ssc

অন্বয় কাকে বলে? অন্বয় নির্ণয়

অন্বয় কাকে বলে? অন্বয় নির্ণয় অন্বয়ঃ যদি A ও B দুইটি সেট হয় তবে সেটদ্বয়ের কার্তেসীয় গুণজ A×B সেটের অন্তর্গত ক্রমজোড়গুলোর অশূন্য উপসেট R কে A সেট হতে B সেটের একটি অন্বয় বা সম্পর্ক বলা হয়।এখানে R  সেট  A×B সেটের একটি উপসেট অর্থাৎ R⊆ A×B উদাহরণঃ মনে করি A = {3.5} এবং B = {2,4} ∴ A×B = {3.5}×{2,4}         = {(3.2), (3,4), (5,2), (5,4)} ∴  অন্বয় R ⊆ {(3.2), (3,4), (5,2), (5,4)} অনেক ক্ষেত্রে শর্ত দেওয়া থাকে। শর্ত দেওয়া থাকলে অন্বয় নির্ণয় কেমন হবে তা নিচে একটি উদহরণ থেকে দেখা যাক। উদাহরণঃ যদি A = {1,2,3), B = {0,2,4} এবং A ও B এর উপাদানগুলোর মধ্যে x = y-1 সম্পর্কে বিবেচনায় থাকে, তবে সংশ্লিষ্ট অন্বয় বর্ণনা কর। সমাধান: দেওয়া আছে, A = {1,2,3), B = {0,2,4} প্রশ্নানুসারে অন্বয় R = {(x,y) : x∈A, y∈B এবং x = y-1} এখানে,  A×B = {(1,0), (1,2), (1,4), (2,0), (2,2), (2,4), (3,0), (3,2), (3,4)} ∴  অন্বয় R = {(1,2), (3,4)} জামরা জানি, বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা, ভারতের রাজধানী নতুন দিল্লী এবং থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক। এখানে দেশের সাথে রাজধানীর একটি অন্বয় বা সম্পর্ক আছে। এ সম্পর্ক হচ্ছে দেশ-রাজধানী অনয়। উত্তু সক্পর্ককে সেট আকারে নিন্নরূপে দেখালো যায়: অর্থাৎ দেশ-রাজধানীর অন্বয় – ((বোংলাদেশ, ঢাকা), (ভারত, নতুন দিল্লী ), থাইল্যান্ড, ব্যাংকক)) পোস্টটি যে বিষয়েঃঅন্বয় meaning অন্বয় নামের অর্থ অন্বয় অর্থ কি অন্বয় কাকে বলে বাংলা অন্বয় ও ফাংশন কাকে বলে অন্বয় ও ফাংশন কি অন্বয় in english অন্বয়ের সঙ্গে অর্থ

অন্বয় কাকে বলে? অন্বয় নির্ণয় Read More »

এসিড কাকে বলে? এসিড চেনার সহজ উপায় কী? এসিড কোনগুলো?

এসিড কাকে বলে? এসিড চেনার সহজ উপায় কী? এসিড কোনগুলো? আমাদের সামনে অনেকগুলো যৌগের সংকেত লিখে দিলে তার মেধ্যে থেকে যদি এসিডগুলোকে বেছে নিতে বলা হয় তবে অনেকেই দ্বিধা দ্বন্দে পড়ে যায়। তাই সংকেত দেখে এডিস চিনতে পারা খুবই জরুরি। এখানে এসিড কাকে বলে, এসিড চেনার সহজ উপায় বা কোনগুলো এসিড তা নিয়ে আলোচনা করা হবে। এসিড চেনার উপায়ঃ i) এসিড যৌগের প্রথমে অবশ্যই H পরমাণু থাকবে অর্থাৎ এসিডে প্রতিস্থাপনীয় H  থাকবে। যেমনঃ         HCl        H₂SO₄         ↑            ↑         H━━⤴ ii) এসিড জলীয় দ্রবণে অবশ্যই প্রোটন (H⁺) উৎপন্ন করে বা দান করে। যেমনঃ HCl(aq) → H⁺ + Cl⁻ iii) এসিড নীল লিটমাসকে লাল করে। iv) এসিডের pᵸ এর মান 7  এর কম হবে।  v) এটি টক স্বাদ যুক্ত। vi)  এসিড, ক্ষারের সাথে বিক্রিয়া করে লবণ ও পানি উৎপন্ন করে। যেমনঃ HCl +NaOH → NaCl + H₂O উপরের আলোচনা থেকে খুব সহজেই “এসিড কাকে বলে?” এর উত্তরটি দেওয়া যায়। প্রশ্নঃ এসিড কাকে বলে? উত্তরঃ যে সকল পদার্থ জলীয় দ্রবণে হাইড্রোজেন আয়ন (H⁺) দান করে তাদের কে এসিড বলে।  আরো দেখুনঃ এসিডের  একটি বিশাল তালিকা দুর্বল এসিড ও শক্তিশালী এসিড চেনার সহজ উপায়। tag এসিড কাকে বলে? অ্যাসিড কাকে বলে? এসিড চেনার সহজ উপায় কী? এসিড কোনগুলো? এসিড কী অম্ল কাকে বলে?

এসিড কাকে বলে? এসিড চেনার সহজ উপায় কী? এসিড কোনগুলো? Read More »

তীব্র ক্ষারক এবং দুর্বল ক্ষারক চেনার উপায়।

  তীব্র ক্ষারক এবং দুর্বল ক্ষারক চেনার উপায়। ক্ষারক রসায়ন বিজ্ঞানের মূল বিষয়গুলোর একটি। তাই তীব্র ক্ষারক ও দুর্বল ক্ষারক চেনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই দুই ধরনের ক্ষারক দুই ধরনের বিক্রিয়া দেয়। তিনটা নিয়ম বা বিষয়ের মাধ্যমে আমার খুব সহজে তীব্র ও দুর্বল ক্ষারক চিনবো। যথা:-         আকার অনুয়ায়ী         বিয়োজন অনুযায়ী         বিয়োজন ধ্রুবকের (kь) অনুযায়ী তীব্র ক্ষারক এবং দুর্বল ক্ষারক চেনার উপাগুলো: i) ধাতুর আকার যত বড় হবে উক্ত ধাতু দ্বারা গঠিত ক্ষারক তত তীব্র হবে। যেমনঃ KOH ও CsOH এর মধ্যে CsOH তীব্র ক্ষারক । কারণ K ধাতুর চেয়ে  Cs (সিজিয়াম) ধাতুর আকার বড়।         এখানে K এর পারমাণবিক সংখ্যা = 19         এবং Cs এর পারমাণবিক সংখ্যা = 55 নিচের ক্ষারকগুলোর তীব্রতা লক্ষ্য করি:- LiOH দুর্বল ক্ষারক NaOH  শক্তিশালী ক্ষারক KOH  তীব্র শক্তিশালী ক্ষারক CsOH  সবচেয়ে তীব্র শক্তিশালী ক্ষারক মনে রাখিঃ যে ধাতুর ইলেকট্রন বিন্যাসে কক্ষপথের সংখ্যা যত বেশি হবে সে ধাতুর আকার তত বড়ে হবে। যেমনঃ     Li(3) → 1s², 2s¹ (কক্ষপথ ২টি)         Na(11) → 1s², 2s², 2p⁶, 3s¹ (কক্ষপথ ৩টি) সুতরাং Li অপেক্ষা Na এর আকার বড় হবে। ii) তীব্র ক্ষারক পানিতে বা জলীয় দ্রবনে সম্পূর্ণরুপে বিয়োজত  হয়ে OH⁻ আয়ন উৎপন্ন করে। অপরপক্ষে দুর্বল ক্ষারক জলীয় দ্রবণে আংশিক বিয়োজিত হয়ে OH⁻ আয়ন উৎপন্ন করে। যেমনঃ NaOH একটি তীব্র ক্ষারক         NaOH (জলীয়) → Na⁺ + OH⁻ (100% বিয়োজিত হয়েছে) অপরপক্ষে LiOH  একটি দুর্বল ক্ষারক         LiOH (জলীয়) → Li⁺ + OH⁻ (আংশিক বিয়োজিত হয়েছে) iii) যে ক্ষারকের বিয়োজন ধ্রুবকের (kь) মান যত বেশি হবে সে ক্ষারক তত বেশি তীব্র হবে। এবং (kь) এর মান যত কত হবে সে ক্ষারক তত দুর্বল হবে। আরো পড়ুন ঃ ক্ষারক চেনার সহজ উপায় দুর্বল এসিড ও শক্তিশালী এসিড চেনার সহজ উপায়।  tag: তীব্র ক্ষারক এবং দুর্বল ক্ষারক চেনার উপায়। অম্ল ও ক্ষার কাকে বলে, তীব্র ক্ষারের নাম, এসিড ও ক্ষার চেনার উপায়, এসিড ও ক্ষারের বৈশিষ্ট্য, ক্ষারের উদাহরণ, ক্ষারের স্বাদ কেমন।

তীব্র ক্ষারক এবং দুর্বল ক্ষারক চেনার উপায়। Read More »

লবণ চেনার সহজ উপায় Easy way to recognize salt

লবণ চেনার সহজ উপায় রসায়ন অধ্যায়নের জন্য আমাদের বিভিন্ন ধরনের লবণ নিয়ে পড়ালেখা করা লাগে। এই লবণ গুলোকে চিনতে অনেকের সমস্যার সৃষ্টি হয়। আজ আমরা এই লবণ চিনবো সহজ উপায়ে। আশা করা যায় এই অনুচ্ছেদটি পড়ার পর আমাদের লবণ চিনতে আর সমস্যা হবেনা।  (H⁺) বাদে যে কোনো ধনাত্নক আয়ন বা মূলক + (OH⁻) বাদে যে কোনো ঋণাত্মক আয়ন বা মূলক = লবণ । যেমনঃ     Na⁺ + Cl⁻ = NaCl     Na⁺ + F⁻ = NaF     NH₄⁺ + Cl⁻ = NH₄Cl     K⁺ + NO₃⁻ = KNO₃    Na⁺ + CH₃COO⁻ = CH₃COONa আসুন দেখে নেওয়া যাক লবণ গঠনকারী কিছু ধনাত্বক আয়ন(ক্যাটায়ন) এবং ঋণাত্বক আয়ন (অ্যানায়ন) ক্যাটায়ন অ্যানায়ন  C₅H₅NH⁺  CO₃²⁻  Fe²⁺ /Fe³⁺  Cl⁻  Ca²⁺  NO₂⁻  NH₄⁺  NO₃⁻  Mg²⁺  F⁻  NR₄⁺  C≡H⁻  Na⁺  PO₄³⁻  K⁺  SO₄²⁻  Cr³⁺  (CH₂COO⁻)₂ লবণ চেনার সহজ উপায় Easy way to recognize salt খনিজ লবণের নাম অম্লীয় লবণ কাকে বলে। লবণ কাকে বলে।

লবণ চেনার সহজ উপায় Easy way to recognize salt Read More »

এসিড ও ক্ষারক চেনার সহজ উপায়

এসিড ও ক্ষারক চেনার সহজ উপায় শিক্ষার্থীদের এসিড ও ক্ষারক চিনতে খুবই সমস্যা দেখা দেয়। আজকের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে দেখলে ইন শাহ আল্লাহ আর কোন সমস্যা থাকবেনা আশা করা যায়।  এসিড উদাহরণ ক্ষারক উদাহরণ অধাতু+ H/O/OH⁻ HBr, HCl, HF, CO₃, HClO, HBrO, HIO, ধাতু+ H/O/OH⁻ NaH, MgH₂, KH, CaH₂, Na₂O, MgO, K₂O, CaO, NaOH, Mg(OH)₂, KOH, Ca(OH)₂ ঋণাত্বক যৌগমূলক+ H⁺ HNO₃, HNO₂, H₃PO₄, H₂SO₄  ধণাত্বক যৌগমূলক+ OH⁻ NH₄OH, PH₄OH আরো দেখুনঃ লবণ চেনার সহজ উপায়

এসিড ও ক্ষারক চেনার সহজ উপায় Read More »

অ্যামোনিয়া তে অক্সাইড বা হাইড্রোক্সাইড মুলক নাই তবুও অ্যামোনিয়া কে ক্ষারক বলা হয় কেন?

অ্যামোনিয়া তে অক্সাইড বা হাইড্রোক্সাইড মুলক নাই তবুও অ্যামোনিয়া কে ক্ষারক বলা হয় কেন? যদিও NH₃ যৌগে O²⁻ বা OH⁻ নেই, তবুও ইহাকে ক্ষারক বলা হয়।  কারণ হলো:- i) NH₃ যৌগ পানিতে OH⁻ আয়ন তৈরি করে। যেমন: NH₃ + H₂O → NH₄OH         NH₄OH → NH₄⁺+ OH⁻ বি.দ্র: এখানে NH₃ ক্ষারক হলেও উৎপন্ন NH₄OH কিন্তু ক্ষার। ii) আমরা জানি, যে সব যৌগে মুক্ত জোড় ইলেকট্রন থাকে, সে সব যৌগ ক্ষারক হিসেবে আচরণ করে। সে মোতাবেক NH₃ একটি ক্ষারক পদার্থ কারণ NH₃ তে একটি মুক্ত জোড় ইলেকট্রন আছে। NH₃ এর গঠন নিম্নরুপ: iii) ব্রনস্টেট লাউরির মতে যে সব যৌগ প্রোটন (H⁺) গ্রহণ করতে পারে সে সব যৌগ ক্ষারক হিসেবে ক্রিয়া করে। যেমন:              NH₃ +H⁺ → NH₄⁺ অতএব উপরের আলোচনা থেকে আমরা জানতে পারলাম অ্যামোনিয়া (NH₃) তে অক্সাইড(O²⁻) বা হাইড্রোক্সাইড (OH⁻) মুলক নাই তবুও অ্যামোনিয়া কে ক্ষারক বলা হয় কেন। 

অ্যামোনিয়া তে অক্সাইড বা হাইড্রোক্সাইড মুলক নাই তবুও অ্যামোনিয়া কে ক্ষারক বলা হয় কেন? Read More »

ধাতব লবণের সাথে লঘু ক্ষারের বিক্রিয়া

ধাতব লবণের সাথে লঘু ক্ষারের বিক্রিয়া আ্যালুমিনিয়াম নাইট্রেট [Al(NO₃)₃] , ফেরাস নাইট্রেট [Fe(NO₃)₂], ফেরিক নাইড্টেট [Fe(NO₃)₃], জিংক নাইট্রেট [Zn(NO₃)₂] ইত্যাদি ধাতব লবণের সাথে লঘু ক্ষার বিক্রিয়া করে সংশ্লিষ্ট ধাতব হাইড্রোক্সাইড উৎপন্ন করে। উল্লেখ্য, এখানে শুধু ধাতব নাইট্রেট লবণ ব্যবহার করা হয়েছে। ধাতব নাইট্রেট লবণ ব্যতীত ধাতব ক্লোরাইড, ধাতব সালফেট, ধাতব কার্বনেট ইত্যাদি লবণ ব্যবহার করলেও সংশ্লিষ্ট ধাতব হাইড্রোক্সাইড উৎপন্ন হবে। নিচে ধাতব নাইট্রেট লবণের সাথে লঘু ক্ষারের বিক্রিয়া দেখানো হলো। যেমন: [Al(NO₃)₃] এর সাথে লঘু NaOH এর বিক্রিয়া একটি টেস্টটিউবে Al(NO₃)₃ এর দ্রবণ নিয়ে এর মধ্যে কয়েক ফোঁটা লঘু NaOH দ্রবণ যোগ করলে আ্যালুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড [Al(OH)₃] এবং NaNO₃ উৎপন্ন হয়। Al(OH)₃ সাদা বর্ণের অধঃক্ষেপ হিসেবে টেস্টটিউবের নিচে জমা হয় এবং সোডিয়াম নাইট্রেট ‘NaNO₃ পানিতে দ্রবীভূত অবস্থায় থাকে। এটি পানিতে কোনো বর্ণ প্রদান করে না। সংশ্লিষ্ট বিক্রিয়া: Al(NO₃)₃ + 3NaOH    →  Al(OH)₃ ↓ + 3NaNO₃ ফেরাস নাইট্রেট [Fe(NO₃)₂], এর সাথে লঘু NaOH এর বিক্রিয়া  একটি টেস্টটিউবে Fe(NO₃)₂ এর দ্রবণ নিয়ে এর মধ্যে কয়েক ফোঁটা লঘু NaOH দ্রবণ যোগ করলে ফেরাস হাইড্রোক্সাইড Fe(OH)₂ এর সবুজ বর্ণের অধঃক্ষেপ উৎপন্ন হয় এবং NaNO₃ পানিতে দ্রবীভূত অবস্থায় থাকে। সংশ্লিষ্ট বিকিয়া: Fe(NO₃)₂ + NaOH  → Fe(OH)₂ ↓ + 2NaNO₃ ফেরিক নাইভ্ট্রেট Fe(NO₃)₃ এর সাথে NaOH এর বিক্রিয়া  একটি টেস্টটিউবে Fe(NO₃)₃ এর দ্রবণ নিয়ে এর মধ্যে কয়েক ফোঁটা লঘু NaOH দ্রবণ যোগ করলে Fe(OH)₃ এর লালচে বাদামি বর্ণের অধঃক্ষেপ উৎপন্ন হয় এবং সোডিয়াম নাইট্রেট NaNO₃ পানিতে দ্রবীভূত অবস্থায় থাকে। সংশ্লিষ্ট বিক্রিয়া: Fe(NO₃)₃ + NaOH  →  Fe(OH)₃ ↓+ NaNO₃ Cu(NO₃)₂ এর সাথে লঘু NaOH এর বিকিয়া একটি টেস্টটিউবে Cu(NO₃)₂ এর দ্রবণ নিয়ে এর মধ্যে কয়েক ফোঁটা লঘু NaOH দ্রবণ যোগ করলে কপার হাইড্রোক্সাইড  Cu(OH)₂ এর হালকা নীল বর্ণের অধঃক্ষেপ উৎপন্ন হয় এবং সোডিয়াম নাইট্রেট NaNO₃ পানিতে দ্রবীভূত অবস্থায় থাকে । সংশ্লিষ্ট বিক্রিয়া: Cu(NO₃)₂ + NaOH → Cu(OH)₂ ↓+ 2NaNO₃ Zn(NO₃)₂ এর সাথে লঘু NaOH এর বিকিয়া একটি টেস্টটিউবে Zn(NO₃)₂ এর দ্রবণ নিয়ে এর মধ্যে কয়েক ফোঁটা লঘু NaOH ভ্রবণ যোগ করলে জিংক হাইড্রোক্সাইড Zn(OH)₂ এর সাদা বর্ণের অধঃক্ষেপ উৎপন্ন হয় এবং সোডিয়াম নাইন্টরেট NaNO₃ পানিতে দ্রবীভূত অবস্থায় থাকে । সংশ্লিষ্ট বিক্রিয়া: Zn(OH)₂ + NaOH → Zn(OH)₂ ↓ + 2NaNO₃ উপরের বিক্রিয়াগুলোতে দেখা যায়, ধাতব নাইট্রেট যৌগের সাথে ক্ষার দ্রবণ বিক্রিয়া করলে ঐ ধাতুর হাইড্রোক্সাইডের অধঃক্ষেপ উৎপন্ন হয়। আ্যামোনিয়াম লবণের সাথে ক্ষারের বিক্রিয়া একটি পাত্রে আমোনিয়াম ক্লোরাইড (NH₄Cl) নিয়ে এর মধ্যে ক্ষার (NaOH যোগ করলে আ্যামোনিয়া গ্যাস (NH)₃, সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl) লবণ এবং পানি (H₂O) উৎপন্ন হয়। NH₄Cl + NaOH  →  (NH)₃ + NaCl + H₂O আ্যামোনিয়াম লবণের সাথে ক্ষারের একটি বৈশিষ্ট্পূর্ণ বিক্রিয়া আছে। যেকোনো আ্যামোনিয়াম লবণের সাথে ক্ষার বিক্রিয়া করে (NH)₃ গ্যাস উৎপন্ন করে। যেমন: NH₄Cl + KOH  →  (NH)₃ + KCl + H₂O 2NH₄Cl + Ca(OH)₂  →  2(NH)₃ + CaCl₂ + 2H₂O 2NH₄Cl + CaO  →  2(NH)₃ + CaCl₂ + H₂O ধাতব লবণের সাথে লঘু ক্ষারের বিক্রিয়া। ধাতব কার্বনেটের সাথে এসিডের বিক্রিয়া। এসিড ও ক্ষারের বিক্রিয়া। ক্ষারের ধর্ম

ধাতব লবণের সাথে লঘু ক্ষারের বিক্রিয়া Read More »

Scroll to Top