এসএসসি

নবম দশম শ্রেণির রসায়ন সপ্তম অধ্যায় রাসায়নিক বিক্রিয়া সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর

শিক্ষার্থী বন্ধুরা তোমরা যারা নবম দশম/ এসএসসি রসায়ন সপ্তম অধ্যায় রাসায়নিক বিক্রিয়া সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর খুজছো তাদের জন্য আজকের পোস্ট। এখানে তোমরা এসএসসি রসায়ন সপ্তম অধ্যায় রাসায়নিক বিক্রিয়া সৃজনশীল প্রশ্ন ব্যাংক পেয়ে যাবে। এসএসসি রসায়ন সপ্তম অধ্যায় রাসায়নিক বিক্রিয়া সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর প্রশ্ন -1 : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : অপু ও সেতু উভয়ের বাসায় রান্নার কাজে প্রাকৃতিক গ্যাস ব্যবহার করা হয়। অপুর বাসার পাত্রের নিচে কালো দাগ পড়লেও সেতুর বাসার পাত্রের নিচে কোনো দাগ নেই। ক. একমুখী বিক্রিয়া কাকে বলে? খ. রাসায়নিক সাম্যাবস্থা বলতে কী বোঝায়? গ. রান্নার সময় তাদের বাসায় সম্পন্ন বিক্রিয়াটি কোন ধরনের? ব্যাখ্যা কর। ঘ. উদ্দীপকের কোন বাসায় রান্নার কাজে গ্যাসের অপচয় হয় বলে তুমি মনে কর? তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও। — 1নং প্রশ্নের উত্তর — ক. যে বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক পদার্থ বা পদার্থসমূহ শুধু উৎপাদে পরিণত হয় এবং বিপরীত বিক্রিয়া করে উৎপাদ আর বিক্রিয়কে পরিণত হতে পারে না তাকে একমুখী বিক্রিয়া বলে। খ. যে অবস্থায় কোনো উভমুখী বিক্রিয়ার সম্মুখ বিক্রিয়ার গতিবেগ বিপরীতমুখী বিক্রিয়ার গতিবেগের সমান হয় সে অবস্থাকে রাসায়নিক সাম্যাবস্থা বলে। বিক্রিয়ার উভমুখিতার ফলে সাম্যাবস্থার উদ্ভব ঘটে। একটি উভমুখী বিক্রিয়ার শুরুতে সম্মুখ বিক্রিয়ার বেগ সবচেয়ে বেশি থাকে এবং বিপরীত বিক্রিয়ার বেগ কম থাকে। সময়ের সঙ্গে বিক্রিয়কের পরিমাণ কমতে থাকে ও উৎপাদের পরিমাণ বাড়তে থাকে। এক সময় সম্মুখ ও বিপরীত বিক্রিয়ার বেগ সমান হয়। এ অবস্থাকে বলে রাসায়নিক সাম্যাবস্থা। গ. রান্নার সময় তাদের বাসার সম্পন্ন বিক্রিয়াটি হলো দহন বিক্রিয়া। অপু ও সেতুর বাসায় গ্যাসের চুলায় প্রাকৃতিক গ্যাস ব্যবহার করা হয়। অর্থাৎ প্রাকৃতিক গ্যাস জ্বালিয়ে বা পুড়িয়ে যে তাপশক্তি পাওয়া যায় তা দিয়ে রান্নার কাজ করা হয়। রান্নার সময় প্রাকৃতিক গ্যাস অর্থাৎ মিথেনের দহন ঘটে, যা নিম্নোক্ত সমীকরণের সাহায্যে দেখানো যেতে পারে- CH4(g) + O2(g) → CO2(g) + H2O(g) + তাপ যেহেতু বিক্রিয়ায় তাপ উৎপন্ন হয় তাই এটি একটি তাপ উৎপাদী বিক্রিয়া। এই বিক্রিয়ায় বায়ুর অক্সিজেনের উপস্থিতিতে মিথেনকে পুড়িয়ে তাপ পাওয়া যায় বলে একে দহন বিক্রিয়া বলে। ঘ. অপুর বাসায় রান্নার কাজে প্রাকৃতিক গ্যাসের অপচয় হয়। প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান হলো মিথেন (CH4)। মিথেনকে পুড়িয়ে বা দহন করে প্রচুর তাপ পাওয়া যায়, যা রান্নাসহ অন্যান্য কাজে ব্যবহার করা হয়। এক্ষেত্রে নিম্নরূপ বিক্রিয়া ঘটে : CH4(g) + 2O2(g) → CO2(g) + 2H2O(g) + তাপ এক্ষেত্রে প্রাকৃতিক গ্যাস তথা মিথেনের পূর্ণদহন ঘটে। কিন্তু অক্সিজেনের সরবরাহ কম হলে মিথেনের আংশিক দহনের ফলে কার্বন ডাইঅক্সাইডের পরিবর্তে কার্বন এবং কম তাপ উৎপন্ন হয়। এক্ষেত্রে, নিম্নরূপ বিক্রিয়া ঘটে : CH4(g) + O2(g) → ঈ(s) + 2H2O(g) + শক্তি প্রাকৃতিক গ্যাস তথা মিথেনের অসম্পূর্ণ দহনের ফলে, উৎপন্ন কার্বন পাত্রের নিচে কালো দাগ হিসেবে জমা হয়। এ দাগ প্রাকৃতিক গ্যাসের অসম্পূর্ণ দহনকে নির্দেশ করে, যার ফলে প্রাকৃতিক গ্যাসের অপচয় ঘটে। উদ্দীপক থেকে দেখা যায় যে, অপুর বাসায় পাত্রের নিচে কালো দাগ পড়লেও সেতুর বাসায় পাত্রের নিচে কোনো দাগ পড়ে না। কালো দাগ পড়ার মূল কারণ হলো প্রাকৃতিক গ্যাস বা মিথেনের অসম্পূর্ণ দহন। তাই বলা যায় যে, অপুর বাসায় রান্নার কাজে গ্যাসের অপচয় হয়। প্রশ্ন -2 : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : Pb (NO3)2 + 2KI-→ উপরের বিক্রিয়ার আলোকে নিচের ছকটি পূরণ করা হলো [K = 39, I= 127] : ক. তাপোৎপাদী বিক্রিয়া কাকে বলে? খ. যোজনী ও জারণ সংখ্যা এক নয় কেন? ব্যাখ্যা কর। গ. সারণিতে ব্যবহৃত মোট KI এর পরিমাণ কত গ্রাম? নির্ণয় করে দেখাও। ঘ. কোন পাত্রের দ্রবণটি অধিক হলুদ হবে বলে তুমি মনে কর? যুক্তিসহ ব্যাখ্যা কর। — 2নং প্রশ্নের উত্তর — ক. যে বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক থেকে উৎপাদ উৎপন্ন হওয়ার সময় তাপশক্তি উৎপন্ন হয় তাকে তাপোৎপাদী বিক্রিয়া বলে। খ. কোনো মৌলের যোজনী বলতে অন্য মৌলের সাথে যুক্ত হওয়ার ক্ষমতাকে বোঝায়। আর জারণ সংখ্যা হলো ইলেকট্রন গ্রহণ বা বর্জনের ফলে সৃষ্ট তড়িৎচার্জের সংখ্যা। যোজনী একটি বিশুদ্ধ সংখ্যা হলেও জারণ সংখ্যা ধনাত্মক বা ঋণাত্মক হতে পারে। জারণ সংখ্যা কখনো কখনো শূন্য হলেও যোজনী কখনোই শূন্য হয় না। আবার, জারণ সংখ্যা ভগ্নাংশ হতে পারে কিন্তু যোজনী সবসময়ই পূর্ণ সংখ্যা। এসব কারণেই জারণ সংখ্যা ও যোজনী এক নয়। গ. সারণি থেকে দেখা যায়, ব্যবহৃত KI এর মোট আয়তন = 4 mL KI এর ঘনমাত্রা = ০.5M KI এর আণবিক ভর = (39 + 127) gm = 166 gm = 1০০০ mL = 1 M KI এর ভর ∴ 1০০০ mL 1M KI এর ভর = 166 gm 4 mL ০.5 M KI এর ভর = (166 × 4 × ০.5gm)÷1০০০ = ০.332gm ∴ সারণিতে ব্যবহৃত KI এর মোট পরিমাণ = ০.332gm ঘ. উদ্দীপকে সংঘটিত বিক্রিয়ার সমীকরণটি নিম্নরূপ : Pb(NO3)2 + 2KI → 2KNO3 + PbI2 (হলুদ অধঃক্ষেপ) সুতরাং, যে পাত্রে অধিক PbI2 উৎপন্ন হবে সেই পাত্রের দ্রবণ অধিক হলুদ হবে। সারণি থেকে দেখা যায় যে, চারটি পাত্রের প্রত্যেকটিতে ০.5M 1 mL KI দ্রবণ নেয়া হয়েছে। কিন্তু প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ পাত্রে যথাক্রমে 1mL, 2mL, 3mL ও 4mL ০.2M Pb(NO3)2 দ্রবণ নেয়া হয়েছে। Pb(NO3)2 এর আণবিক ভর = 2০8 + (1৪ + 16 × 3) × 2 = 332 KI এর আণবিক ভর = (39 + 127) = 166 ∴ ০.5 গ ষ mL KI দ্রবণে KI থাকে = (০.5×1×166)÷1০০০ গ্রাম = ০.০83 গ্রাম 1ম পাত্রে, ০.2গ ষ mL Pb(NO3)2 দ্রবণে Pb(NO3)2 থাকে = ০.2 × 1 × 332)÷1০০০ গ্রাম = ০.০664 গ্রাম 2য় পাত্রে, ০.2গ 2mL Pb(NO3)2 দ্রবণে Pb(NO3)2 থাকে = ০.2 × 2 × 332)÷1০০০ গ্রাম = ০.1৩28 গ্রাম 3য় পাত্রে, ০.2গ 3mL Pb(NO3)2 দ্রবণে Pb(NO3)2 থাকে = ০.2 × 3 × 332)÷1০০০ গ্রাম = ০.1992 গ্রাম 4র্থ পাত্রে, ০.2গ 4mL Pb(NO3)2 দ্রবণে Pb(NO3)2 থাকে = ০.2 × 4 × 332)÷1০০০ গ্রাম = ০.2656 গ্রাম যেহেতু, চতুর্থ পাত্রে Pb(NO3)2 এর পরিমাণ সবচেয়ে বেশি। তাই চতুর্থ পাত্রের দ্রবণটি অধিক হলুদ হবে। প্রশ্ন -3 : নিচের বিক্রিয়াগুলো লক্ষ কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : (i) 2SO2(g) + O2(g) –→ 2SO3(g) ; ΔH = -197kJ/mole; (ii) Zn + H2SO4 = ZnSO4 + H2 ক. মুদ্রা ধাতু কী? 1 খ. মোম এর দহন কোন ধরনের পরিবর্তন- ব্যাখ্যা কর। 2 গ. উদ্দীপকের (ii) নং বিক্রিয়াটি একটি জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া ব্যাখ্যা কর। 3 ঘ. (i) নং বিক্রিয়ায় লা-শাতেলিয়ারের নীতির প্রয়োগ ব্যাখ্যা কর। 4 — 3নং প্রশ্নের উত্তর — ক. পর্যায় সারণির গ্রুপ 11 তে অবস্থিত মৌল তামা (Cu), রুপা (Ag) ও সোনা (Au) কে মুদ্রা ধাতু বলা হয়। খ. মোমের দহনে ভৌত ও রাসায়নিক উভয় পরিবর্তন সংঘটিত হয়। মোমের প্রধান উপাদান বিভিন্ন হাইড্রোকার্বনের মিশ্রণ। মোম জ্বালালে তার কিছু অংশ শুধু ভৌত পরিবর্তনের মাধ্যমে গলে কঠিন অবস্থা থেকে

নবম দশম শ্রেণির রসায়ন সপ্তম অধ্যায় রাসায়নিক বিক্রিয়া সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর Read More »

নবম দশম শ্রেণির রসায়ন সপ্তম অধ্যায় রাসায়নিক বিক্রিয়া বহুনির্বাচনী প্রশ্নোত্তর MCQ

নবম দশম/এসএসসি রসায়ন সপ্তম অধ্যায় রাসায়নিক বিক্রিয়া এর পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বহুনির্বাচনী প্রশ্নোত্তর MCQ নিচে দেওয়া হলো। এসএসসি রসায়ন সপ্তম অধ্যায় রাসায়নিক বিক্রিয়া বহুনির্বাচনী/ MCQ রসায়ন সপ্তম অধ্যায় বহুনির্বাচনী প্রশ্নোত্তর/ MCQ   1. ভিনেগারে নিচের কোন এসিডটি উপস্থিত থাকে? ক সাইট্রিক এসিড √ এসিটিক এসিড গ টারটারিক এসিড ঘ এসকরবিক এসিড 2. মৌমাছি কামড় দিলে ক্ষতস্থানে কোনটি ব্যবহার করা যেতে পারে? √ কলিচুন খ ভিনেগার গ খাবার লবণ ঘ পানি 3. এন্টাসিড জাতীয় ঔষধ সেবনে কোন ধরনের বিক্রিয়া সম্পন্ন হয়? √ প্রশমন খ দহন গ সংযোজন ঘ প্রতিস্থাপন 4. H2SO4 + MgO→ বিক্রিয়ায়- i. তাপ উৎপন্ন হয় ii. ইলেকট্রন স্থানান্তর ঘটে iii. অধঃক্ষেপ পড়ে নিচের কোনটি সঠিক? √ র খ ii ও iii গ i ও iii ঘ i, ii ও iii 5. নিচের কোনটি ভৌত পরিবর্তন? √ পানি ও চিনির দ্রবণ খ লোহায় মরিচা পড়া গ পানির তড়িৎ বিশ্লেষণ ঘ মোমের দহন 6. কোন আয়নিক যৌগটি পানিতে অদ্রবণীয়? √ CaCl2 খ AgCl গ MgCl2 ঘ SrCl2 7. নিচের কোন যৌগটি পানিতে দ্রবণীয়? ক CuSO4 √ CaCl2 গ BaSO2 ঘ BaCl2 8. CuSO4 যৌগে সালফারের জারণ সংখ্যা কত? √ + 6 খ + 5 গ + 4 ঘ + 2 9. HClO4 যৌগে ক্লোরিনের জারণ সংখ্যা কত? ক +5 খ +6 √ +7 ঘ +8 1০. কোনটি ননরেডক্স বিক্রিয়া? √ পানিযোজন খ দহন গ সংযোজন ঘ প্রতিস্থাপন 11. H2SO4 এ কেন্দ্রীয় মৌলের জারণ সংখ্যা কত? ক +2 খ +4 √ +6 ঘ +8 12. Mg(s) + Zn2+ (aq) → Mg2+ (aq) + Zn(s) উপরের বিক্রিয়ায় কোনটি বিজারক? √ Mg(s) খ Zn2+(aq) গ Mg2+(aq) ঘ Zn(s) 1৩. পটাশিয়াম ডাইক্রোমেটে ক্রোমিয়ামের জারণ সংখ্যা কত? ক +4 খ +5 √ +6 ঘ +7 1৪. Na2S2O3 এ সালফারের জারণ সংখ্যা কত? ক +6 খ +4 √ +2 ঘ +০ 1৫. K2Cr2O7 যৌগের Cr পরমাণুর জারণ সংখ্যা কত? ক +2 খ +4 √ +6 ঘ +7 16. MgO + 2HCl → MgCl2 + H2O, বিক্রিয়াটি- i. তাপোৎপাদী ii. জারণ-বিজারণ iii. প্রশমন নিচের কোনটি সঠিক? ক i ও ii √ i ও iii গ ii ও iii ঘ i, ii ও iii 1৭. S + O2 -→SO2 বিক্রিয়াটি- i. দহন ii. সংশ্লেষণ iii. সংেেযাজন নিচের কোনটি সঠিক? ক i ও ii খ i ও iii গ ii ও iii √ i, ii ও iii 18. H2 + O2 → H2O বিক্রিয়াটি- i. সংযোজন ii. দহন iii. সংশ্লেষণ নিচের কোনটি সঠিক? ক i ও ii খ i ও iii গ i ও iii √ i, ii ও iii 19. 2Na(s) + Cl2(g) → 2NaCl(s); বিক্রিয়াটি- i. একটি জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া ii. একটি সংযোজন বিক্রিয়া iii. একটি সংশ্লেষণ বিক্রিয়া নিচের কোনটি সঠিক? ক i ও ii খ i ও iii গ ii ও iii √ i, ii ও iii এসএসসি রসায়ন সপ্তম অধ্যায় বহুনির্বাচনী (সমন্মিত) 31০. Zn + CuSO4 →ZnSO4 + Cu বিক্রিয়াটিতে কোনটি বিজারক? √ Zn খ CuSO4 গ ZnSO4 ঘ Cu 311. CH3CH2OH + CH3COOH (H+) →? 312. LiAlH4 -এ হাইড্রোজেনের জারণ সংখ্যা কত? ক +1 √ -1 গ +2 ঘ – 2 31৩. কোনটি জারণ বিক্রিয়া? √ Sn++ → 2e- + Sn++++ খ 2Hg++ + 2e → 2Hg গ Cl2 + 2e→2Cl- ঘ Fe3+ + e-→Fe2+ 31৪. K2Cr2O7 এ Cr এর জারণ সংখ্যা কত? ক -6 √ + 6 গ -1 ঘ + 1 31৫. কোনটি বিজারক পদার্থ? √ O2 খ Na গ F2 ঘ Br2 316. কোনটি জারক পদার্থ? ক CO খ H2S গ H2 √ O2 31৭. ধাতব হাইড্রাইডে হাইড্রোজেনের জারণ সংখ্যা কত? ক +1 খ +2 √ -1 ঘ -2 318. কোনটি তাপহারী বিক্রিয়া? ক N2(g) + O2(g) —→ 2NHO2(g) √ N2(g) + O2(g) → 2NO(g) গ C(s) + O2(g) → CO2(g) ঘ 2H2(g) + O2(g) → H2O(l) 319. NH4CNO -→ কী হবে? 32০. CH3COOC2H5 + H2O = CH3COOH + C2H5-OH বিক্রিয়াটি কোন প্রকারের? ক জারণ বিজারণ খ পানিযোজন √ আর্দ্রবিশ্লেষণ ঘ বিযোজন 321. কোন যৌগে সমানুকরণ বিক্রিয়া হয়? ক CH3COOH খ Al(OH)3 √ NH4CNO ঘ FeCl3 322. সংশ্লেষণ বিক্রিয়া কোনটি? √ H2(g) + Cl2(g) → 2HCl(g) খ PCl5(l) -→ PCl3(l) + Cl2(g) গ 2Na(s) + CuSO4 (aq) → Na2SO4 (aq) + Cu(s) ঘ 2Mg(s) + O2(g) → 2MgO(s) 323. কোনটি টলেন বিকারক? √ [Ag(NH3)2]+Cl খ [Cu(NH3)4]2+ গ [Ag(NH3)2]+OH- ঘ ZnCl2+ গাঢ় HCl 324. পলিথিনের মনোমার কোনটি? ক CH ≡CH √ CH2 = CH2 গ CH2 = CH-H3 ঘ CH4 325. লোহা + অক্সিজেন জলীয় বস্তু—→ ? ক কাবর্ন ডাইঅক্সাইড √ মরিচা গ ভেজা লোহা ঘ পার অক্সাইড 326. এন্টাসিড জাতীয় ওষুধ সেবনে কোন ধরনের বিক্রিয়া সম্পন্ন হয়? √ প্রশম খ দহন গ সংযোজন ঘ প্রতিস্থাপন 327. গ্যালভানাইজিং কী? ক Ni এর প্রলেপ খ Cr এর প্রলেপ √ Zn এর প্রলেপ ঘ Fe এর প্রলেপ 328. নিচের কোন বিক্রিয়ার সাম্যাবস্থায় চাপের কোনো প্রভাব নেই? ক 2NO2(g) N2O4(g) খ N2(g) + 3H2(g) 2NH3(g) গ 2H2(g) + O2(g) 2H2O(g) √ N2(g) + O2(g) 2NO(g) 329. কোন বিক্রিয়াটিতে চাপের কোনো প্রভাব নেই? ক N2+ 3H2 2NH3 খ N2O4 2NO2 গ 2Al + 3Cl -→ 2AlCl3 √ CO + H2O CO2 + H2 33০. বিক্রিয়ার হারের একক কী? ক মোল-লিটার-1 √ মোল-লিটার-1 সময়-1 গ মোল-সময়-1 ঘ মোল-কিলোজুল-1 331. N2O4 2NO2 বিক্রিয়াটিতে চাপ প্রয়োগ করলে- i. সম্মুখ বিক্রিয়ার বেগ বাড়বে ii. পশ্চাৎ বিক্রিয়ার বেগ বাড়বে iii. সাম্যবস্থা বামদিকে সরে যাবে নিচের কোনটি সঠিক? √ i ও ii খ i ও iii গ ii ও iii ঘ i, ii ও iii 332. জারক পদার্থ- i.Cl2 ii. O2 iii. ঈ নিচের কোনটি সঠিক? √ i ও ii খ i ও iii গ ii ও iii ঘ i, ii ও iii 333. CO2 + ঈ→ 2CO বিক্রিয়ায়- i. কার্বন জারক ii. কার্বন ডাইঅক্সাইড জারক iii. কার্বন জারিত হয়েছে নিচের কোনটি সঠিক? ক i ও ii খ i ও iii √ ii ও iii ঘ i, ii ও iii নিচের সমীকরণের আলোকে 334 ও 335 নং প্রশ্নের উত্তর দাও : MnO2 + 4HCl = MnCl2 + Cl2 + 2H2O 334. বিক্রিয়াটিতে কোনটি জারক? √ MnO2 খ HCl গ MnCl2 ঘ Cl2 335. বিক্রিয়াটিতে- i. MnO2 দ্বারা HCl এর জারণ ঘটেছে ii. HCl দ্বারা MnO2 এর বিজারণ ঘটেছে iii. MnO2 দ্বারা HCl এর বিজারণ ঘটেছে নিচের কোনটি সঠিক? √ i ও ii খ i ও iii গ ii ও iii ঘ i,

নবম দশম শ্রেণির রসায়ন সপ্তম অধ্যায় রাসায়নিক বিক্রিয়া বহুনির্বাচনী প্রশ্নোত্তর MCQ Read More »

নবম দশম শ্রেণির রসায়ন সপ্তম অধ্যায় রাসায়নিক বিক্রিয়া

নবম দশম/এসএসসি রসায়ন সপ্তম অধ্যায় রাসায়নিক বিক্রিয়া এর পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি,জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হলো। এসএসসি রসায়ন সপ্তম অধ্যায় রাসায়নিক বিক্রিয়া রসায়ন সপ্তম অধ্যায় পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি ⇒ পদার্থের পরিবর্তন : যে পরিবর্তন থেকে পদার্থের বাহ্যিক অবস্থা এবং মূল গঠন বা অণুর গঠনের সাধারণ পরিচয় পাওয়া যায় তাকে পদার্থের পরিবর্তন বলে। ⇒ ভৌত পরিবর্তন : যে পরিবর্তনে পদার্থের মূল গঠনের কোনো পরিবর্তন ঘটে না অর্থাৎ কোনো নতুন পদার্থ উৎপন্ন হয় না, শুধু পদার্থের বাহ্যিক বা ভৌত অবস্থার রূপান্তর ঘটে, সেই পরিবর্তনকে ভৌত পরিবর্তন বলে। ভৌত পরিবর্তন অস্থায়ী। এই পরিবর্তনে পদার্থের অণুর গঠনের কোনো পরিবর্তন হয় না। বরফের গলন, পানির স্ফুটন, লোহার চুম্বকে পরিবর্তন, মোমের গলন ইত্যাদি ভৌত পরিবর্তনের উদাহরণ। ⇒ রাসায়নিক পরিবর্তন : যে পরিবর্তনে পদার্থের মূল গঠনের পরিবর্তন ঘটে এবং পদার্থটি এক বা একাধিক ভিন্ন ধর্মবিশিষ্ট নতুন পদার্থে পরিণত হয়, সেই পরিবর্তনকে রাসায়নিক পরিবর্তন বলে। রাসায়নিক পরিবর্তন স্থায়ী। এই পরিবর্তনে পদার্থের অণুর গঠনে আমূল পরিবর্তন ঘটে। লোহায় মরিচা পড়া, মোমবাতির দহন, দুধ থেকে দই প্রস্তুত, চাল থেকে ভাত তৈরি ইত্যাদি রাসায়নিক পরিবর্তনের উদাহরণ। ⇒ একমুখী বিক্রিয়া : যে বিক্রিয়ায় সকল বিক্রিয়ক পদার্থ একটি নির্দিষ্ট সময় পরে উৎপাদে পরিণত হয় তাকে একমুখী বিক্রিয়া বলে। একমুখী বিক্রিয়া শুধু সম্মুখদিকে অগ্রসর হয়। এ বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক ও উৎপাদের মধ্যে একমুখী (→) চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। যেমন : পটাসিয়াম ক্লোরেটকে উত্তপ্ত করলে এটি বিয়োজিত হয়ে পটাসিয়াম ক্লোরাইড ও অক্সিজেন উৎপন্ন হয়। বিপরীতভাবে, পটাসিয়াম ক্লোরাইড ও অক্সিজেনের মধ্যে কোনো বিক্রিয়া ঘটে না। সুতরাং, এটি একটি একমুখী বিক্রিয়া। 2KClO3 → 2KCl + 3O2 ⇒ উভমুখী বিক্রিয়া : যদি কোনো বিক্রিয়া একসাথে সম্মুখদিক ও বিপরীত দিক থেকে সংঘটিত হয়, ওই বিক্রিয়াকে উভমুখী বিক্রিয়া বলে। উভমুখী বিক্রিয়ায় বিক্রিয়কসমূহ কখনোই সম্পূর্ণরূপে উৎপাদে পরিণত হয় না। নির্দিষ্ট তাপমাত্রা ও চাপে বিক্রিয়কের একটি অংশমাত্র উৎপাদে পরিণত হয়। উভমুখী বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক এবং উৎপাদের মধ্যে উভমুখী তীর চি‎হ্ন (⇔ ) ব্যবহার করা হয়। যেমন : হাইড্রোজেন ও আয়োডিনকে একটি আবদ্ধ পাত্রে নিয়ে উত্তপ্ত করা হলে কিছুটা বিক্রিয়ক হাইড্রোজেন আয়োডাইড উৎপন্ন করে। বিক্রিয়াটি নিম্নরূপে ঘটে- H2 + I2 ⇔ 2HI ⇒ তাপ উৎপাদী বিক্রিয়া : যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় তাপ উৎপন্ন হয় তাকে তাপ উৎপাদী বিক্রিয়া বলে। যেমন : হাইড্রোজেন ও নাইট্রোজেনের বিক্রিয়ায় অ্যামোনিয়া উৎপন্ন হয়। এতে তাপ উৎপন্ন হয়। N2 + 3H2 (Fe প্রভাবক)⇔ 2NH3 + 92 kJ ⇒ তাপহারী বিক্রিয়া : যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় তাপ শোষিত বা গৃহীত হয় তাকে তাপহারী বা তাপগ্রাহী বা তাপ শোষক বিক্রিয়া বলে। যেমন : নাইট্রোজেন এবং অক্সিজেনের সংযোগে নাইট্রিক অক্সাইড গ্যাস উৎপন্ন হয় এবং তাপ শোষিত হয়। N2 + O2 = 2NO – 180 kJ ⇒ রেডক্স বিক্রিয়া : রেডক্স অর্থ জারণ-বিজারণ। যে বিক্রিয়া ইলেকট্রন স্থানান্তরের মাধ্যমে সংঘটিত হয় তাকে জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া বা রেডক্স বিক্রিয়া বলে। এতে বিক্রিয়কের জারণ সংখ্যার পরিবর্তন হয়। ⇒ জারণ সংখ্যা : যৌগ গঠনের সময় কোনো মৌল যত সংখ্যক ইলেকট্রন বর্জন করে ধনাত্মক আয়ন উৎপন্ন করে অথবা যত সংখ্যক ইলেকট্রন গ্রহণ করে ঋণাত্মক আয়ন উৎপন্ন করে তাকে মৌলের জারণ সংখ্যা বলে। নিরপেক্ষ বা মুক্ত মৌলের জারণ সংখ্যা শূন্য (০) ধরা হয়। ইলেকট্রন গ্রহণ করে ঋণাত্মক আয়নে পরিণত হলে মৌলের জারণ সংখ্যাকে ঋণাত্মক জারণ সংখ্যা এবং ইলেকট্রন বর্জন করে ধনাত্মক আয়নে পরিণত হলে মৌলের জারণ সংখ্যাকে ধনাত্মক জারণ সংখ্যা বলে। ⇒ জারক ও বিজারক : জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ার সময় যে বিক্রিয়ক ইলেকট্রন গ্রহণ করে তাকে জারক এবং যে বিক্রিয়ক ইলেকট্রন বর্জন করে তাকে বিজারক বলে। O2, H2O2, O3, HNO3, গাঢ় H2SO4, হ্যালোজেন (F2, Cl2, Br2, I2), MnO2, KMnO4, K2Cr2O7, KClO3 প্রভৃতি জারক পদার্থ। H2, H2S, C, CO, SO2, Na, Mg, SnCl2, HI, HBr, NH3, HNO2 প্রভৃতি বিজারক পদার্থ। ⇒ জারণ ও বিজারণ একই সঙ্গে ঘটে : রাসায়নিক বিক্রিয়ায় জারণ ও বিজারণ ক্রিয়া একই সঙ্গে ঘটে। কারণ জারণ ক্রিয়ায় জারক পদার্থ বিজারিত হয়। আবার, বিজারণ ক্রিয়ায় বিজারক পদার্থ নিজে জারিত হয়। সুতরাং, জারণ ক্রিয়া ঘটলেই বিজারণ ক্রিয়াও ঘটবে। জারণ ও বিজারণ বিক্রিয়াকে একই সঙ্গে রেডক্স (Redox) বিক্রিয়া বলা হয়। ⇒ সংযোজন বিক্রিয়া : দুই বা ততোধিক যৌগ বা মৌল যুক্ত হয়ে নতুন যৌগ উৎপন্ন হওয়ার প্রক্রিয়ার নাম সংযোজন বিক্রিয়া। যেমন : 2FeCl2 (aq) + Cl2(g) ® 2FeCl3 (aq); H2(g) + Cl2 (g) ® 2HCl (g) ⇒ বিযোজন বিক্রিয়া : কোনো যৌগকে ভেঙে একাধিক যৌগ বা মৌলে পরিণত করার প্রক্রিয়ার নাম বিযোজন বিক্রিয়া। যেমন : 2FeCl2 (aq) + Cl2(g) ® 2FeCl3 (aq); H2(g) + Cl2 (g) ® 2HCl (g) ⇒ প্রতিস্থাপন বিক্রিয়া : কোনো যৌগের একটি মৌল বা যৌMgূলককে অপর কোনো মৌল বা যৌMgূলক দ্বারা প্রতিস্থাপন করে নতুন যৌগ উৎপন্ন করার প্রক্রিয়ার নাম প্রতিস্থাপন বিক্রিয়া। যেমন : Zn Zn (s) + H2SO4 (aq) ® ZnSO4 (aq) + H2 (g); 2Na (s) + CuSO4(aq) ®Na2SO4(aq) + Cu(s) ⇒ দহন বিক্রিয়া : কোনো মৌলকে বা যৌগকে বায়ুর অক্সিজেনের উপস্থিতিতে পুড়িয়ে তার উপাদান মৌলের অক্সাইডে পরিণত করার প্রক্রিয়াকে দহন বিক্রিয়া বলে। যেমন : CH4(g) + 2O2(g) ® CO2(g) + 2H2O(g); C(s) + O2(g) ® CO2(g) 2H2(g) + O2(g) → 2H2O(g) ⇒ নন-রেডক্স বিক্রিয়া : এক বা একাধিক বিক্রিয়ক থেকে নতুন যৌগ উৎপন্ন হওয়ার সময় বিক্রিয়কে বিদ্যমান মৌলসমূহের মধ্যে ইলেকট্রন আদান-প্রদান না হলে বিক্রিয়াকে নন-রেডক্স বিক্রিয়া বলে। প্রশমন বিক্রিয়া ও অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া নন-রেডক্স বিক্রিয়া। ⇒ প্রশমন বিক্রিয়া : জলীয় দ্রবণে এসিড ও ক্ষার বিক্রিয়া করে লবণ ও পানি উৎপন্ন করার বিক্রিয়াকে প্রশমন বিক্রিয়া বলে। প্রশমন বিক্রিয়া সম্পন্ন হলে pH-এর মান 7 হয়। যেমন : HCl(aq) + NaOH(aq) → NaCl(aq) + H2(l) ⇒ অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া : যে বিক্রিয়ায় উৎপন্ন যৌগ অধঃক্ষেপ হিসেবে পাত্রের তলদেশে জমা হয় তাকে অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া বলে। অধঃক্ষেপকে প্রকাশ করার জন্য উৎপাদের সামনে  চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। যেমন : NaCl(aq) + AgNO3(aq) → NaNO3(aq) + AgCl(s) ⇒ আর্দ্রবিশ্লেষণ বা পানি বিশ্লেষণ বিক্রিয়া : পানির অণুতে ধনাত্মক হাইড্রোজেন আয়ন (H+) ও ঋণাত্মক হাইড্রোক্সিল আয়ন (OH-) থাকে। কোনো যৌগের দুই অংশ পানির বিপরীত আধানবিশিষ্ট দুই অংশের সাথে যুক্ত হয়ে নতুন যৌগ উৎপন্ন করে। এই বিক্রিয়াকে আর্দ্রবিশ্লেষণ বিক্রিয়া বলে। যেমন : AlCl3(s) + 3H2O(l) → Al(OH)3(s) + 3HCl(aq) SiCl4 + 4H2O → Si(OH)4 + 4HCl ⇒ পানিযোজন বিক্রিয়া : আয়নিক যৌগ কেলাস গঠনের সময় এক বা একাধিক সংখ্যক পানির অণুর সাথে যুক্ত হয়। এই বিক্রিয়াকে পানিযোজন বিক্রিয়া বলে। যেমন : CaCl2 + 6H2O → CaCl2.6H2O MgCl2 + 7H2O → MgCl2.7H2O CuSO4 + 5H2O → CuSO4.5H2O ⇒ সমাণুকরণ বিক্রিয়া : একই আণবিক সংকেতবিশিষ্ট দুটি যৌগের ধর্ম ভিন্ন হলে তাদেরকে পরস্পরের সমাণু বলে। যেমন : C2H6O আণবিক সংকেত বিশিষ্ট দুটি যৌগ CH3CH2OH (ইথানল) ও CH3OCH3 (ডাই মিথাইল ইথার) ⇒ পলিমারকরণ বিক্রিয়া : যে বিক্রিয়ায় অসংখ্য মনোমার থেকে পলিমার উৎপন্ন

নবম দশম শ্রেণির রসায়ন সপ্তম অধ্যায় রাসায়নিক বিক্রিয়া Read More »

নবম দশম শ্রেণির রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা বহুনির্বাচনী প্রশ্নত্তর MCQ

নবম দশম/এসএসসি রসায়ন দ্বিতীয় অধ্যায় পদার্থের অবস্থা এর পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি,জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হলো। এসএসসি রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় বহুনির্বাচনী প্রশ্নত্তর রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় MCQ ১. প্রমাণ অবস্থায় ২ গ্রাম হাইড্রোজেন গ্যাসের আয়তন কত? ক ২.২৪ L খ ১১.২ L √ ২২.৪ L ঘ ৪৪.৮ L ২. নিচের কোনটি ক্যালসিয়াম ফসফেটের সংকেত? ক CaPO4 খ Ca(PO4)2 গ Ca2(PO4)3 √ Ca3(PO4)2 নিচের উদ্দীপকের আলোকে ৩ ও ৪ নং প্রশ্নের উত্তর দাও : ৫ গ্রাম হাইড্রোজেন গ্যাসকে ৭৫ গ্রাম ক্লোরিন গ্যাসের মধ্যে চালনা করা হলো। ৩. উদ্দীপকে ব্যবহৃত ক্লোরিন পরমাণুর সংখ্যা কতটি? √ ১.২৭ × ১০২৪ খ ২.৫৪ × ১০২৪ গ ৬.০২ × ১০২৩ ঘ ৬.৩৬ × ১০২৩ ৪. উদ্দীপকের বিক্রিয়ায় অবশিষ্ট থাকে- √ ১.৪৪ মোল H2 খ ১.৪৪ মোল Cl2 গ ২.৮৯ মোল H2 ঘ ২.৮৯ মোল Cl2 এসএসসি রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় MCQ ৫. CO2 অণু গঠনে ৩ গ্রাম কার্বন কত গ্রাম অক্সিজেনের সাথে যুক্ত হবে? √ ৮ খ ১২ গ ৩২ ঘ ৪৪ ৬. ফসফেট আয়নের যোজ্যতা কত? ক ১ খ ২ √ ৩ ঘ ৪ ৭. প্রমাণ অবস্থায় ১৭ গ্রাম অ্যামোনিয়া গ্যাসের আয়তন কত? ক ২৪.২ লিটার √ ২২.৪ লিটার গ ১২.২ লিটার ঘ ১১.৪ লিটার ৮. কোনটি ত্রিযোজী যৌMgূলক? ক নাইট্রেট খ সালফেট গ কার্বনেট √ ফসফেট ৯. তুঁতেতে কত অণু পানি বিদ্যমান? ক ২ √ ৫ গ ৭ ঘ ১০ ১০. 10. Na2CO3 যৌগে ঈ মৌলটির শতকরা সংযুতি কত? ক ৪৫.২৮% খ ৪৩.৩৯% গ ১৪.৬৩% √ ১১.৩২% ১১. ধনাত্মক যৌMgূলক কোনটি? √ ফসফোনিয়াম খ কার্বনেট গ নাইট্রেট ঘ ফসফেট ১২. ২৫০ মিলি 10. Na2CO3 এর সেমি মোলার দ্রবণ তৈরি করতে কী পরিমাণ দ্রব লাগবে? ক ১২.৫০ ম √ ১৩.২৫ম গ ১৩.৫০ম ঘ ১৪.২৪ম ১৩. পানিতে হাইড্রোজেন এর শতকরা পরিমাণ কত? √ ১১.১১ খ ৮৮.৮৯ গ ২২.১১ ঘ ৩৩.৩৩ ১৪. STP-তে ৮.৫g অ্যামোনিয়ার আয়তন কত? ক ১১.৫ লিটার খ ১১.৫ লিটার √ ১১.২ লিটার ঘ ১১.১১ লিটার ১৫. H2SO3 এ সালফারের সংযুতি কত? ক ৩৬.০২% খ ২৯.০২% √ ৩৯.০২% ঘ ৪০.০২% ১৬. ২ gm খাদ্য লবণে কয়টি অণু আছে? √ ২.০৫৮ × ১০২২টি খ ২.০৫৮ × ১০২৩টি গ ২.৫৮ × ১০২৩টি ঘ ২.৫৮ × ১০২২টি ১৭. Fe2O2 + HNO3 ® Fe(NO3)3 + H2O  সমীকরণটির সমতা বিধানে যথাক্রমে কোন কোন সংখ্যা ব্যবহার করতে হবে? ক ০, ৬, ২, ৩ √ ১, ৬, ২, ৩ গ ২,২, ২, ৩ ঘ ১, ৬, ২, ২ ১৮. সালফেট যৌMgূলকটির যোজনী কত? ক ১ √ ২ গ ৩ ঘ ৪ ১৯. কোন মৌলের যোজনী ও যোজনী ইলেকট্রন সমান? ক O2 খ F2 √ Mg ঘ Ar ২০. বিক্রিয়াটি লক্ষ কর : Al + O2 → Al2O3 বিক্রিয়াটি অনুসারে ২০০ম অ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড প্রস্তুতিতে কী পরিমাণ অ্যালুমিনিয়াম প্রয়োজন? ক ১৪৩.৫০ম √ ১০৫.৮৮ম গ ১০৪ ম ঘ ৫২.৯৪ ম ২১. ১০ম CaCO3 এ কতটি অণু বিদ্যমান? ক ৬.০২ × ১০২৩ √ ৬.০২ × ১০২২ গ ৬.০২ × ১০২১ ঘ ৬.০২ × ১০২০ ২২. নিচের কোনটি চুনাপাথরের সংকেত? ক  Na2CO3 খ NH4HCO3 গ NaHCO3 √ CaCO3 ২৩. ১০ mL ০.২ মোলার 10. Na2CO3 কে প্রশমিত করতে কত গ্রাম ০.১ মোলার HCl লাগবে? ক ০.১৪৬gm √ ১.৪৬gm গ ১০.০gm ঘ ২০.০gm ২৪. নিচের কোনটির যোজনী ২? ক Na খ F √ Ca ঘ K ২৫. নিচের কোনটি অ্যালুমিনিয়াম সালফেটের সংকেত? √ Al2(SO4)3 খ AlSO4 গ Al(SO4)3 ঘ Al2SO4 ২৬. অক্সিজেনের যোজ্যতা ইলেকট্রন কতটি? ক ২ খ ৪ √ ৬ ঘ ৮ নিচের উদ্দীপকটির আলোকে ২৭ ও ২৮ নং প্রশ্নের উত্তর দাও : ১ gmH2 + ৮৫ gmCl2 Δ—→ উৎপাদন ২৭. সর্বোচ্চ কী পরিমাণ ক্লোরিন হাইড্রোজেনের সাথে যুক্ত হবে? ক ৩.৩৫ gm খ ৮.৫ gm √ ৩৫.৫ gm ঘ ৮৫ gm ২৮. বিক্রিয়কে অবশিষ্ট ক্লোরিনের পরিমাণ কত? ক ৩৫.৫ gm খ ৩৯.৫ gm গ ৪৩.৫ gm √ ৪৯.৫ gm নিচের উদ্দীপকটির আলোকে ২৯ ও ৩০ নং প্রশ্নের উত্তর দাও : দুটি মৌল ঢ এবং ণ যাদের পারমাণবিক সংখ্যা যথাক্রমে ৬ ও ৯২ এবং পারমাণবিক ভর যথাক্রমে ১২ এবং ২৩৫। এক মোল ঢ কে দহন করলে ৩৯৪০০০ জুল শক্তি পাওয়া যায়। অপরপক্ষে এক মোল ণ থেকে নিউক্লিয় বিক্রিয়ার মাধ্যমে ২ × ১০১৩ জুল শক্তি পাওয়া যায়। ২৯. এক মোল ণ এর সমপরিমাণ শক্তি পেতে কত মোল ঢ এর দহন ঘটাতে হবে? ক ১.৯৭ × ১০৮ মোল খ ৫.০৮ × ১০১০ মোল √ ৫.০৭ ×১০১০ মোল ঘ ৬.০২ × ১০১৩ মোল ৩০. উদ্দীপকের ঢ মৌলটি- i. হাইড্রোজেনের সাথে পোলার যৌগ গঠন করে ii. দহনের ফলে গ্রিন হাউস গ্যাস উৎপন্ন করে iii. এর একটি রূপভেদ ইলেকট্রনীয় পরিবাহী নিচের কোনটি সঠিক? ক i ও ii খ i ও iii √ ii ও iii ঘ i, ii ও iii নিচের উদ্দীপকের আলোকে ৩১ ও ৩২ নং প্রশ্নের উত্তর দাও : ৩১. চিত্র ১.১ নং পাত্রের পানি যোগ করে ৫০০ mL দ্রবণ তৈরি করলে, দ্রবণের মোলারিটি কত হবে? ক ০.০১ গ খ ০.১ গ গ ০.৫ গ ঘ ১.০ গ [দ্রষ্টব্য : কঠিন CaCO3 পানিতে অদ্রবণীয় বিধায় মোলারিটি শূন্য (০) হবে।] ৩২. চিত্র : ১.১ ও চিত্র : ১.২নং পাত্রের পদার্থসমূহ : i. বিক্রিয়া করে ২২ গ্রাম CO2 উৎপন্ন করে ii. বিক্রিয়া করে এবং এদের মধ্যে CaCO3 লিমিটিং বিক্রিয়ক iii. বিক্রিয়ার সময় একই ভৌত অবস্থায় থাকে নিচের কোনটি সঠিক? ক i ও ii খ i ও iii √ ii ও iii ঘ i, ii ও iii এসএসসি রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় বহুনির্বাচনী ২৯৭. অ্যাভোগেড্রো সংখ্যার মান কত? √ ৬˙০২ × ১০২৩ খ ০˙৬২ × ১০২৩ গ ৬˙০২ × ১০২৪ ঘ ৬০.২ × ১০২৩ ২৯৮. HCl এর গ্রাম আণবিক ভর কত? √ ৩৬˙৫gm খ ৩৬˙০ gm গ ৩৬˙৭gm ঘ ৩৬˙১০gm ২৯৯. ২০০ gm CaCO3 এর মোল সংখ্যা কত? √ ২ খ ১ গ ৫ ঘ ০.৫ ৩০০. রসায়নে মোল শব্দের অর্থ কী? ক রাসায়নিক বিক্রিয়ার হার √ পদার্থের নির্দিষ্ট পরিমাণ গ অণুর সংখ্যার পরিবর্তন ঘ পদার্থের পরিবর্তনের মাত্রা ৩০১. ১ সড়ষব O2 এর ভর কত গ্রাম? ক ১৬ খ ১৮ গ ২২ √ ৩২ ৩০২. অ্যামোনিয়াম ফসফেটে পরমাণুর সংখ্যা কত? ক ১০ খ ১৫ গ ১৮ √ ২০ ৩০৩. প্রমাণ তাপমাত্রা ও চাপে ২ লিটার মিথেন অণুর সংখ্যা কত? ক ৫˙৩৭ × ১০¯২২ খ ৫˙৩৭ × ১০২৩ গ ৫˙৩৭ × ১০২৪ √ ৫˙৩৭৭ × ১০২২ ৩০৪. প্রমাণ তাপমাত্রা ও চাপে ১১.২ লিটার অ্যামোনিয়ার ভর কত? ক ১.৭ম √ ৮.৫ম গ ১৭ম ঘ ১৭০ম ৩০৫. প্রমাণ তাপমাত্রা ও চাপের মান

নবম দশম শ্রেণির রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা বহুনির্বাচনী প্রশ্নত্তর MCQ Read More »

নবম দশম শ্রেণির রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

নবম দশম/এসএসসি রসায়ন দ্বিতীয় অধ্যায় পদার্থের অবস্থা এর পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হলো। এসএসসি রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর প্রশ্ন -১ : নিচের চিত্রটি দেখে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ক. মোল কাকে বলে? খ. নাইট্রোজেন পরমাণুর যোজনী ও যোজ্যতা ইলেকট্রন ভিন্ন কেন? ব্যাখ্যা কর। গ. উদ্দীপকের দ্রবণদ্বয়কে একত্রে মিশ্রিত করলে যে লবণ পাওয়া যায় তার সংযুতি নির্ণয় করে দেখাও। ঘ. উদ্দীপকের দ্রবণ দুটির ঘনমাত্রা সমান হবে কিনা তার গাণিতিক যুক্তি দাও। ⇔ ১নং প্রশ্নের উত্তর ⇔ ক. কোনো রাসায়নিক পদার্থের যে পরিমাণে অ্যাভোগেড্রো সংখ্যক (৬.০২ × ১০২৩) অণু, পরমাণু বা আয়ন থাকে তাকে পদার্থের মোল বলে। খ. নাইট্রোজেন মৌলের পারমাণবিক সংখ্যা ৭। এর ইলেকট্রন বিন্যাস নিম্নরূপ : N(7) = 2, 5 = 1s22s22p 2p 2p মৌলটির সর্বশেষ শক্তিস্তরে অর্থাৎ ২য় শক্তিস্তরে মোট ৫টি ইলেকট্রন থাকায় এর যোজ্যতা ইলেকট্রন ৫। আবার, মৌলটির সর্বশেষ শক্তিস্তরে তিনটি বেজোড় ইলেকট্রন বিদ্যমান। ফলে নাইট্রোজেন মৌলটি বন্ধন তৈরির সময় অন্য কোনো মৌলের তিনটি পরমাণুর সাথে যুক্ত হওয়ার ক্ষমতা রাখে। তাই নাইট্রোজেনের যোজনী ৩। অতএব, নাইট্রোজেন পরমাণুর যোজনী ও যোজ্যতা ইলেকট্রন ভিন্ন। গ. উদ্দীপকের দ্রবণদ্বয় হলো HCl ও NaOH। HCl ও NaOH হলো এসিড ও ক্ষার। অতএব, এ দ্রবণদ্বয়কে একত্রে মিশ্রিত করলে প্রশমন বিক্রিয়ার মাধ্যমে এসিড ও ক্ষারের বিক্রিয়ায় সোডিয়াম ক্লোরাইড নামক লবণ ও পানি উৎপন্ন হয়। বিক্রিয়ার সমীকরণটি নিম্নরূপ : HCl + NaOH = NaCl + H2O NaCl লবণের সংযুতি নির্ণয় : সোডিয়ামের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর = ২৩ এবং ক্লোরিনের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর = ৩৫.৫। NaCl এর আপেক্ষিক আণবিক ভর = ২৩ + ৩৫.৫ = ৫৮.৫ সুতরাং যৌগটিতে, সোডিয়ামের সংযুতি = ২৩÷৫৮.৫ × ১০০% = ৩৯.৩২% এবং ক্লোরিনের সংযুতি = ৩৫.৫÷৫৮.৫ × ১০০% = ৬০.৬৮% ∴ NaCl-এর শতকরা সংযুতি হচ্ছে Na = ৩৯.৩২% এবং Cl = ৬০.৬৮%। ঘ. উদ্দীপক থেকে দেখা যায় যে, ১০০ mL আয়তনের দুটি পৃথক পাত্রে ৪ম করে HCl ও NaOH রাখা হয়েছে। HCl ও NaOH এর আণবিক ভর যথাক্রমে ৩৬.৫ গ্রাম এবং ৪০ গ্রাম। অর্থাৎ পাত্রে রাখা- HCl এর পরিমাণ = ৪÷৩৬.৫ মোল = ০.১১ মোল NaOH এর পরিমাণ = ৪÷৪০ মোল = ০.১ মোল আমরা জানি, কোনো দ্রবণের ঘনমাত্রা প্রকাশের রীতিকে বলা হয় মোলারিটি। নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় প্রতি লিটার দ্রবণে দ্রবীভূত দ্রবের মোল সংখ্যাকে মোলারিটি বলে। এখন, HCl দ্রবণের আয়তন = ১০০mL = ০.১L ∴HCl দ্রবণের ঘনমাত্রা = ০.১১০.১ মোল = ১.১M আবার, NaOH দ্রবণের আয়তন = ১০০mL = ০.১L ∴NaOH দ্রবণের ঘনমাত্রা = ০.১০.১ মোল = ১.০M সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে, উদ্দীপকের দ্রবণ দুটির ঘনমাত্রা সমান হবে না। প্রশ্ন -২ : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ১০ গ্রাম CaCO3 প্রস্তুত করার লক্ষ্যে ৪.৪ গ্রাম কার্বন ডাইঅক্সাইড ও ৫ গ্রাম ক্যালসিয়াম অক্সাইড মিশ্রিত করা হলো। বিক্রিয়ায় প্রত্যাশিত উৎপাদ পাওয়া গেল না। ক. রাসায়নিক সমীকরণ কাকে বলে? খ. কার্বন ডাইঅক্সাইডের মোলার আয়তন ব্যাখ্যা কর। গ. বিক্রিয়ায় কত মোল কার্বন ডাইঅক্সাইড ব্যবহার করা হয়েছিল তা নিরূপণ করে দেখাও। ঘ. উদ্দীপকের বিক্রিয়ায় প্রত্যাশিত উৎপাদের পরিমাণ কম হওয়ার যৌক্তিক ব্যাখ্যা দাও। ⇔ ২নং প্রশ্নের উত্তর ⇔ ক. বিক্রিয়ক এবং উৎপাদ পদার্থের পরমাণুগুলোর মধ্যে সমতা বজায় রেখে প্রতীক ও সংকেতের সাহায্যে কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়াকে সংক্ষেপে প্রকাশ করার পদ্ধতিকে রাসায়নিক সমীকরণ বলে। খ. এক মোল পরিমাণ পদার্থের আয়তনকে মোলার আয়তন বলে। কার্বন ডাইঅক্সাইডের মোলার আয়তন বলতে এক মোল পরিমাণ CO2 এর আয়তনকে বুঝায়। কার্বন ডাইঅক্সাইডের আণবিক ভর = (১২ + ১৬ × ২) = ৪৪ ∴ ১ মোল CO2 = ৪৪g সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে, CO2 এর মোলার আয়তন বলতে ৪৪ম কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাসের আয়তনকে বোঝায়। প্রমাণ অবস্থায় ৪৪ম CO2 গ্যাসের মোলার আয়তন ২২.৪L। গ. উদ্দীপকে সংঘটিত বিক্রিয়াটি হলো : CaO + CO2 → CaCO3 CO2 এর আণবিক ভর =১২ + ১৬ × ২ = ৪৪ ∴ CO2 এর ১ মোল = ৪৪ গ্রাম দেওয়া আছে, বিক্রিয়ায় ৪.৪ গ্রাম CO2 মিশ্রিত করা হয়। ৪৪ গ্রাম CO2 = ১ mole ∴ ৪.৪ গ্রাম CO2 = (১ × ৪.৪)/৪৪ mole = ০.১ mole অতএব, বিক্রিয়ায় ০.১ mole CO2 ব্যবহার করা হয়েছিল। ঘ. প্রত্যাশিত উৎপাদ কম হওয়ার কারণ হলো ব্যবহৃত বিক্রিয়ক সঠিক পরিমাণে উপস্থিত না থাকা। CaO + CO2 → CaCO3 ১ মোল ১ মোল ১ মোল আবার, ১ মোল CaCO3 = ৪০ + ১২ + (১৬ × ৩) = ১০০g ১ মোল CaO = ৪০ + ১৬ = ৫৬g এবং ১ মোল CO2 = ১২ + (১৬ × ২) = ৪৪g অর্থাৎ, ১০০ম CaCO3 প্রস্তুত করতে প্রয়োজন ৫৬g CaO ∴ ১g CaCO3 প্রস্তুত করতে প্রয়োজন = ৫৬÷১০০ g CaO ∴ ১০g CaCO3 প্রস্তুত করতে প্রয়োজন = (৫৬ × ১০)÷১০০ g CaO = ৫.৬g CaO একইভাবে, ১০০ম CaCO3 প্রস্তুত করতে প্রয়োজন ৪৪ম CO2 ∴ ১g CaCO3 প্রস্তুতে প্রয়োজন = ৪৪÷১০০g CO2 ∴ ১০g CaCO3 প্রস্তুতে প্রয়োজন = (৪৪ × ১০)÷১০০g CO2 = ৪.৪g CO2 অর্থাৎ ১০g CaCO3 প্রস্তুত করতে ৪.৪g CO2 প্রয়োজন এবং উদ্দীপকের বিক্রিয়ায় তা ব্যবহৃত হলেও প্রয়োজনীয় ৫.৬g CaO-এর স্থলে ৫g CaO ব্যবহৃত হয়েছে। ফলে ৪.৪ম CO2 সম্পূর্ণ বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অতএব, প্রত্যাশিত উৎপাদ প্রস্তুতির লক্ষ্যে গৃহীত বিক্রিয়ক CaO এর ৫.৬ – ৫ = ০.৬ গ্রাম ঘাটতিই প্রত্যাশিত উৎপাদের পরিমাণ কম হওয়ার জন্য দায়ী। প্রশ্ন -৩ : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ১৮০ ভরবিশিষ্ট যৌগ M এর ৬.৭৫ম বিশ্লেষণ করে ০.৪৫g হাইড্রোজেন, ২.৭g কার্বন এবং ৩.৬g অক্সিজেন পাওয়া গেল। ক. আণবিক সংকেত কাকে বলে? ১ খ. স্থুলসংকেত ও আণবিক সংকেতের মধ্যে দুইটি পার্থক্য লেখ। ২ গ. যৌগটির শতকরা সংযুতি নিণয় কর। ৩ ঘ. উক্ত ভরসমূহ ব্যবহার করে গ যৌগটির আণবিক সংকেত নির্ণয় করা সম্ভবÑগাণিতিক ব্যাখ্যা দাও। ৪ ⇔ ৩নং প্রশ্নের উত্তর ⇔ ক. কোনো যৌগের অণুতে বিদ্যমান পরমাণুসমূহের প্রকৃত সংখ্যা প্রকাশকারী সংকেতকে আণবিক সংকেত বলে। খ. স্থুল সংকেত ও আণবিক সংকেতের মধ্যে দুইটি পার্থক্য নিম্নে দেওয়া হলো- স্থুল সংকেত আণবিক সংকেত (i) যৌগের স্থুল সংকেত নির্ণয়ে এর সংযুতি জানা প্রয়োজন, কিন্তু আণবিক ভর জানার প্রয়োজন হয় না। (i) যৌগের আনবিক সংকেত নির্ণয় করতে সংযুতির সাথে সাথে আণবিক ভর জানতে হয়। (ii) যৌগের স্থুল সংকেত কোনো কোনো ক্ষেত্রে আণবিক সংকেতের সমান হয়। (ii) যৌগের আণবিক সংকেত হয় এর স্থুল সংকেতের সমান অথবা কোনো সরল গুণিতকের সমান হয়। গ. উদ্দীপকের বিশ্লেষণ কার্যে ব্যবহৃত যৌগ গ-এর পরিমাণ = ৬.৭৫g ∴ হাইড্রোজেনের সংযুতি = ০.৪৫÷৬.৭৫ × ১০০ = ৬.৬৭% ∴ কার্বনের সংযুতি = ২.৭÷৬.৭৫ × ১০০ = ৪০% ∴ অক্সিজেনের সংযুতি = ৩.৬÷৬.৭৫ × ১০০ = ৫৩.৩৩% ঘ. উক্ত ভরসমূহ ব্যবহার করে M যৌগটির

নবম দশম শ্রেণির রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর Read More »

নবম দশম শ্রেণির রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা

নবম দশম/এসএসসি রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা এর পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি,জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হলো। এসএসসি রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা এসএসসি রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি ⇒ মোল : কোনো মৌল বা যৌগের পারমাণবিক ভর বা আণবিক ভরকে গ্রামে প্রকাশ করলে তাকে ঐ মৌল বা যৌগের গ্রাম পারমাণবিক ভর বা গ্রাম আণবিক ভর বা একগ্রাম অণু বা একগ্রাম মোল বা সংক্ষেপে মোল বলে। যেমন : নাইট্রোজেনের আণবিক ভর ২৮। আণবিক ভরকে গ্রামে প্রকাশ করলে নাইট্রোজেনের গ্রাম আণবিক ভর ২৮ গ্রাম হবে। এ ২৮ গ্রাম ভরের নাইট্রোজেনকে একগ্রাম অণু নাইট্রোজেন বা একগ্রাম মোল নাইট্রোজেন বা এক মোল নাইট্রোজেন বলা হয়। ⇒ অ্যাভোগেড্রো সংখ্যা : কোনো বস্তুর এক মোলে যত সংখ্যক অণু থাকে সেই সংখ্যাকে অ্যাভোগেড্রো সংখ্যা বলা হয়। একে ঘ দ্বারা প্রকাশ করা হয়। বিভিন্ন পরীক্ষা দ্বারা এর মান ৬.০২ × ১০২৩ নির্ণীত হয়েছে। অ্যাভোগেড্রো সংখ্যাটি তাপমাত্রা ও চাপের ওপর নির্ভর করে না। কারণ তাপমাত্রা ও চাপের পরিবর্তনের সঙ্গে গ্যাসের আয়তনের পরিবর্তন হয় কিন্তু ভর এবং অণু সংখ্যার কোনো পরিবর্তন হয় না। ২.০১৬ গ্রাম H2, ২৮ গ্রাম N2, ৩২ গ্রাম O2, ১৭ গ্রাম NH3, ৪৪ গ্রাম CO2-এর মধ্যে অণুর সংখ্যা N = ৬.০২ × ১০২৩। ⇒ প্রমাণ তাপমাত্রা ও চাপ : রাসায়নিক বিক্রিয়ার ক্ষেত্রে ২৫0C তাপমাত্রাকে প্রমাণ তাপমাত্রা এবং ১atm বায়ুমণ্ডলীয় চাপকে প্রমাণ চাপ বলে। ⇒ মোলার আয়তন : নির্দিষ্ট তাপমাত্রা ও চাপে, এক মোল পরিমাণ পদার্থের আয়তনকে গ্যাসটির মোলার আয়তন বলে। প্রমাণ তাপমাত্রা ও চাপে সব গ্যাসের (মৌলিক বা যৌগিক) মোলার আয়তন ২২.৪ লিটার। ⇒ স্থূল সংকেত : কোনো যৌগের অণুতে বিদ্যমান মৌলসমূহের পরমাণুগুলোর সংখ্যা যে ক্ষুদ্রতম পূর্ণসংখ্যার অনুপাতে আছে, তার সংক্ষিপ্ত প্রকাশকে যৌগের স্থূল সংকেত বলা হয়। যেমন : বেনজিনে (C6H6) কার্বন (C) ও হাইড্রোজেন (H) পরমাণুর সর্বনিম্ন পূর্ণসংখ্যার অনুপাত ১ : ১। সুতরাং বেনজিনের স্থূল সংকেত CH। স্থূল সংকেত থেকে অণুতে কোনো মৌলের প্রকৃত সংখ্যা জানা যায় না। ⇒ আণবিক সংকেত : যে সংকেত থেকে একটি মৌলের নির্দিষ্ট সংখ্যক পরমাণু অপর মৌলের কতটি পরমাণুর সাথে যুক্ত হয় তা জানা যায়, সেই সংকেতকে আণবিক সংকেত বলে। ⇒ গ্রাম পারমাণবিক ভর : কোনো মৌলের পারমাণবিক ভরকে গ্রামে প্রকাশ করলে তাকে ওই মৌলের গ্রাম পারমাণবিক ভর বলে। যেমন : কার্বনের পারমাণবিক ভর ১২। সুতরাং, ১২ গ্রাম কার্বনে ১ গ্রাম কার্বন পরমাণু আছে। ⇒ গ্রাম আণবিক ভর : কোনো মৌল বা যৌগের আণবিক ভরকে গ্রামে প্রকাশ করলে তাকে মৌল বা যৌগের গ্রাম আণবিক ভর বলে। যেমন : কার্বন ডাইঅক্সাইডের আণবিক ভর ৪৪। কাজেই কার্বন ডাইঅক্সাইডের গ্রাম আণবিক ভর ৪৪ গ্রাম। ⇒ মোলার দ্রবণ : নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় কোনো দ্রবণের প্রতি লিটার আয়তনে এক মোল দ্রব দ্রবীভ‚ত থাকলে সে দ্রবণকে মোলার দ্রবণ বলে। ⇒ দ্রবণ : যেসব মিশ্রণে উপাদানগুলো সুষমভাবে বণ্টিত থাকে এবং একটি উপাদান থেকে আরেকটিকে সহজে আলাদা করা যায় না, তাদেরকে দ্রবণ বা সমসত্ত¡ মিশ্রণ বলা হয়। ⇒ দ্রবণের অংশ : প্রত্যেক দ্রবণের দুটি অংশ থাকে Ñ দ্রব এবং দ্রাবক। দ্রবণের মধ্যে যে উপাদানটি কম পরিমাণে থাকে তাকে দ্রব আর যে উপাদানটি বেশি পরিমাণে থাকে তাকে দ্রাবক বলে। যেমন : পানিতে চিনি মিশালে একটি দ্রবণ তৈরি হয়। এখানে চিনি দ্রব, পানি দ্রাবক এবং মিশানোর পর যা তৈরি হলো তা দ্রবণ ⇒ মোলারিটি : নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় প্রতি লিটার দ্রবণে দ্রবীভূত দ্রবের মোলসংখ্যাকে দ্রবণের মোলারিটি বলে। একে M দ্বারা প্রকাশ করা হয়। মোলারিটি দ্রবণের ঘনমাত্রা প্রকাশের একটি রীতি। ⇒ শতকরা সংযুতি : কোনো যৌগের শতকরা সংযুতি বলতে তাতে বিদ্যমান মৌলসমূহ কী অনুপাতে আছে তা বোঝায়। সাধারণত ভর হিসেবে কোনো মৌলের পরিমাণ শতকরা কত ভাগ তাই প্রকাশ করা হয় অর্থাৎ যৌগের ১০০ ভাগ ভরের মধ্যে উপাদান মৌলসমূহের আপেক্ষিক পরিমাণকে শতকরা সংযুতি বলা হয়। শতকরা সংযুতি নির্ণয়ের দুটি ধাপ আছে। প্রথমে বস্তুর আণবিক ভর নির্ণয় করতে হয়। এরপর মৌলের ভরকে যৌগের মোট আণবিক ভর দ্বারা ভাগ করে ১০০ দ্বারা গুণ করে মৌলের সংযুতি নির্ণয় করতে হয় ⇒ রাসায়নিক সমীকরণ : বিক্রিয়ক এবং উৎপাদ পদার্থের পরমাণুগুলোর মধ্যে সমতা বজায় রেখে প্রতীক ও সংকেতের সাহায্যে কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়াকে সংক্ষেপে প্রকাশ করার পদ্ধতিকে রাসায়নিক সমীকরণ বলে। যেমন : জিংক কপার সালফেটের সাথে বিক্রিয়া করে জিংক সালফেট ও কপার উৎপন্ন করে। এ বিক্রিয়াকে নিম্নোক্ত সমীকরণের সাহায্যে প্রকাশ করা হয় : Zn + CuSO4 = ZnSO4 + Cu ⇒ Stoichiometry: রসায়নে অণু, পরমাণু, বিক্রিয়ক, উৎপাদ ইত্যাদির হিসাব নিকাশকে Stoichiometry বলে। ⇒ রাসায়নিক বিক্রিয়া : যে প্রক্রিয়ায় এক বা একাধিক ভিন্নধর্মী পদার্থ পরিবর্তিত হয়ে এক বা একাধিক ভিন্নধর্মী নতুন পদার্থ উৎপন্ন করে তাকে রাসায়নিক বিক্রিয়া বলে। রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে পদার্থের অণুর গঠনের পরিবর্তন ঘটে কিন্তু পদার্থের মূল উপাদান এবং পরমাণু সংখ্যার কোনো পরিবর্তন ঘটে না। ⇒ বিক্রিয়ক এবং উৎপাদ : রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী পদার্থ বা পদার্থগুলোকে বিক্রিয়ক বলে। বিক্রিয়ার ফলে উৎপন্ন নতুন ধর্মবিশিষ্ট পদার্থগুলোকে উৎপাদ বলা হয়। যেমন : জিংক অক্সাইডের সঙ্গে হাইড্রোক্লোরিক এসিডের বিক্রিয়ায় জিংক ক্লোরাইড এবং পানি উৎপন্ন হয়। ZnO + 2HCl = ZnCl2 + H2O এ বিক্রিয়ায় ZnO ও HCl হলো বিক্রিয়ক আর ZnCl2 ও H2O হলো উৎপাদ। ⇒ লিমিটিং বিক্রিয়ক : কোনো একটি রাসায়নিক বিক্রিয়া সংগঠনকালে একাধিক বিক্রিয়কের মধ্যে যে বিক্রিয়ক অবশিষ্ট থাকে না, তাকে লিমিটিং বিক্রিয়ক বলে। বিক্রিয়ক থেকে উৎপাদের পরিমাণ হিসাব করার সময় লিমিটিং বিক্রিয়কের পরিমাণ থেকে হিসাব করা হয়। ⇒ অ্যানালার : সবচেয়ে বিশুদ্ধ রাসায়নিক পদার্থকে অ্যানালার বলে। এদের বিশুদ্ধতা প্রায় ৯৫.৫% পর্যন্ত হয়। এদের গবেষণার সময় বিশ্লেষণীয় কাজে ব্যবহার করা হয়। ⇒ তুঁতে : কপার সালফেটের আর্দ্র কেলাসকে তুঁতে বলে। যার সংকেত CuSO4.5H2O। এর বর্ণ নীল। আমরা বাজারে কাপড়ের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর জন্য যে নীল কিনি তাই তুঁতে। একে বøু ভিট্রিয়লও বলা হয়। ⇒ কেলাস পানি : যে পানি কোনো একটি যৌগের নির্দিষ্ট কেলাস গঠনের জন্য অপরিহার্য তাকে কেলাস পানি বলে। যেমন : তুঁতের কেলাস গঠনের জন্য ৫ অণু পানি অপরিহার্য। এজন্য তুঁতের সংকেত CuSO4.5H2O। এসএসসি রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর প্রশ্ন \ ১ \ অণুর ধারণা সর্বপ্রথম কে প্রবর্তন করেন? উত্তর : বিজ্ঞানী অ্যাভোগেড্রো সর্বপ্রথম অণুর ধারণা প্রবর্তন করেন। প্রশ্ন \ ২ \ ২.০১৬ গ্রাম H2-এ অণুর সংখ্যা ৬.০২ × ১০২৩ হলে ৩২ গ্রাম O2-এ অণুর সংখ্যা কত হবে? উত্তর : ৬.০২ × ১০২৩। প্রশ্ন \ ৩ \ রাসায়নিক বিক্রিয়া সমতা চিহ্নের পরের অংশকে কী বলে? উত্তর : রাসায়নিক বিক্রিয়ার সমতা চিহ্নের পরের অংশকে উৎপাদ বলে। প্রশ্ন \ ৪ \ পরমাণুর ভরকে গ্রাম পারমাণবিক ভর দিয়ে ভাগ করা হলে কী পাওয়া যায়? উত্তর : মোলসংখ্যা। প্রশ্ন \ ৫ \ জলীয় দ্রবণ কাকে বলে? উত্তর

নবম দশম শ্রেণির রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা Read More »

এসএসসি সাধারণ গণিত সাজেশন অধ্যায় ৯ প্রশ্ন ব্যাংক

এসএসসি সাধারণ গণিত সাজেশন অধ্যায় ৯ প্রশ্ন ব্যাংক পোস্টটিতে কুমড়া নবম-দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা আমাদের সাধারণ গণিত বইয়ের নবম অধ্যায় ত্রিকোণমিতিক অনুপাত এর সকল সৃজনশীল প্রশ্ন পেয়ে যাবে। এখানে নবম অধ্যায় ত্রিকোণমিতিক অনুপাতের বোর্ডে পড়া সকল সকল সৃজনশীল প্রশ্ন দেয়া হয়েছে যা ২০১৬ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত রয়েছে। এসএসসি সাধারণ গণিত সাজেশন অধ্যায় ৯ নবম দশম সাধারণ গণিত সকল অধ্যায় অনুশীলনী প্রশ্নের সমাধান সহ বহুনির্বাচনী ও সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর আমাদের সাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। সবগুলো একসাথে দেখতে তোমরা হোম পেজে ফিরে যাও। নবম দশম সাধারণ গণিত প্রশ্ন ব্যাংক অধ্যায় ৯ এখানে নবম অধ্যায় ত্রিকোণমিতিক অনুপাতের সৃজনশীল প্রশ্ন ৯.১ ও ৯.২ একসাথে দেওয়া হয়েছে যা তোমাদের সাধারণ গণিত সাপ্লিমেন্টারি থেকে নেওয়া হয়েছে। 🔶🔶 এসএসসি সাধারণ গণিত ৯.১ অনুশীলনী 🔶🔶 এসএসসি সাধারণ গণিত ৯.২ অনুশীলনী 🔶🔶 এসএসসি সাধারণ গণিত সকল অধ্যায়  

এসএসসি সাধারণ গণিত সাজেশন অধ্যায় ৯ প্রশ্ন ব্যাংক Read More »

Scroll to Top