Blogging

সেরা গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স ২০২৪

সেরা গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স ২০২৪

অনেকেরই গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স করে গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার ইচ্ছা রয়েছে। কিন্তু বুঝতে পারছেন না কোথায় ফ্রিতে অথবা পেইড গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স করবেন। আজকের পোস্টে গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়লে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কে বিস্তর একটি ধারণা পাবেন সেই সাথে আপনার কি গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখা উচিত নাকি উচিত না অথবা কোর্স করে গ্রাফিক্স ডিজাইন লিখতে চাইলে কোথায় শিখবেন সেই বিষয়ে ধারণা পাবেন। গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স: শুরু করার আগে যা জানা জরুরি গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখা শুরু করার আগে আমাদের অনেক কিছু জেনে নেওয়া দরকার। অনেকেই হুট করে কিছু না বুঝে, কারো কাছ থেকে কোনো সাজেশন না নিয়ে কোর্স প্রোভাইডারদের কথায় ভুলে কোর্স শরু করে দেন। কিন্তু গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখা শুরু করার আগে আপনাকে যে বিষয়গুলো শুরুতেই জানতে হবে তা নিচে আলোচনা করা হলো। গ্রাফিক্স ডিজাইন কী? গ্রাফিক্স ডিজাইন হল এমন একটি শিল্প যা একটি ধারণাকে বা তথ্যকে ছবির/চার্ট/গ্রাফিকের মাধ্যমে প্রকাশ করে। গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা বিভিন্ন মাধ্যমের মাধ্যমে গ্রাফিক্স তৈরি করে, যেমন পোস্টার, ব্যানার, লোগো, ওয়েবসাইট, ব্র্যান্ডিং, ইত্যাদি। গ্রাফিক্স ডিজাইন বর্তমান সময়ে অনলাইন ও অফলাইনে খুবই জনপ্রিয় একটি পেশা। এবং সেই সাথে এই সেক্টরের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। বিহ:বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশেও গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের চাহিদা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। তাই, যারা গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে ক্যরিয়ার গড়তে চান তাদের জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইন ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করা একটি ভালো উদ্যোগ হতে চলেছে। কিন্তু হুট করে নয়। আগে জানুন তারপর সিদ্ধান্ত নিন। BUY NOW গ্রাফিক্স ডিজাইনের সবকিছু ( ২৩ টি কোর্স, ৩০০০+ ডিজাইন, প্রিমিয়াম সফটওয়ার, পিডিএফ বই ইত্যাদি) গ্রাফিক্স ডিজাইনে কী করতে হয়? গ্রফিক্স ডিজাইনে কাজের কোনো শেষ নেই। প্রায় সব সেক্টরেই গ্রাফিক্স ডিজাইন প্রয়োজন হয়। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রাফিক্স ডিজাইন কাজ তুলে ধরা হলো:- লোগো এবং আইকন তৈরি করা পোস্টার, ব্যানার এবং অন্যান্য বিজ্ঞাপনী উপকরণ তৈরি করা ওয়েবসাইট এবং অন্যান্য ডিজিটাল সামগ্রীর ডিজাইন করা মুদ্রিত সামগ্রী, যেমন ক্যাটালগ এবং ম্যাগাজিন, ডিজাইন করা মাল্টিমিডিয়া সামগ্রী, যেমন ভিডিও এবং অ্যানিমেশন, ডিজাইন করা গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স কত ধরণের? গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স বিভিন্ন ধরনে হয়ে থাকে। এর মধ্যে প্রধাণত রয়েছে: অনলাইন কোর্স: অনলাইন কোর্সগুলি তুলনামূলকভাবে কম খরচে এবং আপনার সুবিধামতো সময়ে শিখতে পারবেন। ইনস্টিটিউট কোর্স: ইনস্টিটিউট কোর্সগুলিতে আপনি একজন প্রশিক্ষকের কাছ থেকে সরাসরি শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবেন। সেলফ লার্নিং: আপনি নিজে নিজেও গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে পারেন। তবে, এক্ষেত্রে আপনাকে প্রচুর পরিশ্রম করতে হবে এবং বিভিন্ন সোর্স (ইউটিউব, গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স বই, সোসাল মিডিয়া ইত্যাদি)   থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে হবে। গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স ফি কত? গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্সের ফি কত তা বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করে। এর মধ্যে রয়েছে কোর্সের ধরন, কোর্সের বিষয়বস্তু, কোর্সের মেয়াদ, ইত্যাদি। অনলাইন কোর্সগুলির খরচ তুলনামূলকভাবে কম। সাধারণত, এই কোর্সগুলির খরচ ৫০০০ থেকে ১০০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। ইনস্টিটিউট কোর্সগুলির খরচ একটু বেশি। সাধারণত, এই কোর্সগুলির খরচ ১০০০০ থেকে ৩০০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। তবে অনেক ফ্রী গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স রয়েছে অনলাইনে। অনেকে আবার ফেজবুকে প্রচার করে ৯৯ টাকাই গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স । তবে এগুলো থেকে দুরে থাকবেন। এগুলো কিনে কখনই আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে পারবেন না। গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স করার সুবিধাসমূহ গ্রাফিক্স ডিজাইনের মূল নীতি ও কৌশল সম্পর্কে জানতে পারবেন। বিভিন্ন গ্রাফিক্স সফটওয়্যার সম্পর্কে ও এর ব্যবহার শিখতে পারবেন। আপনার গ্রাফিক্স ডিজাইন বিষয়ে দক্ষতা উন্নত করতে পারবেন। গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে বিভিন্ন লোকাল কোম্পানিতে চাকরি করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে পারবেন। গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্সে ব্যবহৃত সফটওয়্যার সমূহ: গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্সে খুব ভারি সফটওয়্যার ব্যবহার হয়ে থাকে। যেগুলো হতে পারে:- Adobe Photoshop. Adobe Illustrator. Adobe InDesign. Adobe PageMaker. Inkspace. CorelDRAW. QuarkXPress. GIMP. গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্সে ব্যবহৃত কম্পিউটার কনফিগারেশন গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে হবে আপনাকে ভালো মানের অর্থাৎ মোটামুটি দামি মাদারবোর্ড, প্রসেসর, র‌্যাম, হার্ডডিস্ক, মনিটর, গ্রাফিক্স কার্ড কিনতে হবে। অর্থাৎ আপনাকে মোটামুটি ৫০,০০০ টাকা থেকে ১,৫০,০০০ টাকার মধ্যে একটি ল্যাপটপ অথাব ডেক্সটপ কম্পিউটার কিনতে হবে। গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স কাদের জন্য এবার আসা যাক গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্সটি কাদের জন্য। উপরের তথ্যগুলো পড়ে নিশ্চয় আপনি একটু নড়েচড়ে বসেছেন। এবার আমরা জানবো আসলে গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্সটি কাদের জন্য ফলপ্রসূ হতে চলেছে।  গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে প্রয়োজনীয় দক্ষতাসমূহ সৃজনশীলতা ** ( সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ) সমস্যা সমাধানের দক্ষতা সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতা কম্পিউটার ব্যবহারের দক্ষতা উপরের দক্ষতাগুলো যদি আপনার মধ্যে থেকে থাকে তাহলে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার জন্য প্রথম ধাপ পার করলেন। এবার চলুন দেখা যাক আপনার নিচের প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ আছে কিনা। গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ আপনার গ্রাফিক্স ডিজাইনের প্রতি আগ্রহ থাকতে হবে। সময় এবং অর্থ ব্যয় করার সমার্থ ও মন-মানসিকতা থাকতে হবে। ভাল মানের ল্যাপটপ বা কম্পিউটার থাকতে হবে। ইন্টারনেট স্পিড ও প্যাকেজ থাকতে হবে। উপরের বিষয়গুলো জানার পরও যদি আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে আগ্রহী হন তাহলে আপনাকে আমন্ত্রণ গ্রাফিক্স ডিজাইন সেক্টরে। আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনে ক্যারিয়ার গড়তে চান, তাহলে গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স শুরু করার জন্য এখনই ভালো সময়। এবার আপনি নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন। গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স কোথায় করবেন উপরের তথ্যগুলো বিশ্লেষণ করার পর যদি আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে চান তাহলে নিচের বিষয়গুলো একটু মনোযোগ সহকারে পড়ুন। গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স করার জন্য বিভিন্ন জায়গা রয়েছে। আপনি একটি কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স করতে পারেন, বা অনলাইনে বা স্ব-শিক্ষার মাধ্যমে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে পারেন। BUY NOW গ্রাফিক্স ডিজাইনের সবকিছু ( ২৩ টি কোর্স, ৩০০০+ ডিজাইন, প্রিমিয়াম সফটওয়ার, পিডিএফ বই ইত্যাদি) কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স করা হল গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার সবচেয়ে ভালো উপায়। এই কোর্সগুলিতে আপনাকে গ্রাফিক্স ডিজাইনের মূল নীতি সহ, বিভিন্ন ধরনের গ্রাফিক্স সফটওয়্যার ব্যবহার ও সেই সাথে গ্রাফিক্স ডিজাইনের ব্যাসিক শেখাবে। কিন্তু মনে রাখতে হবে এই কোর্সগুলোতে আপনি যা শিখবেন তা দিয়ে অনলাইনে উপার্জন করতে পারবেন না। বাংলাদেশে গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স করানো হয় এমন কিছু কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় হল: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চারুকলা অনুষদ শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি (আইইউবিএটি) ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ডিজাইন (এনআইডি) অনলাইনে গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স অনলাইনে গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স করা হল গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখা ও উপর্জনের একটি সেরা উপায়। এ ই কোর্সগুলি আপনাকে আপনার সুবিধামতো সময়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে সাহায্য করবে সেই সাথে  গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে কিভাবে অনলাইন থেকে উপার্জন করতে হয় তাও শেখাবে। অনলাইনে গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স করান এমন কিছু নামকরা গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার ওয়েবসাইট হল: Udemy Coursera 10 Minute School edX Skillshare সরকারি গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স স্ব-শিক্ষার মাধ্যমে গ্রাফিক্স ডিজাইন স্ব-শিক্ষার মাধ্যমে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে হলে আপনাকে প্রচুর পরিমাণে অনুশীলন করতে হবে। আপনি বিভিন্ন ধরনের গ্রাফিক্স ডিজাইন টিউটোরিয়াল এবং রেফারেন্স থেকে সাহায্য নিতে পারেন। সেই সাথে ইউটিউব, গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স বই, গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স pdf, 

সেরা গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স ২০২৪ Read More »

কম দামে বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানি

কম দামে বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানি

ওয়েব হোস্টিং সেবা বর্তমানে বাংলাদেশে খুবই চহিদাসম্পন্ন একটি সেবা, তাই বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানি নির্বাচন করা খুবই কঠিন ও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এখানে খুব গুরুত্বের সাথে বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানি একটি ওয়েবসাইট তৈরি ও পরিচালনার জন্য হোস্টিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি জিনিস। একটি সাইটের পারদর্শিকতা নির্ভর করে ওয়েব হোস্টিংয়ের উপর। তাই ভালো হোস্টিং নির্বাচন করা খুবই প্রয়োজনীয়। যারা ব্যাক্তিগত কাজে, উকমার্স ব্যাবসার কাজে নতুন ওয়েবসাইট তৈরি করতে যাচ্ছেন। অথবা যারা ব্লগিং করে ইনকাম করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানি নির্বাচন করা প্রথম কাজ হিসেবে গণ্য করা যেতে পারে। করণ হোস্টিংয়ের উপর কয়েকটা জিনিস নির্ভর করে যথা: সাইট লোডিং স্পিড গুগল র‌্যাংকিং ইউজার বাউন্স ব্যাক সেরা হোস্টিং কোম্পানির জন্য মানদণ্ড একটি হোস্টিং কোম্পানির যে সকল দিকগুলো দেখে আমারা বুঝতে পারবো এটি একটি সেরা হোস্টিং কোম্পানি সে সকল ‍দিকগুলো হলো:- নির্ভরযোগ্যতা এবং আপটাইম গতি এবং কর্মক্ষমতা গ্রাহক সেবা মূল্য এবং পরিকল্পনা ব্যান্ডউইথ সিকিউরিটি সেরা হোস্টিং কোম্পানি নির্বাচন সেরা হোস্টিং কোম্পানি নির্বাচনের আগে আপনার ঠিক করা উচিত আপনি কি কাজে হোস্টিং ব্যবহার করবেন। যেমন আপনি অনেক ধরনের কাজে হোস্টিং ব্যাবহার করতে পারেন। হোস্টিং ব্যাবহারের উদ্যেশ্যর উপর নির্ভর করে আমরা আপনাকে হোস্টিং কোম্পানি সাজেস্ট করতে পারি। আপনি নিচের কোন কারণে হোস্টিং ব্যাবহার করতে চাচ্ছেন। ব্লগিং ব্যাক্তিগত প্রোফাইল ক্ষুদ্র ব্যাবসা বৃহৎ ব্যাবসা উকমার্স ব্যাবসা উপরের কারণগুলো মধ্যে থেকে আপনার কারণটি নির্বাচন করার পর আপনাকে জানতে হবে কি কি ধরণের হোস্টিং পাওয়া যায় এবং কোন ধরণের হোস্টিং কোন কাজের জন্য ভালো। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক হোস্টিং কয় ধরণের হয়ে থাকে। হোস্টিং এর প্রকারভেদ হোস্টিং কোম্পানিগুলো বিভিন্ন প্যাকেল থকলেও হোস্টিং মূলত তিন প্রকার। যথা:- শেয়ার্ড হোস্টিং, ভিপিএস হোস্টিং ও ডেডিকেটড হোস্টিং উপরের শব্দগুলোর সাথে আপনি যদি প্ররিচিত না হয়ে থাকেন তাহলে আমরা আপনাকে সহজ ভাষায় বোঝাতে যাচ্ছি। শেয়ার্ড হোস্টিং হচ্ছে একটি মূল হোস্টিংকে কয়েকটা অংশে ভাগ করে কয়েকজন গ্রাহকে দেওয়া হয়। ঠিক যেমন শিক্ষার্থীরা একটি ম্যাস ভাড়া নিয়ে সেখানে থাকে। এটি ছোট পরিসরে কোনো ওয়েবসাইট বানানোর জন্য ব্যাবহার করা যেতে পারে (যেমন: ব্লগিং, ব্যাক্তিগত পোর্টফলিও ইত্যাদি)।  এবার আসা যাক ভিপিএস হোস্টিং এর ব্যাপারে। ভিপিএস হোস্টিং শেয়ার্ড হোস্টিংয়ের মত কয়েকটা সাইট যুক্ত করা যায় কিন্তু তা একটি ইউজার কন্ট্রোলে। অর্থাৎ একজন ব্যাবহারকারীই ঐ হোস্টিংয়ের র‍্যাম, সিপিউ স্পিড, ব্যান্ডউইথ ইত্যাদি ব্যাবহার করতে সেখানে অন্য কেউ ভাগ বসাবে না। অর্থাৎ এটি মাঝারি থেকে বৃহৎ ব্যাবসার জন্য ব্যাবহার করা যেতে পারে (যেমন: কোনো আইটি কম্পানি, উকামার্স ব্যাবসা ইত্যাদি)। এটাতে অনেক ভিজিটর আসলেও খুব একটা সমস্যা হবেনা। চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক ডেডিকেটড হোস্টিং এর ব্যাপারে। এটি শুধুমাত্র একজন ব্যাবহারকারীর জন্য নেওয়া হয়। এখানে সব দায় দায়িত্ব থাকবে ঐ মালিকের উপর। এক্ষেত্রে সিকিউরিটি ও পরিচালনার দক্ষতা থাকতে হবে ব্যাবহারকারিকে। এটি তুলনামূলক বেশি ব্যায়বহুল। বৃহৎ পরিসরের ব্যাবসা, ব্যাংক, সরকারি কোনো কাজে এই ধরণের হোস্টিং ব্যবহার করা হয়। উপরের আলোচনা থেকে আপনি নিশ্চয় বুঝতে পারছেন আপনার জন্য কোন ধরণের হোস্টিং নেওয়া যুক্তিযুক্ত হবে। এবার দেখে নেওয়া যাক বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানিগুলো কোন ধরণের হোস্টিংয়ে কিকি ফিচার রেখেছে ও কত দাম নির্ধারণ করেছে। বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানির পরিচিতি হোস্টিং সেবার জন্য একটি ভাল কোম্পানি নির্বাচন করা সহজ নয়। এই কঠিন কাজটি সহজ করে দেওয়ার দায়িত্ব আজ আমাদের। এখানে এমনভাবে হোস্টিং নির্বাচনের টিপস্ দেওয়া হবে যাতে আপনি সহাজেই বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানি নির্বাচন করতে পারেন। কার জন্য আপনাকে কষ্ট করে পোস্টটি সম্পুর্ণ পড়তে হবে। বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানির তালিকা বাংলাদেশে অনেক হোস্টিং প্রদানকারী কোম্পানি রয়েছে এদের সবগুলো তালিকা দেওয়া কঠিন ও ঝামেলাপূর্ণ। তাই এখানে বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং সেবা প্রদানকারী কোম্পানিগুলির মধ্যে কিছু অত্যন্ত পরিচিত কোম্পানি নিয়ে আলোচনা হবে। এই কোম্পানিগুলির বৈশিষ্ট্য, সুবিধা এবং প্ল্যান সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হবে। প্রথমে শুধুমাত্র এদের তালিকা দেখে নেওয়া যাক। ১। ExonHost ২। BengaliHost ৩। HostSeba ৪। It Nut Hosting ৫। Ebnhost ৬। Dianahost ৭। Putulhost ৮। hostingbangladesh.com ৯। Mylighthost ১0। Hostever বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানিগুলোর তুলনামূলক আলোচনা ১। ExonHost ডোমেইন ও হোস্টিং এর সাথে পরিচিত এমন কেও নাই যে জিওনহোস্টের নাম শোনেনি। এমন সকল হোস্টিং প্রোভাইডাররাও অনেক সময় ExonHost থেকে হোস্টিং কেনার সাজেস্ট করে থাকে। তাই আমরা ExonHost নামটাই প্রথমে রেখেছি। এখানে আপনি সব ধরনের হোস্টিং পেয়ে যাবেন। অন্যান্য হোস্টিং প্রোভাইডারদের থেকে এখানে একটু দাম বেশি হতে পারে কিন্তু সার্ভিস সবথেকে ভালো হবে নিশ্চিত করে বলা যায়। এখানে সহ নিচের সকল কোম্পানিতে বিকাশ অথবা নগদ এর সাহায্যে ডোমেইন হোস্টিং কেনা যায়। ExonHost কোম্পানির শুধু ভালো দিকগুলোই আমরা পেয়েছি। নিচে এই কম্পনির ফিচার, ভালো ও খারাপ দিক তুল ধরা হলো। হোস্টিং ফিচারের নাম সুবিধা (আছে/নাই) ১. ওয়ান ক্লিক ইন্সটল সুবিধা ✔️ ২. অটো ব্যাকআপ ✔️ ৩. ফ্রি SSL Certificate ✔️ ৪. ৩০ দিনের টাকা ফেরত গ্যারান্টি ✔️ ৫. ডাটা সেন্টার Global ৬. সিকিউরিটি Rock-Solid ৭. ২৩/৭ সাপোর্ট ✔️ ৮. High-Performance SSD Servers ✔️   ২। BengaliHost আমাদের পছন্দের তালিকায় দ্বিতীয় নম্বরে রয়েছে  Bengali Host। বাংলাদেশের পুরাতন হোস্টিং কোম্পানিগুলোর মধ্যে ওয়েব হোস্ট বিডি অন্যতম। এখানেও আপনারা সকল ‍ধরণের হোস্টিং প্যাকেজ পেয়ে যাবেন সুলভ মূল্যে। হোস্টিংয়ের সাথে সাথে কম দামে ডোমেইন ও পেয়ে যাবেন এখানে সাথে অন্যান্য কোম্পানির মত ট্রান্সফার সুবিধা। এখানে অনেকগুলো প্যাকেজ পাবেন ও আপনার ইচ্ছামত সেরা হোস্টিং প্যাকেজটি নিতে পারবেন।   হোস্টিং ফিচারের নাম সুবিধা (আছে/নাই) ১. ওয়ান ক্লিক ইন্সটল সুবিধা ✔️ ২. অটো ব্যাকআপ ✔️ ৩. ফ্রি SSL Certificate ✔️ ৪. ৩০ দিনের টাকা ফেরত গ্যারান্টি ✔️ ৫. ডাটা সেন্টার Bangladesh ৬. সিকিউরিটি Rock-Solid ৭. ২৩/৭ সাপোর্ট ✔️ ৮. High-Performance NVMe Servers ✔️   ৩। HostSeba বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানিগুলোর মধ্যে HostSeba একটি। এখানেও আপনারা শেয়ার, ভিপিএস, রিসেলার, ডেডিকেটেড হোস্টিং পেয়ে যাবেন। সাথে উপরের কোম্পানিগুলোর মত BDIX হোস্টিং ও পেয়ে যাবেন। এখানে ফ্রি মাইগ্রেশন সুবিধা রয়েছে। প্রতিদিন ব্যাকআপের মত সুবিধাও এই কোম্পানি দিয়ে থাকে। হোস্টিং ফিচারের নাম সুবিধা (আছে/নাই) ১. ওয়ান ক্লিক ইন্সটল সুবিধা ✔️ ২. অটো ব্যাকআপ ✔️ ৩. ফ্রি SSL Certificate ✔️,❌ ৪. ৩০ দিনের টাকা ফেরত গ্যারান্টি ✔️ ৫. ডাটা সেন্টার Bangladesh, USA ৬. সিকিউরিটি ✔️ ৭. ২৩/৭ সাপোর্ট ✔️ ৮. High-Performance SSD Servers ✔️   ৪। It Nut Hosting কম দামে বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানিগুলোর অন্যতম হল It Nut Hosting। এখানে অন্যান্য কোম্পানিগুলো তুলনায় সস্থায় ডোমেইন হোস্টিং পাওয়া যায়। এখানে ওয়েব, বিডিআইএক্স, উইনডোজ, ভিপিএস, ও আরডিবি হোস্টিং পাওয়া যায়। আমাদের একটে ডোমেইন এই হোস্টিং সার্ভার থেকে কেনা আছে। হোস্টিং ফিচারের নাম সুবিধা (আছে/নাই) ১. ওয়ান ক্লিক ইন্সটল সুবিধা ✔️ ২. অটো ব্যাকআপ ✔️ ৩. ফ্রি SSL Certificate ❌ ৪. ৩০ দিনের টাকা ফেরত গ্যারান্টি ✔️ ৫. ডাটা সেন্টার Bangladesh, USA, Canada, Singapore ৬. সিকিউরিটি

কম দামে বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানি Read More »

সবচেয়ে কম দামে ডোমেইন কোথায় পাওয়া যায়

সবচেয়ে কম দামে ডোমেইন কোথায় পাওয়া যায়

একটি ওয়েবসাইটের তৈরির আগে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হলো সঠিক ডোমেইন নাম ক্রয়। বিনিয়োগ কম হলে আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো সবচেয়ে কম দামে ডোমেইন ক্রয়। আজকের পোস্টে বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে কম দামে ডোমেইন কোথায় পাওয়া যায় সেটা নিয়ে আলোচনা করা হবে। কম দামে ডোমেইন সবচেয়ে কম দামে ডোমেইন কেনার আগে যে বিষয়গুলো সম্পর্কে বিষদ জানতে হবে তা নিচে আলোচনা করা হলো। ডোমেইন কি? ডোমেইন হলো একটি নাম হল যা ইন্টারনেটে একটি স্থায়ী ওয়েবসাইট বা ওয়েব পেজের ঠিকানা। এটি একটি অনন্য নাম যা ইন্টারনেটে ওয়েবসাইটের অ্যাড্রেস হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডোমেইনের মাধ্যমে ওয়েবপেজের মালিক ও ব্যবহারকরীরা ওয়েবসাইটে অ্যাক্সেস করতে পারে। এক কথায় বলতে গেলে বলা যায় যে, ডোমেইন হল একটি ওয়েবসাইটের ঠিকানা বা নাম, যা ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করার জন্য ব্যবহার হয়। উদাহরণস্বরূপ, “www.example.com” হল একটি ডোমেইন যা একটি নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট বা ওয়েব পেজের ঠিকানা নির্দেশ করবে। কম দামে ডোমেইন কী ভালো হবে? ডোমেইনের দাম অনেক সময় অনেক বেশি হতে পারে। যেমন: .com, .net, .org .info এক্সটেনশনগুলির দাম বেশি হয়ে থাকে। তবে বাংলাদেশে কিছু কিছু ডোমেইন হোস্টিং কোম্পানি আছে যারা অনেক কম দামে ডোমেইন হোস্টিং প্রদান করে থাকে। কিন্তু প্রশ্ন হলো এগুলো কেনা কি ঠিক হবে? আমাদের সাজেশন হচ্ছে আপনি যদি দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা করেন তাহলে প্রতিষ্ঠিত কোনো কম্পানী থেকে ডোমেইন ক্রয় করুন সেটা দাম বেশি হক বা কম। তবে আপনার যদি বিনিয়োগ কম হয় তাহলে আপনি কম  দামে মোটামুটি মানের কোম্পানী থেকে ডোমেইন ক্রয় করুন। ডোমেইন যে কোনো সময় আপনি এই হোস্টিং কোম্পানী থেকে অন্য হোস্টিং কোম্পানীতে নিয়ে যেতে পারবেন। তাই এটা নিয়ে চিন্তার কিছু নাই। তবে একেবারে অপরিচিত কোনো কোম্পানী থেকে কম দামে ডোমেইন ক্রয়ের আগে একটু যাচাই বাছাই করে নিন। কম দামে ডোমেইন পেতে যা করতে হবে কম দামে জনপ্রিয় এক্সটেনশবিশিষ্ট (.com, .net, .org .info) ডোমেইন ক্রয় করতে প্রথমে আপনাকে বাংলাংদেশের প্রতিষ্ঠিত সকল ডোমেইন হোস্টিং কোম্পানিগুলোর ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে। এরপর আপনার কাছে যেখানে ডোমেইনের দাম কম বলে মনে হবে সেখান থেকে ক্রয় করুন। নিচে বাংলাদেশের কিছু জনপ্রিয় ডোমেইন প্রোভাইডারের নাম ও দাম দেওয়া হলো (পোস্ট লেখার সময়কার দাম)। ডোমেইন কম্পানি  ডোমেইনের দাম bengalihost.com .com (৯৯৯৳), .net (১৬০০৳), .org (১২০০৳), .info (৭০০৳), .xyz (২৫০৳) webhostbd.com .com (৯৯৯৳), .net (১৪৪৯৳), .org (১৪৪৯৳), .info (২১৫০৳) hostseba.com .com (৳ 1099), .net (৳ 1412), .org( ৳ 899) .info( ৳ 555) putulhost.com .com (১২৫০৳), .net (১৩৮০৳), .org (১২৫০৳), .info (৪২০৳) itnuthosting.com .com (৮৫০৳), .net (১৫০০৳), .org (১৪২০৳), .info (২০৫০৳) hostingbangladesh.com .com (১৫৫০৳), .net (১৭৫০৳), .org (১৫৬০৳), .info (২০০০৳) mylighthost.com .com (১৫১৪৳), .net (১৮৩২৳), .org (১৮৬৪৳), .info (৩০৩২৳) ebnhost.com .com (১১৯৯৳), .net (১৬৯০৳), .org (১৬৫০৳), .info (১৩৫০৳) dianahost.com.bd .com (১৭৫০৳), .net (১৪৫০৳), .org (১৪৫০৳), .info (২১০০৳)   উপরের হোস্টিং কোম্পানিগুলো ছাড়াও নিচে কিছু বাংলাদেশি হোস্টিং কোম্পানির নাম দেওয়া হলো। এগুলো আপনারা চেক করতে পারেন। Hostever Xeonbd Orangesoftbd Alpha.net উপরের ডোমেইন হোস্টিং কোম্পানিগুলোর মত বাংলাদেশে আরো অনেক কোম্পানি রয়েছে। কিন্তু সেগুলো থেকে ডোমেইন কেনা বিপদজনক হতে পারে। আপনারা প্রয়োজনে বাংলাদেশের ডোমেইন হোস্টিং কোম্পানির লিস্ট দেখতে পারেন। কম দামে ডোমেইন কেনার সুবিধা অসুবিধা কম দামে ডোমেইন কেনার কিছু সুবিধা আবার কিছু অসুবিধা রয়েছে। নিচে এই বিষয়গুলো তুলনামূলক আলোচনা করা হলো। সুবিধা  অসুবিধা অল্প খরতে ডোমেনের নাম ক্রয়। বেশি বিনিয়োগ করা লাগে ভালো কোম্পানি নাও পাওয়া যেতে পারে। প্রতিষ্ঠিত কোম্পানি পাওয়া যায় ডোমেইন তথ্য লুকানোর সুবিধা নাও পাওয়া যেতে পারে। ডোমেইন তথ্য লুকানোর সুবিধা অনেক সময় ডোমেইন নেম হারিয়ে যায় না হারানোর নিশ্চয়তা   কম দামে ডোমেইন ক্রয়ে শেষ কথা কম দামে ডোমেইন পেতে চাইলে উপরোক্ত বিষয়গুলো মাথায় রাখলে সহজেই ভালো ডোমেইন কেনা সম্ভব। সব সময় সস্থা খুজতে গেলে যেমন হয়না তেমনি সস্থা মানেই যে খারাপ জিনিস সেটাও ঠিকনা। ব্লাক ফ্রাইডেতে আপনারা যে কোনো ডোমেইন হোস্টিং কোম্পানি থেকে ডোমেইন কিনলে ছাড়ে কিনতে পারবেন। বিদেশি কম্পানি যেমন: (Namecheap, Godaddy, Hostinger, Bluehost) থেকে ডোমেইন কিনতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আমরা কিছু চার্জ নিয়ে এই সকল বিদেশী ওয়েবসাইট থেকে ডোমেন হোস্টিং ক্রয় ও রিনিউ করে থাকি।    

সবচেয়ে কম দামে ডোমেইন কোথায় পাওয়া যায় Read More »

Scroll to Top