নবম দশম/এসএসসি রসায়ন ১১তম অধ্যায় খনিজ সম্পদ-জীবাশ্ম এর পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হলো।
এসএসসি রসায়ন ১১তম অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্ন -1 : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
মার্চ-জুন মাসে বাংলাদেশে সংরক্ষণের অভাবে প্রচুর পরিমাণে আলু নষ্ট হয়। আলু থেকে নিচের বিক্রিয়ায় ইথানল উৎপন্ন করা যায়।
স্টার্চ এনজাইম (ডায়াসটেজ ও ম্যালটেজ) ≡≡ H2O→ গøুকোজ এনজাইম (জাইমেজ)≡-→ ইথানল
ক. পেট্রোলিয়ামের প্রধান উপাদান কী?
খ. অ্যালকেন অপেক্ষা অ্যালকিন সক্রিয় কেন? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের বিক্রিয়া ব্যবহার করে আলু থেকে মিথেন প্রস্তুতির বর্ণনা দাও।
ঘ. অতিরিক্ত আলুকে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প হিসেবে ব্যবহারের সম্ভাবনা বিশ্লেষণ কর।
⇔ 1নং প্রশ্নের উত্তর ⇔
ক. পেট্রোলিয়ামের প্রধান উপাদান হাইড্রোকার্বন।
খ. অ্যালকেন একক বন্ধন ও অ্যালকিন দ্বিবন্ধন দ্বারা গঠিত বলে অ্যালকেন অপেক্ষা অ্যালকিন সক্রিয়।
অ্যালকেনসমূহ কার্বন-কার্বন ও কার্বন-হাইড্রোজেন শক্তিশালী একক সমযোজী বন্ধনের মাধ্যমে গঠিত। যা ভেঙে সহজে অন্য বন্ধন গঠন করে না বলে এরা সাধারণত অন্য মৌল বা যৌগের সাথে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে না। কারণে অ্যালকেনসমূহ কম সক্রিয় যৌগ। অন্যদিকে অ্যালকিনসমূহের অণুতে কার্বন-কার্বন দ্বিবন্ধন বিদ্যমান। এ দ্বিবন্ধনের প্রথমটি সিগমা বন্ধন যা শক্তিশালী হলেও দ্বিতীয় বন্ধনটি প্রথম বন্ধন অপেক্ষা দুর্বল পাই () বন্ধন যার ভাঙন সহজেই ঘটে। এ কারণেই অ্যালকিন রাসায়নিকভাবে অ্যালকেন অপেক্ষা সক্রিয়।
গ. উদ্দীপকের বিক্রিয়ায় স্টার্চ থেকে গøুকোজ ও গøুকোজকে জাইমেজ নামক এনজাইমের উপস্থিতিতে ইথানলে রূপান্তরিত করা হয়।
আলুতে প্রচুর পরিমাণ স্টার্চ রয়েছে। এ স্টার্চ থেকে আমরা উদ্দীপকের বিক্রিয়া ব্যবহার করে ইথানল পেতে পারি। ইথানলকে এসিডযুক্ত পটাসিয়াম ডাইক্রোমেট অথবা পটাসিয়াম পারম্যাঙ্গানেট দ্বারা জারিত করলে প্রথমে ইথান্যাল (অ্যাসিটালডিহাইড) ও পরে ইথানয়িক এসিড উৎপন্ন হয়।
K2Cr2O7 + H2SO4→K2SO4 + Cr2(SO4)3 + H2O + [O]
CH3CH2OH + [O]→CH3CHO + H2O
ইথানল ইথান্যাল
CH3CHO+[O]→CH3 COOH
ইথানয়িক এসিড
এভাবে উৎপন্ন ইথানয়িক এসিডকে NaOH এর সাথে মিশ্রিত করলে সোডিয়াম ইথানোয়েট উৎপন্ন হয়।
CH3COOH + NaOH→CH3COONa + H2O
সোডিয়াম ইথানয়েট
এই সোডিয়াম ইথানয়েটকে (CH3COONa) সোডালাইম (NaOH + CaO এর মিশ্রণ) সহ উত্তপ্ত করলে মিথেন ( CH4) পাওয়া যায়।
বিক্রিয়া : CH3COONa (NaOH + CaO) ≡ সোডালাইম →CH4 + Na2CO3(CaO)
এভাবে আমরা আলু থেকে মিথেন ( CH4) প্রস্তুত করতে পারি।
ঘ. আলু আমাদের দেশের অন্যতম প্রধান খাদ্য। এটি শর্করা নামক পুষ্টিগুণের অন্যতম উৎস। এদেশে আলুর ফলনও হয় প্রচুর। বাংলাদেশের মানুষের শর্করা চাহিদা পূরণ করার পরও অনেক আলু রয়ে যায় প্রতিবছর। ফলে সংরক্ষণের অভাবে প্রচুর পরিমাণ আলু নষ্ট হয়ে যায়। অথচ অতিরিক্ত আলুর নানাবিধ ব্যবহার করা সম্ভব। বিশেষ করে আলু থেকে ইথানল, মিথেন ইত্যাদি গ্যাস তৈরি করে আমাদের প্রয়োজনীয় জ্বালানির চাহিদা মেটানো যায়। অর্থাৎ অতিরিক্ত আলুকে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প হিসেবে ব্যবহার সম্ভব।
অতিরিক্ত আলুতে বিদ্যমান স্টার্চ থেকে আমরা নিম্নলিখিত উপায়ে ইথানল প্রস্তুত করতে পারি।
2 (C6H10O5)হ + nH2O ডায়াসটেজ-→ C12H22O11
স্টার্চ মল্টোজ
ম্যালটেজ এনজাইম মল্টোজকে গøুকোজে এবং জাইমেজ নামক এনজাইম গøুকোজকে ফারমেন্ট করে ইথানলে পরিণত করে।
বিক্রিয়া : C12H22O11+ H2O ম্যালটেজ-→ C6H12O6
মল্টোজ গøুকোজ
C6H12O6 জাইমেজ-→ CH3CH2OH + 2CO2
গøুকোজ ইথানল
আলু থেকে এভাবে গাঁজন প্রক্রিয়ায় প্রাপ্ত ইথানল জীবাশ্ম জ্বালানির পরিবর্তে মোটর ইঞ্জিন, বিমান, বাস, ট্রাক, কলকারখানায় বিকল্প জ্বালানিরূপে ব্যবহার করা যায়। পেট্রোলের সাথে (1০-2০%) ইথানল মিশ্রিত করে গ্যাসহোল (এধংড়যড়ষ) নামক জ্বালানি তৈরি করা যায় যাকে জ্বালানিরূপে ব্যবহার করা সম্ভব।
CH3CH2OH + O2 → 2CO2 + 6H2O + তাপশক্তি।
অ্যালকোহল থেকে আমরা প্রচুর তাপশক্তি পাই। আবার, ‘গ’ থেকে দেখা যায় আলু থেকে প্রাকৃতিক গ্যাস মিথেনও উৎপাদন করা যায়। তাই অতিরিক্ত আলু থেকে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প ব্যবহার করার অপার সম্ভাবনা রয়েছে।
প্রশ্ন -2 : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
পর্যায়ক্রমে একটি গ্যাসকে র থেকে ররর বিক্রিয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন পদার্থে পরিণত করা হয়।
i. 2 CH4 15০০0C-→ HC ≡ CH + H2
ii. HC ≡ CH + HCl -→ CH2 = CHCl
iii. nCH2 = CHCl ≡-→ – CH2 – CH । Cln
ক. হাইড্রোকার্বন কাকে বলে?
খ. বেনজিন অ্যারোমেটিক হাইড্রোকার্বন কেন?
গ. রর নং বিক্রিয়াটি কোন ধরনের বিক্রিয়া? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের প্রথম বিক্রিয়ক গ্যাসটির ব্যবহার বহুমুখীকরণের সম্ভাবনা বিশ্লেষণ কর।
⇔ 2নং প্রশ্নের উত্তর ⇔
ক. হাইড্রোজেন ও কার্বন দ্বারা গঠিত দ্বিমৌল যৌগসমূহকে হাইড্রোকার্বন বলা হয়।
খ. বেনজিন একটি ছয় সদস্যের সমতলীয় চক্রিয় যৌগ।
এর অণুতে একান্তর দ্বিবন্ধন বিদ্যমান। অর্থাৎ, কার্বন-কার্বন একটি একক বন্ধন এবং একটি দ্বিবন্ধন থাকে। আমরা জানি, অ্যারোমেটিক যৌগসমূহ সাধারণত 5, 6 বা 7 সদস্যের সমতলীয় চক্রিয় যৌগ। এ কারণেই বেনজিন একটি অ্যারোমেটিক হাইড্রোকার্বন।
গ. (রর) নং বিক্রিয়াটি একটি সংযোজন বিক্রিয়া।
যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় কোনো যৌগ তার সরলতম উপাদানসমূহের প্রত্যক্ষ সংযোগে সৃষ্টি হয়, তাকে সংযোজন বিক্রিয়া বলা হয়। যেমন : উদ্দীপকে প্রদত্ত (রর) নং বিক্রিয়াটি নিম্নরূপ :
CH ≡ CH + HCl -→ H2C = CHCl
(অ্যাসিটিলিন) (ভিনাইল ক্লোরাইড)
এ বিক্রিয়ায় অ্যাসিটিলিনের (HC ≡ CH) সাথে HCl এর প্রত্যক্ষ সংযোগে ভিনাইল ক্লোরাইড (H2C = CHCl) উৎপন্ন হয়েছে। এখানে HCl এর ঐ+ ও Cl- অংশ দুটি ত্রিবন্ধনযুক্ত কার্বন দুটির প্রত্যেকটির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। ফলে ত্রিবন্ধনের একটি বন্ধন ভেঙে গিয়ে দ্বিবন্ধনে পরিণত হয়েছে। অতএব, (রর) নং বিক্রিয়াটি একটি সংযোজন বিক্রিয়া।
ঘ. উদ্দীপকের প্রথম বিক্রিয়ক গ্যাসটি মিথেন ( CH4)। মিথেনের বহুমুখী ব্যবহার নিচে আলোচনা করা হলো :
1. মিথেনকে বায়ুর উপস্থিতিতে দহন করলে CO2, H2O ও প্রচুর পরিমাণ তাপশক্তি উৎপন্ন হয়, যা জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
2. মিথেন থেকে প্রাপ্ত মিথাইল ক্লোরাইড (CH3Cl) শিল্পক্ষেত্রে বিভিন্ন রাসায়নিক দ্রব্য যেমন : অ্যালকোহল, অ্যালডিহাইড, জৈব এসিড প্রস্তুতিতে ব্যবহার করা হয়। ডাইক্লোরোমিথেন (CH2Cl2) রং শিল্পে দ্রাবক হিসেবে, ক্লোরোফরম (CHCl3) কে চেতনানাশক হিসেবে এবং কার্বন টেট্রাক্লোরাইড (CCl4) কে ড্রাইওয়াশের দ্রাবক হিসেবে ব্যবহার করা হয়। কারণ, টেট্রাক্লোরোমিথেন গ্রিজ ও ময়লাকে সহজে দ্রবীভ‚ত করতে পারে।
3. মিথেন থেকে অন্য সকল শ্রেণির জৈব যৌগ যেমন : অ্যালকিন, অ্যালকাইন, অ্যালডিহাইড, অ্যালকোহল, জৈব এসিড ইত্যাদি প্রস্তুত করা সম্ভব।
4. মিথেন থেকে উৎপন্ন মিথানল একটি বিষাক্ত পদার্থ। ঔষধ ও খাদ্যশিল্প ব্যতীত অন্য শিল্পে ব্যবহৃত রেকটিফাইড স্পিরিটে সামান্য মিথানল যোগে বিষাক্ত করা হয় যার নাম মেথিলেটেড স্পিরিট। এটি কাঠ এবং ধাতুর তৈরি আসবাবপত্র বার্নিশ করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
5. মিথানলকে (CH3OH) শক্তিশালী জারক দ্বারা জারিত করলে ফরমালডিহাইড উৎপন্ন হয় যার (3০-4০%) জলীয় দ্রবণকে ফরমালিন বলা হয় যা জৈব বস্তু সংরক্ষণ কাজে ব্যবহৃত হয়।
6. মিথেন ( CH4) থেকে প্রাপ্ত মিথান্যাল (HCHO) এর জলীয় দ্রবণকে অতি নিম্ন চাপে উত্তপ্ত করলে ডেরলিন (উবৎষরহ) নামক শক্ত পলিমার উৎপন্ন হয়। ডেরলিন পলিমার দিয়ে চেয়ার, ডাইনিং টেবিল, বালতি জাতীয় দ্রব্য তৈরি করা হয় যা পূর্বে কাঠ ও ধাতু দিয়ে তৈরি করা হতো।
7. ফরমালডিহাইড (মিথান্যাল) ও ইউরিয়া থেকে ঘনীভবন পলিমারকরণ বিক্রিয়ায় ইউরিয়া-ফরমালডিহাইড রেজিন (মেলামাইন পলিমার) উৎপন্ন হয় যা গৃহের প্লেট, গøাস, মগ ইত্যাদি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
দেখা যাচ্ছে যে, উদ্দীপকের প্রথম বিক্রিয়ক গ্যাস অর্থাৎ CH4 থেকে নানাবিধ জিনিস প্রস্তুত করে ব্যবহার করা যায়। অর্থাৎ গ্যাসটির বহুমুখী ব্যবহারের ক্ষেত্রে অপার সুযোগ ও সম্ভাবনা আছে।
প্রশ্ন-3 ; C2H6 ←≡ C2H4 -→ C2H4O2
চ ছ জ
ক. অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন কী? 1
খ. ফেনলকে অ্যারোমেটিক যৌগ বলা হয় কেন? 2
গ. উদ্দীপকে কোন যৌগটি অসম্পৃক্ত? একটি পরীক্ষার সাহায্যে প্রমাণ কর। 3
ঘ. ছ হতে জ উৎপন্ন সম্ভব কি না? সমীকরণসহ ব্যাখ্যা কর। 4
⇔ 3নং প্রশ্নের সমাধান ⇔
ক যে হাইড্রোকার্বনের র্কাবন শিকলে অন্তত দুটি কার্বন পরমাণু দ্বিবন্ধন বা ত্রিবন্ধনে আবদ্ধ থাকে এবং কার্বনের অবশিষ্ট যোজ্যতা হাইড্রোজেন দ্বারা পূর্ণ হয়, তাকে অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন বলে।
খ. ফেনলের বেনজিন চক্র রেজোন্যান্স প্রদর্শন করে বলে ফেনলকে অ্যারোমেটিক যৌগ বলা হয়।
বেনজিন চক্রের কার্বনের সাথে হাইড্রক্সিলমূলক সরাসরি যুক্ত হয়ে যে যৌগ গঠন করে তাকে ফেনল বলে। মূলত, বেনজিন চক্রে (OH) গ্রুপ যুক্ত সকল যৌগকে একত্রে ফেনলস্ (চযবহড়ং) বলে। তাছাড়া, ফেনলে অন্যান্য অ্যারোমেটিক যৌগসমূহের ন্যায় একান্তর দ্বি-বন্ধন থাকে বলে ফেনলকে অ্যারোমেটিক যৌগ বলা হয়।
গ. উদ্দীপকে উল্লেখিত চ (C2H6), ছ (C2H4) এবং জ (C2H4O2) যৌগ তিনটি হলো যথাক্রমে ইথেন, ইথিন এবং ইথিলিন গøাইকল। এদের মধ্যে ছ যৌগটি তথা ইথিন অসম্পৃক্ত।
ব্রোমিন পানির পরীক্ষার মাধ্যমে যৌগসমূহের অসম্পৃক্ততার পরীক্ষা করা যায়। ব্রোমিনকে জৈব দ্রাবকে বা পানিতে দ্রবীভূত করে লাল/বাদামি বর্ণের দ্রবণ প্রস্তুত করা হয়। উদ্দীপকের যৌগত্রয়ের মধ্যে পৃথকভাবে কয়েক ফোঁটা ব্রোমিন দ্রবণ যোগ করে ঝাঁকাতে হয়। ইথেন এবং ইথিলিন গøাইকল (সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন) ব্রোমিন দ্রবণের সাথে বিক্রিয়ায় অংশ গ্রহণ করে না এবং দ্রবণের লাল/বাদামি বর্ণের কোনো পরিবর্তন হয় না।
পক্ষান্তরে, অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন (ইথিন) লাল/বাদামি বর্ণের ব্রোমিন দ্রবণের সাথে বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে কার্বন-কার্বন দ্বিবন্ধনে ব্রোমিন অণুযুক্ত হয়। ফলে, ব্রোমিন দ্রবণের লাল/বাদামি বর্ণ বিনষ্ট হয়। সংশ্লিষ্ট রাসায়নিক বিক্রয়াসমূহ নিম্নরূপ-
C2H6(g) + Br2(aq) → বিক্রিয়া হয় না (দ্রবণের বর্ণ পরিবর্তন হয় না)
C2H4(g) + Br2(aq) → BrCH2-CH2Br(l) (দ্রবণের বর্ণ পরিবর্তন হয়)
C2H6O2 + Br2(aq) → বিক্রিয়া হয় না (দ্রবণের বর্ণ পরিবর্তন হয় না)
সুতরাং, উপরিউক্ত পরীক্ষা থেকে দেখা যায় যে, উদ্দীপকের ছ যৌগটি তথা ইথিন একটি অসম্পৃক্ত যৌগ।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত ছ (C2H4) এবং জ (C2H4O2) যৌগদ্বয় যথাক্রমে ইথিন এবং ইথিলিন গøাইকল।
ইথিনের জারণের মাধ্যমে ইথিন থেকে ইথিলিন গøাইকল উৎপন্ন হয়। ইথিনকে লঘু জলীয় পটাসিয়াম পারম্যাঙ্গানেট দ্বারা জারিত করলে ইথিলিন গøাইকল উৎপন্ন হয়। এই বিক্রিয়ায় লঘু জলীয় পটাসিয়াম পারম্যাঙ্গানেটের গোলাপী বা বেগুনি বর্ণ বিনষ্ট হয়। এই বিক্রিয়ার মাধ্যমে অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বনকেও শনাক্ত করা যায়। সংশ্লিষ্ট রাসায়নিক বিক্রিয়াটি নিম্নরূপ-
CH2 = CH2(g) + H2O(l) + [O] KMnO4 ≡→ CH2OH – CH2OH(l)
অতএব, উপরিউক্ত ব্যাখ্যা ও সমীকরণ থেকে দেখা যায় যে, ছ হতে জ উৎপাদন করা সম্ভব।
প্রশ্ন -4 : নিচের ছকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
যৌগ অ যৌগ ই যৌগ C
C2H6 C2H4 C2H4(OH)2
ক. জৈব যৌগ কাকে বলে? 1
খ. ট্রিফয়েল চিহ্ন দ্বারা কী বোঝানো হয়? 2
গ. উদ্দীপকের কোন যৌগটি ব্রোমিন পানির দ্রবণকে বর্ণহীন করবে? কারণসহ ব্যাখ্যা কর। 3
ঘ. ই থেকে অ ও C তৈরি করা সম্ভব কি?-বিশ্লেষণ কর। 4
⇔ 4নং প্রশ্নের উত্তর ⇔
ক. কার্বন ও হাইড্রোজেনের যৌগসমূহকে জৈব যৌগ বলে।
খ. আন্তর্জাতিক রশ্মি চিহ্নটিকে ট্রিফয়েল চিহ্ন বলে। এটি দ্বারা অতিরিক্ত ক্ষতিকর তেজষ্ক্রিয় রশ্মিকে (শক্তি) বুঝানো হয়।
এ ধরনের রশ্মি মানবদেহকে বিকলাঙ্গ করে দিতে পারে এবং শরীরে ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে। রশ্মি বের হতে না পারে এ ধরনের পুরু বা বিশেষ পাত্রে রাসায়নিক দ্রব্যাদি সংরক্ষণ করা উচিত। তাছাড়া কাজ করার সময় নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখা, উপযুক্ত পোশাক পরিধান করা, চোখে বিশেষ ধরনের চশমা পরা উচিত।
গ. উদ্দীপকের ই যৌগটি ব্রোমিন পানির দ্রবণকে বর্ণহীন করে। ই যৌগটি হলো C2H4 বা ইথিন।
আবার ব্রোমিনের বর্ণ লাল। এজন্য ব্রোমিনের জলীয় দ্রবণের সাথে বিক্রিয়া হলে অথবা কোনো জৈব দ্রাবকে ব্রোমিন নিয়ে বিক্রিয়া করালে এ লাল বর্ণ দূরীভ‚ত হয়। আর এ প্রক্রিয়ার সাহায্যে অতি সহজে অ্যালকিনকে (অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন) শনাক্ত করা যায়। যেমন, কক্ষ তাপমাত্রায় ইথিন এক অণু ব্রোমিনের সাথে যুক্ত হয়ে বর্ণহীন 1, 2-ডাইব্রোমো ইথেন তৈরি করে।
H2C = CH2(g) + Br2(g) → BrCH2 – CH2 Br(l)
ঘ. ই হলো ইথিন (C2H4) যা একটি অ্যালকিন। অ হলো ইথেন (C3H8) এবং C হলো অ্যালকোহল C2H4(OH)2। ই থেকে অ ও C তৈরি করা সম্ভব।
ই(C2H4) থেকে নিম্নলিখিত প্রক্রিয়াগুলোর মাধ্যমে অ(C2H6) এবং C(C2H4(OH)2) তৈরি করা যায়-
(র) H2-এর সাথে বিক্রিয়া : নিকেল চ‚র্ণ প্রভাবকের উপস্থিতিতে প্রায় 2০০0C তাপমাত্রা ও উচ্চ চাপে অ্যালকিন হাইড্রোজেনের সাথে যুক্ত হয়ে অ্যালকেন উৎপন্ন করে।
CH2 = CH2(g) + H2(g) → CH3 – CH3(g)
উল্লেখ্য, ভোজ্য তেলে অসম্পৃক্ততা বা কার্বন-কার্বন দ্বি-বন্ধন বিদ্যমান থাকে। ভেষজ তেলের মধ্য দিয়ে অনুরূপভাবে হাইড্রোজেন গ্যাস প্রবাহিত করলে কার্বন-কার্বন দ্বিবন্ধন একক বন্ধনে পরিণত হয় এবং উভয় পরমাণুতে একটি করে হাইড্রোজেন পরমাণু সংযুক্ত হয়। এর ফলে তেলের গলনাঙ্ক কিছুটা বাড়ে, যা আমাদের দেশে বনস্পতি ঘি বা ডালডা নামে বিক্রি করা হয়।
(র) KMnO4-এর সাথে বিক্রিয়া : সাধারণ তাপমাত্রায় ইথিন KMnO4 -এর জলীয় দ্রবণের সাথে বিক্রিয়া করে ইথেন 1, 2- ডাইওল বা ইথিলিন গøাইকল তৈরি করে। সংশ্লিষ্ট রাসায়নিক বিক্রিয়াটি নিম্নরূপ-
CH2 = CH2(g) + H2O(l) + [O] → ঐঙ – CH2 – CH2 – OH
প্রশ্ন -5 : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
অ + HBr→ CH3 – CH2 – CH2Br.
ক. হাইড্রোকার্বন কাকে বলে? 1
খ. ইথানলকে জৈব জ্বালানি বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা কর। 2
গ. ‘অ’ যৌগটি থেকে কীভাবে পলিপ্রোপিন পাওয়া যায়? সমীকরণসহ লেখ। 3
ঘ. ‘উৎপাদ যৌগটি থেকে প্রোপানয়িক এসিড তৈরি করা সম্ভব’- যুক্তিসহ লেখ। 4
⇔ 5নং প্রশ্নের উত্তর ⇔
ক. হাইড্রোকার্বন হলো কার্বন ও হাইড্রোজেনের যৌগ।
খ. ইথানল নামক অ্যালকোহলটি জ্বালানিরূপে ব্যবহৃত হয় বলে একে জৈব জ্বালানি বলা হয়।
বর্তমানে জীবাশ্ম জ্বালানির পরিবর্তে ইথানলকে মটর ইঞ্জিনের জ্বালানিরূপে ব্যবহার করা হয়। গ্যাসহোল (এধংড়যড়ষ) এক প্রকার জ্বালানি যেখানে পেট্রোলের সাথে 1০-2০% ইথানল মিশ্রিত থাকে।
CH3CH2OH(l) + 3O2(g) → 2CO2(g) + 3H2O(g) + তাপশক্তি ইথানলের দহনে যে তাপ উৎপন্ন হয় তাই জ্বালানিরূপে ব্যবহৃত হয়। একে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করলে একদিকে জীবাশ্ম জ্বালানির উপর চাপ কমে, অপরদিকে পরিবেশকে দূষণমুক্ত রাখা যায়।
গ. উদ্দীপকে উল্লেখিত অ যৌগটি হলো প্রোপিন।
প্রোপিন থেকে পলিমারকরণ বিক্রিয়ার মাধ্যমে পলিপ্রোপিন পাওয়া যায়। যে বিক্রিয়ায় উচ্চ তাপ ও চাপের প্রভাবে একই যৌগের অসংখ্য অণু পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে বৃহৎ আণবিক ভরবিশিষ্ট নতুন যৌগের অনু গঠন করে, তাকে পলিমারকরণ বিক্রিয়া বলে। যে সকল ক্ষুদ্র অণু যুক্ত হয় তাদের প্রত্যেককে মনোমার এবং যে বৃহৎ নতুন অণু উৎপন্ন হয় তাকে পলিমার বলে। উদ্দীপকের প্রোপিন (CH3 – CH2 = CH2) যৌগটি থেকে পলিমারকরণ বিক্রিয়ার মাধ্যমে পলিপ্রপিন উৎপন্ন হয়।
পলিমারকরণের এ বিক্রিয়ায় ইলেকট্রনের স্থানান্তর ঘটে না।
এক্ষেত্রে, সংঘটিত রাসায়নিক বিক্রিয়াটি নিম্নরূপ-
CH3 – CH2 = CH2 উচ্চ তাপ ও চাপ-→ [CH3 – CH2 – CH2]n(s)
(প্রপিন) (পলিপ্রপিন)
অতএব, উপরিউক্ত প্রক্রিয়ায় অ যৌগটি থেকে পলিপ্রপিন পাওয়া যায়।
ঘ. উদ্দীপকের উৎপাদ যৌগটি হলো CH3 – CH2 – CH2Br বা প্রোপাইল ব্রোমাইড। প্রোপাইল ব্রোমাইড থেকে নিম্নলিখিত উপায়ে প্রোপানয়িক এসিড তৈরি করা সম্ভব-
প্রথমে প্রোপাইল ব্রোমাইডে সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইডের জলীয় দ্রবণ যোগ করলে প্রোপাইল অ্যালকোহল বা প্রোপানল এবং সোডিয়াম ব্রোমাইড উৎপন্ন হয়। উৎপন্ন প্রোপানলকে শক্তিশালী জারক (K2Cr2O7 ও H2SO4) দ্বারা জারিত করলে প্রথমে প্রোপানল এবং পরবর্তীতে (জৈব এসিড) প্রোপানয়িক এসিডে পরিণত হয়।
সংঘটিত রাসায়নিক বিক্রিয়াগুলো নিম্নরূপ-
CH3 – CH2 – CH2 – Br + NaOH(ধম) → CH3 – CH2 –
CH2OH + NaBr
(প্রোপাইল ব্রোমাইড) (প্রোপানাল)
CH3 – CH2 – CH2 – OH + [O] (K2Cr2O7 + H2SO4) ≡-→ CH3 –
CH2 – CHO + H2O
(প্রোপাইল) (প্রোপানাল)
CH3CH2CHO + [O] (K2Cr2O7 + H2SO4) ≡-→ CH3CH2COOH
(প্রোপাইল) (প্রোপানয়িক এসিড)
উপরিউক্ত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উৎপাদ যৌগ প্রোপাইল ব্রোমাইড থেকে প্রোপানয়িক এসিড তৈরি করা সম্ভব।
ssc chemistry chapter 11 srijonshil
প্রশ্ন-6 ; (র) অ + HCl → C2H5Cl
(রর) অ + H2 → ই
ক. মুদ্রা ধাতু কাকে বলে? 1
খ. পলিমারকরণ বিক্রিয়া বলতে কী বুঝ? 2
গ. উদ্দীপকের ‘অ’ যৌগটিকে কীভাবে শনাক্ত করা যায়? সমীকরণসহ লিখ। 3
ঘ. উদ্দীপকের অ ও ই যৌগের মধ্যে তুলনা কর। 4
প্রশ্ন-7 ;
(র) CO(g) + H2(g) 25০0C-→ ঢ(g) + H2O;
(রর) C2H5OH Al2O3-→ ণ(g) + H2O
ক. সাবানায়ন বিক্রিয়া কাকে বলে? 1
খ. পিঁয়াজ কাটার সময় চোখে জ্বালা করে কেন? 2
গ. কোন ধরনের বিক্রিয়ার মাধ্যমে ‘ণ’ যৌগটি হতে পলিথিন পাওযা যায়? সমীকরণসহ ব্যাখ্যা কর। 3
ঘ. ‘ত’ এবং ‘ণ’ যৌগ দুটির মধ্যে কোনটি সম্পৃক্ত এবং কোনটি অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন- সমীকরণসহ বিশ্লেষণ কর। 4
প্রশ্ন -8 : নিচের বিক্রিয়াগুলো লক্ষ কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
ক. রেকটিফাইড স্পিরিট কী? 1
খ. জীবাশ্ম জ্বালানি দাহ্য কেন? 2
গ. অ গ্যাসটি মানুষের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর- ব্যাখ্যা কর। 3
ঘ. পরিবেশের উপর ই গ্যাসটির বিরূপ প্রভাব রয়েছে যদিও এর ব্যবহার অত্যন্ত ব্যাপক- বিশ্লেষণ কর। 4
প্রশ্ন -9 : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
ক. জিওলাইট কী? 1
খ. থার্মোপ্লাস্টিক ও থার্মোসেটিং পলিমার বলতে কী বুঝ? 2
গ. ঢ ও ণ যৌগ প্রস্তুতির সমীকরণ ব্যাখ্যা কর। 3
ঘ. পরিবেশের উপর ঢ ও ণ যৌগের প্রভাব কী বিশ্লেষণ কর। 4
প্রশ্ন -1০ : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
জীবাশ্ম জ্বালানি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পেট্রোলিয়ামে উপাদানগুলো জীবাশ্ম জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। পেট্রোলিয়াম তেল পরিশোধনাগারে পেট্রোলিয়াম থেকে পেট্রোল, কেরোসিন, ডিজেল, বিটুমিন ছাড়া আরও গুরুত্বপূর্ণ উপাদান পৃথক করা হয়।
ক. কোক কী? 1
খ. পেট্রোলিয়াম কীভাবে সৃষ্টি হয় ব্যাখ্যা কর। 2
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত উপাদানগুলো কীভাবে পেট্রোলিয়াম থেকে পৃথকীকরণ করা যায় ব্যবহারসহ উল্লেখ কর। 3
ঘ. উল্লিখিত উপাদানগুলো ছাড়া বাকি উপাদানগুলো কীভাবে পৃথক করা যায় এবং দৈনন্দিন জীবনে তাদের গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর। 4
প্রশ্ন -11 : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
16 আণবিক ভরবিশিষ্ট একটি জৈব যৌগ প্রকৃতিতে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। আবার কৃত্রিমভাবেও প্রস্তুত করা যায়। যৌগটি প্যারাফিন জাতীয়। তাই এটি এসিড, ক্ষার, ধাতু ও জারকের সাথে বিক্রিয়া করে না।
ক. অ্যারোমেটিক যৌগ কী? 1
খ. ইথিন একটি মুক্ত শিকল হাইড্রোকার্বন ব্যাখ্যা কর। 2
গ. উদ্দীপকের যৌগটিকে কীভাবে তৈরি করা যায় সমীকরণসহ লিখ। 3
ঘ. উল্লিখিত যৌগটি অন্য কোনো উপায়ে কী বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে? সমীকরণসহ বিশ্লেষণ কর। 4
প্রশ্ন -12 : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
রাইয়ানের মা গ্যাসের চুলায় রান্না করছিল। রাইয়ান তার মায়ের কাছে চুলায় জলন্ত গ্যাসটি সম্পর্কে জানতে চাওয়ায় মা বলল, এটি একটি সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন যা সাধারণত অ্যালকেন শ্রেণিভুক্ত।
ক. ভিনেগার কী? 1
খ. পলিমারকরণ বলতে কী বোঝায়? 2
গ. উদ্দীপকে নির্দেশিত যৌগটি শিল্পক্ষেত্রে কিভাবে প্রস্তুত করা হয়, ব্যাখ্যা কর। 3
ঘ. আমাদের দৈনন্দিন জীবনে এ জাতীয় যৌগের গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর। 4
প্রশ্ন -13 : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
C2H6ঙ আণবিক সংকেত বিশিষ্ট যৌগের একটি সমাণু অ যা হাইড্রক্সিল মূলক যুক্ত। এটি সালফিউরিক এসিডের উপস্থিতিতে K2Cr2O7 দ্বারা জারিত হয়ে প্রথম ধাপে ই ও দ্বিতীয় ধাপে C উৎপন্ন করে।
ক. বায়োডিগ্রেডেবল পদার্থ কী? 1
খ. কার্বনযুক্ত যৌগই উত্তম জ্বালানি- ব্যাখ্যা কর। 2
গ. অ যৌগকে জৈব যৌগ বলা গেলেও হাইড্রোকার্বন বলা যায় না – ব্যাখ্যা কর। 3
ঘ. C যৌগটির কার্যকরী মূলকের মধ্যে অ যৌগের কার্যকরী মূলক নিহিত- যুক্তিসহ বিশ্লেষণ কর। 4
প্রশ্ন -14 : C ও H মিলে হাইড্রোকার্বন গঠিত হয়। এটি তিন প্রকার। যথা : অ্যালকেন, অ্যালকিন, অ্যালকাইন। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে এই হাইড্রোকার্বনগুলো বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়।
ক. ফরমালিন কী? 1
খ. কীভাবে Butene প্রস্তুত করবে? 2
গ. উদ্দীপকের হাইড্রোকার্বনগুলো কীভাবে পৃথক করবে? 3
ঘ. উদ্দীপকের শেষোক্ত হাইড্রোকার্বনটির প্রস্তুত প্রণালি বর্ণনা কর। 4
প্রশ্ন -15 : শিল্প রসায়নে উচ্চতাপ ও চাপের প্রভাব একটি গুরুত্বপূর্ণ বিক্রিয়ার মাধ্যমে নি¤েœাক্ত অ, ই ও C যৌগগুলো উৎপন্ন করা যায়। এ সকল বিক্রিয়ায় ব- এর স্থানান্তর ঘটে না। অসংখ্য অণু পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে বড় আণবিক ভর বিশিষ্ট নতুন যৌগ উৎপন্ন করে।
ক. টলেন বিকারক কী? 1
খ. K2Cr2O7 যৌগটিতে কেন্দ্রীয় পরমাণুর যোজনী ও জারণ সংখ্যা বের কর। 2
গ. উদ্দীপকের অ, ই ও C যৌগগুলোর বর্ণনা কর। 3
ঘ. উদ্দীপকের অ, ই ও C মূলত ইথিলিনের একটি পলিমার- বিশ্লেষণ কর। 4
প্রশ্ন -16 : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
দুই কার্বন যুক্ত একটি যৌগ ‘অ’ জারিত করে ‘ই’ যৌগ পাওয়া গেল। যৌগকে আবার জারিত করে ‘C’ যৌগ পাওয়া গেল।
ক. ভিনেগার কী? 1
খ. জৈব এসিডকে খাদ্য সংরক্ষক বলা হয় কেন? 2
গ. অ যৌগটি থেকে অ্যালকিন যৌগ পাওয়া সম্ভব- ব্যাখ্যা কর। 3
ঘ. অ ও C শ্রেণির যৌগ থেকে পলিমার প্রস্তুত করা যায়- বিশ্লেষণ কর। 4
প্রশ্ন -17 : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
মিলন সাহেবের একটি পিভিসি পাইপ তৈরির কারখানা আছে। তিনি ইমন ও মামুনকে কাঁচামাল সরবরাহ করতে বললেন। ইমন যে কাঁচামাল সরবরাহ করল সেটি তাপ প্রয়োগে কয়লায় পরিণত হয়। আবার মামুনের সরবরাহকৃত কাঁচামালের ভৌত গুণ হচ্ছে গলিত অবস্থায় এটিকে যে কোনো আকার দেওয়া যায়। রাসায়নিকভাবে এটি নিষ্ক্রিয়। তবে দুটি কাঁচামালই মাটিতে অপচনশীল।
ক. মনোমার কী? 1
খ. নাইলনকে কেন পলিমার বলা হয়? 2
গ. ইমন ও মামুনের সরবরাহকৃত কাঁচামালগুলো কীভাবে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করে? ব্যাখ্যা কর। 3
ঘ. পিভিসি পাইপ তৈরিতে মিলন সাহেবের কোন কাঁচামালটি ব্যবহার করা উচিত বলে তুমি মনে কর। 4
প্রশ্ন -18 : নিচের বিক্রিয়াটি লক্ষ কর :
C1০H22 -→ চ + ছ
চ- এর আণবিক ভর 114 এবং এটি একটি অ্যালকেন। ছ একটি অ্যালকিন।
ক. দধিতে কোন এসিড থাকে? 1
খ. কার্বন যুক্ত যৌগকে উত্তম জ্বালানি বলা হয় কেন? 2
গ. উদ্দীপকের চ যৌগটির শতকরা সংযুতি নির্ণয় কর। 3
ঘ. উদ্দীপকের চ এবং ছ যৌগদ্বয়ের রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য একই কিনা- বিশ্লেষণ কর। 4
প্রশ্ন -19 : নিচের বিক্রিয়া লক্ষ কর :
3C3H8 6০০0C-→ C3H6 + C2H4 + H2
ক. তাপীয় ভাঙন কী? 1
খ. সর্ম্পৃক্ত অ্যালিসাইক্লিক যৌগ বলতে কী বোঝ? 2
গ. উদ্দীপকের হাইড্রোকার্বনসমূহের পৃথকীকরণ পরীক্ষা দেখাও। 3
ঘ. উদ্দীপকের বিক্রিয়াটি শিল্প রসায়নে গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর। 4
প্রশ্ন -2০ : নিচের বিক্রিয়াটি পর্যবেক্ষণ কর :
অ্যালকিন HBr → N, NaOH-→ O
(গ)
ক. পাইরোলাইসিস কী? 1
খ. বদ্ধ শিকল হাইড্রোকার্বন বলতে কী বোঝ? 2
গ. উদ্দীপকের ঙ যৌগ থেকে কীভাবে গ যৌগের সংশ্লেষণ করা যায়? ব্যাখ্যা কর। 3
ঘ. জ্বালানি ও দ্রাবক হিসেবে উদ্দীপকের ঙ যৌগটির গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর। 4
প্রশ্ন -21 : নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
শিক্ষার্থীদের একটি দলকে অ্যালকোহল, সালফিউরিক এসিড, অ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড ও পেট্রোলিয়াম দেয়া হলো। তারা যৌগগুলো ব্যবহার করে একটি জৈব যৌগ প্রস্তুত করে দেখল। উৎপন্ন যৌগের 3C3H8 6০০→ C3H6 + C2H4 + H2
ক. সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন কী? 1
খ. C4 H8 সম্পৃক্ত না অসম্পৃক্ত ব্যাখ্যা কর। 2
গ. উদ্দীপকের সম্পৃক্ত ও অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন কীভাবে পৃথক করবে? 3
ঘ. উদ্দীপকের বিক্রিয়া থেকে প্রাপ্ত অসম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন থেকে কীভাবে অন্য জৈব যৌগ পাওয়া যায়? 4
প্রশ্ন -22 : নিচের বিক্রিয়া দুটি লক্ষ কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
HC ≡ CH (H2)→ ?H2→ ?
HC ≡ CH (Br2)→ ?Br2→ ?
ক. প্যারালডিহাইড কী? 1
খ. মষপ এবং – মষপ- মষপ – মষপ এর পার্থক্য কী? 2
গ. উদ্দীপকের বিক্রিয়াগুলোর কৌশল বর্ণনা কর। 3
ঘ. উদ্দীপকের বিক্রিয়কটির স্থলে C2H4 নেওয়া হলে বিক্রিয়ার ধরনের কোনো পরিবর্তন হবে কিনা বিশ্লেষণ কর। 4
প্রশ্ন -23 :
ক. অ্যালকোহল কী? 1
খ. অ্যালকোহল থেকে কীভাবে জৈব এসিড পাওয়া যায়? 2
গ. অ যৌগটি একটি অসম্পৃক্ত যৌগ প্রমাণ কর। 3
ঘ. অ যৌগটি প্লাস্টিক তৈরিতে এবং C যৌগটি খাদ্যদ্রব্য সংরক্ষণে ব্যবহার করা হয় বিশ্লেষণ কর। 4
প্রশ্ন -24 : CH4 C2H6 C2H4
অ ই C
ক. হাইড্রোকার্বন কাকে বলে? 1
খ. অ্যালকেন অপেক্ষা অ্যালকিন সক্রিয় কেন? 2
গ. উপরের কোন যৌগটি হতে বিভিন্ন ধাপে হ্যালোজেন প্রতিস্থাপন করা যায়- বিশ্লেষণ কর। 3
ঘ. C-যৌগটি থেকে কীভাবে জৈব এসিড পাওয়া যায়- ব্যাখ্যা কর। 4
প্রশ্ন-25 : শামীমা বাজার থেকে পলিথিন ব্যাগে কিছু খেলনা কিনে আনল। তার বড় বোন রেহানা শামীমাকে বলল, সরকার পলিথিন ব্যাগের ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে। তারপর রেহানা পলিথিন নিষিদ্ধ করার কারণ ব্যাখ্যা করে।
ক. পলিমারকরণ বিক্রিয়া কাকে বলে? 1
খ. পলিভিনাইল ক্লোরাইড (PVC) কীভাবে উৎপন্ন করা হয়, ব্যাখ্যা কর। 2
গ. খউচঊ ও ঐউচঊ কাকে বলে? কীভাবে উৎপন্ন করা হয়, ব্যাখ্যা কর। 3
ঘ. “নাইলন একটি ঘনীভবন পলিমারের উদাহরণ।”-উক্তিটির যথার্থতা বিক্রিয়াসহ বিশ্লেষণ কর। 4
প্রশ্ন -26 : দৈনন্দিন কাজে যে সকল দ্রব্যাদি ব্যবহার করি তার বেশির ভাগই পলিমার। পলিমার দুই ধরনের। অ্যালকিন, অ্যালডিহাইড, অ্যালকোহল, অ্যামিন, জৈব এসিডের পলিমারকরণ বিক্রিয়ার মাধ্যমে প্লাস্টিক প্রস্তুত করা হয়।
ক. পলিমারকরণ কাকে বলে? 1
খ. পলিমার ও মনোমার কী ব্যাখ্যা কর। 2
গ. যুত পলিমারকরণ ও ঘনীভবন পলিমারকরণের মধ্যে পার্থক্য লেখ। 3
ঘ. নাইলন একটি ঘনীভবন পলিমার- ব্যাখ্যা কর। 4
প্রশ্ন -27 : নিচের সংকেতগুলো লক্ষ কর :
i. জ – CH2OH
ii. জ – CHO,
(ররর) জ-COOH
রা. জ-COONa,
(া) জ-(CH2)1০-CH2-ঙ-ঝO3Na
ক. ফরমালিন কী? 1
খ. (ররর) নং যৌগটি একটি এসিড -ব্যাখ্যা কর। 2
গ. (র) থেকে কীভাবে (রর) ও (ররর) নং যৌগ পাওয়া যায় তা সমীকরণসহ লেখ। 3
ঘ. (রা) ও (া)নং পরিষ্কারক দুটি অতিরিক্ত ব্যবহারের কোনো কুফল আছে কি? তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও। 4
নবম দশম রসায়ন ১১তম অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্ন-36 : নিচের সমীকরণদ্বয় লক্ষ কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
ক. অ্যালকাইন কী? 1
খ. বায়োপলিমার ব্যবহার করা উচিত কেন? 2
গ. বাস্তব জীবনে ঢ ও ণ এর প্রয়োগ বর্ণনা কর। 3
ঘ. পরিবেশের ওপর ঢ ও ণ এর ভ‚মিকা মূল্যায়ন কর। 4
প্রশ্ন-37 : নিচের সমীকরণদ্বয় লক্ষ কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
i. C2H4 + KMnO4 H2O-→ ঢ
ক. সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বনের প্রথম সদস্য কোনটি? 1
খ. শিল্পক্ষেত্রে HgSO4 এর ব্যবহার নিরুৎসাহিত করা হয় কেন? 2
গ. (র) নং বিক্রিয়ায় ঢ উৎপাদনের মাধ্যমে যে পরীক্ষা করা হয়, তার অনুরূপ একটি পরীক্ষার বর্ণনা দাও। 3
ঘ. উদ্দীপকের (রর) বিক্রিয়ায় উৎপন্ন যৌগটি দ্বারা প্রস্তুত কাপড়ের চাহিদা সম্পর্কে মূল্যায়ন কর। 4
প্রশ্ন-38 : শিল্প রসায়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিক্রিয়ার মাধ্যমে নিম্নোক্ত অ ও ই যৌগ উৎপন্ন করা যায়।
i. nCH2 = CHCl উচ্চ চাপ -→ অ
ii. হঋ2C = Cঋ2 FeSO4-→∆ H2Oই
ক. অজৈব যৌগ কাকে বলে? 1
খ. তাপীয় ভাঙন বা বিযোজন বলতে কী বোঝ? 2
গ. অ ও ই যৌগের প্রয়োগক্ষেত্র বর্ণনা কর। 3
ঘ. উদ্দীপকের উৎপাদসমূহ মূলত ইথিলিনের পলিমার-বিক্রিয়ার মাধ্যমে বিশ্লেষণ কর। 4
প্রশ্ন-39 : নিচের ছকটি পর্যবেক্ষণ কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
যৌগ অ যৌগ ই যৌগ C
C2H6 C2H4 C2H4(OH)2
ক. ক্লোরোফরম কী? 1
খ. অ্যালকেনের উপকারী বিক্রিয়া দহন কখন ক্ষতিকর হয়ে ওঠে? ব্যাখ্যা কর। 2
গ. উদ্দীপকের কোন যৌগটি ব্রোমিন পানির দ্রবণকে বর্ণহীন করবে? কারণসহ ব্যাখ্যা কর। 3
ঘ. যৌগ ই থেকে যৌগ অ ও C তৈরি সম্ভব কিনা? বিশ্লেষণ কর। 4
প্রশ্ন-4০ ; C2H6ঙ আণবিক সংকেতবিশিষ্ট ঢ একটি যৌগ। যৌগটিকে তীব্রভাবে জারিত করতে থাকলে শেষ পর্যন্ত ণ যৌগ উৎপন্ন হয়।
ক. খনিজ মল কী? 1
খ. কার্বন আয়নিক বন্ধন তৈরি করে না কেন? 2
গ. ঢ হতে একটি অসম্পৃক্ত যৌগ তৈরি করে দেখাও। 3
ঘ. ণ যৌগটি অ¤øধর্মী উক্তিটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর। 4
প্রশ্ন-41 ; নিচের চকটি লক্ষ কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
যৌগ আণবিক সংকেত
ঢ C4H10
ণ C2H6ঙ
ত C2ঐংও
ক. সংকর ধাতু কী? 1
খ. প্যারাফিন বলতে কী বোঝায়? 2
গ. উদ্দীপকের ণ যৌগের ক্ষেত্রে সমাণুতা ব্যাখ্যা কর। 3
ঘ. উদ্দীপকের ত যৌগ থেকে ঢ যৌগের প্রস্তুতি ও ব্যবহার বিশ্লেষণ কর। 4
প্রশ্ন-42 ; নিচের বিক্রিয়াটি লক্ষ কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
C15H32 → অ + C3H4 + C8ঐ18
ক. পলিমারকরণ বিক্রিয়া কাকে বলে? 1
খ. সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বনের ভীত অবস্থা কীরূপ হয়? 2
গ. উদ্দীপকের শেষোক্ত উৎপাদ দুইটির পার্থক্য কীভাবে করবে? ব্যাখ্যা কর। 3
ঘ. উদ্দীপকের অ উৎপাদ হতে কীভাবে এসিড তৈরি করা যায় সমীকরণ সাহায্যে দেখাও। 4
প্রশ্ন-43 ; রাজ্জাকের মা বাসায় গ্যাসের চুলায় ভাত রান্না করছিল। সে তার মায়ের কাছে কোন গ্যাসটির সাহায্যে চুলায় আগুন জ্বলছে জানতে চাইলে তার মা রাজ্জাককে জানাল যে, গ্যাসটি অ্যালকেন শ্রেণিভুক্ত একটি সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন।
ক. দহন কী? 1
খ. অ্যালকিন কীভাবে জারিত হয়? 2
গ. শিল্পক্ষেত্রে উদ্দীপকের যৌগটির প্রস্তুত প্রণালি বর্ণনা কর। 3
ঘ. আমাদের জীবনযাত্রায় উদ্দীপকের যৌগটির ভ‚মিকা বিশ্লেষণ কর। 4
প্রশ্ন-44 ; মুস্তাফিজুর রহমান ঢাকার একজন বিশিষ্ট ফল ব্যবসায়ী। কাঁচা ফলে দ্রæত পরিপক্বতা আয়নের জন্য তিনি ইথাইন নামক একটি রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করে থাকেন।
ক. অ্যালকাইন কী? 1
খ. অ্যালকিনের তুলনায় অ্যালকাইনের সক্রিয়তা কম কেন? 2
গ. উদ্দীপকের যৌগটিতে অসম্পৃক্ততার উপস্থিতি নির্ণয়ের পরীক্ষা উল্লেখ কর। 3
ঘ. উদ্দীপকের প্রক্রিয়াটির উপকারী ও অপকারী দিক সম্পর্কে তোমার মতামত বিশ্লেষণ কর। 4
প্রশ্ন-45 ; নিচের ছকটি পর্যবেক্ষণ কর-
কাঁচামাল বৈশিষ্ট্য
চ অপচনশীল, তাপ প্রয়োগে কয়লায় পরিণত হয়।
ছ নিষ্ক্রিয়, অপচনশীল, গলিত অবস্থায় এটিকে যেকোনো আকার দেওয়া যায়।
ক. পলিথিনের দৃঢ়তা বৃদ্ধি পায় কেন? 1
খ. থার্মোপ্লাস্টিক এবং থার্মোসেটিং প্লাস্টিকের মধ্যে দুইটি পার্থক্য লিখ। 2
গ. উদ্দীপকের কাঁচামালগুলো পরিবেশের উপর কীরূপ প্রভাব ফেলে ব্যাখ্যা কর। 3
ঘ. উদ্দীপকের কোন কাঁচামালটি পিভিসি পাইপ তৈরিতে ব্যবহার করা অধিকতর যুক্তিযুক্ত- বিশ্লেষণ কর। 4
প্রশ্ন-46 ; হাইড্রোকার্বন ও হাইড্রোকর্বনজাত যৌগসমূহকে জৈব যৌগ বলা হয় থাকে। সাধারণত তিন ধরনের হাইড্রোকার্বন (অ্যালকেন, অ্যালকিন ও অ্যালকিন) সর্বাধিক প্রচলিত।
ক. মনোমার কী? 1
খ. প্লাস্টিককে নন-বায়োডিগ্রেডেবল পদার্থ বলা হয় কেন? 2
গ. উদ্দীপকের হাইড্রেকার্বনসমূহের পৃথকীকরণ পরীক্ষা বর্ণনা কর। 3
ঘ. উদ্দীপকের তৃতীয় সদস্য হতে কীভাবে জৈব এসিড প্রস্তুত করা যায়? বিশ্লেষণ কর। 4
প্রশ্ন-47 ; অ্যালকোহল [O]-→ অ [O]-→ ই
ক. বায়োপলিমার কী? 1
খ. পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় প্রাকৃতিক আঁশের ব্যবহার বাড়ানো প্রয়োজন কেন? 2
গ. উদ্দীপকের অ এবং ই যৌগ উভয়েই পলিমার গঠন বিক্রিয়ায় অংশ নেয়- ব্যাখ্যা কর। 3
ঘ. উদ্দীপকের ই যৌগটির গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর। 4
১৩,১৪, ১৫ সৃজনশীলের উত্তর গুলো কোথায় পাবো??