সপ্তম শ্রেণি

সপ্তম শ্রেণির ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ২০২২

সপ্তম শ্রেণির ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ২০২২

সপ্তম শ্রেণির ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ২০২২ পোস্টে তোমাদের সকলকে অভিনন্দন। আজকে তোমাদের জন্য প্রকাশ করা হলো ৭ম শ্রেণীর চতুর্থ সপ্তাহের বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ এর নমুনা উত্তর। সপ্তম শ্রেণির ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় প্রিয় সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী বন্ধুরা তোমরা নিশ্চয়ই আজকের এই ৪র্থ সপ্তাহের বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অ্যাসাইনমেন্টটি খুঁজছিলে। তাহলে তোমরা ঠিক জায়গায় এসেছো। এখানে তোমাদের বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় চতুর্থ সপ্তাহের যে নমুনা উত্তর দেয়া হবে তা সম্পূর্ণ নির্ভুল উত্তর। তোমরা এই উত্তরটি কে কিছুটা কাস্টমাইজ করে নিজের মতো করে লিখতে পারো। বা ও বি অ্যাসাইনমেন্ট ৪র্থ সপ্তাহ প্রত্যাশী শিক্ষার্থী বন্ধুরা তোমরা যদি প্রশ্নগুলো না পড়ে থাকো তাহলে নিচে দেওয়া প্রশ্নের ছবি থেকে প্রশ্নটিই ভালো করে পড়ে নাও। এবং বুঝে নিও যে আমাদের দেওয়া উত্তরটি প্রশ্নের সাথে সামঞ্জস্য রয়েছে কিনা। তোমরা অনেক জায়গায় উত্তর দেখো যা তোমাদের প্রশ্নের সাথে মিল থাকেনা অথবা মিল থাকলেও আংশিক মিল থাকে। আমরা কখনোই তোমাদের এরকম উত্তর দিই না। প্রশ্নের সাথে উত্তরের মিল আছে কিনা দেখার জন্য তোমাদের অবশ্যই প্রশ্ন গুলো ভালো করে পড়ে নেয়া উচিত। তারপর লেখা শুরু করা উচিত। তাই চলো সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা আগে ৪র্থ সপ্তাহের বা ও বি অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ এর প্রশ্ন গুলো দেখে নিই। সপ্তম শ্রেণির ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ২০২২ প্রশ্ন উপরের প্রশ্নটিই দেখে তোমরা নিশ্চয়ই বুঝতে পারছ তোমাদের তিনটা প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। এবং রুব্রিক দেখে বুঝতে পারছ কোন তিনটা প্রশ্নের উত্তর দিলে তোমরা অতি উত্তম মার্চ প্রত্যাশী হবে। আমরা যে চতুর্থ সপ্তাহ বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় সপ্তম শ্রেণী অ্যাসাইনমেন্ট এর উত্তরটি প্রদান করব তা তোমাদের প্রশ্নের সাথে শতভাগ মিল রয়েছে। তাহলে আর দেরি কেন চলো আমরা চতুর্থ সপ্তাহ বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় সপ্তম শ্রেণীর অ্যাসাইনমেন্ট এর উত্তরটি দেখে নিই। সপ্তম শ্রেণির ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় উত্তর অ্যাসাইনমেন্ট শুরু অ্যাসাইনমেন্ট শেষ ৭ম শ্রেণির শিক্ষার্থী বন্ধুরা তোমাদের যদি আজকের ৪র্থ সপ্তাহের বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় এসাইনমেন্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে কমেন্ট এ একটা ধন্যবাদ দিও। আর আমাদের ইউটিউচ চ্যানেলটি সাবসক্রাইব করো। আরো পড়ুনঃ  সকল শ্রেণির সকল বিষয় একসাথে ষষ্ঠ/৬ষ্ঠ শ্রেণির ইংরেজি ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ সপ্তম/৭ম শ্রেণির ইংরেজি ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ অষ্টম/৮ম শ্রেণির ইংরেজি ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ ষষ্ঠ/৬ষ্ঠ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ সপ্তম/৭ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ অষ্টম/৮ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ নবম/৯ম শ্রেণির গণিত ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ দশম/১০ম শ্রেণির গণিত ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ নবম/৯ম শ্রেণির পদার্থবিজ্ঞান ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ দশম/১০ম শ্রেণির পদার্থবিজ্ঞান ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ নবম/৯ম শ্রেণির হিসাববিজ্ঞান ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ দশম/১০ম শ্রেণির হিসাববিজ্ঞান ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ নবম/৯ম শ্রেণির বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ দশম/১০ম শ্রেণির বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২

সপ্তম শ্রেণির ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ২০২২ Read More »

সপ্তম শ্রেণির ৪র্থ সপ্তাহের ইংরেজি অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২

সপ্তম শ্রেণির ৪র্থ সপ্তাহের ইংরেজি অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২

সপ্তম শ্রেণির ৪র্থ সপ্তাহের ইংরেজি অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২পোস্টে সকল শিক্ষার্থীদের স্বাগতম। এই পোস্টের মাধ্যমে চতুর্থ সপ্তাহের ইংরেজি অ্যাসাইনমেন্ট ৭ম শ্রেণি ২০২২ এর একটি নমুনা উত্তর পেয়ে যাবে। ইংরেজি অ্যাসাইনমেন্ট লেখার জন্য তোমরা সম্পূর্ণ পোস্টটি ভাল করে পড়বে। সপ্তম শ্রেণির ৪র্থ সপ্তাহের ইংরেজি অ্যাসাইনমেন্ট সপ্তম শ্রেণীর প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা তোমরা কি ইংরেজি বিষয় কে ভয় পাও। ভয় পাওয়ার কিছু নেই তোমরা যারা ৪র্থ সপ্তাহের ইংরেজি অ্যাসাইন্মেন্টা লিখবে তাদের জন্য আমরা খুব সহজ করে একটি নমুনা উত্তর তৈরি করে দিয়েছি। ইংরেজি ৪র্থ সপ্তাহ অ্যাসাইনমেন্ট সপ্তম শ্রেণি এর নমুনা উত্তরটি তোমাদের খুব সহজ বলে মনে হবে। ৪র্থ সপ্তাহের ইংরেজি অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্নটিই তোমরা যদি না পড়ে থাকো তবে প্রশ্নটিই আগে পড়ে নেবে যা নিচে একটি ছবির মাধ্যমে দেয়া হয়েছে। প্রশ্নটিই পড়ে তোমরা যদি বুঝতে না পারো তবে নমুনা উত্তরটি একবার দেখে নেবে। প্রশ্ন প্রশ্নটা বুঝতে পারার কথা কারণ এখানে খুব সহজ করে বলা হয়েছে। যদি তাও না বুঝতে পারো তাহলে নিচে একটি ভিডিও দেওয়া থাকবে সেই ভিডিও দেখে তোমরা বুঝে নিতে পারবে। সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী বন্ধুরা তোমরা ইংরেজি প্রশ্ন না দেখে উত্তর লেখা শুরু করো না যেন। প্রথমে তোমরা ৪র্থ সপ্তাহের ইংরেজি অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্নটিই ভাল করে পড়ে নেবেন তারপর উত্তর লেখা শুরু করবে। করব চলো সপ্তম শ্রেণীর চতুর্থ সপ্তাহের ইংরেজি প্রশ্ন টি দেখে নিই। সপ্তম শ্রেণির ৪র্থ সপ্তাহের ইংরেজি অ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্ন ২০২২ উপরের প্রশ্নগুলো দেখে তোমরা কি বুঝতে পেরেছো তোমাদের কি লিখতে হবে। আচ্ছা আমরা তোমাদের প্রশ্নটিই সারসংক্ষেপ বলে দিচ্ছি। প্রশ্ন যেটা বলতে চেয়েছে সেটা হচ্ছে তোমাদের ওর তোমার আশেপাশের অথবা পরিবারের 6 জন সদস্য সাথে তোমার সম্পর্ক তাদের কোনো বিশেষ বৈশিষ্ট্য এবং তারা তোমার কে কিভাবে সাহায্য করে সেই নিয়ে একটি টেবিলে বর্ণনা দিতে হবে। তো চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা চতুর্থ সপ্তাহের ইংরেজি অ্যাসাইনমেন্ট সপ্তম শ্রেণি দেখে নিই। সপ্তম শ্রেণির ৪র্থ সপ্তাহের ইংরেজি অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২   অ্যাসাইনমেন্ট শুরু A list of the people whom I m thankful to SL Name Relationship Quality Reasons 1 Abbas Uddin Father He is an Expert in Teaching He helps me to study and become a good man. 2 Nargis Khatun Mother She is an expert in cooking and organizing the home. Her cooking is very delicious. 3 Rasheda Sister She is a good Student She helps me in my study. 4 Abdur Razzak Teacher He is an expert in teaching. He helps me to solve math. 5 Raju Friend He is very good at play. He plays with me. 6 Sabina Begum Grandmother She is an expert in storytelling. She always tells me moral stories.   অ্যাসাইনমেন্ট শেষ উত্তরটি তোমাদের ভালো লাগলে নিচে কমেন্ট করে জানাবে। তোমরা এই সপ্তম শ্রেণির ৪র্থ সপ্তাহের ইংরেজি অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ ভিডিও আকারে দেখতে নিচে চোখ রাখো। আরো পড়ুনঃ  সকল শ্রেণির সকল বিষয় একসাথে ষষ্ঠ/৬ষ্ঠ শ্রেণির ইংরেজি ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ সপ্তম/৭ম শ্রেণির ইংরেজি ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ অষ্টম/৮ম শ্রেণির ইংরেজি ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ ষষ্ঠ/৬ষ্ঠ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ সপ্তম/৭ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ অষ্টম/৮ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ নবম/৯ম শ্রেণির গণিত ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ দশম/১০ম শ্রেণির গণিত ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ নবম/৯ম শ্রেণির পদার্থবিজ্ঞান ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ দশম/১০ম শ্রেণির পদার্থবিজ্ঞান ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ নবম/৯ম শ্রেণির হিসাববিজ্ঞান ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ দশম/১০ম শ্রেণির হিসাববিজ্ঞান ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ নবম/৯ম শ্রেণির বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ দশম/১০ম শ্রেণির বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২

সপ্তম শ্রেণির ৪র্থ সপ্তাহের ইংরেজি অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ Read More »

সপ্তম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ২০২২

সপ্তম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ২০২২

সপ্তম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ২০২২ পোষ্ট টি শুধুমাত্র সপ্তম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য। তোমরা যারা সপ্তম শ্রেণীর শিক্ষার্থী তাদের জন্য তৃতীয় সপ্তাহে বিজ্ঞান ও বাংলা দুটি অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া হয়েছে। সেই অ্যাসাইনমেন্ট দুটির মধ্যে আজকে এই পোস্টে তোমাদের তৃতীয় সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ উত্তর দেওয়া হবে। সপ্তম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট প্রিয় সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী বৃন্দ তোমরা নিশ্চয়ই মধ্যে তৃতীয় সপ্তাহের প্রশ্ন গুলো পেয়ে গেছো। তৃতীয় সপ্তাহের প্রশ্ন গুলো না পেয়ে থাকো তবে আমাদের সাইটের ডাউনলোড লিঙ্ক থেকে তোমরা সেটি ডাউনলোড করে নিতে পারো। তবে ডাউনলোড না করলেও কোন সমস্যা হবে না তার কারণ প্রত্যেক পোস্টে আমরা সেই বিষয়ের প্রশ্নগুলোর একটি ছবি দিয়ে থাকি। তাই তোমরা ছবি দেখে প্রশ্ন গুলো ভালো করে পড়ে নিও। আজ অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর তৃতীয় সপ্তাহ বিজ্ঞান সপ্তম শ্রেণি প্রদান করা হবে। সেই উত্তরটি তোমরা আগে নিজেরা ভালো করে পড়ে নিবে পড়ার পর তারপর মনে মনে ভাববে কিভাবে এই বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তরটি লিখলে অন্যদের থেকে কিছুটা হলেও আলাদা হবে। এবং ভাবার পর তোমরা নিজেদের অ্যাসাইনমেন্ট মূল খাতায় উত্তর লেখা শুরু করবে। সপ্তম শ্রেণীর বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট তৃতীয় সপ্তাহ ২০২২ তোমরা জানো আমরা যে উত্তরগুলো দিয়ে থাকি সেগুলো বাংলাদেশের সব শিক্ষার্থীরাই পেয়ে থাকে তাই তোমরা যদি একটু ভিন্ন রকম উত্তর লিখতে চাও তাহলে তোমাদের ক্রিয়েটিভিটি কিছুটা হলেও পরিবর্তন করতে হবে। আমরা তৃতীয় সপ্তাহের বিজ্ঞান সপ্তম শ্রেণি এসাইনমেন্ট এর নমুনা উত্তর প্রদান করবো তোমরা সেটাকে সামান্য কিছুটা পরিবর্তন করে নিজেদের মতো করে লিখবে। সপ্তম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান যদি তোমরা কিছুটা পরিবর্তন করে না লিখতে পারো তবে অন্তত প্রথম 2/1 লাইন একটু পরিবর্তন করে লিখবে। তাহলে মোটামুটি সমস্যা হবে না। তো চলো শিক্ষার্থী সপ্তম শ্রেণি তৃতীয় সপ্তাহের বিজ্ঞান এসাইনমেন্ট সমাধান ২০২২ এর উত্তরটা দেখে নিই। অ্যাসাইনমেন্ট শুরু অ্যাসাইনমেন্ট শেষ আরো পড়ুনঃ সকল শ্রেণির সকল অ্যাসাইনমেন্ট দেখুন ৬ষ্ঠ শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ৭ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ৮ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ৯ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ১০ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ষষ্ঠ শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ৭ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ৮ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ৯ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের ব্যসসায় ‍উদ্যোগ অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ১০ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের ব্যসসায় ‍উদ্যোগ অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ৯ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ১০ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ৯ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের ভূগোল ও পরিবেশ অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ১০ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের ভূগোল ও পরিবেশ অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২

সপ্তম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ২০২২ Read More »

৭ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২

৭ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২

৭ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ পোস্টে তোমাদের স্বাগতম। আজকে তোমাদের সপ্তম শ্রেণির বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট তৃতীয় সপ্তাহ ২০২২এর নমুনা উত্তর দেওয়া হবে। ৭ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী বন্ধুরা তোমরা যারা মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত তৃতীয় সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২এর প্রশ্ন গুলো পেয়েছ তারা নিশ্চয়ই দেখেছো যে তোমাদের তৃতীয় সপ্তাহে কয়টি অ্যাসাইনমেন্ট রয়েছে। তৃতীয় সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২তোমাদের দুটি বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্ট রয়েছে। যার মধ্যে একটি হচ্ছে বাংলা এবং অন্যটি বিজ্ঞান। আজকে তোমাদের বাংলা বিষয়ের তৃতীয় সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট টি দেওয়া হবে। তবে তোমরা মনে রেখো আমরা তোমাদের সকল অ্যাসাইনমেন্টের উত্তর প্রকাশ করব। অর্থাৎ বিজ্ঞানের উত্তর পেয়ে যাবে। শিক্ষার্থী বন্ধুরা তোমরা যারা সপ্তম শ্রেণীতে পড়ো এবং অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২তৃতীয় সপ্তাহ বাংলা খুঁজছো তাদের জন্য আজকের এই পোস্টটি দেওয়া হয়েছে। তোমরা তোমাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে এটি নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে নিতে পারো। বাংলা তৃতীয় সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২লেখার আগে তোমরা অবশ্যই এর প্রশ্ন গুলো পড়ে নেবে, প্রশ্ন না পড়ে উত্তর লেখা যেন তোমাদের একটি বদঅভ্যাসে পরিনত হয়েছে তাই তোমাদের কাছে অনুরোধ থাকবে তোমরা প্রশ্নটিই পড়ে তারপর উত্তর করা শুরু করবে। তো চলো শিক্ষার্থী তৃতীয় সপ্তাহ বাংলা এসাইনমেন্ট সপ্তম শ্রেণী এর প্রশ্ন গুলো দেখে নিই। উপরের প্রশ্ন গুলো দেখে তোমাদের কি মনে হচ্ছে তৃতীয় সপ্তাহ বাংলা এসাইনমেন্ট কি খুব কঠিন বিষয়। নিশ্চয় না তাহলে চলো আমরা এর উত্তর গুলো দেখে নিই। উত্তর লেখার আগে তোমরা যদি সম্পূর্ণ উত্তরটি একবার পড়ে নাও তাহলে তোমাদের জন্য অনেক সুবিধা হবে। তো চলো সপ্তম শ্রেণীর শিক্ষার্থী বন্ধুরা আমরা তৃতীয় সপ্তাহ বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২এর উত্তরটি দেখেনি। অ্যাসাইনমেন্ট শুরু অ্যাসাইনমেন্ট শেষ

৭ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ Read More »

সপ্তম শ্রেণির আনন্দ পাঠ চরু

চরু হাসান আজিজুল হক  গল্পটি পড়ে জানতে পারব  অবলা প্রাণীর প্রতি মানুষের নিষ্ঠুরতার পরিচয়  প্রাণীদের প্রতি মানুষের মমত্ববোধের পরিচয়  লেখক পরিচিতি নাম হাসান আজিজুল হক। জন্ম পরিচয় জন্ম তারিখ : ২রা ফেব্রæয়ারি, ১৯৩৯ খ্রিষ্টাব্দ। জন্মস্থান : যবগ্রাম, বর্ধমান, পশ্চিমবঙ্গ। কর্মজীবন/পেশা অধ্যাপনা। সাহিত্য সাধনা উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ : আত্মজা ও একটি করবী গাছ, জীবন ঘষে আগুন, নামহীন গোত্রহীন, পাতালে হাসপাতালে ইত্যাদি। শিশু-কিশোরগ্রন্থ : ফুটবল থেকে সাবধান, লালঘোড়া আমি। পুরস্কার ও সম্মাননা বাংলা একাডেমি পুরস্কার, একুশে পদকসহ বহু পুরস্কারে ভ‚ষিত হয়েছেন। বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তর ১. ঠাণ্ডা বাতাসের সঙ্গে চরু কিসের পোড়া গন্ধ পেল? ছ ক. পাতা খ. বারুদ গ. ঘাস ঘ. রক্ত ২. হরিণ ছানাটির প্রতি কিশোর বালকটির ভালোবাসার মধ্য দিয়ে গল্পের যে মূল ভাবটি ফুটে উঠেছে তা হলোÑ চ ক. মনুষ্যত্ববোধ খ. সখ্য গ. প্রতিবাদী ব্যক্তিত্ব ঘ. প্রতিবন্ধিত্বের আবেগ সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর বাড়ির জমি চাষাবাদ করার জন্য বিকাশ বাজার থেকে একজোড়া গরু কেনেন। চার বছর ধরে এ দুটি দিয়ে তিনি হাল চাষ করেন। তাঁর স্ত্রী এ দুটিকে লালী ও কালী বলে ডাকেন। লালীর পেটে বাচ্চা আসায় বিকাশ এটিকে দিয়ে হালচাষ করতে না পারায় ঈদের বাজারে বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নেন। এ সিদ্ধান্তে তাঁর স্ত্রী বাদ সাধলে তিনি ক্রুদ্ধ হন। কিছুদিন পর লালী বাচ্চা প্রসব করলে এটির আধা কেজির বেশি দুধ হচ্ছে না দেখে বিকাশ এবার বাচ্চাসহ গফুর কসাইয়ের নিকট বিক্রি করে দিল। কসাই পরিপুষ্ট গাভীটি কেটে সের দরে মাংস বিক্রি করল এবং বাচ্চাটি বড়সর হলে এটি দিয়েও ভালো ব্যবসা করবে ভাবল। কসাইয়ের প্রতিবন্ধী কন্যা পরম যতেœ এটিকে পরিপুষ্ট ও বড় করে তুলল। একদিন কসাই এটির মাংসও কেটে বিক্রির সিদ্ধান্ত নিলে তাঁর কন্যা প্রতিবাদী হয়ে উঠল এবং ইঙ্গিতে পালনের সিদ্ধান্ত জানাল। ক. ‘চরু’ গল্পে চরু নামটি মূলত কিসের? ১ খ. চরু তার আশপাশে তার মাকে দেখতে পেল না কেন? ২ গ. ‘চরু’ গল্পের মূল শিক্ষাটি উদ্দীপকের কোন চরিত্রে এবং কীভাবে ফুটে উঠেছে তা ব্যাখ্যা কর। ৩ ঘ. অবোধ প্রাণীর প্রতি ‘চরু’ গল্পের কিশোর বালক ও বিকাশের স্ত্রীর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের তুলনামূলক বিশ্লেষণ কর। ৪ ১ এর ক নং প্র. উ. ক্ষ ‘চরু’ গল্পে চরু নামটি মূলত এক হরিণ শাবকের। ১ এর খ নং প্র. উ. ক্ষ শিকারিরা গুলি করে হত্যা করেছিল বলে হরিণ শাবক চরু তার মাকে আশপাশে দেখতে পেল না।  ‘চরু’ গল্পে বনের এক ধারে আপন মনে ঘাস খাচ্ছিল চরু। হঠাৎ বিকট একটা শব্দে চমকে উঠে সে মুখ তুলে দেখল বনের একটু উঁচুতে ঝোপের পাশ দিয়ে ধোঁয়া বেরিয়ে আসছে। আশপাশে মা নেই। পরে সে বুঝতে পারল যে, লোভী মানুষের বন্দুকের গুলিতে কিছুটা দূরে তার মা মারা গেছে। যে কারণে আশপাশে সে তার মাকে দেখতে পাচ্ছিল না। ১ এর গ নং প্র. উ.  ‘চরু’ গল্পের মূল শিক্ষাÑ প্রাণীর প্রতি লোভী মানুষের হিংস্রতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদী ভ‚মিকা গ্রহণ, যা উদ্দীপকের কসাইয়ের কন্যা চরিত্রে ফুটে উঠেছে।  ‘চরু’ গল্পে আমরা দেখতে পাই, লোভী মানুষের বন্দুকের গুলিতে নিহত হয় এক মা-হরিণ। লোভী মানুষেরা নিহত হরিণ ও হরিণছানাকে নিজেদের বাড়িতে নিয়ে যায়। অতঃপর মা হরিণের মাংস বিক্রি করে দেয়। খাওয়ার উপযুক্ত হয়নি বলে হরিণছানা রক্ষা পায় এবং লোভী মানুষদের আদর-যতেœ বড় হতে থাকে। একসময় বাচ্চা হরিণটি বড় হলে তারা জবাই করে মাংস বিক্রি করতে চাইলে তাদের হিংস্রতার বিরুদ্ধে দাঁড়ায় বোবা-কালা এক কিশোর। সে হরিণটিকে মুক্ত করে দেয়।  উদ্দীপকের বিকাশ তাঁর কেনা গরু লালীকে দিয়ে চার বছর হালচাষ করেন। একসময় লালীর পেটে বাচ্চা এলে হাল চাষ করতে সমস্যা হওয়ায় বিকাশ লালীকে গফুর কসাইয়ের কাছে বিক্রি করে দেন। যদিও বিকাশের স্ত্রী এর প্রতিবাদ করেছে। কসাই গাভীটি জবাই করে সের দরে মাংস বিক্রি করল। পরবর্তীতে বাচ্চাটি বড় হলে কসাই তাকেও জবাই করতে চাইলে কসাইয়ের কন্যা প্রতিবাদী হয়ে ওঠে এবং বাচ্চাটিকে রক্ষা করে। পরিশেষে বলা যায়, গল্পের কিশোর হিংস্রতার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে হরিণের বাচ্চাটির প্রাণ বাঁচিয়েছে। অপরদিকে, উদ্দীপকের কসাইয়ের কন্যা একই উপায়ে প্রাণ বাঁচিয়েছে গরুর বাচ্চাটির। আর এদিক বিবেচনায়ই বলা যায়, ‘চরু’ গল্পের মূল শিক্ষা অর্থাৎ অবোধ প্রাণীর প্রতি মমত্ববোধের বিষয়টি উদ্দীপকের কসাইয়ের কন্যা চরিত্রে যথার্থভাবে ফুটে উঠেছে। ১ এর ঘ নং প্র. উ.  তুলনামূলক বিশ্লেষণে বলা যায়, অবোধ প্রাণীর প্রতি মমতা প্রকাশে ‘চরু’ গল্পের কিশোর বালক ও বিকাশের স্ত্রীর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যে কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে।  ‘চরু’ গল্পে লোভী মানুষেরা মা-হরিণকে গুলি করে ধরে নিয়ে গিয়ে মাংস বিক্রি করে দেয়। আর হরিণ ছানাটিকে আদর-যতেœ বড় করে তোলে। একসময় লোভী মানুষগুলো বড় হওয়া হরিণছানাটিকে জবাই করে মাংস বিক্রির সিদ্ধান্ত নেয়। এতে বাদ সাধে বোবা-কালা এক কিশোর। সে হরিণটিকে বন্দীদশা থেকে মুক্ত করে বনে ছেড়ে দেয়।  উদ্দীপকের বিকাশ বাজার থেকে একজোড়া গরু কেনেন। তার একটির নাম লালী। চার বছর হাল-চাষের পর লালীর পেটে বাচ্চা আসায় বিকাশ ঈদের বাজারে তাকে বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নেন। এ সিদ্ধান্তে তাঁর স্ত্রী বাদ সাধলে তিনি ক্রুদ্ধ হন। কিছুদিন পর লালীর বাচ্চা হলে, দুধ কম দিচ্ছে এই অজুহাতে বাচ্চাসহ লালীকে গফুর কসাইয়ের নিকট বিক্রি করে দেন। কসাই পরিপুষ্ট গাভীটি কেটে সের দরে মাংস বিক্রি করে। অর্থাৎ বিকাশের স্ত্রী লালীকে রক্ষা করতে ব্যর্থ হন।  ‘চরু’ গল্পের কিশোর বালক ও বিকাশের স্ত্রীর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যে যে বিষয়টি সুস্পষ্ট তা হলো পশুর প্রতি মমতায় উভয়ে প্রতিবাদী হয়েছে। কিন্তু সাফল্য বিবেচনায় দুজনের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যে কিছুটা ভিন্নতা পরিলক্ষিত হয়। গল্পের কিশোর হরিণছানা চরুকে প্রাণে রক্ষা করতে পারলেও বিকাশের স্ত্রী লালীকে চূড়ান্তভাবে বাঁচাতে পারেননি মানুষের খাদ্যে পরিণত হওয়া থেকে। তেরো বছর বয়সী মৌমিতা অনেক দিন থেকেই বাবার কাছে একটি টিয়া পাখির বায়না ধরেছে। বাবা নানা ব্যস্ততার কারণে এনে দিতে পারেননি। সেদিন অফিস আগেই ছুটি হয়ে গেলে বাবা টিয়া পাখি কিনে আনলেন। টিয়া পাখি পেয়ে মৌমিতা তো আনন্দে আত্মহারা। কিন্তু দুদিন পরে খাঁচাবন্দী টিয়াপাখির ছটফটানি দেখে মৌমিতা একটু দমে গেল। মৌমিতা বুঝতে পারল বনের পাখি বনেই সুন্দর। তাই কাউকে না জানিয়েই সে পাখিটাকে মুক্ত আকাশে ছেড়ে দিল। ক. ‘চ’রু গল্পটির কেন্দ্রীয় চরিত্র কি? ১ খ. চরুকে কেন গরুর দুধ দেওয়া হয়েছিল? ২ গ. ‘চরু’ গল্পের চরু এবং উদ্দীপকে টিয়া পাখির মিল কোথায়? ব্যাখ্যা করো। ৩ ঘ. একই কারণে চরু এবং টিয়া পাখিটির আনন্দময় পরিণতি ঘটে- বিশ্লেষণ করো। ৪ ২ নং প্র. উ. ক. ‘চরু’ গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র একটি হরিণ ছানা। খ. জবাই করার উপযোগী করে তুলতেই চরুকে আপাত পরিচর্যার অংশ হিসেবে দুধ দেওয়া হয়েছিল।  চরু নামের হরিণটি কিছু খেতে চাইত না। নরম কচি ঘাস, কেওড়ার পাতা এনে দেওয়া হলেও তার কিছুই ভালো লাগে না। কেননা সে মায়ের দুধ খেতে অভ্যস্ত ছিল। এভাবে চরু দিন দিন আরও দুর্বল হয়ে পড়ে। চরুর অবস্থা এমন হলো যে, সে চোখেও দেখে না, কানেও শুনতে পায় না। বাড়ির লোকেরা দেখল এরকম হলে হরিণছানার মৃত্যু

সপ্তম শ্রেণির আনন্দ পাঠ চরু Read More »

সপ্তম শ্রেণির আনন্দ পাঠ বিচার নেই

বিচার নেই আমীরুল ইসলাম  গল্পটি পড়ে জানতে পারব  ন্যায়বিচারের ধারণা  মানুষের শুভবোধের জাগরণের স্বরূপ  লেখক পরিচিতি নাম আমীরুল ইসলাম। জন্ম পরিচয় জন্ম তারিখ : ৭ই এপ্রিল, ১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দ। জন্মস্থান : ঢাকা। পিতৃ ও মাতৃ পরিচয় পিতার নাম : সাইফুর রহমান। মাতার নাম : আনজিরা খাতুন। শিক্ষাজীবন এসএসসি (১৯৭৯), ওয়েস্ট অ্যান্ড হাই স্কুল, ঢাকা। এইচএসসি (১৯৮১), ঢাকা কলেজ। স্নাতক ডিগ্রি (১৯৮৫), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। কর্মজীবন/পেশা সাংবাদিকতা। সাহিত্য সাধনা ছড়াগ্রন্থ : খামখেয়ালি (১৯৮৪), যাচ্ছেতাই (১৯৮৭), রাজাকারের ছড়া (১৯৯০), আমার ছড়া (১৯৯২), বিলাই (১৯৯৭), বীর বাঙালির ছড়া (১৯৯৭), চাঁদ উঠেছে ফুল ফুটেছে (১৯৯৭)। গল্পগ্রন্থ : আমি সাতটা (১৯৮৫), এক যে ছিল (১৯৮৬), দশ রকম দশটা (১৯৮৯), সার্কাসের বাঘ (১৯৮৯), ভ‚ত এল শহরে (১৯৯২), আমি ওয়ান আমি টু (১৯৯২), আমি একদিন পিঁপড়ে হয়ে গিয়েছিলাম (১৯৯৭), মুক্তিযুদ্ধের কিশোর গল্প (১৯৯৭)। উপন্যাস : অচিন যাদুঘর (১৯৮৫), আমাদের গোয়েন্দাগিরি (১৯৯২), রূপঝুমপুর (১৯৯২), একাত্তরের মিছিল (১৯৭১)। পুরস্কার ও সম্মাননা সিকান্দার আবু জাফর শিশুসাহিত্য পুরস্কার (১৯৮৩), অগ্রণী ব্যাংক শিশুসাহিত্য পুরস্কার (১৯৮৪, ১৯৯৪, ১৯৯৫), বাংলা একাডেমি পুরস্কার ২০০৭)।     বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তর ১. কাজি বালকটিকে বধ করার জন্য রায় দিয়েছিলেন কারণÑ র. বাদশাহর জীবনের চেয়ে বালকের জীবন মূল্যবান রর. বালকের জীবনের চেয়ে বাদশাহর জীবন মূল্যবান ররর. কাজি সাহেব বাদশাহর কৃপাপ্রার্থী হতে চেয়েছিলেন নিচের কোনটি সঠিক? জ ক. র ও রর খ. র ও ররর গ. রর ও ররর ঘ. ররর ২. ন্যায়নীতিবর্জিত ও বিবেকহীন পাষণ্ড মানুষ নিজ স্বার্থে সবকিছু বিসর্জন দিতে পারে। তারা ক্ষমতাবান লোককে তোয়াজ করে এবং দুর্বলকে অত্যাচার করে। তোমার পঠিত ‘বিচার নেই’ গল্পে নিচের কোন চরিত্রের মধ্য দিয়ে উদ্ধৃতাংশের বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠেছে? ছ ক. বাদশাহ খ. কাজি গ. বালক ঘ. চিকিৎসক ৩. ‘বিচার নেই’ গল্পে বিবেকহীন পাষণ্ড মানুষ বালককেÑ ছ ক. বিক্রি করে দিয়েছিল খ. বধ্যভ‚মিতে নিয়ে গিয়েছিল গ. ডেকে পাঠিয়েছিল ঘ. মুক্ত করে দিয়েছিল সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর নিচের অংশটুকু পড়ো এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ফাঁসির আদেশ পাওয়া এক ডাকাত সর্দার বিচারকের উদ্দেশে বলল, ‘জনাব শুধুমাত্র আমার ফাঁসির আদেশের মধ্য দিয়ে সবকিছু শেষ হবে না। আমি আপনার কাছে আমার মায়ের জিহŸা কেটে নেওয়ারও হুকুম চাচ্ছি।’ বিচারক অবাক হয়ে তাকে জিজ্ঞেস করলেন ‘কেন?’ উত্তরে অপরাধী ব্যক্তিটি বললো, ‘আমার মায়ের জন্যই আজকে আমার এই অবস্থা। আমি যখন ছোটবেলায় পাশের বাসার গাছের ফল চুরি করে আনতাম আমার মা তখন আমাকে তিরস্কার না করে উৎসাহিত করেছে। ছোটখাটো অপরাধ করতে করতে আমি বড় অপরাধ করার সাহস পেয়েছি। আমার মা যদি শুরুতেই আমাকে সৎপথে চলার এবং অসৎ পথ পরিহার করার উপদেশ দিতেন তবে আজকে আমার এই অবস্থা হতো না। তাই আমার পাপকর্মের দায়িত্ব শুধু আমার একারই নয়। আমার মাও এর অংশীদার।’ ক. ‘বিচার নেই’ গল্পে বালকের প্রতি তার পিতা কী আচরণ করেছিলেন? ১ খ. পিতার এই রকম আচরণের কারণ কী ছিল? ২ গ. উদ্ধৃতাংশের সাথে ‘বিচার নেই’ গল্পের কী মিল রয়েছে বলে তুমি মনে কর। উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও। ৩ ঘ. সন্তানকে সঠিক পথে পরিচালনার জন্য পিতামাতার কী ভ‚মিকা রয়েছে? উদ্দীপকের আলোকে বিশ্লেষণ করো। ৪ ১ এর ক নং প্র. উ. ‘বিচার নেই’ গল্পে বালকের প্রতি তার পিতা নিষ্ঠুর আচরণ করেছিলেন। ১ এর খ নং প্র. উ. অর্থের প্রতি লোভের কারণে বালকটির পিতা নিষ্ঠুর আচরণ করেছিলেন।  ‘বিচার নেই’ গল্পে অসুস্থ বাদশাহকে সুস্থ করতে রাজ্যের সেরা ডাক্তার কবিরাজও ব্যর্থ হন। শেষ পর্যন্ত গ্রিসের চিকিৎসক জানান, অল্প বয়স্ক বালকের হৃৎপিণ্ড দিয়ে তৈরি ওষুধেই কেবল বাদশাহ সুস্থ হতে পারেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে টাকার বিনিময়ে এক পিতা তার ছেলেকে বিক্রি করে দেয় বাদশাহর লোকদের কাছে। প্রকৃতঅর্থে টাকার লোভে লোকটা এতটাই নির্দয় ও নিষ্ঠুর হয়ে উঠেছিল যে, নিজের শিশুপুত্রকে বিক্রি করতেও কষ্ট হয়নি তার। ১ এর গ নং প্র. উ. সন্তানের প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্যহীনতার দিক দিয়ে উদ্ধৃতাংশের সাথে ‘বিচার নেই’ গল্পের মিল রয়েছে।  ‘বিচার নেই’ গল্পে জনৈক পিতার আচরণে চরম নিষ্ঠুরতা ও দায়িত্বহীনতার পরিচয় পাওয়া যায়। বাদশাহকে সুস্থ করতে প্রয়োজন ছিল অল্প বয়স্ক বালকের হৃৎপিণ্ড। এ সুযোগে এক পাষণ্ড পিতা তার শিশুপুত্রকে বিপুল পরিমাণ টাকার বিনিময়ে বাদশাহর লোকদের নিকট বিক্রি করে দেয়। অপরদিকে, বাদশাহর লোকেরা বাদশাহের জীবনের গুরুত্ব বুঝলেও শিশুটির জীবনের প্রতি তাদের কোনো গুরুত্বই ছিল না।  উদ্দীপকের ডাকাত সর্দার একদিনেই খারাপ চরিত্রের লোক হয়নি। বরং দিনে দিনে সে অপরাধমূলক কাজে হাত পাকিয়েছে। ছোটবেলায় যখন সে পাশের বাড়ির ফল চুরি করত, তখন তার মা তাকে তিরস্কার না করে উৎসাহিত করতেন। ফলে ছোটখাটো অপরাধ করতে করতে সে বড় অপরাধ করার সাহস পেয়েছে। পরিশেষে বলা যায়, দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন হলে গল্পে বর্ণিত পিতা কোনো যুক্তিতেই তার শিশুপুত্রকে অর্থের বিনিময়ে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিতে পারত না। অপরদিকে, ডাকাত সর্দারের মা দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন হলে তার ছেলে ছোটকাল থেকেই অপরাধ থেকে নিজেকে দূরে রাখত। ১ এর ঘ নং প্র. উ. সন্তানকে সঠিক পথে পরিচালনার ক্ষেত্রে পিতামাতার গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা রয়েছে।  আমীরুল ইসলাম রচিত ‘বিচার নেই’ গল্পের মূল শিক্ষা বিবেকের জাগরণ ও মানুষের প্রতি মমত্ববোধের প্রকাশ। ন্যায়নীতিবর্জিত ও বিবেকহীন পাষণ্ড মানুষ নিজ স্বার্থে সবকিছু বিসর্জন দিতে পারেÑ এ সত্যটিও প্রকাশ পেয়েছে গল্পটিতে। এক পাষণ্ড পিতা অর্থের লোভে তার শিশুপুত্রকে বাদশাহর লোকের কাছে বিক্রি করে দেয়। অথচ শিশুটির বেড়ে ওঠার কথা তার বাবা-মায়ের স্নেহ, মায়া-মমতা ও ভালোবাসায়। এক্ষেত্রে বলা যায়, সন্তানের প্রতি পাষণ্ড পিতা তার দায়িত্ব ও কর্তব্য কোনোটিই পালন করেননি। সন্তানকে সঠিক পথে পরিচালনার বিষয়টিও তিনি ভাবেননি।  উদ্দীপকে উল্লিখিত ফাঁসির দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামি তার কৃতকর্মের জন্য তার মাকেও সমানভাবে দায়ী করেছে। কারণ ছোটবেলায় যখন সে ছোটখাটো অপরাধ করত তখন মা তাকে শাসন করেননি, বরং উৎসাহিত করেছেন। তাই ছোটখাটো অপরাধ করতে করতে সে বড় অপরাধ করার সাহস পেয়েছে। অর্থাৎ মা যথাযথ দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে সচেতন না থাকার কারণেই তার আজকের এই পরিণতি।  জন্মকালে কোনো শিশুই অপরাধবিষয়ক জ্ঞান নিয়ে জন্মায় না। আবার তখন তার মস্তিষ্কে সঠিক পথ সম্পর্কেও কোনো জ্ঞান থাকে না। এক্ষেত্রে সন্তানকে সঠিক পথে পরিচালনার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান মা-বাবার দায়িত্ব ও কর্তব্য। মা-বাবার নির্দেশনার অভাবে যেমন সন্তান বিপথে পরিচালিত হয়, তেমনি তাঁদের সঠিক নির্দেশনা সন্তানকে সঠিক পথে চলতে শেখায়। অর্থাৎ সন্তানকে সঠিক পথে পরিচালনার জন্য পিতা-মাতাকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা পালন করতে হয়। প্রভাবশালী পরিবারের সন্তান সায়মন লেখাপড়া না করে মাস্তানি করে বেড়ায়। সে পথচারীদের নানাভাবে নাজেহাল করে। তার ভয়ে তটস্থ থাকায় কেউ প্রতিবাদ করতে সাহস করে না। অধ্যাপক সালিম সামাদ দেখলেন এভাবে চলতে দেওয়া যায় না। তিনি এলাকার বিশিষ্ট কয়েকজন ব্যক্তিকে নিয়ে সায়মনের বাবা চৌধুরী সাহেবের কাছে এর প্রতিকারের উদ্দেশ্যে গেলেন। কিন্তু সায়মনের বাবা ছেলের বিরুদ্ধে সব অভিযোগ অস্বীকার করলেন। তিনি উপস্থিত সবাইকে অত্যন্ত কদর্য ভাষায় অপমানও করলেন। উপরন্তু চৌধুরী সাহেবের করা মামলায় অধ্যাপক সালিম সামাদসহ কয়েকজনকে জেলেও যেতে

সপ্তম শ্রেণির আনন্দ পাঠ বিচার নেই Read More »

সপ্তম শ্রেণির আনন্দ পাঠ উনিশ শ একাত্তর

উনিশ শ একাত্তর ইমদাদুল হক মিলন  গল্পটি পড়ে জানতে পারব  বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের কথা  পাকিস্তানি মিলিটারিদের নিষ্ঠুরতার পরিচয়  মুক্তিযুদ্ধে সাধারণ মানুষের আত্মত্যাগের তাৎপর্য  লেখক পরিচিতি নাম ইমদাদুল হক মিলন। জন্ম পরিচয় জন্ম তারিখ : ৮ই সেপ্টেম্বর, ১৯৫৫ খ্রিষ্টাব্দ। জন্মস্থান : মুন্সিগঞ্জ জেলার বিক্রমপুরে। পৈতৃক নিবাস : পাশা, লৌহজং, মুন্সিগঞ্জ। পিতৃ ও মাতৃ পরিচয় পিতার নাম : গিয়াস উদ্দিন খান। মাতার নাম : আনোয়ারা বেগম। শিক্ষাজীবন এসএসসি, গেণ্ডারিয়া হাইস্কুল, ঢাকা। এইচএসসি, জগন্নাথ কলেজ, ঢাকা। অনার্সসহ স্নাতক, জগন্নাথ কলেজ, ঢাকা। সাহিত্য সাধনা তাঁর প্রথম গল্প প্রকাশিত ১৯৭৩ সালে। গল্পের নাম ছিল ‘বন্ধু’। এ পর্যন্ত তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থসংখ্যা ১৪০। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো : নূরজাহান, পরাধীনতা, পরবাস, ভ‚মিপুত্র, কালোঘোড়া, নিরন্নের কাল, দেশভাগের পর ইত্যাদি। পুরস্কার ও সম্মাননা তিনি ১৯৯২ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কারসহ বিভিন্ন পুরস্কার লাভ করেন। বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তর ১. ‘উনিশ শ একাত্তর’ গল্পের লেখকÑ জ ক. কাজী নজরুল ইসলাম খ. হুমায়ূন আহমেদ গ. ইমদাদুল হক মিলন ঘ. সেলিনা হোসেন ২. ‘দীনুরে আমরা কলকাতা যাচ্ছি’ উক্তিটি কার? চ ক. সুবলের দিদিমার খ. দীনুর দিদিমার গ. খোকনের মা’র ঘ. সুবলের মা’র ৩. ‘তোর ভয় নেই। তুই খুব ভালো ছেলে। তোকে পাকিস্তানি সেনারা কিছু করবে না। দেশ স্বাধীন হলে আমরা ফিরে আসব।’ দিদিমার এই উক্তিটিতে ফুটে উঠেছেÑ র. দীনুর প্রতি গভীর মমত্ববোধ রর. দীনুর প্রতি মিথ্যে সান্ত্বনা ররর. দীনুকে সাথে না নিতে পারার কষ্ট নিচের কোনটি সঠিক? ঝ ক. র খ. রর গ. র ও রর ঘ. রর ও ররর নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ে ৪ ও ৫ নং প্রশ্নের উত্তর দাও : তারপর মন খারাপ করে খালপাড় ধরে একাকী হাঁটতে থাকে। কোথাও কোনো লোকজনের চিহ্ন নেই। দিনের বেলাটাকে মনে হয় রাত দুপুর। সবাই ঘুমুচ্ছে। ৪. অনুচ্ছেদে ব্যক্ত অনুভ‚তিটি কার? চ ক. লেখকের খ. জমির চাচার গ. খোকনের মা’র ঘ. দীনুর ৫. দিনের বেলাটাকে মনে হয় রাতদুপুর। এ অবস্থার কারণ হচ্ছেÑ জ র. পাকসেনার আগমন রর. সবাইকে হারানো ব্যথা ররর. বর্ষাকালের ঘোর বৃষ্টি নিচের কোনটি সঠিক? ক. র খ. রর গ. র ও রর ঘ. রর ও ররর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর ফারজানা ‘উনিশ শ একাত্তর’ গল্পটি ছেলে কামালকে পড়ে শুনাচ্ছিলেন। কামাল মা’র কথার ফাঁকে ফাঁকে একাত্তরের নানা বিষয়ে প্রশ্ন করে। তিনি অভিজ্ঞতার আলোকে এসব প্রশ্নের জবাব দেন। গল্পে আলোচিত দীনুর সহজ সরল জীবন। দিদিমা, খোকনদের কলকাতা ও বকুলতলার উদ্দেশ্যে যাত্রা, পাক-বাহিনীর নৃশংসতা বর্ণনা করেন। একপর্যায়ে কামাল বলে ওঠে ‘মা, আমি আর শুনতে চাই না।’ তিনি বুঝতে পেরেছেন, পাক-বাহিনীর প্রতি ছেলের মনে প্রচণ্ড রাগ ও ঘৃণা সৃষ্টি হয়েছে। অবশেষে এক পাক-সেনার গুলিতে দীনুর প্রাণ বিসর্জনের কথা বলতে গিয়ে কামালকে বুকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে কাঁদতে বলেন, ‘বাবা, তোমরা দীনুর মতো অসহায় শিশুদের ভালোবাসবে।’ ক. ‘উনিশ শ একাত্তর’ গল্পের মূল চরিত্রের নাম কী? ১ খ. দীনুর পরিচয় বর্ণনা করো। ২ গ. পাক-বাহিনীর প্রতি কামালের ঘৃণা ও রাগের কারণ ব্যাখ্যা করো। ৩ ঘ. ‘তোমরা দীনুর মতো অসহায় শিশুদের ভালোবাসবে’ গল্পের আলোকে উক্তিটি বিশ্লেষণ করো। ৪ ১ এর ক নং প্র. উ. ক্ষ ‘উনিশ শ একাত্তর’ গল্পের মূল চরিত্রের নাম দীনু। ১ এর খ নং প্র. উ. ক্ষ ইমদাদুল হক মিলন রচিত ‘উনিশ শ একাত্তর’ গল্পের মূল চরিত্র দীনু।  অসহায় ও অনাথ এক ছেলে দীনু। বয়স দশ বছর। মফস্বল শহরে বাস করে দীনু। কেউ জানে না সে হিন্দু না মুসলমান। সে কেমন করে এখানে এসেছে তাও জানে না। পৃথিবীতে তার আপন কেউ নেই বলে শহরের সবাই তাকে ভালোবাসে এবং আদর করে। শহরের সব বাড়িতে সে অবাধে যাতায়াত করে। যে বাড়িতে ইচ্ছা খায়-দায় ঘুমায়। অত্যন্ত সহজ-সরল প্রকৃতির দীনু স্বপ্ন দেখত- একদিন তার জন্মভ‚মি স্বাধীন হবে। ১ এর গ নং প্র. উ.  ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে পাক-বাহিনীর নৃশংসতার কারণে তাদের প্রতি কামালের ঘৃণা ও রাগ।  ‘উনিশ শ একাত্তর’ গল্পে ফুটে উঠেছে মুক্তিযুদ্ধের সময় এদেশবাসীর ওপর পাকিস্তানি সেনাদের জুলুম, নির্যাতন ও নির্মম হত্যাকাণ্ডের চিত্র। তাদের আক্রমণ থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করতে এদেশের হাজার হাজার লোক পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারতে পালিয়ে গিয়েছিল। যাদের পালিয়ে গিয়ে আশ্রয় নেওয়ার মতো নিরাপদ কোনো জায়গা ছিল না তারা এদেশেই ছিল। পাকিস্তানি বাহিনীর অত্যাচারে তাদের জীবন হয়ে উঠেছিল দুর্বিষহ। দীনুর মতো অনাথ ও অসহায় এক কিশোরকে হত্যা করতেও তাদের বিবেক বাধা দেয়নি।  উদ্দীপকে উল্লিখিত ফারজানা তার ছেলে কামালকে ‘উনিশ শ একাত্তর’ গল্পটি পড়ে শুনাচ্ছিলেন। মায়ের কথার ফাঁকে কামাল একাত্তরের নানা বিষয়ে প্রশ্ন করে জেনে নিচ্ছিল। মা-ছেলের আলোচনায় উঠে এসেছিল দীনুর সহজ-সরল জীবন। দিদিমা, খোকনদের কলকাতা ও বকুলতলার উদ্দেশ্যে যাত্রা, পাক-বাহিনীর নৃশংসতার বর্ণনা। এসব শুনে কামালের মনে পাক-বাহিনীর প্রতি প্রচণ্ড রাগ ও ঘৃণা সৃষ্টি হয়। পরিশেষে বলা যায়, এদেশের মানুষের ওপর পাক-বাহিনীর অত্যাচারের কথা শুনেই কামালের মনে তাদের প্রতি রাগ ও ঘৃণা জন্মেছিল। ১ এর ঘ নং প্র. উ.  দীনুর মতো অসহায় শিশুদের ভালোবাসা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।  ‘উনিশ শ একাত্তর’ ইমদাদুল হক মিলনের লেখা মুক্তিযুদ্ধকেন্দ্রিক একটি ছোট গল্প। দশ বছর বয়সী দীনু এর কেন্দ্রীয় চরিত্র। অনাথ দীনু জানে না সে হিন্দু না মুসলমান। মা-বাবা সম্পর্কে তার কিছুই জানা নেই। কেমন করে এই মফস্বল শহরে এসেছে সে কথাও জানে না সে। তবে শহরটির সবাই তাকে খুব ভালোবাসত।  ‘উনিশ শ একাত্তর’ গল্পটি পাঠের মাধ্যমেই উদ্দীপকের কামালের মা দীনু সম্পর্কে জানতে পেরেছিলেন। শহরের সব বাড়িতেই দীনুর ছিল অবাধ যাতায়াত। যুদ্ধকালে পাকিস্তানি মিলিটারিদের ভয়ে তার পরিচিত অনেকেই দেশ ছেড়ে কলকাতায় আশ্রয় নিয়েছিল। পরিচিত কেউ কলকাতায় ছিল না বলে দীনুর যাওয়া হয়নি। পূর্বপরিচিত জমির চাচাকে নিয়ে সুবলদের বাড়িতে থাকত। একদিন হাইস্কুলের পাশে জমির চাচাকে খুঁজতে গিয়ে পাকিস্তানি সেনাদের গুলির আঘাতে সে মারা যায়।  দীনু মৃত্যুর পূর্বে যেন দেখতে পাচ্ছিল তার রক্তের খাল দিয়ে সুবল ও খোকনরা ফিরে আসছে আনন্দের সাথে। সাথে আসছে স্বাধীনতা। সুবলরা যদি তাকে সঙ্গে করে নিয়ে যেত, তাহলে হয়তো দীনুকে এমন করুণ পরিণতি বরণ করতে হতো না। আর এদিকটি ভেবেই কামালের মা দীনুর মতো অসহায়দের ভালোবাসার পরামর্শ দিয়েছেন কামালকে। এক্ষেত্রে আরও একটি বিষয় বলতে হয়, দীনুর মৃত্যু হলেও তার মতো অসহায় শত সহস্র শিশু আমাদের চারপাশে আজও আছে। তাদের ভালোবাসা ও সহযোগিতা করা আমাদের পবিত্র দায়িত্ব। সড়কের উত্তরে রাইফেল রেঞ্জের মধ্যে গামছা পরা এক কিশোর তিন-চারটে গরু খেদিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, তার মাথায় ছালা বোঝাই ঘাস। কাঁধে লাঙল-জোয়াল। সম্ভবত সে মাঠ থেকে বাড়ি ফিরছে। মুক্তি মুক্তি! একজন সৈনিক চিৎকার করে ওঠে। কলিমদ্দি দফাদার সবিনয়ে বলতে চায় মুক্তি নেহি ক্যাপ্টিন সাব, উয়ো রাখাল হ্যায়, মেরা চেনাজানা হ্যায়। চুপ রাও সালে কাফের কা বাচ্চা কাফের। মুক্তি, আলবত মুক্তি-বলেই সকলে এক সঙ্গে গুলি ছোড়ে। কলিমদ্দি দফাদারের বাল্যকালের পাতানো দোস্ত সাইজদ্দি খলিফার ষোলো বছরের ছেলে একবার মাত্র মা বলে। ধরাশায়ী দেহটা থেকে আর কেনো ধ্বনি কানে আসে না।

সপ্তম শ্রেণির আনন্দ পাঠ উনিশ শ একাত্তর Read More »

Scroll to Top