৬ষ্ঠ শ্রেণি

৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত দ্বিমাত্রিক বস্তুর গল্প সমাধান ২০২৩ (কারিকুলাম ২০২২)

৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত ২য় অধ্যায় দ্বিমাত্রীক বস্তুর গল্প অংশের বিভিন্ন বিষয় ও অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর নিচে দেওয়া হলো। এটি নতুন কারিকুলামের অংশ। অর্থাৎ এটি ৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত দ্বিমাত্রীক বস্তুর গল্প সমাধান ২০২৩। দ্বিমাত্রীক বস্তুর গল্প 👉জ্যামিতি কাকে বলে? জ্যমিতি শব্দটির ইংরেজি প্রতিশব্দ Geometry যা এসেছে গ্রীক শব্দ Geo (ভূমি) এবং metron(পরিমাপ)। যার অর্থ হচ্ছে ভূমির পরিমাপ। অতীতে এই জ্যামিতি শুধুমাত্র ভূমি পরিমাপে ব্যবহৃত হলেও বর্তমানে এটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। 👉 জ্যামিতিরি মৌলকি ধারণা: জ্যামিতি অংশে ভালো করতে অর্থাৎ জ্যামিতি ভালো ভাবে বুঝতে বিন্দু, রেখা, রশ্মি, রেখাংশ, তল, সমান্তরাল রেখাংশ, বিভিন্ন ধরনের কোণ, বিভিন্ন ধরনের ত্রিভুজ চতুর্ভুজ সম্পর্কে জানতে হবে। নিচে এই বিষয়ে আলোচনা করা হলো। কোণ কাকে বলে? উত্তর: দুইটি সরলরেখা পরস্পর কোনো বিন্দুতে মিলিত হলে মিলিত স্থানে যে আকৃতি উৎপন্ন হয় তাকে কোণ বলে। সন্নিহিত কোণ কাকে বলে? উত্তর: দুইটি কোণের যদি একটি শীর্ষ বিন্দু এবং একটি সাধারণ বাহু থাকে তবে কোন দুটিকে সন্নিহিত কোণ বলে। সমকোণ কাকে বলে? উত্তর: যদি কোন কোণের পরিমাণ ৯০° হয় অর্থাৎ একটি রেখাংশের সাথে অন্য রেখাংশ খাড়াখাড়ি মিলিত হয় তবে তাকে সমকোণ বলে। সূক্ষ্মকোণ কাকে বলে? উত্তর: যে কোণের পরিমাণ ৯০° থেকে ছোট তাকে সূক্ষ্মকোণ বলে। স্থূলকোণ কাকে বলে? উত্তর: যে কোণের পরিমাণ ৯০° থেকে বড় কিন্তু ১৮০° থেকে ছোট তাকে স্থূলকোণ বলে। প্রবৃদ্ধ কোণ কাকে বলে? উত্তর: যে কোণের পরিমাণ ১৮০° থেকে বড় কিন্তু ৩৬০° থেকে ছোট তাকে স্থূলকোণ বলে।    

৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত দ্বিমাত্রিক বস্তুর গল্প সমাধান ২০২৩ (কারিকুলাম ২০২২) Read More »

Parts Of Speech

Class 6 Parts Of Speech hand note

৬ষ্ঠ শ্রেণির জন্য এখানে Parts Of Speech (পদ প্রকরণ) তুলে ধরা হলো। parts of speech hand note Sentence বা বাক্যে ব্যবহৃত প্রত্যেকটি word বা শব্দকেই এক একটি Parts Of Speech বলে। যথা : I go to school. এখানে I / go / to / school প্রত্যেকটি word এক একটি Parts Of Speech. parts of speech koi prokar? পদ প্রকরণের প্রকারভেদ : Parts Of Speech আট প্রকার। Noun (বিশেষ্য) Pronoun (সর্বনাম) Adjective (বিশেষণ) Verb (ক্রিয়া) Adverb (ক্রিয়া বিশেষণ) Preposition (পদান্বয়ী অব্যয়) Conjunction (সংযোজক অব্যয়) Interjection (আবেগসূচক অব্যয়)  Noun (বিশেষ্য) Noun কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি? যে word দ্বারা কোন কিছুর নাম প্রকাশ করা হয় তাকেই noun বলে । আমাদের চোখের সামনে যা দেখি সেগুলোর নামকেই noun বলে। Noun দ্বারা কোন ব্যক্তি, বস্তু, প্রাণী ,স্থান ,ঘটনা ইত্যাদির নাম বোঝায়। Noun refers to any kind of name. Means, whatever we are seeing and watching around us is noun. Nouns are used to name persons, things, animals, events, places, ideas, etc. Example: Karim does not like to go to school. এই বাক্যে Karim একজন ব্যক্তির নাম। Kuwaitis a Muslim country. এখানে কুয়েত একটি দেশের নাম। Diamondis very valuable. ডায়মন্ড একটি বস্তুর নাম। Nouns পাঁচ প্রকার। যথা: Proper Noun (নাম বাচক বিশেষ্য) Common Noun (জাতিবাচক বিশেষ্য) Collective Noun (সমষ্টিবাচক বিশেষ্য) Material Noun (বস্তুবাচক বিশেষ্য) Abstract Noun (গুণবাচক বিশেষ্য) Proper Noun (নাম বাচক বিশেষ্য): যে Noun দ্বারা কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তি, বস্তু বা স্থানের নাম বোঝায় তাকে Proper Noun বলে। A proper noun refers to specific names of persons, things, places, etc. and always start with a capital letter. Example: I like the story of Shakespeare. (Shakespeare নির্দিষ্ট একজন ব্যক্তির নাম) We planned to visit Sylhet. ( Sylhet নির্দিষ্ট একটি জায়গার নাম) Have you ever seen the Tajmahal?(Tajmahal একটি স্থাপনার নাম) Common Noun (জাতিবাচক বিশেষ্য): যে Noun দ্বারা একই জাতীয় কোন ব্যক্তি, বস্তু বা প্রাণীকে নির্দিষ্ট করে না বুঝিয়ে সে জাতীয় সকলকে একসাথে বুঝায় তাকেই Common Noun বলে । যেমন, Student, Book, Dog, Flower etc. A common noun refers to specific generic names of persons, places, things, etc. It is the opposite of a Proper Noun. Example: Alex is a student. (Student দ্বারা সকল ছাত্র-ছাত্রীদেরকেই বুঝানো হয়েছে। নির্দিষ্ট কোন ছাত্র কিংবা ছাত্রী কে আলাদা করে বুঝায়নি) Dogscan be very cute. ( Dog দ্বারা সকল জাতীয় কুকুর কে বুঝানো হয়েছে। সেটা যে কোন জাতের কিংবা ধরনের বা রঙের হতে পারে। যে কোন দেশের যে কোন কুকুর হতে পারে।) You love ( এখানে flower দ্বারা সবরকম ফুলকে বুঝানো হয়েছে। এটা যে কোন জাতের বা ধরনের ফুল হতে পারে। হতে পারে গোলাপ কিংবা টিউলিপ, শিউলী অথবা রজনীগন্ধা কিংবা যে কোন ফুল হতে পারে।) Collective Noun (সমষ্টিবাচক বিশেষ্য): Collective Noun দ্বারা কোন ব্যক্তি, বস্তু বা প্রাণীর সমষ্টি কে বুঝায়। যেমন, Club, Army, Class, Family, etc. Collective Noun, in English Grammar, refers to a group of things, persons, or animals. Example: Our class took a trip to the Sundarbans. Bangladeshi Army is doing a great job in the UN mission. Each team contains eleven players. Material Noun (বস্তুবাচক বিশেষ্য): যে Noun দ্বারা ওজন আছে কিন্তু গণনা করা যায় না এমন কিছুর নাম বোঝায় তাকেই Material Noun বলে। যেমন, Gold, Glass, Salt, Iron, Silver, Cloth, Air, Milk, etc. Material Noun is an uncountable noun. It’s a substance or material that we can see and touch but can’t count. Example: You can purchase a gold ring for your sister. We may attain salt from sea water. The cotton dress is my favorite. Abstract Noun (গুণবাচক বিশেষ্য):   যে Noun দ্বারা কোন ব্যক্তি কিংবা বস্তুর গুণ, কাজের নাম কিংবা অবস্থা প্রকাশ করা হয় তাকে Abstract Noun বলে। যেমন, Liberty, anger, freedom, kindness, love, happiness, beauty, ইত্যাদি। Abstract nouns express ideas, feelings, realizations, and qualities that we can’t see, touch, hear taste, or smell. We can understand and imagine it but can’t even see it. It’s a feeling, not a physical thing. Example: My love for you cannot be measured. His kindness is his real beauty. Her beauty makes me crazy.

Class 6 Parts Of Speech hand note Read More »

৬ষ্ঠ শ্রেণির বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ অধ্যায় ১ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

৬ষ্ঠ শ্রেণির বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ অধ্যায় ১ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এর সকল জানার বিষয়গুলো এবং অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর গুলো নিচে দেওয়া হলো। অনুশীলনী প্রশ্ন ১। তোমরা নিশ্চয়ই পিঁপড়াকে সারি বেঁধে যেতে দেখেছ। সারিটি ভেঙে দিলেও কিছুক্ষণের ভেতর পিপড়ারা আবার তাদের সারিটি তৈরি করে ফেলে। বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানের পদ্ধতিটি ব্যবহার করে তোমরা কি বের করতে পারবে পিঁপড়া কীভাবে এটি করে? উত্তর: পিপড়ারা চলার সময় ফেরোমন নামক একটি সুগন্ধ হরমোন মাটিতে ছড়িয়ে দেয় যা অন্য পিপড়ারা তাদের মাথার এন্টেনার সাহায্য বুঝতে পারে। একারণে সারিটি ভেঙে দিলেও কিছুক্ষণের ভেতর পিপড়ারা আবার তাদের সারিটি তৈরি করে নিতে পারে। ২। বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান পদ্ধতির ছয়টি ধাপের মাঝে কোনটি তোমার কাছে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়? কেন? উত্তর: বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান পদ্ধতির ছয়টি ধাপের মাঝে ৪র্থ ধাপটি আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছে। কারণ এই ধাপে সম্ভ্যাব্য ব্যাখ্যা সত্যি কিনা তা যাচাই করে দেখা হয়। তাই এই ধাপে যদি পরীক্ষার্থী যথাযথ না হয় তাহলে সম্পূর্ণ কাজটি ব্যর্থ হবে। তাই এই ধাপটি গুরুত্বের সাথে সম্পূর্ণ করতে হয়। ৩। বিজ্ঞানী এবং বিজ্ঞানমনস্ক এই দুইটির মাঝে পার্থক্য কী? উত্তর: প্রকিৃতির কোনো জিনিস বা ধারণা যাচাই বাছাই করে গ্রহণ করা হচ্ছে বিজ্ঞান। আর যাচাই বাছাই না করে বিশ্বস না করাই হচ্ছে বিজ্ঞানমনস্কতা। অর্থাৎ যে ব্যক্তি কোনো কিছু যাচাই বাছাই করে সত্যি পেলে সেটা গ্রহন করলে তাকে বিজ্ঞান মনস্ক বলে। ৪। ধরা যাক চাঁদে তুমি একটা মুদির দোকান দেবে। সেই দোকানে বেচা-কেনা করার জন্য তুমি কি দাড়িপাল্লা ব্যবহার করবে নাকি স্প্রিং ব্যালেন্স ব্যবহার করবে? কেন? উত্তর: চাঁদে আমি বেচা কেনা করার জন্য দাড়িপাল্লা ব্যবহার করবো না বরং স্প্রিং ব্যালেন্স ব্যবহার করবো। কারণ আমি জানি পৃথিবী ও চাঁদে বস্তুর ওজনে তারতাম্য হয় এবং আমি এও জানি যে ওজন মাপা হয় স্প্রিং ব্যালেন্স দিয়ে। তাই আমি চাঁদে কেনা বেচায় স্প্রিং নিক্তি ব্যবহার করবো। ৫। লম্বা সুতা দিয়ে ছোট একটা পাথর ঝুলিয়ে সেটা দুলতে কত সময় নেয় বের করো । এখন সুতার দৈর্ঘ্য এবং পাথরের ভর বাড়িয়ে কিংবা কমিয়ে দোলনের সময় বের করে দেখ সেটার কি কোনো পরিবর্তন হয়? উত্তর: সরল দোলকের ২য় সূত্রানুযায়ী কৌণিক বিস্তার অল্প হলে কোন নির্দিষ্ট স্থানে সরল দোলকের দোলনকাল, এর কার্যকরী দৈর্ঘ্যের বর্গমূলের সমানুপাতিক। অর্থাৎ সুতার দৈর্ঘ্য বাড়ানোর সাথে সাথে দোলনকাল ও বৃদ্ধি পাবে। কিন্তু ৪র্থ সূত্রানুযায়ী বিস্তার অল্প হলে এবং কার্যকরী দৈর্ঘ্য অপরিবর্তিত থাকলে কোন নির্দিষ্ট স্থানে সরল দোলকের দোলনকাল ববের ভর, আয়তন, উপাদান ইত্যাদির উপর নির্ভর করে না । অর্থাৎ পরীক্ষা করে দেখলাম সুতার দৈর্ঘ্য ও পাথরের ভর বাড়িয়ে দোলনের দোলনের দোলনকাল বৃদ্ধি পেয়েছে। ৬। TF = (Tc ×৯)/৫ + ৩২ তুমি এই সূত্র ব্যবহার করে সেলসিয়সে তাপমাত্রা (Tc)দেওয়া থাকলে সেটি ফারেনহাইটে (TF) কত হবে বের করতে পারবে। একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় সেলসিয়াস এবং ফারেনহাইট দুই ক্ষেলেই তার মান সমান, সেটি কত বের করতে পারবে? উত্তর:   তাপমাত্রায় সেলসিয়াস এবং ফারেনহাইট দুই ক্ষেলেই তার মান সমান হলে সেটি আমরা ধরে নিই x প্রশ্নানুসারে Tc = TF = x । TF = (Tc ×৯)/৫ + ৩২ ( যেখানে  সেলসিয়সে তাপমাত্রা (Tc) এবং সেটি ফারেনহাইটে (TF) )। সুতরাং, x = (x ×৯)/৫ + ৩২ বা, ৯x = ৫x – ১৬০ বা, ৪x = -১৬০ বা,  x = (-৪০) অর্থাৎ (-৪০)° Tc = (-৪০)°TF (-৪০) তে সেলসিয়াস তাপমাত্রা, ফারেনহাইট তাপমাত্রা সমান।

৬ষ্ঠ শ্রেণির বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ অধ্যায় ১ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি Read More »

Class six English Chapter 3 Future Lies in Present

৬ষ্ঠ শ্রেণির ইংরেজি ৩য় অধ্যায় “Future Lies in Present” “ভবিষ্যৎ বর্তমানের মধ্যে রয়েছে” এর সকল বিষয়ের সমাধান এখানে দেওয়া হলো। New Vocabularies: Expectation আশা, আকাঙ্খা, প্রত্যাশা Advice উপদেশ Well-known সুপরিচিত, ভালো পরিচিত Concentration মনোযোগ Inspire উৎসাহ বা অনুপ্রেরণা Scattered ছিটানো, বিক্ষিপ্ত, ছড়িয়ে থাকা Nearest নিকটবর্তি, কাছে Seek খোঁজা Unique আলাদা, স্বাতন্ত্র Led এগিয়ে দেওয়া 3.1 Look at the illustration below. Then in pairs name the persons, objects, pets, etc. in the following table. Person Object Pet and others Father, Mother, Boy, Girl, and Grandmother. Table, Chair, Newspaper, Book, Fruits, Wool yarn, Cat, Mat, Wall mat, Sandal, Slipper, Flower tub, Window screen, the glasses  

Class six English Chapter 3 Future Lies in Present Read More »

৬ষ্ঠ শ্রেণির বাংলা অর্থ বুঝে বাক্য লিখি ১ম পরিচ্ছেদ শব্দের শ্রেণি

৬ষ্ঠ শ্রেণির বাংলা অর্থ বুঝে বাক্য লিখি ১ম পরিচ্ছেদ শব্দের শ্রেণি এর সকল বিষয়গুলো নিচে আলোচনা করা হলো। বিশেষ্য   সর্বনাম পদ কাকে বলে উত্তর: বিশিষ্যেরে পরর্বিতে ব্যবহৃত শব্দকে র্সবর্নবাম বল। যে বাক্যরে মধ্যে বিশি্যি যে ভূমকিা পালন কর, সর্বনাম অনুরূপ ভূমকিা পালন কর। যেমন: শিমুল মনোযোগের সঙ্গে পড়াশোনা করত। তাই সে পরীক্ষায় ভালো করছে। দ্বিতীয় বাক্যের ’সে’ প্রথম বাক্যের ‘শিমুল’-এর পরর্বিতে ব্যবহৃত হয়েছে। সর্বনামের প্রকারভেদ ও সর্বনাম পদের উদাহরণ: ১) পুরুষবাচক বা ব্যক্তিবাচক সর্বনাম : উদাহরণ : আমি, আমরা, তুমি, তোমরা, সে , তারা ইত্যাদি। ২) নির্দেশক সর্বনাম : উদাহরণ : তা, তাহা, ইনি, উনি, এ, এই, ও, ওই , ইহা , উহা ইত্যাদি ৩) অনির্দেশক সর্বনাম : উদাহরণ : কেউ, কেহ, কেউ কেউ, কিছু কিছু , কোথাও ইত্যাদি । ৪) প্রশ্নবাচক সর্বনাম : উদাহরণ : কে, কী, কি, কোন, কারা ইত্যাদি । ৫) আত্মবাচক সর্বনাম : উদাহরণ : নিজে , নিজ , খোদ , স্বয়ং , নিজে-নিজে , আপনি, আপনারে ইত্যাদি। ৬) নিত্যমম্বন্ধী বা সাপেক্ষ সর্বনাম : উদাহরণ : যিনি-তিনি, যে-সে, যাহা-তাহা, যা-তা, যাকে-তাকে ইত্যাদি ৭) সাকল্যবাচক সর্বনাম বা সমষ্টিবাচক সর্বনাম : উদাহরণ : সকল, সব,সর্ব,সবাই,সবার,সবে ইত্যাদি । ৮) ব্যতিহারিক/পারস্পরিক সর্বনাম: উদাহরণ : নিজে-নিজে , আপনা-আপনি ইত্যাদি ৯) অন্যাদিবাচক সর্বনাম: উদাহরণ : অমুক, তমুক, অন্য,অপর ইত্যাদি । ১০) যৌগিক সর্বনাম যেমন: যা কিছু যে কেউ, কে একটা ইত্যাদি।   বিশেষণ কাকে বলে? যে শব্দ দয়িে বিশেষ্য ও সর্বনামের গুণ, দোষ, সংখ্যা, পরিমাণ, অবস্থা বোঝায়, তাকে বিশেষণ শব্দ বলে। যেমন: লাল ফুল, ভালো কথা, দশ টাকা, লক্ষ জনতা, টাটকা সবজি। এখানে দাগ দওেয়া শব্দগুলো বশিষেণ।    

৬ষ্ঠ শ্রেণির বাংলা অর্থ বুঝে বাক্য লিখি ১ম পরিচ্ছেদ শব্দের শ্রেণি Read More »

৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষক সহায়িকা ২০২৩ pdf download

৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষক সহায়িকা ২০২৩ অনেকেই খুজছেন। মাধ্যমিক শিক্ষা কারিকুলাম ২০২১ এর পাইলোট প্রকল্পে ২০২২ সালে ষষ্ঠ শ্রেণি ও ৭ম শ্রেণির নতুন বই দেওয়া হয় যা ২০২৩ সালে সারা দেশে একসাথে চালু করা হয়। ২০২৩ সালে ৬ষ্ঠ শ্রেণির বই নতুন কারিকুলামে প্রকাশ করা হয়। যেহেতু এটি এবছর প্রথম চালু করা হয়েছে সেহেতু বইটি বুঝতে শিক্ষকদের সময় লাগবে। নতুন কারিকুলামের ক্লাস ফলপ্রসূ করতে প্রত্যেক শিক্ষককে নতুন কারিকুলামের ট্রেনিং দেওয়া হচ্ছে। ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষক সহায়িকা ২০২৩ শিক্ষকরা এই নতুন কারিকুলামের বইগুলো বুঝতে পারলেও অভিভাবক ও প্রাইভেট টিউটরদের এই বইগুলো ‍বুঝতে শিক্ষক সহায়িকা বইয়ের প্রয়োজন হবে। ৬ষ্ঠ শ্রেণির পাঠ্যবইগুলো এমনভাবে লেখা হয়েছে সেখানে শিক্ষার্থীদের ৬ষ্ঠ শ্রেণির গাইড বইয়ের প্রয়োজন হবেনা। তবে শিক্ষার্থীদের নতুন এই বই পড়াতে শিক্ষকদের অবশ্যই ”৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষক সহায়িকা ২০২৩” বইয়ের প্রয়োজন হবে। ২০২৩ সালে ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে মোট ১২ টি পাঠ্যবই দেওয়া হয়েছে। এবং সেই সাথে শিক্ষকদের একটি করে ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষক সহায়িকা বই দেওয়া হয়েছে। এই শিক্ষক সহায়িকা বইগুলো শুধুমাত্র সরকারি ও বেসরকারি বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দেওয়া হয়েছে। শিক্ষক সহায়িকা বই বাজারে কিনতে পাওয়া যায়না। তাই বাইরের কোনো শিক্ষক বা অভিভাবক যদি এই ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষক সহায়িকা বইগুলো ব্যবহার করতে চান তবে তাকে pdf download করে মোবাইল, ট্যাব অথবা কম্পিউটারে পড়াতে হবে। বইগুলো জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এর ওয়েবসাইটে pdf আকারে দেওয়া হয়েছে। যা আপনারা ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারবেন। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় (এনসিটিবি) ওয়েবসাইটের সার্ভারটি ডাউন থাকে অর্থাৎ সাইটে ঢোকা যায়না। তখন অনেকের ইমারর্জেন্সি ডাউনলোড করতে সমস্যা হয়। তাই এখানে ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষক সহায়িকা ২০২৩ বইগুলোর ডাউনলোড লিংক দেওয়া হলো। আপনারা এখান থেকে বইগুলো ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারবেন। ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষক সহায়িকা ২০২৩ সকল বিষয় ৬ষ্ঠ শ্রেণির বাংলা শিক্ষক সহায়িকা ২০২৩ pdf ৬ষ্ঠ শ্রেণির English শিক্ষক সহায়িকা ২০২৩ pdf ৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত শিক্ষক সহায়িকা ২০২৩ pdf  ৬ষ্ঠ শ্রেণির বিজ্ঞান শিক্ষক সহায়িকা ২০২৩ pdf ৬ষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান শিক্ষক সহায়িকা ২০২৩ pdf ৬ষ্ঠ শ্রেণির ডিজিটাল প্রযুক্তি শিক্ষক সহায়িকা ২০২৩ pdf ৬ষ্ঠ শ্রেণির স্বাস্থ্য সুরক্ষা শিক্ষক সহায়িকা ২০২৩ pdf ৬ষ্ঠ শ্রেণির জীবন ও জীবিকা শিক্ষক সহায়িকা ২০২৩ pdf ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি শিক্ষক সহায়িকা ২০২৩ pdf ৬ষ্ঠ শ্রেণির ইসলাম শিক্ষা শিক্ষক সহায়িকা ২০২৩ pdf ৬ষ্ঠ শ্রেণির  হিন্দুধর্ম শিক্ষা শিক্ষক সহায়িকা ২০২৩ pdf ৬ষ্ঠ শ্রেণির খ্রিস্ট্রধর্ম শিক্ষা শিক্ষক সহায়িকা ২০২৩ pdf ৬ষ্ঠ শ্রেণির  বৌদ্ধধর্ম শিক্ষা শিক্ষক সহায়িকা ২০২৩  উপরের শিক্ষক সহায়িকা বইগুলো পিডিএফ আকারে ডাউনলোড হবে। পিডিএফগুলো মোবাইলে পড়তে আপনারা একটি পিডিএফ রিডার অ্যাপ ব্যবহার করবেন। যা এখনকার মোবাইলে ডিফল্টভাবে ইন্সটল করা থাকে। ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষক সহায়িকা বইগুলো ডাউনলোড করতে কোনো সমস্যা হলে নিচে কমেন্ট করে  জানাবেন। আমরা দ্রুত সমস্যার সমাধান করে দিবো। শিক্ষার্থীদের জন্য এই শিক্ষক সহায়িকা বইগুলো প্রয়োজন নাই। এগুলো শুধুমাত্র শিক্ষক ও অভিভাবকদের জন্য। তবে বইগুলো ক্লাসরুপে ব্যবহারের উপযোগী করে তৈরি করা হয়েছে। সেই সাথে পাঠ্যবইয়ের কিছু বিষয়ের নমুনা উত্তর এখানে সংযোজন করা হয়েছে। যা শিক্ষককে শিক্ষার্থীদের পড়াতে সাহায্য করবে। ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষক সহায়িকা ২০২৩ বইগুলোর ছবি নিচে সংযুক্ত করা হলো। ছবির উপরে ক্লিক করলেও বইগুলো ডাউনলোড করতে পারবেন।           আরো পড়ুনঃ ৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত অনুশীলনী সমাধান ২০২৩      

৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষক সহায়িকা ২০২৩ pdf download Read More »

৬ষ্ঠ শ্রেণি গণিত সমাধান

৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত সংখ্যার গল্প সমাধান ২০২৩ (কারিকুলাম ২০২২)

পৃষ্ঠ-৪: এবার বলো তো ঘড়ির সংখ্যা লেখার পদ্ধতি অনুসারে ১৩, ২০, ৬৭ সংখ্যাগুলো কীভাবে লেখা হবে? উত্তর: ১৩ = XIII, ২০=XX, ৬৭=LXVII   ৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত সংখ্যার গল্প অধ্যায়ের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা  জানতে হবে। ১। প্রাচিনকালে মানুষ কিভাবে গণনা করত ? ২। কোন সভ্যতার মানুষেরা দড়িতে গিট দিয়ে সংখ্যা গণনা করত ? ৩। মায়ানরা কিভাবে সংখ্যা লিখত উদাহরণ দাও । ৪। দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি বলতে কি বুঝ ? ৫। দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি কে আবিষ্কার করেন ? ৬। সংখ্যা কয়টি ও কি কি? ৭। ডিজিট (digit) কাকে বলে ? ৮। এককভাবে কোন সংখ্যার কোন্যা দামা/মূল্য নাই ? ৯। ০ কে বাংলায় কি বলা হয়। ১০। ০ কে ইংরেজিতে কি বলে ? ১১। সার্থক অঙ্ক কি কি ? ১২। ১-৯ পর্যন্ আঙ্ককে ইংরেজিতে কি বলে ? ১৩। Significent Number কোনগুলো ১৪। ২০ এর রোমান সংখ্যাটি লেখ। ১৫। সংখ্যা পাতন কি ? ১৬। ৩ দ্বারা বিভাজ্য সংখ্যা বের করার নিয়ম কি ১৭। ৬ দ্বারা বিভাজ্য সংখ্যা বের কয়ায় জিয়ম কি ? ১৮। ৯ দ্বারা বিভাজ্য সংখ্যা যের করার নিয়ম কি? ১৯। ২ দ্বারা বিভাজ্য সংখ্যা বের করার নিয়ম কি ? ২০। ৪ দ্বারা বিভাজ্য সংখ্যা বের করার মিয়ম কফি ? ২১। ৫ দ্বারা বিভাজ্য সংখ্যা বের করার নিয়ম কি ? ২২। ০ কে ০ দ্বারা ভাগ করাকে কি বলে ? ২৬) কোনো সংখ্যাকে ০ দ্বারা ভাগ করাকে কি বলে ? ২৫। ০,৭,৪,৫ কে দিয়ে বৃহতম সংখ্যা তৈরি কর। ২৬। ০,২,৯,৪,৮ কে দিয়ে ক্ষুদ্রতম সংখ্যা তৈরি কর। ২৭। ৮ দ্বারা বিভাজ্য সংখ্যা বের করার নিয়ম কি ?

৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত সংখ্যার গল্প সমাধান ২০২৩ (কারিকুলাম ২০২২) Read More »

Scroll to Top