রসায়ন

নবম-দশম শ্রেণির রসায়ন দ্বিতীয় অধ্যায় পদার্থের অবস্থা জ্ঞানমূলক ও অনুধাবনমূলক

নবম-দশম/এসএসসি রসায়ন দ্বিতীয় অধ্যায় পদার্থের অবস্থা এর পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি,জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হলো। এসএসসি রসায়ন দ্বিতীয় অধ্যায় পদার্থের অবস্থা পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি  পদার্থ : যা ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য, যার ভর আছে, জায়গা দখল করে এবং যার জড়তা আছে, তাকে পদার্থ বলে। টেবিল, চেয়ার, মাটি, পানি, বাতাস ইত্যাদি পদার্থের উদাহরণ।  পদার্থের অবস্থাভেদ : প্রকৃতিতে পদার্থ তিন অবস্থায় থাকতে পারে। যথা : ১. কঠিন, ২. তরল ও ৩. গ্যাসীয়। সাধারণ তাপমাত্রায় তামা, লোহা, কাঠ প্রভৃতি কঠিন পদার্থ; পারদ, পানি, দুধ প্রভৃতি তরল পদার্থ এবং অক্সিজেন, নাইট্রোজেন প্রভৃতি হলো গ্যাসীয় বা বায়বীয় পদার্থ। আবার অবস্থা বিশেষে নির্দিষ্ট কোনো পদার্থ কঠিন, তরল ও গ্যাসীয় অবস্থায় থাকতে পারে। যেমন : বরফ, পানি ও জলীয়বাষ্প হলো যথাক্রমে পানির কঠিন, তরল ও গ্যাসীয় অবস্থা।  কঠিন পদার্থ : সাধারণ অবস্থায় যেসব পদার্থের নির্দিষ্ট আকার এবং আয়তন থাকে, তাদের কঠিন পদার্থ বলে। যেমন : পাথর, লবণ, লোহা, বরফ ইত্যাদি। কঠিন পদার্থের বৈশিষ্ট্য : ১. নির্দিষ্ট তাপ ও চাপে কঠিন পদার্থের আকার ও আয়তন সর্বদা নির্দিষ্ট থাকে। ২. তাপ প্রয়োগে সাধারণত কঠিন পদার্থ তরলে পরিণত হয়। যেমন : বরফকে উত্তপ্ত করলে তা গলে পানিতে পরিণত হয়। ব্যতিক্রম : ন্যাপথালিন, আয়োডিন, কর্পূর, নিশাদল প্রভৃতি কঠিন পদার্থ তাপের প্রভাবে সরাসরি বাষ্পে পরিণত হয় এবং শীতল করলে বাষ্প থেকে কঠিন অবস্থায় ফিরে আসে। একে ঊর্ধ্বপাতন বলে। ৩. প্রচণ্ড চাপ প্রয়োগেও কঠিন পদার্থের আয়তনের বিশেষ কোনো পরিবর্তন হয় না। ৪. কঠিন পদার্থের দৃঢ়তা থাকে। বাইরের থেকে বল প্রয়োগ না করলে কঠিন পদার্থের আকার ও আয়তনের বিকৃতি ঘটানো যায় না।  তরল পদার্থ : সাধারণ অবস্থায় যেসব পদার্থের আয়তন নির্দিষ্ট কিন্তু আকার নির্দিষ্ট নয়, তাদের তরল পদার্থ বলে। যেমন : পানি, তেল, দুধ প্রভৃতি তরল পদার্থ। তরল পদার্থের বৈশিষ্ট্য : ১. নির্দিষ্ট তাপমাত্রা ও চাপে তরল পদার্থের আয়তন নির্দিষ্ট থাকে কিন্তু নির্দিষ্ট আকার থাকে না। যখন যে পাত্রে রাখা হয়, তখন সেই পাত্রের আকার ধারণ করে। ২. তাপমাত্রা বাড়ালে তরলের আয়তন বাড়ে। তরলের তাপমাত্রা ক্রমশ বাড়াতে থাকলে একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় পৌঁছে তরল বাষ্পে পরিণত হতে শুরু করে। ৩. তরলের তাপমাত্রা ক্রমশ কমালে একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় এসে তরল কঠিনে পরিণত হয়। ৪. তরলের অণুসমূহ স্থান পরিবর্তন করতে পারে। এজন্য তরল পদার্থের কোনো নির্দিষ্ট আকার থাকে না।  গ্যাসীয় পদার্থ : সাধারণ অবস্থায় যে পদার্থের নির্দিষ্ট আকার বা আয়তন থাকে না, তাকে গ্যাসীয় পদার্থ বলে। যেমন : বায়ু, অক্সিজেন, হাইড্রোজেন, জলীয় বাষ্প প্রভৃতি গ্যাসীয় পদার্থ। গ্যাসীয় পদার্থের বৈশিষ্ট্য : ১. গ্যাসীয় পদার্থের কোনো নির্দিষ্ট আকার বা আয়তন নেই। গ্যাস বর্ণহীন বলে তা দেখা যায় না। ২. গ্যাসীয় পদার্থের পরিমাণ যত কমই হোক না কেন, তা যে পাত্রে রাখা হবে সে পাত্রের পুরো স্থান দখল করে থাকে। ৩. গ্যাসীয় পদার্থের অণুসমূহের মধ্যে দূরত্ব অনেক বেশি, তাই আকর্ষণ শক্তি অনেক কম, ফলে তারা প্রায় মুক্তভাবে চলাচল করে। ৪. একই তাপমাত্রা ও চাপে সমআয়তন সব গ্যাসে সমান সংখ্যক অণু থাকে।  পদার্থের রূপান্তর বা অবস্থার পরিবর্তন : অবস্থাবিশেষে নির্দিষ্ট কোনো পদার্থ কঠিন, তরল ও গ্যাসীয় অবস্থায় থাকতে পারে। যেমন : বরফ, পানি ও জলীয় বাষ্প একই পদার্থ। তাপ বাড়িয়ে বা কমিয়ে এদের অবস্থার পরিবর্তন ঘটানো যায়। সাধারণ তাপমাত্রায় পানি একটি তরল পদার্থ। পানিকে ঠাণ্ডা করলে 0°C ঈ তাপমাত্রায় তা বরফে পরিণত হয়। এই বরফে তাপ দিলে তা আবার পানিতে পরিণত হয়। পুনরায় ১০০°C ঈ তাপমাত্রায় পানি জলীয়বাষ্পে রূপান্তরিত হয়। জলীয় বাষ্পকে ঠাণ্ডা করলে তা পুনরায় পানিতে পরিণত হয়। এভাবে তাপের পরিবর্তন করে পদার্থকে এক অবস্থা থেকে অন্য অবস্থায় রূপান্তর বা পরিবর্তন করা যায়।  কণার গতিতত্ত¡ : সকল পদার্থই ক্ষুদ্রতম কণিকা দ্বারা তৈরি এবং তা কঠিন, তরল অথবা গ্যাসীয় এই তিন অবস্থার যেকোনো একটি অবস্থায় থাকে। সকল অবস্থায় পদার্থের কণাসমূহ গতিশীল থাকে।  আন্তঃআণবিক দূরত্ব : পদার্থ মাত্রই অনেক অণুর সমষ্টি। অণুগুলো একত্রে পাশাপাশি থাকে। পাশাপাশি থাকার কারণে এগুলোর মধ্যে কিছু ফাঁকা জায়গা থেকে যায়। দুটি অণুর মধ্যবর্তী এরূপ ফাঁকা জায়গা বা দূরত্বকে আন্তঃআণবিক দূরত্ব বলে।  আন্তঃআণবিক শক্তি : প্রত্যেক পদার্থের অণুসমূহ পরস্পরকে আকর্ষণ করে। এ আকর্ষণ শক্তিকে আন্তঃআণবিক শক্তি বলা হয়। আকর্ষণের পরিমাণ বস্তুর প্রকৃতির ওপর নির্ভর করে। কঠিন পদার্থের আন্তঃআণবিক শক্তি সবচেয়ে বেশি। এজন্যই অণুগুলো পরস্পরের খুব কাছাকাছি এবং দৃঢ়ভাবে অবস্থান করে। তাই নড়াচড়া করলেও স্থানান্তরিত হতে পারে না। তরল পদার্থের আন্তঃআণবিক শক্তি কঠিন পদার্থের তুলনায় কম। সেজন্য অণুগুলো কিছুটা দূরে অবস্থান করে এবং স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে পারে। বায়বীয় পদার্থের আন্তঃআণবিক শক্তি সবচেয়ে কম। সেজন্যই অণুগুলো বেশ দূরে দূরে অবস্থান করে এবং কোনো আবদ্ধ পাত্রে না রাখলে তা চারদিকে মুক্তভাবে ছড়িয়ে পড়ে।  ব্যাপন : কোনো মাধ্যমে কঠিন, তরল বা গ্যাসীয় বস্তুর স্বতঃস্ফ‚র্ত ও সমভাবে পরিব্যাপ্ত হওয়ার প্রক্রিয়াকে ব্যাপন বলে। ব্যাপন প্রক্রিয়ায়- ১. পদার্থের অণুগুলো বেশি ঘনত্বের স্থান থেকে কম ঘনত্বের দিকে ছড়িয়ে পড়ে। ২. ব্যাপন গ্যাসে-গ্যাসে, তরলে-তরলে, তরলে-গ্যাসে, কঠিনে-তরলে এবং কঠিনে-গ্যাসে ঘটতে পারে। ৩. সালোকসংশ্লেষণ ও শ্বসনের সময় প্রয়োজনীয় গ্যাসের আদান-প্রদান ব্যাপনের মাধ্যমে ঘটে।  নিঃসরণ : সরু ছিদ্র পথ দিয়ে কোনো গ্যাসের অণুসমূহের উচ্চচাপ থেকে নিম্নচাপ অঞ্চলে বেরিয়ে আসার প্রক্রিয়াকে নিঃসরণ বলা হয়। উচ্চচাপের প্রভাবে এটি একটি গ্যাসীয় দ্রæত প্রক্রিয়া। এটি ছিদ্র পথে অর্থাৎ নিয়ন্ত্রিত পথে ঘটে।  দহন : কোনো পদার্থকে বাতাসে অক্সিজেনের উপস্থিতিতে পোড়ালে তাকে দহন বলে। সকল দহনেই তাপশক্তি নির্গত হয়। মোমের জ্বলন বা দহনের ফলে ঈঙ২(ম) ও ঐ২ঙ (ম) এবং এর সাথে আরও উৎপাদিত হয় তাপ ও আলো।  গলন : কোনো কঠিন পদার্থের তরলে পরিণত হওয়ার ঘটনাকে গলন বলে। গলন চলাকালীন পদার্থের তাপমাত্রা স্থির থাকে।  গলনাংক : যে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় কোনো কঠিন পদার্থ গলে তরলে পরিণত হতে শুরু করে সেই নির্দিষ্ট তাপমাত্রাকে ওই কঠিন পদার্থের গলনাংক বলে। যেমন : ০ঈ তাপমাত্রায় বরফ গলে পানিতে পরিণত হয়। সুতরাং বরফের গলনাংক ০ঈ।  স্ফুটন : কোনো তরল পদার্থের বাষ্পে পরিণত হওয়ার ঘটনাকে স্ফুটন বলে। স্ফুটন চলাকালীন অবস্থায় পদার্থের তাপমাত্রা স্থির থাকে।  স্ফুটনাংক : যে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় কোনো তরল ফুটতে থাকে এবং বাষ্পে পরিণত হতে থাকে, সেই নির্দিষ্ট তাপমাত্রাকে ওই তরল পদার্থের স্ফুটনাংক বলে। যেমন : পানির স্ফুটনাংক ১০০ঈ। অর্থাৎ ১০০ঈ তাপমাত্রায় পানি ফুটতে থাকে এবং বাষ্পে পরিণত হয়।  সুপ্ততাপ : যখন কোনো পদার্থের অবস্থার পরিবর্তন চলতে থাকে তখন পদার্থ যে তাপ গ্রহণ বা বর্জন করে তা ঐ পদার্থের তাপমাত্রার কোনো পরিবর্তন ঘটায় না। এই তাপকে সুপ্ততাপ বলে। সুপ্ততাপ গ্রহণ করে কঠিন পদার্থ তরলে ও তরল পদার্থ গ্যাসীয় পদার্থে এবং সুপ্ততাপ বর্জন করে গাসীয় পদার্থ তরলে ও তরল পদার্থ কঠিনে পরিণত হয়।  ঊর্ধ্বপাতন : যে প্রক্রিয়ায় কোনো কঠিন পদার্থ তাপের প্রভাবে তরল অবস্থাপ্রাপ্ত না হয়ে সরাসরি বাষ্পে

নবম-দশম শ্রেণির রসায়ন দ্বিতীয় অধ্যায় পদার্থের অবস্থা জ্ঞানমূলক ও অনুধাবনমূলক Read More »

নবম-দশম শ্রেণির রসায়ন প্রথম অধ্যায় রসায়নের ধারণা সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

এসএসসি রসায়ন প্রথম অধ্যায় রসায়নের ধারণা সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর গুরুত্বপূর্ণ সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর প্রশ্ন -১ ল্ফ নিচের চিত্রদ্বয় লক্ষ কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ক. মরিচা কী? খ. পেঁপে পাকলে হলুদ হয় কেন? গ. উদ্দীপকের ১ম চিত্রে রসায়ন কীভাবে সম্পর্কিত- ব্যাখ্যা কর। ঘ. উদ্দীপকের কোনটির অতিরিক্ত ব্যবহার পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর যুক্তিসহ লিখ।  ১নং প্রশ্নের উত্তর  ক. মরিচা হলো লোহার অক্সাইড যা জলীয় বাষ্পের উপস্থিতিতে বিশুদ্ধ লোহা ও বায়ুর অক্সিজেনের রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে তৈরি হয়। খ. পাকার সময় পেঁপেতে নতুন যৌগ সৃষ্টির কারণে তা হলুদ বর্ণ ধারণ করে। পেঁপে যখন পাকতে শুরু করে তখন এতে বিদ্যমান উপাদানগুলোর মধ্যে জীবরাসায়নিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে হলুদ বর্ণধারী নতুন যৌগের উদ্ভব হয়। এতে পেঁপে পাকার সময় হলুদ বর্ণ ধারণ করে। গ. উদ্দীপকের ১ম চিত্র ঔষধ ও ঔষধ সেবনের সাথে সম্পর্কযুক্ত। ঔষধ একটি রাসায়নিক যৌগ। এতে বিভিন্ন ধরনের জৈব বা অজৈব যৌগ বিভিন্ন মাত্রায় সংমিশ্রিত থাকে যা পরীক্ষাগার ও ঔষধ কারখানায় নানা রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও পরিমাপের মাধ্যমে তৈরি করা হয়। জীবনক্রিয়ার ধারা বজায় রাখার জন্য জীবদেহের বৃদ্ধি ও পুষ্টিসাধন, সংরক্ষণ ও ক্ষয়পূরণ, চলাচল করার ক্ষমতা, দেহের মধ্যে বিভিন্ন রাসায়নিক বিক্রিয়া, বংশবৃদ্ধি ও বংশধারা রক্ষণ প্রভৃতি প্রয়োজনগুলো পূরণ করতে বিভিন্ন রাসায়নিক যৌগ অংশগ্রহণ করে। এ কার্যক্রমের কোথাও বিঘœ সৃষ্টি হলে আমরা অসুস্থ হই এবং ঔষধ সেবন করি। বর্তমানে বেশিরভাগ ঔষধ কৃত্রিম উপায়ে পরীক্ষাগারে তৈরি করা হয়। এসব ঔষধের ব্যবহারিক গুণ জেনে মানুষ সেবন করে এবং দেহ অভ্যন্তরের নানা ধরনের জৈব রাসায়নিক কার্যক্রম দ্বারা আরোগ্য লাভ করে। সুতরাং উদ্দীপকের ১ম চিত্রে রসায়ন নিবিড়ভাবে সম্পর্কিত। ঘ. উদ্দীপকের ২য় চিত্রে প্রদর্শিত কীটনাশকের অতিরিক্ত ব্যবহার পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। সবজিক্ষেতে পোকামাকড় দমনের জন্য যেসব কীটনাশক ব্যবহার করা হয় তার মধ্যে গ্যামাক্সিন, ডিডিটি, অ্যালড্রিন, ক্লোরডেন, ডিলপ্রিন অন্যতম। এগুলো অতিরিক্ত ব্যবহার পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। জমিতে ছিটানো হলে এগুলো বাতাসে মিশে বাতাসকে দূষিত করে যা মানুষ প্রশ্বাসের সঙ্গে গ্রহণ করে। শুধু তাই নয়, কীটনাশক মাটিতে মিশে মাটিকেও দূষিত করে। বৃষ্টির পানির মাধ্যমে এসব কীটনাশক পুকুরে, নদীনালা ও জলাশয়ের পানির সাথে মিশে পানিকে দূষিত করে তোলে। কীটনাশকের অতিরিক্ত ব্যবহার পোকামাকড়ের অনিষ্ট থেকে কমলকে রক্ষা করলেও এটি মাটি, পানি, বায়ু কে দূষিত করে তোলে। যা পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। উপর্যুক্ত আলোচনা থেকে দেখা যায়, কীটনাশকের ব্যবহারে ফসলের মারাত্মক ক্ষতি হয়। ফসলের উৎপাদন কমে যায়। মাটির উর্বরতা শক্তি কমে যায় এবং মাটি দূষিত হয়ে যায়। এ দূষিত মাটিতে উৎপন্ন শাকসবজি খাওয়ার ফলে ক্ষতিকর পদার্থ রক্তের মাধ্যমে আমাদের শরীরের বিভিন্ন অংশে পৌঁছে যায়। আবার পানিতে থাকা মাছ ও বৈচিত্র্যের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। তাই বলা যায়, কীটনাশকের অতিরিক্ত ব্যবহার সমগ্র পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। প্রশ্ন -২ ল্ফ নিচের ছকটি লক্ষ কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : বিষয় উপাদান (ক) লোহায় মরিচা ধরা লোহা + জলীয়বাষ্প + বায়ুর অক্সিজেন = মরিচা (খ) মোমে আগুন জ্বালানো মোম + অক্সিজেন = ঈঙ২ + জলীয়বাষ্প + তাপ ক. বিদ্যুৎ পরিবাহী তারে কোন ধাতু ব্যবহৃত হয়? ১ খ. প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতা রসায়ন চর্চার মাধ্যমে কী করে মানুষের চাহিদা মেটাতে সক্ষম হয়েছিল? ২ গ. ‘ক’ ও ‘খ’ তে রসায়নের উপস্থিতি ব্যাখ্যা কর। ৩ ঘ. ‘খ’ তে ভৌত ও রাসায়নিক উভয় ধরনের পরিবর্তন সংঘটিত হয়- বিশ্লেষণ কর। ৪  ২নং প্রশ্নের উত্তর  ক. বিদ্যুৎ পরিবাহী তারে তামা ব্যবহৃত হয়। খ. প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতায় রসায়ন প্রযুক্তি ব্যবহার করে খনিজ থেকে মূল্যবান ধাতু যেমন : স্বর্ণ, রৌপ্য, সিসা প্রভৃতি আহরণ করা হতো। এসব ধাতু অভিজাত বলে অলংকার তৈরিতে ব্যবহৃত হতো। এছাড়াও তৈজসপত্র নির্মাণ, অস্ত্র তৈরি ইত্যাদি নানা কাজে ধাতব অস্ত্রের ব্যবহার, লাঙল ব্যবহার করে ফসল উৎপাদন, মূল্যবান ধাতু আহরণ ইত্যাদি দ্বারা প্রাচীন মিশরীয়রা মানুষের নানাবিধ চাহিদা মেটাতে সক্ষম হয়েছিল। গ. ‘ক’ ঘটনায় বিশুদ্ধ লোহা জলীয় বাষ্পের উপস্থিতিতে বায়ুর অক্সিজেনের সাথে রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে লোহার অক্সাইড নামক পদার্থে পরিণত হয়, যা সাধারণভাবে লোহার মরিচা নামে পরিচিত। এ ঘটনার প্রতিটি বিষয় রসায়নে আলোচিত হয়। সুতরাং পরিবেশে ঘটে যাওয়া এ পরিবর্তনে রসায়ন উপস্থিত। ‘খ’ ঘটনায় মোমে আগুন জ্বালানো হয়। মোম হলো কার্বন ও হাইড্রোজেনের যৌগ। এতে আগুন জ্বালানোর অর্থ হলো কার্বন যৌগের দহন, অর্থাৎ মোম ও অক্সিজেনের রাসায়নিক বিক্রিয়া। এর ফলে কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাস, জলীয়বাষ্প ও তাপ উৎপাদিত হয়। এ পরিবর্তনে রসায়নের উপস্থিতি লক্ষণীয়। ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত মোমবাতিটির দহনে ভৌত ও রাসায়নিক উভয় ধরনের পরিবর্তন সংঘটিত হয়। মোমবাতিটি জ্বলার সময় উত্তাপে মোমের কিছু অংশ গলে যায়। এখানে গলিত মোম এবং কঠিন মোমবাতি উভয়ের আণবিক গঠন একই, কিন্তু পরিবর্তন বাহ্যিক তাই এটি ভৌত পরিবর্তন। আবার জ্বলার সময়ের মোম বাতাসের অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া করে কার্বন ডাইঅক্সাইড ও জলীয়বাষ্প নামক উৎপাদ সৃষ্টি করে। এক্ষেত্রে উৎপাদ কার্বন ডাইঅক্সাইড ও জলীয় বাষ্পের বৈশিষ্ট্য মোমবাতির বৈশিষ্ট্য থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন। তাই, এটি রাসায়নিক পরিবর্তন। সুতরাং কঠিন মোম থেকে গলিত মোমে পরিণত হওয়া ভৌত পরিবর্তন আর মোমের সাথে বাতাসের অক্সিজেনের বিক্রিয়া রাসায়নিক পরিবর্তন। এক্ষেত্রে উৎপাদ ঈঙ২ ও ঐ২ঙ এর বৈশিষ্ট্য বিক্রিয়ক (ঈ, ঙ২)-এর বৈশিষ্ট্য থেকে ভিন্ন। যেমন : ঙ২ আগুন জ্বালাতে সাহায্য করে আর ঈঙ২ আগুন নেভায়। সুতরাং এটি রাসায়নিক পরিবর্তন। অতএব, ‘খ’ তে ভৌত ও রাসায়নিক উভয় ধরনের পরিবর্তন সংঘটিত হয়েছে। প্রশ্ন -৩ ল্ফ রসায়নের পরিধি বিবেচনার উদাহরণগুলো লক্ষ করে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : বস্তু উপাদান ব্যবহার (ক) পানি হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন পানীয়রূপে, গার্হস্থ্য কাজে, সেচরূপে, কারখানার উৎপাদন কাজে (খ) খাবার জৈব যৌগ ও খনিজ পদার্থ জীবদেহের শক্তি উৎপাদন ও সঞ্চয় কাজে (গ) পোশাক জৈব যৌগ ও তন্তু পরিধেয় বস্ত্র হিসেবে ক. ট্রিফয়েল কী? ১ খ. রাসায়নিক দ্রব্যাদির সঠিক ব্যবহার না হলে কী কী ক্ষতি হতে পারে? ২ গ. ক ও খ বস্তুর ওপর রসায়নের নির্ভরশীলতা ব্যাখ্যা কর। ৩ ঘ. ‘গ’ এর উৎপাদনে রসায়নবিজ্ঞানের ভ‚মিকা বিশ্লেষণ কর। ৪  ৩নং প্রশ্নের উত্তর  ক. ট্রিফয়েল হলো আন্তর্জাতিক রশ্মি চি‎‎‎হ্ন যা দ্বারা অতিরিক্ত ক্ষতিকর তেজস্ক্রিয় রশ্মিকে (শক্তি) বুঝানো হয়। খ. রাসায়নিক দ্রব্যাদির সঠিক ব্যবহার না হলে যে যে ক্ষতি হতে পারে তা নিম্নরূপ : ১. রাসায়নিক দ্রব্যাদি পরিবেশে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। ২. এসব দ্রব্যাদির সঠিক ব্যবহার না হলে আমাদের দেহত্বকে অ্যালার্জি, একজিমা, ঘা ইত্যাদি হতে পারে। ৩. উৎকট গন্ধের রাসায়নিক দ্রব্যাদি আমাদের ঘ্রাণ ও শ্রবণ ইন্দ্রিয়ের ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। ৪. স্বাভাবিক কাজকর্ম ব্যাহত করে অস্থিরভাবসহ বেশ কিছু অস্বাস্থ্যকর উপসর্গ দেখা দিতে পারে। গ. ক ও খ যৌগ হলো পানি ও খাবার। এদের ওপর রসায়ন অনেকাংশেই নির্ভরশীল। ব্যবহারিক কাজে পানি বিশেষভাবে দরকার। রসায়নের বিভিন্ন যৌগ যেমন ফিটকিরি, বিøচিং পাউডার, পটাশ পারম্যাঙ্গানেট, ক্লোরিন, সোডিয়াম হাইপো ক্লোরাইট ইত্যাদি যৌগ পানি বিশুদ্ধকরণে ব্যবহার করা হয়। অতি বিশুদ্ধ পানির দরকার হলে পাতন প্রক্রিয়ার সাহায্য নেওয়া হয়। এটি রসায়নের একটি বিশেষ পরীক্ষা পদ্ধতি। দ্রাবক পানি বহু কঠিন,

নবম-দশম শ্রেণির রসায়ন প্রথম অধ্যায় রসায়নের ধারণা সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর Read More »

নবম-দশম শ্রেণির রসায়ন প্রথম অধ্যায় রসায়নের ধারণা

এসএসসি রসায়ন প্রথম অধ্যায় রসায়নের ধারণা পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি  রসায়ন : প্রকৃতিতে বিদ্যমান বস্তুসমূহের বিভিন্ন ধর্মকে কাজে লাগিয়ে মানবজাতি ও পরিবেশের কল্যাণসাধনে নিয়োজিত যে বিজ্ঞান তার নামই হলো রসায়ন। রসায়ন প্রাচীন ও প্রধান বিজ্ঞানগুলোর মধ্যে অন্যতম।  আল-কেমি : প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় রসায়ন চর্চা ‘আল-কেমি’ নামে পরিচিত। আল-কেমি শব্দটি আরবি ‘আল-কিমিয়া’ থেকে উদ্ভূত, যা দিয়ে মিশরীয় সভ্যতাকে বোঝানো হতো। প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতা রসায়ন চর্চার মাধ্যমে মানুষের চাহিদা বহুলাংশে মেটাতে সক্ষম হয়েছিল।  রসায়নের ক্ষেত্রসমূহ : রসায়নের বিস্তৃতি ব্যাপক। দিনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের সকল কর্মকাণ্ডে রয়েছে রসায়ন। আমাদের নিঃশ্বাসে গৃহীত বায়ু, পানি, খাবার, পরিধেয় বস্ত্র, গৃহস্থালি ও শিক্ষা সরঞ্জাম, কৃষি, যোগাযোগ, গাছে ফল পাকা, লোহায় মরিচা ধরা, আগুন জ্বালানো সবকিছুতেই রসায়ন এবং রাসায়নিক প্রক্রিয়া বা জীব রাসায়নিক প্রক্রিয়া জড়িত।  রসায়ন ও জীববিজ্ঞানের সম্পর্ক : জীববিজ্ঞানে আলোচিত সালোকসংশ্লেষণ, জীবের জন্ম ও বৃদ্ধি প্রভৃতি জীব রাসায়নিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাধিত হয়। আবার, জীবের দেহ বিভিন্ন রাসায়নিক দ্রব্য যেমন : প্রোটিন, চর্বি, ক্যালসিয়ামের যৌগ, উঘঅ, জঘঅ প্রভৃতির সাথে রসায়ন জড়িত। সুতরাং, জীববিজ্ঞান ও রসায়ন অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত।  রসায়ন ও পদার্থবিজ্ঞানের সম্পর্ক : বিদ্যুৎ, চুম্বক, কম্পিউটার ও বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্সের তত্ত¡, উৎপাদন ও ব্যবহারের আলোচনা পদার্থ বিজ্ঞানের অন্তর্ভুক্ত। বিভিন্ন রাসায়নিক দ্রব্যের গুণাবলির সমন্বয় ঘটিয়ে রাসায়নিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই পদার্থবিজ্ঞানের এসব বস্তু ও শক্তির উৎপাদন ও ব্যবহার সম্ভব হয়েছে। রসায়নের বিভিন্ন পরীক্ষণ যন্ত্রনির্ভর। এসব যন্ত্রের মূলনীতি বা পরীক্ষণ পদার্থবিজ্ঞানের ওপর ভিত্তি করেই প্রতিষ্ঠিত। তাই, রসায়নচর্চার মাধ্যমেই পদার্থবিজ্ঞানের পূর্ণাঙ্গ বিকাশ সম্ভব।  রসায়নের সাথে গণিতের সম্পর্ক : রসায়নে হিসাব-নিকাশ, সূত্র প্রদান ও গাণিতিক সম্পর্ক সবই গণিত। কোয়ান্টাম ম্যাকানিকস, যা মূলত গাণিতিক হিসাব-নিকাশের সাহায্যে পরমাণুর গঠন ব্যাখ্যা করে।  রসায়নের সাথে ভ‚গর্ভস্থ ও পরিবেশ বিজ্ঞানের সম্পর্ক : উদ্ভিদ ও প্রাণীর দেহ পচনের পর ভ‚গর্ভের তাপ ও চাপের প্রভাবে তাদের রাসায়নিক পরিবর্তন হয়। ফলে এরা পেট্রোলিয়াম, কয়লা, প্রাকৃতিক গ্যাস প্রভৃতি জীবাশ্ম জ্বালানিতে পরিণত হয়। আবার বায়ুমণ্ডলের ওজোনস্তরের ক্ষয়কারী গ্যাসসমূহের শনাক্তকরণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানতে রাসায়নিক পদ্ধতির বিকল্প নেই।  রসায়ন পাঠের গুরুত্ব : মানুষের মৌলিক চাহিদার উপকরণ জোগানো থেকে শুরু করে সকল ক্ষেত্রে রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবহার জীবনকে করেছে সহজ ও সুন্দর। নিচে রসায়নের অন্তর্গত কতিপয় রাসায়নিক দ্রব্যাদির ব্যবহার দ্বারা রসায়ন পাঠের গুরুত্ব উপলব্ধি করা যায় রাসায়নিক দ্রব্য →ব্যবহার কীটনাশক -→পোকামাকড়ে শস্যহানি থেকে প্রতিরোধ করতে। কয়েল বা অ্যারোসল- →মশা তাড়াবার কাজে। সাবান, ডিটারজেন্ট, শ্যাম্পু-→ পরিষ্কার করার কাজে। ঔষধ, অ্যান্টিবায়োটিক, ভিটামিন-→ শরীর ও স্বাস্থ্যরক্ষায়। কাঁচা হলুদ, মেহেদি, কসমেটিকস, রং -→সৌন্দর্য বর্ধনের কাজে। ভেষজ ওষুধপত্র- →স্বাস্থ্যরক্ষা ও সৌন্দর্য বর্ধনের কাজে।  রসায়নের অনুসন্ধান ও গবেষণা প্রক্রিয়া : মানবসভ্যতার বিকাশে রাসায়নিক দ্রব্য ও রাসায়নিক প্রক্রিয়ার আবিষ্কারের জন্য প্রয়োজন অনুসন্ধান ও গবেষণা। গবেষণার মাধ্যমে নতুন নতুন রাসায়নিক দ্রব্যের উৎস, গঠন, ধর্ম ও রাসায়নিক প্রক্রিয়া সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করে মানব কল্যাণে প্রয়োগ করা যায়। অনুসন্ধান ও গবেষণা প্রক্রিয়ার ৭টি ধাপ রয়েছে। এগুলো হলোÑ ছক : অনুসন্ধান ও গবেষণা প্রক্রিয়ার বিভিন্ন ধাপসমূহ।  রাসায়নিক দ্রব্য সংরক্ষণ ও ব্যবহারে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা : অনেক রাসায়নিক পদার্থই স্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে মারাত্মক ক্ষতি করে থাকে। অনেক দ্রব্য আছে যারা অতি সহজেই বিস্ফোরিত হতে পারে, বিষাক্ত, দাহ্য, স্বাস্থ্য সংবেদনশীল এবং ক্যান্সার সৃষ্টিকারী। এসব দিক বিবেচনায় নিয়ে একটি সর্বজনীন নিয়ম চালুর বিষয়কে সামনে রেখে ১৯৯২ সালে জাতিসংঘের উদ্যোগে পরিবেশ ও উন্নয়ন নামে একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। রাসায়নিক দ্রব্য কোথায়, কীভাবে সংরক্ষণ করলে রাসায়নিক দ্রব্যের মান ঠিক থাকে ও অনাকাক্সিক্ষত দুর্ঘটনা এড়ানো যায় তা এ সম্মেলনে আলোচিত হয়। প্রথম অধ্যায় রসায়নের ধারণা জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর প্রশ্ন \ ১ \ ভারতবর্ষে রঙের ব্যবহার শুরু হয়েছিল কখন? উত্তর : ভারতবর্ষে রঙের ব্যবহার শুরু হয়েছিল প্রায় ৫০০০ বছর পূর্বে। প্রশ্ন \ ২ \ আল-কেমি শব্দটি কোথা থেকে উদ্ভূত? উত্তর : আল-কেমি শব্দটি আরবি আল-কিমিয়া থেকে উদ্ভূত। প্রশ্ন \ ৩ \ প্রাচীনকালে রসায়ন চর্চাকারীদের কী বলা হতো? উত্তর : প্রাচীনকালে রসায়ন চর্চাকারীদের আল-কেমি বলা হতো। প্রশ্ন \ ৪ \ আল কেমি কী? [আদমজী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল, রংপুর জিলা স্কুল] উত্তর : আলকেমি হলো প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় রসায়ন চর্চা। প্রশ্ন \ ৫ \ বিশুদ্ধ পানি কী দিয়ে গঠিত? উত্তর : বিশুদ্ধ পানি হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন পরমাণু দ্বারা গঠিত। প্রশ্ন \ ৬ \ সার কী করে? উত্তর : সার মাটিতে উদ্ভিদের পুষ্টি প্রদান করে। প্রশ্ন \ ৭ \ পেট্রোলিয়ামের দহন কী? উত্তর : পেট্রোলিয়ামের দহন হলো রাসায়নিক বিক্রিয়া। প্রশ্ন \ ৮ \ মশা তাড়াবার জন্য কী ব্যবহার করা হয়? উত্তর : মশা তাড়াবার জন্য কয়েল বা অ্যারোসল ব্যবহার করা হয়। প্রশ্ন \ ৯ \ যানবাহন থেকে প্রতিনিয়ত কী গ্যাস তৈরি হয়? উত্তর : যানবাহন থেকে প্রতিনিয়ত কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাস তৈরি হয়। প্রশ্ন \ ১০ \ মোম কী দ্বারা গঠিত? উত্তর : মোম কার্বন ও হাইড্রোজেন দ্বারা গঠিত। প্রশ্ন \ ১১ \ কোন প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদ শর্করা তৈরি করে? উত্তর : উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় শর্করা তৈরি করে। প্রশ্ন \ ১২ \ তন্তু কী? উত্তর : তন্তু হলো আঁশ জাতীয় পদার্থ যা থেকে সুতা তৈরি হয়। প্রশ্ন \ ১৩ \ দহন কী? উত্তর : বায়ুর অক্সিজেনের সাথে কোনো কিছুর বিক্রিয়াকে দহন বলে। প্রশ্ন \ ১৪ \ কাঠের প্রধান উপাদান কী? উত্তর : কাঠের প্রধান উপাদান সেলুলোজ। প্রশ্ন \ ১৫ \ আন্তর্জাতিক রশ্মি চিহ্নটি প্রথম কোথায় ব্যবহার করা হয়েছিল? উত্তর : আন্তর্জাতিক রশ্মি চিহ্নটি প্রথমে আমেরিকায় ব্যবহার করা হয়েছিল। প্রশ্ন \ ১৬ \ কত সালে আন্তর্জাতিক রশ্মির ব্যবহার শুরু হয়েছিল? উত্তর : ১৯৪৬ সালে আন্তর্জাতিক রশ্মির ব্যবহার শুরু হয়েছিল। প্রশ্ন \ ১৭ \ গবেষণা প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ কী? উত্তর : গবেষণা প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ হলো বিষয়বস্তু নির্ধারণ করা। প্রশ্ন \ ১৮ \ অ্যান্টিবায়োটিক কী? উত্তর : অ্যান্টিবায়োটিক হলো অণুজীব ধ্বংসকারী ঔষধ। প্রশ্ন \ ১৯ \ অনুসন্ধান কাজের প্রধান শর্ত কী? উত্তর : অনুসন্ধান কাজের প্রধান শর্ত হলো বিষয়বস্তু নির্ধারণ বা সমস্যা চিহ্নিত করা। প্রশ্ন \ ২০ \ বায়ুর তাপমাত্রা বাড়াতে কোন গ্যাস সবচেয়ে বেশি ভ‚মিকা রাখে? উত্তর : বায়ুর তাপমাত্রা বাড়াতে সবচেয়ে বেশি ভ‚মিকা রাখে ঈঙ২ গ্যাস। প্রশ্ন \ ২১ \ বৃত্তের ওপর আগুনের শিখা কিসের সংকেত? উত্তর : বৃত্তের ওপর আগুনের শিখা জারক গ্যাস বা তরল পদার্থের সংকেত। প্রশ্ন \ ২২ \ নিঃশ্বাসে গেলে শ্বাসকষ্ট হয় এমন একটি গ্যাসের নাম লিখ। উত্তর : নিঃশ্বাসে গেলে শ্বাসকষ্ট হয় এমন একটি গ্যাস হলো ক্লোরিন গ্যাস। প্রশ্ন \ ২৩ \ কীটনাশকের কাজ কী? উত্তর : কীটনাশকের কাজ পোকামাকড়ের আক্রমণ থেকে শস্যহানি প্রতিরোধ করা। প্রশ্ন \ ২৪ \ দাহ্য পদার্থ কী? উত্তর : যেসব পদার্থে সহজেই আগুন ধরতে পারে তারা দাহ্য পদার্থ। প্রশ্ন \ ২৫ \ পোকামাকড় থেকে শস্য রক্ষায় কী ব্যবহার করা হয়? উত্তর : পোকামাকড় থেকে

নবম-দশম শ্রেণির রসায়ন প্রথম অধ্যায় রসায়নের ধারণা Read More »

২০২২ সালের এসএসসি রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট ৯ম সপ্তাহ সমাধান

২০২২ সালের এসএসসি রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট ৯ম সপ্তাহ সমাধান পোস্টে সবাইকে স্বাগতম। আজকে আমরা ৯ম সপ্তাহ রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান নিয়ে আলোচনা করবো। {tocify} $title={Table of Contents} 2022 সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য এবারের অ্যাসাইনমেন্ট গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ এই করোনাকালীন সময়ে যদি বিদ্যালয় চালু না হয় সে ক্ষেত্রে এই অ্যাসাইনমেন্ট গুলোর উপর ভিত্তি করে তোমাদের রেজাল্ট নির্ধারণ হতে পারে।  তাই 2022 সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদেরকে আমি অনুরোধ করবো তোমরা খুব যত্ন সহকারে এসাইনমেন্ট এর উত্তর গুলো লিখবে এবং যাচাই-বাছাই করে লিখবে ২০২২ সালের এসএসসি রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট ৯ম সপ্তাহ উত্তর নবম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট গুলোর মধ্যে রয়েছে গণিত, রসায়ন, হিসাববিজ্ঞান, ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা।এখানে গণিত অ্যাসাইনমেন্ট সকল বিভাগের শিক্ষার্থীদের লিখতে হবে আমরা তোমাদের নবম সাপ্তাহ গণিত অ্যাসাইনমেন্টটি প্রকাশ করেছি সেখানে তোমরা নমুনা উত্তর পেয়ে যাবে। $ads={1} নবম সপ্তাহ রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট 2022 শুধুমাত্র বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের লিখতে হবে।  এখানে তোমাদের তৃতীয় ও চতুর্থ অধ্যায় থেকে প্রশ্ন করা হয়েছে।  অ্যাসাইনমেন্টে তোমাদের জন্য খুবই সহজ হতে চলেছে কারণ এগুলো তোমরা অলরেডি করে ফেলেছ।  এবং অ্যাসাইনমেন্ট অনেক সহজ। আরো পড়ুনঃ ২০২২ সালের এসএসসি অ্যাসাইনমেন্ট ৯ম সপ্তাহ গণিত  আমরা বরাবরই তোমাদের সকল বিষয়ে এসাইনমেন্ট এর নমুনা উত্তর লিখে দিয়ে থাকি বিশেষ করে রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট গুলো খুবই ফলপ্রসূ হয়ে থাকে তাই তোমাদের বলবো এখান থেকে নমুনা উত্তরটি দেখে মনোযোগ সহকারে সুন্দর করে তোমরা তোমাদের খাতায় লিখবে। ২০২২ সালের এসএসসি অ্যাসাইনমেন্ট ৯ম সপ্তাহ রসায়ন প্রশ্ন অ্যাসাইনমেন্ট নম্বরঃ ০২ অ্যাসাইনমেন্টের বিষয়ঃ  প্রকৃতিতে প্রাপ্ত কপারের দুটি আইসোটোপ ভর সংখ্যা ৬৩ ও ৬৫। প্রতিটি আসোটোপের মুল কণিকার সংখ্যা, ইলেকট্রন বিন্যাসের সাহায্যে মৌলটির  পর্যায় সারণিতে অবস্থান, মৌলটির বিভিন্ন শক্তিস্তর ও উপশক্তিস্তর এবং তাতে বিদ্যমান ইলেকট্রন সংখ্যা 2n² এবং 2(2l+1) সূত্রের সাহায্যে বিশ্লেষণ কর। শিখনফল/বিষয়বস্তু ঃ প্রশ্ন থেকে দেখে নাও $ads={1} নির্দেশনা/সংকেত মূল্যায়ন নির্দেশনাঃ আইসোটোপের মূল কণিকা হিসাব মৌলের শক্তিস্তর ও উপশক্তিস্তরের সংখ্যা হিসাব ও প্রতীকের সাহায্যে উপস্থাপন মৌলের শক্তিস্তর ও উপশক্তিস্তরে ইলেকট্রনের সংখ্যা সূত্রের সাহায্যে হিসাব পর্যায় সারণিতে মৌলের অবস্থান নির্ণয় পাঠ্যবইয়ের তৃতীয় ও চতুর্থ অধ্যায়ের আলোকে প্রতিবেদন লিখ (রুব্রিক্স)ঃ প্রশ্ন থেকে দেখে নাও ২০২২ সালের এসএসসি অ্যাসাইনমেন্ট ৯ম সপ্তাহ রসায়ন প্রশ্ন প্রিয় ২০২২ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থী বন্ধুরা তোমরা নিশ্চয়ই উপরের প্রশ্নটিই পড়েছো এবং পড়ে বুঝতে পেরেছ যে আজকের অ্যাসাইনমেন্ট খুবই সহজ হতে চলেছে। আজকে নবম সপ্তাহ ২০২২ রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট তৃতীয় ও চতুর্থ অধ্যায় থেকে দেওয়া হয়েছে। নিচে একটি নমুনা উত্তর দেয়া হলো তবে শিক্ষার্থীরা তোমাদের কাছে অনুরোধ থাকবে তোমরা এটিকে নিজেদের মত সাজিয়ে গুছিয়ে লেখার চেষ্টা করবে। প্রত্যেকের যেন হুবহু একই রকম না হয় তাহলে তোমাদের নাম্বার প্রাপ্তি কমে যেতে পারে। ৯ম সপ্তাহের রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ২০২২ সালের এসএসসি এসাইনমেন্ট শুরু কপার 63 ও 65 আইসোটোপের মূল কণিকা হিসাবঃ কপারের 63 ও 65 আইসোটোপ দুটিকে পতিকের সাহায্যে প্রকাশ করলেন নিম্নরূপ দেখাবে আমরা জানি কোন পরমাণুর পারমাণবিক সংখ্যা হচ্ছে প্রোটন সংখ্যা এবং পরমাণু চার্জ নিরপেক্ষ অবস্থায় এর প্রোটন সংখ্যা এবং ইলেকট্রন সংখ্যা পরস্পর সমান। আবার কোন পরমাণুর ভর সংখ্যা হচ্ছে প্রোটন সংখ্যা ও নিউট্রন সংখ্যার যোগফল  ∴ আইসোটোপের  ভর সংখ্যা থেকে প্রোটন সংখ্যা বাদ দিলে নিউট্রন সংখ্যা পাওয়া যাবে কপার 63 আইসোটোপের ভর সংখ্যা 63 এবং পারমাণবিক সংখ্যা 29কপার 65 আইসোটোপের ভর সংখ্যা 65 এবং পারমাণবিক সংখ্যা 29 $ads={1} কপার 63 ও 65 আইসোটোপের মূল কণিকার সংখ্যা নিম্নের ছকে দেওয়া হলো। কপার 63 আইসোটোপ কপার 65 আইসোটোপ প্রোটন সংখ্যা 29 প্রোটন সংখ্যা 29 ইলেকট্রন সংখ্যা 29   ইলেকট্রন সংখ্যা 29   নিউট্রন সংখ্যা 63-29=34 নিউট্রন সংখ্যা 65-29=36 মৌলের শক্তিস্তর ও উপশক্তিস্তরের সংখ্যা হিসাব ও প্রতীকের সাহায্যে উপস্থাপনঃ আমরা জানি প্রতিটি প্রধান শস্তিন্তর n দিয়ে চিহ্নিত করা হয়। এই শক্তিস্তরগুলো আবার উপশক্তিস্তরে বিভক্ত থাকে এবং এই উপশক্তিস্তরকে l দ্বারা চিহিন্ত করা হয়।  l এর মান হয় 0 থেকে n -1 পর্যন্ত। উপশক্তিস্তরগুলোকে অরবিটাল বলা হয়। এই উপশক্তিস্তর বা অরবিটালগুলোকে s, p, d, f  ইত্যাদি নামে আখ্যায়িত করা হয়। বিভিন্ন উপশক্তিস্তরের জন্য সম্ভাব্য l এর মান নিচে দেখানো হলো। n = 1 হলে l = 0 অরবিটাল একটি: 1sn =2 হলে l =০, 1 অরবিটাল দুটি: 2s, 2pn =3 হলে l =  0, 1, 2 অরবিটাল তিনটি: 3s, 3p, 3dn =4 হলে l = 0, 1, 2, 3 অরবিটাল চারটি: 4s, 4p, 4d, 4f n = 5 হলে l = 0, 1, 2, 3, 4 অর্থাৎ এখানে অরবিটাল থাকবে পাঁচটি কিন্তু 4s, 4p, 4d, 4f এই প্রথম চারটি অরবিটালেই সবগুলো ইলেকট্রনের বিন্যাস করা সম্ভব বলে পরবর্তী অরবিটালের আর প্রয়োজন হয় না। n =  6, 7 এবং 8 এর জন্যও এটি সত্যি। $ads={1} মৌলের শক্তিস্তর ও উপশক্তিস্তরে ইলেকট্রনের সংখ্যা সূত্রের সাহায্যে হিসাবঃ প্রতিটি অরবিটালে ইলেকট্রন সংখ্যা হচ্ছে: 2(2l+1) আমরা জানি প্রতিটি পূর্ণ শক্তিস্তরে ইলেকট্রনের সংখ্যা হচ্ছে 2n² এবং সবগুলো অরবিটালের ইলেকট্রানের সংখ্যা যোগ করে আমরা এই 2n² পেয়ে যাই। নিচের ছকে মৌলের শক্তিস্তর ও উপশক্তিস্তরে ইলেকট্রনের সংখ্যা সূত্রের সাহায্যে হিসাব করে দেখানো হলো। কপার(29) মৌলের শক্তিস্তর ও উপশক্তিস্তরে ইলেকট্রনের সংখ্যা সূত্রের সাহায্যে হিসাবঃ কপার মৌলের প্রধান শক্তিস্তার আছে ৩টি। অর্থাৎ n=3 নিচে 2(2l+1) ও 2n² এর আলোকে ইলেকট্রন সংখ্যা হিসেব করে দেখানো হলো। শক্তিস্তর n শক্তিস্তর অনুযায়ী উপশক্তিস্তর l এর মান l অনুযায়ী উপশক্তিস্তরের নাম উপশক্তিস্তরের প্রতীক উপশক্তিস্তরে মোট ইলেকট্রন সংখ্যা 2(2l+1) শক্তিস্তরে মোট ইলেকট্রন সংখ্যা 2n2 1 0 s 1s 2 2 2 0 s 2s 2 2+6=8   1 p 2p 6 3 0 s 3s 2 2+6+10=18 1 p 3p 6 2 d 3d 10 ইলেকট্রন বিন্যাসের সাহায্যে কপার(29) মৌলটির পর্যায় সারণিতে অবস্থানঃ কপার 29 পরমাণুর ইলেকট্রন বিন্যাস থেকে পর্যায় সারণীতে অবস্থান নির্ণয় এর আগে আমরা দেখিনি পর্যায় এবং গ্রুপ কিভাবে নির্ণয় করতে হয় পর্যায় বের করার নিয়মঃ  কোন পরমাণুর ইলেকট্রন বিন্যাসের সর্বশেষ স্তরে প্রধান শক্তি স্তর সংখ্যায় তার পর্যায়ে নির্দেশ করে। গ্রুপ বের করার নিয়মঃ সর্বশেষ ইলেকট্রনটি s অরবিটালে প্রবেশ করলে s অরবিটালের ইলেকট্রন সংখ্যাই হবে গ্রুপ সংখ্যা। সর্বশেষ ইলেকট্রন p অরবিটালে প্রবেশ করলে s ও p অরবিটালের ইলেকট্রন সংখ্যার সাথে ১০ যোগ করলে যোগফল হবে গ্রুপ সংখ্যার সমান। সর্বশেষ ইলেকট্রন d অরবিটালে প্রবেশ করলে s ও d অরবিটালের ইলেকট্রন সংখ্যার যোগফল হবে গ্রুপ সংখ্যার সমান $ads={1} কপারের ইলেকট্রন বিন্যাস নিম্নরূপ Cu(29) = 1s², 2s², 2p⁶, 3s², 3p⁶, 3d¹º,4s¹ উপরোক্ত নিয়মগুলো অনুসরণ করে কপারের পর্যায় ও গ্রুপ নির্ধারণ করা হলো কপারের ইলেকট্রন বিন্যাস থেকে দেখা যাচ্ছে এর সর্বশেষ  শক্তিস্তর হচ্ছে  4 ∴ কপার এর অবস্থান হবে পর্যায় সারণির ৪র্থ পর্যায়ে কপারের ইলেকট্রন বিন্যাস থেকে দেখা যাচ্ছে এর সর্বশেষ ইলেকট্রন d অরবিটালে প্রবেশ করেছে অতএব এর গ্রুপ হবে s ও d অরবিটাল এর ইলেকট্রন সংখ্যার যোগফল এর সমান।   অর্থাৎ পর্যায় সারণিতে কপারের অবস্থান হবে ৪র্থ পর্যায়ের 11 নম্বর গ্রুপে এসাইনমেন্ট শেষ ২০২২ সালের এসএসসি রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট নবম সপ্তাহ

২০২২ সালের এসএসসি রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট ৯ম সপ্তাহ সমাধান Read More »

(এসএসসি) নবম-দশম রসায়ন ১ম অধ্যায় MCQ বহুনির্বাচনী SSC Chemistry Chapter 1

(এসএসসি) নবম-দশম রসায়ন ১ম অধ্যায় MCQ বহুনির্বাচনী মাধ্যমিক লেভেলের (এসএসসি) নবম-দশম রসায়ন ১ম অধ্যায় MCQ বহুনির্বাচনী প্রশ্ন প্রত্যেক বছর এসএসসি পরীক্ষা এসে থাকে। তাই আজকে আমরা নবম দশম শ্রেণীর রসায়ন প্রথম অধ্যায় রসায়নের ধারণা নিয়ে আলোচনা করব এখান থেকে সৃজনশীল প্রশ্ন আসেনা বলতে গেলে চলে তবে mcq খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখানে অনেকগুলো এমসিকিউ দেয়া থাকবে তবে অনুধাবনমূলক, প্রয়োগমূলক গুলো একটু লিখা ঝামেলা তাই এইগুলো এখানে নাই, এখানে শুধুমাত্র জ্ঞানমূলক, অনুধাবনমূলক প্রশ্ন গুলো দেয়া হয়েছে সাথে উত্তরগুলো দেওয়া আছে। যেগুলো দেখবে বক্স করা সেগুলো উত্তর। শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে আমরা দেখে নিই SSC Chemistry Chapter 1Concepts of Chemistry MCQ Question and Answer। নবম-দশম রসায়ন ১ম অধ্যায় MCQ নবম-দশম রসায়ন ১ম অধ্যায় অনুশীলনীর বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ১. প্রক্রিয়াজাত খাদ্য বেশি সময় ধরে সংরক্ষণে নিচের কোন পদার্থটি ব্যবহৃত হয়?  প্রিজারভেটিভস খ ভিনেগার গ ইথিলিন ঘ অ্যাসিটিলিন ২. নিচের কোনটি অজৈব যৌগ?  পানি খ শ্বেতসার গ আমিষ ঘ চর্বি ৩. একটি সিলিন্ডারে ক্লোরিন গ্যাস আছে। সিলিন্ডারটির গায়ে তুমি কোন সাংকেতিক চিহ্ন যুক্ত করবে?  নবম-দশম রসায়ন ১ম অধ্যায় গুরুত্বপূর্ণ বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ৫. ত্বকে লাগলে ক্ষত সৃষ্টি করে কোনটি?  ক্লোরিন খ নাইট্রোজেন গ পেট্রোলিয়াম ঘ আয়োডিন ৬. ট্রিফয়েল দ্বারা কোন প্রকার আলোক রশ্মি বুঝায়? ক উপকারী খ কম ক্ষতিকর  অতিরিক্ত ক্ষতিকর ঘ বেশি উপকারী ৭. নিচের সাংকেতিক চি‎হ্নটি কী প্রকাশ করে?   ক বিস্ফোরিত বোমা খ বিপদজনক  তেজস্ক্রিয় রশ্মি ঘ আগুনের শিখা ৮. অনুসন্ধান ও গবেষণা প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ কোনটি?  বিষয়বস্তু নির্ধারণ খ পরিকল্পনা প্রণয়ন গ সম্যক জ্ঞান অর্জন ঘ ফলাফল সম্পর্কে আগাম ধারণা ৯. কোন পদার্থটিকে তাপ দিলে সরাসরি গ্যাসে পরিণত হয়?  ন্যাপথালিন খ চুনাপাথর গ চিনি ঘ বরফ ১০. নিচের কোন চি‎হ্নটি তেজস্ক্রিয় রশ্মি নির্দেশ করে? ১১. নিচের কোন পদার্থটি উর্ধ্বপাতন ঘটে?  আয়োডিন খ ব্রোমিন গ ক্লোরিন ঘ ফ্লোরিন ১২. ভারতবর্ষে কত বছর পূর্বে কাপড়কে রঙ করার কাজে রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবহার শুরু হয়েছিল? ক ২০০ বছর খ ৫০০ বছর গ ২০০০ বছর  ৫০০০ বছর ১৩. মোম কোন ধরনের পদার্থ? ক হাইড্রোকার্বন কার্বোহাইড্রেট গ উদ্বায়ী ঘ মৌলিক ১৪. স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক কোনটি? ˜ CO       খ CO2     গ SO2      ঘ NH3 ১৫. লোহার কোন যৌগটি মরিচা নামে পরিচিত? ক সালফেট খ হাইড্রোক্সাইড গ কার্বনেট  আর্দ্র অক্সাইড ১৬. নিচের কোন কারখানার পার্শ্ববর্তী এলাকার পানির ঢ়ঐ বৃদ্ধি পেতে পারে? ক ভিনেগার খ সোডিয়াম ক্লোরাইড  ডিটারজেন্ট ঘ সালফিউরিক এসিড ১৭. স্বল্প বায়ুর উপস্থিতিতে কাঠ পোড়ালে স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কোন গ্যাস উৎপন্ন হয়? ক CO  ˜CO2           গ SO2             ঘ SO3 ১৮. জীবনের জন্য বিজ্ঞান বলা হয় কাকে? (জ্ঞান) ক গণিত খ ভ‚গোল গ জীববিজ্ঞান  রসায়ন ১৯. মরিচার সংকেত কোনটি? (অনুধাবন) ক Fe2O3                                          খ Fe3O4                                ˜ Fe2O3.nH2O                      ঘ Fe2O3.3H2O ২০. ভারতবর্ষে কাপড়কে আকর্ষণীয় করে তুলতে রঙের ব্যবহার কখন শুরু হয়েছিল? (জ্ঞান) ক প্রায় ২০০০ বছর পূর্বে  প্রায় ৫০০০ বছর পূর্বে গ প্রায় ৬০০০ বছর পূর্বে ঘ প্রায় ৭০০০ বছর পূর্বে ২১. মিশরীয়রা স্বর্ণ আহরণ করে খ্রিষ্টপূর্ব কত বছর আগে?  (জ্ঞান) ক ২৩০০ খ ২৪০০ গ ২৫০০  ২৬০০  ২২. মিশরীয়রা প্রকৃতি থেকে কী আহরণ করত? (জ্ঞান) ক রৌপ্য খ সিসা  স্বর্ণ ঘ লৌহ ২৩. ‘আল-কেমি’ শব্দটি কোন ভাষা থেকে এসেছে? (জ্ঞান) ক ইংরেজি  আরবি গ গ্রিক ঘ ল্যাটিন ২৪. সভ্যতার শুরু থেকে আজ পর্যন্ত কোন ধাতব খনিজটি অভিজাত ও মূল্যবান হিসেবে সমাদৃত হয়ে আসছে? (জ্ঞান) ক হীরা খ রৌপ্য গ ক্যাডমিয়াম  স্বর্ণ ২৫. মরিচা প্রকৃতপক্ষে কী? (অনুধাবন) ক লোহার হাইড্রক্সাইড  লোহার অক্সাইড গ মোমের আস্তরণ ঘ কার্বন ও হাইড্রোজেনের যৌগ ২৬. রসায়নের আলোচনার সাথে অমিল প্রকাশ করে কোনটি? (উচ্চতর দক্ষতা) ক বৃদ্ধি খ রূপান্তর  জনন ঘ উৎপাদন ২৭. পুরাতন সভ্যতায় খনিজ থেকে মূল্যবান ধাতু আহরণে কী ব্যবহৃত হতো? (অনুধাবন)  রসায়ন প্রযুক্তি খ শিল্প প্রযুক্তি গ জৈব প্রযুক্তি ঘ লৌহ প্রযুক্তি ২৮. মরিচা কী? (অনুধাবন)  লোহা, অক্সিজেন ও জলীয়বাষ্প সৃষ্ট যৌগ খ লোহা, নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন সমন্বিত যৌগ গ লোহা ও অক্সিজেন সমন্বিত যৌগ ঘ লোহা ও পানির সমন্বিত যৌগ ২৯. লোহায় মরিচা ধরা মূলত কী? (অনুধাবন) ক এক ধরনের মিশ্রণ খ ভৌত পরিবর্তন  রাসায়নিক পরিবর্তন ঘ জৈবিক পরিবর্তন ৩০. লোহায় মরিচা ধরতে কোনটির ভূমিকা নেই? (অনুধাবন) ক লোহা খ অক্সিজেন গ জলীয়বাষ্প  নিষ্ক্রিয় গ্যাস ৩১. মোম + O2 → A +H2O + তাপ + আলো; বিক্রিয়াটিতে উৎপন্ন অ যৌগ কোনটি? (প্রয়োগ) ক CH4 ˜ CO2          খ CO                                     ঘ C6H12O6 ৩২. কোনটি কার্বনঘটিত যৌগ? (অনুধাবন) ক চুনাপাথর  কেরোসিন গ লবণ ঘ চুন ৩৩. মোম মূলত কী? (অনুধাবন) ক কার্বন ও লোহার যৌগ  কার্বন ও হাইড্রোজেনের যৌগ গ কার্বন ও অক্সিজেনের যৌগ ঘ কার্বন ও জলীয় বাষ্পের যৌগ ৩৪. আগুন জ্বালানোর অর্থ কী? (অনুধাবন)  কার্বন যৌগের দহন খ নাইট্রোজেন যৌগের দহন গ লৌহ যৌগের দহন ঘ ফসফরাস যৌগের দহন ৩৫. ‘আল-কেমি’ শব্দটি দিয়ে প্রাচীন ও মধ্যযুগে কী বোঝানো হতো? (জ্ঞান)  মিশরীয় সভ্যতা খ রসায়ন চর্চা গ স্বর্ণ আহরণ ঘ রাসায়নিক বিশ্লেষণ ৩৬. প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান কী? (জ্ঞান) ক অক্সিজেন  মিথেন গ কার্বন ডাইঅক্সাইড ঘ নাইট্রোজেন ৩৭. বাড়িতে প্রাকৃতিক গ্যাস পোড়ানোর সময় কী উৎপন্ন হয়? (প্রয়োগ) ক CaO ও H2O খ MgO ও তাপ  CO2, H2O  ও তাপ ঘ NO2 ও তাপ  ৩৮. কাঁচা আম পেকে হলুদ বর্ণ ধারণ করার কারণ কোনটি? (উচ্চতর দক্ষতা) ক সূর্যের আলো খ শর্করার সেলুলোজে রূপান্তর  জীবরাসায়নিক প্রক্রিয়া ঘ জটিল রাসায়নিক প্রক্রিয়া  ৩৯. কাঠ, কেরোসিন বা মোমে আগুন জ্বালালে কী উৎপন্ন হয়? (অনুধাবন) ক CaO ও H2O খ MgO ও তাপ  CO2, H2O  ও তাপ  ঘ NO2 ও তাপ  ৪০. আমের বর্ণ হলুদে রূপান্তরÑএ পরিবর্তনের মধ্যে কোনটির উপস্থিতি লক্ষণীয়? (অনুধাবন) ক গণিত খ পদার্থবিজ্ঞান গ ভূতত্ববিজ্ঞান  রসায়ন ৪১. রান্নার মাধ্যমে খাবারের স্বাদের ভিন্নতা আনয়নের প্রক্রিয়া কোন বিজ্ঞানের আলোচিত বিষয়? (প্রয়োগ) ক পদার্থবিজ্ঞান খ গার্হস্থ্যবিজ্ঞান  রসায়ন ঘ খাদ্যবিজ্ঞান ৪২. কাঁচা ফলের বর্ণ হলুদে রূপান্তর বলতে বোঝায়Ñ (প্রয়োগ) i. এসিডের শর্করায় রূপান্তর ii. জীব রাসায়নিক প্রক্রিয়া সংঘটন iii. হলুদ বর্ণধারী নতুন যৌগের সৃষ্টি  নিচের কোনটি সঠিক? ক i ও ii খ i ও iii  ii ও iii ঘ i, ii ও iii নবম দশম শ্রেণির রসায়ন প্রশ্ন ৪৯. রাসায়নিক সার উদ্ভিদের পুষ্টি কোথায় প্রদান করে? (জ্ঞান)   ক বাতাসে খ পাতায়  মাটিতে ঘ পানিতে ৫০. আকরিক থেকে কী আহরিত হয়? (জ্ঞান)    ধাতব পদার্থ খ অধাতব

(এসএসসি) নবম-দশম রসায়ন ১ম অধ্যায় MCQ বহুনির্বাচনী SSC Chemistry Chapter 1 Read More »

এইচএসসি পরীক্ষা ২০২১ রসায়ন দ্বিতীয় পত্র প্রশ্ন সমাধান সকল বোর্ড

  ২০২১ সালের সকল এইচএসসি পরীক্ষার্থী শিক্ষার্থী বন্ধুদের আজকের পোস্টে পোস্টে স্বাগতম। আজকে আমরা দেখে নেবো এইচএসসি পরীক্ষা ২০২১ এর রসায়ন দ্বিতীয় পত্র বহুনির্বাচনি প্রশ্নের সমাধান। এখানে সকল বোর্ডের প্রশ্নের সমাধান দেওয়া হবে। পর্যায়ক্রমে আমাদের হাতে যে কয়টি প্রশ্ন এসেছে সেই কয়টি উত্তর ধারাবাহিকভাবে আমরা দিতে থাকব। তোমাদের নিজেদের কাঙ্খিত বোর্ডের নির্দিষ্ট সেটের সমাধান পেতে নিচে চোখ রাখ। তোমাদের কাঙ্ক্ষিত বোর্ডের সমাধানটি দ্রুত দেখতে টেবিল অফ কন্টাক্ট থেকে তোমাদের নিজেদের বোর্ড টি সিলেক্ট করে নাও। {tocify} $title={Table of Contents} এইচএসসি ২০২১ রসায়ন দ্বিতীয় পত্র ঢাকা বোর্ড ঢাকা বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষার্থী শিক্ষার্থী বন্ধুদের রসায়ন দ্বিতীয় পত্রের বহুনির্বাচনি বা mcq প্রশ্নের সমাধান নিয়ে হাজির হলাম। এখানে একটি মাত্র সেটের সমাধান দেওয়া হবে তোমরা যদি অন্য সেটের উত্তর করে থাকো তবে তোমাদের প্রশ্নগুলো দেখে মিলিয়ে নেবে। $ads={1} সেট – খ ১। ঘ, ২। ক, ৩। ঘ, ৪। গ, ৫। খ, ৬। খ, ৭। গ, ৮। খ, ৯। খ, ১০। গ, ১১। ক, ১২। গ, ১৩। ঘ, ১৪। ক, ১৫। ঘ, ১৬। খ, ১৭। খ, ১৮। খ, ১৯। খ, ২০। খ, ২১। গ, ২২। গ, ২৩। খ, ২৪। ক, ২৫। ক এইচএসসি ২০২১ রসায়ন দ্বিতীয় পত্র রাজশাহী বোর্ড রাজশাহী বোর্ডের এসএসসি পরীক্ষার্থী শিক্ষার্থী বন্ধুদের আজকের পোষ্টে স্বাগতম। তোমরা এখানে রসায়ন দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষার বহুনির্বাচনি বা mcq অন্স্বের উত্তর দেখতে পাবে। এখানে একটি মাত্র সেটের সমাধান দেওয়া হবে। তোমরা তোমাদের সাথে প্রশ্নটিই দেখে উত্তরটি দেখে মিলিয়ে নেবে। আর যদি কোন আমাদের উত্তরে ভুল হয়ে থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবে আমরা সেই উত্তরটি ঠিক করে দেব। $ads={1} সেট-ক ১। গ, ২। খ, ৩। ঘ, ৪। গ, ৫। ক, ৬। খ, ৭। গ, ৮। খ, ৯। ক, ১০। ঘ, ১১। খ, ১২। ক, ১৩। ক, ১৪। খ, ১৫। গ, ১৬। গ, ১৭। ক, ১৮। ঘ, ১৯। ঘ, ২০। ক, ২১। ক, ২২। ঘ, ২৩। খ, ২৪। ঘ, ২৫। ক এইচএসসি ২০২১ রসায়ন দ্বিতীয় পত্র যশোর বোর্ড প্রিয় যশোর বোর্ডের শিক্ষার্থী বন্ধুরা তোমরা যারা এবার এইচএসসি পরীক্ষা 2021 দিচ্ছে তাদের আজকে রসায়ন দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজকের এই দিনে দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষার বহুনির্বাচনী এমসিকিউ সমাধান নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি। আমরা এইচএসসি পরীক্ষার সকল প্রশ্নের সমাধান দিয়ে থাকি। আজকে আমরা সকল বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা ২০২১ এর দ্বিতীয় পত্র সমাধান দিবো। এখন তোমরা তোমাদের যশোর বোর্ডের রসায়ন দ্বিতীয় পত্র সমাধান টি দেখতে পাবে। এখানে একটি সেটের সমাধান দেওয়া আছে তোমরা তোমাদের কাঙ্ক্ষিত সেটির উত্তর এই সেটের সাথে মিলিয়ে নেবে।। $ads={1} সেট-খ ১। ক, ২। খ, ৩। খ, ৪। ঘ, ৫। গ, ৬। ক, ৭। ক, ৮। গ, ৯। ক, ১০। ক, ১১। গ, ১২। খ, ১৩। , ১৪। ক, ১৫। , ১৬। ঘ, ১৭। ঘ, ১৮। ক, ১৯। , ২০। গ, ২১। ঘ, ২২। , ২৩। গ, ২৪। খ, ২৫। ক এইচএসসি ২০২১ রসায়ন দ্বিতীয় পত্র দিনাজপুর বোর্ড আজ 12-12-2021 অনুষ্ঠিত হয়ে গেল তোমাদের এইচএসসি পরীক্ষা ২০২১ এর রসায়ন দ্বিতীয় পত্র। আজকের এই রসায়ন দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষার বহুনির্বাচনী অংশের উত্তর নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি। তোমরা দিনাজপুরের শিক্ষার্থী, দিনাজপুর বোর্ডের রসায়ন দ্বিতীয় পত্র প্রশ্ন গুলো সমাধান পেতে তোমরা এখানে এসেছে। তোমাদের দিনাজপুর বোর্ডের রসায়ন দ্বিতীয় পত্রের বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তর আমরা নিচে দিব, সেখান থেকে তোমাদের সাথে মিলিয়ে দেখে নেবে। এখানে একটি মাত্র সেটের উত্তর দেওয়া হবে তোমাদের সাথে না মিললে তোমরা প্রশ্ন গুলো দেখ এবং উত্তর গুলো দেখে তোমাদের নিজেদের সাথে মিলিয়ে নেবে। $ads={1} সেট-ঘ ১। ঘ, ২। গ, ৩। গ, ৪। গ, ৫। ঘ, ৬। খ, ৭। ক, ৮। খ, ৯। ঘ, ১০। ঘ, ১১। গ, ১২। ঘ, ১৩।খ , ১৪। খ, ১৫।ঘ , ১৬। খ, ১৭। ক, ১৮। গ, ১৯। ক, ২০। খ, ২১। খ, ২২।খ , ২৩। ক, ২৪। গ, ২৫। খ এইচএসসি ২০২১ রসায়ন দ্বিতীয় পত্র কুমিল্লা বোর্ড কুমিল্লা বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষার্থী শিক্ষার্থী বন্ধুরা তোমরা তোমাদের রসায়ন দ্বিতীয় পত্রের বহুনির্বাচনি mcq প্রশ্নের সমাধান খুঁজতে এখানে এসেছে।  আমরা তোমাদের এইচএসসি পরীক্ষা ২০২১ এর রসায়ন দ্বিতীয় পত্র কুমিল্লা বোর্ড একটি সেটের বহুনির্বাচনী অংশ উত্তরটি দিবো। তোমরা মিলিয়ে তোমাদের নিজেদের সেটি ঠিক করে নিবে। এসএসসি পরীক্ষার্থী ২০২১ শিক্ষার্থী বন্ধুরা তোমাদের কুমিল্লা বোর্ডের রসায়ন দ্বিতীয় পত্র উত্তরটি দেখে নাও। $ads={1} সেট-ক ১। ক, ২। খ, ৩। ঘ, ৪। গ, ৫। ঘ, ৬। খ, ৭। ক, ৮। গ, ৯। ঘ, ১০। ক, ১১। খ, ১২। খ, ১৩।গ , ১৪। খ, ১৫।গ , ১৬। গ, ১৭। খ, ১৮। ক, ১৯। ঘ, ২০। ঘ, ২১। গ, ২২।গ , ২৩। খ, ২৪। খ, ২৫। খ

এইচএসসি পরীক্ষা ২০২১ রসায়ন দ্বিতীয় পত্র প্রশ্ন সমাধান সকল বোর্ড Read More »

সকল বোর্ড এসএসসি ২০২১ রসায়ন বিজ্ঞান বহুনির্বাচনী ও সৃজনশীল প্রশ্ন ও সমাধান।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর ২০২১ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য ৩টি বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিজ্ঞান বিভাগের তিনটি বিষয়ের মধ্যে একটি হচ্ছে রসায়ন বিজ্ঞান। আজকের পোস্টে এসএসসি ২০২১ রসায়ন বিজ্ঞান প্রশ্ন ও সমাধান দেওয়া হবে। {tocify} $title={Table of Contents} ২০২১ সালের রসায়ন পরীক্ষাটি অনুুষ্ঠিত হচ্ছে ১৬ নভেম্বর ২০২১ তারিখে। এই রসায়ন পরীক্ষাটি ১০টার সময় সমস্ত বাংলাদেশে একসাথে শুরু হয়েছে এবং ১১:৩০ মিনিটে শেষ হয়েছে। এই ১ ঘন্টা ৩০ মিনিটে শিক্ষার্থীদের ৮টি সৃজনশীল প্রশ্নের মধ্যে ৫টির উত্তর দিতে হয়েছে। ৫টি প্রশ্নের মোট নম্বর হচ্ছে ৫০। এবং পরবর্তিতে ২৫টি বহুনির্বাচনী প্রশ্ন দেওয়া হয়েছে যার মধ্যে উত্তর দিতে হয়েছে ১৫টির। এবং সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ২৫ মিনিট। এসএসসি ২০২১ রসায়ন বিজ্ঞান বহুনির্বাচনী ও সৃজনশীল প্রশ্ন ও সমাধান। ২০২১ সালের শিক্ষার্থীদের জন্য পরীক্ষার সময় কম দেওয়া হচ্ছে বলে একটি অভিযোগ  রয়েছে। তোমাদের এই অল্প সময়ের মধ্যে ৫টি সৃজনশীল প্রশ্ন লিখতে হচ্ছে যা তোমাদের কঠিন হয়ে যাচ্ছে। এখানে তোমরা প্রতিটা সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তরের জন্য ১৮মিনিট করে সময় পাবে। তাই তোমাদের খুব দ্রুত উত্তর লিখতে হবে। $ads={1} প্রীয় সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীবৃন্দ তেমাদের রসায়ন বিজ্ঞান একটি জটিল ও কঠিক বিষয়। তাই তোমাদের এই রসায়ন বিজ্ঞানের উত্তর খুব মনোযোগের সাথে দিতে হবে। তোমরা যারা ভালো করে প্রস্তুতি নিয়েছিলো তাদের জন্য আজকের ২০২১ সালের রাসয়ন বিজ্ঞান এসএসসি পরীক্ষা অনেক সহজ হয়ে যাবে। এসএসসি রসায়ন বিজ্ঞান বইয়ে তোমাদের মোট ১২টি অধ্যায় রয়েছে। তার মধ্যে করোনাকালীন সময়ে তোমাদের সিলেবাস কমিয়ে একটি শর্ট সিলেবাস দেওয়া হয়েছে। যেখানে ৪টি অধ্যায় ছিলো। অধ্যায়গুলো হলো ৩য় অধ্যায় – পদার্থের গঠন ৪র্থ অধ্যায় – পর্যায়সারণি  ৫ম অধ্যায়- রাসয়নিক বন্ধন ১১অধ্যায় – খনিজ সম্পদ ও জিবাশ্ব এসএসসি ২০২১ রসায়ন বিজ্ঞান বহুনির্বাচনী  আমরা সকলে জানি বর্তমানে বাংলাদেশে মাধ্যমিক পর্যায়ে মোট ৯টি বোর্ড রয়েছে। এই ৯টি বোর্ডের অধিনে এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই বোর্ড হলো। $ads={1} ঢাকা বোর্ড রাসায়ন বিজ্ঞান বহুনির্বাচনী প্রশ্ন সমাধান ২০২১ রাজশাহী বোর্ড রাসায়ন বিজ্ঞান বহুনির্বাচনী প্রশ্ন সমাধান ২০২১ সিলেট বোর্ড রাসায়ন বিজ্ঞান বহুনির্বাচনী প্রশ্ন সমাধান ২০২১ যশোর বোর্ড রাসায়ন বিজ্ঞান বহুনির্বাচনী প্রশ্ন সমাধান ২০২১ বরিশাল বোর্ড রাসায়ন বিজ্ঞান বহুনির্বাচনী প্রশ্ন সমাধান ২০২১ চট্রগ্রাম বোর্ড রাসায়ন বিজ্ঞান বহুনির্বাচনী প্রশ্ন সমাধান ২০২১ দিনাজপুর বোর্ড রাসায়ন বিজ্ঞান বহুনির্বাচনী প্রশ্ন সমাধান ২০২১ ময়মনসিংহ বোর্ড রাসায়ন বিজ্ঞান বহুনির্বাচনী প্রশ্ন সমাধান ২০২১ প্রিয় শিক্ষার্থবৃন্দ আজ তোমাদের আমরা ২০২১ সালের এসএসসি পরীক্ষার সকল বোর্ডের বহুনির্বাচনী ও সৃজনশীল প্রশ্নের ‍সমাধানগুলো লিখে দিবো। তোমরা তোমাদের নিজেদের বোর্ড অনুযায়ী উত্তরগুলো যাচাইকরে নিবে।  আমরা তোমাদের কাঙ্খিত বোর্ডের সবগুলো সেটের উত্তর দিতে পারবোনা। তবে একটির উত্তর দিলেই তোমরা তোমাদের নিজেদের সেটের উত্তরটি যাচাই করে নিতে পারবে। এসএসসি ২০২১ ঢাকা বোর্ড রসায়ন বিজ্ঞান বহুনির্বাচনী প্রশ্ন সমাধান ২০২১ এখানে তোমাদের ঢাকা বোর্ডের একটি সেটের উত্তর দেওয়া হলো। এখান থেকে তোমরা তোমাদের নিজেদের সেটের উত্তরটি যাচাই করে নিবে। উত্তর দ্রুত এখানে প্রকাশ করা হবে $ads={1} এসএসসি ২০২১ কুমিল্লা বোর্ড রসায়ন বিজ্ঞান বহুনির্বাচনী প্রশ্ন সমাধান ২০২১ এখানে তোমাদের ঢাকা বোর্ডের একটি সেটের উত্তর দেওয়া হলো। এখান থেকে তোমরা তোমাদের নিজেদের সেটের উত্তরটি যাচাই করে নিবে। উত্তর দ্রুত এখানে প্রকাশ করা হবে এসএসসি ২০২১ রাজশাহি বোর্ড রসায়ন বিজ্ঞান বহুনির্বাচনী প্রশ্ন সমাধান ২০২১ এখানে তোমাদের ঢাকা বোর্ডের একটি সেটের উত্তর দেওয়া হলো। এখান থেকে তোমরা তোমাদের নিজেদের সেটের উত্তরটি যাচাই করে নিবে। উত্তর দ্রুত এখানে প্রকাশ করা হবে এসএসসি ২০২১ যশোর বোর্ড রসায়ন বিজ্ঞান বহুনির্বাচনী প্রশ্ন সমাধান ২০২১ এখানে তোমাদের ঢাকা বোর্ডের একটি সেটের উত্তর দেওয়া হলো। এখান থেকে তোমরা তোমাদের নিজেদের সেটের উত্তরটি যাচাই করে নিবে। উত্তর দ্রুত এখানে প্রকাশ করা হবে এসএসসি ২০২১ সিলেট বোর্ড রসায়ন বিজ্ঞান বহুনির্বাচনী প্রশ্ন সমাধান ২০২১ এখানে তোমাদের ঢাকা বোর্ডের একটি সেটের উত্তর দেওয়া হলো। এখান থেকে তোমরা তোমাদের নিজেদের সেটের উত্তরটি যাচাই করে নিবে। উত্তর দ্রুত এখানে প্রকাশ করা হবে এসএসসি ২০২১ চট্রগ্রাম বোর্ড রসায়ন বিজ্ঞান বহুনির্বাচনী প্রশ্ন সমাধান ২০২১ এখানে তোমাদের ঢাকা বোর্ডের একটি সেটের উত্তর দেওয়া হলো। এখান থেকে তোমরা তোমাদের নিজেদের সেটের উত্তরটি যাচাই করে নিবে। উত্তর দ্রুত এখানে প্রকাশ করা হবে এসএসসি ২০২১ ময়মনসিংহ বোর্ড রসায়ন বিজ্ঞান বহুনির্বাচনী প্রশ্ন সমাধান ২০২১ এখানে তোমাদের ঢাকা বোর্ডের একটি সেটের উত্তর দেওয়া হলো। এখান থেকে তোমরা তোমাদের নিজেদের সেটের উত্তরটি যাচাই করে নিবে। উত্তর দ্রুত এখানে প্রকাশ করা হবে এসএসসি ২০২১ বরিশাল বোর্ড রসায়ন বিজ্ঞান বহুনির্বাচনী প্রশ্ন সমাধান ২০২১ এখানে তোমাদের ঢাকা বোর্ডের একটি সেটের উত্তর দেওয়া হলো। এখান থেকে তোমরা তোমাদের নিজেদের সেটের উত্তরটি যাচাই করে নিবে। উত্তর দ্রুত এখানে প্রকাশ করা হবে এসএসসি ২০২১ দিনাজপুর বোর্ড রসায়ন বিজ্ঞান বহুনির্বাচনী প্রশ্ন সমাধান ২০২১ এখানে তোমাদের ঢাকা বোর্ডের একটি সেটের উত্তর দেওয়া হলো। এখান থেকে তোমরা তোমাদের নিজেদের সেটের উত্তরটি যাচাই করে নিবে। উত্তর দ্রুত এখানে প্রকাশ করা হবে

সকল বোর্ড এসএসসি ২০২১ রসায়ন বিজ্ঞান বহুনির্বাচনী ও সৃজনশীল প্রশ্ন ও সমাধান। Read More »

Scroll to Top