Uncategorized

ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় প্রথম অধ্যায় বাংলাদেশের ইতিহাস

প্রথম অধ্যায় বাংলাদেশের ইতিহাস শিক্ষার্থীরা যা জানবে  বাঙালির মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার কারণ  মুক্তিযুদ্ধে বাঙালি কীভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল  বাংলাদেশে মানব বসতির ধারা  রাজনৈতিক ইতিহাসের যুগ বিভাজন  প্রাচীন বাংলাদেশের আর্থসামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় জীবন  মধ্যযুগে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবস্থা  আধুনিক যুগে বাংলাদেশের রাজনৈতিক জীবন  দেশটির জন্মকথা, সংস্কৃতি, সভ্যতা, ঐতিহ্য ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়-সংক্ষেপ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (মার্চ ১৭, ১৯২০- আগস্ট ১৫, ১৯৭৫) বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক নেতা। যিনি পূর্ব পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব এবং বাংলাদেশের জাতির জনক হিসেবে বিবেচিত। বাংলার জনগণের নিকট তিনি ‘শেখ মুজিব’ এবং শেখ সাহেব হিসেবে বেশি পরিচিত। তাঁর উপাধি হলো বঙ্গবন্ধু।  বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর  ১. কোন তারিখে বিজয়দিবস পালিত হয়? ক ২১এ ফেব্রæয়ারি খ ২৬এ মার্চ গ ১৭ই এপ্রিল  ১৬ই ডিসেম্বর ২. প্রাচীন বাংলায় ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারের কারণ কী? ক অত্যন্ত কর্মঠ জনগণ খ উন্নত অর্থনৈতিক ব্যবস্থা  অধিক উৎপাদনশীল কৃষি ও শিল্প ঘ অত্যাধুনিক যাতায়াত ব্যবস্থা নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ৩ ও ৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও : তথ্য-১ : নরসিংদীতে পাথর ও কাঠের তৈরি হাত কুঠার, বাটালি, তীরের ফলা আবিষ্কৃত হয়েছে। তথ্য-২ : ঢাকার একটি বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা সভ্যতার নিদর্শন দেখার জন্য বগুড়া ও নরসিংদীতে শিক্ষা সফরে যায়। ৩. তথ্য-১ কোন যুগকে নির্দেশ করে? ক মধ্যযুগ খ আধুনিক যুগ গ তাম্র প্রস্তর যুগ  প্রাগৈতিহাসিক যুগ ৪. তথ্য-১ ও ২ এর স্থানে শিক্ষার্থীরা পর্যবেক্ষণ করবে- র. পুণ্ড্রনগরের লিপি রর. নানারকম প্রাচীন হাতিয়ার ররর. বিদেশে রপ্তানিকৃত শস্যভাণ্ডার নিচের কোনটি সঠিক?  র ও রর খ র ও ররর গ রর ও ররর ঘ র, রর ও ররর  সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর  প্রশ্ন- ১  প্রাচীন বাংলাদেশের গৌরব : অর্থনীতি প্রধান ফসল ধান। প্রচুর ধান উৎপাদন। রপ্তানিকৃত দ্রব্য চিংড়ি ও ব্যাঙ। আকাশপথে আমেরিকায় তৈরি পোশাক রপ্তানি। পাটজাত দ্রব্য বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত। চিত্র-১ চিত্র-২ ক. কোন সম্রাট ৫০টি বৌদ্ধবিহার নির্মাণ করেন? খ. ‘টোল’ বলতে কী বোঝায়? গ. চিত্র-১ এর মতো প্রাচীন বাংলাদেশের গৌরবময় ক্ষেত্রটি ব্যাখ্যা কর। ঘ. চিত্র-২ এ উল্লেখিত বিষয়গুলো প্রাচীন বাংলাদেশের গৌরবের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ-মতামত দাও। ক সম্রাট ধর্মপাল ৫০টি বৌদ্ধবিহার নির্মাণ করেন। খ প্রাচীন বাংলাদেশে হিন্দুদের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে বলা হতো টোল। হিন্দু ধর্মগ্রন্থ টোলের প্রধান পাঠ্য বিষয় ছিল। প্রাচীন বাংলাদেশে হিন্দুদের প্রাথমিক বিদ্যালয় ছিল তিন ধরনের। যেমন : গুরুগৃহ, চতুষ্পাঠী এবং পাঠশালা। চতুষ্পাঠীতে পড়তে পারত কেবল ব্রা‏হ্মণ ঘরের ছেলেমেয়েরা। এখানে সংস্কৃত ভাষা শেখানো হতো, যাতে টোলে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে সুবিধা হয়। গ চিত্র-১ প্রাচীন বাংলাদেশের গৌরবময় ক্ষেত্রটি হলো অর্থনীতি যা কৃষি, কুটিরশিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্যকে বোঝায়। প্রাচীনযুগে বাংলাদেশের অর্থনীতি ছিল কৃষি নির্ভর। এ সময় কৃষিতে উদ্বৃত্ত ছিল। ধান ছিল প্রধান ফসল। প্রচুর আখও উৎপাদন হতো। আখ থেকে উৎপাদিত গুড় ও চিনির খ্যাতি ছিল। এই গুড় ও চিনি বিদেশে রপ্তানি হতো। তুলা, সরিষা ও পান চাষের জন্যও বাংলাদেশের খ্যাতি ছিল। প্রাচীনযুগ থেকেই বাংলাদেশের তাঁতিরা মিহি সুতি ও রেশমি কাপড় বুনতে পারদর্শী ছিল। আমরা জানি বাংলাদেশের মসলিন কাপড় পৃথিবী বিখ্যাত ছিল। এই মসলিন তখনও রপ্তানি হতো। কৃষি ও শিল্পক্ষেত্রে উৎপাদন বাড়ায় ব্যবসা-বাণিজ্য বিকাশ লাভ করে। প্রাচীন বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য নদীপথেই বেশি হতো। যা প্রাচীন আমলে বাংলাদেশের গৌরবময় ক্ষেত্রটি সুস্পষ্টভাবে ফুটে ওঠে। ঘ আমি মনে করি চিত্র-২ এ উল্লেখিত বিষয়গুলো প্রাচীন বাংলাদেশের গৌরবের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। প্রাচীনকাল থেকেই বাংলার কারিগররা বেশ ভালো কাপড় বুনত। তাই এদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা রাখত মসলিন কাপড়। সে সময় তাঁতিরা মিহি সুতি ও রেশমি কাপড় বুনতে পারত। দেশের চাহিদা মিটিয়েও কাপড় বিদেশে রপ্তানি করা হতো। বাংলার মসলিন কাপড়ের সুনাম সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়েছিল। অনুরূপভাবে, বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে আমেরিকায় তৈরি পোশাক ও পাটজাত দ্রব্য রপ্তানি করে বিশ্বব্যাপী সুনাম অর্জন করছে। বর্তমান পোশাক রপ্তানি করে সিংহভাগ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে। এমন কি সারা বিশ্বে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের কদর রয়েছে। বর্তমান তৈরি পোশাক ও পাটজাত দ্রব্য যেমন বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত তেমনি প্রাচীন বাংলার মসলিন ও জামদানি কাপড়ও বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত ছিল। সুতরাং, দৃশ্যকল্প ২-এ উল্লেখিত বিষয়গুলো প্রাচীন বাংলাদেশের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। প্রশ্ন- ২  মুক্তিযুদ্ধের পটভ‚মি আধুনিক ইতালির জনক ছিলেন কাউন্ট ক্যাভুর। ইতালির স্বাধীনতা ও ঐক্য অর্জনে তাঁর দান ছিল সর্বাধিক। অন্যদিকে যোসেফ মাৎসিনি ইতালির যুবশক্তিকে সংঘবদ্ধ করেন। যুব সমাজ অত্যাচার, অবিচার, কারাবাস প্রভৃতির ভয়ভীতি না করে দলে দলে তার সংঘে যোগ দেয়। তাঁর নেতৃত্বে ইতালির জনগণের মধ্যে এক ব্যাপক জাগরণের সৃষ্টি হলো। ক. পূর্ব-পাকিস্তান ও পশ্চিম-পাকিস্তানের মধ্যে দূরত্ব কত মাইল? খ. পাকিস্তান সরকারের বিরুদ্ধে সর্বস্তরের বাঙালি ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল কেন? ব্যাখ্যা কর। গ. কাউন্ট ক্যাভুরের মধ্যে কোন মহান নেতার প্রতিচ্ছবি লক্ষ করা যায়? ব্যাখ্যা কর। ঘ. মাৎসিনির মতো উক্ত নেতার নেতৃত্বের ফলেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল-মূল্যায়ন কর। ক পূর্ব-পাকিস্তান ও পশ্চিম-পাকিস্তানের মধ্যে দূরত্ব প্রায় ১২০০ মাইল। খ পাকিস্তান সরকারের বিরুদ্ধে স্বাধীনতার জন্য সর্বস্তরের বাঙালি ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল। ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্ত হয়ে জন্ম হয় পাকিস্তান রাষ্ট্রটির। পাকিস্তান দুটি অংশে বিভক্ত ছিল, পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তান নামে। পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী পূর্ব পাকিস্তানের জনগণকে সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিকভাবে বৈষম্যমূলক আচরণের সম্মুখীন করে। অবশেষে পাকিস্তান সরকারের বিরুদ্ধে সর্বস্তরের বাঙালি ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলনের মাধ্যমে দেশকে স্বাধীন করে। গ উদ্দীপকের কাউন্ট ক্যাভুরের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিচ্ছবি লক্ষ করা যায়। তাঁর নেতৃত্বে বাঙালি ঐক্যবদ্ধ হয় এবং স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে উঠে। উজ্জীবিত জাতি ১৯৭০-এর সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা দিয়ে বিজয়ী করে। কিন্তু সামরিক সরকার এ পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। তখন এ দেশের রাজনীতিবিদ, ছাত্র-জনতাসহ আপামর জনসাধারণ বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আপসহীন অবস্থান নেয়। ১৯৭১ সালের ২৬এ মার্চ প্রথম প্রহরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে একটি বার্তা সারা দেশে পাঠিয়ে দেন। যা পরবর্তীতে বাংলাদেশ নামক স্বাধীন রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটাতে নিয়ামক শক্তি হিসেবে কাজ করে। তাই বঙ্গবন্ধুকে বাঙালি জাতির পিতা এবং বাংলাদেশের স্থপতি বলা হয়। উদ্দীপকে আধ্ুিনক ইতালির জনক কাউন্ট ক্যাভুরের ইতালির স্বাধীনতা ও ঐক্য অর্জনে যেমন তাঁর অবদান ছিল সর্বাধিক অনুরূপভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতাও ঐক্যের ক্ষেত্রে সর্বাধিক অবদান রেখেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ঘ উদ্দীপকের মাৎসিনির মতো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বের ফলেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্ম হয়। দেশটি ছিল দুই অংশে বিভক্ত। যথা : পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তান। পশ্চিম পাকিস্তানিরা তখন থেকেই পূর্ব পাকিস্তানি তথা বাঙালিদের ওপর বৈষম্য, শোষণ ও বঞ্চনা চালাতে থাকে। এ সময়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মতো এক সাহসী, ত্যাগী ও দূরদর্শী নেতার আবির্ভাব হয়। তাঁর নেতৃত্বে বাঙালি ঐক্যবদ্ধ হয় এবং স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত হয়। তিনি ৭ই মার্চের ভাষণের মাধ্যমে স্বাধীনতার জন্য জনগণকে উদ্বুদ্ধ করেন এবং ২৬এ মার্চ প্রথম প্রহরে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। অবশেষে অনেক রক্ত ও আত্মত্যাগের মাধ্যমে ১৬ই ডিসেম্বরে বিজয় অর্জন হয়। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাঙালি জাতি বাংলাদেশ নামক একটি স্বাধীন রাষ্ট্র

ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় প্রথম অধ্যায় বাংলাদেশের ইতিহাস Read More »

ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা তোলপাড়

তোলপাড় শওকত ওসমান  লেখক পরিচিতি নাম প্রকৃত নাম : আজিজুর রহমান; সাহিত্যিক নাম : শওকত ওসমান। জন্ম পরিচয় জন্ম : ১৯১৭ খ্রিষ্টাব্দ; জন্মস্থান : পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার সবল সিংহপুর গ্রাম। পেশা/কর্মজীবন অধ্যাপনা (ঢাকা কলেজসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান)। সাহিত্য সাধনা শিশুতোষ রচনা : ওটন সাহেবের বাংলো, ডিগবাজি, মসকুইটো ফোন, তারা দুইজন, ক্ষুদে সোশালিস্ট, ছোটদের নানা গল্প, কথা রচনার কথা ও পঞ্চসঙ্গী ইত্যাদি; উপন্যাস : জননী, ক্রীতদাসের হাসি, জাহান্নাম হইতে বিদায়, সমাগম, চৌরসন্ধি, রাজা উপাখ্যান, নেকড়ে অরণ্য, পতঙ্গপিঞ্জর, রাজপুরুষ; গল্পগ্রন্থ : ঈশ্বরের প্রতিদ্ব›দ্বী, জুনু আপা ও অন্যান্য গল্প, মনিব ও তাহার কুকুর; প্রবন্ধগ্রন্থ : ভাব ভাষা ভাবনা, সংস্কৃতির চড়াই উৎরাই, মুসলিম মানসের রূপান্তর। পুরস্কার ও সম্মাননা আদমজী সাহিত্য পুরস্কার, বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, একুশে পদক, নাসিরউদ্দীন স্বর্ণপদক, ফিলিপস সাহিত্য পুরস্কার ইত্যাদি। জীবনাবসান ১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দ। বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ন্ধ লেখক পরিচিতি সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ১. ‘তোলপাড়’ গল্পটির লেখক কে? (জ্ঞান) ক হুমায়ুন আজাদ খ আল মাহমুদ  শওকত ওসমান ঘ আবু ইসহাক ২. শওকত ওসমানের জন্ম কোন জেলায়? (জ্ঞান)  হুগলি খ বগুড়া গ রাজশাহী ঘ ঢাকা ৩. শওকত ওসমানের প্রকৃত নাম কোনটি? [ল²ীপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়] ক সোলায়মান মলি­ক খ গিয়াস উদ্দিন গ জাহিদুর রহমান  আজিজুর রহমান ৪. শওকত ওসমানের জন্ম কত খ্রিষ্টাব্দে? (জ্ঞান)  ১৯১৭ খ ১৯২৭ গ ১৯২৫ ঘ ১৯১৯ ৫. শওকত ওসমান দীর্ঘদিন কোন পেশায় নিযুক্ত ছিলেন? (জ্ঞান) ক সাংবাদিকতা  অধ্যাপনা গ পারিবারিক ব্যবসায় ঘ ওকালতি ৬. নিচের কোনটি শওকত ওসমানের লেখা গ্রন্থ? (জ্ঞান) ক চলে মুসাফির খ প্রাচ্য ও প্রতীচ্য গ মাশুকের দরবার  খুদে সোশালিস্ট ৭. শওকত ওসমান কোন গ্রামে জš§গ্রহণ করেন? (জ্ঞান)  সবল সিংহপুর খ সবল রায়পুর গ সবল হরসপুর ঘ সবল হংসপুর ৮. নিচের কোন গ্রন্থটি শওকত ওসমানের শিশুতোষ রচনা নয়? ক তারা দুইজন খ ডিগবাজি গ পঞ্চসঙ্গী  জননী ৯. শওকত ওসমান মৃত্যুবরণ করেন কত খ্রিষ্টাব্দে? (জ্ঞান) ক ১৯৫৮ খ ১৯৬৯ গ ১৯৭৮  ১৯৯৮ বহুপদী সমাপ্তিসূচক বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ১০. শওকত ওসমান জন্মগ্রহণ করেন (অনুধাবন) র. হুগলি জেলায় রর. সবল সিংহপুর গ্রামে ররর. ১৯১৭ খ্রিষ্টাব্দে নিচের কোনটি সঠিক? ক র ও রর খ র ও ররর গ রর ও ররর  র, রর ও ররর ১১. শওকত ওসমানের ছোটদের জন্য লিখিত গ্রন্থ- (অনুধাবন) র. তারা দুইজন ও ডিগবাজি রর. মসকুইটো ফোন ও ওটন সাহেবের বাংলো ররর. জানা অজানার দেশে ও রহস্যের শেষ নেই নিচের কোনটি সঠিক?  র ও রর খ র ও ররর গ রর ও ররর ঘ র, রর ও ররর ১২. শওকত ওসমানের প্রাপ্ত সাহিত্য পুরস্কারের নাম হচ্ছে- (অনুধাবন) র. একুশে পদক রর. বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ররর. ফিলিপস সাহিত্য পুরস্কার নিচের কোনটি সঠিক? ক র ও রর খ র ও ররর গ রর ও ররর  র, রর ও ররর ন্ধ মূলপাঠ সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ১৩. কারা ঢাকা শহরে গুলি করে মানুষ মেরেছিল? (জ্ঞান)  পাঞ্জাবি মিলিটারিরা খ উত্তেজিত জনগণ গ সাবুরা ঘ মুক্তিবাহিনী ১৪. ঢাকা শহর থেকে গাবতলি গ্রামের দূরত্ব কত? (জ্ঞান) ক ত্রিশ মাইল খ চল্লিশ মাইল  পঞ্চাশ মাইল ঘ ষাট মাইল ১৫. ঢাকা শহরে কত তারিখ রাতে পাঞ্জাবি মিলিটারিরা সাধারণ জনগণের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে? (জ্ঞান) ক একুশে ফেব্র“য়ারি রাতে  পঁচিশে মার্চের রাতে গ ৩রা মার্চের রাতে ঘ ছাব্বিশে মার্চের রাতে ১৬. সাবুর বাড়ির পাশ দিয়ে কোন সড়কটি গেছে? (জ্ঞান) ক ইউনিয়ন পরিষদের সড়ক খ বিসিকের সড়ক গ জেলা থানার সড়ক  জেলা বোর্ডের সড়ক ১৭. মানুষের স্রোতকে সাবু কী হিসেবে দেখেছে? (জ্ঞান)  পিঁপড়ের সারি খ সারি গ মাছির সারি ঘ হাতির সারি ১৮. কে খুব ভোরে উঠে মুড়ি ভেজে দিয়েছিলেন? (জ্ঞান) ক প্রৌঢ় নারী খ মিসেস রহমান  জৈতুন বিবি ঘ সাবু ১৯. কাকে দেখে সাবু অবাক হয়ে তাকিয়েছিল? (জ্ঞান) ক জৈতুন বিবিকে খ সদ্য বিধবাকে গ বুড়ো ভদ্রলোককে  প্রৌঢ় নারীকে ২০. প্রৌঢ় নারীর ফরসা চেহারা দেখে সাবুর কীসের মতো মনে হয়েছে? (জ্ঞান) ক জিন খ নীল পরি গ লাল পরি  ধলা পরি ২১. প্রৌঢ় নারী সাবুকে কত টাকার নোট দিল? (জ্ঞান)  পাঁচ খ সাত গ দশ ঘ একশ ২২. সাবুর পরনে কী ছিল? (জ্ঞান) ক লুঙ্গি খ ফুলপ্যান্ট  হাফপ্যান্ট ঘ গামছা ২৩. ‘বিপদে পইড়া মানুষ বাড়ি আইলে কিছু লওয়া উচিত না।’Ñ উক্তিটি কার? (জ্ঞান)  সাবুর মায়ের খ সাবুর গ বৃদ্ধ মহিলার ঘ গ্রামের মুরব্বির ২৪. প্রৌঢ় নারী বা মিসেস রহমানের বাড়ি কোথায় ছিল? (জ্ঞান)  লালমাটিয়ায় খ গুলশানে গ পুরান ঢাকায় ঘ আজিমপুরে ২৫. কে নিমিষে ভিড়ে মিশে গেলেন? (জ্ঞান)  মিসেস রহমান খ জৈতুন বিবি গ সদ্য বিধবা ঘ সত্তর বছরের বুড়ো ২৬. কার মনে শহর দেখার সাধ জাগল? (জ্ঞান) ক জৈতুন বিবির  সাবুর গ শওকত ওসমানের ঘ বৃদ্ধের ২৭. সত্তর বছরের বুড়োর সঙ্গে কয়টি মাঝবয়সি মেয়ে ছিল? (জ্ঞান) ক ৪টি  ৩টি গ ২টি ঘ ৫টি ২৮. সত্তর বছরের বুড়োর সঙ্গে থাকা জওয়ানের পরনে কী ছিল? (জ্ঞান)  লুঙ্গি ও হাফশার্ট খ পাজামা ও পাঞ্জাবি গ ফুলপ্যান্ট ও টিশার্ট ঘ হাফপ্যান্ট ও হাফশার্ট ২৯. বুড়োর তিন ছেলেকে কারা গুলি করে মেরেছে? (জ্ঞান) ক শহরের গুণ্ডারা খ মুক্তিবাহিনীরা  পাঞ্জাবি মিলিটারিরা ঘ রাজাকাররা ৩০. বুড়োর পরিবার কোথায় বিশ্রাম নিতে বসেছিল? (জ্ঞান) ক পথের ধারে  গাছের ছায়ায় গ বাড়ির উঠানে ঘ নদীর পাড়ে ৩১. নদীর ঘাটটি সাবুর বাড়ির এলাকা থেকে কত মাইল দূরে ছিল? (জ্ঞান)  দুই খ তিন গ এক ঘ চার ৩২. জীবনে কে নামাজ কাজা করেনি? (জ্ঞান) ক জৈতুন বিবি খ মিসেস রহমান গ সাবু  বৃদ্ধ লোকটি ৩৩. ‘পাকিস্তান হলে মুসলমানদের মঙ্গল হবে’ বুড়োর এ উক্তির মাধ্যমে লেখক কোনটি প্রকাশ করতে চেয়েছেন? (উচ্চতর দক্ষতা)  পাকিস্তানিদের প্রতি আক্ষেপ খ বাঙালিদের প্রতি অবজ্ঞা গ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি উৎসাহ ঘ পাকিস্তানিদের প্রতি উৎসাহ ৩৪. সাবু কল্পনার চোখে কাদের দেখতে পেল? (অনুধাবন)  খাকি উর্দি পরা সিপাই খ নীল উর্দি পরা সিপাই গ সবুজ পাঞ্জাবি পরা বালক ঘ লাল শাড়ি পরা মহিলা ৩৫. কার বুকে আশ্চর্য তোলপাড় শুরু হয়? (অনুধাবন) ক সিপাহির খ বৃদ্ধের  সাবুর ঘ জওয়ানের ৩৬. জৈতুন বিবি হকচকিয়ে গেলেন কেন? [সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা] ক মিসেস রহমানকে দেখার কারণে  সাবুর চিৎকারের কারণে গ পাঞ্জাবি মিলিটারি দেখার কারণে ঘ অতিরিক্ত কাজের কারণে ৩৭. সব মানুষ শহর ছেড়ে চলে আসছিল কেন? (অনুধাবন) ক থাকার স্থানের জন্য  জীবন রক্ষার জন্য গ বেড়ানোর জন্য ঘ অর্থ উপার্জনের জন্য ৩৮. গাবতলি গ্রামে শহরের সব খবর দুদিন পর এসে পৌঁছায় কেন? (অনুধাবন) ক জনবল কম থাকার কারণে খ গাবতলি গ্রামের দূরত্বের কারণে গ ডাকবিভাগ না থাকার কারণে  যাতায়াতের

ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা তোলপাড় Read More »

ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা নীলনদ আর পিরামিডের দেশ

নীলনদ আর পিরামিডের দেশ সৈয়দ মুজতবা আলী  লেখক পরিচিতি নাম সৈয়দ মুজতবা আলী। জন্ম পরিচয় জন্ম : ১৩ সেপ্টেম্বর ১৯০৪ খ্রিষ্টাব্দ। জন্মস্থান : আসামের করিমগঞ্জ। পিতৃ পরিচয় পিতার নাম : সৈয়দ সিকান্দর আলী। শিক্ষাজীবন প্রাথমিক শিক্ষা : সিলেট গভর্নমেন্ট হাই স্কুলে থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত অধ্যয়ন। অতঃপর শান্তিনিকেতনের স্কুল বিভাগে ভর্তি (১৯২১)। সেখানে পাঁচ বছর অধ্যয়নের পর শান্তিনিকেতন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ (১৯২৬)। আলীগড় কলেজ, বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয় এবং কায়রোর আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করেছেন। কর্মজীবন/পেশা কাবুলের কৃষি বিজ্ঞান কলেজে ফারসি ও ইংরেজি ভাষায় অধ্যাপক পদে যোগদান (১৯২৭), বারোদা কলেজে তুলনামূলক ধর্মতত্তে¡র অধ্যাপক পদে যোগদান (১৯৩৫), বগুড়ার আযিযুল হক কলেজে অধ্যক্ষ পদে যোগদান (১৯৪৯), কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামের ইতিহাস বিভাগে অধ্যাপক (১৯৫০)। সাহিত্য সাধনা দেশে বিদেশে (১৩৫৬), পঞ্চতন্ত্র (১৩৫৯), চাচা কাহিনী (১৯৫৯), ময়ূরকণ্ঠী (১৩৫৯), জলে ডাঙায় (১৩৬৭), শবনম (১৩৬৭), টুনিমেম (১৩৭০), বড়বাবু (১৩৭২), শহর-ইয়ার (১৩৭৬), কত না অশ্রæজল (১৩৭৮) ইত্যাদি তাঁর বিশিষ্ট গ্রন্থ। জীবনাবসান ১১ ফেব্রæয়ারি, ১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দ, ঢাকায়।  বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর  ১. কোন দেশকে পিরামিডের দেশ বলা হয়? ক সুদান খ সৌদি আরব গ ইরান  মিশর ২. ‘ক্যারাভান’ শব্দটির অর্থ কী?  কাফেলা খ গাড়ি গ উড়োজাহাজ ঘ মেলা অনুচ্ছেদটি পড়ে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : বাংলাদেশের কুয়াকাটার নয়নাভিরাম প্রকৃতির দৃশ্য দেখে সকলেই মুগ্ধ হয়। এখানেই সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায়। নদীমাতৃক বাংলাদেশ এভাবেই সারা বিশ্বকে আকর্ষণ করে। ৩. উপরের প্রকৃতির দৃশ্যের সঙ্গে লেখকের ভ্রমণ কাহিনির কোন দিকটির সাথে সাদৃশ্য আছে? ক জমির উর্বরতা  নীলনদের সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের দৃশ্য গ নদনদীর আধিক্য ঘ অর্থনৈতিক অবস্থা ৪. উদ্দীপকে বর্ণিত প্রকৃতির দৃশ্য মানুষের মনে- র. প্রফুল্লতা আনে রর. বিনোদনের প্রবণতা জাগায় ররর. কল্পনা বিলাসের জন্ম দেয় নিচের কোনটি সঠিক?  র ও রর খ র ও ররর গ রর ও ররর ঘ র, রর ও ররর  সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর  প্রশ্ন- ১  নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভ‚মি আমরা কয়েকজন বন্ধু গ্রীষ্মের ছুটিতে সেন্ট মার্টিন দ্বীপের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। উদ্দেশ্য, দুচোখ ভরে প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করা। ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম আবার সেখান থেকে কক্সবাজার গেলাম, সেখান থেকে সেন্ট মার্টিন, কী অপূর্ব দৃশ্য আর সৌন্দর্যের মাখামাখি। কোরাল পাথরের ছড়াছড়ি সেন্ট মার্টিন-এর এক বিশাল অহঙ্কার। এছাড়াও আছে নীল পানির এক রাজপুরী। সেখানে কচ্ছপেরা অবাধে ঘুরে বেড়ায়, ডিম পাড়ে; কাঁকড়ারা দল বেঁধে আলপনা আঁকে। সেন্ট মার্টিনে না গেলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এই লীলাভ‚মি অদেখাই থেকে যেত। ক. ‘নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’-কার লেখা? খ. উটের চোখগুলো রাতের বেলা সবুজ দেখাচ্ছিল কেন? গ. ভ্রমণকারীদের যাত্রাপথের সাথে লেখকের মিশর ভ্রমণের কী মিল খুঁজে পাওয়া যায়? বর্ণনা কর। ঘ. ‘সেন্ট মার্টিন না গেলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এই লীলাভ‚মি অদেখাই থেকে যেত’- এই বক্তব্য অনুসরণে নীলনদের সৌন্দর্যের সাদৃশ্য দেখাও। ক ‘নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’- সৈয়দ মুজতবা আলীর লেখা। খ রাতের বেলা উটের চোখের উপর মোটরের হেডলাইট পড়াতে চোখগুলো সবুজ দেখাচ্ছিল। লেখক যখন মোটর নিয়ে রাতে মরুভ‚মির উপর দিয়ে চলছিলেন তখন মোটরের হেডলাইটের আলো উটের চোখগুলোর উপর পড়ে। এতে সেগুলো জ্বলজ্বল করে ওঠে। তখন সবুজ দেখায়। গ অপূর্ব সৌন্দর্যের লীলাভ‚মি দেখার ক্ষেত্রে উদ্দীপকের ভ্রমণকারীদের যাত্রাপথের সাথে লেখকের মিশর ভ্রমণের ব্যাপক মিল খুঁজে পাওয়া যায়। মিশরের নানারূপ সৌন্দর্যে মুগ্ধ লেখক ‘নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’ নামক ভ্রমণ কাহিনিতে তার পরিচয় তুলে ধরেছেন। নীলনদের রমণীয় সৌন্দর্যে লেখকের চোখ আটকে গেল। চাঁদের আলোয় দেখতে পেলেন মহাজনি নৌকা যেন পেট ফুলিয়ে চলছে। নীলের জল থেকে হঠাৎ চোখ পড়ল পৃথিবীর সবচেয়ে পুরনো কীর্তিস্তম্ভ পিরামিডের দিকে। এছাড়া মসজিদের মিনার কিংবা মসজিদের ভেতরের কারুকাজ দেখে লেখক যে অভিভ‚ত হয়েছেন তা তাঁর বর্ণনাতে স্পষ্ট। উদ্দীপকে উল্লিখিত হয়েছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভ‚মি কক্সবাজার ও সেন্ট মার্টিনের নয়নাভিরাম সৌন্দর্য। সেন্ট মার্টিনে কোরাল পাথরের সমাহার আর এর চতুর্পাশ পরিবেষ্টিত নীল পানি একে পরিণত করেছে এক রাজপুরীতে। কচ্ছপের অবাধ বিচরণ আর কাঁকড়াদের দল বেঁধে চলা কার না মন কাড়ে। কক্সবাজার ও সেন্ট মার্টিনে কয়েকজন বন্ধুর ভ্রমণের সময় তারা তাদের যাত্রাপথে একের পর এক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়েছে। ঠিক একইভাবে ‘নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’-এর ভ্রমণ কাহিনিতেও তেমনি লেখক মিশরের নানা সৌন্দর্যে মুগ্ধ ও অভিভ‚ত হয়েছেন। নীলনদের নীল পানি আর সেন্ট মার্টিনের নীল পানি অনুরূপ হয়ে ধরা দিয়েছে। ঘ ‘সেন্ট মার্টিন না গেলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এই লীলাভ‚মি অদেখাই থেকে যেত’, উক্তিটি ‘নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’ -এর লেখকের অভিব্যক্তির অনুরূপ। ‘নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’-ভ্রমণ কাহিনিতে লেখক সৈয়দ মুজতবা আলী নীলনদের এক অপরূপ বর্ণনা দিয়েছেন। চাঁদের আলোতে লেখক দেখতে পেয়েছেন নীলনদের রমণীয় দৃশ্য। নীলের উপর দিয়ে ছুটে চলা মহাজনি নৌকা, যার তেকোণা পাল যেন পেটুক ছেলের মতো পেট ফুলিয়ে আছে। একটুখানি জোরে হাওয়া বইলেই যেন তা ডিগবাজি খেয়ে নীলের অতল জলে হারিয়ে যাবে। নীলের জল দিয়েই হয় চাষাবাদ আবার এই জলপথেই মিশরে সর্বত্র ফসলাদি পৌঁছে দেওয়া হয়। উদ্দীপকের সেন্ট মার্টিন যেন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার। অপূর্ব দৃশ্য আর সৌন্দর্যে চারপাশ মাখামাখি। সেন্ট মার্টিনের সর্বত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে কোরাল পাথর। নীল পানি বেষ্টিত দ্বীপটি এক রাজপুরি। সেন্ট মার্টিনে অবাধে ঘুরে বেড়ায় কচ্ছপেরা। কাঁকড়ারা দলবেঁধে বিচরণ করে মাটিতে আলপনা আঁকে। সমুদ্রের বিশালতার মাঝে এমন হৃদয়কাড়া স্নিগ্ধ অপরূপ সৌন্দর্যে দেহ-মন-প্রাণ প্রশান্ত হয়ে যায়। নীলনদ আর সেন্ট মার্টিনের প্রাকৃতিক রূপ, সৌন্দর্যপিপাসু মানুষের মনে বিস্ময় সৃষ্টি না করে পারে না। নীলনদ আর সেন্ট মার্টিনের সৌন্দর্য প্রকৃতি প্রদত্ত। এর নান্দনিকতার কোনো সীমা পরিসীমা নেই। নীলনদের রূপ-সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়েছেন লেখক। আর সেন্ট মার্টিন ভ্রমণকারীরা তো বলেই দিয়েছে সেন্ট মার্টিন না গেলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এই লীলাভ‚মি অদেখাই থেকে যেত। উভয়ের সৌন্দর্য অবলোকন করার বিষয়টি তাই সাদৃশ্যপূর্ণ। প্রশ্ন- ২  ভ্রমণ ও জ্ঞানার্জন কামাল তার বন্ধুদের নিয়ে রাজধানী ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হলো। পদ্মা ও যমুনার রুপালি স্রোত পাড়ি দিয়ে তারা এক সময় ঢাকায় পৌঁছায়। সেখানে তারা প্রথমেই যায় লালবাগের দুর্গে। এ যেন ফেলে আসা মুঘল সাম্রাজ্যের একটুকরো রাজত্ব। মুঘল সম্রাটদের স্থাপত্য ঐশ্বর্য এখানে লুকিয়ে আছে। এখানকার দরবার হল, পরীবিবির মাজার ও শাহজাদা আজমের মসজিদ দেখে তারা ছবি তুলতে লাগলো। তারা শেষ পর্যন্ত স্বীকার করলো এখানে না আসলে অতীত ইতিহাস ও সম্রাটদের হারিয়ে যেতে বসা বিশাল কীর্তি অজানাই থেকে যেত। ক. ‘নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’-এর লেখকের জন্মস্থান কোথায়? ১ খ. এই নীলের জল দিয়ে এ দেশের চাষ হয়- কেন? ২ গ. ‘উদ্দীপকের কামাল ও তার বন্ধুদের ভ্রমণ আর লেখকের ভ্রমণের উদ্দেশ্য একই’- ব্যাখ্যা কর। ৩ ঘ. ‘লালবাগ দুর্গের স্থাপত্য শৈলীর সাথে পিরামিডের স্থাপত্য শৈলীর মিল খুঁজে পাওয়া যায়।’ মতটি বিশ্লেষণ কর। ৪ ক ‘নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’-এর লেখকের জন্মস্থান আসামের করিমগঞ্জে। খ নীলনদের তীরে মিশর অবস্থিত হওয়ায় নীলের জল দিয়েই এ অঞ্চলের চাষাবাদ হয়। নীলনদ মিশরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নদী। মিশরীয় সভ্যতা গড়ে উঠেছিল নীলনদকে কেন্দ্র করে। নীলনদের পানি গোটা দেশে ছড়িয়ে দিয়ে গোটা অঞ্চলের চাষাবাদ করা হয়। মিশরের কৃষিক্ষেত্রে বিশাল

ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা নীলনদ আর পিরামিডের দেশ Read More »

ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা মিনু

মিনু বনফুল  লেখক পরিচিতি নাম প্রকৃত নাম : বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়। সাহিত্যিক ছদ্মনাম : বনফুল। জন্ম পরিচয় জন্ম : ১৮৯৯ খ্রিষ্টাব্দে। জন্মস্থান : বিহারের পূর্ণিয়া জেলার মণিহারপুর গ্রামে। পেশা/কর্মজীবন পেশা : চিকিৎসক। সাহিত্য সাধনা গল্পগ্রন্থ : বনফুলের গল্প, বাহুল্য, অদৃশ্যলোকে, বহুবর্ণ, অনুগামিনী, বিন্দুবিসর্গ প্রভৃতি। উপন্যাস : অগ্নি, তৃণখÐ, জঙ্গম, স্থাবর প্রভৃতি। কাব্যগ্রন্থ : বনফুলের কবিতা। রচনার বৈশিষ্ট্য ব্যঙ্গ-রসিকতা, বিজ্ঞানমনস্ক। পুরস্কার ও সম্মাননা সাহিত্যকর্মের স্বীকৃতি হিসেবে লাভ করেন পদ্মভ‚ষণ উপাধি। এছাড়া পান রবীন্দ্র পুরস্কার, জগত্তারিণী পদক, আনন্দ পুরস্কার প্রভৃতি। জীবনাবসান ১৯৭৯ খ্রিষ্টাব্দে । বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর  বিষয়ক্রম অনুযায়ী বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ন্ধ লেখক পরিচিতি º বোর্ড বই, পৃষ্ঠা ০৯ সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ১. ‘বনফুল’-এর প্রকৃত নাম কী? [বিএএফ শাহীন কলেজ, যশোর; মাগুরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়] ক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর খ বেগম রোকেয়া গ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত  বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় ২. বনফুল কত খ্রিষ্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন? (জ্ঞান)  ১৮৯৯ খ ১৯০১ গ ১৮৭৬ ঘ ১৯২০ ৩. ‘বনফুল’ পেশায় কী ছিলেন? [ঝিনাইদহ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়] ক ইঞ্জিনিয়ার খ শিক্ষক  চিকিৎসক ঘ ব্যবসায়ী ৪. সাহিত্যকর্মের স্বীকৃতি হিসেবে বনফুল কোন উপাধি পান? ক ভাষাবিজ্ঞানী খ বিশারদ গ ডি. লিট  পদ্মভ‚ষণ ৫. বনফুলের জš§স্থান কোথায়? (জ্ঞান)  বিহার খ ফরিদপুর গ বরিশাল ঘ কলকাতা ৬. বনফুল রচিত ‘অনুগামিনী’ কোন শ্রেণির গ্রন্থ?  গল্পগ্রন্থ খ উপন্যাস গ কাব্যগ্রন্থ ঘ নাট্যগ্রন্থ ৭. নিচের কোনটি বনফুলের গল্পগ্রন্থ? (জ্ঞান) ক হিন্দুমেলা  বাহুল্য গ পাতাবাহার ঘ এটমের কথা ৮. বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় মৃত্যুবরণ করেন কত খ্রিষ্টাব্দে? (জ্ঞান) ক ১৯৫০ খ ১৯৬০ গ ১৯৭০  ১৯৭৯ বহুপদী সমাপ্তিসূচক বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ৯. বনফুলের উল্লেখযোগ্য গল্পগ্রন্থ হলো (অনুধাবন) র. ‘বাহুল্য’ ও ‘বনফুলের গল্প’ রর. ‘বহুবর্ণ’ ও ‘অনুগামিনী’ ররর. ‘পাতাবাহার’ ও ‘এটমের কথা’ নিচের কোনটি সঠিক?  র ও রর খ র ও রর গ রর ও ররর ঘ র, রর ও ররর ১০. বনফুলের গল্পের বিষয়বস্তু হচ্ছে (উচ্চতর দক্ষতা) র. বাস্তবজীবন রর. মানুষের সংবেদনশীলতা ররর. জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিচিত্র উপাদান নিচের কোনটি সঠিক? ক র ও রর খ র ও ররর গ রর ও ররর  র, রর ও ররর ন্ধ মূলপাঠ º বোর্ড বই, পৃষ্ঠা ০৬ সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ১১. মিনুর বাবা মারা গেছে কখন? (জ্ঞান) ক মিনুর জন্মের পরে  মিনুর জন্মের আগে গ মিনুর ৩ বছর বয়সে ঘ মিনুর ৫ বছর বয়সে ১২. মিনু কেমন মেয়ে ছিল? (জ্ঞান) ক দাদি-মরা মেয়ে খ চাচি-মরা মেয়ে  মা-মরা মেয়ে ঘ নানি-মরা মেয়ে ১৩. মিনু কার কাছে মানুষ হয়েছে? [সামসুল হক খান স্কুল এন্ড কলেজ, ঢাকা]  পিসিমা খ দাদা গ বাবা ঘ খালা ১৪. মিনুর বয়স কত? [খাগড়াছড়ি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়] ক পাঁচ খ ছয় গ সাত  দশ ১৫. মিনুর পিসিমার স্বামীর নাম কী? (জ্ঞান)  যোগেন বসাক খ কালামিয়া গ অশোক কুমার ঘ প্রণব রায় ১৬. মিনুর শারীরিক অবস্থা কেমন? (অনুধাবন) ক স্বাভাবিক খ পক্ষাঘাতগ্রস্ত গ বোবা  বোবা ও কালা ১৭. মানুষের সাধারণত কতটি ইন্দ্রিয় থাকে? (জ্ঞান) ক ২টি খ ৪টি  ৫টি ঘ ৬টি ১৮. মিনুর জগৎটা কীসের? (জ্ঞান) ক চিন্তার জগৎ  চোখের জগৎ গ অন্ধকার জগৎ ঘ আলোকিত জগৎ ১৯. ‘মিনু’ গল্পে পেটভাতায় সর্বগুণান্বিতা চাকরানি কে? (জ্ঞান) ক কাদের খ মানু  মিনু ঘ রিপা ২০. পূর্ব আকাশে কোন তারা ওঠে? (জ্ঞান) ক নয়নতারা  শুকতারা গ সন্ধ্যাতারা ঘ ধ্রæবতারা ২১. শুকতারা সাধারণত কোন সময়ে আকাশে দেখতে পাওয়া যায়? (জ্ঞান) ক রাতে  ভোরে গ দিনে ঘ বিকালে ২২. মিনু ঘুম থেকে কখন ওঠে? (জ্ঞান)  খুব ভোরে খ বিকালে গ রাতে ঘ সন্ধ্যায় ২৩. কবির চোখে শুকতারা কেমন? (অনুধাবন)  নিশাবসানের আলোকদূত খ গ্রহদূত গ শত্রæ ঘ সই ২৪. বৈজ্ঞানিকের চোখে শুকতারা কেমন? (অনুধাবন) ক গ্রহপুঞ্জ খ আকাশের উপগ্রহ  বিশাল বাষ্পমÐিত প্রকাÐ গ্রহ ঘ সই ২৫. মিনু খুব ভোরে ওঠে কেন? (অনুধাবন) ক মাটি কাটতে  কয়লা ভাঙতে গ প্রদীপ জ্বালাতে ঘ চুলা ধরাতে ২৬. নিচের কোনটি মিনুর বন্ধু? [বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড মাধ্যমিক বিদ্যালয়] ক প্রজাপতি খ ঘাসফড়িং  পিঁপড়া ঘ মৌমাছি ২৭. মিনুর মতে, শুকতারা কেমন করে জ্বলছে?  দপদপ করে খ গপাপগ করে গ মিটমিট করে ঘ রাগত ভঙ্গিতে ২৮. কয়লা ভাঙার পাথরের নাম কী? [বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড মাধ্যমিক বিদ্যালয়] ক রানু খ মানু  শানু ঘ পানু ২৯. মিনুর কোন ইন্দ্রিয় খুবই প্রখর? [বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড মাধ্যমিক বিদ্যালয়] ক পঞ্চম ইন্দ্রিয় খ চতুর্থ ইন্দ্রিয়  ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় ঘ প্রথম ইন্দ্রিয় ৩০. ‘মিনু’ গল্পে শুকতারার আশপাশে কোন মেঘের কথা বলা হয়েছে? (জ্ঞান)  কালো মেঘ খ সাদা মেঘ গ তুলো মেঘ ঘ পেঁজা মেঘ ৩১. কয়লাগুলোকে মিনুর কাছে কী মনে হয়? (জ্ঞান) ক বন্ধু  শত্রæ গ পড়শি ঘ সই ৩২. মিনুর কয়লা ভাঙার হাতুড়ির নাম কী? (জ্ঞান)  গদাই খ শান্ত গ বিমান ঘ বসু ৩৩. কার সঙ্গে মিল আছে বলে মিনু তার পাথরটার নাম শানু রেখেছে?(জ্ঞান)  শানের সঙ্গে খ কাদার সঙ্গে গ ইটের সঙ্গে ঘ পাথরের সঙ্গে ৩৪. গল্পে ‘ঘুঁটে’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে? (অনুধাবন) ক জ্বালানি  উনুনের তরকারি গ খেলনা ঘ পাথর ৩৫. মিনু উনুনের নাম কী রেখেছে? (জ্ঞান) ক ডাইনি খ বুড়ি গ গদাই  রাক্ষসী ৩৬. জ্বলন্ত কয়লাগুলোকে মিনুর কাছে কী মনে হয়? [খুলনা জিলা স্কুল] ক মিঠাই খ সন্দেশ  রক্তাক্ত মাংস ঘ চকোলেট ৩৭. আগুনের লাল আভাকে মিনুর কেমন মনে হয়েছে? ক কাঁদানে গ্যাস  রাক্ষসীর তৃপ্তি গ ডাইনি ঘ লালফিতা ৩৮. কয়লা ছাড়াও মিনুর আর একদল শত্রæ আছে, তারা কারা? (জ্ঞান)  বোলতা, ভিমরুল খ মৌমাছি গ মাছি ঘ মশা ৩৯. মিনুর উচ্ছ¡সিত আনন্দের অভিব্যক্তি কেমন? (অনুধাবন)  কুঁই কুঁই কুঁই কুঁই শব্দ খ লাফালাফি গ মারামারি করা ঘ চেঁচিয়ে ওঠা ৪০. রান্নাঘরের বাসনগুলো মিনুর কী? (জ্ঞান)  বন্ধু খ আত্মীয় গ মিত্র ঘ সই ৪১. মিনু ঘটিটার নাম কী রেখেছে? (জ্ঞান) ক মালা খ কারু  পুটি ঘ বিনু ৪২. মিনুর রান্নাঘরে কতটি গেলাস রয়েছে? (জ্ঞান) ক ১টি খ ৩টি গ ৫টি  ৪টি ৪৩. মিনু রান্নাঘরের মিটসেফটার নাম কী দিয়েছে? (জ্ঞান)  গপগপা খ সপসপা গ রাক্ষসী ঘ ডাইনি ৪৪. অবসর পেলে মিনু কোথায় যায়? (জ্ঞান) ক মাঠে  ছাদে গ পুকুরপাড়ে ঘ বারান্দায় ৪৫. মিনুর প্রতি তার পিসিমার কেমন আচরণ প্রকাশ পেয়েছে? (অনুধাবন) ক নিষ্ঠুর খ দায়িত্বশীল  অনাথাকে আশ্রয়দাতার মতো ঘ অভিভাবকের মতো ৪৬. কাঁঠালগাছের ডালে কোন পাখি এসে বসেছিল? (জ্ঞান)  হলদে পাখি খ টুনটুনি পাখি গ খয়েরি পাখি ঘ কোকিল ৪৭. ‘মিনু’ গল্পে হলদে পাখিকে মিনুর অভিব্যক্তিতে কীরূপে দেখানো হয়েছে?(জ্ঞান) ক কুলক্ষণ  শুভ লক্ষণ গ বন্ধু ঘ শত্রæ ৪৮. বাবা সম্পর্কে মিনুর ধারণা কেমন ছিল? (অনুধাবন)

ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা মিনু Read More »

ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা সততার পুরস্কার

সততার পুরস্কার মুহম্মদ শহীদুল্লাহ  লেখক পরিচিতি নাম মুহম্মদ শহীদুল্লাহ। জন্ম পরিচয় জন্ম : ১৮৮৫ খ্রিষ্টাব্দ। জন্মস্থান : ভারতের পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনা জেলার পেয়ারা গ্রাম। শিক্ষাজীবন ১৯০৪-এ হাওড়া জেলা স্কুল থেকে এন্ট্রান্স পাস। ১৯০৬-এ কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে এফএ পাস। ১৯০৯-১৯১০ এ কলকাতা সিটি কলেজে অধ্যয়ন ও সংস্কৃতে অনার্সসহ বিএ পাস। ১৯১২-তে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তুলনামূলক ভাষাতত্তে¡ এমএ পাস। ১৯১৪-তে বিএল পাস। ১৯২৬-১৯২৮ পর্যন্ত প্যারিসের সোরবন বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈদিক ভাষা, প্রাচীন পার্সি, তিব্বতি ও বিভিন্ন আধুনিক ভারতীয় ভাষা অধ্যয়ন ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ। কর্মজীবন/পেশা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে অধ্যাপনা। সাহিত্য সাধনা রচনাকর্ম- গবেষণা : সিদ্ধা কানুপার গীত ও দোহা (১৯২৬), বাংলা সাহিত্যের কথা (১ম খণ্ড ১৯৫৩, ২য় খণ্ড ১৯৬৫, ভাষাতত্ত¡ : ভাষা ও সাহিত্য (১৯৩১), বাংলা ব্যাকরণ (১৯৫৮), বাংলা ভাষার ইতিবৃত্ত (১৯৬৫)। প্রবন্ধ পুস্তক : ইকবাল (১৯৪৫), আমাদের সমস্যা (১৯৪৯), বাংলা আদব কি তারিখ (১৯৫৭)। গল্পগ্রন্থ : রকমারি (১৯৩১)। শিশুতোষ গ্রন্থ : শেষ নবীর সন্ধানে, ছোটদের রসুলুল্লাহ (১৯৬২), সেকালের রূপকথা (১৯৬৫)। অনুবাদ গ্রন্থ : দীওয়ানে হাফিজ (১৯৩৮), অমিয়শতক (১৯৪০), রুবাইয়াত-ই-ওমর খ্যায়াম (১৯৪২), কুরআন প্রসঙ্গ (১৯৬২), মহররম শরীফ (১৯৬২), অমর কাব্য (১৯৬৩), ইসলাম প্রসঙ্গ (১৯৬৩)। সংকলন ও সম্পাদনা : পদ্মাবতী (১৯৫০), প্রাচীন ধর্মগ্রন্থে শেষ নবী (১৯৫২), গল্প সংকলন (১৯৫৩), দুই খণ্ডে প্রকাশিত আঞ্চলিক ভাষার অভিধান। ‘আঙুর’ (শিশু পত্রিকা, ১৯২০), ইংরেজি মাসিক ‘দি পিস’ (১৯২৩), মাসিক সাহিত্যপত্রিকা ‘বঙ্গভ‚মি’ (১৯৩৭) পাক্ষিক পত্রিকা ‘তকবীর’ (১৯৪৭) সম্পাদনা। পুরস্কার ও সম্মাননা পাকিস্তান সরকার কর্তৃক প্রাইড অব পারফরমেন্স, ফরাসি সরকার কর্তৃক নাইট অব দি অর্ডার অব আর্টস। জীবনাবসান ১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দে ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন। সমাধিস্থান : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শহীদুল্লাহ হল প্রাঙ্গণে তাঁকে সমাহিত করা হয়। বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ন্ধ লেখক পরিচিতি º সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ১. ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের লেখকের নাম কী? (জ্ঞান) ক সৈয়দ শামসুল হক খ শওকত ওসমান  মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ঘ শামসুর রাহমান ২. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কত খ্রিষ্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন? (জ্ঞান)  ১৮৮৫ খ ১৮৮০ গ ১৮৯৩ ঘ ১৯০৫ ৩. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর জন্মস্থান কোথায়? (জ্ঞান) ক চট্টগ্রামে খ রাজশাহীতে গ খুলনায়  চব্বিশ পরগনা ৪. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর খ্যাতির কারণ কী? (জ্ঞান) ক তিনি প্রাবন্ধিক  তিনি বহুভাষাবিদ গ তিনি গবেষক ঘ তিনি সাহিত্যের সমালোচক ৫. কত সালে মুহম্মদ শহীদুল্লাহ সংস্কৃতে বিএ অনার্স পাস করেন? (জ্ঞান)  ১৯১০ খ ১৯২০ গ ১৯২২ ঘ ১৯১৫ ৬. কোন কলেজ থেকে মুহম্মদ শহীদুল্লাহ বিএ অনার্স পাস করেন?(জ্ঞান) ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় খ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়  কলকাতা সিটি কলেজ ঘ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ৭. কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মুহম্মদ শহীদুল্লাহ এমএ পাস করেন?(জ্ঞান)  কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় খ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয় ঘ করাচি বিশ্ববিদ্যালয় ৮. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কত সালে এমএ পাস করেন? (জ্ঞান)  ১৯১২ খ ১৯১৬ গ ১৯২০ ঘ ১৯১৮ ৯. কে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষাতত্ত¡ বিভাগের প্রথম ছাত্র ছিলেন? (জ্ঞান) ক ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর  মুহম্মদ শহীদুল্লাহ গ সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় ঘ প্রথম চৌধুরী ১০. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ কোন বিশ্ববিদ্যালয় হতে ‘ডক্টর অব লিটারেচার’ ডিগ্রি লাভ করেন? (জ্ঞান) ক লন্ডনের অক্সফোর্ড বিদ্যালয় খহাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় গ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়  প্যারির সোরবন বিশ্ববিদ্যালয় ১১. ‘গল্প মঞ্জুরী’ কার লেখা? (জ্ঞান)  মুহম্মদ শহীদুল্লাহ খ হুমায়ূন আহমেদ গ হুমায়ুন আজাদ ঘ বুদ্ধদেব গুহ ১২. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ সম্পাদিত শিশুপত্রিকার নাম কী? (জ্ঞান) ক ফুলকুঁড়ি  আঙুর গ প্রজাপতি ঘ লাটাই ১৩. ‘বাংলা ভাষার আঞ্চলিক অভিধান’ গ্রন্থটি কে সম্পাদনা করেন? (জ্ঞান) ক সৈয়দ আলী আহসান খ হুমায়ুন আজাদ  মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ঘ মুহম্মদ আব্দুল হাই ১৪. মৃত্যুর পর শহীদুল্লাহকে কোথায় সমাহিত করা হয়েছে? (জ্ঞান) ক ঢাকা কলেজ প্রাঙ্গণে খ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ্ হল প্রাঙ্গণে ঘ ঢাকা মেডিকেল প্রাঙ্গণে ১৫. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ মৃত্যুবরণ করেন কত খ্রিষ্টাব্দে? (জ্ঞান)  ১৯৬৯ খ ১৯৫৯ গ ১৯৪৯ ঘ ১৯৩৯ ১৬. ‘শেষ নবীর সন্ধানে’ কে লিখেছেন? (জ্ঞান) ক শহীদ কাদরী খ শহীদুল্লাহ কায়সার  মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ঘ শহীদুল জহির ১৭. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ঢাকার বাহিরে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন?(অনুধাবন) ক চট্টগ্রাম খ সিলেট গ ময়মনসিংহ  রাজশাহী ১৮. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ছিলেন মূলত- (জ্ঞান))  ভাষা ও সাহিত্যের গবেষক খ কবি ও প্রাবন্ধিক গ অনুবাদক ও গীতিকার ঘ উপন্যাসিক ও গল্পকার বহুপদী সমাপ্তিসূচক বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ১৯. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ জন্মগ্রহণ করেন- (অনুধাবন) র. ১৮৮৫ খ্রিষ্টাব্দে রর. ভারতের চব্বিশ পরগনায় ররর. পেয়ারা গ্রামে নিচের কোনটি সঠিক? ক র ও রর খ রর ও ররর গ র ও ররর  র, রর ও ররর ২০. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ খ্যাত- (অনুধাবন) র. বহুভাষাবিদ রর. পণ্ডিত হিসেবে ররর. ন্যায়রতœ নিচের কোনটি সঠিক? র ও রর খ র ও ররর গ র ও ররর ঘ র, রর ও ররর ২১. ছোটদের জন্য মুহম্মদ শহীদুল্লাহ রচনা করেন- (অনুধাবন) র. শেষ নবীর সন্ধানে রর. গল্প মঞ্জুরী ররর. সেকালের রূপকথা নিচের কোনটি সঠিক? ক র ও রর খ রর ও ররর গ র ও ররর  র, রর ও ররর ন্ধ মূলপাঠ º বোর্ড বই, পৃষ্ঠা ১-২ ২২. পরীক্ষা করার করার জন্য কোন বংশের তিনটি লোকের কাছে ফেরেশতা পাঠানো হয়েছিল? (জ্ঞান)  ইহুদি বংশ খ খ্রিষ্টান বংশ গ কুরাইশ বংশ ঘ শেখ বংশ ২৩. ফেরেশতা কার দূত? (জ্ঞান) ক রসুলের (স.) দূত  আল্লাহর দূত গ খলিফার দূত ঘ ইমামের দূত ২৪. ফেরেশতা কীসের তৈরি? (অনুধাবন) ক মাটির তৈরি খ পাথরের তৈরি  নূরের তৈরি ঘ আগুনের তৈরি ২৫. তিন লোকের কাছে আল্লাহ কেন ফেরেশতা পাঠালেন?(অনুধাবন) ক শিক্ষার জন্য খ ভ্রমণের জন্য গ বাণীর জন্য  পরীক্ষার জন্য ২৬. মানুষের রূপ ধরে ফেরেশতা প্রথমে কার কাছে গেল? (জ্ঞান) ক অন্ধ ব্যক্তির নিকট খ টাকওয়ালার নিকট  ধবলরোগীর নিকট ঘ খলিফার নিকট ২৭. ‘সততার পুরস্কার’ রচনায় কোন বিষয় ফুটে উঠেছে? (জ্ঞান)  নৈতিক মূল্যবোধের পরিচয় খ মানুষের প্রতি মমত্ত¡বোধের পরিচয় গ স্বদেশের প্রতি গভীর ভালোবাসার পরিচয় ঘ অন্যের প্রতি সহানুভ‚তির পরিচয় ২৮. ‘সততার পুরস্কার’ গল্পে কাকে সবাই ঘৃণা করে? (জ্ঞান)  ধবল রোগীকে খ টাকওয়ালাকে গ অন্ধ ব্যক্তিকে ঘ ইহুদিদের ২৯. স্বর্গীয় দূতের কাছে ধবলরোগী কী চেয়েছিল? (জ্ঞান) ক ছাগল  উট গ গাড়ি ঘ ভেড়া ৩০. স্বর্গীয় দূতের কাছে টাকওয়ালা কী চেয়েছিল? (জ্ঞান)  গাই খ উট গ ছাগল ঘ ঘোড়া ৩১. স্বর্গীয় দূত অন্ধ ব্যক্তিকে কী দিলেন? (জ্ঞান) ক উট খ গাই গ ঘোড়া  ছাগল ৩২. ফেরেশতা অন্ধ ব্যক্তির কাছে ছাগল চাইলে সে কী বলেছিল?(জ্ঞান)  তুমি যাহা চাও লও খ কিছুই দিতে পারিব না গ দেওয়ার মতো ছাগল নাই ঘ অন্য কাহারো কাছে যাও ৩৩. ‘সততার পুরস্কার’ গল্পে আল্লাহ কার ওপর খুশি হয়েছেন? (জ্ঞান) ক ফেরেশতার ওপর  যিনি অন্ধ ছিলেন গ ধবলরোগীর ওপর ঘ টাকওয়ালার ওপর ৩৪. ‘সততার পুরস্কার’ গল্পে আল্লাহ কাদের ওপর বেজার হয়েছেন? (জ্ঞান)  ধবলরোগী

ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা সততার পুরস্কার Read More »

চতুর্থ শ্রেণির ইসলাম চতুর্থ অধ্যায় কুরআন মজিদ শিক্ষা

চতুর্থ অধ্যায় কুরআন মজিদ শিক্ষা  অধ্যায়টি পড়ে জানতে পারব  কুরআন মজিদ তিলাওয়াতের গুরুত্ব সম্পর্কে  আরবি হরফ বা অক্ষর সম্বন্ধে  হরকত, তানবীন, জযম, তাশদীদ ও মাদ্দের হরফগুলো সম্পর্কে  তাজবীদ, মাখরাজ, উদগাম ও ইযহার সম্পর্কে  অর্থসহ সূরা আন নাসর, সূরা আল লাহাব ও সূরা ইখলাস  অধ্যায়ের মূল বিষয়বস্তু জেনে নিই কুরআন মজিদ আল্লাহর কালাম। এটি সর্বশেষ আসমানি কিতাব। মহানবি (স.)-এর ওপর নাজিল হয় এ কিতাব। আমরা দুনিয়াতে কীভাবে শান্তিতে বসবাস করব, কী কাজ করলে আখিরাতে শান্তি পাব, কীভাবে মহান আল্লাহর ইবাদত করব, কোন কাজ অন্যায়, কোন কাজে শাস্তি হবে- এসব কিছু কুরআন মজিদে আছে। আমরা কুরআন মজিদ শুদ্ধ করে শিখব এবং তা অপরকে শেখাব। কুরআন মজিদের নির্দেশমতো চলব। অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর ক. বহুনির্বাচনি প্রশ্ন : সঠিক উত্তরের পাশে টিক () চি‎‎হ্ন দাও। ১. কুরআন মজিদ কার কালাম? ক. মহানবি (স.)-এর কালাম  খ. আল্লাহ তায়ালার কালাম গ. ফেরেশতার কালাম ঘ. মানুষের কালাম ২. হযরত মুহাম্মদ (স.)-এর উপর কোন কিতাব নাজিল হয়েছিল? ক. ইনজিল খ. তাওরাত গ. যাবূর  ঘ. কুরআন মজিদ ৩. মাদ্দ-এর হরফ কয়টি?  ক. তিনটি খ. চারটি গ. পাঁচটি ঘ. ছয়টি ৪. হরফে হালকি কয়টি? ক. পাঁচটি  খ. ছয়টি গ. সাতটি ঘ. আটটি ৫. ইদগাম-এর হরফ কয়টি? ক. তিনটি খ. চারটি গ. পাঁচটি  ঘ. ছয়টি ৬. আরবি হরফের মাখরাজ কয়টি? ক. ১১টি খ. ১৩টি  গ. ১৭টি ঘ. ১৯টি  শূন্যস্থান পূরণ কর। ১. কুরআন মজিদ  কালাম। ২. হরফ উচ্চারণের স্থানকে  বলে। ৩. কুরআন মজিদের  আরবি। উত্তর : ১. আল্লাহর ২. মাখরাজ ৩. ভাষা।  বাম দিকের শব্দের সাথে ডান দিকের চিহ্নের মিল কর : ১. যবর ২. যের ৩. পেশ ৪. জযম  ৫. তাশদীদ ৬. তানবীন উত্তর : ১. যবর ২. যের ৩. পেশ ৪. জযম  ৫. তাশদীদ ৬. তানবীন  সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর : ১. আরবি হরফ কয়টি? উত্তর : আরবি হরফ বা অক্ষর মোট ২৯টি। ২. হরকত কয়টি? উত্তর : হরকত তিনটি। ৩. মাদ্দের হরফ কয়টি? উত্তর : মাদ্দের হরফ তিনটি। ৪. হরফে হালকি কয়টি? উত্তর : হরফে হালকি ৬টি। ৫. সাকিন কাকে বলে? উত্তর : জযম (  ) যুক্ত হরফকে সাকিন বলে।  বর্ণনামূলক প্রশ্নের উত্তর : ১. কুরআন মজিদ তিলাওয়াত সম্পর্কে মহানবি (স.)-এর বাণীটি লেখ। উত্তর : কুরআন মজিদ তিলাওয়াত সম্পর্কে মহানবি (স.) বলেছেন, “তোমাদের মধ্যে সে উত্তম যে নিজে কুরআন শিখে এবং অপরকে শিখায়।” ২. হরকত কাকে বলে? উদাহরণ দাও। উত্তর : যবর ( ), যের, ( ), পেশ ( ) কে হরকত বলে। যেমন- ১) হরফের ওপর যবর থাকলে উচ্চারণে ‘া-কার’ হবে। যেমন- ( ) = তা যবর তা ২) হরফের নিচে যের থাকলে উচ্চারণে ‘-িকার’ হবে। যেমন- ( ) = তা যের তি ৩) হরফের নিচে পেশ থাকলে উচ্চারণে ‘ ু-কার’ হবে। যেমন- ( ) = তা পেশ তু ৩. তানবীন কাকে বলে? একটি করে উদাহরণ দাও। উত্তর : দুই যবর ( ), দুই যের ( ) , দুই পেশ ( ) কে তানবীন বলে। তানবীনের উচ্চারণ নূনযুক্ত হয়। নিচে একটি করে উদাহরণ দেওয়া হলো- ( ) = আলিফ দুই যবর আন ( ) = আলিফ দুই যের ইন ( ) = আলিফ দুই পেশ উন ৪. জযম কাকে বলে? উদাহরণ দাও। উত্তর : আরবিতে এমন অনেক হরফ আছে যাতে যবর, যের, পেশ নেই। এ যবর, যের, পেশবিহীন হরফটি উচ্চারণের জন্য একটি চিহ্ন (  ) ব্যবহার করা হয়। এ চিহ্নকে জযম বলা হয়। জযমের আরেক নাম সাকিন। সাকিনযুক্ত হরফটি তার আগের হরফের সাথে মিলিতভাবে উচ্চারিত হয়। উদাহরণ : ( ) = আলিফ লাম যবর আল। ( ) = ফা ইয়া যের ফি। ( ) = ক্বাফ লাম পেশ ক‚ল। ৫. মাদ্দ কাকে বলে? মাদ্দ-এর হরফ কয়টি? উদাহরণ দাও। উত্তর : কুরআন মজিদের কোনো কোনো হরফ টেনে পড়তে হয়। এই টেনে পড়াকে মাদ্দ বলে। মাদ্দের হরফ তিনটি। যথা : – – ১) যবর-এর পরে আলিফ থাকলে একটু টেনে পড়তে হয়। যথা-( ) মা-যা, ( ) কা-লা, ২) যের-এর পরে জযমযুক্ত ( ) ইয়া থাকলে একটু টেনে পড়তে হয়। যথা- ( ) = কি-লা ( ) = ফী-হা ৩) পেশ-এর পরে জযমযুক্ত ( ) ওয়াও থাকলে একটু টেনে পড়তে হয়। যথা : ( ) = কু-লু ( ) = সু-মু ৬. তাজবীদ কাকে বলে? উত্তর : কুরআন মজিদ শুদ্ধভাবে তিলাওয়াতের জন্য যে নিয়ম রয়েছে তাকে তাজবীদ বলে। ৭. মাখরাজ কাকে বলে? মাখরাজ কয়টি? উত্তর : আরবি হরফ মুখের বিভিন্ন স্থান থেকে উচ্চারিত হয়। যেমন, কণ্ঠনালি, জিহŸা, তালু, দাঁত ও ঠোঁট। হরফ উচ্চারণের স্থানকে মাখরাজ বলা হয়। আরবি হরফের মাখরাজ ১৭টি। ৮. ইদগাম কাকে বলে? উদাহরণ দাও। উত্তর : কাছাকাছি উচ্চারণের দুটি হরফকে যুক্ত করে পড়াকে ইদগাম বলে। যথা- ( ) = ফাহুম মুসলিমুন। এখানে মীম ( ) হরফের পরবর্তী মীম-এর সাথে ইদগাম হয়েছে। ( ) = মির রাব্বি, এখানে নূন ( ) হরফটি পরবর্তী ( ) ‘রা’ এর সাথে ইদগাম হয়েছে। ( ) = মিন মিসলিহী। এখানে ( ) নূন হরফটি পরবর্তী ( ) মীম-এর সাথে ইদগাম হয়েছে। ৯. তিন, চার, পাঁচ ও ছয় বর্ণের একটি করে শব্দ লেখ। উত্তর : তিন বর্ণের শব্দÑ ( ) (হামদুন) চার বর্ণের শব্দÑ ( ) (হামিদুন) পাঁচ বর্ণের শব্দÑ ( ) (তাকরিরুন) ছয় বর্ণের শব্দÑ ( ) (ইয়াকুলুনা) ১০. সূরা আন নাসর মুখস্থ বল। উত্তর : সূরা আন নাসর বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। বাংলা উচ্চারণ : ইযা জাআ নাসরুল্লাহি ওয়ালফাতহু। ওয়ারাআইতান নাসা ইয়াদখুলূনা ফী দীনিল্লাহি আফওয়াজা। ফাসাব্বিহ বিহামদি রাব্বিকা ওয়াসতাগফিরহু। ইন্নাহু কানা তাওওয়াবা। ১১. সূরা ইখলাস মুখস্থ বল। উত্তর : সূরা ইখলাস বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। বাংলা উচ্চারণ : ক্বুল হুয়াল্লাহু আহাদ। আল্লাহুস সামাদ। লাম ইয়ালিদ; ওয়া লাম ইউলাদ। ওয়ালাম ইয়াকুল্লাহু কুফুয়ান আহাদ। অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর  সঠিক উত্তরের ডান পাশে ‘শু’ এবং ভুল উত্তরের ডান পাশে ‘অ’ লেখ : ১) সালাতে কুরআন মজিদ তিলাওয়াত করা ফরজ। ২) আরবি পড়তে হয় ডান দিক থেকে। ৩) জযম-এর আকৃতি সাধারণত (  ) হয়। ৪) তাশদীদের চিহ্ন ( ) এরূপ। ৫) মাদ্দ-এর হরফ তিনটি। ৬) শুদ্ধভাবে তিলাওয়াতের জন্য যে নিয়ম রয়েছে তাকে তাজবীদ বলে। ৭) ইযহার শব্দের অর্থ গোপন করা। উত্তর : ১) ‘শু’ ২) ‘শু’ ৩) ‘শু’ ৪) ‘শু’ ৫) ‘শু’ ৬) ‘শু’ ৭) ‘অ’।  উপযুক্ত শব্দ দিয়ে শূন্যস্থান পূরণ কর: ১. সালাতে কুরআন মজিদ তিলাওয়াত করা । ২. যের যবর পেশকে  বলে। ৩. জযম-এর আকৃতি সাধারণত  হয়। ৪. একই হরফ পাশাপাশি  উচ্চারণ করাকে  বলে।

চতুর্থ শ্রেণির ইসলাম চতুর্থ অধ্যায় কুরআন মজিদ শিক্ষা Read More »

চতুর্থ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অধ্যায় ১৬ আমাদের সংস্কৃতি

অধ্যায় ১৬ আমাদের সংস্কৃতি  অধ্যায়টি পড়ে জানতে পারব  সংস্কৃতির সংজ্ঞা  আমাদের ভাষা ও পোশাক  বাঙালিদের খাবারে বৈচিত্র্যতা  আমাদের বিভিন্ন আচার অনুষ্ঠান ও সংগীতের পরিচয়  অধ্যায়টির মূলভাব জেনে নিই আমরা যা কিছু করি এবং যেভাবে করি তাই আমাদের সংস্কৃতি। অর্থাৎ আমাদের ভাষা, পোশাক, খাদ্য, আচার-অনুষ্ঠান গান-বাজনাসহ সমগ্রই সংস্কৃতির অন্তর্ভুক্ত। বাংলাদেশে বসবাস করে বিচিত্র ধর্ম, বর্ণ, জাতি ও গোষ্ঠীর মানুষ। এদের প্রত্যেকের রয়েছে নিজস্ব সংস্কৃতি। আর এ সবটা মিলেই বাংলাদেশের সংস্কৃতির একটি সম্মিলিত রূপ সৃষ্টি হয়েছে। সংস্কৃতি পরিবর্তনশীল। তবে এর কিছু কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান দীর্ঘকাল ধরে অপরিবর্তিত থাকে বলেই একটি নির্দিষ্ট সংস্কৃতি টিকে থাকতে পারে। আমাদের সংস্কৃতি অত্যন্ত সমৃদ্ধ। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, আমরা আমাদের এই সংস্কৃতির একটা বড় অংশই আজ হারাতে বসেছি। এই সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রাখতে আমাদের দেশীয় সংস্কৃতিচর্চায় আরও বেশি যতœশীল হতে হবে। অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর  অল্প কথায় উত্তর দাও : ১. বাঙালি সংস্কৃতির দুইটি উপাদানের নাম লেখ। উত্তর : বাঙালি সংস্কৃতির দুইটি উপাদানের নাম হলো ভাষা ও পোশাক। ২. উৎসবে আমরা কোন ধরনের মিষ্টি খাই? উত্তর : উৎসবে আমরা দুধের তৈরি সেমাই, হালুয়া, পায়েস, নাড়–, মোয়া কিংবা পিঠাজাতীয় মিষ্টি খাবার খাই। ৩. লোকসংগীতের দুইটি ধারার নাম লেখ। উত্তর : লোকসংগীতের দুইটি ধারা হলো ভাটিয়ালি ও ভাওয়াইয়া। ৪. আমাদের সংস্কৃতির জন্য কী কী হুমকি আছে? উত্তর : আমাদের সংস্কৃতির জন্য বিদেশি সংস্কৃতি ও অপসংস্কৃতির হুমকি আছে।  প্রশ্নগুলো উত্তর দাও : ১. বাঙালি সংস্কৃতির কোন বিষয়টি তোমার সবচেয়ে পছন্দের? কেন? উত্তর : সংস্কৃতি হচ্ছে আমাদের প্রতিদিনের জীবনযাপনের ধরন। এর মধ্যে রয়েছে আমাদের ভাষা, পোশাক, খাদ্য, আচার-অনুষ্ঠান, গানবাজনাসহ আরও অনেক কিছু। বাঙালি সংস্কৃতির এসব বিষয়ের মধ্যে ভাষা আমার সবচেয়ে পছন্দের। ভাষার মাধ্যমে আমরা মনের ভাব প্রকাশ করি। বাংলাদেশের বেশিরভাগ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর নিজস্ব মাতৃভাষা রয়েছে। আমাদের রাষ্ট্রভাষা বাংলা। এদেশের মুসলিম, হিন্দু, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ সবাই বাংলা ভাষার মাধ্যমে একসূত্রে গাঁথা। ২. তোমার মতে আমাদের সংস্কৃতির প্রধান প্রধান বৈশিষ্ট্য কী কী? উত্তর : আমরা যা করি, যেভাবে করি তাই আমাদের সংস্কৃতি। আমাদের সংস্কৃতির প্রধান প্রধান বৈশিষ্ট্য নিচে উল্লেখ করা হলো- ১. শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ এ দেশের মেয়েদের প্রধান পোশাক। আর লুঙ্গি, পায়জামা, পাঞ্জাবি ও শার্ট-প্যান্ট এদেশের ছেলেদের প্রধান পোশাক। ২. ভাত-মাছ-ডাল ও নানা প্রকার মিষ্টি আমাদের প্রধান দেশীয় খাদ্য। ৩. আকিকা, মুখেভাত, জন্মদিন ইত্যাদি আমাদের কয়েকটি সামাজিক আচার-অন্ষ্ঠুান। ৪. বাউল, ভাটিয়ালি, জারি-সারি, কবিগান, পালাগান ইত্যাদি আমাদের লোকসংগীতের অংশ। ৫. বাংলা ভাষা আমাদের মায়ের ভাষা, এই ভাষায় আমরা মনের ভাব প্রকাশ করতে পারি। অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর  বাম অংশের সাথে ডান অংশ মিলকরণ : ক) আমরা মাছে, ভাতে মিষ্টি খেতে ভালোবাসি। খ) আমরা উৎসব অনুষ্ঠানে প্রতিদিনের জীবনযাপনের ধরন। গ) বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টানরা পাঞ্জাবি-পায়জামা পরেন। ঘ) সংস্কৃতি হচ্ছে আমাদের বাঙালি। ঙ) অনেকে বিশেষ অনুষ্ঠানে অনেক রকম পিঠা তৈরি করেন। উত্তর : ক) আমরা মাছে, ভাতে বাঙালি। খ) আমরা উৎসব অনুষ্ঠানে মিষ্টি খেতে ভালোবাসি। গ) বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টানরা অনেক রকম পিঠা তৈরি করেন। ঘ) সংস্কৃতি হচ্ছে আমাদের প্রতিদিনের জীবনযাপনের ধরন। ঙ) অনেকে বিশেষ অনুষ্ঠানে পাঞ্জাবি-পায়জামা পরেন।  শুদ্ধ/অশুদ্ধ নির্ণয় কর : ক) ভাষার মাধ্যমে আমরা মনের ভাব প্রকাশ করি। খ) সালোয়ার-কামিজ বাংলাদেশের মেয়েদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক। গ) বয়স্ক হিন্দু পুরুষেরা আগে লুঙ্গি পরতেন। ঘ) ঈদের দিনে সেমাই এবং শবেবরাতে হালুয়া তৈরি হয়। ঙ) সংরক্ষণের অভাবে আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতি হারিয়ে যাচ্ছে। উত্তর : ক) ‘শুদ্ধ’ খ) ‘অশুদ্ধ’ গ) ‘অশুদ্ধ’ ঘ) ‘শুদ্ধ’ ঙ) ‘শুদ্ধ’।  শূন্যস্থান পূরণ কর: ক) নৌকা বাইতে বাইতে  গান গায়। খ) বিদেশি সংস্কৃতির প্রভাবে আমাদের  সংস্কৃতি আজ বিপন্ন। গ)  দিনে খিচুড়ি খাওয়া বাঙালিদের সংস্কৃতিতে পরিণত হয়েছে। ঘ) পুরুষ মুসলমানগণ ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পায়জামা-পাঞ্জাবি ও  পরেন। ঙ) কম বয়সী মেয়েরা  পরতে পছন্দ করে। উত্তর : ক) মাঝি; খ) দেশের; গ) বৃষ্টির; ঘ) টুপি; ঙ) সালোয়ার-কামিজ। বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর ভাষা ও পোশাক  সাধারণ ১. কোনটি আমাদের দেশীয় সংস্কৃতির বহির্ভূত অংশ? ঝ ক রসগোল্লা খ সালোয়ার-কামিজ গ ভাটিয়ালি গান ঘ হ্যাট ২. বিয়ের অনুষ্ঠানে মেয়েরা কী পরে? ঝ ক সালোয়ার-কামিজ খ ফতুয়া গ শার্ট-জিন্স প্যান্ট ঘ শাড়ি ৩. সংস্কৃতি কী? ঝ ক আমরা যা ছিলাম তাই খ আমরা যা থাকব তাই গ আমরা যা থাকতে চাই ঘ আমরা যা তাই ৪. অফিসের কাজে ছেলেরা কী পরে? জ ক লুঙ্গি-গেঞ্জি খ পায়জামা-পাঞ্জাবি গ প্যান্ট-শার্ট ঘ ধুতি-পাঞ্জাবি ৫. বয়স্ক হিন্দু পুরুষরা একসময় কী পরত? ছ ক প্যান্ট খ ধুতি গ পায়জামা ঘ লুঙ্গি  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল: আমাদের সংস্কৃতিতে ভাষা ও পোশাকের প্রভাব সম্পর্কে জানতে পারব। ৬. তোমার সহপাঠী কোন ভাষায় মনের ভাব প্রকাশ করে? জ কইংরেজি খ হিন্দি গ বাংলা ঘ উর্দু ৭. তোমার বড় আপার গায়ে হলুদ অনুষ্ঠানে বাবা কোন পোশাক পরেন? ছ কশার্ট-প্যান্ট খ পাঞ্জাবি-পায়জামা গ ফতুয়া-পায়জামা ঘ পাঞ্জাবি-ধুতি খাবার  সাধারণ ৮. কোনটি আমাদের দেশীয় খাবার? ঝ ক পাউরুটি খ নুডলস গ বার্গার ঘ খিচুড়ি ৯. বাঙালিদের প্রধান খাদ্য কী? চ কভাত খ মাছ গ রুটি ঘ সবজি ১০. কোনটি বিশেষ অনুষ্ঠানের খাবার? ছ ক প্রতিদিনের খাবার খ বিয়ের খাবার গ শীতকালের খাবার ঘ গ্রীষ্মকালের খাবার ১১. আমাদের উৎসব, অনুষ্ঠানের অপরিহার্য অংশ কোনটি? ঝ ক কোমল পানীয় খ ভাত গ কেক ঘ মিষ্টি  যোগ্যতাভিত্তিক ১২. পহেলা বৈশাখে জামান সাহেব তার কাপড়ের দোকানে আসা সব ক্রেতাকে মিষ্টিমুখ করালেন। একটি লাল রঙে খাতাও সেদিন উদ্বোধন করলেন। এই খাতার নাম কী? চ ক হালখাতা খ রেজিস্টার খাতা গ অঙ্কের খাতা ঘ ভাউচার বহি আচার অনুষ্ঠান ও সংগীত ১৩. কোনটি আমাদের লোকসংগীতের বহির্ভূত অংশ? ঝ ক বাউলগান খ কীর্তনগান গ জারিগান ঘ পপগান ১৪. কৃষকেরা কখন গান গায়? জ ক ধান কাটার সময় খ ক্ষেতে নিড়ানির সময় গ ক্ষেতে লাঙল দেওয়ার সময় ঘ ধান মাড়াইয়ের সময় ১৫. বাংলাদেশের প্রধান লোকসংগীত কোনটি? ছ ক কীর্তন খ গম্ভীরা গ মুর্শিদি ঘ ব্যান্ড ১৬. কোন সংগীত বাংলাদেশের প্রাণ? ছ ক ব্যান্ডসংগীত খ লোকসংগীত গ রবীন্দ্রসংগীত ঘ নজরুলসংগীত  যোগ্যতাভিত্তিক শিখনফল : বাংলাদেশের সংস্কৃতির বৈচিত্র্য সম্পর্কে জানব। ১৭. আবহমানকাল ধরে বাংলার গ্রাম-গঞ্জ মুখর হয়েছে নানা জারি, সারি, বাউল ও ভাটিয়ালি ইত্যাদিতে। এগুলোকে বলা হয়Ñ ছ ক লোকনৃত্য খ লোকসংগীত গ আচার অনুষ্ঠান ঘ আধুনিক গান সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর ১. সংস্কৃতি কাকে বলে? উত্তর : সাধারণভাবে আমরা যা কিছু করি এবং যেভাবে করি তাই আমাদের সংস্কৃতি। ২. বাংলাদেশের চারটি সাংস্কৃতিক উপাদানের নাম লেখ। উত্তর : বাংলাদেশের চারটি সাংস্কৃতিক উপাদান হলো- ভাষা, পোশাক-পরিচ্ছদ, আচার-অনুষ্ঠান ও নিজস্ব সংগীত। ৩. মাতৃভাষা বলতে কী বোঝ? উত্তর : মানুষ মায়ের কাছ থেকে শেখা যে ভাষার মাধ্যমে মনের ভাব প্রকাশ করে তাই মাতৃভাষা। ৪. কাদের নিজস্ব আলাদা আলাদা মাতৃভাষা রয়েছে? উত্তর : অবাঙালি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর নিজস্ব

চতুর্থ শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অধ্যায় ১৬ আমাদের সংস্কৃতি Read More »

Scroll to Top