তৃতীয় শ্রেণি

তৃতীয় শ্রেণির ইসলাম চতুর্থ অধ্যায় কুরআন মজিদ শিক্ষা

তৃতীয় শ্রেণির ইসলাম চতুর্থ অধ্যায় কুরআন মজিদ শিক্ষা

তৃতীয় শ্রেণির ইসলাম চতুর্থ অধ্যায় কুরআন মজিদ শিক্ষা পোস্টে সকলকে স্বাগতম। এখানের ৩য় শ্রেণির ইসলাম ৪র্থ অধ্যায় কুরআন মজিদ শিক্ষা এর অনুশীলনীর প্রশ্নগুলোর উত্তর দেওয়া আছে। সেই সাথে অতিরিক্ত সংক্ষিপ্ত ও সৃজনশীল প্রশ্নউত্তর দেওয়া আছে। ৩য় শ্রেণির ইসলাম ৪র্থ অধ্যায় কুরআন মজিদ শিক্ষা ⇒ অধ্যায়টির মূলভাব জেনে নিই কুরআন মজিদ আল্লাহপাকের সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ আসমানি কিতাব। এতে মানবজীবনের ভালো-মন্দের সব দিক সুন্দরভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। কুরআন মজিদের ভাষা আরবি। বিশুদ্ধভাবে কুরআন তিলাওয়াত করা যাবে যদি আরবি হরফ ও মাদ্দ, গুন্নাহ শিখে নেওয়া যায়। আমরা এগুলো শিখে শুদ্ধভাবে কুরআন মজিদ তিলাওয়াতের চেষ্টা করব। তৃতীয় শ্রেণির ইসলাম চতুর্থ অধ্যায় অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর ১. সঠিক উত্তরে টিক (√) চিহ্ন দাও। ক) কুরআন মজিদের ভাষা কী? ১. বাংলা ২. হিব্রæ ৩. ইংরেজি √ ৪. আরবি খ) আরবি হরফ কয়টি? ১. ২৫টি √ ২. ২৯টি ৩. ৩০টি ৪. ৫০টি গ) আরবিতে নুকতা ছাড়া হরফ কয়টি? ১. ১২টি √ ২. ১৪টি ৩. ১৭টি ৪. ১৮টি ঘ) ‘যের’ চিহ্ন কোনটি? ১. ২. √ ৩. ৪. ঙ) হরকত কয়টি? ১. ৪টি ২. ৬টি ৩. ৫টি √ ৪. ৩টি চ) মাদ্দের হরফ কয়টি? ১. ৪টি ২. ৬টি ৩. ৫টি √ ৪. ৩টি ২. শূন্যস্থান পূরণ কর : ক. আরবি ভাষায় ___ টি অক্ষর আছে। খ. আরবি পড়তে হয় ___ দিক থেকে। গ. আরবি ___ টি হরফে কোনো নুকতা নেই। ঘ. স্বরচিহ্নকে আরবি ভাষায় ___ বলে। ঙ. আরবি শব্দের কোন হরফ দীর্ঘ করে টেনে পড়াকে ___ বলে। চ. তোমাদের মধ্যে সে সবচেয়ে ___, যে কুরআন মজিদ ___ এবং অন্যকে তা ___। উত্তর : ক. ২৯, খ. ডান, গ. ১৪, ঘ. হরকত, ঙ. মাদ্দ, চ. উত্তম, শেখে, শেখায়। ৩. সংক্ষিপ্ত উত্তর-প্রশ্ন : ক. আরবি বর্ণমালা কয়টি? উত্তর : আরবি বর্ণমালা ২৯টি। খ. হরকত কাকে বলে? উত্তর : আরবি লেখার সময় হরফের সাথে (যবর), (যের) ও (পেশ) এই তিনটি স্বরচিহ্ন ব্যবহার করা হয়। এই স্বরচিহ্নগুলোকে হরকত বলে। গ. নুকতা কাকে বলে? উত্তর : আরবি হরফের নিচে বা উপরে এক বা একাধিক ফোঁটা দেখা যায়। এই ফোঁটাকে নুকতা বলে। ঘ. তানবীন কাকে বলে? উত্তর : দুই যবর , দুই যের , দুই পেশ কে তানবীন বলে। ঙ. কুরআন মজিদের ভাষা কী? উত্তর : কুরআন মজিদের ভাষা আরবি। ৪. বর্ণনামূলক প্রশ্ন : ক. আরবি হরফ কয়টি ও কী কী লেখ। উত্তর : আরবি হরফ ২৯টি। যথা- ح হা ج জিম ث ছা ت তা ب বা ا আলিফ س ছিন ز যা ر রা ذ যাল د দাল خ খা ع আইন ظ যোয়া ط ত্বোয়া ض দোয়াদ ص সোয়াদ ش শীন م মিম ل লাম ك কাফ ق ক্বাফ ف ফা غ গাইন ي ইয়া ء হামযাহ্ ه হা و ওয়াও ن নূন খ. নুকতা কাকে বলে? নুকতাযুক্ত ৫টি হরফ লেখ। উত্তর : আরবি হরফের নিচে বা ওপরে এক বা একাধিক ফোঁটা দেখা যায়। এই ফোঁটাকে নুকতা বলে। আরবি ১৪টি হরফের মধ্যে নুকতা আছে। ৫টি নুকতাযুক্ত হরফ হচ্ছে- ب ت ث ظ غ গ. হরকত কাকে বলে? হরকত কয়টি? উদাহরণ দাও। উত্তর : আমরা বাংলা লিখতে বর্ণের সাথে া, ,ি ু , ে ইত্যাদি চিহ্ন ব্যবহার করি। যেমন- ব + া = বা। এসব চি‎হ্নকে বলা হয় স্বরচিহ্ন। আরবি ভাষায় এরূপ স্বরচিহ্ন দেখা যায়। এগুলোকে বলা হয় হরকত। হরকত তিনটি। যথা : যবর , যের , পেশ । ঘ. কুরআন মজিদ পড়া সম্পর্কে মহানবি (স) কী বলেছেন? উত্তর : কুরআন মজিদ পড়া সম্পর্কে মহানবি (স) বলেছেন, “তোমাদের মধ্যে সে সবচেয়ে উত্তম, যে কুরআন মজিদ শেখে এবং অন্যকে তা শেখায়”। আমরা কুরআন মজিদ শিখব এবং প্রতিদিন তিলাওয়াত করব। ঙ. জযম কাকে বলে? উদাহরণ দাও। উত্তর : আরবিতে এমন অনেক হরফ আছে যাতে যবর, যের, পেশ নেই। কিন্তু আগের হরফে যবর, যের, পেশ আছে। এই যবর, যের, পেশবিহীন হরফটি উচ্চারণের জন্য একটি চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। এই চিহ্নটিকে ( ) জযম বলা হয়। জযমের অপর নাম সাকিন। যেমন- মীম নুন যবর = মান মীম নুন যের = মিন মীম নুন পেশ = মুন চ. তানবীন কাকে বলে? উদাহরণ দাও। উত্তর : দুই যবর , দুই যের , দুই পেশ কে তানবীন বলে। উদাহরণ : مً মীম দুই যবর = মান مٍ মীম দুই যের = মিন مٌ মীম দুই পেশ = মুন ছ. তাশদীদ কাকে বলে? উদাহরণ দাও। উত্তর : আরবি ভাষায় কোনো হরফকে পাশাপাশি এক সাথে দুইবার উচ্চারণ করতে হলে ঐ হরফের উপর হরকতসহ এক বিশেষ চিহ্ন বসে। চিহ্নটি হলো এরূপ ( )। এই চিহ্নের নাম তাশদীদ। তাশদীদ দেখতে ছিন হরফের মাথার মতো। তাশদীদযুক্ত হরফ দুইবার উচ্চারিত হয়। যেমনÑ আলিফ মীম যবর আম, মীম যবর মা = আম্মা = اَمَّ = مَ + اَمْ এখানে আরবি আম্মা শব্দের মীম-এর ওপর তাশদীদ। জ. শব্দ কাকে বলে? কীভাবে শব্দ গঠন করা হয় উদাহরণ দাও। উত্তর : পাশাপাশি দুই বা ততোধিক অক্ষর মিলে একটি শব্দ হয়। যেমনÑ ‘বই’ একটি শব্দ। এতে ব + ই, দুইটি অক্ষর আছে। কলম একটি শব্দ। এতে ক + ল + ম, তিনটি অক্ষর আছে। আরবিতে এরূপভাবে কয়েকটি হরফ মিলে একটি শব্দ হয়। যেমনÑ এখানে م + ل + ق তিনটি হরফ আছে। এখানে ة + ك + ك + م চারটি হরফ আছে। ঝ. সূরা আল ফাতিহা মুখস্থ বল। উত্তর : বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। বাংলা উচ্চারণ : আলহামদু লিল্লাহি রাব্বিল আলামিন। আর রাহমানির রাহীম। মালিকি ইয়াওমিদ্দীন। ইয়্যাকা না’বুদু ওয়া ইয়্যাকা নাসতাঈন। ইহদিনাস সিরাতাল মুসতাকীম। সিরাতাল লাযীনা আন্আম্তা আলাইহিম। গাইরিল মাগদূবি আলাইহিম ওয়ালাদ্দললীন। ঞ. সূরা আন নাস মুখস্থ বল। উত্তর : বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। বাংলা উচচ্চারণ : কুল আউযু বিরাব্ব্নি নাস। মালিকিন্ নাস। ইলাহিন্ নাস। মিন্ র্শারিল্ ওয়াস্ওয়াসিল্ খান্নাস। আল্লাযী ইউওয়াসবিসু ফী সুদূরিন নাস্। মিনাল জিন্নাতি ওয়ান্ নাস। ট. মাদ্দ কাকে বলে? মাদ্দের অক্ষর কয়টি লিখ। উত্তর : আরবি শব্দের কোনো হরফ অল্প আবার কোনো হরফ দীর্ঘ করে টেনে পড়তে হয়। এই দীর্ঘ করে টেনে পড়াকে মাদ্দ বলে। মাদ্দের হরফ ৩টি। যথা- ي, و, ا এই তিনটি হরফের সাথে মাদ্দের চিহ্ন ব্যবহৃত হয়। যেমনÑ بِى – بُوْ – بَا ঠ. সূরা আল ফালাক মুখস্থ বল। উত্তর : বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। বাংলা উচ্চারণ : কুল আউযু বিরাব্বিল্ ফালাক। মিন্ র্শারি মা খালাক। ওয়া মিন্ র্শারি গাসিকিন ইযা ওয়াকাব। ওয়া মিন্ র্শারিন নাফ্ফাসাতি ফিল উকাদ। ওয়া মিন্ র্শারি হাসিদিন ইযা হাসাদ্। ৩য় শ্রেণির ইসলাম ৪র্থ অধ্যায় অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর ⇒ শুদ্ধ/অশুদ্ধ নির্ণয় ১) কুরআন মজিদের ভাষা আরবি। ২) আরবি পড়তে হয় ডান দিক থেকে। ৩) তাশদীদ দেখতে মীম হরফের মাথার মতো। ৪)

তৃতীয় শ্রেণির ইসলাম চতুর্থ অধ্যায় কুরআন মজিদ শিক্ষা Read More »

তৃতীয় শ্রেণির ইসলাম তৃতীয় অধ্যায় আখলাক

তৃতীয় শ্রেণির ইসলাম তৃতীয় অধ্যায় আখলাক

তৃতীয় শ্রেণির ইসলাম তৃতীয় অধ্যায় আখলাক এর অনুশীলনীর সকল প্রশ্নউত্তর সহ অতিরিক্ত সংক্ষিপ্ত ও কাঠামোবদ্ধ প্রশ্নউত্তর নিচে দেওয়া হলো। ৩য় শ্রেণির ইসলাম ৩য় অধ্যায় আখলাক ⇒ অধ্যায়টির মূলভাব জেনে নিই এ পৃথিবীতে আব্বা-আম্মা আমাদের সবচেয়ে আপনজন। অনেক কষ্ট করে তাঁরা আমাদের লালন-পালন করেন। তাঁদের আদেশ-নিষেধ মেনে চলা আমাদের কর্তব্য। আমরা সবার সাথেই ভালো ব্যবহার করব। মানুষের বিপদে আপদে এগিয়ে যাব। বাড়ির সবাইকে সালাম দেব। গুরুজনদের সম্মান করব। মেহমানের সেবাযতœ করব। পশু-পাখিদের কষ্ট দেব না। সকল জীবের প্রতি দয়া দেখাব। সত্য বলা একটি মহৎ গুণ। আমরা সর্বদা সত্য কথা বলব। এভাবে আমরা সুন্দর চরিত্র গঠন করব। ৩য় শ্রেণির ইসলাম ৩য় অধ্যায় অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর ১। সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দাও। ক) মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের কী? ১. খুশি ২. জাহান্নাম √ ৩. জান্নাত ৪. স্থান খ) সহপাঠী অর্থ কী? √ ১. পড়ার সাথী ২. বই ৩. আত্মীয় ৪. প্রতিবেশী গ) সহপাঠী বিপদে পড়লে কী করব? ১. খেলা করব ২. বেড়াতে যাব ৩. বলে দেব √ ৪. সাহায্য করব ঘ) কোনো মুসলিমের সাথে দেখা হলে প্রথমে কী করব? ১. বসতে দেব √ ২. সালাম দেব ৩. নাস্তা দেব ৪. কথা বলব ঙ) যারা আমাদের বাড়িতে বেড়াতে আসেন তারা কে? ১. আব্বা-আম্মা ২. দাদা-দাদি √ ৩. মেহমান ৪. মেজবান চ) আল্লাহর সৃষ্টির মধ্যে সবার সেরা কে? √ ১. মানুষ ২. পশু ৩. পাখি ৪. জিন ছ) এক বুড়ি প্রতিদিন মহানবি (স)-এর চলার পথে কী দিত? ১. বিছানা দিত ২. পাথর দিত √ ৩. কাঁটা দিত ৪. ইট দিত জ) সকল জীবের প্রতি কে দয়া দেখান? ১. মানুষ ২. জিন ৩. ফেরেশতা √ ৪. আল্লাহ ২। শূন্যস্থান পূরণ কর : ক) আমরা আব্বা-আম্মার ___ শুনব। খ) পিতার সন্তুষ্টিতে ___ সন্তুষ্টি। গ) যে আগে সালাম দেবে সে বেশি ___ পাবে। ঘ) মানুষের সেবা করা আল্লাহর ___। ঙ) পশুপাখি কাউকে ___ দিতে নেই। চ) সত্য মানুষকে ___ দেয়। উত্তর : ক) কথা খ) আল্লাহর গ) সওয়াব ঘ) ইবাদত ঙ) কষ্ট চ) মুক্তি। ৩। বাম পাশের কথাগুলোর সাথে ডান পাশের কথাগুলো মিল কর : ক) আমরা আব্বা-আম্মার সাথে খুশি হন খ) আমরা সকলে একে অপরের মহাপাপ গ) সালাম দিলে আল্লাহ ভাই ঘ) পড়ার সাথী ঝগড়া করব না ঙ) মিথ্যা বলা সহপাঠী উত্তর : ক) আমরা আব্বা-আম্মার সাথে ঝগড়া করব না। খ) আমরা সকলে একে অপরের ভাই। গ) সালাম দিলে আল্লাহ খুশি হন। ঘ) পড়ার সাথী সহপাঠী। ঙ) মিথ্যা বলা মহাপাপ। ৪। সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন : ক) আব্বা-আম্মা খুশি থাকলে কী লাভ হয়? উত্তর : আব্বা-আম্মা খুশি থাকলে আল্লাহ আমাদের ওপর খুশি ও সন্তুষ্ট থাকবেন। আল্লাহকে সন্তুষ্ট করতে পারলে আমরা জান্নাত পাব। খ) সহপাঠীর অসুখ হলে কী করব? উত্তর : সহপাঠীর বিপদে-আপদে আমরা এগিয়ে যাব। অসুখ হলে দেখতে যাব। তার সেবা করব। তাকে সান্ত¡না দেব। গ) সালাম বিনিময়ের বাক্যটি আরবিতে লেখ। উত্তর : সালাম বিনিময়ের বাক্যটি আরবিতে নিচে দেওয়া হলো- ঘ) সালামের জওয়াবে কী বলতে হয়? উত্তর : সালামের জওয়াবে বলতে হয়- ওয়া আলাইকুমুস সালাম। অর্থ : আপনার ওপরও শান্তি বর্ষিত হোক। ঙ) মেহমানের সাথে ভালো ব্যবহার করলে কী উপকার হয়? উত্তর : মেহমানের সাথে ভালো ব্যবহার করলে মেহমান খুশি হয়। মেজবানের সুনাম বাড়ে। উভয়ের মধ্যে সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। এতে আল্লাহ খুশি হন। চ) জীবে দয়া করলে আল্লাহ কী হন? উত্তর : জীবে দয়া করলে আল্লাহ খুশি হন। আল্লাহর দয়া ও সাহায্য পাওয়া যায়। ছ) মিথ্যা বলার ক্ষতি কী? উত্তর : মিথ্যা বলা মহাপাপ। যে মিথ্যা বলে তাকে কেউ ভালোবাসে না। বিশ্বাস করে না। আদর ও সম্মান করে না। তার বিপদে কেউ এগিয়ে আসে না। মিথ্যাবাদীর স্থান হবে জাহান্নাম। ৫। বর্ণনামূলক প্রশ্ন : ক) আব্বা-আম্মার সাথে কিরূপ ব্যবহার করব? উত্তর : আব্বা-আম্মার সাথে সব সময় ভালো ব্যবহার করব। তাঁদের সালাম দেব। সম্মান করব। বিনয়ের সাথে কথা বলব। তাঁরা যখন ডাকেন তখনই হাজির হব এবং ‘জি’ বলে উত্তর দেব। তাঁদের সেবা করব। তাঁদের কথা শুনব ও মানব। সবসময় তাঁদেরকে খুশি এবং সন্তুষ্ট রাখব। তাঁদের মনে কষ্ট দেব না। খ) সহপাঠীদের সাথে ভালো ব্যবহারের উপকারিতা কী কী? উত্তর : সহপাঠী অর্থ পড়ার সাথী। সহপাঠীদের সাথে ভালো ব্যবহারের অনেক উপকারিতা রয়েছে। সহপাঠীদের সাথে ভালো ব্যবহার করলেÑ ১. আব্বা-আম্মা খুশি থাকবেন। ২. শিক্ষকগণ খুশি হবেন। ৩. আল্লাহ খুশি হবেন। ৪. পরিবেশ সুন্দর হবে। ৫. সকলে ভালোবাসবেন, আদর করবেন। সর্বোপরি, সহপাঠীর সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠবে। গ) সালাম দেওয়া-নেওয়ার নিয়ম লিখ। উত্তর : সালাম হলো শান্তির জন্য দোয়া করা। নিচে সালাম দেওয়া-নেওয়ার নিয়ম উল্লেখ করা হলো- একজন মুসলমান অপর মুসলমানের সাথে দেখা হলে প্রথমে ‘আসসালামু আলাইকুম’ বলে সালাম দেবে। সালাম শুনলে সালামের জওয়াব দিতে হয়। সালামের জওয়াবে বলতে হয়- ‘ওয়া আলাইকুমুস সালাম’। চেনা-অচেনা সকল মুসলিমকে সালাম দিতে হয়। ঘ) মেহমানের সাথে ভালো ব্যবহার সম্পর্কে মহানবি (স) কী বলেছেন? উত্তর : আমাদের বাড়িতে যারা বেড়াতে আসেন তাঁরাই আমাদের মেহমান। মহানবি (স) মেহমানের সাথে সুন্দর ব্যবহার করতেন। নিজেই তাদের সেবা-যতœ করতেন। মেহমানের সাথে ভালো ব্যবহার সম্পর্কে মহানবি (স) বলেছেন, “যে ব্যক্তি আল্লাহ ও আখিরাতে ইমান রাখে সে যেন মেহমানকে সম্মান করে।” ঙ) আমরা জীবের প্রতি কীভাবে দয়া দেখাব? উত্তর : আল্লাহ তায়ালা মানুষকে সকল জীবের প্রতি দয়া দেখাতে বলেছেন। আল্লাহর সৃষ্ট সকল জীবকে আমরা ভালোবাসব। হাঁস-মুরগি, গরু-ছাগল, বিড়াল-কুকুর এদের আমরা কষ্ট দেব না। আঘাত করব না। আমরা এদের আদর করব। যতœ নেব। ফড়িংয়ের পায়ে সুতা বেঁধে খেলা করব না। পাখির বাচ্চা চুরি করে আনব না। গরু-মহিষের গাড়িতে বেশি বোঝা দেব না। হাটবাজার থেকে হাঁস-মুরগি কিনলে এদের ডানাগুলো আস্তে করে ধরে বাড়িতে নিয়ে আসব। এভাবে আমরা সকল জীবের প্রতি দয়া দেখাব। চ) সত্য কথা বলার একটি ঘটনা উল্লেখ কর। উত্তর : সত্য কথা বলার একটি ঘটনা : একদিন একজন লোক মহানবি (স)-এর কাছে এসে বলল, হে আল্লাহর নবি! আমি চুরি করি। মিথ্যা কথা বলি। আরও অনেক অন্যায় করি। এখন আমি এ অন্যায় কাজগুলো কীভাবে ছেড়ে দেব? মহানবি (স) বললেন, “প্রথমে মিথ্যা বলা ছেড়ে দাও”। লোকটি মিথ্যা কথা বলা ছেড়ে দিল। সব সময় সত্য কথা বলতে থাকল। এরপর আস্তে আস্তে সব অন্যায় ছেড়ে দিল। এভাবে সে অন্যায় থেকে বাঁচল। পাপমুক্ত হলো। ৩য় শ্রেণির ইসলাম ৩য় অধ্যায় অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর ⇒ শুদ্ধ/অশুদ্ধ নির্ণয় ১) পিতার সন্তুষ্টিতে আল্লাহর সন্তুষ্টি। ২) এক সাথে একই শ্রেণিতে যারা পড়ে তাদেরকে সহপাঠী বলা হয়। ৩) যে আগে সালাম দেবে সে বেশি সওয়াব পাবে। ৪) মহানবি (স) সব সময় মানুষের সেবা করতেন না। ৫) সত্য মানুষকে পুণ্যের পথে নিয়ে যায়। উত্তর : ১) ‘শু’ ২) ‘শু’ ৩) ‘শু’ ৪) ‘অ’ ৫) ‘শু’। ⇒ বাম অংশের সাথে ডান অংশ মিলকরণ

তৃতীয় শ্রেণির ইসলাম তৃতীয় অধ্যায় আখলাক Read More »

তৃতীয় শ্রেণির ইসলাম দ্বিতীয় অধ্যায় ইবাদত

তৃতীয় শ্রেণির ইসলাম দ্বিতীয় অধ্যায় ইবাদত

তৃতীয় শ্রেণির ইসলাম দ্বিতীয় অধ্যায় ইবাদত এর অনুশীলনীর প্রশ্নউত্তরের সাথে সাথে অতিরিক্ত সংক্ষিপ্ত ও কাঠামোবদ্ধ প্রশ্নউত্তর দেখতে নিচে চোখ রাখুন। ৩য় শ্রেণির ইসলাম ২য় অধ্যায় ইবাদত ⇒ অধ্যায়টির মূলভাব জেনে নিই ইবাদত অর্থ গোলামি করা। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মানুষকে তাঁর ইবাদত করার জন্যই সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (স)-এর কথামতো কাজ করলে সব কিছুই ইবাদতের মধ্যে গণ্য হবে। ইবাদতের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি লাভ করা যায়। সালাত হলো সর্বপ্রধান ইবাদত। ৩য় শ্রেণির ইসলাম ২য় অধ্যায় অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর ১। সঠিক উত্তরে টিক (√) চি‎‎হ্ন দাও। ক) সময়মতো সালাত আদায় করা কার হুকুম? ১. আব্বার ২. আম্মার √ ৩. আল্লাহর ৪. শিক্ষকের খ) ওযুতে কনুই পর্যন্ত হাত ধোয়া কী? ১. সুন্নত √ ২. ফরজ ৩. নফল ৪. ওয়াজিব গ) সালাতে মেয়েরা কোথায় তাহরিমা বাঁধবে? ১. বুকের নিচে ২. নাভি বরাবর ৩. নাভির ওপরে √ ৪. বুকের ওপরে ঘ) সানা কখন পড়তে হয়? ১. সালাতের শেষে ২. সালাতের মাঝে ৩. সালাতের শুরুতে √ ৪. তাহরিমা বাঁধার পর ঙ) ভালো কাজ আরম্ভ করার সময় কী বলতে হয়? √ ১. বিসমিল্লাহ ২. সুবহানাল্লাহ ৩. মাশাআল্লাহ ৪. ইন্না লিল্লাহ চ) সিজদাহর তাসবিহ কোনটি? ১. আল্লাহু আকবর ২. সুবহানাল্লাহ √ ৩. সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা ৪. রাব্বানা লাকাল হামদ ২। শূন্যস্থান পূরণ কর : ক. আল্লাহ তায়ালা ___ কথা বলতে নিষেধ করেছেন। খ. পাকসাফ থাকা ইমানের ___ অংশ। গ. ওযুর ___ চারটি। ঘ. সালাতে প্রথমে ___ করতে হয়। ঙ. ___ দ্বারা সালাত শেষ হয়ে যায়। উত্তর : ক. মিথ্যা খ. অর্ধেক গ. ফরজ ঘ. ওযু ঙ. সালাম। ৩। সংক্ষিপ্ত উত্তর-প্রশ্ন : ক. রূকুর তাসবিহ কী? উত্তর : রূকুর তাসবিহ হলো- সুবহানা রাব্বিয়াল আযীম। অর্থ : আমার সুমহান প্রতিপালকের পবিত্রতা ঘোষণা করছি। খ. সিজদাহর তাসবিহ কী? উত্তর : সিজদাহর তাসবিহ হলোÑ সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা। অর্থ : আমার সর্বশ্রেষ্ঠ প্রতিপালকের পবিত্রতা ঘোষণা করছি। গ. সালাত কয় ওয়াক্ত? উত্তর : সালাত দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত। ঘ. ওযুর ফরজ কয়টি? উত্তর : ওযুর ফরজ চারটি। ঙ. ইসলামের ভিত্তি কয়টি? উত্তর : ইসলামের ভিত্তি পাঁচটি। ৪। বর্ণনামূলক প্রশ্নোত্তর ক. ইবাদত কাকে বলে? উদাহরণসহ লেখ। উত্তর : ইবাদত অর্থ গোলামি করা, আমল করা, কাজ করা। আল্লাহ তায়ালা ও রাসুল (স)-এর কথামতো কাজ করাকে ইবাদত বলে। আমাদেরকে আল্লাহ তায়ালা শুধু তাঁর ইবাদত করার জন্যই সৃষ্টি করেছেন। প্রধান ইবাদতসমূহ হচ্ছে- সালাত, যাকাত, সাওম ও হজ। তবে লেখাপড়া, খাওয়া-দাওয়া, চলাফেরা, ঘুমানো সব কিছুই ইবাদত হবে যদি আমরা এগুলো আল্লাহর হুকুম অনুযায়ী ও রাসুলের শেখানো পথে করি। সালাম দেওয়া, আব্বা-আম্মার কথামতো চলা, জীবে দয়া করা, রোগীর সেবা করা, ইয়াতিম-মিসকিনকে সাহায্য করা, সত্য কথা বলা, সালাত আদায় করা ইত্যাদি সবই ইবাদত। খ. ইসলামের ভিত্তি কয়টি ও কী কী? উত্তর : ইসলামের ভিত্তি পাঁচটি। যথা : (১) ইমান (২) সালাত (৩) যাকাত (৪) সাওম (৫) হজ। গ. পাকসাফ থাকলে কী উপকার হয়? উত্তর : পাকসাফ থাকলে অনেক অসুখ-বিসুখ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। শরীর ও মন সুস্থ থাকে। যারা পাকসাফ থাকে সবাই তাদের ভালোবাসে; আল্লাহ তায়ালাও তাদের ভালোবাসেন। ঘ. হাত-পা পরিষ্কার রাখার উপকারিতা কী? উত্তর : হাত-পা পরিষ্কার রাখার অনেক উপকারিতা রয়েছে। এর মাধ্যমে রোগ-জীবাণুর আক্রমণ থেকে বেঁচে থাকা যায়। শরীর সুস্থ থাকে ও মন ভালো থাকে। মহানবি (স) সব সময় পাকসাফ থাকতেন। হাত-পা পরিষ্কার রাখতেন। সপ্তাহে অন্তত একবার নখ কাটতেন। যারা সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকেন তাঁদের আল্লাহ তায়ালা ভালোবাসেন। ঙ. চোখ পরিষ্কার রাখার উপায় কী? উত্তর : চোখ পরিষ্কার রাখার জন্য ঘুম থেকে উঠে পরিষ্কার পানি দিয়ে ভালোভাবে চোখ ধুয়ে ফেলতে হবে। অপরিষ্কার হাত চোখে লাগানো যাবে না। চোখের পিঁচুটি ভালোভাবে সাফ করতে হবে। সবুজ শাকসবজি বেশি বেশি খেতে হবে। এছাড়া নিয়মিত ওযু করে সালাত আদায় করলে চোখ পরিষ্কার থাকে। চোখের অসুখ হয় না। চ. ওযুর নিয়ম লেখ। উত্তর : ওযুর নিয়ম হলো- ১. নিয়ত করা। ২. বিসমিল্লাহ বলে ওযু শুরু করা। ৩. কবজি পর্যন্ত দুই হাত তিনবার ধোয়া। ৪. তিনবার কুলি করা। ৫. মেসওয়াক দিয়ে দাঁত মাজা অথবা না থাকলে আঙুল দিয়ে দাঁত পরিষ্কার করা। ৬. পানি দিয়ে তিনবার নাক সাফ করা। ৭. সমস্ত মুখ তিনবার ধোয়া। ৮. কনুইসহ প্রথমে ডান, পরে বাম হাত তিনবার ধোয়া। ৯. মাথা, কান ও ঘাড় একবার মাসহ করা। ১০. টাখনু গিরাসহ প্রথমে ডান ও পরে বাম পা তিনবার ধোয়া। ১১. ওযু শেষ করার পর কালেমা শাহাদত পড়া। ছ. ওযুর ফরজ কয়টি ও কী কী? উত্তর : ওযুর ফরজ চারটি। যথা- ১. সমস্ত মুখমÐল একবার ধোয়া। ২. কনুইসহ দুই হাত একবার ধোয়া। ৩. মাথার চার ভাগের এক ভাগ একবার মাসহ করা। ৪. গিরাসহ দুই পা একবার ধোয়া। জ. দিনে-রাতে কয়বার সালাত আদায় করতে হয়? ওয়াক্তগুলোর নাম লেখ। উত্তর : দিনে-রাতে পাঁচবার সালাত আদায় করতে হয়। সালাতের ওয়াক্তগুলোর নাম নিচে উল্লেখ করা হলো- ১. ফজর, ২. যোহর, ৩. আসর, ৪. মাগরিব, ৫. ইশা। ঝ. কীভাবে তাহরিমা বাঁধতে হয়? উত্তর : আল্লাহু আকবার বলে তাকবিরে তাহরিমা বাঁধতে হয়। তাকবিরে তাহরিমা বাঁধার সময় ছেলেরা তাদের উভয় হাত কান বরাবর উঠাবে আর মেয়েরা তাদের হাত বুক বরাবর উঠাবে। হাত বাঁধার নিয়ম হলো, ছেলেরা বাম হাতের তালু নাভি বরাবর রাখবে। ডান হাতের তালু বাম হাতের পিঠের ওপর রেখে বাঁধবে। মেয়েরা বাঁধবে বুকের ওপর। ঞ. রূকু কীভাবে করতে হয়? উত্তর : সালাতে সূরা ফাতিহা ও অন্য একটি সূরা বা আয়াত পড়ব। এরপর রূকুতে চলে যাব। রূকু করার জন্য দুই হাত দুই হাঁটুর উপর রাখব। মাথা, পিঠ ও কোমর এক বরাবর রাখব। কনুই পাঁজর থেকে ফাঁক করে রাখব। এরপর রূকুর তসবিহ পাঠ করব। রূকুর তসবিহ হলো- “সুবহানা রাব্বিয়াল আযীম” ট. সিজদাহ করার নিয়ম বল। উত্তর : আল্লাহু আকবার বলতে বলতে সিজদায় যাব। সিজদায় প্রথমে দুই হাঁটু তারপর দুই হাত জায়নামাজে রাখব। এরপর দুই হাতের মাঝখানে প্রথমে নাক এরপর কপাল রাখব। সিজদায় গিয়ে সিজদাহর তসবিহ পাঠ করব। সিজদাহর তসবিহ হলো- “সুবহানা রাব্বিআল আ’লা” ঠ. সালাতের নৈতিক উপকার কী? উত্তর : সালাত আদায়ের মাধ্যমে আমাদের মনে আল্লাহর প্রতি ভয় তৈরি হয়। আর এই ভয় আমাদেরকে সকল অন্যায় ও পাপ কাজ থেকে বিরত রাখে। এর ফলে আমরা চরিত্রবান হয়ে উঠি। জামাতে সালাত আদায়ের মাধ্যমে ধনী ও দরিদ্রের মাঝে ব্যবধান দূর হয়। সমাজে স¤প্রীতি সৃষ্টি হয়। এভাবে শান্তিপূর্ণ সমাজ গড়ে ওঠে।   ৩য় শ্রেণির ইসলাম ২য় অধ্যায় অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর ⇒ শুদ্ধ/অশুদ্ধ নির্ণয় ১) আল্লাহ তায়ালা মিথ্যা কথা বলতে নিষেধ করেছেন। ২) ফরজ অর্থ অবশ্য পালনীয়। ৩) পাক পবিত্র হওয়ার প্রধান উপায় হলো ওযু। ৪) ওযু না হলে সালাত আদায় হবে। ৫) তাকবিরে তাহরিমা বলা ওয়াজিব। ৬) সালাতে রুকু সিজদা করা ফরজ। ৭) সালাত সঠিক হলে জীবন সুন্দর হয়। উত্তর :

তৃতীয় শ্রেণির ইসলাম দ্বিতীয় অধ্যায় ইবাদত Read More »

তৃতীয় শ্রেণির ইসলাম প্রথম অধ্যায় ইমান ও আকাইদ

তৃতীয় শ্রেণির ইসলাম প্রথম অধ্যায় ইমান ও আকাইদ

তৃতীয় শ্রেণির ইসলাম প্রথম অধ্যায় ইমান ও আকাইদ পোস্টে ৩য় শ্রেণির ইসলামের ১ম অধ্যায়ের অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর সহ অতিরিক্ত সংক্ষিপ্ত ও সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর দেওয়া আছে। ১ম অধ্যায় ইমান ও আকাইদ ⇒ অধ্যায়টির মূলভাব জেনে নিই মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন এক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোনো শরিক নেই। তিনি আমাদের সৃষ্টিকর্তা, পালনকর্তা, রিজিকদাতা। তিনি পরম দয়ালু। তিনি আমাদের সৃষ্টি করেছেন একমাত্র তাঁর ইবাদতের জন্য। মানবজাতিকে তাঁর পথে ডাকার জন্য আল্লাহ তায়ালা যুগে যুগে নবি-রাসুল পাঠিয়েছেন। এর সাথে তিনি অবতীর্ণ করেছেন আসমানি কিতাব। যারা নবি-রাসুলদের ডাকে সাড়া দিয়ে তাঁদের পথে চলেছেন তারা পরকালে জান্নাতের অধিকারী হবেন। ইমান ও আকাইদ অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর ১। সঠিক উত্তরে টিক (√) চি‎‎হ্ন দাও। ক) খালিক শব্দের অর্থ কী? ১. দয়ালু √ ২. স্রষ্টা ৩. পবিত্র ৪. পালনকারী খ) সবচেয়ে দয়ালু কে? ১. মাতা ২. পিতা √ ৩. আল্লাহ ৪. ফেরেশতা গ) প্রথম নবির নাম কী? ১. হযরত নুহ (আ) ২. হযরত ইবরাহীম (আ) ৩. হযরত ইসমাঈল (আ) √ ৪. হযরত আদম (আ) ঘ) বড় আসমানি কিতাব কয়খানা? ১. দুই খানা ২. তিন খানা √ ৩. চার খানা ৪. পাঁচ খানা ঙ) তাওরাত কিতাব কোন নবির ওপর নাজেল হয়েছিল? ১. হযরত আদম (আ) √ ২. হযরত মূসা (আ) ৩. হযরত ঈসা (আ) ৪. হযরত দাউদ (আ) চ) আকিদার বহুবচন কোনটি? ১. ইবাদত ২. ইমান √ ৩. আকাইদ ৪. আখিরাত ছ) কালেমা তায়্যিবা অর্থ কী? ১. বাণী ২. আমল ৩. ইবাদত √ ৪. পবিত্র বাণী জ) কালেমা তায়্যিবার কয়টি অংশ আছে? √ ১. দুইটি ২. তিনটি ৩. চারটি ৪. পাঁচটি ২। শূন্যস্থান পূরণ কর : ক. মুহাম্মদ (স) সর্বশেষ ______। খ. ______ অর্থ পালনকারী। গ. আখিরাত অর্থ হলো ______ । ঘ. কুরআন মজিদ আসমানি ______। ঙ. ______ কোনো শরিক নাই। উত্তর : ক. নবি ও রাসুল খ. রব গ. পরকাল ঘ. কিতাব ঙ. মহান আল্লাহর। ৩। রেখা টেনে মিল কর : ক. রিজিক অর্থ —–খাদ্য খ. রহমান অর্থ —–পরম দয়ালু গ. আমরা আখিরাতে ——-বিশ্বাস করব ঘ. রাসুল অর্থ ——প্রেরিত পুরুষ ঙ. আল্লাহ সব কিছুর—— স্রষ্টা ৪। সংক্ষিপ্ত উত্তর-প্রশ্ন : ক. আল্লাহ তায়ালার চারটি গুণের নাম লেখ। উত্তর : আল্লাহ তায়ালার চারটি গুণবাচক নাম হচ্ছে- ১. আল্লাহু খালিকুন – অর্থ আল্লাহ স্রষ্টা। ২. আল্লাহু রাব্বুন – অর্থ আল্লাহ পালনকারী। ৩. আল্লাহু রাজ্জাকুন – অর্থ আল্লাহ রিজিকদাতা। ৪. আল্লাহু রাহমান – অর্থ আল্লাহ দয়ালু। খ. মহান আল্লাহর পাঁচটি সৃষ্টির নাম লেখ। উত্তর : মহান আল্লাহর পাঁচটি সৃষ্টির নাম হচ্ছে ১) মানুষ ২) জিন ৩) ফেরেশতা ৪) পাহাড় ৫) সমুদ্র। গ. ইমান কাকে বলে? উত্তর : ইমান হলো বিশ্বাস। অর্থাৎ মহান আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়; তাঁর কোনো শরিক নেই। হযরত মুহাম্মদ (স) আল্লাহপাকের শেষ নবি ও রাসুল। তাঁর পর আর কোনো নবি ও রাসুল আসবেন না। এই কথাগুলো মনেপ্রাণে বিশ্বাস করাকেই ইমান বলে। ঘ. ‘আল্লাহ খালিকুন’ অর্থ কী? উত্তর : ‘আল্লাহ খালিকুন’ অর্থ আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টিকর্তা। তিনি সব কিছু সৃষ্টি করেছেন। ঙ. হাত, পা না থাকলে আমাদের কী অসুবিধা হতো? উত্তর : হাত-পা না থাকলে আমাদের অনেক অসুবিধা হতো। হাত না থাকলে আমরা কোনো জিনিস খেতে, ধরতে বা লিখতে পারতাম না। আর পা না থাকলে হাঁটতে পারতাম না। চ. ‘রাজ্জাক’ শব্দের অর্থ কী? উত্তর : ‘রাজ্জাক’ শব্দের অর্থ হলো রিজিকদাতা। আল্লাহ তাঁর সব সৃষ্টিকে রিজিক বা খাদ্য দান করেন। ছ. ‘রব’ শব্দের অর্থ কী? উত্তর : ‘রব’ শব্দের অর্থ হচ্ছে পালনকারী। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে লালন-পালন করেন। ৫। বর্ণনামূলক প্রশ্ন : ক. আল্লাহ তায়ালা আমাদের কীভাবে লালনপালন করেন? উত্তর : মহান আল্লাহ আমাদের লালনপালন করেন। তিনি আমাদের রব। ‘রব’ অর্থ পালনকারী। আল্লাহ তায়ালা আমাদের আলো, বাতাস, পানি দিয়ে লালন পালন করেন। তিনি আমাদের নানারকম ফলমূল, ফসল, শাকসবজি দিয়েছেন। এসব খেয়ে আমরা বেঁচে থাকি। শিশুর জন্মের আগেই মহান আল্লাহ মায়ের বুকে দুধের ব্যবস্থা করে রেখেছেন। এছাড়া মহান আল্লাহ আমাদের দিয়েছেন গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি। আমরা এগুলো থেকে ডিম, দুধ, গোশত ইত্যাদি পাই। আল্লাহ তায়ালা নদীনালা, খালবিল সৃষ্টি করেছেন। এসবে আছে অনেক মাছ। এভাবেই বিভিন্ন নিয়ামতের মাধ্যমে আল্লাহ আমাদের লালন-পালন করেন। খ. আল্লাহ তায়ালা শিশুর জন্য কী ব্যবস্থা করেছেন? উত্তর : আল্লাহ তায়ালা পরম দয়ালু। তিনি শিশুর জন্য মায়ের বুকে দুধের ব্যবস্থা করেছেন। মায়ের দুধের সাথে কোনো খাদ্যের তুলনা হয় না। এ দুধ মহান আল্লাহপাকের দেওয়া সরাসরি দান বা নেয়ামত। এছাড়া মায়ের দুধ অন্য খাদ্য অপেক্ষা বহুগুণ পুষ্টিকর। বিশেষ করে শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য এর বিকল্প নেই। গ. ‘রাব্বুল আলামীন’ অর্থ কী? উত্তর : ‘আল্লাহ রাব্বুন’ অর্থ আল্লাহ পালনকারী। ‘আলামীন’ শব্দের অর্থ বিশ্বজগৎ বা সকল সৃষ্টি। ‘রাব্বুল আলামীন’ অর্থ হচ্ছে সকল সৃষ্টির যিনি পালনকারী। আল্লাহ তায়ালাই যে এ বিশ্ব জগতের একমাত্র পালনকারী ‘রাব্বুল আলামীন’ কথাটির দ্বারা তার ঘোষণা দেওয়া হয়। ঘ. গাছপালা, শাকসবজি কী থেকে খাদ্য গ্রহণ করে? উত্তর : আল্লাহ পাক তাঁর সব সৃষ্টির জন্য রিজিকের ব্যবস্থা করেছেন। গাছপালা, শাকসবজি খাদ্য গ্রহণ করে আলো-বাতাস ও মাটি থেকে। গাছপালা বাতাস থেকে কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে। আর মাটি থেকে পায় পানি ও খনিজ লবণ। এভাবেই আল্লাহর দেয়া রিজিক গ্রহণ করে গাছপালা ও শাকসবজি বেঁচে থাকে। ঙ. আল্লাহ তায়ালা মানুষ সৃষ্টি করেছেন কেন? উত্তর : আল্লাহ তায়ালার মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য হলো একমাত্র তাঁর গোলামি ও দাসত্ব করা। এই দুনিয়াতে মানুষ আল্লাহপাকের হুকুম-আহকাম মেনে জীবন-যাপন করবে- এটাই মহান আল্লাহর মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য। মহান আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেন, ‘আমি মানুষ ও জিন জাতিকে শুধু আমার ইবাদতের জন্য সৃষ্টি করেছি’। চ. আমাদের নবির নাম নিলে কী বলতে হয়? উত্তর : আল্লাহ তায়ালা পৃথিবীতে অনেক নবি-রাসুল পাঠিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ নবি ও রাসুল হলেন আমাদের নবি হযরত মুহাম্মদ (স)। তাঁর প্রতি সম্মান দেখানোর জন্য তাঁর নাম নিলে ‘সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ বলতে হয়। ছ. আসমানি কিতাব কাকে বলে? উত্তর : কিতাব অর্থ বই বা পুস্তক। আল্লাহর বাণীর সমষ্টিকে কিতাব বলে। মানুষকে সঠিক পথ দেখানোর জন্য আল্লাহ তায়ালা নবি-রাসুলদের কাছে কিতাব পাঠিয়েছেন। এই কিতাবগুলোকে বলে আসমানি কিতাব। যেমন- কুরআন মজিদ। জ. সহিফা কাকে বলে? উত্তর : আল্লাহ রাব্বুল আলামিন মানুষকে সঠিক পথ দেখানোর জন্য ১০৪ খানা আসমানি কিতাব নাজেল করেছেন। এর মধ্যে ৪ খানা হলো পরিপূর্ণ বা বড় কিতাব। আর বাকি ১০০ খানা হলো ছোট কিতাব। এই ১০০ খানা ছোট কিতাবকে বলা হয় সহিফা। ঝ. আখিরাত কাকে বলে? উত্তর : ‘আখিরাত’ শব্দের অর্থ হলো পরকাল। মানুষের মৃত্যুর পরের জীবনকে বলে আখিরাত। আখিরাতের শুরু আছে, শেষ নেই। দুনিয়াতে মানুষের সব ভালো-মন্দ কাজের বিচার হবে আখিরাতে। ভালো কাজের জন্য থাকবে পুরস্কার আর মন্দ কাজের জন্য রয়েছে শাস্তি ।   তৃতীয় শ্রেণির ইসলাম ১ম অধ্যায় অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর

তৃতীয় শ্রেণির ইসলাম প্রথম অধ্যায় ইমান ও আকাইদ Read More »

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা নিরাপদে চলাচল অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ও মডেল টেস্ট

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা নিরাপদে চলাচল অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ও মডেল টেস্ট

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা নিরাপদে চলাচল অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ও মডেল টেস্ট সম্পর্কিত প্রশ্ন তৃতীয় শ্রেণীর বন্ধুদের স্বাগতম। তোমরা যারা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণীতে পড়েন তাদের জন্য আমাদের আজকের আয়োজন ২১ অধ্যায়ের নিরাপদে চলাচল অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর, অতিরিক্ত কিছু প্রশ্নের উত্তর, একটি মডেল টেস্ট। তৃতীয় শ্রেণির বাংলা নিরাপদে চলাচল রচনাটির মূলভাব জেনে নিই শহরের রাস্তায় নিরাপদে চলাচল সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায় রচনাটি থেকে। শহরের রাস্তাঘাটে নানা স্থানে থাকে নানা রকম সংকেত। মামার সাথে ঢাকার রাস্তায় বেড়াতে বের হয়ে এসব সংকেতের মানে বুঝতে পারে ছবি ও ইজাজ। রাস্তায় পায়ে হেঁটে বা গাড়িতে চলাচলের সময় এগুলো মেনে চলতে হয়। পথচারীরা যাতে নিরাপদে রাস্তা পার হতে পারে এজন্য রয়েছে ফুটওভারব্রিজ, জেব্রাক্রসিং ইত্যাদি। ট্রাফিক আইন মেনে চললে রাস্তায় নিরাপদে চলাচল করা যায়।  বানানগুলো লক্ষ করি চিড়িয়াখানা, শুক্রবার, ছোট্ট, ট্রাফিক, সম্পূর্ণ, ফুটওভারব্রিজ, বিপজ্জনক, আড়াআড়ি, নির্দিষ্ট, সিগন্যাল, পথচারী, জেব্রাক্রসিং, তীরচিহ্ন, চৌরাস্তা, বৃদ্ধ। তৃতীয় শ্রেণির বাংলা নিরাপদে চলাচল অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি। বার্ষিক ব্রিজ বোর্ড সতর্ক সরব নির্দিষ্ট নাগরদোলা উত্তর : বার্ষিক  বছর বিষয়ক। প্রতি বছরের শেষে হওয়া। ব্রিজ  সেতু। পুল। বোর্ড  ফলক, রাস্তায় চলাচলের নিয়ম লেখা ফলক। সতর্ক  সাবধান। সরব  শব্দ করে। আওয়াজ করে। নির্দিষ্ট  নির্ধারিত। নাগরদোলা  এক রকমের দোলনা। ২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। বার্ষিক ব্রিজ বোর্ডের নির্দিষ্ট নাগরদোলায় উত্তর : ক) নিরাপদে পথ চলতে বোর্ডের নিয়ম মানা দরকার। খ) প্রতিদিন নির্দিষ্ট জায়গা থেকে বাস ছাড়ে। গ) বৈশাখী মেলায় নাগরদোলায় চড়েছিলাম। ঘ) গাঁয়ের রেলপথে খালের ওপর একটি রেল ব্রিজ থাকে। ঙ) আগামী মাসে বার্ষিক পরীক্ষা হবে। ৩. যুক্তবর্ণগুলো চিনে নিই। যুক্তবর্ণ দিয়ে তৈরি করা নতুন শব্দ পড়ি। বার্ষিক (ষ-রেফ) বর্ষ, হর্ষ পার্ক (ক-রেফ) অর্ক, তর্ক ব্রিজ (র-ফলা) ব্রত, তীব্র নির্দিষ্ট নষ্ট, কষ্ট ঘণ্টাধ্বনি কণ্টক, বণ্টন ৪. প্রশ্নগুলোর উত্তর মুখে বলি ও লিখি। ক) ছবি ও ইজাজের ছোট মামার নাম কী? উত্তর : ছবি ও ইজাজের ছোট মামার নাম জামিল। খ) ট্রাফিক পুলিশ কীভাবে বৃদ্ধকে সাহায্য করলেন? উত্তর : বৃদ্ধ লোকটি সাদা ছড়ি হাতে ব্যস্ত রাস্তা পার হতে যাচ্ছিলেন। তখন একজন ট্রাফিক পুলিশ লোকটিকে রাস্তার কিনারে পৌঁছে দিলেন। এভাবে ট্রাফিক পুলিশটি বৃদ্ধকে রাস্তা পার হতে সাহায্য করলেন। গ) জেব্রাক্রসিং কেন ব্যবহার করা হয়? উত্তর : পায়ে হেঁটে নিরাপদে রাস্তা পারাপারের জন্য জেব্রাক্রসিং ব্যবহার করা হয়। ঘ) লেভেলক্রসিং কী? উত্তর : রেলপথ আর সড়ক যেখানে মিশে যায় সে স্থানের নাম হলো লেভেলক্রসিং। লেভেলক্রসিংয়ে রাস্তার দুই পাশে গেট থাকে। রেলগাড়ি যাওয়ার সময় গেটগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। ৫. ঠিক উত্তরটি বাছাই করে বলি ও লিখি। ক) ট্রাফিক লাইটে লালবাতি দেখা গেলে পথচারীরা ১. সম্পূর্ণ থেমে যাবে ২. একটু পরে চলবে ৩. রাস্তা পার হবে ৪. ডান দিকে যাবে খ) পায়ে হেঁটে নিরাপদে রাস্তা পার হওয়া যায় ১. জেব্রাক্রসিং দিয়ে ২. ডানে বাঁয়ে দেখে ৩. ট্রাফিক নিয়ম মেনে ৪. ফুটওভারব্রিজ দিয়ে গ) রাস্তার উপর সাদা কালো দাগই ১. লেভেলক্রসিং ২. ফুটওভারব্রিজ ৩. জেব্রাক্রসিং ৪. ফ্লাইওভার ঘ) উড়াল সেতুর ওপর দিয়ে যাওয়ার সময় ১. মজা পেল ২. আনন্দ পেল ৩. দুঃখ পেল ৪. কষ্ট পেল উত্তর : ক) ৩. রাস্তা পার হবে; খ) ১. জেব্রাক্রসিং দিয়ে; গ) ৩. জেব্রাক্রসিং; ঘ) ২. আনন্দ পেল। ৬. ছবি দেখি। কোনটি কী নির্দেশ করে মিলাই। ৭. আরও কিছু সংকেত চিনে নিই। ৮. ছবি দুটি মনোযোগ দিয়ে দেখি। কী লেখা আছে বুঝে পড়ে সবাইকে শোনাই। উত্তর : এখানে যথাক্রমে একটি স্কুলগেট এবং একটি বিজ্ঞাপন লাগানো বোর্ডের ছবি দেওয়া আছে। ছবিগুলো মনোযোগ দিয়ে দেখে লেখাগুলো সবাইকে পড়ে শোনাও। ৩য় শ্রেণির বাংলা নিরাপদে চলাচল অনুশীলনীর অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর  সঠিক উত্তরটি লেখ। ১. বার্ষিক পরীক্ষার পর ছবি আর ইজাজ কোথায় গেল? জ ক চট্টগ্রামে খ দাদাবাড়িতে গ ঢাকায় ঘ নানাবাড়িতে ২. ছবি ও ইজাজের মামাতো বোনের নাম কী? চ ক টিয়া খ ময়না গ বুলবুলি ঘ দোয়েল ৩. সবাই কী বারে বেড়াতে বের হলো? জ ক বুধবারে খ বৃহস্পতিবারে গ শুক্রবারে ঘ শনিবারে ৪. খামারবাড়ি থেকে বের হয়ে গাড়ি কোন এলাকা পার হলো? ঝ ক গুলিস্তান খ শাহবাগ গ মৎস্য ভবন ঘ ফার্মগেট ৫. যে সেতু দিয়ে মানুষজন নিরাপদে হেঁটে রাস্তা পার হয় তার নাম কী? ছ ক ফ্লাইওভার খ ফুটওভারব্রিজ গ জেব্রাক্রসিং ঘ লেভেলক্রসিং ৬. রেলপথ আর সড়কপথ যেখানে মেশে সে জায়গার নাম হলো জ ক ওভারব্রিজ খ জেব্রাক্রসিং গ লেভেলক্রসিং ঘ ফ্লাইওভার  নিচের শব্দগুলোর অর্থ লেখ। বায়না, পথচারী, বিপজ্জনক, সিগন্যাল। উত্তর : শব্দ অর্থ বায়না  আবদার। পথচারী  রাস্তায় চলাচল করে যারা। বিপজ্জনক  ঝুঁকিপূর্ণ। সিগন্যাল  সংকেত।  নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা কর। পরীক্ষা, চিড়িয়াখানা, বিপজ্জনক, লালবাতি, রেললাইন। উত্তর : শব্দ বাক্য পরীক্ষা  আগামীকাল আমার বাংলা পরীক্ষা। চিড়িয়াখানা  চিড়িয়াখানায় অনেক প্রাণী আছে। বিপজ্জনক  ব্যস্ত রাস্তা পার হওয়া বিপজ্জনক। লালবাতি  লালবাতি জ্বলতেই সব গাড়ি থেমে গেল। রেললাইন  রেললাইন দিয়ে রেলগাড়ি চলে।  নিচের শব্দগুলোর যুক্তবর্ণগুলো কোন কোন বর্ণ নিয়ে তৈরি ভেঙে দেখাও এবং প্রতিটি যুক্তবর্ণ দিয়ে একটি করে শব্দ গঠন কর। শুক্রবার, ছোট্ট, বিপজ্জনক, শব্দ, ট্রেন, তীরচিহ্ন। উত্তর : শুক্রবার  ক্র = ক + র-ফলা ( ্র )  বক্ররেখা ছোট্ট  ট্ট = ট + ট  অট্টালিকা বিপজ্জনক  জ্জ = জ + জ  সজ্জন শব্দ  ব্দ = ব + দ  বঙ্গাব্দ তীরচিহ্ন  হ্ন = হ + ন-ফলা  মধ্যাহ্ন  ডান পাশ থেকে উপযুক্ত শব্দ নিয়ে শূন্যস্থান পূরণ কর। ক)  জ্বললে আমরা যেতে পারব। খ) ঢাকায় অনেক । গ)  রাস্তার দুই পাশে গেট থাকে। ঘ) মগবাজার পেরোতেই একটানা  শোনা গেল। ট্রাফিক বাতি লেভেলক্রসিংয়ে ঘণ্টাধ্বনি ভিড় সবুজ বাতি উত্তর : ক) সবুজ বাতি; খ) ভিড়; গ) লেভেলক্রসিংয়ে; ঘ) ঘণ্টাধ্বনি।  ডান পাশের বাক্যাংশের সাথে বাম পাশের বাক্যাংশের মিল কর। লালবাতি জ্বললে গাড়ি চলবে। ফুটওভারব্রিজ জেব্রাক্রসিং। ডোরাকাটা আঁকা গাড়ি থেমে যাবে। ঘণ্টাধ্বনি বাজলে নিরাপদ চলাচল। সবুজ বাতি জ্বললে গাড়ি সতর্ক হয়। লেভেলক্রসিং। উত্তর : লালবাতি জ্বললে  গাড়ি থেমে যাবে। ফুটওভারব্রিজ  নিরাপদ চলাচল। ডোরাকাটা আঁকা  জেব্রাক্রসিং। ঘণ্টাধ্বনি বাজলে  গাড়ি সতর্ক হবে। সবুজ বাতি জ্বললে  গাড়ি চলবে।  নিচের শব্দগুলোর বিপরীত শব্দ লেখ। ভিড়, থামা, জ্বলা, বিপজ্জনক, দ্রæত। উত্তর : শব্দ বিপরীত শব্দ ভিড়  ফাঁকা থামা  চলা জ্বলা  নেভা বিপজ্জনক  নিরাপদ দ্রæত  ধীর  নিচের শব্দগুলোর বানান শুদ্ধ করে লেখ। বার্শিক, পথচারি, বিপজ্জ্বনক, সিগনাল, লেবেলক্রসিং। উত্তর : ভুল বানান শুদ্ধ বানান বার্শিক  বার্ষিক পথচারি  পথচারী বিপজ্জ্বনক  বিপজ্জনক সিগনাল  সিগন্যাল লেবেলক্রসিং  লেভেলক্রসিং  নিচের কোনটি

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা নিরাপদে চলাচল অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ও মডেল টেস্ট Read More »

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা বড় কে অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ও মডেল টেস্ট

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা বড় কে? অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ও মডেল টেস্ট

তোমরা যারা প্রাথমিক বিদ্যালয় পড়ো এবং তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ো তাদের জন্য আমরা আজকে নিয়ে এলাম তৃতীয় শ্রেণির বাংলা বড় কে? অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ও মডেল টেস্ট। এই পোস্টের মাধ্যমে তোমরা জানতে পারবে তোমাদের বাংলা বইয়ের কুড়ি অধ্যায়ের বড় কে অনুশীলনীর সকল প্রশ্ন উত্তর সেই সাথে অতিরিক্ত কিছু প্রশ্ন উত্তর এবং পরীক্ষায় আসার মত একটি মডেল টেস্ট। তৃতীয় শ্রেণির বাংলা বড় কে? কবি পরিচিতি নাম : হরিশ্চন্দ্র মিত্র। জন্ম : ১৮৩৭ খ্রিস্টাব্দে, ঢাকায়। মৃত্যু : ১৮৭২ খ্রিস্টাব্দে।  কবিতাটি পড়ে জানতে পারব  প্রকৃত বড় মানুষের পরিচয়  বড় হওয়ার উপায়  ভালো গুণ অর্জনের প্রয়োজনীয়তা  কবিতাটির মূলভাব জেনে নিই সংসারে বড় হওয়া সহজ নয়। নিজেকে বড় ভাবলেই বড় হওয়া যায় না। মানুষ যাকে বড় বলে সে-ই আসলে বড়। বড় মানুষ হওয়ার জন্য ভালো কাজ করার ইচ্ছা থাকতে হবে।  বানানগুলো লক্ষ করি সংসার, গুণ, কঠিন, বিনয়ী, বৈশিষ্ট্য তৃতীয় শ্রেণির বাংলা বড় কে? অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি। অর্থ বলি। কঠিন ব্যাপার উত্তর : কঠিন  শক্ত। ব্যাপার  বিষয়, কাজ। ২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি। ব্যাপার কঠিন উত্তর : ক) কখনও কখনও আমাদের কঠিন কাজ করতে হয়। খ) সে জিজ্ঞেস করল, ব্যাপার কী? ৩. মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি। ক) বড় কে? উত্তর : লোকে যাকে বড় হিসেবে সম্মান করে সে-ই সত্যিকারের বড়। খ) সংসারে কীভাবে বড় হওয়া যায়? উত্তর : বড় হওয়ার জন্য নিজেকে ছোট বলে ভাবতে হবে। বড় গুণের অধিকারী হতে পারলে সংসারে বড় হওয়া যায়। গ) কাকে সকলে বড় মনে করে? উত্তর : যার ভালো গুণ থাকে এবং যে অহংকার না করে বিনয়ী হয়, তাকেই সকলে বড় মনে করে। ৪. বানান ও অর্থের পার্থক্য মনে রাখি। গুণ – ভালো বৈশিষ্ট্য। ছেলেটির অনেক গুণ আছে। গুন – নৌকা টানার দড়ি। মাঝি গুন টানছে। ৫. পরের চরণটি বলি। গুণেতে হইলে বড়,  বড় যদি হতে চাও  উত্তর : গুণেতে হইলে বড়, বড় বলে সবে, বড় যদি হতে চাও ছোট হও তবে। ৬. ঠিক উত্তরটি বাছাই করে বলি ও লিখি। ক) প্রকৃত বড় কে? ১. যে অনেক ধনসম্পদের মালিক ২. লোকে যারে ছোট বলে ৩. যে ধনসম্পদ চায় না ৪. যার বড় গুণ আছে খ) সত্যিকারের বড় হতে হলে কী গুণ থাকা দরকার? ১. নিজেকে ছোট করে দেখা ২. সব কাজে নিজেকে প্রকাশ করা ৩. অন্যকে তুচ্ছ জ্ঞান করা ৪. শক্তি ও ক্ষমতা প্রকাশ করা উত্তর : ক) ৪. যার বড় গুণ আছে; খ) ১. নিজেকে ছোট করে দেখা। ৭. বুঝে নিই। সংসারেতে – পৃথিবীতে। জীবনে। বড় যদি হতে চাও – জীবনে সফল হতে হলে। ছোট হও – বিনয়ী হও। অহংকার করো না। ৮. কবিতাটি লিখি। উত্তর : পাঠ্য বই থেকে কবিতাটি দেখে বা মুখস্থ করে না দেখে লেখ। ৯. সবাই মিলে কবিতাটি আবৃত্তি করি। উত্তর : পাঠ্য বই থেকে কবিতাটি মুখস্থ করে শ্রেণিশিক্ষকের সাহায্য নিয়ে সবাই মিলে আবৃত্তি কর। ১০. বাক্য রচনা করি। উত্তর : বড়  গাছটি অনেক বড়। ছোট  বড় হতে চাইলে প্রথমে ছোট হতে হয়। কঠিন  বড় হওয়া কঠিন ব্যাপার। ব্যাপার  এ ব্যাপারে আমার কিছুই বলার নেই। গুণ  শরীফের অনেক গুণ আছে। ১১. ডান দিক থেকে ঠিক শব্দটি বেছে নিয়ে খালি জায়গায় বসাই। ক) আপনারে …… বলে বড় সেই নয়। খ) বড় হওয়া সংসারেতে …… ব্যাপার। গ) সংসারে সে বড় হয়, বড় …… যার। উত্তর : ক) আপনারে বড় বলে বড় সেই নয়। খ) বড় হওয়া সংসারেতে কঠিন ব্যাপার। গ) সংসারে সে বড় হয়, বড় গুণ যার। ৩য় শ্রেণির বাংলা বড় কে? অনুশীলনীর অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর  সঠিক উত্তরটি লেখ। ১. কোনটি কঠিন ব্যাপার? ক ছোট হওয়া খ বড় হওয়া গ অহংকারী হওয়া ঘ ধনী হওয়া ২. যার ভালো গুণ থাকে সবাই তাকে কী বলে? ক বড় খ ছোট গ ধনী ঘ গরিব ৩. কিসে বড় হলে সবাই বড় বলবে? ক ধন-সম্পদে খ অহংকারে গ গুণে ঘ উচ্চতায় ৪. কোনটি চরিত্রে থাকলে বড় হওয়া যাবে না? ক অহংকার খ বিনয় গ সততা ঘ ভালোবাসা  নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা কর। গুণ, ছোট, বড়, সংসার। উত্তর : শব্দ বাক্য গুণ  ভোরে ঘুম থেকে ওঠা ভালো গুণ। ছোট  ছোটদের সাথে ভালো ব্যবহার করব। বড়  বড়দের কথা শুনব। সংসার  পরিশ্রম করলে সংসারে উন্নতি করা যায়।  ডান পাশের বাক্যাংশের সাথে বাম পাশের বাক্যাংশের মিল কর। সংসারে সে বড় হয় বড় বলে সবে লোকে যারে বড় বলে বড় গুণ যার গুণেতে হইলে বড় বড় সে হয় কঠিন ব্যাপার উত্তর : সংসারে সে বড় হয়  বড় গুণ যার। লোকে যারে বড় বলে  বড় সে হয়। গুণেতে হইলে বড়  বড় বলে সবে।  নিচের কোনটি কোন পদ লেখ। বড়, চাওয়া, বলে, সংসার, কঠিন। উত্তর : শব্দ পদ বড়  বিশেষণ চাওয়া  ক্রিয়া বলে  ক্রিয়া সংসার  বিশেষ্য কঠিন  বিশেষণ  নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ। ক) কে বড় নয়? উত্তর : যে নিজেকে বড় ভেবে অহংকার করে, সে বড় নয়। খ) বড় হতে হলে আমাদের কী করতে হবে? উত্তর : বড় হতে হলে আমাদের অহংকার ত্যাগ করে বিনয়ী হতে হবে। ভালো কাজ করার গুণ অর্জন করতে হবে।  বুঝিয়ে লেখ। বড় যদি হতে চাও, ছোট হও তবে। উত্তর : আলোচ্য চরণদুটি হরিশচন্দ্র মিত্র রচিত ‘বড় কে?’ কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে। এখানে সমাজে বড় হতে হলে বিনয়ী হওয়ার গুরুত্ব বোঝানো হয়েছে। সংসারে বড় হতে গেলে ভালো গুণের অধিকারী হতে হবে। গুণের দিক থেকে যদি সকলের চেয়ে বড় হওয়া যায় তবেই সকলে শ্রদ্ধা করে। অহংকার না করে বিনয়ী হলে সবার ভালোবাসা পাওয়া যায়। তৃতীয় শ্রেণির বাংলা বড় কে? মডেল টেস্ট নিচের কবিতাংশটি পড়ে ১, ২, ৩ ও ৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ। আপনারে বড় বলে, বড় সে নয়, লোকে যারে বড় বলে, বড় সে হয়। বড় হওয়া সংসারেতে কঠিন ব্যাপার, সংসারে সে বড় হয়, বড় গুণ যার। গুণেতে হইলে বড়, বড় বলে সবে, বড় যদি হতে চাও, ছোট হও তবে। ১. সঠিক উত্তরটি উত্তরপত্রে লেখ। ১) সত্যিকারের বড় হতে হলে কোন গুণ থাকা দরকার? (ক) নিজেকে তুচ্ছ জ্ঞান করা (খ) নিজেকে ছোট করে দেখা (গ) নিজেকে বড় করে দেখা (ঘ) সব কাজে নিজেকে প্রকাশ করা ২) নিজের গুণে যে বড় হয় সে কেমন লোক? (ক) বড় লোক (খ) ছোট লোক (গ) জ্ঞানী লোক (ঘ) মূর্খ লোক ৩) কাকে সবাই বড় বলে? (ক) যার ভালো ভালো গুণ আছে (খ) যে নিজেকে বড় বলে (গ) যার অনেক ধন-সম্পদ

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা বড় কে? অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ও মডেল টেস্ট Read More »

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা পাল্লা দেওয়ার খবর অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ও মডেল টেস্ট

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা পাল্লা দেওয়ার খবর অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ও মডেল টেস্ট

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তোমরা যারা তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ো তাদের জন্য সুখবর। আজ আমরা তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছি তৃতীয় শ্রেণির বাংলা পাল্লা দেওয়ার খবর অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ও মডেল টেস্ট। এখানে তোমরা তৃতীয় শ্রেণির বাংলা 19 অধ্যায়ের পাল্লা দেওয়ার খবর অনুশীলনীর সকল প্রশ্ন উত্তর, অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর, এবং একটি মডেল টেস্ট পেয়ে যাচ্ছ। তৃতীয় শ্রেণির বাংলা পাল্লা দেওয়ার খবর  রচনাটির মূলভাব জেনে নিই স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার কথা বলা হয়েছে রচনাটিতে। বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীরা এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের নিয়মকানুন সম্পর্কে জানতে পারল। ছাত্রছাত্রীদের বয়স অনুযায়ী বিভিন্ন বিভাগে ভাগ করা হলো। কেউ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে চাইলে তাকে নিজের নাম, বিভাগ, শ্রেণি, খেলার নাম ইত্যাদি লিখে একটি ছক পূরণ করতে হবে।  বানানগুলো লক্ষ করি বিজ্ঞপ্তি, ক্রীড়া, প্রতিযোগিতা, পঁচিশ, বিস্কুট, অংশগ্রহণ, প্রতিযোগী, পূরণ, অনুসরণ। তৃতীয় শ্রেণির বাংলা পাল্লা দেওয়ার খবর অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ১. ঘোষণা পড়ে নিজে নিজে ছকটি পূরণ করি। নাম : শ্রেণি : যে খেলা খেলতে ইচ্ছুক তার নাম : ১. ২. ৩.৪. রোল নম্বর :  বিভাগ : উত্তর : নাম : সুজাতা চৌধুরী শ্রেণি : তৃতীয় যে খেলা খেলতে ইচ্ছুক তার নাম : ১. বিস্কুট দৌড় ২. ৫০ মিটার দৌড় ৩. অঙ্ক দৌড় ৪. যেমন খুশি তেমন সাজো রোল নম্বর : ০৪ বিভাগ : ক ২. খেলায় অংশগ্রহণ সম্পর্কে তিনটি বাক্য লিখি। উত্তর : নিচে খেলায় অংশগ্রহণ সম্পর্কে তিনটি বাক্য লেখা হলো (১) খেলায় অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে কিছু নিয়মকানুন মানতে হয়। (২) খেলায় অংশগ্রহণের ছক পূরণ করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে শ্রেণিশিক্ষকের নিকট জমা দিতে হয়। (৩) যেসব খেলায় অংশগ্রহণ করতে চাই নিয়মিত সেগুলোর অনুশীলন করতে হয়। ৩. ক্রমবাচক শব্দগুলো পড়ি ও লিখি। প্রথম দ্বিতীয় তৃতীয় চতুর্থ পঞ্চম ষষ্ঠ সপ্তম অষ্টম নবম দশম ৪. ক্রমবাচক শব্দ দিয়ে বাক্য তৈরি করে বলি ও লিখি। প্রথম  শিমুল মোরগ লড়াই খেলাতে প্রথম হয়েছে। দ্বিতীয়  ………………………………… তৃতীয়  ………………………………… চতুর্থ  ………………………………… পঞ্চম  ………………………………… ষষ্ঠ  ………………………………… সপ্তম  ………………………………… অষ্টম  ………………………………… উত্তর : প্রথম  শিমুল মোরগ লড়াই খেলাতে প্রথম হয়েছে। দ্বিতীয়  বাদল দলের পক্ষে দ্বিতীয় গোলটি করল। তৃতীয়  তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা বনভোজনে যাবে। চতুর্থ  রুম্পা দৌড়ে চতুর্থ স্থান অধিকার করেছে। পঞ্চম  আমি ক্লাসে পঞ্চম সারিতে বসি। ষষ্ঠ  সুমন ভাই ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়েন। সপ্তম  শরীফ পরীক্ষায় সপ্তম স্থান অধিকার করেছে। অষ্টম  আবেদ অষ্টম তলায় অবস্থান করছে। ৫. ক্রমবাচক শব্দ লিখে নিচের ছকটি পূরণ করি। নিচে আমার বন্ধুদের নাম এবং তাদের ফলাফল ধারাবাহিকভাবে সাজিয়ে লিখি : ফলাফল বন্ধুদের নাম প্রথম উত্তর : ফলাফল বন্ধুদের নাম প্রথম মেহেদী দ্বিতীয় সৈয়দা তৃতীয় সুজন চতুর্থ মুন্নি পঞ্চম মহসিন ৩য় শ্রেণির বাংলা পাল্লা দেওয়ার খবর অনুশীলনীর অতিরিক্ত প্রশ্ন উত্তর  সঠিক উত্তরটি লেখ। ১. কোন শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা ‘ক’ বিভাগে নাম দিতে পারবে না? ক প্রথম শ্রেণির খ দ্বিতীয় শ্রেণির গ তৃতীয় শ্রেণির ঘ চতুর্থ শ্রেণির ২. একজন ছাত্র বা ছাত্রী সর্বমোট কয়টি খেলায় অংশগ্রহণ করতে পারবে? ক ২টি খ ৩টি গ ৪টি ঘ ৫টি ৩. ছক পূরণ করে কার কাছে দিতে হবে? ক দলনেতার কাছে খ শ্রেণিশিক্ষকের কাছে গ পিয়নের কাছে ঘ প্রধান শিক্ষকের কাছে ৪. আপা ছকটি কোথায় লাগিয়ে দিলেন? ক শ্রেণিকক্ষের দেয়ালে খ শ্রেণিকক্ষের টেবিলে গ বিজ্ঞাপন বোর্ডে ঘ বø্যাকবোর্ডে  নিচের শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা কর। বিজ্ঞপ্তি, প্রতিযোগিতা, ছক, অনুসরণ। উত্তর : শব্দ বাক্য বিজ্ঞপ্তি  বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে আমরা ছুটির খবর জানলাম। প্রতিযোগিতা  ফুটবল প্রতিযোগিতায় আমরা জিতেছি। ছক  খাতায় একটি ছক আঁক। অনুসরণ  আমরা মহৎ ব্যক্তিদের আদর্শ অনুসরণ করব।  নিচের শব্দগুলোর যুক্তবর্ণগুলো কোন কোন বর্ণ নিয়ে তৈরি ভেঙে দেখাও এবং প্রতিটি যুক্তবর্ণ দিয়ে একটি করে শব্দ গঠন কর। বিজ্ঞপ্তি, পাল্লা, অঙ্ক, বস্তা, অংশগ্রহণ। উত্তর : বিজ্ঞপ্তি  জ্ঞ = জ + ঞ  অজ্ঞান অঙ্ক  ঙ্ক = ঙ + ক  লঙ্কা বস্তা  স্ত = স + ত  কাস্তে অংশগ্রহণ  গ্র = গ + র-ফলা ( ্র)  অনুগ্রহ  ডান পাশ থেকে উপযুক্ত শব্দ নিয়ে শূন্যস্থান পূরণ কর। ক) এমন সময় একটি  এলো। খ) সকল শ্রেণিতে  দেওয়া হলো। গ) ঘোষণাটি আমি  বোর্ডে লাগিয়ে দিচ্ছি। বিজ্ঞপ্তি বিজ্ঞাপন খবর ছক উত্তর : ক) বিজ্ঞপ্তি; খ) ছক; গ) বিজ্ঞাপন।  ডান পাশের বাক্যাংশের সাথে বাম পাশের বাক্যাংশের মিল কর। সাহানা আপা ক বিভাগে চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণি ক্লাসে পড়াচ্ছিলেন সকল শ্রেণিতে দেওয়া হলো খ বিভাগে ছক উত্তর : সাহানা আপা  ক্লাসে পড়াচ্ছিলেন। চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণি  খ বিভাগে। সকল শ্রেণিতে দেওয়া হলো  ছক।  নিচের শব্দগুলোর বিপরীত শব্দ লেখ। আগামী, প্রতিযোগিতা, ছাত্র, গ্রহণ। উত্তর : মূল শব্দ বিপরীত শব্দ আগামী  গত প্রতিযোগিতা  সহযোগিতা ছাত্র  ছাত্রী গ্রহণ  বর্জন/ত্যাগ  নিচের বানানগুলো শুদ্ধ করে লেখ। পচিশ, বি¹প্তি, প্রতিযোগীতা, বিশ্কুট, অনুসরন। উত্তর : ভুল বানান শুদ্ধ বানান পচিশ  পঁচিশ বি¹প্তি  বিজ্ঞপ্তি প্রতিযোগীতা  প্রতিযোগিতা বিশ্কুট  বিস্কুট অনুসরন  অনুসরণ  নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ। ক) ছাত্রছাত্রীদের বিজ্ঞপ্তিটি পড়ে শোনালেন কে? উত্তর : ছাত্রছাত্রীদের বিজ্ঞপ্তিটি পড়ে শোনালেন সাহানা আপা। খ) কত তারিখে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা হবে? উত্তর : ২৫ তারিখে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা হবে। গ) ‘ক’ ও ‘খ’ বিভাগে কোন কোন শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা নাম দিতে পারবে? উত্তর : ‘ক’ বিভাগে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা নাম দিতে পারবে। আর চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা নাম দিতে পারবে ‘খ’ বিভাগে। ঘ) ‘যেমন খুশি তেমন সাজো’ বিষয়ে কারা অংশ নিতে পারবে? উত্তর : ‘যেমন খুশি তেমন সাজো’ বিষয়ে যে কোনো ছাত্রছাত্রী অংশ নিতে পারবে। ঙ) শানু ও কবির হাত তুলেছিল কেন? উত্তর : শানু ও কবির ছকটি পূরণ করার নিয়ম জানতে চেয়েছিল। এ বিষয়ে সাহানা আপাকে প্রশ্ন করার জন্য তারা হাত তুলেছিল। চ) সাহানা আপা ছাত্রছাত্রীদের কী অনুসরণ করতে বললেন? উত্তর : সাহানা আপা বোর্ডে নিজের নামে একটি ছক পূরণ করে দেখিয়ে দিলেন। ছক পূরণের নিয়ম শিখে নেওয়ার জন্য তিনি ছাত্রছাত্রীদের সেটি অনুসরণ করতে বললেন। তৃতীয় শ্রেণির বাংলা পাল্লা দেওয়ার খবর মডেল টেস্ট নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ে ১, ২, ৩ ও ৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ। সাহানা আপা সবাইকে পাল্লা দেওয়ার খবর পড়ে শোনালেন। পঁচিশ তারিখ অনুষ্ঠিত হবে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা ‘ক’ বিভাগে আর চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা ‘খ’ বিভাগে প্রতিযোগিতা করতে পারবে। একজন সর্বমোট তিনটি খেলায় অংশ নিতে পারবে। আর ‘যেমন খুশি তেমন সাজো’ বিষয়ে যে কেউ অংশগ্রহণ করতে পারবে। একটি ছকে প্রতিযোগীর নাম, বিভাগ, শ্রেণি, রোল ও খেলার নাম ইত্যাদি লেখার জায়গা আছে। প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার জন্য ছকটি পূরণ করে শ্রেণিশিক্ষকের কাছে জমা

তৃতীয় শ্রেণির বাংলা পাল্লা দেওয়ার খবর অনুশীলনীর প্রশ্ন উত্তর ও মডেল টেস্ট Read More »

Scroll to Top