Uncategorized

চতুর্থ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অধ্যায় ১৫ আমাদের মুক্তিযুদ্ধ

অধ্যায় ১৫ আমাদের মুক্তিযুদ্ধ  অধ্যায়টি পড়ে জানতে পারব  ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের কথা  ১৯৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থানের ঘটনা  ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে  অধ্যায়টির মূলভাব জেনে নিই ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত আজকের এই বাংলাদেশ নামের ভ‚খণ্ডটি ছিল পাকিস্তানের অধীন। দেশটির রাজধানী ছিল পশ্চিম পাকিস্তানে। শুরু থেকেই পশ্চিম পাকিস্তানিরা বাঙালিদের নানাভাবে শোষণ ও নির্যাতন করত। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলনের যাত্রা সূচিত হয়। এরপর ১৯৫৪-এর নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের জয়লাভ, ১৯৬৬-তে ৬-দফা দাবি পেশ, ৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থান এবং ১৯৭০-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জয়লাভের মধ্য দিয়ে বারবার বাঙালিরা পশ্চিম পাকিস্তানিদের বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে। কিন্তু সব চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ডাক দেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে দীর্ঘ নয় মাস ধরে মুক্তিযুদ্ধ করে ত্রিশ লক্ষ মানুষের রক্তের বিনিময়ে বাঙালি দেশের স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনে। অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর  অল্প কথায় উত্তর দাও : ১. ভাষা আন্দোলন কখন হয়েছিল? উত্তর : ভাষা আন্দোলন ১৯৫২ সালের ২১-এ ফেব্রæয়ারিতে হয়েছিল। ২. ছয়-দফা দাবি কখন উত্থাপন করা হয়েছিল? উত্তর : ছয়-দফা দাবি ১৯৬৬ সালে উত্থাপন করা হয়েছিল। ৩. বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেওয়া হয় কবে? উত্তর : বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেওয়া হয় ১৯৭১ সালের ২৬-এ মার্চের প্রথম প্রহরে। ৪. বাংলার স্বাধীনতা যুদ্ধ কয় মাস স্থায়ী হয়েছিল? উত্তর : বাংলার স্বাধীনতা যুদ্ধ নয় মাস স্থায়ী হয়েছিল।  প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ১. ১৯৭০ সালের নির্বাচন আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কেন? উত্তর : বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পেছনে ১৯৭০ সালের নির্বাচনের গুরুত্ব অনেক। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনের পর এটিই ছিল সবচেয়ে বেশি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। ১৯৪৭ সালের পর থেকে বাঙালি জাতি ভাষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি সর্বক্ষেত্রে যে স্বাতন্ত্র্য দাবি করে আসছিল, ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বাঙালির সে স্বাতন্ত্র্যবাদের বিজয় ঘটে। এছাড়া পূর্বাঞ্চলের জনগণ স্বায়ত্তশাসনের যে দাবি করে আসছিল তা পশ্চিমাঞ্চলের সরকার অবৈধ বলে ঘোষণা করে। এ নির্বাচনের ফলাফলে ছয় দফাভিত্তিক স্বায়ত্তশাসনের দাবির বৈধতা প্রমাণিত হয়। সর্বোপরি ইয়াহিয়া খানের ঘোষণা অনুযায়ী নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের সময় আসলে তিনি তা না করে নিরীহ বাঙালির উপর সেনাবাহিনীকে লেলিয়ে দেন। শুরু হয় বাংলার মানুষের মুক্তির সশস্ত্র সংগ্রাম, যার পরিণতিতে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র জন্ম নেয়। ২. বঙ্গবন্ধুকে কেন কারাগারে বন্দী করা হয়েছিল? উত্তর : ১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালির মুক্তির দাবি ছয় দফা উত্থাপন করেন। এর মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তানে স্বায়ত্তশাসনের দাবি তোলেন বঙ্গবন্ধু। এ কারণে বঙ্গবন্ধুসহ আরও অনেকের বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হয়। যা আগরতলা মামলা নামে পরিচিত। এই মামলার অন্যতম আসামি হওয়ার কারণে বঙ্গবন্ধুকে কারগারে বন্দী করা হয়েছিল। অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর  বাম অংশের সাথে ডান অংশ মিলকরণ : ক) পাকিস্তানের রাজধানী ছিল খ) ভাষা শহিদদের স্মরণে ঢাকায় গ) ২১-এ ফেব্রæয়ারি হলো ঘ) ১৯৬৬ সালে পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসনের দাবি তোলেন। ঙ) ২৬-এ মার্চ শুরু হয় আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম। বঙ্গবন্ধু। পশ্চিম পাকিস্তানে। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। শহিদমিনার গড়ে তোলা হয়। উত্তর : ক) পাকিস্তানের রাজধানী ছিল পশ্চিম পাকিস্তানে। খ) ভাষা শহিদদের স্মরণে ঢাকায় শহিদমিনার গড়ে তোলা হয়। গ) ২১-এ ফেব্রæয়ারি হলো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। ঘ) ১৯৬৬ সালে পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসনের দাবি তোলেন বঙ্গবন্ধু। ঙ) ২৬-এ মার্চ শুরু হয় আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম।  শুদ্ধ/অশুদ্ধ নির্ণয় কর : ক) রফিক, সালাম, বরকত গণ-অভ্যুত্থানে শহিদ হন। খ) ২১-এ ফেব্রæয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে সারা বিশ্বে পালিত হয়। গ) বন্দী সার্জেন্ট জহুরুল হক কুমিল্লা সেনানিবাসে শহিদ হন। ঘ) ব্রিটিশ শাসকগোষ্ঠী যুক্তফ্রন্ট ভেঙে দেয়। ঙ) ২৬ই মার্চ শুরু হয় আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম। উত্তর : ক) ‘অশুদ্ধ’ খ) ‘শুদ্ধ’ গ) ‘অশুদ্ধ’ ঘ) ‘শুদ্ধ’ ঙ) ‘শুদ্ধ’।  শূন্যস্থান পূরণ কর : ক) ১৯৫৪ সালে প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে  বিজয়ী হয়। খ) পূর্ব পাকিস্তানের  দাবি তোলেন বঙ্গবন্ধু। গ) পাকিস্তান ছিল  অধ্যুষিত। ঘ) ১৯৭১ সালের  ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে এক বিশাল জনসভা অনুষ্ঠিত হয়। ঙ) ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট  মাস মুক্তিযুদ্ধ ছিল। উত্তর : ক) যুক্তফ্রন্ট; খ) স্বায়ত্তশাসনের; গ) মুসলিম; ঘ) ৭ই মার্চ; ঙ) নয়। বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর ভাষা আন্দোলন : ১৯৫২  সাধারণ ১. ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত আজকের এই বাংলাদেশ কোন রাষ্ট্রের অধীনে ছিল? ছ ক ভারতের খ পাকিস্তানের গ আফগানিস্তানের ঘ মিয়ানমারের ২. ১৯৭১-এর ১৬ই ডিসেম্বরের পূর্বে পাকিস্তান রাষ্ট্রটি কয়টি অংশে বিভক্ত ছিল? চ ক ২টি খ ৩টি গ ৪টি ঘ ৫টি ৩. কোন আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলন শুরু হয়? ঝ ক ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান খ ৬ দফা আন্দোলন গ ১১ দফা আন্দোলন ঘ ভাষা আন্দোলন ৪. ২১-এ ফেব্রæয়ারিকে কী দিবস হিসেবে আমরা পালন করি? জ ক বিজয় দিবস খ স্বাধীনতা দিবস গ শহিদ দিবস ঘ আন্দোলনের দিবস ৫. কত সালে ভাষা আন্দোলন হয়েছিল? জ ক ১৯৪৭ সাল খ ১৯৫০ সাল গ ১৯৫২ সাল ঘ ১৯৫৪ সাল  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের তাৎপর্য বুঝতে পারব। ৬. বাঙালি হিসেবে আমরা কেন ২১-এ ফেব্রæয়ারিকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি? জ ক ভাষা শহিদদের উদ্দেশে প্রার্থনার জন্য খ বাংলা ভাষার গুরুত্ব উপলব্ধির জন্য গ মাতৃভাষার মর্যাদা ধরে রাখার জন্য ঘ বাংলা ভাষার তাৎপর্য বিশ্বব্যাপী প্রচারের জন্য ৭. শহিদ দিবসে তুমি কীভাবে শহিদদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে থাক? ঝ ক সমাবেশ করে খ মিছিল করে গ গান গেয়ে ঘ ফুল দিয়ে গণ অভ্যুত্থান : ১৯৬৯  সাধারণ ৮. সার্জেন্ট ছিলেন কে? চ ক জহুরুল হক খ ড. শামসুজ্জোহা গ আসাদ ঘ মতিউর ৯. ১৯৫৪ সালের পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী হয় কোন দল? জ ক মুসলিম লীগ খ আওয়ামী মুসলিম লীগ গ যুক্তফ্রন্ট ঘ কৃষক শ্রমিক পার্টি ১০. ১৯৬৬ সালে কে ৬ দফা দাবি পেশ করেন? চ ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান খ এ কে ফজলুল হক গ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ঘ ড. শামসুজ্জোহা ১১. আগরতলা মামলাটি ছিলÑ চ ক ষড়যন্ত্রমূলক খ উদ্দেশ্যহীন গ যথার্থ ঘ সম্মানজনক ১২. কে ১৯৬৯ সালের গণ অভ্যুত্থানে শহিদ হন? ঝ ক রফিক খ জব্বার গ সালাম ঘ আসাদ ১৩. ১৯৭০ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করেছিল কোন দল? চ ক আওয়ামী লীগ খ মুসলিম লীগ গ ন্যাপ ঘ পাকিস্তান পিপলস পার্টি  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : গণ অভ্যুত্থানের শহিদের সম্পর্কে জানতে পারব। ১৪. তুমি উপর্যুক্ত ব্যক্তির আত্মদানের কারণ কী বলে মনে কর? ছ ক বাংলাকে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা লাভের উদ্দেশ্যে খ বঙ্গবন্ধুসহ সকল কারবন্দীকে মুক্ত করার উদ্দেশ্যে গ বাংলাকে শত্রæমুক্ত করার উদ্দেশ্যে ঘ ৬ দফা দাবি বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে শিখনফল : আগরতলা মামলার প্রেক্ষাপট জানতে পারব ১৫. বঙ্গবন্ধুসহ আরও অনেকের বিরুদ্ধে কেন আগরতলা মামলা দেওয়া হয়? ছ ক ভাষা আন্দোলনের জন্য খ ৬ দফা দাবির জন্য গ ১১ দফা দাবির জন্য ঘ

চতুর্থ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অধ্যায় ১৫ আমাদের মুক্তিযুদ্ধ Read More »

চতুর্থ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অধ্যায় ১৪ আমাদের ইতিহাস

অধ্যায় ১৪ আমাদের ইতিহাস  অধ্যায়টি পড়ে জানতে পারব  প্রাচীন যুগের উল্লেখযোগ্য রাজাদের সম্পর্কে  বাংলায় মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠার ইতিহাস  মধ্যযুগের উল্লেখযোগ্য শাসকদের ইতিহাস  প্রাচীন যুগ ও মধ্যযুগের সামাজিক ও অর্থনৈতিক জীবন সম্পর্কে  অধ্যায়টির মূলভাব জেনে নিই প্রাচীন যুগে এই বাংলায় বেশ কিছু বড় রাজা ও তাঁদের রাজত্ব ছিল। এসব রাজার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকজন হলেন শশাংক, গোপাল, ল²ণ সেন প্রমুখ। প্রাচীন যুগের রাজাগণের আমলে সমাজজীবনের মূল ভিত্তি ছিল গ্রাম। হিন্দু ও বৌদ্ধ এ দুটিই ছিল প্রধান ধর্ম। অর্থনীতি ছিল মূলত কৃষিনির্ভর। তবে এর পাশাপাশি কুটিরশিল্পের প্রচলনও হয়। ১২০৪ খ্রিষ্টাব্দে তুর্কি সৈনিক বখতিয়ার খিলজীর বাংলা দখলের মাধ্যমে এ অঞ্চলে মুসলিম শাসনের সূত্রপাত ঘটে। এ পর্বটি মধ্যযুগের সূচনাকাল হিসেবে পরিচিত। এ সময়কার শাসকগণের মধ্যে শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহ, বার ভূঁইয়া, শায়েস্তা খান প্রমুখ উল্লেখযোগ্য। মধ্যযুগে হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধসহ অন্যান্য স¤প্রদায়ের মানুষজনের ভেতর স¤প্রীতি বিরাজমান ছিল। এ যুগেও অর্থনীতি ছিল কৃষিভিত্তিক। তবে নানা রকম শিল্পপণ্যের জন্যও এ সময় বাংলার কদর ছিল। অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর  অল্প কথায় উত্তর দাও : ১. বাংলার প্রাচীন যুগের একজন রাজার নাম লেখ। উত্তর : শশাংক হলেন বাংলার প্রাচীন যুগের রাজা। ২. কোন শতাব্দীতে বাংলায় মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়? উত্তর : তেরশ শতাব্দীতে বাংলায় মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। ৩. বাংলার মধ্যযুগের একজন শাসকের নাম লেখ। উত্তর : বাংলার মধ্যযুগের একজন শাসক হলেন ঈসা খাঁ। ৪. কোন শতাব্দী থেকে বাংলার সাহিত্যচর্চা বিকশিত হয়? উত্তর : পনেরো শতাব্দী থেকে বাংলার সাহিত্যচর্চা বিকশিত হয়।  প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ১. মধ্যযুগে বাংলার ধর্মীয় আচার-আচরণের বিবরণ দাও। উত্তর : ১২০৪ খ্রিষ্টাব্দে বখতিয়ার খিলজীর বাংলায় মুসলিম শাসনের মাধ্যমে মধ্যযুগের সূচনা হয়। এ যুগে হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মের পাশাপাশি ইসলাম ধর্মের ব্যাপক বিস্তার ঘটে। সমাজে সকল ধর্মের মানুষ মিলেমিশে বাস করত। ফলে বাংলার একটা মিলিত সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য গড়ে ওঠে। ২. মধ্যযুগে বাংলার ব্যবসা-বাণিজ্যের বিবরণ দাও। উত্তর : মধ্যযুগে অর্থনীতি কৃষিভিত্তিক হলেও এ যুগে ব্যবসায়-বাণিজ্যের বিশেষ উন্নতি ঘটে। রপ্তানি বাণিজ্য এ সময় বেশি ছিল। বাংলার বণিকেরা রেশম, বিলাস সামগ্রী, তুলা ও নানাবিধ মূল্যবান পাথর আমদানি করতেন। আর বাংলা থেকে রপ্তানি হতো চাল, চিনি, আদা, হলুদ, মসলিন ও অন্যান্য ধরনের কাপড়। বাণিজ্যের কেন্দ্র হিসেবে চট্টগ্রাম এ সময় সুপরিচিত ছিল। অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর  বাম অংশের সাথে ডান অংশ মিলকরণ : ক) অষ্টম শতকে বাংলার সিংহাসনে বসেন খ) সেন রাজবংশের চতুর্থ রাজা ছিলেন গ) সপ্তম শতকে বাংলার প্রভাবশালী রাজা ছিলেন ঘ) বারো ভূঁইয়াদের নেতা ছিলেন ঙ) ১৭০০ খ্রিষ্টাব্দে বাংলার সুবেদার ছিলেন রাজা ল²ণ সেন। শায়েস্তা খান। রাজা গোপাল। শশাংক। ঈসা খাঁ । উত্তর : ক) অষ্টম শতকে বাংলার সিংহাসনে বসেন রাজা গোপাল। খ) সেন রাজবংশের চতুর্থ রাজা ছিলেন রাজা ল²ণ সেন। গ) সপ্তম শতকে বাংলার প্রভাবশালী রাজা ছিলেন শশাংক। ঘ) বারো ভ‚ঁইয়াদের নেতা ছিলেন ঈসা খাঁ। ঙ) ১৭০০ খ্রিষ্টাব্দে বাংলার সুবেদার ছিলেন শায়েস্তা খান।  শুদ্ধ/অশুদ্ধ নির্ণয় কর : ক) মধ্যযুগে বাংলার অর্থনীতি ছিল শিল্পনির্ভর। খ) বাংলার তুলা খুবই বিখ্যাত ছিল। গ) প্রাচীনকালে বাংলার বণিকরা সড়কপথে বিদেশিদের সাথে বাণিজ্য করত। ঘ) মল্লযুদ্ধ ও কুস্তি খেলা এক প্রকার বিনোদনের নাম। ঙ) ল²ণ সেন ছিলেন একজন সুপণ্ডিত ও কবি। উত্তর : ক) ‘অশুদ্ধ’ খ) ‘শুদ্ধ’ গ) ‘অশুদ্ধ’ ঘ) ‘শুদ্ধ’ ঙ) ‘শুদ্ধ’।  শূন্যস্থান পূরণ কর : ক) রাজা গোপাল  প্রতিষ্ঠাতা। খ) রাজা ল²ণ সেন  বাংলার রাজত্ব করেন। গ) কৃষিকাজই ছিল প্রাচীন  মানুষের প্রধান পেশা। ঘ) শায়েস্তা খান এ অঞ্চল থেকে  বিতাড়িত করেন। ঙ) মধ্যযুগে বাংলায় গড়ে উঠেছিল ঐতিহ্যবাহী । উত্তর : ক) পাল রাজবংশের; খ) দ্বাদশ শতকে; গ) বাংলার; ঘ) জলদস্যুদের; ঙ) কুটিরশিল্প। বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর প্রাচীন যুগ  সাধারণ ১. সেন বংশের শেষ উল্লেখযোগ্য রাজা কে? ছ ক. গোপাল খ. ল²ণ সেন গ. শশাংক ঘ. কেদার রায় ] ২. প্রাচীন যুগের শাসক কে? ঝ ক. বখতিয়ার খিলজী খ. ঈসা খাঁ গ. ইলিয়াস শাহ্ ঘ. গোপাল ৩. পাল রাজবংশের শ্রেষ্ঠ রাজা কে ছিলেন? ছ ক মহীপাল খ ধর্মপাল গ দেবপাল ঘ রাজপাল ৪. বখতিয়ার খিলজী কত সালে বাংলার সিংহাসন দখল করেন? ঝ ক ১২০১ খ ১২০২ গ ১২০৩ ঘ ১২০৪ ৫. শশাংকের রাজধানী কোথায় ছিল? ঝ ক উত্তর ভারতে খ হরিয়ানায় গ দিল্লিতে ঘ কর্ণসুবর্ণে ৬. পাল রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা কে? চ ক গোপাল খ ধর্মপাল গ দেবপাল ঘ ভ‚পাল ৭. পাল বংশ প্রায় কত বছর বাংলায় রাজত্ব করেছিল? জ ক ২০০ খ ৩০০ গ ৪০০ ঘ ৫০০ ৮. প্রাচীন বাংলার শেষ রাজা কে ছিলেন? জ ক শশাংক খ গোপাল গ ল²ণ সেন ঘ বিজয় সেন ৯. কোন রাজবংশের শাসনামলে সর্বপ্রথম পুরো বাংলা জুড়ে একক স্বাধীন রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়? ছ ক পাল রাজবংশ খ সেন রাজবংশ গ বারো ভ‚ঁইয়ার শাসনামল ঘ মুসলিম শাসনামল ১০. প্রাচীনকালে বাঙালির প্রধান খাদ্য ছিল কোনটি? চ ক ভাত খ মাছ গ রুটি ঘ সবজি ১১. প্রাচীনকাল থেকেই কোন বন্দর বিখ্যাত ছিল? জ ক মংলা খ নারায়ণগঞ্জ গ চট্টগ্রাম ঘ ভৈরব  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : প্রাচীন যুগের বিভিন্ন্ ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে পারব। ১২. তুমি কেন পাল বংশকে প্রাচীন যুগের শ্রেষ্ঠ রাজবংশ বলে মনে কর? জ ক বৌদ্ধ ধর্মের প্রসারতার কারণে খ বাংলার স্থিতিশীল অবস্থা বজায় রাখার কারণে গ বাংলার প্রায় ৪০০ বছর রাজত্ব করার কারণে ঘ সকল ধর্মাবলম্বী প্রজার প্রতি সমান পৃষ্ঠপোষকতার কারণে মধ্যযুগ  সাধারণ ১৩. বারো ভ‚ঁইয়ারা কোন যুগের? চ ক. মধ্যযুগ খ. প্রাচীন যুগ গ. আধুনিক যুগ ঘ. সমসাময়িক যুগের ১৪. মধ্যযুগে কোন ধর্মের বিস্তার ঘটে? ছ ক. হিন্দু খ. ইসলাম গ. বৌদ্ধ ঘ. খ্রিষ্টান ১৫. বখতিয়ার খিলজী প্রথমে কী ছিলেন? ঝ ক রাজা খ সেনাপতি গ উজির ঘ সৈনিক ১৬. কোন সম্রাটের শাসনামলে বাংলায় মোগল শাসনের সূচনা হয়? জ ক বাবর খ শাহজাহান গ আকবর ঘ জাহাঙ্গীর ১৭. সোনারগাঁয়ের জমিদার কে ছিলেন? ছ ক মুসা খান খ ঈসা খাঁ গ ফতেহ খান ঘ কেদার রায় ১৮. শায়েস্তা খানের আমল কিসের জন্য বিখ্যাত ছিল? ঝ ক যুদ্ধ জয়ের জন্য খ শিল্প-সাহিত্যের জন্য গ জ্ঞানচর্চার জন্য ঘ সুশাসনের জন্য ১৯. মসলিন কাপড় বানানো হতো কী দিয়ে? ঝ ক রেশম খ পশম গ পাট ঘ তুলার সুতা ২০. মধ্যযুগে কোন পণ্য বিদেশ থেকে আমদানি হতো? জ ক চাল খ হলুদ গ রেশম ঘ মসলিন  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : ভাষা ও সাহিত্যের বিকাশ সম্পর্কে জানব। ২১. বিভিন্ন যুগে শাসকের আনুকূল্যে বিভিন্ন রকমের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিবর্তন দেখা যায়। এক্ষেত্রে মধ্যযুগে কোন বৈশিষ্ট্য লক্ষণীয়? জ ক ইসলাম ধর্মের প্রসার খ নৃত্যশিল্পের প্রসার গ বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রসার ঘ ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যের প্রসার শিখনফল : ভিন্ন ধর্মমত হলেও সংস্কৃতিতে এক হওয়ার উপায় জানতে পারব। ২২.

চতুর্থ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অধ্যায় ১৪ আমাদের ইতিহাস Read More »

চতুর্থ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অধ্যায় ১৩ বাংলাদেশের জনসংখ্যা

অধ্যায় ১৩ বাংলাদেশের জনসংখ্যা  অধ্যায়টি পড়ে জানতে পারব  বাংলাদেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির ধারা  জনসংখ্যা ঘনত্বের প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান  জনসংখ্যা বৃদ্ধির সামাজিক, অর্থনৈতিক, ধর্মীয় ও অন্যান্য কারণসমূহ  জনসংখ্যা বৃদ্ধির ক্ষতিকর প্রভাব  অধ্যায়টির মূলভাব জেনে নিই জনসংখ্যা বেশি হলে পরিবার আর পরিবেশের উপর খারাপ প্রভাব পড়ে। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রতি বর্গকিলোমিটারে ১০১৫ জন মানুষ বাস করে। এদেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব আমাদের প্রতিবেশী কয়েকটি দেশসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক বেশি। সামাজিক, অর্থনৈতিক, ধর্মীয় ও অন্যান্য নানা কারণে বাংলাদেশের জনসংখ্যা আজ বিস্ফোরণে রূপ নিয়েছে। অতিরিক্ত এই জনসংখ্যার কারণে বাংলাদেশের মানুষ আজ নানা ধরনের সমস্যায় ভুগছে। তাই বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কমাতে হবে। তবেই আমরা একটি সুন্দর সমাজ গড়তে পারব। অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর  অল্প কথায় উত্তর দাও : ১. বাংলাদেশে বর্তমানে বার্ষিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কত? উত্তর : বাংলাদেশে বর্তমানে বার্ষিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.২%। ২. বর্তমানে জনসংখ্যার ঘনত্ব কত? উত্তর : বর্তমানে জনসংখ্যার ঘনত্ব ১০১৫ জন। ৩. জনসংখ্যার ঘনত্বের ভিত্তিতে বর্তমানে পৃথিবীতে বাংলাদেশের অবস্থান কত? উত্তর : জনসংখ্যার ঘনত্বের ভিত্তিতে বর্তমানে পৃথিবীতে বাংলাদেশের অবস্থান এগারোতম। ৪. অতিরিক্ত জনসংখ্যার একটি সামাজিক কারণ উল্লেখ কর। উত্তর : অতিরিক্ত জনসংখ্যার একটি সামাজিক কারণ হলো শিক্ষার অভাব।  প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ১. পরিবেশের উপর অতিরিক্ত জনসংখ্যার প্রভাব কী কী? উত্তর : আমাদের চারপাশে যা কিছু আছে সব কিছু নিয়ে গড়ে ওঠে পরিবেশ। অতিরিক্ত জনসংখ্যা সবসময় পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। নিম্নে পরিবেশের উপর অতিরিক্ত জনসংখ্যার প্রভাব উল্লেখ করা হলো। র. জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে পরিবেশ দূষণের মাত্রাও বৃদ্ধি পায়। রর. অতিরিক্ত গাছপালা কাটার ফলে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। ররর. অতিরিক্ত জনসংখ্যার জন্য অতিরিক্ত খাদ্যের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে কৃষিজমিতে কীটনাশক ব্যবহার করা হয়, যা আমাদের জন্য ক্ষতিকর। রা. ভ‚-গর্ভের পানি অতিরিক্ত উত্তোলনের ফলে ভ‚মিধসের আশঙ্কা দেখা দেয়। া. ঘনবসতি এলাকায় বিভিন্ন প্রকার বর্জ্য মাটিতে মিশে মাটিকে দূষিত করে। ২. পরিবারে শিশুর সংখ্যা কম থাকলে কী কী হতে পারে? উত্তর : বাংলাদেশের জাতীয় শিশুনীতি অনুসারে ১৮ বছরের কম ছেলে-মেয়েদেরকে শিশু বলা হয়। পরিবারে শিশুর সংখ্যা কম থাকলে নিম্নোক্ত অবস্থা তৈরি হয় : র. শিশুরা প্রয়োজনীয় খাবার খেতে পারে বলে অপুষ্টিতে ভোগার সম্ভাবনা থাকে না। রর. বাবা-মা যথাযথভাবে শিশুর শিক্ষার অধিকার নিশ্চিত করতে পারেন। ররর. শিশুর কোনো অসুখ হলে বাবা-মা দ্রæত ও উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে পারেন। রা. শিশুর মানসিক বিকাশে উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করা সম্ভব হয়। া. শিশুর সংখ্যা কম হলে তারা ঠিকভাবে খেলাধুলা করতে পারে। এর ফলে শিশুর অপরাধমূলক কাজে জড়িয়ে পড়ার কোনো সম্ভাবনা থাকে না। শিশুর জন্ম পরিবারের জন্য আনন্দদায়ক ঘটনা। এই কারণে পরিবারে শিশুর সংখ্যা কম হলে সেই আনন্দ সবাই উপভোগ করতে পারে। অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর  বাম অংশের সাথে ডান অংশ মিলকরণ : ক) অতিরিক্ত জনসংখ্যার কারণে খ) বাংলাদেশের ঘনত্বের বিচারে সিঙ্গাপুর গ) বাংলাদেশের জনসংখ্যা ৩৭ বছরে হয়ে গেছে ঘ) বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণ ঙ) জনসংখ্যা বৃদ্ধির সামাজিক কারণ হলো তৃতীয়। এগারোতম। মানুষ কাজ পায় না। শিক্ষার অভাব। প্রায় দ্বিগুণ। বহু বিবাহ। উত্তর : ক) অতিরিক্ত জনসংখ্যার কারণে মানুষ কাজ পায় না। খ) জনসংখ্যা ঘনত্বের বিচারে সিঙ্গাপুর তৃতীয়। গ) বাংলাদেশের জনসংখ্যা ৩৭ বছরে হয়ে গেছে প্রায় দ্বিগুণ। ঘ) বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণ শিক্ষার অভাব। ঙ) জনসংখ্যা বৃদ্ধির সামাজিক কারণ হলো বহু বিবাহ।  শুদ্ধ/অশুদ্ধ নির্ণয় কর : ক) ২০১২ সালে বাংলাদেশের জনসংখ্যা প্রায় ১৫ কোটি ছিল। খ) প্রতিবেশী দেশের তুলনায় বাংলাদেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব কম। গ) বাল্যবিবাহ জনসংখ্যা বৃদ্ধির অর্থনৈতিক কারণের মধ্যে পড়ে। ঘ) পরিবারে অভাবের কারণে অনেক শিশু কাজে যোগ দেয়। ঙ) পরিবার পরিকল্পনা সম্পর্কে জনসচেতনতার অভাব রয়েছে। উত্তর : ক) ‘শুদ্ধ’ খ) ‘অশুদ্ধ’ গ) ‘অশুদ্ধ’ ঘ) ‘শুদ্ধ’ ঙ) ‘শুদ্ধ’।  উপযুক্ত শব্দ দিয়ে শূন্যস্থান পূরণ কর : ক. একটি দেশে প্রতি বর্গকিলোমিটারে যতজন লোক বাস করে তাকেই বলে । খ. বাংলাদেশের জনসংখ্যা ৩৭ বছরের মধ্যে প্রায়  হয়ে গেছে। গ. অতিরিক্ত জনসংখ্যার কারণে বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের  হচ্ছে। ঘ. বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রায়  নারী। ঙ. অতিরিক্ত জনসংখ্যার ফলে পরিবেশ  হয়। উত্তর : ক. জনসংখ্যার ঘনত্ব; খ. দ্বিগুণ; গ. সমস্যা; ঘ. অর্ধেক; ঙ. দূষিত। বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির ধারা  সাধারণ ১. ২০১১ সালের হিসাব অনুসারে, বাংলাদেশে প্রতি বর্গকিলোমিটারে কতজন মানুষ বাস করে? ছ ক ৯৬০ জন খ ১০১৫ জন গ ১২২৫ জন ঘ ১২৮৫ জন ২. বাংলাদেশের জনসংখ্যা ৩৭ বছরে কত গুণ হয়েছে? ছ ক প্রায় দেড় গুণ খ প্রায় দ্বিগুণ গ প্রায় তিন গুণ ঘ প্রায় চার গুণ ৩. জনসংখ্যার ঘনত্বের দিক থেকে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান কত? ঝ ক অষ্টম খ নবম গ দশম ঘ এগারোতম  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : অতিরিক্ত জনসংখ্যার কুফল সম্পর্কে জানতে পারব। ৪. তোমার এলাকায় জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেলে কোন ঘটনাটি ঘটবে? ছ ক খাদ্য সংকট তৈরি হবে খ অপরাধ বৃদ্ধি পাবে গ কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে ঘ অতিরিক্ত স্কুলের সংকট তৈরি হবে ৫. স্থানীয় এলাকায় যথাযথ চিকিৎসা সেবা পাওয়া যায় না কেন? ঝ ক ডাক্তারের অভাব খ মানসম্মত হাসপাতালের অভাব গ অর্থনৈতিক অসচ্ছলতার ফলে ঘ অতিরিক্ত জনসংখ্যার কারণে জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণ  সাধারণ ৬. বাংলাদেশের অর্থনীতি কিসের ওপর নির্ভরশীল? চ ক কৃষি খ শিল্প গ চাকরি ঘ ব্যবসা ৭. জনসংখ্যা বৃদ্ধির প্রধান কারণ কয়টি? জ ক দুটি খ তিনটি গ চারটি ঘ পাঁচটি ৮. শিক্ষার অভাব জনসংখ্যা বৃদ্ধির কোন ধরনের কারণ? চ ক সামাজিক খ ধর্মীয় গ অর্থনৈতিক ঘ রাজনৈতিক  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : নারীদের কাজের ক্ষেত্র সম্পর্কে ধারণা পাব। ৯. বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক নারী। কিন্তু তাদের অধিকাংশই আয় বৃদ্ধিমূলক কাজে জড়িত নয়। তাহলে তারা বেশি সময় ব্যয় করে কোথায়? জ ক রান্নার কাজে খ ঘর সাজাতে গ ছেলেমেয়ে লালন-পালনে ঘ সেলাইয়ের কাজে শিখনফল : জনসংখ্যা বৃদ্ধির সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কারণ সম্পর্কে জানতে পারব। ১০. বাংলাদেশের জনসংখ্যা দ্রæত বৃদ্ধি পাওয়ার পেছনে বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কারণ রয়েছে। নিচের কোনটি সামাজিক কারণের বহিভর্‚ত? জ ক শিক্ষার অভাব খ বহু বিবাহ গ সন্তানের উপর নির্ভরশীলতা ঘ কুসংস্কার ১১. অনেক বাবা-মা কেন অধিক সন্তান কামনা করেন? ঝ ক সংসার সমৃদ্ধির জন্য খ উত্তরাধিকারের জন্য গ মানসিক শান্তির জন্য ঘ বৃদ্ধ বয়সে নিরাপত্তার জন্য ১২. গ্রামের বাবা-মা কেন ছেলেসন্তান চায়? ঝ ক পরিবারের খ্যাতি বৃদ্ধির জন্য খ এলাকায় ক্ষমতাশীল হওয়ার জন্য গ কৃষিকাজে অধিক লোকবলের জন্য ঘ বৃদ্ধ বয়সে নিরাপত্তার জন্য সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর ১. বাংলাদেশের অর্থনীতির ধরন কী? উত্তর : বাংলাদেশের অর্থনীতির ধরন কৃষিভিত্তিক। ২. জনসংখ্যা বৃদ্ধির সামাজিক কারণ কী? উত্তর : জনসংখ্যা বৃদ্ধির সামাজিক কারণ হলো শিক্ষার অভাব, বাল্যবিবাহ, বহু বিবাহ, কুসংস্কার, ছেলে সন্তান লাভের আশা ইত্যাদি। ৩. অতিরিক্ত জনসংখ্যার একটি কুফল উল্লেখ কর। উত্তর : অতিরিক্তি জনসংখ্যার একটি

চতুর্থ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অধ্যায় ১৩ বাংলাদেশের জনসংখ্যা Read More »

চতুর্থ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অধ্যায় ১২ দুর্যোগ মোকাবেলা

অধ্যায় ১২ দুর্যোগ মোকাবেলা  অধ্যায়টি পড়ে জানতে পারব  বাংলাদেশের প্রধান দুর্যোগগুলো সম্পর্কে  বন্যার কারণ ও তা মোকাবেলার উপায়  ঘূর্ণিঝড়ের ভয়াবহতা ও তা মোকাবেলার উপায়  আগুন লাগার কারণ ও তা মোকাবেলা করার উপায় সম্পর্কে  অধ্যায়টির মূলভাব জেনে নিই নানা কারণে পৃথিবীর পরিবেশ দূষিত হচ্ছে। পৃথিবীর প্রায় সবগুলো দেশেই এর খারাপ প্রভাব পড়ছে। বাংলাদেশও পরিবেশ দূষণের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে মুক্ত নয়। পরিবেশ দূষণের ফলে প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট নানা দুর্যোগ ঘটে থাকে। বিভিন্ন সময়ে বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, আগুন লাগা ইত্যাদি দুর্যোগের ফলে আমাদের প্রচুর ক্ষতি হয়। তাই এসব দুর্যোগ মোকাবেলায় আমাদের সব সময় প্রস্তুত থাকতে হবে। সচেতনতার সাথে জীবন যাপন করতে হবে। অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর  অল্প কথায় উত্তর দাও : ১. কোন দুইটি প্রাকৃতিক দুর্যোগে আমরা বেশি আক্রান্ত হই? উত্তর : প্রাকৃতিক দুর্যোগ বন্যা ও ঘূর্ণিঝড়ে আমরা বেশি আক্রান্ত হই। ২. বন্যার পর কোন কারণে রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যেতে পারে? উত্তর : বন্যার পর বিশুদ্ধ পানির অভাবে রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যেতে পারে। ৩. আগুন লাগার দুইটি কারণ উল্লেখ কর। উত্তর : আগুন লাগার দুইটি কারণ হলো – র. রান্নার পর চুলার আগুন সম্পূর্ণ নিভিয়ে না দিলে। রর. ঘরে কুপি, হারিকেন, মশার কয়েল জ্বালিয়ে রাখলে। ৪. বন্যা প্রতিরোধের দুইটি উপায় লেখ। উত্তর : বন্যা প্রতিরোধের দুইটি উপায় হলো- র. নিয়মিত রেডিও, টেলিভিশন ও সংবাদপত্রের মাধ্যমে আবহাওয়ার খবর জানা রর. বাড়ির কাছে খাল-নদীতে বাঁশ-লাঠি পুঁতে রেখে চিহ্ন দিয়ে পানির বৃদ্ধি নজরে রাখা।  প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ১. মানুষ কীভাবে বন্যার ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে তুলেছে? উত্তর : মানুষ বন্যার তীব্রতা বা ঝুঁকি বাড়াতে পারে। যেমন- গাছ কেটে ফেলা, যেখানে সেখানে অপরিকল্পিতভাবে রাস্তা-ঘাট, বাসস্থান, বাঁধ তৈরি করার ফলে বর্ষার পানি বেড়ে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। এ কারণে বন্যার পানি সহজে নামতে পারে না। ফলে সহজেই বন্যা দেখা দেয়। ২. জলোচ্ছ¡াস/সাইক্লোনের প্রভাব বর্ণনা কর। উত্তর : জলোচ্ছ¡াস/সাইক্লোনের প্রভাবে ঘরবাড়ি ও ফসলের অনেক ক্ষতি হয়। এর ফলে সমুদ্রে ৪৫ ফুট পর্যন্ত উঁচু ঢেউ সৃষ্টি হতে পারে। এতে উপক‚লীয় এলাকায় অনেক ক্ষতি হয়।   অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর  বাম অংশের সাথে ডান অংশ মিলকরণ : ক) আগুন লাগলে খ) সব সময় থাকব গ) ঘূর্ণিঝড় ঘ) বর্ষার পানি ঙ) ঘূর্ণিঝড়ের সময় নিরাপদ স্থানে। জলাবদ্ধতা তৈরি করে। নিজেকে রক্ষা করার চেষ্টা করব। সবকিছু উড়িয়ে নিয়ে যায়। সংকেত দেওয়া হয়। উত্তর : ক) আগুন লাগলে নিজেকে রক্ষা করার চেষ্টা করব। খ) সব সময় থাকব নিরাপদ স্থানে। গ) ঘূর্ণিঝড় সবকিছু উড়িয়ে নিয়ে যায়। ঘ) বর্ষার পানি জলাবদ্ধতা তৈরি করে। ঙ) ঘূর্ণিঝড়ের সময় সংকেত দেওয়া হয়।  শুদ্ধ/অশুদ্ধ নির্ণয় কর : ক) কার্তিক থেকে পৌষ মাস পর্যন্ত বন্যা হয়। খ) বন্যা কৃষকদের ফসল চাষের জন্য প্রয়োজন। গ) বন্যাকে সবসময় নিয়ন্ত্রণ করা যায়। ঘ) মনে সাহস রেখে এবং ধৈর্যের সাথে দুর্যোগ মোকাবেলা করা উচিত। ঙ) আগুন লাগলে কোনো সম্পদ রক্ষা করতে নিজের জীবনের ঝুঁকি নেব না। উত্তর : ক) ‘অশুদ্ধ’ খ) ‘অশুদ্ধ’ গ) ‘অশুদ্ধ’ ঘ) ‘শুদ্ধ’ ঙ) ‘শুদ্ধ’।  শূন্যস্থান পূরণ কর: ক) বন্যার আগে শুকনো  জমিয়ে রাখব। খ) বন্যা হলে মাটিতে  জমা হয়। গ) সমুদ্রপৃষ্ঠে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে সেখানে বায়ুর  হয়। ঘ) আগুন লাগলে মানুষের জীবন  হয়। ঙ) আগুন মোকাবেলায় দাহ্য পদার্থ  থেকে দূরে রাখতে হবে। উত্তর : ক) খাবার; খ) পানি; গ) নিম্নচাপ; ঘ) বিপদগ্রস্ত; ঙ) লোকালয়। বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর বন্যা  সাধারণ ১. বাংলাদেশে কোন সময় বন্যা হয়? চ ক. আষাঢ় থেকে আশ্বিন খ. বৈশাখ থেকে আশ্বিন গ. জ্যৈষ্ঠ থেকে ভাদ্র ঘ. আশ্বিন থেকে পৌষ ২. অস্বাভাবিকভাবে পানি বেড়ে বন্যা হয় কোন কালে? ছ ক গ্রীষ্মকালে খ বর্ষাকালে গ শরৎকালে ঘ বসন্তকালে ৩. কোনটি বাংলাদেশের প্রধান দুর্যোগ? জ ক ঘূর্ণিঝড় খ জলোচ্ছ¡াস গ বন্যা ঘ ভ‚মিকম্প  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : বন্যার কারণ জানতে পারব। ৪. বন্যার পানি সহজে নামতে পারে না কেন? জ ক অতি বৃষ্টির কারণে খ নদীর অভাবে গ জলাবদ্ধতার কারণে ঘ বাঁধ দেওয়ার কারণে শিখনফল : বন্যা মোকাবেলায় প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে পারব। ৫. তুমি চতুর্থ শ্রেণিতে পড়। বন্যার সময় তোমার প্রধান কাজ কী? ছ ক মনে মনে সাহস রাখা খ পাঠ্যবই প্লাস্টিক ব্যাগে ভরে রাখা গ নদীতে চিহ্নের মাধ্যমে পানির অবস্থান নির্ণয় করা ঘ রেডিওতে আবহাওয়ার খবর শোনা ৬. প্রতিবছর তোমাদের এলাকায় বন্যা হয়ে থাকে। আগামী বছর বন্যা মোকাবেলায় তোমাদের করণীয় কী? জ ক পর্যাপ্ত গাছপালা লাগানো খ ঘরবাড়ি উঁচু জায়গায় তৈরি করা গ বাঁধ নির্মাণ করা ঘ বিশুদ্ধ পানি ও ওষুধ জমিয়ে রাখা ঘূর্ণিঝড়  সাধারণ ৭. বাংলাদেশের কোন এলাকায় ঘূর্ণিঝড় বেশি হয়? ঝ ক. নদীর কাছাকাছি খ. পুকুরের কাছাকাছি গ. বড় খালের কাছাকাছি ঘ. সমুদ্রের কাছাকাছি ৮. বাংলাদেশে এ পর্যন্ত কতবার ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় হয়েছে? ছ ক. দুই খ. তিন গ. চার ঘ. পাঁচ ৯. সাধারণত বর্ষা মৌসুমের আগে সাগরের উপরের দিকে কী সৃষ্টি হয়? ঝ ক উচ্চচাপ খ মধ্যমচাপ গ গুরুচাপ ঘ নিম্নচাপ ১০. ঝড় ও জলোচ্ছ¡াস থেকে কোনো অঞ্চলকে রক্ষা করে কোনটি? চ ক বন খ ঝর্ণা গ লেক ঘ সমুদ্রসৈকত ১১. জলোচ্ছ¡াস সর্বোচ্চ কত ফুট পর্যন্ত উঁচু হতে পারে? ঝ ক ৩৪ খ ৩৫ গ ৪৪ ঘ ৪৫ ১২. ১০ নম্বর সংকেত কোন ধরনের সংকেত? ঝ ক স্থানীয় হুঁশিয়ারি খ মাঝারি বিপদ সংকেত গ অধিকতর বিপদ সংকেত ঘ মহাবিপদ সংকেত  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : ঘূর্ণিঝড়ের সময় করণীয় সম্পর্কে জানতে পারব। ১৩. উপক‚লীয় এলাকার আমতলী গ্রামে কেবল জাফর সাহেবের ঘরে টেলিভিশন আছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে ঐ এলাকায় ৫ নম্বর বিশেষ সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। তা শোনার পর জাফর সাহেবের কী করা উচিত? ঝ ক অন্যদের তা জানানো খ নিজের সাধ্য অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া গ নিরাপদ স্থানে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় জিনিস গুছিয়ে রাখা ঘ উপরের সবগুলো আগুন  সাধারণ ১৪. বাংলাদেশে প্রধানত কোন ঋতুতে আগুন লাগার ঘটনা বেশি ঘটে? চ ক শরৎ খ বর্ষা গ গ্রীষ্ম ঘ হেমন্ত ১৫. কোন এলাকায় আগুন লাগার দুর্ঘটনা বেশি ঘটে? জ ক সংরক্ষিত এলাকায় খ আবাসিক এলাকায় গ বস্তি এলাকায় ঘ পল্লী এলাকায় ১৬. ঘরবাড়িতে কী কারণে আগুন লাগে? ছ ক ঘরে রান্নার আয়োজন করলে খ আতশবাজি ফোটালে গ বৈদ্যুতিক বাতি জ্বালিয়ে রাখলে ঘ রান্নার কাজে হিটার ব্যবহার করলে ১৭. আগুন পোড়া শরীরে কতক্ষণব্যাপী পানি ঢালতে হয়? জ ক ৫ মিনিট খ ৮ মিনিট গ ১০ মিনিট ঘ ১২ মিনিট  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : আগুন লাগার উপকরণ সম্পর্কে জানব। ১৮. কারখানার দাহ্য পদার্থ থেকে আগুন লাগতে পারে। এখানে দাহ্য পদার্থ বলতে কী বোঝায়? জ ক জ্বলন্ত পদার্থ খ এক ধরনের আগুন গ যে জিনিসে সহজে আগুন ধরে ঘ শুকনো পদার্থ শিখনফল : আগুন লাগা প্রতিরোধ করতে

চতুর্থ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অধ্যায় ১২ দুর্যোগ মোকাবেলা Read More »

চতুর্থ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অধ্যায় ১১ বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতি

অধ্যায় ১১ বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতি  অধ্যায়টি পড়ে জানতে পারব  বাংলাদেশের ভ‚প্রকৃতি সম্পর্কে  বাংলাদেশের জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে  বাংলাদেশের প্রাকৃতিক মনোমুগ্ধকর স্থানগুলো সম্পর্কে  অধ্যায়টির মূলভাব জেনে নিই বাংলাদেশ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অপরূপ দেশ। ভ‚মির অবস্থা এবং গঠনের দিক থেকে বাংলাদেশ পাহাড়ি, পুরাতন পলি ও নবিন পলি-এ তিন ভাগে বিভক্ত। ষড়ঋতুর দেশ হলেও তাপমাত্রা ও বৃষ্টিপাতের উপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের জলবায়ু প্রধানত গ্রীষ্ম, বর্ষা ও শীত-এ তিন ভাগে বিভক্ত। বাংলাদেশের অন্য রকম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যপূর্ণ স্থানগুলোর মধ্যে সুন্দরবন, কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত, রাঙামাটির পাহাড় ও লেক, কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকত ও সেন্টমার্টিন বিখ্যাত। এ স্থানগুলো আমাদের ঐতিহ্য, আমাদের গৌরব। এগুলোর সংরক্ষণে আমাদের সচেতন হতে হবে। অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর  অল্প কথায় উত্তর দাও : ১. বাংলাদেশের নদীগুলো কোন সাগরে পতিত হয়েছে? উত্তর : বাংলাদেশের নদীগুলো বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে। ২. আমাদের দেশে কয়টি ঋতু আছে? উত্তর : আমাদের দেশে ছয়টি ঋতু আছে। ৩. আমাদের দেশে জলাভ‚মির ম্যানগ্রোভ বন কোথায় অবস্থিত? উত্তর : আমাদের দেশে জলাভ‚মির ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবনে অবস্থিত। ৪. সেখানে কোন কোন প্রাণী পাওয়া যায়? উত্তর : সেখানে বাঘ, হরিণ, কুমির, বন্য শূকর, সজারু আর নানা জাতের পাখি রয়েছে।  প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ১. বাংলাদেশের সমুদ্রসৈকতগুলোতে বেশি পর্যটক আকৃষ্ট করতে তুমি কী কী করবে? উত্তর : বাংলাদেশের সমুদ্রসৈকতগুলোতে বেশি পর্যটক আকৃষ্ট করতে আমি ইন্টারনেট ব্যবহার করে প্রচারণা চালাব। ২. সমুদ্রসৈকতগুলো রক্ষায় তুমি কী কী করতে পার? উত্তর : সমুদ্রসৈকতগুলো রক্ষায় সেমিনার ও মানববন্ধন করে আমি প্রচারণা চালাতে পারি। অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর  বাম পাশের কথাগুলোর সাথে ডান পাশের কথাগুলোর মিল কর। ক. সাগরকন্যা খ. বিশ্ব ঐতিহ্য গ. কাপ্তাই হ্রদ ঘ. দীর্ঘতম বালুকাময় সমুদ্রসৈকত ঙ. সিলেট বিভাগে অবস্থিত সুন্দরবন কক্সবাজার জাফলং কুয়াকাটা রাঙামাটি উত্তর : ক. সাগরকন্যা কুয়াকাটা। খ. বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবন। গ. কাপ্তাই হ্রদ রাঙামাটি। ঘ. দীর্ঘতম বালুকাময় সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার। ঙ. সিলেট বিভাগে অবস্থিত জাফলং।  শুদ্ধ/অশুদ্ধ নির্ণয় কর : ক) কুয়াকাটা হিন্দু ও বৌদ্ধধর্মের তীর্থস্থান। খ) সেন্টমার্টিন নাফ নদীর মুখে অবস্থিত। গ) জাফলং রাখাইন নৃ-গোষ্ঠীর আবাসস্থল। ঘ) লাবনী সৈকত সোনালি বালু এবং পরিষ্কার পানির জন্য বিখ্যাত। ঙ) সুন্দরবন বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ। উত্তর : ক) ‘শুদ্ধ’ খ) ‘শুদ্ধ’ গ) ‘অশুদ্ধ’ ঘ) ‘অশুদ্ধ’ ঙ) ‘শুদ্ধ’।  শূন্যস্থান পূরণ কর : ক) তাজিনডং এবং কেওক্রাডং দুটি পাহাড়  জেলায় অবস্থিত। খ) নতুন পলি গঠিত সমভ‚মির মাটি খুব । গ) জুন থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত । ঘ) সুন্দরবন পৃথিবীর বিখ্যাত  বন। ঙ)  হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের তীর্থস্থান। উত্তর : ক) বান্দরবান; খ) উর্বর; গ) বর্ষাকাল; ঘ) ম্যানগ্রোভ; ঙ) কুয়াকাটা। বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর ভ‚প্রকৃতি  সাধারণ ১. বাংলাদেশের সমভ‚মি কী দিয়ে গঠিত? ছ ক ক্ষুদ্র বালিকণা খ নতুন পলিমাটি গ চুনাপাথর ঘ কাদামাটি ২. ভ‚মির অবস্থা এবং গঠনের সময় হিসেবে বাংলাদেশকে কয় ভাগে ভাগ করা হয়? ছ ক দুই খ তিন গ চার ঘ পাঁচ ৩. বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু পাহাড় কোনটি? চ ক তাজিনডং পাহাড় খ গারো পাহাড় গ কেওক্রাডং পাহাড় ঘ লালমাই পাহাড় ৪. নতুন পলি গঠিত সমভ‚মি অঞ্চলের মাটি কী রকম হয়? ছ ক উর্বর খ অত্যন্ত উর্বর গ অনুর্বর ঘ অত্যন্ত অনুর্বর  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চলের গুরুত্ব বুঝতে পারব। ৫. বাংলাদেশি হিসেবে বান্দরবান জেলার গুরুত্ব আমাদের কাছে অন্য রকম কেন? ছ ক উঁচু উঁচু পাহাড় থাকার কারণে খ সবুজ বনভ‚মি থাকার কারণে গ পাহাড়ি ঝর্ণার কারণে ঘ স্বর্ণমন্দির অবস্থানের কারণে জলবায়ু  সাধারণ ৬. কোন বায়ুর প্রভাবে বাংলাদেশে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়? জ ক দখিনা বায়ু খ উত্তরী বায়ু গ মৌসুমি বায়ু ঘ পশ্চিমা বায়ু ৭. গ্রীষ্মকালে তাপমাত্রা সাধারণত কত ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত হয়? জ ক ২৫০ খ ৩০০ গ ৩৫০ ঘ ৪০০ ৮. বাংলাদেশের উষ্ণতম মাস কোনটি? ছ ক মার্চ খ এপ্রিল গ মে ঘ জুন ৯. বর্ষাকালে গড়ে কী পরিমাণ বৃষ্টিপাত হয়? ছ ক ২০১ সেন্টিমিটার খ ২০৩ সেন্টিমিটার গ ২০৭ সেন্টিমিটার ঘ ২০৯ সেন্টিমিটার ১০. বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে বেশি শীত পড়ে? চ ক উত্তর অঞ্চলে খ দক্ষিণ অঞ্চলে গ পশ্চিম অঞ্চলে ঘ পূর্ব অঞ্চলে  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : বাংলাদেশের জলবায়ু সম্পর্কে জানতে পারব। ১১. তোমার নানার বাড়ি পঞ্চগড় জেলায়। অন্যান্য জেলার চেয়ে সেখানে মাঘ মাসে বেশি শীত পড়ে কেন? জ ক মৌসুমি জলবায়ুর কারণে খ গাছপালা কম থাকার কারণে গ হিমালয় পর্বতের অবস্থানের কারণে ঘ উঁচু ভ‚মি এলাকায় অবস্থানের কারণে ১২. তোমার বাড়ি চট্টগ্রামে। মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে সেখানে তুলনামূলক বেশি বৃষ্টিপাত হয় কেন? ছ ক প্রচুর গাছপালা আছে বলে খ দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর থাকার ফলে গ পাহাড়ি অঞ্চলে অবস্থানের কারণে ঘ দেশের দক্ষিণাংশে অবস্থিত বলে বঙ্গোপসাগর  সাধারণ ১৩. ১৯৯৭ সালে সুন্দরবনকে কোন সংস্থা বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে? ছ ক ইউনিসেফ খ ইউনেস্কো গ ইউএনডিপি ঘ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ১৪. পৃথিবীর বৃহত্তম সমুদ্রসৈকতের নাম কী? ঝ ক গোয়া সমুদ্রসৈকত খ কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকত গ বালি সমুদ্রসৈকত ঘ কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত ১৫. কক্সবাজার কোন বিভাগে অবস্থিত? ঝ ক বরিশাল খ খুলনা গ সিলেট ঘ চট্টগ্রাম ১৬. কুয়াকাটা শব্দের অর্থ কী? ছ ক ক‚প খনন করা খ কুয়া খনন করা গ খাল খনন করা ঘ পুকুর খনন করা ১৭. কুয়াকাটার অপর নাম কী? চ ক সাগরকন্যা খ সূর্যোদয়ের নগরী গ সৌন্দর্যের নগরী ঘ বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের তীর্থস্থান  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : দেশের আকর্ষণীয় স্থানের গুরুত্ব বুঝতে পারব। ১৮. তপু সুন্দরবন সংলগ্ন শ্যামনগর গ্রামে বাস করে। তার এলাকায় মাটি উর্বর কেন? ঝ ক বনভ‚মি থাকার কারণে খ প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় বলে গ মাটিতে সবুজ সার ব্যবহার করা হয় বলে ঘ এলাকায় খাল ও ছোট নদী থাকার কারণে ১৯. শীতকালে তুমি কেন কুয়াকাটায় যেতে চাও? জ ক সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখার জন্য খ সমুদ্রসৈকত দেখার জন্য গ অতিথি পাখি দেখার জন্য ঘ রাখাইনদের কুয়া দেখার জন্য দর্শনীয় পাহাড়ি এলাকা  সাধারণ ২০. বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু পাহাড় কোথায় অবস্থিত? ছ ক. রাঙামাটি খ. বান্দরবান গ. কক্সবাজার ঘ. সেন্টমার্টিন ২১. রাঙামাটিতে নেই চ ক সমুদ্রসৈকত খ লেক গ পাহাড় ঘ বন ২২. শৈলপ্রপাত কিসের নাম? ঝ ক মন্দিরের নাম খ পাহাড়ের নাম গ নৃ-গোষ্ঠীর নাম ঘ ঝর্ণার নাম ২৩. কুয়াকাটার অপর নাম কোনটি? জ ক তালপট্টি দ্বীপ খ নারিকেল জিঞ্জিরা গ সাগরকন্যা ঘ পূর্বাশা ২৪. বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ কোনটি? চ ক সেন্টমার্টিন খ নিঝুম দ্বীপ গ টেকনাফ ঘ ছেড়া দ্বীপ ২৫. জাফলং কিসের জন্য বিখ্যাত? জ ক মৎস্য সংগ্রহের জন্য খ সমুদ্রসৈকতের জন্য গ পাথর সংগ্রহের জন্য ঘ ঝর্ণার জন্য  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : পাহাড়ি এলাকার প্রয়োজনীয়তা বুঝতে পারব। ২৬. বৃষ্টির পানি জমলে চা বাগানের ক্ষতি হয়। তাহলে চায়ের চাষ কোথায় হয়? জ ক উঁচু সমভ‚মিতে খ সমভ‚মিতে গ পাহাড়ি

চতুর্থ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অধ্যায় ১১ বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতি Read More »

চতুর্থ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অধ্যায় ১০ এশিয়া মহাদেশ

অধ্যায় ১০ এশিয়া মহাদেশ  অধ্যায়টি পড়ে জানতে পারব  এশিয়া মহাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান ও জলবায়ু সম্পর্কে  এশিয়া মহাদেশের খাদ্যশস্য, অর্থকরী ফসল, খনিজদ্রব্য ও শিল্প সম্পর্কে  অধ্যায়টির মূলভাব জেনে নিই এশিয়া মহাদেশ পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে অবস্থিত। পৃথিবীর মোট স্থলভাগের প্রায় তিন ভাগের এক ভাগ জায়গাজুড়ে এ মহাদেশের অবস্থান। এই মহাদেশ কেবল আয়তনে নয়, জনসংখ্যার দিক থেকেও পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মহাদেশ। বাংলাদেশ এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অবস্থিত। এ মহাদেশে ৪৭টি দেশ আছে। দেশ ভেদে জলবায়ুও এখানে ভিন্ন। নদী, ফসল, খনিজদ্রব্যসহ বিচিত্র সম্পদে এশিয়া মহাদেশ ভরপুর। শিল্প খাতেও এ মহাদেশ যথেষ্ট উন্নত। অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর  অল্প কথায় উত্তর দাও : ১. বাংলাদেশ ব্যতীত এশিয়া মহাদেশের দুইটি দেশের নাম লেখ। উত্তর : বাংলাদেশ ব্যতীত এশিয়া মহাদেশের দুইটি দেশের নাম হলো পাকিস্তান ও ভারত। ২. এশিয়া মহাদেশে অবস্থিত দুইটি মহাসাগরের নাম লেখ। উত্তর : এশিয়া মহাদেশে অবস্থিত দুইটি মহাসাগর হলো উত্তর মহাসাগর এবং ভারত মহাসাগর। ৩. এশিয়ার দুইটি প্রধান ফসলের নাম লেখ। উত্তর : এশিয়ার দুইটি প্রধান ফসল হলো ধান ও পাট। ৪. এশিয়া মহাদেশে দুইটি প্রাণীর নাম লেখ। উত্তর : এশিয়া মহাদেশে দুইটি প্রাণীর নাম হলো বাঘ ও হাতি।  প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ১. এশিয়া কী কী কারণে বিশ্বের বৃহত্তম মহাদেশ? উত্তর : এশিয়া আয়তনে ও জনসংখ্যায় বিশ্বের বৃহত্তম মহাদেশ। এশিয়া মহাদেশ পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে অবস্থিত। পৃথিবীর মোট স্থলভাগের প্রায় তিন ভাগের এক ভাগ এলাকা জুড়ে এশিয়া মহাদেশ অবস্থিত। এটি কেবল আয়তন নয়, জনসংখ্যার দিক থেকেও পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মহাদেশ। পৃথিবীর প্রায় ৬০ ভাগ লোক এখানে বাস করে। ২. এশিয়ার জলবায়ুর প্রকৃতি বর্ণনা কর। উত্তর : এশিয়া একটি বিশাল মহাদেশ। তাই এর বিভিন্ন জলবায়ু বিভিন্ন ধরনের। যেমন- ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ায় সারা বছর তাপমাত্রা বেশি থাকে এবং বৃষ্টিপাত হয়। বাংলাদেশ ও আশেপাশের দেশগুলোতে মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে গ্রীষ্মকালে অনেক বৃষ্টিপাত হয় এবং শীতকালে বৃষ্টি প্রায় হয়ই না। এশিয়ার মাঝখানে আছে মরুভ‚মি। মরুভ‚মিতে আবহাওয়া খুব গরম এবং বৃষ্টিপাত প্রায় হয় না। কোনো কোনো অঞ্চলে (ইরান, ইরাক, জর্ডান, ইসরায়েল প্রভৃতি দেশ) শীতকালে বৃষ্টি হয়, কিন্তু গ্রীষ্মকালে বৃষ্টি হয় না। এশিয়ার উত্তরে সাইবেরিয়া অবস্থিত। সাইবেরিয়া ও এর আশেপাশের এলাকা খুব ঠাণ্ডা। তীব্র শীতের কারণে সেখানে কোথাও কোথাও তুষারপাত হয়। অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর  বাম পাশের কথাগুলোর সাথে ডান পাশের কথাগুলোর মিল কর: ক. এশিয়ায় সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় খ. ঠাণ্ডা ও তীব্র তুষারপাত হয় গ. ইয়াংজি নদী অবস্থিত ঘ. পৃথিবীর অধিকাংশ ধান উৎপাদিত হয় ঙ. এশিয়া পৃথিবীর মধ্যে প্রথম চীনে। এশিয়া মহাদেশে। গম উৎপাদনে। ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ায় সাইবেরিয়া অঞ্চলে। উত্তর : ক. এশিয়ায় সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ায়। খ. ঠাণ্ডা ও তীব্র শীতে তুষারপাত হয় সাইবেরিয়া অঞ্চলে। গ. ইয়াংজি নদী অবস্থিত চীনে। ঘ. পৃথিবীর অধিকাংশ ধান উৎপাদিত হয় এশিয়া মহাদেশে। ঙ. এশিয়া পৃথিবীর মধ্যে প্রথম গম উৎপাদনে।  শুদ্ধ/অশুদ্ধ নির্ণয় কর : ক) মসলা উৎপাদনে এশিয়া পৃথিবীর মধ্যে প্রথম। খ) এশিয়ার দীর্ঘতম নদী ইয়াংজি চীনে অবস্থিত। গ) সাইবেরিয়ায় তুষারপাত হয়। ঘ) এশিয়ার পূর্বে ভারত মহাসাগর। ঙ) এশিয়া মহাদেশে মোট দেশের সংখ্যা ৫৭টি। উত্তর : ক) ‘অশুদ্ধ’ খ) ‘শুদ্ধ’ গ) ‘শুদ্ধ’ ঘ) ‘অশুদ্ধ’ ঙ) ‘অশুদ্ধ’।  শূন্যস্থান পূরণ কর : ক) এশিয়ার মাঝখানে আছে । খ) এশিয়া  বৃহত্তম মহাদেশ। গ) এশিয়ার উত্তরে  অবস্থিত। ঘ) এশিয়া মহাদেশে প্রচুর  রয়েছে। ঙ)  এশিয়া মহাদেশ যথেষ্ট উন্নত। উত্তর : ক) মরুভ‚মি খ) পৃথিবীর গ) সাইবেরিয়া ঘ) খনিজদ্রব্য ঙ) শিল্পে। বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর বৃহত্তম মহাদেশ  সাধারণ ১. জনসংখ্যার দিক দিয়ে পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশ কোনটি? জ ক. আমেরিকা খ. ইউরোপ গ. এশিয়া ঘ. আফ্রিকা ২. এশিয়ার কোন দেশে সারা বছর তাপমাত্রা বেশি থাকে এবং বৃষ্টিপাত হয়? ছ ক. বাংলাদেশ খ. মালয়েশিয়া গ. ভারত ঘ. পাকিস্তান ৩. ইয়াংজি নদী এশিয়ার কোন দেশে অবস্থিত? ঝ ক. জাপান খ. উত্তর কোরিয়া গ. ইন্দোনেশিয়া ঘ. চীন ৪. এশিয়া মানচিত্রের কোন দিকে মরুভ‚মি রয়েছে? ঝ ক পূর্ব দিকে খ পশ্চিম দিকে গ উত্তর দিকে ঘ মাঝখানে ৫. সাইবেরিয়া এশিয়ার কোন অংশে অবস্থিত? জ ক পূর্বে খ পশ্চিমে গ উত্তরে ঘ দক্ষিণে ৬. আয়তনে পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশ কোনটি? জ ক ইউরোপ খ আমেরিকা গ এশিয়া ঘ আফ্রিকা ৭. পৃথিবীর কতভাগ মানুষ এশিয়া মহাদেশে বাস করে? জ ক ৪০ ভাগ খ ৫০ ভাগ গ ৬০ ভাগ ঘ ৭০ ভাগ ৮. এশিয়া মোট কয়টি দেশ আছে? ঝ ক ৪১টি খ ৪৩টি গ ৪৫টি ঘ ৪৭টি  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : এশিয়া মহাদেশের বিশেষত্ব সম্পর্কে জানতে পারব। ৯. তোমার কলম বন্ধু এশিয়ার একটি দেশে থাকে। সেই দেশে গ্রীষ্মকালে বৃষ্টি হয় না। উক্ত দেশের নাম কী? চ ক ইরাক খবাংলাদেশ গ পাকিস্তান ঘ মালদ্বীপ ১০. ‘ক’ এশিয়ার মাঝখানে একটি দেশে বাস করে। সেখানকার আবহাওয়া খুব গরম হওয়ার কারণ কী? জ ক বৈরী আবহাওয়া খ গাছপালার স্বল্পতা গ মরুভ‚মির উপস্থিতি ঘ পাহাড়ের অবস্থান এশিয়ার বিভিন্ন সম্পদ  সাধারণ ১১. গম উৎপাদনে পৃথিবীতে প্রথম কোন মহাদেশ? চ ক এশিয়া খ আফ্রিকা গউত্তর আমেরিকা ঘ দক্ষিণ আমেরিকা ১২. কোনটি উৎপাদনে এশিয়া পৃথিবীর মধ্যে প্রথম? চ ক. ধান খ. তুলা গ. কফি ঘ. রবার ১৩. কোন খাদ্যশস্য উৎপাদনে এশিয়া পৃথিবীর মধ্যে প্রথম? চ ক. গম খ. ভুট্টা গ. নারিকেল ঘ. পাট ১৪. এশিয়ার প্রধান অর্থকরী ফসল কোনটি? জ ক. আখ খ. রেশম গ. তুলা ঘ. কফি ১৫. কাফকো সার কারখানা বাংলাদেশের কোথায় অবস্থিত? ছ ক. খূুলনায় খ. চট্টগ্রামে গ. ঢাকায় ঘ. সিলেটে  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : এশিয়ার খাদ্যশস্য সম্পর্কে জানতে পারব। ১৬. তোমার এলাকায় উৎপাদিত খাদ্যশস্যই এশিয়া মহাদেশে সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত হয়। উক্ত খাদ্যশস্য হলো- চ ক ধান খ ভুট্টা গ মসলা ঘ নারিকেল সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর ১. পৃথিবীর মোট স্থলভাগের কত ভাগ জুড়ে এশিয়া মহাদেশের অবস্থান? উত্তর : পৃথিবীর মোট স্থলভাগের প্রায় তিন ভাগের এক ভাগ এলাকাজুড়ে এশিয়া মহাদেশের অবস্থান। ২. এশিয়ার দীর্ঘতম নদীর নাম কী? উত্তর : এশিয়ার দীর্ঘতম নদীর নাম হলো ইয়াংজি। ৩. সাইবেরিয়া কোথায় অবস্থিত? উত্তর : সাইবেরিয়া এশিয়ার উত্তরে অবস্থিত। ৪. কী উৎপাদনে এশিয়া মহাদেশ বিখ্যাত? উত্তর : মসলা উৎপাদনে এশিয়া মহাদেশ বিখ্যাত। ৫. দক্ষিণ এশিয়ার ৫টি শিল্পোন্নত দেশের নাম উল্লেখ কর। উত্তর : দক্ষিণ এশিয়ার পাঁচটি শিল্পোন্নত দেশের নাম হলো : ক) চীন খ) ভারত গ) জাপান ঘ) মালয়েশিয়া ঙ) দক্ষিণ কোরিয়া। কাঠামোবদ্ধ প্রশ্ন ও উত্তর ন্ধ সাধারণ ১. এশিয়া মহাদেশের অবস্থান ৫টি বাক্যে লিখ। উত্তর : র) এশিয়া মহাদেশ পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে অবস্থিত। রর) পৃথিবীর মোট স্থলভাগের প্রায় তিন ভাগের এক ভাগ এলাকাজুড়ে এ মহাদেশ অবস্থিত। ররর) এশিয়ার উত্তরে উত্তর মহাসাগর, দক্ষিণে ভারত মহাসাগর, পূর্বে প্রশান্ত মহাসাগর রা) সাইবেরিয়া এশিয়ার উত্তরে অবস্থিত। া) এশিয়ার পশ্চিমে ইউরোপ মহাদেশ

চতুর্থ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অধ্যায় ১০ এশিয়া মহাদেশ Read More »

চতুর্থ শ্রেণির বাওবি অধ্যায় ৯ এলাকার উন্নয়ন

অধ্যায় ৯ এলাকার উন্নয়ন  অধ্যায়টি পড়ে জানতে পারব  গ্রামাঞ্চল ও শহরাঞ্চলের মধ্যে পার্থক্য  গ্রাম ও শহরের নাগরিক সমস্যাসমূহ  নিজ এলাকাকে উন্নত এলাকায় পরিণত করার কৌশল  অধ্যায়টির মূলভাব জেনে নিই আমাদের মধ্যে কেউ গ্রামে আবার কেউ শহরে বাস করে। প্রত্যেকের বসবাসের এলাকাই হলো নিজ এলাকা। ভালোভাবে বসবাসের জন্য প্রত্যেকেরই নিজ নিজ এলাকাকে সুন্দর, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে এবং প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। সেই সাথে অবকাঠামোর উন্নয়ন, মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণে সবাইকে সচেতন হতে হবে। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টাতেই আমাদের এলাকার উন্নয়ন হবে। অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর  অল্প কথায় উত্তর দাও : ১. গ্রামীণ অঞ্চলের দুইটি সুবিধা উল্লেখ কর। উত্তর : গ্রামীণ অঞ্চল বলতে পাড়া, গ্রাম, ওয়ার্ড ও ইউনিয়নকে বোঝায়। এই অঞ্চলের দুটি সুবিধা হলো : র. নিরাপদ খাবার পানির জন্য নলক‚পের ব্যবস্থা রয়েছে। রর. জলবদ্ধতামুক্ত থাকার জন্য নালা ও খালের ব্যবস্থা রয়েছে। ২. কীভাবে রাস্তা-ঘাট ও সেতু মেরামত করা সম্ভব? উত্তর : এলাকার রাস্তা-ঘাট ও সেতু মেরামত করার জন্য এলাকার লোকজনকে জানাতে হবে। প্রয়োজনে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অথবা ওয়ার্ড মেম্বারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। সবার সম্মিলিত সহযোগিতায় রাস্তা-ঘাট ও সেতু মেরামত করা সম্ভব। ৩. শহর অঞ্চলের দুইটি সুবিধা উল্লেখ কর। উত্তর : শহরাঞ্চল বলতে পাড়া, মহল্লা, ওয়ার্ড ও পৌরসভাকে বোঝায়। এই অঞ্চলের দুইটি সুবিধা হলো : র. পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ ব্যবস্থা বিদ্যমান। রর. যাতায়াতের জন্য উন্নত রাস্তা-ঘাট ও পরিবহন ব্যবস্থা বিদ্যমান। ৪. কীভাবে পানি ও গ্যাস লাইন মেরামত করা সম্ভব? উত্তর : শহরাঞ্চলে পানি ও গ্যাস লাইন সংশ্লিষ্ট বিষয় পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক পরিচালিত হয় । এই কারণে এসব বিষয়ে কোনো সমস্যা বা লাইন মেরামত করতে হলে মেয়র এবং কাউন্সিলরকে জানাতে হবে। তারাই পানি ও গ্যাস লাইন মেরামতের ব্যবস্থা করবেন।  প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ১. আবহাওয়ার কোন কোন কারণে স্থাপনার ক্ষতি হয়? উত্তর : বৈরী আবহাওয়া, তথা প্রচুর বৃষ্টিপাত, ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, খরা প্রভৃতি কারণে স্থাপনার ক্ষতি হয়। ২. এলাকায় কোনোকিছু মেরামত করার দায়িত্ব কার? উত্তর : এলাকার কোনোকিছু মেরামত করার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। এই ক্ষেত্রে শহরাঞ্চল হলে মেয়র এবং কাউন্সিলর অন্যদিকে গ্রামাঞ্চল হলে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এবং ওয়ার্ড মেম্বার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের ভ‚মিকা পালন করে থাকে। অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর  বাম অংশের সাথে ডান অংশ মিলকরণ ক) গ্রামাঞ্চলে একটি বাড়িতে প্রয়োজন খ) গ্রামাঞ্চলের সুবিধা হলো গ) গ্রামাঞ্চলে অসুবিধা জানানো উচিত ঘ) শহরাঞ্চলে সুবিধা হলো ঙ) শহরাঞ্চলের অভিভাবক হলেন মেয়র। যথাযথ হাটবাজারের ব্যবস্থা। স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা। চেয়ারম্যানকে। পার্কের ব্যবস্থা। মেম্বার। উত্তর : ক) গ্রামাঞ্চলে একটি বাড়িতে প্রয়োজন স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা। খ) গ্রামাঞ্চলের সুবিধা হলো যথাযথ হাটবাজারের ব্যবস্থা। গ) গ্রামাঞ্চলে অসুবিধা জানানো উচিত চেয়ারম্যানকে। ঘ) শহরাঞ্চলে সুবিধা হলো পার্কের ব্যবস্থা। ঙ) শহরাঞ্চলের অভিভাবক হলেন মেয়র।  শুদ্ধ/অশুদ্ধ নির্ণয় কর : ক) ময়লা-আবর্জনা ফেলার জন্য নির্দিষ্ট জায়গার প্রয়োজন নেই। খ) স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানার মাধ্যমে পরিবেশ দূষিত হয়। গ) গ্রামাঞ্চলে চলাচলের জন্য প্রশস্ত রাস্তা প্রয়োজন। ঘ) জমে থাকা পানিতে মশা-মাছি জন্মে। ঙ) শহরাঞ্চলে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের ব্যবস্থা রয়েছে। উত্তর : ক) ‘অশুদ্ধ’ খ) ‘অশুদ্ধ’ গ) ‘অশুদ্ধ’ ঘ) ‘শুদ্ধ’ ঙ) ‘শুদ্ধ’।  শূন্যস্থান পূরণ ক) গ্রামাঞ্চলে  মুক্ত রাখার জন্য প্রয়োজন নালা এবং খাল। খ) স্থানীয় পর্যায়ে গ্রামীণ সুবিধাগুলোর  সবার কাজ করা উচিত। গ) গ্রামরে প্রতিটি বাড়িতে থাকা প্রয়োজন  পায়খানা। ঘ) শহরাঞ্চলে চলাচলের জন্য রাস্তা হতে হয় । ঙ) শহরাঞ্চলে সুযোগ সুবিধার জন্য পৌরসভার মেয়র এবং  জানাতে হবে। উত্তর : ক) জলাবদ্ধতা খ) উন্নয়নে গ) স্বাস্থ্যসম্মত ঘ) প্রশস্ত ঙ) কাউন্সিলরকে।   বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর   গ্রামাঞ্চল  সাধারণ ১. এলাকায় খালের অভাবে কী হয়? জ ক. মাছের সংকট দেখা দেয় খ. যাতায়াতের অসুবিধা হয় গ. জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয় ঘ. খাবার পানির সংকট দেখা দেয় ২. আমাদের বসবাসের স্থান ও তার আশেপাশের স্থান নিয়ে কোনটি গড়ে ওঠে? ঝ ক বিদ্যালয় খ ওয়ার্ড গ রাস্তাঘাট ঘ এলাকা ৩. নিজ এলাকা উন্নত করার জন্য কী দরকার? ঝ ক পর্যাপ্ত অর্থ খসরকারি অনুমোদন গ এনজিওর সহযোগিতা ঘ প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা ৪. গ্রামে নিরাপদ পানির উৎস কোনটি?  ছ ক পুকুর খ টিউবওয়েল গখাল ঘ নদী  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : এলাকার নষ্ট হওয়া সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে কর্তৃপক্ষকে জানাতে পারব। ৫. তোমার এলাকার সেতুর রেলিং ভেঙে যাচ্ছে তুমি প্রথমে কাকে জানাবে? জ ক প্রতিবেশীকে খ প্রকৌশলীকে গ চেয়ারম্যানকে ঘ শিক্ষককে ৬. এলাকায় নিরাপদ পানির অভাবে কী হবে? চ ক. মানুষের রোগ-ব্যাধি হবে খ. গোসলের সমস্যা হবে গ. ফসলের সেচ ব্যাহত হবে ঘ. কাপড় ধুতে সমস্যা হবে শহরাঞ্চল  সাধারণ ৭. কোনটি শহর এলাকার সুযোগ-সুবিধার অন্তর্গত? ঝ ক সাঁকো খ পুকুর গ সেচ ব্যবস্থা ঘ রাস্তার বাতি ৮. মহল্লার উন্নত পরিবেশের জন্য কোনটি বেশি প্রয়োজন? ঝ ক. গাছপালা খ. খাল গ. খেলার মাঠ ঘ. ড্রেন ৯. মহল্লার উন্নয়নে কাকে সুপারিশ করব? ছ ক সংসদ সদস্যকে খ মেয়রকে গ মেম্বারকে ঘ চেয়ারম্যানকে ১০. রাস্তা, সেতু, সাঁকো ইত্যাদি তৈরি কোন ধরনের কাজ? চ ক উন্নয়নমূলক খ ক্ষতিকর গ বিপজ্জনক ঘ সুবিধাজনক  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : যথাযথ সুযোগ-সুবিধার অভাবে সৃষ্ট সমস্যা সম্পর্কে জানতে পারব। ১১. জুয়েলদের বাসার কল দিয়ে ইদানীং দুর্গন্ধযুক্ত পানি আসছে। এই পানি সরাসরি পান করলেÑ চ করোগ-ব্যাধি হতে পারে খ শোনার সমস্যা হতে পারে গ আর্থিক সমস্যা হবে ঘ শরীর দুর্বল হয়ে যাবে ১২. জীবন যাপন অস্বাস্থ্যকর হয় কেন? চ ক ডাস্টবিন ও ড্রেনের অভাবে খ পার্ক ও রাস্তাঘাটের অভাবে গ পানি ও পুকুরের অভাবে ঘ বিদ্যুৎ ও গ্যাসের অভাবে সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর ১. গ্রামাঞ্চলের যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা কার দায়িত্ব? উত্তর : গ্রামাঞ্চলের যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এবং ওয়ার্ড মেম্বারের দায়িত্ব। ২. শহরাঞ্চলের সামাজিক পরিবেশ উন্নয়নের দায়িত্ব কার? উত্তর : শহরাঞ্চলের সামাজিক পরিবেশ উন্নয়নের দায়িত্ব সিটি কর্পোরেশনের বা পৌরসভার। কাঠামোবদ্ধ প্রশ্ন ও উত্তর ন্ধ সাধারণ ১. শহরের উন্নত পরিবেশের জন্য কোন সুযোগটি সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন? এ সম্পর্কে চারটি বাক্য লেখ। উত্তর : শহরের উন্নত পরিবেশের জন্য ময়লা নিষ্কাশনের ড্রেন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। ড্রেনের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে নিচে চারটি বাক্য লেখা হলো : র. পর্যাপ্ত ড্রেন না থাকলে শহরের পরিবেশ দূষিত হবে। রর. সামান্য বৃষ্টিতে বা বর্ষাকালে রাস্তাঘাট পানিতে সয়লাব হয়ে যাবে এবং লোকজন পানিবন্দি হয়ে পড়বে। ররর. যাতায়াত ও কাজকর্মে সমস্যা সৃষ্টি হবে। রা. বিভিন্ন রোগ-জীবাণু ছড়াবে এবং জীবন যাপন অস্বাস্থ্যকর হয়ে পড়বে। ২. নিজ এলাকায় বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা গড়ে তোলার জন্য আমরা কী কী করতে পারি? উত্তর : নিজ এলাকায় বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা গড়ে তোলার জন্য আমাদের করণীয় অনেক কিছু রয়েছে। যেমনÑ র. ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অথবা ওয়ার্ড কমিশনারকে এলাকার উন্নয়নের জন্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির কথা বলতে পারি। রর. এলাকায় রাস্তা, সেতু, সাঁকো ইত্যাদি তৈরির কাজে অংশ নিতে পারি। ররর. মানুষকে এলাকার উন্নয়নমূলক কাজে সচেতন করতে

চতুর্থ শ্রেণির বাওবি অধ্যায় ৯ এলাকার উন্নয়ন Read More »

Scroll to Top