নবম-দশম

নবম দশম শ্রেণির রসায়ন সপ্তম অধ্যায় রাসায়নিক বিক্রিয়া

নবম দশম/এসএসসি রসায়ন সপ্তম অধ্যায় রাসায়নিক বিক্রিয়া এর পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি,জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হলো। এসএসসি রসায়ন সপ্তম অধ্যায় রাসায়নিক বিক্রিয়া রসায়ন সপ্তম অধ্যায় পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি ⇒ পদার্থের পরিবর্তন : যে পরিবর্তন থেকে পদার্থের বাহ্যিক অবস্থা এবং মূল গঠন বা অণুর গঠনের সাধারণ পরিচয় পাওয়া যায় তাকে পদার্থের পরিবর্তন বলে। ⇒ ভৌত পরিবর্তন : যে পরিবর্তনে পদার্থের মূল গঠনের কোনো পরিবর্তন ঘটে না অর্থাৎ কোনো নতুন পদার্থ উৎপন্ন হয় না, শুধু পদার্থের বাহ্যিক বা ভৌত অবস্থার রূপান্তর ঘটে, সেই পরিবর্তনকে ভৌত পরিবর্তন বলে। ভৌত পরিবর্তন অস্থায়ী। এই পরিবর্তনে পদার্থের অণুর গঠনের কোনো পরিবর্তন হয় না। বরফের গলন, পানির স্ফুটন, লোহার চুম্বকে পরিবর্তন, মোমের গলন ইত্যাদি ভৌত পরিবর্তনের উদাহরণ। ⇒ রাসায়নিক পরিবর্তন : যে পরিবর্তনে পদার্থের মূল গঠনের পরিবর্তন ঘটে এবং পদার্থটি এক বা একাধিক ভিন্ন ধর্মবিশিষ্ট নতুন পদার্থে পরিণত হয়, সেই পরিবর্তনকে রাসায়নিক পরিবর্তন বলে। রাসায়নিক পরিবর্তন স্থায়ী। এই পরিবর্তনে পদার্থের অণুর গঠনে আমূল পরিবর্তন ঘটে। লোহায় মরিচা পড়া, মোমবাতির দহন, দুধ থেকে দই প্রস্তুত, চাল থেকে ভাত তৈরি ইত্যাদি রাসায়নিক পরিবর্তনের উদাহরণ। ⇒ একমুখী বিক্রিয়া : যে বিক্রিয়ায় সকল বিক্রিয়ক পদার্থ একটি নির্দিষ্ট সময় পরে উৎপাদে পরিণত হয় তাকে একমুখী বিক্রিয়া বলে। একমুখী বিক্রিয়া শুধু সম্মুখদিকে অগ্রসর হয়। এ বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক ও উৎপাদের মধ্যে একমুখী (→) চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। যেমন : পটাসিয়াম ক্লোরেটকে উত্তপ্ত করলে এটি বিয়োজিত হয়ে পটাসিয়াম ক্লোরাইড ও অক্সিজেন উৎপন্ন হয়। বিপরীতভাবে, পটাসিয়াম ক্লোরাইড ও অক্সিজেনের মধ্যে কোনো বিক্রিয়া ঘটে না। সুতরাং, এটি একটি একমুখী বিক্রিয়া। 2KClO3 → 2KCl + 3O2 ⇒ উভমুখী বিক্রিয়া : যদি কোনো বিক্রিয়া একসাথে সম্মুখদিক ও বিপরীত দিক থেকে সংঘটিত হয়, ওই বিক্রিয়াকে উভমুখী বিক্রিয়া বলে। উভমুখী বিক্রিয়ায় বিক্রিয়কসমূহ কখনোই সম্পূর্ণরূপে উৎপাদে পরিণত হয় না। নির্দিষ্ট তাপমাত্রা ও চাপে বিক্রিয়কের একটি অংশমাত্র উৎপাদে পরিণত হয়। উভমুখী বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক এবং উৎপাদের মধ্যে উভমুখী তীর চি‎হ্ন (⇔ ) ব্যবহার করা হয়। যেমন : হাইড্রোজেন ও আয়োডিনকে একটি আবদ্ধ পাত্রে নিয়ে উত্তপ্ত করা হলে কিছুটা বিক্রিয়ক হাইড্রোজেন আয়োডাইড উৎপন্ন করে। বিক্রিয়াটি নিম্নরূপে ঘটে- H2 + I2 ⇔ 2HI ⇒ তাপ উৎপাদী বিক্রিয়া : যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় তাপ উৎপন্ন হয় তাকে তাপ উৎপাদী বিক্রিয়া বলে। যেমন : হাইড্রোজেন ও নাইট্রোজেনের বিক্রিয়ায় অ্যামোনিয়া উৎপন্ন হয়। এতে তাপ উৎপন্ন হয়। N2 + 3H2 (Fe প্রভাবক)⇔ 2NH3 + 92 kJ ⇒ তাপহারী বিক্রিয়া : যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় তাপ শোষিত বা গৃহীত হয় তাকে তাপহারী বা তাপগ্রাহী বা তাপ শোষক বিক্রিয়া বলে। যেমন : নাইট্রোজেন এবং অক্সিজেনের সংযোগে নাইট্রিক অক্সাইড গ্যাস উৎপন্ন হয় এবং তাপ শোষিত হয়। N2 + O2 = 2NO – 180 kJ ⇒ রেডক্স বিক্রিয়া : রেডক্স অর্থ জারণ-বিজারণ। যে বিক্রিয়া ইলেকট্রন স্থানান্তরের মাধ্যমে সংঘটিত হয় তাকে জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া বা রেডক্স বিক্রিয়া বলে। এতে বিক্রিয়কের জারণ সংখ্যার পরিবর্তন হয়। ⇒ জারণ সংখ্যা : যৌগ গঠনের সময় কোনো মৌল যত সংখ্যক ইলেকট্রন বর্জন করে ধনাত্মক আয়ন উৎপন্ন করে অথবা যত সংখ্যক ইলেকট্রন গ্রহণ করে ঋণাত্মক আয়ন উৎপন্ন করে তাকে মৌলের জারণ সংখ্যা বলে। নিরপেক্ষ বা মুক্ত মৌলের জারণ সংখ্যা শূন্য (০) ধরা হয়। ইলেকট্রন গ্রহণ করে ঋণাত্মক আয়নে পরিণত হলে মৌলের জারণ সংখ্যাকে ঋণাত্মক জারণ সংখ্যা এবং ইলেকট্রন বর্জন করে ধনাত্মক আয়নে পরিণত হলে মৌলের জারণ সংখ্যাকে ধনাত্মক জারণ সংখ্যা বলে। ⇒ জারক ও বিজারক : জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ার সময় যে বিক্রিয়ক ইলেকট্রন গ্রহণ করে তাকে জারক এবং যে বিক্রিয়ক ইলেকট্রন বর্জন করে তাকে বিজারক বলে। O2, H2O2, O3, HNO3, গাঢ় H2SO4, হ্যালোজেন (F2, Cl2, Br2, I2), MnO2, KMnO4, K2Cr2O7, KClO3 প্রভৃতি জারক পদার্থ। H2, H2S, C, CO, SO2, Na, Mg, SnCl2, HI, HBr, NH3, HNO2 প্রভৃতি বিজারক পদার্থ। ⇒ জারণ ও বিজারণ একই সঙ্গে ঘটে : রাসায়নিক বিক্রিয়ায় জারণ ও বিজারণ ক্রিয়া একই সঙ্গে ঘটে। কারণ জারণ ক্রিয়ায় জারক পদার্থ বিজারিত হয়। আবার, বিজারণ ক্রিয়ায় বিজারক পদার্থ নিজে জারিত হয়। সুতরাং, জারণ ক্রিয়া ঘটলেই বিজারণ ক্রিয়াও ঘটবে। জারণ ও বিজারণ বিক্রিয়াকে একই সঙ্গে রেডক্স (Redox) বিক্রিয়া বলা হয়। ⇒ সংযোজন বিক্রিয়া : দুই বা ততোধিক যৌগ বা মৌল যুক্ত হয়ে নতুন যৌগ উৎপন্ন হওয়ার প্রক্রিয়ার নাম সংযোজন বিক্রিয়া। যেমন : 2FeCl2 (aq) + Cl2(g) ® 2FeCl3 (aq); H2(g) + Cl2 (g) ® 2HCl (g) ⇒ বিযোজন বিক্রিয়া : কোনো যৌগকে ভেঙে একাধিক যৌগ বা মৌলে পরিণত করার প্রক্রিয়ার নাম বিযোজন বিক্রিয়া। যেমন : 2FeCl2 (aq) + Cl2(g) ® 2FeCl3 (aq); H2(g) + Cl2 (g) ® 2HCl (g) ⇒ প্রতিস্থাপন বিক্রিয়া : কোনো যৌগের একটি মৌল বা যৌMgূলককে অপর কোনো মৌল বা যৌMgূলক দ্বারা প্রতিস্থাপন করে নতুন যৌগ উৎপন্ন করার প্রক্রিয়ার নাম প্রতিস্থাপন বিক্রিয়া। যেমন : Zn Zn (s) + H2SO4 (aq) ® ZnSO4 (aq) + H2 (g); 2Na (s) + CuSO4(aq) ®Na2SO4(aq) + Cu(s) ⇒ দহন বিক্রিয়া : কোনো মৌলকে বা যৌগকে বায়ুর অক্সিজেনের উপস্থিতিতে পুড়িয়ে তার উপাদান মৌলের অক্সাইডে পরিণত করার প্রক্রিয়াকে দহন বিক্রিয়া বলে। যেমন : CH4(g) + 2O2(g) ® CO2(g) + 2H2O(g); C(s) + O2(g) ® CO2(g) 2H2(g) + O2(g) → 2H2O(g) ⇒ নন-রেডক্স বিক্রিয়া : এক বা একাধিক বিক্রিয়ক থেকে নতুন যৌগ উৎপন্ন হওয়ার সময় বিক্রিয়কে বিদ্যমান মৌলসমূহের মধ্যে ইলেকট্রন আদান-প্রদান না হলে বিক্রিয়াকে নন-রেডক্স বিক্রিয়া বলে। প্রশমন বিক্রিয়া ও অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া নন-রেডক্স বিক্রিয়া। ⇒ প্রশমন বিক্রিয়া : জলীয় দ্রবণে এসিড ও ক্ষার বিক্রিয়া করে লবণ ও পানি উৎপন্ন করার বিক্রিয়াকে প্রশমন বিক্রিয়া বলে। প্রশমন বিক্রিয়া সম্পন্ন হলে pH-এর মান 7 হয়। যেমন : HCl(aq) + NaOH(aq) → NaCl(aq) + H2(l) ⇒ অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া : যে বিক্রিয়ায় উৎপন্ন যৌগ অধঃক্ষেপ হিসেবে পাত্রের তলদেশে জমা হয় তাকে অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া বলে। অধঃক্ষেপকে প্রকাশ করার জন্য উৎপাদের সামনে  চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। যেমন : NaCl(aq) + AgNO3(aq) → NaNO3(aq) + AgCl(s) ⇒ আর্দ্রবিশ্লেষণ বা পানি বিশ্লেষণ বিক্রিয়া : পানির অণুতে ধনাত্মক হাইড্রোজেন আয়ন (H+) ও ঋণাত্মক হাইড্রোক্সিল আয়ন (OH-) থাকে। কোনো যৌগের দুই অংশ পানির বিপরীত আধানবিশিষ্ট দুই অংশের সাথে যুক্ত হয়ে নতুন যৌগ উৎপন্ন করে। এই বিক্রিয়াকে আর্দ্রবিশ্লেষণ বিক্রিয়া বলে। যেমন : AlCl3(s) + 3H2O(l) → Al(OH)3(s) + 3HCl(aq) SiCl4 + 4H2O → Si(OH)4 + 4HCl ⇒ পানিযোজন বিক্রিয়া : আয়নিক যৌগ কেলাস গঠনের সময় এক বা একাধিক সংখ্যক পানির অণুর সাথে যুক্ত হয়। এই বিক্রিয়াকে পানিযোজন বিক্রিয়া বলে। যেমন : CaCl2 + 6H2O → CaCl2.6H2O MgCl2 + 7H2O → MgCl2.7H2O CuSO4 + 5H2O → CuSO4.5H2O ⇒ সমাণুকরণ বিক্রিয়া : একই আণবিক সংকেতবিশিষ্ট দুটি যৌগের ধর্ম ভিন্ন হলে তাদেরকে পরস্পরের সমাণু বলে। যেমন : C2H6O আণবিক সংকেত বিশিষ্ট দুটি যৌগ CH3CH2OH (ইথানল) ও CH3OCH3 (ডাই মিথাইল ইথার) ⇒ পলিমারকরণ বিক্রিয়া : যে বিক্রিয়ায় অসংখ্য মনোমার থেকে পলিমার উৎপন্ন

নবম দশম শ্রেণির রসায়ন সপ্তম অধ্যায় রাসায়নিক বিক্রিয়া Read More »

নবম দশম শ্রেণির রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা বহুনির্বাচনী প্রশ্নত্তর MCQ

নবম দশম/এসএসসি রসায়ন দ্বিতীয় অধ্যায় পদার্থের অবস্থা এর পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি,জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হলো। এসএসসি রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় বহুনির্বাচনী প্রশ্নত্তর রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় MCQ ১. প্রমাণ অবস্থায় ২ গ্রাম হাইড্রোজেন গ্যাসের আয়তন কত? ক ২.২৪ L খ ১১.২ L √ ২২.৪ L ঘ ৪৪.৮ L ২. নিচের কোনটি ক্যালসিয়াম ফসফেটের সংকেত? ক CaPO4 খ Ca(PO4)2 গ Ca2(PO4)3 √ Ca3(PO4)2 নিচের উদ্দীপকের আলোকে ৩ ও ৪ নং প্রশ্নের উত্তর দাও : ৫ গ্রাম হাইড্রোজেন গ্যাসকে ৭৫ গ্রাম ক্লোরিন গ্যাসের মধ্যে চালনা করা হলো। ৩. উদ্দীপকে ব্যবহৃত ক্লোরিন পরমাণুর সংখ্যা কতটি? √ ১.২৭ × ১০২৪ খ ২.৫৪ × ১০২৪ গ ৬.০২ × ১০২৩ ঘ ৬.৩৬ × ১০২৩ ৪. উদ্দীপকের বিক্রিয়ায় অবশিষ্ট থাকে- √ ১.৪৪ মোল H2 খ ১.৪৪ মোল Cl2 গ ২.৮৯ মোল H2 ঘ ২.৮৯ মোল Cl2 এসএসসি রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় MCQ ৫. CO2 অণু গঠনে ৩ গ্রাম কার্বন কত গ্রাম অক্সিজেনের সাথে যুক্ত হবে? √ ৮ খ ১২ গ ৩২ ঘ ৪৪ ৬. ফসফেট আয়নের যোজ্যতা কত? ক ১ খ ২ √ ৩ ঘ ৪ ৭. প্রমাণ অবস্থায় ১৭ গ্রাম অ্যামোনিয়া গ্যাসের আয়তন কত? ক ২৪.২ লিটার √ ২২.৪ লিটার গ ১২.২ লিটার ঘ ১১.৪ লিটার ৮. কোনটি ত্রিযোজী যৌMgূলক? ক নাইট্রেট খ সালফেট গ কার্বনেট √ ফসফেট ৯. তুঁতেতে কত অণু পানি বিদ্যমান? ক ২ √ ৫ গ ৭ ঘ ১০ ১০. 10. Na2CO3 যৌগে ঈ মৌলটির শতকরা সংযুতি কত? ক ৪৫.২৮% খ ৪৩.৩৯% গ ১৪.৬৩% √ ১১.৩২% ১১. ধনাত্মক যৌMgূলক কোনটি? √ ফসফোনিয়াম খ কার্বনেট গ নাইট্রেট ঘ ফসফেট ১২. ২৫০ মিলি 10. Na2CO3 এর সেমি মোলার দ্রবণ তৈরি করতে কী পরিমাণ দ্রব লাগবে? ক ১২.৫০ ম √ ১৩.২৫ম গ ১৩.৫০ম ঘ ১৪.২৪ম ১৩. পানিতে হাইড্রোজেন এর শতকরা পরিমাণ কত? √ ১১.১১ খ ৮৮.৮৯ গ ২২.১১ ঘ ৩৩.৩৩ ১৪. STP-তে ৮.৫g অ্যামোনিয়ার আয়তন কত? ক ১১.৫ লিটার খ ১১.৫ লিটার √ ১১.২ লিটার ঘ ১১.১১ লিটার ১৫. H2SO3 এ সালফারের সংযুতি কত? ক ৩৬.০২% খ ২৯.০২% √ ৩৯.০২% ঘ ৪০.০২% ১৬. ২ gm খাদ্য লবণে কয়টি অণু আছে? √ ২.০৫৮ × ১০২২টি খ ২.০৫৮ × ১০২৩টি গ ২.৫৮ × ১০২৩টি ঘ ২.৫৮ × ১০২২টি ১৭. Fe2O2 + HNO3 ® Fe(NO3)3 + H2O  সমীকরণটির সমতা বিধানে যথাক্রমে কোন কোন সংখ্যা ব্যবহার করতে হবে? ক ০, ৬, ২, ৩ √ ১, ৬, ২, ৩ গ ২,২, ২, ৩ ঘ ১, ৬, ২, ২ ১৮. সালফেট যৌMgূলকটির যোজনী কত? ক ১ √ ২ গ ৩ ঘ ৪ ১৯. কোন মৌলের যোজনী ও যোজনী ইলেকট্রন সমান? ক O2 খ F2 √ Mg ঘ Ar ২০. বিক্রিয়াটি লক্ষ কর : Al + O2 → Al2O3 বিক্রিয়াটি অনুসারে ২০০ম অ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড প্রস্তুতিতে কী পরিমাণ অ্যালুমিনিয়াম প্রয়োজন? ক ১৪৩.৫০ম √ ১০৫.৮৮ম গ ১০৪ ম ঘ ৫২.৯৪ ম ২১. ১০ম CaCO3 এ কতটি অণু বিদ্যমান? ক ৬.০২ × ১০২৩ √ ৬.০২ × ১০২২ গ ৬.০২ × ১০২১ ঘ ৬.০২ × ১০২০ ২২. নিচের কোনটি চুনাপাথরের সংকেত? ক  Na2CO3 খ NH4HCO3 গ NaHCO3 √ CaCO3 ২৩. ১০ mL ০.২ মোলার 10. Na2CO3 কে প্রশমিত করতে কত গ্রাম ০.১ মোলার HCl লাগবে? ক ০.১৪৬gm √ ১.৪৬gm গ ১০.০gm ঘ ২০.০gm ২৪. নিচের কোনটির যোজনী ২? ক Na খ F √ Ca ঘ K ২৫. নিচের কোনটি অ্যালুমিনিয়াম সালফেটের সংকেত? √ Al2(SO4)3 খ AlSO4 গ Al(SO4)3 ঘ Al2SO4 ২৬. অক্সিজেনের যোজ্যতা ইলেকট্রন কতটি? ক ২ খ ৪ √ ৬ ঘ ৮ নিচের উদ্দীপকটির আলোকে ২৭ ও ২৮ নং প্রশ্নের উত্তর দাও : ১ gmH2 + ৮৫ gmCl2 Δ—→ উৎপাদন ২৭. সর্বোচ্চ কী পরিমাণ ক্লোরিন হাইড্রোজেনের সাথে যুক্ত হবে? ক ৩.৩৫ gm খ ৮.৫ gm √ ৩৫.৫ gm ঘ ৮৫ gm ২৮. বিক্রিয়কে অবশিষ্ট ক্লোরিনের পরিমাণ কত? ক ৩৫.৫ gm খ ৩৯.৫ gm গ ৪৩.৫ gm √ ৪৯.৫ gm নিচের উদ্দীপকটির আলোকে ২৯ ও ৩০ নং প্রশ্নের উত্তর দাও : দুটি মৌল ঢ এবং ণ যাদের পারমাণবিক সংখ্যা যথাক্রমে ৬ ও ৯২ এবং পারমাণবিক ভর যথাক্রমে ১২ এবং ২৩৫। এক মোল ঢ কে দহন করলে ৩৯৪০০০ জুল শক্তি পাওয়া যায়। অপরপক্ষে এক মোল ণ থেকে নিউক্লিয় বিক্রিয়ার মাধ্যমে ২ × ১০১৩ জুল শক্তি পাওয়া যায়। ২৯. এক মোল ণ এর সমপরিমাণ শক্তি পেতে কত মোল ঢ এর দহন ঘটাতে হবে? ক ১.৯৭ × ১০৮ মোল খ ৫.০৮ × ১০১০ মোল √ ৫.০৭ ×১০১০ মোল ঘ ৬.০২ × ১০১৩ মোল ৩০. উদ্দীপকের ঢ মৌলটি- i. হাইড্রোজেনের সাথে পোলার যৌগ গঠন করে ii. দহনের ফলে গ্রিন হাউস গ্যাস উৎপন্ন করে iii. এর একটি রূপভেদ ইলেকট্রনীয় পরিবাহী নিচের কোনটি সঠিক? ক i ও ii খ i ও iii √ ii ও iii ঘ i, ii ও iii নিচের উদ্দীপকের আলোকে ৩১ ও ৩২ নং প্রশ্নের উত্তর দাও : ৩১. চিত্র ১.১ নং পাত্রের পানি যোগ করে ৫০০ mL দ্রবণ তৈরি করলে, দ্রবণের মোলারিটি কত হবে? ক ০.০১ গ খ ০.১ গ গ ০.৫ গ ঘ ১.০ গ [দ্রষ্টব্য : কঠিন CaCO3 পানিতে অদ্রবণীয় বিধায় মোলারিটি শূন্য (০) হবে।] ৩২. চিত্র : ১.১ ও চিত্র : ১.২নং পাত্রের পদার্থসমূহ : i. বিক্রিয়া করে ২২ গ্রাম CO2 উৎপন্ন করে ii. বিক্রিয়া করে এবং এদের মধ্যে CaCO3 লিমিটিং বিক্রিয়ক iii. বিক্রিয়ার সময় একই ভৌত অবস্থায় থাকে নিচের কোনটি সঠিক? ক i ও ii খ i ও iii √ ii ও iii ঘ i, ii ও iii এসএসসি রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় বহুনির্বাচনী ২৯৭. অ্যাভোগেড্রো সংখ্যার মান কত? √ ৬˙০২ × ১০২৩ খ ০˙৬২ × ১০২৩ গ ৬˙০২ × ১০২৪ ঘ ৬০.২ × ১০২৩ ২৯৮. HCl এর গ্রাম আণবিক ভর কত? √ ৩৬˙৫gm খ ৩৬˙০ gm গ ৩৬˙৭gm ঘ ৩৬˙১০gm ২৯৯. ২০০ gm CaCO3 এর মোল সংখ্যা কত? √ ২ খ ১ গ ৫ ঘ ০.৫ ৩০০. রসায়নে মোল শব্দের অর্থ কী? ক রাসায়নিক বিক্রিয়ার হার √ পদার্থের নির্দিষ্ট পরিমাণ গ অণুর সংখ্যার পরিবর্তন ঘ পদার্থের পরিবর্তনের মাত্রা ৩০১. ১ সড়ষব O2 এর ভর কত গ্রাম? ক ১৬ খ ১৮ গ ২২ √ ৩২ ৩০২. অ্যামোনিয়াম ফসফেটে পরমাণুর সংখ্যা কত? ক ১০ খ ১৫ গ ১৮ √ ২০ ৩০৩. প্রমাণ তাপমাত্রা ও চাপে ২ লিটার মিথেন অণুর সংখ্যা কত? ক ৫˙৩৭ × ১০¯২২ খ ৫˙৩৭ × ১০২৩ গ ৫˙৩৭ × ১০২৪ √ ৫˙৩৭৭ × ১০২২ ৩০৪. প্রমাণ তাপমাত্রা ও চাপে ১১.২ লিটার অ্যামোনিয়ার ভর কত? ক ১.৭ম √ ৮.৫ম গ ১৭ম ঘ ১৭০ম ৩০৫. প্রমাণ তাপমাত্রা ও চাপের মান

নবম দশম শ্রেণির রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা বহুনির্বাচনী প্রশ্নত্তর MCQ Read More »

নবম দশম শ্রেণির রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

নবম দশম/এসএসসি রসায়ন দ্বিতীয় অধ্যায় পদার্থের অবস্থা এর পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হলো। এসএসসি রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর প্রশ্ন -১ : নিচের চিত্রটি দেখে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ক. মোল কাকে বলে? খ. নাইট্রোজেন পরমাণুর যোজনী ও যোজ্যতা ইলেকট্রন ভিন্ন কেন? ব্যাখ্যা কর। গ. উদ্দীপকের দ্রবণদ্বয়কে একত্রে মিশ্রিত করলে যে লবণ পাওয়া যায় তার সংযুতি নির্ণয় করে দেখাও। ঘ. উদ্দীপকের দ্রবণ দুটির ঘনমাত্রা সমান হবে কিনা তার গাণিতিক যুক্তি দাও। ⇔ ১নং প্রশ্নের উত্তর ⇔ ক. কোনো রাসায়নিক পদার্থের যে পরিমাণে অ্যাভোগেড্রো সংখ্যক (৬.০২ × ১০২৩) অণু, পরমাণু বা আয়ন থাকে তাকে পদার্থের মোল বলে। খ. নাইট্রোজেন মৌলের পারমাণবিক সংখ্যা ৭। এর ইলেকট্রন বিন্যাস নিম্নরূপ : N(7) = 2, 5 = 1s22s22p 2p 2p মৌলটির সর্বশেষ শক্তিস্তরে অর্থাৎ ২য় শক্তিস্তরে মোট ৫টি ইলেকট্রন থাকায় এর যোজ্যতা ইলেকট্রন ৫। আবার, মৌলটির সর্বশেষ শক্তিস্তরে তিনটি বেজোড় ইলেকট্রন বিদ্যমান। ফলে নাইট্রোজেন মৌলটি বন্ধন তৈরির সময় অন্য কোনো মৌলের তিনটি পরমাণুর সাথে যুক্ত হওয়ার ক্ষমতা রাখে। তাই নাইট্রোজেনের যোজনী ৩। অতএব, নাইট্রোজেন পরমাণুর যোজনী ও যোজ্যতা ইলেকট্রন ভিন্ন। গ. উদ্দীপকের দ্রবণদ্বয় হলো HCl ও NaOH। HCl ও NaOH হলো এসিড ও ক্ষার। অতএব, এ দ্রবণদ্বয়কে একত্রে মিশ্রিত করলে প্রশমন বিক্রিয়ার মাধ্যমে এসিড ও ক্ষারের বিক্রিয়ায় সোডিয়াম ক্লোরাইড নামক লবণ ও পানি উৎপন্ন হয়। বিক্রিয়ার সমীকরণটি নিম্নরূপ : HCl + NaOH = NaCl + H2O NaCl লবণের সংযুতি নির্ণয় : সোডিয়ামের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর = ২৩ এবং ক্লোরিনের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর = ৩৫.৫। NaCl এর আপেক্ষিক আণবিক ভর = ২৩ + ৩৫.৫ = ৫৮.৫ সুতরাং যৌগটিতে, সোডিয়ামের সংযুতি = ২৩÷৫৮.৫ × ১০০% = ৩৯.৩২% এবং ক্লোরিনের সংযুতি = ৩৫.৫÷৫৮.৫ × ১০০% = ৬০.৬৮% ∴ NaCl-এর শতকরা সংযুতি হচ্ছে Na = ৩৯.৩২% এবং Cl = ৬০.৬৮%। ঘ. উদ্দীপক থেকে দেখা যায় যে, ১০০ mL আয়তনের দুটি পৃথক পাত্রে ৪ম করে HCl ও NaOH রাখা হয়েছে। HCl ও NaOH এর আণবিক ভর যথাক্রমে ৩৬.৫ গ্রাম এবং ৪০ গ্রাম। অর্থাৎ পাত্রে রাখা- HCl এর পরিমাণ = ৪÷৩৬.৫ মোল = ০.১১ মোল NaOH এর পরিমাণ = ৪÷৪০ মোল = ০.১ মোল আমরা জানি, কোনো দ্রবণের ঘনমাত্রা প্রকাশের রীতিকে বলা হয় মোলারিটি। নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় প্রতি লিটার দ্রবণে দ্রবীভূত দ্রবের মোল সংখ্যাকে মোলারিটি বলে। এখন, HCl দ্রবণের আয়তন = ১০০mL = ০.১L ∴HCl দ্রবণের ঘনমাত্রা = ০.১১০.১ মোল = ১.১M আবার, NaOH দ্রবণের আয়তন = ১০০mL = ০.১L ∴NaOH দ্রবণের ঘনমাত্রা = ০.১০.১ মোল = ১.০M সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে, উদ্দীপকের দ্রবণ দুটির ঘনমাত্রা সমান হবে না। প্রশ্ন -২ : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ১০ গ্রাম CaCO3 প্রস্তুত করার লক্ষ্যে ৪.৪ গ্রাম কার্বন ডাইঅক্সাইড ও ৫ গ্রাম ক্যালসিয়াম অক্সাইড মিশ্রিত করা হলো। বিক্রিয়ায় প্রত্যাশিত উৎপাদ পাওয়া গেল না। ক. রাসায়নিক সমীকরণ কাকে বলে? খ. কার্বন ডাইঅক্সাইডের মোলার আয়তন ব্যাখ্যা কর। গ. বিক্রিয়ায় কত মোল কার্বন ডাইঅক্সাইড ব্যবহার করা হয়েছিল তা নিরূপণ করে দেখাও। ঘ. উদ্দীপকের বিক্রিয়ায় প্রত্যাশিত উৎপাদের পরিমাণ কম হওয়ার যৌক্তিক ব্যাখ্যা দাও। ⇔ ২নং প্রশ্নের উত্তর ⇔ ক. বিক্রিয়ক এবং উৎপাদ পদার্থের পরমাণুগুলোর মধ্যে সমতা বজায় রেখে প্রতীক ও সংকেতের সাহায্যে কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়াকে সংক্ষেপে প্রকাশ করার পদ্ধতিকে রাসায়নিক সমীকরণ বলে। খ. এক মোল পরিমাণ পদার্থের আয়তনকে মোলার আয়তন বলে। কার্বন ডাইঅক্সাইডের মোলার আয়তন বলতে এক মোল পরিমাণ CO2 এর আয়তনকে বুঝায়। কার্বন ডাইঅক্সাইডের আণবিক ভর = (১২ + ১৬ × ২) = ৪৪ ∴ ১ মোল CO2 = ৪৪g সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে, CO2 এর মোলার আয়তন বলতে ৪৪ম কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাসের আয়তনকে বোঝায়। প্রমাণ অবস্থায় ৪৪ম CO2 গ্যাসের মোলার আয়তন ২২.৪L। গ. উদ্দীপকে সংঘটিত বিক্রিয়াটি হলো : CaO + CO2 → CaCO3 CO2 এর আণবিক ভর =১২ + ১৬ × ২ = ৪৪ ∴ CO2 এর ১ মোল = ৪৪ গ্রাম দেওয়া আছে, বিক্রিয়ায় ৪.৪ গ্রাম CO2 মিশ্রিত করা হয়। ৪৪ গ্রাম CO2 = ১ mole ∴ ৪.৪ গ্রাম CO2 = (১ × ৪.৪)/৪৪ mole = ০.১ mole অতএব, বিক্রিয়ায় ০.১ mole CO2 ব্যবহার করা হয়েছিল। ঘ. প্রত্যাশিত উৎপাদ কম হওয়ার কারণ হলো ব্যবহৃত বিক্রিয়ক সঠিক পরিমাণে উপস্থিত না থাকা। CaO + CO2 → CaCO3 ১ মোল ১ মোল ১ মোল আবার, ১ মোল CaCO3 = ৪০ + ১২ + (১৬ × ৩) = ১০০g ১ মোল CaO = ৪০ + ১৬ = ৫৬g এবং ১ মোল CO2 = ১২ + (১৬ × ২) = ৪৪g অর্থাৎ, ১০০ম CaCO3 প্রস্তুত করতে প্রয়োজন ৫৬g CaO ∴ ১g CaCO3 প্রস্তুত করতে প্রয়োজন = ৫৬÷১০০ g CaO ∴ ১০g CaCO3 প্রস্তুত করতে প্রয়োজন = (৫৬ × ১০)÷১০০ g CaO = ৫.৬g CaO একইভাবে, ১০০ম CaCO3 প্রস্তুত করতে প্রয়োজন ৪৪ম CO2 ∴ ১g CaCO3 প্রস্তুতে প্রয়োজন = ৪৪÷১০০g CO2 ∴ ১০g CaCO3 প্রস্তুতে প্রয়োজন = (৪৪ × ১০)÷১০০g CO2 = ৪.৪g CO2 অর্থাৎ ১০g CaCO3 প্রস্তুত করতে ৪.৪g CO2 প্রয়োজন এবং উদ্দীপকের বিক্রিয়ায় তা ব্যবহৃত হলেও প্রয়োজনীয় ৫.৬g CaO-এর স্থলে ৫g CaO ব্যবহৃত হয়েছে। ফলে ৪.৪ম CO2 সম্পূর্ণ বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অতএব, প্রত্যাশিত উৎপাদ প্রস্তুতির লক্ষ্যে গৃহীত বিক্রিয়ক CaO এর ৫.৬ – ৫ = ০.৬ গ্রাম ঘাটতিই প্রত্যাশিত উৎপাদের পরিমাণ কম হওয়ার জন্য দায়ী। প্রশ্ন -৩ : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ১৮০ ভরবিশিষ্ট যৌগ M এর ৬.৭৫ম বিশ্লেষণ করে ০.৪৫g হাইড্রোজেন, ২.৭g কার্বন এবং ৩.৬g অক্সিজেন পাওয়া গেল। ক. আণবিক সংকেত কাকে বলে? ১ খ. স্থুলসংকেত ও আণবিক সংকেতের মধ্যে দুইটি পার্থক্য লেখ। ২ গ. যৌগটির শতকরা সংযুতি নিণয় কর। ৩ ঘ. উক্ত ভরসমূহ ব্যবহার করে গ যৌগটির আণবিক সংকেত নির্ণয় করা সম্ভবÑগাণিতিক ব্যাখ্যা দাও। ৪ ⇔ ৩নং প্রশ্নের উত্তর ⇔ ক. কোনো যৌগের অণুতে বিদ্যমান পরমাণুসমূহের প্রকৃত সংখ্যা প্রকাশকারী সংকেতকে আণবিক সংকেত বলে। খ. স্থুল সংকেত ও আণবিক সংকেতের মধ্যে দুইটি পার্থক্য নিম্নে দেওয়া হলো- স্থুল সংকেত আণবিক সংকেত (i) যৌগের স্থুল সংকেত নির্ণয়ে এর সংযুতি জানা প্রয়োজন, কিন্তু আণবিক ভর জানার প্রয়োজন হয় না। (i) যৌগের আনবিক সংকেত নির্ণয় করতে সংযুতির সাথে সাথে আণবিক ভর জানতে হয়। (ii) যৌগের স্থুল সংকেত কোনো কোনো ক্ষেত্রে আণবিক সংকেতের সমান হয়। (ii) যৌগের আণবিক সংকেত হয় এর স্থুল সংকেতের সমান অথবা কোনো সরল গুণিতকের সমান হয়। গ. উদ্দীপকের বিশ্লেষণ কার্যে ব্যবহৃত যৌগ গ-এর পরিমাণ = ৬.৭৫g ∴ হাইড্রোজেনের সংযুতি = ০.৪৫÷৬.৭৫ × ১০০ = ৬.৬৭% ∴ কার্বনের সংযুতি = ২.৭÷৬.৭৫ × ১০০ = ৪০% ∴ অক্সিজেনের সংযুতি = ৩.৬÷৬.৭৫ × ১০০ = ৫৩.৩৩% ঘ. উক্ত ভরসমূহ ব্যবহার করে M যৌগটির

নবম দশম শ্রেণির রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর Read More »

নবম দশম শ্রেণির রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা

নবম দশম/এসএসসি রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা এর পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি,জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হলো। এসএসসি রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা এসএসসি রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি ⇒ মোল : কোনো মৌল বা যৌগের পারমাণবিক ভর বা আণবিক ভরকে গ্রামে প্রকাশ করলে তাকে ঐ মৌল বা যৌগের গ্রাম পারমাণবিক ভর বা গ্রাম আণবিক ভর বা একগ্রাম অণু বা একগ্রাম মোল বা সংক্ষেপে মোল বলে। যেমন : নাইট্রোজেনের আণবিক ভর ২৮। আণবিক ভরকে গ্রামে প্রকাশ করলে নাইট্রোজেনের গ্রাম আণবিক ভর ২৮ গ্রাম হবে। এ ২৮ গ্রাম ভরের নাইট্রোজেনকে একগ্রাম অণু নাইট্রোজেন বা একগ্রাম মোল নাইট্রোজেন বা এক মোল নাইট্রোজেন বলা হয়। ⇒ অ্যাভোগেড্রো সংখ্যা : কোনো বস্তুর এক মোলে যত সংখ্যক অণু থাকে সেই সংখ্যাকে অ্যাভোগেড্রো সংখ্যা বলা হয়। একে ঘ দ্বারা প্রকাশ করা হয়। বিভিন্ন পরীক্ষা দ্বারা এর মান ৬.০২ × ১০২৩ নির্ণীত হয়েছে। অ্যাভোগেড্রো সংখ্যাটি তাপমাত্রা ও চাপের ওপর নির্ভর করে না। কারণ তাপমাত্রা ও চাপের পরিবর্তনের সঙ্গে গ্যাসের আয়তনের পরিবর্তন হয় কিন্তু ভর এবং অণু সংখ্যার কোনো পরিবর্তন হয় না। ২.০১৬ গ্রাম H2, ২৮ গ্রাম N2, ৩২ গ্রাম O2, ১৭ গ্রাম NH3, ৪৪ গ্রাম CO2-এর মধ্যে অণুর সংখ্যা N = ৬.০২ × ১০২৩। ⇒ প্রমাণ তাপমাত্রা ও চাপ : রাসায়নিক বিক্রিয়ার ক্ষেত্রে ২৫0C তাপমাত্রাকে প্রমাণ তাপমাত্রা এবং ১atm বায়ুমণ্ডলীয় চাপকে প্রমাণ চাপ বলে। ⇒ মোলার আয়তন : নির্দিষ্ট তাপমাত্রা ও চাপে, এক মোল পরিমাণ পদার্থের আয়তনকে গ্যাসটির মোলার আয়তন বলে। প্রমাণ তাপমাত্রা ও চাপে সব গ্যাসের (মৌলিক বা যৌগিক) মোলার আয়তন ২২.৪ লিটার। ⇒ স্থূল সংকেত : কোনো যৌগের অণুতে বিদ্যমান মৌলসমূহের পরমাণুগুলোর সংখ্যা যে ক্ষুদ্রতম পূর্ণসংখ্যার অনুপাতে আছে, তার সংক্ষিপ্ত প্রকাশকে যৌগের স্থূল সংকেত বলা হয়। যেমন : বেনজিনে (C6H6) কার্বন (C) ও হাইড্রোজেন (H) পরমাণুর সর্বনিম্ন পূর্ণসংখ্যার অনুপাত ১ : ১। সুতরাং বেনজিনের স্থূল সংকেত CH। স্থূল সংকেত থেকে অণুতে কোনো মৌলের প্রকৃত সংখ্যা জানা যায় না। ⇒ আণবিক সংকেত : যে সংকেত থেকে একটি মৌলের নির্দিষ্ট সংখ্যক পরমাণু অপর মৌলের কতটি পরমাণুর সাথে যুক্ত হয় তা জানা যায়, সেই সংকেতকে আণবিক সংকেত বলে। ⇒ গ্রাম পারমাণবিক ভর : কোনো মৌলের পারমাণবিক ভরকে গ্রামে প্রকাশ করলে তাকে ওই মৌলের গ্রাম পারমাণবিক ভর বলে। যেমন : কার্বনের পারমাণবিক ভর ১২। সুতরাং, ১২ গ্রাম কার্বনে ১ গ্রাম কার্বন পরমাণু আছে। ⇒ গ্রাম আণবিক ভর : কোনো মৌল বা যৌগের আণবিক ভরকে গ্রামে প্রকাশ করলে তাকে মৌল বা যৌগের গ্রাম আণবিক ভর বলে। যেমন : কার্বন ডাইঅক্সাইডের আণবিক ভর ৪৪। কাজেই কার্বন ডাইঅক্সাইডের গ্রাম আণবিক ভর ৪৪ গ্রাম। ⇒ মোলার দ্রবণ : নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় কোনো দ্রবণের প্রতি লিটার আয়তনে এক মোল দ্রব দ্রবীভ‚ত থাকলে সে দ্রবণকে মোলার দ্রবণ বলে। ⇒ দ্রবণ : যেসব মিশ্রণে উপাদানগুলো সুষমভাবে বণ্টিত থাকে এবং একটি উপাদান থেকে আরেকটিকে সহজে আলাদা করা যায় না, তাদেরকে দ্রবণ বা সমসত্ত¡ মিশ্রণ বলা হয়। ⇒ দ্রবণের অংশ : প্রত্যেক দ্রবণের দুটি অংশ থাকে Ñ দ্রব এবং দ্রাবক। দ্রবণের মধ্যে যে উপাদানটি কম পরিমাণে থাকে তাকে দ্রব আর যে উপাদানটি বেশি পরিমাণে থাকে তাকে দ্রাবক বলে। যেমন : পানিতে চিনি মিশালে একটি দ্রবণ তৈরি হয়। এখানে চিনি দ্রব, পানি দ্রাবক এবং মিশানোর পর যা তৈরি হলো তা দ্রবণ ⇒ মোলারিটি : নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় প্রতি লিটার দ্রবণে দ্রবীভূত দ্রবের মোলসংখ্যাকে দ্রবণের মোলারিটি বলে। একে M দ্বারা প্রকাশ করা হয়। মোলারিটি দ্রবণের ঘনমাত্রা প্রকাশের একটি রীতি। ⇒ শতকরা সংযুতি : কোনো যৌগের শতকরা সংযুতি বলতে তাতে বিদ্যমান মৌলসমূহ কী অনুপাতে আছে তা বোঝায়। সাধারণত ভর হিসেবে কোনো মৌলের পরিমাণ শতকরা কত ভাগ তাই প্রকাশ করা হয় অর্থাৎ যৌগের ১০০ ভাগ ভরের মধ্যে উপাদান মৌলসমূহের আপেক্ষিক পরিমাণকে শতকরা সংযুতি বলা হয়। শতকরা সংযুতি নির্ণয়ের দুটি ধাপ আছে। প্রথমে বস্তুর আণবিক ভর নির্ণয় করতে হয়। এরপর মৌলের ভরকে যৌগের মোট আণবিক ভর দ্বারা ভাগ করে ১০০ দ্বারা গুণ করে মৌলের সংযুতি নির্ণয় করতে হয় ⇒ রাসায়নিক সমীকরণ : বিক্রিয়ক এবং উৎপাদ পদার্থের পরমাণুগুলোর মধ্যে সমতা বজায় রেখে প্রতীক ও সংকেতের সাহায্যে কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়াকে সংক্ষেপে প্রকাশ করার পদ্ধতিকে রাসায়নিক সমীকরণ বলে। যেমন : জিংক কপার সালফেটের সাথে বিক্রিয়া করে জিংক সালফেট ও কপার উৎপন্ন করে। এ বিক্রিয়াকে নিম্নোক্ত সমীকরণের সাহায্যে প্রকাশ করা হয় : Zn + CuSO4 = ZnSO4 + Cu ⇒ Stoichiometry: রসায়নে অণু, পরমাণু, বিক্রিয়ক, উৎপাদ ইত্যাদির হিসাব নিকাশকে Stoichiometry বলে। ⇒ রাসায়নিক বিক্রিয়া : যে প্রক্রিয়ায় এক বা একাধিক ভিন্নধর্মী পদার্থ পরিবর্তিত হয়ে এক বা একাধিক ভিন্নধর্মী নতুন পদার্থ উৎপন্ন করে তাকে রাসায়নিক বিক্রিয়া বলে। রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে পদার্থের অণুর গঠনের পরিবর্তন ঘটে কিন্তু পদার্থের মূল উপাদান এবং পরমাণু সংখ্যার কোনো পরিবর্তন ঘটে না। ⇒ বিক্রিয়ক এবং উৎপাদ : রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী পদার্থ বা পদার্থগুলোকে বিক্রিয়ক বলে। বিক্রিয়ার ফলে উৎপন্ন নতুন ধর্মবিশিষ্ট পদার্থগুলোকে উৎপাদ বলা হয়। যেমন : জিংক অক্সাইডের সঙ্গে হাইড্রোক্লোরিক এসিডের বিক্রিয়ায় জিংক ক্লোরাইড এবং পানি উৎপন্ন হয়। ZnO + 2HCl = ZnCl2 + H2O এ বিক্রিয়ায় ZnO ও HCl হলো বিক্রিয়ক আর ZnCl2 ও H2O হলো উৎপাদ। ⇒ লিমিটিং বিক্রিয়ক : কোনো একটি রাসায়নিক বিক্রিয়া সংগঠনকালে একাধিক বিক্রিয়কের মধ্যে যে বিক্রিয়ক অবশিষ্ট থাকে না, তাকে লিমিটিং বিক্রিয়ক বলে। বিক্রিয়ক থেকে উৎপাদের পরিমাণ হিসাব করার সময় লিমিটিং বিক্রিয়কের পরিমাণ থেকে হিসাব করা হয়। ⇒ অ্যানালার : সবচেয়ে বিশুদ্ধ রাসায়নিক পদার্থকে অ্যানালার বলে। এদের বিশুদ্ধতা প্রায় ৯৫.৫% পর্যন্ত হয়। এদের গবেষণার সময় বিশ্লেষণীয় কাজে ব্যবহার করা হয়। ⇒ তুঁতে : কপার সালফেটের আর্দ্র কেলাসকে তুঁতে বলে। যার সংকেত CuSO4.5H2O। এর বর্ণ নীল। আমরা বাজারে কাপড়ের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর জন্য যে নীল কিনি তাই তুঁতে। একে বøু ভিট্রিয়লও বলা হয়। ⇒ কেলাস পানি : যে পানি কোনো একটি যৌগের নির্দিষ্ট কেলাস গঠনের জন্য অপরিহার্য তাকে কেলাস পানি বলে। যেমন : তুঁতের কেলাস গঠনের জন্য ৫ অণু পানি অপরিহার্য। এজন্য তুঁতের সংকেত CuSO4.5H2O। এসএসসি রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর প্রশ্ন \ ১ \ অণুর ধারণা সর্বপ্রথম কে প্রবর্তন করেন? উত্তর : বিজ্ঞানী অ্যাভোগেড্রো সর্বপ্রথম অণুর ধারণা প্রবর্তন করেন। প্রশ্ন \ ২ \ ২.০১৬ গ্রাম H2-এ অণুর সংখ্যা ৬.০২ × ১০২৩ হলে ৩২ গ্রাম O2-এ অণুর সংখ্যা কত হবে? উত্তর : ৬.০২ × ১০২৩। প্রশ্ন \ ৩ \ রাসায়নিক বিক্রিয়া সমতা চিহ্নের পরের অংশকে কী বলে? উত্তর : রাসায়নিক বিক্রিয়ার সমতা চিহ্নের পরের অংশকে উৎপাদ বলে। প্রশ্ন \ ৪ \ পরমাণুর ভরকে গ্রাম পারমাণবিক ভর দিয়ে ভাগ করা হলে কী পাওয়া যায়? উত্তর : মোলসংখ্যা। প্রশ্ন \ ৫ \ জলীয় দ্রবণ কাকে বলে? উত্তর

নবম দশম শ্রেণির রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা Read More »

নবম-দশম শ্রেণির ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং ত্রয়োদশ অধ্যায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক বহুনির্বাচনী প্রশ্নোত্তর

ত্রয়োদশ অধ্যায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক অনুশীলনীর বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ১. কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্দেশ্য কোনটি? ক বিনিময়ের মাধ্যমে  মূল্যস্তর স্থিতিশীল রাখা গ কর্মসংস্থান সৃষ্টি ঘ সঞ্চয়ের প্রবণতা সৃষ্টি ২. কোন ব্যাংক অর্থের মান নির্ধারণে ভ‚মিকা পালন করে?  কেন্দ্রীয় ব্যাংক খ বাণিজ্যিক ব্যাংক গ বিনিয়োগ ব্যাংক ঘ বিনিময় ব্যাংক নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ৩ ও ৪ নং প্রশ্নের উত্তর দাও : সিডর আক্রান্ত বরগুনার আলু চাষিরা ন্যায্যমূল্য পাওয়ার জন্য একত্রিত হয়ে ‘প্রত্যয়’ নামে একটি সমবায় সমিতি গড়ে তোলে। এতে তাদের ভাগ্যের উন্নয়ন ঘটে। পরবর্তীতে সমিতির কার্যক্রম প্রসারের জন্য তারা প্রতিষ্ঠানিক আর্থিক সহায়তা গ্রহণের চিন্তাভাবনা করছে। ৩. ‘প্রত্যয়’ কার্যক্রমে কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠান সহায়তা করতে পারে?  কেন্দ্রীয় ব্যাংক খ শিল্প ব্যাংক গ গ্রামীণ ব্যাংক ঘ বিনিয়োগ ব্যাংক ৪. আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সহায়তায় ‘প্রত্যয়’ র. দেশের কৃষি উন্নয়নে ভ‚মিকা রাখতে পারে রর. ঋণসুবিধা পাবে ররর. জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন করবে নিচের কোনটি সঠিক? ক র ও রর খ র ও ররর গ রর ও ররর  র, রর ও ররর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ধারণা  পৃষ্ঠাÑ১১৯  সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ৫. পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন প্রকার ব্যাংকের আবির্ভাব হয়েছে কত শতাব্দীতে? (জ্ঞান) ক ষোড়শ  সপ্তদশ গ অষ্টাদশ ঘ উনবিংশ ৬. সপ্তদশ শতাব্দীতে মুদ্রাবাজার নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয় কেন? (অনুধাবন) ক আত্মকর্মসংস্থান বেড়ে যাওয়ায় খ বিভিন্ন ব্যবসায়ের আবির্ভাব হওয়ায়  বিভিন্ন ব্যাংকের আবির্ভাব হওয়ায় ঘ রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য ৭. কোন ব্যাংক অর্থব্যবস্থার নিয়ন্ত্রক হিসেবে জন্মলাভ করে? (জ্ঞান) ক বাণিজ্যিক ব্যাংক  কেন্দ্রীয় ব্যাংক গ শিল্প ব্যাংক ঘ সমবায় ব্যাংক ৮. ব্যাংকিং ব্যবস্থা ও মুদ্রাবাজারের নিয়ন্ত্রক হিসেবে কোন ব্যাংক কাজ করে? (অনুধাবন)  কেন্দ্রীয় ব্যাংক খ তালিকাভুক্ত ব্যাংক গ সরকারি ব্যাংক ঘ বিশেষায়িত ব্যাংক ৯. অধ্যাপক সেয়ার্স কে? (জ্ঞান) ক একজন ইতিহাসবিদ  একজন অর্থনীতিবিদ গ একজন হিসাববিদ ঘ একজন ভ‚গোলবিদ ১০. কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংজ্ঞা দিয়েছেন কে? (জ্ঞান)  অধ্যাপক সেয়ার্স খ কে. এম. সেন গ ড. সেন ঘ অধ্যাপক টেরি ১১. কোনটিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিশেষ ভ‚মিকা পালন করে? (অনুধাবন) ক আইনগত নীতি বাস্তবায়ন  সরকারের আর্থিক নীতি বাস্তবায়ন গ অর্থনৈতিক নীতি বাস্তবায়ন ঘ বেসরকারি আর্থিক নীতি বাস্তবায়নে ১২. কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যাংকিং সমাজের কী? (জ্ঞান) ক চাঁদ খ তারা গ নক্ষত্র  সূর্য ১৩. কেন্দ্রীয় ব্যাংক হচ্ছে ব্যাংকিং সমাজের নেতা, রাজা ও সূর্য সবকিছু। নেতার মতো ব্যাংকিং রাজত্ব শাসন করে এবং সূর্যের মতো (অর্থ ও মুদ্রা বাজার) জগতে আলো ও শক্তি দেয়।” সংজ্ঞাটি কে দিয়েছেন? (জ্ঞান) ক অধ্যাপক সেয়ার্স খ অধ্যাপক কিসচ গ অধ্যাপক এলকিন  ড. এস, এন, সেন  বহুপদী সমাপ্তিসূচক বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ১৪. কেন্দ্রীয় ব্যাংক সৃষ্টির প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে (অনুধাবন) র. মুদ্রাবাজারকে সুসংগঠিত করা রর. দ্রব্যমূল্য হ্রাস করা ররর. নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যাংকিং ব্যবস্থা সৃষ্টি নিচের কোনটি সঠিক? ক র ও রর  র ও ররর গ রর ও ররর ঘ র, রর ও ররর ১৫. কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দায়িত্ব হলো (অনুধাবন) র. মুদ্রা প্রচলন রর. ঋণ নিয়ন্ত্রণ ররর. অর্থ সরবরাহ নিচের কোনটি সঠিক? ক র ও রর খ র ও ররর গ রর ও ররর  র, রর ও ররর ১৬. যে সকল ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অবদান রয়েছে, তা হলো (অনুধাবন) র. বাণিজ্যিক ব্যাংকের সাহায্যার্থে রর. দেশের অর্থনীতিতে ররর. সমাজ গঠনে নিচের কোনটি সঠিক? ক র ও রর খ র ও ররর গ রর ও ররর  র, রর ও ররর ১৭. কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রতিষ্ঠার গুরুত্ব অনুভব করার কারণ (অনুধাবন) র. অর্থনীতি ও মুদ্রাবাজারের ওপর সরকারি নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন রর. নোট ও মুদ্রা প্রচলন করার তাগিদ ররর. আর্থিক বিষয়ে অন্যের ওপর নির্ভর করা ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় নিচের কোনটি সঠিক? ক র ও রর  র ও ররর গ রর ও ররর ঘ র, রর ও ররর  অভিন্ন তথ্যভিত্তিক বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ১৮ ও ১৯ নং প্রশ্নের উত্তর দাও : রেজা পড়াশোনা শেষ করে ব্যাংকার হতে ইচ্ছুক। তবে সে দেশের প্রধান ব্যাংকটির ব্যাংকার হতে চায়, যা অন্যান্য ব্যাংকের অভিভাবক এবং সার্বভৌমত্বের প্রতীক। ১৮. রেজা কোন ব্যাংকের ব্যাংকার হতে চায়? (প্রয়োগ) ক বাণিজ্যিক ব্যাংক  কেন্দ্রীয় ব্যাংক গ বৃহত্তম ব্যাংক ঘ সরকারি ব্যাংক ১৯. সার্বভৌমত্বের প্রতীক ধরা হলে রেজার ব্যাংকটির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ উক্তিটি হবে (উচ্চতর দক্ষতা) র. ব্যাংকটি স্বাধীনতা ভোগ করে রর. প্রত্যেকটি স্বাধীন দেশে এ ব্যাংক আছে ররর. দেশের অর্থনৈতিক সার্বভৌমত্ব ও স্থায়ীত্বের নির্দেশনা দান করে নিচের কোনটি সঠিক? ক র ও রর খ র ও ররর  রর ও ররর ঘ র, রর ও ররর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্দেশ্য¡ পৃষ্ঠাÑ১১৯  সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ২০. কেন্দ্রীয় ব্যাংক কিরূপ প্রতিষ্ঠান? (জ্ঞান)  জনকল্যাণমূলক অমুনাফাভোগী জাতীয় প্রতিষ্ঠান খ উন্নয়নমূলক মুনাফাভোগী প্রতিষ্ঠান গ মুনাফাভোগী জাতীয় প্রতিষ্ঠান ঘ ক্ষুদ্র ঋণদানকারী এনজিও প্রতিষ্ঠান ২১. সর্বসাধারণের মঙ্গল নিশ্চিত করা কোন ব্যাংকের উদ্দেশ্য? (জ্ঞান) ক বাণিজ্যিক ব্যাংক  কেন্দ্রীয় ব্যাংক গ শিল্প ব্যাংক ঘ বিনিয়োগ ব্যাংক ২২. কোন ব্যাংক দেশের অর্থনীতিকে মজবুত ভিত্তির উপর দাঁড় করানোর উদ্দেশ্যে গঠিত? (জ্ঞান) ক সরকারি ব্যাংক  কেন্দ্রীয় ব্যাংক গ বিশেষায়িত ব্যাংক ঘ বাণিজ্যিক ব্যাংক ২৩. বলিষ্ঠ মুদ্রাবাজার গঠন ও নিয়ন্ত্রণ করে কোন ব্যাংক? (জ্ঞান) ক বিশেষায়িত ব্যাংক খ সমবায় ব্যাংক  কেন্দ্রীয় ব্যাংক ঘ বাণিজ্যিক ব্যাংক ২৪. প্রকৃত অর্থে কোন উদ্দেশ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত? (অনুধাবন) ক দেশের মুদ্রা মান নিয়ন্ত্রণ খ বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ  অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘ ঋণ নিয়ন্ত্রণ ২৫. কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান উদ্দেশ্য কোনটি? (জ্ঞান) ক অর্থনৈতিক উন্নয়ন খ সরকারকে পরামর্শ দান  নোট ও মুদ্রা প্রচলন ঘ সম্পদের সুষম বণ্টন ২৬. কেন্দ্রীয় ব্যাংক নোট ও মুদ্রা প্রচলন ব্যতীত আর কোন কাজটি করে? (জ্ঞান)  নিয়ন্ত্রণ খ শাসন গ প্রচারণা ঘ পরিচালনা ২৭. কোনটি বৈদেশিক মুদ্রা আগমন ও নির্গমনের নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান? (জ্ঞান) ক ভোক্তা ব্যাংক  কেন্দ্রীয় ব্যাংক গ বিনিয়োগ ব্যাংক ঘ এক্সিম ব্যাংক ২৮. আমদানি ও রপ্তানিকে দেশের অর্থনীতির অনুক‚লে রাখতে হলে নিচের কোনটি অপরিহার্য? (অনুধাবন)  বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ খ দেশের মুদ্রামান নিয়ন্ত্রণ গ মূল্যস্তর স্থিতিশীল রাখা ঘ ঋণ নিয়ন্ত্রণ করা ২৯. কোন ব্যাংক মুদ্রামান সংরক্ষণের নিয়ন্ত্রক? (জ্ঞান) ক ইসলামী ব্যাংক খ বাণিজ্যিক ব্যাংক  কেন্দ্রীয় ব্যাংক ঘ বিশেষায়িত ব্যাংক ৩০. কোন ব্যাংক অর্থের মান নির্ধারণে ভ‚মিকা পালন করে? (জ্ঞান)  কেন্দ্রীয় ব্যাংক খ বাণিজ্যিক ব্যাংক গ বিনিয়োগ ব্যাংক ঘ বিনিময় ব্যাংক ৩১. তালিকাভুক্ত ও অতালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলোর ব্যাংকার হিসেবে কাজ করে কোন ব্যাংক? (জ্ঞান) ক সরকারি ব্যাংক  কেন্দ্রীয় ব্যাংক গ বিশেষায়িত ব্যাংক ঘ শিল্প ব্যাংক ৩২. বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত। কোন ব্যাংক এ সকল ব্যাংকের কার্যাবলি নিয়ন্ত্রণ করে? (প্রয়োগ)  বাংলাদেশ ব্যাংক খ সোনালী ব্যাংক গ বিনিময় ব্যাংক ঘ গ্রামীণ ব্যাংক ৩৩. কোন ব্যাংক নিকাশ ঘর হিসেবে কাজ করে? (জ্ঞান) ক কৃষি ব্যাংক খ শিল্প ব্যাংক গ বাণিজ্যিক ব্যাংক 

নবম-দশম শ্রেণির ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং ত্রয়োদশ অধ্যায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক বহুনির্বাচনী প্রশ্নোত্তর Read More »

নবম-দশম শ্রেণির ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং দ্বাদশ অধ্যায় ব্যাংক ও গ্রাহক বহুনির্বাচনী প্রশ্নোত্তর

দ্বাদশ অধ্যায় ব্যাংক ও গ্রাহক অনুশীলনীর বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ১. চেক কী? ক চুক্তির দলিল খ লিখিত নোটিশ  আমানতকারীর লিখিত আদেশ ঘ ব্যক্তিগত দলিল ২. ব্যাংক ও তার গ্রাহকের মধ্যকার সম্পর্ক মূলত- র. ডেটর-ক্রেডিটর সম্পর্ক রর. চুক্তিবদ্ধ সম্পর্ক ররর. সামাজিকতার সম্পর্ক নিচের কোনটি সঠিক?  র ও রর খ রর ও ররর গ র ও ররর ঘ র, রর ও ররর ৩. ব্যাংকের সাথে গ্রাহকের কোন ধরনের সম্পর্ক বাঞ্ছনীয়? ক সামাজিক সম্পর্ক খ ব্যবসায়িক সম্পর্ক গ ব্যক্তিগত সম্পর্ক  সততার সম্পর্ক নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ৪ নং প্রশ্নের উত্তর দাও : দীর্ঘদিন যাবৎ চালানোর পর বিদেশে স্থায়ীভাবে গমনের উদ্দেশ্যে মিসেস সাদিয়া তার সকল প্রকার ব্যাংক লেনদেন বন্ধ করেন। ৪. কী কারণে মিসেস সাদিয়ার সাথে ব্যাংকের সম্পর্কের অবসান ঘটে? ক আদালত কর্তৃক ঘোষিত সিদ্ধান্তের কারণে খ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গ দীর্ঘকাল লেনদেন না করার কারণে  মক্কেলের নিজস্ব সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সূচনা  পৃষ্ঠা Ñ১১৩  সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ৫. ব্যাংকিং ব্যবসায়ের মূলমন্ত্র কী? (জ্ঞান)  আস্থা ও বিশ্বাস খ চুক্তিবদ্ধ সম্পর্ক গ গোপনীয়তা ঘ প্রতিনিধিত্ব ৬. ব্যাংকিং ব্যবস্থার ভিত্তিমূল কী? (জ্ঞান) ক প্রচুর অর্থ খ ব্যাংকের সেবা গ ব্যাংক ও গ্রাহকের সততা  ব্যাংক ও গ্রাহকের আস্থা ও বিশ্বাস ৭. কোন ব্যবসায় ব্যাংক ও গ্রাহকের আস্থা মূল ভিত্তি হিসেবে বিবেচিত হয়? (অনুধাবন)  ব্যাংকিং ব্যবসায় খ আমদানি ব্যবসায় গ রপ্তানি ব্যবসায় ঘ যোগাযোগ ব্যবসায় ৮. সততা, নিষ্ঠা ও বিশ্বাসের ওপর নির্ভর করে কাদের সম্পর্ক তৈরি হয়? (জ্ঞান) ক গ্রাহক ও গ্রহীতার খ ব্যাংক ও দালালের  ব্যাংক ও গ্রাহকের ঘ গ্রাহক ও দালালের ৯. ব্যাংকিং ব্যবসায়ে ব্যাংক ও গ্রাহকের সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ। এই সম্পর্ক কিসের ওপর নির্ভরশীল? (উচ্চতর দক্ষতা) ক অধিক অর্থ জমা দেয়ার ওপর  সততা, নিষ্ঠা ও বিশ্বাসের ওপর গ লেনদেনের ওপর ঘ গ্রাহকদের সেবা ও কার্যাবলির ওপর ১০. ব্যাংক ও গ্রাহকের আস্থা ও বিশ্বাসের অবনতির ফলে ব্যবসায়িক কী পরিণতি হতে পারে? (অনুধাবন) ক মুনাফা বৃদ্ধি  ক্ষতি সাধন গ বিক্রয় বৃদ্ধি ঘ সুনাম বৃদ্ধি  বহুপদী সমাপ্তিসূচক বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ১১. ব্যাংক ও গ্রাহকের আস্থা ও বিশ্বাসই ব্যাংকিং ব্যবসার মূলমন্ত্র, কারণ (উচ্চতর দক্ষতা) র. এটি ব্যাংকিং ব্যবসার মূলভিত্তি রর. এই সম্পর্কের অবনতি ক্ষতিকর ব্যবসায়িক পরিণতি টেনে আনে ররর. এটা ব্যাংকিং ব্যবসায়ে কোনো প্রভাব রাখে না নিচের কোনটি সঠিক?  র ও রর খ র ও ররর গ রর ও ররর ঘ র, রর ও ররর ব্যাংক ও গ্রাহক সম্পর্কের ধরন  পৃষ্ঠাÑ১১৩  সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ১২. যিনি ব্যাংকের যে কোনো ধরনের হিসাব অথবা সেবার মাধ্যমে যুক্ত তাকে কী বলে? (জ্ঞান) ক প্রতিনিধি খ ব্যাংকার  গ্রাহক ঘ সুবিধা গ্রহণকারী ১৩. ব্যাংক ব্যবসায়ে গ্রাহককে প্রদত্ত সেবা ও কার্যাবলিকে ভিত্তি করে ব্যাংক-গ্রাহক সম্পর্ক কয়টি দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করা যায়? (জ্ঞান) ক ৩ খ ৪  ৫ ঘ ৬ ১৪. ব্যবসায়ী মামুন তার হিসাবের মাধ্যমে ব্যাংকে লেনদেন করে থাকে। এখানে মামুন ব্যাংকের কী হিসেবে বিবেচিত হবে? (প্রয়োগ) ক ব্যাংকার খ সুবিধা গ্রহণকারী  গ্রাহক ঘ ব্যাংক ১৫. করিম সাহেবের হয়ে মি. জামাল প্রাইম ব্যাংকে তার হিসাবে ৫,০০০ টাকা জমা রাখে। এক্ষেত্রে কার সাথে প্রাইম ব্যাংকের ক্রেডিটরের সম্পর্ক রয়েছে? (প্রয়োগ) ক মি. জামালের  করিম সাহেবের গ ব্যাংক ম্যানেজারের ঘ তৃতীয় কোনো পক্ষের ১৬. ব্যাংক ও গ্রাহকের মধ্যে কীভাবে চুক্তিবদ্ধ সম্পর্ক সৃষ্টি হয়? (অনুধাবন) ক ব্যাংক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে খ ব্যাংকের শেয়ার কেনার মধ্য দিয়ে  ব্যাংকে হিসাব খোলার মধ্য দিয়ে ঘ ব্যাংকের ম্যানেজারের সাথে আত্মীয়তার মধ্য দিয়ে ১৭. জনাব আলফাজ একজন ব্যবসায়ী। তিনি ব্যাংকে হিসাবের মাধ্যমে লেনদেন করার জন্য একটি চলতি হিসাব খোলেন। এতে জনাব আলফাজ ও ব্যাংকের মধ্যে কোন ধরনের সম্পর্ক সৃষ্টি হয়? (প্রয়োগ) ক দাতা-গ্রহীতা খ গ্রাহক-প্রতিনিধি  চুক্তিবদ্ধ ঘ দেনাদার-পাওনাদার ১৮. ব্যাংক তার আমানতকারীর জমাকৃত টাকা চাহিবামাত্র ফেরত দিতে বাধ্য কেন? (অনুধাবন) ক ডেটর-ক্রেডিটর সম্পর্কের কারণে  চুক্তিবদ্ধ সম্পর্কের কারণে গ বন্ধক দাতা-বন্ধক গ্রহীতা সম্পর্কের কারণে ঘ গ্রাহক প্রতিনিধি সম্পর্কের কারণে ১৯. অনেক সময় গ্রাহকের অছি হিসেবে কাজ করেÑ (জ্ঞান) ক গ্রাহকের সম্পদ  ব্যাংক গ গ্রাহকের ব্যাংক হিসাব ঘ গ্রাহক ও ব্যাংকের সম্পর্ক ২০. গ্রাহকের স্বর্ণালঙ্কার, দলিলপত্র ইত্যাদি সংরক্ষণের মাধ্যমে ব্যাংক কী হিসেবে কাজ করে? (জ্ঞান) ক পাওনাদার  অছি গ ক্রেডিটর ঘ প্রতিনিধি ২১. ব্যাংক ও গ্রাহকের মধ্যে একটি ভিন্ন ধরনের সম্পর্ক কোনটি? (জ্ঞান) ক গ্রাহক ব্যাংকের প্রতিনিধি খ ব্যাংক গ্রাহকের প্রতিনিধি  ব্যাংক গ্রাহকের অছি ঘ গ্রাহক ব্যাংকের অছি ২২. সিটি ব্যাংক তার মক্কেলের হয়ে স্বর্ণালঙ্কার জমা রাখে। এখানে সিটি ব্যাংক তার মক্কেলের কী হিসেবে কাজ করে? (প্রয়োগ) ক প্রতিনিধি খ ডেটর গ ক্রেডিটর  অছি ২৩. গ্রাহকের সম্পত্তির বিপরীতে ব্যাংক কোন ধরনের ঋণ দিয়ে থাকে? (জ্ঞান) ক ক্ষুদ্র খ স্বল্পমেয়াদি  বন্ধকি ঘ দীর্ঘমেয়াদি ২৪. জামাল সাহেবের গুলশানে একটি বাড়ি আছে। ব্যবসায়ের প্রয়োজনে উক্ত বাড়ির বিপরীতে রবি ব্যাংকের নিকট থেকে ঋণ নিলেন। তার গৃহীত ঋণটি কোন ধরনের ঋণের অন্তর্ভুক্ত? (প্রয়োগ) ক এসএমই খ ভোক্তা ঋণ  বন্ধকি ঋণ ঘ ক্ষুদ্র ঋণ ২৫. মক্কেলের প্রতিনিধি হিসেবে ব্যাংক কোন কাজটি করে থাকে? (জ্ঞান)  দেনা-পাওনা নিষ্পত্তি খ সম্পত্তি সংরক্ষণ গ ডিপোজিট গ্রহণ ঘ ঋণ প্রদান ২৬. নিচের কোনটির মাধ্যমে ব্যাংক গ্রাহকের প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করে থাকে? (অনুধাবন) ক সম্পত্তি সংরক্ষণের মাধ্যমে খ চাহিবামাত্র অর্থ ফেরত দিয়ে  দেনা পরিশোধ ও পাওনা আদায়ের মাধ্যমে ঘ চুক্তিবদ্ধ সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে ২৭. মক্কেলের দেনা-পাওনা পরিশোধে ব্যাংক কী হিসেবে কাজ করে? (জ্ঞান) ক ব্যাংকার  প্রতিনিধি গ মধ্যস্থতাকারী ঘ যোগাযোগকারী ২৮. একজন ব্যক্তি ব্যাংকের কাছে টাকা জমা দিলে সে কী হিসেবে বিবেচিত হবে? (জ্ঞান) ক অছি  ক্রেডিটর গ ডেটর ঘ প্রতিনিধি  বহুপদী সমাপ্তিসূচক বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ২৯. গ্রাহক বলতে ঐ ব্যক্তিকে বোঝায়, যিনি (অনুধাবন) র. যে কোনো হিসাবের মাধ্যমে ব্যাংকের সাথে যুক্ত রর. অন্যান্য সেবার মাধ্যমে ব্যাংকের সাথে যুক্ত ররর. ব্যাংক প্রতিষ্ঠার সাথে যুক্ত নিচের কোনটি সঠিক?  র ও রর খ র ও ররর গ রর ও ররর ঘ র, রর ও ররর ৩০. ব্যাংক গ্রাহক বলতে বোঝায় (অনুধাবন) র. যিনি ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন রর. যার ব্যাংক হিসাব আছে ররর. যিনি ব্যাংকে টাকা জমা রাখেন নিচের কোনটি সঠিক? ক র ও রর খ র ও ররর গ রর ও ররর  র, রর ও ররর ৩১. ব্যাংকের সাথে গ্রাহকের সম্পর্ক হলো (অনুধাবন) র. প্রতিনিধিত্বের রর. দাতা ও গ্রহীতার ররর. অংশীদারিত্বের নিচের কোনটি সঠিক? ক র ও রর খ র ও ররর গ রর ও ররর  র, রর ও ররর ৩২. মি. কাজল ত ব্যাংকে তার হিসাবে ১,০০০ টাকা জমা দিলেন। এক্ষেত্রে (প্রয়োগ) র. ত ব্যাংক ডেটর রর. মি. কাজল ক্রেডিটর ররর. মি. কাজল ডেটর নিচের কোনটি সঠিক?

নবম-দশম শ্রেণির ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং দ্বাদশ অধ্যায় ব্যাংক ও গ্রাহক বহুনির্বাচনী প্রশ্নোত্তর Read More »

নবম-দশম শ্রেণির ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং একাদশ অধ্যায় ব্যাংকের আমানত বহুনির্বাচনী প্রশ্নোত্তর

একাদশ অধ্যায় ব্যাংকের আমানত অনুশীলনীর বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ১. গ্রাহকের জন্য ব্যাংক আমানতের উদ্দেশ্য কোনটি?  ঋণের সুবিধা খ মূলধন গঠন গ বিনিয়োগ ঘ বৈদেশিক বিনিময় ২. বিপদমুক্ত টাকা বিনিয়োগের স্থান কোনটি? ক ব্যবসায় খ শেয়ারবাজার  ব্যাংক ঘ বেসরকারি প্রতিষ্ঠান নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ৩ ও ৪ নং প্রশ্নের উত্তর দাও : মিন্টু বড়–য়া তার পরিবারসহ কক্সবাজারে বেড়াতে যান। সেখানে যাবতীয় ব্যয় তিনি ইলেকট্রনিক ব্যাংকিং কার্ডের মাধ্যমে সম্পন্ন করেন। কার্ডের সঞ্চিত টাকা ফুরিয়ে এলে তিনি তার ভাইকে তার ব্যাংক হিসাবে টাকা জমা করতে বলেন। অতপর তিনি কিছু টাকা উত্তোলন করেন এবং দুদিন পর পরিবার সমেত বেড়ানো শেষ করে ঢাকায় ফিরে আসেন। ৩. মিন্টু বড়–য়া নিম্নের কোন মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করেছিলেন? ক ফোন ব্যাংকিং  এটিএম গ এসএমএস ব্যাংকিং ঘ ইন্টারনেট ব্যাংকিং ৪. মিন্টু বড়–য়ার সফর ফলপ্রসূ হয়েছিল র. ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে রর. ফোন ব্যাংকিংয়ের কল্যাণে ররর. এসএমএস ব্যাংকিংয়ের সহায়তায় নিচের কোনটি সঠিক?  র ও রর খ র ও ররর গ রর ও ররর ঘ র, রর ও ররর  সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ৫. ব্যাংক কোন জাতীয় ব্যাংকিং পণ্যের মাধ্যমে ব্যবসায়িক লেনদেন সম্পন্ন করে? [স. বো. ’১৫] ক জমা রশিদ খ পোস্টাল অর্ডার  ব্যাংক ড্রাফট ঘ পাস বই ৬. কোন ব্যাংক হিসাব থেকে সবচেয়ে বেশি হারে সুদ পাওয়া যাবে? (জ্ঞান) [স. বো. ’১৫]] ক চলতি হিসাব খ সঞ্চয়ী হিসাব গ বিমা সঞ্চয়ী হিসাব  স্থায়ী হিসাব  অভিন্ন তথ্যভিত্তিক বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ৭ ও ৮ নং প্রশ্নের উত্তর দাও : আব্দুল্লাহ একজন বস্ত্র ব্যবসায়ী। তিনি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে দেন-পাওনা নিষ্পত্তি করেন। কিন্তু পাওনাদারের চাহিদামাফিক টাকা তুলতে না পারায় মুন্নার পরামর্শে অন্য একটি হিসাব খোলার সিদ্ধান্ত নেন। [স. বো. ’১৫] ৭. আবদুল্লাহর বর্তমান ব্যাংক হিসাবটি কোন ধরনের?  সঞ্চয়ী হিসাব খ চলতি হিসাব গ মেয়াদি হিসাব ঘ ডিপোজিট পেনশন স্কিম ৮. আবদুল্লাহর জন্য উপযোগী ব্যাংক হিসাব কোনটি?  চলতি হিসাব খ সঞ্চয়ী হিসাব গ স্থায়ী হিসাব ঘ ঋণ আমানত হিসাব ব্যাংক আমানতের ধারণা ¡ পৃষ্ঠা Ñ ১০৩  সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ৯. আমানত কোন ব্যবসায়ের মূল উৎস? (জ্ঞান)  ব্যাংকিং খ বিমা গ মৎস্য ঘ পণ্য ১০. ব্যাংকিং ব্যবসায় তহবিলের মূল উৎস কী? (জ্ঞান)  আমানত খ তারল্য গ মূলধন ঘ মুনাফা ১১. ব্যাংক কীভাবে আমানত সংগ্রহ করে? (অনুধাবন) ক ব্যাংকিং লেনদেনের মাধ্যমে খ ব্যাংকের বিভিন্ন বিনিয়োগের মাধ্যমে  বিভিন্ন হিসাবের মাধ্যমে ঘ পরিশোধিত মূলধনের মাধ্যমে ১২. ব্যাংক থেকে গ্রাহক তার প্রয়োজনমতো অর্থ কীভাবে উত্তোলন করতে পারে? (অনুধাবন) ক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে  চেক বা অন্যান্য ব্যাংকিং পণ্যের মাধ্যমে গ বিনিময় বিল বাট্টাকরণের মাধ্যমে ঘ শেয়ার বাজারের মাধ্যমে  বহুপদী সমাপ্তিসূচক বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ১৩. ব্যাংক বিভিন্ন হিসাব খোলার মাধ্যমে (অনুধাবন) র. আমানত সংগ্রহ করে রর. অনুদান সংগ্রহ করে ররর. ঋণ প্রদান করে নিচের কোনটি সঠিক? ক র ও রর  র ও ররর গ রর ও ররর ঘ র, রর ও ররর ১৪. যেসব হিসাবের মাধ্যমে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো আমানত সংগ্রহ করে সেগুলো হলো (অনুধাবন) র. চলতি হিসাব রর. সঞ্চয়ী হিসাব ররর. স্থায়ী হিসাব নিচের কোনটি সঠিক? ক র ও রর খ র ও ররর গ রর ও ররর  র, রর ও ররর ব্যাংক আমানতের উদ্দেশ্য ও গুরুত্ব ¡ পৃষ্ঠা Ñ ১০৩  সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ১৫. ব্যাংক আমানতের উদ্দেশ্যকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়? (জ্ঞান) ক দুই  তিন গ চার ঘ পাঁচ ১৬. সঞ্চিত অর্থের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে ভেবে মোমেন, মেহেদী ও সুমন ব্যাংক আমানত রাখে। এক্ষেত্রে ব্যাংক হিসাব কার জন্য ভ‚মিকা পালন করছে? (প্রয়োগ) ক সামষ্টিক অর্থনীতির জন্য খ ব্যাংকের জন্য  ব্যষ্টিক অর্থনীতির জন্য ঘ গ্রাহকের জন্য ১৭. ব্যাংক ঋণ সুবিধা প্রদান করা থেকে বিরত থাকে কোন ধরনের হিসাবের ক্ষেত্রে? (জ্ঞান) ক চলতি হিসাব  সঞ্চয়ী হিসাব গ স্থায়ী হিসাব ঘ ঋণ-আমানতি হিসাব ১৮. ব্যাংক থেকে ঋণ সুবিধা পাওয়া সম্ভব কীভাবে? (অনুধাবন) ক অর্থ প্রেরণের মাধ্যমে  ব্যাংকে হিসাব খুলে গ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে ঘ ব্যাংকে পরিচিতির মাধ্যমে ১৯. অনুপম একজন চিনি ব্যবসায়ী। তিনি কাসেমের নিকট থেকে চিনি কিনে তাকে ‘ট’ ব্যাংকের একটি চেক প্রদান করলেন। তিনি কীভাবে কাসেমকে ‘ট’ ব্যাংকের চেক প্রদানে সমর্থ হলেন? (প্রয়োগ) ক ট ব্যাংকের ব্যাংকার পরিচিত হওয়ায় খ ব্যাংক ম্যানেজারের অনুমতি থাকায় গ ব্যাংকে অনুপমের সম্পত্তির দলিল জমা থাকায়  ট ব্যাংকে অনুপমের হিসাব থাকায় ২০. ব্যাংকে টাকা জমা রাখাকে ঝুঁকিহীন বিনিয়োগ বলা হয় কেন? (অনুধাবন) ক অতিরিক্ত অর্থের প্রয়োজন মেটায় বলে খ ঋণ আমানত সৃষ্টি করে বলে  সময়মতো নির্দিষ্ট হারে সুদ পাওয়া যায় বলে ঘ আমানতের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা থাকে বলে ২১. ব্যাংক কোন ধরনের বিনিয়োগ? (অনুধাবন)  ঝুঁকিহীন খ ঝুঁকিবহুল গ সেবামূলক ঘ বৈদেশিক ২২. ব্যাংক হিসাব খোলার ক্ষেত্রে ব্যাংক কীভাবে গ্রাহকদের অনুপ্রেরণা বাড়ায়? (অনুধাবন)  সেবামূলক কার্যাদি প্রদান করে খ বিনিয়োগ বৃদ্ধি করে গ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে ঘ উৎপাদন বৃদ্ধি করে ২৩. কোন হিসাবে জমাতিরিক্ত অর্থ উত্তোলন করা যায়? (জ্ঞান) ক স্থায়ী হিসাব  চলতি হিসাব গ সঞ্চয়ী হিসাব ঘ নামিক হিসাব ২৪. ব্যাংক জনগণকে কীভাবে হিসাব সংরক্ষণে আকৃষ্ট করে? (অনুধাবন) ক অধিক চার্জে ব্যাংক হিসাব খোলার মাধ্যমে  জমাতিরিক্ত অর্থ উত্তোলনের সুবিধার মাধ্যমে গ ব্যাংকের সৌন্দর্য বর্ধনের মাধ্যমে ঘ অধিক সুদ মঞ্জুর করে ২৫. ব্যাংক একজন গ্রাহককে সেবামূলক কার্যাদি প্রদান করে কেন? (উচ্চতর দক্ষতা) ক ব্যবসায়িক লেনদেন সহজ করার জন্য খ তহবিল গঠনে সহায়তা করার জন্য  হিসাব খুলতে আকৃষ্ট করার জন্য ঘ অধিক মুনাফা অর্জনের জন্য ২৬. ব্যাংক কীভাবে তহবিল গঠন করে? (অনুধাবন) ক বিভিন্ন লাভজনক খাতে বিনিয়োগ করে খ বৈদেশিক মুদ্রার ব্যবসায় করে  জনগণের সঞ্চিত অর্থ আমানত হিসাব গ্রহণ করে ঘ কর্মসংস্থানের সুযোগ করে ২৭. কওঈ ব্যাংক তাদের অগণিত গ্রাহকের জমাকৃত অর্থ বিভিন্ন ধরনের হিসাবের মাধ্যমে সংগ্রহ করে। আবার সেই অর্থ লাভজনক খাতে বিনিয়োগ করে। এভাবে কওঈ ব্যাংকে সংরক্ষিত গ্রাহকদের হিসাব কোন পক্ষের হয়ে কাজ করছে? (প্রয়োগ) ক গ্রাহক  ব্যাংক গ ব্যবসায়ী ঘ সরকার ২৮. লাভজনক বিনিয়োগ নিশ্চিত করা ব্যাংকের কী হিসেবে বিবেচিত? (অনুধাবন)  উদ্দেশ্য খ আওতা গ কার্যাবলি ঘ পদক্ষেপ ২৯. ব্যাংক হিসাব খোলার মাধ্যমে জনগণের মধ্যে কী সৃষ্টি হয়? (অনুধাবন) ক নিরাপত্তা খ প্রত্যাশা  সঞ্চয় প্রবণতা ঘ ঋণ ৩০. ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে কোনটি বৃদ্ধি পায়? (জ্ঞান) ক মুনাফা  বিনিয়োগ গ ঝুঁকি ঘ মূলধন ৩১. ব্যাংক কীভাবে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের প্রসার ঘটায়? (অনুধাবন)  আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে অংশগ্রহণ করে খ বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করে গ অর্থনৈতিক উন্নতিতে সাহায্যে করে ঘ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে  বহুপদী সমাপ্তিসূচক বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ৩২. ব্যাংক আমানত উদ্দেশ্যের প্রেক্ষাপটগুলো হলো (অনুধাবন) র. গ্রাহক রর. ব্যাংক ররর. ব্যাষ্টিক অর্থনীতি নিচের কোনটি সঠিক? ক র ও

নবম-দশম শ্রেণির ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং একাদশ অধ্যায় ব্যাংকের আমানত বহুনির্বাচনী প্রশ্নোত্তর Read More »

Scroll to Top