রসায়ন

নবম দশম শ্রেণির রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

নবম দশম/এসএসসি রসায়ন দ্বিতীয় অধ্যায় পদার্থের অবস্থা এর পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হলো। এসএসসি রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর প্রশ্ন -১ : নিচের চিত্রটি দেখে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ক. মোল কাকে বলে? খ. নাইট্রোজেন পরমাণুর যোজনী ও যোজ্যতা ইলেকট্রন ভিন্ন কেন? ব্যাখ্যা কর। গ. উদ্দীপকের দ্রবণদ্বয়কে একত্রে মিশ্রিত করলে যে লবণ পাওয়া যায় তার সংযুতি নির্ণয় করে দেখাও। ঘ. উদ্দীপকের দ্রবণ দুটির ঘনমাত্রা সমান হবে কিনা তার গাণিতিক যুক্তি দাও। ⇔ ১নং প্রশ্নের উত্তর ⇔ ক. কোনো রাসায়নিক পদার্থের যে পরিমাণে অ্যাভোগেড্রো সংখ্যক (৬.০২ × ১০২৩) অণু, পরমাণু বা আয়ন থাকে তাকে পদার্থের মোল বলে। খ. নাইট্রোজেন মৌলের পারমাণবিক সংখ্যা ৭। এর ইলেকট্রন বিন্যাস নিম্নরূপ : N(7) = 2, 5 = 1s22s22p 2p 2p মৌলটির সর্বশেষ শক্তিস্তরে অর্থাৎ ২য় শক্তিস্তরে মোট ৫টি ইলেকট্রন থাকায় এর যোজ্যতা ইলেকট্রন ৫। আবার, মৌলটির সর্বশেষ শক্তিস্তরে তিনটি বেজোড় ইলেকট্রন বিদ্যমান। ফলে নাইট্রোজেন মৌলটি বন্ধন তৈরির সময় অন্য কোনো মৌলের তিনটি পরমাণুর সাথে যুক্ত হওয়ার ক্ষমতা রাখে। তাই নাইট্রোজেনের যোজনী ৩। অতএব, নাইট্রোজেন পরমাণুর যোজনী ও যোজ্যতা ইলেকট্রন ভিন্ন। গ. উদ্দীপকের দ্রবণদ্বয় হলো HCl ও NaOH। HCl ও NaOH হলো এসিড ও ক্ষার। অতএব, এ দ্রবণদ্বয়কে একত্রে মিশ্রিত করলে প্রশমন বিক্রিয়ার মাধ্যমে এসিড ও ক্ষারের বিক্রিয়ায় সোডিয়াম ক্লোরাইড নামক লবণ ও পানি উৎপন্ন হয়। বিক্রিয়ার সমীকরণটি নিম্নরূপ : HCl + NaOH = NaCl + H2O NaCl লবণের সংযুতি নির্ণয় : সোডিয়ামের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর = ২৩ এবং ক্লোরিনের আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর = ৩৫.৫। NaCl এর আপেক্ষিক আণবিক ভর = ২৩ + ৩৫.৫ = ৫৮.৫ সুতরাং যৌগটিতে, সোডিয়ামের সংযুতি = ২৩÷৫৮.৫ × ১০০% = ৩৯.৩২% এবং ক্লোরিনের সংযুতি = ৩৫.৫÷৫৮.৫ × ১০০% = ৬০.৬৮% ∴ NaCl-এর শতকরা সংযুতি হচ্ছে Na = ৩৯.৩২% এবং Cl = ৬০.৬৮%। ঘ. উদ্দীপক থেকে দেখা যায় যে, ১০০ mL আয়তনের দুটি পৃথক পাত্রে ৪ম করে HCl ও NaOH রাখা হয়েছে। HCl ও NaOH এর আণবিক ভর যথাক্রমে ৩৬.৫ গ্রাম এবং ৪০ গ্রাম। অর্থাৎ পাত্রে রাখা- HCl এর পরিমাণ = ৪÷৩৬.৫ মোল = ০.১১ মোল NaOH এর পরিমাণ = ৪÷৪০ মোল = ০.১ মোল আমরা জানি, কোনো দ্রবণের ঘনমাত্রা প্রকাশের রীতিকে বলা হয় মোলারিটি। নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় প্রতি লিটার দ্রবণে দ্রবীভূত দ্রবের মোল সংখ্যাকে মোলারিটি বলে। এখন, HCl দ্রবণের আয়তন = ১০০mL = ০.১L ∴HCl দ্রবণের ঘনমাত্রা = ০.১১০.১ মোল = ১.১M আবার, NaOH দ্রবণের আয়তন = ১০০mL = ০.১L ∴NaOH দ্রবণের ঘনমাত্রা = ০.১০.১ মোল = ১.০M সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে, উদ্দীপকের দ্রবণ দুটির ঘনমাত্রা সমান হবে না। প্রশ্ন -২ : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ১০ গ্রাম CaCO3 প্রস্তুত করার লক্ষ্যে ৪.৪ গ্রাম কার্বন ডাইঅক্সাইড ও ৫ গ্রাম ক্যালসিয়াম অক্সাইড মিশ্রিত করা হলো। বিক্রিয়ায় প্রত্যাশিত উৎপাদ পাওয়া গেল না। ক. রাসায়নিক সমীকরণ কাকে বলে? খ. কার্বন ডাইঅক্সাইডের মোলার আয়তন ব্যাখ্যা কর। গ. বিক্রিয়ায় কত মোল কার্বন ডাইঅক্সাইড ব্যবহার করা হয়েছিল তা নিরূপণ করে দেখাও। ঘ. উদ্দীপকের বিক্রিয়ায় প্রত্যাশিত উৎপাদের পরিমাণ কম হওয়ার যৌক্তিক ব্যাখ্যা দাও। ⇔ ২নং প্রশ্নের উত্তর ⇔ ক. বিক্রিয়ক এবং উৎপাদ পদার্থের পরমাণুগুলোর মধ্যে সমতা বজায় রেখে প্রতীক ও সংকেতের সাহায্যে কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়াকে সংক্ষেপে প্রকাশ করার পদ্ধতিকে রাসায়নিক সমীকরণ বলে। খ. এক মোল পরিমাণ পদার্থের আয়তনকে মোলার আয়তন বলে। কার্বন ডাইঅক্সাইডের মোলার আয়তন বলতে এক মোল পরিমাণ CO2 এর আয়তনকে বুঝায়। কার্বন ডাইঅক্সাইডের আণবিক ভর = (১২ + ১৬ × ২) = ৪৪ ∴ ১ মোল CO2 = ৪৪g সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে, CO2 এর মোলার আয়তন বলতে ৪৪ম কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাসের আয়তনকে বোঝায়। প্রমাণ অবস্থায় ৪৪ম CO2 গ্যাসের মোলার আয়তন ২২.৪L। গ. উদ্দীপকে সংঘটিত বিক্রিয়াটি হলো : CaO + CO2 → CaCO3 CO2 এর আণবিক ভর =১২ + ১৬ × ২ = ৪৪ ∴ CO2 এর ১ মোল = ৪৪ গ্রাম দেওয়া আছে, বিক্রিয়ায় ৪.৪ গ্রাম CO2 মিশ্রিত করা হয়। ৪৪ গ্রাম CO2 = ১ mole ∴ ৪.৪ গ্রাম CO2 = (১ × ৪.৪)/৪৪ mole = ০.১ mole অতএব, বিক্রিয়ায় ০.১ mole CO2 ব্যবহার করা হয়েছিল। ঘ. প্রত্যাশিত উৎপাদ কম হওয়ার কারণ হলো ব্যবহৃত বিক্রিয়ক সঠিক পরিমাণে উপস্থিত না থাকা। CaO + CO2 → CaCO3 ১ মোল ১ মোল ১ মোল আবার, ১ মোল CaCO3 = ৪০ + ১২ + (১৬ × ৩) = ১০০g ১ মোল CaO = ৪০ + ১৬ = ৫৬g এবং ১ মোল CO2 = ১২ + (১৬ × ২) = ৪৪g অর্থাৎ, ১০০ম CaCO3 প্রস্তুত করতে প্রয়োজন ৫৬g CaO ∴ ১g CaCO3 প্রস্তুত করতে প্রয়োজন = ৫৬÷১০০ g CaO ∴ ১০g CaCO3 প্রস্তুত করতে প্রয়োজন = (৫৬ × ১০)÷১০০ g CaO = ৫.৬g CaO একইভাবে, ১০০ম CaCO3 প্রস্তুত করতে প্রয়োজন ৪৪ম CO2 ∴ ১g CaCO3 প্রস্তুতে প্রয়োজন = ৪৪÷১০০g CO2 ∴ ১০g CaCO3 প্রস্তুতে প্রয়োজন = (৪৪ × ১০)÷১০০g CO2 = ৪.৪g CO2 অর্থাৎ ১০g CaCO3 প্রস্তুত করতে ৪.৪g CO2 প্রয়োজন এবং উদ্দীপকের বিক্রিয়ায় তা ব্যবহৃত হলেও প্রয়োজনীয় ৫.৬g CaO-এর স্থলে ৫g CaO ব্যবহৃত হয়েছে। ফলে ৪.৪ম CO2 সম্পূর্ণ বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অতএব, প্রত্যাশিত উৎপাদ প্রস্তুতির লক্ষ্যে গৃহীত বিক্রিয়ক CaO এর ৫.৬ – ৫ = ০.৬ গ্রাম ঘাটতিই প্রত্যাশিত উৎপাদের পরিমাণ কম হওয়ার জন্য দায়ী। প্রশ্ন -৩ : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : ১৮০ ভরবিশিষ্ট যৌগ M এর ৬.৭৫ম বিশ্লেষণ করে ০.৪৫g হাইড্রোজেন, ২.৭g কার্বন এবং ৩.৬g অক্সিজেন পাওয়া গেল। ক. আণবিক সংকেত কাকে বলে? ১ খ. স্থুলসংকেত ও আণবিক সংকেতের মধ্যে দুইটি পার্থক্য লেখ। ২ গ. যৌগটির শতকরা সংযুতি নিণয় কর। ৩ ঘ. উক্ত ভরসমূহ ব্যবহার করে গ যৌগটির আণবিক সংকেত নির্ণয় করা সম্ভবÑগাণিতিক ব্যাখ্যা দাও। ৪ ⇔ ৩নং প্রশ্নের উত্তর ⇔ ক. কোনো যৌগের অণুতে বিদ্যমান পরমাণুসমূহের প্রকৃত সংখ্যা প্রকাশকারী সংকেতকে আণবিক সংকেত বলে। খ. স্থুল সংকেত ও আণবিক সংকেতের মধ্যে দুইটি পার্থক্য নিম্নে দেওয়া হলো- স্থুল সংকেত আণবিক সংকেত (i) যৌগের স্থুল সংকেত নির্ণয়ে এর সংযুতি জানা প্রয়োজন, কিন্তু আণবিক ভর জানার প্রয়োজন হয় না। (i) যৌগের আনবিক সংকেত নির্ণয় করতে সংযুতির সাথে সাথে আণবিক ভর জানতে হয়। (ii) যৌগের স্থুল সংকেত কোনো কোনো ক্ষেত্রে আণবিক সংকেতের সমান হয়। (ii) যৌগের আণবিক সংকেত হয় এর স্থুল সংকেতের সমান অথবা কোনো সরল গুণিতকের সমান হয়। গ. উদ্দীপকের বিশ্লেষণ কার্যে ব্যবহৃত যৌগ গ-এর পরিমাণ = ৬.৭৫g ∴ হাইড্রোজেনের সংযুতি = ০.৪৫÷৬.৭৫ × ১০০ = ৬.৬৭% ∴ কার্বনের সংযুতি = ২.৭÷৬.৭৫ × ১০০ = ৪০% ∴ অক্সিজেনের সংযুতি = ৩.৬÷৬.৭৫ × ১০০ = ৫৩.৩৩% ঘ. উক্ত ভরসমূহ ব্যবহার করে M যৌগটির

নবম দশম শ্রেণির রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর Read More »

নবম দশম শ্রেণির রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা

নবম দশম/এসএসসি রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা এর পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি,জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হলো। এসএসসি রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা এসএসসি রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি ⇒ মোল : কোনো মৌল বা যৌগের পারমাণবিক ভর বা আণবিক ভরকে গ্রামে প্রকাশ করলে তাকে ঐ মৌল বা যৌগের গ্রাম পারমাণবিক ভর বা গ্রাম আণবিক ভর বা একগ্রাম অণু বা একগ্রাম মোল বা সংক্ষেপে মোল বলে। যেমন : নাইট্রোজেনের আণবিক ভর ২৮। আণবিক ভরকে গ্রামে প্রকাশ করলে নাইট্রোজেনের গ্রাম আণবিক ভর ২৮ গ্রাম হবে। এ ২৮ গ্রাম ভরের নাইট্রোজেনকে একগ্রাম অণু নাইট্রোজেন বা একগ্রাম মোল নাইট্রোজেন বা এক মোল নাইট্রোজেন বলা হয়। ⇒ অ্যাভোগেড্রো সংখ্যা : কোনো বস্তুর এক মোলে যত সংখ্যক অণু থাকে সেই সংখ্যাকে অ্যাভোগেড্রো সংখ্যা বলা হয়। একে ঘ দ্বারা প্রকাশ করা হয়। বিভিন্ন পরীক্ষা দ্বারা এর মান ৬.০২ × ১০২৩ নির্ণীত হয়েছে। অ্যাভোগেড্রো সংখ্যাটি তাপমাত্রা ও চাপের ওপর নির্ভর করে না। কারণ তাপমাত্রা ও চাপের পরিবর্তনের সঙ্গে গ্যাসের আয়তনের পরিবর্তন হয় কিন্তু ভর এবং অণু সংখ্যার কোনো পরিবর্তন হয় না। ২.০১৬ গ্রাম H2, ২৮ গ্রাম N2, ৩২ গ্রাম O2, ১৭ গ্রাম NH3, ৪৪ গ্রাম CO2-এর মধ্যে অণুর সংখ্যা N = ৬.০২ × ১০২৩। ⇒ প্রমাণ তাপমাত্রা ও চাপ : রাসায়নিক বিক্রিয়ার ক্ষেত্রে ২৫0C তাপমাত্রাকে প্রমাণ তাপমাত্রা এবং ১atm বায়ুমণ্ডলীয় চাপকে প্রমাণ চাপ বলে। ⇒ মোলার আয়তন : নির্দিষ্ট তাপমাত্রা ও চাপে, এক মোল পরিমাণ পদার্থের আয়তনকে গ্যাসটির মোলার আয়তন বলে। প্রমাণ তাপমাত্রা ও চাপে সব গ্যাসের (মৌলিক বা যৌগিক) মোলার আয়তন ২২.৪ লিটার। ⇒ স্থূল সংকেত : কোনো যৌগের অণুতে বিদ্যমান মৌলসমূহের পরমাণুগুলোর সংখ্যা যে ক্ষুদ্রতম পূর্ণসংখ্যার অনুপাতে আছে, তার সংক্ষিপ্ত প্রকাশকে যৌগের স্থূল সংকেত বলা হয়। যেমন : বেনজিনে (C6H6) কার্বন (C) ও হাইড্রোজেন (H) পরমাণুর সর্বনিম্ন পূর্ণসংখ্যার অনুপাত ১ : ১। সুতরাং বেনজিনের স্থূল সংকেত CH। স্থূল সংকেত থেকে অণুতে কোনো মৌলের প্রকৃত সংখ্যা জানা যায় না। ⇒ আণবিক সংকেত : যে সংকেত থেকে একটি মৌলের নির্দিষ্ট সংখ্যক পরমাণু অপর মৌলের কতটি পরমাণুর সাথে যুক্ত হয় তা জানা যায়, সেই সংকেতকে আণবিক সংকেত বলে। ⇒ গ্রাম পারমাণবিক ভর : কোনো মৌলের পারমাণবিক ভরকে গ্রামে প্রকাশ করলে তাকে ওই মৌলের গ্রাম পারমাণবিক ভর বলে। যেমন : কার্বনের পারমাণবিক ভর ১২। সুতরাং, ১২ গ্রাম কার্বনে ১ গ্রাম কার্বন পরমাণু আছে। ⇒ গ্রাম আণবিক ভর : কোনো মৌল বা যৌগের আণবিক ভরকে গ্রামে প্রকাশ করলে তাকে মৌল বা যৌগের গ্রাম আণবিক ভর বলে। যেমন : কার্বন ডাইঅক্সাইডের আণবিক ভর ৪৪। কাজেই কার্বন ডাইঅক্সাইডের গ্রাম আণবিক ভর ৪৪ গ্রাম। ⇒ মোলার দ্রবণ : নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় কোনো দ্রবণের প্রতি লিটার আয়তনে এক মোল দ্রব দ্রবীভ‚ত থাকলে সে দ্রবণকে মোলার দ্রবণ বলে। ⇒ দ্রবণ : যেসব মিশ্রণে উপাদানগুলো সুষমভাবে বণ্টিত থাকে এবং একটি উপাদান থেকে আরেকটিকে সহজে আলাদা করা যায় না, তাদেরকে দ্রবণ বা সমসত্ত¡ মিশ্রণ বলা হয়। ⇒ দ্রবণের অংশ : প্রত্যেক দ্রবণের দুটি অংশ থাকে Ñ দ্রব এবং দ্রাবক। দ্রবণের মধ্যে যে উপাদানটি কম পরিমাণে থাকে তাকে দ্রব আর যে উপাদানটি বেশি পরিমাণে থাকে তাকে দ্রাবক বলে। যেমন : পানিতে চিনি মিশালে একটি দ্রবণ তৈরি হয়। এখানে চিনি দ্রব, পানি দ্রাবক এবং মিশানোর পর যা তৈরি হলো তা দ্রবণ ⇒ মোলারিটি : নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় প্রতি লিটার দ্রবণে দ্রবীভূত দ্রবের মোলসংখ্যাকে দ্রবণের মোলারিটি বলে। একে M দ্বারা প্রকাশ করা হয়। মোলারিটি দ্রবণের ঘনমাত্রা প্রকাশের একটি রীতি। ⇒ শতকরা সংযুতি : কোনো যৌগের শতকরা সংযুতি বলতে তাতে বিদ্যমান মৌলসমূহ কী অনুপাতে আছে তা বোঝায়। সাধারণত ভর হিসেবে কোনো মৌলের পরিমাণ শতকরা কত ভাগ তাই প্রকাশ করা হয় অর্থাৎ যৌগের ১০০ ভাগ ভরের মধ্যে উপাদান মৌলসমূহের আপেক্ষিক পরিমাণকে শতকরা সংযুতি বলা হয়। শতকরা সংযুতি নির্ণয়ের দুটি ধাপ আছে। প্রথমে বস্তুর আণবিক ভর নির্ণয় করতে হয়। এরপর মৌলের ভরকে যৌগের মোট আণবিক ভর দ্বারা ভাগ করে ১০০ দ্বারা গুণ করে মৌলের সংযুতি নির্ণয় করতে হয় ⇒ রাসায়নিক সমীকরণ : বিক্রিয়ক এবং উৎপাদ পদার্থের পরমাণুগুলোর মধ্যে সমতা বজায় রেখে প্রতীক ও সংকেতের সাহায্যে কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়াকে সংক্ষেপে প্রকাশ করার পদ্ধতিকে রাসায়নিক সমীকরণ বলে। যেমন : জিংক কপার সালফেটের সাথে বিক্রিয়া করে জিংক সালফেট ও কপার উৎপন্ন করে। এ বিক্রিয়াকে নিম্নোক্ত সমীকরণের সাহায্যে প্রকাশ করা হয় : Zn + CuSO4 = ZnSO4 + Cu ⇒ Stoichiometry: রসায়নে অণু, পরমাণু, বিক্রিয়ক, উৎপাদ ইত্যাদির হিসাব নিকাশকে Stoichiometry বলে। ⇒ রাসায়নিক বিক্রিয়া : যে প্রক্রিয়ায় এক বা একাধিক ভিন্নধর্মী পদার্থ পরিবর্তিত হয়ে এক বা একাধিক ভিন্নধর্মী নতুন পদার্থ উৎপন্ন করে তাকে রাসায়নিক বিক্রিয়া বলে। রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে পদার্থের অণুর গঠনের পরিবর্তন ঘটে কিন্তু পদার্থের মূল উপাদান এবং পরমাণু সংখ্যার কোনো পরিবর্তন ঘটে না। ⇒ বিক্রিয়ক এবং উৎপাদ : রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী পদার্থ বা পদার্থগুলোকে বিক্রিয়ক বলে। বিক্রিয়ার ফলে উৎপন্ন নতুন ধর্মবিশিষ্ট পদার্থগুলোকে উৎপাদ বলা হয়। যেমন : জিংক অক্সাইডের সঙ্গে হাইড্রোক্লোরিক এসিডের বিক্রিয়ায় জিংক ক্লোরাইড এবং পানি উৎপন্ন হয়। ZnO + 2HCl = ZnCl2 + H2O এ বিক্রিয়ায় ZnO ও HCl হলো বিক্রিয়ক আর ZnCl2 ও H2O হলো উৎপাদ। ⇒ লিমিটিং বিক্রিয়ক : কোনো একটি রাসায়নিক বিক্রিয়া সংগঠনকালে একাধিক বিক্রিয়কের মধ্যে যে বিক্রিয়ক অবশিষ্ট থাকে না, তাকে লিমিটিং বিক্রিয়ক বলে। বিক্রিয়ক থেকে উৎপাদের পরিমাণ হিসাব করার সময় লিমিটিং বিক্রিয়কের পরিমাণ থেকে হিসাব করা হয়। ⇒ অ্যানালার : সবচেয়ে বিশুদ্ধ রাসায়নিক পদার্থকে অ্যানালার বলে। এদের বিশুদ্ধতা প্রায় ৯৫.৫% পর্যন্ত হয়। এদের গবেষণার সময় বিশ্লেষণীয় কাজে ব্যবহার করা হয়। ⇒ তুঁতে : কপার সালফেটের আর্দ্র কেলাসকে তুঁতে বলে। যার সংকেত CuSO4.5H2O। এর বর্ণ নীল। আমরা বাজারে কাপড়ের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর জন্য যে নীল কিনি তাই তুঁতে। একে বøু ভিট্রিয়লও বলা হয়। ⇒ কেলাস পানি : যে পানি কোনো একটি যৌগের নির্দিষ্ট কেলাস গঠনের জন্য অপরিহার্য তাকে কেলাস পানি বলে। যেমন : তুঁতের কেলাস গঠনের জন্য ৫ অণু পানি অপরিহার্য। এজন্য তুঁতের সংকেত CuSO4.5H2O। এসএসসি রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর প্রশ্ন \ ১ \ অণুর ধারণা সর্বপ্রথম কে প্রবর্তন করেন? উত্তর : বিজ্ঞানী অ্যাভোগেড্রো সর্বপ্রথম অণুর ধারণা প্রবর্তন করেন। প্রশ্ন \ ২ \ ২.০১৬ গ্রাম H2-এ অণুর সংখ্যা ৬.০২ × ১০২৩ হলে ৩২ গ্রাম O2-এ অণুর সংখ্যা কত হবে? উত্তর : ৬.০২ × ১০২৩। প্রশ্ন \ ৩ \ রাসায়নিক বিক্রিয়া সমতা চিহ্নের পরের অংশকে কী বলে? উত্তর : রাসায়নিক বিক্রিয়ার সমতা চিহ্নের পরের অংশকে উৎপাদ বলে। প্রশ্ন \ ৪ \ পরমাণুর ভরকে গ্রাম পারমাণবিক ভর দিয়ে ভাগ করা হলে কী পাওয়া যায়? উত্তর : মোলসংখ্যা। প্রশ্ন \ ৫ \ জলীয় দ্রবণ কাকে বলে? উত্তর

নবম দশম শ্রেণির রসায়ন ষষ্ঠ অধ্যায় মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা Read More »

দশম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২

দশম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২

দশম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ প্রকাশ করা হলো। তোমরা যারা দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী তারা রসায়ন তৃতীয় সপ্তাহে চেয়ারম্যান 2022 এর উত্তর খুঁজছিলে। আমরা তোমাদের সেই খোঁজার অবসান ঘটালাম। দশম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ প্রিয় দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী বন্ধুরা তোমরা নিশ্চয়ই তৃতীয় সপ্তাহ অ্যাসাইনমেন্ট রসায়নের প্রশ্ন গুলো পেয়েছো। প্রশ্নগুলো না পড়ে থাকো তাহলে নিচের দেওয়া ছবি থেকে তোমরা তৃতীয় সপ্তাহে সিমেন্ট ২০২২এর প্রশ্ন গুলো পড়ে নাও। তোমাদের রসায়ন প্রথম অধ্যায় নিশ্চয় পড়া হয়ে গেছে কারন তোমরা হচ্ছ নতুন দশম শ্রেণীর ব্যাচ। তোমাদের রসায়ন এবার প্রথম অধ্যায় থেকে দেওয়া হয়েছে। তবে ধাতব বন্ধন রয়েছে যা তোমাদের শেষের একটি অধ্যায় থেকে দেওয়া হয়েছে। তোমরা কপারের পারমাণবিক সংখ্যা পারমাণবিক ভর এবং ইলেকট্রন বিন্যাস পড়েছ তাদের জন্য আজকের রসায়ন তৃতীয় সপ্তাহ দশম শ্রেণি অ্যাসাইনমেন্টটি খুবই সহজ হতে চলেছে। দশম শ্রেণীর প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা তৃতীয় সপ্তাহ রসায়ন এর নমুনা উত্তর দেখার আগে চলো আমরা প্রশ্নগুলো পড়ে নিই। প্রশ্ন গুলো পড়ে তো নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছো আজকের রসায়ন তৃতীয় শক্তি খুবই সহজ। তবে তোমরা যেন ভুল না করে সেজন্য উত্তর প্রদান করব। তোমরা প্রথমে নমুনা উত্তরটি সম্পন্ন করে নিয়ে তারপর তোমাদের মূল খাতায় অর্থাৎ অ্যাসাইনমেন্ট খাতায় লেখা শুরু করবে। ১০ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ সমাধান অ্যাসাইনমেন্ট শুরু অ্যাসাইনমেন্টের শিরোনামঃ “রাসায়নিক বন্ধন গঠন, যৌগের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য ও ধাতুর বিদ্যুৎ পরিবাহিতা” ”ক” নং প্রশ্নের উত্তর A ও B মৌলের মধ্যে বন্ধন গঠন ও বিদ্যুৎ পরিবাহীতাঃ উদ্দীপকে A মৌলের অবস্থান পর্যায় সারণির ১ম পর্যায় এবং গ্রুপ-১ এ। তাহলে, A মৌলটি হবে H এবং B মৌলের অবস্থান পর্যায় সারণির ২য় পর্যায় এবং গ্রুপ-১৪। তাহলে, B মৌলটি হবে C. H ও C এর মধ্যে বন্ধন গঠনঃ H ও C এর মধ্যে সমযোজী বন্ধন বিদ্যমান। তারা পরস্পর সমযোজী বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে CH4 উৎপন্ন করবে। সমযোজী বন্ধন হল এমন এক ধরনের রাসায়নিক বন্ধন শেয়ারের বা ভাগাভাগির মাধ্যমে আবদ্ধ থাকে। ইলেকট্রন শেয়ার করা পরমাণুদ্বয়ের মধ্যেকার আকর্ষণ ও বিকর্ষণের ফলে যে সুস্থিত ভারসাম্য বল তৈরি হয় ভাই সমযোজী বন্ধনের সৃষ্টি করে।     উক্ত চিত হতে দেখা যায় যে, C ও H তাদের সর্বশেষ এরা সমযোজী যৌগ। CH4 যৌগের বিদ্যুৎ পরিবাহিতাঃ আমরা জানি, সমযোজী যৌগ গুলি সাধারণত অধাতব পরমাণুর মধ্যে ইলেকট্রন শেয়ারের মাধ্যমে পঠিত হয়। ইলেকট্রন শেয়ারের মাধ্যমে সমযোজী যৌগ গঠিত হওয়ায়, সমযোজী যৌগের অণুডে কোন ধনাত্মক-ঋণাত্মক আধানে সৃষ্টি হয় না। এজন্য সমযোজী যৌগ গুলি সাধারণত অপোলার হয়। সমযোজী যৌগ গুলি অপোলার হওয়ার এরা তড়িৎ পরিবহন করতে পারে না। কার্ধনের বেশিরভাগ যৌগ ইলেকট্রন শেয়ার করে সমযোজী যৌগ সৃষ্টি করে। ভাই কার্বনের যৌগ সমূহের ক্ষেত্রে দেখা যায় এরা তড়িৎ পরিবহন করে না। CH4(মিথেন) অণটি কার্বন ও হাইড্রোজেন অধাতুর পরমাপুসমূহ ইলেকট্রন শেয়ারের মাধ্যমে গঠিত হয়। অপুটিতে ধনাত্মক-ঋণাত্মক আধান গঠিত না হওয়ার মিখেন অনুটি বিদ্যুৎ পরিবহন করে না। (ধা নং প্রশ্নের উত্তর) C ও D মৌলের মধ্যে বন্ধন গঠন ও বিদ্যুৎ পরিবাহীতাঃ উদ্দীপকে C মৌলের অবস্থান পর্যায় সারণির ২য় পর্যায় এবং গ্রুপ-১৬ এ। তাহলে, C মৌলটি হবে O. এবং D মৌলের অবস্থান পর্যায় সারণির ৪র্থ পর্যায় এবং গ্রুপ-১। তাহলে, D মৌলটি হবে K. O ও K এর মধ্যে বন্ধন গঠনঃ O ও K এর মধ্যে আরনিক বন্ধন বিদ্যমান। তারা পরস্পর ইলেকট্রন আদান প্রদানের মাধ্যমে আয়নিক বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে K2O উৎপন্ন করবে। আয়নীয় বন্ড বা ভড়িৎযোজী বন্ধন হল এক প্রকার রাসায়নিক বন্ধন, যা বিপরীত আধানযুক্ত আয়নসমূহের মধ্যে স্থির-ভাড়িৎ আকর্ষণ সৃষ্টি করে। এছাড়া এই বন্ধন আয়নীয় যৌগে ক্রিয়াশীল একটি প্রাথমিক বল। এককথায়, পূর্ণ যোজ্যতা কক্ষ লাভের জন্য ধাতু থেকে অধাতুর দিকে ইলেক্টনের সরণই হল আয়নীয় বন্ধন।   K2O যৌগের গলনাংক ও স্ফুটনাংকঃ আমরা জানি, আয়নিক যৌগের অপুতে পরমানু সমহের মধ্যে বিদ্যামান বন্ধন শক্তি, সমযোজী যৌগের অপুতে বিদ্যামান পরমাণুসমূহের মধ্যকার বন্ধন শক্তি অপেক্ষা বেশি থাকে। আবার আয়নিক যৌগের পরমাণু সমূহ ধনাত্মক-ঋণাত্মক চার্জিত থাকে। এই ধনাত্মক-ঋণাত্মক আধান অনু গঠনের সময় ত্রিমাত্রিক ভাবে সুবিন্যান্ত হয়ে জ্যামিতিক কাঠামো গঠন করে। এতে করে আরনিক যৌগের একটি ক্যাটায়ন নির্দিষ্ট সংখ্যক আ্যানায়ন দ্বারা এবং আয়নিক যৌগের একটি আ্যানায়ন নির্দিষ্ট সংখ্যক ক্যাটায়ন দ্বারা পরিবেষ্টিত থাকে। এতে আয়নিক যৌসের অপুতে আন্তঃআশবিক আকর্ষণ বল অনেক বেশি হয়। ফলে আয়নিক যৌগের অণু কে ভাঙতে অনেক বেশি তাপ শক্তির প্রয়োজন হয়। তাই আয়নিক যৌগের গললাঙ্ক ও স্ফুটনান্ক অনেক বেশি হয়। K2O আয়নিক বন্ধন দ্বারা তৈরি। তাই তারা আয়নিক যৌগ। তাই K2O এর গলনাংক ও স্ফুটনাংক অনেক বেশি। শুধু K2O যৌগের গলনাংক হলো 35০০ থেকে 740০ পর্যন্ত। (গ নং প্রশ্নের উত্তর) “খ” হতে পাই, D মৌলটি হলো K। K এর একাধিক পরমাপুর মধ্যে ধাতব বন্ধন যিদ্যমান। K বিদ্যুৎ পরিবাহিতা দেখানো হলোঃ একটি ধাতু অপর একটি অধাত্র মধ্যে আয়নিক বন্ধন এবং দুটি অধাতুর মধ্যে সমযোজী বন্ধন গঠিত হয়। কিন্ত দুট ধাতব পরমাণু কাছাকাছি এলে তাদের মধ্যে যে বন্ধন গঠিত হয় তাকে ধাতব বন্ধন বলে। ধাতু সমহ যে ধরনের বন্ধনের মাধ্যমে পরম্পরের সাথে যুক্ত থাকে তা ই ধাতব বন্ধন। এই সঙঞ্চারণশীল ইলেকট্রন এবং ধনাক্সক চার্জ যুক্ত ধাতব আয়নের মধ্যে হয়ে থাকে। এই বিশেষ ধরনের বন্ধনের কারণেই ধাতু ভাপ এবং বিদ্যুৎ পরিবহন করে। এই বন্ধন সঙ্চারপশীল ইলেকট্রন এবং ধনাল্সক চার্জ যুক্ত ধাতব আয়নের মধ্যে হয়ে খাকে। ধাতব বন্ধন ধাতুর অনেকগুলো ভৌত ধর্ম যেমন: যান্ত্রিক শক্তি. নমনীয়তা, তাপ এবং বৈদ্যতিক রোধ এবং পরিবাহিতা, অস্বচ্ছতা এবং দীস্তির জন্য দায়ী। পটাশিয়াম একটি ধাতব মৌল হওয়ায় এর দ্বারা গঠিত বন্ধন হবে ধাতব বন্ধন। ইলেকট্রন বিন্যাস অনুসারে, এর সর্বশেষ স্তরে একটি মুফ ইলেকট্রন বিদ্যমান থাকায় ইলেকট্রনটি সঞ্চারণশীল হয় এবং পারমাণবিক শাঁসের মধ্যে চলাচল করে বিদ্যুৎ পরিবহণ করে। তাই বলা যায় যে. পটাশিয়াম (K) বিদ্যুৎ পরিষহণ করে। অ্যাসাইনমেন্ট শেষ আরো পড়ুনঃ সকল শ্রেণির সকল অ্যাসাইনমেন্ট দেখুন ৬ষ্ঠ শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ৭ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ৮ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ৯ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ১০ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ষষ্ঠ শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ৭ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ৮ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ৯ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের ব্যসসায় ‍উদ্যোগ অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ১০ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের ব্যসসায় ‍উদ্যোগ অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ৯ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ১০ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ৯ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের ভূগোল ও পরিবেশ অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ১০ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের ভূগোল ও পরিবেশ অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২

দশম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ Read More »

৯ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর

৯ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২

৯ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ পোস্টে সকলকে স্বাগতম। আজকে আমরা তোমাদের নবম শ্রেণির রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট তৃতীয় সপ্তাহ ২০২২ এর নমুনা উত্তর প্রদান করব। ৯ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ তোমরা নিশ্চয়ই জেনে গেছ মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর তোমাদের তৃতীয় সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ করেছে। সেইসাথে তোমাদের গ্রিট দেওয়া হয়েছে যে 24 সপ্তাহ পর্যন্ত অ্যাসাইনমেন্ট চলবে। তারই ধারাবাহিকতায় তৃতীয় সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট প্রদান করা হয়েছে। করোনাকালীন সময়ে তোমাদের বিদ্যালয় বন্ধ থাকায় মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বোর্ড তোমাদের এই অ্যাসাইনমেন্ট প্রোগ্রাম চলমান রেখেছে। তোমরা যারা নবম শ্রেণীতে পড়ো তারা নিশ্চয়ই তৃতীয় সপ্তাহের রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট খুঁজছো। আমাদের সেই কাঙ্খিত রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট তৃতীয় সপ্তাহ নিয়ে হাজির হলাম। তোমরা অনেকেই যারা নবম শ্রেণীতে পড়ো তারা প্রশ্ন না দেখেই এসাইনমেন্ট উত্তর লেখা শুরু করে দাও। এটা কিন্তু মোটেও ঠিক নয়। তোমরা অবশ্যই প্রশ্নগুলো আগে ভালো করে পড়ে নেবে তারপর নমুনা উত্তরটি ভালো করে পড়বে এবং শেষ পর্যন্ত তোমার অ্যাসাইনমেন্ট খাতায় নিজে চেষ্টা করে লিখবে যদি না পারো তবে নমুনা উত্তর টি কপি করবে। নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থী বন্ধুরা চলো তাহলে তোমাদের তৃতীয় সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২২ এর প্রশ্ন গুলো দেখে নেওয়া যাক। প্রশ্ন গুলো পড়ে তোমাদের কি মনে হচ্ছে তোমরা কি এর উত্তর নিজে নিজেই করতে পারবে। যদি ভেবে থাকো তবে নিজের চেষ্টা করো আর যদি কঠিন মনে হয় বা কোনরকম কনফিউশন থাকে তাহলে নিচের নমুনা উত্তরটি আগে দেখে নাও তারপর নিজে নিজে উত্তর করার চেষ্টা করো। নবম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ২০২২ অ্যাসাইনমেন্ট শুরু অ্যাসাইনমেন্টের শিরোনামঃ “পদার্থের তালীয় বত্তরেখা ও ব্যতিত্রনী ইলেকট্রন বিন্যাস ও আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর হিসাব” “ক” নং প্রশ্নের উত্তর নিম্নে রৌপ্যের বা Ag এর তাপ প্রদানের বক্ররেখা বিশ্লেষণ করা হলোঃ তাপ প্রদানের বত্ররেখাঃ যে বক্ররেখায় কোন পদার্থের তাপ প্রদানের ফলে পরিবর্তন সমূহ দেখা যায় বা বুঝানো যায়, তাকে তাপ প্রদানের বক্ররেখা বলে। দেওয়া আছে, Ag এর গলনাংক 961.8০ ও স্ফুটনাংক 2162০। এই অনুযায়ী বক্ররেখা অঙ্কন করা হলোঃ   চিত্রে ০ হচ্ছে রৌপ্যের স্বাভাবিক অবস্থা। এখন তাপমাত্রা বাড়াতে থাকলে তা A বিন্দুতে পৌছালেই কঠিন থেকে তরলে পরিণত হওয়া শুরু করবে এবং B বিন্দুতে গিয়ে শেষ হবে। কারণ এই বিন্দু হলো রৌপ্যের গলনাংক 961.8০ অবস্থান। তাহলে OA হচ্ছে রৌপ্যের কঠিন অবস্থা এবং SB হচ্ছে কঠিন থেকে তরলে পরিণত হওয়ার রেখা। আবার তাপমাত্রা বাড়াতে থাকলে তা C বিন্দুতে স্থির হয় এবং রৌপ্য এ অবস্থায় বাম্প হতে থাকে। কারণ C বিন্দুতে রৌপ্যের স্ফুটনাংক 2162০ অবস্থিত। এখানে BC হলো রৌপ্যের তরল অবস্থা। CD হল তরল থেকে বাষ্প হওয়ার অবস্থা। D বিন্দুতে সম্পূর্ণ রৌপ্য বাম্পে পরিণত হয়ে যায়। তারপর আবার তাপমাত্রা বাড়তে থাকে। এবং DE হলো রৌপ্যের বাষ্প অবস্থা। এটাই হলো রৌপ্যের তাপ প্রদানের বক্ররেখা। (খ নং প্রশ্নের উত্তর) উপশক্তিস্তর: নিউক্লিয়াসের চারদিকে যে নির্দিষ্ট ত্রিমাত্রিক স্থানে ইলেকট্রন পাওয়ার সম্ভাবণা অনেক বেশি তাকে অরবিটাল বা উপশক্তিস্তর বলে। অর্থাৎ নিউক্লিয়াসের চতুর্দিকে ইলেকট্রনের আবর্তনের সর্বাধিক সম্ভাব্য অঞ্চলকে অরবিটাল বলে। কোণ শক্তি স্তরের মানকে (অরবিটকে) n দ্বারা এবং উপস্তরের সংখ্যাকে (অরবিটালকে)l দ্বারা প্রকাশ করা হয়। গ্রুপ-১১ এর প্রথম মৌলটি হলো Cu, এর ইলেকট্রন সংখ্যা হলো 29 নিম্নে এর উপশক্তিস্তরের ধারণা অনুযায়ী ইলেকট্রন বিন্যাস করা হলোঃ Cu (29) → 1s2 2s2 2p6 3s2 3p6 4s1 3d10 Cu এর ইলেকউ্রন বিন্যাসের ব্যতিক্রমের কারণ: ইলেকট্রন বিন্যাস থেকে দেখা যায়, কপারের ক্ষেত্রে 4s2 3d9 থেকে 4s1 3d10 হয়েছে। কারণ কোন মৌলের ইলেকট্রন বিন্যাসে যদি সর্ববহিঃস্থ শক্তির d অরবিটাল অর্ধপূর্ণ বা পর্ণ অবস্থায় থাকে তবে ঐ মৌলের স্থিতিশীলতা বৃদ্ধি পায়। কিন্ত Cu এর শক্তি স্তরে d9 একটি অসম্পূর্ণ ইলেকট্রন বিন্যাস হওয়ায় পূর্বের ‍s অরবিটাল থেকে 1টি ইলেকট্রন গ্রহণ করে পূর্ণতা প্রাপ্তি হয়। এজন্য কপারের ইলেকট্রন বিন্যাসে বহিঃস্থ শক্তিস্তরে 4s2 3d9 এর পরিবর্তে 4s1 3d10 হয়। স্থিতিশীলতার জন্য Cu এর ইলেকট্রন বিন্যাসের ব্যাতিক্রম দেখা যায়। “গ’ নং প্রশ্নের উত্তর উদ্দীপকে দেওয়া আছে, রৌপ্য বা Ag এর দুটি আইসোটোপ হলো 1০7Ag ও 1০9Ag। প্রকৃতিতে এদের পরিমাণ হলো 51.4% এবং 48.6%। নিম্নে এদের আইসোটোপ থেকে আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর বের করা হলোঃ Ag এর আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর = =p×m+q×n100 =107×51.4+109×48.6100 =107.972 ∴ Ag এর আপেক্ষিক পারমাণবিক ভর =107.972 অ্যাসাইনমেন্ট শেষ আরো পড়ুনঃ সকল শ্রেণির সকল অ্যাসাইনমেন্ট দেখুন ৬ষ্ঠ শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ৭ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ৮ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ৯ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ১০ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ষষ্ঠ শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ৭ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ৮ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ৯ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের ব্যসসায় ‍উদ্যোগ অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ১০ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের ব্যসসায় ‍উদ্যোগ অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ৯ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ১০ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ৯ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের ভূগোল ও পরিবেশ অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ ১০ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের ভূগোল ও পরিবেশ অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২

৯ম শ্রেণির ৩য় সপ্তাহের রসায়ন অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২২ Read More »

নবম দশম রসায়ন পঞ্চম অধ্যায় রাসায়নিক বন্ধন বহুনির্বাচনী (MCQ)

নবম দশম/এসএসসি রসায়ন পঞ্চম অধ্যায় রাসায়নিক বন্ধন এর পাঠ সম্পর্কিত বহুনির্বাPbী (MCQ) নিচে দেওয়া হলো। এসএসসি রসায়ন পঞ্চম অধ্যায় রাসায়নিক বন্ধন বহুনির্বাPbী ১. যে আকর্ষণ বলের মাধ্যমে অণুতে পরমাণুসমূহ যুক্ত থাকে তাকে কী বলে? ক ইলেকট্রন আসক্তি খ তড়িৎ ঋণাত্মকতা √ রাসায়নিক বন্ধন ঘ ভ্যানডারওয়ালস বল ২. নিচের কোন যৌগটি গঠনকালে প্রতিটি পরমাণুই নিয়নের ইলেকট্রন বিন্যাস অর্জন করে? ক KF খ CaS √ MgO ঘ NaCl নিচের মৌলগুলোর ইলেকট্রনিক কাঠামোর আলোকে ৩ ও ৪নং প্রশ্নের উত্তর দাও : [এখানে অ, ই এবং উ প্রতীকী অর্থে; প্রচলিত কোনো মৌলের প্রতীক নয়] ৩. উ চিহ্নিত মৌলের কোন যোজনীটি অসম্ভব? ক ২ √ ৩ গ ৪ ঘ ৬ ৪. ই মৌলটি- i. দুই ধরনের বন্ধন গঠন করে ii. অ কে ইলেকট্রন দান করে iii. উ এর সাথে যুক্ত হয়ে পানিতে দ্রবীভূত হয় নিচের কোনটি সঠিক? ক iii খ ii ও iii গ i ও iii √ i, ii ও iii রসায়ন ৫ম অধ্যায় রাসায়নিক বন্ধন MCQ ৫. অ্যামোনিয়া অণুতে মুক্তজোড় ইলেকট্রন আছে কতটি? ক চার খ তিন গ দুই √ এক ৬. কোন যৌগটির অণুসমূহের মধ্যে ভ্যান্ডার ওয়ালস শক্তি বিদ্যমান? ক NaCl √ CH4 গ MgO ঘ NaCNO3 ৭. নিচের কোনটি অ্যানায়ন? [এখানে অ, ই, ঈ ও উ প্রতীকী অর্থে, প্রচলিত কোনো মৌলের প্রতীক নয়] √ অ খ ই গ ঈ ঘ উ ৮. পোলার যৌগ কোনটি? √ H2O খ SO2 গ CO2 ঘ SiO2 ৯. নিচের কোন পদার্থটির মধ্যে দুর্বল ভ্যানডার ওয়ালস বল বিদ্যমান? ক K2O খ CaCl2 √ NO3 ঘ CO নিচের উদ্দীপকের আলোকে ১০ ও ১১নং প্রশ্নের উত্তর দাও : ১০. উৎপাদ (অ) কোনটি? √ KCl খ NaCl গ LiCl ঘ MgCl2 ১১. উৎপাদ (অ) এর বন্ধন- i. সমযোজী ii. ধাতব iii. আয়নিক নিচের কোনটি সঠিক? ক র খ ii √ iii ঘ ii ও iii নিচের উদ্দীপকের আলোকে ১২ ও ১৩নং প্রশ্নের উত্তর দাও : ১ এবং ৭ পারমাণবিক সংখ্যাবিশিষ্ট দুইটি মৌল পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে ছ নামক একটি যৌগ গঠন করে। ১২. ছ যৌগটির ক্ষেত্রে- i. মুক্ত জোড় ইলেকট্রন দুটি ii. বন্ধন জোড় ইলেকট্রন তিনটি iii. ভ্যানডার ওয়ালস শক্তি নেই বললেই চলে নিচের কোনটি সঠিক? ক র ও ii √ ii ও iii গ i ও iii ঘ i, ii ও iii ১৩. ছ যৌগটির জলীয় দ্রবণের pH মান কত? ক ০-৩ খ ৩-৭ √ ৭-১১ ঘ ১১-১৪ নিচের বিক্রিয়াটির আলোকে ১৪ ও ১৫নং প্রশ্নের উত্তর দাও : H2SO4 + A ¾→ B অ সালফারের অক্সাইড যাতে মৌলটির সর্বোচ্চ যোজনী বিদ্যমান।[ব. বো. ’১৫] ১৪. অ যৌগে সালফার কয়টি মুক্ত জোড় ইলেকট্রন বিদ্যমান? ক ৩ খ ২ গ ১ √ ০ ১৫. ই এর এক মোল সমান কত গ্রাম? √ ১৭৮g খ ১৪৬g গ ১২২g ঘ ৯০g SSC CHEMISTRY CHAPTER 5 CHEMICAL BOND MCQ নিচের চিত্রটি লক্ষ কর এবং ৪০৬ ও ৪০৭নং প্রশ্নের উত্তর দাও : ৪০৬. অ কী? (অনুধাবন) √ ইলেকট্রন খ প্রোটন গ নিউট্রন ঘ নিউক্লিয়াস ৪০৭. উলি­খিত চিত্রে কীরূপ রাসায়নিক বন্ধন বিদ্যমান? (উচ্চতর দক্ষতা) ক আয়নিক বন্ধন খ সমযোজী বন্ধন √ ধাতব বন্ধন ঘ হাইড্রোজেন বন্ধন নিচের চিত্রটি লক্ষ কর এবং ৪০৮ ও ৪০৯নং প্রশ্নের উত্তর দাও : ৪০৮. চিত্রে তীর চি‎হ্ন কী নির্দেশ করছে? (অনুধাবন) ক বিদ্যুৎ পরিবাহিতা √ সঞ্চরণশীল ইলেকট্রন গ ধাতব কেলাস ঘ নিউক্লিয়াস ৪০৯. চিত্রে- (প্রয়োগ) i. ধাতুর বিদ্যুৎ পরিবাহিতা দেখানো হয়েছে ii. ইলেকট্রনগুলো পরমাণুর কক্ষপথ থেকে বের হয়ে মুক্তভাবে চলাচল করছে iii. ধাতব বন্ধন গঠন দেখানো হয়েছে নিচের কোনটি সঠিক? ক র ও ii খ i ও iii গ ii ও iii √ i, ii ও iii ৪১০. নিচের কোন যৌগটি সহযোগী প্রকৃতির? ক Pb0 খ ZnO √ PbO2 ঘ PbCl2 ৪১১. কোন অধাতুটি বিদ্যুৎ পরিবহন করে? ক H খ O √ C ঘ S ৪১২. নিচের কোন যৌগটি আর্দ্রবিশ্লেষিত হয়? √ SiCl4 খ CaCl2 গ MgCl2 ঘ CuSO4 ৪১৩. কোন মৌলটি ক্লোরিনের সাথে দুইটি যৌগ গঠন করে? √ Na খ N গ C ঘ P ৪১৪. SiO2 অণুর গঠনে ঝর এর মুক্ত ইলেকট্রন সংখ্যা- টি √ ০ খ ১ গ ২ ঘ ৪ ৪১৫. PH3 যৌগে ফসফরাস এ কয়টি মুক্তজোড় ইলেকট্রন বিদ্যামান? ক ১ √ ২ গ ৩ ঘ ৪ ৪১৬. LiCl যৌগে গঠনকালে Li কোন নিষ্ক্রিয় গ্যাসের ইলেকট্রন বিন্যাস অর্জন করে? √ He খ Ne গ Ar ঘ Kr ৪১৭. CO2 যৌগে বন্ধন জোড় ইলেকট্রন কয়টি? ক ৪ খ ৬ √ ৮ ঘ ১০ ৪১৮. উত্তেজিত অবস্থায় ফসফরাসের যোজনী কত? ক ৩ √ ৫ গ ৭ ঘ ৮ ৪১৯. অপোলার যৌগ কোনটি? ক চিনি √ বেনজিন গ অ্যালকোহল ঘ গøুকোজ ৪২০. কোনটি সমযোজী যৌগ? √ BeCl2 খ NaF গ MgCl2 ঘ CaF2 ৪২১. কোন যৌগ গঠন করলৈ Al্টকস্তর অপূর্ণ থাকে? ক NH3 খ 415. PH3 গ H2S √ BeCl2 ৪২২. নিচের কোনটি শুধুমাত্র আয়নিক যৌগ গঠন করে? ক O খ F গ Ne √ Mg ৪২৩. পানিতে অদ্রবণীয় কোনটি? √ AgI খ CuSO4 গ NaNO3 ঘ NH৪Cl ৪২৪. কোনটি আয়নিক যৌগ? ক CCl4 খ HCl √ MgCl2 ঘ CO2 ৪২৫. সঞ্চারণশীল ইলেকট্রন পাওয়া যায় কোন বন্ধনে? ক NaCl √ CuCl২ গ HCl ঘ MgCl2 ৪২৬. চিনির অণুতে কয়টি পরমাণু আছে? ক ২৪ খ ৩৬ √ ৪৫ ঘ ৫৫ ৪২৭. কোনটি সমযোজী যৌগ? √ PCl3 খ AlCl৩ গ MgCl2 ঘ NaCl ৪২৮. কোন যৌগটিতে Al্টক নিয়মের ব্যত্যয় ঘটে? ক NaCl √ FeCl৩ গ KCl ঘ MgCl2 ৪২৯. কোনটিতে আয়নিক, সমযোজী ও সন্নিবেশ বন্ধন বিদ্যমান? ক CaCl2 √ NH৪Cl গ AlCl৩ ঘ CuSO4 ৪৩০. গ্রæপ-১৬ এ অবস্থিত ঢ একটি পরমাণু। নিচের কোনটি এর সঠিক আয়ন? ক X+ খ X+২ গ X– √ X-২ ৪৩১. সিলিকনের বিজোড় ইলেকট্রনের সংখ্যা কত? √ ২ খ ৩ গ ৪ ঘ ৫ ৪৩২. কোন সমযোজী অণু কক্ষ তাপমাত্রায় তরল অবস্থায় থাকে? ক CH4 খ S8 গ ও২ √ ঈ২ঐ৫OH ৪৩৩. কোন অণুতে ১ জোড়া বন্ধন ইলেকট্রন আছে? ক O2 খ N2 √ I2 ঘ CO2 ৪৩৪. কোন যৌগ গঠনকালে Al্টক অপূর্ণ থাকে? ক NH3 খ 415. PH3 গ H2S √ BeCl2 ৪৩৫. ফেরিক ক্লোরাইড এ আয়নের যোজনী কত? √ ৩ খ ৫ গ ৪ ঘ ২ ৪৩৬. একক অণু হিসেবে ঘুরে বেড়ায় কোন যৌগ? ক NaCl খ MgO গ AlCl৩ √ NH3 ৪৩৭. হীরকে প্রতিটি কার্বন পরমাণু কতটি কার্বন পরমাণুর সাথে যুক্ত থাকে? ক ১টি খ ২টি গ ৩টি √ ৪টি ৪৩৮. যৌMgূলকের আধানই হচ্ছে- [তেজগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা] ক ইলেকট্রন সংখ্যা খ

নবম দশম রসায়ন পঞ্চম অধ্যায় রাসায়নিক বন্ধন বহুনির্বাচনী (MCQ) Read More »

নবম দশম রসায়ন পঞ্চম অধ্যায় রাসায়নিক বন্ধন জ্ঞানমূলক, অনুধাবনমূলক, সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর

নবম-দশম/এসএসসি রসায়ন পঞ্চম অধ্যায় রাসায়নিক বন্ধন এর জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর, অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর ও সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর নিচে দেওয়া হলো। এসএসসি রসায়ন পঞ্চম অধ্যায় রাসায়নিক বন্ধন পঞ্চম অধ্যায় রাসায়নিক বন্ধন জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর প্রশ্ন \ ১ \ দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত হয় এমন দুটি পদার্থের নাম বল যার একটি সমযোজী এবং অপরটি তড়িৎযোজী যৌগ। উত্তর : দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত হয় এমন একটি সমযোজী যৌগ পানি (H2O) এবং তড়িৎযোজী যৌগ খাবার লবণ (NaCl)। প্রশ্ন \ ২ \ P পরমাণুর যোজনী ইলেকট্রন কত? উত্তর : P পরমাণুর ইলেকট্রন বিন্যাস হলো ২, ৮, ৫ অর্থাৎ এর সবচেয়ে বাইরের কক্ষপথে ৫টি ইলেকট্রন আছে। P মৌলের যোজনী ইলেকট্রন ৫। প্রশ্ন \ ৩ \ অ্যামোনিয়া অণুর গঠনে কী জাতীয় বন্ধন দেখা যায়? উত্তর : অ্যামোনিয়া অণুর গঠনে সমযোজী বন্ধন দেখা যায়। প্রশ্ন \ ৪ \ Na এবং F পরস্পর যুক্ত হয়ে কী জাতীয় যৌগ উৎপন্ন করে? উত্তর : Na+ এবং F- আয়ন তড়িৎ আকর্ষণ দ্বারা পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত হয়ে তড়িৎযোজী NaF অণু গঠন করে। প্রশ্ন \ ৫ \ নিষ্ক্রিয় গ্যাসসমূহ আয়ন না পরমাণু? উত্তর : নিষ্ক্রিয় গ্যাসসমূহ পরমাণু, আয়ন নয়। প্রশ্ন \ ৬ \ নিষ্ক্রিয় শ্রেণির মৌলসমূহের যোজনী কত? উত্তর : নিষ্ক্রিয় শ্রেণির মৌলসমূহের যোজনী শূন্য। প্রশ্ন \ ৭ \ কোনো মৌলের উপরে ডানদিকে * চি‎হ্ন দ্বারা কী প্রকাশ করা হয়? উত্তর : কোনো মৌলের উপরে ডানদিকে * চি‎হ্ন দ্বারা ঐ মৌলের উত্তেজিত অবস্থা প্রকাশ করা হয়। প্রশ্ন \ ৮ \ যৌCaূলকের যোজ্যতা আসলে কী? উত্তর : যৌCaূলকের আধানই তাদের যোজ্যতা। প্রশ্ন \ ৯ \ যৌগের মোট আধান কত? উত্তর : যৌগের মোট আধান শূন্য। প্রশ্ন \ ১০ \ নিষ্ক্রিয় গ্যাসসমূহ পর্যায় সারণির কোন গ্রæপে অবস্থান করে? উত্তর : নিষ্ক্রিয় গ্যাসসমূহ পর্যায় সারণির ১৮ গ্রæপে অবস্থান করে। প্রশ্ন \ ১১ \ কোনো মৌলের কোন ইলেকট্রন বন্ধন গঠনে অংশগ্রহণ করে? উত্তর : কোনো মৌলের শেষ শক্তিস্তরের ইলেকট্রন বন্ধন গঠনে অংশগ্রহণ করে। প্রশ্ন \ ১২ \ ক্যাটায়ন কাকে বলে? উত্তর : ধনাত্মক চার্জযুক্ত পরমাণুকে ক্যাটায়ন বলে। প্রশ্ন \ ১৩ \ দুটি ভিন্নধর্মী পরমাণুর মাধ্যমে কী গঠিত হয়? উত্তর : দুটি ভিন্নধর্মী পরমাণুর মাধ্যমে আয়নিক বন্ধন গঠিত হয়। প্রশ্ন \ ১৪ \ পর্যায় সারণির কোন মৌলসমূহ duplet , Octet অনুসরণ করে? উত্তর : পর্যায় সারণির ১ থেকে ২০ পর্যন্ত পারমাণবিক সংখ্যাবিশিষ্ট মৌলসমূহ duplet , Octet অনুসরণ করে। প্রশ্ন \ ১৫ \ যৌCaূলকের যোজ্যতা কী? উত্তর : যৌCaূলকসমূহের আধান সংখ্যাই তাদের যোজ্যতা। প্রশ্ন \ ১৬ \ কোন মৌল পরিবর্তনশীল যোজ্যতা প্রদর্শন করে? উত্তর : উচ্চ পারমাণবিক সংখ্যাবিশিষ্ট ধাতব মৌল পরিবর্তনশীল যোজ্যতা প্রদর্শন করে। প্রশ্ন \ ১৭ \ যোজ্যতা থেকে কীভাবে সংকেত লেখা হয়? উত্তর : একটি মৌলের যোজ্যতাকে অপর মৌলের সংখ্যা হিসেবে ধরে পরমাণু সংখ্যার অনুপাত থেকে সংকেত লেখা হয়। প্রশ্ন \ ১৮ \ প্রতিটি পরমাণুর লক্ষ্য কোনটি? উত্তর : প্রতিটি পরমাণুরই লক্ষ্য থাকে ইলেকট্রন গ্রহণ বা বর্জনের মাধ্যমে নিকটবর্তী নিষ্ক্রিয় মৌলের ইলেকট্রন বিন্যাস অর্জন করা। প্রশ্ন \ ১৯ \ মুক্ত জোড় ইলেকট্রন কী? উত্তর : কোনো পরমাণুর যোজ্যতাস্তরের ইলেকট্রন জোড় যাহা বন্ধন গঠনে অংশগ্রহণ করে না, তাদের মুক্ত জোড় ইলেকট্রন বলে। প্রশ্ন \ ২০ \ আয়নিক যৌগের আন্তঃআণবিক শক্তি বেশি কেন? উত্তর : আয়নিক যৌগের অণুতে ধনাত্মক ও ঋণাত্মক প্রান্ত থাকায় এদের আন্তঃআণবিক শক্তি বেশি হয়। প্রশ্ন \ ২১ \ তড়িৎ ঋণাত্মকতা কী? উত্তর : সমযোজী বন্ধনে শেয়ারকৃত ইলেকট্রনকে আকর্ষণ করার ক্ষমতাকে তড়িৎ ঋণাত্মকতা বলে। প্রশ্ন \ ২২ \ পোলারিটি কী? উত্তর : সমযোজী যৌগের অনুতে আংশিক ঋণাত্মক প্রান্তের এবং আংশিক ধনাত্মক প্রান্তের সৃষ্টি হওয়াকে পোলারিটি বলে। পঞ্চম অধ্যায় রাসায়নিক বন্ধন অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর প্রশ্ন \ ১ \ নিম্নলিখিত যৌগগুলোর মধ্যে কোনটি তড়িৎযোজী যৌগ, ব্যাখ্যা কর। CaCl2, NH3, MgO, CO2 উত্তর : যৌগগুলোর মধ্যে CaCl2 ও MgO তড়িৎযোজী এবং NH3 ও CO2 সমযোজী যৌগ। CaCl2 যৌগে Ca++ এবং Cl- আয়ন এবং MgO যৌগে Mg++ এবং O– – আয়ন তড়িৎ আকর্ষণের সাহায্যে পরস্পর যুক্ত হয়ে CaCl2 ও MgO অণু গঠন করে। তাই এগুলো তড়িৎযোজী যৌগ। প্রশ্ন \ ২ \ কী কী উপায়ে একটি পরমাণু সুস্থিত ইলেকট্রন বিন্যাস লাভ করতে পারে? উত্তর : একটি পরমাণু সুস্থিত ইলেকট্রন বিন্যাস দুটি উপায়ে অর্জন করতে পারে- ১. একটি পরমাণু এর সবচেয়ে বাইরের কক্ষপথ থেকে এক বা একাধিক ইলেকট্রন বর্জন বা ইলেকট্রন গ্রহণ করে এর সর্বশেষ কক্ষপথে ইলেকট্রন সংখ্যা ২ বা ৮ বিন্যাস লাভ করতে পারে। ২. দুটি একই বা ভিন্ন মৌলের পরমাণুর সবচেয়ে বাইরের কক্ষপথ থেকে সমসংখ্যক ইলেকট্রন এসে এক বা একাধিক ইলেকট্রন জোড় সৃষ্টি করে উভয় পরমাণু সমভাবে এ ইলেকট্রন জোড়কে ব্যবহার করে সুস্থিত ইলেকট্রন বিন্যাস অর্জন করতে পারে। প্রশ্ন \ ৩ \ CH4 যৌগে কার্বনের যোজনী কত হবে? উত্তর : CH4 যৌগে কার্বনের যোজনী ৪। কার্বন পরমাণুর (২, ৪) বাইরের স্তরে ৪টি ইলেকট্রন আছে। C এর এ ৪টি ইলেকট্রন ৪টি H পরমাণুর সঙ্গে ৪টি ইলেকট্রন জোড় সৃষ্টি করে। একটি C পরমাণু ৪টি ইলেকট্রন জোড় গঠন করার জন্য C এর যোজনী ৪ হয়। প্রশ্ন \ ৪ \ নিষ্ক্রিয় মৌলগুলো যৌগ গঠন করে না কেন? উত্তর : হিলিয়াম ছাড়া অন্যান্য নিষ্ক্রিয় গ্যাসের পরমাণুর সর্বশেষ কক্ষে ৮টি ইলেকট্রন আছে। কোনো মৌলের পরমাণুর সবচেয়ে বাইরের কক্ষে ইলেকট্রন সংখ্যা যখন ৮ হয় তখনই পরমাণুটি সুস্থিত ইলেকট্রন বিন্যাস লাভ করে। সুস্থিত ইলেকট্রন বিন্যাস লাভ করে বলে নিষ্ক্রিয় মৌলগুলো যৌগ গঠন করে না। প্রশ্ন \ ৫ \ তড়িৎযোজী যৌগের দুটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর। উত্তর : তড়িৎযোজী যৌগের দুটি বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপ : ১. তড়িৎযোজী যৌগের অণুগুলোর মধ্যে আকর্ষণ তীব্র হওয়ায় এদের গলনাঙ্ক এবং স্ফুটনাঙ্ক বেশি হয় এবং যৌগগুলো অনুদ্বায়ী হয়। ২. তড়িৎযোজী যৌগের অণুগুলো পোলার অর্থাৎ এ জাতীয় যৌগের অণুগুলোর প্রত্যেকটি ছোট ছোট চুম্বকের মতো আচরণ করে, ফলে অণু-অণুর মধ্যে আকর্ষণ খুব বেশি হয়। প্রশ্ন \ ৬ \ সমযোজী যৌগের দুটি বৈশিষ্ট্য লেখ। উত্তর : সমযোজী যৌগের দুটি বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপ : ১. সমযোজী যৌগের অণুগুলোর মধ্যে আকর্ষণ কম হওয়ায় এদের গলনাঙ্ক এবং স্ফুটনাঙ্ক অনেক কম হয়। ২. সমযোজী যৌগ তড়িৎ অবিশ্লেষ্য পদার্থ। এরা গলিত বা দ্রবীভ‚ত অবস্থায় বিয়োজিত হয়ে আয়নে পরিণত হয় না, ফলে তড়িৎ পরিবহন করে না। প্রশ্ন \ ৭ \ কার্বন আয়নিক যৌগ গঠন করে না-ব্যাখ্যা কর। উত্তর : কার্বন মৌলের পারমাণবিক সংখ্যা ৬ হওয়ায় এর ইলেকট্রন বিন্যাস ২, ৪। অর্থাৎ, কার্বনের সবচেয়ে বাইরের স্তরে ৪টি ইলেকট্রন আছে। আয়নিক বন্ধন গঠনের জন্য এর ৪টি করে ইলেকট্রন বর্জন ও গ্রহণ করতে হয়। এর জন্য এর অধিক মাত্রায় শক্তি অর্জনের দরকার হয়। এ কারণে কার্বন আয়নিক যৌগ গঠন করে না। প্রশ্ন \ ৮ \ দুটি মৌল A এবং B পারমাণবিক সংখ্যা যথাক্রমে ২০ এবং ১৭। এ

নবম দশম রসায়ন পঞ্চম অধ্যায় রাসায়নিক বন্ধন জ্ঞানমূলক, অনুধাবনমূলক, সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর Read More »

নবম-দশম শ্রেণির রসায়ন চতুর্থ অধ্যায় পর্যায় সারণি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

নবম-দশম/এসএসসি রসায়ন চতুর্থ অধ্যায় পর্যায় সারণি এর পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হলো। এসএসসি রসায়ন চতুর্থ অধ্যায় পর্যায় সারণি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর চতুর্থ অধ্যায় পর্যায় সারণি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর প্রশ্ন -১ : F Na Mg উদ্দীপকের চিত্রটি পর্যায় সারণির একটি খণ্ডিত অংশ ক. ত্রয়ী সূত্রটি লিখ। খ. বেরিয়ামকে মৃৎক্ষার ধাতু বলা হয় কেনÑ ব্যাখ্যা কর। গ. উদ্দীপকের কোন মৌলটির আকার সবচেয়ে বড়? ব্যাখ্যা কর। ঘ. উদ্দীপকের পর্যায় ও গ্রুপের প্রথম মৌল দুটি উচ্চমাত্রায় সক্রিয় হলেও সক্রিয়তার কারণ ভিন্নযুক্তি দাও। প্রশ্ন -২ : মৌল শ্রেণি যোজ্যতা স্তরের ইলেকট্রন সংখ্যা A 2 B 7 D 8 [এখানে A, B এবং D প্রতীকী অর্থে; প্রচলিত কোনো মৌলের প্রতীক নয়] ক. মুদ্রা ধাতু কী? খ. He-কে গ্রুপ-II এ রাখা হয়নি কেন? ব্যাখ্যা কর। গ. B শ্রেণির মৌলের উৎস ব্যাখ্যা কর। ঘ. A ওD শ্রেণির মৌলগুলোর রাসায়নিক ধর্মের তুলনা কর। প্রশ্ন -৩ : পর্যায় সারণির একটি পর্যায়ের খণ্ডিত অংশ দেয়া হলোÑ 15A B C (এখানে A, B, C প্রতীকী অর্থে, প্রচলিত কোনো মৌলের প্রতীক নয়) ক. স্ফুটনাংক কাকে বলে? ১ খ. ঊর্ধ্বপাতন বলতে কী বুঝ? ২ গ. ইলেকট্রন বিন্যাস হতে ‘A’ মৌলটির পর্যায় সারণিতে অবস্থান নির্ণয় কর। ৩ ঘ. উদ্দীপকে A, B, C মৌল তিনটির পারমাণবিক আকারের তুলনা কর। ৪ প্রশ্ন -৪ : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : XCO3 + 2HCl ® XCl2 + Y + H2O; এখানে X একটি মৌল কিন্তু ণ একটি যৌগিক পদার্থ। ক. কার্বনেট লবণ HCl এর সাথে বিক্রিয়া করে কোন গ্যাস তৈরি করে? ১ খ. অবস্থান্তর মৌল বলতে কী বুঝ? ২ গ. উৎপাদের প্রথম যৌগের অধাতব মৌলের গ্রুপের উপর থেকে ৩টি মৌলের পানির সাথে ক্রিয়াশীলতার ক্রম ব্যাখ্যা কর। ৩ ঘ. উৎপাদের Y যৌগটির শনাক্তকরণ পরীক্ষা সমীকরণসহ বিশ্লেষণ কর। ৪ প্রশ্ন -৫ : নিচের পর্যায় সারণির ছকটি লক্ষ কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : 1 18 H 2 13 14 15 16 17 He Li O F Ne Na 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 S Cl K ক. ক্ষার ধাতু কী? ১ খ. একটি মৌল A এর ইলেকট্রন বিন্যাস 1s2 2s22p63s2 3p6 3d3 4s2; পর্যায় সারণিতে মৌলটির অবস্থান কোথায়? ২ গ. উদ্দীপকের ৩য় পর্যায়ে অবস্থিত গ্রুপ-১ ও গ্রুপ-১৭ এর দুটি মৌলের মধ্যে কী ধরনের বন্ধনের মাধ্যমে যৌগ গঠিত হতে পারে ইলেকট্রন বিন্যাসের সাহায্যে ব্যাখ্যা কর। ৩ ঘ. “একই গ্রুপে অবস্থিত ধাতুসমূহের রাসায়নিক ধর্ম একই রকম।” গ্রুপ-১ এর যে কোনো দুটি ধাতুর কার্বনেটের সাথে এসিডের বিক্রিয়ার সাহায্যে উক্তিটির সত্যতা প্রমাণ কর। ৪ প্রশ্ন -৬ : নিচের ছকটি দেখে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : F Na Mg Al Si P S Cl Ar Br I ক. পর্যায় কাকে বলে? ১ খ. ফসফরাস মৌলের পর্যায় সারণিতে অবস্থান ব্যাখ্যা কর। ২ গ. যে কোনো পর্যায়ের মৌলের আকারের পরিবর্তন উল্লিখিত পর্যায়টির মাধ্যমে প্রমাণ কর। ৩ ঘ. উল্লিখিত গ্রুপটির সক্রিয়তার ক্রম H2O এর সাথে বিক্রিয়ার মাধ্যমে বিশ্লেষণ কর। ৪ চতুর্থ অধ্যায় পর্যায় সারণি গুরুত্বপূর্ণ সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর প্রশ্ন -৭ : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : টুম্পা রসায়ন ল্যাবে এসে দেখল দুটি মৌল পাশাপাশি রাখা আছে। যারা সক্রিয়তার দিক থেকে সম্পূর্ণ বিপরীত। পর্যায় সারণিতেও এরা ক্রম বজায় রেখেছে যাদের দ্বিতীয়টির ইলেকট্রন বিন্যাস ২, ৮, ৮, ১. ক. জন কী প্রকৃতির মৌল? ১ খ. গ্রুপ ১১ তে অবস্থিত মৌলগুলোকে মুদ্রাধাতু বলা হয় কেন? ২ গ. টুম্পার দেখা দু’টি মৌলের সক্রিয়তা ব্যাখ্যা কর। ৩ ঘ. উদ্দীপকের মৌল দু’টি পর্যায় সারণির মূলভিত্তির আলোচনায় কীভাবে যুক্ত তা বিশ্লেষণ কর। ৪ প্রশ্ন -৮ : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : A ® 1s22s22p63s1 B ® 1s22s22p63s23p64s1 C ® 1s22s22p63s23p5 ক. আইসোটোপ কী? ১ খ. নিষ্ক্রিয় গ্যাস বলতে কী বুঝ? ২ গ. A মৌলটির গ্রুপের সদস্যদের বৈশিষ্ট্যমূলক ধর্ম ব্যাখ্যা কর। ৩ ঘ. B এবং C মৌলদ্বয়ের গ্রুপের তুলনামূলক বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা কর। ৪ প্রশ্ন -৯ : নিচের সারণিটি লক্ষ কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : H He B C D A ক. ত্রয়ী সূত্রটি লিখ। ১ খ. অবস্তান্তর মৌলের কয়েকটি বৈশিষ্ট্য লিখ। ২ গ. AB ও BC যৌগ দুটির সংকেত লিখে তাদের অক্সাইড ধর্মের তুলনা কর। ৩ ঘ. পর্যায় সারণিতে H এর অবস্থান যুক্তিযুক্ত কি? তোমার উত্তরের পক্ষে যুক্তি দাও। ৪ প্রশ্ন -১০ : নিচের মৌলগুলোর ইলেকট্রন বিন্যাস লক্ষ কর : A (… 2s1), B (…4s1), C (… 5s1), D (… 7s1) ক. IUPAC কী? ১ খ. IUPAC এর কার্যাবলি কী কী? ২ গ. উপরের মৌলগুচ্ছে কিছু কিছু অবস্থানে মৌল উল্লেখ নেই। সে মৌলগুলো কী কী? প্রতিটি মৌলের নাম লেখ। ৩ ঘ. উদ্দীপকের মৌলগুলোর প্রকৃতি কীরূপ? তোমার উত্তরের সমর্থনে যুক্তি দেখাও। ৪ প্রশ্ন -১১ : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : Q, R, S, T তিন শক্তিস্তর বিশিষ্ট চারটি মৌলের পরমাণু যাদের শেষ কক্ষপথে ইলেকট্রন আছে যথাক্রমে ১, ৪, ৬, ৭. ক. পর্যায় সারণি কাকে বলে? ১ খ. গ্রুপ-২ মৌলসমূহকে মৃৎক্ষার ধাতু বলা হয় কেন? ২ গ. Q, R , T মৌল ৩টির অবসথান নির্ণয় কর। ৩ ঘ. উদ্দীপকের মৌলগুলোর সাহায্যে প্রমাণ কর একই পর্যায়ে বামদিক থেকে ডানদিকে মৌলসমূহের ধাতব ধর্ম হ্রাস পায় অধাতব ধর্ম বৃদ্ধি পায় বিশ্লেষণ কর। ৪ প্রশ্ন -১২ : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : Na, Li, Mg, K, Ra, Rb, Cs, Ca, Sr, Ba, Be ইত্যাদি কয়েকটি মৌলের প্রতীক দেয়া হলো। এ মৌলগুলো পর্যায় সারণির গ্রুপ ১ ও গ্রুপ ২-তে অবস্থিত। ক. গ্রুপ কাকে বলে? ১ খ. ২ নং গ্রুপের মৌলগুলোকে মৃৎক্ষার ধাতু বলা হয় কেন? ২ গ. তুমি ১ নং গ্রুপের মৌলগুলোর মধ্যে কী সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য দেখতে পাও? ৩ ঘ. গ্রুপ ১ ও ২ এর মৌলসমূহের রাসায়নিক ধর্ম বিশ্লেষণ কর। ৪ প্রশ্ন -১৩ : নিচের পর্যায় সারণির অংশটি লক্ষ কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : 18 He Ne S X 18Ar Kr Xe Rh ক. অপধাতু কাকে বলে? ১ খ. পারমাণবিক আকারের সাথে মৌলের রাসায়নিক ধর্মের সম্পর্ক কী? ২ গ. প্রদত্ত খণ্ডিত পর্যায় সারণি থেকে মৌলটিকে শনাক্ত কর এবং X ও Ar এর মধ্যকার রাসায়নিক ধর্মের পার্থক্য ব্যাখ্যা কর। ৩ ঘ. উদ্দীপকে প্রদত্ত পর্যায়ের প্রথম মৌলটি কি অবস্থান্তর মৌল? তোমার উত্তরের পক্ষে যুক্তি দাও। ৪ প্রশ্ন -১৪ : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : পর্যায় সারণির কোনো একটি গ্রুপের মৌলসমূহের পারমাণবিক সংখ্যা এবং প্রতীক হলো : 3A, 11B, 19C, 37D ক. অবস্থান্তর মৌল কাকে বলে? ১ খ. পারমাণবিক সংখ্যাকে পর্যায় সারণির মূল ভিত্তি বলা হয় কেন? ২ গ. উদ্দীপকে বর্ণিত মৌলসমূহ পর্যায়

নবম-দশম শ্রেণির রসায়ন চতুর্থ অধ্যায় পর্যায় সারণি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর Read More »

Scroll to Top