যান্য প্রাণী ও উদ্ভিদের উপর নির্ভরশীল। ২) এরা চলাচল করতে পারে না। ২) এরা চলাচল করতে পারে। ৩) এদের দেহে মূল, কাণ্ড ও পাতা থাকে। ৩) এদের দেহে হাত, পা, মাথা, ডানা বা পাখনা থাকে। ২) কী কী কারণে পরিবেশের পরিবর্তন হয়? উত্তর: ঝড়, বন্যা এবং খরার মতো প্রাকৃতিক কারণ এবং মানুষের কার্যকলাপের জন্য পরিবেশের পরিবর্তন হয়। ৩) প্রাণীর ৪টি আবাসস্থলের নাম লেখ। উত্তর : প্রাণীর চারটি আবাসস্থল হলো – ক. মাটির গর্ত বা মাটির নিচ। খ. ঝোপঝাড় বা ঘন বন-জঙ্গল। গ. গাছের ডাল বা কোটর। ঘ. মাটি ও পানি উভয় স্থান। ৪. বর্ণনামূলক প্রশ্ন : ১) ক্যাকটাস কীভাবে মরুভ‚মিতে টিকে থাকে? উত্তর : ক্যাকটাসের বহিরাবরণ মসৃণ থাকে বলে এর ভেতরের পানি বাইরে আসতে পারে না। ফলে এ উদ্ভিদ মরুভ‚মিতে টিকে থাকতে পারে। মরুভ‚মি হলো অত্যন্ত শুষ্ক স্থান যেখানে পানির পরিমাণ খুবই কম থাকে। সেখানে বৃষ্টিপাত হয় না বললেই চলে। মরুভ‚মিতে কিছু কাঁটাজাতীয় উদ্ভিদ জন্মে। এ সকল উদ্ভিদের কাণ্ড ও পাতা রসালো এবং বহিরাবরণ মসৃণ হয়, যা পানি ধরে রাখতে সাহায্য করে। ক্যাকটাস হলো কাঁটাজাতীয় উদ্ভিদ যার পাতা রসালো এবং বহিরাবরণ মসৃণ। তাই এর দেহ থেকে পানি বের হতে পারে না। ফলে মরুভ‚মিতে বৃষ্টি না হওয়া সত্তে¡ও ক্যাকটাস বেঁচে থাকতে পারে। ২) উদ্ভিদ ও প্রাণী কেন বিলুপ্ত হয়? উত্তর : পরিবেশের পরিবর্তনের কারণে উদ্ভিদ ও প্রাণীর আবাসস্থল ধ্বংস হয়। ফলে উদ্ভিদ ও প্রাণী বিলুপ্ত হয়। প্রাকৃতিক ও মানুষের কারণে পরিবেশ দূষিত হয়। ঝড়, বন্যা এবং খরার মতো প্রাকৃতিক কারণে পরিবেশের পরিবর্তন হয়। মানুষের বিভিন্ন রকম কার্যকলাপের কারণে পরিবেশের বিভিন্ন উপাদান যেমন- মাটি, পানি ও বায়ু দূষিত হয়। ফলে পরিবেশের জৈবিক উপাদানের উপর বিরূপ প্রভাব পড়ে, জীবের আবাসস্থল ধ্বংস হয়, খাদ্য শৃঙ্খলে ব্যাঘাত ঘটে। ফলে উদ্ভিদ ও প্রাণী বিলুপ্ত হয়। যেমন- ডোডো পাখি এবং তাসমেনিয়ান বাঘ পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়েছে। ৩) পেঙ্গুইন কোন অঞ্চলের প্রাণী? এই অঞ্চলের বৈশিষ্ট্যগুলো কী? উত্তর : পেঙ্গুইন মেরু অঞ্চলের প্রাণী। মেরু অঞ্চলের বৈশিষ্ট্য হলো – ক. এই অঞ্চল পৃথিবীর উত্তর ও দক্ষিণে অবস্থিত। খ. এই অঞ্চল ঠাণ্ডা এবং বরফে আচ্ছাদিত। গ. এখানে কিছু ঘাস এবং পাইন-জাতীয় উদ্ভিদ জন্মে। ঘ. পুরু চামড়ার এবং পশমে ঢাকা বিশেষ কিছু প্রাণী এখানে বসবাস করে। ৫. বামপাশের শব্দের সাথে ডানপাশের শব্দের মিল কর। তিমি মরুভ‚মি কচুরিপানা বন গিরগিটি পুকুর বানর সমুদ্র উত্তর : তিমি —- সমুদ্র; কচুরিপানা —- পুকুর; গিরগিটি —- মরুভ‚মি; বানর —- বন। চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ২ অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর ⇒ শূন্যস্থান পূরণ কর। ১) উদ্ভিদকে মাটি আঁকড়ে থাকতে সাহায্য করে —-। ২) —- এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় চলাচল করতে পারে না। ৩) ছায়াযুক্ত, স্যাঁতস্যাঁতে শীতল স্থানে জন্মাতে পারে —-। ৪) সুন্দরবন হলো একটি —- মাটির পরিবেশ। ৫) সুন্দরবনে শ্বাস গ্রহণের জন্য উদ্ভিদের থাকে —-। ৬) মরুভ‚মিতে —- পরিমাণ খুবই কম থাকে। ৭) —- অঞ্চলের প্রাণীর চামড়া পুরু এবং পশমে ঢাকা থাকে। ৮) —- একটি বিপন্নপ্রায় উদ্ভিদ। ৯) অন্য বড় উদ্ভিদের উপর জন্মাতে পারে —-। ১০) মরুভ‚মিতে জন্মাতে পারে —- জাতীয় উদ্ভিদ। উত্তর : ১) মূল, ২) উদ্ভিদ, ৩) মস, ৪) লবণাক্ত, ৫) শ্বাসমূল, ৬) পানির, ৭) মেরু, ৮) তালি পাম, ৯) স্বর্ণলতা, ১০) কাঁটা। ⇒ বাম পাশের অংশের সাথে ডান পাশের অংশ মিল কর। উদ্ভিদ ও প্রাণী উদ্ভিদ ক্যাকটাস ডলফিন সুন্দরী উট মরুভ‚মি জীব সমুদ্র শ্বাসমূল উত্তর : উদ্ভিদ ও প্রাণী —- জীব। ক্যাকটাস —- উদ্ভিদ। সুন্দরী —- শ্বাসমূল। মরুভ‚মি —- উট। সমুদ্র —- ডলফিন। চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ২ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর ১. নিজের খাদ্য নিজে তৈরি করতে পারে কে? উত্তর : উদ্ভিদ নিজের খাদ্য নিজে তৈরি করতে পারে। ২. প্রাণী খাদ্যের জন্য কিসের উপর নির্ভরশীল? উত্তর : প্রাণী খাদ্যের জন্য বিভিন্ন উদ্ভিদ ও অন্যান্য প্রাণীর উপর নির্ভরশীল। ৩. পানিতে জন্মানো দুটি উদ্ভিদের নাম লেখ। উত্তর : পানিতে জন্মায় দুটি উদ্ভিদ হলো- কচুরিপানা ও শাপলা। ৪. মাটি ও পানি উভয় পরিবেশে জন্মাতে পারে এমন দুটি উদ্ভিদের নাম লেখ। উত্তর : মাটি এবং পানি উভয় পরিবেশেই জন্মাতে পারে এমন দুটি উদ্ভিদ হলো – কলমি ও হেলেঞ্চা। ৫. মস উদ্ভিদ কোন পরিবেশে জন্মায়? উত্তর : মস উদ্ভিদ ছায়াযুক্ত ও স্যাঁতস্যাঁতে শীতল স্থানে জন্মে। ৬. সুন্দরী উদ্ভিদের শ্বাসমূল থাকে কেন? উত্তর : লবণাক্ত মাটিতে শ্বাস গ্রহণের জন্য সুন্দরী উদ্ভিদের শ্বাসমূল থাকে। ৭. স্বর্ণলতা কোথায় জন্মে? উত্তর : স্বর্ণলতা বড় উদ্ভিদের উপর জন্মে। ৮. মাটির নিচে বসবাসকারী কয়েকটি প্রাণীর নাম লেখ। উত্তর : মাটির নিচে বসবাসকারী কয়েকটি প্রাণী হলো – ইঁদুর, খরগোশ, সজারু, পিপড়া, কেঁচো ইত্যাদি। ৯. কাঠবিড়ালি কোথায় বাসা তৈরি করে? উত্তর : কাঠবিড়ালি গাছের ডাল বা কোটরে বাসা তৈরি করে। ১০. কোন প্রাণী মাটি ও পানি উভয় স্থানেই থাকতে পারে? উত্তর : ব্যাঙ, কচ্ছপ, কুমির ইত্যাদি প্রাণী মাটি ও পানি উভয় স্থানেই থাকতে পারে। ১১. মরুভ‚মি কী? উত্তর : মরুভ‚মি হলো অত্যন্ত শুষ্ক স্থান, যেখানে পানির পরিমাণ খুবই কম। ১২. মরুভ‚মির উদ্ভিদের একটি বৈশিষ্ট্য লেখ। উত্তর : মরুভ‚মির উদ্ভিদের একটি বৈশিষ্ট্য হলো এদের কাঁটা থাকে। ১৩. পানি এবং খাবার ছাড়া উট কীভাবে মরুভ‚মিতে দীর্ঘ সময় বেঁচে থাকে? উত্তর : উটের কুঁজে জমিয়ে রাখা চর্বি ব্যবহার করে পানি ও খাবার ছাড়া এরা দীর্ঘ সময় বেঁচে থাকে। ১৪. লবণাক্ত পানির বিশাল ভাণ্ডার কী? উত্তর : লবণাক্ত পানির বিশাল ভাণ্ডার হলো সমুদ্র। ১৫. মেরু অঞ্চলের প্রাণীদের চামড়া পুরু থাকে কেন? উত্তর : ঠাণ্ডা থেকে বাঁচার জন্য মেরু অঞ্চলের প্রাণীদের চামড়া পুরু হয়। ১৬. মেরু অঞ্চল কী? উত্তর : পৃথিবীর উত্তর ও দক্ষিণের সবচেয়ে

চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ২ উদ্ভিদ ও প্রাণী Read More »

চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১ জীব ও পরিবেশ

চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১ জীব ও পরিবেশ

৪র্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১ জীব ও পরিবেশ অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর ১. শূন্যস্থান পূরণ কর। ১) —- হলো এমন একটি জায়গা যেখানে প্রাণী নিরাপদে থাকে। ২) জীব তার প্রয়োজনীয় সকল বস্তু —- থেকে পেয়ে থাকে। ৩) উদ্ভিদের খাদ্য তৈরিতে —-, পানি এবং বায়ু প্রয়োজন। ৪) মানুষ —- আহরণ করতে পরিবেশের পরিবর্তন করছে। উত্তর : (১) আশ্রয়স্থল, (২) পরিবেশ, (৩) সূর্যের আলো, (৪) প্রাকৃতিক সম্পদ। ২. সঠিক উত্তরে টিক চিহ্ন (√) দাও। ১) খাদ্য তৈরি করার সময় উদ্ভিদ বাতাসে কী ত্যাগ করে? √ক. অক্সিজেন খ. জলীয় বাষ্প গ. কার্বন ডাইঅক্সাইড ঘ. নাইট্রোজেন ২) বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি মানুষ কোথা থেকে পায়? ক. বায়ু খ. পানি গ. মাটি √ঘ. খাদ্য ৩. সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন : ১) কোন কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ পরিবেশের পরিবর্তন ঘটাতে পারে? উত্তর : বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ পরিবেশের পরিবর্তন ঘটাতে পারে। যেমন- খরা, বন্যা, ঝড়, ভ‚মিকম্প, ভ‚মিধ্বস ইত্যাদি। ২) জীবের বেঁচে থাকার জন্য কী কী প্রয়োজন? উত্তর : জীবের বেঁচে থাকার জন্য খাদ্য, আবাসস্থল, আশ্রয়স্থল, পানি এবং বায়ু প্রয়োজন। ৩) উদ্ভিদের খাদ্য তৈরিতে কী কী প্রয়োজন? উত্তর : উদ্ভিদের খাদ্য তৈরিতে সূর্যের আলো, বায়ুস্থ কার্বন ডাইঅক্সাইড এবং মাটিস্থ পানি প্রয়োজন। ৪. বর্ণনামূলক প্রশ্ন : ১) মানুষ কীভাবে পরিবেশের পরিবর্তন করছে? উত্তর : মানুষ নানা কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে পরিবেশের পরিবর্তন করছে। মানুষ পরিবেশের বিভিন্ন উপাদানের উপর নির্ভরশীল। তার বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজন খাদ্য, আবাসস্থল, পানি এবং বায়ু। এই সবকিছুই মানুষ পরিবেশ থেকে আহরণ করে। তারা খাদ্যশস্য উৎপাদন, খামার তৈরি, বাড়িঘর, রাস্তাঘাট ও কলকারখানা তৈরিতে গাছপালা কেটে বনভ‚মি ধ্বংস করছে। প্রয়োজনীয় জ্বালানি ও আসবাবপত্র তৈরির জন্য অনবরত গাছ কাটছে। তাছাড়া বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ করতেও মানুষ পরিবেশের পরিবর্তন করছে। ২) একটি ইট সবুজ ঘাসের উপর কয়েক দিন রেখে দিলে চাপা পড়া ঘাসের কী ঘটবে? কেন ঘটবে? উত্তর : একটি ইট সবুজ ঘাসের উপর কয়েক দিন রেখে দিলে চাপা পড়া ঘাসের সবুজ বর্ণ পরিবর্তিত হয়ে সাদা বা ফ্যাকাসে হয়ে যাবে। এর মূল কারণ সূর্যের আলোর অনুপস্থিতি। সবুজ উদ্ভিদ সূর্যালোকের উপস্থিতিতে মাটিস্থ পানি ও বায়ুস্থ কার্বন ডাইঅক্সাইডের সাহায্যে খাদ্য তৈরি করে। সূর্যালোকের উপস্থিতিতেই উদ্ভিদ সবুজ থাকে এবং খাদ্য তৈরি করে। সূর্যালোক না থাকলে সবুজ রঙের জন্য দায়ী বর্ণ কণিকা পরিবর্তিত হয়ে বর্ণহীন হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে উদ্ভিদ খাদ্য তৈরি করতে পারে না। এই জন্যই সবুজ ঘাসের উপর একটি ইট কয়েক দিন রেখে দিলে চাপা পড়া ঘাস বর্ণহীন বা ফ্যাকাসে হয়ে যায়। ৩) পরিবেশ পরিবর্তনের ফলে জীব কীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়? উত্তর : পরিবেশ পরিবর্তনের ফলে বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা দেয় বলে জীব ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আবহাওয়ার বিভিন্ন উপাদানের মধ্যে রয়েছে বায়ুর তাপমাত্রা, আর্দ্রতা, বায়ুপ্রবাহ, বৃষ্টিপাত ইত্যাদি। মানুষের অতিরিক্ত প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণের কারণে পরিবেশে বিপর্যয় দেখা দেয়। ফলে আবহাওয়ার বিভিন্ন উপাদানের অস্বাভাবিক পরিবর্তন হয়। পরিবেশের পরিবর্তনের ফলে বৃষ্টিপাত ও তাপমাত্রার পরিবর্তন ঘটে। এর ফলে বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেমন- বন্যা, খরা, ঝড়, ভ‚মিধ্বস দেখা দেয় এবং জীবের জীবন ও বাসস্থান মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ৪) আবাসস্থল ও আশ্রয়স্থলের মাঝে পার্থক্য কী? উত্তর : জীবের বেঁচে থাকার জন্য আবাসস্থল ও আশ্রয়স্থল প্রয়োজন। এ দুয়ের মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ- ক. উদ্ভিদ যে জায়গায় জন্মে এবং প্রাণী যে জায়গায় বাস করে তা-ই তার আবাসস্থল। যেমন- জলজ পরিবেশে অনেক উদ্ভিদ জন্মে এবং মাছ, কাঁকড়া ইত্যাদি প্রাণী বাস করে। তাই জলাশয় হলো এদের আবাসস্থল। অন্যদিকে আশ্রয়স্থল হলো প্রাণীর জন্য একটি নিরাপদ স্থান, যা তাকে আক্রমণকারী প্রাণী বা বিরূপ আবহাওয়া থেকে রক্ষা করে। যেমন- পাখি আশ্রয়ের জন্য গাছে বাসা তৈরি করে। তাই গাছ হলো পাখির আশ্রয়স্থল। খ. আবাসস্থল উদ্ভিদ ও প্রাণী উভয়ের জন্যই প্রয়োজন। অন্যদিকে আশ্রয়স্থল কেবল প্রাণীর জন্য প্রয়োজন। ৫. খাদ্যের মাধ্যমে শক্তি কীভাবে সূর্য থেকে মানুষে আসে তা নিচে লেখা শব্দগুলো ব্যবহার করে বর্ণনা কর। তীর চিহ্ন ব্যবহার করে শক্তির প্রবাহ দেখাও। উত্তর : খাদ্যের মাধ্যমে শক্তি সূর্য থেকে উদ্ভিদ এবং উদ্ভিদ থেকে মানুষ আসে। এই বিষয়টিকে নিচে শক্তি প্রবাহের মাধ্যমে প্রকাশ করা যায়- সূর্য উদ্ভিদ প্রাণী মানুষ পৃথিবীর সকল শক্তির উৎস সূর্য এবং বেঁচে থাকা ও বৃদ্ধির জন্য সকল জীবের শক্তি প্রয়োজন। জীব জগতের মধ্যে একমাত্র সবুজ উদ্ভিদ সূর্যালোক, পানি ও কার্বন ডাইঅক্সাইড ব্যবহার করে খাদ্য তৈরি করে। এক্ষেত্রে সৌরশক্তি রাসায়নিক শক্তি হিসেবে খাদ্যে সঞ্চিত থাকে। মানুষ ও অন্যান্য প্রাণী নিজের খাদ্য নিজে তৈরি করতে পারে না। তাই খাদ্যের জন্য মানুষ উদ্ভিদের উপর প্রত্যক্ষভাবে নির্ভরশীল। মানুষ অন্য প্রাণীকেও খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে। এক্ষেত্রে মানুষ উদ্ভিদ ও অন্যান্য প্রাণিদেহে সঞ্চিত শক্তিকেই খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে, যা আসে মূলত সৌরশক্তি থেকে। এভাবেই পরিবেশে খাদ্যের মাধ্যমে সূর্য থেকে উদ্ভিদে এবং উদ্ভিদ থেকে মানুষে শক্তি প্রবাহিত হয়। চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১ অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর ⇒ শূন্যস্থান পূরণ কর। ১) উদ্ভিদ খাদ্য তৈরিতে বায়ু থেকে —- গ্রহণ করে এবং —- ত্যাগ করে। ২) প্রাণী বায়ু থেকে —- গ্রহণ করে এবং —- ত্যাগ করে। ৩) আশ্রয়স্থল হলো —- জন্য একটি নিরাপদ স্থান। ৪) সূর্যের আলো ও —- ছাড়া উদ্ভিদ বাঁচতে পারে না। ৫) উদ্ভিদের বেঁচে থাকা ও বৃদ্ধির জন্য —- প্রয়োজন। ৬) মানুষ বিভিন্ন ধরনের —- ও —- খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে। ৭) সূর্য থেকে —- এবং উদ্ভিদ থেকে —- শক্তি প্রবাহিত হয়। ৮) —- এবং মানুষের —- কারণে পরিবেশের পরিবর্তন হয়। ৯) পরিবেশের পরিবর্তনের ফলে —- এবং —- পরিবর্তন ঘটে। ১০) —- নিজের খাদ্য নিজে তৈরি করতে পারে না। উত্তর : ১) কার্বন ডাইঅক্সাইড, অক্সিজেন; ২) অক্সিজেন, কার্বন ডাইঅক্সাইড; ৩) প্রাণীর; ৪) পানি; ৫) শক্তি; ৬) উদ্ভিদ, প্রাণী; ৭) উদ্ভিদে, প্রাণীতে; ৮) প্রাকৃতিক দুর্যোগ, কর্মকাণ্ডের; ৯) বৃষ্টিপাত, তাপমাত্রার; ১০) প্রাণী। ⇒ বাম পাশের অংশের সাথে ডান পাশের অংশ মিল কর। পুষ্টি উপাদান ও শক্তি শক্তির প্রবাহ জীবের প্রয়োজন কার্বন ডাইঅক্সাইড প্রাণীর বেঁচে থাকা আবাসস্থল উদ্ভিদের খাদ্য তৈরি অক্সিজেন খাদ্যের মাধ্যমে খাদ্য উত্তর : পুষ্টি উপাদান ও শক্তি —- খাদ্য। জীবের প্রয়োজন —- আবাসস্থল। প্রাণীর বেঁচে থাকা —- অক্সিজেন। উদ্ভিদের খাদ্য তৈরি —- কার্বন ডাইঅক্সাইড। খাদ্যের মাধ্যমে —- শক্তির প্রবাহ। চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১ সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর ১. কে নিজের খাদ্য নিজে তৈরি করতে পারে? উত্তর : উদ্ভিদ নিজের খাদ্য নিজে তৈরি করতে পারে। ২. আবাসস্থল কী? উত্তর : উদ্ভিদ যে জায়গায় জন্মে এবং প্রাণী যে বিশেষ জায়গায় বাস করে তাই তার আবাসস্থল। ৩. আশ্রয়স্থল কী? উত্তর : আশ্রয়স্থল হলো প্রাণীর জন্য একটি নিরাপদ স্থান যা তাকে আক্রমণকারী প্রাণী বা বিরূপ আবহাওয়া থেকে রক্ষা করে। ৪. মানুষ খাদ্যের জন্য কাদের উপর নির্ভরশীল? উত্তর : মানুষ খাদ্যের জন্য উদ্ভিদ ও প্রাণীর উপর নির্ভরশীল। ৫. সূর্য থেকে শক্তি কীভাবে প্রবাহিত হয়? উত্তর : পরিবেশে খাদ্যের মাধ্যমে সূর্য থেকে উদ্ভিদে এবং উদ্ভিদ থেকে প্রাণীতে শক্তি

চতুর্থ শ্রেণির বিজ্ঞান অধ্যায় ১ জীব ও পরিবেশ Read More »

১৯ সপ্তাহের (অষ্টম) ৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

বিজ্ঞান ৮ম শ্রেণির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিজ্ঞানে ভালো করতে হলে বিজ্ঞান বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্টটি গুরুত্বের সাথে লিখতে হবে। তোমরা জানো তোমাদের ১৯ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ পেয়েছে। এবং এটাও জানো যে উনিশ সপ্তাহের দুটি অ্যাসাইনমেন্টের মধ্যে একটি হলো বিজ্ঞান। তাই আজ আমরা ১৯ সপ্তাহের ৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ প্রকাশ করতে চলেছি। Contents [hide] অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য আমরা বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্টের সম্পূর্ণ উত্তর প্রদান করবো। তোমরা নিশ্চিন্তে থাকতে পারো যে উত্তরটি সম্পূর্ণ নির্ভূল হবে। বিজ্ঞান ১৯ সপ্তাহ তোমাদের লিখতে খুব সহজ মনে হবে। প্রিয় শিক্ষার্থীবৃন্দ তোমরা কি করোনা মহামারীর সময়ে বাড়িতে বিজ্ঞান বিষয়টি পড়েছো। যদি বিজ্ঞান বিষয়ের অষ্টম অধ্যায়টি ভালো করে পড়ে থাকো তাহলে তোমাদের জন্য ১৯ সপ্তাহের বিজ্ঞান ৮ম শ্রেণি অ্যাসাইনমেন্টটি অনেক সহজ ও বোধগোম্য হবে। অষ্টম শ্রেণির বিজ্ঞান বইয়ের অষ্টম অধ্যায়টি হলো রাসায়নিক বিক্রিয়া। ৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট ১৯ সপ্তাহ আজকের অ্যাসাইনমেন্টটি করার আগে তোমাদের উচিত হবে ১৯ সপ্তাহের বিজ্ঞান এসাইনমেন্ট দেখে নেওয়া। প্রশ্ন না পড়ে তোমরা উত্তর লিখে থাকো যা মোটেও ঠিক না। তোমাদের সবাইকে অনুরোধ করবো তোমরা প্রশ্ন পড়ে তারপর উত্তর লেখা শুরু করবে। চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা তাহলে প্রশ্নগুলো দেখে আসি। ৮ম শ্রেণির ১৯ সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্ন শ্রেণিঃ ৮ম/অষ্টম বিষয়ঃ বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট ক্রমঃ ৮ম শ্রেণির ৫ম অ্যাসাইনমেন্ট বিজ্ঞান। অ্যাসাইনমেন্ট নির্ধারিত কাজঃ তোমার দেখা ১০টি ঘটনা চিহিত কর যে ক্ষেত্রে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটছে। রাসায়নিক বিক্রিয়া হিসেবে এগুলোকে চিহিত করতে তুমি কোন বৈশিষ্ট্যগুলো লক্ষ্য করেছ? এরমধ্যে থেকে যে কোনো একটি ঘটনার ক্ষেত্রে যে রাসায়নিক বিক্রিয়া সংঘটিত হচ্ছে  তার সমীকরণ লিখ ও বিক্রিয়াটি কোন ধরনের রাসায়নিক বিক্রিয়া ও কেন তা নির্ধারন কর। অ্যাসাইনমেন্ট নির্দেশনাঃ বিজ্ঞান বইয়ের অষ্টম অধ্যায় (রাসায়নিক বিক্রিয়া) ভালোভাবে পড়ে অ্যাসাইনমেন্টের উত্তর করতে হবে। প্রশ্নগুলো পড়লেই বোঝা যাবে তোমাদের কি করতে হবে। তোমরা নিশ্চয় প্রশ্নটি পড়েছো। যদি কেউ না পড়ে থাকে তবে দ্রুত পড়ে আসো। তোমাদের চারপাশের কিছু বিক্রিয়ার কথা উল্লেখ করতে হবে কিন্তু তার মধ্যে থেকে একটির বিক্রিয়া সমীকরণ সহ ব্যাখ্যা করতে হবে। চলো ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা আমরা ১৯ সপ্তাহের বিজ্ঞান বিষয়ের একটি নমুনা উত্তর দেখে নিই। ৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট ১৯ সপ্তাহ উত্তর ২০২১ এসাইনমেন্ট শুরু অ্যাসাইনমেন্ট শিরোনামঃ রাসায়নিক বিক্রিয়া নিম্নে আমার দেখা ১০ টি ঘটনা চিহ্নিত করা হলো যে ক্ষেত্রে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটেছে : ১. মোমের দহন ।২. উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষণ।৩. উদ্ভিদের শ্বসন।৪. লোহায় মরিচা পড়া । ৫. পাকস্থলীর হজম। ৬. সাবান এবং ডিটারজেন্ট এর মাধ্যমে কাপড় পরিষ্কার করা । ৭. এসিড – ক্ষারক প্রশমন বিক্রিয়া ৷ ৮. ইলেকনট্ট্রোপ্লেটিং করা । ৯. ব্রিচিং পাউডার এর মাধ্যমে পানি পরিশুদ্ধ করা । ১০. ব্যাটারি তৈরি করা৷  রাসায়নিক বিক্রিয়া হিসেবে এগুলোকে চিহিত করতে আমি নিম্নোক্ত বৈশিষ্ট্যগুলো লক্ষ্য করেছিঃ আমাদের চারপাশের প্রথিবীতে রাসায়নিক বিক্রিয়াগুলোকে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রথম ধাপ হল কোন বিক্রিয়া কখন ঘটছে তা চিহ্নিত করা । রাসায়নিক বিক্রিয়া রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটায়। অন্য কথায় পদার্থ মিথস্ক্রিয়া করে এবং নতুন যৌগ তৈরি করে । পদার্থের প্রতিটি পরিবর্তন রাসায়নিক বিক্রিয়া নয়। উদাহরণস্বরূপ , বরফ গলানো ও পানিতে চিনি দ্রবীভূত করা পদার্থের অবস্তার পরিবর্তন যা পদার্থের রাসায়নিক পরিচয় পরিবর্তন করে না। এখানে রাসায়নিক বিক্রিয়া চিহিত করার কিছু বৈশিষ্ট্য দেয়া হলোঃ তাপমাত্রা পরিবর্তন । রঙ পরিবর্তন। গন্ধ বের হওয়া। বুববুদ তৈরি।  এরমধ্যে থেকে এসিড ক্ষারক প্রশমন বিক্রিয়ার ক্ষেত্রে যে রাসায়নিক বিক্রিয়া সংঘটিত হচ্ছে তার সমীকরণ লিখা হলো ও বিক্রিয়াটি কোন ধরনের রাসায়নিক বিক্রিয়া ও কেন তা নির্ধারন করা হলোঃ এসিড -ক্ষারক প্রশমন বাক্রিয়ঃ আাসিড – ক্ষারক প্রশমন বিক্রিয়া যে কোন সময় ঘটে যখন আমরা একটি এসিড (যেমন , লেবুর রস, ভিনেগার, ব্যাটারির এসিভ, কার্বনেটেড পানীয় থেকে কার্বনিক এসিড ) এর সাথে ক্ষারক মিশ্রণ করতে পারি (যেমন, বেকিং সোডা , আ্যামোনিয়া) । একটি আাসিড এবং একটি ক্ষারকের মধ্যে বিক্রিয়া লবণ এবং পানি উৎপন্ন হয়। উদাহরণ – ১: যদি আমরা হাইড্রোক্লোরিক এসিড (HCl) এবং সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড (NaOH) এর বিক্রিয়া করি, তাহলে আমরা খাবার লবণ (NaCl) এবং পানি (H₂O) পাই। এই বিক্রিয়াতে, দুটি পরিষ্কার তরল আরেকটি পরিষ্কার তরল গঠন করে , কিন্তু এই বিক্রিয়াটি ঘটে কারণ এটি প্রচুর তাপ নির্গত করে । এই বিক্রিয়াকে নিরপেক্ষ বিক্রিয়া বলে । অন্টাসিডঃ আপনার দৈনন্দিন জীবনে আ্যাসিড – ক্ষারক প্রতিক্রিয়া প্রায়ই ঘটে । উদাহরণস্বরূপ , কিছু খাবার খাওয়ার পরে কখনও কখনও পেট স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হাইড্রোক্লোরিক আাসিড (HCl ) তৈরি করে এবং আমরা বুকে জ্বালাপোড়া অনুভব করি । আমরা এটি একটি আ্যান্টাসিড দিয়ে চিকিৎসা করতে পারি | আ্যান্টাসিড সাধারণত অ্যালুমিনিয়াম হাহইড্রক্সাইড Al(OH)₃ , যা একটি ক্ষারক। এটি এসিডকে নিরপেক্ষ করে লবণ ও পানি উৎপন্ন করে। অ্যাসিডঃ একটি আাসিড একটি অণু বা দ্রবণ যা প্রচুর হাইড্রোজেন আয়ন (H⁺) ধারণ করে অ্যাসিড অন্যান্য যৌগকে হাইড্রোজেন দান করতে পছন্দ করে | এসিড সাধারণত টক স্বাদ যুক্ত হয়ে থাকে, যেমন : লেবুর রস বা ভিনেগার । ক্ষারকঃ ক্ষারক এমন অণু বা দ্রবণ যার হাইড্রোজেন আয়ন কম । তারা অন্যান্য যৌগ থেকে হাইড্রোজেন গ্রহণ করতে পছন্দ করে । ক্ষারক সাধারণত সাবানের মতো পিচিছল মনে হয় । লবণঃ লবণ নিরপেক্ষ যৌগ, যার মানে তাদের কোনো চার্জ নেই এবং তারা একটি আাসিড -ক্ষারক নিরপেক্ষীকরণের বিক্রিয়ার ফলাফল যেখানে এটি আাসিডকে নিরপেক্ষ করে পানি এবং লবণ তৈরি করে | NaCl হল সেই ধরনের লবণ যা আমরা আমাদের খাবারের ব্যবহার করি। এসাইনমেন্ট শেষ সকল সপ্তাহের এসাইনমেন্ট উত্তর একসাথে দেখতে এখানে ক্লিক করুন আরো পড়ুনঃ ৭ম শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট ইসলাম শিক্ষা ১৯ সপ্তাহ ১৯ সপ্তাহ ৬ষ্ঠ শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ১৯ সপ্তাহ ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ৭ম শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট ইসলাম শিক্ষা ১৯ সপ্তাহ ৮ম শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট ইসলাম শিক্ষা ১৯ সপ্তাহ ৯ম শ্রেণির ১৯ সপ্তাহের গণিত অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ৯ম শ্রেণির ১৯ সপ্তাহের উচ্চতর গণিত অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ৯ম শ্রেণির ১৯ সপ্তাহের গণিত অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ৯ম শ্রেণির ১৯ সপ্তাহের গার্হস্থ্য বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ৯ম শ্রেণির ১৯ সপ্তাহের অর্থনীতি অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ৯ম শ্রেণির ১৯ সপ্তাহের চারু ও কারুকলা অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত ১৮ সপ্তাহ অ্যসাইনমেন্ট ১৭ সপ্তাহের ৬ষ্ঠ শ্রেণির বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ সপ্তম শ্রেণির বিজ্ঞান এসাইনমেন্ট উত্তর উপরের রাসায়নিক বিক্রিয়াগুলো তোমরা যত্ন সহকারে লিখবে কোথায় যেন কোনো ভূল না হয়। রাসায়নিক বিক্রিয়ার ১০টি ঘটনাগুলো তোমরা পরিবর্তন করে লিখতে পারো। সম্পূর্ণ অ্যাসাইনমেন্ট উত্তরটি আগে পড়ে তারপর নিজের মনের মত করে লিখবে। শুধুমাত্র বিক্রিয়াগুলো তোমরা কপি করতে পারো। লেখায় যদি কোনো ভূল ত্রুটি থাকে তাহলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবে। এবং বানান ভূল থাকলে চেষ্টা করবে সঠিক করে লিখতে। সকল সপ্তাহের সকল বিষয়ের এসাইনমেন্টের উত্তর সরাসরি পেতে আমাদের নিচের ফেজবুক পেজলি লাইক কর এবং ফেজবুক গ্রুপটিতে জয়েন কর। আমাদের ইউটিউব লিংকhttps://www.youtube.com/channel/UCea_DqYt9NegZgE5A-mdIagফেজবুক পেজ (সমস্যা ও সমাধান)https://web.facebook.com/shomadhan.netassignment all class (6-9)📝📝https://web.facebook.com/groups/287269229272391 ৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান ৫ম এসাইনমেন্ট আমরা সবার আগে ২০ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ করবো। তাই তোমরা যত দ্রুত পারো আমাদের উপরের লিংক

১৯ সপ্তাহের (অষ্টম) ৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ Read More »

(সপ্তম) ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট ১৯ সপ্তাহ উত্তর ২০২১ class 7 science 19 week

অ্যাসাইনমেন্ট তোমাদের জন্য আশীর্বাদ স্বরুপ এই করোনাকালীন সময়ে। কিন্তু তোমরা মনে করো এটি তোমাদের জন্য অতিরিক্ত প্যারা। করোনা মহামারীর সময়ে তোমাদের এসাইনমেন্ট চলার কারণে কিন্তু তোমাদের বইয়ের সাথে সম্পর্ক তৈরি হয়েছে। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর ২০২০ সাল থেকে তোমাদের অ্যাসাইনমেন্ট কার্যক্রম চালু করেছে। সেই ধারাবাহিতায় গত ০৫/১০/২০২১ তারিখে মঙ্গলবার তোমাদের ১৯ সপ্তাহের ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ করে। আমরা আজ সেই ১৯ সপ্তাহের সপ্তম শ্রেণির দুটি অ্যাসাইনমেন্টের মধ্যে ‘৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট ১৯ সপ্তাহ উত্তর ২০২১’ অ্যাসাইনমেন্ট টি প্রকাশ করছি। পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়লে তোমরা এই অ্যাসাইনমেন্টের যথাযথ উত্তর করতে পারবে। Contents [hide] সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মধ্যে তোমরা যারা ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান বই ভালো করে পড়েছো বিশেষ করে সপ্তম অধ্যায়টি ভালো করে পড়েছো তাদের জন্য আজকের এসাইনমেন্টটি অনেক সহজ হতে চলেছে। কিন্তু যারা তোমাদের বিজ্ঞান বইটি পড়নি তারা যে ভালো করবেনা তা না। তবে তোমাদের এখনি ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান বইয়ের সপ্তম অধ্যায় (শক্তির ব্যবহার) অংশটি পড়তে হবে। তাহলে তোমরা আজকের সপ্তম শ্রেণির বিজ্ঞান এসাইনমেন্ট উত্তর ঠিকমতো দিতে পারবে। ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট ১৯ সপ্তাহ শক্তি নিয়ে তোমরা ৫ম শ্রেণি থেকে পড়ে আসছো। তাই শক্তি সম্পর্কে তোমাদের একটি ভালো ধারণা রয়েছে। আমরা মনে করি আজকের প্রশ্নের উত্তর তোমরা নিজেরাই করতে পারবে। তবে আমরা তোমাদের একটি নমুনা উত্তর সরবারাহ করবো। সেটা দেখে তোমরা একটা ধারণা নিচে এবং নিজের মনের মত করে সাজিয়ে লিখবে। তোমাদের অনেকেই ১৯ সপ্তাহের প্রশ্নগুলো পাওনি। তোমাদের বিদ্যালয় থেকে এগুলো দেওয়ার কথা কিন্তু অনেকে হয়তো বিদ্যালয়ে যাওনি অথবা বিদ্যালয় থেকে এখনো দেইনি। ৭ম শ্রেণির যে সকল শিক্ষার্থী এখনো ১৯ সপ্তাহের সপ্তম শ্রেণীর অ্যাসাইনমেন্ট বিজ্ঞান সপ্তম অধ্যায় পাওনি তারা আমাদের নিচে দেওয়া লিংক থেকে ১৯ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট পিডিএফ ডাউনলোড করে নিতে পারো। 19 week assignment pdf Download প্রিয় সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা তোমরা অনেকেই ছোট উত্তর পছন্দ করো। ছোট উত্তর লিখে দিতে আমাদের েইচ্ছে করে কিন্তু কোনো কারণে ছোট করা না গেলে আমরা বড় করে লিখে দিই। তোমরা কিছুটা বাদ দিয়ে ছোট করে নিও। তবে মনে রাখতে হবে ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান ৫ম এসাইনমেন্ট তোমদের জন্য একটু বড়ই হবে। সপ্তম শ্রেণির ১৯ সপ্তাহের সকল অ্যাসাইনমেন্টের প্রশ্নগুলো ডাউনলোড করলে তোমরা সেখান থেকে আজকের ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান এসাইনমেন্ট প্রশ্ন ৫ম দেখে নিতে পারো। তবে যদি কেউ পিডিএফ ফাইলটি ডাউনলোড করে না থাকো তবে নিচের প্রশ্ন অংশ থেকে তোমরা তোমরা প্রশ্নটি দেখে নিতে পারো। ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট ১৯ সপ্তাহ প্রশ্ন শ্রেণিঃ সপ্তম/৭ম বিষয়ঃ বিজ্ঞান অধ্যায়ঃ সপ্তম (শক্তির ব্যবহার অ্যাসাইনমেন্ট ক্রমঃ ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান ৫ম এসাইনমেন্ট বিষয়বস্তুঃ  পাঠ-১ : কাজ, ক্ষমতা ও শক্তি পাঠ-২, ৩ : শক্তির রুপ পাঠ-৪, ৫ : শক্তির রূপান্তর পাঠ-৬ : শক্তির সংরক্ষণশীলতা পাঠ-১০ : অনবায়ন যোগ্য শক্তি পাঠ-৭, ৮ ও ৯: নবায়নযোগ্য শক্তি পাঠ ১২ : শক্তির বিকল্প উৎসের সন্ধানে পাঠ ১৩ : আমাদের জীবনে শক্তির প্রভাব ও এর সাশ্রয়ী ব্যবহার। পাঠ ১১ : শক্তির ব্যবহার ও সংকট অ্যাসাইনমেন্ট নির্ধারিত কাজঃ  ১। শক্তির সংকট মোকাবেলায় বিকল্প শক্তির জন্য তোমার নিজের মত করে একটি প্রজেক্ট তৈরী কর যে প্রজেক্ট শক্তির সংকট মোকাবেলার পাশাপাশি শক্তির অপচয় রোধ ও পরিবেশ রক্ষায় ভূমিকা রাখবে। ২। প্রজেক্টের নাম নির্বাচন করে ধারাবাহিকভাবে তোমার তৈরিকৃত প্রজেক্টের ধাপগুলো বর্ণনা কর। ৩। উক্ত প্রজেক্টটি সামাজিক প্রেক্ষাপটে তোমার এলাকায় কি ধরনের ভূমিকা রাখতে পারবে তার বর্ণনা দাও। ৪।তোমার নিজের জীবনে শক্তির অপচয় রোধে তুমি কী ধরনের ভূমিকা রাখতে পারবে বলে তুমি মনে কর। অ্যাসাইনমেন্ট নির্দেশনাঃ ১। প্রজেক্ট তৈরী করতে কিকি উপকরণ লাগে সেগুলো জেনে ধাপগুলো লিখবে। ২ তোমার এলাকায় কি ধরনের প্রজেক্ট উপযোগী সেটি চিন্তা করতে হবে। ৩। বিভিন্ন ধরনের শক্তির অপচয় কিভাবে রোধ করা যায় এবং পরিবেশে এই অপচয় রোধ কিভাবে ভূমিকা রাখবে তার ধারণা নিবে। ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান এসাইনমেন্ট উত্তর ৫ম লেখার আগে তোমরা উপরের প্রশ্নগুলো ভালো করে পড়ে নাও। তোমাদের অনেকেই প্রশ্ন না পড়েই উত্তর লেখা শুরু কর যা মোটেও ঠিক নয়। সপ্তম শ্রেণীর অ্যাসাইনমেন্ট ২০২১ বিজ্ঞান প্রত্যাশী শিক্ষার্থীদের আমরা সাজেস্ট করবো তোমরা সুন্দর করে প্রশ্নগুলো পড়বে এবং ভালো করে বুঝবে এবং তারপর নমুনা উত্তরটি দেখবে এবং শেষে উত্তর লেখা শুরু করবে। বি:দ্রঃ কোনো শিক্ষার্থী কোনো অ্যাসাইনমেন্ট অনলাইন থেকে কপি করে লেখার অনুমতি নাই। তাই তোমরা হুবুহু কপি না করে কিছুটা পরিবর্তন করে লিখতে পারো। অথবা নিজের মত করে লিখতে পারো। কপি করে খাতা বাতিল হলে সমাধান.নেট দায়ী নয়। আজ তোমাদের সপ্তম শ্রেণীর অ্যাসাইনমেন্ট বিজ্ঞান ঊনিশ সপ্তাহ অ্যাসাইনমেন্টটির নমুনা উত্তর দেওয়া হবে। নমুনা উত্তরটি পিডিএফ আকারে পেতে নিচে কমেন্ট কর অথবা ফেজবুকে আমাদের নক করতে পারো। ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান ১৯ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ২০২১ এসাইনমেন্ট শুরু অ্যাসাইনমেন্ট শিরোনামঃ শক্তির ব্যবহার ১নং প্রশ্নের সমাধান শক্তির সংকট মোকাবেলায় বিকল্প শক্তির জন্য আমার নিজের মত করে একটি প্রজেক্ট তৈরী করলাম যা নিচে ধারাবাহিকভাবে ধাপে ধাপে দেওয়া হলো। কাজের ধাপসমূহঃ ১। শুরুতে বেশ বড় আকৃতির একটা ঘর তৈরি করলাম। বাড়ির কাছেই, বড়দের সহযোগিতায় নিয়ে, তা সুন্দর করে সিমেন্ট বালু ইট দিয়ে ঢালাই করিয়ে নিলাম । ২। গ্যাস সরবরাহকারী সংযুক্ত করলাম ও খরকুটোর বা অন্যান্য ময়লা-আবর্জনা এর মধ্যে ফেলা যাবে এমন একটি জায়গা তৈরি করলাম। ৩। পুরো প্রক্রিয়াটি তৈরি হওয়ার পর কিছুদিন অপেক্ষা করলাম। কার্যপ্রণালীঃ আমার প্রজেক্টে গ্রাস তৈরি করতে ভালো ভূমিকা পালন করবে। মাত্র দুটি গরুর গোবর ব্যবহার করে গৃহস্থলীর আবর্জনা ফেলে, একটি পরিবারের প্রয়োজনীয় গ্যাস এই প্ল্যান্টের তৈরি করা সম্ভব। শক্তি উৎপাদনে বৃহৎ ভূমিকা পালন করবে। এবং ময়লা আবর্জনা উপযুক্ত জায়গায় ফেলার মাধ্যমে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা পাবে। ২নং প্রশ্নের উত্তর প্রজেক্টিকে ‘বায়োগ্যাস প্লান্ট’ নাম দিয়ে চালু করলাম। যা ভালোভাবেই পরবর্তীতে আমার বাড়ির গ্যাসের সকল চাহিদা পুরণ করবে। বায়োগ্যাস উৎপাদনের প্রক্রিয়াটি বেশ সহজ সরল।  সাধারণত তিনটি ধাপে বায়োগ্যাস তৈরির প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়। প্রথম ধাপ : বায়োমাসের বিভিন্ন উপাদান যেষন : প্রোটিন, চর্বি, শর্করা ইত্যাদি ভেঙ্গে সরল উপাদান তৈরি হয়। দ্বিতীয় ধাপ : ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতিতে সরল উপাদানগুলো বিভিন্ন জৈষ এসিড তৈরি করে। তৃতীয় ধাপ : এ ধাপে জৈব এসিড থেকে ফর্মেন্টেশন বিক্রিয়ায় মিথেন, কর্বনডাউ-অক্সাইড তেরি হয়। আমার এলাকায় এটি বড় ধরনের ভূমিকা রাখবে বলে আমি যনে করি। কেননা এই বায়োগ্যাস প্লান্ট একাধারে শক্তি উৎপাদন করবে। পাশাপাশি পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করবে। আর আমার দেখাদেখি এলাকার অনেক মানুষ আগ্রহী হয়ে একই প্রজেক্ট করবে। সেক্ষেত্রে এলাকা জ্বালানি স্বনির্ভরতা, পরিবেশবান্ধব ও ভালো মানের শক্তি উৎপাদনের ভূমিকা পালন করবে। পাশাপাশি যা থেকে ধীরে ধীরে এলাকার পাশাপাশি আরও দুর পর্যন্ত মানুষ এবং পরিবেশের গুরত্বপূর্ন পরিবর্তন আনা সম্ভব । ৩নং প্রশ্নের সমাধান  বায়োগ্যাস আমার জীবনে যে ধরনের ভূমিকা রাখতে পারবে; নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস হিসাবে বায়োগ্যাসের অনেক ধরনের সুবিধা রয়েছে। যেমন- বায়োগাস ব্যবহারের মাধ্যমে জ্বালানি হিসেবে কাঠ ব্যবহার কমবে এবং গাছপালা রক্ষা করা সম্ভব হবে। বায়োগ্যাস তৈরীর পর অবশিষ্ট বর্জ্য, আবাদি জমির জৈব সার হিসাবে ব্যবহার করা

(সপ্তম) ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট ১৯ সপ্তাহ উত্তর ২০২১ class 7 science 19 week Read More »

(ষষ্ঠ) ৬ষ্ঠ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট বিজ্ঞান ১৯ সপ্তাহ উত্তর ২০২১ class 6 science 19 week

করেনাকালীন সময়ে বিদ্যালয় চলার পাশাপাশি তোমাদের অ্যাসাইনমেন্ট কার্যক্রম চলমান রয়েছে। তারি অংশ হিসেবে ১৯ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর গত মঙ্গলবার ৫/১০/২০২১ তারিখে। তোমরা যারা ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী তাদের জন্য আমরা আজ প্রকাশ করছি ‘৬ষ্ঠ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট বিজ্ঞান ১৯ সপ্তাহ উত্তর ২০২১’। তোমরা নিশ্চয় খুশি হয়েছো। Contents [hide] আমরা জানি তোমাদের ষষ্ঠ শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ করতে অনেক ভালো লাগে। সেই ভালো লাগাকে আরো বাড়িয়ে দিতে আমরা তোমাদের ১৯ সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্টটি আরো সুন্দর করে সাজিয়েছি। আশা করি তোমদের ভালো লাগবে। ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী বন্ধুরা তোমরা ষষ্ঠ শ্রেণীর অ্যাসাইনমেন্ট বিজ্ঞান বিষয়টি অনেক ভয়ের সাথে নাও। যা মোটেও ঠিক না। বিজ্ঞান একটি মজার বিষয়। আর আজকের ষষ্ঠ শ্রেণির বিজ্ঞান প্রশ্ন উত্তর টি তোমরা আরো অনেক মজার। ৬ষ্ঠ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট বিজ্ঞান ১৯ সপ্তাহ তোমরা সকলেই ঝালমুড়ি খেতে পছন্দ করো। কেমন হয় ‍যদি সেই ঝালমুড়ি নিয়ে অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্ন তৈরি করা হয়। হ্যা, বন্ধুরা তোমাদের এবারের ১৯ সপ্তাহের ষষ্ঠ শ্রেণির এসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ এ ঠিক এমনটিই করা হয়েছে। নিশ্চয় এখন তোমাদের প্রশ্নটি দেখার জন্য খুব ইচ্ছা করছে। আমরা তোমাদের ৬ষ্ঠ শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট ৫ প্রশ্ন সহ নমুনা উত্তর প্রদান করবো। কিন্তু তার জন্য তোমাদের পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়তে হবে। ৬ষ্ঠ শ্রেণির প্রিয় শিক্ষার্থীবৃন্দরা তোমরা কি তোমাদের বিজ্ঞান বইয়ের অষ্টম অধ্যায়(মিশ্রণ) পড়েছো? যদি না পড়ে থাকো তাহলে দ্রুত পড়ে নাও। আজ তোমাদের অষ্ঠম অধ্যায় থেকে ষষ্ঠ শ্রেণির এসাইনমেন্ট উত্তর বিজ্ঞান ১৯ সপ্তাহ প্রশ্ন করা হয়েছে। আরো পড়ুনঃ ৬ষ্ঠ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট ইসলাম শিক্ষা ১৯ সপ্তাহ ১৯ সপ্তাহ ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ১৯ সপ্তাহ ৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ৭ম শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট ইসলাম শিক্ষা ১৯ সপ্তাহ ৮ম শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট ইসলাম শিক্ষা ১৯ সপ্তাহ মাধ্যমিক পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে তোমরা হচ্ছো সবচেয়ে ছোট। তোমাদের জ্ঞানের সীমা খুব সীমিত। তোমরা হয়তো অনেক কিছু বুঝতে না পারো। তাহলে আমাদের কমেন্টে প্রশ্ন করতে দ্বিধা বোধ করবেনা। আমরা তোমাদের যথাযথ উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো। তোমরা লক্ষ করবে তোমাদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তরগুলো বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা ইউটিউব চ্যানেল ভূল উত্তর দিয়ে থাকে। তারা বই থেকে হুবুহু তুলে দেয়। প্রশ্নের সাথে উত্তরের মিল থাকেনা। আমরা কিন্তু কখনো এমনটি করিনা। আমরা তোমাদের উত্তরগুলো প্রশ্নের সাথে মিল রেখে তৈরি করি। ৬ষ্ঠ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট বিজ্ঞান ১৯ সপ্তাহ প্রশ্ন ২০২১ শ্রেণিঃ ষষ্ঠ/৬ষ্ঠ বিষয়ঃ বিজ্ঞান অধ্যায়ঃ অষ্টম (মিশ্রণ) অ্যাসাইনমেন্ট ক্রমঃ ষষ্ঠ শ্রেণির ৫ম অ্যাসাইনমেন্ট বিজ্ঞান উত্তর অ্যাসাইনমেন্ট বিষয়বস্তুঃ  পাঠ-১-২: মিশ্রণ ও দ্রবণপাঠ-৫-৭: সম্পৃক্ত দ্রবণ ও অসম্পৃক্ত দ্রবণপাঠ-৩-৪: দ্রব ও দ্রাবকপাঠ-৫-৭: সম্পৃক্ত দ্রবণ ও অসম্পৃক্ত দ্রবণপাঠ-৮-৯: সর্বজনীন দ্রাবকপাঠ-৮-৯: সর্বজনীন দ্রাবকপাঠ-১০-১২: লবণাক্ত পানি হতে লবণের ন্ফটিক প্রস্ততকরণ অ্যাসাইনমেন্ট নির্ধারিত কাজঃ  ২য় পাত্র- অপরিষ্কার লবণ মিশ্রিত পানি। কোন পাত্রে অসমসত্ব মিশ্রণ রয়েছে- কেন এটি অসমসত্ব মিশ্রণ? ২য় পাত্র থেকে লবণের স্ফটিক প্রস্তুত তাপোন্টার পেপারে/ক্যালেন্ডারের উল্টো পাতায়/আর্টপেপারে লিপিবদ্ধ কর। অ্যাসাইনমেন্ট নির্দেশনাঃ  যে পাত্রে অসমসত্ব মিশ্রণ রয়েছে তা উল্লেখ করবে এবং যুক্তিসহ তা ব্যাখ্যা করবে। অপরিষ্কার লবণ মিগ্রিত পানি থেকে স্ষটিক তৈরির পরীক্ষণটি করবে এবং কাজের ধারাবাহিক তাপোন্টার পাতায়/ আর্টপেপারে লিপিবদ্ধ করবে। ৬ষ্ঠ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট বিজ্ঞান ১৯ সপ্তাহ প্রশ্ন ২০২১ তোমরা নিশ্চয় উপরের প্রশ্নটি পড়েছো। তোমাদের অনুরোধ করবো তোমরা প্রশ্নের নির্ধারিত কাজ ও নির্দেশনা অংশ দুটি আবারো পড়ে আসো। তাহলে তোমরা প্রশ্ন সম্পর্কে একটি স্পষ্ট ধারণা পাবে। প্রশ্ন সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা না থাকলে উত্তর সঠিক হয় না। আমরা তোমাদের যে নমুনা উত্তরটি লিখে দিবো সেটা তোমরা তো কপি করবেনা। তোমাদের যদি উত্তরটি নিজে লিখতে হয় তাহলে প্রশ্ন ভালো করে পড়ার কোনো বিকল্প নাই। আশা করি তোমরা প্রশ্নগুলো যথাযথ পড়বে। শিক্ষার্থী বন্ধুরা তোমরা তোমাদের ষষ্ঠ শ্রেণির ৫ম অ্যাসাইনমেন্ট বিজ্ঞান উত্তরটি লেখার আগে আমাদের নির্দেশনাগুলী পড়বে এবং যথাযথ পালন করবে। আমরা সতর্কতামূলক কিছু বাণী দিয়ে থাকি যা তোমাদের জন্য পড়া জরুরী। সতর্কতাঃ ৬ষ্ঠ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট বিজ্ঞান ১৯তম সপ্তাহ উত্তরটি তোমরা হুবুহু লিখতে পারবেনা। লিখলে তোমাদের খাতা বাতিল হতে পারে তাই তোমরা চেষ্টা করতে কিছুটা পরিবর্তন করে লেখার। আর হুবুহু লেখার কারণে যদি কোনো ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীর খাতা বাতিল হয় তাহলে আমরা দায়ী নয়। ২০২১ সালের ৬ষ্ঠ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট বিজ্ঞান ১৯ সপ্তাহ উত্তর এসাইনমেন্ট শুরু অ্যাসাইনমেন্ট শিরোনামঃ মিশ্রণ ১নং প্রশ্নের উত্তর অসমসন্ত্ব মিশ্রণঃ যে মিশ্রণে দ্রাবক ও দ্রবের উপাদানগুলো মিশ্রিত করে পুনরায় পৃথক করা যায় সে মিশ্রণকে অসমসন্ত্ব মিশ্রণ বলে। উদাহরণস্বরুপ বলা যায়ঃ- বালি ও চিনির মিশ্রণ। বালি ও চিনিকে একত্রে মেশানোর পর তাদের কে খালি চোখে আলাদা আলাদা হিসেবে বোঝা যায়। এবং ইচ্ছা করলে এগুলো আলাদা করা যায়। যেমন বালি ও চিনির মিশ্রণকে তাপ দিলে চিনি গলে যাবে এবং বালি থেকে আলাদা হয়ে যাবে। উদ্দিপকের পশ্নে ১ম পত্রে ছিলো ঝালমুড়ি। যা খালি চোখে দেখে বোঝা যায় কোনগুলো ঝাল ও কোনগুলো মুড়ি। এবং এদেরকে হাত দিয়ে বেছে বেছে আলাদা করা যায়। তাই উপরিউক্ত আলোচনার মাধ্যমে বুঝা যায় ঝালমুড়ি একটি অসমসত্ত্ব মিশ্রণ। ২নং প্রশ্নের উত্তর ২য় পাত্র থেকে অপরিষ্কার লবণ হতে লবণের স্ফটিক প্রস্তুতকরণ কার্যপদ্ধতি নিম্নে লিপিবদ্ধ করা হলো: প্রয়োজনীয় উপকরণঃ  ২টি বিকার,  ১টি ফানেল,  চিনামাটি বা পোর্সেলিনের বেসিন,  ব্রি-পদী স্ট্যান্ড,  কাঁচদন্ড,  তারজালি ফিল্টার কাগজ। রাসায়নিক দ্রব্যঃ  কঠিন খাদ্য লবণের নমুনা কার্যপদ্ধাতিঃ ১। 250 সেমি আয়তনের একটি বিকারে 100 সেমি পানি নিয়ে এতে প্রায় 35 গ্রাম অবিশুদ্ধ NaCl যোগ করে একটি কাচাদন্ডের সাহায্যে উত্তমরূপে নেড়ে দ্রবণ প্রস্তুত করতে হবে। ২। এর পর ফিল্টার কাগজের মাধ্যমে দ্রবণটিকে পরিস্রাবণ করে পরিসুত ভ্রবণ অন্য বিকারে নিতে হবে। ৩। বিকারটিকে ত্রি-পদী স্ট্যান্ডের উপরে স্থাপিত তারজালির উপর বসিয়ে বুনসেন দীপের সাহায্যে উত্তপ্ত করে দ্রবণটিকে ঘনীভূত (সম্পৃক্ত) করতে হবে। দ্রবণটি সম্পৃক্ত হয়েছে কিনা জানার জন্য উত্তপ্ত ঘনীভূত দ্রবণের কিছু পরিমাণ একটি পরীক্ষা নলে নিয়ে ট্যাপের পানিতে ঠান্ডা করতে হবে। ঠান্ডা দ্রবণে কেলাস দেখা গেলেই দ্রবণটি সম্পৃক্ত হয়েছে বলে ধরে নেয়া যায়। ৪| সম্পৃক্ত উত্তপ্ত দ্রবণকে কিছুটা শীতল করার পর দ্রবণে সামান্য পরিমাণ বিশুদ্ধা গাঢ HCl যোগ করতে হবে।এর ফলে বিশুদ্ধ NaCl এর কেলাস উৎপন্ন হয়ে নিচের দিকে জমা হতে থাকবে। ৫। উপরের স্বচ্ছ দ্রবণে আরও কিছু পরিমাণ বিশুদ্ধা গাঠ HCl যোগ করলে কেলাসন প্রক্রিয়া শেষ হবে।  ৬। পরিস্রাবণের সাহায্যে দ্রবণ থেকে NaCl এর কেলাস পৃথক করতে হবে এবং কেলাসগুলো NaCl এর গাঢ় দ্রবণে ধৌত করতে হবে। ৭| প্রাপ্ত কেলাসগুলোকে পোর্সেলিন বা চিনা মাটির ছড়ানো বেসিনে নিয়ে সামান্য উত্তপ্ত করুন। এর ফলে কেলাসের গায়ে লেগে থাকা HCl বাম্পাকারে চলে যাবে। এভাবে প্রাপ্ত প্রায় শুল্ক কেলাসগুলোকে বায়ুতে রেখে শুষ্ক করা হয়। ৮। দ্রুত শুষ্ক করার জন্য কেলাসগুলোকে অনাদ্র CaCl₂ পূর্ণ একটি শোষকাধারে রাখা হয়। কিছুক্ষণ পর বিশুদ্ধ ও শুঙ্ক NaCl কেলাস পাওয়া যায়। সতর্কতাঃ  HCl ব্যবহারে সতর্ক থাকতে হবে। এটি এসিড তাই শারীরের কোথাও লাগলে মারাত্বক ক্ষতি হতে পারে। বিকার কাঁচের তৈরি তাই এটির ব্যবহার সাবধানে করতে হবে। বুনসেন দ্বীপের ব্যবহার সাবধানে করতে হবে যেন হাত পূড়ে না যায়। এসাইনমেন্ট

(ষষ্ঠ) ৬ষ্ঠ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট বিজ্ঞান ১৯ সপ্তাহ উত্তর ২০২১ class 6 science 19 week Read More »

৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান ১৫ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ২০২১

করোনাকালীন সময়ে এই ১৫ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট হতে পারে তোমাদের শেষ অ্যাসাইনমেন্ট। আজকের আয়োজন ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান ১৫ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ২০২১। এটার পরেই তোমাদের দেওয়া হবে ১৫ সপ্তাহের কর্ম ও জীবনমুখি অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর। ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান ১৫ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ২০২১ প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা তোমদের নিশ্চয় মনে আছে ১২ সপ্তাহে তোমাদের বিজ্ঞান, কর্ম ও জীবনমুখি অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া হয়েছিলো। এবং ১৬ সপ্তাহে যদি তোমাদের এসাইনমেন্ট দেওয়া হয় তবে তোমাদের ইংরেজি, বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া হবে। আরো পড়ুনঃ ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট ১৯ সপ্তাহ উত্তর ২০২১ তোমরা হয়তো জানো গত ১২ তম সপ্তাহে তোমাদের বিজ্ঞান এসাইনমেন্টের একটি সুন্দর উত্তর আমরা তোমাদের উপহর দিয়েছিলাম। আজকের পঞ্চদশ সপ্তাহের বিজ্ঞান এসাইনমেন্টটিও তেমন ‍সুন্দর হবে বলে আশা করছি। ১৫ সপ্তাহের ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্নসমূহ শ্রেণিঃ সপ্তম অধ্যায়ঃ চতুর্থ অধ্যায় (পদার্থের গঠন) বিষয়বস্তুঃ  পাঠ-১, ২ : পদার্থের গঠন পাঠ-৩ : ক্ষুদ্রতম কণার মতবাদ পাঠ-৪, ৫ : পরমাণু ও অণু পাঠ-৬ : পরমাণু ও প্রতীক পাঠ-৭, ৮ : অনু ও সংকেত পাঠ-৯ : পরমাণুর কণা পাঠ-১০, ১১ : সার্বজনীন দ্রাবক হিসেবে পানির ব্যবহার অ্যাসাইনমেন্ট ক্রমঃ সপ্তম শ্রেণি বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট ৪ নির্ধারিত কাজঃ  কাদা র তৈরী মার্বেল ও অথবা তোমার নিজের মত করে আ্যমোনিয়া,পানি ও মিথেন গ্যাসের মভেল তৈরী কর এবং খাতায় উপস্থাপন কর। তোমার তৈরী মডেল উপলব্ধি করে অনু ও পরমানু সম্পর্কে ভান্টনের মতবাতকে ব্যাখ্যা করে খাতায় লিখ। অ্যাসাইনমেন্ট নির্দেশনাঃ  ১।আ্যামোনিয়া,পানি ও মিথেন গ্যাসের গঠন জানতে হবে। ২। পরমানু সম্পর্কে ধারণা নিয়ে ডাল্টনের মতবাদ জানতে হবে। উপরের প্রশ্নগুলি পড়ে তোমরা নিশ্চয় বুঝতে পারছো যে তোমাদের কি করতে হবে। কাজটি কি তোমাদের জন্য খুব কঠিন হয়ে যাচ্ছে। মোটেই না। খুবই সহজ একটি বিষয় এবং খুবই মজাদার। আজকের এসাইনমেন্ট শেষে তোমাদের একটি ভিডিও দিবো। সেটা দেখলে তোমরা খুব মজা পাবে। পোস্ট শেষে ভিডিওটি দেখতে ভূলোনা। ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান ১৫ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ এসাইনমেন্ট শুরু ১নং প্রশ্নের উত্তর অ্যামোনিয়া অনুর মডেলঃ  চিত্রঃ মডেল অ্যামোনিয়া অ্যামোনিয়া (NH₃) একটি তীব্র ঝাঝালো হাইড্রোজেন ও নাইট্রোজেন দ্বারা গঠিত গ্যাস। এটির একটি অনুতে একটি নাইট্রোজেন পরমাণু এবং তিনটি হাইড্রোজেন পরমাণু বিদ্যমান। অ্যামোনিয়া অনুর গঠন আকৃতি পিরামিডিও। হাইড্রোজেন পরমাণু গুলোর মধ্যেকার বন্ধন কোণ ১০৬.৭٥। অ্যামোনিয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি গ্যাস। বাণিজ্যিকভাবে এর অনেক ব্যবহার রয়েছে। জীবজগতেও এর অনেক বড় একটি ভূমিকা রয়েছে। নাইট্রোজেন ঘটিত সার ইউরিয়া উৎপাদনে এটি ব্যবহ্রত হয়। পানির অনুর মডেলঃ  চিত্রঃ মডেল পানি পানির অনুর সংকেত (H₂O)। একটি পানির অনুতে দুটি হাইড্রোজেন পরমাণু ও একটি অক্সিজেন পরমাণু বিদ্যমান। পানি তিন অবস্থায় থাকতে পারে যথা কঠিন, তরল , ও বায়বিয়। পানির মধ্যকার বন্ধন কোন ১০৪.৫٥। পানি একটি পোলার যৌগ। তাই এতে সকল অজৈব যৌগ দ্রবীভূত হয়। পানি স্ফুটনাংক ১০০٥ সেলসিয়াস।  মিথেন অনুর মডেলঃ  চিত্রঃ মডেল মিথেন মিথেন অনুর সংকেত (CH₄)। এটি একটি বর্ণহীন ও গন্ধহীন গ্যাস। একটি মিথেন অনুতে একটি কার্বন পরমাণু এবং চারটি হাইড্রোজেন পরমাণু বিদ্যমান। পরমাণুসমূহ পরস্পরের সাথে ইলেকট্রন শেয়ারের মাধ্যমে যুক্ত থাকে। মিথেন অনুর আকৃতি চতুস্থলকীয়। মিথেন অনুতে হাইড্রোজেনের মধ্যে  ১০৯.৫٥ কোণ বিদ্যমান। ২নং প্রশ্নের উত্তর ডাল্টলের পরমাণুবাদঃ ১৮০৩ সালে ইংরেজ পদার্থ ও রসায়ন বিজ্ঞানী জন ডাল্টন পরমাণু সম্পর্কে একটি তত্ব প্রকাশ করেন যা ডাল্টলের পরমাণুবাদ নামে  ‍সুপরিচিত। তার প্রদত্ত পরলাণুবাদে মোট পাঁচটি স্বীকার আছে। এই স্বীকার্য পাঁচটি হলো উপরের মডেল অনুযায়ী ব্যাখ্যা করা হলো। ১ম স্বীকার্যঃ পদার্থ অতি ক্ষুদ্র কণা দ্বারা গঠিত এই কণাগুলোর নাম পরমাণু। ব্যাখ্যাঃ অ্যামোনিয়া, পাণি ও মিথেন অনুগুলো নাইট্রোজেন, হাইড্রোজেন, ও অক্সিজেন নামক পরমাণু দ্বারা গঠিত। যা অতি ক্ষুদ্র।  ২য় স্বীকার্যঃ একই পদার্থের পরমাণুসমূহের ধর্ম, ভর একই। কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন পদার্থের ধর্ম ও ভর ভিন্ন। ব্যাখ্যাঃ সকল অ্যামোনিয়া অনুর ধর্ম ও ভর (১৭) একই অর্থাৎ এরা ঝাঝালো গন্ধযুক্ত। কিন্তু অ্যামোনিয়ার সাথে পানির ও মিথেন অনুর ধর্ম ও ভরে মিল নাই। যেমন অ্যামোনিয়ার ভর ১৭, পানির অনুর ভর ১৮, মিথেন অনুর ভর ১৬।  ৩য় স্বীকার্যঃ পরমাণুসমূহ বিভাজিত, সৃষ্টি বা ধ্বংস হতে পারে না। ব্যাখ্যাঃ অ্যামোনিয়া, পানি ও মিথেন অনুর নাইট্রোজেন, হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনকে সৃষ্টি ধ্বংস করা যাবে না। ৪র্থ স্বীকার্যঃ সরল পূর্ণসংখ্যক অনুপাতে বিভিন্ন পদর্ধের পরমাণু সংযুক্ত হয়ে রাসায়নিক যৌগের সৃষ্টি করে। ব্যাখ্যাঃ অ্যামোনিয়া অনু গঠনে সবসময় নাইট্রোজেন ও হাইড্রোজেনের অনুপাত হবে ১:৩। তেমনি পানির অনুর গঠনে অক্সিজেন ও হাইড্রোজেনে পরমাণুর অনুপাত হবে ১:২। এবং মিথেন অনুর গঠনে কার্বন ও হাইড্রোজেন পরমাণুর অনুপাত হবে ১:৪। কখনই ১টি কার্বন ৫টি হাইড্রোজেনের সাথে বিক্রিয়া করবেনা। ৫ম স্বীকার্যঃ রাসায়নিক বিক্রয়াসমূহে পরমাণু অংশগ্রহণ করে। ব্যাখ্যাঃ অ্যামোনিয়া গঠনের সময় হাইড্রোজেন ও নাইট্রোজেন পরমাণু পরস্পরের সাথে বিক্রিয়া করে অ্যামোনিয়া উৎপন্ন করেছে। আবার অ্যামোনিয়া যদি কোনো পদার্থের সাথে বিক্রিয়া করে তবে কেবল হাইড্রোজেন ও নাইট্রোজেন বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করবে কিন্তু অ্যামোনিয়া বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করবেনা। এসাইনমেন্ট শেষ সকল সপ্তাহের এসাইনমেন্ট উত্তর একসাথে দেখুন আরো পড়ুনঃ ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট ১৯ সপ্তাহ উত্তর ২০২১ ১৫ সপ্তাহের ৭ম শ্রেণির কর্ম ও জীবনমুখি শিক্ষা এসাইনমেন্ট উত্তর বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্টটি তোমাদের অনেকটা ব্যবহারিক ভিত্তিক। তাই তোমাদের অ্যাসাইনমেন্টটি করতে মজা লাগার কথা। তোমরা উক্ত অনুর মডেল গুলি কাদা বা কাঠি দিয়ে বানাতে পারো।  ১৫ সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট সপ্তম শ্রেণি আমাদের সাথে থাকতে আমাদের ফেজবুক পেজে লাইক দিয়ে রাখো। অথবা আমাদের এসাইনমেন্ট ফেজবুক গ্রুপে যুক্ত হতে পারো। এসাইনমেন্টগুলো ভিডিও আকারে পেতে আমাদের ইউটিউব চ্যনেলটি সাবসক্রাইব কর। আমাদের ইউটিউব লিংকhttps://www.youtube.com/channel/UCea_DqYt9NegZgE5A-mdIagফেজবুক পেজ (সমস্যা ও সমাধান)https://web.facebook.com/shomadhan.netassignment all class (6-9)📝📝https://web.facebook.com/groups/287269229272391 শিক্ষার্থদের উদ্দেশ্যে কিছু কথাঃ তোমরা তোমাদের ১৫ সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট লেখার সময় মূল থিম ঠিক রেখে কিছুটা পরিবর্তন করে লিখবে। অন্যথায় তোমাদের অ্যাসাইনমেন্ট খাতা বাতিল হতে পারে। সেক্ষেত্রে সমাধান.নেট কোনোরকম দায়ি থাকবেনা। এবং আমরা তোমাদের একটি কথা বলতে চাই তা হলো এটি কেবল মাত্র একটি নমুনা উত্তর।

৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান ১৫ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ২০২১ Read More »

১৫ সপ্তাহের ৬ষ্ঠ শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা তোমরা অধির আগ্রহ নিয়ে বসে আছো ১৫ সপ্তাহের ৬ষ্ঠ শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ এর জন্য। আজ তোমাদের জন্য আমরা প্রকাশ করছি পঞ্চদশম সপ্তাহের বিজ্ঞান এসাইনমেন্ট ষষ্ঠ শ্রেণি। ৬ষ্ঠ শ্রেণির ১৫ সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট অনেক মজার একটি বিষয়। তাই তোমাদের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট খুব সহজে কিভাকে করা যায় সেটাই আমরা চেষ্টা করবো। তোমরা নিশ্চয় জানো তোমাদের গত বিজ্ঞান এসাইনমেন্টটি আমরা খুব সুন্দর করে তোমাদের করে দিয়েছিলাম। প্রিয় শিক্ষার্থীরা তোমাদের জন্য বিজ্ঞান এসাইনমেন্টের নমুনা উত্তরটি নির্ভূল করার জন্য আমরা চেষ্টা করবো। তোমরা হয়তো অনলাইনে অনেক বিজ্ঞান উত্তর পাবে কিন্তু তা হয়তো সঠিক নাও হতে পারে।  ১৫ সপ্তাহের ৬ষ্ঠ শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্ন বিষয়ঃ বিজ্ঞান অধ্যায়ঃ ৫ম, সালোকসংশ্লেষণ অ্যাসাইনমেন্ট ক্রমঃ ৬ষ্ঠ শ্রেণি বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট ৪ আরো পড়ুনঃ ৬ষ্ঠ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট বিজ্ঞান ১৯ সপ্তাহ উত্তর নির্ধারিত কাজঃ  অর্ক ছোট একটা টবে পেয়াজ লাগিয়ে জানালার পাশে রোদের আলোতে রেখে দিয়েছে। কিছুদিন পর এর সবুজ পাতা গজিয়ে বেশ বড় হয়েছে। সে বেশ পুলকিত হয়ে প্রতিদিন এটি পর্যবেক্ষণ করছে। তার বড় ভাই তাকে জানালো যে, এখানে একটি বিশেষ প্রক্রিয়া ঘটছে যার মাধ্যমে পরিবেশে অক্সিজেন ছড়াচ্ছে। এ বিষয়টি পরীক্ষণের জন্য হাইড্রিলা উদ্ভিদ ব্যবহার করে অক্সিজেন বের হওয়ার ঘটনা দেখা যাবে। এই বিশেষ প্রক্রিয়াটির নাম কী? কেন এটি শুধু সবুজ উদ্ভিদেই ঘটে? সামগ্রিক প্রক্রিয়াটি দেখাও এবং অক্সিজেন বের হওয়ার, পরীক্ষণটি করার জন্য হাইড্রিলা উদ্ভিদ ব্যবহার করার সুবিধা ব্যাখ্যা কর। এই প্রক্রিয়াটি না ঘটলে প্রাণিকুলের জন্য হুমকিস্বরুপ হবে কিনা- যৌক্তিকতা নিরুপন কর। অ্যাসাইনমেন্ট নির্দেশনাঃ শিক্ষার্থীরা বিশেষ প্রক্রিয়াটির নাম উল্লেখ করবে এবং যৌক্তিককারণ উল্লেখপূর্বক ব্যাখ্যা করবে। সামগ্রিক প্রক্রিয়াটি সমীকরণের মাধ্যমে দেখাবে এবং পরীক্ষণে হাইডরিলা উদ্ভিদ ব্যবহার করা হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করবে। যৌক্তিকতা উল্লেখপূর্বক মতামত লিখবে। ১৫ সপ্তাহের ৬ষ্ঠ শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান এসাইনমেন্ট শুরু ১নং প্রশ্নের উত্তর বিশেষ প্রক্রিয়াটির নাম হলো সালোকসংশ্লেষণ। যে সবল উদ্ভিদ সবুজ সে সকল উদ্ভিদে ক্লোরোফিল নামক এক ধরনের পদার্থ থাকে। আর এই ক্লোরোফিল সূর্যের আলো, পানি ও কার্বন ডাই অক্সাইড ব্যবহার করে গ্লুকোজ ও অক্সিজেন উৎপন্ন করে। গ্লুকোজ উদ্ভিদের বৃদ্ধিতে কাজে লাগে এবং উৎপন্ন অক্সিজেন উদ্ভিদ বাতাসে ছড়িয়ে দেয়। উদ্ভিদ সবুজ না হলে সেখানে ক্লোরেফিল থাকে না তাই তারা গ্লুকোজ ও অক্সিজেন উৎপন্ন করতে পারে না। ২নং প্রশ্নের উত্তর হাইড্রা উদ্ভিদ ব্যবহার করে অক্সিজেন বের হওয়ার সম্পূর্ণ পক্রিয়াটি ব্যাখ্যা করা হলো। পরীক্ষার উপকরণঃ একটি কাচের বিকার, 1018 উদ্ভিদ, একটি ফানেল, একটি টেস্টটিউব, পানি, শিখাহীন জুলন্ত কাঠি। কার্যপদ্ধতিঃ Hydrilla নামক জলজ উদ্ভিদকে বিকারে রেখে একটি ফানেল দিয়ে ঢেকে দতে হবে। Hydrilla উদ্ভিদকে এমনভাবে স্ত্রাপন করতে হবে যেন এর কাটা কান্ড ফানেলের নলের দিকে থাকে। এবার বিকারে এমনভাবে পানি ঢালতে হবে, যাতে ফানেলের সরু নলটি পানিতে ডুবে থাকে। এখন একটি টেস্টটিউব সম্পূর্ণ পানি ভর্তি করে ফানেলের নলের ওপর উপুড় করে রাখতে হবে। এ অবস্থায় পরীক্ষার সেটটিকে সূর্যালোকে রাখতে হবে। পর্যবেক্ষণঃ কিছুক্ষণ পরে দেখা যাবে, Hydrilla  উদ্ভিদ থেকে বুদবুদ আকার গাস বের হচ্ছে এবং ট্টটিউবে জম” হচ্ছে। কিছু গ্যাস জমা হলে টেষ্টটিউবটি সাবধানে উিয়ে আনতে হবে এবং একটি শিখাহীন জলন্ত কাঠি টেক্টটিউবটি সোজা কার তার মাথায় ধরতে হবে। দেখা যাবে, কাঠিটি দপ করে জলে উঠেছে। সিদ্ধান্তঃ যেহেতু গ্যাসটি শিখাহীন কাঠিটিকে জুলতে সাহায্য করেছে, সৈহেতু গ্যাসটি অক্সিজেন। কারণ, অক্সিজেন নিজে জুলে না, অন্যকে জ্বলতে সাহায্য করে। Hydrilla উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষণের ফলেই এই অক্সিজেন গ্যাস উৎপন্ন হয়েছে। হাইড্রিলা উদ্ভিদ ব্যবহার করার সুবিধাঃ হাইড্রিলা হলো মূলাবদ্ধ নিমজ্জিত জলজউডিদ। Hydrilla প্রথিবীর অনন্য একটি উদ্ভিদ। এটি মূলের মাধ্যমে মাটির সাথে আবদ্ধ থাকে। এবং পানির মধ্যে নিমজ্জিত থাকে। পানির মধ্যে নিমজ্জিত থেকেই Hydrilla সালোকসংশ্লেষনের মাধ্যমে অক্সিজেন উৎপন্ন করতে পারে। এবং সেই অক্সিজেন বুদবুদ আকারে পানির উপরের উঠে আসে যা স্পষ্ট দেখা যায়। Hydrilla উদ্ভিদ ব্যবহারের সুবিধাটা এখানেই।  ৩নং প্রশ্নের উত্তর নিচে সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার গুরতু লেখা হলোঃ সালোকসংশ্েষণ হলো উভিদের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়া। এ প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদ খাদ্য উৎপাদন করে। জীবজগতে সালোকসংশ্রেষাণের গুরুত্ব অপরিসীম। নিন সপক্ষেপে এর গুরুত্ব সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো: ১। সকলশক্তির উৎস সূর্য। উ্ভিদ সালোকসংশ্রেষণ প্রক্রিয়ায় সৌর শক্তিকে রাসায়নিক শক্তিতে পরিণত করে।৩। পৃথিবীর সকল উদ্ভিদ ও প্রাণির খাদ্য প্রস্তুত হয় সালোকসংশ্লেষণ পরক্রিযায়।২। খাদ্যশৃংখলের মাধামে উক্ত শক্তি সকলজীবে সঞ্চারিত হয়। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় 00১ ও 0? অনুপাত ঠিক রাখতে সালোকসংশ্নষণ বিশেষ ভূমিকা পালন করে।৫| উডভিদ ও প্রাণির স্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য বায়ুতে এ দুটি গ্যাসের পরিমাণ স্বাভাবিক রাখতে উক্ত প্রক্রিয়া সাহয্য করে।৬। শ্বসন প্রক্রিয়ায় যে কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গত হয় সেটা পরিমাণ বেশি হয়ে গেলে তা পরিবেশের জন্য হুমকি হতো তাই এই গ্যাসের অনুপাত ঠিক রাখতে সালোকসংশ্লেষন ভুমিকা রাখে।৭। কয়লা, পেট্রোল, গ্যাস ইত্যাদি পরোক্ষভাবে সালোকসংশ্লেষণের উপর নির্ভর করে। উপরের আলোচনা থেকে বোঝা যাচ্ছে এই প্রক্রিয়াটি না ঘটলে প্রাণিকুলের জন্য হুমকিস্বরুপ হবে।  এসাইনমেন্ট শেষ সকল সপ্তাহের এসাইনমেন্ট উত্তর একসাথে দেখুন আরো পড়ুনঃ ৬ষ্ঠ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট বিজ্ঞান ১৯ সপ্তাহ উত্তর ১৫ সপ্তাহের ৬ষ্ঠ শ্রেণির কর্ম ও জীবনমুখি শিক্ষা এসাইনমেন্ট উত্তর উপরের উত্তরটিতে যদি ছোট ছোট কিছু বানান ভূল থাকে তাহলে তোমরা সেগুলো ঠিক করে নিও। এসাইনমেন্টটি খুব দ্রুত লেখার কারনে বানান ভূলগুলো হতে পারে। তোমরা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবে। ১৫ সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট ষষ্ঠ শ্রেণি আমাদের সাথে থাকতে আমাদের ফেজবুক পেজে লাইক দিয়ে রাখো। অথবা আমাদের এসাইনমেন্ট ফেজবুক গ্রুপে যুক্ত হতে পারো। এসাইনমেন্টগুলো ভিডিও আকারে পেতে আমাদের ইউটিউব চ্যনেলটি সাবসক্রাইব কর। আমাদের ইউটিউব লিংকhttps://www.youtube.com/channel/UCea_DqYt9NegZgE5A-mdIagফেজবুক পেজ (সমস্যা ও সমাধান)https://web.facebook.com/shomadhan.netassignment all class (6-9)📝📝https://web.facebook.com/groups/287269229272391 সতর্কতাঃ তোমরা উপরের উত্তরটি নমুনা হিসেবে গ্রহণ করবে। এবং কিছুটা পরিবর্তন করে লিখবে। তা না হলে তোমাদের অ্যসাইনমেন্ট খাতা বাতিল হতে পারে।

১৫ সপ্তাহের ৬ষ্ঠ শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ Read More »

Scroll to Top