Author name: Masud Rana

সেরা গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স ২০২৪

সেরা গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স ২০২৪

অনেকেরই গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স করে গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার ইচ্ছা রয়েছে। কিন্তু বুঝতে পারছেন না কোথায় ফ্রিতে অথবা পেইড গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স করবেন। আজকের পোস্টে গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়লে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কে বিস্তর একটি ধারণা পাবেন সেই সাথে আপনার কি গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখা উচিত নাকি উচিত না অথবা কোর্স করে গ্রাফিক্স ডিজাইন লিখতে চাইলে কোথায় শিখবেন সেই বিষয়ে ধারণা পাবেন। গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স: শুরু করার আগে যা জানা জরুরি গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখা শুরু করার আগে আমাদের অনেক কিছু জেনে নেওয়া দরকার। অনেকেই হুট করে কিছু না বুঝে, কারো কাছ থেকে কোনো সাজেশন না নিয়ে কোর্স প্রোভাইডারদের কথায় ভুলে কোর্স শরু করে দেন। কিন্তু গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখা শুরু করার আগে আপনাকে যে বিষয়গুলো শুরুতেই জানতে হবে তা নিচে আলোচনা করা হলো। গ্রাফিক্স ডিজাইন কী? গ্রাফিক্স ডিজাইন হল এমন একটি শিল্প যা একটি ধারণাকে বা তথ্যকে ছবির/চার্ট/গ্রাফিকের মাধ্যমে প্রকাশ করে। গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা বিভিন্ন মাধ্যমের মাধ্যমে গ্রাফিক্স তৈরি করে, যেমন পোস্টার, ব্যানার, লোগো, ওয়েবসাইট, ব্র্যান্ডিং, ইত্যাদি। গ্রাফিক্স ডিজাইন বর্তমান সময়ে অনলাইন ও অফলাইনে খুবই জনপ্রিয় একটি পেশা। এবং সেই সাথে এই সেক্টরের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। বিহ:বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশেও গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের চাহিদা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। তাই, যারা গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে ক্যরিয়ার গড়তে চান তাদের জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইন ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করা একটি ভালো উদ্যোগ হতে চলেছে। কিন্তু হুট করে নয়। আগে জানুন তারপর সিদ্ধান্ত নিন। BUY NOW গ্রাফিক্স ডিজাইনের সবকিছু ( ২৩ টি কোর্স, ৩০০০+ ডিজাইন, প্রিমিয়াম সফটওয়ার, পিডিএফ বই ইত্যাদি) গ্রাফিক্স ডিজাইনে কী করতে হয়? গ্রফিক্স ডিজাইনে কাজের কোনো শেষ নেই। প্রায় সব সেক্টরেই গ্রাফিক্স ডিজাইন প্রয়োজন হয়। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রাফিক্স ডিজাইন কাজ তুলে ধরা হলো:- লোগো এবং আইকন তৈরি করা পোস্টার, ব্যানার এবং অন্যান্য বিজ্ঞাপনী উপকরণ তৈরি করা ওয়েবসাইট এবং অন্যান্য ডিজিটাল সামগ্রীর ডিজাইন করা মুদ্রিত সামগ্রী, যেমন ক্যাটালগ এবং ম্যাগাজিন, ডিজাইন করা মাল্টিমিডিয়া সামগ্রী, যেমন ভিডিও এবং অ্যানিমেশন, ডিজাইন করা গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স কত ধরণের? গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স বিভিন্ন ধরনে হয়ে থাকে। এর মধ্যে প্রধাণত রয়েছে: অনলাইন কোর্স: অনলাইন কোর্সগুলি তুলনামূলকভাবে কম খরচে এবং আপনার সুবিধামতো সময়ে শিখতে পারবেন। ইনস্টিটিউট কোর্স: ইনস্টিটিউট কোর্সগুলিতে আপনি একজন প্রশিক্ষকের কাছ থেকে সরাসরি শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবেন। সেলফ লার্নিং: আপনি নিজে নিজেও গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে পারেন। তবে, এক্ষেত্রে আপনাকে প্রচুর পরিশ্রম করতে হবে এবং বিভিন্ন সোর্স (ইউটিউব, গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স বই, সোসাল মিডিয়া ইত্যাদি)   থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে হবে। গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স ফি কত? গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্সের ফি কত তা বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করে। এর মধ্যে রয়েছে কোর্সের ধরন, কোর্সের বিষয়বস্তু, কোর্সের মেয়াদ, ইত্যাদি। অনলাইন কোর্সগুলির খরচ তুলনামূলকভাবে কম। সাধারণত, এই কোর্সগুলির খরচ ৫০০০ থেকে ১০০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। ইনস্টিটিউট কোর্সগুলির খরচ একটু বেশি। সাধারণত, এই কোর্সগুলির খরচ ১০০০০ থেকে ৩০০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। তবে অনেক ফ্রী গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স রয়েছে অনলাইনে। অনেকে আবার ফেজবুকে প্রচার করে ৯৯ টাকাই গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স । তবে এগুলো থেকে দুরে থাকবেন। এগুলো কিনে কখনই আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে পারবেন না। গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স করার সুবিধাসমূহ গ্রাফিক্স ডিজাইনের মূল নীতি ও কৌশল সম্পর্কে জানতে পারবেন। বিভিন্ন গ্রাফিক্স সফটওয়্যার সম্পর্কে ও এর ব্যবহার শিখতে পারবেন। আপনার গ্রাফিক্স ডিজাইন বিষয়ে দক্ষতা উন্নত করতে পারবেন। গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে বিভিন্ন লোকাল কোম্পানিতে চাকরি করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে পারবেন। গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্সে ব্যবহৃত সফটওয়্যার সমূহ: গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্সে খুব ভারি সফটওয়্যার ব্যবহার হয়ে থাকে। যেগুলো হতে পারে:- Adobe Photoshop. Adobe Illustrator. Adobe InDesign. Adobe PageMaker. Inkspace. CorelDRAW. QuarkXPress. GIMP. গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্সে ব্যবহৃত কম্পিউটার কনফিগারেশন গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে হবে আপনাকে ভালো মানের অর্থাৎ মোটামুটি দামি মাদারবোর্ড, প্রসেসর, র‌্যাম, হার্ডডিস্ক, মনিটর, গ্রাফিক্স কার্ড কিনতে হবে। অর্থাৎ আপনাকে মোটামুটি ৫০,০০০ টাকা থেকে ১,৫০,০০০ টাকার মধ্যে একটি ল্যাপটপ অথাব ডেক্সটপ কম্পিউটার কিনতে হবে। গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স কাদের জন্য এবার আসা যাক গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্সটি কাদের জন্য। উপরের তথ্যগুলো পড়ে নিশ্চয় আপনি একটু নড়েচড়ে বসেছেন। এবার আমরা জানবো আসলে গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্সটি কাদের জন্য ফলপ্রসূ হতে চলেছে।  গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে প্রয়োজনীয় দক্ষতাসমূহ সৃজনশীলতা ** ( সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ) সমস্যা সমাধানের দক্ষতা সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতা কম্পিউটার ব্যবহারের দক্ষতা উপরের দক্ষতাগুলো যদি আপনার মধ্যে থেকে থাকে তাহলে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার জন্য প্রথম ধাপ পার করলেন। এবার চলুন দেখা যাক আপনার নিচের প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ আছে কিনা। গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ আপনার গ্রাফিক্স ডিজাইনের প্রতি আগ্রহ থাকতে হবে। সময় এবং অর্থ ব্যয় করার সমার্থ ও মন-মানসিকতা থাকতে হবে। ভাল মানের ল্যাপটপ বা কম্পিউটার থাকতে হবে। ইন্টারনেট স্পিড ও প্যাকেজ থাকতে হবে। উপরের বিষয়গুলো জানার পরও যদি আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে আগ্রহী হন তাহলে আপনাকে আমন্ত্রণ গ্রাফিক্স ডিজাইন সেক্টরে। আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনে ক্যারিয়ার গড়তে চান, তাহলে গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স শুরু করার জন্য এখনই ভালো সময়। এবার আপনি নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন। গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স কোথায় করবেন উপরের তথ্যগুলো বিশ্লেষণ করার পর যদি আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে চান তাহলে নিচের বিষয়গুলো একটু মনোযোগ সহকারে পড়ুন। গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স করার জন্য বিভিন্ন জায়গা রয়েছে। আপনি একটি কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স করতে পারেন, বা অনলাইনে বা স্ব-শিক্ষার মাধ্যমে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে পারেন। BUY NOW গ্রাফিক্স ডিজাইনের সবকিছু ( ২৩ টি কোর্স, ৩০০০+ ডিজাইন, প্রিমিয়াম সফটওয়ার, পিডিএফ বই ইত্যাদি) কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স করা হল গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার সবচেয়ে ভালো উপায়। এই কোর্সগুলিতে আপনাকে গ্রাফিক্স ডিজাইনের মূল নীতি সহ, বিভিন্ন ধরনের গ্রাফিক্স সফটওয়্যার ব্যবহার ও সেই সাথে গ্রাফিক্স ডিজাইনের ব্যাসিক শেখাবে। কিন্তু মনে রাখতে হবে এই কোর্সগুলোতে আপনি যা শিখবেন তা দিয়ে অনলাইনে উপার্জন করতে পারবেন না। বাংলাদেশে গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স করানো হয় এমন কিছু কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় হল: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চারুকলা অনুষদ শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি (আইইউবিএটি) ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ডিজাইন (এনআইডি) অনলাইনে গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স অনলাইনে গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স করা হল গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখা ও উপর্জনের একটি সেরা উপায়। এ ই কোর্সগুলি আপনাকে আপনার সুবিধামতো সময়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে সাহায্য করবে সেই সাথে  গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে কিভাবে অনলাইন থেকে উপার্জন করতে হয় তাও শেখাবে। অনলাইনে গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স করান এমন কিছু নামকরা গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার ওয়েবসাইট হল: Udemy Coursera 10 Minute School edX Skillshare সরকারি গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স স্ব-শিক্ষার মাধ্যমে গ্রাফিক্স ডিজাইন স্ব-শিক্ষার মাধ্যমে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে হলে আপনাকে প্রচুর পরিমাণে অনুশীলন করতে হবে। আপনি বিভিন্ন ধরনের গ্রাফিক্স ডিজাইন টিউটোরিয়াল এবং রেফারেন্স থেকে সাহায্য নিতে পারেন। সেই সাথে ইউটিউব, গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স বই, গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স pdf, 

সেরা গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স ২০২৪ Read More »

কম দামে বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানি

কম দামে বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানি

ওয়েব হোস্টিং সেবা বর্তমানে বাংলাদেশে খুবই চহিদাসম্পন্ন একটি সেবা, তাই বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানি নির্বাচন করা খুবই কঠিন ও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এখানে খুব গুরুত্বের সাথে বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানি একটি ওয়েবসাইট তৈরি ও পরিচালনার জন্য হোস্টিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি জিনিস। একটি সাইটের পারদর্শিকতা নির্ভর করে ওয়েব হোস্টিংয়ের উপর। তাই ভালো হোস্টিং নির্বাচন করা খুবই প্রয়োজনীয়। যারা ব্যাক্তিগত কাজে, উকমার্স ব্যাবসার কাজে নতুন ওয়েবসাইট তৈরি করতে যাচ্ছেন। অথবা যারা ব্লগিং করে ইনকাম করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানি নির্বাচন করা প্রথম কাজ হিসেবে গণ্য করা যেতে পারে। করণ হোস্টিংয়ের উপর কয়েকটা জিনিস নির্ভর করে যথা: সাইট লোডিং স্পিড গুগল র‌্যাংকিং ইউজার বাউন্স ব্যাক সেরা হোস্টিং কোম্পানির জন্য মানদণ্ড একটি হোস্টিং কোম্পানির যে সকল দিকগুলো দেখে আমারা বুঝতে পারবো এটি একটি সেরা হোস্টিং কোম্পানি সে সকল ‍দিকগুলো হলো:- নির্ভরযোগ্যতা এবং আপটাইম গতি এবং কর্মক্ষমতা গ্রাহক সেবা মূল্য এবং পরিকল্পনা ব্যান্ডউইথ সিকিউরিটি সেরা হোস্টিং কোম্পানি নির্বাচন সেরা হোস্টিং কোম্পানি নির্বাচনের আগে আপনার ঠিক করা উচিত আপনি কি কাজে হোস্টিং ব্যবহার করবেন। যেমন আপনি অনেক ধরনের কাজে হোস্টিং ব্যাবহার করতে পারেন। হোস্টিং ব্যাবহারের উদ্যেশ্যর উপর নির্ভর করে আমরা আপনাকে হোস্টিং কোম্পানি সাজেস্ট করতে পারি। আপনি নিচের কোন কারণে হোস্টিং ব্যাবহার করতে চাচ্ছেন। ব্লগিং ব্যাক্তিগত প্রোফাইল ক্ষুদ্র ব্যাবসা বৃহৎ ব্যাবসা উকমার্স ব্যাবসা উপরের কারণগুলো মধ্যে থেকে আপনার কারণটি নির্বাচন করার পর আপনাকে জানতে হবে কি কি ধরণের হোস্টিং পাওয়া যায় এবং কোন ধরণের হোস্টিং কোন কাজের জন্য ভালো। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক হোস্টিং কয় ধরণের হয়ে থাকে। হোস্টিং এর প্রকারভেদ হোস্টিং কোম্পানিগুলো বিভিন্ন প্যাকেল থকলেও হোস্টিং মূলত তিন প্রকার। যথা:- শেয়ার্ড হোস্টিং, ভিপিএস হোস্টিং ও ডেডিকেটড হোস্টিং উপরের শব্দগুলোর সাথে আপনি যদি প্ররিচিত না হয়ে থাকেন তাহলে আমরা আপনাকে সহজ ভাষায় বোঝাতে যাচ্ছি। শেয়ার্ড হোস্টিং হচ্ছে একটি মূল হোস্টিংকে কয়েকটা অংশে ভাগ করে কয়েকজন গ্রাহকে দেওয়া হয়। ঠিক যেমন শিক্ষার্থীরা একটি ম্যাস ভাড়া নিয়ে সেখানে থাকে। এটি ছোট পরিসরে কোনো ওয়েবসাইট বানানোর জন্য ব্যাবহার করা যেতে পারে (যেমন: ব্লগিং, ব্যাক্তিগত পোর্টফলিও ইত্যাদি)।  এবার আসা যাক ভিপিএস হোস্টিং এর ব্যাপারে। ভিপিএস হোস্টিং শেয়ার্ড হোস্টিংয়ের মত কয়েকটা সাইট যুক্ত করা যায় কিন্তু তা একটি ইউজার কন্ট্রোলে। অর্থাৎ একজন ব্যাবহারকারীই ঐ হোস্টিংয়ের র‍্যাম, সিপিউ স্পিড, ব্যান্ডউইথ ইত্যাদি ব্যাবহার করতে সেখানে অন্য কেউ ভাগ বসাবে না। অর্থাৎ এটি মাঝারি থেকে বৃহৎ ব্যাবসার জন্য ব্যাবহার করা যেতে পারে (যেমন: কোনো আইটি কম্পানি, উকামার্স ব্যাবসা ইত্যাদি)। এটাতে অনেক ভিজিটর আসলেও খুব একটা সমস্যা হবেনা। চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক ডেডিকেটড হোস্টিং এর ব্যাপারে। এটি শুধুমাত্র একজন ব্যাবহারকারীর জন্য নেওয়া হয়। এখানে সব দায় দায়িত্ব থাকবে ঐ মালিকের উপর। এক্ষেত্রে সিকিউরিটি ও পরিচালনার দক্ষতা থাকতে হবে ব্যাবহারকারিকে। এটি তুলনামূলক বেশি ব্যায়বহুল। বৃহৎ পরিসরের ব্যাবসা, ব্যাংক, সরকারি কোনো কাজে এই ধরণের হোস্টিং ব্যবহার করা হয়। উপরের আলোচনা থেকে আপনি নিশ্চয় বুঝতে পারছেন আপনার জন্য কোন ধরণের হোস্টিং নেওয়া যুক্তিযুক্ত হবে। এবার দেখে নেওয়া যাক বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানিগুলো কোন ধরণের হোস্টিংয়ে কিকি ফিচার রেখেছে ও কত দাম নির্ধারণ করেছে। বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানির পরিচিতি হোস্টিং সেবার জন্য একটি ভাল কোম্পানি নির্বাচন করা সহজ নয়। এই কঠিন কাজটি সহজ করে দেওয়ার দায়িত্ব আজ আমাদের। এখানে এমনভাবে হোস্টিং নির্বাচনের টিপস্ দেওয়া হবে যাতে আপনি সহাজেই বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানি নির্বাচন করতে পারেন। কার জন্য আপনাকে কষ্ট করে পোস্টটি সম্পুর্ণ পড়তে হবে। বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানির তালিকা বাংলাদেশে অনেক হোস্টিং প্রদানকারী কোম্পানি রয়েছে এদের সবগুলো তালিকা দেওয়া কঠিন ও ঝামেলাপূর্ণ। তাই এখানে বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং সেবা প্রদানকারী কোম্পানিগুলির মধ্যে কিছু অত্যন্ত পরিচিত কোম্পানি নিয়ে আলোচনা হবে। এই কোম্পানিগুলির বৈশিষ্ট্য, সুবিধা এবং প্ল্যান সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হবে। প্রথমে শুধুমাত্র এদের তালিকা দেখে নেওয়া যাক। ১। ExonHost ২। BengaliHost ৩। HostSeba ৪। It Nut Hosting ৫। Ebnhost ৬। Dianahost ৭। Putulhost ৮। hostingbangladesh.com ৯। Mylighthost ১0। Hostever বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানিগুলোর তুলনামূলক আলোচনা ১। ExonHost ডোমেইন ও হোস্টিং এর সাথে পরিচিত এমন কেও নাই যে জিওনহোস্টের নাম শোনেনি। এমন সকল হোস্টিং প্রোভাইডাররাও অনেক সময় ExonHost থেকে হোস্টিং কেনার সাজেস্ট করে থাকে। তাই আমরা ExonHost নামটাই প্রথমে রেখেছি। এখানে আপনি সব ধরনের হোস্টিং পেয়ে যাবেন। অন্যান্য হোস্টিং প্রোভাইডারদের থেকে এখানে একটু দাম বেশি হতে পারে কিন্তু সার্ভিস সবথেকে ভালো হবে নিশ্চিত করে বলা যায়। এখানে সহ নিচের সকল কোম্পানিতে বিকাশ অথবা নগদ এর সাহায্যে ডোমেইন হোস্টিং কেনা যায়। ExonHost কোম্পানির শুধু ভালো দিকগুলোই আমরা পেয়েছি। নিচে এই কম্পনির ফিচার, ভালো ও খারাপ দিক তুল ধরা হলো। হোস্টিং ফিচারের নাম সুবিধা (আছে/নাই) ১. ওয়ান ক্লিক ইন্সটল সুবিধা ✔️ ২. অটো ব্যাকআপ ✔️ ৩. ফ্রি SSL Certificate ✔️ ৪. ৩০ দিনের টাকা ফেরত গ্যারান্টি ✔️ ৫. ডাটা সেন্টার Global ৬. সিকিউরিটি Rock-Solid ৭. ২৩/৭ সাপোর্ট ✔️ ৮. High-Performance SSD Servers ✔️   ২। BengaliHost আমাদের পছন্দের তালিকায় দ্বিতীয় নম্বরে রয়েছে  Bengali Host। বাংলাদেশের পুরাতন হোস্টিং কোম্পানিগুলোর মধ্যে ওয়েব হোস্ট বিডি অন্যতম। এখানেও আপনারা সকল ‍ধরণের হোস্টিং প্যাকেজ পেয়ে যাবেন সুলভ মূল্যে। হোস্টিংয়ের সাথে সাথে কম দামে ডোমেইন ও পেয়ে যাবেন এখানে সাথে অন্যান্য কোম্পানির মত ট্রান্সফার সুবিধা। এখানে অনেকগুলো প্যাকেজ পাবেন ও আপনার ইচ্ছামত সেরা হোস্টিং প্যাকেজটি নিতে পারবেন।   হোস্টিং ফিচারের নাম সুবিধা (আছে/নাই) ১. ওয়ান ক্লিক ইন্সটল সুবিধা ✔️ ২. অটো ব্যাকআপ ✔️ ৩. ফ্রি SSL Certificate ✔️ ৪. ৩০ দিনের টাকা ফেরত গ্যারান্টি ✔️ ৫. ডাটা সেন্টার Bangladesh ৬. সিকিউরিটি Rock-Solid ৭. ২৩/৭ সাপোর্ট ✔️ ৮. High-Performance NVMe Servers ✔️   ৩। HostSeba বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানিগুলোর মধ্যে HostSeba একটি। এখানেও আপনারা শেয়ার, ভিপিএস, রিসেলার, ডেডিকেটেড হোস্টিং পেয়ে যাবেন। সাথে উপরের কোম্পানিগুলোর মত BDIX হোস্টিং ও পেয়ে যাবেন। এখানে ফ্রি মাইগ্রেশন সুবিধা রয়েছে। প্রতিদিন ব্যাকআপের মত সুবিধাও এই কোম্পানি দিয়ে থাকে। হোস্টিং ফিচারের নাম সুবিধা (আছে/নাই) ১. ওয়ান ক্লিক ইন্সটল সুবিধা ✔️ ২. অটো ব্যাকআপ ✔️ ৩. ফ্রি SSL Certificate ✔️,❌ ৪. ৩০ দিনের টাকা ফেরত গ্যারান্টি ✔️ ৫. ডাটা সেন্টার Bangladesh, USA ৬. সিকিউরিটি ✔️ ৭. ২৩/৭ সাপোর্ট ✔️ ৮. High-Performance SSD Servers ✔️   ৪। It Nut Hosting কম দামে বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানিগুলোর অন্যতম হল It Nut Hosting। এখানে অন্যান্য কোম্পানিগুলো তুলনায় সস্থায় ডোমেইন হোস্টিং পাওয়া যায়। এখানে ওয়েব, বিডিআইএক্স, উইনডোজ, ভিপিএস, ও আরডিবি হোস্টিং পাওয়া যায়। আমাদের একটে ডোমেইন এই হোস্টিং সার্ভার থেকে কেনা আছে। হোস্টিং ফিচারের নাম সুবিধা (আছে/নাই) ১. ওয়ান ক্লিক ইন্সটল সুবিধা ✔️ ২. অটো ব্যাকআপ ✔️ ৩. ফ্রি SSL Certificate ❌ ৪. ৩০ দিনের টাকা ফেরত গ্যারান্টি ✔️ ৫. ডাটা সেন্টার Bangladesh, USA, Canada, Singapore ৬. সিকিউরিটি

কম দামে বাংলাদেশের সেরা হোস্টিং কোম্পানি Read More »

সবচেয়ে কম দামে ডোমেইন কোথায় পাওয়া যায়

সবচেয়ে কম দামে ডোমেইন কোথায় পাওয়া যায়

একটি ওয়েবসাইটের তৈরির আগে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হলো সঠিক ডোমেইন নাম ক্রয়। বিনিয়োগ কম হলে আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো সবচেয়ে কম দামে ডোমেইন ক্রয়। আজকের পোস্টে বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে কম দামে ডোমেইন কোথায় পাওয়া যায় সেটা নিয়ে আলোচনা করা হবে। কম দামে ডোমেইন সবচেয়ে কম দামে ডোমেইন কেনার আগে যে বিষয়গুলো সম্পর্কে বিষদ জানতে হবে তা নিচে আলোচনা করা হলো। ডোমেইন কি? ডোমেইন হলো একটি নাম হল যা ইন্টারনেটে একটি স্থায়ী ওয়েবসাইট বা ওয়েব পেজের ঠিকানা। এটি একটি অনন্য নাম যা ইন্টারনেটে ওয়েবসাইটের অ্যাড্রেস হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডোমেইনের মাধ্যমে ওয়েবপেজের মালিক ও ব্যবহারকরীরা ওয়েবসাইটে অ্যাক্সেস করতে পারে। এক কথায় বলতে গেলে বলা যায় যে, ডোমেইন হল একটি ওয়েবসাইটের ঠিকানা বা নাম, যা ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করার জন্য ব্যবহার হয়। উদাহরণস্বরূপ, “www.example.com” হল একটি ডোমেইন যা একটি নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট বা ওয়েব পেজের ঠিকানা নির্দেশ করবে। কম দামে ডোমেইন কী ভালো হবে? ডোমেইনের দাম অনেক সময় অনেক বেশি হতে পারে। যেমন: .com, .net, .org .info এক্সটেনশনগুলির দাম বেশি হয়ে থাকে। তবে বাংলাদেশে কিছু কিছু ডোমেইন হোস্টিং কোম্পানি আছে যারা অনেক কম দামে ডোমেইন হোস্টিং প্রদান করে থাকে। কিন্তু প্রশ্ন হলো এগুলো কেনা কি ঠিক হবে? আমাদের সাজেশন হচ্ছে আপনি যদি দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা করেন তাহলে প্রতিষ্ঠিত কোনো কম্পানী থেকে ডোমেইন ক্রয় করুন সেটা দাম বেশি হক বা কম। তবে আপনার যদি বিনিয়োগ কম হয় তাহলে আপনি কম  দামে মোটামুটি মানের কোম্পানী থেকে ডোমেইন ক্রয় করুন। ডোমেইন যে কোনো সময় আপনি এই হোস্টিং কোম্পানী থেকে অন্য হোস্টিং কোম্পানীতে নিয়ে যেতে পারবেন। তাই এটা নিয়ে চিন্তার কিছু নাই। তবে একেবারে অপরিচিত কোনো কোম্পানী থেকে কম দামে ডোমেইন ক্রয়ের আগে একটু যাচাই বাছাই করে নিন। কম দামে ডোমেইন পেতে যা করতে হবে কম দামে জনপ্রিয় এক্সটেনশবিশিষ্ট (.com, .net, .org .info) ডোমেইন ক্রয় করতে প্রথমে আপনাকে বাংলাংদেশের প্রতিষ্ঠিত সকল ডোমেইন হোস্টিং কোম্পানিগুলোর ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে। এরপর আপনার কাছে যেখানে ডোমেইনের দাম কম বলে মনে হবে সেখান থেকে ক্রয় করুন। নিচে বাংলাদেশের কিছু জনপ্রিয় ডোমেইন প্রোভাইডারের নাম ও দাম দেওয়া হলো (পোস্ট লেখার সময়কার দাম)। ডোমেইন কম্পানি  ডোমেইনের দাম bengalihost.com .com (৯৯৯৳), .net (১৬০০৳), .org (১২০০৳), .info (৭০০৳), .xyz (২৫০৳) webhostbd.com .com (৯৯৯৳), .net (১৪৪৯৳), .org (১৪৪৯৳), .info (২১৫০৳) hostseba.com .com (৳ 1099), .net (৳ 1412), .org( ৳ 899) .info( ৳ 555) putulhost.com .com (১২৫০৳), .net (১৩৮০৳), .org (১২৫০৳), .info (৪২০৳) itnuthosting.com .com (৮৫০৳), .net (১৫০০৳), .org (১৪২০৳), .info (২০৫০৳) hostingbangladesh.com .com (১৫৫০৳), .net (১৭৫০৳), .org (১৫৬০৳), .info (২০০০৳) mylighthost.com .com (১৫১৪৳), .net (১৮৩২৳), .org (১৮৬৪৳), .info (৩০৩২৳) ebnhost.com .com (১১৯৯৳), .net (১৬৯০৳), .org (১৬৫০৳), .info (১৩৫০৳) dianahost.com.bd .com (১৭৫০৳), .net (১৪৫০৳), .org (১৪৫০৳), .info (২১০০৳)   উপরের হোস্টিং কোম্পানিগুলো ছাড়াও নিচে কিছু বাংলাদেশি হোস্টিং কোম্পানির নাম দেওয়া হলো। এগুলো আপনারা চেক করতে পারেন। Hostever Xeonbd Orangesoftbd Alpha.net উপরের ডোমেইন হোস্টিং কোম্পানিগুলোর মত বাংলাদেশে আরো অনেক কোম্পানি রয়েছে। কিন্তু সেগুলো থেকে ডোমেইন কেনা বিপদজনক হতে পারে। আপনারা প্রয়োজনে বাংলাদেশের ডোমেইন হোস্টিং কোম্পানির লিস্ট দেখতে পারেন। কম দামে ডোমেইন কেনার সুবিধা অসুবিধা কম দামে ডোমেইন কেনার কিছু সুবিধা আবার কিছু অসুবিধা রয়েছে। নিচে এই বিষয়গুলো তুলনামূলক আলোচনা করা হলো। সুবিধা  অসুবিধা অল্প খরতে ডোমেনের নাম ক্রয়। বেশি বিনিয়োগ করা লাগে ভালো কোম্পানি নাও পাওয়া যেতে পারে। প্রতিষ্ঠিত কোম্পানি পাওয়া যায় ডোমেইন তথ্য লুকানোর সুবিধা নাও পাওয়া যেতে পারে। ডোমেইন তথ্য লুকানোর সুবিধা অনেক সময় ডোমেইন নেম হারিয়ে যায় না হারানোর নিশ্চয়তা   কম দামে ডোমেইন ক্রয়ে শেষ কথা কম দামে ডোমেইন পেতে চাইলে উপরোক্ত বিষয়গুলো মাথায় রাখলে সহজেই ভালো ডোমেইন কেনা সম্ভব। সব সময় সস্থা খুজতে গেলে যেমন হয়না তেমনি সস্থা মানেই যে খারাপ জিনিস সেটাও ঠিকনা। ব্লাক ফ্রাইডেতে আপনারা যে কোনো ডোমেইন হোস্টিং কোম্পানি থেকে ডোমেইন কিনলে ছাড়ে কিনতে পারবেন। বিদেশি কম্পানি যেমন: (Namecheap, Godaddy, Hostinger, Bluehost) থেকে ডোমেইন কিনতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আমরা কিছু চার্জ নিয়ে এই সকল বিদেশী ওয়েবসাইট থেকে ডোমেন হোস্টিং ক্রয় ও রিনিউ করে থাকি।    

সবচেয়ে কম দামে ডোমেইন কোথায় পাওয়া যায় Read More »

পদত্যাগ পত্র

পদত্যাগ পত্র লেখার নিয়ম নমুনা সহ

চাকরিজীবীদের অনেক সময় চাকরি ছাড়ার প্রয়োজন হয় তাই তখন পদত্যাগ পত্র লেখার নিয়ম জানা জরুরী হয়ে পড়ে। এখানে পদত্যাগ পত্র লেখার নিয়ম নমুনা সহ দেওয়া হল। নিচে অনেকগুলো পদত্যাগ পত্র লেখার নমুনা দেওয়া হল যা আপনারা প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহার করতে পারবেন। পদত্যাগ পত্র লেখার নিয়ম পদত্যাগ পত্রঃ পদত্যাগ পত্র হচ্ছে একটি লিখিত দলিল যে দলিলে চাকরি ছেড়ার সিদ্ধান্তের কথা উল্লেখ থাকে। পদত্যাগ পত্রের মাধ্যমে নিয়োগকর্তা জানতে পারেন যে, কর্মচারী তার চাকরি থেকে পদত্যাগ করছেন এবং নির্দিষ্ট তারিখে চাকরি ছেড়ে দেবেন।  চাকরি ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। এই সিদ্ধান্তের আগে ভালোভাবে চিন্তা-ভাবনা করা উচিত। চাকরি ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর, নিয়োগকর্তাকে অবহিত করার জন্য একটি পদত্যাগ পত্র প্রদান করতে হয়। পদত্যাগ পত্রের ফরমেট রয়েছে নির্দিষ্ট যা নিচে উল্লেখ করা হয়েছে। পদত্যাগ পত্রের অর্থ কি? উত্তর: পদত্যাগ পত্রের ইংরেজি প্রতিশব্দ Resignation Letter। এবং এর আরেকটি অর্থ হচ্ছে চাকরি বা প্রতিষ্ঠান হতে অব্যাহতি। পদত্যাগ পত্রের ধরণ: পদত্যাগ পত্র বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। যেমন: ব্যক্তিগত কারণে পদত্যাগ পত্র চাকরি পদত্যাগ পত্র কমিটি থেকে পদত্যাগ পত্র রাজনৈতিক পদত্যাগ পত্র সংগঠন থেকে পদত্যাগ পত্র পদত্যাগ পত্রের গুরুত্ব নিম্নরূপ: পদত্যাগ পত্র নিয়োগকর্তাকে চাকরি ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানায়। পদত্যাগ পত্র নিয়োগকর্তাকে চাকরি ছেড়ে দেওয়ার তারিখ সম্পর্কে অবহিত করে। পদত্যাগ পত্র নিয়োগকর্তার সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে সাহায্য করে। একটি ভালো পদত্যাগ পত্রের উদাহরণ কি হতে পারে: পদত্যাগ পত্রটি সুস্পষ্ট ভাষায় ও সংক্ষিপ্ত হতে হবে। পদত্যাগ পত্রটিতে উল্লেখিত তথ্যগুলো সঠিক ও নির্ভুল হতে হবে। পদত্যাগ পত্রটি নিয়োগকর্তার কাছে সম্মানজনক হতে হবে। পদত্যাগ পত্র লেখার সময় কর্মচারীকে অবশ্যই তার নিজস্ব পরিস্থিতি এবং নিয়োগকর্তার সাথে তার সম্পর্ক বিবেচনা করতে হবে। পদত্যাগ পত্রে যে যে বিষয়গুলো উল্লেখ করতে হবে: প্রথম অংশে কর্মচারীর নাম, পদবী, ঠিকানা এবং স্বাক্ষর থাকতে হবে। দ্বিতীয় অংশে চাকরি ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা উল্লেখ থাকতে হবে। তৃতীয় অংশে চাকরি ছেড়ে দেওয়ার তারিখ উল্লেখ থাকতে হবে। চতুর্থ অংশে কর্মচারীর পক্ষ থেকে নিয়োগকর্তাকে ধন্যবাদ জানানো যেতে পারে। পদত্যাগ পত্র নমুনা বাংলা বেসরকারি চাকরি থেকে পদত্যাগ পত্র তারিখঃ বরাবর ব্যবস্থাপনা পরিচালক জান্নাতুল এসোসিয়েশন এন্ড প্রিন্টিং উত্তর মানিকদিয়া, সবুজবাগ, ঢাকা-১২১৪। বিষয়ঃ পদত্যাগপত্র গ্রহণ প্রসংগে। জনাব, যথাবিহীত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিম্নস্বাক্ষরকারী আপনার প্রতিষ্ঠানে “কালার মাষ্টার” হিসাবে কর্মরত আছি। বর্তমানে আমার ব্যক্তিগত সমস্যার কারণে বর্তমান পদ থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করলাম। অতএব, মহোদয় সমীপে প্রার্থনা আমার পদত্যাগপত্র গ্রহণ পূর্বক বর্তমান পদ থেকে অব্যাহতি দিয়ে বাধিত করবেন। বিনীত নিবেদক (মোঃ শামীম হোসেন) কালার মাষ্টার জান্নাতুল এসোসিয়েশন এন্ড প্রিন্টিং মোবাইলঃ   কমিটি থেকে পদত্যাগ পত্র তারিখঃ ১৯/১২/২০১৩ইং বরাবর কার্যকরী কমিটি বাচোয়া কল্যাণ সমিতি ৮৯/এ, মাদারটেক, ঢাকা। বিষয়ঃ পদত্যাগ প্রসংগে। জনাব, আসসালামু আলাইকুম, আমি নিম্নস্বাক্ষরকারী অত্র সমিতিতে সভাপতি হিসেবে কর্মরত আছি। আমার শারীরিক অসুস্থতার কারনে অত্র সমিতির কর্মকান্ড চালিয়ে যাওয়া আমার পক্ষে আর সম্ভব হইতেছে না। তাই উক্ত সমস্যার কারণে আমি সভাপতির পদ থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করলাম। অতএব, আমার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করবেন। বিনীত নিবেদক ডাঃ মোঃ আসাদুজ্জামান সভাপতি বাচোয়া কল্যাণ সমিতি চাকরি পদত্যাগ পত্র তারিখঃ বরাবর হেড অফ ট্রেড মার্কেটিং এন্ড ডিষ্ট্রিবিউশন ড্যানিশ কনডেন্স মিল্ক বাংলাদেশ লিঃ ৬৮, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮। বিষয়ঃ চাকুরী হইতে অব্যহতি চেয়ে আবেদন। জনাব, যথাবিহীত সম্মান প্রদর্শন পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি মোঃ জাফর আহমেদ আপনার প্রতিষ্ঠানের একজন “বিক্রয় প্রতিনিধি” হিসাবে কর্মরত আছি। আমি অত্যন্ত দুঃখের সহিত জানাচ্ছি যে, আমার ব্যক্তিগত সমস্যার কারনে আগামী ………………..ইং তারিখের পর থেকে আর চাকুরী করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই আমি আগামী ………………..ইং তারিখ চাকুরী হইতে অব্যহতি নিতে ইচ্ছুক। অতএব, মহোদয় সমীপে প্রার্থনা এই যে, আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত উক্ত ……………..ইংতারিখ হইতে চাকুরী থেকে আমাকে অব্যাহতি দিতে মর্জি হয়। বিনীত নিবেদক, টাউন: মাদারটেক ডিষ্ট্রিবিউশন পয়েন্ট মোঃ জাফর আহমেদ আইডি নং: ২৩০০৬৬৩৫ ঢাকা-১২১৯। গাড়ি চালক হতে পদত্যাগ পত্র প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক পদত্যাগ পত্র তারিখঃ ০১/০৭/২০১৭ খ্রিঃ বরাবর, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার গাইবান্ধা। মাধ্যম ঃ যথাযথ কর্তৃপক্ষ। বিষয়ঃ চাকুরি হতে ইস্তফা প্রদান প্রসঙ্গে। মহোদয়, যথাবিহীত সম্মান প্রদর্শন পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি মোছাঃ ———, “সহকারী শিক্ষক” পদে জামিরা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ফুলছড়ি, গাইবান্ধা-এ কর্মরত আছি। ব্যক্তিগত সমস্যার কারণে আর চাকুরী করা সম্ভব হচ্ছে না বিধায় অদ্য ০১/০৭/২০১৭ খ্রিঃ তারিখে আমি স্বেচ্ছায় ও স্ব-জ্ঞানে চাকুরী হইতে পদত্যাগ করলাম। অতএব, আকুল আবেদন আমাকে উক্ত তারিখ থেকে চাকুরি হতে অব্যহতি প্রদানে আপনার মর্জি হয়। বিনীত নিবেদক (মোছাঃ ——) সহকারী শিক্ষিকা জামিরা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ফুলছড়ি, গাইবান্ধা। মোবাইলঃ পদত্যাগ পত্র নমুনা ইংরেজি পদত্যাগ পত্র সংরক্ষণ পদত্যাগ পত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। এটি ভালোভাবে সংরক্ষণ করতে হবে। পদত্যাগ পত্রের একটি কপি কম্পিউটারে সংরক্ষণ করতে হবে। একটি কপি হার্ড কপি হিসাবে রাখতে হবে। ================================= পতত্যাগ পত্র সহ আরো ১০০০+ ওয়ার্ড ফাইল কিনুন মাত্র ৫০ টাকায়: Buy Now পদত্যাগ পত্র নমুনা বাংলা pdf পেতে নিচে মেইল সহ কমেন্ট করুন। আরো পড়ুনঃ অভিজ্ঞতা সনদ নমুনা ও অভিজ্ঞতা সনদপত্র লেখার নিয়ম বিভিন্ন আবেদন পত্রের নমুনা Marriage CV format bd free download বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র নমুনা কপি যোগদান পত্রের নমুনা ও লেখার নিয়ম মানি রিসিপ্ট লেখার নিয়ম ও নমুনা কপি    

পদত্যাগ পত্র লেখার নিয়ম নমুনা সহ Read More »

মানি রিসিপ্ট

মানি রিসিপ্ট লেখার নিয়ম ও নমুনা কপি

আমরা অনেকেই আর্থিক লেনদেন করি এবং এবং এই লেনদেনের প্রমান স্বরুপ মানি রিসিপ্ট চাই। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা এই মানি রিসিট কি, মানি রিসিট লেখার নিয়ম, এবং এই মানি রিসিপ্ট কেন সংরক্ষণ করতে হবে। নিচে এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে সেই সাথে অনেকগুলো নমুনা ও Money Receipt Word format দেওয়া হবে।  মানি রিসিপ্ট কী? মানি রিসিপ্ট হচ্ছে আর্থিক লেনদেনের প্রমাণক। লেনদেনের প্রমাণ হিসেবে মানি রিসিপ্ট একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। মানি রিসিপ্ট হল একটি লিখিত দলিল যাতে লেনদেনের পরিমাণ, তারিখ, পণ্য বা সেবার বিবরণ ইত্যাদি তথ্য উল্লেখ থাকে। আর্থিক লেনদেন ব্যবসা, সংস্থা বা ব্যক্তি পর্যয়ে সকলকেই করতে হয়। তাই এই লেনদেনের পরিমাণ, তারিখ, পণ্য বা সেবার বিবরণ ইত্যাদি তথ্য সংরক্ষণ করা প্রয়োজন হয়ে থাকে। অনেক ক্ষেত্রে কোনো শেষ করা কোনো কাজের বিলের জন্য মানি রিসিপ্টের প্রয়োজন হয়। এবং এটি সংরক্ষণে থাকলে ভবিষ্যতে যে কোনো ধরনের বিরোধ বা ঝামেলা এড়ানো সম্ভব। মানি রিসিপ্ট বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। যেমন: ক্রয় মানি রিসিপ্ট: কোনো পণ্য বা সেবা ক্রয়ের সময় প্রদান করা হয়। বিক্রয় মানি রিসিপ্ট: কোনো পণ্য বা সেবা বিক্রয়ের সময় প্রদান করা হয়। কর্পোরেট মানি রিসিপ্ট: কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে প্রদান করা হয়। মানি রিসিপ্টের গুরুত্ব মানি রিসিপ্ট লেনদেনের প্রমাণ প্রদান করে। এটি ভবিষ্যতে কোনো ধরনের বিরোধ এড়াতে সাহায্য করে। এটি আর্থিক হিসাবরক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয়। মানি রিসিপ্ট তৈরির সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে: মানি রিসিপ্টটির ভাষা সুস্পষ্ট, সংক্ষিপ্ত ও প্রাঞ্জল হতে হবে। এটিতে উল্লেখিত তথ্যগুলো সঠিক ও নির্ভুল হতে হবে। মানি রিসিপ্টটি প্রদানকারী এবং গ্রহণকারী উভয়ের স্বাক্ষর থাকতে হবে। মানি রিসিট লেখার নিয়ম প্রথম অংশে প্রদানকারী এবং গ্রহণকারীর নাম, ঠিকানা এবং স্বাক্ষর থাকতে হবে। দ্বিতীয় অংশে লেনদেনের তারিখ, পরিমাণ, পণ্য বা সেবার বিবরণ ইত্যাদি তথ্য উল্লেখ থাকতে হবে। তৃতীয় অংশে লেনদেনের ধরন উল্লেখ থাকতে হবে।  মানি রিসিট ফরমেট ১   মানি রিসিট ফরমেট ২   Money Receipt format in Bangladesh মানি রিসিট ফরমেট ৩ মানি রিসিপ্ট সংরক্ষণ মানি রিসিপ্ট একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। এটি ভালোভাবে সংরক্ষণ করতে হবে। মানি রিসিপ্টের একটি কপি কম্পিউটারে সংরক্ষণ করতে হবে। একটি কপি হার্ড কপি হিসাবে রাখতে হবে। মানি রিসিপ্ট ব্যবহার করে আর্থিক লেনদেনের প্রমাণ সংরক্ষণ করা যায়। এতে ভবিষ্যতে কোনো ধরনের বিরোধ এড়ানো যায়। উপরের মানি রিসিপ্ট ফরমেট ছাড়াও আপনি অনলাইনে অনেক ফরমেট পেয়ে যাবেন। আবার আপনারা Online money receipt maker এর সাহায্যেও মানি রিসিপ্ট তৈরি করতে পারবেন। Money receipt design vector free download করতে নিচে কমেন্ট করুন। আমরা আপনাদের পছন্দ মত মানি রিসিপ্ট তৈরি করে দেওয়ার চেষ্টা করবো। মানি রিসিপ্ট সহ আরো ১০০০+ ওয়ার্ড ফাইল কিনুন মাত্র ৫০ টাকায়: Buy Now   আরো পড়ুনঃ অভিজ্ঞতা সনদ নমুনা ও অভিজ্ঞতা সনদপত্র লেখার নিয়ম বিভিন্ন আবেদন পত্রের নমুনা Marriage CV format bd free download বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র নমুনা কপি যোগদান পত্রের নমুনা ও লেখার নিয়ম    

মানি রিসিপ্ট লেখার নিয়ম ও নমুনা কপি Read More »

https://shomadhan.net/%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%a1%e0%a6%bc%e0%a7%80-%e0%a6%ad%e0%a6%be%e0%a6%a1%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%9a%e0%a7%81%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%aa%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%b0/

সব ধরণের যোগদান পত্রের নমুনা ও লেখার নিয়ম

সরকারি বেসরকারি চাকরিতে অথবা যে কোনো কাজে যোগদানের জন্য যোগদান পত্র খুবই গুরুত্ব বহন করে। চাকরি পাওয়ার পর নিয়োগকর্তার কাছে যোগদানের অনুমতি চেয়ে যোগদান পত্র (Offer Letter) দাখিল করা হয়। যোগদান পত্র হল একটি লিখিত চুক্তি যাতে নিয়োগকর্তা এবং কর্মচারীর মধ্যে চাকরির শর্তাবলী উল্লেখ করা থাকে। যোগদান পত্র কাকে বলে? চাকরি নিশ্চিত হওয়ার পর নিয়োগকর্তার কাছে কর্মস্থলে যোগদানের অনুমতি চেয়ে যে আবেদন পত্র প্রদান করা হয় তাকেই যোগদান পত্র বা Offer Letter বলে।  যোগদান পত্রে যে যে বিষয়গুলো উল্লেখ থাকাতে পারে: কর্মচারীর নাম, পদবী, বেতন, সুযোগ-সুবিধা ইত্যাদি কর্মচারীর কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব ও কর্তব্য কর্মচারীর কর্মকাল কর্মচারীর চাকরির শুরুর তারিখ বদলি হলে, আদেশ নম্বর ও তারিখ উল্লেখ হয়েছে কিনা। যোগদান পত্রের গুরুত্ব: যোগদান পত্র চাকরিতে যোগদানের নিশ্চয়তা প্রদান করে। যোগদান পত্রের মাধ্যমে কর্মচারীর বেতন, সুযোগ-সুবিধা ইত্যাদির ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যায়। যোগদান পত্রের মাধ্যমে কর্মচারীর কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে জানা যায়। যোগদান পত্রের মাধ্যমে কর্মচারীর কর্মকাল সম্পর্কে জানা যায়। যোগদান পত্রের বৈশিষ্ট্য: যোগদান পত্রটি সুস্পষ্ট ও সংক্ষিপ্ত হতে হবে। যোগদান পত্রে উল্লেখিত তথ্যগুলো সঠিক ও নির্ভুল হতে হবে। যোগদান পত্রটি নিয়োগকর্তার স্বাক্ষর ও সিলমোহরসহ হতে হবে। যোগদান পত্র কিভাবে লিখতে হয় যোগদান পত্র লিখতে যে যে বিষয়গুলো উল্লেখ করতে হবে তা হলো। উপরে তারিখ দিতে হবে তারপার বরাবর আপনার উর্ধ্বতন কর্মকতা দিতে হবে। তারপর অফিসের নাম দিতে হবে। তারপর সূত্র বা স্বারক থাকলে তা উল্লেখ করতে হবে। তারপর বিষয় লিখতে হবে। স্যার/জনাব দিয়ে কমা দিতে হবে এবং পরের লাইন থেকে মূল্য পত্রের বর্ণনা দিতে হবে। মুল অংশে যোগদানের সময় অর্থাৎ পূর্বাহ্নে না অপরাহ্ণ তা উল্লেখ করতে হবে। তারপর নিবেদকের নাম ঠিকানা দিয়ে পত্র শেষ করতে হবে।   যোগদান পত্রের নমুনা বাংলায় নিচে কয়েক ধরনের যোগদান পত্রের নমুনা দেওয়া হলো। এগুলো দেখে আপনারা আপনাদের প্রয়োজন অনুযায়ী যোগদানপত্র লিখতে পারবেন। format যোগদান পত্র নিম্নরুপ: সহকারী শিক্ষক পদে যোগদান পত্র লেখার নিয়ম মাতৃত্বকালীন ছুটি শেষে যোগদান পত্রের নমুনা নিচের যোগদান পত্রটি মেডিকেল ছুটির পর যোগদান পত্র হিসেবে কাজে লাগবে। তবে ডাক্তারের লিখিত পত্র সাথে জমা দিতে হবে। তারিখঃ ০১-০৬-২০১১ইং বরবার প্রধান শিক্ষক মটকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। কুষ্টিয় সদর, কুষ্টিয়া বিষয়ঃ মাতৃত্বকালীন ছুটি শেষে যোগদান পসঙ্গে। জনাব,  বিনীত নিবেদন এই যে, আমি মোছা: পারভীনা, আপনার প্রতিষ্ঠানে সহকারী শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছি। গত —— তারিখ থেকে —— তারিখ আমি মাতৃত্বকালীন ছুটি শেষে নিজ কর্মস্থলে যোগদান করতে ইচ্ছুক।  অতএব, মহোদয়ের নিকট প্রার্থনা এই যে, আমার যোগদানপত্র গ্রহণ করে সকল কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করিতে জনাবের আজ্ঞা হয়।  বিনীত নিবেদক, (মোছা: পারভীনা)  সহকারী শিক্ষক মটকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। কুষ্টিয় সদর, কুষ্টিয়া   কোম্পানিতে যোগদান পত্র নমুনা -১ তারিখঃ ০১-০৬-২০১১ইং বরবার ব্যবস্থাপক  এনসাইড লিঃ  ধানমন্ডি, ঢাকা।  বিষয়ঃ “থাই টেকনিশিয়ান” পদে যোগদান প্রসঙ্গে।  জনাব,  বিনীত নিবেদন এই যে, আমি মোঃ শাহাব উদ্দীন; পিতা- মোঃ হোসেন আহমেদ; মাতা- রেজিয়া খাতুন; সাং- জাকের আহমদের বাড়ী, কমার্স কলেজ রোড, মতিয়ার পুল, ঢাকঘর বন্দর-৪১০০, ডবল মুড়িং, চট্টগ্রাম, স্থায়ী ঠিকানাঃ বাড়ীর নাম- ……………………………….., রাস্তার নাম ………………………………………… ডাকঘর…………………………. থানা ……………………….. জেলা……………… অদ্য ০১/০৬/২০১১ইং রোজ বুধবার পূর্বাহ্নে থাই টেকনিশিয়ান পদে যোগদান করিলাম।  অতএব, মহোদয়ের নিকট প্রার্থনা এই যে, আমার যোগদানপত্র গ্রহণ করে সকল কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করিতে মহোদয়ের আজ্ঞা হয়।  বিনীত নিবেদক, (মোঃ শাহাব উদ্দিন)  থাই টেকনিশিয়ান  এনসাইড লিঃ   কোম্পানিতে যোগদান পত্র নমুনা -২ তারিখঃ ২৫/০৩/২০১৫ইং বরাবর, পরিচালক জেনারেল ফ্যান কোম্পানী পল্টন, ঢাকা। বিষয়ঃ যোগদান পত্র। জনাব, বিনীত নিবেদন এই যে, আমি মোঃ আব্দুল আহাদ, পদবীঃ- উপ-সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে ০১/০৪/২০১৫ইং তারিখ পূর্বাহ্নে আপনার দপ্তরে যোগদান করতে ইচ্ছুক। অতএব, মহাত্মন সমীপে আমার বিনীত আরজ এই যে, আমার যোগদান পত্রখানা গ্রহণ করে বাধিত করতে আপনার মর্জি হয়। আপনার বিশ্বস্ত (মোঃ আব্দুল আহাদ) উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোবাঃ ০১৮১৬৮৮৬৬৮২   কাজে যোগদান পত্র নমুনা -১ তারিখঃ ০৩/০৭/২০১৮খ্রিঃ বরাবর,  আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা  ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন  ঢাকা।  বিষয়ঃ কাজে যোগদান পত্র।  সূত্রঃ স্বাস্থ্য বিভাগ,  ০২/০৭/২০১৮ খ্রিঃ তারিখের  স্মারক নং ৪৬.২০৭.০১৮.১১.০১.১৯০৬ ২০১৭   জনাব, বিনীত নিবেদন এই যে, সুত্রস্থ স্মারকের নির্দেশ মোতাবেক আমি নি¤œস্বাক্ষরকারী অদ্য ০৩/০৭/২০১৮খ্রিঃ তারিখ পূর্বাহ্নে আপনার অধীন অঞ্চল-২ এ মশক কর্মী হিসাবে কাজে যোগদান করিলাম।  অতএব, মহোদয় সমীপে প্রার্থনা যে, আমার যোগদান পত্র খানা গ্রহণ করিতে আপনার সদয় মর্জি হয়।    বিনীত নিবেদক ( মোঃ হাসান মিয়া) মশক কর্ম অঞ্চল-২,  ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ঢাকা।  কাজে যোগদান পত্র নমুনা -২ নিচে যোগদান পত্রটি “বদলীকৃত কর্মস্থলে যোগদান পত্র”  বা ”পুনরায় চাকরিতে যোগদানের জন্য আবেদন পত্র” হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। তারিখঃ ০৭/০৪/২০১৬খ্রিঃ বরাবর,  উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক,  গজারিয়া, মুন্সীগঞ্জ।  বিষয়ঃ কাজে যোগদান পত্র।  সূত্রঃ খাদ্য অধিদপ্তর, প্রশাসন বিভাগ, ঢাকার ১৪/০৩/২০১৬ খ্রিঃ তারিখের  ১৩.০১.০০০০.০৩১.১৯.০২২.১৪(অংশ-১)- ২৯৪(১২)নং স্মারক।  জনাব, বিনীত নিবেদন এই যে, সুত্রস্থ স্মারকের নির্দেশ মোতাবেক আমি নি¤œ স্বাক্ষরকারী অদ্য ০৭/০৪/২০১৬খ্রিঃ তারিখ পূর্বাহ্নে আপনার অধীন উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক দপ্তর গজারিয়া-এ খাদ্য পরিদর্শক হিসাবে কাজে যোগদান করিলাম।  অতএব, মহোদয় সমীপে প্রার্থনা যে, আমার যোগদান পত্র খানা গ্রহণ করিতে আপনার সদয় মর্জি হয়।  বিনীত নিবেদক ( মোঃ নজরুল ইসলাম) খাদ্য পরিদর্শক  উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক, গজারিয়া, মুন্সীগঞ্জ। অনুলিপিঃ সদয় অবগতি/অবগতি কার্যার্থে।   ১। জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক, মুন্সীগঞ্জ।  ২। উপজেলা হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা, গজারিয়া,  মুন্সীগঞ্জ।  ৩। অফিস কপি।    প্রভাষক পদে যোগদান পত্র তারিখঃ ১২/১১/২০২৩ বরাবর,  মহাপরিচালক  স্বাস্থ্য অধিদপ্তর মহাখালী, ঢাকা। দৃষ্টি আকর্ষণঃ পরিচালক (প্রশাসন)। মাধ্যামঃ যথাযথ কর্তপক্ষ। বিষয়ঃ- ঢাকা ডেন্টাল কলেজে প্রভাষক পদে পদায়ন প্রসঙ্গে। জনাব, যথাবিহীত সম্মানপূর্বক নিবেদন এই যে, আমি মার্চ ২০০৫ জাপানের নিগাতা বিশ্ববিদ্যালয় হইতে উবহঃধষ গধঃবৎরধষ বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করি। উক্ত বিষয়ের স্বীকৃতি বর্তমানে ইধহমষধফবংয গবফরপধষ ধহফ উবহঃধষ ঈড়ঁহপরষ (ইগউঈ)-এ প্রক্রিয়াধীন আছে। বর্তমানে ঢাকা ডেন্টাল কলেজে শিক্ষকের স্বলপতা হেতু আমি উক্ত পদে যোগদান করতে ইচ্ছুক।  অতএব, বিনীত প্রার্থনা আমাকে ঢাকা ডেন্টাল কলেজে প্রভাষক পদে পদায়নের প্রয়োজনীয় আদেশ প্রদানে জনাবের সদয় মর্জি হয়। বিনীত নিবেদক (ডাঃ মোঃ আওলাদ হোসেন) ডেন্টাল সার্জন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স আড়াই হাজার, নারায়ণগঞ্জ কোড নং ৪৫৬৯১   অফিস সহায়ক পদে যোগদান পত্র তারিখঃ ২৫/০৩/২০১৫ইং বরাবর, পরিচালক জেনারেল ফ্যান কোম্পানী পল্টন, ঢাকা। বিষয়ঃ অফিস সহায়ক পদে যোগদান পত্র। জনাব, বিনীত নিবেদন এই যে, আমি মোঃ আব্দুল আহাদ, পদবীঃ- অফিস সহায়ক  হিসেবে ০১/০৪/২০১৫ইং তারিখ পূর্বাহ্নে আপনার দপ্তরে যোগদান করতে ইচ্ছুক। অতএব, মহাত্মন সমীপে আমার বিনীত আরজ এই যে, আমার যোগদান পত্রখানা গ্রহণ করে বাধিত করতে আপনার মর্জি হয়। আপনার বিশ্বস্ত (মোঃ আব্দুল আহাদ) উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোবাঃ ০১৮১৬৮৮৬৬৮২   খতিব পদে যোগদান পত্র তারিখঃ ২০-০৫-২০১৬খ্রিঃ বরবার সভাপতি, কড়াইল বিটিসিএল জামে মসজিদ, বনানী, ঢাকা। বিষয়ঃ “খতিব” পদে যোগদান প্রসঙ্গে। সূত্রঃ স্মারক নং- ক. বিটিসিএল জা.ম/ খতিব- ইমাম/ ২০১৫-২০১৬৬ই, তাং ০৮/০৫/২০১৬খ্রিঃ। জনাব, উপরোক্ত বিষয়ক সূত্রস্থ স্মারকের প্রতি সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ পূর্বক জানাইতেছি যে, আমি আলহাজ্ব মুফতি আব্দুল হান্নান; পিতা- মনিরুল ইসলাম মনু মিয়া; মাতা- মোসাঃ সুফিয়া খাতুন, ঠিকানাঃ

সব ধরণের যোগদান পত্রের নমুনা ও লেখার নিয়ম Read More »

বাড়ী ভাড়ার চুক্তিপত্র নমুনা কপি

বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র নমুনা কপি

সরকারের নিয়ম অনুযায়ী কোনো বাসা মালিককে তার বাড়ি ভাড়া দেওয়ার জন্য “বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র” তৈরি করতে হবে। অনেকেই জানেন না এই বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র কেমন করে লিখতে হয়। তাদের জন্য আমাদের আজকের এই বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র নমুনা কপি। বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র কে. জি আজম, পিতা- কাজী আঃ করিম, সাং- ৩২/২, উত্তর মাদারটেক পোঃ- বাসাবো, থানা- সবুজবাগ, জিলা- ঢাকা- ১২১৪। ১ম পক্ষ মালিক। …………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………. ২য় পক্ষ ভাড়াটিয়া। নিম্ন লিখিত শর্তে ৩২/২, মাদারটেক, ঢাকা- ১২১৪ হোল্ডিং এ নির্মিত বাড়ীর ১ম পক্ষ এবং এবং দ্বিতীয় পক্ষ কর্তৃক এই চুক্তিপত্র সম্পাদিত হইল।  প্রদেয় অগ্রীম টাকা ঃ………………………………………….কথায়ঃ……………………………………………………………….। মাসিক ভাড়া …………………………………………………….. টাকায় পানি, বিদ্যুৎ এবং গ্যাস বিল ব্যতিরেকে ভাড়া দেওয়া হইল। -ঃ শর্তসমূহঃ- ১। বাড়ী ভাড়ার মেয়াদ এক বৎসর যাহার তারিখ…………………………………. ইং হইতে ……………………… ইং পর্যন্ত বলবৎ থাকিবে। মেয়াদান্তে উভয় পক্ষ ইচ্ছা করিলে পুনরায় ভাড়া নির্ধারণ পূর্বক এই চুক্তির মেয়াদ বাড়াইতে পারিবেন অন্যথা দ্বিতীয় পক্ষ বাড়ী ছাড়িয়া দিবেন। ২। ভাড়াকৃত বাড়ী শুধু পারিবারিক বাসস্থান হিসাবে ব্যাবহার করা যাইবে। ২য় পক্ষ ১ম পক্ষের অনুমতি ব্যতিরেকে কোন সাবলেট দিতে পারিবেন না। পাড়া-পড়শী অন্যান্য ভাড়াটিয়াদের বিরক্তিকর কোন কাজ কর্ম বা অসদাচরণ করা যাইবে না। এছাড়া মাদক দ্রব্য সেবন, জুয়াখেলা ও কোন সমাজ বিরোধী কার্যকলাপ ভাড়াকৃত ফ্ল্যাটে করিতে পারিবেন না। এমন কোন কাজ করিবেন না যাতে বাসার নিরাপত্তা বিঘিœত হতে পারে। বারান্দার জানালা দিয়ে ময়লা, আবর্জনা, কফ এবং যে কোন কিছু নিচে ফেলা যাবে না। ৩। ভাড়াকৃত বাড়ী দ্বিতীয় পক্ষ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখিবেন এবং সকল প্রকার ফিটিংস যতœ সহকারে ব্যবহার করিবেন এবং ইহার মেরামতের প্রয়োজন হইলে দ্বিতীয় পক্ষ নিজ খরচে করিবেন। ৪। প্রতি মাসের ৫ (পাঁচ) তারিখের মধ্যে দ্বিতীয় পক্ষ সেই মাসের বাড়ী ভাড়া প্রথম পক্ষের নিকট পৌছাইয়া দিবেন এবং রশিদ গ্রহন করিবেন। রশিদের নিচের লাইনে কোনো নোটিশ আছে কিনা দেখে নিবেন। বাসা সংক্রান্ত কোন অনুরোধ কোন বিষয় নোটিশ দেওয়া থাকিলে তা গুরুত্ব সহকারে পড়বেন এবং মেনে চলবেন। ৫। মালিক অথবা তাহার প্রতিনিধি কর্তৃক ভাড়াকৃত বাড়ীর কোন অংশ পরিদর্শনের দরকার হলে দ্বিতীয় পক্ষ পরিদর্শনের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করিবেন।  ৬। কোন সময়ে যে কোন কারণে ২য় পক্ষের ভাড়াকৃত বাড়ী ছেড়ে দেওয়ার প্রয়োজন হইলে বা ১ম পক্ষের নিজস্ব প্রয়োজনে ৩০ দিন পূর্বে লিখিতভাবে এক পক্ষ অন্য পক্ষকে নোটিশ প্রদান করিবেন। কোন পক্ষের কোন ওজর আপত্তি চলিবে না। এবং নোটিশ কালীন সময়ে নতুন ভাড়াটিয়াকে বাড়ী প্রদর্শনের দ্বিতীয় পক্ষ সকল প্রকার সহযোগিতা করবেন। ৭। দ্বিতীয় পক্ষ শুধু মাত্র ডাবল গ্যাস বার্নার ব্যাবহার করিতে পারিবেন। ৮। প্রতি মাসের বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের শেষ তারিখের (বিলের) ৫ দিন পূর্বে দ্বিতীয় পক্ষ পরিশোধ করিতে বাধ্য থকিবেন। সব ফ্লাটে বিদ্যুৎ মিটার আলাদা, বিল ব্যাংকে জমা দেওয়া হয় এবং বিলের ফটোকপিও দ্বিতীয় পক্ষকে দেওয়া হয়। সুতরাং অহেতুক বিল নিয়ে নিশ্চিত না হয়ে কোন রকম মন্তব্য না করাই ভাল। প্রয়োজনে ২/১ মাস আমাদের সাথে একযুগে কাজ করে যাচাই বাছাই করে নিতে পারেন। চলমান পাতা-২ (পাতা-২) ৯। (ক) নরমালী রাত ১১ টার পর শীত কালীন ১০-৩০ মিনিটের পর মেইন গেইট ভিতর থেকে হেজবোল্ড  এবং ক্লাবসিবল গেইট বড় তালা দিয়ে বন্ধ করে দেয়া হয়। কারন দেখাগেছে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অপকর্ম ঘটেছে। তালা খোলা থাকলে চুরি ডাকাতির ঝুকি বেশী থাকে, কিছুটা চিন্তা মুক্ত ভাবে ফ্লাটের সবাই সাউন্ড ¯িøপ ঘুমাতে পারেন। অনেক সময় অধিক রাতে গেইট বন্ধ করে দিলে কেউ যদি খোলে তার আওয়াজে ঘুম ভেঙ্গে গেলে টেনশনে হয়তো উঠে যেয়ে দেখতে হয়। এই যে টেনশন হয়তো ঐ রাতে ঘুমটা বলতে গেলে বন্ধ হয়ে যায়। পরের দিনটা কিভাবে যেতে পারে বলুন? আবার সকালে নামায পরে একটু ঘুমালে গেইট পিটা পিটি শুরু হয়। মেহেমান, আপনার কাজের বুয়া আপনার/আপনি নাক টেনে ঘুমাবেন। আর আমরা ঘুম ভেঙ্গে চার তলা থেকে নেমে খুলবো এটাতো হয়না। তাই রাত ১১ টা থেকে সকাল ৭টা পর্যন্ত গেইট বন্ধ। অবাধে চলাফেরা নিষেধ। তাই বিশেষ বিশেষ ইমারজেন্সী মানবিক কারনে কেউ যদি বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন মনে করেন তবে ১১ টার পূর্বে আমাদের থেকে চাবি নিয়ে অথবা আপনাদের কাছে থাকলে আমাদের নলেজে দিয়ে ব্যাবহার করুন এবং আপনাদের কাছে চাবি থাকলেও অহরহ আসা যাওয়া, রাতে বারবার ব্যাবহার করা চলবেনা। আমাদের নলেজে দিতে হবে নইলে বাসা ছেড়ে দিতে হবে অথবা চাবি নিয়ে নেয়া হবে। আমার ছোট্ট ভাঙ্গাচুরা বাসা যাই থাক আপনাকে নিয়ম মেনে চলতে হবে। মানুষের জন্যই নিয়ম এবং মুসলমানের ভাতরুমে ঢুকলেও নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে। বাহির হওয়ারও একটা নিয়ম আছে। আপনি না শুধু আপনার মেহমানদেরও সাবধান করবেন। চিল্লা ফাল্লা গেইট খূলে রাখা এই গুলো চলবেনা। আমি ভাল লোক কিনা যানি না। ভাল লোক ভাড়া দিতে চেষ্টা করি এবং তাদের সম্মান করার চেষ্টা ও স্বার্থ রক্ষা আমার দ্বায়িত্ব।  (খ) যদি কোন ভাড়াটিয়াকে দুইয়ের অধিক অরিজিনাল চাবি দেওয়া হয় তাহলে আপনি অনুগ্রহ করে ডুবলিকেট চাবি বানাবেন না। এতে গেইটের তালা নষ্ট হয়ে যায়। পরবর্তিতে তালা খোলার সমস্যা হয়। ১০। সরকারী, প্রাকৃতি কারণে পানি, বিদ্যুত এবং গ্যাস সমস্যা দেখা দিলে তার জন্য প্রথম পক্ষকে কোন রকম দোষারোপ করা যাবে না, তাছাড়া অতিরিক্ত পানি খরচ করবেন ন্ াইহাতে অন্য কোন ফ্ল্যাটের পানির অভাব হতে পারে। ১১। দ্বিতীয় পক্ষ বাড়ী ছাড়িয়া যাওয়ার সময় বাড়ী এবং ইহার যাবতীয় জিনিসপত্র পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এবং অক্ষত অবস্থায় প্রথম পক্ষের নিকট বুঝাইয়া দিবেন।  ১২। দিনে মেইন গেইট সব সময় বন্ধ রাখবেন। কারণ যে কোন সময় আপত্তিকর ঘটনা ঘটতে পারে। দরজাটি বন্ধ থাকলে অন্তত একটা বাজে লোক সরাসরি ঢুকতে একটু চিন্তা-ভাবনা করবে। তাছাড়া আপনারা নিশ্চয়ই দেখেছেন কুকুর-বিড়াল ঢুকে ভিতরের পরিবেশ নষ্ট করে। সুতরাং গেইটটি খোলা থাকলেই বন্ধ করে রাখবেন এবং নিয়মিত যাতায়াতকারী মেহমানদেরকেও এই বিষয়টি জানিয়ে দেয়া আপনারই দায়িত্ব। ১৩। সরকারী যাবতীয় ট্যাক্স বা বিল, যেমন- বিদ্যুৎ, পানি ও গ্যাস বিল ইত্যাদি বৃদ্ধি প্রাপ্ত হইলে দ্বিতীয় পক্ষ ভাড়াটিয়াকে সেই অনুপাতে বর্ধিত ভাড়া প্রদান করিতে হইবে। ১৪। আমাদের বাসায় যাহারা আছেন তাদের মাসিক মাসিক কম পক্ষে ২০,০০০/- টাকার উপর অন্তত খরচ হয়। মনে রাখতে হবে আমাদের বাসা ভাড়া বিল বাদেও আপনাদের প্রতি মাসে অন্তত ২০০/১০০ টাকা অতিরিক্ত খরচ হতে পারে। যেমন ঝাড়ুদাড়, ময়লা ফেলা, ছোট খাটো ফিটিংস ভাংতে পারে, লাইন জাম হতে পারে, সিড়ির কোটার হয়তো লাইটের লাইনটা আপনার সাথে থাকতে পারে, ২/১টি বাল্ব কিনতে হতে পারে আপনার থেকে। সুতরাং এই সমস্ত ব্যাপারে কেহ কারপন্যতা এবং মুখ কালো না করাই ভালো। এখন থেকে এই সব খরচ হলে হাসি মুখে দেওয়ার মানষীকতা থাকতে হবে। কারণ আমাদের অনেক বাড়তি আনুসাঙ্গীক খরচ হয় যেমন ঈরঃু ঞধী,  ওঞ ঞধী উকিলের চার্জ, লোনের ইন্টাররেসট বর্তমানে ১৩% থেকে ১৬% বসিয়েছে। বর্তমানে ১টি লেবার ৪০০ টাকা। বৎসরে বাড়ীর আনুসাঙ্গীক মেইনটেনেন্স বিভিন্ন বিলের অনুসাঙ্গীক, বখশিশ খরচ আছে। তারপরও তুলনা মূলকভাবে আমাদের এই এলাকায় ভাড়া কম। এই গুলো বলার উদ্দেশ্য এসব নিয়ে উভয় উভয়ের মধ্যে চিন্তা করলে

বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র নমুনা কপি Read More »

Scroll to Top