Uncategorized

নবম শ্রেণির গণিত অনুক্রম ও ধারা সমাধান ২০২৪

নবম শ্রেণির গণিত অনুক্রম ও ধারা সমাধান নিচে দেওয়া হলো। যেখানে ৯ম শ্রেণির গণিত বইয়ের অভিজ্ঞতার শিরোনাম ২ এর ২৯ থেকে ৫৮ পৃষ্ঠার অনুক্রম ও ধারার একক কাজ, অনুশীলনীর কাজগুলোর সমাধান দেওয়া হয়েছে। এটি কারিকুলাম ২০২১ এর বইয়ের সমাধান। অনুক্রম ও ধারা কমপক্ষে তিনটি মৌলিক সংখ্যা খুজে বের করতে হবে। শর্ত হলো: পাশাপাশি দুইটি সংখ্যার পার্থক্য সাধারণ বা একই হতে হবে এবং শর্ত মেনে খালি ঘরগুলো পূরণ করতে হবে। যদি শর্ত মেনে তিনটি সংখ্যা না পাওয়া যায়, তবে তার কারণ ব্যাখ্যা করো। সাধারণ পার্থক্য ১ম সংখ্যা ২য় সংখ্যা ৩য় সংখ্যা ……. 2 3 5 7   4 3 7 11   9 সম্ভব নয় । কারণ মৌলিক সংখ্যার সাথে বিজোড় সংখ্যা যোগ করলে যৌগিক সংখ্যা হয়। 10 3 13 23   14 3 17 31   20 3 23 43     একক কাজ (পৃষ্ঠ-৩৩) ধ্রুবক অনুক্রমের দুইটি উদাহরণ দাও এবং প্রত্যেকটির  -তম পদ লেখো। সমাধান:  i) 1,4,9,16…  এবং  n -তম পদ  = n2 ii) 2,4, 6, 8….   এবং  n -তম পদ  =2n   একক কাজ (পৃষ্ঠ-৩৩) বর্গাকার সংখ্যার অনুক্রমটি লেখো এবং বর্গের সাহায্যে চিত্রিত করো। সমাধান: বর্গাকার অনুক্রমটি হলো:   নিম্নে বর্গের সাহায্যে চিত্রিত করাহলো:       জোড়ায় কাজ (পৃষ্ঠ-৩৩) ক) নিচের অনুক্রমগুলোর সাধারণ পদ নির্ণয় করো: i) 3, 6, 9,.. ii) 5, -25, 125, -625,..           iii)             iv) খ) প্রদত্ত সাধারণ পদ থেকে অনুক্রমগুলো নির্ণয় করো: i)     ii)  iii)    iv)    সমাধান: ক) নিম্নে অনুক্রমগুলোর সাধারণ পদ নির্ণয় করা হলো: i) প্রদত্ত অনুক্রম: 3, 6, 9,..       সাধারণ পদ  ii) প্রদত্ত অনুক্রম: 5, -25, 125, -625,.. সাধারণ পদ    iii) প্রদত্ত অনুক্রম:  সাধারণ পদ  রা) প্রদত্ত অনুক্রম: (পাঠ্য বইয়ের অংকটি ভূল থাকতে পারে তাই এখানে একটু পরিবর্তন করা হয়েছে) সাধারণ পদ        খ) নিম্নে সাধারণ পদ থেকে অনুক্রম  নির্ণয় করা হলো:   i) প্রদত্ত সাধারণ অনুক্রম    n=1 হলে অনুক্রমের প্রথম পদ  n=2  হলে অনুক্রমের দ্বিতীয় পদ  n=3  হলে অনুক্রমের তৃতীয় পদ  n=4  হলে অনুক্রমের চতুর্থ পদ  ………………………………………………….   নির্ণেয় অনুক্রম    ii) প্রদত্ত সাধারণ অনুক্রম  n=1 হলে অনুক্রমের প্রথম পদ n=2  হলে অনুক্রমের দ্বিতীয় পদ n=3  হলে অনুক্রমের তৃতীয় পদ n=4  হলে অনুক্রমের চতুর্থ পদ ………………………………………………….   নির্ণেয় অনুক্রম   iii) প্রদত্ব সাধারণ অনুক্রম  হলে অনুক্রমের প্রথম পদ  হলে অনুক্রমের দ্বিতীয় পদ  হলে অনুক্রমের তৃতীয় পদ  হলে অনুক্রমের চতুর্থ পদ  …………………………………………………   নির্ণেয় অনুক্রম    রা) প্রদত্ত সাধারণ অনুক্রম  হলে অনুক্রমের প্রথম পদ  হলে অনুক্রমের দ্বিতীয় পদ  হলে অনুক্রমের তৃতীয় পদ  হলে অনুক্রমের চতুর্থ পদ  ………………………………………………….   নির্ণেয় অনুক্রম    মাথা খাটাও (পৃষ্ঠ-৩৪) অনুক্রমের পরের পদগুলো নির্ণয় করো: i) -1, 2, 5, 8, ……, ……, ……, ii) 3.4, 4.5, 5.6, ……, ……, ……,        সমাধান: i) -1, 2, 5, 8, 11, 14, 17 ii) 3.4, 4.5, 5.6, 7, 7.8, 8.9      

নবম শ্রেণির গণিত অনুক্রম ও ধারা সমাধান ২০২৪ Read More »

Marriage CV format

Marriage CV format bd free download

A marriage CV, sometimes referred to as a marital profile or marriage biodata, is a document you use to introduce oneself to possible spouses. It’s a fantastic method to highlight your qualities and passions and to help prospective mates get a better sense of who you are and what kind of companion you’re looking for. Why is a marriage CV important? A marriage CV is important because it can help you to: Find a compatible partner: You can attract potential companions who match your beliefs and aspirations by disclosing information about your background, education, work, and interests. Save time and effort: In the long term, you can save time and effort by eliminating incompatible matches early on. Create a favorable impression: A polished marriage CV can demonstrate your seriousness about finding a spouse and give a positive first impression to possible mates. Effective pairing: By enabling people to evaluate compatibility before devoting a substantial amount of emotional energy, marriage CVs simplify the pairing process. More significant relationships may result from this effectiveness. Transparency: The foundation of any successful connection is transparency, which is fostered by freely disclosing personal information. Making educated selections early on helps potential partners avoid misunderstandings or unpleasant surprises later on. Focused Search: By using marriage curriculums, individuals can narrow down their search for a mate who shares their values and long-term objectives, improving the likelihood of a happy and successful union. Empowerment: Making a Marriage CV encourages people to consider their own goals and aspirations, which promotes self-awareness and personal development. It helps people to express what they really want in a life mate. What should you include in your marriage CV? Your marriage CV should include the following information: Personal information: The following details about you personally: your name, age, caste, religion, and any other pertinent details. Education: Details regarding your schooling, such as the degree you earned, the name of the school, and the year you graduated. Career: The title, employer, and number of years you’ve worked there currently. In addition, you might discuss your ambitions for your job and income. Your family’s history: Your parents’ and siblings’ names and businesses. It’s also acceptable to discuss your socioeconomic class and type of family. Interests and hobbies: Sports, music, travel, and reading are some examples of your interests and hobbies. Values and Beliefs: Outline your core values, beliefs, and principles that guide your life. This section can include your views on family, relationships, and spirituality. Expectations for a partner: The qualities, character attributes, and way of life you seek in a spouse. Closing: Write a heartfelt note at the end of your Marriage CV, expressing how excited you are to find a compatible partner and start a happy marriage. Tips for writing a strong marriage CV Here are some tips for writing a strong marriage CV: Be honest and authentic: Your marriage CV ought to represent your personality and your ideal spouse. Regarding your expectations, hobbies, and background, be truthful. Be specific: Be as explicit as you can when stating your expectations and those of your partner. This will make it easier to find compatible partners. Be positive: Pay attention to your advantages and best traits. Don’t bring up any unfavorable aspects of your life or yourself. Edit thoroughly: Make sure to thoroughly review your marriage CV for any grammar or spelling mistakes before sending it to possible partners. Here Is A Marriage CV format   Some Marriage CVs in pdf, word and image format are given below. Click on them to download. Marriage CV in pdf Marriage CV in Word template Marriage CV in image   Marriage CV English সহ আরো ১০০০+ ওয়ার্ড ফাইল কিনুন মাত্র ৫০ টাকায়: Buy Now   Also Read: Class 9-10 English 2nd Paper CV with Cover Letter

Marriage CV format bd free download Read More »

এসএসসি পদার্থবিজ্ঞান ১ম অধ্যায় ভৌত রাশি ও পরিমাপ জ্ঞানমূলক ও অনুধাবনমূলক প্রশ্নউত্তর

এখানে এসএসসি বা নবম/দশম শ্রেণির পদার্থবিজ্ঞান ১ম অধ্যায় ভৌত রাশি ও পরিমাপ জ্ঞানমূলক ও অনুধাবনমূলক প্রশ্নউত্তর দেওয়া হলো যেগুলো শিক্ষার্থীরা অনুশীলন করলে পরীক্ষায় কমন আসবে বলা আশা করছি। পদার্থবিজ্ঞান ১ম অধ্যায় ভৌত রাশি ও পরিমাপ জ্ঞানমূলক ও অনুধাবনমূলক প্রশ্নউত্তর জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর প্রশ্ন \ ১ \ সূর্যগ্রহণ সম্পর্কিত ভবিষ্যদ্বাণীর জন্য বিখ্যাত কে? উত্তর : থেলিস সূর্যগ্রহণ সম্পর্কিত ভবিষ্যদ্বাণীর জন্য বিখ্যাত। প্রশ্ন \ ২ \ প্রকৃতির ইতিহাস সম্পর্কে একটি এনসাইক্লোপিডিয়া লেখেন কে? উত্তর : প্রকৃতির ইতিহাস সম্পর্কে একটি এনসাইক্লোপিডিয়া লেখেন আল-মাসুদী। প্রশ্ন \ ৩ \ ক্যালকুলাস নামক গণিত ব্যবস্থার প্রবর্তন করেন কে? উত্তর : ক্যালকুলাস নামক গণিত ব্যবস্থার প্রবর্তন করেন স্যার আইজ্যাক নিউটন। প্রশ্ন \ ৪ \ পরমাণু যে ফিশনযোগ্য এটি প্রথম আবিষ্কার করেন কে বা কারা? উত্তর : পরমাণু ফিশনযোগ্য এটি প্রথম আবিষ্কার করেন বিজ্ঞানী ওটো হান ও স্ট্রেসম্যান। প্রশ্ন \ ৫ \ আলোর বেগ প্রথম কে নির্ণয় করেন? উত্তর : ১৬৭৫ সালে ডেনমার্কের জ্যোতির্বিজ্ঞানী ওলফ রোমার সর্বপ্রথম আলোর বেগ নির্ণয় করেন। প্রশ্ন \ ৬ \ শিল্প বিপ্লব কী? উত্তর : অষ্টাদশ শতাব্দীর মধ্যভাগ হতে ঊনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগ পর্যন্ত ব্রিটেনের শিল্পক্ষেত্রে বহু গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন সংঘটিত হয়। এ অভ‚তপূর্ব পরিবর্তনকে শিল্প বিপ্লব নামে অভিহিত করা হয়। প্রশ্ন \ ৭ \ লব্ধ একক কী? উত্তর : যেসব রাশির একক মৌলিক রাশির এককের ওপর নির্ভর করে বা মৌলিক রাশির একক থেকে লাভ করা যায় তাদের লব্ধ একক বলে। ঘনত্বের একক লব্ধ একক। প্রশ্ন \ ৮ \ মৌলিক একক কী? উত্তর : যেসব রাশির একক একে অন্যের ওপর নির্ভর করে না বরং ঐসব রাশির এককের সাহায্যে অন্যান্য রাশির একক গঠন করা যায় সেসব রাশির একককে মৌলিক একক বলে। প্রশ্ন \ ৯ \ পদার্থবিজ্ঞানের মূল লক্ষ্য কী? উত্তর : পদার্থবিজ্ঞানের মূল লক্ষ্য হচ্ছে পর্যবেক্ষণ, পরীক্ষণ বিশ্লেষণের আলোকে বস্তু ও শক্তির রূপান্তর ও সম্পর্ক উদঘাটন এবং পরিমাণগতভাবে তা প্রকাশ করা। প্রশ্ন \ ১০ \ নিউটনের স্থান কালের ধারণায় মহাবিশ্ব কী নিয়ে গঠিত? উত্তর : নিউটনের স্থান কালের ধারণায় মহাবিশ্ব ত্রিমাত্রিক স্থান ও একমাত্রিক সময় নিয়ে গঠিত। প্রশ্ন \ ১১ \ এসআই পদ্ধতিতে দৈর্ঘ্যরে একক নির্ধারণে আদর্শ হিসেবে কী ধরা হয়? উত্তর : শূন্যস্থানে আলো ১/২৯৯৭৯২৪৫৮ সেকেন্ডে যে দূরত্ব অতিক্রম করে সেই দূরত্বকে দৈর্ঘ্যরে একক নির্ধারণে আদর্শ হিসেবে ধরা হয়। প্রশ্ন \ ১২ \ আন্তর্জাতিক পদ্ধতিতে সময়ের একক নির্ধারণে আদর্শ হিসেবে কী ধরা হয়? উত্তর : একটি সিজিয়াম -১৩৩ পরমাণুর ৯১৯২৬৩১৭৭০টি স্পন্দন সম্পন্ন করতে যে সময় লাগে সেই সময়কে সময়ের একক নির্ধারণে আদর্শ হিসেবে ধরা হয়। প্রশ্ন \ ১৩ \ আন্তর্জাতিক পদ্ধতিতে তাপমাত্রার একক কেলভিন নির্ধারণে কী ব্যবহার করা হয়? উত্তর : পানির ত্রৈধবিন্দুর তাপমাত্রার ১/২৭৩.১৬ ভাগকে তাপমাত্রার একক কেলভিন নির্ধারণে ব্যবহার করা হয়। প্রশ্ন \ ১৪ \ এক অ্যাম্পিয়ার কাকে বলে? উত্তর : শূন্যস্থানের ১ মিটার দূরত্বে অবস্থিত অসীম দৈর্ঘ্যরে এবং উপেক্ষণীয় বৃত্তাকার প্রস্থচ্ছেদের দুটি সমান্তরাল সরল পরিবাহকের প্রত্যেকটিতে যে পরিমাণ তড়িৎ প্রবাহ চললে পরস্পরের মধ্যে প্রতি মিটার দৈর্ঘ্যে ২ × ১০-৭N বল উৎপন্ন হয় তাকে এক অ্যাম্পিয়ার বলে। প্রশ্ন \ ১৫ \ এক ক্যান্ডেলা কাকে বলে? উত্তর : এক ক্যান্ডেলা হচ্ছে সেই পরিমাণ দীপন তীব্রতা যা কোনো আলোক উৎস একটি নির্দিষ্ট দিকে ৫৪০ × ১০১২ হার্জ কম্পাঙ্কের এক বর্ণী বিকিরণ নিঃসরণ করে এবং ঐ নির্দিষ্ট দিকে তার বিকিরণ তীব্রতা হচ্ছে প্রতি স্টেরেডিয়ান ঘনকোণে ১/৬৮৩ ওয়াট। প্রশ্ন \ ১৬ \ এক মোল কাকে বলে? উত্তর : যে পরিমাণ পদার্থে ০.০১২ কিলোগ্রাম কার্বন-১২ এ অবস্থিত পরমাণুর সমান সংখ্যক প্রাথমিক ইউনিট (যেমন : পরমাণু, অণু, আয়ন, ইলেকট্রন ইত্যাদি বা এগুলোর নির্দিষ্ট কোনো গ্র“প) থাকে তাকে এক মোল বলে। প্রশ্ন \ ১৭ \ মিটার স্কেল কী? উত্তর : পরীক্ষাগারে দৈর্ঘ্য পরিমাপের সবচেয়ে সরল যন্ত্র হলো মিটার স্কেল। এর দৈর্ঘ্য ১ মিটার বা ১০০ সেন্টিমিটার। প্রশ্ন \ ১৮ \ দৈব ত্র“টি কাকে বলে? উত্তর : কোনো একটি ধ্র“ব রাশি কয়েকবার পরিমাপ করলে যে ত্র“টির কারণে পরিমাপকৃত মানে অসামঞ্জস্য দেখা যায় তাকে দৈব ত্র“টি বলে। প্রশ্ন \ ১৯ \ যান্ত্রিক ত্র“টি কাকে বলে? উত্তর : পদার্থবিজ্ঞানে পরীক্ষণের জন্য তথা মাপ-জোখের জন্য আমাদের যন্ত্রের প্রয়োজন হয়। সেই যন্ত্রে যদি ত্র“টি থাকে তাকে যান্ত্রিক ত্র“টি বলে। প্রশ্ন \ ২০ \ ব্যক্তিগত ত্র“টি কী? উত্তর : পর্যবেক্ষকের নিজের কারণে পাঠে যে ত্র“টি আসে তাকে ব্যক্তিগত ত্র“টি বলে। প্রশ্ন \ ২১ \ মাত্রা কী? উত্তর : কোনো ভৌত রাশিতে উপস্থিত মৌলিক রাশিগুলোর সূচককে রাশিটির মাত্রা বলে।  অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর  প্রশ্ন \ ১ \ মৌলিক রাশি ও লব্ধ রাশির পার্থক্য ব্যাখ্যা কর। উত্তর : যেসব রাশি স্বাধীন বা নিরপেক্ষ এবং যেগুলো অন্য রাশির ওপর নির্ভর করে না বরং অন্যান্য রাশি এদের ওপর নির্ভর করে তাদের মৌলিক রাশি বলে। অপরদিকে, যেসব রাশি মৌলিক রাশির ওপর নির্ভর করে বা মৌলিক রাশি থেকে লাভ করা যায় তাদের লব্ধ রাশি বলে। মৌলিক রাশি মাত্র সাতটি, যেখানে লব্ধ রাশির সংখ্যা অগণিত। মৌলিক রাশির মাত্রা প্রকাশে একটিমাত্র চিহ্ন ব্যবহার করা হয়, অপরদিকে লব্ধ রাশির মাত্রা প্রকাশে একাধিক চিহ্নের ব্যবহার প্রয়োজন হয়। প্রশ্ন \ ২ \ লব্ধ রাশি বলতে কী বোঝÑ ব্যাখ্যা কর। উত্তর : যেসব রাশি মৌলিক রাশির ওপর নির্ভর করে বা মৌলিক রাশি থেকে লাভ করা যায় তাদেরকে লব্ধ রাশি বলে। যেমন : ত্বরণ = বেগসময় = দূরত্বসময়২। ত্বরণ রাশিটি দূরত্ব ও সময় এই দুটি মৌলিক একক থেকে লাভ করা যায়। তাই ত্বরণ একটি লব্ধ রাশি। প্রশ্ন \ ৩ \ এককের গুণিতক ও উপগুণিতক কেন ব্যবহার করা হয় ব্যাখ্যা কর। উত্তর : পদার্থবিজ্ঞানের বহুসংখ্যক শূন্যযুক্ত মানসমূহ সাধারণভাবে লেখার সময় আমাদের সাবধান থাকতে হবে প্রতিক্ষেত্রে শূন্যের সংখ্যা ঠিকমতো উলে­খ করা হয়েছে কিনা। কিন্তু এই সংখ্যাটিকেই যদি আমরা এককের উপসর্গ ব্যবহার করে লিখি, তাহলে অনেক সুবিধাজনক, সংক্ষিপ্ত ও নির্ভুলভাবে লেখা সম্ভব হয়। যেমন : ০.০০০০১m রাশিটিকে লেখা যেতে পারে ১০μm। প্রশ্ন \ ৪ \ বলের মাত্রা MLT-2   ব্যাখ্যা কর। উত্তর : বলের মাত্রা = MLT-2 = ML/T2= (ভরের মাত্রা × দৈর্ঘ্যরে মাত্রা)/(সময়ের মাত্রা)২ সুতরাং বল রাশিটি ভর, দৈর্ঘ্য এবং সময়-এ তিনটি মৌলিক রাশির ওপর নির্ভর করে বলে এটি লব্ধ রাশি এবং এর একক নিউটন = = kgm/s2 প্রশ্ন \ ৫ \ একই রাশির একাধিকবার পরিমাপকৃত মানে অসামঞ্জস্যতা এড়াতে কী করতে হবে? উত্তর : কোনো একটি ধ্র“ব রাশি কয়েকবার পরিমাপ করলে যে ত্র“টির কারণে পরিমাপকৃত মানে অসামঞ্জস্যতা দেখা দেয় তা হলো দৈব ত্র“টি। সুতরাং দৈব ত্র“টিকে কমিয়ে আনতে হলে তথা একাধিকবার পরিমাপকৃত মানে অসামঞ্জস্যতা এড়াতে পরিমাপটি বার বার নিয়ে এদের গড় নিতে হয়। প্রশ্ন \ ৬ \ নিউটন লব্ধ একক কেন? উত্তর : আমরা জানি, বলের একক = ভরের একক × দূরত্বের একক(সময়ের একক)২ বা, ১ নিউটন =(১ কিলোগ্রাম

এসএসসি পদার্থবিজ্ঞান ১ম অধ্যায় ভৌত রাশি ও পরিমাপ জ্ঞানমূলক ও অনুধাবনমূলক প্রশ্নউত্তর Read More »

ক্রমবাচক সংখ্যা ১-১০০ pdf

ক্রমবাচক সংখ্যা ১-১০০ পর্যন্ত সংক্ষিপ্ত রুপ ছবি ও  pdf আকারে দেওয়া হলো। ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত ক্রমবাচক সংখ্যা সংক্ষিপ্ত রুপ সহ ক্রমবাচক সংখ্যা ১-২০ ১ – প্রথম – ১ম ২ – দ্বিতীয় – ২য় ৩ – তৃতীয় – ৩য় ৪ – চতুর্থ – ৪র্থ ৫ – পঞ্চম – ৫ম ৬ – ষষ্ঠ – ৬ষ্ঠ ৭ – সপ্তম – ৭ম ৮ – অষ্টম – ৮ম ৯ – নবম – ৯ম ১০ – দশম – ১০ম ১১ – একাদশ – ১১শ ১২ – দ্বাদশ – ১২শ ১৩ – ত্রয়োদশ – ১৩শ ১৪ – চতুর্দশ – ১৪শ ১৫ – পঞ্চদশ – ১৫শ ১৬ – ষোড়শ – ১৬শ ১৭ – সপ্তদশ – ১৭শ ১৮ – অষ্টাদশ – ১৮শ ১৯ – ঊনবিংশ – ১৯শ ২০ – বিংশ – ২০শ ক্রমবাচক সংখ্যা ২১-৪০ ২১ – একবিংশ – ২১শ ২২ – দ্বাবিংশ – ২২শ ২৩ – ত্রয়োবিংশ – ২৩শ ২৪ – চতুর্বিংশ – ২৪শ ২৫ – পঞ্চবিংশ – ২৫শ ২৬ – ষট্‌বিংশ – ২৬শ ২৭ – সপ্তবিংশ – ২৭শ ২৮ – অষ্টাবিংশ – ২৮শ ২ ৯ – ঊনত্রিংশ – ২৯শ ৩০ – ত্রিংশ – ৩০শ ৩১ – একত্রিংশ – ৩১শ ৩২ – দ্বাত্রিংশ – ৩২শ ৩৩ – ত্রয়োত্রিংশ – ৩৩শ ৩৪ – চতুর্ত্রিংশ – ৩৪শ ৩৫ – পঞ্চত্রিংশ – ৩৫শ ৩৬ – ষট্‌ত্রিংশ – ৩৬শ ৩৭ – সপ্তত্রিংশ – ৩৭শ ৩৮ – অষ্টাত্রিংশ – ৩৮শ ৩৯ – ঊনচত্বারিংশ – ৩৯শ ৪০ – চত্বারিংশ – ৪০শ ক্রমবাচক সংখ্যা ৪০-৬০ ৪১ – একচত্বারিংশ – ৪১শ ৪২ – দ্বিচত্বারিংশ – ৪২শ ৪৩ – ত্রয়শ্চত্বারিংশ – ৪৩শ ৪৪ – চতুঃচত্বারিংশ – ৪৪শ ৪৫ – পঞ্চচত্বারিংশ – ৪৫শ ৪৬ – ষট্‌চত্বারিংশ – ৪৬শ ৪৭ – সপ্তচত্বারিংশ – ৪৭শ ৪৮ – অষ্টচত্বারিংশ – ৪৮শ ৪৯ – ঊনপঞ্চাশৎ – ৪৯ৎ ৫০ – পঞ্চাশৎ – ৫০ৎ ৫১ – একপঞ্চাশৎ – ৫১ৎ ৫২ – দ্বিপঞ্চাশৎ – ৫২ৎ ৫৩ – ত্রিপঞ্চাশৎ – ৫৩ৎ ৫৪ – চতুঃপঞ্চাশৎ – ৫৪ৎ ৫৫ – পঞ্চপঞ্চাশৎ – ৫৫ৎ ৫৬ – ষট্‌পঞ্চাশৎ – ৫৬ৎ ৫৭ – সপ্তপঞ্চাশৎ – ৫৭ৎ ৫৮ – অষ্টপঞ্চাশৎ – ৫৮ৎ ৫৯ – ঊনষষ্টি – ৫৯ষ্টি ৬০ – ষষ্টি – ৬০ষ্টি ক্রমবাচক সংখ্যা ৬১-৮০ ৬১ – একষষ্টি – ৬১ষ্টি ৬২ – দ্বিষষ্টি – ৬২ষ্টি ৬৩ – ত্রিষষ্টি – ৬৩ষ্টি ৬৪ – চতুঃষষ্টি – ৬৪ষ্টি ৬৫ – পঞ্চষষ্টি – ৬৫ষ্টি ৬৬ – ষট্‌ষষ্টি – ৬৬ষ্টি ৬৭ – সপ্তষষ্টি – ৬৭ষ্টি ৬৮ – অষ্টষষ্টি – ৬৮ষ্টি ৬৯ – ঊনসপ্ততি – ৬৯তি ৭০ – সপ্ততি – ৭০তি ৭১ – একসপ্ততি – ৭১তি ৭২ – দ্বিসপ্ততি – ৭২তি ৭৩ – ত্রিসপ্ততি – ৭৩তি ৭৪ – চতুঃসপ্ততি – ৭৪তি ৭৫ – পঞ্চসপ্ততি – ৭৫তি ৭৬ – ষট্‌সপ্ততি – ৭৬তি ৭৭ – সপ্তসপ্ততি – ৭৭তি ৭৮ – অষ্টসপ্ততি – ৭৮তি ৭৯ – ঊনাশীতি – ৭৯তি ৮০ – অশীতি – ৮০তি ক্রমবাচক সংখ্যা ৮১-১০০ ৮১ – একাশীতি – ৮১তি ৮২ – দ্ব্যশীতি – ৭২তি ৮৩ – ত্র্যশীতি – ৮৩তি ৮৪ – চতুরশীতি – ৮৪তি ৮৫ – পঞ্চাশীতি – ৮৫তি ৮৬ – ষড়শীতি – ৮৬তি ৮৭ – সপ্তাশীতি – ৮৭তি ৮৮ – অষ্টাশীতি – ৮৮তি ৮৯ – ঊননবতি – ৮৯তি ৯০ – নবতি ৯০তি ৯১ – একনবতি – ৯১তি ৯২ – দ্বিনবতি- ৯২তি ৯৩ – ত্রিনবতি – ৯৩তি ৯৪ – চতুর্নবতি – ৯৪তি ৯৫ – পঞ্চনবতি – ৯৫তি ৯৬ – ষন্নবতি – ৯৬তি ৯৭ – সপ্তনবতি – ৯৭তি ৯৮ – অষ্টনবতি – ৯৮তি ৯৯ – নবনবতি – ৯৯তি ১০০ – একশত – ১০০ত ক্রমবাচক সংখ্যা ১-১০০ ছবি   ক্রমবাচক সংখ্যা ১-১০০ pdf ক্রমবাচক সংখ্যা সম্পর্কে নিম্নের প্রশ্নগুলো করা হয়ে থাকে যার উত্তর পরের ক্রমবাচক সংখ্যার মধ্যে দেওয়া আছে। ক্রমবাচক সংখ্যা ১-২০ ১৮ এর ক্রমবাচক সংখ্যা ক্রমবাচক সংখ্যা ১-৩০ ১৬ এর ক্রমবাচক সংখ্যা ক্রমবাচক সংখ্যা ১-১০০ pdf ক্রমবাচক সংখ্যা ১-১০০ ক্রমবাচক সংখ্যা ২১-৩০ ১৯ এর ক্রমবাচক সংখ্যা অঙ্কবাচক, পরিমাণ/গণনাবাচক, ক্রম/পূরণবাচক, তারিখবাচক ও রোমান সংখ্যা

ক্রমবাচক সংখ্যা ১-১০০ pdf Read More »

৬ষ্ঠ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট ইংরেজি ৪র্থ সপ্তাহ ২০২২ উত্তর

৬ষ্ঠ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট ইংরেজি ৪র্থ সপ্তাহ ২০২২ উত্তর

৬ষ্ঠ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট ইংরেজি ৪র্থ সপ্তাহ ২০২২ সকল শিক্ষার্থীদের স্বাগতম। আজকে তোমাদের চতুর্থ সপ্তাহের ইংরেজি অ্যাসাইনমেন্ট 2022 এর নমুনা উত্তর দেওয়া হবে। তোমরা যারা ষষ্ঠ শ্রেণীতে বড় তাদের জন্য আজকের অ্যাসাইনমেন্ট অনেক গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। ৬ষ্ঠ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট ইংরেজি ৪র্থ সপ্তাহ ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী বন্ধুরা নিশ্চয় তোমাদের চতুর্থ সপ্তাহের ইংরেজি অ্যাসাইনমেন্ট এর প্রশ্ন গুলো দেখনি। আজকের অ্যাসাইন্মেন্টা এমনই যে প্রশ্নগুলো তোমাকে পড়তেই হবে। তো চলো শিক্ষার্থী বন্ধুরা আগে প্রশ্ন গুলো পড়ে নিই তারপরে কিছু টিপস দেওয়া হবে যেগুলো অবশ্যই তোমরা করবে। ৬ষ্ঠ শ্রেণির ইংরেজি ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ প্রশ্ন Assignment No: 2 Assignment (With Title): Paper presentation on 4 beautiful/ historical places in my district. (word limit: 200 words) Learning Outcomes/ Content: Students will be able to- describe pictures and places. write short paragraphs. Guidelines for Writing Assignment (Steps/Scopes/Cues): Discuss with your family members the most beautiful/ historical places in your district. Now, take 4 pieces of A4-sized papers and make 4 separate paper presentations on the 4 most beautiful/ historical places of your district. Collect each of the pictures from the internet/the newspaper or sketch those pictures by yourself. To prepare each paper, Stick the picture on the top Write the name of the place writes a paragraph about the place. Each paragraph will contain no more than 50 words. In your paragraph, you have to mention location & Why it’s famous for   উপরের প্রশ্নগুলোর পড়ে তোমরা নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছ যে তোমাদের কি করতে হবে। মূলত ৪র্থ সপ্তাহের ষষ্ঠ শ্রেণির ইংরেজি অ্যাসাইনমেন্ট তোমাদের নিজ জেলার চারটি সুন্দর জায়গা অথবা ইতিহাস বিখ্যাত জায়গার ছবি এবং তার সাথে সামান্য কিছু বর্ণনা দিয়ে ২০০ শব্দের একটি অ্যাসাইনমেন্ট লিখতে হবে। তোমরা যেহেতু কোন জেলার আমি নিজে জানি না। এবং ৬৪ জেলার শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা করে ৬৪ টা অ্যাসাইনমেন্ট লেখা সম্ভব নয়। তাই তোমাদের কিছু টিপস দিয়ে দিব যা নিচের ভিডিওতে দেওয়া হবে ভিডিওটি দেখলে তোমরা নিজেরাই অ্যাসাইনমেন্ট লিখতে পারবে। N.B- তোমাদের নিজ জেলার জন্য অ্যাসাইনমেন্টটি লিখতে নিচের ভিডিওটি দেখ। ৬ষ্ঠ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট ইংরেজি ৪র্থ সপ্তাহ ২০২২   অ্যাসাইনমেন্ট শুরু Assignment Title: 4 historical places in my district No:1 Mujibnagar Complex Overview: Mujibnagar is historically a very important place for the swearing in of the first Provisional Government of Bangladesh Which is located at Mojibnagar Upozilla in Meherpur District. A memorial has been erected at the site of the swearing-in to commemorate the swearing-in. This complex has a mural commemorating the events of the Liberation War. No-2 Amjhupi Nilkuthi   Overview: Amjhupi Nilkuthi is located at Meherpur Sadar Upozilla in Meherpur District. Meherpur has a long history of indigo cultivation and indigo planters. John Phillips’s book on indigo cultivation, published in 1935, states that Louis Banno or Bonard, a Frenchman, started the first indigo cultivation in Bangladesh. Amjhupi Nilkuthi was established in 1815 or later. No-3 Vatpara Kuthi Overview: Vatpara Kuthi is located at Vatpara village in Meherpur district. It Destroyed in 1859, this indigo factory was built by brick, lime-shurki. Its roof is made of iron beams and brick tiles. The river Kajla flows by the side of this factory. No-4 Meherpur Shaheed Memorial Overview: A memorial has been constructed near the Meherpur Municipal Cemetery to commemorate the heroic freedom fighters and those who were brutally killed by Pakistani soldiers in 1971. Here every year on the day of great independence and victory they are remembered with respect by laying wreaths. অ্যাসাইনমেন্ট শেষ তোমাদের নিজেদের জেলার জন্য কিভাবে লিখবে তা নিচের ভিডিওতে বর্ণনা করা হলো।   আরো পড়ুনঃ  সকল শ্রেণির সকল বিষয় একসাথে ষষ্ঠ/৬ষ্ঠ শ্রেণির ইংরেজি ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ সপ্তম/৭ম শ্রেণির ইংরেজি ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ অষ্টম/৮ম শ্রেণির ইংরেজি ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ ষষ্ঠ/৬ষ্ঠ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ সপ্তম/৭ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ অষ্টম/৮ম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ নবম/৯ম শ্রেণির গণিত ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ দশম/১০ম শ্রেণির গণিত ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ নবম/৯ম শ্রেণির পদার্থবিজ্ঞান ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ দশম/১০ম শ্রেণির পদার্থবিজ্ঞান ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ নবম/৯ম শ্রেণির হিসাববিজ্ঞান ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ দশম/১০ম শ্রেণির হিসাববিজ্ঞান ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ নবম/৯ম শ্রেণির বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ দশম/১০ম শ্রেণির বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ ছবি ও লেখা মেহেরপর জেলার সাইট থেকে নেওয়া হয়েছে।  

৬ষ্ঠ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট ইংরেজি ৪র্থ সপ্তাহ ২০২২ উত্তর Read More »

এইচএসসি বাংলা মাসি-পিসি সৃজনশীল ও জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর

মাসি-পিসি মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় লেখক পরিচিতি নাম সাহিত্যিক নাম : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় পিতৃপ্রদত্ত নাম : প্রবোধ কুমার বন্দ্যোপাধ্যায় জন্ম পরিচয় জন্ম তারিখ : ১৯ মে, ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দ (১৩১৫ বঙ্গাব্দের ৬ জ্যৈষ্ঠ) জন্মস্থান : দুমকা শহর, সাঁওতাল পরগনা, বিহার অধুনা : ভারত। পৈতৃক নিবাস : মালবাদিয়া, বিক্রমপুর, মুন্সিগঞ্জ, বাংলাদেশ। পিতৃ-পরিচয় পিতার নাম : হরিহর বন্দ্যোপাধ্যায় পেশা : অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার, সেটেলমেন্ট বিভাগ, ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট মাতার নাম : নীরদাসুন্দরী দেবী। স্ত্রী স্ত্রীর নাম : কমলা দেবী। শিক্ষাজীবন মাধ্যমিক : ম্যাট্রিক (১৯২৬), মেদিনীপুর জেলা, স্কুল, ভারত। উচ্চ মাধ্যমিক : আইএসসি (১৯২৮) ওয়েন্সলিয় মিশন কলেজ, বাঁকুড়া, ভারত। বিএসসি (অসমাপ্ত) বিষয় : গণিত কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ। পেশা/কর্মজীবন সহ-সম্পাদক : বঙ্গশ্রী পত্রিকা। নবারুণ পত্রিকা। পাবলিসিটি অ্যাসিস্ট্যান্ট : ন্যাশনাল ওয়ার ফ্রন্টের প্রভিন্সিয়াল অর্গানাইজার দপ্তর। যুগ্ম সম্পাদক : প্রগতি লেখক সংঘ। রাজনীতি : ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টিতে যোগদান (১৯৪৪) সাহিত্য-কর্ম প্রথম গল্প : অতসীমামী (১৯৩৫) উপন্যাস : ‘জননী’ (১৯৩৫) দিবারাত্রির কাব্য (১৯৩৫), পুতুলনাচের ইতিকথা (১৯৩৬), পদ্মা নদীর মাঝি (১৯৩৬), শহরতলী (১৯৪০), অহিংসা (১৯৪১), শহর বাসের ইতিকথা (১৯৪৬), চতুষ্কোণ (১৯৪৮), সোনার চেয়ে দামী (১৯৫১), স্বাধীনতার স্বাদ (১৯৫১), ইতিকথার পরের কথা (১৯৫২), আরোগ্য (১৯৫৩), ‘হরফ (১৯৫৪), হলদু নদী সবুজ বন (১৯৫৬)। গল্পগ্রন্থ : অতসীমামী ও অন্যান্য গল্প (১৯১৫), প্রাগৈতিহাসিক (১৯৩৭), (১৯৩৮), সরীসৃপ (১৯৩৯), আজ-কাল-পরশুর গল্প (১৯৪৬), মাটির মাশুল (১৯৪৮), ছোট বকুল পুরের যাত্রী (১৯৫০)। ফেরিওয়ালা (১৯৫৩), শ্রেষ্ঠ গল্প (১৯৫০)। নাটক : ভিটেমাটি (১৯৪৬); প্রবন্ধ গ্রন্থ : লেখকের কথা। শেষ জীবন রোগে আক্রান্ত : ১৯৫৩ খ্রিষ্টাব্দ থেকে মৃগী রোগে আক্রান্ত। মৃত্যু ৩ ডিসেম্বর, ১৯৫৬ সাল, কলকাতা । গুরুত্বপূর্ণ সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও। ষাটোর্ধ্ব বিধবা ফাতেমা বেগম। নিঃসন্তান এ বৃদ্ধার আপন বলতে কেউ নেই। একদিন প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে হঠাৎ তিনি একটি মেয়েকে রাস্তায় কাঁদতে দেখেন। বৃত্তান্ত শুনে তিনি মেয়েটিকে নিয়ে আসেন এবং স্বামীর অত্যাচারে অতিষ্ঠ মেয়েটিকে মাতৃস্নেহে আশ্রয় দেন স্বামীপক্ষ খবর পেয়ে তাকে নিয়ে যেতে চান। মেয়েটি কোনোভাবেই যেতে ইচ্ছুক নন। বৃদ্ধাও মেয়েটিকে যেতে দেননি। এতে তাকে অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়। মৃত্যুর পূর্বে বৃদ্ধা মেয়েটিকে সমুদয় সম্পত্তি দান করে যান। ক. ‘ছেলের মুখ দেখে পাষাণ নরম হয় ’ -উক্তিটি কার? খ. ‘যুদ্ধের আয়োজন করে তৈরি হয়ে থাকে মাসি-পিসি’উক্তিটি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে? গ. উদ্দীপকের মেয়েটি ‘মাসি-পিসি’ গল্পের আহ্লাদির সাথে কীভাবে সঙ্গতিপূর্ণ তা ব্যাখ্যা কর। ঘ. ‘মাসি-পিসি’ গল্পের মাসি-পিসি ও উদ্দীপকের বৃদ্ধা কি একসূত্রে গাঁথা- মন্তব্যটি যাচাই কর। ১ ২ ৩ ৪ ১ নং প্রশ্নের উত্তর  প্রশ্নোক্ত উক্তিটি পিসির।  ষড়যন্ত্র করে আহ্লাদিকে গোকুল তুলে নিতে আসলে মাসি-পিসি তাদের কৌশলে প্রতিহত করে পরবর্তী আক্রমণ প্রতিরোধ করার জন্য প্রস্তুত থাকার বিষয়টিকে ‘মাসি-পিসি’ গল্পের লেখক প্রদত্ত উক্তি দ্বারা বুঝিয়েছেন।  গোকুল আহ্লাদিকে অনৈতিকভাবে পেতে চায়। মাসি-পিসিকে সে ছলে-বলে-কৌশলে বশীভ‚ত করতে না পেরে কানাই চৌকিদারের মাধ্যমে মাসি-পিসিকে কাছারি বাড়ি পাঠিয়ে তার গুণ্ডা-বাহিনী দিয়ে তুলে নেওয়ার ফাঁদ পাতলে সংসার-অভিজ্ঞ মাসি-পিসি তা বুঝতে পারে এবং বঁটি ও রামদার ভয় দেখিয়ে এবং প্রতিবেশীদের ডেকে তাদের তাড়িয়ে দেয়। গুণ্ডা বাহিনী তাদের ঘরে আগুন দিতে পারে ভেবে জল ও ভেজা কাঁথার ব্যবস্থা করে রাখে, হাতের কাছে রাখে বঁটি আর দা। এভাবেই মাসি গুণ্ডাবাহিনীকে প্রতিরোধ করার জন্য যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে।  অত্যাচারী স্বামীর সংসার না করার ব্যাপারে অটল সিদ্ধান্তে থাকার বিষয়ে উদ্দীপকের মেয়েটির সাথে মাসি-পিসি গল্পের আহ্লাদির সাদৃশ্য রয়েছে।  প্রদত্ত উদ্দীপকের মেয়েটি স্বামীর অত্যাচারের শিকার নিঃসন্তান বৃদ্ধার আশ্রয়ে মাতৃøেহে থাকতে পেয়ে শত ঝামেলা সত্তে¡ও স্বামীর বাড়িতে যায়নি।, তেমনি ‘মাসি-পিসি’ গল্পের আহ্লাদিকে তার স্বামী খেতে দিত না, ঝাঁটা দিয়ে পেটাতো, কলকে পোড়া দিয়ে ছ্যাঁকা দিত, সোজা কথায় অত্যাচারীর মত ব্যবহার করত। সে মাসি-পিসির আশ্রয়ে আসতে পেরে তাদের পরম স্নেহে থেকে স্বামীর মামলার এবং গোকুল বাহিনীর ভয়ে ভীত হয়ে স্বামীর ঘরে যায়নি।  দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে মানুষ আর পিছু সরতে পারে না, মানুষ সবসময় শন্তিতে বাস করতে চায়। উদ্দীপকের মেয়েটি ও ‘মাসি-পিসি’ গল্পের আহ্লাদিও অত্যাচারীর নির্মম হাত থেকে বাঁচার জন্য স্বামীর ঘরে না গিয়ে ভয়শূন্য স্থান বেছে নিয়েছে। তাই বলা যায়, উভয় চরিত্র এই ক্ষেত্রে সাদৃশ্যপূর্ণ।  ‘মাসি-পিসি’ গল্পের বিধবা মাসি-পিসি ও উদ্দীপকের বিধবা বৃদ্ধা একই সূত্রে গাঁথা।’-মন্তব্যটি যথার্থ।  আহ্লাদির বাবার অভাবের সংসারে মাসি-পিসি বোঝাস্বরূপ। আহ্লাদি স্বামীর ঘরে অত্যাচারিত হয়ে কোনোরকমে ফিরে এলে মাসি-পিসির সেবা-যতেœই আহ্লাদি বেঁচে যায়। লোভী স্বামী জগু মামলার ভয় দেখায়। এতে মাসি-পিসি না দমে কৈলেশকে নিজেদের অবস্থান জানিয়ে দেন। বদচরিত্রের গোকুল আহ্লাদির সভ্রম কৌশলে ছিনিয়ে নিতে চাইলে মাসি-পিসি অত্যন্ত বুদ্ধিমত্তা ও সাহসিকতার সাথে প্রতিহত করেন এবং আহ্লাদির নির্ঝঞ্ঝাট জীবন নিশ্চিত করেন।  মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য। অত্যাচারিত, অবহেলিত মানুষকে বাঁচানো মানুষের সাধারণ ধর্ম। উদ্দীপকের ফাতেমা বেগম এবং আমার পঠিত ‘মাসি-পিসি’ গল্পের মাসি-পিসি নারীজাতির ত্রাণকর্তারূপে কাজ করে অত্যাচারিত নারীদের চোখ খুলে দিয়েছেন। মানুষের বিপদে এগিয়ে আসতে গেলে অনেক কষ্ট সইতে হয়। তারপরেও মানুষ এগিয়ে আসে। মাসি-পিসির সঙ্গে মাসি-পিসি এবং উদ্দীপকের ফাতেমা বেগম জনকল্যাণের দিক থেকে একই সূত্রে গাঁথা-একথা সুনিশ্চিত করে বলা যায়।  অতিরিক্ত অনুশীলন (সৃজনশীল) অংশ নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও। হাসু ও মায়মুনকে নিয়ে ভেসেই চলছিল জয়গুন। কিন্তু নিজের চেষ্টায় অক‚ল পাথারে সে ক‚ল পায়। লজ্জাশরম বিসর্জন দিয়ে সে ঝাঁপিয়ে পড়ে কাজে। তাকে বাঁচতে হবে। ছেলেমেয়েকে বাঁচাতে হবে। এই সংকল্প নিয়ে আকালের পাঁচ বছর সে লড়াই করে আসছে। ক. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পৈতৃক নিবাস কোথায়? খ. আহ্লাদিকে স্বামীর ঘর ছেড়ে চলে যেতে হয় কেন? গ. উদ্দীপকের জয়গুনের সাথে ‘মাসি-পিসি’ গল্পের মাসি-পিসির কোন দিক দিয়ে সাদৃশ্য রয়েছে? ঘ. সাদৃশ্য থাকলেও জয়গুন গল্পের মাসি-পিসির সমগ্র বৈশিষ্ট্য ধারণ করতে পারেনি।মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর। ১ ২ ৩ ৪ ২ নং প্রশ্নের উত্তর  মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পৈতৃক নিবাস ঢাকার বিক্রমপুরে।  স্বামীর অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে আহ্লাদিকে স্বামীর ঘর ছেড়ে যেতে হয়।  আহ্লাদির বিয়ে হয় নেশাখোর পাষণ্ড জগুর সাথে। জগু কারণে-অকারণে আহ্লাদিকে মারধর করে। নেশার টাকা জোগাড় না হলে আহ্লাদিকে ঘরের খুঁটির সাথে বেঁধে অত্যাচার করে। লাথি, চড়, বাড়ি এমন কোনো মাধ্যম নেই যার দ্বারা জগু আহ্লাদির উপর অত্যাচার করেনি। যার জন্য তাকে স্বামীর ঘর ছেড়ে চলে আসতে হয়।  উদ্দীপকের জয়গুনের সাথে মাসি-পিসির জীবন-সংগ্রামের সাদৃশ্য রয়েছে।  যে পরিশ্রম করাকে ভয় পায় না, সে যে-কোনোভাবে বিপদ থেকে পরিত্রাণ পায়। কর্মবিমুখ লোক জীবন-চলার পথে পদে পদে বিপদে পড়ে। আর যারা যেকোনো পরিস্থিতিতে যে-কোনো কাজ করতে প্রস্তুত থাকে তারা যে-কোনো বিপদ থেকে উদ্ধার পায়। উদ্দীপকের জয়গুণের মাঝে দেখি জীবন-সংগ্রামে জয়ী হওয়ার প্রচেষ্টা চালানোর প্রবণতা। দারিদ্র্যের নাগপাশে আটকা পড়ে সন্তান নিয়ে ভেসে যাচ্ছিল, সেখান থেকে নিজের চেষ্টায় লজ্জাশরম বিসর্জন দিয়ে কাজে নেমে পড়ে। মাসি-পিসির মাঝেও দেখি জীবনসংগ্রামে টিকে থাকার প্রবণতা। তাইতো তারা মন্বন্তরের সময় হাত-পা গুটিয়ে ঘরে বসে না থেকে লাজলজ্জা পরিত্যাগ করে সবজির ব্যবসায় নামে। উভয়ক্ষেত্রে এখানেই সাদৃশ্য লক্ষ করা যায়।  কিছু সাদৃশ্য

এইচএসসি বাংলা মাসি-পিসি সৃজনশীল ও জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর Read More »

এইচএসসি বাংলা অপরিচিতা সৃজনশীল ও জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর

অপরিচিতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লেখক পরিচিতি নাম প্রকৃত নাম : শ্রী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ছদ্মনাম : ভানুসিংহ ঠাকুর। জন্ম জন্ম তারিখ : ৭ মে, ১৮৬১ খ্রি. (২৫ বৈশাখ ১২৬৮ বঙ্গাব্দ)। জন্মস্থান : জোড়াসাঁকো, কলকাতা, ভারত। বংশ পরিচয় পিতার নাম : মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর। মাতার নাম : সারদা দেবী। পিতামহের নাম : প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর। শিক্ষাজীবন রবীন্দ্রনাথ বাল্যকালে ওরিয়েন্টাল সেমিনারি, নর্মাল স্কুল, বেঙ্গল একাডেমি, সেন্ট জেভিয়ার্স স্কুল প্রভৃতি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়ন করলেও স্কুলের পাঠ শেষ করতে পারেন নি। ১৭ বছর বয়সে ব্যারিস্টারি পড়তে ইংল্যান্ড গেলেও কোর্স সম্পন্ন করা সম্ভব হয় নি। তবে গৃহশিক্ষকের কাছ থেকে জ্ঞানার্জনে কোনো ত্র“টি হয় নি। পেশা/কর্মজীবন ১৮৮৪ খ্রি. থেকে রবীন্দ্রনাথ তাঁর পিতার আদেশে বিষয়কর্ম পরিদর্শনে নিযুক্ত হন এবং ১৮৯০ থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে জমিদারি দেখাশুনা করেন। এ সূত্রে তিনি কুষ্টিয়ার শিলাইদহ ও সিরাজগঞ্জের শাহাজাদপুরে দীর্ঘ সময় অবস্থান করেন। সাহিত্য সাধনা কাব্য : মানসী, সোনার তরী, চিত্রা, চৈতালি, ক্ষণিকা, নৈবেদ্য, গীতাঞ্জলি, বলাকা, পূরবী, পুনশ্চ, বিচিত্রা, সেঁজুতি, জন্মদিনে, শেষলেখা বিশেষ উলে­খযোগ্য। উপন্যাস : গোরা, ঘরে-বাইরে, চতুরঙ্গ, চোখের বালি, নৌকাডুবি, যোগাযোগ, রাজর্ষি, শেষের কবিতা প্রভৃতি। কাব্যনাট্য : কাহিনী, চিত্রাঙ্গদা, বসন্ত, বিদায় অভিশাপ, বিসর্জন, রাজা ও রাণী প্রভৃতি। নাটক : অচলায়তন, চিরকুমার সভা, ডাকঘর, মুকুট, মুক্তির উপায়, রক্তকরবী, রাজা প্রভৃতি। গল্পগ্রন্থ : গল্পগুচ্ছ, গল্পস্বল্প, তিনসঙ্গী, লিপিকা, সে, কৈশোরক প্রভৃতি। ভ্রমণ কাহিনী : জাপানযাত্রী, পথের সঞ্চয়, পারস্য, রাশিয়ার চিঠি, য়ুরোপ যাত্রীর ডায়েরী, য়ুরোপ প্রবাসীর পত্র প্রভৃতি। পুরস্কার ও সম্মাননা নোবেল পুরস্কার (১৯১৩), কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক ডিলিট (১৯১৩), অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক ডিলিট (১৯৪০), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক ডিলিট (১৯৩৬)। মৃত্যু মৃত্যু তারিখ : ৭ আগস্ট, ১৯৪১ খ্রি. (২২ শ্রাবণ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ)। গুরুত্বপূর্ণ সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও। মা মরা ছোট মেয়ে লাবনি আজ শ্বশুড় বাড়ি যাবে। সুখে থাকবে এই আশায় দরিদ্র কৃষক লতিফ মিয়া আবাদের সামান্য জমিটুকু বন্ধক রেখে পণের টাকা যোগাড় করলেন। কিন্তু তাতেও কিছু টাকার ঘাটতি রয়ে গেল। এদিকে বর পারভেজের বাবা হারুন মিয়ার এক কথা সম্পূর্ণ টাকা না পেলে তিনি ছেলেকে নিয়ে চলে যাবেন। বিষয়টি পারভেজের কানে গেলে সে বাপকে সাফ জানিয়ে দেয়, ‘সে দরদাম বা কেনাবেচার পণ্য নয়। সে একজন মানুষকে জীবনসঙ্গী করতে এসেছে, অপমান করতে নয়। ফিরতে হলে লাবনিকে সঙ্গে নিয়েই বাড়ি ফিরবে।’ ক. শম্ভুনাথ স্যাকরার হাতে কী পরখ করতে দিয়েছিলেন? খ. ‘বাংলাদেশের মধ্যে আমিই একমাত্র পুরুষ যাহাকে কন্যার বাপ বিবাহ আসর হইতে নিজে ফিরাইয়া দিয়াছে’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে? গ. অনুপম ও পারভেজের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের বৈপরীত্য ব্যাখ্যা কর। ঘ. অনুপমের মামা ও হারুন মিয়ার মতো মানুষের কারণে আজও কল্যাণী ও লাবনিরা অপমানের শিকার হয়-বিশ্লেষণ কর। ১ ২ ৩ ৪ ১ নং প্রশ্নের উত্তর  শম্ভুনাথ স্যাকরার হাতে এয়ারিং পরখ করতে দিয়েছিলেন।  উক্তিটি দ্বারা যৌতুক নিয়ে অবমাননাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করায় কন্যা স¤প্রদানে পিতার অসম্মতির মধ্য দিয়ে কথক অনুপমের অপমানের বিষয়টি বোঝানো হয়েছে।  অনুপম-কল্যাণীর বিয়ে শুরুর পূর্বে অনুপমের মামা কন্যাপক্ষ প্রদত্ত গহনাগুলো স্যাকরা দিয়ে পরখ করায়। এমন অবমাননাকর পরিস্থিতিতে অনুপমের ভূমিকা না থাকায় কল্যাণীর বাবা কন্যা স¤প্রদানের অসম্মতি জানান। বাবা হয়ে মেয়ের বিয়ে ভেঙে দেয়া এমন ঘটনা সচরাচর লক্ষণীয় নয়। এখানে এই ঘটনাকে অনুপমের ভাষায় বিরল এবং সমাজে অপমানজনক।  পারভেজ এবং ‘অপরিচিতা’ গল্পের অনুপম চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য দিক থেকে সম্পূর্ণ বিপরীত।  ‘অপরিচিতা’ গল্পের নায়ক অনুপম কেবল একটি কণ্ঠস্বর শুনে কল্পনাবিলাসী হয়ে পড়ে। এরপর সেই কণ্ঠস্বরের মেয়েটিকে আড়চোখে বার বার দেখে। মেয়েটির চঞ্চলতা, সাহসিকতা, শিক্ষাগত যোগ্যতা তাকে মুগ্ধ করে। উদার ও স্বাধীনচেতা মনোভাবের এমন মেয়ে হয়তো আর দ্বিতীয়টি নেই, সে ভাবে, এর সাথেই কি আমার বিয়ে হবার কথা ছিল?  উদ্দীপকের পারভেজ সম্পূর্ণ বাস্তবধর্মী। পারভেজের বিয়েতে তার বাবা যৌতুক নিতে চাইলে সে তা অস্বীকার করে। সে বলে যে, সে কেনাবেচার পণ্য নয়। একজন মানুষকে সে জীবনসঙ্গী করতে এসেছে। ফিরতে হলে তাকে নিয়েই সে বাড়ি ফিরবে।  “অনুপমের মামা ও হারুন মিয়ার মতো মানুষের কারণে আজও কল্যাণী ও লাবনিরা অপমানের শিকার হয় ।” মন্তব্যটি যথার্থ।  যারা যৌতুক দাবি করে তারা লোভী, নিষ্ঠুর, অমানুষ। বিয়েতে নিজেদের দাবিকৃত পণ না পেলে তাদের এসব চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য সহজেই ধরা পড়ে। এমনকি চাহিদামাফিক যৌতুক না পেলে তারা বিয়ের আসর ত্যাগ করার মতো সিদ্ধান্ত নিতেও দ্বিধা করে না। তাদের এ ধরনের আচরণ সত্যিই অমানবিক।  ‘অপরিচিতা’ গল্পে মামা অনুপমের বিয়েতে টাকা ও গহনা যৌতুক হিসেবে দাবি করেন এবং কন্যার পিতা এতে সম্মত হন। বিয়ের দিন, বিয়ে অনুষ্ঠানের ঠিক কিছুক্ষণ আগে তিনি কন্যার বাবাকে কন্যার গা থেকে গহনাগুলো খুলে আনতে বলেন; তিনি তা স্যাকরা দিয়ে যাচাই করাবেন। মামা এ ধরনের আচরণ ও কথাবার্তায় তার হীনতা, লোভ ও অমানবিকতারই পরিচয় দেন। উদ্দীপকের হারুন মিয়াও অনুপমের মামার মতোই লোভী। তিনিও কন্যাপক্ষের কাছে অঢেল যৌতুক দাবি করেন। কিন্তু কন্যার পিতা তা দিতে অসমর্থ হলে তিনি বিয়ের আসর থেকে চলে যাওয়ার হুমকি দেন।  ‘অপরিচিতা’ গল্পের অনুপমের মামা এবং উদ্দীপকের হারুন মিয়া উভয়ই সমগোত্রীয়। তারা লোভী, হীন ও অমানবিক। এ কারণেই তারা একসূত্রে গাঁথা। তাই বলা যায়, প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি যথার্থ।  অতিরিক্ত অনুশীলন (সৃজনশীল) অংশ নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও। জুয়েল আহমেদ বড় চাকরি করেন। মধ্যবিত্ত বাবার একমাত্র মেয়ে ফাতেমার সাথে তার বিয়ের দিন ধার্য হলো। পাত্র পক্ষ ৫০ হাজার টাকা ও ২ ভরি স্বর্ণালংকার যৌতুক হিসেবে চাইল। এমন পাত্র হাতছাড়া করা ঠিক হবে না ভেবে অসহায় পিতা রাজি হলেন। ক. অনুপম হাতজোড় করার পর কার হৃদয় গলেছে? খ. ‘অপরিচিতা’ গল্পে কল্যাণী আর বিয়ে করবে না কেন? গ. উদ্দীপকটি ‘অপরিচিতা’ গল্পের বিষয়বস্তুর সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ,ব্যাখ্যা কর। ঘ. ‘অপরিচিতা’ গল্পের পুরোপুরি ভাব উদ্দীপকে ফুটে উঠেছে, তুমি কি একমত? পক্ষে যুক্তি দাও। ১ ২ ৩ ৪ ২ নং প্রশ্নের উত্তর  অনুপম হাতজোড় করার পর শম্ভুনাথ বাবুর হৃদয় গলেছে।  পাত্রপক্ষের যৌতুকের স্বর্ণালংকার যাচাই করার মানসিকতার কারণে বিয়ে ভেঙে গেছে বলে কল্যাণী আর বিয়ে করবে না।  কল্যাণী বধূ সাজে সেজে বিয়ের জন্য প্রস্তুত। অথচ যৌতুক লোভী পাত্রপক্ষ তাদের গহনা যাচাই করতে চাইলে তাকে গহনাগুলো খুলে দিতে হয়। পাত্রপক্ষের এই হীন-মানসিকতার ফলে শম্ভুনাথ বাবু বিয়ে ভেঙে দেন এবং কল্যাণীও পণ করে কুসংস্কারাচ্ছন্ন এ সমাজে সে আর বিয়ের পিঁড়িতে বসবে না।  উদ্দীপকে যৌতুকের বিষয়টি যেভাবে ফুটে উঠেছে তা রবীন্দ্রনাথের ‘অপরিচিতা’ গল্পের মূলভাবের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ।  যৌতুকের বিষয়টি ‘অপরিচিতা’ গল্পে যথার্থরূপে তুলে ধরা হয়েছে। এ গল্পে বিয়ে হবে কী হবে না সেটা মুখ্য বিষয় নয়; বরং যৌতুকের গহনা খাঁটি ও পরিমাণে সঠিক কিনা সেটাই বেশি বিবেচ্য। এর ফলে বিয়ে ভেঙে গেলেও বরের যৌতুকলোভী মামার কিছু আসে যায় না।  উদ্দীপকেও যৌতুকের বিষয়টিকে মুখ্য হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে। তবে এখানে বিয়ে ভেঙে যায়নি; বরং ভালো ছেলে পেয়ে কনের পিতার যৌতুক প্রদানে নিরুপায় সম্মতি লক্ষ করা যায়। সুতরাং দেখা

এইচএসসি বাংলা অপরিচিতা সৃজনশীল ও জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর Read More »

Scroll to Top