বাংলা

পদত্যাগ পত্র

পদত্যাগ পত্র লেখার নিয়ম নমুনা সহ

চাকরিজীবীদের অনেক সময় চাকরি ছাড়ার প্রয়োজন হয় তাই তখন পদত্যাগ পত্র লেখার নিয়ম জানা জরুরী হয়ে পড়ে। এখানে পদত্যাগ পত্র লেখার নিয়ম নমুনা সহ দেওয়া হল। নিচে অনেকগুলো পদত্যাগ পত্র লেখার নমুনা দেওয়া হল যা আপনারা প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহার করতে পারবেন। পদত্যাগ পত্র লেখার নিয়ম পদত্যাগ পত্রঃ পদত্যাগ পত্র হচ্ছে একটি লিখিত দলিল যে দলিলে চাকরি ছেড়ার সিদ্ধান্তের কথা উল্লেখ থাকে। পদত্যাগ পত্রের মাধ্যমে নিয়োগকর্তা জানতে পারেন যে, কর্মচারী তার চাকরি থেকে পদত্যাগ করছেন এবং নির্দিষ্ট তারিখে চাকরি ছেড়ে দেবেন।  চাকরি ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। এই সিদ্ধান্তের আগে ভালোভাবে চিন্তা-ভাবনা করা উচিত। চাকরি ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর, নিয়োগকর্তাকে অবহিত করার জন্য একটি পদত্যাগ পত্র প্রদান করতে হয়। পদত্যাগ পত্রের ফরমেট রয়েছে নির্দিষ্ট যা নিচে উল্লেখ করা হয়েছে। পদত্যাগ পত্রের অর্থ কি? উত্তর: পদত্যাগ পত্রের ইংরেজি প্রতিশব্দ Resignation Letter। এবং এর আরেকটি অর্থ হচ্ছে চাকরি বা প্রতিষ্ঠান হতে অব্যাহতি। পদত্যাগ পত্রের ধরণ: পদত্যাগ পত্র বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। যেমন: ব্যক্তিগত কারণে পদত্যাগ পত্র চাকরি পদত্যাগ পত্র কমিটি থেকে পদত্যাগ পত্র রাজনৈতিক পদত্যাগ পত্র সংগঠন থেকে পদত্যাগ পত্র পদত্যাগ পত্রের গুরুত্ব নিম্নরূপ: পদত্যাগ পত্র নিয়োগকর্তাকে চাকরি ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানায়। পদত্যাগ পত্র নিয়োগকর্তাকে চাকরি ছেড়ে দেওয়ার তারিখ সম্পর্কে অবহিত করে। পদত্যাগ পত্র নিয়োগকর্তার সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে সাহায্য করে। একটি ভালো পদত্যাগ পত্রের উদাহরণ কি হতে পারে: পদত্যাগ পত্রটি সুস্পষ্ট ভাষায় ও সংক্ষিপ্ত হতে হবে। পদত্যাগ পত্রটিতে উল্লেখিত তথ্যগুলো সঠিক ও নির্ভুল হতে হবে। পদত্যাগ পত্রটি নিয়োগকর্তার কাছে সম্মানজনক হতে হবে। পদত্যাগ পত্র লেখার সময় কর্মচারীকে অবশ্যই তার নিজস্ব পরিস্থিতি এবং নিয়োগকর্তার সাথে তার সম্পর্ক বিবেচনা করতে হবে। পদত্যাগ পত্রে যে যে বিষয়গুলো উল্লেখ করতে হবে: প্রথম অংশে কর্মচারীর নাম, পদবী, ঠিকানা এবং স্বাক্ষর থাকতে হবে। দ্বিতীয় অংশে চাকরি ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা উল্লেখ থাকতে হবে। তৃতীয় অংশে চাকরি ছেড়ে দেওয়ার তারিখ উল্লেখ থাকতে হবে। চতুর্থ অংশে কর্মচারীর পক্ষ থেকে নিয়োগকর্তাকে ধন্যবাদ জানানো যেতে পারে। পদত্যাগ পত্র নমুনা বাংলা বেসরকারি চাকরি থেকে পদত্যাগ পত্র তারিখঃ বরাবর ব্যবস্থাপনা পরিচালক জান্নাতুল এসোসিয়েশন এন্ড প্রিন্টিং উত্তর মানিকদিয়া, সবুজবাগ, ঢাকা-১২১৪। বিষয়ঃ পদত্যাগপত্র গ্রহণ প্রসংগে। জনাব, যথাবিহীত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিম্নস্বাক্ষরকারী আপনার প্রতিষ্ঠানে “কালার মাষ্টার” হিসাবে কর্মরত আছি। বর্তমানে আমার ব্যক্তিগত সমস্যার কারণে বর্তমান পদ থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করলাম। অতএব, মহোদয় সমীপে প্রার্থনা আমার পদত্যাগপত্র গ্রহণ পূর্বক বর্তমান পদ থেকে অব্যাহতি দিয়ে বাধিত করবেন। বিনীত নিবেদক (মোঃ শামীম হোসেন) কালার মাষ্টার জান্নাতুল এসোসিয়েশন এন্ড প্রিন্টিং মোবাইলঃ   কমিটি থেকে পদত্যাগ পত্র তারিখঃ ১৯/১২/২০১৩ইং বরাবর কার্যকরী কমিটি বাচোয়া কল্যাণ সমিতি ৮৯/এ, মাদারটেক, ঢাকা। বিষয়ঃ পদত্যাগ প্রসংগে। জনাব, আসসালামু আলাইকুম, আমি নিম্নস্বাক্ষরকারী অত্র সমিতিতে সভাপতি হিসেবে কর্মরত আছি। আমার শারীরিক অসুস্থতার কারনে অত্র সমিতির কর্মকান্ড চালিয়ে যাওয়া আমার পক্ষে আর সম্ভব হইতেছে না। তাই উক্ত সমস্যার কারণে আমি সভাপতির পদ থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করলাম। অতএব, আমার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করবেন। বিনীত নিবেদক ডাঃ মোঃ আসাদুজ্জামান সভাপতি বাচোয়া কল্যাণ সমিতি চাকরি পদত্যাগ পত্র তারিখঃ বরাবর হেড অফ ট্রেড মার্কেটিং এন্ড ডিষ্ট্রিবিউশন ড্যানিশ কনডেন্স মিল্ক বাংলাদেশ লিঃ ৬৮, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮। বিষয়ঃ চাকুরী হইতে অব্যহতি চেয়ে আবেদন। জনাব, যথাবিহীত সম্মান প্রদর্শন পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি মোঃ জাফর আহমেদ আপনার প্রতিষ্ঠানের একজন “বিক্রয় প্রতিনিধি” হিসাবে কর্মরত আছি। আমি অত্যন্ত দুঃখের সহিত জানাচ্ছি যে, আমার ব্যক্তিগত সমস্যার কারনে আগামী ………………..ইং তারিখের পর থেকে আর চাকুরী করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই আমি আগামী ………………..ইং তারিখ চাকুরী হইতে অব্যহতি নিতে ইচ্ছুক। অতএব, মহোদয় সমীপে প্রার্থনা এই যে, আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত উক্ত ……………..ইংতারিখ হইতে চাকুরী থেকে আমাকে অব্যাহতি দিতে মর্জি হয়। বিনীত নিবেদক, টাউন: মাদারটেক ডিষ্ট্রিবিউশন পয়েন্ট মোঃ জাফর আহমেদ আইডি নং: ২৩০০৬৬৩৫ ঢাকা-১২১৯। গাড়ি চালক হতে পদত্যাগ পত্র প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক পদত্যাগ পত্র তারিখঃ ০১/০৭/২০১৭ খ্রিঃ বরাবর, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার গাইবান্ধা। মাধ্যম ঃ যথাযথ কর্তৃপক্ষ। বিষয়ঃ চাকুরি হতে ইস্তফা প্রদান প্রসঙ্গে। মহোদয়, যথাবিহীত সম্মান প্রদর্শন পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি মোছাঃ ———, “সহকারী শিক্ষক” পদে জামিরা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ফুলছড়ি, গাইবান্ধা-এ কর্মরত আছি। ব্যক্তিগত সমস্যার কারণে আর চাকুরী করা সম্ভব হচ্ছে না বিধায় অদ্য ০১/০৭/২০১৭ খ্রিঃ তারিখে আমি স্বেচ্ছায় ও স্ব-জ্ঞানে চাকুরী হইতে পদত্যাগ করলাম। অতএব, আকুল আবেদন আমাকে উক্ত তারিখ থেকে চাকুরি হতে অব্যহতি প্রদানে আপনার মর্জি হয়। বিনীত নিবেদক (মোছাঃ ——) সহকারী শিক্ষিকা জামিরা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ফুলছড়ি, গাইবান্ধা। মোবাইলঃ পদত্যাগ পত্র নমুনা ইংরেজি পদত্যাগ পত্র সংরক্ষণ পদত্যাগ পত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। এটি ভালোভাবে সংরক্ষণ করতে হবে। পদত্যাগ পত্রের একটি কপি কম্পিউটারে সংরক্ষণ করতে হবে। একটি কপি হার্ড কপি হিসাবে রাখতে হবে। ================================= পতত্যাগ পত্র সহ আরো ১০০০+ ওয়ার্ড ফাইল কিনুন মাত্র ৫০ টাকায়: Buy Now পদত্যাগ পত্র নমুনা বাংলা pdf পেতে নিচে মেইল সহ কমেন্ট করুন। আরো পড়ুনঃ অভিজ্ঞতা সনদ নমুনা ও অভিজ্ঞতা সনদপত্র লেখার নিয়ম বিভিন্ন আবেদন পত্রের নমুনা Marriage CV format bd free download বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র নমুনা কপি যোগদান পত্রের নমুনা ও লেখার নিয়ম মানি রিসিপ্ট লেখার নিয়ম ও নমুনা কপি    

পদত্যাগ পত্র লেখার নিয়ম নমুনা সহ Read More »

মানি রিসিপ্ট

মানি রিসিপ্ট লেখার নিয়ম ও নমুনা কপি

আমরা অনেকেই আর্থিক লেনদেন করি এবং এবং এই লেনদেনের প্রমান স্বরুপ মানি রিসিপ্ট চাই। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা এই মানি রিসিট কি, মানি রিসিট লেখার নিয়ম, এবং এই মানি রিসিপ্ট কেন সংরক্ষণ করতে হবে। নিচে এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে সেই সাথে অনেকগুলো নমুনা ও Money Receipt Word format দেওয়া হবে।  মানি রিসিপ্ট কী? মানি রিসিপ্ট হচ্ছে আর্থিক লেনদেনের প্রমাণক। লেনদেনের প্রমাণ হিসেবে মানি রিসিপ্ট একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। মানি রিসিপ্ট হল একটি লিখিত দলিল যাতে লেনদেনের পরিমাণ, তারিখ, পণ্য বা সেবার বিবরণ ইত্যাদি তথ্য উল্লেখ থাকে। আর্থিক লেনদেন ব্যবসা, সংস্থা বা ব্যক্তি পর্যয়ে সকলকেই করতে হয়। তাই এই লেনদেনের পরিমাণ, তারিখ, পণ্য বা সেবার বিবরণ ইত্যাদি তথ্য সংরক্ষণ করা প্রয়োজন হয়ে থাকে। অনেক ক্ষেত্রে কোনো শেষ করা কোনো কাজের বিলের জন্য মানি রিসিপ্টের প্রয়োজন হয়। এবং এটি সংরক্ষণে থাকলে ভবিষ্যতে যে কোনো ধরনের বিরোধ বা ঝামেলা এড়ানো সম্ভব। মানি রিসিপ্ট বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। যেমন: ক্রয় মানি রিসিপ্ট: কোনো পণ্য বা সেবা ক্রয়ের সময় প্রদান করা হয়। বিক্রয় মানি রিসিপ্ট: কোনো পণ্য বা সেবা বিক্রয়ের সময় প্রদান করা হয়। কর্পোরেট মানি রিসিপ্ট: কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে প্রদান করা হয়। মানি রিসিপ্টের গুরুত্ব মানি রিসিপ্ট লেনদেনের প্রমাণ প্রদান করে। এটি ভবিষ্যতে কোনো ধরনের বিরোধ এড়াতে সাহায্য করে। এটি আর্থিক হিসাবরক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয়। মানি রিসিপ্ট তৈরির সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে: মানি রিসিপ্টটির ভাষা সুস্পষ্ট, সংক্ষিপ্ত ও প্রাঞ্জল হতে হবে। এটিতে উল্লেখিত তথ্যগুলো সঠিক ও নির্ভুল হতে হবে। মানি রিসিপ্টটি প্রদানকারী এবং গ্রহণকারী উভয়ের স্বাক্ষর থাকতে হবে। মানি রিসিট লেখার নিয়ম প্রথম অংশে প্রদানকারী এবং গ্রহণকারীর নাম, ঠিকানা এবং স্বাক্ষর থাকতে হবে। দ্বিতীয় অংশে লেনদেনের তারিখ, পরিমাণ, পণ্য বা সেবার বিবরণ ইত্যাদি তথ্য উল্লেখ থাকতে হবে। তৃতীয় অংশে লেনদেনের ধরন উল্লেখ থাকতে হবে।  মানি রিসিট ফরমেট ১   মানি রিসিট ফরমেট ২   Money Receipt format in Bangladesh মানি রিসিট ফরমেট ৩ মানি রিসিপ্ট সংরক্ষণ মানি রিসিপ্ট একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। এটি ভালোভাবে সংরক্ষণ করতে হবে। মানি রিসিপ্টের একটি কপি কম্পিউটারে সংরক্ষণ করতে হবে। একটি কপি হার্ড কপি হিসাবে রাখতে হবে। মানি রিসিপ্ট ব্যবহার করে আর্থিক লেনদেনের প্রমাণ সংরক্ষণ করা যায়। এতে ভবিষ্যতে কোনো ধরনের বিরোধ এড়ানো যায়। উপরের মানি রিসিপ্ট ফরমেট ছাড়াও আপনি অনলাইনে অনেক ফরমেট পেয়ে যাবেন। আবার আপনারা Online money receipt maker এর সাহায্যেও মানি রিসিপ্ট তৈরি করতে পারবেন। Money receipt design vector free download করতে নিচে কমেন্ট করুন। আমরা আপনাদের পছন্দ মত মানি রিসিপ্ট তৈরি করে দেওয়ার চেষ্টা করবো। মানি রিসিপ্ট সহ আরো ১০০০+ ওয়ার্ড ফাইল কিনুন মাত্র ৫০ টাকায়: Buy Now   আরো পড়ুনঃ অভিজ্ঞতা সনদ নমুনা ও অভিজ্ঞতা সনদপত্র লেখার নিয়ম বিভিন্ন আবেদন পত্রের নমুনা Marriage CV format bd free download বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র নমুনা কপি যোগদান পত্রের নমুনা ও লেখার নিয়ম    

মানি রিসিপ্ট লেখার নিয়ম ও নমুনা কপি Read More »

https://shomadhan.net/%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%a1%e0%a6%bc%e0%a7%80-%e0%a6%ad%e0%a6%be%e0%a6%a1%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%9a%e0%a7%81%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%aa%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%b0/

সব ধরণের যোগদান পত্রের নমুনা ও লেখার নিয়ম

সরকারি বেসরকারি চাকরিতে অথবা যে কোনো কাজে যোগদানের জন্য যোগদান পত্র খুবই গুরুত্ব বহন করে। চাকরি পাওয়ার পর নিয়োগকর্তার কাছে যোগদানের অনুমতি চেয়ে যোগদান পত্র (Offer Letter) দাখিল করা হয়। যোগদান পত্র হল একটি লিখিত চুক্তি যাতে নিয়োগকর্তা এবং কর্মচারীর মধ্যে চাকরির শর্তাবলী উল্লেখ করা থাকে। যোগদান পত্র কাকে বলে? চাকরি নিশ্চিত হওয়ার পর নিয়োগকর্তার কাছে কর্মস্থলে যোগদানের অনুমতি চেয়ে যে আবেদন পত্র প্রদান করা হয় তাকেই যোগদান পত্র বা Offer Letter বলে।  যোগদান পত্রে যে যে বিষয়গুলো উল্লেখ থাকাতে পারে: কর্মচারীর নাম, পদবী, বেতন, সুযোগ-সুবিধা ইত্যাদি কর্মচারীর কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব ও কর্তব্য কর্মচারীর কর্মকাল কর্মচারীর চাকরির শুরুর তারিখ বদলি হলে, আদেশ নম্বর ও তারিখ উল্লেখ হয়েছে কিনা। যোগদান পত্রের গুরুত্ব: যোগদান পত্র চাকরিতে যোগদানের নিশ্চয়তা প্রদান করে। যোগদান পত্রের মাধ্যমে কর্মচারীর বেতন, সুযোগ-সুবিধা ইত্যাদির ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যায়। যোগদান পত্রের মাধ্যমে কর্মচারীর কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে জানা যায়। যোগদান পত্রের মাধ্যমে কর্মচারীর কর্মকাল সম্পর্কে জানা যায়। যোগদান পত্রের বৈশিষ্ট্য: যোগদান পত্রটি সুস্পষ্ট ও সংক্ষিপ্ত হতে হবে। যোগদান পত্রে উল্লেখিত তথ্যগুলো সঠিক ও নির্ভুল হতে হবে। যোগদান পত্রটি নিয়োগকর্তার স্বাক্ষর ও সিলমোহরসহ হতে হবে। যোগদান পত্র কিভাবে লিখতে হয় যোগদান পত্র লিখতে যে যে বিষয়গুলো উল্লেখ করতে হবে তা হলো। উপরে তারিখ দিতে হবে তারপার বরাবর আপনার উর্ধ্বতন কর্মকতা দিতে হবে। তারপর অফিসের নাম দিতে হবে। তারপর সূত্র বা স্বারক থাকলে তা উল্লেখ করতে হবে। তারপর বিষয় লিখতে হবে। স্যার/জনাব দিয়ে কমা দিতে হবে এবং পরের লাইন থেকে মূল্য পত্রের বর্ণনা দিতে হবে। মুল অংশে যোগদানের সময় অর্থাৎ পূর্বাহ্নে না অপরাহ্ণ তা উল্লেখ করতে হবে। তারপর নিবেদকের নাম ঠিকানা দিয়ে পত্র শেষ করতে হবে।   যোগদান পত্রের নমুনা বাংলায় নিচে কয়েক ধরনের যোগদান পত্রের নমুনা দেওয়া হলো। এগুলো দেখে আপনারা আপনাদের প্রয়োজন অনুযায়ী যোগদানপত্র লিখতে পারবেন। format যোগদান পত্র নিম্নরুপ: সহকারী শিক্ষক পদে যোগদান পত্র লেখার নিয়ম মাতৃত্বকালীন ছুটি শেষে যোগদান পত্রের নমুনা নিচের যোগদান পত্রটি মেডিকেল ছুটির পর যোগদান পত্র হিসেবে কাজে লাগবে। তবে ডাক্তারের লিখিত পত্র সাথে জমা দিতে হবে। তারিখঃ ০১-০৬-২০১১ইং বরবার প্রধান শিক্ষক মটকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। কুষ্টিয় সদর, কুষ্টিয়া বিষয়ঃ মাতৃত্বকালীন ছুটি শেষে যোগদান পসঙ্গে। জনাব,  বিনীত নিবেদন এই যে, আমি মোছা: পারভীনা, আপনার প্রতিষ্ঠানে সহকারী শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছি। গত —— তারিখ থেকে —— তারিখ আমি মাতৃত্বকালীন ছুটি শেষে নিজ কর্মস্থলে যোগদান করতে ইচ্ছুক।  অতএব, মহোদয়ের নিকট প্রার্থনা এই যে, আমার যোগদানপত্র গ্রহণ করে সকল কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করিতে জনাবের আজ্ঞা হয়।  বিনীত নিবেদক, (মোছা: পারভীনা)  সহকারী শিক্ষক মটকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। কুষ্টিয় সদর, কুষ্টিয়া   কোম্পানিতে যোগদান পত্র নমুনা -১ তারিখঃ ০১-০৬-২০১১ইং বরবার ব্যবস্থাপক  এনসাইড লিঃ  ধানমন্ডি, ঢাকা।  বিষয়ঃ “থাই টেকনিশিয়ান” পদে যোগদান প্রসঙ্গে।  জনাব,  বিনীত নিবেদন এই যে, আমি মোঃ শাহাব উদ্দীন; পিতা- মোঃ হোসেন আহমেদ; মাতা- রেজিয়া খাতুন; সাং- জাকের আহমদের বাড়ী, কমার্স কলেজ রোড, মতিয়ার পুল, ঢাকঘর বন্দর-৪১০০, ডবল মুড়িং, চট্টগ্রাম, স্থায়ী ঠিকানাঃ বাড়ীর নাম- ……………………………….., রাস্তার নাম ………………………………………… ডাকঘর…………………………. থানা ……………………….. জেলা……………… অদ্য ০১/০৬/২০১১ইং রোজ বুধবার পূর্বাহ্নে থাই টেকনিশিয়ান পদে যোগদান করিলাম।  অতএব, মহোদয়ের নিকট প্রার্থনা এই যে, আমার যোগদানপত্র গ্রহণ করে সকল কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করিতে মহোদয়ের আজ্ঞা হয়।  বিনীত নিবেদক, (মোঃ শাহাব উদ্দিন)  থাই টেকনিশিয়ান  এনসাইড লিঃ   কোম্পানিতে যোগদান পত্র নমুনা -২ তারিখঃ ২৫/০৩/২০১৫ইং বরাবর, পরিচালক জেনারেল ফ্যান কোম্পানী পল্টন, ঢাকা। বিষয়ঃ যোগদান পত্র। জনাব, বিনীত নিবেদন এই যে, আমি মোঃ আব্দুল আহাদ, পদবীঃ- উপ-সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে ০১/০৪/২০১৫ইং তারিখ পূর্বাহ্নে আপনার দপ্তরে যোগদান করতে ইচ্ছুক। অতএব, মহাত্মন সমীপে আমার বিনীত আরজ এই যে, আমার যোগদান পত্রখানা গ্রহণ করে বাধিত করতে আপনার মর্জি হয়। আপনার বিশ্বস্ত (মোঃ আব্দুল আহাদ) উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোবাঃ ০১৮১৬৮৮৬৬৮২   কাজে যোগদান পত্র নমুনা -১ তারিখঃ ০৩/০৭/২০১৮খ্রিঃ বরাবর,  আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা  ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন  ঢাকা।  বিষয়ঃ কাজে যোগদান পত্র।  সূত্রঃ স্বাস্থ্য বিভাগ,  ০২/০৭/২০১৮ খ্রিঃ তারিখের  স্মারক নং ৪৬.২০৭.০১৮.১১.০১.১৯০৬ ২০১৭   জনাব, বিনীত নিবেদন এই যে, সুত্রস্থ স্মারকের নির্দেশ মোতাবেক আমি নি¤œস্বাক্ষরকারী অদ্য ০৩/০৭/২০১৮খ্রিঃ তারিখ পূর্বাহ্নে আপনার অধীন অঞ্চল-২ এ মশক কর্মী হিসাবে কাজে যোগদান করিলাম।  অতএব, মহোদয় সমীপে প্রার্থনা যে, আমার যোগদান পত্র খানা গ্রহণ করিতে আপনার সদয় মর্জি হয়।    বিনীত নিবেদক ( মোঃ হাসান মিয়া) মশক কর্ম অঞ্চল-২,  ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ঢাকা।  কাজে যোগদান পত্র নমুনা -২ নিচে যোগদান পত্রটি “বদলীকৃত কর্মস্থলে যোগদান পত্র”  বা ”পুনরায় চাকরিতে যোগদানের জন্য আবেদন পত্র” হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। তারিখঃ ০৭/০৪/২০১৬খ্রিঃ বরাবর,  উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক,  গজারিয়া, মুন্সীগঞ্জ।  বিষয়ঃ কাজে যোগদান পত্র।  সূত্রঃ খাদ্য অধিদপ্তর, প্রশাসন বিভাগ, ঢাকার ১৪/০৩/২০১৬ খ্রিঃ তারিখের  ১৩.০১.০০০০.০৩১.১৯.০২২.১৪(অংশ-১)- ২৯৪(১২)নং স্মারক।  জনাব, বিনীত নিবেদন এই যে, সুত্রস্থ স্মারকের নির্দেশ মোতাবেক আমি নি¤œ স্বাক্ষরকারী অদ্য ০৭/০৪/২০১৬খ্রিঃ তারিখ পূর্বাহ্নে আপনার অধীন উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক দপ্তর গজারিয়া-এ খাদ্য পরিদর্শক হিসাবে কাজে যোগদান করিলাম।  অতএব, মহোদয় সমীপে প্রার্থনা যে, আমার যোগদান পত্র খানা গ্রহণ করিতে আপনার সদয় মর্জি হয়।  বিনীত নিবেদক ( মোঃ নজরুল ইসলাম) খাদ্য পরিদর্শক  উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক, গজারিয়া, মুন্সীগঞ্জ। অনুলিপিঃ সদয় অবগতি/অবগতি কার্যার্থে।   ১। জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক, মুন্সীগঞ্জ।  ২। উপজেলা হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা, গজারিয়া,  মুন্সীগঞ্জ।  ৩। অফিস কপি।    প্রভাষক পদে যোগদান পত্র তারিখঃ ১২/১১/২০২৩ বরাবর,  মহাপরিচালক  স্বাস্থ্য অধিদপ্তর মহাখালী, ঢাকা। দৃষ্টি আকর্ষণঃ পরিচালক (প্রশাসন)। মাধ্যামঃ যথাযথ কর্তপক্ষ। বিষয়ঃ- ঢাকা ডেন্টাল কলেজে প্রভাষক পদে পদায়ন প্রসঙ্গে। জনাব, যথাবিহীত সম্মানপূর্বক নিবেদন এই যে, আমি মার্চ ২০০৫ জাপানের নিগাতা বিশ্ববিদ্যালয় হইতে উবহঃধষ গধঃবৎরধষ বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করি। উক্ত বিষয়ের স্বীকৃতি বর্তমানে ইধহমষধফবংয গবফরপধষ ধহফ উবহঃধষ ঈড়ঁহপরষ (ইগউঈ)-এ প্রক্রিয়াধীন আছে। বর্তমানে ঢাকা ডেন্টাল কলেজে শিক্ষকের স্বলপতা হেতু আমি উক্ত পদে যোগদান করতে ইচ্ছুক।  অতএব, বিনীত প্রার্থনা আমাকে ঢাকা ডেন্টাল কলেজে প্রভাষক পদে পদায়নের প্রয়োজনীয় আদেশ প্রদানে জনাবের সদয় মর্জি হয়। বিনীত নিবেদক (ডাঃ মোঃ আওলাদ হোসেন) ডেন্টাল সার্জন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স আড়াই হাজার, নারায়ণগঞ্জ কোড নং ৪৫৬৯১   অফিস সহায়ক পদে যোগদান পত্র তারিখঃ ২৫/০৩/২০১৫ইং বরাবর, পরিচালক জেনারেল ফ্যান কোম্পানী পল্টন, ঢাকা। বিষয়ঃ অফিস সহায়ক পদে যোগদান পত্র। জনাব, বিনীত নিবেদন এই যে, আমি মোঃ আব্দুল আহাদ, পদবীঃ- অফিস সহায়ক  হিসেবে ০১/০৪/২০১৫ইং তারিখ পূর্বাহ্নে আপনার দপ্তরে যোগদান করতে ইচ্ছুক। অতএব, মহাত্মন সমীপে আমার বিনীত আরজ এই যে, আমার যোগদান পত্রখানা গ্রহণ করে বাধিত করতে আপনার মর্জি হয়। আপনার বিশ্বস্ত (মোঃ আব্দুল আহাদ) উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোবাঃ ০১৮১৬৮৮৬৬৮২   খতিব পদে যোগদান পত্র তারিখঃ ২০-০৫-২০১৬খ্রিঃ বরবার সভাপতি, কড়াইল বিটিসিএল জামে মসজিদ, বনানী, ঢাকা। বিষয়ঃ “খতিব” পদে যোগদান প্রসঙ্গে। সূত্রঃ স্মারক নং- ক. বিটিসিএল জা.ম/ খতিব- ইমাম/ ২০১৫-২০১৬৬ই, তাং ০৮/০৫/২০১৬খ্রিঃ। জনাব, উপরোক্ত বিষয়ক সূত্রস্থ স্মারকের প্রতি সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ পূর্বক জানাইতেছি যে, আমি আলহাজ্ব মুফতি আব্দুল হান্নান; পিতা- মনিরুল ইসলাম মনু মিয়া; মাতা- মোসাঃ সুফিয়া খাতুন, ঠিকানাঃ

সব ধরণের যোগদান পত্রের নমুনা ও লেখার নিয়ম Read More »

বাড়ী ভাড়ার চুক্তিপত্র নমুনা কপি

বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র নমুনা কপি

সরকারের নিয়ম অনুযায়ী কোনো বাসা মালিককে তার বাড়ি ভাড়া দেওয়ার জন্য “বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র” তৈরি করতে হবে। অনেকেই জানেন না এই বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র কেমন করে লিখতে হয়। তাদের জন্য আমাদের আজকের এই বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র নমুনা কপি। বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র কে. জি আজম, পিতা- কাজী আঃ করিম, সাং- ৩২/২, উত্তর মাদারটেক পোঃ- বাসাবো, থানা- সবুজবাগ, জিলা- ঢাকা- ১২১৪। ১ম পক্ষ মালিক। …………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………. ২য় পক্ষ ভাড়াটিয়া। নিম্ন লিখিত শর্তে ৩২/২, মাদারটেক, ঢাকা- ১২১৪ হোল্ডিং এ নির্মিত বাড়ীর ১ম পক্ষ এবং এবং দ্বিতীয় পক্ষ কর্তৃক এই চুক্তিপত্র সম্পাদিত হইল।  প্রদেয় অগ্রীম টাকা ঃ………………………………………….কথায়ঃ……………………………………………………………….। মাসিক ভাড়া …………………………………………………….. টাকায় পানি, বিদ্যুৎ এবং গ্যাস বিল ব্যতিরেকে ভাড়া দেওয়া হইল। -ঃ শর্তসমূহঃ- ১। বাড়ী ভাড়ার মেয়াদ এক বৎসর যাহার তারিখ…………………………………. ইং হইতে ……………………… ইং পর্যন্ত বলবৎ থাকিবে। মেয়াদান্তে উভয় পক্ষ ইচ্ছা করিলে পুনরায় ভাড়া নির্ধারণ পূর্বক এই চুক্তির মেয়াদ বাড়াইতে পারিবেন অন্যথা দ্বিতীয় পক্ষ বাড়ী ছাড়িয়া দিবেন। ২। ভাড়াকৃত বাড়ী শুধু পারিবারিক বাসস্থান হিসাবে ব্যাবহার করা যাইবে। ২য় পক্ষ ১ম পক্ষের অনুমতি ব্যতিরেকে কোন সাবলেট দিতে পারিবেন না। পাড়া-পড়শী অন্যান্য ভাড়াটিয়াদের বিরক্তিকর কোন কাজ কর্ম বা অসদাচরণ করা যাইবে না। এছাড়া মাদক দ্রব্য সেবন, জুয়াখেলা ও কোন সমাজ বিরোধী কার্যকলাপ ভাড়াকৃত ফ্ল্যাটে করিতে পারিবেন না। এমন কোন কাজ করিবেন না যাতে বাসার নিরাপত্তা বিঘিœত হতে পারে। বারান্দার জানালা দিয়ে ময়লা, আবর্জনা, কফ এবং যে কোন কিছু নিচে ফেলা যাবে না। ৩। ভাড়াকৃত বাড়ী দ্বিতীয় পক্ষ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখিবেন এবং সকল প্রকার ফিটিংস যতœ সহকারে ব্যবহার করিবেন এবং ইহার মেরামতের প্রয়োজন হইলে দ্বিতীয় পক্ষ নিজ খরচে করিবেন। ৪। প্রতি মাসের ৫ (পাঁচ) তারিখের মধ্যে দ্বিতীয় পক্ষ সেই মাসের বাড়ী ভাড়া প্রথম পক্ষের নিকট পৌছাইয়া দিবেন এবং রশিদ গ্রহন করিবেন। রশিদের নিচের লাইনে কোনো নোটিশ আছে কিনা দেখে নিবেন। বাসা সংক্রান্ত কোন অনুরোধ কোন বিষয় নোটিশ দেওয়া থাকিলে তা গুরুত্ব সহকারে পড়বেন এবং মেনে চলবেন। ৫। মালিক অথবা তাহার প্রতিনিধি কর্তৃক ভাড়াকৃত বাড়ীর কোন অংশ পরিদর্শনের দরকার হলে দ্বিতীয় পক্ষ পরিদর্শনের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করিবেন।  ৬। কোন সময়ে যে কোন কারণে ২য় পক্ষের ভাড়াকৃত বাড়ী ছেড়ে দেওয়ার প্রয়োজন হইলে বা ১ম পক্ষের নিজস্ব প্রয়োজনে ৩০ দিন পূর্বে লিখিতভাবে এক পক্ষ অন্য পক্ষকে নোটিশ প্রদান করিবেন। কোন পক্ষের কোন ওজর আপত্তি চলিবে না। এবং নোটিশ কালীন সময়ে নতুন ভাড়াটিয়াকে বাড়ী প্রদর্শনের দ্বিতীয় পক্ষ সকল প্রকার সহযোগিতা করবেন। ৭। দ্বিতীয় পক্ষ শুধু মাত্র ডাবল গ্যাস বার্নার ব্যাবহার করিতে পারিবেন। ৮। প্রতি মাসের বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের শেষ তারিখের (বিলের) ৫ দিন পূর্বে দ্বিতীয় পক্ষ পরিশোধ করিতে বাধ্য থকিবেন। সব ফ্লাটে বিদ্যুৎ মিটার আলাদা, বিল ব্যাংকে জমা দেওয়া হয় এবং বিলের ফটোকপিও দ্বিতীয় পক্ষকে দেওয়া হয়। সুতরাং অহেতুক বিল নিয়ে নিশ্চিত না হয়ে কোন রকম মন্তব্য না করাই ভাল। প্রয়োজনে ২/১ মাস আমাদের সাথে একযুগে কাজ করে যাচাই বাছাই করে নিতে পারেন। চলমান পাতা-২ (পাতা-২) ৯। (ক) নরমালী রাত ১১ টার পর শীত কালীন ১০-৩০ মিনিটের পর মেইন গেইট ভিতর থেকে হেজবোল্ড  এবং ক্লাবসিবল গেইট বড় তালা দিয়ে বন্ধ করে দেয়া হয়। কারন দেখাগেছে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অপকর্ম ঘটেছে। তালা খোলা থাকলে চুরি ডাকাতির ঝুকি বেশী থাকে, কিছুটা চিন্তা মুক্ত ভাবে ফ্লাটের সবাই সাউন্ড ¯িøপ ঘুমাতে পারেন। অনেক সময় অধিক রাতে গেইট বন্ধ করে দিলে কেউ যদি খোলে তার আওয়াজে ঘুম ভেঙ্গে গেলে টেনশনে হয়তো উঠে যেয়ে দেখতে হয়। এই যে টেনশন হয়তো ঐ রাতে ঘুমটা বলতে গেলে বন্ধ হয়ে যায়। পরের দিনটা কিভাবে যেতে পারে বলুন? আবার সকালে নামায পরে একটু ঘুমালে গেইট পিটা পিটি শুরু হয়। মেহেমান, আপনার কাজের বুয়া আপনার/আপনি নাক টেনে ঘুমাবেন। আর আমরা ঘুম ভেঙ্গে চার তলা থেকে নেমে খুলবো এটাতো হয়না। তাই রাত ১১ টা থেকে সকাল ৭টা পর্যন্ত গেইট বন্ধ। অবাধে চলাফেরা নিষেধ। তাই বিশেষ বিশেষ ইমারজেন্সী মানবিক কারনে কেউ যদি বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন মনে করেন তবে ১১ টার পূর্বে আমাদের থেকে চাবি নিয়ে অথবা আপনাদের কাছে থাকলে আমাদের নলেজে দিয়ে ব্যাবহার করুন এবং আপনাদের কাছে চাবি থাকলেও অহরহ আসা যাওয়া, রাতে বারবার ব্যাবহার করা চলবেনা। আমাদের নলেজে দিতে হবে নইলে বাসা ছেড়ে দিতে হবে অথবা চাবি নিয়ে নেয়া হবে। আমার ছোট্ট ভাঙ্গাচুরা বাসা যাই থাক আপনাকে নিয়ম মেনে চলতে হবে। মানুষের জন্যই নিয়ম এবং মুসলমানের ভাতরুমে ঢুকলেও নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে। বাহির হওয়ারও একটা নিয়ম আছে। আপনি না শুধু আপনার মেহমানদেরও সাবধান করবেন। চিল্লা ফাল্লা গেইট খূলে রাখা এই গুলো চলবেনা। আমি ভাল লোক কিনা যানি না। ভাল লোক ভাড়া দিতে চেষ্টা করি এবং তাদের সম্মান করার চেষ্টা ও স্বার্থ রক্ষা আমার দ্বায়িত্ব।  (খ) যদি কোন ভাড়াটিয়াকে দুইয়ের অধিক অরিজিনাল চাবি দেওয়া হয় তাহলে আপনি অনুগ্রহ করে ডুবলিকেট চাবি বানাবেন না। এতে গেইটের তালা নষ্ট হয়ে যায়। পরবর্তিতে তালা খোলার সমস্যা হয়। ১০। সরকারী, প্রাকৃতি কারণে পানি, বিদ্যুত এবং গ্যাস সমস্যা দেখা দিলে তার জন্য প্রথম পক্ষকে কোন রকম দোষারোপ করা যাবে না, তাছাড়া অতিরিক্ত পানি খরচ করবেন ন্ াইহাতে অন্য কোন ফ্ল্যাটের পানির অভাব হতে পারে। ১১। দ্বিতীয় পক্ষ বাড়ী ছাড়িয়া যাওয়ার সময় বাড়ী এবং ইহার যাবতীয় জিনিসপত্র পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এবং অক্ষত অবস্থায় প্রথম পক্ষের নিকট বুঝাইয়া দিবেন।  ১২। দিনে মেইন গেইট সব সময় বন্ধ রাখবেন। কারণ যে কোন সময় আপত্তিকর ঘটনা ঘটতে পারে। দরজাটি বন্ধ থাকলে অন্তত একটা বাজে লোক সরাসরি ঢুকতে একটু চিন্তা-ভাবনা করবে। তাছাড়া আপনারা নিশ্চয়ই দেখেছেন কুকুর-বিড়াল ঢুকে ভিতরের পরিবেশ নষ্ট করে। সুতরাং গেইটটি খোলা থাকলেই বন্ধ করে রাখবেন এবং নিয়মিত যাতায়াতকারী মেহমানদেরকেও এই বিষয়টি জানিয়ে দেয়া আপনারই দায়িত্ব। ১৩। সরকারী যাবতীয় ট্যাক্স বা বিল, যেমন- বিদ্যুৎ, পানি ও গ্যাস বিল ইত্যাদি বৃদ্ধি প্রাপ্ত হইলে দ্বিতীয় পক্ষ ভাড়াটিয়াকে সেই অনুপাতে বর্ধিত ভাড়া প্রদান করিতে হইবে। ১৪। আমাদের বাসায় যাহারা আছেন তাদের মাসিক মাসিক কম পক্ষে ২০,০০০/- টাকার উপর অন্তত খরচ হয়। মনে রাখতে হবে আমাদের বাসা ভাড়া বিল বাদেও আপনাদের প্রতি মাসে অন্তত ২০০/১০০ টাকা অতিরিক্ত খরচ হতে পারে। যেমন ঝাড়ুদাড়, ময়লা ফেলা, ছোট খাটো ফিটিংস ভাংতে পারে, লাইন জাম হতে পারে, সিড়ির কোটার হয়তো লাইটের লাইনটা আপনার সাথে থাকতে পারে, ২/১টি বাল্ব কিনতে হতে পারে আপনার থেকে। সুতরাং এই সমস্ত ব্যাপারে কেহ কারপন্যতা এবং মুখ কালো না করাই ভালো। এখন থেকে এই সব খরচ হলে হাসি মুখে দেওয়ার মানষীকতা থাকতে হবে। কারণ আমাদের অনেক বাড়তি আনুসাঙ্গীক খরচ হয় যেমন ঈরঃু ঞধী,  ওঞ ঞধী উকিলের চার্জ, লোনের ইন্টাররেসট বর্তমানে ১৩% থেকে ১৬% বসিয়েছে। বর্তমানে ১টি লেবার ৪০০ টাকা। বৎসরে বাড়ীর আনুসাঙ্গীক মেইনটেনেন্স বিভিন্ন বিলের অনুসাঙ্গীক, বখশিশ খরচ আছে। তারপরও তুলনা মূলকভাবে আমাদের এই এলাকায় ভাড়া কম। এই গুলো বলার উদ্দেশ্য এসব নিয়ে উভয় উভয়ের মধ্যে চিন্তা করলে

বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র নমুনা কপি Read More »

অভিজ্ঞতা সনদ

অভিজ্ঞতা সনদ নমুনা ও অভিজ্ঞতা সনদপত্র লেখার নিয়ম

অভিজ্ঞতা সনদ, চাকরি পাওয়ার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। চাকরি পাওয়ার জন্য একজন প্রার্থীকে তার শিক্ষাগত যোগ্যতা, দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার প্রমাণ দিতে হয়। অভিজ্ঞতার প্রমাণ হিসেবে অভিজ্ঞতা সনদ একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। অভিজ্ঞতা সনদ হল একটি দালিলিক দলিল যা প্রার্থীর কর্মক্ষেত্রে তার অভিজ্ঞতার বিবরণ প্রদান করে। এটি প্রার্থীর যোগ্যতা এবং দক্ষতার একটি পূর্ণাঙ্গ চিত্র প্রদান করে। অভিজ্ঞতা সনদ কি? অভিজ্ঞতার সনদপত্র সাধারণত প্রার্থী আগে যেখানে কর্মরত ছিল সেই কর্তৃপক্ষ দ্বারা প্রদান করা হয়ে থাকে এবং সেই সনদপত্রে উক্ত প্রার্থীর নাম, পদবী, কর্মক্ষেত্রে তার দায়িত্ব, কর্মকাল, সততা, জ্ঞান, দক্ষতা, দৃষ্টিভঙ্গি এবং কর্মক্ষেত্রে তার অর্জনের বিবরণ থাকে। অভিজ্ঞতা সনদের গুরুত্ব অভিজ্ঞতা সনদ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি সনদ একজন চাকরিপ্রত্যশীর কাছে। এটি যেহেতু একজন চাকরিপ্রত্যাশীর বিগত চাকরির পদবী, কর্মক্ষেত্রে তার দায়িত্ব, কর্মকাল, সততা, জ্ঞান, দক্ষতা, দৃষ্টিভঙ্গি এবং কর্মক্ষেত্রে তার অর্জনের বিবরণ প্রমাণক তাই এটি তার নতুন চাকরি পেতে অন্যদের থেকে এগিয়ে রাখে। অভিজ্ঞতা সনদ প্রার্থীর চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ায়। অভিজ্ঞতা সনদ প্রমাণ করে সে বিগত কর্মক্ষেত্রে কেমন ছিল। তাই সেই সনদের উপর ভিত্তি করে নতুন কর্মক্ষেত্র তাকে মূল্যায়ন করে। এটি তার গ্রহনযোগ্যতা বাড়ায় এবং অন্যদের থেকে আলাদা করে।  বিভিন্ন ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা সনদের প্রয়োজন হতে পারে। যেমন: শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা সনদ ইলেকট্রিশিয়ান অভিজ্ঞতা সনদ অভিজ্ঞতা সনদ এনজিও অভিজ্ঞতা সনদ লেখার নিয়ম অভিজ্ঞতা সনদ তৈরিতে যে যে বিষয়গুলো মুল্যায়ন করতে হবে: অভিজ্ঞতা সনদে বিগত কর্মের পদবী, কর্মক্ষেত্রে তার দায়িত্ব, কর্মকাল, সততা, জ্ঞান, দক্ষতা, দৃষ্টিভঙ্গি এবং কর্মক্ষেত্রে তার অর্জনের বিবরণ সঠিকভাবে উল্লেখ করতে হবে। অভিজ্ঞতা সনদটি স্পষ্ট ও সাবলিল ভাষায় লেখা হতে হবে। অভিজ্ঞতা সনদটিতে কর্তৃপক্ষের স্বাক্ষর ও সিলমোহরসহ  থাকতে হবে। অভিজ্ঞতা সনদ সংরক্ষণ: আপনি কোনো প্রতিষ্ঠন থেকে একবার অভিজ্ঞতা সনদ নিলে তা যথাযথভাবে সংরক্ষণ করতে হবে কারণ একটি প্রতিষ্ঠান থেকে আপনি বারবার অভিজ্ঞতা সনদ চাইতে পারবেন না। তাই অভিজ্ঞতা সনদপত্র সংরক্ষণে নিচের বিষয়গুলো মাথায় রাখতে পারেন। অভিজ্ঞতা সনদটি একটি সুরক্ষিত স্থানে রাখতে হবে। অভিজ্ঞতা সনদের একটি স্ক্যান বা সফটকপি কম্পিউটারে সংরক্ষণ করতে হবে। অভিজ্ঞতা সনদের একটি হার্ড কপি ফাইলে সংরক্ষণ করবেন। অভিজ্ঞতা সনদপত্রের নমুনা নিচে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতার সনদপত্রের নমুনা দেওয়া হলো। এগুলো আপনারা কিছুটা পরিবর্তন করে ব্যবহার করতে পারেন। দোকানে কাজের অভিজ্ঞতার সনদপত্র   ইংরেজিতে অভিজ্ঞতা সনদ     হোটেলে কাজের অভিজ্ঞতা সনদ TO WHOM IT MAY CONCERN This is to certify that Mohammad Shakibul Ahsan, S.O. Md. Abdul Malek, Mother’s Name: Shamsun Nahar, of 1640, East Nandipara, P.O. Basabo, P.S. Khilgaon, Dhaka-1214 has been working in this company as a “Cooking Shape” from 2nd February 2016 to 3rd March 2017. During his stay in this organization he was a valuable part of the work force. He was decided to leave this organization to purse his career outside this organization. He sincere energetic and honest and bears a god moral character. If any further queries are to be discussed, you can feel free contact. We wish him every success in his life. Md. Ibrahim Khalil Ullah Sheblie Senior Manager HR     দারোয়ান হিসেবে কাজের অভিজ্ঞতা সনদ TO WHOM IT MAY CONCERN This is to certify that HASAN, son of Md. Mofijul Islam, Mother’s Name: Mst. Jamila Begum, Address: 82/5/B, Madartek Bazar Road, P.O. Basabo, P.S. Sabujbag, Dhaka-1214, Bangladesh, is serving as caretaker of my house at 82/5/B, Madartek Bazar Road, P.O. Basabo, P.S. Sabujbag, Dhaka-1214 for the last 5 (Five) years. I wish him every success in his future life.   __________________ Md. Abdul Ali Bakul Son of Haji Kadam Ali 82/5/B, Madartek Bazar Road, P.O. Basabo, P.S. Sabujbag, Dhaka-1214 Mobile:     মিস্ত্রি হিসেবে কাজের অভিজ্ঞতা সনদ  DAGONBHUIYA TILES FITTING LIMITED Grand Trunk Road, Feni, Bangladesh Phone: +88 027925426 —————————————————————————————————- Date: 10/12/2019     Experience Certificate   This is to certify that Monirujjaman Riday, S/O. Ahachan Ullah, Mother’s Name: Ambia Khatun of Vill.- South Karimpur, Word No: 07, P.O. Somibhuyarhat, P.S. Dagonbhuiya, Dist. Feni, an worker in this organization as “Mason Ceramic” from 1st December 2013 to Till Now. During this time he was respectful to the rules and regulation of the organization. I wish his prosperous life day by day.   Md. Abdul Kashem General Manager   কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে কাজের অভিজ্ঞতা সনদ    অভিজ্ঞতা সনদপত্র  এই মর্মে প্রত্যয়ন করা যাচ্ছে যে, মেহেদি হাসান, পিতা- তৈয়ব আলী, মাতা- রোকেয়া, ঠিকানাঃ ৭২/খ/১, কদমতলা, পোষ্ট- বাসাবো, থানাঃ সবুজবাগ, ঢাকা-১২১৪। তিনি অত্র প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে গত ০১-০২-১৫ইং তারিখ হইতে ২৮-০২-২০১৭ইং তারিখ কর্মরত ছিলেন। কম্পিউটার অপারেটর তার বিশেষ দক্ষতা পরিলক্ষিত হয়।  আমার জানামতে তিনি প্রতিষ্ঠানে চাকুরীকালীন সময়ে সমাজ বা রাষ্ট্র বিরোধী কোন কর্মকান্ডে জড়িত ছিলেন না।  আমি তাহার জীবনের সর্বময় সাফল্য কামনা করি।      সেলস এক্সিকিউটিভ হিসেবে কাজের অভিজ্ঞতা সনদ  ড্রাইভার হিসেবে কাজের অভিজ্ঞতা সনদ  যাহার জন্য প্রযোজ্য এই মর্মে প্রত্যয়ন করা যাইতেছে যে, মোঃ সেকান্দর আলী, পিতা- মোঃ লাল মিয়া, গ্রাম- দক্ষিণগাঁও, পোষ্ট- বাসাবো, থানা- সবুজবাগ, জেলা- ঢাকা-১২১৪ অত্র প্রতিষ্ঠানে গত ০১/০১/২০০৪ইং তারিখ হইতে গাড়ীচালক হিসাবে দক্ষতা, সততা ও নিষ্ঠার সাথে চাকুরীতে নিয়োজিত আছেন। তাহার ড্রাইভিং লাইসেন্স নং ঢক ০১৬৫৪৪৮ ভ। অত্র প্রতিষ্ঠানে কর্মরত অবস্থায় তিনি প্রতিষ্ঠানের নিয়ম-শৃঙ্খলা বিরোধী কোনরূপ কার্যকলাপে জড়িত ছিলেন না। তিনি উত্তম চরিত্রের অধিকরী। আমি তাহার সর্বঙ্গীন মঙ্গল ও সাফল্য কামনা করি।   উপরে যে সকল কাজের অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে সেগুলো আপনারা প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়া আপনারা বিভিন্ন ধরনের বিভিন্ন আবেদন পত্রের নমুনা দেখতে পারেন। যদি আপনাদের আরো কোনো অভিজ্ঞতার সনদপত্র pdf প্রয়োজন হয় তবে নিচে কমেন্ট করে জানান।  অভিজ্ঞতা সনদ সহ আরো ১০০০+ ওয়ার্ড ফাইল কিনুন মাত্র ৫০ টাকায়: Buy Now অভিজ্ঞতা সনদ pdf ও Word File পেতে নিচে কমেন্ট করুন।

অভিজ্ঞতা সনদ নমুনা ও অভিজ্ঞতা সনদপত্র লেখার নিয়ম Read More »

স্কুলের শিফট পরিবর্তনের জন্য আবেদন

বিভিন্ন আবেদন পত্রের নমুনা

আমাদের জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রয়োজনে বিভিন্ন আবেদন পত্র লেখার প্রয়োজন হয়। আজ এই পোস্টের মাধ্যমে বিভিন্ন আবেদন পত্রের নমুনা দেওয়া হবে।  আবেদন পত্রের নমুনা কপি বরাবর  ব্যবস্থাপক প্রশাসক,  বিমান বাংলাদেশ এয়ার লাইনস, বলাকা ভবন কুর্মিটোলা, ঢাকা।   বিষয়: দৈনিক ভিত্তিতে ট্রাফিক হেলপার পদের জন্য আবেদন।    মহোদয়,  সবিনয় নিবেদন এই যে, আমি বিশ্বস্তসূত্রে জানিতে পারিলাম যে, আপনার অফিসে “ট্রাফিক হেলপার” পদে লোক নিয়োগ করা হবে। আমি উক্ত পদের একজন প্রার্থী হিসাবে মহোদয় সমীপে আমার আবেদনপত্র পেশ করিতেছি। নিম্নে আমার যাবতীয় বিবরণ প্রদত্ত হইল:   ১। নাম : ====   ২। স্বামীর নাম :  ============= সি- ১২৪১, প্রকৌশলী ও পূর্ত বিমান  ৩। মাতার নাম : মোসাম্মৎ সামিময়ারা বেগম ৪। স্থায়ী ঠিকানা : গ্রাম: ঘোসবিলা, পো: জামজামী,  থানা: আলমডাংগা, জেলা- চুয়াডাংগা।  ৫। বর্তমান ঠিকানা : ২৫/৯, পূর্ব মাদারটেক আদর্শপাড়া, ডাক: বাসাবো, থানা: সবুজবাগ, জেলা: ঢাকা-১২১৪।  ৬। জাতীয়তা : বাংলাদেশী (জন্ম সূত্রে) ৭। ধর্ম : ইসলাম (সুন্নী) ৮। জন্ম তারিখ : ০১-০১-১৯৮৫ইং  ৯। মুক্তিযোদ্ধার : প্রধান কাগজপত্র বিমানে জমা আছে।  ১০। শিক্ষাগত যোগ্যতা : দাখিল পাশ (এস.এস.সি সমমান) দ্বিতীয় বিভাগ।    অতএব, মহোদয় সমীপে প্রার্থনা এই যে, উক্ত পদে আমাকে নিয়োগ করিলে আমি আপনার সন্তুষ্টি বিধানে আপ্রাণ চেষ্টা করিব।     বিনীত নিবেদক আপনার বিশ্বস্ত তাং ০৬/০৫/২০১০ ইং   (==============) বরাবর  ব্যবস্থাপনা পরিচালক,  এস, এ. পরিবহন,  ২২-২৪, কাকরাইল,  শান্তিনগর রোড, ঢাকা।   বিষয়: “পার্শ্বেল সহকারী” পদে চাকুরীর জন্য আবেদন।    জনাব,  যথাবিহীত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, বিশ্বস্তসূত্রে জানিতে পারিলাম আপনার স্বনামধন্য সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠানে “পার্শ্বেল সহকারী” পদে কিছু সংখ্যক লোক নিয়োগ করা হইবে। আমি উক্ত পদে একজন প্রার্থী হিসাবে আবেদন করিতেছি।  নিম্নে প্রয়োজনীয় কার্য্যক্রমের জন্য আমার বিস্তারিত বিবরণ বিশদভাবে পেশ করিলাম: ১। নাম : ———————  ২। পিতার নাম :  মো: নাজির হোসেন  ৩। মাতার নাম : জাকিয়া বেগম ৪। স্থায়ী ঠিকানা : গ্রাম: সকদিরামপুর, পো: চান্দ্রাবাজার,  থানা: ফরিদগঞ্জ, জেলা- চাঁদপুর।  ৫। বর্তমান ঠিকানা : ১৩০/২২, দক্ষিণ মাদারটেক বাগান বাড়ী, ডাক: বাসাবো,    থানা: সবুজবাগ, জেলা: ঢাকা-১২১৪।  ৬। জাতীয়তা : বাংলাদেশী (জন্ম সূত্রে) ৭। ধর্ম : ইসলাম (সুন্নী) ৮। জন্ম তারিখ : ০২-০২-১৯৯৩ইং ৯। শিক্ষাগত যোগ্যতা : এস.এস.সি পাশ, (এইচ. এস. সি. ফল প্রার্থী)    অতএব, মহোদয় দয়া করিয়া আমাকে আপনার প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ করা হইলে আমি উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের আদেশ নির্দেশ মানিয়া চলিব এবং আমার প্রতি অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করিতে সদ সচেষ্ট থাকিবে।  বিনীত নিবেদক আপনার একান্ত অনুগত   তাং ১৫/০৬/২০১১ ইং   (——————-)   সংযুক্ত: বর্ণনামতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র অত্র সাথে গাঁথিয়া দিলাম।    পদের নাম: কর্মসূচি সংগঠক, দাবি তারিখ- ০৪/০১/২০২০ইং বরাবর, ব্র্যাক হিউম্যান রিসোর্স এন্ড লার্নি ডিভিশন আরডিও সেকশন, ব্রাক সেন্টার ৫ম তলা, ৭৫ মহাখালী, ঢাকা-১২১২। বিষয়: “কর্মসূচি সংগঠক” চাকুরীর জন্য আবেদন । জনাব, বিনীত নিবেদন এই যে, আমি গত ২৭/১২/২০১৯ইং তারিখে “দৈনিক প্রথম আলো” পত্রিকার মারফরত জানতে পারলাম যে, আপনার অধীনে “কর্মসূচি সংগঠক’’ পদে লোক নিয়োগ করা হবে। আমি উক্ত পদের একজন আগ্রহী প্রার্থী হিসাবে নিম্নে আমার জীবন বৃত্তান্ত ও শিক্ষাগত যোগ্যতা পেশ করলাম। ১। নাম : ————– ২। পিতার নাম : ৩। মাতার নাম : ৪। বর্তমান ঠিকানা : ১৬৯/৭, মাদারটেক নতুনপাড়া, পো: বাসাবো, থানা: সবুজবাগ, ঢাকা-১২১৪। ৫। স্থায়ী ঠিকানা : ১৬৯/৭, মাদারটেক নতুনপাড়া, পো: বাসাবো, থানা: সবুজবাগ, ঢাকা-১২১৪। ৬। জন্ম তারিখ : ০৬/১০/১৯৯৬ইং ৭। জাতীয়তা : বাংলাদেশী ৮। বৈবাহিক অবস্থা : অবিবাহিত। ৯। লিঙ্গ : নারী। ১০। ধর্ম : ইসলাম। ১১। মোবাইল নম্বর : ১২। শিক্ষাগত যোগ্যতা : পরীক্ষার নাম বিষয় পাশের সন ফলাফল বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয় এস.এস.সি বাণিজ্য ২০১১ জিপিএ-৪.৪৪ ঢাকা বোর্ড এইচ.এস.সি বাণিজ্য ২০১৩ জিপিএ-৩.৯০ ঢাকা বোর্ড অনার্স ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং ২০১৭ সিজিপিএ-৩.৩০ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অতএব, জনাবের নিকট আকুল আবেদন এই যে, আমাকে উক্ত পদে নিয়োগ দানে আপনার মর্জি হয়। বিনীত নিবেদিকা। ———————-। সংযুক্তি: ১। সকল শিক্ষাগত যোগ্যতা সনদপত্রের ফটোকপি। ২। সদ্য তোলা ২ (দুই) কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গিন ছবি। ৩। জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি। তারিখ: মাননীয় সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম মহিলা কলেজ আলফাডাঙ্গা, ফরিদপুর। বিষয়: “হিসাব বিজ্ঞান বিষয়ে প্রভাষক” পদে নিয়োগের জন্য আবেদন। জনাব, সবিনয় নিবেদন এই যে, বিশ্বস্তসূত্রে জানিতে পারিলাম যে, আপনার স্বনামধন্য মহাবিদ্যালয়ে “হিসাব বিজ্ঞান বিষয়ে প্রভাষক” পদে লোক নিয়োগ করা হবে। আমি উক্ত পদের একজন প্রার্থী হিসাবে মহোদয় সমীপে আমার আবেদনপত্র পেশ করিতেছি। অতএব, জনাবের নিকট আকুল আবেদন এই যে, উপরোক্ত তথ্যাবলীর আলোকে আমাকে উক্ত পদে নিয়োগ দানের জন্য জনাবের আশু দৃষ্টি কামনা করছি। বিনীত নিবেদিকা (ফারজানা শারমিন) সংযুক্তি: ১। ৩ কপি সত্যায়িত ছবি। ২। শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি। ৩। জন্ম সনদের সত্যায়িত ফটোকপি। ৪। জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি। ৫। প্রশংসাপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি।   বরাবর,  উপ-মহাব্যবস্থাপক কর্মী ব্যবস্থাপনা বিভাগ-১ বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক (হোসেন মার্কেট), উত্তর বাড্ডা, ঢাকা-১২১২।    বিষয়:  ইমাম নিয়োগ প্রসঙ্গে।    মহাত্মন,  বিনীত নিবেদন এই যে, গত ১২/০৬/ ২০০৭ ইং তারিখের “দৈনিক যুগান্তর” পত্রিকার মাধ্যমে অবগত হইলাম যে, “ময়নারবাগ জামে মসজিদ কমপ্লেক্সে” একজন ইমাম নিয়োগ করিবেন। আমি একজন প্রার্থী হিসাবে এই আবেদন পত্র পেশ করিলাম। আমার পরিচয়, যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা নিম্নে উলে­খ করিলাম।  ১। নাম :  ——————- ২। পিতার নাম :  ———————– ৩। বর্তমান ঠিকানা : মসজিদ-ই-নূর, নন্দীপাড়া প্র: সড়ক বাসাবো, খিলগাঁও, ঢাকা।  ৪। স্থায়ী ঠিকানা : গ্রাম- দত্তসার, পো: শোলক থানা- উজিরপুর, জেলা- বরিশাল।  ৫। জন্ম তারিখ : ১০/০২/১৯৭২ইং  ৬। জাতীয়তা : বাংলাদেশী  ৭। বৈবাহিক অবস্থা : বিবাহিত    ৮। শিক্ষাগত যোগ্যতা : শ্রেণী বিভাগ সন  দাখিল দ্বিতীয়১৯৮৪ আলিম তৃতীয়১৯৮৬ ফাজিল দ্বিতীয়১৯৮৮ কামিল (হাদিস) তৃতীয়১৯৯০ কামিল (ফিকাহ্)দ্বিতীয়১৯৯২ দাওরা হাদিস প্রথম১৯৮৯ বি. এ. দ্বিতীয়১৯৯১ এলমে ক্বিরাত প্রথম১৯৮৫ ইমাম প্রশিক্ষণ প্রথম১৯৮৭ ক্বিরাত প্রশিক্ষণ দ্বিতীয়১৯৮৭ ৯। অভিজ্ঞতা :  ২৩ বছর, ইমাম হিসাবে।  ১০। বিশেস অভিজ্ঞতা : (ক) তাফসীর কারক : বাংলাদেশ টেলিভিশন।   (খ) মুবালি­গ : মালয়শিয়া, ব্র“ণাই, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর   ১৯৯৬- ১৯৯৯ইং পর্যন্ত (৩ বছর)।  অতএব,  জনাবের সমীপে আবেদন, যাহাতে আমি নিয়োগ পাইয়া খেদমত করিতে পারি সে মতে আপনার আজ্ঞা হয়।      তরিখ: …………. নিবেদক     (————————-) ইমাম ও খতীব: মসজিদ-ই-নুর  নন্দীপাড়া, বাসাবো, ঢাকা।  ফোন:  নিচের আবেদন পত্রটি যে যে বিষয়গুলোর উপর লেখা যাবে সেগুলো হলো:  বিষয়: “গুদাম রক্ষক” পদে নিয়োগের জন্য আবেদন। বিষয়: “হিসাব সহকারী” পদে নিয়োগের জন্য আবেদন। বিষয়: “অফিস সহকারী কাম-টাইপিষ্ট” পদে নিয়োগের জন্য আবেদন।   চাকরির আবেদন পত্রের নমুনা কপি তারিখ: ০৭-০৬-২০২১ইং    বরাবর, নির্বাহী পরিচালক  আর্স বাংলাদেশ  আর্স বাংলাদেশ ভবন, বাড়ী নং-২৩০, কিসমত নাওয়াপাড়া, নতুন উপশর, যশোর-৭৪০০।    বিষয়: “ক্রেডিট অফিসার” পদে নিয়োগের জন্য আবেদন।    মহাত্মন,  যথাবিহীত সম্মানপূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, গত ০৩/০৬/২০২১ইং তারিখের ‘‘দৈনিক প্রথম আলো’’ পত্রিকায় প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানতে পারলাম যে, আপনার অধীনে “ক্রেডিট অফিসার” পদে কিছু সংখ্যক লোক নিয়োগ করা হবে। আমি উক্ত পদের একজন অগ্রহী প্রার্থী হিসাবে আমার শিক্ষাগত

বিভিন্ন আবেদন পত্রের নমুনা Read More »

স্কুলের শিফট পরিবর্তনের জন্য আবেদন

স্কুলের শিফট পরিবর্তনের জন্য আবেদন

সরকারি মাধ্যমিক উচ্চ বিদ্যালয়ে অধ্যায়নকরি শিক্ষার্থীদের অথবা অন্য কোথায় ভর্তিকৃত শিক্ষার্থী অথবা কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকুরিরত কর্মজীবীদের বিভিন্ন কারণে শিফট পরিবর্তনের প্রয়োজন হতে পারে। শিফট পরিবর্তনের জন্য আবেদন নিচে সরকারি মাধ্যমিক উচ্চ বিদ্যালয়ে দিবা শিফটে অধ্যায়নরত একটি শিক্ষার্থীর  শিফট পরিবর্তনের জন্য প্রধান শিক্ষক বরাবার একটি আবেদন পত্র দেওয়া হলো। এটির আদলে উপরে বর্ণিত বিষয়গুলোর আবেদন পত্র লেখা যাবে।  তারিখঃ ৩০/১০/২০২৩ খ্রি: বরাবর প্রধান শিক্ষক মেহেরপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মেহেরপুর সদর, মেহেরপুর বিষয়: শিফট পরিবর্তনের জন্য আবেদন। জনাব, যথাবিহিত সম্মান প্রদর্শন পূর্বক সবিনয় বিনীত নিবেদন এই যে, আমি আপনার বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির একজন নিয়মিত ছাত্র। আমি ২০২৩ সালে ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে দিবা শিফটে ভর্তির সুযোগ পাই। কিন্তু দিবা শিফটে বিদ্যালয়ে আসতে আমার অনেক সমস্যা হচ্ছে। এমতাবস্থায় আমি ও আমার পরিবারের অনেক সুবিধা হত যদি আমার প্রভাতী শিফটে পড়ার সুযোগ হত। অতএব, জনাবের নিকট আমার আকুল আবেদন এই যে, আমার সমস্যার কথা বিবেচনা করে আমাকে প্রভাতী শিফটে যাওয়ার অনুমতি দিয়ে বাধিত করবেন। আপনার একান্ত অনুগত ছাত্র রাইক ইবনে রশিদ মেহেরপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় শ্রেণি: ৬ষ্ঠ রোলঃ ০২ উপরের আবেদন পত্রটি আদলে আপনার নিচের কারণ বসিয়ে স্কুলের শিফট পরিবর্তনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আপনার চাহিদা অনুযায়ী আবেদন পত্রের নমুনা পেতে নিচে কমেন্ট করুন।    

স্কুলের শিফট পরিবর্তনের জন্য আবেদন Read More »

Scroll to Top