রসায়ন

জিংক ধাতুর উপস্থিতি পরীক্ষা

 জিংক ধাতুর উপস্থিতি পরীক্ষা  প্রশ্নঃ কোনো পদার্থে জিংক ধাতু আছে কিভাবে বুঝবে? অথবা, জিংক ধাতুর উপস্থিতি পরীক্ষা করবে কিভাবে? জিংক কে নাইট্রিক এসিডের সাথে বিক্রিয়া করালে তা জিংক নাইট্রেট লবণ তৈরি করে। এর সাথে সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড যোগ করলে তা থেকে সাদা বর্ণের জিংক হাইড্রোক্সাইড অধঃক্ষিপ্ত হয়।  Zn + HNO₃ → Zn(NO₃)₂ +H₂ Zn(NO₃)₂ +NaOH →  Zn(OH)₂ ↓ +2NaNO₃ উক্ত দ্রবণে অতিরিক্ত সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড যোগ করলে জিংক হাইড্রোক্সাইডের অধঃক্ষেপ দ্রবীভূত হয়। Zn(OH)₂ + 2NaOH →  Na₂ZnO₂ + 2H₂O সুতরাং ধাতুটি হল জিংক(Zn) 

জিংক ধাতুর উপস্থিতি পরীক্ষা Read More »

ধাতব হাইড্রোক্সাইডের অধঃক্ষেপের বর্ণ

ধাতব হাইড্রোক্সাইডের অধঃক্ষেপের বর্ণ ধাতব লবণ সমূহ ক্ষারের সাথে বিক্রিয়া করে ধাতব হাইড্রোক্সাইড উৎপন্ন করে। কিছু ধাতব লবণ রয়েছে যারা নির্দিষ্ট বর্ণ প্রদর্শন করে তাদের উপস্থিতি প্রমাণ করে। নিচে কিছু পরিচিত ধাতব হাইড্রোক্সাইডের অধঃক্ষেপের বর্ণ কিরুপ তা দেওয়া হলো।  ধাতুর লবণ  ঐ ধাতুর হাইড্রোক্সাইডের বর্ণ  Zn(NO₃)₂  Zn(OH)₂ (সাদা)   Al(NO₃)₃  Al(OH)₃ (সাদা)   Fe(NO₃)₂  Fe(OH)₂ (সবুজ)   Fe(NO₃)₃  Fe(OH)₃ (লালচে বাদামি)   Cu(NO₃)₂  Cu(OH)₂ (হালকা নীল) প্রশ্ন: জিংক হাইড্রোক্সাইডের Zn(OH)₂  বর্ণ কী? উত্তর: সাদা প্রশ্ন: অ্যলুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইডের Al(OH)₃  বর্ণ কী? উত্তর: সাদা প্রশ্ন: ফেরাস হাইড্রোক্সাইডের Fe(OH)₂  বর্ণ কী? উত্তর: সবুজ প্রশ্ন: ফেরিক হাইড্রোক্সাইডের Fe(OH)₃  বর্ণ কী? উত্তর: লালচে বাদামী প্রশ্ন: কপার হাইড্রোক্সাইডের Cu(OH)₂  বর্ণ কী? উত্তর: হালকা নীল পোস্টটি যে সম্পর্কে ধাতব জিংক হাইড্রোক্সাইডের, অ্যলুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইডের, ফেরাস হাইড্রোক্সাইডের, ফেরিক হাইড্রোক্সাইডের, কপার হাইড্রোক্সাইডের, অধঃক্ষেপের বর্ণ কী?

ধাতব হাইড্রোক্সাইডের অধঃক্ষেপের বর্ণ Read More »

লঘু এসিড ও মৃদু এসিডের মধ্যে পার্থক্য কী?

লঘু এসিড ও মৃদু এসিডের মধ্যে পার্থক্য কী? আমরা অনেকেই লঘু এসিড ও মৃদু এসিড একই মনে করে থাকি। কিন্তু লঘু এসিড ও মৃদু এসিড এক কথা নয়। তাই এর পার্থক্য জানতে হবে। নিচে লঘু এসিড ও মৃদু এসিডের মধ্যে পার্থক্য নিয়ে আলোচনা করা হলো। প্রশ্নঃ লঘু এসিড ও মৃদু এসিডের মধ্যে পার্থক্য কী? সমাধানঃ  লঘু এসিড হল এমন এসিড যার জলীয় দ্রবণে এসিডের পরিমাণ কম। অন্যদিকে মুদু  এসিডে বা দুর্বল এসিড হল এমন  এসিড যেটি পানিতে কম পরিমাণ H⁺ আয়ন সরবরাহ করে। আরো পড়ুনঃ এসিড চেনার সহজ উপায়। দুর্বল এসিড ও শক্তিশালী এসিড চেনার সহজ উপায়।

লঘু এসিড ও মৃদু এসিডের মধ্যে পার্থক্য কী? Read More »

এসিড কাকে বলে? এসিড চেনার সহজ উপায় কী? এসিড কোনগুলো?

এসিড কাকে বলে? এসিড চেনার সহজ উপায় কী? এসিড কোনগুলো? আমাদের সামনে অনেকগুলো যৌগের সংকেত লিখে দিলে তার মেধ্যে থেকে যদি এসিডগুলোকে বেছে নিতে বলা হয় তবে অনেকেই দ্বিধা দ্বন্দে পড়ে যায়। তাই সংকেত দেখে এডিস চিনতে পারা খুবই জরুরি। এখানে এসিড কাকে বলে, এসিড চেনার সহজ উপায় বা কোনগুলো এসিড তা নিয়ে আলোচনা করা হবে। এসিড চেনার উপায়ঃ i) এসিড যৌগের প্রথমে অবশ্যই H পরমাণু থাকবে অর্থাৎ এসিডে প্রতিস্থাপনীয় H  থাকবে। যেমনঃ         HCl        H₂SO₄         ↑            ↑         H━━⤴ ii) এসিড জলীয় দ্রবণে অবশ্যই প্রোটন (H⁺) উৎপন্ন করে বা দান করে। যেমনঃ HCl(aq) → H⁺ + Cl⁻ iii) এসিড নীল লিটমাসকে লাল করে। iv) এসিডের pᵸ এর মান 7  এর কম হবে।  v) এটি টক স্বাদ যুক্ত। vi)  এসিড, ক্ষারের সাথে বিক্রিয়া করে লবণ ও পানি উৎপন্ন করে। যেমনঃ HCl +NaOH → NaCl + H₂O উপরের আলোচনা থেকে খুব সহজেই “এসিড কাকে বলে?” এর উত্তরটি দেওয়া যায়। প্রশ্নঃ এসিড কাকে বলে? উত্তরঃ যে সকল পদার্থ জলীয় দ্রবণে হাইড্রোজেন আয়ন (H⁺) দান করে তাদের কে এসিড বলে।  আরো দেখুনঃ এসিডের  একটি বিশাল তালিকা দুর্বল এসিড ও শক্তিশালী এসিড চেনার সহজ উপায়। tag এসিড কাকে বলে? অ্যাসিড কাকে বলে? এসিড চেনার সহজ উপায় কী? এসিড কোনগুলো? এসিড কী অম্ল কাকে বলে?

এসিড কাকে বলে? এসিড চেনার সহজ উপায় কী? এসিড কোনগুলো? Read More »

তীব্র ক্ষারক এবং দুর্বল ক্ষারক চেনার উপায়।

  তীব্র ক্ষারক এবং দুর্বল ক্ষারক চেনার উপায়। ক্ষারক রসায়ন বিজ্ঞানের মূল বিষয়গুলোর একটি। তাই তীব্র ক্ষারক ও দুর্বল ক্ষারক চেনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই দুই ধরনের ক্ষারক দুই ধরনের বিক্রিয়া দেয়। তিনটা নিয়ম বা বিষয়ের মাধ্যমে আমার খুব সহজে তীব্র ও দুর্বল ক্ষারক চিনবো। যথা:-         আকার অনুয়ায়ী         বিয়োজন অনুযায়ী         বিয়োজন ধ্রুবকের (kь) অনুযায়ী তীব্র ক্ষারক এবং দুর্বল ক্ষারক চেনার উপাগুলো: i) ধাতুর আকার যত বড় হবে উক্ত ধাতু দ্বারা গঠিত ক্ষারক তত তীব্র হবে। যেমনঃ KOH ও CsOH এর মধ্যে CsOH তীব্র ক্ষারক । কারণ K ধাতুর চেয়ে  Cs (সিজিয়াম) ধাতুর আকার বড়।         এখানে K এর পারমাণবিক সংখ্যা = 19         এবং Cs এর পারমাণবিক সংখ্যা = 55 নিচের ক্ষারকগুলোর তীব্রতা লক্ষ্য করি:- LiOH দুর্বল ক্ষারক NaOH  শক্তিশালী ক্ষারক KOH  তীব্র শক্তিশালী ক্ষারক CsOH  সবচেয়ে তীব্র শক্তিশালী ক্ষারক মনে রাখিঃ যে ধাতুর ইলেকট্রন বিন্যাসে কক্ষপথের সংখ্যা যত বেশি হবে সে ধাতুর আকার তত বড়ে হবে। যেমনঃ     Li(3) → 1s², 2s¹ (কক্ষপথ ২টি)         Na(11) → 1s², 2s², 2p⁶, 3s¹ (কক্ষপথ ৩টি) সুতরাং Li অপেক্ষা Na এর আকার বড় হবে। ii) তীব্র ক্ষারক পানিতে বা জলীয় দ্রবনে সম্পূর্ণরুপে বিয়োজত  হয়ে OH⁻ আয়ন উৎপন্ন করে। অপরপক্ষে দুর্বল ক্ষারক জলীয় দ্রবণে আংশিক বিয়োজিত হয়ে OH⁻ আয়ন উৎপন্ন করে। যেমনঃ NaOH একটি তীব্র ক্ষারক         NaOH (জলীয়) → Na⁺ + OH⁻ (100% বিয়োজিত হয়েছে) অপরপক্ষে LiOH  একটি দুর্বল ক্ষারক         LiOH (জলীয়) → Li⁺ + OH⁻ (আংশিক বিয়োজিত হয়েছে) iii) যে ক্ষারকের বিয়োজন ধ্রুবকের (kь) মান যত বেশি হবে সে ক্ষারক তত বেশি তীব্র হবে। এবং (kь) এর মান যত কত হবে সে ক্ষারক তত দুর্বল হবে। আরো পড়ুন ঃ ক্ষারক চেনার সহজ উপায় দুর্বল এসিড ও শক্তিশালী এসিড চেনার সহজ উপায়।  tag: তীব্র ক্ষারক এবং দুর্বল ক্ষারক চেনার উপায়। অম্ল ও ক্ষার কাকে বলে, তীব্র ক্ষারের নাম, এসিড ও ক্ষার চেনার উপায়, এসিড ও ক্ষারের বৈশিষ্ট্য, ক্ষারের উদাহরণ, ক্ষারের স্বাদ কেমন।

তীব্র ক্ষারক এবং দুর্বল ক্ষারক চেনার উপায়। Read More »

টেকনিক্যাল নবম শ্রেণি রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট ২ technical class 9 chemistry assignment 2

টেকনিক্যাল নবম শ্রেণি রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট ২ technical class 9 chemistry assignment শিরোনামঃ ২নং রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট আরো পড়ুনঃ ৩য় সপ্তাহের (৯ম) নবম শ্রেণির কৃষি শিক্ষা এসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১।  নবম শ্রেণির জীববিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২য় সপ্তাহ ২০২১ নবম (৯ম) শ্রেণীর অ্যাসাইনমেন্ট বাংলা ১ম সপ্তাহ ২০২১ প্রশ্ন ও সমাধান নবম  শ্রেণীর বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অ্যাসাইনমেন্ট  ১ম সপ্তাহ ২০২১ প্রশ্ন ও সমাধান ৬ষ্ঠ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট ইংরেজি উওর ২য় সপ্তাহ ২০২১ ৯ম শ্রেণির ফিন্যন্স ও ব্যাংকিং অ্যাসাইনমেন্ট ২য় সপ্তাহ ২০২১ টেকনিকাল নবম শ্রেণি রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্নগুলো দেখুন রসায়ন শিক্ষক তোমাকে 200ml আয়তনিক ফ্লাক্সে 0.5M সোডিয়াম কার্বনেট দ্রবণ তৈরি করতে বললেন। এ তথ্যের আলোকে নিম্নের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও। ১) মোল কাকে বলে? ২) দ্রবণটি তৈরি করতে কী কী যন্ত্রপাতির প্রয়োজন। ৩) প্রদত্ত যৌগটির শতকরা সংযুক্তি নির্ণয় কর। ৪) দ্রবণটি তুমি কিভাবে তৈরী করবে তার ধারাবাহিক পদ্ধতি বর্ণনা কর। অ্যাসাইনমেন্ট শুরু ১নং প্রশ্নের উত্তর মোলঃ রাসায়নিক পদার্থের (পরমাণুর ক্ষেত্রে) পারমাণবিক ভর অথবা (অণুর ক্ষেত্রে) আণবিক ভরকে গ্রাম এককে প্রকাশ করলে যে পরিমাণ পাওয়া যায় তাকে এঁ পদার্থের এক মোল বলা হয়। ২নং প্রশ্নের উত্তর দ্রবণটি তৈরি করতে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতিঃ ২০০মিলিলিটার আয়তনিক ফ্লাক্স, ফানেল, ওজন, বোতল, রাসায়নিক নিক্তি, ওয়াশ বোতল। ৩নং প্রশ্নের উত্তর প্রদত্ত যৌগটি হলো সোডিয়াম কার্বনেট Na₂(CO₃) নিচে সোডিয়াম কার্বনেটের শতকরা সংযুক্তি বের করে দেখানো হলো। সোডিয়াম কার্বনেট Na₂(CO₃) এর আনবিক ভর = 23×2+12×1+16×3         = 46+12+48         = 106 Na এর শতকরা সংযুক্তি = (23×2×100) ÷ 106         = 43.39% C এর শতকরা সংযুক্তি = (12×1×100) ÷ 106         = 11.32% O এর শতকরা সংযুক্তি = (16×3×100) ÷ 106         = 45.28% ৪ নং প্রশ্নের উত্তর 200 মিলি আয়তনিক ফ্লাক্সে 0.5 মোলার সোডিয়াম কার্বনেট দ্রবণ প্রস্তুতি। মূলনীতি: সোডিয়াম কার্বনেট Na₂(CO₃) একটি প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ। কারণ সোডিয়াম কার্বনেটকে বিশুদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়, শুষ্ক অবস্থায় পাওয়া যায়, রাসায়নিক নিস্তিতে সরাসরি ওজন করা যায়, সোডিয়াম কার্বনেট দ্রবণের ঘনমাত্রা তৈরি করে থাকলে ঐ ঘনমাত্রা দীর্ঘদিন কোনো পরিবর্তন হয় না। একটি 200 মিলি আয়তনিক ফ্লাক্সে 0.5 মোলার সোডিয়াম কার্বনেট দ্রবণ তৈরি করার জন্য নিচের হিসাৰ প্রয়োজন। এখানে, V = 200 মিলি , S= 0.5 মোলার, M=  23×2+12×1+16×3 =106 W =? আমরা  জানি, W = SVM/1000             = (0.5×200×106)/1000      ∴W = 10.6 গ্রাম একটি আয়তনিক ফ্লাক্সে  10.6 গ্রাম সোডিয়াম কার্বনেট মেপে নিয়ে তার মধ্যে পানি যোগ করে দ্রবণের আয়তন 200  মিলিলিটার করলে 0.5 মোলার সোডিয়াম কার্বনেট ভ্রবণ প্রস্তুত হয়ে হাবে। কিন্তু এই নির্দিষ্ট্য ঘনমাত্রার (মোলারিটির) দ্রবণ তৈরি করা অত্যন্ত কষ্টসাধ্য। কারণ সঠিকভাবে 10.6 গ্রাম সোডিয়াম কার্বনেট মেপে নেওয়া অত্যন্ত কঠিন। অতএব, 0.5  মোলার ঘনমাত্রার কাছাকাছি কোনো ঘনমাত্রার দ্রবণ তৈরি করা হয়। দ্রবণটি তৈরি করতে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতিঃ  ২০০মিলিলিটার আয়তনিক ফ্লাক্স, ফানেল, ওজন, বোতল, রাসায়নিক নিক্তি, ওয়াশ বোতল। কার্যপদ্ধতিঃ  ১) একটি পরিষ্কার ২০০ মিলি আয়তনিক ফ্লাক্সের মুখে একটি পরিষ্কার ফানেল রাখা হলো। ২) রাসায়নিক নিক্তির সাহায্যে ১টি শুষ্ক ওজন বোতলের ওজন নেওয়া হলো। ৩) এবার ওজন বোতলে সোডিয়াম কার্বনেট এমনভাবে দেওয়া হলো যেন সোডিয়াম কার্বনেটসহ ওজন বোতলের ওজন 10.6 গ্রাম বেশি হয়। ৪)  ওজন বোতলের সোডিয়াম কার্বনেট ফানেলের মধ্য দিয়ে আয়তনিক  ফ্লাক্সে ঢালা হলো । ৫) ওয়াশ বোতল থেকে পাতিত পানি ফানেলের মাধ্যমে আয়তনিক  ফ্লাক্সে আস্তে আন্তে যোগ করা হলো। অর্ধেক পানি ঢালার পর আয়তনিক ফ্লাক্ষের মুখের ছিপি আটকিন়ে আয়তনিক  ফ্লাক্স ঝাঁকিয়ে সোডিয়াম কার্বনেটকে সম্পূর্ণভাবে ভ্রবীভূত করা হলো। এরপর আরো পানি যোগ করে আয়তনিক ফ্লাস্কের 200. দাগ পর্যন্ত পানি দ্বারা পূর্ণ করা হলো। সতর্কতাঃ ১)  শুক্ষ ও বিশুদ্ধ সোডিয়াম কার্বনেট নেওয়া । ২) শুষ্ক ওজন বোতল নেওয়া । ৩) বিশুদ্ধ পানি অর্থাৎ পাতিত পানি আয়তনিক ফ্লাস্কে যোগ করা। যে কোনো অ্যাসাইনমেন্টের জন্য নিচে কমেন্ট করুন।

টেকনিক্যাল নবম শ্রেণি রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট ২ technical class 9 chemistry assignment 2 Read More »

লবণ চেনার সহজ উপায় Easy way to recognize salt

লবণ চেনার সহজ উপায় রসায়ন অধ্যায়নের জন্য আমাদের বিভিন্ন ধরনের লবণ নিয়ে পড়ালেখা করা লাগে। এই লবণ গুলোকে চিনতে অনেকের সমস্যার সৃষ্টি হয়। আজ আমরা এই লবণ চিনবো সহজ উপায়ে। আশা করা যায় এই অনুচ্ছেদটি পড়ার পর আমাদের লবণ চিনতে আর সমস্যা হবেনা।  (H⁺) বাদে যে কোনো ধনাত্নক আয়ন বা মূলক + (OH⁻) বাদে যে কোনো ঋণাত্মক আয়ন বা মূলক = লবণ । যেমনঃ     Na⁺ + Cl⁻ = NaCl     Na⁺ + F⁻ = NaF     NH₄⁺ + Cl⁻ = NH₄Cl     K⁺ + NO₃⁻ = KNO₃    Na⁺ + CH₃COO⁻ = CH₃COONa আসুন দেখে নেওয়া যাক লবণ গঠনকারী কিছু ধনাত্বক আয়ন(ক্যাটায়ন) এবং ঋণাত্বক আয়ন (অ্যানায়ন) ক্যাটায়ন অ্যানায়ন  C₅H₅NH⁺  CO₃²⁻  Fe²⁺ /Fe³⁺  Cl⁻  Ca²⁺  NO₂⁻  NH₄⁺  NO₃⁻  Mg²⁺  F⁻  NR₄⁺  C≡H⁻  Na⁺  PO₄³⁻  K⁺  SO₄²⁻  Cr³⁺  (CH₂COO⁻)₂ লবণ চেনার সহজ উপায় Easy way to recognize salt খনিজ লবণের নাম অম্লীয় লবণ কাকে বলে। লবণ কাকে বলে।

লবণ চেনার সহজ উপায় Easy way to recognize salt Read More »

Scroll to Top