Author name: Masud Rana

হাইড্রোজেন (H) কখন আয়নিক বন্ধন গঠন করে এবং কখন সমযোজী বন্ধন গঠন করতে পারে।

হাইড্রোজেনের আয়নিক বন্ধন গঠনঃ  (H) হাইড্রোজেন পরমানু যখন ধাতুর সাথে যুক্ত থাকে তখন আয়নিক বন্ধন গঠন করে। যেমনঃ NaH একটি আয়নিক যৌগ। এখানে Na = ধাতু Na(11) = 1s² 2s² 2p⁶ 3s¹ H(1) = 1s¹ Na পরমানু শেষ কক্ষপথের ১টি ইলেকট্রন ত্যাগ করবে এবং ত্যাগকৃত ইলেকট্রন H  পরমানু গ্রহন করবে। যেমনঃ সুতরাং NaH যৌগে H পরমানু আয়নিক বন্ধন গঠন করে। হাইড্রোজেনের সমযোজী বন্ধন গঠনঃ H পরমানু যখন অধাতুর সাথে যুক্ত থাকে, তখন সমযোজী বন্ধন গঠন করে। যেমনঃ HCl  একটি সমযোজী যৌগ। এখানে Cl = অধাতু H(1) = 1s¹ Cl(17) =  1s² 2s² 2p⁶ 3s² 3p⁵ এক্ষেত্রে H ও Cl তদের শেষ কক্ষপতের ইরেকট্রনগুলো পরস্পরের সঙ্গে শেয়ার করে সমযোজী বন্ধন গঠন করে। সুতরাং HCl  যৌগে H পরমানু সমযোজী বন্ধন গঠন করে। বিঃদ্রঃ এখান থেকে আমরা বুঝতে পারি যে H পরমানু তার শেষ কক্ষপথের ১টি ইলেকট্রন শেয়ার করতে পারে আবার অন্য মৌল হতে ১টি ইলেকট্রন গ্রহন করতে পারে।

হাইড্রোজেন (H) কখন আয়নিক বন্ধন গঠন করে এবং কখন সমযোজী বন্ধন গঠন করতে পারে। Read More »

লগারিদম ও লগের সূত্রসমূহ।

  শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও  চাকরি প্রত্যাশী সবার জন্য লগারিদম জানা খুবই জরুরী। তবে আমরা সাধারণত লগারিদম সম্পর্কে শুধুমাত্র পরীক্ষায় পাস করার মত পড়ে রাখি। লগারিদম সম্পর্কে বিস্তারিত জানা সকলের প্রয়োজন। সেই সাথে লগের সূত্রসমূহ জানা জরুরী। সকলের উদ্দেশ্যে বলতে হচ্ছে, এই সূত্রসমূহ যদি সংরক্ষনে রাখতে চান তাহলে পোস্টটি আপনার ফেজবুকে শেয়ার করে রাখুন অথবা আমাদের ফেজবুক পেজটি লাইক দিয়ে রাখুন। Contents [hide] লগারিদমঃ সূচকীয় রাশির মান বের করতে লগারিদম ব্যবহার করা হয়। সাধারণ লগারিদমকে  সংক্ষেপে লগ (Log) লেখা হয়। বড় বড় সংখ্যা বা রাশির গুণকল, ভাগফল ইত্যাদি লগারিদমের সাহায্যে সহজে নির্ণয় করা যায়। লগারিদমের জনক কে? উত্তরঃ জন নেপিয়ার। লগারিদম কাকে বলে? উত্তরঃ কোনো ধনাত্মক রাশি যদি অপর একটি ধনাত্মক রাশির ঘাতের সমান হয় , তবে ওই ধনাত্মক ঘাতের সূচককে বলে প্রথম সারিটির লগারিদম। আমরা জানি, 2³ = ৪ এই গাণিতিক উক্তিটিকে লগের মাধ্যমে লেখা হয় Log₂⁸ = 3। আবার, বিপরীতক্রমে,  Log₂⁸ = 3 হলে, সূচকের মাধ্যমে লেখা যাবে 2³ = ৪। aˣ = N,(a > 0,0 ≠ 1) হলে  x= logₐ N কে N এর a ভিত্তিক লগ বলা হয়। দ্রষ্টব্য: x ধনাত্মক বা খণাত্মক যাই হোক না কেন, a > 0 হলে aˣ  সর্বদা ধনাত্বক।  তাই শুধু ধনাত্মক সংখ্যারই লগের মান আছে যা বাস্তব । শূন্য বা খাণাত্মক সংখ্যার লগের বাস্তব মান নেই। লগারিদম কত প্রকার? উত্তরঃ লগারিদম দুই প্রকার। স্বাভাবিক লগারিদম বা ন্যাপিয়ার লগারিদম সাধারণ লগারিদম বা ব্রিগসিয়ান লগারিদম স্বাভাবিক লগারিদম বা ন্যাপিয়ার লগারিদমঃ এই লগারিদমে অমেয় রাশি কে e নিধন হিসাবে ব্যবহার করে বিভিন্ন ধনাত্মক বাস্তব রাশিকে নির্ণয় করা হয়। তবে কোনো বিশেষ ক্ষেত্রে সমুদয় লগের একই নিধন থাকলে সেক্ষেত্রেও নিধনকে উহ্য রাখা হয়। যেমন logeˣ কে logx বা lnx লেখা হয়। কলনবিদ্যায় ( calculus ) এই লগারিদম ব্যবহৃত হয়। যেখানে e এর মান হচ্ছে 2.71828 অর্থাৎ e হল 2 ও 3 এর মধ্যবর্তী একটি তুরীয় অমূলদ সংখ্যা। সাধারণ লগারিদম বা ব্রিগসিয়ান লগারিদমঃ এই লগারিদমের নিধন 10 . সাধারণত কোনো নিধন না থাকলে নিধনকে 10 ধরে নেওয়া হয়।  লগারিদমের সূত্রাবলীঃ logₐ1=0     [(a > 0,0 ≠ 1] logₐa=1     [(a > 0,0 ≠ 1] logₐ(MN)=logₐM+logₐN     [M >0, N >0] logₐ(M/N)=logₐM – logₐN     [M >0, N >0] logₐmˣ = xlogₐm logₐm=logbm×logₐb ₐlogₐm=m logₐb×logba=1 logbₐ=1/logₐb logbm=logₐm/logₐb লগের সূত্রসমূহ ছবি আকারে দেওয়া হলো। গ্যালারিতে সেভ করে রাখাতে পারেন। লগারিদম ও লগের সূত্রসমূহ।  

লগারিদম ও লগের সূত্রসমূহ। Read More »

জেএসসি (৮ম শ্রেণি) গণিত অনুশীলনী ৩ (পরিমাপ) বহুনির্বাচনী প্রশ্ন ও সমাধান।

অষ্টম শ্রেণির গণিত অনুশীলনী ৩ (পরিমাপ) বহুনির্বাচনী প্রশ্ন ও সমাধান। ৮ম শ্রেণি গণিত অনুশীলনী ৩ বহুনির্বাচনী প্রশ্ন, সমাধান ও সাজেশন। জেএসসি পরীক্ষার্থীদের গণিতে  ভালো ফলাফল করার জন্য প্রত্যেকটা অনুশীলনীর সকল সৃজনশীল প্রশ্নের সাথে সাথে সকল বহুনির্বাচনী প্রশ্নগুলো সমাধান করতে হবে। বহুনির্বাচনী প্রশ্নগুলো জ্ঞানমূলক, অনুধাবন মূলক ও প্রয়োগমূলক হয়ে থাকে।  গণিত অনুশীলনী ৩ পরিমাপ ৮ম শ্রেণি গণিত পরিমাপের বহুনির্বাচনী প্রশ্নগুলোকে নিচে দেওয়া হলো।  সকল প্রশ্নগুলো পিডিএফ আকাকে ডাউনলোড করতে পোস্টের নিচে দেখুন। জেএসসি গণিত ৩ অধ্যায় বোর্ডে আসা বহুনির্বাচনী  ১। ২ মাইল = কত গজ? (জেএসসি রা.বো- ২০১৮) ক) ৬০৮০ গজ খ) ৫২৮০ গজ গ) ৩৫২০ গজ ঘ) ১৭৬০ গজ উত্তরঃ গ) ৩৫২০ গজ ২। একটি বর্গাকার মাঠের পরিসীমা ৮ গজ হলে, মাঠটির ক্ষেত্রফল কত বর্গফুট?  (জেএসসি ঢা,বো-২০১৮) ক) ১২ খ) ২৪ গ) ৩৬ ঘ) ৬৪ উত্তরঃ গ) ৩৬ ৩। একটি বাক্সের দৈর্ঘ্য ৩ মিটার, প্রস্থ ২ মিটার এবং উচ্চতা ১ মিটার ৫০ সেমি। বাক্সটির আয়তন কত? (জেএসসি রা.বো-২০১৮,২০১৬) ক) ৬ ঘন মিটার খ) ৬.৫ ঘন মিটার গ) ৭.৫ ঘন মিটার ঘ) ৯ ঘন মিটার উত্তরঃ ঘ) ৯ ঘন মিটার ৪। ৪ ন্যটিকেল মাইল = কত ফুট? (জেএসসি রা.বো- ২০১৮) ক) ২৪৩২০ ফুট খ) ১৮২৮০ ফুট গ) ৭০৪০ ফুট ঘ) ৬৯৬০ ফুট উত্তরঃ ক) ২৪৩২০ ফুট ৫। ১ মাইল = কত কিলোমিটার। (জেএসসি দি.বো- ২০১৮, ঢা.বো, দি.বো -১৬, ব.বো-১৪) ক) ০.৬১ কি.মি খ) ০.৬২ কি.মি গ) ১.৬১ কি.মি ঘ) ১.৬২ কি.মি উত্তরঃ গ) ১.৬১ কি.মি ৬। গ্রিক ভাষায় হেক্টে অর্থ – (জেএসসি দি.বো- ২০১৮, ঢা.বো-১৫, ব.বো-১৪) ক) ১০ গুণ খ) ১০০ গুণ গ) ১/১০ গুণ ঘ) ১/১০০ গুণ উত্তরঃ ১০০ গুণ ৭।  একটি ঘরের দৈর্ঘ্য , প্রস্থ ও উচ্চতা যথাক্রমে ৩মি. ২. মি, ও ১ মি। বায়ু পানির তুলনায় ০.০০১২৯ গুণ ভারী। ঘরে কত গ্রাম বায়ু আছে। (জেএসসি দি.বো-১৮) ক) ০.৭৭৪  গ্রাম খ) ৭.৭৪ গ্রাম গ) ৭৭.৪ গ্রাম ঘ) ৭৭৪০ গ্রাম উত্তরঃ ৭৭৪০ গ্রাম ৮। একটি ধনক আকৃতির চৌবাচ্চার এক বাহুর দৈর্ঘ্য ৫ মিটার চৌবাচ্চাটির আয়তন কত? ( জেএসসি কু.বো-১৮) ক) ১২৫ ঘনমিটার খ) ২৫ ঘনমিটার গ) ২০ ঘনমিটার ঘ) ১৫ ঘনমিটার উত্তরঃ ১২৫ঘনমিটার ৯। ২০ মিলিগ্রাম সমান নিচের কোনটি?  (জেএসসি চ.বো-১৮) ক) ২ সেন্টিগ্রাম খ) ২ ডেকাগ্রাম গ) ২ ডেসিগ্রাম ঘ) ২ হেক্টোগ্রাম উত্তরঃ ২ সেন্টিগ্রাম ১০। একটি আয়তাকার বাগানের ক্ষেত্রফল ৭১৪ বর্গমিটার এবং দৈর্ঘ্য ৩৪ মিটার । বাগানের পরিসীমা কত মিটার? ( জেএসসি সি.বো-১৮) ক) ৫৫ খ) ৮৪ গ) ১১০ ঘ) ১৩৬ উত্তরঃ ১১০ JSC math chapter 3 MCQ Question, Solution and suggestion ১১। ১০ শতক =  কত বর্গফুট? (জেএসসি সি.বো ১৮) ক) ৪৩৪৬ খ) ৪৩৪৭ গ) ৪৩৫৬ ঘ) ৪৩৬৫ উত্তরঃ ৪৩৫৬ ১২। ৪⁰ C তাপমাত্রায় ১ ঘন সে.মি বিশুদ্ধ পানির ওজন- (জেএসসি ব.বো ১৮) ক) ১গ্রাম খ) ১০০ গ্রাম গ) ১০০০ গ্রাম ঘ) ১০০০০০ গ্রাম উত্তরঃ ১ গ্রাম ১৩। একটি চৌাবাচ্চার দৈর্ঘ্য ৩মি. প্রস্থ ২মি, উচ্চতা ১ মি। চৌবাচ্চার কত লিটার  পানি ধরবে? ( জেএসসি ঢা.বো ১৭) ক) ৬০ খ) ৬০০  গ) ৩০০০  ঘ) ৬০০০ উত্তরঃ ঘ ১৪। ১ কি.মি = কত মাইল? (জেএসসি রাবো ১৭, কু.বো ১৫) ক) ১.৬১ খ) ১.৬০৯ গ) ০.৬২১ ঘ) ০.৬১ উত্তরঃ গ ১৫। কোন দেশে প্রথম মেট্রিক পদ্ধতির প্রবর্তন হয়? (জেএসসি দি.বো ১৭) ক) গ্রীক খ) ইংল্যান্ড গ) জাপান ঘ) ফ্রান্স উত্তরঃ ঘ ১৬। একটি ত্রিভূজের ভূমির দৈর্ঘ্য ১৮ সেমি িএবং ক্ষেত্রফল ১০৮ বর্গ সেমি হলে উচ্চতা কত? (জেএসসি দি.বো ১৭) ক) ৩ খ) ৬ গ) ১২ ঘ) ২৪ উত্তরঃ গ ১৭। বড় দৈর্ঘ্য পরিমাপের জন্য যে ফিতা ব্যবহৃত হয় তা কত ফুট লম্বা? ক) ৩০ খ) ১০  গ) ৩০০ ঘ) ১০০ উত্তরঃ ঘ ১৮। কত ডিগ্রি তাপমাত্রায় ১ ঘন সেমি বিশুদ্ধ পানির ভর ১ গ্রাম? (জেএসসি সি.বো ১৭, ঢা.বো য.বো ব.বো ১৫) ক) ১০০ ডিগ্রী খ) ১ ডিগ্রী গ) ৪ ডিগ্রী ঘ) ৩ ডিগ্রী ১৯। ১০০ কাঠা = কত বর্গমিটার? (জেএসসি সি.বো ১৭) ক) ৫৫৮৯ খ) ৫৮৮৯ গ) ৬০৮৯ ঘ) ৬৬৮৯ উত্তরঃ ঘ ২০। এক টুকরা কাগজের দৈর্ঘ্য ২৫ সেমি, প্রস্থ ১৬ সেমি এবং পুরুত্ত ০.২ মিমি হলে এরুপ ১০ টুকরা কাগজের আয়তন কত ঘণ সেমি? (জেএসসি য.বো ১৭) ক) ০.০০৮ খ) ৮.০০ গ) ৮০ ঘ) ৮০০ উত্তরঃ গ ২১। একটি ত্রিভুজ ক্ষেত্রের ভূমি ১.৫ মিটার, উচ্চতা ৮০ সেমি. হলে ত্রিভূজটির ক্ষেত্রফল কত বর্গ মিটার? (জেএসসি য.বো ১৭) ক) ০.৬ খ) ১.২ গ) ৬০ ঘ) ১২০ উত্তরঃ ক ২২। একটি আয়তাকার ঘনবস্তুর তল কতটি? (জেএসসি য.বো ১৭) ক) ২ খ) ৪ গ) ৬ ঘ) ৮ উত্তরঃ গ ২৩। ৮০০০ লিটার বিশুদ্ধ পানির ওজন কত? (জেএসসি ব.বো ১৭) ক) ১ কেজি খ) ৮ কেজি গ) ৮০০০ কেজি ঘ) ৮০০০ গ্রাম উত্তরঃ গ ২৪। দশমাংশ শব্দটি গ্রহীত হয় কোন ভাষা থেকে?  (জেএসসি চ.বো ১৬) ক) গ্রিক খ) ল্যটিন গ) বাংলা ঘ)  ইংরেজি উত্তরঃ খ ২৫। বাংলাদেশে কত সালে মেট্রিক পদ্ধতি চালু করা হয়? (জেএসসি ব.বো ১৬) ক) ১জুলাই ১৯৮০ খ) ১ জুলাই ১৯৮১ গ) ১ জুলাই ১৯৮২ ঘ) ২ জুলাই ১৯৮৩ উত্তরঃ গ ২৬। বর্গের পরিসীমা নিচের কোনটি? (জেএসসি ঢা.বো ১৬, চ.বো ১৬) ক) ৪ × এক বাহুর দৈর্ঘ্য খ) ৪ × এক কর্ণ গ) ৩ × এক বাহু ঘ) ২ (দৈর্ঘ্য + প্রস্থ) উত্তরঃ ক ২৭। ১ ন্যটিকেল মাইল , ১ মাইল থেকে কত ফুট বেশী? (জেএসসি চ.বো ১৬) ক) ৮০০ খ) ৪৩২০ গ) ৫২৮০ ঘ) ৬০৮০ উত্তরঃ ক ২৮। এক মেট্রিক টন = কত কিলোগ্রাম? (জেএসসি য.বো ১৫) ক) ১০ খ) ১০০  গ) ১০০০ ঘ) ১০০০০ উত্তরঃ গ ২৯। সোনা পানির তুলনায় ১৯.৩ গুণ ভারী। ১ ঘন সেমি পানির ওজন ১গ্রাম হলে ১০ ঘন সেমি সোনার ওজন কত গ্রাম? ( য.বো ১৬) ক) ১ খ) ১.৯৩ গ) ১৯.৩ ঘ) ১৯৩ উত্তরঃ ঘ ৩০। ২৫০ মিলি আয়তনের পানির ওজন কত কেজি? (জেএসসি য.বো ১৬) ক) ০.২৫ খ) ০.৫ গ) ২৫ ঘ) ২৫০ উত্তরঃ ক ৩১। ২ বিঘা = কত বর্গগজ? (জেএসসি কু.বো ১৬) ক) ৭২০ খ) ১৪৪০ গ) ১৬০০ ঘ) ৩২০০ উত্তরঃ ঘ ৩২। √৫ মিটার ধারবিশিষ্ট ঘনকের সমগ্র পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল কত বর্গমিটার? [জেএসসি চ.বো ১৫) ক) ৫ খ) ২০ গ) ৩০ ঘ) ১৫০ উত্তরঃ গ ৩৩। এক বর্গগজ =কত বর্গমিটার? [ জেএসসি য.বো ১৬, সি.বো ১৫] ক) ০.২৪  খ) ০.৫৩ গ) ০.৬৪ ঘ) ০.৮৪ ৩৪। ১ শতকে কত বর্গফুট? (জেএসসি চ.বো ১৫) ক) ১৩৩.৭৮ খ) ৩২৪.০ গ) ৭২০ ঘ) ৪৩৫.৬ উত্তরঃ ঘ ৩৫। আয়তাকার ক্ষেত্রের পরিসীমার সূত্র কোনটি? (জেএসসি চ.বো        ১৫) ক)  দৈর্ঘ্য × প্রস্থ খ) ২ (দৈর্ঘ্য +প্রস্থ) গ) দৈর্ঘ্য + প্রস্থ ঘ) ১/২ (দৈর্ঘ্য + প্রস্থ) উত্তরঃ খ ৩৬।

জেএসসি (৮ম শ্রেণি) গণিত অনুশীলনী ৩ (পরিমাপ) বহুনির্বাচনী প্রশ্ন ও সমাধান। Read More »

জায়মান কী? জায়মান অক্সিজেন কী? কিভাবে উৎপন্ন হয়?

জায়মান কী?  বা জায়মান অর্থ কী? সমাধানঃ জায়মান অর্থ হলো জন্মিয়েছে এমন। রসায়নে জায়মান হলো সদ্য প্রস্তুত পরমানু।  জায়মান অক্সিজেন কী? সমাধানঃ জায়মান অক্সিজেন হলো সদ্য প্রস্তুত অক্সিজেন পরমানু। অর্থাৎ এটি এখনো অন্য অক্সিজেনের সাথে যুক্ত হয়নি। এটি খুবই ক্ষণস্থায়ী। এটির জারক ধর্ম খুবই বেশি। অর্থাৎ এটি খুবই অল্প সময়ে অন্য অক্সিজেনের সাথে যুক্ত হয়ে অক্সিজেন পরমানু গঠন করে। জায়মান অক্সিজেনকে [O] রুপে প্রকাশ করা হয়। জায়মান অক্সিজেন তৈরিঃ সাধারণত পানির উপস্থিতিতে  একটি জারক পদার্থের সাথে এসিড অথবা ক্ষারক পদার্থের বিক্রিয়ায় একটি অস্থায়ী অক্সিজেন তথা জায়মান অক্সিজেন উৎপন্ন হয়। জায়মান অক্সিজেন তৈরির বিক্রিয়াঃ  👉    HOCl →    HCl + [O] 👉    H₂SO₄ +KMnO₄ →    H₂O + SO₂ + [O] 👉    H₂SO₄ +K₂Cr₂O₇ →    H₂O + SO₂ + [O] 👉    O₂ +hu → [O] + [O] 👉    O₃ +hu → O₂ + [O] জায়মান অক্সিজেনের বৈশিষ্ট্যঃ জায়মান অক্সিজেনের বৈশিষ্ট্য হলো এসি রঙিন বস্তুকে বর্ণহীন করে। রঙিন বস্তু +  [O] = বর্ণহীন

জায়মান কী? জায়মান অক্সিজেন কী? কিভাবে উৎপন্ন হয়? Read More »

HNO₃ ও H₃PO₄ এসিড দুটির মধ্যে কোনটি তীব্র এসিড?

প্রশ্নঃ  HNO₃ ও H₃PO₄ এসিড দুটির মধ্যে কোনটি তীব্র এসিড? সমাধানঃ  এখানে HNO₃ এর কেন্দ্রিয় পরমানু N এর জারনমান = +5         H₃PO₄ এর কেন্দ্রিয় পরমানু P এর জারনমান = +5 দেখা যাচ্ছে দুটি এসিডের কেন্দ্রিয় পরমানুর ধনাত্মক জারন মান সমান। কিন্তু আমরা জানি, N পরমানুর আকার P পরমানুর চেয়ে ছোট     সুতারাং HNO₃ এসিড তীব্রতার এসিড হবে।     অর্থাৎ HNO₃ > H₃PO₄ 

HNO₃ ও H₃PO₄ এসিড দুটির মধ্যে কোনটি তীব্র এসিড? Read More »

HI, HBr, HCl, ও HF এর মধ্যে কোনটি শক্তিশালী এসিড ও কোনটি দুর্বল এসিড?

প্রশ্নঃ HI, HBr, HCl, ও HF এর মধ্যে কোনটি শক্তিশালী এসিড ও কোনটি দুর্বল এসিড? সমাধানঃ আমরা দুটি ধাপে এর উত্তর করতে পারি। এস,এস,সি, এইচ,এস,সি অথবা অন্যান্ন পরীক্ষার্থীরা  এর যে  কোনো একটা দিয়ে উত্তর দিতে পারো। নিয়ম-১ঃ  আমরা জানি, F, Cl, Br, ও I  প্রভৃতি হ্যালোজেন গুলোর মধ্যে I  এর আকার সবচেয়ে বড় এবং F আকার সবচেয়ে ছোট।  অর্থাৎ এদের তীব্রতার ক্রম হলো I > Br > Cl > F সুতরাং নিয়ম অনুযায়ী I (আয়োডিন) এর আকার বড় হওয়ায় HI  এসিড সবচেয়ে শক্তিশালী এসিড হবে। অপরপক্ষে F এর আকার সবচেয়ে ছোট হওয়ায় HF  এসিড সবাচেয়ে দুর্বল এসিড হবে। সুতরাং হ্যালোজেন এসিডের তীব্রতার ক্রম হবে নিম্নরুপঃ     HI > HBr > HCl > HF নিয়ম-২ঃ  HI, HBr, HCl, ও HF এর তীব্রতা দেখা যাকঃ   HF HCl HBr HI বন্ধন বিয়োজন এনথালপি +560 +430 +370 +300 বিয়োজন ধ্রুবক Pka 3.25 -7.5 -9.5 -10 বিয়োজন ধ্রুবক ka 5.6×10⁻⁴ 2.5×10⁷  3.2×10⁹  1.0×10¹º  উপরের তথ্যের প্রেক্ষিতে আমরা এসিডগুলির তীব্রতার ক্রম লিখতে পারিঃ HI > HBr > HCl > HF

HI, HBr, HCl, ও HF এর মধ্যে কোনটি শক্তিশালী এসিড ও কোনটি দুর্বল এসিড? Read More »

দুর্বল এসিড ও শক্তিশালী এসিড চেনার সহজ উপায়।

আমরা অনেকেই দুর্বল এসিড ও শক্তিশালী এসিড চিনতে ভূল করি। আজাকের এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা দুর্বল এসিড ও শক্তিশালী এসিড চেনার সকল কৌশল জানবো।  আমরা ৫টি নিয়মের মাধ্যমে শক্তিশালী এসিডের ক্রম জানবো। নিয়ম-১ঃ দুর্বল এসিড জলীয় দ্রবনে আংশিক আয়নিত হয় অপরপক্ষে শক্তিশালী এসিড জলীয় দ্রবনে সম্পূর্ণ আয়নিত হয়। যেমনঃ i) HCl একটি শক্তিশালী এসিড। কারণ HCl জলীয় দ্রবনে সম্পূর্ণ আয়নিত হয়।      HCl  (জলীয়) → H⁺ + Cl⁻ (১০০% আয়নিত হয়) ii) H₂CO₃ (কার্বনিক এসিড) একটি দুর্বল এসিড, কারণ এটি জলীয় দ্রবনে আংশিক আয়নিত হয়।     H₂CO₃ (জলীয়) → 2H⁺  + CO₃²⁻ (আংশিক আয়নিত হয়) নিয়ম-২ঃ হ্যালোজেন এসিডের তীব্রতা নির্ভর করে, হ্যালোজেনের আকারের উপর। যে হ্যালোজেন এসিডের ক্ষেত্রে, হ্যালোজেনের (ঋণাত্মক আয়ন) আকার যত বড় হবে,সে হ্যালোজেন এসিড তত শক্তিশালী হবে। বিশ্লেষণঃ HI, HBr, HCl, ও HF এর মধ্যে কোনটি শক্তিশালী এসিড ও কোনটি দুর্বল এসিড? আমরা জানি, F, Cl, Br, ও I  প্রভৃতি হ্যালোজেন গুলোর মধ্যে I  এর আকার সবচেয়ে বড় এবং F আকার সবচেয়ে ছোট।  অর্থাৎ এদের তীব্রতার ক্রম হলো I > Br > Cl > F সুতরাং নিয়ম অনুযায়ী I (আয়োডিন) এর আকার বড় হওয়ায় HI  এসিড সবচেয়ে শক্তিশালী এসিড হবে। অপরপক্ষে F এর আকার সবচেয়ে ছোট হওয়ায় HF  এসিড সবাচেয়ে দুর্বল এসিড হবে। সুতরাং হ্যালোজেন এসিডের তীব্রতার ক্রম হবে নিম্নরুপঃ     HI > HBr > HCl > HF মনে রেখো ঃ F, Cl, Br, I কে হ্যালোজেন মৌল বলে। নিয়ম-৩ঃ অক্সো এসিডের কেন্দ্রিয় পরমানুর ধনাত্মক জারন সংখ্যা যত বৃদ্ধি পাবে এসিডটি তত শক্তিশালী হবে। যে সব এসিড অক্সিজেন পরমাণু (O) দিয়ে গঠিত হয় তাদেরকে অক্সো  এসিড বলে। বিশ্লেষণঃ HClO₄, H₂SO₄, HNO₃,  H₂SO₃, HClO এসিডগুলির মধ্যে কোনটি শক্তিশালী এবং কোনটি দুর্বল এসিড দেখা যাক। HClO₄ এসিডে কেন্দ্রিয় পরমানুটি হলো =  Cl এখানে Cl এর জারন সংখ্যা বের করা যাক মনেকরি Cl এর জারনসংখ্যা = x  ∴ নিয়ম অনুযায়ী –      +1 + x + (-2×4) = 0     বা, x = +8-1     ∴ x = +7 ∴ Cl এর জারন মান = +7 অনুরুপভাবে,      H₂SO₄ এর কেন্দ্রিয় পরমানু S এর জারনসংখ্য = +6     HNO₃ এর কেন্দ্রিয় পরমানু N এর জারনসংখ্য = +5     H₂SO₃ এর কেন্দ্রিয় পরমানু S এর জারনসংখ্য = +4     HClO  এর কেন্দ্রিয় পরমানু Cl এর জারনসংখ্য = +1 আমরা দেখতে পাচ্ছি HClO₄ এর কেন্দ্রিয় পরমানু  Cl এর ধনাত্মক জারনমান সবচেয়ে বেশী অর্থাৎ +7 সুতারাং HClO₄ (পারক্লোরিক এসিড) হবে সবচেয়ে শক্তিশাল  এসিড। অপরপক্ষে HClO এর কেন্দ্রিয় পরমানু Cl এর জারন মান সবচেয়ে কম অর্থাৎ +1 হওয়ায় HClO  (হাইপোক্লোরাস এসিড) হবে সবচেয়ে দুর্বল এসিড। পরিশেষে আমার এসিডগুলির তীব্রতার ক্রম নিম্নরুপে লিখতে পারি। নিয়ম -৪ঃ অক্সো এসিড সমূহের কেন্দ্রিয় পরমানুর ধনাত্মক জারন মান যদি একই হয়, তখন যে অক্সোএসিডে কেন্দ্রিয় পরমানুর আকার ছোট হবে সে অক্সোএসিডটি শক্তিশালী হবে। বিশ্লেষণ ঃ HNO₃ ও H₃PO₄ এসিড দুটির মধ্যে কোনটি তীব্র এসিড লেখা যাক। এখানে HNO₃ এর কেন্দ্রিয় পরমানু N এর জারনমান = +5         H₃PO₄ এর কেন্দ্রিয় পরমানু P এর জারনমান = +5 দেখা যাচ্ছে দুটি এসিডের কেন্দ্রিয় পরমানুর ধনাত্মক জারন মান সমান। কিন্তু আমরা জানি, N পরমানুর আকার P পরমানুর চেয়ে ছোট     সুতারাং HNO₃ এসিড তীব্রতার এসিড হবে।     অর্থাৎ HNO₃ > H₃PO₄  নিয়ম-৫ঃ i)  জলীয় দ্রবনে যে এসিডের বিয়োজন ধ্রুবক (ka) এর মান যত বেশী, সে এসিড তত বেশী শক্তিশালী হবে। ii) আবার যে এসিডের বিয়োজন ধ্রুবক Pka এর মান যত বেশী ঋনাত্মক হবে, সে এসিড তত বেশী শক্তিশালী হবে। iii)  যে এসিডের বন্ধন বিয়োজন এনথালপি যত কম হবে, সে এসিডটি তত বেশী শক্তিশালী হবে। বিশ্লেষণঃ HI, HBr, HCl, ও HF এর তীব্রতা দেখা যাকঃ   HF HCl HBr HI বন্ধন বিয়োজন এনথালপি +560 +430 +370 +300 বিয়োজন ধ্রুবক Pka 3.25 -7.5 -9.5 -10 বিয়োজন ধ্রুবক ka 5.6×10⁻⁴ 2.5×10⁷  3.2×10⁹  1.0×10¹º  উপরের তথ্যের প্রেক্ষিতে আমরা এসিডগুলির তীব্রতার ক্রম লিখতে পারিঃ HI > HBr > HCl > HF আরো পড়ুনঃ তীব্র ক্ষারক এবং দুর্বল ক্ষারক চেনার উপায়। এই পোস্টটি যে সম্পর্কেঃ দুর্বল এসিড ও শক্তিশালী এসিড চেনার সহজ উপায়। সবচেয়ে শক্তিশালী এসিড কোনটি। সবল এসিড চেনার উপায়। একটি তীব্র এসিড এর নাম। তীব্র এসিড কাকে বলে ও উদাহরণ। 

দুর্বল এসিড ও শক্তিশালী এসিড চেনার সহজ উপায়। Read More »

Scroll to Top