Author name: Masud Rana

৬ষ্ঠ শ্রেণি গণিত সমাধান

৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত সমাধান অনুশীলনী ১.৪ (স্বাভাবিক সংখ্যা ও ভগ্নাংশ)

৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত প্রথম অধ্যায় অনুশীলনী ১.৪ এর প্রশ্ন ও সমাধান প্রশ্ন \ ১ \ নিচের ভগ্নাংশ যুগল সমতুল কিনা নির্ধারণ কর : (ক) ৫/৮, ১৫/২৪ সমাধান : আমরা জানি, দুটি ভগ্নাংশ সমতুল হবে যদি প্রথমটির লব ও দ্বিতীয়টির হরের গুণফল এবং প্রথমটির হর এবং দ্বিতীয়টির লবের গুণফল সমান হয়। প্রথমটির লব × দ্বিতীয়টির হর = ৫ × ২৪ = ১২০ প্রথমটির হর × দ্বিতীয়টির লব = ৮ × ১৫= ১২০ দেখা যাচ্ছে যে, গুণফলদ্বয় পরস্পর সমান। ∴ ৫/৮, ১৫/২৪ ভগ্নাংশ-যুগল সমতুল। (খ) ৭/১১, ১৪/৩৩ সমাধান : আমরা জানি, দুটি ভগ্নাংশ সমতুল হবে যদি প্রথমটির লব ও দ্বিতীয়টির হরের গুণফল এবং প্রথমটির হর এবং দ্বিতীয়টির লবের গুণফল সমান হয়। প্রথমটির লব × দ্বিতীয়টির হর = ৭ × ৩৩ = ২৩১ প্রথমটির হর × দ্বিতীয়টির লব = ১১ × ১৪ = ১৫৪ দেখা যাচ্ছে যে, গুণফলদ্বয় পরস্পর সমান নয়। ∴ ৭/১১, ১৪/৩৩ ভগ্নাংশ-যুগল সমতুল নয়। (গ) ৩৮/৫০, ১১৪/১৫০ সমাধান : আমরা জানি, দুটি ভগ্নাংশ সমতুল হবে যদি প্রথমটির লব ও দ্বিতীয়টির হরের গুণফল এবং প্রথমটির হর এবং দ্বিতীয়টির লবের গুণফল সমান হয়। প্রথমটির লব × দ্বিতীয়টির হর = ৩৮ × ১৫০ = ৫৭০০ প্রথমটির হর × দ্বিতীয়টির লব = ৫০ × ১১৪ = ৫৭০০ দেখা যাচ্ছে যে, গুণফলদ্বয় পরস্পর সমান। ∴ ৩৮/৫০, ১১৪/১৫০ ভগ্নাংশ-যুগল সমতুল। প্রশ্ন \ ২ \ নিচের ভগ্নাংশগুলোকে সমহর বিশিষ্ট ভগ্নাংশে প্রকাশ কর : (ক) ২/৫, ৭/১০, ৯/৪০ সমাধান : প্রদত্ত ভগ্নাংশগুলোর হর ৫, ১০ ও ৪০ এর ল.সা.গু. ৪০ ∴ ২/৫ = ২ × ৮/৫ × ৮ = ১৬/৪০ [∵ ৪০ ÷ ৫ = ৮] ∴ ৭/১০ = ৭ × ৪/১০ × ৪ = ২৮/৪০ [∵ ৪০ ÷ ১০ = ৪] ∴ ৯/৪০ = ৯ × ১/৪০ × ১ = ৯/৪০ [∵ ৪০ ÷ ৪০ = ১] উত্তর : ২/৫, ৭/১০, ৯/৪০ এর সমহর বিশিষ্ট ভগ্নাংশগুলো ১৬/৪০, ২৮/৪০, ৯/৪০। (খ) ১৭/২৫, ২৩/৪০, ৬৭/১২০ সমাধান : প্রদত্ত ভগ্নাংশগুলোর হর ২৫, ৪০ ও ১২০ এর ল.সা.গু. ৬০০ ∴ ১৭/২৫ = ১৭ × ২৪/২৫ × ২৪ = ৪০৮/৬০০ [∵ ৬০০ ÷ ২৫ = ২৪] ∴ ২৩/৪০ = ২৩ × ১৫/৪০ × ১৫ = ৩৪৫/৬০০ [∵ ৬০০ ÷ ৪০ = ১৫] ∴ ৬৭/১২০ = ৬৭ × ৫১/২০ × ৫ = ৩৩৫/৬০০ [∵ ৬০০ ÷ ১২০ = ৫] উত্তর : ১৭/২৫, ২৩/৪০, ৬৭/১২০ এর সমহর বিশিষ্ট ভগ্নাংশগুলো ৪০৮৬০০, ৩৪৫৬০০, ৩৩৫৬০০। প্রশ্ন \ ৩ \ নিচের ভগ্নাংশগুলোকে মানের ঊর্ধ্বক্রম অনুসারে সাজাও : (ক) ৬/৭, ৭/৯, ১৬/২১, ৫০/৬৩ সমাধান : এখানে ভগ্নাংশগুলোর হর ৭, ৯, ২১ ও ৬৩ এর ল.সা.গু. ৬৩। ∴ ৬৭ = ৬ × ৯/৭ × ৯ = ৫৪/৬৩ [∵ ৬৩ ÷ ৭ = ৯] ৭৯ = ৭ × ৭/৯ × ৭ = ৪৯/৬৩ [∵ ৬৩ ÷ ৯ = ৭] ১৬২১ = ১৬ × ৩/২১ × ৩ = ৪৮/৬৩ [∵ ৬৩ ÷ ২১ = ৩] ৫০৬৩ = ৫০ × ১/৬৩ × ১ = ৫০ /৬৩ [∵ ৬৩ ÷ ৬৩ = ১] এখানে যেহেতু, ৪৮ < ৪৯ < ৫০ < ৫৪ সুতরাং ৪৮/৬৩ < ৪৯/৬৩ < ৫০/৬৩ < ৫৪/৬৩ অর্থাৎ ১৬/২১ < ৭/৯ < ৫০/৬৩ < ৬/৭ ∴ মানের ঊর্ধ্বক্রম অনুসারে সাজিয়ে পাই, ১৬/২১ < ৭/৯ < ৫০/৬৩ < ৬/৭ উত্তর : ১৬/২১ < ৭/৯ < ৫০/৬৩ < ৬/৭ (খ) ৬৫/৭২ , ৩১/৩৬ , ৫৩/৬০ , ১৭/২৪ সমাধান : প্রদত্ত ভগ্নাংশগুলোর হর ৭২, ৩৬, ৬০ ও ২৪ এর ল.সা.গু. ৩৬০। ∴ ৬৫/৭২ = ৬৫ × ৫/৭২ × ৫ = ৩২৫/৩৬০ [∵ ৩৬০ ÷ ৭২ = ৫] ৩১/৩৬ = ৩১ × ১০/৩৬ × ১০ = ৩১০/৩৬০ [∵ ৩৬০ ÷ ৩৬ = ১০] ৫৩/৬০ = ৫৩ × ৬/৬০ × ৬ = ৩১৮/৩৬০ [∵ ৩৬০ ÷ ৬০ = ৬] এবং ১৭/২৪ = ১৭ × ১৫/২৪ × ১৫ = ২৫৫/৩৬০ [∵ ৩৬০ ÷ ২৪ = ১৫] এখানে যেহেতু, ২৫৫ < ৩১০ < ৩১৮ < ৩২৫ সুতরাং ২৫৫/৩৬০ < ৩১০/৩৬০ < ৩১৮/৩৬০ < ৩২৫/৩৬০ অর্থাৎ ১৭/২৪ < ৩১/৩৬ < ৫৩/৬০ < ৬৫/৭২ ∴ মানের ঊর্ধ্বক্রম অনুসারে সাজিয়ে পাই, ১৭/২৪ < ৩১/৩৬ < ৫৩/৬০ < ৬৫/৭২ উত্তর : ১৭/২৪ < ৩১/৩৬ < ৫৩/৬০ < ৬৫/৭২ প্রশ্ন \ ৪ \ নিচের ভগ্নাংশগুলোকে মানের অধঃক্রম অনুসারে সাজাও : (ক) ৩/৪, ৬/৭, ৭/৮, ৫/১২ সমাধান : এখানে, ভগ্নাংশগুলোর হর ৪, ৭, ৮ ও ১২ এর ল.সা.গু. ১৬৮। ৩/৪ = ৩ × ৪২/৪ × ৪২ = ১২৬/১৬৮ [∵ ১৬৮ ÷ ৪ = ৪২] ৬/৭ = ৬ × ২৪/৭ × ২৪ = ১৪৪/১৬৮ [∵ ১৬৮ ÷ ৭ = ২৪] ৭/৮ = ৭ × ২১/৮ × ২১ = ১৪৭/১৬৮ [∵ ১৬৮ ÷ ৮ = ২১] ৫/১২ = ৫ × ১৪/১২ × ১৪ = ৭০/১৬৮ [∵ ১৬৮ ÷ ১২ = ১৪] এখানে যেহেতু, ১৪৭ > ১৪৪ > ১২৬ > ৭০ সুতরাং ১৪৭/১৬৮ > ১৪৪/১৬৮ > ১২৬/১৬৮ > ৭০/১৬৮ অর্থাৎ ৭৮ > ৬৭ > ৩৪ > ৫১২ ∴ মানের অধঃক্রম অনুসারে সাজিয়ে পাই ৭৮ > ৬৭ > ৩৪ > ৫১২ উত্তর : ৭৮ > ৬৭ > ৩৪ > ৫১২ (খ) ১৭/২৫ , ২৩/৪০ , ৫১/৬৫ , ৬৭/১৩০ সমাধান : এখানে, ভগ্নাংশগুলোর হর ২৫, ৪০, ৬৫ ও ১৩০ এর ল.সা.গু. ২৬০০। ∴ ১৭/২৫ = ১৭ × ১০৪/২৫ × ১০৪ = ১৭৬৮/২৬০০ [∵ ২৬০০ ÷ ২৫ = ১০৪] ২৩/৪০ = ২৩ × ৬৫/৪০ × ৬৫ = ১৪৯৫/২৬০০ [∵ ২৬০০ ÷ ৪০ = ৬৫] ৫১/৬৫ = ৫১ × ৪০/৬৫ × ৪০ = ২০৪০/২৬০০ [∵ ২৬০০ ÷ ৬৫ = ৪০] ৬৭/১৩০= ৬৭ × ২০/১৩০ × ২০= ১৩৪০/২৬০০ [∵ ২৬০০ ÷ ১৩০ = ২০] এখানে যেহেতু, ২০৪০ > ১৭৬৮ > ১৪৯৫ > ১৩৪০ সুতরাং ২০৪০/২৬০০ > ১৭৬৮/২৬০০ > ১৪৯৫/২৬০০ > ১৩৪০/২৬০০ অর্থাৎ ৫১/৬৫ > ১৭/২৫ > ২৩/৪০ > ৬৭/১৩০ ∴ মানের অধঃক্রম অনুসারে সাজিয়ে পাই, ৫১/৬৫ > ১৭/২৫ > ২৩/৪০ > ৬৭/১৩০ উত্তর : ৫১/৬৫ > ১৭/২৫ > ২৩/৪০ > ৬৭/১৩০ 🔶🔶 ৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত সমাধান 🔶🔶 ৬ষ্ঠ শ্রেণির সকল বিষয় সমাধান  

৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত সমাধান অনুশীলনী ১.৪ (স্বাভাবিক সংখ্যা ও ভগ্নাংশ) Read More »

৬ষ্ঠ শ্রেণি গণিত সমাধান

৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত সমাধান অনুশীলনী ১.৩ (স্বাভাবিক সংখ্যা ও ভগ্নাংশ)

ষষ্ঠ/ ৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত সমাধান অনুশীলনী ১.৩ পোস্টে সকলকে স্বাগতম। এখানে ষষ্ঠ শ্রেণির গণিত বিষয়ের সকল অধ্যায়ের সমাধান দেওয়া হয়েছে। প্রথম অধ্যায় স্বাভাবিক সংখ্যা ও ভগ্নাংশ এর অন্যান্য অনুশীলনীগুলোর সমাধান দেখতে পোস্টের নিচে চোখ রাখুন। ৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত সমাধান অনুশীলনী ১.৩ প্রশ্ন- ১ মৌলিক গুণনীয়কের সাহায্যে গ.সা.গু. নির্ণয় কর : (ক) ১৪৪, ২৪০ ও ৬১২ সমাধান : ১৪৪, ২৪০ ও ৬১২ কে মৌলিক গুণনীয়কে বিশ্লেষণ করে পাই, ২ |১৪৪          ২ |২৪০           ২ |৬১২    ২ |৭২            ২ |১২০           ২ |৩০৬       ২ |৩৬          ২ |৬০            ৩ |১৫৩         ২ |১৮            ২ |৩০            ৩ |৫১           ৩ |৯               ৩ |১৫               ১৭                ৩                     ৫ এখানে, ১৪৪ এর গুণনীয়কগুলো ২, ২, ২, ২, ৩, ৩ ২৪০ এর গুণনীয়কগুলো ২, ২, ২, ২, ৩, ৫ ৬১২ এর গুণনীয়কগুলো ২, ২, ৩, ৩, ১৭ ১৪৪, ২৪০ এবং ৬১২ এর সাধারণ মৌলিক গুণনীয়কগুলো হলো : ২, ২, ৩ ∴ ১৪৪, ২৪০ এবং ৬১২ এর গ.সা.গু= ২ × ২ × ৩ = ১২ উত্তর : গ.সা.গু ১২। (খ) ৫২৫, ৪৯৫ ও ৫৭০ সমাধান : ৫২৫, ৪৯৫ ও ৫৭০ কে মৌলিক গুণনীয়কে বিশ্লেষণ করে পাই,  ৩ |৫২৫         ৩ |৪৯৫          ২ |৫৭০     ৫ |১৭৫        ৩ |১৬৫           ৩ |২৮৫        ৫ |৩৫         ৫ |৫৫             ৫ |৯৫               ৭                    ১১                    ১৯ এখানে, ৫২৫ এর মৌলিক গুণনীয়কগুলো ৩, ৫, ৫, ৭ ৪৯৫ এর মৌলিক গুণনীয়কগুলো ৩, ৩, ৫, ১১ ৫৭০ এর মৌলিক গুণনীয়কগুলো ২, ৩, ৫, ১৯ ৫২৫, ৪৯৫ এবং ৫৭০ এর সাধারণ মৌলিক গুণনীয়কগুলো ৩, ৫। ∴ ৫২৫, ৪৯৫ এবং ৫৭০ এর গ.সা.গু. = ৩ × ৫ = ১৫ উত্তর : গ.সা.গু ১৫। (গ) ২৬৬৬, ৯৬৯৯ সমাধান : ২৬৬৬, ৯৬৯৯ কে মৌলিক গুণনীয়কে বিশ্লেষণ করে পাই, ২ |২৬৬৬              ৩ |৯৬৯৯    ৩১ |১৩৩৩          ৫৩|৩২৩৩             ৪৩                         ৬১ এখানে, ২৬৬৬ এর মৌলিক গুণনীয়কগুলো ২, ৩১, ৪৩ ৯৬৯৯ এর মৌলিক গুণনীয়কগুলো ৩, ৫৩, ৬১ ∴ ২৬৬৬ এবং ৯৬৯৯ এর মধ্যে কোনো সাধারণ মৌলিক গুণনীয়ক নেই। উত্তর : গ.সা.গু. ১। প্রশ্ন- ২ ভাগ প্রক্রিয়ায় গ.সা.গু. নির্ণয় কর : (ক) ১০৫, ১৬৫ সমাধান : ১০৫ ) ১৬৫ (১             ১০৫            ৬০ ) ১০৫ (১                       ৬০                       ৪৫ ) ৬০ (১                                 ৪৫                                 ১৫ ) ৪৫ (৩                                          ৪৫                                            ০ শেষ ভাজক ১৫। ∴ ১০৫ ও ১৬৫ এর গ.সা.গু. ১৫। উত্তর : গ.সা.গু. ১৫। (খ) ৩৮৫, ২৮৬, ৪১৮ সমাধান : ২৮৬ ) ৩৮৫ ( ১              ২৮৬                 ৯৯ ) ২৮৬ ( ২                           ১৯৮                            ৮৮ ) ৯৯ ( ১                                      ৮৮                                       ১১ ) ৮৮ ( ৮                                               ৮৮                                                 ০ আবার, ১১ ) ৪১৮ ( ৩৮                     ৩৩                        ৮৮                        ৮৮                          ০ এখানে, শেষ ভাজক ১১, যা ২৮৬ ও ৩৮৫ এর গ. সা. গু.। ∴ ২৮৬, ৩৮৫ ও ৪১৮ এর গ.সা.গু. ১১। উত্তর : গ.সা.গু. ১১। প্রশ্ন- ৩ মৌলিক গুণনীয়কের সাহায্যে ল.সা.গু. নির্ণয় কর : (ক) ১৫, ২৫, ৩০ সমাধান : এখানে, ১৫ = ৩ × ৫ ২৫ = ৫ × ৫ ৩০ = ২ × ৩ × ৫ ∴ ১৫ এর মৌলিক গুণনীয়কগুলো ৩, ৫ ২৫ এর মৌলিক গুণনীয়কগুলো ৫, ৫ ৩০ এর মৌলিক গুণনীয়কগুলো ২, ৩, ৫ প্রদত্ত সংখ্যাগুলোর মৌলিক গুণনীয়কে ২ আছে সর্বোচ্চ একবার, ৩ আছে সর্বোচ্চ একবার এবং ৫ সর্বাধিক দুইবার। এখন, ২ একবার, ৩ একবার ও ৫ দুইবার নিয়ে ধারাবাহিক গুণ করলে নির্ণেয় ল. সা. গু. পাওয়া যাবে। ∴ ল.সা.গু. = ২ × ৩ × ৫ × ৫ = ১৫০ উত্তর : ল.সা.গু. ১৫০। (খ) ২২, ৮৮, ১৩২, ১৯৮ সমাধান : ২ |২২      ২ |৮৮      ২ |১৩২      ২ |১৯৮      ১১         ২ |৪৪       ২ |৬৬      ৩ |৯৯                      ২ |২২      ৩ |৩৩   

৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত সমাধান অনুশীলনী ১.৩ (স্বাভাবিক সংখ্যা ও ভগ্নাংশ) Read More »

৬ষ্ঠ শ্রেণি গণিত সমাধান

৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত সমাধান অনুশীলনী ১.২ (স্বাভাবিক সংখ্যা ও ভগ্নাংশ)

ষষ্ঠ বা ৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত সমাধান প্রথম অধ্যায় স্বাভাবিক সংখ্যা ও ভগ্নাংশের অনুশীলনী ১.২ পোস্টে এই অনুশীলনীর সকল প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয়েছে। সকল অনুশীলনীর সমাধান লিংক নিচে শেয়ার করা হয়েছে। ৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত সমাধান অনুশীলনী ১.২ প্রশ্ন- ১ ৩০ থেকে ৭০ এর মধ্যে মৌলিক সংখ্যাগুলো লেখ। সমাধান : আমরা জানি, যেসব সংখ্যার গুণনীয়ক ১ এবং ঐ সংখ্যা ছাড়া অন্য কোনো গুণনীয়ক থাকে না তাদেরকে মৌলিক সংখ্যা বলে। ৩০ থেকে ৭০ এর মধ্যে মৌলিক সংখ্যাগুলো হলো : ৩১, ৩৭, ৪১, ৪৩, ৪৭, ৫৩, ৫৯, ৬১, ৬৭। উত্তর : ৩১, ৩৭, ৪১, ৪৩, ৪৭, ৫৩, ৫৯, ৬১, ৬৭। প্রশ্ন- ২ সহমৌলিক জোড়া নির্ণয় কর : (ক) ২৭, ৫৪ সমাধান : ২৭ ও ৫৪ কে মৌলিক উৎপাদকে বিশ্লেষণ করে পাই, ৩ |২৭             ২ |৫৪    ৩ |৯               ৩ |২৭       ৩                    ৩ |৯                                   ৩ এখানে, ২৭ = ১ × ৩ × ৩ × ৩ ৫৪ = ১ × ২ × ৩ × ৩ × ৩ ২৭ এর গুণনীয়কগুলো হলো ১, ৩, ৯, ২৭ ৫৪ এর গুণনীয়কগুলো হলো ১, ২, ৩, ৬, ৯, ১৮, ২৭, ৫৪। ∴ ২৭ ও ৫৪ এর মধ্যে সাধারণ গুণনীয়ক ১, ৩, ৯ ও ২৭ বিদ্যমান। সুতরাং তারা সহমৌলিক নয়। উত্তর : ২৫ ও ৫৪ সহমৌলিক নয়। (খ) ৬৩, ৯১ সমাধান : ৬৩ ও ৯১ কে মৌলিক উৎপাদকে বিশ্লেষণ করে পাই। ৩ |৬৩            ৭ |৯১    ৩ |২১               ১৩          ৭ এখানে, ৬৩ = ১× ৩ × ৩ × ৭ ৯১ = ১ × ৭ × ১৩ ৬৩ এর গুণনীয়কগুলো হলো ১, ৩, ৭, ৯, ২১, ৬৩ এবং ৯১ এর গুণনীয়কগুলো হলো ১, ৭, ১৩, ৯১ ∴ ৬৩ ও ৯১ এর মধ্যে সাধারণ গুণনীয়ক ১ ও ৭ বিদ্যমান। সুতরাং তারা সহমৌলিক নয়। উত্তর : ৬৩ ও ৯১ সহমৌলিক নয়। (গ) ১৮৯, ২১০ সমাধান : ১৮৯ ও ২১০ কে মৌলিক উৎপাদকে বিশ্লেষণ করে পাই, ৩ |১৮৯         ২ |২১০     ৩ |৬৩         ৩ |১০৫        ৩ |২১           ৫ |৩৫              ৭                  ৭ এখানে, ১৮৯ = ১ × ৩ × ৩ × ৩ × ৭ ২১০ = ১ × ২ × ৩ × ৫ × ৭ ১৮৯ এর গুণনীয়কগুলো হলো ১, ৩, ৭, ৯, ২১, ২৭, ৬৩, ১৮৯ এবং ২১০ এর গুণনীয়কগুলো হলো ১, ২, ৩, ৫, ৬, ৭, ১০, ১৪, ১৫, ২১, ৩০, ৩৫, ৪২, ৭০, ১০৫, ২১০ ∴ ১৮৯ ও ২১০ এর মধ্যে সাধারণ গুণনীয়ক ১, ৩, ৭ ও ২১ বিদ্যমান। সুতরাং, তারা সহমৌলিক নয়। উত্তর : ১৮৯ ও ২১০ সহমৌলিক নয়। (ঘ) ৫২, ৯৭ সমাধান : ৫২ ও ৯৭ কে মৌলিক উৎপাদকে বিশ্লেষণ করে পাই, ২ |৫২              ৯৭ |৯৭    ২ |২৬                  ১          ১৩ ৫২ = ১ × ২ × ২ × ১৩ ৯৭ = ১ × ৯৭ ৫২ এর গুণনীয়কগুলো হলো ১, ২, ৪, ২৬, ৫২ এবং ৯৭ এর গুণনীয়কগুলো হলো ১, ৯৭ ∴ ৫২ ও ৯৭ এর মধ্যে ১ ছাড়া অন্য কোনো সাধারণ গুণনীয়ক নেই। সুতরাং তারা সহমৌলিক। উত্তর : ৫২ ও ৯৭ সহমৌলিক। প্রশ্ন- ৩ নিচের কোন সংখ্যাগুলো নির্দেশিত সংখ্যা দিয়ে নিঃশেষে বিভাজ্য? (ক) ৩ দিয়ে : ৫৪৫, ৬৭৭৪, ৮৫৩৫ (খ) ৪ দিয়ে : ৮৫৪২, ২১৮৪, ৫২৭৪ (গ) ৬ দিয়ে : ২১৮৪, ১০৭৪, ৭৮৩২ (ঘ) ৯ দিয়ে : ৫০৭৫, ১৭৩৭, ২১৯৩ সমাধান : (ক) আমরা জানি, কোনো সংখ্যার অঙ্কগুলোর যোগফল ৩ দ্বারা বিভাজ্য হলে, ঐ সংখ্যাটি ৩ দ্বারা বিভাজ্য হবে। ৫৪৫ : ৫৪৫, ৩ দ্বারা বিভাজ্য কিনা তা নির্ণয়ের জন্য সংখ্যার অঙ্কগুলোকে যোগ করি। প্রদত্ত সংখ্যার অঙ্কগুলোর যোগফল = (৫ + ৪ + ৫) = ১৪ ∴ অঙ্কগুলোর যোগফল ১৪ = ৭ × ২ ; যা ৩ দ্বারা বিভাজ্য নয়। ∴ ৫৪৫, ৩ দ্বারা বিভাজ্য নয়। উত্তর : ৫৪৫,৩ দ্বারা বিভাজ্য নয়। ৬৭৭৪ : ৬৭৭৪, ৩ দ্বারা বিভাজ্য কিনা তা নির্ণয়ের জন্য সংখ্যার অঙ্কগুলোকে যোগ করি। প্রদত্ত সংখ্যার অঙ্কগুলোর যোগফল = (৬ + ৭ + ৭ + ৪) = ২৪ ∴ অঙ্কগুলোর যোগফল ২৪ = ৮ × ৩; যা ৩ দ্বারা বিভাজ্য। ∴ ৬৭৭৪, ৩ দ্বারা বিভাজ্য। উত্তর : ৬৭৭৪,৩ দ্বারা বিভাজ্য। ৮৫৩৫ : ৮৫৩৫, ৩ দ্বারা বিভাজ্য কিনা তা নির্ণয়ের জন্য সংখ্যার অঙ্কগুলোকে যোগ করি। ∴ প্রদত্ত সংখ্যার অঙ্কগুলোর যোগফল = (৮ + ৫ + ৩ + ৫) = ২১ ∴ অঙ্কগুলোর যোগফল ২১ = ৭ × ৩; যা ৩ দ্বারা বিভাজ্য। ∴ ৮৫৩৫, ৩ দ্বারা বিভাজ্য। উত্তর : ৮৫৩৫, ৩ দ্বারা বিভাজ্য। (খ) আমরা জানি, কোনো সংখ্যার একক ও দশক স্থানের অঙ্ক দুইটি দ্বারা গঠিত সংখ্যা ৪ দ্বারা বিভাজ্য হলে, ঐ সংখ্যাটি ৪ দ্বারা বিভাজ্য হবে। আবার একক ও দশক উভয় স্থানের অঙ্ক ০ হলেও প্রদত্ত সংখ্যাটি ৪ দ্বারা বিভাজ্য হবে। ৮৫৪২ : ৮৫৪২ সংখ্যায় একক ও দশক স্থানীয় অঙ্ক দুইটি দ্বারা গঠিত সংখ্যা হচ্ছে ৪২। এখন, ৪২ = ১ × ২ × ৩ × ৭ ; যা ৪ দ্বারা বিভাজ্য নয়। ∴ ৮৫৪২, ৪ দ্বারা বিভাজ্য নয়। উত্তর : ৮৫৪২, ৪ দ্বারা বিভাজ্য নয়। ২১৮৪ : ২১৮৪ সংখ্যায় একক ও দশক স্থানীয় অঙ্ক দুইটি দ্বারা গঠিত সংখ্যা হচ্ছে ৮৪। আবার, ৮৪ = ১ × ২ × ২ × ৩ × ৭ = ১ × ৪ × ৩ × ৭; যা ৪ দ্বারা বিভাজ্য। ∴ ২১৮৪, ৪ দ্বারা বিভাজ্য। উত্তর : ২১৮৪, ৪ দ্বারা বিভাজ্য। ৫২৭৪ : ৫২৭৪ সংখ্যায় একক ও দশক স্থানীয় অঙ্ক দুইটি দ্বারা গঠিত সংখ্যা হচ্ছে ৭৪। আবার, ৭৪ = ১ × ৩৭ × ২; যা ৪ দ্বারা বিভাজ্য নয়। ∴ ৫২৭৪, ৪ দ্বারা বিভাজ্য নয়। উত্তর : ৫২৭৪, ৪ দ্বারা বিভাজ্য নয়। (গ) আমরা জানি, কোনো সংখ্যা ২ এবং ৩ দ্বারা বিভাজ্য হলে সংখ্যাটি ৬ দ্বারাও বিভাজ্য হবে। ২১৮৪ : ২১৮৪ সংখ্যার একক স্থানীয় অঙ্ক ৪ জোড় সংখ্যা। ∴ ২১৮৪, ২ দ্বারা বিভাজ্য। আবার, সংখ্যাটির অঙ্কগুলোর যোগফল = (২ + ১ + ৮ + ৪) = ১৫ ∴ অঙ্কগুলোর যোগফল ১৫ = ৫

৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত সমাধান অনুশীলনী ১.২ (স্বাভাবিক সংখ্যা ও ভগ্নাংশ) Read More »

৬ষ্ঠ শ্রেণি গণিত সমাধান

৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত সমাধান অনুশীলনী ১.১ (স্বাভাবিক সংখ্যা ও ভগ্নাংশ)

৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত প্রথম অধ্যায় স্বাভাবিক সংখ্যা ও ভগ্নাংশ এর সকল অনুশীলনীর সমাধান দেওয়া হবে। এই পোস্টে শুধুমাত্র প্রথম অধ্যায় অনুশীলনী ১.১ এর সমাধান দেওয়া হলো এবং সকল অনুশীলনী ও অধ্যায়ের সমাধান লিংক নিচে দেওয়া হলো। ৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত অনুশীলনী ১.১ প্রশ্ন ও সমাধান প্রশ্ন- ১  নিচের সংখ্যাগুলো অঙ্কে লেখ : (ক) বিশ হাজার সত্তর, ত্রিশ হাজার আট, পঞ্চান্ন হাজার চারশ। সমাধান : বিশ হাজার সত্তর কোটি নিযুত লক্ষ অযুত হাজার শতক দশক একক ২ ০ ০ ৭ ০ কথায় প্রকাশিত সংখ্যাটি অঙ্কপাতনের পর দেখা যায় যে, শতক ও এককের ঘরে কোনো অঙ্ক নেই। সুতরাং এ খালি ঘরগুলোতে শূন্য (০) বসিয়ে সংখ্যাটি পাওয়া যায়। উত্তর : বিশ হাজার সত্তর = ২০,০৭০। ত্রিশ হাজার আট  কোটি নিযুত লক্ষ অযুত হাজার শতক দশক একক ৩ ০ ০ ০ ৮ কথায় প্রকাশিত সংখ্যাটি অঙ্কপাতনের পর দেখা যায় যে, শতক ও দশকের ঘরে কোনো অঙ্ক নেই। সুতরাং এ খালি ঘরগুলোতে শূন্য (০) বসিয়ে সংখ্যাটি পাওয়া যায়। উত্তর : ত্রিশ হাজার আট = ৩০,০০৮। পঞ্চান্ন হাজার চারশ কোটি নিযুত লক্ষ অযুত হাজার শতক দশক একক ৫ ৫ ৪ ০ ০ কথায় প্রকাশিত সংখ্যাটি অঙ্কপাতনের পর দেখা যায় যে, দশক ও এককের ঘরে কোনো অঙ্ক নেই। সুতরাং এ খালি ঘরগুলোতে শূন্য (০) বসিয়ে সংখ্যাটি পাওয়া যায়। উত্তর : পঞ্চান্ন হাজার চারশত = ৫৫,৪০০। (খ) চার লক্ষ পাঁচ হাজার, সাত লক্ষ দুই হাজার পঁচাত্তর।  সমাধান : চার লক্ষ পাঁচ হাজার কোটি নিযুত লক্ষ অযুত হাজার শতক দশক একক  ৪ ০ ৫ ০ ০ ০ কথায় প্রকাশিত সংখ্যাটি অঙ্কপাতনের পর দেখা যায় যে, অযুত, শতক, দশক ও এককের ঘরে কোনো অঙ্ক নেই। সুতরাং এ খালি ঘরগুলোতে শূন্য (০) বসিয়ে সংখ্যাটি পাওয়া যায়। উত্তর : চার লক্ষ পাঁচ হাজার = ৪,০৫,০০০। সাত লক্ষ দুই হাজার পঁচাত্তর  কোটি নিযুত লক্ষ অযুত হাজার শতক দশক একক  ৭ ০ ২ ০ ৭ ৫ কথায় প্রকাশিত সংখ্যাটি অঙ্কপাতনের পর দেখা যায় যে, অযুত ও শতকের ঘরে কোনো অঙ্ক নেই। সুতরাং এ ঘরগুলোতে শূন্য (০) বসিয়ে সংখ্যাটি পাওয়া যায়। উত্তর : সাত লক্ষ দুই হাজার পঁচাত্তর = ৭,০২,০৭৫। (গ) ছিয়াত্তর লক্ষ নয় হাজার সত্তর, ত্রিশ লক্ষ নয়শ চার। সমাধান : ছিয়াত্তর লক্ষ নয় হাজার সত্তর  কোটি নিযুত লক্ষ অযুত হাজার শতক দশক একক  ৭  ৬ ০ ৯ ০ ৭ ০ কথায় প্রকাশিত সংখ্যাটি অঙ্কপাতনের পর দেখা যায় যে, অযুত, শতক ও এককের ঘরে কোনো অঙ্ক নেই। সুতরাং এ খালি ঘরগুলোতে শূন্য (০) বসিয়ে সংখ্যাটি পাওয়া যায়। উত্তর : ছিয়াত্তর লক্ষ নয় হাজার সত্তর = ৭৬,০৯,০৭০। ত্রিশ লক্ষ নয়শ চার  কোটি নিযুত লক্ষ অযুত হাজার শতক দশক একক  ৩  ০ ০ ০ ৯ ০ ৪ কথায় প্রকাশিত সংখ্যাটি অঙ্কপাতনের পর দেখা যায় যে, অযুত, হাজার ও দশকের ঘরে কোনো অঙ্ক নেই। সুতরাং এ ঘরগুলোতে শূন্য (০) বসিয়ে সংখ্যাটি পাওয়া যায়। উত্তর : ত্রিশ লক্ষ নয়শ চার = ৩০,০০,৯০৪। (ঘ) পাঁচ কোটি তিন লক্ষ দুই হাজার সাত।  সমাধান : কোটি নিযুত লক্ষ অযুত হাজার শতক দশক একক  ৫  ০  ৩ ০ ২ ০ ০ ৭ কথায় প্রকাশিত সংখ্যাটি অঙ্কপাতনের পর দেখা যায় যে, নিযুত, অযুত, শতক ও দশকের ঘরে কোনো অঙ্ক নেই। সুতরাং এ খালি ঘরগুলোতে শূন্য (০) বসিয়ে সংখ্যাটি পাওয়া যায়। উত্তর : পাঁচ কোটি তিন লক্ষ দুই হাজার সাত = ৫,০৩,০২,০০৭। (ঙ) আটানব্বই কোটি সাত লক্ষ পাঁচ হাজার নয়।  সমাধান : কোটি নিযুত লক্ষ অযুত হাজার শতক দশক একক  ৯৮  ০  ৭ ০ ৫ ০ ০ ৯ কথায় প্রকাশিত সংখ্যাটি অঙ্কপাতনের পর দেখা যায় যে, নিযুত, অযুত, শতক ও দশকের ঘরে কোনো অঙ্ক নেই। সুতরাং এ খালি ঘরগুলোতে শূন্য (০) বসিয়ে সংখ্যাটি পাওয়া যায়। যেহেতু কোটির বামে সাধারণত কোনো নাম ব্যবহৃত হয় না, তাই কোটির সম্পূর্ণ মানকে একসাথে কোটির ঘরে বসাই । উত্তর : আটানব্বই কোটি সাত লক্ষ পাঁচ হাজার নয় = ৯৮,০৭,০৫,০০৯। (চ) একশ দুই কোটি পাঁচ হাজার সাতশ আট।  সমাধান : কোটি নিযুত লক্ষ অযুত হাজার শতক দশক একক  ১০২  ০  ০ ০ ৫ ৭ ০ ৮ কথায় প্রকাশিত সংখ্যাটি অঙ্কপাতনের পর দেখা যায় যে, নিযুত, লক্ষ, অযুত ও দশকের ঘরে কোনো অঙ্ক নেই। সুতরাং এ খালি ঘরগুলোতে শূন্য (০) বসিয়ে সংখ্যাটি পাওয়া যায়। যেহেতু কোটির বামে সাধারণত কোনো নাম লেখা হয় না, সেহেতু কোটির সম্পূর্ণ মানকে একত্রে কোটির ঘরে বসাই। উত্তর : একশ দুই কোটি পাঁচ হাজার সাতশ আট = ১০২,০০,০৫,৭০৮। (ছ) নয়শ পঞ্চান্ন কোটি সাত লক্ষ নব্বই।  সমাধান : কোটি নিযুত লক্ষ অযুত হাজার শতক দশক একক  ৯৫৫  ০  ৭ ০ ০ ০ ৯ ০ কথায় প্রকাশিত সংখ্যাটিকে অঙ্কপাতনের পর দেখা যায় যে, নিযুত, অযুত, হাজার, শতক ও এককের ঘরে কোনো অঙ্ক নেই। সুতরাং এ খালি ঘরগুলোতে শূন্য (০) বসিয়ে সংখ্যাটি পাওয়া যায়। যেহেতু কোটির বামে সাধারণত কোনো নাম লেখা হয় না, সেহেতু কোটির সম্পূর্ণ মানকে একত্রে কোটির ঘরে বসাই। উত্তর : নয়শ পঞ্চান্ন কোটি সাত লক্ষ নব্বই = ৯৫৫,০৭,০০,০৯০। (জ) তিন হাজার পাঁচশ কোটি পঁচাশি লক্ষ নয়শ একুশ।  সমাধান : কোটি নিযুত লক্ষ অযুত হাজার শতক দশক একক  ৩,৫০০  ৮  ৫ ০ ০ ৯ ২ ১ কথায় প্রকাশিত সংখ্যাকে অঙ্কপাতনের পর দেখা যায় যে, অযুত ও হাজারের ঘরে কোনো অঙ্ক নেই। সুতরাং এ খালি ঘরগুলোতে শূন্য (০) বসিয়ে সংখ্যাটি পাওয়া যায়। যেহেতু কোটির বামে সাধারণত কোনো নাম লেখা হয় না, সেহেতু কোটির সম্পূর্ণ মানকে একত্রে কোটির ঘরে বসাই। উত্তর : তিন হাজার পাঁচশ কোটি পঁচাশি লক্ষ নয়শ একুশ। = ৩,৫০০,৮৫,০০,৯২১। (ঝ) পঞ্চাশ বিলিয়ন তিনশ এক মিলিয়ন পাঁচশ আটত্রিশ হাজার।  সমাধান : বিলিয়ন মিলিয়ন হাজার শতক দশক একক ৫০ ৩০১ ৫৩৮ ০ ০ ০ কথায় প্রকাশিত সংখ্যাকে অঙ্কপাতনের পর দেখা যায়- শতক, দশক ও এককের ঘরে কোনো অঙ্ক নেই। সুতরাং এ খালি ঘরগুলোতে শূন্য (০) বসিয়ে সংখ্যাটি পাওয়া যায়। যেহেতু বিলিয়নের বামে কোনো নাম লেখা হয় না, সেহেতু বিলিয়নের সম্পূর্ণ মানকে একত্রে বিলিয়নের ঘরে বসাই। উত্তর : পঞ্চাশ বিলিয়ন তিনশ এক মিলিয়ন পাঁচশ আটত্রিশ হাজার = ৫০,৩০১,৫৩৮,০০০। প্রশ্ন- ২   নিচের সংখ্যাগুলো কথায় লেখ : (ক) ৪৫৭৮৯; ৪১০০৭; ৮৯১০৭১। সমাধান : ৪৫৭৮৯  সংখ্যাটির ডানদিক থেকে তিন ঘর পরে কমা (,) বসালে আমরা পাই ৪৫,৭৮৯। এখন, অযুত ও হাজারের ঘরের দুইটি অঙ্ক মিলিয়ে ৪৫, শতকের ঘরে ৭, দশকের ঘরে ৮ এবং এককের ঘরে ৯ অবস্থিত। সুতরাং সংখ্যাটিকে কথায় প্রকাশ করলে হয় : পঁয়তালি­শ হাজার সাতশ ঊননব্বই। (উত্তর) ৪১০০৭  সংখ্যাটির ডানদিক থেকে তিন ঘর পরে কমা (,) বসালে আমরা পাই ৪১,০০৭। এখন, অযুত এবং হাজারের ঘরের দুইটি অঙ্ক মিলিয়ে ৪১, শতক ও দশকের ঘরে ০ এবং এককের ঘরে ৭ অবস্থিত। সুতরাং সংখ্যাটিকে

৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত সমাধান অনুশীলনী ১.১ (স্বাভাবিক সংখ্যা ও ভগ্নাংশ) Read More »

৫ম শ্রেণির ইসলাম প্রথম অধ্যায় আকাইদ অনুশীলনী, সংক্ষিপ্ত ও সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

পঞ্চম/ ৫ম শ্রেণির ইসলাম প্রথম অধ্যায় আকাইদ-বিশ্বাস অনুশীলনী, সংক্ষিপ্ত ও সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হলো। ৫ম শ্রেণির ইসলাম প্রথম অধ্যায় আকাইদ ⇒ অনুশীলনীর প্রশ্ন ও সমাধান ক নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন : বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর : সঠিক উত্তরের পাশে টিক চিহ্ন (√) দাও। ১. আমাদের পালনকর্তা কে? ক. আব্বা-আম্মা খ. আল্লাহ তায়ালা গ. ডাক্তার ঘ. পীরমুর্শিদ ২. আল আসমাউল হুসনা বলা হয় কাকে? ক. মানুষের গুণাবলিকে খ. ফেরেশতার গুণাবলিকে গ. আল্লাহর গুণবাচক নামসমূহকে ঘ. নবিগণের গুণাবলিকে ৩. খালিক শব্দের অর্থ কী? ক. পালনকর্তা খ. সৃষ্টিকর্তা গ. রিজিকদাতা ঘ. দয়ালু ৪. বাসিরুন শব্দের অর্থ কী? ক. সর্বশ্রোতা খ. সহনশীল গ. সর্বশক্তিমান ঘ. সর্বদ্রষ্টা ৫. সামীউন শব্দের অর্থ কী? ক. সব শোনেন খ. সব জানেন গ. সব দেখেন ঘ. অতি সহনশীল ৬. সর্বশেষ নবির নাম কী? ক. হযরত ইউসুফ (আ) খ. হযরত ঈসা (আ) গ. হযরত মুহাম্মদ (স) ঘ. হযরত মুসা (আ) ৭. কাদীরুন শব্দের অর্থ কী? ক. সর্বশক্তিমান খ. সর্বশ্রোতা গ. সর্বদ্রষ্টা ঘ. সৃষ্টিকর্তা ==== উত্তরমালা ==== ১ খ ২ গ ৩ খ ৪ ঘ ৫ ক ৬ গ ৭ ক খ শূন্যস্থান পূরণ কর : ১. আনুগত্যের জন্য —- প্রয়োজন। ২. আল্লাহ তায়ালার গুণে —- গুণান্বিত করতে হবে। ৩. আল্লাহ তায়ালা আমাদের —-। ৪. আমরা একমাত্র আল্লাহ তায়ালার —- করব। ৫. আমরা কথা দিয়ে কথা —-। উত্তর : ১. ইমানের; ২. নিজেকে; ৩. রব; ৪. আনুগত্য; ৫. রাখব। গ ডান পাশের সঠিক শব্দগুলো দিয়ে বাম পাশের শব্দগুলোর সাথে মিল কর। ক্র. নং বাম ডান ১. গাফুরুন অর্থ অতিসহনশীল ২. হালিমুন অর্থ অতিক্ষমাশীল ৩. রাসুল অর্থ চিরস্থায়ী সুখের স্থান ৪. জান্নাত হলো চিরস্থায়ী কষ্টের স্থান ৫. জাহান্নাম অর্থ বার্তাবাহক উত্তর : ১. গাফুরুন অর্থ অতিক্ষমাশীল। ২. হালিমুন অর্থ অতিসহনশীল। ৩. রাসুল অর্থ বার্তাবাহক। ৪. জান্নাত হলো চিরস্থায়ী সুখের স্থান। ৫. জাহান্নাম অর্থ চিরস্থায়ী কষ্টের স্থান। ঘ সংক্ষিপ্ত উত্তর-প্রশ্ন : প্রশ্ন- ১ \ ইমান শব্দের অর্থ কী? উত্তর : ইমান শব্দের অর্থ বিশ্বাস স্থাপন। প্রশ্ন- ২ \ সারা বিশ্বের পালনকর্তা কে? উত্তর : সারা বিশ্বের পালনকর্তা একমাত্র আল্লাহ তায়ালা। প্রশ্ন- ৩ \ আমাদের দীনের নাম কী? উত্তর : আমাদের দীনের নাম ইসলাম। প্রশ্ন- ৪ \ আমরা কী বলে আল্লাহর শোকর আদায় করব? উত্তর : আমরা আল হামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন বলে আল্লাহর শোকর আদায় করব। প্রশ্ন- ৫ \ আখিরাত মানে কী? উত্তর : মৃত্যুর পরবর্তী জগৎকে বলা হয় আখিরাত। ⇒ বর্ণনামূলক প্রশ্ন ও উত্তর : প্রশ্ন- ১ \ আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে জানা ও ইমান আনার জন্য আমাদের কী কী জানা জরুরি? উত্তর : আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে জানা ও ইমান আনার জন্য আমাদের যেসব বিষয় জানা জরুরি তা হলো ১. আল্লাহ তায়ালার অস্তিত্ব, ২. আল্লাহ তায়ালার গুণাবলি, ৩. আল্লাহ তায়ালার ইচ্ছা অনুযায়ী জীবনযাপন করার সঠিক পথ, ৪. আল্লাহ তায়ালার পছন্দনীয় কাজ, যা আমরা করব ৫. আল্লাহ তায়ালার অপছন্দনীয় কাজ, যা থেকে আমরা দূরে থাকব; ৬. আল্লাহর ইচ্ছার বিরোধী পথে চলার পরিণাম, ৭. আল্লাহর আদেশ মেনে চলার পুরস্কার লাভের উদ্দেশ্যে কবর, কিয়ামত, হাশর, মিযান, জান্নাত ও জাহান্নাম সম্পর্কে জানা। প্রশ্ন- ২ \ মুমিন কাকে বলে? ইমানের ফল কী? উত্তর : ইসলামি পরিভাষায় যে ব্যক্তি আল্লাহর একত্ব, তাঁর গুণাবলি, তাঁর বিধান এবং তাঁর পুরস্কার ও শাস্তি সম্পর্কে জানে এবং অন্তর দিয়ে বিশ্বাস করে তাকে বলা হয় মুমিন। ইমানের ফল : ইমানের ফল হলো মানুষকে আল্লাহর অনুগত বান্দা হিসেবে গড়ে তোলা। একজন মানুষ যখন ইমান আনেন তখন তিনি মুমিন হিসেবে জীবনযাপন শুরু করেন। ইমানের দাবি অনুযায়ী মুমিন সবকিছুই করেন ইমানদারীর সাথে। একজন ইমানদার ব্যক্তিকে সবাই ভালোবাসে, সম্মান করে। তার ওপর আল্লাহর রহমত বর্ষিত হয়। প্রশ্ন- ৩ \ সারা বিশ্বের পালনকর্তা কে? তাঁর লালনপালনের একটি বর্ণনা দাও। উত্তর : আল্লাহ তায়ালা তাঁর সকল সৃষ্টিকে লালনপালন করেন। আমরা ভাত, মাছ, গোশত, নানারকম ফলমূল ও শাকসবজি খাই। আর পশুপাখি ও জীবজন্তু ঘাস, লতাপাতা, পোকামাকড় ইত্যদি খায়। আবার গাছপালা ও লতাপাতা মাটির নিচ থেকে তাদের শিকড় দিয়ে রস শুষে নেয়, পাতার সাহায্যে সূর্যের আলো থেকে খাদ্য প্রস্তুত করে। মানুষসহ পশুপাখি ও জীবজন্তু শ্বাস নেয় ও শ্বাস ফেলে। শ্বাস ফেলার সময় শ্বাসের সাথে আমাদের দেহ হতে কার্বন ডাইঅক্সাইড নামক এক প্রকার বিষাক্ত পদার্থ বের হয়। গাছপালা ও লতাপাতা এ বিষাক্ত পদার্থ খাদ্য তৈরির উপাদান হিসেবে গ্রহণ করে এবং অক্সিজেন ত্যাগ করে। আমরা শ্বাস নেওয়ার সময় সেই অক্সিজেন গ্রহণ করি। নদনদী, খালবিল, এমনকি গভীর সাগরে যে অসংখ্য মাছ ও অন্য জলজ প্রাণী রয়েছে তাদের জন্যও তিনি পানির নিচে শেওলা ও অন্যান্য খাদ্য সৃষ্টি করে দিয়েছেন। তারা তা খেয়ে বেঁচে থাকে। এভাবে মহান আল্লাহ তায়ালা সারাবিশ্বের সকল সৃষ্টিকে লালনপালন করেন। প্রশ্ন- ৪ \ আল্লাহ তায়ালার ৫টি গুণের নাম বাংলা অর্থসহ আরবিতে লেখ। উত্তর : আল্লাহ তায়ালার ৫টি গুণের নাম বাংলা অর্থসহ আরবিতে লেখা হলো : আল্লাহু গাফুরুন ﺍﷲ ﻏﻔﻮﺮ আল্লাহ অতিক্ষমাশীল আল্লাহু হালিমুন ﺍﷲ ﺤﻠﻴﻢ আল্লাহ অতিসহনশীল আল্লাহু সামিউন ﺍﷲ ﺴﻤﻴﻊ আল্লাহ সর্বশ্রোতা আল্লাহু বাসিরুন ﺍﷲ ﺑﺼﻴﺮ আল্লাহ সর্বদ্রষ্টা আল্লাহু কাদিরুন ﺍﷲ ﻘﺪﻴﺮ আল্লাহ সর্বশক্তিমান প্রশ্ন- ৫ \ আল্লাহ ক্ষমাশীল তা বুঝিয়ে লেখ। উত্তর : মানুষ শয়তানের প্ররোচনায় অন্যায় করে ফেলে। পাপকর্ম করে বসে। তখন যদি সে অনুতপ্ত হয়, ভুল স্বীকার করে, পাপ কাজ থেকে ফিরে আসে, আল্লাহ তায়ালার কাছে আন্তরিকভাবে ক্ষমা চায় তাহলে আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দেন। কেননা আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল। আল্লাহ তায়ালা বলেন, “হে আমার বান্দাগণ! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি অবিচার করেছ, আল্লাহর অনুগ্রহ হতে নিরাশ হয়ো না। আল্লাহ সব পাপ ক্ষমা করে দেবেন। তিনি তো ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু”। আমাদের ভুল হলে সাথে সাথে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইব। আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করে দেবেন। প্রশ্ন- ৬ \ নবি-রাসুলগণের শিক্ষার মূল কথাগুলো কী কী? উত্তর : নবি-রাসুলগণের শিক্ষার মূল কথাগুলো হলো : ১. তাওহিদ : আল্লাহ এক। তাঁর কোনো শরিক নেই। ২. রিসালাত : আল্লাহর বাণী মানুষের কাছে পৌঁছানো। ৩. দীন : আল্লাহর দেওয়া জীবনব্যবস্থা সম্পর্কে মানুষকে জানানো। ৪. আখলাক : চারিত্রিক গুণ ও ভালো ব্যবহারের নিয়ম-কানুন শিক্ষা দান। ৫. শরিয়ত : হালাল-হারাম ও জায়েজ-নাজায়েজের শিক্ষা প্রদান। ৬. আখিরাত : মৃত্যুর পরবর্তী জীবন সম্পর্কে জানানো। প্রশ্ন- ৭ \ আখিরাত জীবনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো কী কী? উত্তর : আখিরাত জীবনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো হলো : ১. কবর : কবর হলো আখিরাতের প্রথম ধাপ। কবরে দুজন ফেরেশতা আসেন এবং মৃত ব্যক্তিকে তিনটি প্রশ্ন করেন। পৃথিবীতে যারা পাপ কাজ থেকে বিরত রয়েছে, তারা কবরের প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পারবে। তাদের জন্য কবর হবে আরাম ও শান্তিময় স্থান। আর যারা পাপী, তারা সঠিক উত্তর দিতে পারবে না। তাদের জন্য কবর হবে আজাবের স্থান। ২. কিয়ামত : আল্লাহ তায়ালা একদিন বিশ্বজগৎ এবং এর ভিতরের সবকিছু ধ্বংস করে দেবেন। এ দিনটির

৫ম শ্রেণির ইসলাম প্রথম অধ্যায় আকাইদ অনুশীলনী, সংক্ষিপ্ত ও সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর Read More »

৫ম শ্রেণির ইসলাম তৃতীয় অধ্যায় আখলাক অনুশীলনী, সংক্ষিপ্ত ও সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

৫ম শ্রেণির ইসলাম তৃতীয় অধ্যায় আখলাক বা চরিত্র ও নৈতিক মূল্যবোধ অধ্যায়টির সকল অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর সেই সাথে অতিরিক্ত সংক্ষিপ্ত ও সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর নিচে দেওয়া হলো। ৫ম শ্রেণির ইসলাম তৃতীয় অধ্যায় আখলাক 👉 অনুশীলনীর প্রশ্ন ও সমাধান ক নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন : বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর : সঠিক উত্তরের পাশে টিক চিহ্ন (√) দাও : ১. আখলাক অর্থ কী? ক. আচরণ খ. সদাচার গ. সুন্দর ঘ. উত্তম ২. আমরা বেকার লোকদের কিসের ব্যবস্থা করে দেব? ক. কাজের খ. সেবার গ. মুক্তির ঘ. বস্ত্রের ৩. দেশপ্রেম অর্থ কী? ক. দেশের গান করা খ. দেশে বাস করা গ. দেশকে দেখা ঘ. দেশকে ভালোবাসা ৪. মহানবি (স) কোথায় হিজরত করেছিলেন? ক. কুফায় খ. তায়েফে গ. মদিনায় ঘ. মিশরে ৫. মানুষ অন্যায় করার পর অনুতপ্ত হলে আল্লাহ তাকে কী করেন? ক. স্মরণ করেন খ. ক্ষমা করেন গ. শাসন করেন ঘ. ত্যাগ করেন ৬. ভালো কাজে একে অপরকে কী করবে? ক. ধমক দেবে খ. মারবে গ. শাসন করবে ঘ. সহযোগিতা করবে ৭. সততা মানে কী? ক. ধৈর্যধারণ খ. সরলতা গ. সাধুতা ঘ. বিরোধিতা ৮. হযরত বায়েজিদ বোস্তামী (র) কোথাকার অধিবাসী ছিলেন? ক. ইরান খ. ইরাক গ. মিশর ঘ. লিবিয়া ৯. মানুষ যা চেষ্টা করে তাই পায়, এটি কার উক্তি? ক. মানুষের খ. ফেরেশতার গ. মহানবি (স)-এর ঘ. আল্লাহর ১০. মানুষের অধিকারকে কী বলা হয়? ক. মানবতা খ. মানবাধিকার গ. মানবধর্ম ঘ. মানব জাতি ১১. প্রাকৃতিক পরিবেশ কোনটি? ক. জানালা খ. দালান গ. দরজা ঘ. গাছপালা ১২. কোনটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ নয়? ক. বন্যা খ. ভ‚মিকম্প গ. অগ্নিকাÐ ঘ. ঘূর্ণিঝড়ৎ ==== উত্তরমালা ==== ১. খ ২. ক ৩. ঘ ৪. গ ৫. খ ৬. ঘ ৭. গ ৮. ক ৯. ঘ ১০. খ ১১. ঘ ১২. গ খ শূন্যস্থান পূরণ কর : ১. যার আচরণ ভালো সে সকলের সাথে ভালো —- করে। ২. মানুষ আল্লাহর সকল সৃষ্টির প্রতি —- দেখাবে। ৩. দেশপ্রেম —- অঙ্গ। ৪. মক্কা বিজয়ের পর মহানবি (স) মক্কাবাসীকে —- বলেছিলেন? ৫. সততা মানুষকে —- দেয়। ৬. মায়ের —- নিচে সন্তানের জান্নাত। ৭. চেষ্টা ও শ্রম —- চাবিকাঠি। উত্তর : ১. ব্যবহার; ২. দয়া; ৩. ইমানের; ৪. কী; ৫. মুক্তি; ৬. পায়ের; ৭. সাফল্যের গ. বাম পাশের কথাগুলোর সাথে ডান পাশের শব্দগুলো মিলাও : বাম ডান ১. তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম সেই লোক, যার চরিত্র দয়া দেখান না যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি দয়া দেখায় না আল্লাহ তার প্রতি পুরস্কার রয়েছে ৩. আমাদের জন্মভ‚মির নাম ময়লা ফেলব ৪. যে ক্ষমা করল তার জন্য আল্লাহর কাছে সহযোগিতা করবে ৫. আমরা সকলে ডাস্টবিনে সবচেয়ে সুন্দর ৬. তোমরা ভালো কাজে একে অপরকে বাংলাদেশ   উত্তর : ১. তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম সেই লোক, যার চরিত্র সবচেয়ে সুন্দর। ২. যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি দয়া দেখায় না আল্লাহ তার প্রতি দয়া দেখান না। ৩. আমাদের জন্মভ‚মির নাম বাংলাদেশ। ৪. যে ক্ষমা করল তার জন্য আল্লাহর কাছে পুরস্কার রয়েছে। ৫. আমরা সকলে ডাস্টবিনে ময়লা ফেলব। ৬. তোমরা ভালো কাজে একে অপরকে সহযোগিতা করবে। 👉 সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন : প্রশ্ন- ১ \ মহানবি (স) সুন্দর চরিত্র সম্পর্কে কী বলেছেন? উত্তর : মহানবি (স) সুন্দর চরিত্র সম্পর্কে বলেছেন, “তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম সেই লোক যার চরিত্র সবচেয়ে সুন্দর।” প্রশ্ন- ২ \ ‘সৃষ্টির সেবা’ কাকে বলে? উত্তর : আল্লাহর সকল সৃষ্টির প্রতি মানুষের দয়া দেখানো এবং সহানুভ‚তি প্রদর্শন করার নামই সৃষ্টির সেবা। প্রশ্ন- ৩ \ মহানবি (স) মক্কাবাসীদেরকে কিসের আহŸান জানিয়েছিলেন? উত্তর : মহানবি (স) মক্কাবাসীদেরকে সত্য ও ন্যায়ের পথে চলার আহŸান জানিয়েছিলেন। প্রশ্ন- ৪ \ ক্ষমাশীল ব্যক্তি কে? উত্তর : যার মন উদার, মানুষের জন্য যার দয়ামায়া বেশি, যে রাগ দমন করতে পারে সেই ক্ষমাশীল। প্রশ্ন- ৫ \ মন্দকাজ কাকে বলে? উত্তর : খারাপ ও অসৎ কাজকে মন্দ কাজ বলে। প্রশ্ন- ৬ \ যার মধ্যে সততা আছে তাকে কী বলে? উত্তর : যার মধ্যে সততা আছে তাকে সৎব্যক্তি বলা হয়। প্রশ্ন- ৭ \ আমরা পিতামাতার সাথে কীরূপ ব্যবহার করব? উত্তর : আমরা সবসময় পিতামাতার সাথে ভালো ব্যবহার করব। প্রশ্ন- ৮ \ আমরা পিতামাতার জন্য কী বলে দোয়া করব? উত্তর : আমরা পিতামাতার জন্য এই বলে আল্লাহর কাছে দোয়া করব যে, “হে আমার প্রতিপালক। পিতামাতা আমাকে যেভাবে শৈশবে স্নেহ-যতেœ লালনপালন করেছেন, আপনি তাদের প্রতি ঠিক তেমনি দয়া করুন।” প্রশ্ন- ৯ \ আমরা বাসার কাজের লোকদের সাথে কীরূপ ব্যবহার করব? উত্তর : আমরা বাসার কাজের লোকদের সাথে ভালো ব্যবহার করব। নিজেরা যা খাই, যা পরি তাই তাদের খেতে দেব, পরতে দেব। প্রশ্ন- ১০ \ মহানবি (স) শ্রমিকদের পারিশ্রমিক সম্পর্কে কী বলেছেন? উত্তর : মহানবি (স) শ্রমিকদের পারিশ্রমিক সম্পর্কে বলেছেন, ‘শ্রমিকের ঘাম শুকানোর পূর্বেই তার পারিশ্রমিক দিয়ে দাও’। প্রশ্ন- ১১ \ মানবজাতির আদিপিতা ও আদিমাতা কে কে ছিলেন? উত্তর : মানবজাতির আদিপিতা হযরত আদম (আ) এবং আদিমাতা হাওয়া (আ)। প্রশ্ন- ১২ \ প্রাকৃতিক পরিবেশ কাকে বলে? উত্তর : আমাদের চারপাশে যা কিছু আছে এসব কিছু নিয়েই আমাদের পরিবেশ। মানুষ, পশুপাখি, গাছপালা, মাটি, পানি, বায়ু, পাহাড়-পর্বত এসব কিছুই আমাদের পরিবেশ। এগুলোকে প্রাকৃতিক পরিবেশ বলা হয়। 👉 বর্ণনামূলক প্রশ্ন ও উত্তর : প্রশ্ন- ১ \ আমরা কোন কোন মন্দ আচরণ থেকে দূরে থাকব? উত্তর : আমরা যেসব মন্দ আচরণগুলো থেকে দূরে থাকব তা হলো : ১. আমরা কখনো মিথ্যা কথা বলবনা। ২. ঝগড়া-বিবাদ করব না। ৩. হিংসা করবনা। ৪. চুরি-ডাকাতি করবনা। ৫. ধূমপান করবনা। ৬. কটু কথা বলবনা। ৭. দেশের ও জনগণের ক্ষতি করবনা। ৮. আল্লাহর ইবাদত করতে ভুলবনা। প্রশ্ন- ২ \ আমরা কীভাবে মানুষের সেবা করব? উত্তর : আল্লাহর ইবাদতের পর আমাদের প্রথম দায়িত্ব হচ্ছে মানুষের সেবা করা। আমরা বিভিন্ন উপায়ে মানুষের সেবা করব। যেমন : ক্ষুধার্তকে খাদ্য দিয়ে, বস্ত্রহীনদের বস্ত্র দিয়ে, রোগীদের সেবা করে, আশ্রয়হীনদের আশ্রয় দিয়ে, পাড়া-প্রতিবেশীদের কারো সমস্যা দেখা দিলে তা সমাধানের চেষ্টা করে, অভাবী ও দুঃখীজনদের সাধ্যমতো সাহায্য-সহযোগিতা ইত্যাদির মাধ্যমে আমরা মানুষের সেবা করব। মহানবি (স) বলেছেন, তোমরা ক্ষুধার্তকে খাদ্য দাও, অসুস্থ ব্যক্তির সেবা কর এবং বন্দীকে মুক্তি দাও। তাছাড়াও বেকার লোকদের কাজের ব্যবস্থা করে দেওয়া, বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশী বিপদে পড়লে সাহায্য-সহযোগিতা করা একান্ত কর্তব্য প্রশ্ন- ৩ \ কী কী উপায়ে দেশের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করা যায়? উত্তর : নিম্নোক্ত উপায়ে আমরা দেশের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করতে পারি: ১. দেশের সকলের সাথে ভালো ব্যবহার করব, কেউ বিপদে পড়লে সাহায্য করব। ২. গৃহপালিত পশুপাখির যতœ নেব, তাদের কোনো কষ্ট দেবনা। ৩. বৃক্ষরোপণ করব, ফলমূলের গাছ লাগাব, গাছ নষ্ট করবনা, পাতা ছিঁড়বনা, ডাল ভাঙবনা। ৫. পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস অপচয় করবনা, জাতীয় সম্পদ রক্ষা করব। ৬. দেশকে ভালোবাসব, দেশের মানুষকে ভালোবাসব, সুন্দর সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলব। প্রশ্ন- ৪ \ মহানবি

৫ম শ্রেণির ইসলাম তৃতীয় অধ্যায় আখলাক অনুশীলনী, সংক্ষিপ্ত ও সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর Read More »

৫ম শ্রেণির গণিত ১৪ অধ্যায় সমাধান (ক্যালকুলেটর ও কম্পিউটার)

৫ম শ্রেণির গণিত ১৪ অধ্যায় সমাধান নিচে দেওয়া হলো। পঞ্চম শ্রেণির গণিত অনুশীলনী ১৪ ক্যালকুলেটর ও কম্পিউটার থেকে ছোট প্রশ্ন পরীক্ষায় এসে থাকে তাই এই অধ্যায়ের প্রস্তুতি গুরুত্বপূর্ণ। ৫ম শ্রেণির গণিত ১৪ অধ্যায় ক্যালকুলেটর ও কম্পিউটার অনুশীলনী ১৪ প্রশ্ন ও সমাধান ১. একটি ক্যালকুলেটর ব্যবহার করে নিচের হিসাবগুলো কর : (১) ১ × ২ × ৩ × ৪ × ৫ × ৬ × ৭ × ৮ × ৯ × ১০ (৩) ২.৪ ÷ {০.৩ × (৪০ × ০.১২৫ – ১)} – ২ (২) ১.১ × ১.১ × ১.১ × ১.১ × ১.১ × ১.১ (৪) (২.৩৫ × ৪.৯ – ০.১৫ × ৬.৩ + ২৭.৮৩) ÷ ১৫ সমাধান : ২. ক্যালকুলেটর ব্যবহার করে নিচের কাজগুলো কর : (১) ক্যালকুলেটরের চার কোণা থেকে চারটি সংখ্যা নাও (১, ৩, ৭ ও ৯) এবং এই সংখ্যাগুলো দ্বারা শুরু হয় এরকম ৩ অঙ্ক বিশিষ্ট সংখ্যা ঘড়ির কাটার বিপরীত দিক অনুসারে (বাম হাতের দিক) ৪ বার নাও। যোগফল কত হবে? (২) (১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮ ও ৯) থেকে যেকোনো সংখ্যা নাও এবং এই সংখ্যাগুলো দ্বারা শুরু হয় এরকম ৩ অঙ্ক বিশিষ্ট সংখ্যা ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিক অনুসারে (বাম হাতের দিক) অথবা ঘড়ির কাঁটার দিক অনুসারে (ডান হাতের দিক) ৪ বার নাও। যোগফল কত হবে? কেন উত্তর তার কারণ চিন্তা কর। ২১৪ + ৪৭৮ + ৮৯৬ + ৬৩২ = ৮৭৪ + ৪১২ + ২৩৬ + ৬৯৮ = সমাধান : (১) কারণ : প্রতিটি যোগে পৃথকভাবে সংখ্যাগুলোর একক, দশক ও শতক স্থানীয় অঙ্কগুলো সমান। যেমন : প্রথম যোগে একক স্থানীয় অঙ্কগুলো হচ্ছে ৩, ৯, ৭, ১ ও দ্বিতীয় যোগে একক স্থানীয় অঙ্কগুলো হচ্ছে, ৯, ৭, ১, ৩। উভয়ক্ষেত্রেই অঙ্কগুলো সমান কিছু বিন্যাস বিভিন্ন তাই প্রতিটি যোগের যোগফল সমান। (২) (১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮ ও ৯) থেকে যেকোনো সংখ্যা নাও এবং এই সংখ্যাগুলো দ্বারা শুরু হয় এরকম ৩ অঙ্ক বিশিষ্ট সংখ্যা ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিক অনুসারে (বাম হাতের দিক) অথবা ঘড়ির কাঁটার দিক অনুসারে (ডান হাতের দিক) ৪ বার নাও। যোগফল কত হবে? কেন উত্তর ২২২০ তার কারণ চিন্তা কর। কারণ : (১) এর অনুরূপ। 🔶🔶 পঞ্চম শ্রেণির গণিত সকল অধ্যায় 🔶🔶 পঞ্চম শ্রেণির সকল বিষয়  

৫ম শ্রেণির গণিত ১৪ অধ্যায় সমাধান (ক্যালকুলেটর ও কম্পিউটার) Read More »

Scroll to Top