তৃতীয় শ্রেণি

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা স্টিমারের সিটি অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ও মডেল টেস্ট

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা স্টিমারের সিটি অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ও মডেল টেস্ট

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণীর প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা তোমাদের জন্য আমরা আজকে নিয়ে এলাম তৃতীয় শ্রেণির বাংলা স্টিমারের সিটি অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ও মডেল টেস্ট। এখানে তোমরা তৃতীয় শ্রেণীর ১৮ অধ্যায় স্টিমারের সিটি অনুশীলনীর সকল প্রশ্ন-উত্তর সেই সাথে অতিরিক্ত কিছু প্রশ্ন উত্তর এবং একটি মডেল টেস্ট পেয়ে যাবে। তৃতীয় শ্রেণির বাংলা স্টিমারের সিটি রচনাটির মূলভাব জেনে নিই স্টিমারে চড়ে নদীপথে ভ্রমণের একটি বর্ণনা দেওয়া আছে রচনাটিতে। বাবা-মায়ের সাথে নদীপথে চাঁদপুর যায় লেখক ও তার ভাইবোনেরা। এর মাধ্যমে প্রথম নদীপথে ভ্রমণ এবং স্টিমারে চড়ার অভিজ্ঞতা লাভ করে তারা। স্টিমারের সাজসজ্জা ও নদীপথের নানা দৃশ্য দেখে সবাই মুগ্ধ হয়।  বানানগুলো লক্ষ করি পরীক্ষা, ভ্রমণ, অভিজ্ঞতা, স্টিমার, প্রশস্ত, ধলেশ্বরী, শীতলক্ষ্যা, বুড়িগঙ্গা, দৃশ্য, শ্যামল, বিস্তীর্ণ, ক্যামেরা, বাইনোকুলার, যাত্রীবাহী, কাপ্তান, পদ্মা, নদীবন্দর। ৩য় শ্রেণির বাংলা স্টিমারের সিটি অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি। ভ্রমণ অভিজ্ঞতা প্রশস্ত শ্যামল শস্য কাপ্তান উত্তর : ভ্রমণ  বেড়ানো। অভিজ্ঞতা  দেখা ও জানার মাধ্যমে লাভ করা জ্ঞান। প্রশস্ত  চওড়া। প্রসারিত। বিস্তৃত। শ্যামল  শ্যাম বা সবুজ বর্ণের। শস্য  ফসল। কাপ্তান  জাহাজের পরিচালক। ২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। অভিজ্ঞতা ভ্রমণে প্রশস্ত কাপ্তানের শ্যামল শস্য উত্তর : ক) নতুন নতুন জায়গা দেখলে অভিজ্ঞতা হয়। খ) ভ্রমণে আনন্দ হয়। গ) বাংলার প্রকৃতির রূপ শ্যামল । ঘ) মাঠে শস্য ফলে। ঙ) ছাদে রয়েছে কাপ্তানের একটি ছোট ঘর। চ) ঢাকার রাস্তাগুলো অনেক প্রশস্ত । ৩. যুক্তবর্ণগুলো চিনে নিই। যুক্তবর্ণ দিয়ে তৈরি করা নতুন শব্দ পড়ি। অভিজ্ঞতা বিজ্ঞ, বিজ্ঞান স্টিমার ফাস্ট, লাস্ট কাপ্তান সপ্ত, দীপ্ত ৪. ঠিক উত্তরটি বাছাই করে বলি ও লিখি। ক) নদীপথে কোথায় যাওয়া ঠিক হলো? ১. বরিশাল ২. খুলনা ৩. চাঁদপুর ৪. মুন্সিগঞ্জ খ) তনু সাথে করে কী নিয়ে এসেছিল? ১. বই ২. ক্যামেরা ৩. খাবার ৪. বাইনোকুলার গ) হঠাৎ করে পানির ভেতর থেকে কী লাফ দিলো? ১. শুশুক ২. মাছ ৩. কুমির ৪. ইলিশ মাছ ঘ) পদ্মা এবং মেঘনা যেখানে মিশেছে সেখানে দেখা যায় নাÑ ১. পানি ২. নৌকা ৩. তীর ৪. লঞ্চ উত্তর : ক) ৩. চাঁদপুর; খ) ৪. বাইনোকুলার; গ) ১. শুশুক; ঘ) ৩. তীর। ৫. মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি। ক) চাঁদপুর কিসের জন্য বিখ্যাত? উত্তর : চাঁদপুর ইলিশ মাছ ও নদীবন্দরের জন্য বিখ্যাত। খ) তনু ও নিনা নদীতীরে কী কী দেখেছিল? উত্তর : তনু ও নিনা নদীতীরের একপাশে দেখেছিল শ্যামল শস্যের বিস্তীর্ণ মাঠ। আরেক পাশে গাছপালায় ঘেরা গ্রাম। গ) মেঘনা ও পদ্মার সংযোগস্থল দেখতে কেমন? উত্তর : মেঘনা ও পদ্মার সংযোগস্থলে এক তীর থেকে আরেক তীর দেখা যায় না। কেবল পানি আর পানি। ঘ) স্টিমারের পেছনে ঝাঁক বেঁধে ওড়ে কোন পাখি? উত্তর : স্টিমারের পেছনে ঝাঁক বেঁধে ওড়ে সাদা গাংচিল। ঙ) স্টিমারের সিটি বাজে কেমন করে? উত্তর : স্টিমারের সিটি বাজে ভোঁ শব্দে। ৬. নদী পাড়ের দৃশ্য সম্পর্কে তিনটি বাক্য লিখি। উত্তর : নিচে নদীপাড়ের দৃশ্য সম্পর্কে তিনটি বাক্য লেখা হলোÑ (১) নদী পাড়ে মানুষের ঘরবাড়ি, হাটবাজার, বন্দর ইত্যাদি দেখা যায়। (২) নদী পাড়ে হাঁস, বক, কচ্ছপ ইত্যাদি প্রাণীর দেখা পাওয়া যায়। (৩) নদীর পাড়ে কোথাও গাছপালায় ঘেরা ঘন জঙ্গল, আবার কোথাও বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠ। ৭. ডান দিক থেকে ঠিক শব্দটি বেছে নিয়ে খালি জায়গায় বসাই। ক) স্টিমারের সিটিটা হঠাৎ ………. করে বেজে উঠল। খ) নদীপথে ভ্রমণের নতুন ………. লাভ করব। গ) ……… মধ্যে আমরা পৌঁছে গেলাম ঢাকার সদরঘাটে। ঘ) নদীর পানির ওপরে সাদা ………. উড়ে বেড়াচ্ছে। ঙ) চাঁদপুর ………. ও নদীবন্দরের জন্য বিখ্যাত। উত্তর : ক) স্টিমারের সিটিটা হঠাৎ ভোঁ করে বেজে উঠল। খ) নদীপথে ভ্রমণের নতুন অভিজ্ঞতা লাভ করব। গ) আটটার মধ্যে আমরা পৌঁছে গেলাম ঢাকার সদরঘাটে। ঘ) নদীর পানির ওপরে সাদা গাংচিল উড়ে বেড়াচ্ছে। ঙ) চাঁদপুর ইলিশ মাছ ও নদীবন্দরের জন্য বিখ্যাত। ৮. জোড় লাগানো শব্দগুলো আলাদা করে পড়ি ও লিখি। উত্তর : নদী পথ নীচ তলা জল ধারা ঘর বাড়ি ছেলে মেয়ে নদী বন্দর ৯. দুটি বাক্য জুড়ে একটা বাক্য তৈরি করি ও লিখি। উত্তর : ক) আমরা ডিম পরোটা খেলাম। খ) আমরা চা খেলাম। আমরা ডিম পরোটা ও চা খেলাম। ক) চাঁদপুর ইলিশ মাছের জন্য বিখ্যাত। খ) চাঁদপুর নদীবন্দরের জন্য বিখ্যাত। চাঁদপুর ইলিশ মাছ ও নদীবন্দরের জন্য বিখ্যাত। ক) নদীর ঘাটে ছেলেমেয়েরা সাঁতার কাটছে। খ) নদীর ঘাটে মহিলারা কাপড় ধুচ্ছে। নদীর ঘাটে ছেলেমেয়েরা সাঁতার কাটছে ও মহিলারা কাপড় ধুচ্ছে। তৃতীয় শ্রেণির বাংলা স্টিমারের সিটি অনুশীলনীর অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর  সঠিক উত্তরটি লেখ। ১. নদীপথে কিসে ভ্রমণ করার সিদ্ধান্ত হলো? ক নৌকায় খ রকেট স্টিমারে গ ট্রলারে ঘ লঞ্চে ২. সবাই কখন সদরঘাটে এসে পৌঁছল? ক ছয়টার মধ্যে খ সাতটার মধ্যে গ আটটার মধ্যে ঘ নয়টার মধ্যে ৩. স্টিমার কখন ছাড়বে? ক সকাল আটটায় খ সকাল সাড়ে আটটায় গ সকাল নয়টায় ঘ সকাল সাড়ে নয়টায় ৪. মুন্সিগঞ্জ এলে কোন নদীর মোহনা দেখা গেল? ক বুড়িগঙ্গা খ শীতলক্ষ্যা গ মেঘনা ঘ ধলেশ্বরী ৫. শীতলক্ষ্যা পার হয়ে স্টিমার কোন নদীতে পড়ল? ক মেঘনা খ পদ্মা গ যমুনা ঘ ধলেশ্বরী ৬. স্টিমার যতই এগোচ্ছে নদী ততই কী হচ্ছে? ক শান্ত খ গভীর গ প্রশস্ত ঘ সরু ৭. ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুলছিল কে? ক লেখক খ কাপ্তান গ তনু ঘ নিনা ৮. স্টিমারের সিটি বাজান কে? ক কাপ্তান খ মাঝি গ ড্রাইভার ঘ নাবিক ৯. কোথায় এক তীর থেকে আরেক তীর দেখা যায় না? ক বুড়িগঙ্গা ও ধলেশ্বরীর সংযোগস্থলে খ ধলেশ্বরী ও শীতলক্ষ্যার সংযোগস্থলে গ পদ্মা ও মেঘনার সংযোগস্থলে ঘ শীতলক্ষ্যা ও মেঘনার সংযোগস্থলে ১০. চাঁদপুর কিসের জন্য বিখ্যাত? ক শুশুক খ স্টিমার গ ইলিশ মাছ ঘ সমুদ্রবন্দর  নিচের শব্দগুলোর অর্থ লেখ। বন্দর, ক্রমশ। উত্তর : শব্দ অর্থ বন্দর  নদী বা সমুদ্রের নিকটবর্তী স্থান যেখানে নৌকা বা জাহাজ নোঙর করা হয়। ক্রমশ  ধীরে ধীরে।  নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা কর। স্টিমার, মোহনা, তীর, বিখ্যাত। উত্তর : শব্দ বাক্য স্টিমার  স্টিমারে চড়ার মজাই আলাদা। মোহনা  দূরে নদীর মোহনা দেখা যাচ্ছে। তীর  নদীর তীরে ছেলেরা গোসল করছে। বিখ্যাত  সদরঘাট বিখ্যাত নদীবন্দর।  নিচের যুক্তবর্ণগুলো কোন কোন বর্ণ নিয়ে তৈরি ভেঙে দেখাও এবং প্রতিটি যুক্তবর্ণ দিয়ে একটি করে শব্দ গঠন করে বাক্যে প্রয়োগ দেখাও। ভ্র, প্র, শ্ব, ঞ্চ, দ্ম, স্থ। উত্তর : ভ্র = ভ + র-ফলা ( ্র ) – শুভ্র  মা শুভ্র শাড়ি পরেছেন। প্র = প + র-ফলা ( ্র ) – প্রাণ  গাছেরও প্রাণ আছে। শ্ব = শ + ব-ফলা ( ¦ ) – অশ্ব  অশ্ব খুব দ্রুত ছোটে। ঞ্চ = ঞ + চ – বঞ্চনা  গরিবরা

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা স্টিমারের সিটি অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ও মডেল টেস্ট Read More »

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা ঘুড়ি অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ও মডেল টেস্ট

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা ঘুড়ি অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ও মডেল টেস্ট

শিক্ষার্থী বন্ধুরা আজকে আমরা তোমাদের তৃতীয় শ্রেণির বাংলা ঘুড়ি অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ও মডেল টেস্ট প্রদান করব। এখানে তোমরা তৃতীয় শ্রেণি বাংলা ১৭ অধ্যায় ঘুড়ি এর অনুশীলনীর সকল প্রশ্ন উত্তর সহ অতিরিক্ত কিছু প্রশ্ন উত্তর এবং একটি মডেল টেস্ট এ যাবে অনুশীলন করলে বাংলা বিষয়ে এই অধ্যায়ে তোমাদের প্রস্তুতি সম্পন্ন হবে। ৩য় শ্রেণির বাংলা ঘুড়ি কবি পরিচিতি নাম : আবুল হোসেন। জন্ম : ১৯২২ সালে, বাগেরহাট জেলার ফকিরহাট থানার আড়–য়াভাঙা গ্রামে। উল্লেখযোগ্য শিশুবিষয়ক গ্রন্থ : নব বসন্ত, অরণ্যের ডাক।  কবিতাটি পড়ে জানতে পারব  ঘুড়ি ওড়ার বর্ণনা  নানা রঙের ঘুড়ির কথা  ঘুড়ি ওড়ানোর কৌশল সম্পর্কে  ঘুড়ি ওড়ানোর আনন্দ সম্পর্কে  কবিতাটির মূলভাব জেনে নিই ঘুড়ি ওড়ানোর খেলা ভারি মজার। হালকা বাতাসে নানা রঙের ঘুড়ি উড়তে উড়তে বনের মাথায় চলে যায়। সুতায় টান বাড়লে ঘুড়ি হয় টালমাটাল। তাকে তখন সহজে সামলানো যায় না। এক ঘুড়ির সুতো আরেকটির সুতোর সাথে প্যাঁচ লেগে কেটে যায়। কেটে যাওয়া ঘুড়ি কোথায় উড়ে গিয়ে কার হাতে পড়ে, তার খবর কেউ রাখে না।  বানানগুলো লক্ষ করি গোধূলি, নীল, টালমাটাল, সাধ্যি, প্যাঁচ, হোঁচট, কৌশল। ৩য় শ্রেণির বাংলা ঘুড়ি অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি। গোধূলি হোঁচট চাল উত্তর : গোধূলি  সূর্য ডোবার সময়। হোঁচট  চলার সময় পা আটকে যাওয়া। চাল  কৌশল। ২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। চাল হোঁচট গোধূলি উত্তর : ক) সাবধানে চলো, ভাঙা রাস্তায় হোঁচট খেয়ে পড়বে। খ) ঘুড়ি ওড়াতে নানা চাল খাটাতে হয়। গ) গোধূলি বেলায় আকাশ নানা রঙে রঙিন হয়ে ওঠে। ৩. কথাগুলো বুঝে নিই। বন মাথায় – বনের মাথায়। মন মাতায় – মনকে মাতায়। হালকা বায় – হালকা বাতাসে। টাল মাটাল – টলমল অবস্থা। পড়ে যাওয়ার মতো অবস্থা। নাগাল পাওয়া – ধরতে পারা। কাছে যেতে পারা। ৪. মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি। ক) কবি কত রঙের ঘুড়ির কথা বলেছেন? উত্তর : কবি ছয়টি রঙের ঘুড়ির কথা বলেছেন। রংগুলো হলো- হলুদ, সবুজ, লাল, সাদা, নীল ও কালো। খ) ঘুড়ি কোথায় উড়ে যায়? উত্তর : ঘুড়ি বনের মাথার উপর দিয়ে আকাশে উড়ে যায়। গ) ঘুড়ি যখন অনেক উপরে উঠে তখন কেমন অবস্থা হয়? উত্তর : ঘুড়ি যখন অনেক উপরে উঠে তখন সুতায় টান বাড়ানো হয়। আকাশে তখন ঘুড়িরা হোঁচট খায় এবং তাকে সামলে রাখা কষ্টকর হয়ে পড়ে। এর ফলে টালমাটাল হয়ে ঘুড়ি উপরে-নিচে ওঠানামা করে। ঘ) ঘুড়ি কেটে যাওয়ার পরে কোথায় যায়? উত্তর : ঘুড়ি প্যাঁচ লেগে কেটে গেলে আকাশে হারিয়ে যায়। তারপর ঘুড়ি কোথায় কার হাতে গিয়ে পড়ে সে খবর কেউ রাখে না। ৫. ঠিক উত্তরটি বাছাই করে বলি ও লিখি। ক) আকাশে ঘুড়িরা কী করে? ১. ঘুরে বেড়ায় ২. প্যাঁচ লাগায় ৩. হোঁচট খায় ৪. ছুটে পালায় খ) কখন ঘুড়ির অবস্থা টালমাটাল হয়? ১. সন্ধ্যার অল্প আলোয় ২. সুতার টান বাড়লে ৩. বাতাসের বেগ বাড়লে ৪. প্যাঁচ লেগে কেটে গেলে গ) চিলেরা ঘুড়ির নাগাল পায় না। কারণÑ ১. বাতাসে ঘুড়ি টালমাটাল হয় ২. চিলের চেয়ে ঘুড়ি উঁচুতে ওড়ে ৩. ঘুড়ি কৌশলে ওড়ানো হয় ৪. ঘুড়ি কেটে অনেক দূরে যায় উত্তর : ক) ৩. হোঁচট খায়; খ) ২. সুতার টান বাড়লে; গ) ৩. ঘুড়ি কৌশলে ওড়ানো হয়। ৬. ডান দিক থেকে ঠিক শব্দটি বেছে নিয়ে খালি জায়গায় বসাই। ক) হলুদে সবুজে নীল কালোয়/মন মাতায় খ) একটু বাড়িলে টান সুতায়/হোঁচট খায় গ) উঠিছে নামিছে ঘুড়ির চাল/টালমাটাল ঘ) প্যাঁচ লেগে ঘুড়ি কোথায় যায়/কেটে পালায় উত্তর : ক) হলুদে সবুজে  মন মাতায়। খ) একটু বাড়িলে  টান সুতায়। গ) উঠিছে নামিছে  টালমাটাল। ঘ) প্যাঁচ লেগে ঘুড়ি  কেটে পালায়। তৃতীয় শ্রেণির বাংলা ঘুড়ি অনুশীলনীর অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর  সঠিক উত্তরটি লেখ। ১. বন মাথায় কী উড়ছে? ক পাখি খ মেঘ গ ঘুড়ি ঘ স্বপ্ন ২. কে ঘুড়ির নাগাল পায় না? ক বন খ সুতা গ চিল ঘ বাতাস ৩. প্যাঁচ লেগে ঘুড়ি কী করে? ক কেটে পালায় খ টালমাটাল হয় গ হোঁচট খায় ঘ মন মাতায়  নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা কর। কঠিন, নাগাল, ঝিকিমিকি, বন। উত্তর : শব্দ বাক্য কঠিন  চেষ্টা করলে কঠিন কাজও সহজ হয়ে যায়। নাগাল  বাবু পেয়ারাটার নাগাল পাচ্ছে না। ঝিকিমিকি  জোনাকির আলোয় চারপাশ ঝিকিমিকি করছে। বন  বাঘ থাকে বনের গভীরে।  শূন্যস্থান পূরণ কর। ক)  ঘুড়িরা হোঁচট খায়। খ) সাধ্যি কি চিল পায় । গ) ঘুড়িরা উড়িছে হালকা । ঘ) ভারি যে  ঘুড়ির চাল। উত্তর : ক) আকাশে; খ) নাগাল; গ) বায়; ঘ) কঠিন।  ডান পাশের বাক্যাংশের সাথে বাম পাশের বাক্যাংশের মিল কর। ঘুড়িরা উড়িছে হোঁচট খায়। আকাশে ঘুড়িরা রাখা যে দায়। সামলে তখন বন মাথায়। মন মাতায়। কেটে পালায়। উত্তর : ঘুড়িরা উড়িছে  বন মাথায়। আকাশে ঘুড়িরা  হোঁচট খায়। সামলে তখন  রাখা যে দায়।  নিচের শব্দগুলোর সমার্থক শব্দ লেখ। বন, আলো, খবর, মন, আকাশ। উত্তর : শব্দ সমার্থক শব্দ বন  অরণ্য, জঙ্গল। আলো  আলোক, জ্যোতি। খবর  সংবাদ, সন্দেশ। মন  অন্তর, হৃদয়। আকাশ  অম্বর, গগন।  নিচের শব্দগুলোর বানান শুদ্ধ করে লেখ। গোধূলী, হোচট, প্যঁচ, সাদ্যি, কৈশল। উত্তর : ভুল বানান শুদ্ধ বানান গোধূলী  গোধূলি হোচট  হোঁচট প্যঁচ  প্যাঁচ সাদ্যি  সাধ্যি কৈশল  কৌশল  নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ। ক) আকাশে ঘুড়িরা কখন হোঁচট খায়? উত্তর : সুতায় টান বাড়লে আকাশে ঘুড়িরা হোঁচট খায়। খ) প্যাঁচ লেগে ঘুড়ির কী অবস্থা হয়? উত্তর : প্যাঁচ লেগে ঘুড়ি কেটে পালায়। তারপর ঘুড়ির আর খবর পাওয়া যায় না। তৃতীয় শ্রেণির বাংলা ঘুড়ি মডেল টেস্ট নিচের কবিতাংশটি পড়ে ১, ২, ৩ ও ৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ। ঘুড়িরা উড়িছে বন মাথায় হলদে সবুজে মন মাতায় গোধূলির ঝিকিমিকি আলোয় লাল সাদা আর নীল কালোয়, ঘুড়িরা উড়িছে হালকা বায়। একটু বাড়িলে টান সুতায়, আকাশে ঘুড়িরা হোঁচট খায় সামলে তখন রাখা যে দায় উঠিছে নামিছে টালমাটাল ১. সঠিক উত্তরটি উত্তরপত্রে লেখ। ১) আকাশে ঘুড়িরা কী করে? (ক) ঘুরে বেড়ায় (খ) প্যাঁচ লাগায় (গ) হোঁচট খায় (ঘ) ছুটে পালায় ২) কোনটি মন মাতায়? (ক) শীতল বাতাস (খ) হালকা বাতাস (গ) ঘুড়ির রং (ঘ) ঘুড়ির চাল ৩) কখন ঘুড়ির অবস্থা টালমাটাল হয়? (ক) বাতাসের বেগ বাড়লে (খ) সুতার টান বাড়লে (গ) দিনের আলোয় (ঘ) প্যাঁচ লেগে কেটে গেলে ৪) ঘুড়ি আকাশে হোঁচট খেলে কী হয়? (ক) কেটে যায় (খ) অনেক নিচে নেমে আসে (গ) সামলে রাখতে কষ্ট হয় (ঘ) অনেক উপরে উঠে যায় ৫) কবিতাংশে প্রকাশিত হয়েছে  (ক) শৈশবের আনন্দময় দিনের কথা (খ) ঘুড়ি ওড়ানোর আনন্দের

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা ঘুড়ি অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ও মডেল টেস্ট Read More »

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা একজন পটুয়ার কথা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ও মডেল টেস্ট

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা একজন পটুয়ার কথা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ও মডেল টেস্ট

আজকের পোষ্টে তোমরা তৃতীয় শ্রেণির বাংলা একজন পটুয়ার কথা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ও মডেল টেস্ট দেখতে পাবে। এখান থেকে তোমরা ১৬ অধ্যায়ের একজন পটুয়ার কথা অনুশীলনীর প্রশ্ন-উত্তরের সাথে সাথে অতিরিক্ত কিছু প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবে যা তোমাদের পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তৃতীয় শ্রেণির বাংলা একজন পটুয়ার কথা রচনাটির মূলভাব জেনে নিই মহান চিত্রশিল্পী কামরুল হাসানের জীবনের নানা বিষয় তুলে ধরা হয়েছে রচনাটিতে। ছোটবেলায় ছবি আঁকার প্রতি ঝোঁক ছিল কামরুল হাসানের। নিজের স্বপ্ন পূরণ করতে গিয়ে তাঁকে অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে। ছবি আঁকার পাশাপাশি করেছেন শরীরচর্চা। শিশু কিশোরদের ভালো মানুষ হওয়ার শিক্ষা দিতেন তিনি। দেশ ও দেশের মানুষের জন্য অনেক টান ছিল তাঁর। ১৯৭১ সালে অংশগ্রহণ করেন মুক্তিযুদ্ধে। কামরুল হাসানের জীবন থেকে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারি।  বানানগুলো লক্ষ করি ব্যায়াম, শরীরচর্চা, শিল্পী, সেনাশাসক, ক্ষমতা, দানবীয়, গণহত্যা, চূড়ান্ত, নকশা, ব্রতচারী, আঁকিয়ে, পটুয়া, জীবিকা, শ্রদ্ধা, ভরসা, জীবনযাপন, নাইওর, নিয়মনীতি। তৃতীয় শ্রেণির বাংলা একজন পটুয়ার কথা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি। ব্যায়াম হইচই সেনাশাসক নকশা মাদরাসা দানব কারখানা ব্রতচারী সততা পটুয়া সংগঠন মুকুল ফৌজ কিশোর নাইওর নায়ক উত্তর : ব্যায়াম  স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য শারীরিক কসরত। সেনাশাসক  দেশের শাসক হিসেবে সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা। নকশা  চিত্রের কাঠামো। ডিজাইন। মাদরাসা  ইসলামি শিক্ষাকেন্দ্র। দানব  অসুর, দৈত্য। কারখানা  যে স্থানে দ্রব্যসামগ্রী তৈরি হয়। ব্রতচারী  দেশসেবায় যারা ব্রত পালন করে। সততা  সাধুতা। পটুয়া  চিত্রকর। যে পট বা ছবি আঁকে। গ্রামের সাধারণ ছবি আঁকিয়ে। সংগঠন  কিছু লোক মিলে গড়ে তোলা দল। মুকুল ফৌজ  শিশু কিশোর সংগঠনের নাম। কিশোর  ১১ থেকে ১৫ বছর বয়সী ছেলে। নাইওর  বিবাহিতা নারীর বাপের বাড়ি গমন। নায়ক  নেতা। পরিচালক। ২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। নকশা মুকুল ফৌজের সেনাশাসক দানব সংগঠনে উত্তর : ক) ইয়াহিয়া সেনাশাসক ছিলেন। খ) ছবিতে ফুলপাতার নকশা আঁকা হয়েছে। গ) খারাপ কাজ করে মানুষও দানব হয়ে ওঠে। ঘ) আমরা শিশু সংগঠনে কাজ করি। ঙ) মিতু মুকুল ফৌজের সদস্য। ৩. যুক্তবর্ণগুলো চিনে নিই। যুক্তবর্ণ দিয়ে তৈরি করা নতুন শব্দ পড়ি। বেঙ্গল অঙ্গ, বঙ্গ ব্যস্ত সমস্ত, তিস্তা ৪. ঠিক উত্তরটি বাছাই করে বলি ও লিখি। ক) কামরুল হাসান ‘মিস্টার বেঙ্গল’ হয়েছিলেন কোন প্রতিযোগিতায়? ১. ছবি আঁকা ২. ব্যায়াম ও শরীরচর্চা ৩. গান রচনা ৪. ব্রতচারী নৃত্য খ) কামরুল হাসান কার চেহারাকে দানবের মতো করে এঁকেছিলেন? ১. আইয়ুবের ২. ইয়াহিয়ার ৩. ভুট্টোর ৪. মোনায়েম খাঁর গ) কোনটি কামরুল হাসানের চিত্র? ১. সংগ্রাম ২. রোপণ ৩. নাইওর ৪. কবুতর উত্তর : ক) ২. ব্যায়াম ও শরীরচর্চা; খ) ২. ইয়াহিয়ার; গ) ৩. নাইওর। ৫. ডান দিক থেকে ঠিক শব্দটি বেছে নিয়ে খালি জায়গায় বসাই। ক) চারদিকে ….. পড়ে গেল। খ) বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার চূড়ান্ত ….. করেছেন তিনি। গ) নিজেকে ….. বলে পরিচয় দিতে তাঁর গর্ব হতো। ঘ) তিনি ….. জীবন যাপন করেছেন। উত্তর : ক) চারদিকে হইচই পড়ে গেল। খ) বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার চূড়ান্ত নকশা করেছেন তিনি। গ) নিজেকে পটুয়া বলে পরিচয় দিতে তাঁর গর্ব হতো। ঘ) তিনি সহজসরল জীবন যাপন করেছেন। ৬. মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি। ক) কামরুল হাসানের জন্ম কোথায়? উত্তর : কামরুল হাসানের জন্ম কলকাতায়। খ) কামরুল হাসানের গ্রামের নাম কী? উত্তর : কামরুল হাসানের গ্রামের নাম নারেঙ্গা। গ) পড়ার খরচ যোগাতে কামরুল হাসান কোথায় কাজ করেছেন? উত্তর : পড়ার খরচ যোগাতে কামরুল হাসান পুতুলের কারখানায় কাজ করেছেন। ঘ) কোন সংগঠনে যুক্ত হয়ে কামরুল হাসান দেশসেবার দীক্ষা নিয়েছেন? উত্তর : দেশসেবক তরুণদের সংগঠন ব্রতচারীদের দলে যুক্ত হয়ে কামরুল হাসান দেশসেবার দীক্ষা নিয়েছেন। ঙ) বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার চূড়ান্ত নকশা এঁকেছেন কে? উত্তর : বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার চূড়ান্ত নকশা এঁকেছেন পটুয়া কামরুল হাসান। চ) কামরুল হাসান নিজেকে পটুয়া পরিচয় দিতে গর্ববোধ করতেন কেন? উত্তর : ব্রতচারীদের দলে যোগ দিয়ে কামরুল হাসান খাঁটি বাঙালি হওয়ার শিক্ষা পেয়েছেন। এর ফলে গ্রামের সাধারণ ছবি আঁকিয়ে বা পটুয়াদের প্রতি ভালোবাসা জন্মায় তাঁর। নিজেও ছবি আঁকতেন বলে নিজেকে পটুয়া বলে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করতেন তিনি। ছ) ব্রতচারীদের নিয়মনীতির মধ্যে তিনটি লিখি। উত্তর : ব্রতচারীদের নিয়মনীতির মধ্যে তিনটি হলোÑ ১. বিলাসিতা ভাব পুষিব না। ২. চেষ্টা না করে থাকিব না। ৩. কথা দিয়ে কথা ভাঙিব না। জ) কামরুল হাসানের তিনটি ছবির নাম লিখি। উত্তর : কামরুল হাসানের তিনটি ছবির নাম হলোÑ ১. তিন কন্যা, ২. নাইওর, ৩. উঁকি। ৭. বিপরীত শব্দ জেনে নিই। ফাঁকা ঘরে ঠিক শব্দ বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। বাবা মা খাঁটি নকল উত্তর : ক) নকল জিনিস বর্জন করা উচিত। খ) রফিকের বাবা একজন কৃষক। ৮. কি, কী, কে, কোন, কখন, কোথায় ইত্যাদি প্রশ্নশব্দ ব্যবহার করে প্রশ্নবাক্য তৈরি হয়। বাক্যে প্রশ্নশব্দের ব্যবহার দেখি। ক. কামরুল হাসান কি ছবি আঁকার স্কুলে পড়তেন? খ. তাঁর বাবা কী করতেন? গ. কে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার চূড়ান্ত নকশা করেছেন? ঘ. কোন শহরে কামরুল হাসানের জন্ম? ঙ. কখন তিনি ‘মিস্টার বেঙ্গল’ হন? চ. কামরুল হাসানের বাড়ি কোথায়? ৯. কি, কী, কে, কোন, কখন, কোথায় প্রশ্নশব্দগুলো ব্যবহার করে একটি করে বাক্য লিখি। উত্তর : ক) কামরুল হাসান কি মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন? খ) পটুয়ারা কী করেন? গ) মোহাম্মদ হাশিম কে ছিলেন? ঘ) কামরুল হাসান কোন শিশু কিশোর সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন? ঙ) কখন মুক্তিযুদ্ধে যান কামরুল হাসান? চ) কামরুল হাসানের জন্ম কোথায়? তৃতীয় শ্রেণির বাংলা একজন পটুয়ার কথা অনুশীলনীর অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর  সঠিক উত্তরটি লেখ। ১. কামরুল হাসান কত সালে ‘মিস্টার বেঙ্গল’ হয়েছিলেন? ক ১৯৪০ সালে খ ১৯৪৫ সালে গ ১৯৫০ সালে ঘ ১৯৫৫ সালে ২. ১৯৪৫ সালে কামরুল হাসান কোথায় পড়তেন? ক কলকাতা মাদরাসায় খ কলকাতা কলেজে গ ছবি আঁকার স্কুলে ঘ শরীরচর্চার স্কুলে ৩. মুক্তিযুদ্ধের বছর কোনটি? ক ১৯৪৫ সাল খ ১৯৫২ সাল গ ১৯৬৯ সাল ঘ ১৯৭১ সাল ৪. কামরুল হাসান ইয়াহিয়ার ছবি কিসের মতো করে এঁকেছিলেন? ক মানুষের মতো খ বাঘের মতো গ দানবের মতো ঘ শকুনের মতো ৫. কামরুল হাসানের বাবার নাম কী? ক মোহাম্মদ হাশিম খ আবুল হাশিম গ মোহাম্মদ হাসান ঘ আবুল হাসান ৬. বাবা কামরুল হাসানকে প্রথমে কোথায় ভর্তি করে দেন? ক ছবি আঁকার স্কুলে খ গান শেখার স্কুলে গ কলকাতা কলেজে ঘ কলকাতা মাদরাসায় ৭. নিজেকে কী বলে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করতেন কামরুল হাসান? ক চিত্রশিল্পী খ ব্যায়ামবিদ গ পটুয়া ঘ ব্রতচারী ৮. নিয়মনীতি অনুযায়ী ব্রতচারীরা কখন খান না? ছ ক খিচুড়ি রান্না না হলে খ খিদে না পেলে গ বিফল হলে ঘ বিপদ বাধায় পড়লে ৯. কোনটি কামরুল হাসানের ছবির নাম? চ ক তিন কন্যা খ দুর্ভিক্ষ গ নারী ঘ স্বপ্ন  নিচের শব্দগুলোর অর্থ লেখ। দানবীয়, গণহত্যা, চূড়ান্ত, ঝোঁক,

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা একজন পটুয়ার কথা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ও মডেল টেস্ট Read More »

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা আদর্শ ছেলে অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা আদর্শ ছেলে অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা আদর্শ ছেলে অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর পোষ্ট টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য। এই পোস্টের মাধ্যমে তৃতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর, অতিরিক্ত কিছু প্রশ্ন উত্তর, এবং আদর্শ ছেলে অধ্যায়টির একটি মডেল টেস্ট পেয়ে যাবে। ৩য় শ্রেণির বাংলা আদর্শ ছেলে অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর কবিতাটির মূলভাব জেনে নিই কবি আমাদের দেশের জন্য আদর্শ ছেলে প্রত্যাশা করেছেন। সে ছেলে কথায় নয় বরং কাজে পটু হবে। সে ভিতু হবে না। তার মন হবে তেজে ভরা। সে ছেলে সত্যিকারের মানুষ হওয়ার পণ করবে। এ রকম আদর্শ ছেলেদের মাধ্যমেই দেশের কল্যাণ সম্ভব।  বানানগুলো লক্ষ করি আগুয়ান, কল্যাণ, চেতনা, আদর্শ, শরীর, পণ, প্রাণ, প্রত্যাশা। আদর্শ ছেলে অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি। আদর্শ কবে বল তেজ পণ চেতনা খাটা কল্যাণ উত্তর : আদর্শ  অনুসরণীয়। মেনে চলার যোগ্য। কবে  কখন। বল  শক্তি। তেজ  শক্তি। জোর। পণ  প্রতিজ্ঞা। শপথ। চেতনা  জ্ঞান। বোধ। খাটা  পরিশ্রম করা। কল্যাণ  মঙ্গল। ভালো। ২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। কল্যাণ কবে বল তেজ আদর্শ পণ চেতনা খাটা উত্তর : ক) কবে তুমি বাড়ী যাবে? খ) আমাদের আদর্শ মানুষ হতে হবে। গ) কঠিন কাজে মনের বল দরকার। ঘ) আমরা দেশের কল্যাণ করতে চাই। ঙ) দেশের ভালোর জন্য আমাদের পণ করা উচিত। চ) মানুষের চেতনা আছে, পাথরের নেই। ছ) যখন তখন তেজ দেখানো ভালো নয়। জ) খুব খাটা হয়েছে, এখন বিশ্রাম নাও। ৩. মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি। ক) আমাদের ছেলেরা কিসে বড় হবে? উত্তর : আমাদের ছেলেরা কথায় বড় না হয়ে কাজে বড় হবে। খ) আমাদের ছেলেরা কী পণ করবে? উত্তর : আমাদের ছেলেরা আদর্শ মানুষ হওয়ার পণ করবে। গ) বিপদ এলে ছেলেরা কী করবে? উত্তর : বিপদ এলে ছেলেরা ভয় পাবে না। তারা বিপদকে মোকাবেলা করে সামনে এগিয়ে যাবে। ঘ) কেমন ছেলেকে কেউ চায় না? উত্তর : কথায় কথায় যে ছেলের চোখে জল আসে, মাথা ঘুরে যায় তেমন দুর্বল মনের ছেলেকে কেউ চায় না। ঙ) ছেলেদের কীভাবে খাটতে হবে? উত্তর : ছেলেদের মন-প্রাণ দিয়ে খাটতে হবে। চ) কেমন করে দেশের কল্যাণ হবে? উত্তর : দেশের ছেলেরা আদর্শ মানুষ হিসেবে বড় হয়ে উঠলে দেশের কল্যাণ হবে। ৪. ডান দিক থেকে শব্দ বেছে নিয়ে বাম দিকের শব্দের সঙ্গে মিলাই। উত্তর : ৫. ঠিক উত্তরটি বাছাই করে বলি ও লিখি। ক) দেশের জন্য কী রকম ছেলে চাই? ১. কাজে নয় কথায় বড় ২. কথায় নয় কাজে বড় ৩. কথা বেশি কাজ কম ৪. কথা কম কাজ কম খ) হাত পা সবারই আছে মিছে কেন ভয়Ñ কবি কেন এ কথা বলেছেন? ১. সাহস যোগাবার জন্য ২. শক্তি অর্জনের জন্য ৩. বুদ্ধি দেওয়ার জন্য ৪. চরিত্রবান হওয়ার জন্য গ) কবি কোন ধরনের ছেলে প্রত্যাশা করেন? ১. কথায় কথায় যার চোখে জল আসে ২. অল্পতেই যার মাথা ঘুরে যায় ৩. যার চেতনা রয়েছে ৪. সবার সামনে যে সংকুচিত থাকে উত্তর : ক) ২. কথায় নয় কাজে বড়; খ) ১. সাহস যোগাবার জন্য গ) ৩. যার চেতনা রয়েছে। ৬. নিচের শব্দগুলোতে প্রয়োজনমতো দাড়ি, কমা বসিয়ে লিখি ও পড়ি। ক) হাত পা মুখ বুক কান নাক পিঠ কোমর খ) আমার নাম আলো গ) তুমি কোন শ্রেণিতে পড় ঘ) আমি রোজ বিদ্যালয়ে যাই আমার বিদ্যালয়ে যেতে ভালো লাগে উত্তর : ক) হাত, পা, মুখ, বুক, কান, নাক, পিঠ, কোমর। খ) আমার নাম আলো। গ) তুমি কোন শ্রেণিতে পড়? ঘ) আমি রোজ বিদ্যালয়ে যাই। আমার বিদ্যালয়ে যেতে ভালো লাগে। ৭. নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা করি। মানুষ বিপদ শরীর চেতনা কল্যাণ। উত্তর : শব্দ বাক্য মানুষ  আমি ভালো মানুষ হতে চাই। বিপদ  কেউ বিপদে পড়লে সাহায্য করব। শরীর  নিয়মিত শরীরের যতœ নিতে হবে। চেতনা  যার চেতনা রয়েছে সে মন্দ কাজ করতে পারে না। কল্যাণ  আমরা দেশের কল্যাণে কাজ করব। ৮. ছবি দেখি এবং ইচ্ছেমতো বাক্য লিখি। উত্তর : শ্রেণিকক্ষে শিক্ষিকা পড়াচ্ছেন। শিক্ষার্থীরা মনোযোগ দিয়ে তাঁর কথা শুনছে। অবশ্য পেছনের সারিতে বসা একটি ছেলেকে অমনোযোগী বলে মনে হচ্ছে। আমরা এমন অমনোযোগী হব না। মন দিয়ে লেখাপড়া করব। তবেই আমরা আদর্শ ছেলে হতে পারব। ৯. কবিতাটি মুখস্থ বলি ও লিখি। উত্তর : প্রথমে পাঠ্য বই দেখে মুখস্থ কর এবং পরে খাতায় লেখ আদর্শ ছেলে অনুশীলনীর অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর  সঠিক উত্তরটি লেখ। ১. কথায় বড় না হয়ে যে কাজে বড় হয় সে কেমন ছেলে? ঝ ক শিক্ষিত ছেলে খ ভদ্র ছেলে গ সুস্থ ছেলে ঘ আদর্শ ছেলে ২. দেশের কল্যাণের জন্য কেমন ছেলে প্রয়োজন? জ ক ভিতু খঅলস গপরিশ্রমী ঘহাসিখুশি ৩. আদর্শ ছেলের মন কীরূপ হবে? ছ ক হাসিখুশি খ তেজে ভরা গ হিংসায় ভরা ঘ রাগান্বিত  নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা কর। কথা, প্রাণ, হাসি, বল। উত্তর : শব্দ বাক্য কথা  আমরা শুদ্ধ উচ্চারণে কথা বলব। প্রাণ  গাছেরও প্রাণ আছে। হাসি  মায়ের মুখের হাসি অতি মধুর। বল  বুকে বল নিয়ে কাজ করতে হবে।  ডান দিক থেকে উপযুক্ত শব্দ নিয়ে শূন্যস্থান পূরণ কর। ক) মুখে হাসি বুকে । খাটো খ) মনে প্রাণে  সবে। চেতনা গ)  আসিলে কাছে হও আগুয়ান। বল ঘ)  রয়েছে যার, সে কি পড়ে রয়? বিপদ মন উত্তর : ক) বল; খ) খাটো; গ) বিপদ; ঘ) চেতনা।  ডান পাশের বাক্যাংশের সাথে বাম পাশের বাক্যাংশের মিল কর। বিপদ আসিলে কাছে সে কি পড়ে রয়? চেতনা রয়েছে যার, দেশের কল্যাণ তোমরা ‘মানুষ’ হলে মাথা ঘুরে যায় হও আগুয়ান উত্তর : বিপদে আসিলে কাছে  হও আগুয়ান। চেতনা রয়েছে যার,  সে কি পড়ে রয়? তোমরা ‘মানুষ’ হলে  দেশের কল্যাণ।  নিচের শব্দগুলোর বানান শুদ্ধ করে লেখ। কল্যান, আগূয়ান, পন, মঙল, আদর্ষ। উত্তর : ভুল বানান শুদ্ধ বানান কল্যান  কল্যাণ আগূয়ান  আগুয়ান পন  পণ মঙল  মঙ্গল আদর্ষ  আদর্শ  নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ। ক) কবি কেমন ছেলে প্রত্যাশা করেছেন? উত্তর : কবি এমন ছেলে প্রত্যাশা করেছেন যে কথায় বড় না হয়ে কাজে বড় হবে। খ) ‘কাজে বড় হবে’ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন? উত্তর : কাজে বড় হবে বলতে কবি বুঝিয়েছেন যে, আমাদের ছেলেরা ভালো কাজ করে সুনাম অর্জন করবে। গ) আমাদের ছেলেরা মানুষ হলে দেশের কী হবে? উত্তর : আমাদের ছেলেরা মানুষ হলে দেশের কল্যাণ হবে। আদর্শ ছেলে মডেল টেস্ট নিচের কবিতাংশটি পড়ে ১, ২, ৩ ও ৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ। আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে। মুখে হাসি বুকে বল, তেজে ভরা

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা আদর্শ ছেলে অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর Read More »

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা কানামাছি ভোঁ ভোঁ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা কানামাছি ভোঁ ভোঁ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা কানামাছি ভোঁ ভোঁ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর পোস্টে সকলকে স্বাগতম। আজকের পোষ্টে বাংলা ১৪ অধ্যায় কানামাছি ভোঁ ভোঁ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর, অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর, প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনীর সিলেবাস অনুযায়ী প্রশ্ন উত্তর দেয়া হবে। ৩য় শ্রেণির বাংলা কানামাছি ভোঁ ভোঁ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর রচনাটির মূলভাব জেনে নিই মজার একটি খেলা ‘কানামাছি’ সম্পর্কে বলা হয়েছে গল্পটিতে। মামাবাড়ি বেড়াতে এসে খেলাটি সম্পর্কে জানতে পারে তপু। খেলার নিয়ম খুবই সহজ। প্রথমে একজনের চোখ ভালোভাবে বেঁধে দিতে হয়। তারপর তাকে ঘিরে সবাই ঘুরতে থাকে। যার চোখ বাঁধা থাকে সে চেষ্টা করে অন্যদের ধরতে। একজনকে ধরতে পারলেই তার মুক্তি। খেলার সময় পড়া হয় মজার মজার ছড়া। খেলাটি খেলে তপু খুব আনন্দ পেল।  বানানগুলো লক্ষ করি গ্রীষ্ম, বনভোজন, আঙুল, শৈশব, সন্ধ্যে, জিজ্ঞেস। কানামাছি ভোঁ ভোঁ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি। গ্রীষ্ম মিছেমিছি বনভোজন ঝাঁক ছড়া শৈশব উত্তর : গ্রীষ্ম  গরমের কাল। মিছেমিছি  কোনো কারণ ছাড়া, খামোখা। বনভোজন  চড়–ইভাতি। ঝাঁক  পাখি, মাছ, মাছি ইত্যাদির দল। ছড়া  এক ধরনের ছোট কবিতা। শৈশব  ছোটবেলা, শিশুকাল। ২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। মিছেমিছি গ্রীষ্ম বনভোজনে ঝাঁকে ছড়া শৈশব উত্তর : ক) আমরা কাল বনভোজনে গিয়েছিলাম। খ) বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ এই দুই মাস গ্রীষ্ম কাল। গ) মিছেমিছি তিনি ছুটে এসেছেন। ঘ) ঝাঁকে ঝাঁকে পাখি উড়ছে। ঙ) মা আমাকে ছড়া শিখিয়েছেন। চ) আমার শৈশব কেটেছে মামার বাড়িতে। ৩. যুক্তবর্ণগুলো চিনে নিই। যুক্তবর্ণ দিয়ে তৈরি করা নতুন শব্দ পড়ি। গ্রাম (র-ফলা) গ্রহ, অগ্র গ্রীষ্ম উষ্ম ৪. মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি। ক) তপুর মামাবাড়ি কোথায়? উত্তর : তপুর মামাবাড়ি শীতলপুর গ্রামে। খ) সবাই কখন খেলা করে? উত্তর : সবাই বিকেলে খেলা করে। গ) নতুন শেখা খেলার নাম কী? উত্তর : নতুন শেখা খেলার নাম কানামাছি। ঘ) রাতুলের চারপাশে সবাই কিসের মতো ঘুরতে লাগল? উত্তর : রাতুলের চারপাশে সবাই একঝাঁক মাছির মতো ঘুরতে লাগল। ৫. ঠিক উত্তরটি বাছাই করে বলি ও লিখি। ক) প্রথমে কার চোখ কাপড় দিয়ে বাঁধা হয়েছিল? ১. শিহাবের ২. সুবিমলের ৩. কেয়ার ৪. রাতুলের খ) রাতে উঠানে মাদুর পেতে সবাই কী করে? ১. খেলে ২. ঘুমায় ৩. পড়ে ৪. গল্প করে গ) খেলার সময় রাতুলের সামনে আঙুল কে উঁচু করল? ১. সোমা ২. কান্তা ৩. তপু ৪. কনক ঘ) মামা এসে কী করলেন? ১. বসতে চাইলেন ২. খেলতে চাইলেন ৩. বাড়ি ফিরে যেতে চাইলেন ৪. খেলতে মানা করলেন উত্তর : ক) ৪. রাতুলের; খ) ৪. গল্প করে; গ) ১. সোমা; ঘ) ২. খেলতে চাইলেন। ৬. বিপরীত শব্দ জেনে নিই। ফাঁকা ঘরে ঠিক শব্দ বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। বড় ছোট অনেক অল্প সামনে পেছনে আনন্দে দুঃখে উত্তর : ক) বাংলাদেশ ছোট একটি দেশ। খ) গ্রামে ছেলেমেয়েরা অনেক খেলাধুলা করে। গ) সবাই আনন্দে হইচই শুরু করল। ঘ) আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে। ৭. বাক্যগুলো পড়ি। অবস্থান বোঝানো শব্দগুলো লিখি। উত্তর : আমরা বাগানে বনভোজন করছি। বাগানে ওরা উঠানে গল্প করছে। উঠানে মাঠে খেলা চলছিল। মাঠে সন্ধ্যার পর আকাশে চাঁদ উঠল। আকাশে গ্রামটি ছবির মতো সুন্দর। গ্রামটি ৮. শব্দ খুঁজি। মালা বানাই। এটি একটি শব্দখেলা। দুজন বা কয়েকজন মিলে এটি খেলা যায়। খেলার নিয়ম এ রকম- প্রথম জন একটা শব্দ বলবে। যেমন : আম। দ্বিতীয় জন আম শব্দটা বলে আমের শেষ বর্ণ দিয়ে একটা শব্দ তৈরি করবে। যেমন : আম, মশা। তৃতীয় জন এ দুটো শব্দ উচ্চারণ করে নতুন শব্দের শেষ ব্যঞ্জনবর্ণ দিয়ে নতুন শব্দ তৈরি করবে। যেমন, আম-মশা-শামুক। এভাবে শব্দের মালা তৈরির খেলা চলবে। শব্দমালার প্রতিটি শব্দ ধারাবাহিকভাবে বলতে হবে। কেউ না পারলে সে বাদ যাবে। তখন পরের জনের পালা আসবে। এভাবে এক এক জন ঝরে পড়ার পর শেষ জন বিজয়ী হবে। উত্তর : শিক্ষকের সহায়তায় নিজে নিজে চেষ্টা কর। ৯. ছবি দেখি এবং ইচ্ছেমতো বাক্য লিখি। উত্তর : গ্রামের সামনে বিশাল এক মাঠ। বিকেলে সেখানে শিশুদের মিলনমেলা বসেছে। তাদের মধ্যে কেউ ঘুড়ি ওড়াচ্ছে, কেউ কেউ পুতুল খেলছে, কেউ খেলছে কুতকুত, কেউ বা আবার দড়ি লাফ। ওদের মনে অনেক আনন্দ। কানামাছি ভোঁ ভোঁ অনুশীলনীর অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর  সঠিক উত্তরটি লেখ। ১. তপু কোন ছুটি কাটাতে মামাবাড়ি গিয়েছিল? ক গ্রীষ্মের ছুটি খ পূজার ছুটি গ শীতের ছুটি ঘ ঈদের ছুটি ২. তপুর বোনের নাম কী? ক রিতু খ কেয়া গ কান্তা ঘ সোমা ৩. খেলার শুরুতে কী হলো? ক একজনের চোখ বাঁধা হলো খ ছড়া কাটা হলো গ সবাই চরকির মতো ঘুরতে লাগল ঘ আঙুল গোনা হলো ৪. সোমা রাতুলের সামনে কয়টি আঙুল উঁচিয়ে ধরেছিল? ক একটি খ তিনটি গ চারটি ঘ পাঁচটি ৫. রাতুল কাকে ধরে ফেলল? ক সোমাকে খ তপুকে গ কান্তাকে ঘ কেয়াকে ৬. খেলা শেষে সবাই কাকে ঘিরে গোল হয়ে বসল? ক তপুকে খ কান্তাকে গ মামাকে ঘ সোমাকে  নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা কর। ছুটি, হইচই, নিয়ম, ছড়া। উত্তর : শব্দ বাক্য ছুটি  শুক্রবার স্কুল ছুটি থাকে। হইচই  আমরা মাঠে হইচই শুরু করলাম। নিয়ম  নিয়ম মেনে খাবার খেতে হয়। ছড়া  ছড়া পড়তে ভালো লাগে।  নিচের যুক্তবর্ণগুলো কোন কোন বর্ণ দিয়ে তৈরি ভেঙে দেখাও এবং প্রতিটি যুক্তবর্ণ দিয়ে একটি করে নতুন শব্দ গঠন করে বাক্যে প্রয়োগ দেখাও। ন্ত, ন্ধ, ল্প, ঙ্গ, চ্ছ, স্ক। উত্তর : ন্ত = ন + ত  দুরন্ত  দুরন্ত শিশুরা মাঠে খেলছে। ল্প = ল + প  অল্প  সোহান অল্প ব্যথা পেয়েছে। ঙ্গ = ঙ + গ  মঙ্গল  আমরা সবার মঙ্গল চাই। চ্ছ = চ + ছ  গুচ্ছ  একগুচ্ছ গোলাপ কিনেছি। স্ক = স + ক  পুরস্কার  বেলী প্রথম পুরস্কার পেয়েছে।  শূন্যস্থান পূরণ কর। ক) গ্রামখানি  মতো সুন্দর। খ) দুপুরে বাগানে মিছেমিছি  হয়। গ) সবাই আনন্দে  জুড়ে দিল। উত্তর : ক) ছবির; খ) বনভোজন; গ) হইচই।  ডান পাশের বাক্যাংশের সাথে বাম পাশের বাক্যাংশের মিল কর। অনেক পুরনো খেলা ছড়া শিখে নিয়েছে। কান্তা অল্প সময়ে রাতের বেলা। সবাই আনন্দে বিকেল বেলা। মাদুর পেতে গল্প হয় কানামাছি ভোঁ ভোঁ। হইচই জুড়ে দিল। উত্তর : অনেক পুরনো খেলা  কানামাছি ভোঁ ভোঁ। কান্তা অল্প সময়ে  ছড়া শিখে নিয়েছে। সবাই আনন্দে  হইচই জুড়ে দিল। মাদুর পেতে গল্প হয়  রাতের বেলা।  নিচের শব্দগুলোর সমার্থক শব্দ লেখ। গ্রাম, হাত, চোখ, স্কুল। উত্তর : শব্দ সমার্থক শব্দ গ্রাম  গাঁ, পলি­। হাত  হস্ত, পাণি। চোখ  নয়ন, আঁখি। স্কুল  বিদ্যালয়, পাঠশালা।  নিচের শব্দগুলোর বানান শুদ্ধ করে লেখ। গ্রীস্ম, বনোভোজন, আঙ্গুল, হইচঈ। উত্তর : ভুল বানান

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা কানামাছি ভোঁ ভোঁ অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর Read More »

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা আমাদের গ্রাম অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা আমাদের গ্রাম অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

আজকে তোমাদের তৃতীয় শ্রেণির বাংলা আমাদের গ্রাম অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর দেওয়া হবে। সেই সাথে তৃতীয় শ্রেণির বাংলা ১৩ অধ্যায় আমাদের গ্রাম অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তরের সাথে সাথে অতিরিক্ত কিছু প্রশ্ন উত্তর এবং একটি মডেল টেস্ট দেওয়া হবে। ৩য় শ্রেণির বাংলা আমাদের গ্রাম অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর কবিতাটির মূলভাব জেনে নিই কবিতাটিতে বাংলাদেশের গ্রামগুলোর সৌন্দর্য ও গ্রামের মানুষের জীবন যাপন সম্পর্কে একটি ধারণা পাওয়া যায়। গ্রামের ঘরগুলো ছোট ছোট। সবাই সেখানে মিলেমিশে বসবাস করে। গ্রামের ছেলেমেয়েরা একসাথে খেলাধুলা করে, পাঠশালায় যায়। আলো, বাতাস দিয়ে গ্রামটি সবাইকে বাঁচিয়ে রাখে। গ্রামে রয়েছে মাঠভরা ধান, জলভরা দিঘি। গাছগাছালি দিয়ে ঘেরা ছোট গ্রামকে সবাই ভালোবাসে।  বানানগুলো লক্ষ করি গাঁ, হিংসা, প্রাণ, দিঘি, বাঁশঝাড়, আত্মীয়, কিরণ, পেঁচা, শশী। ১৩ অধ্যায় আমাদের গ্রাম অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি। সেথা পাঠশালা কিরণ আত্মীয় হেন উত্তর : সেথা  সেখানে। পাঠশালা  বিদ্যালয়। কিরণ  আলো। আত্মীয়  আপনজন। হেন  এরূপ। এ রকম। ২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। পাঠশালা কিরণে হেন সেথা আত্মীয় উত্তর : ক) ছুটিতে আমরা আত্মীয় স্বজনদের বাড়িতে বেড়াতে যাই। খ) সেকালে শিশুদের পড়ার পাঠশালা ছিল। গ) থাকি সেথা সবে মিলে নাহি কেহ পর। ঘ) এ হেন কাজ করতে নেই। ঙ) চাঁদের কিরণে চারদিক আলোকিত। ৩. নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য লিখি। জলভরা মাঠভরা ঝিকিমিকি বাঁশঝাড় উত্তর : জলভরা – জলভরা দিঘি টলমল করে। মাঠভরা – মাঠভরা ফসল দেখে চাষির মন খুশিতে ভরে ওঠে। ঝিকিমিকি – চাঁদের আলোতে চারদিক ঝিকিমিকি করে। বাঁশঝাড় – বাঁশঝাড়ে হুতোম পেঁচা ডাকে। ৪. এক শব্দের অনেক অর্থ জেনে নিই। চাঁদ – চন্দ্র, শশী, সুধাকর। রবি – সূর্য, দিনমণি, দিবাকর। বায়ু – বাতাস, হাওয়া, সমির। ৫. ঠিক উত্তরটি বাছাই করে বলি ও লিখি। ক) পাড়ার সকল ছেলে একসঙ্গে কী করে? ১. মাছ ধরে ২. বাজারে যায় ৩. বেড়াতে যায় ৪. খেলাধুলা করে খ) কোন কাজ থেকে আমরা নিজেকে বিরত রাখব? ১. একসঙ্গে খেলা করা ২. মারামারি করা ৩. বিদ্যালয়ে যাওয়া ৪. গুরুজনকে ভয় করা গ) গ্রামকে মায়ের সমান বলা হয়েছে কেন? ১. সবাই মিলেমিশে থাকে বলে ২. সবাইকে মায়া-মমতা দেয় বলে ৩. সব গাছ আত্মীয়ের মতো বলে ৪. সবকিছু মিলে গ্রামটি সুন্দর বলে উত্তর : ক) ৪. খেলাধুলা করে; খ) ২. মারামারি করা; গ) ২. সবাইকে মায়া-মমতা দেয় বলে। ৬. প্রশ্নগুলোর উত্তর বলি ও লিখি। ক) গাঁয়ের ঘরগুলো দেখতে কেমন? উত্তর : গাঁয়ের ঘরগুলো দেখতে ছোট ছোট। খ) সেখানে লোকজন কীভাবে থাকে? উত্তর : সেখানে লোকজন একসাথে মিলেমিশে থাকে। গ) ছেলেমেয়েরা একসাথে কোথায় যায়? উত্তর : ছেলেমেয়েরা একসাথে পাঠশালায় যায়। ঘ) গ্রামের গাছপালা দেখলে কী মনে হয়? উত্তর : গ্রামের গাছপালা দেখলে মনে হয় ওরা যেন আত্মীয়-স্বজনের মতোই মিলেমিশে আছে। ঙ) সকালে গাঁয়ে কী কী ঘটে? উত্তর : সকালে গাঁয়ের পূর্ব দিকে সোনালি রঙের সূর্য ওঠে। পাখিরা ডাকাডাকি করে, বাতাস বইতে থাকে এবং নানা রকমের ফুল ফোটে। ৭. কবিতাটি মুখস্থ বলি ও লিখি। উত্তর : পাঠ্য বই থেকে কবির নামসহ কবিতাটি মুখস্থ করে নাও। এরপর প্রথমে মুখস্থ বল এবং পরে খাতায় লেখ। ৮. আমার গ্রাম বা শহর সম্পর্কে চারটি বাক্য লিখি। উত্তর : আমার গ্রাম : ১। আমার গ্রামটির নাম ঘোপাল। ২। গ্রামের পাশ দিয়ে একটি নদী বয়ে গেছে। ৩। আমার গ্রামটি ছবির মতো সুন্দর। ৪। গ্রামের মানুষজন মিলেমিশে থাকে। আমার শহর : ১। আমার শহরের নাম সিলেট। ২। শহরটি সুরমা নদীর তীরে অবস্থিত। ৩। এই শহরে অনেক যানবাহন চলাচল করে। ৪। শহরের লোকজন সারাদিন খুব ব্যস্ত থাকে। ১৩ অধ্যায় আমাদের গ্রাম অনুশীলনীর অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর  সঠিক উত্তরটি লেখ। ১. গ্রামকে কিসের সাথে তুলনা করা হয়েছে? চ ক মায়ের সাথে খ বাবার সাথে গ স্বর্গের সাথে ঘ শহরের সাথে ২. গ্রামের ছেলেরা একসাথে কোথায় যায়? ঝ ক মাঠে খ নদীতে গ হাটে ঘ পাঠশালায়  নিচের শব্দগুলোর অর্থ লেখ। গাঁয়ে, সদা, পুব, ডরি। উত্তর : শব্দ অর্থ গাঁয়ে  গ্রামে। সদা  সবসময়। পুব  পূর্ব। ডরি  ভয় করি।  নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা কর। ছোট, কিরণ, দিঘি, মিলেমিশে। উত্তর : শব্দ বাক্য ছোট  ছোট ভাই-বোনদের ভালোবাসব। কিরণ  সূর্যের কিরণে পৃথিবী আলোকিত হয়। দিঘি  দিঘির জলে শাপলা ফুটে আছে। মিলেমিশে  মিলেমিশে থাকলে সমাজে শান্তি আসবে।  শূন্যস্থান পূরণ কর। ক) হিংসা ও  কভু নাহি করি। খ) আমাদের ছোট গ্রাম  সমান। গ) মাঠভরা ধান আর  দিঘি। ঘ) সকালে সোনার রবি  দিকে ওঠে। উত্তর : ক) মারামারি; খ) মায়ের; গ) জলভরা; ঘ) পুব।  ডান পাশের বাক্যাংশের সাথে বাম পাশের বাক্যাংশের মিল কর। চাঁদের কিরণ লেগে মোরা ভাই ভাই। পাখি ডাকে, বায়ু বয় সদা মোর ডরি। পাড়ার সকল ছেলে নানা ফুল ফোটে। পিতামাতা গুরুজনে করে ঝিকিমিকি। পাঠশালায় যাই। উত্তর : চাঁদের কিরণ লেগে  করে ঝিকিমিকি। পাখি ডাকে, বায়ু বয়  নানা ফুল ফোটে। পাড়ার সকল ছেলে  মোরা ভাই ভাই। পিতামাতা গুরুজনে  সদা মোরা ডরি।  নিচের শব্দগুলোর বিপরীত শব্দ লেখ। পর, সমান, পুব, গ্রাম, কিরণ। উত্তর : শব্দ বিপরীত শব্দ পর  আপন সমান  অসমান পুব  পশ্চিম গ্রাম  শহর কিরণ  আঁধার  নিচের শব্দগুলোর বানান শুদ্ধ করে লেখ। হিংশা, কিরণ, দীঘি, পূব, গূরুজন। উত্তর : ভুল বানান শুদ্ধ বানান হিংশা  হিংসা কিরন  কিরণ দীঘি  দিঘি পূব  পুব গূরুজন  গুরুজন  নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ। ক) কারা আত্মীয়ের মতো মিলেমিশে আছে? উত্তর : গ্রামের আমগাছ, জামগাছ ও বাঁশঝাড় যেন আত্মীয়ের মতো মিলেমিশে আছে। খ) চাঁদের কিরণ লেগে কোনগুলো ঝিকিমিকি করে? উত্তর : চাঁদের কিরণ লেগে মাঠভরা ধান আর জলভরা দিঘি ঝিকিমিকি করে।  বুঝিয়ে লেখ। আমাদের ছোটো গ্রাম মায়ের সমান, আলো দিয়ে বায়ু দিয়ে বাঁচাইছে প্রাণ। উত্তর : আলোচ্য চরণ দুটি বন্দে আলী মিঞা রচিত ‘আমাদের গ্রাম’ কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে। এখানে আমাদের জীবন ধারণে গ্রামের অবদান তুলে ধরা হয়েছে। আমরা গ্রামের আলো বাতাসে বেড়ে উঠি। গ্রামের প্রকৃতি থেকে জীবন ধারণের নানা উপাদান পাই। মায়ের মতোই ভালোবাসা দিয়ে গ্রাম আমাদের জড়িয়ে রাখে। ১৩ অধ্যায় আমাদের গ্রাম অনুশীলনীর আরো কিছু প্রশ্ন উত্তর নিচের কবিতাংশটি পড়ে ১, ২, ৩ ও ৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ। আমাদের ছোটো গ্রাম মায়ের সমান, আলো দিয়ে বায়ু দিয়ে বাঁচাইছে প্রাণ। মাঠভরা ধান আর জলভরা দিঘি, চাঁদের কিরণ লেগে করে ঝিকিমিকি। আমগাছ জামগাছ বাঁশঝাড় যেন, মিলেমিশে আছে ওরা আত্মীয় হেন। সকালে সোনার রবি পুব দিকে ওঠে পাখি ডাকে, বায়ু বয়, নানা ফুল ফোটে। ১. সঠিক উত্তরটি উত্তরপত্রে লেখ। ১) কবিতাংশে প্রকাশিত হয়েছে  (ক) গ্রাম ও শহরের

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা আমাদের গ্রাম অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর Read More »

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা পাখিদের কথা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা পাখিদের কথা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা পাখিদের কথা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর পোস্টটি এমনভাবে করা হল যেন তৃতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থীর অনুসরণীয় প্রশ্ন-উত্তরের সাথে সাথে অতিরিক্ত কিছু প্রশ্ন উত্তর এবং নতুন সিলেবাস অনুযায়ী কিছু প্রশ্ন-উত্তর অর্থাৎ মডেল টেস্ট পেয়ে যায়। ৩য় শ্রেণির বাংলা পাখিদের কথা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর রচনাটির মূলভাব জেনে নিই আমাদের চারপাশে আমরা নানা ধরনের পাখি দেখতে পাই। এসব পাখির শরীরজুড়ে থাকে বিচিত্র রঙের সমাহার। স্বভাবের দিক থেকে একেক পাখি একেক রকম। কোনো পাখি অস্থির প্রকৃতির, কেউ বা আবার লড়াকু স্বভাবের। এসব পাখির কেউ কেউ সুরেলা কণ্ঠে গান করে। কোনো কোনোটি মানুষের কথা বা অন্যান্য প্রাণীর ডাক নকল করতে পারে। কোনো কোনো পাখি খুব সুন্দর করে বাসা বানাতে পারদর্শী। এ পাখিগুলো আমাদের পরিবেশের জন্য অত্যন্ত জরুরি। পাখিরা আমাদের বন্ধু।  বানানগুলো লক্ষ করি প্রতিবেশী, উঁচু, স্বর, বোকামি, মুগ্ধ, উজ্জ্বল, চমৎকার, পরিচিত, ঝাঁক, ঝুঁটি, জাতীয়, তাঁতি, খঞ্জনা, শঙ্খচিল, শ্যামা। পাখিদের কথা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি। প্রতিবেশী পালক পোঁচ ছোপ ঝুঁটি শখ ঝাঁক তাঁতি উত্তর : প্রতিবেশী – পড়শি। কাছাকাছি বসবাস করে যারা। পালক – পাখির শরীর বা পাখার আবরণ। পোঁচ – মাখানো, লেপা। ছোপ – দাগ। রং। ঝুঁটি – খোঁপা। মাথার ওপরে গোছা করে বাঁধা চুল। শখ – পছন্দ। আগ্রহ। ঝাঁক – দল। পাল। তাঁতি – (কাপড়) বোনে যে। ২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। প্রতিবেশী শখ তাঁতিরা ঝাঁক ঝুঁটি পালক পোঁচ উত্তর : ক) বকের পালক সাদা। খ) শীলা চাচি আমাদের প্রতিবেশী । গ) গরমে মেয়েরা ঝুঁটি করে চুল বাঁধে। ঘ) সাঁঝের আকাশে অনেক রঙের পোঁচ । ঙ) তাঁতিরা খুব সুন্দর শাড়ি বোনে। চ) বন্ধুদের ছবি জমানো রবির শখ । ছ) এক ঝাঁক পাখি উড়ছে। ৩. মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি। ক) কোন কোন পাখি গান গাইতে পারে? উত্তর : কোকিল, বুলবুলি, ময়না ও দোয়েল পাখি গান গাইতে পারে। খ) মানুষের কথা নকল করতে পারে কোন কোন পাখি? উত্তর : মানুষের কথা নকল করতে পারে ময়না ও টিয়া পাখি। গ) কোন কোন পাখিকে ছোট পাখি বলা হয়? উত্তর : বুলবুলি, দোয়েল, টুনটুনি ও বাবুই পাখি আকারে ছোট বলে এদেরকে ছোট পাখি বলা হয়। ঘ) তাঁতি পাখি কোনটি? এদের তাঁতি পাখি বলা হয় কেন? উত্তর : বাবুইকে তাঁতি পাখি বলা হয়। বাবুই পাখি সরু সরু আঁশ দিয়ে খুব সুন্দর করে বাসা বানাতে পারে। এই গুণের জন্য বাবুইকে তাঁতি পাখি বলা হয়। ঙ) আমাদের জাতীয় পাখির নাম কী? উত্তর : আমাদের জাতীয় পাখির নাম দোয়েল। চ) কোকিল কোন সময় ডাকে? উত্তর : কোকিল বসন্তকালে ডাকে। ছ) টুনটুনিকে চঞ্চল পাখি বলা হয় কেন? উত্তর : টুনটুনি কোথাও স্থির হয়ে বসে না। এরা ছোট ছোট গাছে সারাক্ষণ নেচে বেড়ায়। তাই টুনটুনিকে চঞ্চল পাখি বলা হয়। ৪. যুক্তবর্ণগুলো চিনে নিই। যুক্তবর্ণ দিয়ে তৈরি করা নতুন শব্দ পড়ি। কণ্ঠ গুণ্ঠন, কুণ্ঠা উজ্জ্বল প্রোজ্জ্বল লম্বা খাম্বা, কম্বল ছোট্ট ভুট্টা, খোট্টা চঞ্চল অঞ্চল, কাঞ্চন খঞ্জনা অঞ্জন, গঞ্জ শঙ্খচিল শৃঙ্খলা, ময়ূরপঙ্খী ৫. ঠিক উত্তরটি বাছাই করে বলি ও লিখি। ক) গান গাইতে পারে কোন পাখি? ১. বাবুই ২. ময়না ৩. শালিক ৪. টিয়া খ) ঝাঁক বেঁধে চলে কোন সারির পাখিরা? ১. কোকিল, বাবুই, ময়না ২. শালিক, বাবুই, বুলবুলি ৩. কাক, টিয়া, শালিক ৪. মাছরাঙা, টুনটুনি, দোয়েল গ) কোন সারির সব শব্দের অর্থ এক? ১. ঝলক, ঝলমল, উজ্জ্বল ২. ঝাঁক, পাল, দল ৩. পালক, ঝলক, নকল ৪. আগ্রহ, দক্ষ, চালাক ঘ) পাখিদের আমরা রক্ষা করব। কারণÑ ১. পাখিরা আমাদের পরিচিত ২. পাখিরা আমাদের পড়শি ৩. পাখিরা দল বেঁধে চলে ৪. পাখিরা আমাদের উপকার করে উত্তর : ক) ২. ময়না; খ) ৩. কাক, টিয়া, শালিক; গ) ২. ঝাঁক, পাল, দল; ঘ) ৪. পাখিরা আমাদের উপকার করে। ৬. বাক্যগুলো পড়ি। ঠিক জায়গায় কমা, দাড়ি ও প্রশ্নচিহ্ন বসিয়ে খাতায় লিখি। ক) আমাদের দেশে আছে কত রকমের পাখি খ) আর কত যে তাদের নাম গ) মিষ্টি সুরে গান করে কোকিল ময়না ও দোয়েল ঘ) রবি আমি অনেক পাখি দেখেছি ঙ) তুমি কি পাখি দেখেছ চ) তুমি কী কী পাখি দেখেছ উত্তর : ক) আমাদের দেশে আছে কত রকমের পাখি। খ) আর কত যে তাদের নাম। গ) মিষ্টি সুরে গান করে কোকিল, ময়না ও দোয়েল। ঘ) রবি, আমি অনেক পাখি দেখেছি। ঙ) তুমি কি পাখি দেখেছ? চ) তুমি কী কী পাখি দেখেছ? ৭. শব্দ আছে পাতায় পাতায়। ঠিক শব্দ খুঁজে বের করি। নিচের খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। উত্তর : ক) টিয়া সবুজ রঙের পাখি। খ) নরম সুরে শিস বাজাতে পারে দোয়েল। গ) মিষ্টি সুরে গান গায় কোকিল, ময়না ও দোয়েল । ঘ) মাথার সামনে ঝুঁটি আছে বুলবুলি পাখির। ঙ) সবচেয়ে ছোট পাখি টুনটুনি । চ) বাবুই হচ্ছে শিল্পী পাখি। ৮. শব্দগুলো ভালোভাবে দেখি। এগুলো পাখিদের রং ও গুণের কথা বোঝাচ্ছে। শব্দগুলো দিয়ে বাক্য লিখি। সবুজ তাঁতি ছোট্ট নরম সুন্দর উত্তর : সবুজ আমাদের বিদ্যালয়ের মাঠটি সবুজ ঘাসে ভরা। তাঁতি বাবুইকে তাঁতি পাখি বলা হয়। ছোট্ট ছোট্ট পাখি দোয়েল। নরম বিড়াল নরম বিছানা পছন্দ করে। সুন্দর টিয়া একটি সুন্দর পাখি। ৯. ছবি দেখি। পাখি সম্পর্কে দুটি করে বাক্য লিখি। উত্তর : ১) মাছরাঙা একটি সুন্দর পাখি। ২) মাছরাঙার ডানার পালক উজ্জ্বল নীল। ১) দোয়েল আমাদের জাতীয় পাখি। ২) দোয়েল নরম সুরে শিস দেয়। ১) ময়নার গান খুব মিষ্টি। ২) ময়নার দেহের রং কালো। পাখিদের কথা অনুশীলনীর অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর  সঠিক উত্তরটি লেখ। ১. কোকিলের ডিমে না বুঝেই তা দেয় কোন পাখি? ক ময়না খ কাক গ টিয়া ঘ বুলবুলি ২. কোনটির জন্য কাকের নাম আছে? ক গানের জন্য খ বোকামির জন্য গ বাসা তৈরি জন্য ঘ চালাকির জন্য ৩. কোকিলের ঠোঁট দেখতে কেমন? চ ক সবুজ ও বাঁকানো খ হলুদ ও বাঁকানো গ সবুজ ও সোজা ঘ হলুদ ও সোজা ৪. কোকিলের চোখের রং কী? ক গাঢ় সবুজ খ টকটকে লাল গ উজ্জ্বল বাদামি ঘ হালকা নীল ৫. উঁচু ও সুরেলা কণ্ঠে ডাকে কোন পাখি? ক কাক খ মাছরাঙা গ কোকিল ঘ বাবুই ৬. বুলবুলির কোনটি আছে? ক কণ্ঠস্বর নকল করার ক্ষমতা খ মিষ্টি গানের কণ্ঠ গ মাছ ধরার শক্ত ঠোঁট ঘ বাসা বানানোর দক্ষতা ৭. মাথার উপর সামনে ঝুলে পড়া ঝুঁটি কোন পাখির বৈশিষ্ট্য? ক কাক খ টিয়া গ বুলবুলি ঘ টুনটুনি ৮. কাকের মতো গায়ের রং কোন পাখিটির? ক টিয়া খ বুলবুলি গ ময়না ঘ মাছরাঙা ৯. ময়নার চোখ ও মাথার পেছনে কোন রংটি দেখা যায়? ক লাল খ কমলা গ সাদা ঘ হলুদ ১০. কমলা আর লাল রঙে মেশানো ঠোঁট কার? ক ময়নার খ কোকিলের গ টিয়ার ঘ দোয়েলের

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা পাখিদের কথা অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর Read More »

Scroll to Top