এইচএসসি

এইচএসসি বাংলা সাম্যবাদী সৃজনশীল ও জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর

সাম্যবাদী কাজী নজরুল ইসলাম গুরুত্বপূর্ণ সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও। শুধাও আমাকে “এতদূর তুমি কোন প্রেরণায় এলে তবে তুমি বুঝি বাঙালি জাতির বীজমন্ত্রটি শোন নাই সবার উপর মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই।” এক সাথে আছি একসাথে বাঁচি আরও একসাথে থাকবই সব বিভেদের রেখা মুছে দিয়ে সাম্যের ছবি আঁকবই। ক. ‘যুগাবতার’ অর্থ কী? খ. কবি কেন সাম্যের গান গেয়েছেন? গ. উদ্দীপকে ‘সাম্যবাদী’ কবিতার কোন দিকটি তুলে ধরা হয়েছে? ব্যাখ্যা কর। ঘ. “উদ্দিষ্ট দিকটি হৃদয়ে লালন করার মাধ্যমে আমরা সুন্দর-সুখী-সমৃদ্ধ সমাজ গড়ে তুলতে পারব।” বিশ্লেষণ কর। ১ ২ ৩ ৪ ১ নং প্রশ্নের উত্তর  যুগাবতার এর অর্থ হলো বিভিন্ন যুগে অবতীর্ণ মহাপুরুষ।  মানবসমাজকে ঐক্যবদ্ধ করতে কবি সাম্যের গান গেয়েছেন।  কবি বৈষম্যহীন অসা¤প্রদায়িক সমাজ গড়ে তুলতে চান। কবির বিশ্বাস মানুষের হৃদয়ের চেয়ে শ্রেষ্ঠ কিছু নেই এবং প্রতিটি মানুষই সমান মর্যাদার অধিকারী। মানুষে মানুষে সব ব্যবধান ঘুচিয়ে দিয়ে একটি নতুন সমাজ গড়ে তোলার প্রত্যয়ে তিনি ‘সাম্যের গান’ গেয়েছেন।  উদ্দীপকে ‘সাম্যবাদী’ কবিতার মানবতার স্বীকৃতি প্রদানের মাধ্যমে সাম্যবাদী সমাজ প্রতীক্ষার দিকটি তুলে ধরা হয়েছে।  পৃথিবীতে আজ মানুষে মানুষে বিভেদ চরমে পৌঁছে গিয়েছে। অর্থ, ক্ষমতা, সম্মান আর মর্যাদার লোভে মানুষ উন্মাদ হয়ে উঠেছে। মানুষের হৃদয়সত্যই সব থেকে বড় সত্য।  ‘সাম্যবাদী’ কবিতায় কবি জোর দিয়েছেন মানুষের অন্তরধর্মের ওপর। ধর্ম-বর্ণ-গোষ্ঠীর দোহাই দিয়ে মানুষ আজ মানুষকে দূরে ঠেলে দিয়েছে। কবি এ সমাজ চান না। তিনি চান এমন এক সমাজ যেখানে সাম্যবাদ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। উদ্দীপকে আমরা ‘সাম্যবাদী’ কবিতার হৃদয়সত্যের উদ্বোধনের বিষয়টি লক্ষ্য করি। বাঙালি জাতির মানবতাবাদী চেতনা, তাদের হৃদয়সত্যের ওপর বিশ্বাসের কথাই আলোচ্য উদ্দীপকে প্রকাশিত হয়েছে। আর এর মধ্য দিয়েই বাঙালি জাতি এক অসা¤প্রদায়িক সমাজ গড়ে তুলেছে। সুতরাং, উদ্দীপকে মূলত ‘সাম্যবাদী’ হৃদয়সত্য বিষয়টিই মুখ্য হিসেবে দেখা দিয়েছে।  উদ্দীপকে ‘সাম্যবাদী’ কবিতার সাম্যবাদী ও মানবতাবাদী চেতনার প্রকাশ ঘটেছে, যা হৃদয়ে লালন করার মাধ্যমে আমরা সুন্দর সুখী সমাজ গড়ে তুলতে পারব।  সুখী সুন্দর সমাজ গঠনের অন্যতম পূর্বশর্ত হলো মানুষে মানুষে সাম্য প্রতিষ্ঠা। যে সমাজে মানুষে মানুষে বিভেদ বিদ্যমান যে সমাজে আছে কেবল অশান্তি, হানাহানি। তাই সুন্দর সমাজ গঠনের জন্য সর্বাগ্রে প্রয়োজন সাম্যবাদ প্রতিষ্ঠা করা।  ‘সাম্যবাদী’ কবিতায় কবির বিশ্বাস মানুষ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়ে পরিচিত হয়ে ওঠার চেয়ে সম্মানের আর কিছু হতে পারে না। প্রতিটি মানুষ যখন এ স্বীকৃতি লাভ করে তখন মানুষে মানুষে কোনো বিভেদ থাকে না। তবে বিভেদহীন সমাজ তখনই গড়ে তোলা সম্ভব যখন প্রতিটি মানুষ অন্তর ধর্মকে স্বীকৃতি দেবে, যখন মানুষের মধ্যে মানবধর্মই প্রধান হয়ে উঠবে। উদ্দীপকে আমরা বাঙালি জাতির অসা¤প্রদায়িক ও মানবতাবাদী চেতনার পরিচয় পাই। ধর্মকে নয়, জাতিকে নয়, মানুষকে, মানুষের হৃদয়ধর্মকে প্রাধান্য দিয়েছিল বলেই বাঙালির জীবনে এত বড় বিজয় অর্জিত হয়েছে। আপামর বাঙালির প্রচেষ্টায় একটি স্বাধীন রাষ্ট্র গঠিত হয়েছে।  উপর্যুক্ত আলোচনায় এ বিষয়টি স্পষ্ট হয় যে, সাম্য ও মানবতা এ দুটি সুখী সুন্দর সমাজ গঠনের জন্য অপরিহার্য। তাই প্রতিটি বাঙালি এ দিকটি হৃদয়ে লালন করলেই সুখী সুন্দর সমাজ গঠন সম্ভব। উদ্দীপকে এবং ‘সাম্যবাদী’ কবিতায় এ সমাজ গঠনের প্রত্যাশা ব্যক্ত হয়েছে।  অতিরিক্ত অনুশীলন (সৃজনশীল) অংশ নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও। অনুপ একা বাড়িতে বৃদ্ধা মাকে রেখে তীর্থদর্শনে বের হলো। পথে গুরুতর অসুস্থ হয়ে সে এক ব্রা‏হ্মণের বাড়িতে আশ্রয় নিল। আশ্রয়দাতা ব্রা‏হ্মণের সেবা শুশ্রষায় সুস্থ হলে প্রায় দু’সপ্তাহ পরে অনুপ পুনরায় তীর্থভ্রমণে যাওয়ার উদ্যোগ নিল। ব্রা‏হ্মণ এবার অনুপকে বললেন, “এই দুর্বল শরীরে তীর্থে যেও না। কারণ তোমার হৃদয়ই তো প্রকৃত তীর্থস্থল।” ক. ‘সাম্যবাদী’ কবিতায় মগজে কী হানার কথা বলা হয়েছে? খ. পুঁথিকে মৃত-কঙ্কালের সাথে তুলনা করা হয়েছে কেন? গ. উদ্দীপকটির মূল বক্তব্য কোন দিক থেকে ‘সাম্যবাদী’ কবিতার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ ব্যাখ্যা কর। ঘ. “আশ্রয়দাতা’ ও কবি কাজী নজরুল ইসলামের মানসিকতা যেন একসূত্রে গাঁথা”-মন্তব্যটির যথার্থতা নিরূপণ কর। ১ ২ ৩ ৪ ২ নং প্রশ্নের উত্তর  ‘সাম্যবাদী’ কবিতায় মগজে শূল হানার কথা বলা হয়েছে।  পুঁথি নির্জীব ও জড় বলে একে মৃত কঙ্কালের সাথে তুলনা করা হয়েছে।  মৃত ব্যক্তি ও কঙ্কাল চলাচল করতে পারে না। এরা অনড় ও অচলায়তনের প্রতীক। পুঁথি তথা শাস্ত্রগ্রন্থ বা কেতাব মৃতবৎ কঙ্কালস্বরূপ। জড়ত্ব ও নির্জীবতার জন্যই এসব পুঁথিকে মৃত-কঙ্কালের সাথে তুলনা করা হয়েছে।  মানুষের অন্তরের ঐশ্বর্য প্রকাশের দিক দিয়ে উদ্দীপকের মূলবক্তব্য ‘সাম্যবাদী’ কবিতার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ।  মানব হৃদয় অনন্ত ঐশ্বর্যের আধার। নীতি, জ্ঞান, প্রজ্ঞাসহ সবকিছুই মানুষের অন্তর হতেই উৎসারিত, যা উদ্দীপক ও ‘সাম্যবাদী’ কবিতা উভয়ক্ষেত্রেই আলোচিত হয়েছে।  উদ্দীপকে তীর্থভ্রমণে যাওয়ার জন্য অনুপের আকুলতা প্রকাশ পেয়েছে। জাগতিক তীর্থভূমির দিকে মানুষের আকর্ষণ বেশি। কারণ, মানবহৃদয়ই সকল ঐশ্বর্যের কেন্দ্রবিন্দু অনেকেই তা অনুধাবন করতে ব্যর্থ হয়। কিন্তু ‘সাম্যবাদী’ কবিতায় কবি মানুষের হৃদয়কে বিশ্বদেউল বা সকল তীর্থের পুঞ্জীভূত রূপ হিসেবে কল্পনা করেছেন। মানুষের হৃদয়ের চেয়ে বড় কোনো মন্দির-কাবা আছে বলে কবি বিশ্বাস করেন না। অন্যদিকে উদ্দীপকের মূলবক্তব্য হলো আপন অন্তরে প্রকৃত তীর্থস্থলের অবস্থান। অর্থাৎ, ‘সাম্যবাদী’ কবিতা এবং উদ্দীপক উভয়ক্ষেত্রেই মানুষের অন্তরের ঐশ্বর্য ও পবিত্রতাকেই গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। এদিক থেকে উভয়ের মধ্যে সাদৃশ্য বিদ্যমান।  উক্তিটি আলোচ্য উদ্দীপক ও ‘সাম্যবাদী’ কবিতার আলোকে সঠিক ও যথার্থ।  মানবহৃদয়েই সকল ঐশ্বর্যের অবস্থান। কিন্তু সংশয়গ্রস্ত মানুষ সময়, শ্রম ও অর্থ ব্যয় করে তীর্থস্থান ভ্রমণে বের হয়। অথচ নিজের হৃদয়ই যে প্রকৃত তীর্থস্থল-তা তারা বুঝতে পারে না।  উদ্দীপকে আশ্রয়দাতা ব্রা‏হ্মণকে আপন অস্তিত্বে বিশ্বাসী একজন দৃঢ় মানসিকতার মানুষ হিসেবে দেখা যায়। প্রতিটি মানুষের মনের মণিকোঠায় প্রকৃত তীর্থস্থলের অবস্থান রয়েছে বলে তিনি বিশ্বাস করেন। তাই তিনি অনুপকে তীর্থভ্রমণে যেতে নিষেধ করেন। ‘সাম্যবাদী’ কবিতায় কবির কণ্ঠে খুব দৃঢ়তার সাথে উচ্চারিত হয়েছে, ‘এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোনো মন্দির-কাবা নাই।’ মানুষের অন্তরকে তাই পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ দেবালয় বলে অভিমত পোষণ করেছেন কবি।  আলোচ্য উদ্দীপকে ব্রা‏হ্মণের মানসিকতা ও ‘সাম্যবাদী’ কবিতায় কবি কাজী নজরুল ইসলামের মনোভাব এক ও অভিন্ন। তাঁরা দুজনই হৃদয়ের পবিত্রতা ও ঐশ্বর্যে বিশ্বাসী। অতএব স্পষ্টতই ‘আশ্রয়দাতা’ ও কবি কাজী নজরুল ইসলামের মানসিকতা যেন একসূত্রে গাঁথা উক্তিটি যথার্থ। নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও। স্রষ্টা সৃষ্টি করেছেন মানুষ, মানুষের সৃষ্টি ধর্ম, জাতি-বর্ণে হানাহানি ও কোন মানুষের কর্ম? বৃথা ঘুরিনু তীর্থক্ষেত্রে খোদা-যিশু জিকির তুলি, হৃদয়ে রয়েছে তোর স্রষ্টা কেন গেলে তা ভুলি? ক. ইরানের নাগরিকদের কী বলে? খ. ধর্মগ্রন্থ পাঠ পণ্ডশ্রম হয় কখন? গ. উদ্দীপকে ‘সাম্যবাদী’ কবিতার যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে তা তুলে ধর। ঘ. “উদ্দীপকটি ‘সাম্যবাদী’ কবিতার পূর্ণচিত্র নয়”Ñযুক্তিসহ উপস্থাপন কর। ১ ২ ৩ ৪ ৩ নং প্রশ্নের উত্তর  ইরানের নাগরিকদের পার্সি বলে।  ধর্মগ্রন্থের মূলমন্ত্র যে মানবতাবোধ তা আত্মস্থ না হলে সেই পাঠ পণ্ডশ্রম হয়।  প্রত্যেক ধর্মের মানুষের জন্য পৃথক পৃথক ধর্মগ্রন্থ থাকলেও তার মূলমন্ত্র হলো নৈতিক শিক্ষা, মানবতাবোধ এবং সমতার দৃষ্টিভঙ্গি। ধর্মগ্রন্থের এ মূল সুর যদি মানুষের অন্তরে স্থায়ী আসন সৃষ্টি করতে ব্যর্থ হয় তবে তা পাঠ করা

এইচএসসি বাংলা সাম্যবাদী সৃজনশীল ও জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর Read More »

এইচএসসি বাংলা ঐকতান সৃজনশীল ও জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর

ঐকতান রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর গুরুত্বপূর্ণ সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও। বিদেশ থেকে উচ্চশিক্ষা নিয়ে দেশে ফিরে রফিকুল বারি রাজনীতিতে মনোযোগী হতে চান। সুস্থ রাজনীতির মাধ্যমে দেশের মানুষের ভাগ্যোন্নয়ন তার লক্ষ্য। এই উদ্দেশ্যে তিনি বিভিন্ন পত্রিকায় লেখালেখি করেন এবং বিভিন্ন সভা-সমিতিতে যোগ দেন। একজন সৎ ও জ্ঞানী ব্যক্তি হিসেবে শহরের একটি বিশেষ শ্রেণির সবাই তাঁকে চেনে। একবার ঈদে গ্রামের বাড়ি গিয়ে তিনি বুঝতে পারেন, দেশের মানুষের কথা ভাবলেও গ্রামের সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখ সম্পর্কে তিনি কিছুই জানেন না। তাঁর নতুন উপলব্ধি হয় যে, দেশের সাধারণ মানুষের উন্নয়নকে বাদ দিয়ে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়। এরপর থেকে তিনি গ্রামের মানুষের জীবনযাত্রার সঙ্গে মিশতে শুরু করেন, তাদের জন্য কাজ করতে আরম্ভ করেন। ধীরে ধীরে তিনি সাধারণের প্রিয় নেতা হয়ে ওঠেন। ক. কাছে থেকে দূরে যারা, কবি তাদের কী শুনাতে চেয়েছেন? খ. কবি সর্বত্র প্রবেশের দ্বার পান না কেন তা বুঝিয়ে লেখ। গ. রফিকুল বারির মধ্যে ‘ঐকতান’ কবিতার কোন দিকটি প্রকাশিত হয়েছে তা ব্যাখ্যা কর। ঘ. “জীবনে জীবন যোগ করা/না হলে কৃত্রিম পণ্যে ব্যর্থ হয় গানের পসরা”Ñ কবির এই উপলব্ধির আলোকে রফিকুল বারির নেতা হয়ে ওঠার বিষয়টি বিশ্লেষণ কর। ১ ২ ৩ ৪ ১ নং প্রশ্নের উত্তর  কবি তাদের বাণী শুনাতে চেয়েছেন।  নিজের আভিজাত্যবোধে সমাজের উচ্চ মঞ্চে আসীন বলে কবি সর্বত্র প্রবেশের দ্বার পান না।  আলোচ্য কবিতায় কবির বহুমাত্রিক চিন্তা-চেতনার প্রকাশ ঘটেছে। এখানে কবির মনে স্বদেশের অন্ত্যজ শ্রেণির মানুষের সাথে একাত্ম না হতে পারার অতৃপ্তি প্রকাশ পেয়েছে। কবি তাঁর নিজের আভিজাত্যবোধ ও জীবনযাত্রার বেড়ার কারণে সবার সাথে মিলতে পারেন নি। সব মানুষের সাথে তিনি অন্তর মেলাতে পারেন নি। বিপরীতক্রমে তাঁর অভিজাত ও নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের কারণে নিম্নশ্রেণির মানুষেরা তাকে অতিরিক্ত শ্রদ্ধা ও ভয়ের চোখে দেখত, তাকে এড়িয়ে চলত। কবি তাই তাদের সাথে মিলতে পারেন নি। তাদের সাথে, তাদের জীবনযাপনের সাথে কবির ব্যবধান ঘোচেনি।  উদ্দীপকে রফিকুল বারির মধ্যে ‘ঐকতান’ কবিতায় কবির অন্ত্যজ শ্রেণির মানুষের সাথে মিশতে না পারার আক্ষেপ এবং মাটির কাছাকাছি থাকা মানুষের কবিদের অবদানের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ।  আমাদের এ পৃথিবী জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব মানুষেরই বাসভূমি। এ ধরণীর স্নেহচ্ছায়ায় এবং একই সূর্য ও চাঁদের আলোতে সবাই লালিত। অনুভূতির দিক থেকে সবাই এক ও অভিন্ন। অথচ মানুষের মধ্যে বৈষম্য ও অসাম্য বিরাজমান। এ বিষয়টি যাকে পীড়িত করে জগতে সেই মানবকল্যাণে আত্মনিয়োগে এগিয়ে আসে।  উদ্দীপকে রফিকুল বারির মানবকল্যাণে আত্মনিয়োগের ইচ্ছা এবং এর অন্তরায় দূর করার অদম্য চেষ্টার বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। কেননা, তিনি শহরে থেকে সুস্থ রাজনীতি করতে চাইলেও গ্রামে যাওয়ার পর সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেন। তিনি বুঝতে পারেন যে, দেশের সাধারণ মানুষের উন্নতি করতে না পারলে দেশের সার্বিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। উদ্দীপক এবং ঐকতান উভয়েই সাধারণ্যের উন্নতির দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে।  উদ্দীপকে কবির এ উপলব্ধির আলোকে রফিকুল বারির নেতা হয়ে ওঠার বিষয়টি একটি স্বাভাবিক বিষয়। কারণ সাধারণ মানুষের সাথে জীবনের যোগ ঘটাতে না পারলে কেউ নেতা হতে পারে না।  বহু প্রাচীনকাল থেকেই শ্রেণিবৈষম্যের বিভেদ চলে আসছে। আর তথাকথিত আভিজাত্যগর্বিত স¤প্রদায়ই এ শ্রেণিবৈষম্যের। দরিদ্র ও অভাবী মানুষেরা তাদের ন্যায্য অধিকার ও মর্যাদা থেকে বঞ্চিত। এ অনাহূত, অবহেলিত, নিন্দিত মানুষের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া দরকার। কারণ মানুষ হিসেবে সবাই একই রকম মর্যাদার অধিকারী।  ‘ঐকতান’ কবিতায় কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর দীর্ঘ জীবন পরিক্রমণের শেষপ্রান্তে এসে পেছন ফিরে তাকিয়ে সমগ্র জীবনের সাহিত্য সাধনার সাফল্য ও ব্যর্থতার হিসাব খুঁজেছেন। তিনি এখানে অকপটে নিজের সীমাবদ্ধতা, ব্যর্থতা ও অপূর্ণতার কথা স্বীকার করেছেন। কবি তাঁর নিজের আভিজাত্যবোধ ও জীবনযাত্রার বেড়ার কারণে অন্ত্যজ শ্রেণির সাধারণ মানুষের সাথে মিশতে পারেন নি। কবিতার এ বিষয়টি উদ্দীপকের রফিকুল বারিকে পীড়া দিয়েছে। তিনি যখন শহরের মানুষের কাছে আদৃত হয়ে গ্রামের মানুষের কাছে যান, তখন তিনি নিজের দীনতা বুঝতে পারেন। তারপর গ্রামে সাধারণ মানুষের কল্যাণে আত্মনিয়োগ করে ধীরে ধীরে তাদের প্রিয় মানুষ হিসেবে নিজেকে সক্ষম করে তোলেন।  উদ্দীপকের রফিকুল বারির মতো নেতা হয়ে ওঠার পেছনে অন্তরায় হয়ে উঠেছিল গ্রামের সাধারণ মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতার দীনতা। তিনি তা দূর করার জন্য গ্রামের সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার সাথে মিশতে শুরু করেন, তাদের জন্য সমাজকল্যাণমূলক কাজ করতে থাকেন। তিনি সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখে নিজেকে সম্পৃক্ত করে, তাদের অন্তরের সাথে অন্তর মিশিয়ে তাদেরই একজন হয়ে ওঠেন, যা ‘ঐকতান’ কবিতার কবির পক্ষে সম্ভব ছিল না। কবি নিজে সেই বিষয় বুঝতে পেরেই আলোচ্য উক্তিটি করেছেন।  অতিরিক্ত অনুশীলন (সৃজনশীল) অংশ নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও। শহীদুল আমিন একজন স্কুলশিক্ষক। তিনি হৃদয়ে সৃজনশীল চিন্তা লালন করেন। হঠাৎ আজ তার মনে হলো, দেশের এক কোণে বসে থেকে সংকীর্ণ জীবনযাপন করে তিনি কোনোক্রমেই শান্তি পাচ্ছেন না। তার মন আজ বিশাল পৃথিবীর অজানাকে জানার, অদেখাকে দেখার জন্য ব্যাকুল হয়ে উঠেছে। যখন পৃথিবীর অজানা রহস্যকে জানতে, অদেখাকে দেখতে তিনি ব্যর্থ হন, তখন ঘরের এক কোণে পড়তে বসেন। আর বইয়ের কালো অক্ষরে তিনি অজানা সৌন্দর্যকে হৃদয়ে ধারণ করতে থাকেন। ক. কবির স্বরসাধনায় কী রয়ে গেছে? খ. “দেশে দেশে কত না নগর রাজধানী”Ñ কবি কেন বলেছেন? গ. উদ্দীপকে বর্ণিত শহীদুল আমিনের চরিত্রের মাঝে ‘ঐকতান’ কবিতার কোন দিকটি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর। ঘ. “ঐকতান” কবিতার সমগ্র ভাব উদ্দীপকের শহীদুল আমিনের চরিত্রের মাঝে পাওয়া যায় না।Ñ মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর। ১ ২ ৩ ৪ ২ নং প্রশ্নের উত্তর  কবির স্বরসাধনায় ফাঁক রয়ে গেছে।  পৃথিবীর বিশালত্ব তুলে ধরতে কবি প্রশ্নোলি­খিত উক্তিটি করেছেন।  মহাকালের সাপেক্ষে জীবন যেমন কিছু না, মহাবিশ্বের কাছে পৃথিবীর এককোণে বাস করাও তেমনি কিছু না। পৃথিবীতে অসংখ্য নগর ও রাজধানী আছে যেগুলো সম্পর্কে আমরা খুব কমই জানি। বিশাল এ পৃথিবীর এক কোণে বাস করে এত সব বিষয় অনুমেয় মাত্র হয়। তাই কবি শহর ও রাজধানীর ব্যাপকতা তুলে ধরতে চরণটি ব্যবহার করেছেন।  উদ্দীপকে বর্ণিত শহীদুল আমিনের চরিত্রের মাঝে ‘ঐকতান’ কবিতার ‘অজানাকে জানা’র দিকটি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।  মানুষের জানার আকাক্সক্ষা অপরিমেয়। সে সবসময় নতুন কিছুকে জানতে ও দেখতে চায়। এ জানা ও দেখার আগ্রহ থেকে মানুষের মনে বাসনা জাগে, এ বাসনা মানুষের চিরন্তন।  উদ্দীপকের শহীদুল আমিন একজন স্কুলশিক্ষক। তিনি সব অজানাকে জানতে এবং অদেখাকে দেখতে চান। শত চেষ্টাতেও তিনি পৃথিবীর অনিন্দ্য সৌন্দর্যকে দেখতে না পেয়ে ক্ষোভে বই পড়তে থাকেন। ফলে বইয়ের কালো অক্ষরের লেখা পড়ে অনেক কিছু জানতে পারেন। ‘ঐকতান’ কবিতাতেও পৃথিবীর সৌন্দর্য অবলোকন করতে ব্যর্থ হয়ে কবিকে কাতর হতে দেখা যায়। পৃথিবীতে অসংখ্য পাহাড়, নদী, শহর, বন্দর রয়েছে যেগুলো দেখতে না পারলে কবির জীবন যেন সার্থকতা লাভ করবে না। তাই তিনি ক্ষোভে বই পড়ে সেসব জানতে চেষ্টা করেন। এভাবে উদ্দীপকে বর্ণিত শহীদুল আমিন চরিত্রে ‘ঐকতান’ কবিতার অজানাকে জানার দিকটি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।  “ঐকতান’ কবিতার সমগ্র ভাব উদ্দীপকের শহীদুল আমিনের চরিত্রের মাঝে পাওয়া যায় না”Ñ মন্তব্যটি সঠিক।  পৃথিবীর প্রতিটি মানুষের সীমাহীন

এইচএসসি বাংলা ঐকতান সৃজনশীল ও জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর Read More »

এইচএসসি বাংলা বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ সৃজনশীল ও জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর

বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ মাইকেল মধুসূদন দত্ত গুরুত্বপূর্ণ সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও। শপথ নিয়েও পলাশীর প্রান্তরে প্রধান সেনাপতি মিরজাফর যুদ্ধে অংশ নেননি। রায়দুর্লভ, উমিচাঁদ, জগৎ শেঠ যুদ্ধে অসহযোগিতা করেছেন। মোহনলাল ও মিরমদন বিশ্বাসঘাতক হননি। নবাব সিরাজউদ্দৌলা পরাজিত হয়েছেন। মির জাফরের বিশ্বাসঘাতকতায় বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হয়েছে। ক. কাকে রাবণি বলা হয়েছে? খ. ‘প্রফুল­ কমলে কীটবাস’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে? গ. উদ্দীপকটি ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতার সঙ্গে যে দিক থেকে সাদৃশ্যপূর্ণÑ ব্যাখ্যা কর। ঘ. “উদ্দীপকটি ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতার আংশিকরূপায়ণ মাত্র।”Ñ মূল্যায়ন কর। ১ ২ ৩ ৪ ১ নং প্রশ্নের উত্তর  রাবণের পুত্র মেঘনাদকে রাবণি বলা হয়েছে।  ‘প্রফুল­ কমলে কীটবাস’ বলতে উঁচু বংশে জন্মগ্রহণ করেও বিশ্বাসঘাতকতা এবং হীন ব্যক্তিদের সাথে আঁতাত করার জন্য বিভীষণের হীন স্বভাবকে বোঝানো হয়েছে।  ‘মেঘনাদবধ-কাব্যে’র ষষ্ঠ সর্গ থেকে সংকলিত হয়েছে ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতা। এখানে রামানুজ ল²ণ কর্তৃক রাবণপুত্র মেঘনাদ নিধনের কাহিনী কবি অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচনা করেছেন। রামচন্দ্র দ্বীপরাজ্য স্বর্ণলঙ্কা আক্রমণ করলে সেখানকার রাজা রাবণ সম্মুখযুদ্ধে ভাই কুম্ভকর্ণ এবং পুত্র বীরবাহুকে হারিয়ে অসহায় হয়ে পড়ে। তখন অসীম সাহসী বীর পুত্র মেঘনাদকে সেনাপতি করে পরবর্তী দিনের যুদ্ধ পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেয়। মেঘনাদ যুদ্ধযাত্রার আগে নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে ইষ্টদেবতা অগ্নিদেবের পূজা সম্পন্ন করার জন্য মনস্থির করে। সেখানে মায়াদেবীর আনুকূল্যে এবং বিভীষণের সহায়তায় ল²ণ প্রবেশ করে নিরস্ত্র মেঘনাদকে আক্রমণ করে। মেঘনাদ তখন পিতৃব্য বিভীষণকে নানাভাবে বুঝিয়ে অস্ত্রাগারে যাওয়ার অনুমতি চাইল। কিন্তু বিভীষণ দ্বার ছেড়ে দাঁড়াল না। বরং সে যে রাঘবের দাস তা জানিয়ে দিল। তখন ক্ষোভ ও দুঃখ প্রকাশ করে মেঘনাদ আলোচ্য উক্তিটি করেছে।  উদ্দীপকটি ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতার বিভীষণের বিশ্বাসঘাতকতা ও দেশদ্রোহিতার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ।  স্বদেশের প্রতি ভালোবাসা মানুষকে মহৎ করে। মানবকল্যাণে আত্মনিয়োগে উৎসাহিত করে। মানবকল্যাণের ব্রত নিয়ে সৃষ্টিশীল মানুষ সমস্ত বাধা-বিঘœ অতিক্রম করে সামনে এগিয়ে চলে। স্বদেশের স্বার্থে একজন দেশপ্রেমিক প্রয়োজনে প্রাণবিসর্জন দিতেও কুণ্ঠিত হয় না। যারা স্বদেশকে ভালোবাসে না, তারা বিশ্বাসঘাতক, দেশদ্রোহী।  উদ্দীপকে ১৭৫৭ সালের ২৩ শে জুন পলাশির আম্রকাননে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কাছে নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয় ও বাংলার স্বাধীনতার শেষ সূর্য অস্তমিত হওয়ার মূল ঘটনাটির সংক্ষিপ্ত উপস্থাপন লক্ষ করা যায়। এখানে মিরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতা এবং মোহনলাল ও মিরমদনের স্বাদেশিকতার বিষয়টি প্রতিফলিত। উদ্দীপকে মিরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতার দিকটি আলোচ্য ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতায় প্রতিফলিত বিভীষণের বিশ্বাসঘাতকতার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। কারণ বিভীষণের বিশ্বাসঘাতকতা এবং দেশদ্রোহিতার কারণেই মেঘনাদকে নিরস্ত্র অবস্থায় বধ করতে সক্ষম হয়েছিল রামানুজ ল²ণ। অস্ত্রাগারে প্রবেশ করে যুদ্ধের সাজ গ্রহণের জন্য অনুরোধ সত্তে¡ও বিভীষণ দ্বার ছেড়ে দাঁড়ায়নি। সে জ্ঞাতিত্ব, ভ্রাতৃত্ব, জাতি সবকিছুকেই জলাঞ্জলি দিয়েছে।  “উদ্দীপকটি ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতার আংশিক রূপায়ণ মাত্র।”Ñমন্তব্যটি যথার্থ।  উদ্দীপকের পলাশির যুদ্ধে নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয় এবং বাংলার স্বাধীনতা সূর্যের অস্তমিত হওয়ার বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। সেখানে নবাবের সাথে মিরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতা এবং ধনুকুবেরদের অসহযোগিতাকে নির্দেশ করা হয়েছে। এ বিষয়টি ‘মেঘনাদবধ’ মহাকাব্যে মায়াদেবীর দৈবকৌশল এবং বিভীষণের বিশ্বাসঘাতকতার সাথে একসূত্রে গাঁথা।  ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতাটিতে মাইকেল মধুসূদন দত্ত বিভীষণের বিশ্বাসঘাতকতা এবং ল²ণের নির্মমতার এবং মেঘনাদের’ স্বদেশপ্রেম তুলে ধরা হয়েছে। স্বর্ণলঙ্কাপুরীকে রামচন্দ্রের হাত থেকে বাঁচাতে এবং যুদ্ধজয় নিশ্চিত করতে মেঘনাদ প্রস্তুত হয়। যুদ্ধে যাওয়ার আগে মেঘনাদ ইষ্টদেবতা অগ্নিদেবের পূজা সম্পন্ন করার জন্য নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে প্রবেশ করে। সেখানে মায়াদেবীর মায়াবলে এবং বিভীষণের সহায়তায় রামানুজ ল²ণ উপস্থিত হয়। ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতায় ল²ণ নিরস্ত্র মেঘনাদকে তার সাথে যুদ্ধ করার জন্য আহŸান করে। মেঘনাদ অস্ত্রাগারে ঢুকে যুদ্ধের সাজ আর অস্ত্র নিয়ে আসতে চাইলে বিভীষণ তাকে বাধা দেয়।  মেঘনাদ স্বর্ণলঙ্কাপুরী তার স্বদেশের প্রতি গভীর অনুরাগ আর ভালোবাসা প্রকাশ করে। বিভীষণকে তার শত্র“ুর মোকাবিলা করার জন্য অনুরোধ করে দ্বার ছেড়ে দেয়ার। সুতরাং দেখা যায়, ঘটনাপ্রবাহে উদ্দীপকটি ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতার আংশিক রূপায়ণ মাত্র। তাই প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি যথার্থ।  অতিরিক্ত অনুশীলন (সৃজনশীল) অংশ নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও। স্বদেশের তরে নাহি যার মন/কে বলে মানুষ তারে পশু সেই জন। এটি মানুষকে ধর্ম, বর্ণ, জাতিগত সকল সংকীর্ণতা থেকে মুক্ত করে। একজন যথার্থ দেশপ্রেমিক নিজের স্বার্থের চেয়ে দেশের স্বার্থকে বড় করে দেখে। দেশপ্রেমিক তাঁর মেধায়, মননে, চিন্তাচেতনায়, কথায় ও কর্মে দেশকে সর্বোচ্চ মর্যাদার আসনে স্থান দেন। ক. মেঘনাদের অপর নাম কী? খ. “তব জন্মপুরে, তাত, পদার্পণ করে বনবাসী।” ব্যাখ্যা কর। গ. উদ্দীপকটি ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতার সাথে কীভাবে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর। ঘ. উদ্দীপকের মূলভাব এবং ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতায় প্রতিফলিত মেঘনাদের মাতৃভূমির প্রতি ভালোবাসা একসূত্রে গাঁথা।” মন্তব্যটির যথার্থতা যাচাই কর। ১ ২ ৩ ৪ ২ নং প্রশ্নের উত্তর  মেঘনাদের অপর নাম ইন্দ্রজিৎ।  “তব জন্মপুরে, তাত, পদার্পণ করে বনবাসী।”Ñ উক্তিটি মেঘনাদ করেছে তার পিতৃব্য বিভীষণকে উদ্দেশ্য করে। এখানে ল²ণকে বনবাসী হিসেবে নির্দেশ করা হয়েছে।  রামচন্দ্র কর্তৃক দ্বীপরাজ্য স্বর্ণলঙ্কা আক্রান্ত হলে রাজা রাবণ শত্র“র উপর্যুপরি দৈব কৌশলের কাছে অসহায় হয়ে পড়েন। ভাই কুম্ভকর্ণ ও পুত্র বীরবাহুর মৃত্যুর পর মেঘনাদকে তিনি পরবর্তী দিবসে অনুষ্ঠেয় মহাযুদ্ধের সেনাপতি হিসেবে বরণ করে নেন। যুদ্ধজয় নিশ্চিত করার জন্য মেঘনাদ যুদ্ধযাত্রার আগেই নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে ইষ্টদেবতা অগ্নিদেবের পূজা সম্পন্ন করতে মনস্থির করে। ল²ণ মায়াদেবীর আনুক‚ল্যে এবং রাবণের অনুজ বিভীষণের সহায়তাপ্রাপ্তি হয় বলে মেঘনাদ দুঃখ করে প্রশ্নোক্ত উক্তিটি করে।  উদ্দীপকটি ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতায় প্রতিফলিত জন্মভূমির প্রতি মেঘনাদের গভীর অনুরাগের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ।  জন্মভূমি প্রত্যেক মানুষের কাছেই পরম শ্রদ্ধার বস্তু। স্বদেশের মাটি, পানি, আলো-বাতাসেই মানুষ বেড়ে ওঠে। স্বপ্ন দেখে, স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য ছুটে বেড়ায় নানা দিকে। দিন শেষে পাখি যেমন ফিরে আসে তার শান্তির নীড়ে মানুষও তেমনি নানা দেশ ঘুরে স্বদেশের মাটিতেই শেষ আশ্রয় নিতে চায়।  উদ্দীপকে স্বদেশের প্রতি মানুষের অনুরাগ ও ভালোবাসার পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। মানুষের জীবনের মহত্তম কাজের মধ্যে স্বদেশ অন্যতম একটি। মানব-কল্যাণের মূলেও স্বদেশের প্রতি গভীর মনোযোগ ও ভালোবাসাকেই নির্দেশ করা হয়। উদ্দীপকের লেখকের স্বদেশপ্রেমের বর্ণনা আলোচ্য ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতায় প্রতিফলিত, স্বদেশের প্রতি মেঘনাদ-এর অনুরাগের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। মেঘনাদ সেখানে রামানুজ ল²ণকে হত্যা করে স্বর্ণলঙ্কার কলঙ্ক ও কালিমা মোচন করতে চেয়েছেন।  উদ্দীপকের মূলভাব এবং ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতায় প্রতিফলিত মেঘনাদের মাতৃভূমির প্রতি ভালোবাসা একসূত্রে গাঁথা।Ñমন্তব্যটি যথার্থ।  একজন মানুষের জীবনে তার মা যেমন পরিচিত, তেমনি স্বদেশও পরিচিত। মানুষের সাথে সন্তানের যেরূপ হৃদ্যতা গড়ে ওঠে, দেশের সাথেও তার অনুরূপ হৃদ্যতা গড়ে ওঠে। একজন মানুষের সামগ্রিক জীবনের বিকাশে তার স্বদেশ প্রকৃতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সুস্থ চিন্তা-চেতনাসম্পন্ন প্রত্যেক মানুষের মধ্যেই স্বদেশপ্রীতি রয়েছে।  উদ্দীপকে স্বদেশের প্রতি মানুষের অনুরাগ প্রসঙ্গে যে বক্তব্য উপস্থাপিত হয়েছে তাতে স্বদেশানুরাগের গভীর চিন্তার প্রতিফলন ঘটেছে। একজন দেশপ্রেমিক কীভাবে তার দেশের জন্য আত্মত্যাগ করতে পারেন তা সেখানে তুলে ধরা হয়েছে। উদ্দীপকের এই বক্তব্যের চেতনা আলোচ্য ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতায় প্রতিফলিত মেঘনাদের স্বদেশ চেতনার সাথে অভিন্ন ধারায় প্রবাহিত।  মেঘনাদ অসীম সাহসী বীর। তিনি তার প্রিয় ভূমিকে মুক্ত করতে চেয়েছেন। স্বর্ণলঙ্কাকে শত্র“র কালো থাবার ছায়া

এইচএসসি বাংলা বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ সৃজনশীল ও জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর Read More »

এইচএসসি বাংলা নেকলেস বহুনির্বাচনী প্রশ্নোত্তর

নেকলেস গুরুত্বপূর্ণ বহুনির্বাচনী প্রশ্নোত্তর ১. এক সন্ধ্যায় মাদাম লোইসেলের স্বামী মঁসিয়ে কী হাতে ঘরে ফিরলেন? ক সুন্দর গয়নার বাক্স ছ একটি বড় খাম গ উজ্জ্বল রৌপ্য পাত্র ঘ কারুকার্যপূর্ণ পর্দা ২. মাদাম লোইসেলের সর্বদা দু:খ কারণ, সে- ক নেকলেস হারিয়ে ফেলেছে ছ কাঙ্খিত জীবন পায়নি জ রান্নাঘরে কাজ করে ঘ দামি পোশাক পরতে পারে না ক্স অনুচ্ছেদটি পড়ে ৩ ও ৪ সংখ্যক প্রশ্নের উত্তর দাও : তন্বী সাধারণ পরিবারের একটি মেয়ে। সাজগোজের বড় শখ তার। কিন্তু প্রসাধনী ক্রয়ের সামর্থ্য তার বাবা-মায়ের নেই। তবে বড়লোকের ছেলের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। স্বামী প্রায়ই গরিবের মেয়ে বলে ধিক্কার দিয়ে তন্বীকে শারীরিক নির্যাতন করে। নির্যাতনের মাত্রা অসহনীয় পর্যায়ে চলে গেলে বাবা-মায়ের ভাঙা কুটিরেই তিনি ফিরে আসেন। তন্বী উপলব্ধি করেন, বিত্ত-বৈভবই মানুষের প্রকৃত পরিচয় নয়। ৩. উদ্দীপকে ‘নেকলেস’ গল্পের যে ভাবের প্রতিফলন ঘটেছে তা হলোÑ র. উচ্চাশা রর. পরশ্রীকাতরতা ররর. লোভ-লালসা নিচের কোনটি ঠিক? ক র ও রর ছ র ও ররর গ রর ও রর ঘ র, রর ও ররর ৪. ৩নং প্রশ্নে উলি­খিত ভাবের প্রতিফলন যে বাক্যে প্রকাশ পেয়েছে তা হলো চ যত সব সুরুচিপূর্ণ ও বিলাসিতার বস্তু আছে, সেগুলির জন্যই তার জন্ম হয়েছে। খ মুরগির পাখনা খেতে খেতে মুখে সিংহ-মানবীর হাসি নিয়ে কান পেতে শুনবে চুপি চুপি বলা প্রণয়লীলার কাহিনী। গ সুখী করার, কাম্য হওয়ার, চালাক ও প্রণয়যাচিকা হবার কতই না তার ইচ্ছা। ঘ আমার কোনো মণিমুক্তা, একটি দামি পাথর কিছুই নেই যা দিয়ে নিজেকে সাজাতে পারি। মাস্টার ট্রেইনার কর্তৃক যাচাইকৃত বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ক লেখক অনুবাদক পরিচিতি : (বোর্ড বই থেকে) ৫. ‘নেকলেস’ গল্পটি কে লিখেছেন? ক গুস্তাভ দ্য মোপাসাঁ খ গুস্তাভ ফ্লবেয়ার জ গী দ্য মোপাসাঁ ঘ লরা লি পয়টিভিন ৬. গী দ্য মোপাসাঁ ১৮৫০ খ্রিষ্টাব্দের কত তারিখে জন্মগ্রহণ করেন? ক ৫ই মে খ ৫ই জুন গ ৫ই জুলাই ঝ ৫ই আগস্ট ৭. গী দ্য মোপাসাঁ ফ্রান্সের কোন শহরে জন্মগ্রহণ করেন? চ নর্মান্ডি খ প্যারিস গ নান্টেস ঘ স্টার্সবার্গ ৮. কত সালে গী দ্য মোপাসাঁ নিম্ন মাধ্যমিক স্কুলে ভর্তি হন? ক ১৮৫৩ সালে খ ১৮৫৭ সালে গ ১৮৬৩ সালে ঝ ১৮৬৭ সালে ৯. পারিবারিক বন্ধু গুস্তাভ ফ্লবেয়ার মোপাসাঁর সাহিত্য জীবনে কীসের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন? ক সহপাঠীর ভূমিকায় ছ অভিভাবকের ভূমিকায় গ সহলেখকের ভূমিকায় ঘ সহকর্মীর ভূমিকায় ১০. মোপাসাঁর সাহিত্য জীবন শুরু কী রচনার মাধ্যমে? চ কবিতা খ গল্প গ উপন্যাস ঘ নাটক ১১. কাব্যচর্চা দিয়ে সাহিত্য জীবন শুরু করলেও মোপাসাঁ কী হিসেবে সমধিক খ্যাতি অর্জন করেন? চ গল্পকার খ ঔপন্যাসিক গ নাট্যকার ঘ প্রাবন্ধিক ১২. গী দ্য মোপাসাঁ ১৮৯৩ খ্রিষ্টাব্দের কত তারিখে মৃত্যুবরণ করেন? চ ৬ই জুলাই খ ১১ই জুলাই গ ১৭ই জুলাই ঘ ২১ শে জুলাই ১৩. পূর্ণেন্দু দস্তিদার চট্টগ্রামের কোন উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন? চ পটিয়া খ হাটহাজারী গ সীতাকুণ্ড ঘ সাতকানিয়া ১৪. পূর্ণেন্দু দস্তিদার ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দের কত তারিখে জন্মগ্রহণ করেন? ক ২০শে মে ছ ২০শে জুন গ ২০শে জুলাই ঘ ২০শে আগস্ট ১৫. পূর্ণেন্দু দস্তিদারের মাতার নাম কী? চ কুমুদিনী দস্তিদার খ কুসুমকুমারী দস্তিদার গ বিনোদিনী দস্তিদার ঘ রাজমোহিনী দস্তিদার ১৬. পূর্ণেন্দু দস্তিদারের পিতার নাম কী? চ চন্দ্রকুমার দস্তিদার খ চন্দ্রনাথ দস্তিদার গ বিমল দস্তিদার ঘ সুবিমল দস্তিদার ১৭. পূর্ণেন্দু দস্তিদার পেশাগত জীবনে কী ছিলেন? ক অধ্যাপক খ প্রকৌশলী গ ব্যবসায়ী ঝ আইনজীবী ১৮. লেখক হিসেবে পূর্ণেন্দু দস্তিদারের খ্যাতি কী হিসেবে ছিল? ক সমাজ সচেতন লেখক খ সমাজ উন্নয়ন লেখক জ সমাজ ভাবুক লেখক ঘ সমাজ প্রগতিশীল লেখক ১৯. পূর্ণেন্দু দস্তিদার ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের কত তারিখে মৃত্যুবরণ করেন? ক ৯ই মার্চ ছ ৯ই মে গ ৯ই জুন ঘ ৯ই আগস্ট ২০. কোথায় যাওয়ার পথে পূর্ণেন্দু দস্তিদার মৃত্যুবরণ করেন? ক মায়ানমার খ মালয়েশিয়া জ ভারত ঘ পাকিস্তান ২১. কোন বিদ্রোহে অংশ নেয়ার কারণে পূর্ণেন্দু দস্তিদার কারাবরণ করেছিলেন? ক কারাবিদ্রোহ খ চাকমা বিদ্রোহ জ চট্টগ্রামে যুব বিদ্রোহ ঘ নোয়াখালী বিদ্রোহ ২২. পূর্ণেন্দু দস্তিদার কার নেতৃত্বে চট্টগ্রাম যুব বিদ্রোহে অংশ নিয়েছিলেন? ক প্রীতিলতার ছ মাস্টার দা সূর্যসেন-এর গ বিনোদবিহারী-এর ঘ অনির্বান বড়–য়া-র ২৩. কোনটি পূর্ণেন্দু দস্তিদার-এর প্রকাশিত গ্রন্থ? ক নেকড়ে অরণ্য খ সংকর সংকীর্তন গ সমুদ্রের স্বাদ ঝ কবিয়াল রমেশ শীল ২৪. কোনটি পূর্ণেন্দু দস্তিদার-এর অনুবাদ গ্রন্থ? ক জুলভার্ন খ সংকর সংকীর্তন জ শেখভের গল্প ঘ কবিয়াল রমেশ শীল ২৫. পূর্ণেন্দু দস্তিদার জীবনের সর্বশেষ সফরে ভারত যাচ্ছিলেন কেন? ক চিকিৎসার জন্য ছ মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের জন্য গ রাষ্ট্রীয় সফরে ঘ আত্মীয়ের সাথে দেখা করতে খ মূল পাঠ : (বোর্ড বই থেকে) ২৬. মাদাম লোইসেলের পিতা পেশায় কী ছিলেন? ক হকার খ শিক্ষক জ কেরানি ঘ আইনজীবী ২৭. মাদাম লোইসেল তার শ্রেণির অন্যতম হিসেবে কেমন ছিল? ক কৃপণ খ রাগী গ বঞ্চিত ঝ অসুখী ২৮. মাদাম লোইসেলের স্বামী পেশায় কী ছিলেন? ক আইনজীবী ছ শিক্ষা পরিষদ অফিসের কেরানি গ রাজকর্মচারী ঘ ব্যবসায়ী ২৯. কোন বস্তু মাদাম লোইসেলের খুব প্রিয়? ক টুপি খ গোলাপ ফুল গ হাতের চুড়ি ঝ জড়োয়া গহনা ৩০. ‘নেকলেস’ গল্পে কোন মাছের উলে­খ রয়েছে? ক শ্যামন খ রূপচাঁদা গ ইলিশ ঝ রোহিত ৩১. ও কী ভালো মানুষ!Ñকার সম্পর্কে মসিঁয়ে লোইসেল একথা বলেছে? ক শিক্ষামন্ত্রী খ ফোরস্টিয়ার জ মাদাম লোসিয়েল ঘ জেনি ৩২. মাদাম লোইসেল চরিত্রটি কেমন? ক বাস্তববাদী খ স্পষ্টভাষী জ কল্পনাপ্রবণ ঘ আবেগপ্রবণ ৩৩. মাদাম লোইসেলের ধারণা কোন ধরনের বস্তুর জন্যই তার জন্ম হয়েছে? ক কমমূল্যের খ রুচিহীন জ সুরুচিপূর্ণ ঘ মূল্যহীন ৩৪. “দরিদ্র কৃষকের কন্যা হেনা নিজ অবস্থার জন্য অত্যন্ত ব্যথিত।”-হেনার সাথে ‘নেকলেস’ গল্পের কার সাদৃশ্য রয়েছে? ক মসিঁয়ে ছ মাদাম লোইসেল গ ফোরসটিয়ার ঘ জেনি ৩৫. ‘থাকবে তাতে বিভিন্ন চমৎকার আসবাব’-এখানে কীসের কথা বলা হয়েছে? ক পার্শ্বকক্ষ খ বাসকক্ষ গ খাবারঘর ঝ বৈঠকখানা ৩৬. মাদাম লোইসেল ভাবত তার কতজন গৃহভৃত্য থাকবে? চ দুইজন খ তিনজন গ চারজন ঘ পাঁচজন ৩৭. ‘অদম্য কামনায় তার বুক দুরু দুরু করে।’-এই ‘অদম্য কামনা’ কীসের জন্য? ক হার গলায় পরার ছ হার ধার পাওয়ার গ স্বামীকে খুশি করার ঘ সবাইকে অবাক করে দেওয়ার ৩৮. খ্রিস্টান মিশনারিদের দ্বারা পরিচালিত স্কুলকে কী বলা হয়? ক মনুমেন্ট ছ কনভেন্ট গ চার্চ ঘ বিদ্যাপীঠ ৩৯. “তার দাম দিতে দশ বছর লেগেছে।”-এখানে কীসের কথা বলা হয়েছে? চ হার খ ফ্রক গ জুতো ঘ কঙ্কন ৪০. “লোইসেল পরম আবেগে তাকে বুকে চেপে ধরে।”-এর মধ্য দিয়ে কোন বিষয়টি প্রকাশ পেয়েছে? চ আনন্দ খ হতাশা গ দুঃখ ঘ নিরাশা ৪১. “যেকোনো মেয়ের অন্তরে এই পরিপূর্ণ বিজয় কত মধুর।”-এই ‘পরিপূর্ণ বিজয়’ কোনটির সাথে তুলনীয়? ক প্রিয়জনের বিজয় খ শিক্ষার বিজয় জ সৌন্দর্যের বিজয় ঘ ভালোবাসার বিজয় ৪২. কোন দিকটি ‘নেকলেস’ গল্পটিকে জনপ্রিয় করে তোলে? ক প্রাঞ্জলতা সূচনা খ সহজ সরল ভাষা গ আকর্ষণীয় ঘটনা ঝ অপ্রত্যাশিত কিন্তু অত্যন্ত আকর্ষণীয়

এইচএসসি বাংলা নেকলেস বহুনির্বাচনী প্রশ্নোত্তর Read More »

এইচএসসি বাংলা মহাজাগতিক কিউরেটর বহুনির্বাচনী প্রশ্নোত্তর

মহাজাগতিক কিউরেটর মুহম্মদ জাফর ইকবাল গুরুত্বপূর্ণ বহুনির্বাচনী প্রশ্নোত্তর ১. “মহাজাগতিক কিউরেটর” গল্পে মানুষের বয়স কত বছর বলে উলে­খ করা হয়েছে? ক এক মিলিয়ন ছ দুই মিলিয়ন গ তিন মিলিয়ন ঘ চার মিলিয়ন ২. সৌরজগতের তৃতীয় গ্রহের প্রাণ সহজ এবং সাধারণ কেন? ক ভিন্ন ভিন্ন প্রজাতির মধ্যে মৌলিক পার্থক্য নেই খ সকল প্রজাতি দেখতে একই রকম জ সকল প্রজাতির গঠন একই ঘ ভিন্ন ভিন্ন প্রজাতির গুণাগুণ ভিন্ন ভিন্ন অনুচ্ছেদটি পড়ে ৩ ও ৪ সংখ্যক প্রশ্নের উত্তর দাও কালবৈশাখীর প্রচণ্ড ঝাপটায় লণ্ড-ভণ্ড মালঞ্চ গ্রাম। ঘর-বাড়ি, গাছ-পালা, ভেঙে পড়ে জীবনযাত্রা বিপর্যস্ত। কিন্তু আত্মপ্রত্যয়ী গ্রামবাসী ভেঙে না পড়ে সবাই মিলে পরস্পরের ঘর-বাড়ি মেরামত করতে লাগলেন। অল্প সময়ের মধ্যেই তারা বিপর্যয় কাটিয়ে আগের অবস্থায় ফিরে এল। ৩. অনুচ্ছেদে “মহাজাগতিক কিউরেটর” গল্পের যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে তা হলো- র. একতা রর. শৃঙ্খলা ররর. সহমর্মিতা নিচের কোনটি সঠিক? চ র ও রর খ র ও ররর গ রর ও ররর ঘ র, রর ও ররর ৪. উক্ত দিকের বিপরীত প্রবণতা প্রকাশ পেয়েছে নিচের কোন বাক্যে? চ এরা একে অন্যের ওপর নিউক্লিয়ার বোমা ফেলছে খ এদের মাঝে শ্রমিক আছে, সৈনিক আছে গ যে যার দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে ঘ অন্যকে বাঁচানোর জন্য অকাতরে প্রাণ দিয়ে যাচ্ছে মাস্টার ট্রেইনার কর্তৃক যাচাইকৃত বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ক লেখক পরিচিতি : (বোর্ড বই থেকে) ৫. ‘মহাজাগতিক কিউরেটর’ গল্পটি কে লিখেছেন? চ মুহম্মদ জাফর ইকবাল খ শামসুদ্দীন আবুল কালাম গ আব্দুল­াহ আল মুতি ঘ হুমায়ূন আহমেদ ৬. মুহম্মদ জাফর ইকবাল কোন শহরে জন্মগ্রহণ করেন? ক কিশোরগঞ্জ খ নরসিংদী জ সিলেট ঘ যশোর ৭. মুহম্মদ জাফর ইকবালের পৈতৃক নিবাস কোথায়? ক সিলেট খ হবিগঞ্জ গ মৌলভীবাজার ঝ নেত্রকোনা ৮. মুহম্মদ জাফর ইকবাল কত সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান? চ ২০০৪ সালে খ ২০০৫ সালে গ ২০০৬ সালে ঘ ২০০৭ সালে ৯. মুহম্মদ জাফর ইকবাল কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন? ক চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় খ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় জ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঘ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয ১০. কত সালে মুহম্মদ জাফর ইকবাল পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন? ক ১৯৮০ সালে খ ১৯৮১ সালে জ ১৯৮২ সালে ঘ ১৯৮৩ সালে ১১. বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির একচ্ছত্র সম্রাট বলা হয় কাকে? ক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপধ্যায়কে খ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে জ মুহম্মদ জাফর ইকবালকে ঘ হুমায়ূন আহমদকে ১২. মুহম্মদ জাফর ইকবাল কত সালে জন্মগ্রহণ করেন? ক ১৯৫০ সালে খ ১৯৫১ সালে জ ১৯৫২ সালে ঘ ১৯৫৩ সালে ১৩. মুহম্মদ জাফর ইকবালের মায়ের নাম কী? ক লতিফা খাতুন ছ আয়েশা আখতার খাতুন গ সায়েরা খাতুন ঘ ফরিদা আখতার খাতুন ১৪. মুহম্মদ জাফর ইকবালের পিতার নাম কী? ক লুৎফর রহমান খ আবিদুর রহমান জ ফয়জুর রহমান আহমেদ ঘ মফিজুল হক ১৫. নিচের কোনটি মুহম্মদ জাফর ইকবাল রচিত কিশোর উপন্যাস নয়? ক দীপু নাম্বার টু খ আমার বন্ধু রাশেদ গ আমি তপু ঝ মহাকাশে মহাত্রাসে ১৬. বিজ্ঞান লেখক হিসেবে মুহম্মদ জাফর ইকবাল কোন পুরস্কার পান? ক আদমজী পুরস্কার খ একুশে পদক জ বাংলা একাডেমি পুরস্কার ঘ স্বাধীনতা পুরস্কার ১৭. জাফর ইকবাল এম.এসসি ডিগ্রি লাভ করেন কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে? চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে খ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ঘ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৮. হুমায়ুন আহমেদের সঙ্গে মুহম্মদ জাফর ইকবালের সম্পর্কÑ চ ভাই খ নিকটাত্মীয় গ জ্ঞাতি ঘ বঙ্গু খ মূল পাঠ : (বোর্ড বই থেকে) ১৯. পৃথিবীতে রয়েছেÑ ক এককোষী থেকে বহুকোষী প্রাণী ছ এককোষী থেকে লক্ষ-কোটি কোষী প্রাণী গ অতিকায় বিরাট প্রাণী ঘ ক্ষুদ্র ও বৃহৎ প্রাণী ২০. প্রকৃতপক্ষে কাকে আলাদাভাবে প্রাণীহীন বলা যায়? চ ভাইরাসকে খ ব্যাকটেরিয়াকে গ এককোষী প্রাণীকে ঘ বহুকোষী প্রাণীকে ২১. অন্য কোনো প্রাণির সংস্পর্শে এলে ভাইরাসের মাঝে কীসের লক্ষণ দেখা যায়? ক প্রাণের ছ জীবনের গ অস্তিত্বের ঘ মনের ২২. প্রথম কিউরেটর পৃথিবীতে কীসের বিকাশ ঘটেছে বলে জানাল? ক মানুষের খ সভ্যতার জ প্রাণের ঘ জীবজগতের ২৩. কারা জগতে পিছিয়ে পড়া প্রাণী? চ সরীসৃপরা খ মাংসভোজীরা গ স্তন্যপায়ীরা ঘ তৃণভোজীরা ২৪. কাদের সংরক্ষণ করা অনেক কঠিন হবে? চ হাতি বা নীল তিমি খ ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া গ মানুষ ঘ পিঁপড়া ২৫. পৃথিবীর ভিন্ন ভিন্ন প্রাণির মধ্যে আসলে কী নেই? ক স্বাভাবিকত্ব খ সূ² পার্থক্য গ মৌলিকত্ব ঝ মৌলিক পার্থক্য ২৬. ‘নিঃসঙ্গ গ্রহচারী’ মুহম্মদ জাফর ইকবাল রচিতÑ ক ছোট গল্প খ উপন্যাস গ কিশোর উপন্যাস ঝ সায়েন্স ফিকশন ২৭. সালোকসংশ্লেষণ হলোÑ ক মানুষের খাবার তৈরির প্রক্রিয়া খ ভাইরাসের খাবার তৈরি প্রক্রিয়া গ প্রাণীর খাবার তৈরির প্রক্রিয়া ঝ বৃক্ষের খাদ্য প্রস্তুতপ্রণালি ২৮. “কোথাও কোথাও প্রকৃতিকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছে”-কারা? চ মানুষ খ ডাইনোসর গ ডলফিন ঘ বাঘ ২৯. শীতল রক্তের প্রাণির উদাহরণ কোনটি? ক পিঁপড়া খ মাছ গ মানুষ ঘ কুকুর ৩০. বাঘের সঙ্গে নিচের কোন প্রাণীর সাদৃশ্য লক্ষণীয়? ক হরিণ খ জিরাফ গ জেব্রা ঝ সিংহ ৩১. মানুষ ও বাঘ উভয়ের মধ্যে গঠনগত মিলের কারণ হিসেবে নিচের কোনটি গ্রহণযোগ্য? ক আরএনএ খ সাইটোপ্লাজম গ নিউক্লিয়াস ঝ ডিএনএ ৩২. পিঁপড়ারা কোন যুগ থেকে এখনো টিকে আছে? ক বরফ যুগ খ আদিম যুগ গ প্রাচীন যুগ ঝ ডাইনোসরের যুগ ৩৩. “মহাজাগতিক কাউন্সিল আমাদের কিউরেটরের দায়িত্ব দিয়েছে।”Ñউক্তিটি কার? ক প্রথম কিউরেটরের ছ দ্বিতীয় কিউরেটরের গ তৃতীয় কিউরেটরের ঘ চতুর্থ কিউরেটরের ৩৪. স্বেচ্ছাধ্বংসকারী প্রাণী কোনটি? ক ডাইনোসর খ কুকুর গ পিঁপড়া ঝ মানুষ ৩৫. “আমি একটি প্রাণী খুঁজে পেয়েছি”Ñউক্তিটি কার? চ প্রথম কিউরেটরের খ দ্বিতীয় কিউরেটরের গ তৃতীয় কিউরেটরের ঘ চতুর্থ কিউরেটরের ৩৬. পিঁপড়াদের মধ্যে ঝগড়া বিবাদ নেই কেন? চ এরা সামাজিক ও একতাবদ্ধ বলে খ খাদ্যাভাব নেই বলে গ পরোপকারী বলে ঘ সংকীর্ণ নয় বলে ৩৭. আগে থেকেই খাবার জমিয়ে রাখে কারা? ক মানুষ খ বানর গ মৌমাছি ঝ পিঁপড়া ৩৮. বুকে ভর দিয়ে চলে এমন প্রাণীকে কী বলা হয়? ক স্তন্যপায়ী খ তৃণভোজী গ আকাশচারী ঝ সরীসৃপ ৩৯. মানুষ গাছ কেটে বিস্তীর্ণ এলাকা ধ্বংস করছে কেন? ক নিজেদের ব্যবহারের জন্য ছ সভ্যতার বিকাশের জন্য গ প্রকৃতিকে ধ্বংস করার জন্য ঘ কোনোটিই নয় ৪০. সামাজিক প্রাণী হিসেবে নিচের কোনটিকে চিহ্নিত করা যায়? চ মানুষ খ বাঘ গ হাতি ঘ সাপ ৪১. স্তন্যপায়ী প্রাণী হিসেবে নিচের কোনটি গ্রহণযোগ্য? ক সাপ ছ বাঘ গ নীল তিমি ঘ পাখি ৪২. পৃথিবীর সকল প্রাণীর প্রাণের মূল হলোÑ ক জঘঅ ছ উঘঅ গ কোষ ঘ নিউক্লিয়াস ৪৩. অন্যান্য প্রাণী থেকে মানুষ আলাদা কারণ কী? ক সামাজিকতা খ মানবিকতা জ বুদ্ধি বিবেচনা ঘ শৃঙ্খলা ৪৪. ‘কুকুরেরা নিজেদের স্বকীয়তা হারিয়ে ফেলেছে’-এখানে ফুটে উঠেছে তাদের কোন দিকটি? চ প্রভুত্বের প্রতি আনুগত্য খ দৈহিক কারণগত গ বুদ্ধিবৃত্তির লোপগত ঘ প্রকৃতির নিয়মগত ৪৫. ‘মহাজাগতিক কিউরেটর’ রচনা অনুসারে কিউরেটরেরা এই পৃথিবীতে আসার কারণ কী? চ সর্বশ্রেষ্ঠ প্রাণীর খোঁজে খ বিশ্বব্রাহ্মাণ্ডে তাদের মর্যাদা অনুসন্ধানে গ

এইচএসসি বাংলা মহাজাগতিক কিউরেটর বহুনির্বাচনী প্রশ্নোত্তর Read More »

এইচএসসি বাংলা রেইনকোট বহুনির্বাচনী প্রশ্নোত্তর

রেইনকোট আখতারুজ্জামান ইলিয়াস গুরুত্বপূর্ণ বহুনির্বাচনী প্রশ্নোত্তর ১. কার জবানিতে “রেইনকোট” গল্পের অধিকাংশ ঘটনা বিবৃত হয়েছে? ক আবদুস সাত্তার মৃধা খ ড. আফাজ আহমদ গ আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ঝ নুরুল হুদা ২. নুরুল হুদাকে পাাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর তলব করার কারণÑ ক কমান্ডারের নির্দেশে ছ প্রিন্সিপালের অভিযোগ গ মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগী ভেবে ঘ তাকে মুক্তিযোদ্ধা সন্দেহে  অনুচ্ছেদটি পড়ে ৩ ও ৪ সংখ্যক প্রশ্নের উত্তর দাও : মুক্তিফৌজ! কথাটা এত ভারী যে এই রকম অত্যাচারী সৈন্য দিয়ে ঘেরা অবরুদ্ধ ঢাকা শহরে বসে মুক্তিফৌজ শব্দটা শুনলেও কেমন যেন অবিশ্বাস্য মনে হয়। আবার ওই অবিশ্বাসের ভেতর থেকে একটা আশা, একটা ভরসার ভাব ধীরে ধীরে মনের কোণে জেগে উঠতে থাকে। ৩. অনুচ্ছেদে ‘রেইনকোট’ গল্পের কোন ভাবের প্রতিফলন ঘটেছে? ক পাক হানাদার বাহিনীর নৃশংসতা খ মুক্তিযোদ্ধাদের অদম্য শক্তি-সাহস গ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর আস্থা ঝ যুদ্ধকালীন অবরুদ্ধ মানুষের উৎকণ্ঠা ৪. উক্ত ভাবটি যে বাক্যে প্রকাশ পেয়েছে তা হলোÑ ক মিসক্রিয়ান লোগ ইলেকটিরি টেরানসফার্মার তোর দিয়া খ একটা জিপ উড়াইয়া দিছে, কমপক্ষে পাঁচটা খানসেনা খতম গ নুরুল হুদার ঝুলন্ত শরীর এতটাই কাঁপে যে চাবুকের বাড়ির দিকে আর মনোযোগ দেওয়া হয়ে ওঠে না ঘ বউয়ের এই ভাইটার জন্যই তাকে এক্সট্রা তটস্থ থাকতে হয় মাস্টার ট্রেইনার কর্তৃক যাচাইকৃত বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ক লেখক পরিচিতি : (বোর্ড বই থেকে) ৫. আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ১৯৪৩ সালের কত তারিখে জন্মগ্রহণ করেন? ক ১১ই ফেব্র“য়ারি ছ ১২ ই ফেব্র“য়ারি গ১৩ই ফেব্র“য়ারি ঘ ১৪ই ফেব্র“য়ারি ৬. আখতারুজ্জামান ইলিয়াস জন্মগ্রহণ করনে কোন জেলায়? চ বগুড়া খ দিনাজপুর গ গাইবান্ধা ঘ পঞ্চগড় ৭. আখতারুজ্জামান ইলিয়াস কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন? চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় খ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় গ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ঘ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ৮. আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের পাঁচটি গল্পগ্রন্থে কয়টি গল্প সংকলিত আছে? চ ২৮টি খ ২৯টি গ ৩০টি গ ৩১টি ৯. আখতারুজ্জামান ইলিয়াস রচিত ‘খোয়াবনামা’ কী ধরনের রচনা? ক ছোটগল্প ছ উপন্যাস গ নাটক ঘ প্রবন্ধ ১০. আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের কয়টি ছোটগল্প গ্রন্থ রয়েছে? চ ৫টি খ ৬টি গ ৭টি ঘ ৮টি ১১. আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের পিতৃপ্রদত্ত নাম কী? ক মোহাম্মদ আখতারুজ্জামান খ আখতারুজ্জামান ইলিয়াস গ মোহাম্মদ ইলিয়াস উদ্দিন ঝ আখতারুজ্জামান মোহাম্মদ ইলিয়াস ১২. আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের মাতার নাম কী? ক মনোয়ারা ইলিয়াস ছ মরিয়ম ইলিয়াস গ শরিফা ইলিয়াস ঘ সামসুন নাহার ইলিয়াস ১৩. আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ১৯৯৭ সালের কত তারিখে মৃত্যুবরণ করেন? ক পহেলা জানুয়ারি খ দোসরা জানুয়ারি গ তেসরা জানুয়ারি ঝ চৌঠা জানুয়ারি ১৪. আখতারুজ্জামান ইলিয়াস কোন রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন? ক জন্ডিস ছ ক্যান্সার গ কলেরা ঘ ধনুষ্টঙ্কার ১৫. আখতারুজ্জামান ইলিয়াস কোন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন? ক সাগরদাঁড়ি গ্রামে খ চুরুলিয়া গ্রামে জ গোহাটি গ্রামে ঘ শংকরপাশা গ্রামে ১৬. ‘রেইনকোট’ গল্পের গল্পকার কে? ক জহির রায়হান ছ আখতারুজ্জামান ইলিয়াস গ শওকত ওসমান ঘ কাজী মোতাহের হোসেন ১৭. আখতারুজ্জামান ইলিয়াস কোথায় জন্মগ্রহণ করেন? ক বাবার বাড়িতে খ আত্মীয়ের বাড়িতে গ অনাথ আশ্রমে ঝ মাতুলালয়ে ১৮. ‘চিলেকোঠার সেপাই’ উপন্যাসের প্রেক্ষাপট কী? চ ঊনসত্তরের গণআন্দোলনের প্রেক্ষাপট খ ফকির-সন্ন্যাসী আন্দোলনের প্রেক্ষাপট গ তেভাগা আন্দোলনের প্রেক্ষাপট ঘ একাত্তর সালের মুক্তিযুদ্ধের কাহিনির প্রেক্ষাপট ১৯. আখতারুজ্জামান ইলিয়াস মূলত কী ছিলেন? ক গল্পকার ছ কথাসাহিত্যিক গ সাংবাদিক ঘ ঔপন্যাসিক ২০. আখতারুজ্জামান ইলিয়াস রচিত গ্রন্থ কোনটি? ক চার ইয়াতির কথা খ সংস্কৃতি কথা জ সংস্কৃতির ভাঙা সেতু ঘ শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব ২১. আখতারুজ্জামান ইলিয়াস কোন পুরস্কার লাভ করেন? ক স্বাধীনতা পুরস্কার খ একুশে পদক জ বাংলা একাডেমি ঘ মুক্তধারা পুরস্কার ২২. আখতারুজ্জামান ইলিয়াস রচিত উপন্যাসের সংখ্যা কয়টি? চ দুটি ক তিনটি গ চারটি ঘ তিনটি ২৩. ‘দুধে ভাতে উৎপাত’ গল্পগ্রন্থের রচয়িতা কে? ক শওকত ওসমান ছ আখতারুজ্জামান ইলিয়াস গ কাজী নজরুল ইসলাম ঘ হাসান আজিজুল হক ২৪. মহাকাব্যিক রচনা নিচের কোনটি? চ চিলেকোঠার সেপাই খ অন্য ঘরে অন্য স্বর গ খোয়ারি ঘ দোজখের ওম ২৫. নিচের কোনটি উপন্যাস? ক আমার অবিশ্বাস খ অন্য ঘরে অন্য স্বর জ খোয়াবনামা ঘ ছাড়পত্র ২৬. ‘দোজখের ওম’ আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের কোন ধরনের রচনা? ক উপন্যাস খ প্রবন্ধ জ গল্পগ্রন্থ ঘ নাটক ২৭. নিচের কোনটির রচয়িতা আখতারুজ্জামান ইলিয়াস? চ খোয়াবনামা খ নূরনামা গ জঙ্গনামা ঘ সফরনামা ২৮. আখতারুজ্জামান ইলিয়াস রচিত ছোট গল্প গ্রন্থের সংখ্যা কয়টি? ক ৭টি খ ২টি গ ৩টি ঝ ৫টি ২৯. আখতারুজ্জামান ইলিয়াস কত সালে ‘বাংলা একাডেমি’ পুরস্কার লাভ করেন? ক ১৯৮৯ সালে ছ ১৯৮৩ সালে গ ১৯৭১ সালে ঘ ১৯৭৭ সালে ৩০. আখতারুজ্জামান ইলিয়াস কত সালে মৃত্যুবরণ করেন? ক ১৯৭৭ সালের ৪ জানুয়ারি খ ১৯৯৬ সালের ১০ জানুয়ারি জ ১৯৯৭ সালের ৪ জানুয়ারি ঘ ২০০০ সালের ১১ অক্টোবর খ মূল পাঠ : (বোর্ড বই থেকে) ৩১. ‘রেইনকোট’ গল্পে কখন থেকে বৃষ্টি শুরুর কথা বলা হয়েছে? চ ভোর রাত থেকে খ সকাল থেকে গ বিকাল থেকে ঘ রাত থেকে ৩২. ইলেকট্রিক ট্র্যাান্সফর্মারটি কীসের দেয়াল ঘেঁষে ছিল? চ কলেজের সামনের খ কলেজের পিছনের গ বাড়ির সামনের ঘ বাড়ির পিছনের ৩৩. প্রিন্সিপালের কোয়ার্টারটি কোথায়? ক মাঠ পেরিয়ে ডান দিকে ছ মাঠ পেরিয়ে বাঁ দিকে গ মাঠের সীমানায় ঘ মাঠের পিছন দিকে ৩৪. প্রিন্সিপালের কোয়ার্টারের সঙ্গে আর কী ছিল? ক পিওনের বাড়ি খ সরকারি অফিস জ মিলিটারি ক্যাম্প ঘ কলেজের অফিস ৩৫. মিলিটারি প্রাদুর্ভাবের পর থেকে কাকে দেখে কলেজের সবাই তটস্থ ছিল? ক কর্নেলকে খ আহমদকে গ মিলিটারির বড় কর্তাকে ঝ ইসহাককে ৩৬. এপ্রিলের শুরু থেকে কে বাংলা বলা ছেড়েছে? চ ইসহাক খ কর্নেল গ আসমা ঘ মিন্টু ৩৭. পাকিস্তানের জন্য দিনরাত কে দোয়া দরুদ পড়ে? ক আসমা খ মিন্টু জ প্রিন্সিপাল ঘ ইসহাক ৩৮. পাকিস্তান বাঁচাতে হলে স্কুল কলেজ থেকে শহিদ মিনার হটাতে হবে। নিবেদনটি কে মিলিটারির বড় কর্তাদের কাছে করেছিল? ক মিন্টু খ নুরুল হুদা জ প্রিন্সিপাল ঘ ইসহাক ৩৯. পাকিস্তানের পাক সাফ শরীরটাকে নীরোগ করতে হলে এসব কাঁটা ওপড়াতে হবে।Ñ উক্তিটিতে ‘কাঁটা’ বলতে কোন জিনিসটিকে বোঝানো হয়েছে? ক মুক্তিযুদ্ধের গান ছ শহিদ মিনার গ মুক্তিযোদ্ধা ঘ শ্যামা সঙ্গীত ৪০. ‘আসমা’ সম্পর্কে মিন্টুর কী হয়? ক দূরসম্পর্কের বোন ছ আপন বোন গ চাচাতো বোন ঘ মামাতো বোন ৪১. মগবাজারের ফ্ল্যাট থেকে মিন্টু কবে চলে যায়? ক জুলাই মাসের ২৩ তারিখে ছ জুন মাসের ২৩ তারিখে গ মে মাসের ২৩ তারিখে ঘ মার্চ মাসের ২৩ তারিখে ৪২. প্রফেসর বাড়ি বদলাবার জন্য হন্যে হয়ে লেগে গেল কেন? ক পাশের বাড়িতে গোলাগুলি শুনে খ মিলিটারিদের অত্যাচারে জ পাশের ফ্ল্যাটের মহিলার কথা শুনে ঘ মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয় দেবার ভয়ে ৪৩. মিলিটারি লাগার পর থেকে তারা কয়বার বাড়ি পাল্টিয়েছিল? ক একবার খ দুবার গ তিনবার ঝ চারবার ৪৪. ওয়েলডিং ওয়ার্কশপের মালিকের শ্বশুর কী ছিল? ক মুক্তিযোদ্ধা ছ রাজাকার গ চোরাকারবারী ঘ সুদ ব্যবসায়ী ৪৫. এই ভাইকে নিয়ে এরকম বাড়াবাড়ি করাটা কি আসমার ঠিক হচ্ছে?

এইচএসসি বাংলা রেইনকোট বহুনির্বাচনী প্রশ্নোত্তর Read More »

এইচএসসি বাংলা জাদুঘরে কেন যাব বহুনির্বাচনী প্রশ্নোত্তর

জাদুঘরে কেন যাব আনিসুজ্জামান গুরুত্বপূর্ণ বহুনির্বাচনী প্রশ্নোত্তর ১. ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল কোথায় অবস্থিত? চ কলকাতায় খ লন্ডনে গ প্যারিসে ঘ ঢাকায় ২. ব্রিটিশ মিউজিয়ম, প্রতœতাত্তি¡ক ও ঐতিহাসিক সংগ্রহশালা এবং গ্রন্থাগারের জন্য প্রাসাদোপম অট্টালিকা প্রয়োজন হয়েছিলÑ র. বিচিত্র সংগ্রহের কারণে রর. সংরক্ষণের সুবিধার্থে ররর. সংগ্রহের বিপুলতার কারণে নিচের কোনটি ঠিক? ক র ও রর খ র ও ররর গ রর ও ররর ঝ র, রর ও ররর  অনুচ্ছেদটি পড়ে ৩ ও ৪ সংখ্যক প্রশ্নের উত্তর দাও : ফিলিপ শিক্ষা-সফরে বলধা গার্ডেনে গিয়ে নানা ধরনের উদ্ভিদের সঙ্গে পরিচিত হয়। অজানা অসংখ্য উদ্ভিদ এবং আহরিত নতুন জ্ঞান তাকে কৌতূহলী করে তোলে। ৩. ফিলিপের কৌতূহলী হওয়া এবং ‘জাদুঘরে কেন যাব’ রচনায় মানুষের আবেগাপ্লুত হওয়ার কারণ জাদুঘর- ক আনন্দদায়ক ও বৈচিত্র্যপূর্ণ খ বৈচিত্রপূর্ণ ও ভীতিকর গ অভিনব ও রোমাঞ্চকর ঝ আনন্দদায়ক ও রহস্যপূর্ণ ৪. উক্ত দিক নিচের কোন বাক্যে প্রকাশ পেয়েছে? ক সদ্য স্বাধীন দেশগুলোও আত্মপরিচয়দানের প্রেরণায় নতুন নতুন জাদুঘর প্রতিষ্ঠায় প্রবৃত্ত হয় খ গড়পড়তা মানুষ তা দেখতে যায়, দেখে আপ্লুত হয় গ জাদুঘর আমাদের জ্ঞান দান করে, আমাদের শক্তি যোগায় ঝ জাদুঘর একটি শক্তিশালী সামাজিক সংগঠন মাস্টার ট্রেইনার কর্তৃক যাচাইকৃত বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ক লেখক পরিচিতি : (বোর্ড বই থেকে) ৫. অধ্যাপক আনিসুজ্জামান কোথায় জন্মগ্রহণ করেন? ক ঢাকায় খ চট্টগ্রামে জ কলকাতায় ঘ হুগলিতে ৬. আনিসুজ্জামানের জন্ম তারিখ কোনটি? ক ১৯৩৭ সালের ১৭ই ফেব্র“য়ারি ছ ১৯৩৭ সালের ১৮ই ফেব্র“য়ারি গ ১৯৩৮ সালের ১৮ই ফেব্র“য়ারি ঘ ১৯৩৮ সালের ১৮ই ফেব্র“য়ারি ৭. অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের পিতার নাম কী? ক মুহম্মাদ মোয়াজ্জম ছ ডা. এ.টি.এম. মোয়াজ্জম গ মুহম্মদ মোয়াজ্জেম ঘ ড. এটি এম মোয়াজ্জেম ৮. অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের মাতার নাম কী? ক সৈয়দা বেগম খ সৈয়দা পারভিন গ সৈয়দা হক ঝ সৈয়দা খাতুন ৯. আনিসুজ্জামান প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন কত খ্রিষ্টাব্দে? ক ১৯৪৮ খ্রি. খ ১৯৪৯ খ্রি. গ ১৯৫০ খ্রি. ঝ ১৯৫১ খ্রি. ১০. আনিসুজ্জামান কোন প্রতিষ্ঠান থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন? চ ঢাকা প্রিয়নাথ স্কুল খ ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল গ ঢাকা নর্মাল স্কুল ঘ কলকাতা নর্মাল স্কুল ১১. আনিসুজ্জামান আইএ পাস করেন কত খ্রিষ্টাব্দে? ক ১৯৫২ খ্রি. ছ ১৯৫৩ খ্রি. গ ১৯৫৪ খ্রি. ঘ ১৯৫৫ খ্রি. ১২. অধ্যাপক আনিসুজ্জামান কোন কলেজ থেকে আইএ পাস করেন? ক ঢাকা কলেজ খ হুগলী কলেজ জ জগন্নাথ কলেজ ঘ বিবেকানন্দ কলেজ ১৩. অধ্যাপক আনিসুজ্জামান কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন? চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় খ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় গ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ঘ রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় ১৪. অধ্যাপক আনিসুজ্জামান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও উচ্চতর ডিগ্রি লাভ করেছেন কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে? ক শিকাগো ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় খ শিকাগো ও অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় গ শিকাগো ও ফেলাডেলফিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ঝ শিকাগো ও লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় ১৫. অধ্যাপক আনিসুজ্জামান কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছেন? চ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় খ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় গ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ঘ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ১৬. বর্তমানে আনিসুজ্জামান কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক? চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় খ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় গ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ঘ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ১৭. অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের উলে­খযোগ্য গ্রন্থ কোনটি? ক মীর মানস খ মুসলিম সাহিত্য সমাজ জ মুসলিম মানস ও বাংলা সাহিত্য ঘ মুসলিম মানস ও বাংলা উপন্যাস ১৮. ‘স্বরূপের সন্ধানে’ গ্রন্থের রচয়িতা কে? ক প্রমথ চৌধুরী ছ আনিসুজ্জামান গ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ঘ বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯. অধ্যাপক আনিসুজ্জামান কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিলিট ডিগ্রি লাভ করেন? ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় খ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জ রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় ঘ বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় ২০. অধ্যাপক আনিসুজ্জামান ভারত সরকারের কোন সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন? ক পদ্মশ্রী খ পদ্মরাগ জ পদ্মভূষণ ঘ পদ্মলোচন ২১. আনিসুজ্জামান খ্যাতি অর্জন করেছেন কোন বিষয়ের জন্য? চ উচ্চমানের গবেষণার জন্য খ ভাষার ব্যবহারের জন্য গ গদ্য সৃষ্টির জন্য ঘ কবিতা লেখার জন্য খ মূল পাঠ : (বোর্ড বই থেকে) ২২. কোথায় পৃথিবীর প্রথম জাদুঘর স্থাপিত হয়েছিল? ক ফান্সে খ গ্রিসে গ লন্ডনে ঝ আলেকজান্দ্রিয়ায় ২৩. আলেকজান্দ্রিয়া জাদুঘর স্থাপিত হওয়ার সম্ভাব্য সময় কখন? ক খ্রিষ্টপূর্ব প্রথম শতাব্দী খ খ্রিষ্টপূর্ব দ্বিতীয় শতাব্দী জ খ্রিষ্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দী ঘ খ্রিষ্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দী ২৪. আলেকজান্দ্রিয়া জাদুঘরে মুখ্যত কী চর্চা করা হতো? ক বিজ্ঞান ছ দর্শন গ ইতিহাস ঘ সংস্কৃতি ২৫. প্রথম দিকের জাদুঘর কীভাবে গড়ে উঠেছে? ক সরকারিভাবে খ সমবায়ী উদ্যোগে গ রাষ্ট্রের ইচ্ছামাফিক ঝ প্রতিষ্ঠাতার রুচিমাফিক ২৬. প্রথম পর্যায়ে দর্শক জাদুঘরে যেতেন কেন? ক বিদ্যা চর্চার উদ্দেশ্যে খ দর্শন চর্চার উদ্দেশ্যে জ নিজের অভিপ্রায়ে ঘ রাষ্ট্রের অভিপ্রায়ে ২৭. কোন ঘটনার পর পাশ্চাত্যে জাদুঘর গড়ে তোলার প্রয়াস বৃদ্ধি পায়? চ রেনেসাঁ খ রুশ বিপ্লব গ ফরাসি বিপ্লব ঘ প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ২৮. কোন শতকের আগে যৌথ কিংবা নাগরিক সংস্থার উদ্যোগে জাদুঘর নির্মাণের চেষ্টা হয় নি? ক পনেরো ছ ষোলো গ সতেরো ঘ আঠারো ২৯. কোন বিপ্লবের ফলে ল্যুভ মিউজিয়ম সৃষ্টি হয়? ক শিল্প বিপ্লব খ রুশ বিপ্লব জ ফরাসি বিপ্লব ঘ বলশেভিক বিপ্লব ৩০. ফরাসি বিপ্লবের ফলে কোন প্রাসাদের দ্বার উন্মোচিত হয়? ক টাওয়ার অফ লন্ডন খ ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল জ ভের্সাই প্রাসাদের দ্বার ঘ লেলিনগ্রাদ প্রাসাদের দ্বার ৩১. রুশ বিপ্লবের ফলে কোনটি গড়ে ওঠে? চ হার্মিতিয়ে খ টাওয়ার অফ লন্ডন গ ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল ঘ লেলিনগ্রাদ রাজপ্রাসাদ ৩২. কাসেম স্যার হার্মিতিয়ে জাদুঘর সম্পর্কে আলোচনা করতে গিয়ে বলেন, ‘একটা রাজপ্রাসাদে এই জাদুঘর গড়ে উঠেছে’। ‘জাদুঘরে কেন যাব’ প্রবন্ধে বর্ণিত উক্ত রাজপ্রাসাদটির নাম কী? ক ভের্সাই রাজপ্রাসাদ ছ লেলিনগ্রাদ রাজপ্রাসাদ গ ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল ঘ বামিংহাম প্যালেস ৩৩. কেন টাওয়ার অফ লন্ডনের মতো ঐতিহাসিক প্রাসাদ সকলের চক্ষুগ্রাহ্য হলো? ক বিপ্লবের ফলে খ বিদ্রোহের ফলে গ সমাজতন্ত্রের ফলে ঝ গণতন্ত্রের ফলে ৩৪. কোন শতকে প্রথম পাবলিক জাদুঘর গড়ে ওঠে? ক ষোলো শতকে ছ সতেরো শতকে গ আঠারো শতকে ঘ উনিশ শতকে ৩৫. কোন দেশে প্রথম পাবলিক জাদুঘর গড়ে ওঠে? ক মিশরে খ ফান্সে জ ব্রিটেনে ঘ ভারতে ৩৬. পৃথিবীর প্রথম জাদুঘর গড়ে ওঠে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে? ক লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছ অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে গ ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘ কেমব্রিজ বিশ্বাবিদ্যালয়ে ৩৭. কয়জনের সংগ্রহকে ভিত্তি করে ব্রিটিশ মিউজিয়ম গড়ে ওঠে? ক দুইজন ছ তিনজন গ চারজন ঘ পাঁচজন ৩৮. কোন শতকে পুঁজিবাদের সমৃদ্ধি ও বিজ্ঞান প্রযুক্তির বিকাশ ঘটে? ক ষোলো শতকে খ সতেরো শতকে গ আঠারো শতকে ঝ উনিশ শতকে ৩৯. উপনিবেশবাদের অবসান ঘটতে থাকে কোন শতকে? ক আঠারো শতকে খ উনিশ শতকে জ বিশ শতকে ঘ একুশ শতকে ৪০. সদ্য স্বাধীন দেশগুলো কোন প্রেরণায় নতুন নতুন জাদুঘর প্রতিষ্ঠায় প্রবৃত্ত হয়? ক অর্থনৈতিক মুক্তির খ রাজনৈতিক মুক্তির জ আত্মপরিচয় দানের ঘ সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের ৪১. এসময় আলেকজান্দ্রিয়া জাদুঘরের সঙ্গে কোনটির তুলনা করা যায়? ক হার্মিতিয়ের খ ল্যুভ মিউজিয়ামের জ ব্রিটিশ মিউজিয়মের ঘ অ্যাশমোলিয়ান মিউজিয়ামের ৪২. কোন দেশে ব্রিটিশ মিউজিয়মের সমতুল্য দ্বিতীয় কোনো তুলনীয় জাদুঘর তৈরি হয় নি? ক ফ্রান্সে খ মিশরে গ হল্যান্ডে ঝ ইংল্যান্ডে ৪৩. কোন ধরনের

এইচএসসি বাংলা জাদুঘরে কেন যাব বহুনির্বাচনী প্রশ্নোত্তর Read More »

Scroll to Top